Holy Cross Girls' High School
The Sisters of the Holy Cross started Holy Cross Girls' High School near the Holy Rosary Church in 1951 as a kindergarten with two students. The next year
শিক্ষা ,শান্তি, প্রগতি এই হলো ছাত্রলীগের মূলনীতি। 😎
লোকের মুখের কথা শোনে ও গুজব শুনে লাফানো বন্ধ করুন। আমরা ছাত্রলীগের প্রতেকটা সদস্য ছাত্রদের পক্ষে আছি। 👏
ছাত্রদের ওপর কোনো প্রকার হামলা হয়নি। 🙈
ভিডিও, ছবি এবং নিজ চোখে যা দেখেছেন সব ভুয়া। মনে রাখবেন, এগুলি ইডিট করা যায় ভাই। 😜
ছাত্রছাত্রীদের হামলায় শতাধিক ছাত্রলীগ কর্মী আহত হয়েছে।
সূত্রঃ বিটিভি 😂 😜🤭🤣
প্রকৃত গুজবঃ
"উত্তরা হাউজ বিল্ডিং এ ১০টি বাইক নিয়ে এসে ছাত্রদের শান্তিপূর্ন মিছিলে হামলাকারী ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের গণধোলাই ও ৩ টি বাইক আটক।"
"ঝিগাতলা, সায়েন্স ল্যাব, ফার্মগেইট নামে কোন জায়গাই নাই ঢাকায়, সব মিডিয়ার সৃষ্টি...গুজব।"
"শুধু ফটো সাংবাদিকই নয় যারাই ছাত্রলীগের হামলার ছবি তোলার চেষ্টা করেছেন তাদেরকেই মারধর করা হয়েছে।"
"জাবালে নূর বাস কোন শিক্ষার্থীকেই নিহত করে নাই
কিংবা আহত করে নাই।"
"দেশে ছাত্র আন্দোলন হচ্ছে না। সবই গুজব। গুজবে কান দিবেন না। এইখানে বাংলা ছবির শুটিং চলছে।"☺
"বাংলাদেশ যে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র এটাই সব চেয়ে বড় গুজব।"
আজকালতো, এরাও গুজব ছরাচ্ছে।
দেশের মিডিয়ার যেখানে এসব অংশের ছিটে ফোটাও প্রচারে নেই। প্রচারে আছে কোথায় কত 'বেগুন' কত 'আলু' কত 'বাতাবী লেবু' বেশি ফলন হয়েছে, এটাই প্রকৃত ঘটনা বাকি সবই গুজব।
বিঃদ্রঃ
*আসলেই কি পরিবহন ধর্মঘট, নাকি ড্রাইভিং 🚘 লাইসেন্স এর অভাব?
*চার মাস পর নির্বাচন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। ছাত্ররা যদি ভোট কেন্দ্র পাহাড়া দেয় সিট পাবেন তো?
"নির্যাতন নিপীড়ন করে কখনো কোনো যৌক্তিক আন্দোলনকে থামিয়ে দেওয়া যায় না .....যাবে নাহ।"
ান্ট_জাস্টিস
িমান্ড_সেইফ_রোড
আজকে এখন যা করতে হবে বিভিন্ন জায়গা থেকে জিগাতলা সবাই আসছে তোমরা যারা এই পোস্ট টি যারা দেখছো
তারা তোমার scarcely আসতে থাক।
তা যদি না হয় জিগাতলা যারা আছে তারা বিপদে পড়ে জেতে পারে।
আর ভাই একটা অনুরোধ যদি তুমি না আসতে পার at list এই পোস্ট টি শেয়ার কর।
please vi please
এই স্কুলের জারা আছেন তাদেরকে বলছি নতুন করে পদক্ষেপ নেয়া হবে।
এর জন্য যা দরকার সবার ইউনিটি তাই এই পোষ্ট টি তোমার বন্ধুদের শেয়ার করো যাতে সবাই কি করতে হবে জানতে পারে।
এখান থেকে বলা হবে পরবর্তী দিনে কি করা হবে।
আর পারলামনা নিজেকে ধরে রাখতে ৭১এর রাজাকার দিখিনাই আমি আমি ছাএলীগ দেখছি।
ভাই আর বসে থাকা যায়না।
WE WANT Justice
...একটি শিক্ষনীয় গল্প.....
