DoorBeeen
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from DoorBeeen, Community Organization, .
A woman awakes during the night to find that her husband was not in bed.
She puts on her dressing gown and goes downstairs to look for him.
She finds him sitting at the kitchen table with a hot cup of coffee in front of him.
He appears to be in deep thought, just staring
at the wall.
She watches as he wipes a tear from his eye and takes a sip of his coffee...
"What's the matter, dear?", she whispers as she steps into the room.
The husband looks up from his coffee, "I am just remembering when we first met 20 years ago and started dating. Do you remember back then?", he says solemnly.
The wife is touched to tears thinking that her husband is so caring, so sensitive.
Yes, I do", she replies.
The husband pauses.
The words were not coming easily.
"Do you remember when your father caught us in my car?"
'Yes, I remember", says the wife, lowering herself into a chair beside him.
The husband continues.
Do you remember when he shoved the shotgun in my face and said,
"Either you marry my daughter, or I will send you to jail for 20 years?""
'I remember that also", she replies softly.
He wipes another tear from his cheek and says...
"I would have been released today if only I took the right decision!
সেরাদের সেরা হওয়ার উৎসাহ-অনুপ্রেরণায় Praxis Zakigonj
ব্যাচের সেরা, ক্লাসের সেরা কিংবা স্পিকার্স ক্লাবের সেরাদের মূহুর্ত।
People who say it cannot be done should not interrupt those who are doing it♥
যারা বলে যে এটা করা যাবে না, তাদের বাধা দেওয়া উচিত নয় যারা এটা করছে♥
প্রবাসে পাড়ি জমাতে, নিজের দক্ষতা বাড়াতে কিংবা নিজেকে অনন্য এক মাত্রায় নিয়ে যেতে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা (English Language Proficiency) সবসময়ই অতুলনীয় কার্যকর।
তাই, আপনাদের কথা বিবেচনায়, Praxis Zakigonj শুরু করতে যাচ্ছে Didarul Islam Milon স্যারের স্পোকেন ইংলিশ ব্যাচ।
আসন সংখ্যা সীমিত, সময় সীমিত, আজই আপনার আসনটি নিশ্চিত করুন।
🏣 যোগাযোগঃ
প্রাক্সিস জকিগঞ্জ
+8801719727160
+447440486451
ওয়েস্ট ইন্ডিজ নামে কোনো দেশ আছে! এটা বললে আপনার ভুল হবে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ কোনো দেশ না।
তারা ১৩ টা স্বাধীন দ্বীপ রাষ্ট্র নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ গঠিত। যেসব দেশ নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ গঠিত, সেই দেশের নাম:
১)গায়না 🇬🇾
২) এন্টিগুয়া এন্ড বারবুডা🇦🇬
৩)বার্বাডোজ🇧🇧
৪)ব্রিটিশ ভার্জিন আয়ারল্যান্ড🇻🇬
৫)ইউএস ভার্জিন আয়ারল্যান্ড 🇻🇮
৬)জ্যামাইকা🇯🇲
৭)ডোমেনিকা রিপাবলিক 🇩🇴
৮)ডোমেনিকান🇩🇲
৯)গ্রানাডা🇬🇩
১০) সেন্ট লুসিয়া🇱🇨
১১)সেন্ট ভিন্সেন্ট🇻🇨
১২)সেন্ট কিট্স এন্ড নেভিস🇰🇳
১৩)ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো 🇹🇹
*আবার 🏴ইংল্যান্ড এবং 🏴ওয়েলস মিলিয়ে একটা ক্রিকেট বোর্ড গঠিত। যাকে সংক্ষেপে ইসিবি বলা হয়।
*রিপাবলিক অফ আয়ারল্যান্ড 🇨🇮 উত্তর আয়ারল্যান্ড 🇬🇬 এই ২দেশ নিয়ে একটা টিম গঠিত সেটি "আয়ারল্যান্ড" নামে খেলে।
এরা ক্রিকেটে মিলিতো হয়ে খেললেও, ফুটবলে একক বা আলাদা হয়ে খেলে। যেমন ইংল্যান্ড, ওয়েলস ২টাই ফুটবল টিম আছে।
নায়ক মিঠুন চক্রবর্তী মুম্বাইয়ের একটি ব্যাংকে গিয়ে ম্যানেজারের কাছে ৫০০০০/- টাকা Loan চাইলেন। ব্যাংক ম্যানেজার গ্যারান্টি চাইল। বাঙ্গালি বাবু ব্যাংকের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা নিজের BMW গাড়িটি দেখিয়ে বললেন, ওটি গ্যারান্টি রাখতে পারেন। Bank manager গাড়ীর কাগজপত্র দেখে বাঙ্গালি বাবুকে 50,000/ টাকা Loan দিতে রাজি হলেন। বাঙ্গালি বাবু ৫০,০০০ টাকা নিয়ে চলে গেলেন। এক কোটি টাকার গাড়ী মাত্র ৫০০০০ টাকায় বন্ধক রেখে যাওয়াতে ব্যাংকের কর্মচারীরা বাঙ্গালির বোকামিতে নিজেদের মধ্যে হাসাহাসি করতে লাগলেন।
দুই মাস বাদে, বাঙ্গালি বাবু ব্যাংকে এসে নিজের গাড়ী ফেরত চাইলেন এবং ৫০,০০০ মূল আর ১২৫০ টাকা সুদ দিয়ে গাড়ী ছাড়িয়ে নিলেন।
ম্যানেজার থাকতে না পেরে জিজ্ঞেস করলেন,
"Sir, কোটিপতি হয়েও মাত্র ৫০,০০০ টাকার জন্য নিজের BMW গাড়ী কেন বন্ধক রাখতে হলো একটু বলবেন? বাঙ্গালি বাবু, দেখুন- আমার দুই মাসের জন্য আমেরিকা যাওয়ার দরকার ছিল। কলকাতা থেকে মুম্বাই এসে গাড়ি parking করা নিয়ে সমস্যায় পড়েছিলাম। Parking ওয়ালারা দুই মাসের জন্য ২০,০০০ টাকা চাইছিল। আপনার এখানে মাত্র ১,২৫০ টাকায় আমার কাজ হয়ে গেল। গাড়ি টাও secured থাকল। তাছাড়া আপনি ৫০,০০০ টাকাও দিলেন খরচ করার জন্য। ধন্যবাদ।
ম্যানেজার বেহূঁশ 😬😵।
🚘 এটাই বাঙ্গালির বুদ্ধি !!! 🚘
বৃক্ষটি উলঙ্গ নাকি আমাদের বিবেক উলঙ্গ..?
ছবিতে বৃক্ষটির অবস্থা দেখে নোবেল বিজয়ী মার্কিন লেখক আর্নেস্ট হেমিংওয়ের বিখ্যাত উপন্যাস "দ্যা ওল্ড ম্যান অ্যান্ড দ্যা সী"র কথা মনে পড়ে গেল। এই উপন্যাসের প্রধান চরিত্র সান্টিয়াগো নামের বৃদ্ধ লোকটি তার পুরো জীবন শেষ করে দিয়েছিল একটি মার্লিন মাছ ধরার জন্য। মাছটি যখন সত্যিই তিনি ধরতে পেরেছিলেন তখন গভীর সমুদ্র থেকে তীরে আসতে আসতে হিংস্র হাঙ্গরেরা শুধু কাঁটাগুলো রেখে মাছের বাকি সব মাংসই খেয়ে ফেলেছিল।
এই বৃক্ষটির অবস্থাও তেমনই মনে হলো। জীবনের সর্বোচ্চটুকু দিয়ে সে ফল দিল। অথচ মানুষ নামের হিংস্র হাঙ্গরেরা তাদের ফায়দার অংশটুকু রেখে বাকি সবকিছুই তার কাছ থেকে কেড়ে নিল।
আমরা তো শুধুই ফল চাই। বৃক্ষ বাঁচুক মরুক তাতে কী যায় আসে! আমাদের শুধুই ফল দরকার।
আমরা নাকি পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জীব …🙄
শুভাকাঙ্ক্ষী-পরিচিত জন অনেকেই আছেন, সন্ধ্যার পরের Spoken English ব্যাচটি পূনরায় শুরু করার তাগিদ দিচ্ছেন।
প্রবাসে পাড়ি জমাতে, নিজের দক্ষতা বাড়াতে কিংবা নিজেকে অনন্য এক মাত্রায় নিয়ে যেতে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা (English Language Proficiency) সবসময়ই অতুলনীয় কার্যকর।
তাই, আপনাদের কথা বিবেচনায়, Praxis Zakigonj শুরু করতে যাচ্ছে Didarul Islam Milon স্যারের স্পোকেন ইংলিশ ব্যাচ।
আসন সংখ্যা সীমিত, সময় সীমিত, আজই আপনার আসনটি নিশ্চিত করুন।
🏣 যোগাযোগঃ
প্রাক্সিস জকিগঞ্জ
+8801719727160
+447440486451
Rohit Sharma has never lost a T20 final as captain!🤯©
Follow Cricketic World DoorBeeen 💙🏏
📸©BCCI/IPL
- No drinking
- No smoking
- No tattoos
- No PEDs
- No racism
- Likes Africans
- Helps the poor
- Donates blood
- Donates to charity
No cristiano Ronaldo fans will skip this picture without liking it 🇵🇹
পরিচিত অনেকেই কোর্সে ভর্তি হওয়ার জন্য যোগাযোগ করেছিলেন।
আর মাত্র ১ দিন পরই শুরু হচ্ছে Zia Uddin Hasan স্যারের Special Spoken ব্যাচ।
#জিয়া_স্যারের ক্লাস মানেই স্পেশাল কিছু, যারা স্যারের ক্লাব করেছে তারাই জানে।
বিস্তারিত জানতে নক করুন ইনবক্সে।
যে কোন তথ্য ও পরামর্শের জন্য আজই যোগাযোগ করুনঃ
📩 📌
👉 Praxis Zakigonj প্রাক্সিস জকিগঞ্জ
📱 +88 01719 727160
📱 +447440486451
❤️মেয়েদের সুখী হবার গোপন সূত্র........
একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মত ভালোবাসে জানেন?
এক বৃদ্ধা মহিলার সাক্ষাৎকার। যিনি তাঁর স্বামীর সাথে সফলতার সাথে কাটিয়ে দিলেন দীর্ঘ পঞ্চাশটি বছর। তাদের জীবন শান্তিতে ভরপুর ছিল। ঝগড়া তো দুরের কথা, দাম্পত্য জীবনে কখনো কথা কাটাকাটি পর্যন্ত হয়নি।
একজন সাংবাদিক এই বৃদ্ধার কাছে তার পঞ্চাশ বছরের স্থায়ী সফলতার রহস্যের ব্যপারে জানতে চাইলেন।
কী ছিল সে রহস্য? মজার মজার খাবার বানানো? দৈহিক সৌন্দর্য? বেশী সন্তান জন্ম দেয়া? নাকি অন্যকিছু?
বৃদ্ধা বললেন, দাম্পত্য জীবনের সুখ শান্তি প্রথমত আল্লাহর ইচ্ছা অতপর স্ত্রীর হাতেই। একজন স্ত্রী চাইলে তার ঘরটাকে জান্নাতের টুকরো বানাতে পারেন আবার চাইলে এটাকে জাহান্নামেও পরিনত করতে পারেন।
কীভাবে? অর্থ দিয়ে? তা তো হতে পারে না। কেননা অনেক অর্থশালী মহিলা আছেন, যাদের জীবনে দুঃখ দুর্দশার শেষ নেই, যাদের স্বামী তাদের কাছেই ভিড়তে চান না।
সন্তান জন্ম দান? না, তাও নয়। কারণ, অনেক মহিলা আছেন, যাদের অনেক সন্তান আছে, অথচ স্বামী পছন্দ করেননা। এমনকি এ অবস্থায় তালাক দেওয়ার নজিরও কম নয়।
ভালো খাবার বানানো? এটাও না, কারণ অনেক মহিলা আছেন, যারা রান্না বান্নায় বেশ দক্ষ, সারা দিন রান্না ঘরে কাজ করে, অথচ স্বামীর দুর্ব্যবহারের সম্মুখীন হন।
তার কথায় সাংবাদিক বিস্মিত হয়ে গেলেন। বললেন, তাহলে আসল রহস্যটা কী?
বৃদ্ধা বললেন, যখনই আমার স্বামী রেগে গিয়ে আমাকে বকাবকি করতেন, আমি অত্যন্ত সম্মান দেখিয়ে নিরবতা অবলম্বন করতাম এবং অনুতপ্ত হয়ে মাথা দুলিয়ে তার প্রতিটি কথায় সায় দিতাম।
সাবধান! বিদ্রুপের দৃষ্টিতে কখনো চুপ হয়ে থেকো না, কেননা পুরুষ মানুষ বিচক্ষণ হয়ে থাকে, এটা সহজেই বুঝতে পারে।
সাংবাদিক: ঐ সময় আপনি ঘর থেকে বের হয়ে যান না কেন?
বৃদ্ধা: সাবধান! সেটা কখনো করবেননা। তখন তিনি মনে করবেন, আপনি তাঁর কথায় বিরক্ত হয়ে পালাতে চাচ্ছেন। আপনার উচিত, চুপ থেকে ওর প্রতিটি কথায় হা সুচক সায় দেওয়া, যতক্ষণ না তিনি শান্ত হন।
অতপর আমি তাকে বলি, আপনার শেষ হয়েছে? এবার আমি যেতে পারি? তারপর আমি চলে যাই, আর আপন কাজে লেগে যাই। কারণ চিৎকার করে তিনি ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন, তার বিশ্রাম প্রয়োজন।
সাংবাদিক: এরপর কি করেন? এক সপ্তাহ খানেক তার থেকে দূরে থাকেন, এবং কথা বলা বন্ধ রাখেন নিশ্চয়?
বৃদ্ধা: সাবধান! এধরনের বদভ্যাস থেকে দূরে থাকুন।
যা দুধারী তরবারির চেয়েও মারাত্মক। স্বামী যখন আপনার সাথে আপোষ করতে চান তখন যদি আপনি তার কাছে না যান, তখন তিনি একা থাকতে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন। কখনো কখনো এ অবস্থা তাকে প্রচন্ড জিদের দিকে ঠেলে দেবে।
সাংবাদিক: তাহলে কি করবেন তখন?
বৃদ্ধা: দুই ঘন্টা পর এক গ্লাস দুধ বা এক কাপ গরম চা নিয়ে তার কাছে যাই, আর বলি, নিন, এগুলো খেয়ে নিন, আপনি খুব ক্লান্ত। এসময় তার সাথে অত্যন্ত স্বাভাবিক ভাবেই কথা বলি। তারপর তিনি বলেন, রাগ করেছো? আমি বলি, না।
তারপর, তার দূর্ব্যবহারে দুঃখ প্রকাশ করেন এবং স্নেহ ও ভালোবাসার কথা বলেন।
সাংবাদিক: আপনি কি তার কথা তখন বিশ্বাস করেন?
বৃদ্ধা: অবশ্যই। কেন নয়? শান্ত থাকা অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস না করে, রাগান্বিত অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস করব?
সাংবাদিক: তাহলে আপনার ব্যক্তিত্ব?
বৃদ্ধা: আমার স্বামীর সন্তুষ্টিই আমার ব্যক্তিত্ব। আমাদের স্বচ্ছ সম্পর্কই আমাদের ব্যক্তিত্ব। আর স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কোন ব্যক্তিত্ব থাকে না। যার সামনে তুমি পুরোপুরি ভাবে বস্ত্রমুক্ত হয়েছ, তার কাছে আবার কিসের ব্যক্তিত্ব.........
IELTS এ /7 অর্জন করা অনেকের কাছে স্বপ্নের মত। IELTS এ কাঙ্খিত স্কোর অর্জন করতে শুধুমাত্র পরিশ্রম নয়, এর সাথে প্রয়োজন Proven Strategies.
প্রাক্সিস জকিগঞ্জ আপনাদেরকে দিচ্ছে IELTS এর সম্পূর্ণ সমাধান, যেখানে আপনারা পাচ্ছেন Experienced Teacher Panel, Updated Material, Premium Mock Test & Full time Teacher Support.
IELTS-এ আপনার কাঙ্খিত স্কোর অর্জনে Praxis Zakigonj হবে আপনার প্রথম পছন্দ।
➡️Course outlines for IELTS:
♦Total Class:32
♦Class Platform: Offline
♦Class time: 3 days in a week
♦Class duration: 1.4-2 hours
♦Course Duration: 2.5-3 months
♦8 classes for reading modules
♦8 classes for writing modules
♦8 classes for listening Modules
♦8 classes for speaking modules
♦ Free mock tests
♦ Regular course fee- 8000/-
♦ After 30% off fee - 5600/-
বিস্তারিত জানতে নক করুন ইনবক্সে।
যে কোন তথ্য ও পরামর্শের জন্য আজই যোগাযোগ করুনঃ
📩 📌 👉
📱 +88 01719 727160
📱 +447440486451
এস.এস.সি/এইচ.এস.সি পরীক্ষার অবসরে কি করবেন বলে ভাবছেন❓ উত্তর হচ্ছে ইংরেজি!!!!
