Radix: Centre for Natural Healing

Radix: Centre for Natural Healing

Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Radix: Centre for Natural Healing, Alternative & holistic health service, .

WATCH OUT! The Food Industry's LIES and HOW they are Slowly POISONING US... | Calley Means 20/02/2024

MODERN FOOD INDUSTRY PRODUCES POISON FOR HUMANBODY !!

WATCH OUT! The Food Industry's LIES and HOW they are Slowly POISONING US... | Calley Means Athletic Greens is offering our listeners a FREE 1-year supply of Vitamin D AND 5 free travel packs with your first purchase. Race to https://www.athleticgre...

The 3 Evils of Modern Food with Daniel Trevor 20/02/2024

CARB, SUGAR & OIL ARE DEADLY

The 3 Evils of Modern Food with Daniel Trevor There are 3 things in the modern diet that are killing people very slowly, leading to chronic diseases that never had to happen. We talk about each of these ...

"I Fixed My Mental Illness!" I followed Dr Chris Palmer's Therapy & Lifestyle Tools To Heal My Brain 19/02/2024

BIOOLAR DISORDER HEALED COMPLETELY WITH LIFE STYLE CHANGES.

"I Fixed My Mental Illness!" I followed Dr Chris Palmer's Therapy & Lifestyle Tools To Heal My Brain We know that mental health illnesses and disorders are on the rise. While there have been many advances in modern medicine and psychiatric drugs that can hel...

Harvard Psychiatrist: “Obesity Doubles The Risk Of Having An Autistic Child!” - Chris Palmer 19/02/2024

Toxic food is the primary cause of mental distress. Organic Lifestyle and the choice of right food in right combination can Divas aur mental health back. There is no saying : A healthy gut is the basis of a healthy mind.

Harvard Psychiatrist: “Obesity Doubles The Risk Of Having An Autistic Child!” - Chris Palmer If you want to hear more about ways to tackle mental health problems, I recommend you check out my conversation with Dr. Aditi Nerurkar, which you can find h...

18/02/2024
01/02/2024

কোনো ওষুধ ছাড়াই প্রাকৃতিক খাবার খাইয়ে জটিল রোগে আক্রান্ত সহস্রাধিক মৃত্যু পথযাত্রীকে সুস্থতার পথে ফিরিয়ে এনেছেন শহিদ আহমেদ!

পেশাগত জীবনে ছিলেন পাটকলের কর্মকর্তা। চিকিৎসাবিজ্ঞানের সঙ্গে কোনোকালেই ছিল না তাঁর ন্যূনতম সংশ্লিষ্টতা, এ বিষয়ে নেই কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাও; অথচ এই মানুষটিই ক্যান্সার, কিডনি বিকল, উচ্চ রক্তচাপ ও উচ্চ মাত্রার ডায়বেটিসসহ নানাবিধ জটিল রোগে আক্রান্ত শত শত রোগীকে কোনোপ্রকার ওষুধ ছাড়াই প্রাকৃতিক খাবার খাইয়ে স্রষ্টার অশেষ কৃপায় সুস্থ করে তুলতে সক্ষম হয়েছেন!

আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞান তথা দেশ-বিদেশের সব খ্যাতনামা ডাক্তারগণ যেসব মরণাপন্ন রোগীর হাল ছেড়ে দিয়ে আত্মীয়স্বজনকে বলেই দিয়েছিলেন- রোগী বেশিদিন আর বাঁচবে না, যা পারেন ভালোমন্দ খাইয়ে দেন, সেইসব নিশ্চিত মৃত্যু পথযাত্রীকে তিনি শুধুমাত্র প্রাকৃতিক খাবার খাইয়ে আল্লাহর রহমতে আবার সুস্থ করে তুলেছেন। রোগীরা ফিরে পেয়েছেন সুস্থ ও প্রায় স্বাভাবিক জীবন। আপাতদৃষ্টিতে অসম্ভব এ রকম ঘটনা একটি বা দু’টি নয়, শত শত।

