Style n Dressing

Style n Dressing

“Style n Dressing” an online fashion store for exclusive fashion lovers.

“Style n Dressing” aim is to bring you a wide selection of on-trend fashion wears and accessories (coming soon). Order us by the following process
Name:
Contact:
Delivery place:

Only make orders if your sure as we dont take any advance payment.

Photos from Style n Dressing's post 13/09/2019
Photos from Style n Dressing's post 05/09/2019

Utsa Kurties
Available for Immediate delivery.
Prices and sizes mentioned in the caption!

Photos from Style n Dressing's post 18/08/2019

Variety sarees! On clearance sale

11/08/2019

May allah accept our sacrifice and shower his blessings on us.....Eid Mubarak everyone! 😇

05/08/2019

"একজন বাবাকে দেখলাম, অসহায়ের মত হাসপাতালের বেডে বসে আছেন ... বেডে শুয়ে আছে তার ছোট্ট শিশু কন্যা ... মেয়েটা ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ... ঘোরের মাঝে মা কে ডাকছে মেয়েটা ... মেয়েটার মা কোথায় জানেন ?? ... পাশের বেডেই ছিলেন ... ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েই ছিলেন ... আজ মারা গেছেন !!

স্ত্রীর কবরে মাটি দিয়ে এসে ডেঙ্গুতে ভুগতে থাকা অসুস্থ কন্যার পাশে বসে আছেন অসহায় বাবা ... আমরা বুঝবো না সেই কষ্ট ... আমরা তো সুস্থ আছি ... আমাদের তো কিছু হয় নি !!

কেউ কেউ মজাও করছি ডেঙ্গু নিয়ে ... বিএনপি আওয়ামী লীগের নেতারা কি কি অবান্তর কথা বললো, তা নিয়ে হাসছি ... ঐদিকে হাসপাতালের বেডে কাঁদছে হাজার হাজার মানুষ !!

গত ২৪ ঘণ্টায় এক হাজার ৭১২ জন ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ... প্রতি মিনিটে ১ জনের বেশি হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে ... বাসাবাড়িতে ভুগছে আরো কত মানুষ - তার হিসেব নেই !!

গত ২৪ ঘন্টায় মারা গেছেন ৫ জন ... টের পাচ্ছি না আমরা ... একদম টের পাচ্ছি না কতটা ভয়াবহ অবস্থা চারপাশে !!

মালিহা আপু তার সন্তানটাকে ৮ মাস পেটে ধরে পৃথিবীর আলো দেখাতে পারলেন না ... ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে পৃথিবী ছেড়েই চলে গেলেন ... কতটা কষ্ট বুকে নিয়ে বাঁচবেন তার স্বামী, সেটা শুধু তিনিই জানেন !!

একটা মশার কামড়, একটু অসতর্ক হওয়া ... জীবন চলে যাচ্ছে ভাই ... শেষ হয়ে যাচ্ছে সব ... প্রিয় মানুষটা মরে গেলে বুঝবেন ... দয়া করে ব্যবস্থা নেন ... জানালাতে নেটের মত করে মশারি লাগিয়ে নিন ... বাসাবাড়ির আশপাশটা পরিষ্কার করেন নিজ উদ্যোগে ... পানি জমে থাকতে দিয়েন না কোথাও ... প্লিজ !!

জ্বর হলে সাথে সাথে সিবিসি টেস্ট করান ... ব্লাড গ্রুপ রেয়ার হলে ব্লাডের সোর্স ম্যানেজ করে রাখেন ... মশারি টানাতে কষ্ট হয় - এই এক্সকিউজ দিয়েন না ... কারো মৃত্যু হলে যে কষ্টটা হবে - সেটার কথা ভাবেন ... নিজের খেয়াল রাখেন ... পরিবারের মানুষগুলার খেয়াল রাখেন ... এখনই ... এই মুহূর্ত থেকে !!

এখনো ভয়াবহতা না বুঝলে একবার ঢাকা মেডিকেলের কোন ওয়ার্ডে ঘুরে আসেন ... কান্নার আওয়াজে দমটা আটকে আসবে আপনার ... যে ডাক্তাররা দিনরাত শ্রম দিয়ে যাচ্ছেন শত সহস্র রোগীর জন্য - তাদের প্রতি ভালোবাসা রইলো !!

আল্লাহ সবাইকে ভালো রাখুক, সুস্থ রাখুক !!"

Mushfiqur rahman ashique

Photos from Style n Dressing's post 04/08/2019

Available for delivery🌼

Please inbox for order!

