Lyricist,Composer,Producer,Film Director & Singer Mojnu Morshad Chy
বিনোদন জগতে স্বাগতম।
সন্ধ্যার দিকে উপকূল অতিক্রম শুরু করবে ঘূর্ণিঝড় রেমাল
২৬ মে ২০২৪, ১৬:৩১
ঘূর্ণিঝড় রেমাল গতি বাড়িয়ে বাংলাদেশের উপকূলের দিকে এগোচ্ছে এবং সন্ধ্যা ৬টার পর ৩ থেকে ৪ ঘণ্টায় এটি দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূল অতিক্রম শুরু করতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
রোববার (২৬ মে) আবহাওয়ার ১২ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত প্রবল ঘূর্ণিঝড় রেমাল উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আজ দুপুর ১২টায় চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর থেকে ৩৩৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্র বন্দর থেকে ৩১৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ২২০ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকে ২০০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল। বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের অগ্রভাগের প্রভাবে বৃষ্টিসহ দমকা বা ঝোড়ো হাওয়া অব্যাহত রয়েছে।
এটি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে ২৬ মে সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৩-৪ ঘণ্টার মধ্যে মোংলার কাছ দিয়ে সাগর আইল্যান্ড (পশ্চিমবঙ্গ) খেপুপাড়া উপকূল অতিক্রম করতে পারে। প্রবল ঘূর্ণিঝড়টির কেন্দ্র অতিক্রমের পর এর নিম্নভাগ অতিক্রম অব্যাহত থাকবে। প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ১২০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর বিক্ষুব্ধ রয়েছে।
পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকে ৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরগুলো ৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে। খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলার নদী বন্দরকে ৪ নম্বর নৌ-মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হলো।
ভিডিও চিত্র -বিকাল ৩টায় সমুদ্রে উপচে পড়া ঢেউ ক্রমশ বেড়েই চলেছে।
https://www.facebook.com/share/r/EcxTDTfjhHjETq9e/?mibextid=D5vuiz
মাইরের উপ্রে মাইর🤣🤣🤣🤣🤣
এই আন্টিকে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুক।
১৯৯১সালের ২৯ শে এপ্রিলের সাইক্লোনের পর তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে জনাবা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী(তৎকালীন সাংসদ), জনাবা মতিয়া চৌধুরী(তৎকালীন সাংসদ) ও জনাব রাশেদ মোশারফ(তৎকালীন সাংসদ)
২১ গাড়ি ত্রাণ নিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের পক্ষ থেকে কুতুবদিয়ায় এসেছিলেন।কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগ তখন কুতুবদিয়া উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি জনাব মাস্টার সেলিম চৌধুরীকেই কুতুবদিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগ,যুবলীগ ও ছাত্রলীগের অভিভাবক হিসেবে জানতেন।ওনারা তাঁর তথা আমাদের বাসায় ২ দিন ২ রাত নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে নিরাপদে থেকে কুতুবদিয়ার সর্বত্র ত্রাণ বিতরণ করে স্বজনহারা নিঃস্ব মানুষের পাশে এসে দাড়িয়েছিলেন।
-মজনু মোর্শেদ চৌধুরী
