Videos by Poem,Art & Music. Nature and Emotion maintain a proportion which touches heart and that is literature.
বিশ্ব নারী দিবসে প্রতিটি নারীকে জানাই শুভেচ্ছা। সুন্দর হোক আগামীর প্রতিটি দিন। ❤️❤️❤️
সুকান্ত ভট্টাচার্যের একটি কবিতা আবৃত্তি করার চেষ্টা করলাম। আমি ছড়া পড়ার মতো মজা করে পড়লাম। আশা করছি সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হবে।
দুঃখপোষা মেয়ে - তসলিমা নাসরিন আবৃত্তিঃ কামরুন নাহার ********************* কান্না রেখে একটুখানি বস দুঃখ-ঝোলা একেক করে খোল... দেখাও তোমার গোপন ক্ষতগুলো এ ক'দিনে গভীর কতো হল। ও মেয়ে, শুনছ ! বাইরে খানিক মেলে দাও তো এসব দুঃখ তোমার একদম গেছে ভিজে... হাওয়ার একটি গুণ চমৎকার কিছু দুঃখ উড়িয়ে নেয় নিজে। ও কী গুণছ ! দিন! দিন তো যাবেই ! দুঃখপোষা মেয়ে ! শুকোতে দাও স্যাঁতস্যাঁতে এ জীবন রোদের পিঠে, আলোর বিষম বন্যা হচ্ছে দেখ, নাচছে ঘন বন... সঙ্গে সুখী হরিণ। ও মেয়ে হাসো, নিজের দিকে দু'চোখ দাও, নিজেকে ভালোবাসো। (কাব্যগ্রন্থঃ জলপদ্য)
কবিতাঃনিঃসঙ্গতা কবিঃআবুল হাসান আবৃত্তিঃকামরুন নাহার ********************* অতটুকু চায়নি বালিকা! অত শোভা, অত স্বাধীনতা! চেয়েছিল আরো কিছু কম, আয়নার দাঁড়ে দেহ মেলে দিয়ে বসে থাকা সবটা দুপুর, চেয়েছিল মা বকুক, বাবা তার বেদনা দেখুক! অতটুকু চায়নি বালিকা! অত হৈ রৈ লোক, অত ভীড়, অত সমাগম! চেয়েছিল আরো কিছু কম! একটি জলের খনি তাকে দিক তৃষ্ণা এখনি, চেয়েছিল একটি পুরুষ তাকে বলুক রমণী!
কবিতাঃ খাপছাড়া কবিঃ সফেদ বিহঙ্গ আবৃত্তিঃ কামরুন নাহার *************************************** প্রানের আবেগে, যাক না ছুটে একটা আকাশ। একটা রঙিন স্বপ্ন আঁকা রংধনু। কেউ একজন থাক না পালের দাঁড় টেনে। মন ফানুশের উত্তাল ঢেউ চোখ জুড়াক। কে চায় বলো! এ ভুবনে হারিয়ে যেতে! স্বপ্ন হাতে তারার মাঝে বিলীন হতে! কিন্তু ভাবনাগুলো ছিটকে যখন গুড়িয়ে পড়ে। দুঃস্বপ্ন আলতো করে জাপটে ধরে। জীবন যখন অসঙ্গত আর খাপছাড়া। তখন যুক্তিবাদী মানুষগুলো বড্ড একা। যেনো কল্পলোকেয় বাস্তবতা কড়া নাড়ে। আর মনের মাঝের অসঙ্গতি জানিয়ে যায়। বিদ্যুৎ বেগে খেলে মনের অংকগুলো। সব কিছুতেই হেরে তখন শূন্য যেনো। জীবন পথিক আমিও হাসি খাপছাড়া। ভিন্ন জগত, ভিন্ন সময়, মুহূর্তরা।
কবিতাঃ দহন লেখক সফেদ বিহঙ্গ আবৃত্তিঃ কামরুন নাহার ভিডিও মেকিংঃ কামরুন নাহার **************************** দহন কামরুন নাহার বিবর্ণতার সুখে, পরম পরিতোষে দহন যখন লাগে! ইচ্ছে গুলো বেঁচে দিই চার আনার খুচরো দরে। চোখের কোনে হালকা আবেগ জলকণার হালকা চ্ছ্বটা যা এমনিতেই ঝড়ে। দাড় কাকেরা নেই এখন আর দূর্ভিক্ষ ও নেই যে কেবল অষ্টপ্রহর আতঙ্ক সন্ধ্যা নামার ভয়ে। আকাশ কাঁপে ধূলোও ওরে ধূলোর মাঝেই ভয় লুকানো যেন মৃত্যু কামড় প্রাতেই। অন্ধবধূ তবুও হাতড়ে চলে বেঁচে থাকার তাগিদে।
