Medical Affairs

Medical Affairs

It is an initiative to make medical affairs very interesting to medical professionals...

10/03/2024

আমার অত্যন্ত প্রিয় ম্যাডাম Afroza Nazneen Asha ম্যাডামকে নিয়ে প্রচারিত হবে এবারের ক্লিনিক্যাল লাইভ।
প্লাস্টিক সার্জারীর আদ্যোপান্ত নিয়ে এই পর্ব--

বিষয়: প্লাস্টিক সার্জারী- শুধুই কি সৌন্দর্য বৃদ্ধি, নাকি আরো কিছু?

প্রচারিত হবে আগামি মঙ্গলবার রাত ৯ টায় only on Health Network - হেলথ নেটওয়ার্ক

11/09/2021

৭৪ বছরের একজন বৃদ্ধা এলেন শ্বাসকষ্ট নিয়ে। তার গলায় JVP বেশি পাওয়া গেল।
এর ডায়াগনোসিস কি?

উঃ রিকারেন্ট পালমোনারি এম্বোলিজম।

ব্যাখ্যাঃ JVP / Internal jugular vein is the direct continuity of Right atrium. এবং RA & Jugular vein এর মধ্যে কোনো ভাল্ভ নেই। ফলে JVP is the direct reflection of RA pressure (JVP = RAP). RAP তখনই বাড়তে পারে, যখন RV ejection বাধাগ্রস্থ হবে। যেমনঃ Pulmonary HTN (due to Recurrent Pulm embolism/ COPD) or Mechanical Dysfunction of the Right heart (RV infarction/ MI in RV), Rt sided valvular heart disease ( Pulm stenosis/ Tricuspid stenosis/ regurgitation).

Story of TB- যক্ষা ডায়াগ্নসিসের গল্প 03/12/2020

যক্ষা ধরা পরার গল্প
কন্ঠঃ ডা. আশিকুর রহমান রুপম
গল্পঃ ডা. ফাহিম উদ্দিন
https://youtu.be/TjVNd1brImQ

Story of TB- যক্ষা ডায়াগ্নসিসের গল্প একটা রোগীর কত ঘটনার পর যক্ষা ডায়াগ্নসিস হয়, সেই ঘটনা। ঘটনাটি মেডিকেল গ্রুপ- প্ল্যাটফর্ম থেকে সংগ্রহ করা।

05/05/2020

Three white poisons:
1. Rice
2. Sugar
3. Salt

27/02/2020

Coeliac disease can present at any age. In infancy, it occurs
after weaning on to cereals and typically presents with diarrhoea,
malabsorption and failure to thrive. In older children, it may present
with non-specific features, such as delayed growth. Features
of malnutrition are found on examination and mild abdominal
distension may be present. Affected children have growth and
pubertal delay, leading to short stature in adulthood.

National Dengue Management Guideline for Bangladesh 23/06/2019

ইদানিং ডেঙ্গু বা ভাইরাল জ্বরের রোগীরা খুবই atypical presentation নিয়ে আসছেন l
দুই একদিনের জ্বরের পরপরই প্রস্রাব কমে যাওয়া ARF( Acute renal failure) , liver enzymes altered , High CRP , lungs এ ARDS like features খুব কমন presentation হচ্ছে l
low platelet বা bleeding নিয়ে বেশির ভাগ রোগীই present করছেন না l
সবচেয়ে আশ্চর্য্যের বিষয় হচ্ছে CBC তে absolutely normal platelet count , TLC সামান্য high / normal , CXR তে Bilateral haziness , renal impairment , Trop I elevated ********* , কিন্তু ECG তে non specific change ******* .
এক্ষেত্রে NSTMI ( NONST MI ) হিসেবে ecosprin বা clopidogrel অথবা claxane দেয়া মাত্রই রোগীর condition ক্রিটিক্যাল হয়ে যেতে পারে l

খেয়াল করুন , জ্বর নিয়ে june to january যদি কোন রোগী আসে যার trop I elevated কিন্তু ECG তে significant / Or non significant চেইঞ্জ , ( may be sinus bradyardia / poor R wave progression) - we should exclude DENGUE / VIRAL MYOCARDITIS and we should not prescribe any Anti platelet without confirming Dengue / Chikungunya Antibody ,