(চিত্রশিল্পী, নৃত্য শিল্পী,কণ্ঠশিল্পী, গীতিকার,সুরকার,মডেল,ঔপন্যাসিক,চিত্রনাট্যকার,ভাস্কর্য শিল্পী,প্রচ্ছদ শিল্পি,আইটি বিশেষজ্ঞ ও চলচ্চিত্র নির্মাতা।)
মজনু মোর্শেদ চৌধুরী,
আমাদের কুতুবদিয়ারই একজন।
আমাদের আপনজন।আমাদের প্রিয়জন।
অল্প বয়সে তিনি অনেক কারিশমা দেখিয়েছেন।কিন্তু তিনি প্রচারবিমুখ।
ভালবাসেন গোপনে কাজ করতে।
কারণ মানুষের প্রতিহিংসা ও ঈর্ষা তাকে
মর্মাহত করে।আমরা মুখে বলি বাংলাদেশ এগিয়ে যাও।কিন্তু যারা নিঃস্বার্থ ভাবে এগিয়ে নিয়ে যায়, আমরা তাঁদের থামিয়ে দিতে তাদের নামে রটনা রটায়।তাতে তাঁদের কিছু যায় আসে না।বরং দেশের প্রতি-দেশের মানুষের প্রতি তাদের মত মহৎ ব্যক্তিদের অদম্য ভালবাসায় ভাঁটা নামে।কুতুবদিয়ার ৬ ইউনিয়নে ১২ টি দ্বিতল বিশিষ্ট কমিউনিটি ক্লিনিক ইতিমধ্যে নির্মিত হয়েছে,যার প্রতিটার নির্মাণ ব্যয় ৫৬ লক্ষ টাকা।১২ টির নির্মাণ ব্যয় ৬ কোটি ৭২ লক্ষ।এটা আমাদের এই বহুমুখী প্রতিভাধর মজনু মোর্শেদ চৌধুরীর অবদান।২০১৯ সালে বিশ্ব ব্যাংককে তিনিই কমিউনিটি ক্লিনিককে দ্বিতল করার প্রস্তাব দেন।২০২০ সালে বিশ্বব্যাংক তাতে সম্মত হয়ে কুতুবদিয়া উপজেলা স্বাস্হ্য কমপ্লেক্সে কল দিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কাছ থেকে মজনু মোর্শেদ চৌধুরীর কন্টাক্ট নাম্বার চায়।এরপরে কক্সবাজার জেলার প্রতিটি উপজেলার স্বাস্হ্য খাতের সব ক'টি স্থাপনাকে নতুন করে ঢেলে সাজাতে বিশ্বব্যাংক ১২০০ কোটি টাকা অনুদান দেয়।
সেই অনুদানে নির্মিত ভবনে দাঁড়িয়ে একটি ট্রেনিং এ ট্রেইনার হিসেবে ট্রেনিং এর শেষাংশে বহুমুখী প্রতিভাধর জনাব মজনু মোর্শেদ চৌধুরী উপস্থিত সকলের উদ্দেশ্যে এমন ভাবে বক্তব্য দিচ্ছেন যেন কেউ দৃষ্টি সরাতে না পারে।তার মানে জাদু শুধু ওনার গানে নয়,উপন্যাসে নয়,কবিতায় নয়, বক্তব্যেও আছে।তেমন জাদুমাখা বক্তব্যে মুগ্ধ হয়েইতো বিশ্বব্যাংক ১২০০ কোটি টাকা দিল।
ওনার এই অল্প বয়সে
এই ১২০০ কোটি টাকা+বায়ু বিদ্যুৎ প্রকল্পের ৩৮ কোটি ৭৭ লক্ষ টাকা = মোট ১২৩৮ কোটি ৭৭লক্ষ টাকা কক্সবাজার জেলাকে এনে দিয়েছেন।
এছাড়া ২০১৬ সালে ওনার নির্মিত "রোয়ানো পরবর্তী কুতুবদিয়া" নামক ভিডিওটির কারণে কুতুবদিয়াবাসী পেয়েছি-
★জাতীয় গ্রীডের বিদ্যুৎ (পেয়েছি)
★বেড়িবাঁধ ও বাঁধের বাইরে বনায়ন (অস্থায়ীভাবে পেয়েছি, স্থায়ীটা ধীরে ধীরে নির্মিত হবে)
★অডিটরিয়াম
(পাইনি,ওনার প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে)
★ইকো পার্ক
(পেয়েছি সিটিজেন পার্ক)
★ফায়ার সার্ভিস
(কলেজ রোডে নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে)
★এ্যম্বুলেন্স (পেয়েছি)
★সী এ্যম্বুলেন্স
(IOM এর কান্ট্রী ডিরেক্টরকে ২০১৩ সালে ওনার রিকেয়েস্টের প্রক্ষিতে IOM কতৃক পেয়েছি)
★ ধুরুং টু ছনোয়া ব্রীজ
(ব্রীজের পরিবর্তে সমুদ্রের তলদেশ দিয়ে নির্মিত হচ্ছে টানেল,সেই টানেলের মাধ্যমে কুতুবদিয়া মূল ভু-খন্ডের সাথে যুক্ত হবে)
★স্টেডিয়াম (শেখ রাসেল স্টেডিয়াম নির্মাণের কাজ মগডেইলে এগিয়ে চলছে)।
ওনি একাই একশ।দেশের ও দশের ভাগ্য বদলাতে এ ধরণের একজনই লাগে।ওনি তেমনই একজন।
এ ধরণের আরো অনেক অবদান ওনার আছে,ওনার ভক্ত-সমর্থকদের অনেকে অনেক কিছু জানেন।এখানে ওসব লিখলে পোস্ট অনেক বড় হয়ে যাবে।
দেশ ও দশের কল্যাণে তিনি আরো অনেক মহৎ কাজ আমাদের মাঝে উপহার দেবেন, এই প্রত্যাশা।
ভালো থাকুক,সুস্থ্য থাকুক মহৎ মানুষগুলো এই দোয়া।
সূত্র-দৈনিক অচেনা সময়।
যখন আমি ট্রেইনার,তখন উপস্থিত কেউ অন্যদিকে মনোযোগ দেবার কোনো সুযোগ নেই।সে যে বয়সের হবে হোক!