লেখকঃRegan Eskender কন্ঠেঃ kamrun Nahar ভিডিও মেকিংঃ Kamrun Nahar বড়শি বয়স ---------------- তোমায় আমি চেয়েছিলাম গভীর জীবন হালকা হাতে ফসকে গেল বালক লাটিম। লুডু খেলার ভরদুপুরে শুধু আমায় সাপে কাটে ভাগ্যরেখা লেপটে থাকে মল্লিকাদির যত্ন হাতে। মল্লিকাদি চশমা পরে। মল্লিকাদি ছাদে ওঠে। আমি তখন বইয়ের ভাজে ময়ূর পেখম আমি তখন মাছ ধরা ছিপ বড়শি বয়স। হঠাৎ করে হারিয়ে গেলাম মল্লিকাদির হলুদ দিনে বিশদভাবে হারিয়ে গেলাম মল্লিকাদির বিয়ের ভিড়ে। তোমায় আমি চেয়েছিলাম গভীর জীবন হালকা হাতে ফসকে গেল বালক লাটিম।
কবিতা- আমি বলছিনা,ভালো বাসতেই হবে 💗💗 কলমে-সফেদ বিহঙ্গ কন্ঠে-মাহ্জাবীন মিতি ভিডিও মেকিং -মাহ্জাবীন মিতি
গল্প বলা – সুকুমার রায় কন্ঠেঃকামরুন নাহার ছবি ও ভিডিও মেকিংঃ কামরুন নাহার “এক যে রাজা”–”থাম্ না দাদা, রাজা নয় সে, রাজ পেয়াদা৷” “তার যে মাতুল”–”মাতুল কি সে?— সবাই জানে সে তার পিশে” “তার ছিল এক ছাগল ছানা”— “ছাগলের কি গজায় ডানা?” “একদিন তার ছাতের ‘পরে”— “ছাত কোথা হে টিনের ঘরে?” “বাগানের এক উড়ে মালী”— “মালী নয়তো! মেহের আলী৷” “মনের সাধে গাইছে বেহাগ”— “বেহাগ তো নয়! বসন্ত রাগ৷” “থও না বাপু ঘ্যাঁচা ঘেঁচি”— “আচ্ছা বল, চুপ করেছি৷” “এমন সময় বিছনা ছেড়ে, হঠাৎ মামা আস্ল তেড়ে, ধর্ল সে তার ঝুঁটির গোড়া”— “কোথায় ঝুঁটি? টাক যে ভরা৷” “হোক না টেকো তোর তাতে কি? লক্ষীছাড়া মুখ্যু ঢেঁকি! ধর্ব ঠেসে টুঁটির ‘পরে, পিটব তোমার মুণ্ড ধ’রে— কথার উপর কেবল কথা, এখন বাপু পালাও কোথা?”
খাই খাই - সুকুমার রায় কন্ঠেঃকামরুন নাহার ছবি ও ভিডিও মেকিংঃ কামরুন নাহার খাই খাই কর কেন, এস বস আহারে- খাওয়াব আজব খাওয়া, ভোজ কয় যাহারে । যত কিছু খাওয়া লেখে বাঙালির ভাষাতে, জড় করে আনি সব, -থাক সেই আশাতে । ডাল ভাত তরকারি ফলমূল শস্য, আমিষ ও নিরামিষ, চর্ব্য ও চোষ্য, রুটি লুচি, ভাজাভুজি, টক ঝাল মিষ্টি, ময়রা ও পাচকের যত কিছু সৃষ্টি, আর যাহা খায় লোকে স্বদেশে ও বিদেশে- খুঁজে পেতে আনি খেতে- নয় বড় সিধে সে ! জল খায়, দুধ খায়, খায় যত পানীয়, জ্যাঠাছেলে বিড়ি খায়, কান ধরে টানিও । ফল বিনা চিঁড়ে দৈ, ফলাহার হয় তা, জলযোগে জল খাওয়া শুধু জল নয় তা । ব্যাঙ খায় ফরাসিরা (খেতে নয় মন্দ) , বার্মার ‘ঙাম্পি’তে বাপরে কি গন্ধ ! মাদ্রাজী ঝাল খেলে জ্বলে যায় কণ্ঠ, জাপানেতে খায় নাকি ফড়িঙের ঘণ্ট ! আরশুলা মুখে দিয়ে সুখে খায় চীনারা, কত কি যে খায় লোকে নাহি তার কিনারা । দেখে শুনে চেয়ে খাও, য