Need communication & It Institute

Need communication & It Institute

Computer Educational Question & Answer

Timeline photos 06/03/2017

২০১৭ সালের এস.এস.সি পরীক্ষীর্থীদের জন্য দারুন সুখবর
নীড কমিউনিকেশন এন্ড আই টি ইনন্সিটিউট এর পক্ষ থেকে এস.এস.সি পরীক্ষীর্থীদের জানাচ্ছি আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আপনারা যারা ২০১৭ সালের এস.এস.সি পরীক্ষা শেষ করে অলস সময় না কাটিয়ে কম্পিউটার ও কারিগরি শিখায় নিজেকে শিক্ষিত করে নিজের ভবিষৎ উজ্জ্বল করুন।
নীড কমিউনিকেশন এন্ড আই টি ইনন্সিটিউট এর পক্ষ থেকে এস.এস.সি পরীক্ষীর্থীদের রয়েছে বিশেষ কিছু কারিগরি প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা সল্প ফি এর মাধ্যমে। কোর্স শেষে সার্টিফিকেট প্রদানের পাশাপাশি বিশেষ পুরষ্কার প্রদান করা হয় অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। সরকারী ও বে-সরকারী চাকুরীর ক্ষেত্রে বিশেষ ভাবে সহযোগিতা করা হয়। এইচ.এস.সি আই.সি.টি বোর্ড বই এর উপর ধারনা দেওয়া হয়।
কোর্স সমূহ:

কম্পিউটার অফিস ম্যানেজম্যান্ট।
কম্পিউটার গ্রাফিক্স ডিজাইন।
কম্পিউটার হার্ডওয়্যার এন্ড সফটওয়্যার।
অটো কেড ডিজাইন।
মাল্টিমিডিয়া টিভি এড।
অটো এবং ম্যানুয়েল ড্রাইভিং প্রশিক্ষন।
এবং আরো অনেক কিছু।
বিস্তারত : লিফলেট দেখুন।

যোগাযোগ:
নীড কমিউনিকেশন এন্ড আই টি ইনন্সিটিউট।
২০২, ১৭৭ ভি. আই. পি টাওয়ার শপিং মল ২য় তলা, লিফটের পাশে।
কাজির দেউড়ী, কোতোয়ালী, চট্টগ্রাম।
কল: 01842440276-মাহফুজ স্যার।
01859826183-জয়শ্রি ম্যাডাম।

22/05/2016

একজন মহিলা ইনস্ট্রাক্টর আবশ্যক we side design Development এর জন্য।
*-( পার্ট টাইম)*-
আগে website developer instructor এর ক্লাস নিয়েছেন এমন প্রার্থী গন যোগাযোগ করতে পারেন। যোগাযোগের ঠিকানা: Need communication & It Institute, 202 ভি. আই.পি টাওয়ার শপিং মল, কাজির দেউড়ী, কতোয়ালী, চট্টগ্রাম। 01842440276
আপনারা যারা আগ্রহী তারা কমেন্ট করেও জানাতে পারেন।

Photos from Need communication & It Institute's post 16/03/2016

নীড কমিউনিকেশন এন্ড আই টি ইনন্সটিটিউটর এর সকল প্রকার কোর্স ফি এর উপর 35% ছাড় প্রদান করা হচ্ছে। এছাড়াও এস.এস.সি পরীক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে আরো আকর্ষনীয় সব ছাড়।
আজই যোগাযোগ করুন : 202, 177 ভি আই পি টাওয়ার, কাজির দেউড়ী, চট্টগ্রাম। 01842440276

Photos from Need communication & It Institute's post 16/03/2016
Timeline photos 16/03/2016

মাইক্রোসফট ওয়ার্ডেপ্রয়োজনীয় কিছুশর্টকাট---------------Ctrl+A = সিলেক্ট অল।Ctrl+B = টেক্সটবোল্ড।Ctrl+C = কোনো কিছুকপি করা।Ctrl+D = ফন্টপরিবর্তনের ডায়ালগবক্স প্রদর্শন করা।Ctrl+E = সেন্টারএলাইনমেন্ট করা।Ctrl+F = কোনো শব্দখোঁজা বা প্রতিস্থাপনকরা।Ctrl+H = রিপ্লেসকমান্ড।Ctrl+I = টেক্সটইটালিক।Ctrl+J = টেক্সটজাস্টিফাইডএলাইনমেন্ট করা।Ctrl+K = হাইপারলিংকতৈরি করা।Ctrl+L = টেক্সট লেফটএলাইনমেন্ট করা।Ctrl+M = ইনভেন্টদেওয়ার জন্য।Ctrl+N = নতুন কোনোডকুমেন্ট খোলারজন্য।Ctrl+O = আগে তৈরিকরা কোনো ফাইলখোলার জন্য।Ctrl+P = ডকুমেন্টপ্রিন্ট।Ctrl+Q = প্যারাগ্রাফেরমাঝে স্পেসিং করারজন্য।Ctrl+R = টেক্সটকেরাইট এলাইনমেন্টকরা।Ctrl+S = ফাইল সেভ।Ctrl+T = ইনডেন্টপরিবর্তন করারজন্য।Ctrl+U = টেক্সটআন্ডারলাইন।Ctrl+V = টেক্সট পেষ্টকরার জন্য।Ctrl+W = ফাইল বন্ধকরার জন্য।এই টিপস্ টি হয়তোআপনার কাজে নাওলাগতে পারে কিন্তু যেদিন আপনার কাজেরটিপস দিবো যে আরআপনার ওয়ালেআমাদের পোষ্টগুলীআর দেখাবে না। তাইনিয়মিত ...দিনে একটাটিপস্ হলো লাইক দিন.... আমাদের সাথেথাকেন।

