BJP KMC Ward 103
Official page of BJP KMC Ward 103 Contact:(033)2241-7086, (033)2241-0281, Fax:-(033)2241-7460. Email: [email protected]
The party advocates welfare social social policies, self reliance, robust economic growth, foreign policy driven by a nationalist agenda, and strong national defense.
........... Nation First, Party Next and Self Last ................
আমার তো একটাও সামনে থেকে ছবি নেই, সবই ক্যামেরার পেছনে, লোকজন মানবে কি আমি ওখানে ছিলাম!!!
https://www.youtube.com/live/esrT7k0KlEg?si=3TnXZxcCG67vluHY
দেখুন, ফুল ফুটেজ পাবেন... Insider story.
Sant Swahiman Yatra Sant Swahiman Yatra
দেখুন আনন্দম টিভি এক্সক্লুসিভ। ভারত সেবাশ্রম সংঘের স্বামী দিব্যানন্দ মহারাজে জী র সাক্ষাৎকার।
https://youtu.be/Xka4CgehR_g?si=NQ0UTHlKxHSPHoV-
গর্জে ওঠো হিন্দু সমাজ। এই পদ যাত্রায় সন্ত মোহন্ত দের সঙ্গে থাকবো আমি, আপনি/ আপনারা ও আসুন।
ধর্ম রক্ষতি রক্ষত।
#একজোট
আপনি কার্তিক মহারাজ কে সাধু বলে মানেন না, ঠিক তেমনি আমরাও আপনাকে মুখ্যমন্ত্রী বলে মানিনা....*.
*আপনি নাক ও দুই কান কাটা একজন নির্লজ্জ, বেহায়া, মিথ্যুক, নারী বিদ্বেষী, কলঙ্কিত মহিলা!*
*আপনি হিন্দু ধর্মের প্রতি বারবার আঘাত হানবেন আর সেটা কোনো প্রকৃত সাধু সহ্য করবে সেটা হতে পারে না, মৌলবীদের প্রতি আপনার প্রেম আর সাধুদের প্রতি এতো বিদ্বেষ কিসের মাননীয়া?*
*মাননীয়া এতটাই হিন্দু বিদ্বেষী হয়ে উঠেছে যে ভারত সেবাশ্রম ও আশ্রমের কার্তিক মহারাজ , রামকৃষ্ণ মিশনের নামে রাজনৈতিক তকমা লাগাতেও পিছপা হচ্ছেনা।*
*অন্যদিকে কোনো বিশেষ সম্প্রদায়ের ধর্মগুরুরা সরাসরি ক্যামেরার সামনে তৃণমূল কে ভোট দেওয়ার কথা বলছে বিজেপিকে ভোট না দেওয়ার কথা বলছে এতে ওনার আপত্তি নেই।*
*শ্রীরাম শুনলে তেড়ে আসেন আর আজান শুনলে মাথায় কাপড় দেন এটা কি ধরনের আচরণ একটু বলবেন?*
*আপনার পতনের দিন ঘনিয়ে এসেছে, আপনার ঔদ্ধত্য, দম্ভ, অহঙ্কার, হিন্দু ধর্মের প্রতি বিদ্বেষ, হিন্দু সম্প্রদায়ের ধর্মগুরুদের প্রতি বিদ্বেষ প্রমান করছে আপনার দিন শেষ হতে চলেছে....*
*সমগ্র হিন্দু সমাজ ইভিএমে আপনাকে জবাব দিতে শুরু করেছে, ৪ঠা জুন আপনি বুঝতে পারবেন এখনকার দিনে ১০০০ টাকায় কেউ নিজের ধর্ম বিক্রি করে না....
বেশ বেশ, ইমাম সমিতি র দাবি মেনে নিয়ে কৃষ্ণনগর, রানাঘাট, পূর্ব বর্ধমান লোকসভার মা জগদ্ধাত্রী, মা কালী, মা দুর্গার ভক্তরা, সকল বৈষ্ণব সকল শৈব্য এবং শ্রী শ্রী হরিচাঁদ গুরুচাঁদ ঠাকুরের ভক্তরা, ঠাকুর আর মায়ের ভক্তরা, অনুকূল ঠাকুরের ভক্তরা, শ্রী সীতারাম ওঙ্কারনাথ দাস এর শিষ্য রা, বালক ব্রহ্মচারী র ভক্তরা আগামীকাল শুধুই বিজেপিকে ভোট দিন পদ্মফুল চিহ্নে বোতাম টিপে। সকল হিন্দু এক হও। হিন্দু হিন্দু ভাই ভাই।
#একজোট
#বয়কটমমতা
আমাকে এক বন্ধু বললো, "রেন্ডি দের ও নীতিজ্ঞান থাকে কিন্তু ছিনাল ঘোষের নেই" তাহলে কি ছিনাল বেশ্যার ও অধম!!
সাহস টা দিনকে দিন কোথায় যাচ্ছে! অস্থায়ী মহিলা কর্মী, নিশ্চয়তার সঙ্গে বলতে পারি ওটা প্ল্যান্টেড ছিল। রাজভবনের মধ্যে একজন অস্থায়ী সাফাই কর্মচারী র রাজ্যপালের দু ফুটের মধ্যে আসার কোনো দরকার নেই, সাহস ও থাকার কথা নয়। তিনি রিপোর্ট করছেন কোথায়! না তৃণমূলের মহিলা কমিশন এর কাছে , আবার তিনোমুলের মহিলা কর্মীরা তাকে নিয়ে হেয়ার স্ট্রিট থানায় গেছেন অভিযোগ দায়ের করতে...
আরে গর্ধব নন্দনেরা, ওটা রাজ্যপাল, ঋতব্রত নয় রে, ওই চেয়ার এর অধিকারীর বিরুদ্ধে কোনো থানায় অভিযোগ দায়ের করা যায় না... অভি শেখ কে কেউ বলরে ভাই...