বিগত দুই যুগ ধরে অনেকটা নীরবে-নিভৃতে প্রাকৃতিক নিয়মে সুস্থ হওয়ার অসংখ্য নজীর সৃষ্টি করেছেন চুয়াডাঙ্গা জেলার কৃতীসন্তান Shahid Ahmed ওরফে দাদাভাই। তাঁর তত্ত্বাবধানে পরিচালিত নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে প্রাকৃতিক চিকিৎসায় সুস্থ হয়ে উঠেছেন দেশের অনেক শিল্পপতি, শীর্ষস্থানীয় প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও খ্যাতিমান বিত্তশালী ব্যক্তি- যাঁরা এর আগে অনেক অর্থ ব্যয় করে দেশ-বিদেশে চিকিৎসা নিয়েও সুস্থতার কূল-কিনারা করতে না পেরে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করতে শুরু করে দিয়েছিলেন, কিন্তু দাদাভাইয়ের সান্নিধ্যে তাঁরাই আবার সুস্থ জীবন ফিরে পেয়েছেন!

দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্তবর্তী চুয়াডাঙ্গা জেলায় এমন অনেক জ্ঞানী ও গুণীজন জন্মগ্রহণ করেছেন- যাঁরা নিজেদের কর্মগুণে আপামর জনসাধারণের জীবনাচরণ, সমাজজীবন তথা মানবজীবনকেই ভাস্কর করে চলেছেন। যে কীর্তিমান মানুষগুলো জাতীয় প্রেক্ষাপটে গভীরভাবে ছায়াসম্পাত করেছেন, গড়ে তুলেছেন আমাদের জীবনের অভিমুখ এবং অবধারিতভাবে হয়ে হয়ে উঠেছেন ইতিহাসের নায়ক, তাঁদেরই একজন এই শহিদ আহমেদ- দাদা ভাই নামে যিনি সমাধিক পরিচিত। চুয়াডাঙ্গা জেলাবাসীর কাছে অপরিচিত হলেও এই প্রকৃতি-প্রেমী বর্তমানে রাজধানী ঢাকায় অবস্থান করে তাঁর বিশেষ কর্ম বা সৃষ্টির দ্বারা সামষ্টিক জীবনে অবদান রেখে চলেছেন।

শহিদ আহমেদ ১৯৪১ সালের ২৩ আগস্ট চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলার বন্ডবিল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা শামসুদ্দীন আহমেদ, মা ফাতেমা খাতুন। পাঁচ ভাইয়ের মধ্যে তিনি সবার বড়। ছেলেবেলা কেটেছে বন্ডবিল গ্রামে। প্রথমে আলমডাঙ্গা হাইস্কুলে পড়াশোনা করলেও মেট্রিক পাস করেন ১৯৫৮ সালে রাজবাড়ির আর.এস.কে ইনস্টিটিউট থেকে। তারপর কুষ্টিয়া কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক ও খুলনার বিএল কলেজ থেকে স্নাতক (বিএসসি) সম্পন্ন করে ১৯৬৪ সালে ক্রিসেন্ট পাটকলে চাকরিজীবন শুরু করেন। পর্যায়ক্রমে চারটি পাটকলে চাকরি করে ১৯৮৫ সালে ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে স্বেচ্ছায় চাকরি ছেড়ে দিয়ে ব্যবসা শুরু করেন।