02/08/2019

ডেঙ্গুর কোন ঔষধ নাই
জিনিসটা মাথায় ঢুকিয়ে ফেলুন।
মূল চিকিৎসা হচ্ছে শরীরের ফ্লুইড ব্যালেন্স ঠিক রাখা।
এইটা আপনি পারবেননা, কোন ফার্মেসির দোকানদার,টেকনেশিয়ান, ভন্ড চিকিৎসক,আপনার মহা জ্ঞানী প্রতিবেশী কেউই পারবেন না।

সুতরাং কারো পরামর্শে কিচ্ছু করবেন না।কোন ঔষধ খাওয়াও নিষেধ।

ফ্লুইড খাবেন বেশি করে,
যেমন ডাবের পানি, বাসায় বানানো ফলের রস, লেবুর শরবত ইত্যাদি।

জ্বর এলেই Dengue Ns1 পরীক্ষাটা দ্রুত করে ফেলুন।
জ্বরের পাঁচ দিনের মধ্যেই এই টেস্ট করতে হয়, পাঁচদিন কেটে গেলে এই টেস্ট নেগেটিভ আসে। তখন ডেংগু কনফার্ম করার জন্য অন্য টেস্ট করতে হয়।
তাই জ্বর এলে দেরি না করে সেদিনই NS1 করে ফেলুন)
এবং অবশ্যই হেলাফেলা না করে ডাক্তার দেখান।
পরামর্শ নিন।
ফোনে ইনবক্সের চিকিৎসা না, সিরিয়াস রোগী হোন।
আর নিজের বাসার কোথাও পরিস্কার পানি জমে থাকছে কিনা খেয়াল রাখুন।
প্রতিবেশীদেরকেও সতর্ক করুন।
ছাদে কোথাও পানি জমে থাকছে কিনা খেয়াল করুন।
কারো উপর নির্ভর করে আসলে কোন লাভ নেই।
নিজেদের কাজ নিজেদেরই করতে হবে এখন।

রক্তে প্লাটিলেট বাড়াবেন যেভাবে
(ডেঙ্গুতে মৃত্যুর প্রধান কারন রক্তে প্লাটিলেট কমে যাওয়া)

রক্তে প্লাটিলেট বা অণুচক্রিকা রক্তজমাটে সাহায্য করে। ২০ হাজারের নিচে প্লাটলেটের সংখ্যা নেমে আসলে কোনো প্রকার আঘাত ছাড়াই রক্তক্ষরণ হতে পারে। কোনো কারণে রক্তে প্লাটিলেট কমে গেলে জীবনযাত্রা ও খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনার মাধ্যমেই প্লাটিলেটের সংখ্যা আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব। কিছু খাবার আছে যেগুলো প্লাটিলেট বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। আসুন জেনে নেই সেসব খাবারের নাম।

পেঁপে এবং পেঁপে পাতা

পেঁপে খুব দ্রুত রক্তের প্লাটিলেটের পরিমাণ বাড়াতে সক্ষম। মালয়েশিয়ার এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলোজির একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে, ডেঙ্গু জ্বরের কারণে রক্তে প্লাটিলেটের পরিমাণ কমে গেলে পেঁপে পাতার রস তা দ্রুত বৃদ্ধি করে। রক্ত প্লাটিলেটের পরিমাণ কমে গেলে প্রতিদিন পেঁপে পাতার রস কিংবা পাকা পেঁপের জুস পান করুন।

মিষ্টি কুমড়া এবং কুমড়া বীজ

মিষ্টি কুমড়া রক্তের প্লাটিলেট তৈরি করতে বেশ কার্যকরী। এছাড়াও মিষ্টি কুমড়াতে আছে ভিটামিন ‘এ’ যা প্লাটিলেট তৈরি করতে সহায়তা করে। তাই রক্তের প্লাটিলেটের সংখ্যা বাড়াতে নিয়মিত মিষ্টি কুমড়া এবং এর বীজ খেলে উপকার পাওয়া যায়।

লেবুর রস

লেবুর রসে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ থাকে। ভিটামিন সি রক্তে প্লাটিলেট বাড়াতে সহায়তা করে। এছাড়াও ভিটামিন ‘সি’ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়িয়ে তোলে। ফলে প্লাটিলেট ধ্বংস হওয়া থেকেও রক্ষা পায়।

আমলকী

আমলকীতেও আছে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’। এছাড়াও আমলকীতে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে। ফলে আমলকী খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং প্লাটিলেট ধ্বংস হওয়া থেকে রক্ষা পায়।

অ্যালোভেরার রস

অ্যালোভেরা রক্তকে বিশুদ্ধ করে। রক্তের যেকোনো সংক্রমণ দূর করতেও অ্যালোভেরা উপকারী। তাই নিয়মিত অ্যালোভেরার জুস পান করলে রক্তের প্লাটিলেটের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।

ডালিম

ডালিম রক্তে প্লাটিলেটের পরিমাণ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এতে প্রচুর আয়রন রয়েছে যা প্লাটিলেট বৃদ্ধি করে। প্রতিদিন ১৫০ মিলিলিটার ডালিমের জুস দুই সপ্তাহ পান করুন। ডালিমের রসের ভিটামিন দুর্বলতা দূর করে কাজে শক্তি দেবে।
(Collected)

Telephone

Website