অভিশপ্ত 2 রা মে।
2021 সালে আজকের দিনে হাজার হাজার কর্মী আক্রান্ত হয়েছিল, কিছু খুন ও হয়ে গেছিল। টিমছিঃ
যেমন ছিল মরিচঝাঁপি
যেমন ছিল সাঁইবাড়ি
তেমনি ছিল 1982 সালে খোদ কলকাতার বুকে বিজন সেতুর ওপর আনন্দমার্গী সন্যাসী দের হত্যাকাণ্ড।
ভুলবেন না, চিপেম ভোট চাইতে এলে উত্তর চান।
আবার থাপ্পড়... স্টে চাইলেই কি পাওয়া যায় রে পাগলা!! সরি লি..
অপেক্ষা করুন, স্টেটমেন্ট এলো বলে "মোদী ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিয়েছে"
আরে ভাই, বাঁদরের গলায় মুক্তোর মালা কি সয়!!!
কদিন ধরে অনেকের অনেক মতামত তো শুনলেন। অন্যের মুখে ঝাল না খেয়ে, এইবার কি নিজেই কলকাতা হাইকোর্টের জাজমেন্টটা পড়বেন?
আরে মশাই, ভয় কীসের? আমি আপনার সঙ্গে আছি। চলুন জাজমেন্টটা পড়া শুরু করি। 273 পাতার জাজমেন্ট চাইলে কমেন্ট করবেন, ইনবক্স এ দিয়ে দেবো।
জাজমেন্ট শুরু হচ্ছে কী দিয়ে?
প্রথমেই মনে করিয়ে দেওয়া হচ্ছে যে - এই বেঞ্চ এই মামলা শুনছে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে।
৯ ই নভেম্বর, ২০২৩ সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ কলকাতা হাইকোর্টে জাস্টিস দেবাংশু বসাকের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ, যার অপর সদস্য জাস্টিস শাব্বার রশিদী , শুনানি শুরু করে।
শুনানির শুরুতেই একজন পিটিশনার যে ডকুমেন্টসের ওপর ভিত্তি করে হিয়ারিং চলছে,ব্যার বৈধতা দেখার অনুমতি চায়, আদালত অনুমতি দেয়। সমস্ত কিছু দেখার পরে পিটিশনার জানান যে কোনো আপত্তি নেই, রেফার to point no. 12.
আদালত বিকাশ ভট্টাচার্যের submission কোট করেছে। আমি বিকাশ ভট্টাচার্যের বক্তব্য কোট করবো না, শুধু যে ডকুমেন্টারি এভিডেন্স উনি দেখাচ্ছেন সেগুলো উল্লেখ করবো।
এস এস সি ৭ ই ডিসেম্বর, ২০২১ এবং ১১ ই মার্চ, ২০২২, নিজেদের এফিডেভিটে স্বীকার করছে যে গরমিল রয়েছে ।
দাঁড়ান, কমেডি অনেক বাকি।
৯ নম্বর পয়েন্টে বিকাশ ভট্টাচার্য এস এস সি র এফিডেভিটে দেখাচ্ছেন যেখানে এস এস সি স্বীকার করছে , তারা ২৮১৯ টি গরমিল খুঁজে পেয়েছে আর
- এস এস সি র চেয়ারম্যান সমস্ত আইন চুলোয় দিয়ে সমস্ত omr পুড়িয়ে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন।
omr ভ্যানিশ ! হা হা হা!
শেষে বিকাশ বাবু দেখাচ্ছেন , CbI রিপোর্ট বলছে যে এমন এমন ক্যান্ডিডেট আছে যাদের মার্কস ০, তাদের মার্কস বাড়িয়ে জনৈক প্রশান্ত স্যারের স্টাইলে কোয়ালিফাইং মার্কস এর উপরে দিয়ে চাকরি দেওয়া হয়েছে।।
সিপিআইএম এর লোকেরা এরপরে কীভাবে সিবিআই কে দোষ দেয়?!
২২ নম্বর পয়েন্ট থেকে কোর্ট এডভোকেট আশীষ চৌধুরীর সাবমিশন কোট করেছে। তিনিও মোটামুটি একই অভিযোগ এনেছেন।
এইবার আসুন, মহান SSC র সাবমিশন দেখি
৩০ নম্বর পয়েন্টে শুরুতেই SSC কী বলছে?!
"....SSC had no material to disbelieve the data supplied by CBI. "
SSC স্বীকার করছে যে তারা জোচ্চুরি করেছে ,সিবিআই সেইটা বের করেছে।
পরের পয়েন্টে বেঞ্চ পনেরোটি জাজমেন্ট কোট করেছে শুধু এইটা ব্যাখ্যা করতে যে বেঞ্চ এই কেসে ঠিক কতদূর যাওয়ার ক্ষমতা রাখে!
১৪৬ নম্বর পয়েন্টে কোর্ট জোচ্চর দের আইনজীবী যে প্রশ্ন তুলেছে তার উত্তর দিয়েছে। তারা জানিয়েছিল, এত বছর পর কেন এই অভিযোগ তুলে আনা হচ্ছে
কোর্ট সপাটে উত্তর দিয়েছে -
"these defences of delay, laches and
acquiescence would not have application when the existence of fraud is established."
এরপরে ২১০ নম্বর পয়েন্ট অব্দি কোর্ট জাস্টিস গাঙ্গুলির রায়গুলোর বর্ণনা করে গিয়েছে
১৯৮ নম্বর পয়েন্টে কোর্ট জাস্টিস বাগ কমিটির রিপোর্ট কোট করেছে যেখানে দেখা যাচ্ছে বাগ কমিটিও ব্যাপক দুর্নীতির সন্ধান পেয়েছে
এইবার আবার আসা যাক, আমাদের মহান ssc র স্বীকারোক্তিতে।
২১৪ নম্বর পয়েন্টে এসএসসি জানাচ্ছে, দুর্নীতি হয়েছে ।
কেন হয়েছে?
"Inadvertently and by mistake"
সুন্দর না?! 😂
২১৬ নম্বর পয়েন্টে এসএসসি স্বীকার করছে , সিদ্দিক গাজী নামক জনৈক ক্যান্ডিডেটকে নিয়ম না মেনেই appoint করা হয়েছিল, ".... And thr said recommendation was a faulty recommendation"
বাবুসোনার এইটুকু ভুল হতে পারে না?!