কোথায় শিখবেন?❓ উত্তরঃ Praxis Zakigonj
🔺যদি ইংরেজি শিখতেই হয় তাহলে আর নয় সিলেটে! সিলেটের আলোড়ন সৃষ্টি করা প্রতিষ্ঠান প্রাক্সিস এখন জকিগঞ্জে।
সেরা প্রতিষ্ঠান প্রাক্সিস জকিগঞ্জ এ নয় কেন❓
👉🏼 ইংরেজি দক্ষতাকে ঝালিয়ে নিয়ে সময়ের সেরা মানুষে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় এগিয়ে রাখুন অন্যদের থেকে।
👉🏼 ভাষা চর্চার ক্ষেত্রে গ্রুপ স্ট্যাডির কোন বিকল্প নেই। আপনার সমমনাদের নিয়ে আমরা সেই গ্রুপগুলো তৈরি করে দেব যা আপনার ভাষা চর্চার ক্ষেত্রে মাইলফলক হিসেবে কাজ করবে ।
👉🏼 প্রতিদিনের ধারাবাহিক ক্লাস এবং ক্লাব আপনার ইংলিশের ফ্লুয়েন্সিকে আরো এক ধাপ এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে।
👉🏼 আমাদের ২৪ কিংবা ৩৬ ক্লাসের ইংলিশ কোর্সটি হবে আপনার শিক্ষা এবং কর্ম জীবনের সাফল্যের অন্যতম চালিকা শক্তি ।
👉🏼 সপ্তাহে প্রতিদিন English চর্চার সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে। যা আপনার অবসর সময়কে কাজে লাগাতে পুরোপুরি সহায়তা করবে।
👉🏼 আর প্রাক্সিস জকিগঞ্জের ক্লাস কিংবা স্পিকার্স ক্লাব মানে তো আগুন🔥🔥🔥🔥
👉🏼 নিজের ছোট ভাই-বোনকে ইংলিশে দক্ষ করার জন্য আপনার এরকম একটি পদক্ষেপই যথেষ্ট।
🏣যোগাযোগঃ
Praxis Zakigonj
📱 +88 01719 727160
📱 +447440486451
শুধুমাত্র শারীরিক সম্পর্ক তৈরি করা ও বাচ্চার জন্ম দেওয়ার জন্য মানুষ সংসার করে না।
সংসার একটা অভ্যেস, যা একসাথে থাকতে থাকতে গড়ে ওঠে, একে অপরের সাথে কথা বলতে বলতে, একে অপরকে সহ্য করতে করতে এই অভ্যেস গড়ে ওঠে।
সংসার মানে হলো একসাথে থাকতে থাকতে একে অপরের গায়ের গন্ধটা আত্মস্থ করে নেওয়া। সংসার মানে হলো মানুষটা মুখের সামনে এসে দাঁড়ালেই মানুষটার মনের ভেতর কি চলছে, সেটা বুঝে ফেলা।
সংসার মানে হলো বর অফিস থেকে ফিরলে এক গ্লাস জল রোজই মুখের সামনে তুলে ধরা।
সংসার মানে হলো ছেঁড়া বোতাম সেলাই করতে করতে নিজেদের ভেতর ভুল বোঝাবুঝি গুলো মাঝেমধ্যে সেলাই করে নেওয়া।
সংসার মানে হলো এডজাস্টমেন্ট, "তোমার আমার" থেকে আমাদের হয়ে ওঠা। সংসার মানে মাছের ঝোলে নুন বেশি হলেও চুপচাপ হাসিমুখে খেয়ে ফেলা, সংসার মানে হলো রোজই বিছানার উপর রাখা নিজের পার্টনারের ভেজা টাওয়ালটা মেলে দেওয়া।
সংসার মানে হলো বিয়ের ডেট, একে অপরের জন্মদিনের তারিখ ভুলে গেলেও মানিয়ে নেওয়া।
সংসার মানে গাঢ় নীল রং নিজের পছন্দ না হওয়া সত্ত্বেও পার্টনারের পছন্দ বলে একদিন নীল রঙের পাঞ্জাবিটা পরে ফেলা, আবার তেমনি শাড়ি পরতে একটুও ভালো না লাগলেও এক দুটো দিন নিজের পার্টনারের পছন্দকে গুরুত্ব দিয়ে একটা লাল টকটকে শাড়ি পরে পার্টনারের সামনে এসে দাঁড়ানো।
সংসার হলো একটা প্রতিজ্ঞা, যার ভেতর মান, অভিমান, রাগ, ক্ষোভ, দুঃখ, ব্যথা সবই থাকবে, কিন্তু দিনের শেষে একে অপরের মুখের সামনে ভাতের থালা তুলে দেওয়ার প্রতিজ্ঞাটা একে অপরকে করতে হবে।
সংসার মানে হলো মাসের শেষে টাকাপয়সার হিসেব করতে করতে একটা দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলে স্ত্রীকে জড়িয়ে ধরে বলা "আজ তোমার কোলে মাথা রেখে ঘুমাবো, আজ আমায় একটু ঘুম পাড়িয়ে দাও"
সংসার মানে হলো মাঝরাতে বরকে ঘুম থেকে তুলে শিশির ভেজা রাস্তায় হাঁটতে যাওয়ার বায়না ধরা।
সংসার করা সহজ, কিন্তু একটা সংসারকে প্রতি মুহূর্তে যাপন করা সহজ নয়
সংসার মানে হাজারো ব্যস্ততার মধ্যেও একবার অন্তত ফোন করে জিজ্ঞেস করা "খেয়েছো"
সংসারে ওঠানামা, ভাঙাগড়া থাকবেই, কিন্তু হাঁপিয়ে গেলে চলবে না, একে অপরকে মানিয়ে নিতে হবে, একে অপরের সমস্যায় পাশে থাকতে হবে, একে অপরকে সাহস যোগাতে হবে
সংসারে কেউ কারোর থেকে ছোট বা বড় হয় না, দুজনেই দুজনের পরিপূরক হয়, তাই সংসার করতে গেলে একে অপরকে সম্মান ও শ্রদ্ধা করা বড্ড জরুরি....
সংগৃহীত
🔥🔥 ৭ দিন, ঝড় বইবে!!!! ভর্তি ঝড়!!!🔥🔥
বৈশাখী ঝড়ে সব কিছুই যখন বেসামাল,
তখন ভর্তি ঝড়ে হোক Spoken English & IELTS কোর্সগুলো টালমাটাল।
♦কেবলমাত্র এই সপ্তাহে♦
🔥🔥 প্রাক্সিস জকিগঞ্জ এ IELTS এ ভর্তি হলেই থাকছে আকর্ষণীয় ব্যাগ ফ্রি!!!!!🔥🔥
এছাড়া বৈশাখ মাস জোড়ে যে কোন কোর্সে ভর্তিতে আকর্ষণীয় ডিসকাউন্ট!!!!!!
যে কোন তথ্য ও পরামর্শের জন্য আজই যোগাযোগ করুনঃ
📩 📌 👉
প্রাক্সিস জকিগঞ্জ Praxis Zakigonj
📱 +88 01719 727160
📱 +447440486451
চোখ দুটো একটু ছোট করে কিংবা মোবাইলটা একটু দূরে সরিয়ে দেখার চেষ্টা করুন তো!!!!
পৃথিবীতে কোন কিছুই success নয়!
অবাক হচ্ছেন?
এক মৃত ব্যক্তির পকেট থেকে পাওয়া চিঠি :
যখন জন্মালাম বাবা মা ভাবল এটা তাদের success
যখন হাটতে শিখলাম মনে হল এটাই success
যখন কথা বলতে শিখলাম মনে হল এটাই success
ভুল ভাঙল
এরপর স্কুলে গেলাম, শিখলাম First হওয়াটা success
এরপর বুঝলাম না আসলে মাধ্যমিকে স্টার পাওয়াটা Success।
ভুল ভাঙল,বুঝলাম উচ্চমাধ্যমিকে এই রেসাল্টটা ধরে রাখাই Success
এখানেই শেষ নয়,
এরপর বুঝলাম ভালো সাবজেক্ট নিয়ে ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়াটাই Success,
পরে বুঝলাম না বিশ্ববিদ্যালয় শেষে চাকরী পাওয়াটা Success,
এরপর বুঝলাম না, নিজের টাকায় একটা ফ্ল্যাট কেনাটা Success,
সেটাও নয়, নিজের টাকায় এরপর গাড়ি কেনাটাই আসল Success।
আবারও ভুল ভাঙল😮
এরপর দেখলাম বিয়ে করে সংসার করাটাই Success
বছর ঘুরলো, দেখলাম আসলে বিয়ে করে বংশধর এনে তাকে বড় করাটাই Success,ছেলে হলে সে প্রতিষ্ঠিত হওয়াটাই Success, মেয়ে হলে ভালো বাড়িতে বিয়ে দেওয়াটাই Success।
এরপর এলো রিটায়ারমেন্ট, সারা জীবনের জমানো টাকার সঠিক Utilization ই Success...
এরপর যখন সবাই মিলে কবরে নামিয়ে দিল,তখন বুঝলাম পৃথিবীতে কোন কিছুই Success নয়,পুরোটাই competition।
যার মুলে আকাশ ছোঁয়া আকাঙ্ক্ষা,যা কখনো পূর্ণ হয়না।
সংগৃহিত
এস.এস সি ও দাখিল পরীক্ষার পরবর্তী সময়ে প্রাক্সিস জকিগঞ্জ এর Spoken English কোর্সে ভর্তি হয়ে আপনিও হয়ে উঠুন ইংরেজী ভাষায় ফ্লুয়েন্ট স্পীকার!
অনর্গল কথা বলুন ইংরেজী ভাষায়!
ভর্তি হলেই থাকছে আমাদের ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ ক্লাবে ১বছর ফ্রি ক্লাস করার সদস্যপদ পাওয়ার সুযোগ।
আইটি, প্রকৌশলী, আইন, ব্যবসা, ফ্রিল্যান্সিং সহ প্রত্যেকটি ক্ষেত্রেই ইংরেজির গুরুত্ব সর্বাধিক।ইংরেজিতে দক্ষ হওয়ার পদ্ধতি এবং কৌশল জানা থাকলে যে কেউ ইংরেজিতে অভিজ্ঞ হতে পারবে। যার ইংরেজিতে কথা বলার দক্ষতা যত বেশি স্বাচ্ছন্দ ও স্পষ্ট, তার ক্যারিয়ার উন্নতি তত বেশি গতিশীল।
🎯 “Spoken English” কোর্সটি কাদের জন্য?