আরও মজার তথ্য দিচ্ছি - ProBNP এইসব রোগীদের ক্ষেত্রে high থাকছে l CVP ও বেশি হচ্ছে যা দেখে আপনার মনে হতে পারে Right atrial pressure বেশি ! আপনাকে fluid restriction এ উৎসাহিত করবে এই দুষ্ট রিপোর্ট l
But ...... ! Brother !!! remember ......!
These may be the features of viral myocarditis .
এক্ষেত্রে simple CBC তে Hb count অথবা PCV আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে ( বেড়ে গেলে বুঝবেন cellular dehydration এর কারণেই রোগীর hemoconcentration হচ্ছে ! Fluid দিতে হবে রোগীকে গাইডলাইন অনুযায়ী ..... যদিও CVP বেশি !! )

খুব সম্ভবত dengue / chikungunya virus নতুন কোন strain অর্জন করেছে / বা কোর এন্টিজেন চেঞ্জ করছে সাফল্যের সাথেই , সবার অগোচরে !

আবার কয়েকজন রোগী পেলাম যাদের ১ দিনের ব্যবধানে platelets count ১.৬/ ২ লক্ষ থেকে ২০-৩০ হাজারে নেমে এসেছে ।

চিকিৎসক হিসেবে প্লাটিলেট বা অনুচক্রিকাকে আপনি একমাত্র নির্ভরযোগ্য তথ্য হিসেবে ধরবেন তো মারাত্মক ভুল করবেন । যেটা আমরা সচরাচর হয়তো করি ।
আর মেহেরবানী করে ‘ ডেঙ্গু নয় রোগীর ‘ - এটা কনফার্ম না করে এই বর্ষা মৌসুমে রোগীকে জ্বর কিংবা শরীর ব্যাথার জন্য voltalin suppository বা অন্য কোনো NSAIDS দেবেন না 🙏 , এটা ক্রাইমের পর্যায়ে পড়ে ।

মেহেরবানী করে - রোগী বুকে ব্যাথা বললো , আপনি ইসিজি করে non specific change পেলেন , T inversion বা poor R wave পেলেন ! Trop I সামান্য বেশি পেলেন !
রোগীকে ecosprin , clopid , claxane বা অন্যকোনো anti platelets দেবেন না । 🙏
আপনি হয়তো জানেনই না রোগী আপনার কাছে dengue myocarditis নিয়ে প্রেজেন্ট করেছে ।

রোগীর জ্বরের হিস্ট্রি খুবই গুরুত্বপূর্ণ , বিচক্ষণতার সাথে handle করুন । ডেঙ্গুর National guideline টা পড়ে নেবেন । ( https://www.slideshare.net/mobile/shahjadaselim9/national-dengue-management-guideline-for-bangladesh ) এটা জানা চিকিৎসক হিসেবে আপনার কর্তব্য ।

কাজেই Dengue / viral myocarditis এর বিষয়ে একটু সতর্কতা প্রয়োজন আমাদের সকল চিকিৎসকদের, বিশেষ করে জ্বর + elevated trop I নিয়ে যেসব রোগী আসছে l

Topic : Dengue , Chikungunya or viral Myocarditis
- Asif Soikot , Registrar ( critical care Dept , APOLLO Hospitals Dhaka )
( SSMC 31st )

National Dengue Management Guideline for Bangladesh NATIONAL GUIDELINES FOR CLINICAL MANAGEMENT Of DENGUE SYNDROME FOR BANGLADESH

11/03/2019

Main cause of female pseudo-harmaphrodite is CAH (Congenital Adrenal Hyperplasia)
&
Male pseudo- is Muscular Feminization syndrome

11/03/2019

আমাদের দেহে growth হয় দুই ভাবে।
১. Cell division (কোষ বিভাজন)= same cell formed from one cell.
২. Differentiation (কোষ পৃথকীকরণ) = diffrent cell fromed from one cell.

এই ডিফারেন্সিয়েশন শব্দটা কয়েকটি ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়। যেমন:
: ৩ ধরনের কোষ বা স্তর থেকে হাজারো ধরনের কোষ জন্মায়।

: Adult এও কিছু embryonic tissue থেকে যায়, এরা পরবর্তিতেও ঐ রকম ভিন্ন ভিন্ন কোষ তৈরি করতে পারে। এরা বিভিন্ন জায়গায় থাকে। যেমন: Bone marrow, Liver, skin, blood, blood vessel, fat cell, pancreas ইত্যাদি। এটা নিয়ে এখন সবচেয়ে বেশি গবেষণা হচ্ছে। সম্প্রতি লন্ডনে একজন HIV রোগী সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়ায় বেশ আলোড়ন উঠেছে। একে বলছে Stem cell therapy.