ছিঃ কী যে বলেন!
এরপরে বিস্ফোরক তথ্য -
২৪০ এবং ২৪১ নম্বর পয়েন্ট, এস এস সি একটা টেবিলে দেখাচ্ছে কোন চাকরিতে কত দুর্নীতিগ্রস্ত ক্যান্ডিডেট রেকমেন্ড করা হচ্ছে। আমি টেবিলটার স্ক্রিনশট এটাচ করলাম।
কীরকম স্ট্যাটিসটিক্স?
৯-১০ ক্লাসে ৮.৫০%,
১১-১২ ক্লাসে ১৪.৪৭% ,
গ্রুপ সি তে ৩৮.৪৩%
গ্রূপ ডি তে ৪৪.৮৭% - ক্যান্ডিডেট ভুয়ো
ভাবছেন বাকিরা কী দোষ করলো?
পরের পয়েন্ট দেখুন।
২৪২ নম্বর পয়েন্টে -
" In course of hearing , SSC did not discount the fact that possibilities of further illegalities exist.
সোজা ভাষায় এস এস সি জানাচ্ছে, আরো দুর্নীতি থাকতেই পারে, তারা নাচার।
সন্টুমনা আমার !
এরপরে বিচারপতিদের কী করা উচিত ছিল, বন্ধুগণ?
বিচারপতিদের ক্ষোভ আছড়ে পড়েছে জাজমেন্টে,
"We however witnessed SSC persistently treating the writ petitioners as adversaries despite a number of them bringing forth credible informations regularly the illegalities which ultimately SSC had also acknowledged as correct."
সোজা ভাষায় এস এস সি র দরজায় ক্যান্ডিডেটরা দুর্নীতির প্রমাণ নিয়ে গেছে, এস এস সি সেইটা স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছে যে দুর্নীতি হয়েছে, তারপরেও তারা ক্যান্ডিডেট দের প্রতি হোস্টাইল আচরণ করে গেছে ।
বিচারপতিরা ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন ২৪৩ নম্বর পয়েন্টে ,
" Bonafide candidates who had participated in the selection process deserved a lot better and far more humane treatment than they received from SSC. It is debateable as to whether the present stance of SSC as has been exhibited in Court would assist in repairing the damage to the creditiblity of SSC to conduct a free, fair and transparent selection process"
কোর্ট দুঃখ করেছে যে ক্যান্ডিডেটরা কমিশনের থেকে একটু ভালো আচরণ প্রত্যাশা করে।
লজ্জা করে না ম্যাডাম চিফ মিনিস্টার?! একটুও লজ্জা করে না?!
২৪৭ নম্বর পয়েন্ট থেকে কোর্ট সিবিআই এর রিপোর্ট কোট করছে -
সিবিআই প্রথমেই জানাচ্ছে যে তারা ব্যাপক দুর্নীতি খুঁজে পেয়েছে আর ফাইনাল চার্জশিট দিয়ে দিয়েছে।
২৫৪ নম্বর পয়েন্টে, কোর্ট এই সিদ্ধান্তে আসছে -
"Reports in the form of affidavit of SSC, Board and CBI have established that, there had been serious illegalities/manipulations in the selection process in respect of
all the 4 categories of post involved"
দুর্নীতি হয়েছে। সিরিয়াস,ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে।
২৫৭ নম্বর পয়েন্টে আসুন।
আমাদের মহান রাজ্য সরকার কী বলছে?
২৫৭ নম্বর পয়েন্টে কোর্ট দেখাচ্ছে যে রাজ্য সরকারের ক্যাবিনেট মিটিং করছে কীসের জন্য? অবৈধ ভাবে চাকরি প্রাপ্তদের জন্য সুপার নিউমেরিক পোস্ট তৈরি করে তাদের বাঁচাতে।
২৬৫ নম্বর পয়েন্টে রাজ্য সরকার জানাচ্ছে যে দুর্নীতি হয়েছে এবং কত ব্যাপক পরিমাণে হয়েছে তা মাপা অসাধ্য।
" State Government therefore has accepted that, there were widespread illegalities in the selection process and that, the numbers of persons who received appointments illegally could not be determined with exactitude"
কোর্ট বিস্ময় প্রকাশ করেছে যে একটা রাজ্য সরকার ট্যাক্স পেয়ারদের টাকা খরচ করছে দুর্নীতিগ্রস্তদের বাঁচাতে , সংবিধানের কোনো তোয়াক্কা না করে
"In other words, State has resolved to expend taxpayers’ money to accord sanction to an employment secured dishonestly. Such course of action of the State violates Articles 14 and 16 which enjoins upon the State the obligation
to grant appointments in conformity with such provisions and never otherwise."
২৬৭ নম্বর পয়েন্টে কোর্ট ব্যঙ্গ করেছে, লার্নেড গর্ভানমেন্ট প্লিডার কোর্টে থতমত খাচ্ছেন, সম্ভবত উপর থেকে আসা নির্দেশের সঙ্গে তাল মেলাতে পারছেন না।
"...Learned Government Pleader, with deepest of respect, has been assiduously evasive, obviously due to the quality of the
instructions, with regard to the time"
২৬৮ নম্বর পয়েন্টে কোর্ট পরিষ্কার বলেছে যে রাজ্য সরকার দুর্নীতিগ্রস্তদের আড়াল করার চেষ্টা চালিয়ে গেছে
"This course of action has been adopted by the State Government in order to prevent discovery of further manipulations/illegalities in the selection process, if possible."
মমতা ব্যানার্জি, আপনার সরকার চোর, আপনার সরকার চোরদের সবচেয়ে বড় রক্ষক। আমি না, কোর্ট বলছে।
চোর চোর চোর।
২৬৯ নম্বর পয়েন্টে কোর্ট বলছে, এস এস সি, বোর্ড এবং রাজ্য সরকার, পর্যায়ক্রমে একটিমাত্র কাজ করে গেছে, প্রশ্ন এড়িয়ে যাওয়া
"SSC, Board and State Government have consistently stonewalled any queries with regard to the selection process and have not come clean with regard to the manipulations/illegalities involved. Conduct of the 3 authorities, during the course of hearing can be classified as anything other than being cooperative."