উপস্থিত কেউই গত ৩ বছর আমার চেহারা দেখেনি।এই প্রথম দেখল।
সবাই বলছে চেহারা সুন্দর।
তবু চেহারা ঢাকতে মাস্ক পড়ে!
সুন্দর চেহারাটা দেখা হয়না।
সব মিটিং এ আমার প্রতি উপস্থিত সকলের এটা কমন অভিযোগ।
পুরো গান আমার কন্ঠে একবার শুনুন,বার বার শুনতে ইচ্ছে করবে।
#স্বপ্নের_নায়ক #স্বপ্নের_নায়ক_সালমান_শাহ্ #নিশিদিন #রুনা_লায়লা
viral
মজনু মোর্শেদ চৌধুরী একাধারে একজন চিত্রশিল্পী, নৃত্য শিল্পী,কণ্ঠশিল্পী, গীতিকার, সুরকার,মডেল,ঔপন্যাসিক,চিত্রনাট্যকার,ভাস্কর্য শিল্পী,প্রচ্ছদ শিল্পি,আইটি বিশেষজ্ঞ ও চলচ্চিত্র নির্মাতা।
#নববর্ষ #বাংলাগান #বিজয়দিবস
আসি আসি প্রেম,
তবু আসে নাহ।
আসি আসি মুখা,
তবু আসে নাহ।
আশা নিয়ে আছি বসে
পেলাম শুধু ধোঁকা।
পানির স্তর অনেক নিচে।তবু সাবধানের মার নেই। এলে খেলা হবে মুখার সাথে।
আসি আসি মুখা.........
দায়িত্বের খাতিরে গতকাল সকাল হতে আজ অবধি অবস্থান করছি কুতুবদিয়ার শেষ সীমানা তাবলার চরে। সমুদ্রের কিনারা থেকে ৫ মিনিট দূরে। গতকাল সকালে ভাত খেয়েছিলাম সময় ও সুযোগের অভাবে আর হয়নি খাওয়া। ঘুমের ব্যাপারটাও ঠিক সেইরকম ঝাকানাকা-হাই ফাই।।আহ্।
মুখা আসছে সেই খুশিতে দিইনি আমি ঘুম।
দেখলে তারে আদর করে দিব একটা চুম।
আহ্।
মানুষ গান করে দুই সময়ে
এক) সুখের সময়
দুই) দুঃখের সময় যখন মন খারাপ থাকে।মন ভাল করতে।
নিশ্চয় আপনি এতক্ষণে হাসছেন। ☺️
(ফানী পোস্ট)
আগাম ঈদ মোবারক।
ভারতের ব্যাঙ্গালোর যেন ভার্সিটিরই শহর যার প্রতিটা ভার্সিটিতে বিদেশী ছাত্র-ছাত্রীদের ভিড় প্রায়ই লেগে থাকে।লেখক তার সুনিপুন হাতে এ উপন্যাসে ফুটিয়ে তুলেছেন- ব্যাস্ত শহর ব্যাঙ্গালোরের বিভিন্ন ভার্সিটিতে বিদেশী ছাত্র-ছাত্রীদের চাল-চলনের সহজ চিত্র। সেখানকার শ্রীনাল মনিপাল ইউনিভার্সিটিতে উচ্চ শিক্ষার লক্ষ্যে বাংলাদেশ হতে আগত হ্যান্ডসাম "চৌ" এ উপন্যাসের নায়ক আর নায়িকা হচ্ছেন- পরীসদৃশ অনিন্দ্য সুন্দরী রাশিয়ান মেয়ে "রোজরেগেনেহেম স্যাগেল্স শোর্নে" সংক্ষেপে "স্যা"। এমফিল-এ ভর্তি হতে গিয়ে চৌ রাশিয়ান সুন্দরী "স্যা" এর চোখে প্রথম দেখায় নিজেকে হারিয়ে ফেলেন, ভুলতে পারেন না- সুন্দরীর গভীর নীল দুটি চোখ ও পেলব গোলাপী ঠোঁট। তাই আরেকবার দেখার আশায় সারারাত তৃর্ঞ্চাথ হয়ে থাকেন।