📌বেসিক থেকে Advanced Level এ শিখতে চাচ্ছেন?
📌 প্রফেশনালদের মত ইংরেজীতে এক্সপার্ট হতে চান?
📌 ইংরেজিতে দূর্বল?
📌 ইংরেজি শিখতে চাচ্ছেন?
📌 ইংরেজি বিষয় কিংবা ভাষাটির প্রতি ভয়-ভীতি দূর করতে চাচ্ছেন?
✅ কোর্স শেষে কোন বিষয়গুলোতে পারদর্শী হবেন?
🎯 Speaking in English
🎯 LISTENING & Realizing English
🎯 PHONETICS
🎯 FREEHAND WRITING
শুরু হতে যাচ্ছে স্পোকেন ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ এর নতুন ব্যাচ,
কোর্সটির মেয়াদকাল ৩ মাস,
প্রতিটি ক্লাশ ১.৫ ঘন্টা করে।
অফলাইনের পাশাপাশি আপনি চাইলে ঘরে বসে অনলইনে ক্লাস রিভিউয়ের সুবিধা,
তাই দেরি না করে আজই আপনার আসন টি নিশ্চিত করুন 🙂
️কেনো Praxis Zakigonj কে ইংরেজি শিক্ষার জন্য পছন্দ করবেন?
⭕ IELTS এ ট্রেনিং প্রাপ্ত মেন্টর দ্বারা প্রশিক্ষন প্রদান।
⭕ ১৮ বছর ইংলিশ এ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষকের অভিজ্ঞতা।
⭕ অফলাইন/ অনলাইনে ক্লাস রিভিউ সিস্টেম।
⭕ রয়েছে সুপরিসর ও উন্নত মানের ক্লাশ রুম।
⭕ ছাত্র ছাত্রী দের জন্য ফ্রি Wi-Fi ইন্টারনেট এর ব্যবস্থা।
⭕ কোর্স শেষে সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে।
⭕ দুর্বল স্টুডেন্টদের ওয়ার্কশপের মাধ্যমে ক্লাশ প্রদান।
⭕ তথাকথিত স্পোকেন ইংলিশ শেখার ক্রটি বা জটিলতামুক্ত বাস্তবমুখী, সহজ-সরল প্রদ্ধতি, আপডেইটেড ক্লাস নোট ও বহুমুখী ব্যবহার উপযোগী মেথড।
⭕ Open Conversation এর মাধ্যমে ইংরেজিতে কথা বলার দক্ষতা বৃদ্ধি।
আমাদের সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুনঃ
https://www.facebook.com/share/PWVDjHTHkjkw52sk/?mibextid=qi2Omg
🏠ঠিকানাঃ
বাস কাউন্টার সংলগ্ন, জকিগঞ্জ বাস স্ট্যান্ডের পূর্বপাশে, জকিগঞ্জ বাজার, সিলেট।
📱 +88 01719 727160
📱 +447440486451
আমেরিকান প্রবাসী ছেলে তার জীবনের প্রথম মাসের বেতন পেয়ে তার বাবাকে ফোন করলো -
হ্যালো আব্বু?
- হ্যা,
বাবু কেমন আছিস?
বাবা আমি ভাল আছি। তুমি ভাল আছো তো?
- শরীর ভাল, তবে তোকে খুব মনে পড়ে।
বাদ দে তোর কি খবর বল?
আমিও ভাল আছি। একটা নাম্বার দিচ্ছি লেখ। (মানিগ্রাম)
- কিসের নাম্বার খোকা?
আমি সেলারী পেয়েছি বাবা। পুরা এক লাখ
- আলহামদুলিল্লাহ্।
বাবা একটা কথা বলি? ( কিছুটা দুষ্টামির ছলে )
- এতদিন পর ফোন করেছিস মাত্র একটা কথাই বলবি?
বাবা তুমি তো বলেছিলে পিতৃ ঋণ কোন দিন শোধ হয় না। তুমি ছাব্বিশ বছরে আমার পেছনে যত টাকা খরচ করেছ তুমি কি জানো আমি আগামী পাঁচ বছরে সে টাকা তোমায় ফিরিয়ে দিতে পারবো। আমার এখানে এক টাকা তোমার ওখানে একশ টাকা বাবা'।
- বাবা : ( কিছুটা মুচকি হেসে) বাবা একটা গল্প শুনবি?
ছেলেটা কিছুটা অপ্রস্তুত হয়ে গেল। নিচু স্বরে বললো-
বলো বাবা শুনবো......
- বাবা : তোর বয়স যখন চার আমার বেতন তখন তিন হাজার টাকা। ১,২০০ টাকা ঘর ভাড়া দিয়ে ১,৮০০ টাকায় চলে সংসার। আমি আমার সাধ্যের মধ্যে সব সময় চেষ্টা করেছি তোর 'মা কে 'সুখী করতে। তোকে যেই বার স্কুলে ভর্তি করলাম সেবার ই প্রথম আমরা আমাদের ম্যারিজডে টা পালন করিনি। সে বছর তোর মাকে কিছুই দিতে পারিনি আমি।
তুই যখন কলেজে উঠলি আমাদের অবস্থা তখন মোটা মুটি ভাল। কিন্তু খুব কষ্ট হয়ে গেছিল যখন আমার ট্রান্সফার নারায়ণগঞ্জ হয়। রোজ রোজ উত্তরা থেকে নারায়ণগঞ্জ বাসে করে, পায়ে হেটে, ঘামে ভিজে খুব দুর্বিষহ লাগছিল। একদিন শোরুম থেকে একটা বাইক দেখে আসলাম। সে রাতে আমি স্বপ্নেও দেখেছিলাম আমি বাইকে চড়ে অফিস যাচ্ছি। কিন্তু পরের দিন তুই বায়না ধরলি উত্তরা থেকে বনানী ভার্সিটি করতে তোর কষ্ট হয়। তোর কষ্টে আমার কষ্ট হয় বাবা। আমি তোকে বাইক টা কিনে দিয়েছিলাম।
আমার এক টাকা তোর ওখানে এখন এক পয়সা! কিন্তু মনে করে দেখ এই এক টাকা দিয়ে তুই বন্ধুদের নিয়ে পার্টি করেছিস। ব্রান্ড নিউ মোবাইলে হেড ফোন কানে লাগিয়ে সারা রাত গান শুনেছিস। পিকনিক করেছিস, ট্যুর করেছিস, কন্সার্ট দেখেছিস। তোর প্রতিটা দিন ছিল স্বপ্নের মতন।
আর তোর একশ টাকা নিয়ে আমি এখন হার্টের বাইপাস করাই ডায়াবেটিক মাপাই । জানিস বাবা আমার মাছ খাওয়া নিষেধ, মাংস খাওয়া নিষেধ, কি করে এত টাকা খরচ করি বল! তোর টাকা নিয়ে তাই আমি কল্পনার হাট বসাই। সে হাটে আমি বাইক চালিয়ে সারা শহর ঘুরে বেড়াই। বন্ধুদের নিয়ে সিনেমা দেখতে যাই। তোর মায়ের হাত ধরে চাঁদনী পসরে সেন্ট মার্টিনের বালুচরে হেঁটে বেড়াই।
- ছেলে : বাবা চুপ করো প্লীজ! আমি তোমার কাছে চলে আসব। টাকা না তোমার ভালবাসা তোমায় ফিরিয়ে দিব।
- বাবা : হাহাহা বোঁকা ছেলে! বাবাদের ভালবাসা কখনো ফিরিয়ে দেয়া যায় না। ছোট্ট শিশুর মল মুত্রও মোছা যায় আর বুড়োদের ঘরেও ঢোকা যায় না।
তোকে একটা প্রশ্ন করি বাবা। ধর তুই আমি আর তোর খোকা তিন জন এক নৌকায় বসে আছি। হঠাৎ নৌকা টা ডুবতে শুরু করলো ..... যে কোন একজনকে বাঁচাতে পারবি তুই। কাকে বাঁচাবি বল?
ছেলেটা হাজার চেষ্টা করেও এক চুল ঠোঁট নড়াতে পারছেনা!
- বাবা : উত্তর দিতে হবে না। ছেলেরা বাবা হয়, বাবা কখনো ছেলে হতে পারে না। পৃথিবীতে সব চেয়ে ভারী জিনিস কি জানিস?
পিতার কাঁধে পুত্রের লাশ!
আমি শুধু জায়নামাজে বসে একটা জিনিস চাই। আমার কবরের ঘরটায় যেন আমি আমার ছেলের কাঁধে চড়ে যাই। তাহলেই তুই একটা ঋণ শোধ করতে পারবি, তোকে কোলে নেয়ার ঋণ।
♦♦সংগৃহীত♦♦
রমজানের উসিলায় পৃথিবীর সকল বাবাকে, যেন আল্লাহতায়ালা মাফ করে দিয়ে জান্নাতবাসী করেন।
আমিন।
ড্রাইভিং_লাইসেন্স_করতে_চাচ্ছেন!