এক গ্রামে একটি কূপ ছিল। তা ছিল ভূতুরে।
গ্রামের
লোকজন যখনই পানি তুলতে তাতে বালতি
ফেলত
প্রতিবারই বালতিশূন্য রশি উঠে আসত।
এমন অদ্ভুতকাণ্ড বারবার ঘটায় গ্রামে
ছড়িয়ে পড়ল
যে, কূপটি জীনের বাসা। এখানে ভয়ংকর
একটা
জীন বাস করে। কিন্তু এভাবে আর কদিন
চলে?
তাদের পানি সংগ্রহ করতে হবে। এর
একটা বিহিত করা দরকার।
কিন্তু কূপে নামবে কে? কেউ সহজে
রাজি
হচ্ছে না।এমন সময় এক যুবক কূপে নামতে
রাজি হলো।সে বলল, আমি কূপে নামব।
আমার কোমরে রশি বেঁধে নামিয়ে
দিবেন। তবে শর্ত হল রশির
অপর প্রান্তে অবশ্যই আপনাদের সাথে
আমার পিতাকে থাকতে হবে।
গ্রামের লোকজন তার শর্ত শুনে বেশ
আশ্চর্য
হলো। গ্রামের শক্তিশালী সুঠাম এতগুলো
মানুষ
থাকতে তার পিতাকে লাগবে কেন?
প্রথমে তারা যুবককে বিষয়টা বোঝাতে
চেষ্টা
করল। তবুও তার এক কথা অবশ্যই তার
পিতাকে সাথে রাখতে হবে। তার
পিতাকে খুঁজে আনা হলো।
সবাই মিলে যুবককে কূপে নামিয়ে দিল।
ভেতরে গিয়ে সে দেখল, কূপে একটি বানর।
এই শয়তান বানরটিই বালতি রেখে দিত।
যুবক
বানরটিকে ধরে কাঁধে বসিয়ে রশি
টানার নির্দেশ
দিল।বানরটি ছিল যুবকের কাঁধে। এজন্য
স্বাভাবিকভাবেই সর্বপ্রথম দৃষ্টিগোচর
হল বানরের চেহারা। হঠাৎকরে ভূতদর্শন
চেহারা দেখে সবাই মনে করল, জীনটা
উঠে আসছে। তাই রশি ফেলে সবাই
পালালো ।
কিন্তু একজন রশি ছাড়ল না। তার পিতা
রশি ছাড়ল না। বহুকষ্টে ছেলেকে টেনে
তুলল উপরে। ফলে তার ছেলে নিশ্চিত
মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে
গেল। তখন সবাই বুঝতে পারল কেন সে
পিতাকে রশি ধরার শর্ত দিয়েছিল।
কারণ, পৃথিবীতে সবাই বিপদের সময় দূরে
সরে
গেলেও পিতা/মাতা সরবে না।
তাই তাদের ভালবাসুন।
আজ কথা বলবো নিয়ন লাইট নিয়ে
আমাদের রাজ পথ গুলো হলুদ নিয়ন আলোয় আলোকিত। কখনো কি মনে প্রশ্ন এসেছে কেন এই নিয়ন আলো ? আমার মত জাদে মনে এই প্রশ্ন এসেছে তারা হয়তো জেনে নিয়েছে।
তাই জারা জানেন না তাদের জন্য আমার এই পোস্ট টি
হলুদ নিয়ন আলো হল গনত্রন্ত্রের প্রতিক ।
আসা করি সবার এই পোস্ট টি সবার ভালো লেগেছে
পোস্ট টি শেয়ার করে আপনার বন্ধুকে জানার সুযোগ করে দিন।
এক জন গর্বিত বাঙালি হিসেবে আপনার জানা দরকার
বিজয় দিবস কি এবং কেন আপনি জানেন কি ?
কি হয়ে ছিল এই দিনে ?কেন এই দিন টি বিশেষ ?