পরদিন চৌ চারদিকে শুধু নীল চোখা পরীকেই সবার মাঝে খুজে ফেরেন, নিরাশ হন। কিন্তু নিরাশ বদনে ক্লাসে ঢুকার একটু পরই সেই নীল চোখা পরীর সাথে চোখাচোখি হন। তখন তাঁর তপ্ত মনে এক ঝাপটা জলের ছিটে পড়ার মতো সুখানুভূতির জন্ম নেয় ও বুকে ভয়ের ঢাং ঢাং ঘন্টা বেঁজে উঠে। পরদিন থেকে চৌ ক্লাসের রিগুলার স্টুডেন্ট। ক্লাসে প্রতিদিন সে সুন্দরীর সাথে দেখা হয়, হাই-হ্যালো হয়। সেই হাই-হ্যালোর খুশির স্রোত তাকে ভাসিয়ে নিয়ে যায় অনেক দুর ও আনমনা করে সবসময়। এভাবে চৌ, স্যা এর প্রতি ক্রমশ দূর্বল হয়ে পড়েন। স্যা এর ঘনিষ্ঠ বান্ধবী সান্জি তা বুঝতে পেরে চৌ এর সাহায্যার্থে এগিয়ে আসে।
অন্যদিকে সারাবিশ্বে বৈশ্বিক উঞ্চতার কারণে বাংলাদেশের ঢাকা-চট্টগ্রাম, পাকিস্তানের করাচী, ভারতের তিনটি প্রদেশের অনেকাংশ অতিবৃষ্টির পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ায় উদ্বিগ্ন পরিবেশ বিজ্ঞানীরা উক্ত ভার্সিটিতে "গ্লোবাল ওর্য়ামিং" বিষয়ক এক সেমিনারের আয়োজন করেন। সে সেমিনারে বিজ্ঞানীদের বক্তব্য শেষে ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের কাছ থেকে "গ্লোবাল ওর্য়ামিং" রোধ করতে উপযুক্ত প্রজেক্ট আহবান করা হয়। সেমিনার শেষে ব্যালকনি দিয়ে চলে আসার সময় চৌ, স্যা' কে দুষ্টামীর ছলে "আই লাভ ইয়্যু" বলে দৌড়ে পালিয়ে যায়।
তাই পরদিন থেকে স্যা ক্লাস মিস করতে শুরু করে, চৌ দুঃশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। সৃষ্ঠ সমস্যা সমাধানে সান্জি এগিয়ে এসে স্যা ও চৌ কে নিয়ে মুভি দেখতে যায়, কিন্ত সেখানে সান্জি অসুস্থ্য হয়ে পড়ে। স্যা ও চৌ মিলে সান্জিকে প্রাইভেট ক্লিনিকে ভর্তি করায় ও ক্যাবিন নেয়। ফলে চৌ, স্যা-এর নিকটে আসার -এক বিছানায় বসে গল্প করার ও ভাব আদান-প্রদান করার সুযোগ পায়। ক্যাবিনের তিনদিন-তিনরাতের প্রতিটা মূহুর্ত, স্যা ও চৌকে ভালোবাসার অভিষ্ট লক্ষ্যে পৌছেঁ দেয় অসংখ্য অন্তরঙ্গ মূহুর্তের মধ্য দিয়ে। ভুলা যায় না এমন অনেক অন্তরঙ্গ মূহুর্তের মধ্য দিয়ে লেখক এটিকে দারুণ একটি প্রেমের গল্পে পরিণত করেছেন তাঁর সুনিপুন লেখনী শক্তির মাধ্যমে, যা সত্যি প্রশংসনীয়।
আন্তরিকতাপূর্ণ প্রণয়, আবেগাপ্লুত মিলন, বিষাদ জড়ানো বিচ্ছেদ, হাসি-কান্না, কৌতুক ও বাস্তবতায় পূর্ণ ফিকশন টাইপ রোমান্টিক এ উপন্যাসটি ১৪৪ পৃষ্ঠার, মূল্য- 500 টাকা।