ড্রাইভিং লাইসেন্সের লিখিত পরীক্ষার স্ট্যান্ডার্ড ৮৫টি প্রশ্ন ব্যাংক ও উত্তর নিজে শিখুন এবং অন্যকে শেখার জন্য উৎসাহিত করুন।
=====================================
০১. প্রশ্ন : মোটরযান কাকে বলে ?
উত্তরঃ মোটরযান আইনে মোটরযান অর্থ কোনো যন্ত্রচালিত যান, যার চালিকাশক্তি বাইরের বা ভিতরের কোনো উৎস হতে সরবরাহ হয়ে থাকে।
০২. প্রশ্ন : গাড়ি চালনার আগে করণীয় কাজ কী কী ?
উত্তরঃ ক. গাড়ির হালনাগাদ বৈধ কাগজপত্র (রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট, ট্যাক্সটোকেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ইনসিওরেন্স (বিমা) সার্টিফিকেট, রুট পারমিট ইত্যাদি) গাড়ির সঙ্গে রাখা।
খ. গাড়িতে জ্বালানি আছে কি না পরীক্ষা করা, না থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
গ. রেডিয়েটর ও ব্যাটারিতে পানি আছে কি না পরীক্ষা করা, না থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
ঘ. ব্যাটারি কানেকশন পরীক্ষা করা।
ঙ. লুব/ইঞ্জিন অয়েলের লেবেল ও ঘনত্ব পরীক্ষা করা, কম থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
চ. মাস্টার সিলিন্ডারের ব্রেকফ্লুইড, ব্রেকঅয়েল পরীক্ষা করা, কম থাকলে নেওয়া।
ছ. গাড়ির ইঞ্জিন, লাইটিং সিস্টেম, ব্যাটারি, স্টিয়ারিং ইত্যাদি সঠিকভাবে কাজ করছে কি না, নাট-বোল্ট টাইট আছে কি না অর্থাৎ সার্বিকভাবে মোটরযানটি ত্র“টিমুক্ত আছে কি না পরীক্ষা করা।
জ. ব্রেক ও ক্লাচের কার্যকারিতা পরীক্ষা করা।
ঝ. অগ্নিনির্বাপকযন্ত্র এবং ফাস্টএইড বক্স গাড়িতে রাখা।
ঞ. গাড়ির বাইরের এবং ভিতরের বাতির অবস্থা, চাকা (টায়ার কন্ডিশন/হাওয়া/নাট/এলাইমেন্ট/রোটেশন/স্পেয়ার চাকা) পরীক্ষা করা।
০৩. প্রশ্ন : মোটরযানের মেইনটেনেন্স বা রক্ষণাবেক্ষণ বলতে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ ত্রুটিমুক্ত অবস্থায় একটি গাড়ি হতে দীর্ঘদিন সার্ভিস পাওয়ার জন্য প্রতিদিন গাড়িতে যে-সমস্ত মেরামত কাজ করা হয়, তাকে মোটরযানের মেইনটেনেন্স বলে।
০৪. প্রশ্ন : একটি মোটরযানে প্রতিদিন কী কী মেইনটেনেন্স করতে হয় ?
উত্তরঃ ২ নং প্রশ্নের উত্তরের খ থেকে ঞ পর্যন্ত।
০৫. প্রশ্ন : সার্ভিসিং বলতে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ মোটরযানের ইঞ্জিন ও বিভিন্ন যন্ত্রাংশের কার্যক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য নির্দিষ্ট সময় পরপর যে-কাজগুলো করা হয়, তাকে সার্ভিসিং বলে।
০৬. প্রশ্ন : গাড়ি সার্ভিসিংয়ে কী কী কাজ করা হয় ?
উত্তরঃ ক. ইঞ্জিনের পুরাতন লুবঅয়েল (মবিল) ফেলে দিয়ে নতুন লুবঅয়েল দেওয়া। নতুন লুবঅয়েল দেওয়ার আগে ফ্লাশিং অয়েল দ্বারা ফ্লাশ করা।
খ. ইঞ্জিন ও রেডিয়েটরের পানি ড্রেন আউট করে ডিটারজেন্ট ও ফ্লাশিংগান দিয়ে পরিষ্কার করা, অতঃপর পরিষ্কার পানি দিয়ে পূর্ণ করা।
গ. ভারী মোটরযানের ক্ষেত্রে বিভিন্ন গ্রিজিং পয়েন্টে গ্রিজগান দিয়ে নতুন গ্রিজ দেওয়া।
ঘ. গাড়ির স্পেয়ার হুইলসহ প্রতিটি চাকাতে পরিমাণমতো হাওয়া দেওয়া।
ঙ. লুবঅয়েল (মবিল) ফিল্টার, ফুয়েল ফিল্টার ও এয়ারক্লিনার পরিবর্তন করা।
০৭. প্রশ্ন : গাড়ি চালনাকালে কী কী কাগজপত্র গাড়ির সঙ্গে রাখতে হয় ?
উত্তরঃ ক. ড্রাইভিং লাইসেন্স, খ. রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট (ব্লু-বুক), গ. ট্যাক্সটোকেন, ঘ. ইনসিওরেন্স সার্টিফিকেট, ঙ.ফিটনেস সার্টিফিকেট (মোটরসাইকেলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়) এবং চ. রুটপারমিট (মোটরসাইকেল এবং চালক ব্যতীত সর্বোচ্চ ৭ আসন বিশিষ্ট ব্যক্তিগত যাত্রীবাহী গাড়ির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)।
০৮. প্রশ্ন : রাস্তায় গাড়ির কাগজপত্র কে কে চেক করতে পারেন/কোন কোন ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তিগণকে গাড়ির কাগজ দেখাতে বাধ্য ?
উত্তরঃ সার্জেন্ট বা সাব-ইনসপেক্টরের নিচে নয় এমন পুলিশ কর্মকর্তা, মোটরযান পরিদর্শকসহ বিআরটিএর কর্মকর্তা এবং মোবাইলকোর্টের কর্মকর্তা।
০৯. প্রশ্ন : মোটরসাইকেলে হেলমেট পরিধান ও আরোহী বহন সম্পর্কে আইন কী ?
উত্তরঃ মোটরসাইকেলে চালক ব্যতীত ১ জন আরোহী বহন করা যাবে এবং উভয়কেই হেলমেট পরিধান করতে হবে (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১০০)।
১০. প্রশ্ন : সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণ কী কী?
উত্তরঃ ক. অত্যধিক আত্মবিশ্বাস, খ. মাত্রাতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানো, গ. অননুমোদিত ওভারটেকিং এবং ঘ. অতিরিক্ত যাত্রী ও মালামাল বহন।
১১. প্রশ্ন : গাড়ি দুর্ঘটনায় পতিত হলে চালকের করনীয় কী ?
উত্তরঃ আহত ব্যক্তির চিকিৎসা নিশ্চিত করা, প্রয়োজনে নিকটস্থ হাসপাতালে স্থানান্তর করা এবং ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নিকটবর্তী থানায় দুর্ঘটনার বিষয়ে রিপোর্ট করা।
১২. প্রশ্ন : আইন অনুযায়ী গাড়ির সর্বোচ্চ গতিসীমা কত ?
উত্তরঃ হালকা মোটরযান ও মোটরসাইকেলের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৭০ মাইল, মাঝারি বা ভারী যাত্রীবাহী মোটরযানের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩৫ মাইল এবং মাঝারি বা ভারী মালবাহী মোটরযানের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩০ মাইল।
১৩. প্রশ্ন : মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স কী ?
উত্তরঃ সর্বসাধারণের ব্যবহার্য স্থানে মোটরযান চালানোর জন্য লাইসেন্স কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ইস্যুকৃত বৈধ দলিলই মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স।
১৪. প্রশ্নঃ অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে-লাইসেন্স দিয়ে একজন চালক কারো বেতনভোগী কর্মচারী না হয়ে মোটর সাইকেল, হালকা মোটরযান এবং অন্যান্য মোটরযান (পরিবহনযান ব্যতীত) চালাতে পারে, তাকে অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স বলে।
১৫. প্রশ্ন : ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়স কত ?
উত্তরঃ পেশাদার চালকের ক্ষেত্রে ২১ বছর এবং অপেশাদার চালকের ক্ষেত্রে ১৮ বছর।
১৬. প্রশ্ন : কোন কোন ব্যক্তি ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে?
উত্তরঃ মৃগীরোগী, উন্মাদ বা পাগল, রাতকানারোগী, কুষ্ঠরোগী, হৃদরোগী, অতিরিক্ত মদ্যপব্যক্তি, বধিরব্যক্তি এবং বাহু বা পা চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে অসুবিধা হয় এমন ব্যক্তি।
১৭. প্রশ্ন : হালকা মোটরযান কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাই ওজন ৬,০০০ পাউন্ড বা ২,৭২৭ কেজির অধিক নয়, তাকে হালকা মোটরযান বলে।
১৮. প্রশ্ন : মধ্যম বা মাঝারি মোটরযান কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাইওজন ৬,০০০ পাউন্ড বা ২,৭২৭ কেজির অধিক কিন্তু ১৪,৫০০ পাউন্ড বা ৬,৫৯০ কেজির অধিক নয়, তাকে মধ্যম বা মাঝারি মোটরযান বলে।
১৯. প্রশ্ন : ভারী মোটরযান কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাই ওজন ১৪,৫০০ পাউন্ড বা ৬,৫৯০ কেজির অধিক, তাকে ভারী মোটরযান বলে।
২০. প্রশ্ন : প্রাইভেট সার্ভিস মোটরযান কাকে বলে ?