ভাষার নান্দনিকতা খেয়াল করুন শেষ অংশে। জাস্টিসদের প্রণাম করুন ।
২৭৩ নম্বর পয়েন্টে একই কথা। যখন যেমন দুর্নীতি উদঘাটিত হয়েছে, এস এস সি সেইটাই স্বীকার করে নিয়েছে, কিন্তু পুরো দুর্নীতি খুঁজে বের করার কোনো ইচ্ছা এস এস সি দেখায়নি।
দাঁড়ান মশাই, এখনো আসল খেলা বাকি !
৩০৬ নম্বর পয়েন্টে আসুন।
এসএসসি বলছে তারা সমস্ত rti এর উত্তর দিয়েছে তাদের ডেটাবেসে থাকা তথ্যের উপর ভিত্তি করে ।
এদিকে সিবিআই বলছে তারা এস এস সি র ডেটাবেসে কোনো omr পায়নি।
তাহলে? ভ্যানিশ। সোনার কেল্লা, ভ্যানিশ মুকুল, ভ্যানিশ
কোর্ট ৩১২ পয়েন্টে এইবার বহু প্রতীক্ষিত আলোচনায় আসছে । তাদের সামনে তিনটি বিকল্প
১) দুর্নীতি কিস্যু হয়নি বলে উড়িয়ে দেওয়া - যেটা অসম্ভব। দুর্নীতি হয়েছে, established
২) যোগ্যদের বাঁচিয়ে অযোগ্যদের নিয়োগ বাতিল করা
৩) পুরো প্যানেল বাতিল করা।
কেন কোর্ট ২ নম্বর বিকল্প গ্রহণ করতে পারলো না? কোর্ট তারই উত্তর দিয়েছে ধরে ধরে
৩২১ নম্বর পয়েন্টে কোর্ট লিখছে, অরিজিনাল omr পাওয়া যাচ্ছে না, পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে এস এস সি চেয়ারম্যানের নির্দেশে
বেশ তার , মিরর ইমেজ বা প্রতিলিপি তো থাকবে! সেইটা কী হলো?
সিবিআই জানাচ্ছে তারা কোনো মিরর ইমেজ পায়নি
খেলা এখনো শেষ হয়নি মশাই!
৩২২ নম্বর পয়েন্টে সবচেয়ে বড় পয়েন্ট, সবচেয়ে বড় দুর্নীতি।
এস এস সি টেন্ডার ডেকে বরাত দিয়েছিল কাকে?
NYSA নামক একটি সংস্থাকে ।
কিন্তু NYSA কি omr চেক করেছে?
আজ্ঞে না। তারা Data scantech নামক আরেকটি সংস্থাকে নিয়োগ করেছিল omr চেক করার জন্য।
এস এস সি কি এইটা জানতো না যে NYSA আরেকটি সংস্থাকে, ফোর্থ পার্টি হিসেবে নিযুক্ত করেছে omr চেক করতে?
না।
এস এস সি র চেয়ারম্যান বলছেন, যে তারা এই Data Scantech সংস্থার নাম কোর্টে প্রথম শুনছেন, জানতেন না ।
এদিকে আবার ৩২৩ নম্বর পয়েন্টে এসএসসি বলছে, যে omr চেক করা হয়েছে তাদের অফিসে, সমস্ত অফিসিয়ালের উপস্থিতিতে।
মানে ভারি মজা, পাঁপড়ভাজা!
এস এস সি র অফিসে সব অফিসিয়ালদের উপস্থিতিতে একটি অজানা সংস্থা এসে omr চেক করে চলে গেলো, এস এস সি জানলো না।তারপরে সেই omr destroy করে দেওয়া হলো, কোনো মিরর ইমেজ না রেখে!😂😂
এস এস সি বলছে Omr নেই, তার প্রতিলিপি নেই, দুর্নীতি হয়েছে, ব্যাপকভাবে হয়েছে সেইটা সরকার স্বীকার করছে।
এরপরে বিচারপতিদের কী করার থাকতে পারে পুরো প্যানেল বাতিল করা ছাড়া? যে প্যানেলে শুন্য পাওয়া লোকজনকে চাকরি দেওয়া হয়েছে।
৩৩১ নম্বর পয়েন্টে কোর্ট সেইটাই বলেছে, তাদের যোগ্যদের প্রতি সহানুভূতি অবশ্যই আছে, কিন্তু এই পরিস্থিতিতে প্যানেল বাতিল করা ছাড়া উপায় নেই, পুরো প্যারাগ্রাফ কোট করছি, পড়ে দেখুন-
" We have given anxious consideration to the passionate plea that persons who had obtained the appointments legally
would be prejudiced, if we cancel the entire selection process. The other two options being ruled out for the reasons noted
above we have hardly been left with a choice. We would rather have persons of integrity appointed as teachers through an
untainted selection process rather than expose students to elements securing appointments through an unscrupulous
selection process. Retaining appointees selected through such a dubious process would be contrary to public interest. By dint of the tenure of service of such appointees, successive generations of students would be exposed to these elements"
এইবার আসি আপনাদের প্রশ্নের উত্তরে ।
১) কাকে কাকে টাকা ফেরত দিতে হবে?
উত্তর) সবাইকে টাকা ফেরত দিতে হবে না, হবে না, হবে না। প্যানেলের বাইরে থেকে যাদের নাম সিলেক্ট করা হয়েছে, আর যাদের ব্লাঙ্ক omr submitted হয়েছে শুধু তাদের টাকা দিয়ে হবে। বাংলা মিডিয়ার লোক হয় ইংরাজি জানে না, নয়তো ইচ্ছা করে গুজব ছড়িয়েছে যে সবাইকে টাকা ফেরত দিয়ে হবে। ৩৬৩ নম্বর পয়েন্টে, (iv) sub-point এ কোর্ট সহজ ইংরেজিতে লিখেছে কাদের টাকা দিতে হবে?