এক নজরে দেখে নিন ।
বাংলাদেশে বিশেষ দিন হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে দেশের সর্বত্র পালন করা হয়। প্রতি বছর ১৬ই ডিসেম্বর বাংলাদেশে দিনটি বিশেষভাবে পালিত হয়। ২২ জানুয়ারি, ১৯৭২ তারিখে প্রকাশিত এক প্রজ্ঞাপনে এই দিনটিকে বাংলাদেশে জাতীয় দিবস হিসেবে উদযাপন করা হয় এবং সরকারীভাবে এ দিনটিতে ছুটি ঘোষণা করা হয়।[১] ৯ মাস যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হানাদার পাকিস্তানী বাহিনীর প্রায় ৯১,৬৩৪ সদস্য বাংলাদেশ ও ভারতের সমন্বয়ে গঠিত যৌথবাহিনীর কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণ করে।[২] এর ফলে পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশ নামে একটি নতুন স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে। এ উপলক্ষে প্রতি বছর বাংলাদেশে দিবসটি যথাযথ ভাবগাম্ভীর্য এবং বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার সাথে পালিত হয়। ১৬ই ডিসেম্বর ভোরে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসের সূচনা ঘটে। জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে অনুষ্ঠিত সম্মিলিত সামরিক কুচকাওয়াজে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বাংলাদেশ নৌবাহিনী এবং বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর সদস্যরা যোগ দেন। কুচকাওয়াজের অংশ হিসেবে সালাম গ্রহণ করেন দেশটির প্রধান মাননীয় রাষ্ট্রপতি কিংবা প্রধানমন্ত্রী। এই কুচকাওয়াজ দেখার জন্য প্রচুরসংখ্যক মানুষ জড়ো হয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে যারা শহীদ হয়েছেন তাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের অংশ হিসেবে ঢাকার অদূরে সাভারে অবস্থিত জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, বিরোধী দলীয় নেতা-কর্মী, বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনসহ সর্বস্তরের মানুষ পুষ্পস্তবক অর্পণ করে থাকেন।
তোমরা জারা ক্যালকুলেটর ছাড়া অঙ্ক কোরতে পছন্দ করো তাদের জন্য গুন করার একটি সুন্দর এবং সহজ উপায় দেয়া হল ।
চেষ্টা করে দেখতে পার। এই উপায়ে জাপান এর শিশু রা গুন অঙ্ক করা শেখে।
এই পেজটি করার উদ্দেশ হল মজার সাথে সাথে কিছু শেখা
যদি কারো এমন কিছু জানা থাকে আমাদের কাছে শেয়ার করতে পার আমরা বিষয় টি নিয়ে কাজ করবো।
এসএসসি পরীক্ষা শুরু ১ ফেব্রুয়ারি
২০১৮ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষা শুরু হবে আগামী ১ ফেব্রুয়ারি। লিখিত পরীক্ষা শেষ হবে ২৪ ফেব্রুয়ারি। এরপর ব্যবহারিক পরীক্ষা হবে। আজ বুধবার এই পরীক্ষার সময়সূচি ঘোষণা করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটেও এই সময়সূচি পাওয়া যাচ্ছে।
সময়সূচিতে দেওয়া নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রথমে বহুনির্বাচনী (এমসিকিউ) এবং পরে সৃজনশীল বা রচনামূলক অংশের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। উভয় অংশের পরীক্ষার মধ্যে কোনো বিরতি থাকবে না। নিয়মিত পরীক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে শারীরিক শিক্ষা, স্বাস্থ্যবিজ্ঞান ও খেলাধুলা এবং ক্যারিয়ার শিক্ষা বিষয়গুলোর ধারাবাহিক মূল্যায়নের মাধ্যমের প্রাপ্ত নম্বর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রকে সরবরাহ করবে। সংশ্লিষ্ট কেন্দ্র ব্যবহারিক পরীক্ষার নম্বরের সঙ্গে ধারাবাহিক মূল্যায়নে প্রাপ্ত নম্বর বোর্ডের ওয়েবসাইটে অনলাইনে পাঠাবে।