উত্তরঃ ড্রাইভার ব্যতীত আটজনের বেশি যাত্রী বহনের উপযোগী যে-মোটরযান মালিকের পক্ষে তার ব্যবসা সম্পর্কিত কাজে এবং বিনা ভাড়ায় যাত্রী বহনের জন্য ব্যবহৃত হয়, তাকে প্রাইভেট সার্ভিস মোটরযান বলে।
২১. প্র্রশ্নঃ ট্রাফিক সাইন বা রোড সাইন (চিহ্ন) প্রধানত কত প্রকার ও কী কী ?
উত্তরঃ ট্রাফিক সাইন বা চিহ্ন প্রধানত তিন প্রকার। ক. বাধ্যতামূলক, যা প্রধানত বৃত্তাকৃতির হয়,
খ. সতর্কতামূলক, যা প্রধানত ত্রিভুজাকৃতির হয় এবং গ. তথ্যমূলক, যা প্রধানত আয়তক্ষেত্রাকার হয়।
২২. প্রশ্ন : লাল বৃত্তাকার সাইন কী নির্দেশনা প্রদর্শন করে ?
উত্তরঃ নিষেধ বা করা যাবে না বা অবশ্যবর্জনীয় নির্দেশনা প্রদর্শন করে।
২৩. প্রশ্ন : নীল বৃত্তাকার সাইন কী নির্দেশনা প্রদর্শন করে ?
উত্তরঃ করতে হবে বা অবশ্যপালনীয় নির্দেশনা প্রদর্শন করে।
২৪. প্রশ্ন : লাল ত্রিভুজাকৃতির সাইন কী নিদের্শনা প্রদর্শন করে ?
উত্তরঃ সতর্ক হওয়ার নির্দেশনা প্রদর্শন করে।
২৫. প্রশ্ন : নীল রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন ?
উত্তরঃ সাধারণ তথ্যমূলক সাইন।
২৬. প্রশ্ন : সবুজ রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন?
উত্তরঃ পথনির্দেশক তথ্যমূলক সাইন, যা জাতীয় মহাসড়কে ব্যবহৃত হয়।
২৭. প্রশ্ন : কালো বর্ডারের সাদা রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন?
উত্তরঃ এটিও পথনির্দেশক তথ্যমূলক সাইন, যা মহাসড়ক ব্যতীত অন্যান্য সড়কে ব্যবহৃত হয়।
২৮. প্রশ্ন : ট্রাফিক সিগন্যাল বা সংকেত কত প্রকার ও কী কী ?
উত্তরঃ ৩ (তিন) প্রকার। যেমন- ক. বাহুর সংকেত, খ. আলোর সংকেত ও গ. শব্দ সংকেত।
২৯. প্রশ্ন : ট্রাফিক লাইট সিগন্যালের চক্র বা অনুক্রমগুলি কী কী ?
উত্তরঃ লাল-সবুজ-হলুদ এবং পুনরায় লাল।
৩০. প্রশ্ন : লাল, সবুজ ও হলুদ বাতি কী নির্দেশনা প্রদশন করে ?
উত্তরঃ লালবাতি জ্বললে গাড়িকে ‘থামুনলাইন’এর পেছনে থামায়ে অপেক্ষা করতে হবে, সুবজবাতি জ্বললে গাড়ি নিয়ে অগ্রসর হওয়া যাবে এবং হলুদবাতি জ্বললে গাড়িকে থামানোর জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।
৩১. প্রশ্নঃ নিরাপদ দূরত্ব বলতে কী বুঝায়?
উত্তরঃ সামনের গাড়ির সাথে সংঘর্ষ এড়াতে পেছনের গাড়িকে নিরাপদে থামানোর জন্য যে পরিমাণ দূরত্ব বজায় রেখে গাড়ি চালাতে হয় সেই পরিমাণ নিরাপদ দূরত্ব বলে।
৩২. প্রশ্ন : পাকা ও ভালো রাস্তায় ৫০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চললে নিরাপদ দূরত্ব কত হবে?
উত্তরঃ ২৫ মিটার।
৩৩. প্রশ্ন : পাকা ও ভালো রাস্তায় ৫০ মাইল গতিতে গাড়ি চললে নিরাপদ দূরত্ব কত হবে ?
উত্তরঃ ৫০ গজ বা ১৫০ ফুট।
৩৪. প্রশ্ন : লাল বৃত্তে ৫০ কি.মি. লেখা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ গাড়ির সর্বোচ্চ গতিসীমা ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. অর্থাৎ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটারের বেশি গতিতে গাড়ি চালানো যাবে না।
৩৫. প্রশ্ন : নীল বৃত্তে ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. লেখা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ সর্বনিম্ন গতিসীমা ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. অর্থাৎ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটারের কম গতিতে গাড়ি চালানো যাবে না।
৩৬. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের মধ্যে হর্ন আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ হর্ন বাজানো নিষেধ।
৩৭. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের ভিতরে একটি বড় বাসের ছবি থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ বড় বাস প্রবেশ নিষেধ।
৩৮. প্রশ্ন : লাল বৃত্তে একজন চলমান মানুষের ছবি আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ পথচারী পারাপার নিষেধ।
৩৯. প্রশ্ন : লাল ত্রিভুজে একজন চলমান মানুষের ছবি আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ সামনে পথচারী পারাপার, তাই সাবধান হতে হবে।
৪০. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের ভিতর একটি লাল ও একটি কালো গাড়ি থাকলে কী বুঝায়?
উত্তরঃ ওভারটেকিং নিষেধ।
৪১. প্রশ্ন : আয়তক্ষেত্রে ‘চ’ লেখা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ পার্কিংয়ের জন্য নির্ধারিত স্থান।
৪২. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে গাড়ির হর্ন বাজানো নিষেধ ?
উত্তরঃ নীরব এলাকায় গাড়ির হর্ন বাজানো নিষেধ। হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালত বা অনুরূপ প্রতিষ্ঠানসমূহের চতুর্দিকে ১০০ মিটার পর্যন্ত এলাকা নীরব এলাকা হিসাবে চিহ্নিত।
৪৩. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে ওভারটেক করা নিষেধ ?
উত্তরঃ ক. ওয়ারটেকিং নিষেধ সম্বলিত সাইন থাকে এমন স্থানে, খ. জাংশনে, গ. ব্রিজ/কালভার্ট ও তার আগে পরে নির্দিষ্ট দূরত্ব, ঘ. সরু রাস্তায়, ঙ. হাসপাতাল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এলাকায়।
৪৪. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে গাড়ি পার্ক করা নিষেধ ?
উত্তরঃ ক. যেখানে পার্কিং নিষেধ বোর্ড আছে এমন স্থানে, খ. জাংশনে, গ. ব্রিজ/কালভার্টের ওপর, ঘ. সরু রাস্তায়,
ঙ. হাসপাতাল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এলাকায়, চ. পাহাড়ের ঢালে ও ঢালু রাস্তায়, ফুটপাত, পথচারী পারাপার এবং তার আশেপাশে, ছ. বাস স্টপেজ ও তার আশেপাশে এবং জ. রেলক্রসিং ও তার আশেপাশে।
৪৫. প্রশ্ন : গাড়ি রাস্তার কোনপাশ দিয়ে চলাচল করবে ?
উত্তরঃ গাড়ি রাস্তার বামপাশ দিয়ে চলাচল করবে। যে-রাস্তায় একাধিক লেন থাকবে সেখানে বামপাশের লেনে ধীর গতির গাড়ি, আর ডানপাশের লেনে দ্রুত গাতির গাড়ি চলাচল করবে।
৪৬. প্রশ্ন : কখন বামদিক দিয়ে ওভারটেক করা যায় ?
উত্তরঃ যখন সামনের গাড়ি চালক ডানদিকে মোড় নেওয়ার ইচ্ছায় যথাযথ সংকেত দিয়ে রাস্তার মাঝামাঝি স্থানে যেতে থাকবেন তখনই পেছনের গাড়ির চালক বামদিক দিয়ে ওভারটেক করবেন।
৪৭. প্রশ্ন : চলন্ত অবস্থায় সামনের গাড়িকে অনুসরণ করার সময় কী কী বিষয় লক্ষ্য রাখা উচিত ?
উত্তরঃ (ক) সামনের গাড়ির গতি (স্পিড) ও গতিবিধি, (খ) সামনের গাড়ি থামার সংকেত দিচ্ছে কি না, (গ) সামনের গাড়ি ডানে/বামে ঘুরার সংকেত দিচ্ছে কি না, (ঘ) সামনের গাড়ি হতে নিরাপদ দূরত্ব বজায় থাকছে কি না।
৪৮. প্রশ্ন : রাস্তারপাশে সতর্কতামূলক ‘‘স্কুল/শিশু” সাইন বোর্ড থাকলে চালকের করণীয় কী ?