"Persons who had been appointed outside the panel, after expiry of the panel as also those who submitted blank OMR sheets but obtained appointments, must return all remunerations and benefits received by
them to the State exchequer along with interest calculated at 12 percent per annum, from the date of receipt thereof till deposit, within a period of four weeks from date."
আর এইবার পোস্টগুলো কীভাবে ফিলাপ করা হবে?
কোর্ট পরিষ্কার বলেছে নতুন ভাবে মূল্যায়ণ করতে হবে, আর সেইটা ভোটের রেজাল্ট বেরোনোর ১৫ দিনের মধ্যে শুরু করতে হবে! ৩৬৩ নম্বর পয়েন্টে (xi ) নম্বর sub-point দেখে নিন।
আমার কথাটি ফুরালো।
দুর্নীতির নটে গাছটি কবে মুড়োবে? এর উত্তর আপনাদের কাছে।
যোগ্যদের প্রতি সহানুভূতি আছে, কিন্তু কোর্টের কাছে আর উপায় ছিল না।
চোর এস এস সি, চোর রাজ্য সরকার।
তাদের না দুষে, এত স্বচ্ছ জাজমেন্টকে যারা দুচ্ছাই করবে, যারা লোকজনের কাছে কিন্তু বিরূপ প্রতিক্রিয়া ছাড়া কিছুই পাবে না,দুঃখজনক হলেও॥
#সংগৃহীত
ইডি খারাপ, সিবিআই খারাপ, হাইকোর্ট খারাপ, বিজেপি খারাপ... এই তালিকায় নবতম সংযোজন ... NSG খারাপ...
জুতো চেনো হারামজাদী?
ভোটিং বুথ স্লিপ এসএমএস সুবিধার জন্য
ECI (আপনার ভোটার আইডি) এটি 1950 নম্বরে পাঠান
উদাহরণ, যেমন: ECI XYZ1234567
1950 নম্বরে পাঠান
আপনি 15 সেকেন্ডের মধ্যে বুথ স্লিপ পাবেন।
অনুগ্রহ করে এটি সকলের সাথে শেয়ার করুন এবং নিজের জন্যও নিশ্চিত করুন এবং আপনার মোবাইলে তথ্য প্রস্তুত ও সহজে রাখুন।
কর্মীরা লিস্ট স্ক্রুটিনী করার সময় এই পদ্ধতি ব্যবহার করুন।
পশ্চিমবঙ্গ সরকার প্রতিনিয়ত হাইকোর্ট আর সুপ্রিম কোর্টে থাপ্পড় খাচ্ছে একের পর এক দুর্নীতি তে। অদ্ভুত ভাবে পঃ বঃ সরকারের পেটোয়া আইনজীবি রা হল অভিষেক মনু সিঙ্গভি, কপিল সিবাল এর মতো হাই ফাই রা যাদের অ্যাপিয়ারেন্স ফি এক থেকে দেড় কোটি টাকা অফিসিয়ালি, সঙ্গে চ্যালা দের ফি আলাদা, এরাজ্যে এসে কেস লড়তে গেলে চার্টার্ড বিমান পাঁচ তারা হোটেল, তার খরচ তো আলাদা।
বলি টাকাগুলো আসে কোথা থেকে, যে রাজ্যের কর্মচারীদের ডি এ দেবার ক্ষমতা নেই, কর্পোরেশনের অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীদের পেনসন দেবার ক্ষমতা নেই, রাজ্যের বহু দপ্তরে হাজার হাজার শূন্যপদ, মাইনে দেবার টাকা নেই বলে নিয়োগ হচ্ছে না, কনট্র্যাকচুয়াল কর্মী নিয়োগ হচ্ছে নাম মাত্র মাইনে তে (যদিও অশিক্ষিত খালপারের মেয়েছেলে টা বলে 10 লাখ চাকরি রেডি), সে রাজ্যের এডমিনিস্ট্রেটিভ ফুটো গুলো রিপু করার জন্য অত টাকা দিয়ে আইনজীবী আনার দরকার কি? সেই তো থাপ্পড় খাবি, দুটো বটতলার উকিল খাড়া কর, কম পয়সা পড়বে, তাদের ও লাভ তোদের ও সেভিংস।
কি বলেন বন্ধুগন?
আজকে মিডিয়া ও বলছে.. তিনোমুল মানেই.... কি বন্ধুরা বলুন....
https://www.facebook.com/share/p/X1rfCLzMqCeBo972/?mibextid=oFDknk
https://www.facebook.com/share/v/yfCVs1tMNvro7vmu/?mibextid=oFDknk
ফাটাফাটি, সবুজ সাথী র সাইকেল পাওয়া যাচ্ছে বাংলাদেশে র হাটে, অখন্ড ভারত না হোক, এই হারা*** থাকলে মিলে মিশে গ্রেটার বাংলাদেশ হতেই পারে।
ভোট এসেছে তো, তাই....
হুঁ হুঁ বাবা।
আসুন, বিশিষ্ট ঐতিহাসিক, হিন্দুত্ববাদী কে একটু বাহবা জানিয়ে যান।
তিনোমুলের দিগ্গজ রা এক এক করে নিজেদের জ্ঞানের অনুপ্রাণিত বহিঃপ্রকাশ করতে শুরু করেছেন। তোষণের কি আকুল ইচ্ছা, আহা।
**জেনেগেন স্যার**
ইদানিং কালে জেনগেন স্যার বলে একজনের কথা খুব শুনতে পাচ্ছিলাম। ভারতের সব জনগোষ্ঠীর চাওয়া-পাওয়ার ইচ্ছেগুলোকে নিয়ে একটা মিক্সিতে ভরে ব্লেন্ড করে সেই মিশ্রণটিকে যদি একটি মানুষের মধ্যে ঢুকিয়ে দেওয়া যায়, আর তার সাথে মিশিয়ে দেওয়া হয় এমআইটি আর হার্ভার্ডের প্রজ্ঞা, তবে সেই মানুষটির যেই রকমটি হওয়ার কথা, আমাদের জেনগেন স্যার নাকি একেবারেই সেই রকমটি!