উল্লেখ্য, পূর্ব সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শুধু উল্লেখিত বিষয়গুলোর পরীক্ষা আর বোর্ডের অধীনে হবে না। এগুলোর মূল্যায়ন হবে বিদ্যালয়ে।
পরীক্ষার্থীদের সৃজনশীল, এমসিকিউ এবং ব্যবহারিক অংশে আলাদাভাবে পাস করতে হবে।
আধঘণ্টা আগে জেএসসি পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্রে ঢুকতে হবে
আসন্ন জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও সমমানের পরীক্ষা শুরুর আধা ঘণ্টা আগে পরীক্ষার্থীদের অবশ্যই কেন্দ্রে প্রবেশ করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে ওই পরীক্ষা নিয়ে আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক জাতীয় তদারক কমিটির সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়। সভা শেষে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
একই সঙ্গে মন্ত্রী বলেন, পরীক্ষা চলাকালে শুধুমাত্র কেন্দ্র সচিব যোগাযোগের জন্য একটি সাধারণ মানের মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন। পরীক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আর কেউ পরীক্ষা চলাকালে কোনো মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না।
আগামী ১ নভেম্বর শুরু হবে জেএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। চলবে ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত।
সভায় শিক্ষামন্ত্রী প্রশ্ন ফাঁস রোধে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া কথা তুলে ধরেন। সভায় মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব সোহরাব হোসাইন বলেন, ব্যক্তিগতভাবে তিনি মনে করেন, পাবলিক পরীক্ষা থেকে এমসিকিউ পদ্ধতি সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেওয়া উচিত।
সভায় বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতিনিধিরা তাদের মতামত তুলে ধরেন।
সফলতার দশ সূত্র
প্রতিবছর বিশ্বের সবচেয়ে ধনী মানুষের তালিকা প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রের ফোর্বস সাময়িকী। সে তালিকায় গত ২২ বছরে মোট ১৭ বার যাঁর নাম শীর্ষে ছিল, তিনি বিল গেটস। মাইক্রোসফটের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। বিভিন্ন সাক্ষাৎকার, ভাষণে তরুণদের উদ্দেশে চমকপ্রদ সব পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। বাছাই করা দশটি পরামর্শ আজ থাকল ‘স্বপ্ন নিয়ে’র পাঠকের জন্য
বিল গেটস
১. যত দ্রুত সম্ভব, শুরু করুন: বুড়ো বয়সে ‘যৌবনে কী-ই না করতে পারতাম!’—এই আফসোস যেন আপনাকে না ভোগায়। তাই বিল গেটস সব সময় বলেছেন, ‘শুরু করুন।’ যে ‘আইডিয়া’ আপনি মাথায় নিয়ে বসে আছেন, সেটা কাজে লাগিয়ে হয়তো কয়েক বছর পর অন্য কেউ সফল হবে। ছাত্রজীবন থেকেই স্বপ্নপূরণের শুরুটা হলে আপনার সফলতার সম্ভাবনা যতটুকুই থাকুক, অন্তত হাল ছেড়ে দেওয়ার আশঙ্কা কম থাকবে।