উত্তরঃ (ক) গাড়ির গতি কমিয়ে রাস্তার দু-পাশে ভালোভাবে দেখে-শুনে সতর্কতার সাথে অগ্রসর হতে হবে।
(খ) রাস্তা পারাপারের অপেক্ষায় কোনো শিশু থাকলে তাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
৪৯. প্রশ্ন : গাড়ির গতি কমানোর জন্য চালক হাত দিয়ে কীভাবে সংকেত দিবেন ?
উত্তরঃ চালক তার ডানহাত গাড়ির জানালা দিয়ে সোজাসুজি বের করে ধীরে ধীরে উপরে-নীচে উঠানামা করাতে থাকবেন।
৫০. প্রশ্ন : লেভেলক্রসিং বা রেলক্রসিং কত প্রকার ও কী কী ?
উত্তরঃ লেভেলক্রসিং বা রেলক্রসিং ২ প্রকার। ক. রক্ষিত রেলক্রসিং বা পাহারাদার নিয়ন্ত্রিত রেলক্রসিং, খ. অরক্ষিত রেলক্রসিং বা পাহারাদারবিহীন রেলক্রসিং।
৫১. প্রশ্নঃ রক্ষিত লেভেলক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?
উত্তরঃ গাড়ির গতি কমিয়ে সতর্কতার সাথে সামনে আগাতে হবে। যদি রাস্তা বন্ধ থাকে তাহলে গাড়ি থামাতে হবে, আর খোলা থাকলে ডানেবামে ভালোভাবে দেখে অতিক্রম করতে হবে।
৫২. প্রশ্নঃ অরক্ষিত লেভেলক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?
উত্তরঃ গাড়ির গতি একদম কমিয়ে সতর্কতার সাথে সামনে আগাতে হবে, প্রয়োজনে লেভেলক্রসিংয়ের নিকট থামাতে হবে। এরপর ডানেবামে দেখে নিরাপদ মনে হলে অতিক্রম করতে হবে।
৫৩. প্রশ্ন : বিমানবন্দরের কাছে চালককে সতর্ক থাকতে হবে কেন ?
উত্তরঃ (ক) বিমানের প্রচণ্ড শব্দে গাড়ির চালক হঠাৎ বিচলিত হতে পারেন, (খ) সাধারণ শ্রবণ ক্ষমতার ব্যাঘাত ঘটতে পারে, (গ) বিমানবন্দরে ভিভিআইপি/ভিআইপি বেশি চলাচল করে বিধায় এই বিষয়ে সতর্ক থাকতে হয়।
৫৪. প্রশ্নঃ মোটরসাইকেল চালক ও আরোহীর হেলমেট ব্যবহার করা উচিত কেন ?
উত্তরঃ মানুষের মাথা শরীরের অন্যান্য অঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। এখানে সামান্য আঘাত লাগলেই মানুষের মৃত্যু ঘটতে পারে।
তাই দুর্ঘটনায় মানুষের মাথাকে রক্ষা করার জন্য হেলমেট ব্যবহার করা উচিত।
৫৫. প্রশ্ন : গাড়ির পেছনের অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য কতক্ষণ পর পর লুকিং গ্লাস দেখতে হবে ?
উত্তরঃ প্রতিমিনিটে ৬ থেকে ৮ বার।
৫৬. প্রশ্নঃ পাহাড়ি রাস্তায় কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় ?
উত্তরঃ সামনের গাড়ি থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে ১ নং গিয়ারে বা ফার্স্ট গিয়ারে সতর্কতার সাথে ধীরে ধীরে ওপরে উঠতে হবে। পাহাড়ের চূড়ার কাছে গিয়ে আরো ধীরে উঠতে হবে, কারণ চূড়ায় দৃষ্টিসীমা অত্যন্ত সীমিত। নিচে নামার সময় গাড়ির গতি ক্রমে বাড়তে থাকে বিধায় সামনের গাড়ি থেকে বাড়তি দূরত্ব বজায় রেখে নামতে হবে। ওঠা-নামার সময় কোনোক্রমেই ওভারটেকিং করা যাবে না।
৫৭. প্রশ্নঃ বৃষ্টির মধ্যে গাড়ি চালনার বিষয়ে কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়?
উত্তরঃ বৃষ্টির সময় রাস্তা পিচ্ছিল থাকায় ব্রেক কম কাজ করে। এই কারণে বাড়তি সতর্কতা হিসাবে ধীর গতিতে (সাধারণ গতির চেয়ে অর্ধেক গতিতে) গাড়ি চালাতে হবে, যাতে ব্রেক প্রয়োগ করে অতি সহজেই গাড়ি থামানো যায়। অর্থাৎ ব্রেক প্রয়োগ করে গাড়ি যাতে অতি সহজেই থামানো বা নিয়ন্ত্রণ করা যায়, সেইরূপ ধীর গতিতে বৃষ্টির মধ্যে গাড়ি চালাতে হবে।
৫৮. প্রশ্ন : ব্রিজে ওঠার পূর্বে একজন চালকের করণীয় কী ?
উত্তরঃ ব্রিজ বিশেষকরে উঁচু ব্রিজের অপরপ্রান্ত থেকে আগত গাড়ি সহজে দৃষ্টিগোচর হয় না বিধায় ব্রিজে ওঠার পূর্বে সতর্কতার সাথে গাড়ির গতি কমিয়ে উঠতে হবে। তাছাড়া, রাস্তার তুলনায় ব্রিজের প্রস্থ অনেক কম হয় বিধায় ব্রিজে কখনো ওভারটেকিং করা যাবে না।
৫৯. প্রশ্ন : পার্শ্বরাস্তা থেকে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করার সময় কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় ?
উত্তরঃ পার্শ্বরাস্তা বা ছোট রাস্তা থেকে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করার আগে গাড়ির গতি কমায়ে, প্রয়োজনে থামায়ে, প্রধান রাস্তার গাড়িকে নির্বিঘেœ আগে যেতে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। প্রধান সড়কে গাড়ির গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে সুযোগমত সতর্কতার সাথে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করতে হবে।
৬০. প্রশ্ন : রাস্তার ওপর প্রধানত কী কী ধরনের রোডমার্কিং অঙ্কিত থাকে ?
উত্তরঃ রাস্তার ওপর প্রধানত ০৩ ধরনের রোডমাকিং অঙ্কিত থাকে।
ক. ভাঙালাইন, যা অতিক্রম করা যায়।
খ. একক অখন্ডলাইন, যা অতিক্রম করা নিষেধ, তবে প্রয়োজনবিশেষ অতিক্রম করা যায়।
গ. দ্বৈত অখন্ডলাইন, যা অতিক্রম করা নিষেধ এবং আইনত দণ্ডনীয়। এই ধরনের লাইন দিয়ে ট্রাফিকআইল্যান্ড বা রাস্তার বিভক্তি বুঝায়।
৬১. প্রশ্ন : জেব্রাক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?
উত্তরঃ জেব্রাক্রসিংয়ে পথচারীদের অবশ্যই আগে যেতে দিতে হবে এবং পথচারী যখন জেব্রাক্রসিং দিয়ে পারাপার হবে তখন গাড়িকে অবশ্যই তার আগে থামাতে হবে। জেব্রাক্রসিংয়ের ওপর গাড়িকে থামানো যাবে না বা রাখা যাবে না।
৬২. প্রশ্ন : কোন কোন গাড়িকে ওভারটেক করার সুযোগ দিতে হবে ?
উত্তরঃ যে-গাড়ির গতি বেশি, এ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস ইত্যাদি জরুরি সার্ভিস, ভিভিআইপি গাড়ি ইত্যাদিকে।
৬৩. প্রশ্ন : হেড লাইট ফ্ল্যাশিং বা আপার ডিপার ব্যবহারের নিয়ম কী ?
উত্তরঃ শহরের মধ্যে সাধারণত ‘লো-বিম বা ডিপার বা মৃদুবিম’ ব্যবহার করা হয়। রাতে কাছাকাছি গাড়ি না থাকলে অর্থাৎ বেশিদূর পর্যন্ত দেখার জন্য হাইওয়ে ও শহরের বাইরের রাস্তায় ‘হাই বা আপার বা তীক্ষ্ম বিম’ ব্যবহার করা হয়। তবে, বিপরীতদিক থেকে আগত গাড়ি ১৫০ মিটারের মধ্যে চলে আসলে হাইবিম নিভিয়ে লো-বিম জ্বালাতে হবে। অর্থাৎ বিপরীতদিক হতে আগত কোনো গাড়িকে পাস/পার হওয়ার সময় লো-বিম জ্বালাতে হবে।
৬৪. প্রশ্ন : গাড়ির ব্রেক ফেল করলে করণীয় কী ?