কৌতূহল নিরসনের জন্য একদিন ওঁর সাথে একটা অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়েই ফেললাম। ব্যস্ত মানুষ, অনেক কষ্টে একঘন্টা সময় বার করে দিলেন। উনি যেই রেস্তোরায় আমার সাথে দেখা করবেন বলে ইচ্ছে প্রকাশ করলেন, তার নাম শুনে আমার গলা শুকিয়ে গেল। খুবই রহিস, দামী রেস্তোরা।
তারপর এল সেই দিন। চলে গেলাম ওই মহার্ঘ্য রেস্তোরায়। দেখলাম স্যার একদম ঠিক সময়ে চলে এসেছেন।
জেনেগেন স্যার খুবই অমায়িক, শিক্ষিত, প্রজ্ঞাসম্পন্ন মানুষ, দেশের নানা ব্যাপারে খুবই সচেতন। বিশেষ করে ইকোনোমিক্স আর এনভায়রনমেন্ট সম্পর্কে ওঁর বিদ্যা গভীর।
কথায় কথায় কথা বাড়ে। প্রাথমিক শিষ্টালাপের পরে কথাবার্তা এই দিকে মোড় নিল।
- স্যার, আপনি চাইছেন ব্যাংক আপনার ডিপোজিটের ওপর বছরে শতকরা ১৪ পার্সেন্ট সুদ দেবে, আপনার রিটায়ার্ড বাবার ক্ষেত্রে আরো এক্সট্রা ২ পার্সেন্ট। আর আপনি যখন কোন হোম বা কার লোন নেবেন, তখন ব্যাংক আপনার কাছ থেকে বড়জোর ৪-৫ পার্সেন্ট নেবে। তবেই নাকি দেশে ক্যাশ ফ্লো বাড়বে। এবার ব্যাংক এই ঘাটতি কোথা থেকে সামলাবে?
সে তো আমার জানার কথা নয়!
- দেশের লোকজন বা বিশেষ কিছু জনগোষ্ঠী যেভাবে খুশি বাচ্চা পয়দা করে যাচ্ছে। কারণ ওটা ওদের অধিকারের মধ্যে পড়ে।
- দেখুন সে তো ওরা করবেই। কিন্তু জনসংখ্যা বৃদ্ধি চলবে না। তাই অন্যদের বাচ্চা নেওয়া কমাতে হবে। আর যদি জনসংখ্যা বেড়েই যায়, তবে সরকারের দায়িত্ব সবাইকে ভালো রাখার, ফ্রি রেশন দিয়ে, ফ্রি শিক্ষা আর চিকিৎসার ব্যবস্থা করে, চাকরি-টাকরির সংস্থান করে।
- এত ফ্রি রেশন, চাকরি, চিকিৎসা, শিক্ষার টাকার ব্যবস্থা কোথা থেকে হবে? কে দেবে টাকা?
- কেন, ট্যাক্স দেবে।
- এত ট্যাক্স কে দেবে স্যার?
- ইন্ডাস্ট্রি দেবে, ব্যবসায়ীরা দেবে? কিন্তু একটা ব্যাপার দেখতে হবে। সাধারণ মানুষ যেন ইনকাম ট্যাক্সের আওতায় না আসে।
- আচ্ছা ইন্ডাস্ট্রি তৈরি করতে গেলে কিছু জমি লাগবে, কিছু চাষের জমিকে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ল্যান্ডে কনভার্ট করতে হবে তো।
- সে করলে কি করে চলবে। তখন আমাদের ফুড সিকিউরিটির কি হবে?
- তাহলে ইন্ডাস্ট্রির জন্যে জমি আসবে কি ভাবে? ছোটখাটো বন জঙ্গল কেটে ফেলতে হবে তো তাহলে?
- না না, বন-টন কাটা চলবে না! এসব কথা মুখে আনাও পাপ! বনের পাখি পশুরা কোথায় যাবে? পরিবেশের কি হবে?
- তাহলে কি করা যায়?
- সে আপনারা ভাবুন গিয়ে।আরেকটা কথা। ভারতের প্রত্যন্ত পাহাড়ী ও দুর্গম অঞ্চলের মানুষজনের জন্য চাকরি চাই, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চাই, হাসপাতাল চাই। ওরাও তো দেশের মানুষ!
- হ্যাঁ তো। সেই কাজটাই তো হচ্ছে। টানেল কেটে এক্সপ্রেসওয়ে হচ্ছে, ট্রেন লাইন হচ্ছে, হাসপাতাল এয়ারপোর্ট হচ্ছে, ইন্ডাস্ট্রি হচ্ছে। দেখতে পাচ্ছেন না?
- হ্যাঁ খুব দেখতে পাচ্ছি। এটাও দেখতে পাচ্ছি কিভাবে প্রকৃতি ধ্বংস করে এসব হচ্ছে। টানেল তৈরি করতে গিয়ে পাথর ফাটানো হচ্ছে ডিনামাইট দিয়ে, রাস্তা তৈরির এই অত্যাচারের নামে, কেটে ফেলা হচ্ছে শত শত গাছ, হাসপাতালের বিল্ডিং তৈরি হচ্ছে প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট করে!
- তাহলে কি করব স্যার? হওয়া দিয়ে উড়িয়ে নিয়ে যাব ট্রেনের লাইন, গাছের ওপর দিয়ে উড়ে যাবে এক্সপ্রেসওয়ে?
- সে আপনারা ভাবুন গিয়ে, ওসব কি আমরা বুঝি?
- স্যার একটা কথা। আমি যা বুঝলাম সরকারকে সবাইকে ভাল রাখতে হবে। সবাইকে চাকরি দিতে হবে, ফ্রীতে সুপার কোয়ালিটির রেশন দিতে হবে, শিক্ষা স্বাস্থ্য চিকিৎসা সব দিতে হবে। ব্যাংক ডিপোজিটে সবাইকে চড়া সুদ দিয়ে খুশি করতে হবে। আবার সস্তায় ঋণ দিতেও হবে। কিন্তু এর জন্যে টাকা লাগবে, অনেক অনেক টাকা। ঠিক তো?