পরের অংশটুকু শুনুন তাঁর নিজের মুখেই : ‘আমি ছিলাম প্রচণ্ড ভোজনরসিক একজন মানুষ। প্রতিবেলায় মাছ-মাংস, দুধ-ডিম, ঘি-মাখন লাগবেই। সঙ্গে মিষ্টান্ন ছাড়া আমার একটি বেলাও কাটতো না! যেমন রাজসিক খাবার, তেমনি খেতামও পরিমাণে অনেক বেশি। খেতে বসলে সময়-অসময়ের ধার ধারতাম না। ফলে খাচ্ছিলাম আর ক্রমশ অস্বাভাবিক মোটা হচ্ছিলাম! এভাবেই চলতে চলতে ১৯৯৩ সালে একদিন হঠাৎ মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণে আক্রান্ত হই। আমার মস্তিষ্কের একটি সূক্ষ্ণ শিরায় রক্ত জমে যায়। মাথায় প্রচণ্ড যন্ত্রণা নিয়ে আমি অস্থির সময় কাটাতে থাকি। বাংলাদেশের সকল সেরা নিউরোসার্জনদেরকে দেখিয়েও কোনো কূল-কিনারা হলো না। তাঁরা কিছু ওষুধ দিলেন- যা আমার রোগ নিরাময় না করে যন্ত্রণার তীব্রতা আরো বাড়িয়ে দিলো। আমি আবারো সেই অতি সুপরিচিত খ্যাতিমান ডাক্তারের কাছে ছুটে গেলাম। বেশকিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর তিনি স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিলেন- চিকিৎসাবিজ্ঞানের আর কিছুই করণীয় নেই; বাকিটা জীবন মস্তিষ্কের শিরায় জমাটবাঁধা রক্ত নিয়েই ধুকে ধুকে বাঁচতে হবে!

আমি কোনো আশার আলো দেখতে না পেয়ে আরো উন্নত চিকিৎসার আশায় ভারতে গেলাম। সেখানকার ডাক্তাররাও একই সুরে কথা বললেন। হতাশায় নিমজ্জিত হয়ে আমার যখন পাগলপ্রায় অবস্থা, ঠিক তখনি ‘নেচার-কিউর’ বা প্রাকৃতিক নিয়মে সুস্থতা বিষয়ক একটি বই আমার হাতে আসে। বইটি পড়ে আমি যেন ধর-এ প্রাণ ফিরে পেলাম! সেখানে বর্ণিত কৌশলে পরপর কয়েকদিন শুধু লেবু-পানি খেয়ে থাকার পর আমার মস্তিষ্কের জমাটবাঁধা রক্ত নিমেষেই দূর হয়ে গেল; আমি আবার সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন ফিরে পেলাম! সেই থেকে আর কখনোই নিজের দেহটার প্রতি অবিচার করিনি। যা ভুল করার আগে করেছি, কিন্তু পরে (১৯৯৩ সাল থেকে অদ্যাবধি ২৮ বছর) আর কখনোই উল্টাপাল্টা কোনো খাবার দেহের ভেতরে ঢুকতে দেইনি। সে কারণেই ৮১ বছর বয়সেও সম্পূর্ণ সুস্থ ও সবল আছি; প্রাণচাঞ্চল্যে ভরপুর, উচ্ছল জীবনকে পূর্ণমাত্রায় উপভোগ করছি।’

প্রাকৃতিক ঔষধি খাদ্য বিশেষজ্ঞ শহিদ আহমেদ দাদাভাই এ পর্যন্ত সিঙ্গাপুর-থাইল্যান্ড, ইউরোপ-আমেরিকা ও ভারত ফেরত মোট কতজন নিশ্চিত মৃত্যু পথযাত্রীকে (মানে আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞান যাঁদের ব্যাপারে হাল ছেড়ে দিয়েছিল) কোনোপ্রকার ওষুধ ছাড়াই শুধুমাত্র প্রাকৃতিক খাবার খাইয়ে আবার সুস্থ করে তুলেছেন- সেই হিসাব দিতে পারেননি, তবে সংখ্যাটা এক হাজারের কম নয়। বর্তমানে তিনি ২০/বি, নয়াপল্টন (দোতলা)- এই ঠিকানায় অবস্থিত ন্যাচারোপ্যাথি সেন্টার-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে মানবতার সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করেছেন।