২. প্রতিদিন নিজের সেরাটা দিতে হবে: বিল গেটস বলছেন, ‘জীবনটা সেমিস্টার হিসেবে ভাগ করা নেই, যে দশ সপ্তাহ পর পর আপনি ভুলগুলো শুধরে নেওয়ার সুযোগ পাবেন। এমনকি এখানে “ব্রেক” বলেও কিছু নেই।’ অতএব, প্রতিদিন আপনাকে আপনার সেরাটাই দিতে হবে।
৩. নিজেই নিজের বস হোন: আপনি নিজেই যদি নিজের স্বপ্নপূরণের কাজে না নামেন, অন্য কেউ তাঁর স্বপ্ন পূরণে আপনাকে নিয়োগ করবে। তার চেয়ে বরং এই শ্রম নিজের স্বপ্নপূরণের পেছনে খরচ করুন।
৪. ‘না’ বলা শিখুন: আপনি যতই প্রতিভাবান হোন না কেন, দিনে ২৪ ঘণ্টার বেশি সময় আপনি পাচ্ছেন না। এই ২৪ ঘণ্টা কে কীভাবে ব্যবহার করে, সেটাই সফল এবং অসফল মানুষের মধ্যে পার্থক্য গড়ে দেয়। হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটিতে এক বক্তব্যে একবার বিল গেটস বলেছিলেন, ‘জীবনের সেরা উপদেশ আমি পেয়েছি আমার বন্ধু ওয়ারেন বাফেটের কাছ থেকে। সে বলেছিল, তোমাকে “না” বলতে জানতে হবে।’ বিল গেটস মনে করেন, কখনো কখনো ‘না’ বলতে পারা আপনাকে লক্ষ্যে অবিচল থাকতে সাহায্য করবে।
৫. প্রতিজ্ঞ হোন, প্রত্যয়ী হোন: সব সফল উদ্যোক্তাই জোর দিয়ে এই পরামর্শ দিয়েছেন। যে কাজটি করছেন, তার প্রতি ভালোবাসা থাকতেই হবে। সফল মানুষেরা একমাত্র ভালোবাসা দিয়েই কঠিন কাজটাকে সহজে করেন।
৬. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নয়, জীবনই সেরা স্কুল: যত বই-ই পড়েন না কেন, শিক্ষাজীবনে যত পরীক্ষাই দেন না কেন—এসব কখনোই পুরোপুরি আপনাকে সত্যিকার জীবনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা শেখাবে না। নিজের জীবন থেকে শিখেই তৈরি হতে হবে।
৭. আশা হারাবেন না: লক্ষ্যে পৌঁছাতে হলে হতাশাবাদী হলে চলবে না। বরং সব সময় আশাবাদী হতে হবে। ২০১৩ সালে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিল গেটস বলেছিলেন, ‘আশাবাদ অনেক সময় মিথ্যে আশায় পরিণত হয়। কিন্তু মনে রাখতে হবে, “মিথ্যে হতাশা” বলেও কিছু আছে।’
৮. সমালোচনাকে স্বাগত জানান: বিল গেটস তাঁর বিজনেস অ্যাট দ্য স্পিড অব থট বইয়ে সমালোচনার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে বলেছেন। তিনি বিশ্বাস করেন, অভিযোগ আর অসন্তুষ্টি আপনাকে আরও ভালো করার সুযোগ করে দেয়। তিনি লিখেছেন, ‘আপনার সবচেয়ে অসন্তুষ্ট কাস্টমাররাই আপনার শেখার সবচেয়ে বড় উৎস।’
৯. সাফল্যের হিসাব করুন: ২০০৩ সালে বিল গেটস দ্য মোস্ট পাওয়ারফুল আইডিয়া ইন দ্য ওয়ার্ল্ড নামে একটা বই থেকে তাঁর শিক্ষা কী, তা বলেছেন। ‘আপনি যদি একটা নির্দিষ্ট লক্ষ্য ঠিক করে সব সময় হিসাব করেন, আপনি কতটুকু এগোলেন, তাহলেই লক্ষ্যে অবিচল থাকতে পারবেন।’ সঙ্গে তিনি এ-ও যোগ করেছেন, ‘এটা বলা যত সহজ, করা ততটাই কঠিন।’
১০. জীবনটা সহজ নয়, এটা মেনে নিন: আপনি যতই কঠোর পরিশ্রম করেন না কেন, এমন একটা সময় নিশ্চয়ই আসবে, যখন সবকিছু আপনার মনমতো হবে না। সবকিছু আপনার নিয়ন্ত্রণে থাকবে না। আপনি পড়ে যাবেন, কিন্তু আপনাকে আবার দাঁড়াতে হবে।
মুনাফালোভীদের রাখা হবে না: শিক্ষামন্ত্রী
“শুধু সার্টিফিকেট অর্জনের জন্য উচ্চ শিক্ষা নয়। আমরা উচ্চশিক্ষার প্রচলিত ধারা পরিবর্তন করতে চাই। বিশ্ববিদ্যালয় মানে জ্ঞানচর্চা, গবেষণা, নতুন জ্ঞান অনুসন্ধান ও নতুন জ্ঞান সৃষ্টি করা। এ ধারায় আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।”
কীভাবে মনোযোগী হব?