- হ্যাঁ একদম!
- সেই টাকা আসবে ইন্ডাস্ট্রি থেকে ট্যাক্স হিসেবে। কিন্তু ইন্ডাস্ট্রি তৈরি করতে ইনফ্রাস্ট্রাকচার লাগবে, রাস্তা লাগবে, ট্রেন লাইন লাগবে, এয়ারপোর্ট লাগবে, পাওয়ার স্টেশন লাগবে। কিন্তু একটিও টানেল করা যাবে না, একটিও গাছ কাটা যাবে না, কৃষকের জমি ইন্ডাস্ট্রির কাজে লাগানো যাবে না। তাহলে কি করে এত কিছু হবে?
- সে তো আমি জানি না! সরকার জানবে। সরকারকে আমরা নির্বাচন করে এনেছি কি এমনি এমনি? আর সরকার যদি এসব না করতে পারে, সেই সরকারকে আমরা ভারত মহাসাগরে ছুঁড়ে ফেলে দেব!
জেনেগেন স্যার উত্তেজনায় কাঁপছেন। আমি ভয় পেলাম, ভালোমন্দ কিছু না একটা হয়ে যায়! এদিকে স্যার ক্যাভীয়ার আর শ্যাম্পেন সাঁটিয়েছেন ভালোমতই। আমি স্যারকে একটু শান্ত করে বললাম, স্যার শান্ত হোন। আপনাকে এই এমনি কয়েকটা কথা জিজ্ঞেস করতে পারি?
স্যার বললেন - হ্যাঁ করুন।
আমি বললাম স্যার, এই যে ব্যাংক কম সুদে টাকা ধার দেবে, আপনি কি করবেন এই কম সুদের টাকা নিয়ে?
স্যার বললেন - কেন? এই দিয়ে আমরা গাড়ি কিনব, ফ্ল্যাট কিনব। এতে অর্থনীতির উন্নয়ন হবে। যারা গাড়ি তৈরি করে, সিমেন্ট তৈরি করে, লোহার রড তৈরি করে সেসব কারখানার বিক্রি বাড়বে, কর্মসংস্থান হবে।
তখন আমি বললাম - তাহলে আম্বানির ছেলের বিয়েতে আম্বানি এত টাকা খরচা করেছে বলে আপনারা এত চেঁচামেচি করেছিলেন কেন! আম্বানি তো টাকা খরচা করেছে, তার মানে সেই টাকা তো জনগণের কাছেই ফেরত আসছে। ফুলওয়ালার কাছে আসছে, ক্যাটারার এর কাছে আসছে, গাড়িওয়ালার কাছে আসছে, হোটেলওয়ালার কাছে আসছে। তারমানে আপনার যুক্তিতে আম্বানি তো কোন খারাপ কাজ করেনি! তাহলে ওর পেছনে এত লাগেন কেন?
- আর একটা কথা স্যার, আমি যতটুকু জানি কলকাতাতে আপনার পৈতৃক বাড়ি, যেখানে আপনি থাকেন সেটা ছাড়াও আপনার গোটা চারেক ফ্ল্যাট আর বাংলো রয়েছে নিউ টাউন আর সল্ট লেকে। ওখানে তো কেউ থাকেনা, তা এতগুলো ফ্ল্যাট দিয়ে কি করবেন স্যার?
- আরে এগুলো ইনভেস্টমেন্ট পারপাসে কেনা। এটা ভালো কাজ। আমি তো কনস্ট্রাকশন ইন্ডাস্ট্রির ক্যাশ-ফ্লো বাড়াচ্ছি, সাইজ বাড়াচ্ছি।
- আপনি কি জানেন এই নিউটাউন আর সল্টলেক দু জায়গাটাই জলা জমি ভরাট করে তৈরি করা? সে বেলা পরিবেশের কোন ক্ষতি হয়নি?
জেনগেন স্যার দেখলাম গজগজ করছেন। অস্ফুটে কয়েকটা কথা বললেন, তার মধ্যে ইডিয়েট, ইমবেসাইল এসব কয়েকটা শব্দ শুনতে পেলাম।
আর কথা না বাড়িয়ে ওয়েটারকে বললাম বিল নিয়ে আসতে। সে বিল নিয়ে এলো।
জেনগেন স্যার বললেন বিলটা আমি দিই? আমি বললাম ঠিক আছে স্যার আপনিই দিন।
স্যার বিলটা খুলেই চোখ বড় বড় করে কিছুক্ষণ তাকিয়ে রইলেন। তারপর ওয়েটারকে বললেন এইটুকু তো মোটে খেলাম। তার জন্য এত বিল! মোটে এক বোতল শ্যাম্পেন আর দু প্লেট ক্যাভীয়ারের জন্য তুমি পনের হাজার টাকা চার্জ করেছ! তারপর আমার দিকে চেয়ে বললেন দেখেছ, মুদ্রাস্ফীতি কি সাংঘাতিক আকার ধারণ করেছে! আমি যখন হার্ভার্ডে পড়তাম...।
আমি বললাম স্যার ছেড়ে দিন। বিলটা আমি দিয়ে দিচ্ছি।
✍️গোপাল সোম
আমাদের এই ছেলেগুলোর কথা কেউ বলে না।
আচ্ছা, ভাগাড় এর মাংস নিয়ে একটা তদন্ত কমিটি হয়েছিল না? তার রিপোর্ট কি এসেছে কেউ জানেন কি?
বিপজ্জনক বাড়ি খালি করানোর জন্য হাইকোর্ট এ যাবে পুরসভা, এরকম কোনো নিয়ম নাকি নেই পুরসভার... এই জোকার টাকে কে মেয়র বানিয়েছে রে!
মিমি কে সরিয়ে সিমি কে আনা হলো খেলবার জন্য, আপনারা সবাই লাগাবেন তো?