সমস্যার ধরন-ভেদে রোগীদেরকে দাদাভাইয়ের সার্বক্ষণিক তত্ত্বাবধানে তাঁর প্রাকৃতিক চিকিৎসালয়ে তিন থেকে সাতদিন নিবিড় পরিচর্যায় থাকতে হয়। ওই সময়ে প্রাকৃতিক খাবার খাইয়ে রোগমুক্তি ঘটিয়ে রোগীরা স্থায়ীভাবে সুস্থতার পথে ফিরে আসেন। প্রচলিত চিকিৎসা পদ্ধতি অনুসরণ করে ড্রাগ খেতে খেতে যাঁরা ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন, কিন্তু রোগ থেকে মুক্তি পাননি, তাঁরা শহিদ আহমেদের সান্নিধ্যে কয়েকটি দিন কাটিয়ে এলে সুস্থতা তথা নতুন জীবনের দিশা পাবেন। তাঁর সঙ্গে যোগাযোগের মুঠোফোন নং ০১৭১৫-১১৮৮৮৯

‘ঔষধ প্রকৃতিতে স্বাস্থ্য নিজের হাতে’ শিরোনামে তাঁর একটি যৌথগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে- যেটি অগণিত মানুষকে সুস্থতার বার্তা পৌঁছে দিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি এক ছেলে ও এক মেয়ের জনক। তাঁর একমাত্র ছেলে সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ার কোর-এর কর্নেল আহমেদ শরীফ, পুত্রবধূও সেনাবাহিনীর মেজর। একমাত্র মেয়ে সানথিয়া আইরিন কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পুষ্টিবিজ্ঞানে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন।

শহিদ আহমেদ বলেন, সৃষ্টির শুরু থেকে মানুষের চিকিৎসা ছিল প্রকৃতি নির্ভর। সে কারণে ঘটনাক্রমে কেউ অসুস্থ হলেও প্রকৃতির সহযোগিতা নিয়ে খুব দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠতো, কিন্তু যখন থেকে রোগমুক্তির জন্য প্রকৃতিকে উপেক্ষা করে মানুষ কৃত্রিম পদ্ধতির দিকে ঝুঁকে পড়েছে, তখন থেকেই বিপর্যয়ের সূচনা। মানুষ তার ভুল বুঝতে পেরে প্রকৃতির কাছে ফিরে গেলে আবার সুরক্ষা পাবে, কিন্তু প্রকৃতি-বিরুদ্ধ নিয়মে চললে ভুলের মাত্রা ক্রমশ বাড়তেই থাকবে। চলমান ড্রাগ নির্ভর চিকিৎসা ব্যবস্থা স্রষ্টা প্রদত্ত মহামূল্যবান মানবশরীর নিয়ে কেবল ব্যবসাই করছে, কিন্তু কাউকে পুরোপুরি সুস্থ করে তুলতে পারছে না। কেমিক্যাল নির্ভর চিকিৎসা ব্যবস্থার মধ্যে একটিবার ঢুকে গেলে রোগীর চূড়ান্ত নিষ্কৃতিও মিলছে না। অথচ মানুষের সুস্থতার জন্য আলাদাভাবে কোনো ওষুধের প্রয়োজন নেই, খাদ্যই পথ্য তথা চিকিৎসা। সব ওষুধ আছে প্রকৃতিতে, আপনার সুস্থতা আপনারই হাতে।

দাদভাই বলেন, পৃথিবীর প্রত্যেকটি প্রাণী প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে প্রাকৃতিক খাবার খেয়ে বেঁচে থাকে। এমনকি হিংস্র প্রাণীরাও সেইসব নিরীহ প্রাণীকে ধরে খায়- যারা কি না তৃণভোজী। তিনি উদাহরণ দিয়ে বলেন, বাঘ বা সিংহ কখনো অন্য কোনো হিংস্র মাংসাশী প্রাণীকে ধরে খায় না, হরিণ, মোষ, খরগোশ- এ রকম তৃণভোজী প্রাণীকে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে। মানুষের দেওয়া ভুল খাবার খেয়ে পোষা বেড়াল যদি কখনো পেটের পীড়ায় আক্রান্ত হয়, তখন সুস্থতার জন্য বিশেষ কিছু গাছের পাতা খায়। তার মানে হিংস্র পশুগুলোও পরোক্ষভাবে তৃণভোজী এবং বিপদে পরলে সরাসরি ঘাস-লতাপাতা খেয়ে দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠে। আর বেশিরভাগ প্রাণী তো এমনিতেই তৃণভোজী। সুতরাং প্রকৃতির সেরা সৃষ্টি মানুষও যত বেশি গাছ-গাছরা, লতা-পাতা, শাক-সবজি খাবে, তত বেশি রোগমুক্ত থাকতে পারবে। অর্থাৎ আপনার প্রতিদিনকার মলের রঙ যত বেশি সবুজাভাব রাখতে পারবেন, তত বেশি সুস্থ ও সবল (চির সবুজ) থাকবেন!