: এতে DNA damage/ mutation এর ফলে Dysplastic/ Anaplastic change হলে একটা হিস্টো স্লাইডের উপর কোষগুলোর স্মিয়ার নিয়ে দেখলে টিস্যুগুলো কতটুকু চেনা যাচ্ছে, তাকেও বলা হয় Differentiation/ degree of differentiation.
যেমন: লিভারের একটা লেশন থেকে স্যাম্পল (বায়োপ্সি) নিয়ে স্লাইডের উপর কোষ গুলো আপনি চিনতে পারছেন যে এগুলো লিভারের কোষ (Hepatocyte আছে, Kuffer cell আছে।), তাহলে তাকে বলা হবে Well differentiated cell (Dysplasia পর্যন্ত এটা পাওয়া যায়)।
কিন্তু যদি সেগুলো চেনা না যায়, [অদ্ভুত দেখায় ( Bizarre, নিউক্লিয়াস অনেক বড়, Nucleus: cytoplasm ratio altered হয়ে যাওয়া, cytoplasmic vaculation (Koilocyte) পাওয়া ইত্যাদি] তাহলে তাকে বলে ill differentiated/ lack of differentiation.
তাহলে এটা বুঝায়, হিস্টোপ্যাথলজিতে কতটুকু চেনা যাচ্ছে (Dx করা যাচ্ছে), বা abnormal থেকে normal কে কতটুকু আলাদা করা যাচ্ছে, তা ।

মেডিকেল টার্মের নাম বা বানান একই রকম হলেও বিভিন্ন জায়গার এর প্রয়োগ বিভিন্ন রকম। তাই কোথায় কি বুঝানো হয়েছে, তা ধরতে পারলে আপনি enjoy করবেন undoubtedly.

Photos from Medical Affairs's post 24/10/2017
10/03/2017

Primary hyperparathyroidism... described as

"Bones, stones, abdominal groans, psychic moans"

27/01/2017

"Whipping on a dead horse"

শকে যাওয়া রোগীর blood vol. ঠিক না করেই Dopamin/ Dobutamin দেওয়াকে এই ভাবে বলা যায়

27/01/2017

Rheumatic fever:
"It liches the joints but bites the heart"

30/12/2016

Wider pelvis, wider canal
more chance of femoral hernia in female...

ব্যারোট্রমাটিক অটাইটিস মিডিয়া || বিমানে চড়লে হতে পারে কানে এই অসুখ। – eMicronews Blog 03/05/2016

লিখেছেন ডাঃ আশিকুর রহমান রুপম...

http://emicronews.com/blog/?p=111

ব্যারোট্রমাটিক অটাইটিস মিডিয়া || বিমানে চড়লে হতে পারে কানে এই অসুখ। – eMicronews Blog আমাদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন হয়েছে। প্রযুক্তির কল্যাণে বিমানে করে আমরা এক জায়গা থেকে আরেক জায়গা কম সময়ে ভ্রমণ করতে পারছি। বিমান ভাড়াও কমেছে। অনেকেই হয়ত বিমানে চড়ছেন। তাই এই অসুখটা নিয়ে আজ আলোচনা করলাম। এটা কোনো জটিল অসুখ নয়। তাই ভয়ের কিছু নেই। দরকার সঠিক সময়ে রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা।

পেরিটন্সিলার অ্যাবসেস || গলার একদিকে তিব্র ব্যাথা হলে, এটি সন্দেহ করা হয়। – eMicronews Blog 03/05/2016

লিখেছেন ডাঃ আশিকুর রহমান রুপম

http://emicronews.com/blog/?p=120

পেরিটন্সিলার অ্যাবসেস || গলার একদিকে তিব্র ব্যাথা হলে, এটি সন্দেহ করা হয়। – eMicronews Blog আমাদের মুখ গহ্বরে জিহ্বার গোঁড়ার দিকে লসিকা সমৃদ্ধ দুটি টনসিল থাকে। যেগুলোকে বলে দি টনসিল (প্যালাটাইন টনসিল)। যেগুলো আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। এখন, এই টনসিল ও গলবিল (ফ্যারিংস) এর মাংসের মাঝে যে ফাঁকা জায়গা থাকে, তাকে বলে পেরি-টনসিলার স্পেস। কোনও কারনে যদি এই স্থানে ইনফেকশন হয়, তবে সেখ…

মিনিয়ার’স ডিজিজ ।। অন্তঃকর্ণের অসুখ – eMicronews Blog 29/04/2016

লিখেছেন ডাঃ আশিকুর রহমান রুপম...