মানে ওই ভোটের বোতামে আঙ্গুল এর কথা বলছি আরকি!
দে শালা বাঙালি, পাতলা কোমর, মোটা ঠোটের যৌণ আবেদন দেখে ভোট দে আরো। সারা সাংসদ জীবনে একটাও প্রশ্ন, একটা বিল নয়, খালি সেলফি তুলে, সাংসদ ভাতা টা তুলে নিয়ে আনা গোনা.... আর 174, 252, 555 ধারা কপচানো আমার... লাউড়ার সাংসদ।
সুকুমার রায়ের 'সৎ পাত্র' অবলম্বনে ।
*সৎ নেত্রী*
শুনতে পেলুম বাঙলা গিয়ে—
উন্নয়ন যায় রাস্তা দিয়ে ?
অগ্নিকণ্যা -
লক্ষীমতী?
জানতে চাও কি পরিস্থিতি?
মন্দ নয়,
সে নেত্রী
দারুণ —
ঋণ কতটা?
ওসব ছাড়ুন।
সবার পেছন জুড়ছে সাথি,
প্রকল্পতেই কাবার রাতি।
তার উপরে নানান স্কিমে,
প্রেরণা দেন জোর জুলুমে!
চিটফান্ড বা তোলাবাজী?
বিরোধীরা দুষ্টু, পাজি।
চাল, ত্রিপলের হিসেবটা চাই?
এই বসুন তো,
বসুন না ভাই!
কয়লা কিম্বা গরু পাচার?
এস এস কে এম,
রাস্তা বাঁচার !!
বিদ্যে বুদ্ধি?
বলছি মশাই—
নমস্য তাঁর অধ্যাবসায়!
ডি. লিট, ফিলিট অনেক আছে,
লুকিয়ে রাখেন নিজের কাছে।
ইংরেজিতে ভাষন দিয়ে,
ভূগোল বোঝান সামিট এ গিয়ে।
*হরেক ভাষা ঠোঁটস্থ তাঁর,*
সময় আছে সেসব শোনার?
গভীর - গভীর তত্ত্ব ঘষে,
পদ্য লেখেন ছন্দ রসে।
একাডেমির পুরস্কারে,
সবাই মিথ্যে ঈর্ষা করে।
গান ও বাঁধেন,
গলাও সাধেন,
হয়তো ভালো মাংস রাঁধেন।
হয়তো ভালো ছক্কা মারেন,
ফরমুলা ওয়ান জিততে পারেন।
গুণের বোঝা সগৌরবে
ক্রমশ সব প্রকাশ পাবে!
বিষয় আশয়?
গরিব বেজায়—
টালির ছাদে দিন চলে যায়।
হরিশ বাবুর পথের ধারে,
তিরিশটি প্লট থাকতে পারে।
মানুষ তো নয়
ভাইগুলো তার—
হয় খাটালের নয় তো খোয়ার!
ভাগ্নে মদন তৈরি ছেলে,
কয়েকটি বার গেছেন জেলে।
কেষ্টা ঢাকের বাদ্যি বাজায়,
চরাম - চরাম,
গুড় বাতাসায়।
কনিষ্ঠটি স্লোগান লেখে,
দরজায় বুক চিতিয়ে রেখে।
বুক ডিঙিয়ে ফিরছে ঘরে,
বদলুরা সব চুপটি করে!
সিবিআই তো কেবল ডাকে,
বুকের ব্যামো বাঁচিয়ে রাখে।
কিন্তু তারা উচ্চ ঘর,
শাসক দলের বংশধর!
টেট্, এস এস সি, পোয়া বারো,
কি যেন কেস আছে আরও।
যাহোক,
এমন নেত্রী পেলে,
কতদিন আর থাকবে Bail -এ?
***( কবিকে খুঁজছি)******
ঠগ, প্রবঞ্চক, হামলাবাজ, ছিনতাইকারী, ডাকাত, ধর্ষক, চক্রান্তকারী, দেশবিরোধী, লুঠকার এদের ভয়ে থাকাটাই স্বাভাবিক। ওটাই নিয়ম।
খান গ্রেস আমলে, অর্থমন্ত্রী চিদু র প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় দেশের মানুষের হাজার হাজার কোটি টাকা অসাধু ব্যবসায়ী রা হজম করেছিল যার মোটা ভাগ গিয়েছিল গোটা কংগ্রেস দলের বিভিন্ন নেতাদের কাছে। চিদু বাবু নিজে বউয়ের নামের বাড়িতে নিজেই ভাড়ায় থেকে মাসে 2 লক্ষ করে সরকারি টাকা নিজের পকেটস্থ করেছিলেন আবার ছাদ বাগানে টবে চাষ করে নাকি 2 কোটি টাকা কামিয়েছিলেন... ভয় তো ওনাকে পেতেই হবে, অনৈতিক বেআইনি কাজ করবেন আর ধরা পড়ে জেল হাজতের ভয় থাকবে না?
একই ঘটনা ঘটছে এ রাজ্যে ডাকাত রানীর রাজত্বে, সরকারি পদের অপব্যবহার করে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা অপসারণ করছে তার দলের নেতা মন্ত্রীরা... ভয় তো থাকবেই।
সেই কি যেনো বলে! ডরনা জরুরি হ্যায়।
BJP West Bengal Dr. Sukanta Majumdar Suvendu Adhikari
সন্দেশখালী নিয়ে জাতীয়তাবাদী দের আনন্দ পাবার কারণ বুঝতে পারছি না... যা হচ্ছে বামাতি নকশাল স্টাইল এ হচ্ছে, জমি রক্ষা কমিটির ব্যানার এ হচ্ছে, যদিও যেটা হচ্ছে সেটা হবার অপেক্ষায় ছিল সবাই, ঘটনা হচ্ছে, জাতীয়তাবাদী রা বা তথাকথিত বিজেপির সংগঠন কোনো কামেই আসেনি, নেই তো আসবে কি!
একটু ভাবুক না BJP West Bengal Suvendu Adhikari Dr. Sukanta Majumdar