হাসানের রাফখাতা - Hasaner Rafkhata
Programming, software development, data structure, algorithm, প্রযুক্তি, ইসল
আমি হাসান আবদুল্লাহ। ফেসবুক প্রোফাইলঃ https://www.facebook.com/hasan.cse91
বিবিধ বিষয় নিয়ে লেখালেখি করি মনের আনন্দে। এক সময় লেখালেখির চাকরি করতাম। ক'দিন করেই হাফ ধরে গেছিল। বুঝে গিয়েছিলাম শখে বা মনের খোরাক হিসেবে লেখা গেলেও ফরমায়েশী লেখা দারুণ কষ্টের। ১ মাসের মাথায় চাকরিটা ছাড়লাম।
এখন লিখি যখন ইচ্ছা তখন। আনন্দে থাকলে লেখা আসে না। কোন কারণে চরম বিরক্ত, হতাশা, দুঃখবোধ, মানসিক যন্ত্রণা এসবের মধ্য দ
নতুন লেখা!
Etiquettes of Workplace as a Muslim একজন মুসলিমের কর্পোরেট লাইফ কেমন হবে? অফিসে তার চলাফেরা, কাজকর্ম কেমন হবে? তার ব্যবহার ও চালচলন কেমন হবে? কেমন হবে ত...
নতুন ব্লগপোস্ট!
Builder Design Pattern in Android এই পোস্ট থেকে বিল্ডার ডিজাইন প্যাটার্ন সম্পর্কে জানা যাবে। অ্যান্ড্রয়েডের ক্ষেত্রে কোথায় কোথায় এর ব্যবহার আছে .....
কটলিনে Random.nextLong() ব্যবহার করে ধরা খেয়েছিলাম। শিক্ষাটা লিখে রাখলাম ব্লগে।
Android এ কটলিনের Random.nextLong() ব্যবহারে সতর্কতা কটলিনে Random.nextInt() মেথড ইউজ করলে প্রায় সময় একই নাম্বার জেনারেট হওয়ার চান্স আছে। তাই ভাল হয় কন্সট্রাক্টরে unique seed পাস করা
নতুন লেখা!
লিংকঃ https://hellohasan.com/2023/02/17/শবে-মেরাজের-আমল-বিদআত
ইসরা বা মেরাজের উপর বিশ্বাস স্থাপন করা ফরজ। মেরাজের শিক্ষার উপর জীবন পরিচালিত করা অতিব জরুরি। হাদীস শরীফ থেকে বছরের কোনো একটি রাতকে নিশ্চিত ভাবে শবে মেরাজ হিসাবে চিহ্নিত করা হয় নি। শবে মেরাজ কবে হয়েছিল এ ব্যাপারে ঐতিহাসিকদের নিকট থেকে ১৬টিরও অধিক মত পাওয়া যায়। তন্মধ্যে ২৭ রজবও রয়েছে। কোনো সহীহ হাদীসে ২৭ রজবকে মেরাজের রাত হিসাবে উল্লেখ করা হয় নি। রাসূলের (সা) জিন্দেগীতে প্রতি বছর এই রাতকে মেরাজের রাত হিসাবে বিশেষ ইবাদতের মাধ্যমে উদযাপনের প্রমাণ নাই। একে কেন্দ্র করে রোজা রাখারও ভিত্তি নাই।
পোস্টে আলেমদের বরাত দিয়ে বলা হয়েছেঃ বছর বছর একটি রাতকে "শবে মেরাজ" হিসাবে উদযাপন করা বিদআত। মেরাজের ঘটনাকে কিন্তু বিদআত বলা হচ্ছে না। বরং মেরাজের ঘটনাকে বিশ্বাস করা ফরজ, এতে সন্দেহ পোষণ করলে ঈমান থাকবে না। বিদআত বলা হচ্ছে বর্তমানে প্রচলিত এর উদযাপনকে। যার কোনো ভিত্তি কুরআন-হাদীসে নাই।
নতুন লেখা!
কিভাবে বনি ইসরাইল থেকে ইহুদী জাতির জন্ম হলো? ইহুদীদের থেকে কিভাবে খৃষ্টান জাতির জন্ম হলো? ইহুদী ও খৃষ্টানদের সাথে মুসলিমদের ধর্মীয় বিশ্বাসের সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে "শিকড়ের সন্ধানে" বইটিতে।
বইটির সারসংক্ষেপ পড়ুন আমাদের ব্লগ থেকেঃ
শিকড়ের সন্ধানে [বই রিভিউ - ১৫] - হামিদা মুবাশ্বেরা (ইসলামী বই রিভিউ) ইহুদী ও খৃষ্টানগণ কেন অভিশপ্ত ও পথভ্রষ্ট জাতি? কুরআনে এদের ইতিহাস বর্ণনা করা হয়েছে। জেনে নিন সেগুলোর প্রেক্ষাপট .....