http://emicronews.com/blog/?p=108

মিনিয়ার’স ডিজিজ ।। অন্তঃকর্ণের অসুখ – eMicronews Blog সারা পৃথিবীতে মাথা ঘোরার অনেক কারণ আবিষ্কৃত হয়েছে। এর মধ্যে ১০-২০ % কারণ যে অসুখটির জন্য হয়, তা হল মিনিয়ার’স ডিজিজ (Meniere’s Disease)। ফরাসী ডাক্তার, প্রোস্পার মিনিয়ার (১৭৯৯-১৮৬২) এই ভদ্রলোকের নামানুসারে এই অসুখের নামকরণ করা হয়।

অটোমাইকোসিস ।। কানের ছত্রাক জনিত অসুখ – eMicronews Blog 28/04/2016

http://emicronews.com/blog/?p=105

অটোমাইকোসিস ।। কানের ছত্রাক জনিত অসুখ – eMicronews Blog মিসেস রেহানা (রূপক অর্থে), ২৫ বছর বয়স, নাক-কান-গলা বিভাগের ডাক্তারের কাছে এসেছেন। তার সমস্যা হলঃ ডান কানে প্রচন্ড ব্যাথা, চুলকাচ্ছে, ঠিক মত শুনতেও পাচ্ছেন না। ডাক্তার তার কান পরীক্ষা করে দেখলেন, কর্ণকূহরে কালো কালো ময়লার দলা (ব্ল্যাক ডেব্রিস) জমে আছে।

Timeline photos 24/04/2016

Courtesy by Dr. Medicolegal Bappy

Timeline photos 24/04/2016

সরিয়াসিস ।। একটি ত্বকের অসুখ,
পুরোপুরি ভাল হয় না, তবে নিয়ন্ত্রনে রাখা যায়।

সরিয়াসিস খুবই পরিচিত একটি চামড়া বা ত্বকের অসুখ। এটা কোনো ছোঁয়াচে রোগ নয় অর্থাৎ একজনের স্পর্শে আরেকজনের কখনো এ রোগ হয় না।
তবে এটা দীর্ঘমেয়াদী প্রদাহজনিত অসুখ। সরিয়াসিস শব্দটা এসেছে সরা (psora) থেকে। সরা মানে চুলাকানো। প্রথম দিকে ধারনা করা হত, এই রোগে চামড়ায় চুলকানি বা itching হয়, এই জন্য এর নাম দেওয়া হয় সরিয়াসিস। তবে মজার ব্যাপার হল এই রোগে তকে চুলকানি হয় না।
এই অসুখে রোগীর মাথার চামড়া (স্কাল্প), স্যাক্রাম ও শরিরের প্রশারণশীল অংশের চামড়া রসূনের খোসার মত উঠে গিয়ে লাল লাল চাকা চাকা দাগ হয়ে থাকে আর ঐ চাকার উপরে একটা রুপালী আবরণ তৈরি হয়। অনেক সময় এটা কনুই বা হাটু বা নাভীর চারপাশেও হতে পারে।

কারনঃ
এ রোগের সঠিক কারন আজো অজানাই রয়ে গেছে বিজ্ঞানীদের কাছে।
তবে কিছু ফ্যাক্টরকে দায়ী করা হয়, যেগুলো মূলত এই রোগের প্রকোপ বাড়িয়ে দেয়। যেমনঃ
১। পারিবারিক যোগসূত্র- শুধু পিতা বা মাতার হলে সন্তানের এই রোগ হবার সম্ভাবনা ১৫ % আর যদি পিতা-মাতা দুজনারই থাকে তবে সন্তানের ৫০% হবার সম্ভাবনা থাকে।
২। এইচএলএ নামের এক ধরনের জীনের সম্পৃক্তা পাওয়া যায়।
৩। সংক্রমনঃ HIV Virus, হেপাটাইটিস-সি ভাইরাস, বিটা হেমোলাইটিকাস স্ট্রেপ্টোকক্কাস ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণ ইত্যাদিতেও সরিয়াসিস হতে পারে।
৪। আঘাতের ফলেও হতে পারে।
৫। কিছু কিছু অষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার জন্যেও এই রোগ হতে পারে। যেমনঃ লিথিয়াম, উচ্চরক্তচাপের অষুধ- বিটা ব্লকার, ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকার, ক্লোরোকুইন, টারবিনাফিন ইত্যাদি।
৬। অনেক সময় হতাশা, দুশ্চিন্তাও এই রোগ বাড়িয়ে দিতে পারে।