নববর্ষের প্রোগ্রামের সপ্তাহখানেক আগে থেকে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহোদয়সহ আমার বিভিন্ন পর্যায়ের সকল ভক্তদের অনুরোধে আমি অনুষ্ঠানে যোগ দেয়ার আশ্বাস দেয়ার পরেও ইন্সট্রুমেন্ট এর ব্যবস্থা করা না হলে আমি প্রোগ্রামে পারফর্ম করব না এই ধরনের একটা ভীতি বা আশঙ্কা সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছিল ভক্তদের মনে ।যে কারণে আমি উপস্থিত হওয়ার সাথে সাথে অনুষ্ঠান প্রাঙ্গনে হৈচৈ পড়ে যায় ।
আমি অনুষ্ঠানে এটেন্ড করতে যাবার পূর্বে অনুষ্ঠান প্রাঙ্গণ হতে অগণিত মানুষের / ভক্তদের এবং আয়োজকদের বিভিন্ন জনের কল আসা শুরু করলে তাদের অনুরোধ উপেক্ষা করতে না পেরে আমি বাধ্য হয়ে অনুষ্ঠান প্রাঙ্গণে উপস্থিত হই তাও পিয়ানো আনার কথা শুনে ।
কারণ হারমোনিয়াম তবলার প্রোগ্রাম আমি করি না ।
#নববর্ষ #মেলায়_যাইরে
আল্লাহর অশেষ দয়া ও কৃপাতে নববর্ষের শুরুতে জাতীয় গ্রীডের বিদ্যুৎ পাওয়ায় খুশিতে মনটা নাঁচছে।বিদ্যুৎ না পাবার ভয়ে কত হাজার বার ওনার দরবারে আবেদন জানিয়েছি সেটা উনি ভালো জানেন।কিন্তু জানতাম দুনিয়া উল্টে গেলেও তিনি দেবেনই দেবেন। তিনি কখনোই আমাকে খালি হাতে ফিরিয়ে দেন না ।তাই আল্লাহর প্রতি অগাধ বিশ্বাস ও ধৈর্যের কমতি ছিলনা কখনোই।
কষ্টের ফল সব সময় মিষ্টি হয় ।
তাই খুশিতে মনটা আমার ধেই ধেই করে নাঁচছে ।
যারা আমার মত মনকে কন্ট্রোল করতে পারছেন না, আড়ালে কোমর দুলিয়ে নাচছেন, তাদের জন্য আমার এই ভিডিও।ভুল হলে ক্ষমা প্রার্থী।
কারণ এটি শুকরিয়া বা কৃতজ্ঞতারও বহিঃপ্রকাশ।
২১ ফেব্রুয়ারী ১ম প্রহরে।
সকালে গান সব গুলোই আপলোড দেব।
এখন রাত ৩টা।ঘুমাব। সরি।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কতৃক আয়োজিত পিঠা উৎসব, বনভোজন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানটি আগামীকাল ৩১ জানুয়ারী ২০২৩ এ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
Time is a material to build life.
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, কুতুবদিয়া কতৃক আয়োজিত বার্ষিক বনভোজন ও পিঠা উৎসব ২০২৩ অনিবার্য কারণবশতঃ স্থগিত করা হয়েছে।
পরবর্তী তারিখ শীঘ্রই জানানো হবে।