গবেষণায় দেখা গেছে, মানুষের মনোযোগের দৈর্ঘ্য গড়ে ৮ সেকেন্ড। বেশির ভাগ মানুষ ৮ সেকেন্ড যেতে না যেতেই মনোযোগ হারিয়ে ফেলেন। আবার অনেকে দীর্ঘ সময় মনোযোগ ধরে রাখতেও জানেন। আপনি হয়তো পড়তে বসেছেন, জরুরি কোনো ‘অ্যাসাইনমেন্ট’ তৈরি করছেন কিংবা পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এর ফাঁকে মনোযোগ ছুটে যাচ্ছে বারবার। কীভাবে মনোযোগী হবেন? এই ১০টি পরামর্শ আপনার কাজে আসতে পারে।
* কাজের ফাঁকে মিষ্টিজাতীয় কিছু কিংবা চা-কফি খেতে পারেন। গ্লুকোজ আর ক্যাফেইন, দুটোই মনোযোগ বাড়াতে সাহায্য করে।
* একটা নিরিবিলি জায়গা খুঁজে নিন। গাড়ির হর্নের শব্দ কিংবা শিশুর চিৎকার-চেঁচামেচি খুব দ্রুত মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটায়।
* মুঠোফোন, কম্পিউটার বা ইন্টারনেট যখন ব্যবহার করছেন না, তখন বন্ধ রাখুন।
* টেবিল গুছিয়ে রাখুন। অগোছালো টেবিল আপনার মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।
* একসঙ্গে সব কাজ নিয়ে না বসে কাজগুলো ছোট ছোট ভাগে ভাগ করুন। কী কী কাজ করতে হবে, এর একটা তালিকা তৈরি করে নিন।
* একটানা কাজ না করে কাজের ফাঁকে বিরতি নিন। পরিমিত বিরতি আপনার সময় নষ্ট করবে না, বরং সময় বাঁচাবে।
* সময় ঠিক করে নিন। ‘আগামী আধা ঘণ্টার মধ্যে আমি অমুক কাজটা শেষ করব।’ এমন ছোট ছোট লক্ষ্য ঠিক করুন।
* লক্ষ্য পূরণ হলে নিজেই নিজেকে পুরস্কার দিন। সেই পুরস্কার হতে পারে কিছুক্ষণের বিরতি, খাবার কিংবা অন্য কিছু।
* হেডফোন কানে থাকলে অনেকের মনোযোগ দিতে সুবিধা হয়। শব্দ কমিয়ে গানও শুনতে পারেন।
* যদি একা পড়ালেখা বা কাজে মন বসাতে না পারেন, একজন জুতসই সঙ্গী খুঁজে নিন। অনেক সময় দুজন মিলে কাজ করলে মনোযোগ দেওয়া সহজ হয়।
স্কুল-কলেজে যাঁদের ইংরেজির ভিতটা শক্তভাবে গড়ে ওঠে না, উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে তাঁরা অনেকেই সমস্যায় পড়েন। কেননা স্নাতক বা স্নাতকোত্তর পর্যায়ের বেশির ভাগ বই ইংরেজিতে লেখা। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকেরা ইংরেজিতেই পড়ান। কেমন করে ইংরেজির ভয়কে জয় করবেন? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক শিশির ভট্টাচার্য্যের দেওয়া কিছু পরামর্শ এখানে তুলে ধরা হলো।
১. শিক্ষক যখন ইউটিউব
এখন ইউটিউবে প্রচুর ইংরেজি শেখার ‘টিউটোরিয়াল’ পাওয়া যায়। তাই চাইলে শিক্ষার্থীরা ইউটিউব দেখে ইংরেজি শিখতে পারেন। শুধু স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য নয়, শিশু থেকে শুরু করে যেকোনো পর্যায়ের শিক্ষার্থী বা যে কেউ ইংরেজি শেখার জন্য ইউটিউবের বিভিন্ন চ্যানেল ব্যবহার করতে পারেন।
২. প্রতিদিন ইংরেজি পড়ুন
যেকোনো ভাষা শিখতে হলো সেই ভাষার পেছনে সময় দিতে হবে। এ জন্য ইংরেজি শিখতে হলে প্রতিদিন কমপক্ষে আধঘণ্টা ইংরেজি পড়া জরুরি। সেটা উপন্যাস হতে পারে, গল্প হতে পারে। আসলে যার যেটা পড়তে ভালো লাগে সে সেটাই পড়বে। বিষয়টি এমন নয় যে শুধু পাঠ্যবই পড়তে হবে।