এই রোগের মূল রহস্যঃ
কেরাটিনোসাইট নামক ত্বকের এক ধরনের কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি (হাইপারকেরাটোসিস) এবং প্রদাহ।
লক্ষন-উপসর্গঃ
সরিয়াসিস প্রধানত পাঁচ ভাবে প্রকাশ পায়। যথাঃ
১। প্লাক সরিয়াসিস (লাল লাল চাকার মত)- এটা সরিয়াসিসের সবচেয়ে পরিচিত ধরন। যেখানে শরিরের বিভিন্ন জায়গায় লাল লাল চাকা এবং এর উপর রুপালী আবরণ পাওয়া যায়। হাটু, কনুই, পিঠে, মাথায় এমনকি নখে হয়ে নখ উঠে যায় (অনাইকোলাইসিস)।

২। গাটাটা বা রেইন ড্রপ সরিয়াসিসঃ (বৃষ্টির ফোঁটার মত)-
এটা শিশু বা বয়ঃসন্ধিকালের ছেলে-মেয়েদের মধ্যে বেশি দেখা দেয়। এতে রেইন ড্রপ বা বৃষ্টির ফোঁটার মত অসংখ্য চাকা চাকা দাগ দেখা যায়। বাচ্চাদের সাধারণত গলা ব্যাথা বা ফ্যারিক্সের ইনফেকশনের একটা পূর্ব ইতিহাস থাকে। গাটাটা সরিয়াসিসের বেশিরভাগ রোগীদের ফটোথেরাপী দিলেই ভাল হয়ে যায়।

৩। ইরাইথ্রোডারমিক সরিয়াসিসঃ (পুরো চামড়া লাল হয়ে যায়)-
এটি ত্বকের একটি ইমারজেন্সি কন্ডিশন। সঠিক সময়ে চিকিৎসা শুরু করতে না পারলে রোগীর খারাপ কিছু হয়ে যেতে পারে। এই ধরণের সরিয়াসিসে শরিরের প্রায় ৯০% চামড়া লাল হয়ে যায়।

৪। পাস্টিউলার সরিয়াসিসঃ (ত্বকে পুঁজ জমে থাকে)
এই ধরণের সরিয়াসিসে ত্বকের চাকাগুলোর মধ্যে পুঁজ বা শ্বেত কনিকা জমে থাকে। এটি সারা শরিরে বা শরিরের কোনো এক অংশে হতে পারে। সারা শরিরে হওয়ার সম্ভাবনা কম। তবে হলে এটা বিপদজনক। কারন এতে হঠাৎ শরিরের তাপমাত্রা বেড়ে যায় (সুইঙ্গিং ফিভার) এবং রোগীর অবস্থা খারাপ হতে থাকে। তাই সারা শরিরে পাস্টিউলা সরিয়াসিস হলে রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়। অন্যদিকে, শরিরের কোনো এক অংশেও হতে পারে, যেমনঃ হাত- পায়ের তালুতে (পালমো-প্লান্টার সরিয়াসিস)। এটা মাঝ বয়সী মেয়েদের হতে পারে। তবে এটা বিপদজনক নয়। কিছু নিয়ম এবং নিয়মিত অষুধ খেলে
ভাল থাকা যায়।

৫। সরিয়াটিক আরথ্রাইটিসঃ এটা সাধারণত সরিয়াসিসের জটিলতার জন্য হয়ে থাকে। এখানে, ত্বকের সরিয়াসিস যখন অস্থিসন্ধিতে প্রদাহ তৈরি করে, তখন তাকে বলা হয় সরিয়াটিক আরথ্রাইটিস। এই ধরণের সরিয়াসিসে রোগীরা কিছুকাল ভাল থাকে, আবার কিছুকাল খুব কষ্ট পান। এরা আঙ্গুলের ডিস্টাল জয়েণ্টগুলোকে ক্ষতিগ্রস্থ করে।

রোগ নির্ণয় (ডায়াগনোসিস)-
সাধারণত ডাক্তারগণ ক্লিনিক্যালি রোগীর ইতিহাস আর কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করে নিশ্চিত হন। তবে রক্তের কিছু পরিক্ষা (CBC with ESR, RBS) ও ত্বকের ঐ চাকা চাকা অংশ থেকে বায়োপসি নিয়ে হিস্টোপ্যাথলজি করে নিশ্চিত হওয়া যায়।