তিনি বলেন, মানবদেহ আসলে তাই- যা আমরা খাই; আমাদের দেহ মূলত রূপান্তরিত খাদ্য। সেটা যদি সঠিকভাবে নির্বাচন করে, সঠিক সময়ে, সঠিক নিয়মে, সঠিক পরিমাণে দেহাভ্যন্তরে ঢোকানো যায়, তাহলে মানবদেহ আমৃত্যু সুস্থ থাকবে। কিন্তু উল্টাপাল্টা খাবার খেলে আর আবোলতাবোল জীবনযাপন করলে মৃত্যুর নির্ধারিত ক্ষণ ঘনিয়ে আসার অনেক আগেই যেনতেন প্রকারে বেঁচে থাকতে হবে- যেটাকে সত্যিকারের বেঁচে থাকা বলে না!

শহিদ আহমেদ বলেন, মানবদেহ মাটি আর পানির সমন্বয়ে তৈরি। সেই দেহের ভেতরে যতক্ষণ বাতাস আনাগোনা করে, ততক্ষণই প্রাণ থাকে। তার মানে মাটি-পানি-বাতাসের সমন্বয়ে তৈরি মানুষের খাবারও মূলত তিনটি- কঠিন, তরল আর বায়বীয়। এই তিন খাবারের সুসমন্বয় হলে মানুষ আমৃত্যু সুস্থ ও সবল থাকবে। প্রকৃতির পূর্ণ সহযোগিতা নিয়ে প্রাকৃতিক রীতি-নীতি মেনে খাবার খেলে পার্থিব কোনো রোগ আমাদেরকে ছুঁতেই পারবে না! কিন্তু তিন খাবারের মধ্যে সমস্যা হলে/থাকলে মানবদেহ দ্রুত অসুস্থ হয়ে পড়বে এবং শরীর একটিবার বিগড়ে গেলে আবার তাকে সুস্থতার পথে ফিরিয়ে আনা অত্যন্ত কঠিন।

দাদাভাই বলেন, স্বজ্ঞানে বা অজ্ঞানে প্রাকৃতিক নিয়ম লঙ্ঘন করার নামই রোগ। তবে প্রাথমিক অবস্থায় রোগ তেমন ক্ষতিকর থাকে না, রোগ প্রতিরোধের সকল ক্ষমতা প্রাকৃতিক নিয়মে দেহের ভেতরেই বিদ্যমান আছে। কিন্তু মানুষ যখন ভুলভাল জীবনযাপন ও খাদ্যাভ্যাস অব্যাহত রাখে, রোগ তখনি প্রবলভাবে জাপটে ধরে- যেখান থেকে অনেকেই আমৃত্যু ছাড়া পায় না। প্রত্যেকটি মানবশিশু ক্ষারীয় দেহ নিয়েই পৃথিবীর বুকে ভূমিষ্ঠ হয়, তারপর ভুলভাল খাদ্যাভ্যাসে দেহটাকে অম্লীয় বানিয়ে ফেলে- যা কি না রোগের বাসা বাঁধার জন্য উর্বর ক্ষেত্র।