৩. আগে বাংলাটা শুদ্ধভাবে শিখুন
যেকোনো ভাষা শিখতে হলে আগে নিজের মাতৃভাষাটা ভালোভাবে জানা থাকা উচিত। মনের ভাব তো আমরা মাতৃভাষাতেই প্রকাশ করি। নিজের ভাষার গঠন সম্পর্কে না জানলে আসলে কোনো বিদেশি ভাষার গঠন সম্পর্কে সঠিকভাবে জানা সম্ভব নয়।
৪. শোনা থেকে শেখা
ইংরেজি শিখতে হলে প্রতিদিন ইংরেজি শুনতে হবে। একটা ভালো উপায় হলো খবর শোনা। সে ক্ষেত্রে বিবিসির খবরকে প্রাধান্য দেওয়া যেতে পারে। ইংরেজি শিখতে হলে আগে শব্দগুলোর সঙ্গে পরিচিত হতে হবে। যেমন, একটি শিশু প্রথম দিনই কিন্তু কথা বলতে পারে না। শিশুরা আগে শোনে। সেই শোনা থেকে শেখে। অর্থাৎ কোনো ভাষা শিখতে হলে আগে শুনতে হবে মনোযোগ দিয়ে।
৫. দল বেঁধে চর্চা করুন
ভাষা শেখার আরেকটি ভালো পদ্ধতি হলো বন্ধুরা মিলে একসঙ্গে চর্চা করা, যাকে বলা হয় ‘গ্রুপ স্টাডি’। অন্যান্য বিষয় পড়ার ক্ষেত্রে গ্রুপ স্টাডি যেমন কার্যকর, তেমনি ভাষা শেখার ক্ষেত্রেও গ্রুপ স্টাডি কাজে আসে। কারণ এর মধ্য দিয়ে যেমন নিজের ভুলটা সহজে ধরা পরে। আবার নিজে না পারলে বন্ধুর সহযোগিতা নেওয়ার সুযোগটা থাকে।
৬. সাহস করুন
আপনি নতুন একটি ভাষা শিখছেন, নতুন নতুন পদ্ধতি আপনার সামনে আসবে, যেগুলোর সঙ্গে আপনি ঠিক পরিচিত নন। সাহস করে চর্চাটা চালিয়ে গেলেই ধীরে ধীরে আপনি দক্ষ হয়ে উঠবেন। ভুল হোক, তবু চর্চাটা চালু থাক। যদি ভয় পান, তাহলে আপনি পিছিয়ে যাবেন। তাই মনে সাহস সঞ্চার করুন, চর্চা করুন প্রতিদিন।
৭. ইংরেজি সিনেমা দেখুন
অনেকেরই সিনেমা দেখার অভ্যাস রয়েছে। ইংরেজি শিখতে চাইলে ইংরেজি সিনেমা দেখা যেতে পারে সাবটাইটেলসহ। এতে করে শব্দভান্ডার সমৃদ্ধ হবে।
৮. স্মার্টফোনে অভিধান রাখুন
বর্তমানে অধিকাংশ তরুণের হাতে স্মার্টফোন আছে। চাইলেই একটি অভিধানের অ্যাপ আপনার স্মার্টফোনে ইনস্টল করে নিতে পারেন। এর মাধ্যমে প্রতিদিন নতুন নতুন শব্দ শেখা হবে। পড়তে বসে হয়তো কোনো একটি শব্দের অর্থ বুঝতে পারছেন না, চট করে অভিধানে শব্দটি দেখে নিন। প্রযুক্তির এই সুবিধা তো আমরা কাজে লাগাতেই পারি।
৯. নিয়মিত চর্চা করুন
ভাষা চর্চার ক্ষেত্রে কোনো বিরতি দেওয়া যাবে না। বিরতি দিলেই ভুলে যাবেন। তাই নিয়মিত চর্চার কোনো বিকল্প নেই। যেমন বলছিলাম, ভাষা শিখতে হলে শুনতে হবে। এক মাস নিয়মিত শুনলে নিজেই পার্থক্যটা বুঝতে পারবেন। তেমনি এক মাস চর্চা না করলেও বুঝতে পারবেন, আপনি অনেকখানি ভুলে গেছেন!
১০. বুঝে পড়ার অভ্যাস করুন
ইংরেজি শিখতে হলে শুধু পড়লেই হবে না, বুঝে পড়তে হবে। আবার অনেকই আছেন, যাঁরা মুখস্থ করার চেষ্টা করেন। এটা থেকে বিরত থাকতে হবে। প্রতিটি বিষয় বুঝে পড়তে হবে। প্রয়োজনে অন্যের সাহায্য নিন।
এই পেজ টি সকলের জন্য উন্মুক্ত।
আপনার কথা সকল কে জানান।
ও নিজে জানুন।
লাইক ও কমেন্ট করে Active থাকুন।