চিকিৎসাঃ
সরিয়াসিসের চিকিৎসা নির্ভর করে এ রোগের ধরণ ও ত্বকের ক্ষতির পরিমাণের উপর। যেমনঃ প্লাক সরিয়াসিসে শুধুমাত্র টপিকাল এজেন্ট (অষুধ) দিলেই কাজ হয়। যথাঃ স্টেরয়েড, ডাইথ্রানল, টার, ভিটামিন-ডি এনালগ (ক্যালসিট্রায়ল, ক্যালসিপ্ট্রায়ল), স্যালিসাইলিক এসিড, ট্যাক্রোলিমাস ইত্যাদি।

আবার, সরিয়াসিসের মাত্রা বেশি হলে (এক্সটেন্সিভ সরিয়াসিস)- যেমনঃ ইরাথ্রোডারমিক বা জেনেরালাইজড পাস্টিউলার সরিয়াসিস হলে উপরোক্ত অষুধের সাথে ফটোথেরাপী লাগে। যেমনঃ মিথোট্রিক্সেট, সাইক্লোস্পরিন, আইসোট্রেটিনয়েন, সিস্টেমিক সোরালেন (পুভা) ব্যবহ্রত হয়।
অবশ্য, বর্তমানে কিছু নতুন অষুধ ব্যবহ্রত হচ্ছে। যেমনঃ ইনফ্লিক্সিম্যাব, ইটানেরসেপ্ট, ইফালিজুম্যাব ইত্যাদি।

এছাড়াও ডাক্তারগণ রোগীদের হতাশা-দুশ্চিন্তা দূর করার পরামর্শ দেন। যে কোনো ইনফেকশনের দ্রুত চিকিৎসা করাতে বলেন। বর্জন করতে বলেন, যে অষুধগুলো সরিয়াসিস করে, গরু-খাসির মাংস, এবং আঘাত।

পরিশেষে, সরিয়াসিস পুরোপুরি ভাল হয় না। তবে ডাক্তারের পরামর্শমাফিক চললে এই অসুখ নিয়ন্ত্রনে রাখা যায়। আর সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা না হলে পরবর্তীকালে সরিয়াটিক আরথ্রোপ্যাথি, এক্সফোলিয়াটিভ ডারমাটাইটিস এবং অন্যান্য সংক্রমণ হতে পারে। তাই ত্বকের অসুখ বলে অবহেলা না করে দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিৎ।

-আশিকুর রহমান রূপম ।

Timeline photos 24/04/2016

এডেনয়েড বড় হয়ে যাওয়া ।। বাচ্চাদের সাধারণ একটি অসুখ।

রাতুল (রূপক অর্থে), ৫ বছর বয়স। এসেছে বগুড়ার নন্দী গ্রাম থেকে।
তার সমস্যা হলঃ নাক বন্ধ হয়ে আছে, মুখ দিয়ে ঘন ঘন শ্বাস নিচ্ছে, নাক দিয়ে তরল জাতীয় কিছু বের হচ্ছে। তার মা বলল, তার স্কুলে পারফরমেন্স দিনকে দিন খারাপ হয়ে যাচ্ছে।

ডায়াগনসিসঃ
রাতুলের এডেনয়েডটা (ন্যাজোফ্যারিঞ্জিয়াল টনসিল) বড় হয়ে গেছে। একে বলে ইনলারজড এডেনয়েড।
এই অসুখে রোগী দুই কানেই ঠিক মত শুনতে পায় না দেখেই রাতুলের স্কুলে পারফরমেন্স খারাপ হচ্ছে।

নাকের গোড়ার দিকে সোজা পেছনের দিকে থাকে এই এডেনয়েড। এটি একটি লিম্ফয়েড অরগান (রোগপ্রতিরোধকারি অঙ্গ)। এদের মাঝখানে একটা ক্লেফট বা গর্ত থাকে।
এটা জন্ম থেকেই বাচ্চাদের থাকে এবং এর সাইজ সবচেয়ে বড় হয় ৩-৮ বছরের মধ্যে, তারপর আবার ছোট হতে শুরু করে। এরা এন্টিবডি (IgA, IgG, IgM) তৈরি করে শরিরের রোগ প্রতি রোধ করতে সাহায্য করে।

কারনঃ
-ব্যাক্টেরিয়াল বা ভাইরাসের ইনফেকশন।
-বারবার ইনফেকশন হলে যেমনঃ রাইনাইটিস, সাইনুসাইটিস বা টনসিলাইটিস।
-শ্বাসনালীতে বারবার এলারজি হলে এটা হয়।

লক্ষন-উপসর্গঃ

নাকের উপসর্গ-
-নাক বন্ধ হয়ে থাকা
-মুখ দিয়ে শ্বাস নেওয়া
-নাক হওয়া
-অবস্ট্রাক্টিভ স্লিপ এপ্নিয়া (শ্বাস কষ্টের জন্য ঘুম ভেঙ্গে যাওয়া)
-নাকে নাকে কথা বলা
-নাক দিয়ে পানি পড়া
-নাকের পানি গলায় চলে যাওয়া (পোস্ট ন্যাজাল ড্রিপ)