তিনি বলেন, সকল রোগের সূত্রপাত মূলত শরীরে টক্সিন (বিষ) জমা থেকে। কেউ রোগাক্রান্ত হলে আত্মশোধন প্রক্রিয়ায় (কোনো ড্রাগ না খেয়ে লেবুর রস ও মধু সহকারে হালকা কুসুম গরম পানি পান করে এক-দু’দিন কাটিয়ে) দেহ থেকে দূষিত টক্সিন বের করে দিলে এমনিতেই রোগের উপসর্গ চলে যাবে। কিন্তু তা না করে কিছু হলেই আমরা ডাক্তার ও ড্রাগ-এর দ্বারস্থ হচ্ছি- যার পুরোটাই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভরপুর! আমরা যদি চিকিৎসার নামে মানবশরীরে কেমিক্যাল (ড্রাগ) ঢোকানো বন্ধ করতাম, তাহলেও অনেক অনাকাঙ্ক্ষিত স্বাস্থ্যগত সঙ্কট কাটিয়ে উঠতে পারতাম।

শহিদ আহেমেদ বলেন, বনের প্রাণীরা প্রাকৃতিক খাবার সরাসরি খায় বলেই সুস্থ থাকে, কিন্তু মানুষ সভ্য হওয়ার নামে প্রাকৃতিক খাবার জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে নানাভাবে বিকৃত করে খায়। ফলে অসুখ-বিসুখের হাত থেকে নিস্তার পাচ্ছে না! মানুষ ছাড়া অন্য কোনো প্রাণী প্রকৃতির সীমা লঙ্ঘন করে উল্টাপাল্টা খাবার খায় না; সে কারণে তাদের রোগ-বালাইও হয় না। আমরা হরহামেশা উল্টাপাল্টা খাবার (আসলে অখাদ্য) খাই, আবার সুস্থ শরীর নিয়ে বেঁচেও থাকতে চাই! উল্টাপাল্টা খাবার খায় বলে মানুষকে মলত্যাগেও দূর্ভোগ পোহাতে হয়।

দাদাভাই বলেন, মানুষের খাবার মূলত তিন প্রকার- ১. জীবন্ত খাবার (প্রকৃতিতে যে অবস্থায় পাওয়া যায়), ২. অর্ধ মৃত খাবার (আগুনের সংস্পর্শে যৎসামান্য সিদ্ধ), ৩. মৃত খাবার (আগুনের সংস্পর্শে ঝলসানো তথা বিকৃত)। আগুন আবিষ্কারের আগে পর্যন্ত মানুষ অন্য সব প্রাণীর মতোই শুধু জীবন্ত খাবার খেয়ে শত শত বছর বেঁচে থাকতো। কিন্তু আগুনের ব্যবহার শেখার পর খাবারকে অর্ধ মৃত ও মৃত করে খেতে শুরু করে। তখন থেকেই মানবদেহে নানান রোগের সূত্রপাত... একইসঙ্গে গড় আয়ুও ১০০-এর নিচে নেমে আসে। জীবন্ত খাবার অল্প খেলেই পরিতৃপ্তি মেলে, শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টিও জোটে। অর্ধ মৃত খাবার অনেক খেলেও তৃপ্তি মেটে না, শরীরের বিশেষ কোনো কাজেও লাগে না। আর মৃত খাবার শরীরের ক্ষতি ছাড়া কোনো উপকারই করে না!