উত্তরঃ গাড়ির ব্রেক ফেল করলে প্রথমে অ্যাক্সিলারেটর থেকে পা সরিয়ে নিতে হবে। ম্যানুয়াল গিয়ার গাড়ির ক্ষেত্রে গিয়ার পরিবর্তন করে প্রথমে দ্বিতীয় গিয়ার ও পরে প্রথম গিয়ার ব্যবহার করতে হবে। এর ফলে গাড়ির গতি অনেক কমে যাবে। এই পদ্ধতিতে গাড়ি থামানো সম্ভব না হলে রাস্তার আইল্যান্ড, ডিভাইডার, ফুটপাত বা সুবিধামত অন্যকিছুর সাথে ঠেকিয়ে গাড়ি থামাতে হবে। ঠেকানোর সময় যানমালের ক্ষয়ক্ষতি যেনো না হয় বা কম হয় সেইদিকে সজাগ থাকতে হবে।
৬৫. প্রশ্ন : গাড়ির চাকা ফেটে গেলে করণীয় কী ?
উত্তরঃ গাড়ির চাকা ফেটে গেলে গাড়ি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে। এই সময় গাড়ির চালককে স্টিয়ারিং দৃঢ়ভাবে ধরে রাখতে হবে এবং অ্যাক্সিলারেটর থেকে পা সরিয়ে ক্রমান্বয়ে গতি কমিয়ে আস্তে আস্তে ব্রেক করে গাড়ি থামাতে হবে। চলন্ত অবস্থায় গাড়ির চাকা ফেটে গেলে সাথে সাথে ব্রেক করবেন না। এতে গাড়ি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে।
৬৬. প্রশ্ন : হ্যাজার্ড বা বিপদ সংকেত বাতি কী ?
উত্তরঃ প্রতিটি গাড়ির সামনে ও পিছনে উভয়পাশের কর্ণারে একজোড়া করে মোট দু-জোড়া ইন্ডিকেটর বাতি থাকে। এই চারটি ইন্ডিকেটর বাতি সবগুলো একসাথে জ্বললে এবং নিভলে তাকে হ্যাজার্ড বা বিপদ সংকেত বাতি বলে। বিপজ্জনক মুহূর্তে, গাড়ি বিকল হলে এবং দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় এই বাতিগুলো ব্যবহার করা হয়।
৬৭. প্রশ্ন : গাড়ির ড্যাশবোর্ডে কী কী ইন্সট্রুমেন্ট থাকে ?
উত্তরঃ ক. স্পিডোমিটার- গাড়ি কত বেগে চলছে তা দেখায়।
খ. ওডোমিটার – তৈরির প্রথম থেকে গাড়ি কত কিলোমিটার বা মাইল চলছে তা দেখায়।
গ. ট্রিপমিটার- এক ট্রিপে গাড়ি কত কিলোমিটার/মাইল চলে তা দেখায়।
ঘ. টেম্পারেচার গেজ- ইঞ্জিনের তাপমাত্রা দেখায়।
ঙ. ফুয়েল গেজ- গাড়ির তেলের পরিমাণ দেখায়।
৬৮. প্রশ্ন : গাড়িতে কী কী লাইট থাকে ?
উত্তরঃ ক. হেডলাইট, খ. পার্কলাইট, গ. ব্রেকলাইট, ঘ. রিভার্সলাইট ঙ. ইন্ডিকেটরলাইট, চ. ফগলাইট এবং ছ. নাম্বারপ্লেট লাইট।
৬৯. প্রশ্ন : পাহাড়ি ও ঢাল/চূড়ায় রাস্তায় গাড়ি কোন গিয়ারে চালাতে হয় ?
উত্তরঃ ফার্স্ট গিয়ারে। কারণ ফার্স্ট গিয়ারে গাড়ি চালানোর জন্য ইঞ্জিনের শক্তি বেশি প্রয়োজন হয়।
৭০. প্রশ্ন : গাড়ির সামনে ও পিছনে লাল রঙের ইংরেজি “খ” অক্ষরটি বড় আকারে লেখা থাকলে এরদ্বারা কী বুঝায় ?
উত্তরঃ এটি একটি শিক্ষানবিশ ড্রাইভারচালিত গাড়ি। এই গাড়ি হতে সাবধান থাকতে হবে।
৭১. প্রশ্ন : শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে গাড়ি চালানো বৈধ কী ?
উত্তরঃ ইনসট্রাক্টরের উপস্থিতিতে ডুয়েল সিস্টেম (ডাবল স্টিয়ারিং ও ব্রেক) সম্বলিত গাড়ি নিয়ে সামনে ও পিছনে “খ” লেখা প্রদর্শন করে নির্ধারিত এলাকায় চালানো বৈধ।
৭২. প্রশ্ন : ফোরহুইলড্রাইভ গাড়ি বলতে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ সাধারণত ইঞ্জিন হতে গাড়ির পেছনের দু-চাকায় পাওয়ার (ক্ষমতা) সরবরাহ হয়ে থাকে। বিশেষ প্রয়োজনে যে-গাড়ির চারটি চাকায় (সামনের ও পিছনের) পাওয়ার সরবরাহ করা হয়, তাকে ফোরহুইলড্রাইভ গাড়ি বলে।
৭৩. প্রশ্ন : ফোরহুইলড্রাইভ কখন প্রয়োগ করতে হয় ?
উত্তরঃ ভালো রাস্তাতে চলার সময় শুধুমাত্র পেছনের দু-চাকাতে ড্রাইভ দেওয়া হয়। কিন্তু পিচ্ছিল, কর্দমাক্ত রাস্তায় চলার সময় চার চাকাতে ড্রাইভ দিতে হয়।
৭৪. প্রশ্ন : টুলবক্স কী ?
উত্তরঃ টুলবক্স হচ্ছে যন্ত্রপাতির বাক্স, যা গাড়ির সঙ্গে রাখা হয়। মোটরযান জরুরি মেরামতের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও মালামাল টুলবক্সে রাখা হয়।
৭৫. প্রশ্ন : ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যতীত গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী ?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৪ মাস কারাদণ্ড অথবা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৩৮ ধারা)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন।
৭৬. প্রশ্ন : গাড়িতে গাড়িতে নিষিদ্ধ হর্ন কিংবা উচ্চশব্দ উৎপাদনকারী যন্ত্র সংযোজন ও তা ব্যবহার করলে শাস্তি কী ?
উত্তরঃ ১০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৩৯ ধারা)।
৭৭. প্রশ্ন : রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট ও রুটপারমিট ব্যতীত গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী?
উত্তরঃ প্রথমবার অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড অথবা ২০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড। দ্বিতীয়বার বা পরবর্তী সময়ের জন্য সর্বোচ্চ ৬ মাস কারাদণ্ড অথবা ৫০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৫২ ধারা)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন।
৭৮. প্রশ্ন : মদ্যপ বা মাতাল অবস্থায় গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড বা ১০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড। পরবর্তী সময়ে প্রতিবারের জন্য সর্বোচ্চ ২ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা ১০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড এবং নির্দিষ্ট মেয়াদে ড্রাইভিং লাইসেন্স বাতিল (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪৪ ধারা)।
৭৯. প্রশ্ন : নির্ধারিত গতির চেয়ে অধিক বা দ্রুত গতিতে গাড়ি চালনার শাস্তি কী?
উত্তরঃ প্রথমবার অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ৩০ দিন কারাদণ্ড বা ৩০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড। পরবর্তীতে একই অপরাধ করলে সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড বা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড এবং ড্রাইভিং লাইসেন্সের কার্যকারিতা ১ মাসের জন্য স্থগিত (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪২ ধারা)।
৮০. প্রশ্ন : বেপরোয়া ও বিপজ্জনকভাবে গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৬ মাস কারাদণ্ড বা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা এবং যে-কোনো মেয়াদের জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্সের কার্যকারিতা স্থগিত (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪৩ ধারা)।
৮১. প্রশ্ন : ক্ষতিকর ধোঁয়া নির্গত গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
উত্তরঃ ২০০ টাকা জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১৫০)।
৮২. প্রশ্ন : নির্ধারিত ওজন সীমার অধিক ওজন বহন করে গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী ?
উত্তরঃ প্রথমবার ১,০০০ পর্যন্ত জরিমানা এবং পরবর্তী সময়ে ৬ মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড অথবা ২,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড (ধারা-১৫৪)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন ।
৮৩. প্রশ্ন : ইনসিওরেন্স বিহীন অবস্থায় গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
উত্তরঃ ২,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১৫৫)।
৮৪. প্রশ্ন : প্রকাশ্য সড়কে অথবা প্রকাশ্য স্থানে মোটরযান রেখে মেরামত করলে বা কোনো যন্ত্রাংশ বা দ্রব্য বিক্রয়ের জন্য সড়কে রেখে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে শাস্তি কী ?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা জরিমানা। অনুরূপ মোটরযান অথবা খুচরা যন্ত্র বা জিনিসপত্র বাজেয়াপ্ত করা যাবে (ধারা-১৫৭)।
৮৫. প্রশ্ন : ফুয়েল গেজের কাজ কী ?
উত্তরঃ ফুয়েল বা জ্বালানি ট্যাংকে কী পরিমাণ জ্বালনি আছে তা ফুয়েল গেজের মাধ্যমে জানা যায়।ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে চাচ্ছেন ?
(সংগ্রহিত) (কপি)