কানের উপসর্গঃ
-কানে ব্যাথা।
-বারবার অটাইটিস মিডিয়া হওয়া।
-কানা পাকা রোগ (অটাইটিস মিডিয়া উইথ ইফিউশন, OME)
-কানে শুনতে না পাওয়া (বধির)

ডায়াগনসিস (রোগ নির্ণয়)-
এই অসুখ মূলত ডাক্তারগণ রোগীর সমস্যার কথা (রোগের ইতিহাস) শুনেই বুঝতে পারেন। তবে কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা হয়ে একদম নিশ্চিত হওয়া যায়। যেমনঃ
X-ray soft tissue nasopharynx Lat. View করে এডেনয়েড আর PTA & Impedence করে OME (কানপাকা রোগ) সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়।

চিকিৎসাঃ
সাধারণত বাচ্চাদের এডেনয়েড বড় হয়ে গেলে এটা কেটে ফেলে দিলেই সমস্যার সমাধান হয়। একে বলে এডেনয়ডেক্টমি। এর সাথে সাথে যাদের বারবার টনসিল ফুলে, তাদের টনসিলেক্টমিও করা হয়।
এর সাথে যাদের বারবার কানপাকা (OME) রোগ হয়ে থাকে এবং এন্টিবায়োটিক দিয়েও ভাল হয় না, তাদের কানের পর্দার একটা অপারেশন (মাইরিঙ্গোটমি) করে একটা ছিদ্র করে তার মধ্যে অন্তঃকর্ণ এবং বহিঃকর্ণের মধ্যে বাতাস যাতায়াত করার জন্য একটি ভেন্টিলেশন টিউব (গ্রোমেট) ঢুকিয়ে দেওয়া হয়।

পরামর্শঃ
রোগীকে ফলো-আপে থাকতে হয় অর্থাৎ ডাক্তারের পরামর্শ মতে আবারো ডাক্তারের কাছে আসতে হয়। ঐ ভেন্টিলেশন টিউবটি সাধারণত ৩-১২ মাস পর কান থেকে বের করে দেওয়া হয়। রোগীকে গোসলের সময় প্লাস্টিক দিয়ে আক্রান্ত কান ভালভাবে ঢেকে গোসল করতে হয় যাতে পানি না ঢোকে। পুরোপুরি ভাল না হওয়া পর্যন্ত পুকুর বা নদীতে যেখানে গোসল না করাই ভাল। আর বাচ্চার নাক, কান, গলার যে কোনো সমস্যা হলে একটুও দেরি না করে একজন রেজিস্টারড ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া উচিৎ।
লিখেছেনঃ আশিকুর রহমান রুপম