অন্তরঙ্গ আলাপের শেষ পর্যায়ে দাদা ভাইকে জিজ্ঞেস করলাম- আমাদের প্রিয় বাংলাদেশ তো এখন করোনাতঙ্কে জর্জরিত। সবার জন্য আপনার বিশেষ কোনো সুস্থতার বার্তা আছে কি? শহিদ আহমেদ বললেন, আসল বিষয় হলো আমাদের ইমিউন সিস্টেম। সেটি ঠিক থাকলে করোনার জীবাণু কিছুই করতে পারবে না। কিন্তু যারা ভুলভাল জীবনাচার আর উল্টাপাল্টা খাদ্যাভ্যাসে অভ্যস্থ, তাঁদের ইমিউন সিস্টেম আগে থেকেই অতিশয় দুর্বল অবস্থায় আছে। কোনো কারণে করোনার জীবাণু’র সংস্পর্শে এলে তাদের আর রক্ষা নাই! সুতরাং সবার প্রতি একটাই আহ্বান- যার যার ইমিউন সিস্টেম সক্রিয় করার দিকে মনোযোগী হোন। উল্টাপাল্টা খাদ্যাভ্যাস পরিত্যাগ করে প্রাকৃতিক নিয়মে খাবার খান, প্রতিদিন সকালে বাসীমুখে যেসব পাতা ছাগলে খায়- এমন সবুজ পাতার রস পান করুন। তবে সবকিছুর প্রধান শর্ত হচ্ছে বিশুদ্ধতা। দুষিত পরিবেশ ও বিষাক্ত খাবার থেকে মুক্তি পেলেই রোগমুক্ত থাকা সম্ভব।

তিনি জোর দিয়ে বলেন, জীবনে চলার পথে ভুল হয়ে গেলে টের পাওয়া মাত্র স্বীকার করে নিজেকে শুধরে নেওয়া উচিত। কিন্তু তা না করে ভুলটাকে আড়াল করার চেষ্টা করলে ক্রমাগত ভুলের জন্ম হতে থাকে- যার পরিণতি ধুকে ধুকে মৃত্যু! অনুগ্রহ করে সবাই খাদ্য-পাপ ছাড়ুন, কেবলমাত্র তাহলেই প্রাকৃতিক নিয়মে সুস্থ থাকতে পারবেন। #

Photos from Radix: Centre for Natural Healing's post 31/01/2024

SIX DAY - LIFE STYLE - HEALTH IMMERSION PROGRAMME
- A Guided Life Style Transformation -

When was the last time you really considered the state of your health? If you have not been feeling well and energetic in the last few months, or perhaps years, isn’t it time to take a serious look at your health concerns?

Are You Battling With : Diabetes, Obesity, Heart Disease, HBP, High Cholesterol, Arthritis, Insomnia, Digestive Problems, Depression, Anxiety, Stress, Low energy, Auto Immune , Chronic Pain, Addiction, Migraines

Our Team can help you !

The Lifestyle Health 6-day Immersion Program provides a variety of interventions to address a broad spectrum of lifestyle-associated conditions. Multiple components of lifestyle interventions are woven into the multi-factorial treatment and learning experience.

In most cases our health simply reflects the lifetime of choices we have made. Are you ready for better health and better choices ?

Then join our program for a : Six Day Guided Life Style Transformation

Instead of using medications to treat the symptoms of various conditions, the Immersion Program places a focus to get to the root of the health challenges. All who will be participating in the Immersion may have serious health concerns, so the program offers each participant an intervention tailored to their personal needs.

FULL IMMERSION PROGRAM HIGHLIGHTS :
• Pulse Diagnosis , Green Juice Fasting, Morning Walk in the Hills
• Acupuncture, Acupressure, E***a, Yoga & Pranayama
• Silence & Meditation, Organic Diet, Sleeping with Earth Connection
• Structured Water, Organic Detox Tea ( Morning & Evening)

All the participants will get the following as Gift :
1 x Yoga Mat, 1 x E***a Kit, 1x Earthing Mat, 1x Earthing Tester , 1x Food Tester, 150g of Organic Green Powder and 100g of Organic Detox Tea (morning), 100g of Organic Detox Tea (Evening).

What is actually good health? How can we attain and maintain total wellness? The foundation of healthy living is an optimal condition that, when carefully nurtured, becomes a dynamic force allowing you to enjoy life to the fullest. It is a state of being in which there is vitality and renewed vigor every single day.
Consider that good health can be categorized into a few integral components :
• Nutrition,
• Rest,
• Exercise and
• Stress control.

What is the real secret behind good health ? Actually there is no one secret, no holy grail. True health and wellness take place on a continuum. It is an ongoing long-term plan you must work toward by making good, healthy choices in your daily life.
This is what you will be getting to learn in the Six Day Immersion Program.

Website