নতুন লেখা! বই রিভিউ
কোনো খৃষ্টান বা ইহুদী ব্যক্তি যদি নিজেকে মুসলিম বলে দাবী করে তাহলেও তাকে মুসলিম বলা যাবে না। কারণ তাদের ধর্ম বিশ্বাসের সাথে মুসলিমদের বিশ্বাসে মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। কাদিয়ানীদেরকেও ঠিক একই কারণেই মুসলিম বলা যায় না। একজন ব্যক্তিকে মুসলিম হিসাবে পরিচয় দিতে ঈমানের যে বিষয়গুলোকে সাক্ষ্য দিতে হয়। তার অনেকগুলোরই বিপরীত বিশ্বাস লালন করে কাদিয়ানী সম্প্রদায়ের লোকেরা। এই বইটিতে সেরকম অল্প কয়েকটি মৌলিক পার্থক্যের জায়গা তুলে ধরা হয়েছে। অসংখ্য ভ্রান্তির মধ্য থেকে তাদের কাফের হওয়ার ব্যাপারে নিশ্চিত হতে এই কয়েকটি পয়েন্টই যথেষ্ট।
কাদিয়ানী সম্প্রদায় যে কারণে মুসলমান না [বই রিভিউ - ১৫] কাদিয়ানীরা মুসলিম নয়, আলাদা ধর্ম। তাদের ধর্ম বিশ্বাসের সাথে ইসলামের বিশ্বাসে মৌলিক অনেক পার্থক্য রয়েছে। এরকম কয়....
নতুন ব্লগ পোস্ট - বই রিভিউ
কাদিয়ানীরা মুসলিম নয়। আলেমদের সর্বসম্মত মত হচ্ছে এটা কাফের। এদের কাফের হওয়ার জন্য অসংখ্য কারণ রয়েছে। এরা মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীকে নবী মনে করে। ঈসা (আ) মনে করে। ইমাম মাহদি মনে করে। সূক্ষ্ম ইলমী আলোচনা প্রয়োজন নাই, কমন সেন্স থাকাই যথেষ্ট এদের বিভ্রান্তির বিষয়ে নিশ্চিত হতে।
ছোট্ট একটি বইতে খুব সাধারন কথার মাধ্যমেই কাদিয়ানীর ধোকাবাজি ও ভন্ডামী তুলে ধরা হয়েছে। পড়ে ফেলুন রিভিউটি। এরপর মূল বই পড়তে যেন ভুলবেন না!
কাদিয়ানী মতবাদ বোঝার সহজ উপায় [বই রিভিউ - ১৪] - কুফরী মতবাদ সূক্ষ্ম ইলমী আলোচনা নয়, স্রেফ কমন সেন্স থাকলেই বুঝা যায় কাদিয়ানীরা কাফের কেন। এমন চারটি পয়েন্ট নিয়ে আলোচনা করেছে.....
নতুন ব্লগপোস্ট!
গতকাল পড়ে শেষ করলাম মাওলানা আবু তাহের মিছবাহ সাহেবের লিখা সফরনামা "বাইতুল্লাহর মুসাফির"। ৪৩০ পৃষ্ঠার বইটির সার-সংক্ষেপ ও রিভিউ নিয়ে আজকের ব্লগ!
বাইতুল্লাহর মুসাফির [বই রিভিউ - ১২] - আবু তাহের মিছবাহ - হজ্জের সফর হজ্জ প্রতিটি মুমিনের সারা জীবনের স্বপ্ন। কিভাবে হজ্জ করতে হয়? হজ্জের নিয়ম-কানুন, আধ্যাত্মিকতা কেমন? কেমন হতে হয় এই...
নতুন ব্লগপোস্ট! (বই রিভিউ)
তথা-কথিত আহলে কুরআনের অনুসারীরা ইনিয়ে বিনিয়ে বা সরাসরিই হাদীস মানতে অস্বীকার করে। ইসলামী শরীয়তের ২য় উৎস থেকে মুসলিম জাহানকে দূরে সরিয়ে রাখার অপচেষ্টা এ উপমহাদেশে শুরু হয়েছিল সেই ৫০-৬০ এর দশকে। এই চক্রান্তকে রুখে দিতে মওলানা মুহাম্মাদ আবদুর রহীম রচনা করেন "হাদীস সংকলনের ইতিহাস" গবেষণাগ্রন্থ। প্রায় ৫০০ পৃষ্ঠার বইটি সম্প্রতি পড়া শেষ করেছি। ব্লগের পাঠকদের জন্য এর সার-সংক্ষেপ তুলে ধরা হলো।
https://hellohasan.com/2022/08/07/হাদীস-সংকলনের-ইতিহাস-review/
আমাদের নবীজি! কীভাবে তাঁর সকাল হতো? ঘুম থেকে উঠে তিনি প্রথমে কী করতেন? তারপর কী করতেন? তারপর? দুপুর কীভাবে কাটতো? সাঁঝের বেলায়? ঘুমানোর আগে প্রিয় কাজ কী ছিল?
এই বিষয়গুলো পাওয়া যাবে নবীজির (সা) দিনলিপি বইটিতে। এই ব্লগ পোস্টে চেষ্টা করেছি বইটির একটি সংক্ষিপ্ত রিভিউ দেয়ার
নবীজির (সা) দিনলিপি - [বই রিভিউ - ১০] - নবী মুহাম্মাদ (সা) এর জীবনী নবীজি (সা) এর সারাদিন কী রকম কাটতো তার একটা ধারনা আমরা নবীজির (সা) দিনলিপি বই থেকে পেতে পারি। এটি একটি রুটিন বা ডায়রি....