07/04/2016

ডায়াবেটিস সম্পর্কে ১০টি তথ্য

১) দুনিয়াজুড়ে প্রায় ৩৫০ মিলিয়ন মানুষ এখন ডায়াবেটিস রোগে ভুগছে। আগামী ২০ বছরে এই সংখ্যা দ্বিগুণ হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। ডায়াবেটিস রোগ এভাবে দুনিয়া জুড়ে ছড়িয়ে পড়ছে মূলত দুটি কারণেঃ শরীরের ওজন বাড়া বা মেদ-ভুঁড়ি হওয়া এবং শারীরিক পরিশ্রম না করে অলস জীবন যাপন করা।
২) অনুমান করা হচ্ছে ২০৩০ সাল নাগাদ পৃথিবী জুড়ে মৃত্যুর ৭ নম্বর প্রধান কারণ হবে ডায়াবেটিস মেলিটাস। আগামী ১০ বছরে ডায়াবেটিসের কারণে মৃত্যুর হার ৫০% বাড়বে।
৩) ডায়াবেটিস মেলিটাস মূলত দুই ধরণেরঃ টাইপ-১ ডায়াবেটিস এবং টাইপ-২ ডায়াবেটিস। টাইপ-১ ডায়াবেটিসের রোগীদের শরীরে ইনসুলিন হরমোন তৈরি হয় না। আর টাইপ-২ ডায়াবেটিসের রোগীদের শরীরে ইনসুলিন তৈরি হলেও তা ঠিক মতো কাজ করতে পারে না।
৪) তৃতীয় আরেক ধরণের ডায়াবেটিস গর্ভকালীন ডায়াবেটিস (Gestational diabetes) নামে পরিচিত। এর ফলে গর্ভে সন্তান থাকাকালে মায়েদের রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার প্রবণতা থাকে। গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের কারণে মায়েদের গর্ভকালীন এবং প্রসবকালীন নানারকম জটিলতা হতে পারে। পরবর্তীতে তাদের টাইপ-২ ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
৫) টাইপ-১ এর চেয়ে টাইপ-২ ডায়াবেটিসের প্রকোপ অনেকগুণ বেশী।পৃথিবীর মোট ডায়াবেটিস রোগীদের ৯০ শতাংশেরও বেশী টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগে ভুগছে। আগে শিশুদের মধ্যে টাইপ-২ ডায়াবেটিসের প্রকোপ খুবই কম ছিল। কিন্তু এখন এর প্রকোপ বেড়েছে। ইদানীং শিশু-কিশোরদের মধ্যে নতুন শনাক্ত ডায়াবেটিসের অর্ধেকের বেশীই টাইপ-২ ডায়াবেটিস।
৬) অধিকাংশ দেশে অল্প বয়সে ক্রনিক রোগ এবং মৃত্যুর প্রধান কারণ ডায়াবেটিস। ডায়াবেটিস রোগীদের ৫০ থেকে ৮০ শতাংশ রক্তনালী এবং হৃদরোগের কারণে মারা যায়।
৭) ২০১২ সালে সরাসরি ডায়াবেটিস রোগের কারণে ১.৫ মিলিয়ন মানুষের মৃত্যু হয়েছে।
৮) ডায়াবেটিস রোগের কারণে যত মানুষের মৃত্যু হয়, তার ৮০ শতাংশই ঘটে কম আয় এবং মধ্যম আয়ের দেশসমূহে। উন্নত দেশের অধিকাংশ মানুষ চাকরী থেকে অবসর গ্রহণের পরে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়। কিন্তু উন্নয়নশীল দেশের মানুষ সাধারনত ৩৫ থেকে ৬৪ বছর বয়সের মধ্যেই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়।
৯) অন্ধত্ব, অ্যাম্পুটেশন (Amputation) এবং কিডনি বিকলতার প্রধান কারণ ডায়াবেটিস। ডায়াবেটিস সম্পর্কে সঠিক ধারণা না থাকায়, স্বাস্থ্য সেবার অপ্রতুলতা এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ ব্যবহার না করতে পারার কারণে ডায়াবেটিসের ফলে ব্যাপকহারে অন্ধত্ব, অ্যাম্পুটেশন এবং কিডনি বিকলতার সৃষ্টি হচ্ছে।
১০) টাইপ-২ ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করা সম্ভব। প্রতিদিন আধা ঘণ্টা মাঝারি থেকে ভারি মাত্রার শারীরিক ব্যায়াম করলে এবং খাওয়াদাওয়ার বিষয়ে সচেতন থাকলে টাইপ-২ ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করা যায়। টাইপ-১ ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়; তবে চিকিৎসার সাহায্যে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
তথ্যসূত্রঃ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

Photos from Medical Affairs's post 26/09/2015

একটা Chest X-ray তে normally আমরা কি কি দেখি?
Both AP view & Lt Lat. view

27/07/2015

Normal value of some pressure:
-IOP: 12-21 mm Hg
-CSF pressure: 100-180 mm H2O
-JVP: 5-6 cm H2O
-BP -SBP: 110-140 mm Hg
-DBP: 60-90 mm Hg

23/06/2015

Wheeze is a high-pitched whistling sound produced by
air passing through narrowed small airways. It occurs
with expiration, but patients may call rattling sounds
from secretions in the upper airways or larynx or the
inspiratory sound of stridor wheeze. Wheeze on
exercise is common in asthma and COPD. Night
wakening with wheeze suggests asthma or paroxysmal
nocturnal dyspnoea, but wheeze after wakening in the
morning suggests COPD.

16/06/2015

Complication of gall stone:

Empyema of the
gallbladder
• Porcelain gallbladder
• Choledocholithiasis
• Acute pancreatitis
• Fistulae from
gallbladder to
duodenum/colon
• Pressure on/inflammation
of the common bile duct
by a gallstone in the
cystic duct (Mirizzi’s
syndrome)
• Gallstone ileus
• Cancer of the gallbladder

12/06/2015

General measures of Peptic ulcer Disease:

Cigarette smoking, aspirin and NSAIDs should be
avoided. Alcohol in moderation is not harmful and no
special dietary advice is required.

Website