মোঃ মাহফুজ আহমেদ
নীড কমিউনিকেশ এন্ড আই টি ইনন্সিটিটিউট
202, 177 ভি. আই.পি টাওয়ার কাজির দেউড়ী, কোতোয়ালী, চট্টগ্রাম।
প্রশিক্ষনের জন্য আজই যোগাযোগ করুন
01842440276

Timeline photos 16/03/2016

বাংলাদেশে কম্পিউটারের ব্যবহার ৯০এর দশক থেকে ব্যপক হারে শুরু হলেও এর ইতিহাস আরও অনেক পুরনো! বাংলাদেশের প্রথম কম্পিউটার স্থাপিত হয় ১৯৬৪ সালে! পাকিস্তান পরমানু গবেষণা কেন্দ্র, ঢাকায়। এই কম্পিউটারটি ছিল ৩য় প্রজন্মের একটিmainframe কম্পিউটার। IBM 1620 মডেলের এই mainframe এর RAM ছিল মাত্র 20 kilobyte! পরে অবশ্য RAM 64kilobyte এ upgrade করা হয়।পরমাণু গবেষণা কেন্দ্রের বিজ্ঞানীরা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা বহুমুখী কাজের জন্য এই কম্পিউটারটি ৮০ এর দশক পর্যন্ত সফলভাবে ব্যবহার করে।IMB 1620 কে বিবেচনা করা হত সস্তা বৈজ্ঞানিক কম্পিউটার হিসাবে। কম্পিউটার শেখার জন্য IMB 1620 ছিল একটি আকর্ষণীয় কম্পিউটার! কিন্তু IMB 1620 তৎকালীন প্রচলিত কম্পিউটার গুলোর চেয়ে অনেকটা ধীর গতির ছিল। কঠিন কাজের ক্ষেত্রে, কাজ সম্পন্ন করতে প্রায় ১-২ ঘণ্টা সময় লেগে যেত! তাই অনেকেই IMB 1620 এর নাম দিয়েছিলেন CADET(Can’t Add Don’t Even Try).IBM 1620 এর ইনপুট-আউটপুট এর কাজ করার হত বিশেষ ধরনের ছিদ্র করা কার্ডের সাহায্যে। যাকে বলা হত punch card. এই কম্পিউটারের কোন মনিটর ছিল না!IBM 1620 এর তেমন কোন শক্তিশালী অপারেটিং সিস্টেম ছিল না! তাই User কে অপারেটিং সিস্টেমের অনেক কাজ করে নিতে হত। এই জন্য অসংখ্য সুইচ আর একটি টাইপ রাইটার ব্যবহার করা হত। IBM কিছু software, IMB 1620 এর সাথে সরবরাহ করত। এর মধ্যে উল্লেখ যোগ্য হল FORTAN, FORTRAN II, 1620 Symbolic Programming System(SPS) Assembly Language, Monitor I, II (Operating System) ।বর্তমানে এই কম্পিউটারটি ঢাকার আগারগাও বিজ্ঞান জাদুঘর সংরক্ষিত আছে। IMB 1620 খুব উন্নত মানের কম্পিউটার না হলেও এটিই আমাদের দেশের কম্পিউটার বিপ্লবের প্রথম পদক্ষেপ!আগার গাও বিজ্ঞান জাদুঘর যথেষ্ট সমৃদ্ধ হলেও এক্কেবারে মাইনকার চিপায় অবস্থিত হওয়ার কারনে কেউ যায় না। তবে একবার যেয়ে ঘুরে আসতে পারেন। জায়গাটা খারাপ না।

মোঃ মাহফুজ আহমেদ
নীড কমিউনিকেশ এন্ড আই টি ইনন্সিটিটিউট
202, 177 ভি. আই.পি টাওয়ার কাজির দেউড়ী, কোতোয়ালী, চট্টগ্রাম।
প্রশিক্ষনের জন্য আজই যোগাযোগ করুন
01842440276

Photos from Need communication & It Institute's post 16/03/2016

এলসিডি ও এলইডি মনিটরের পার্থক্যLCD এর পুরো নাম Liquid Crystal Display আর LED এর পুরো নাম হলো Light Emitting Diode। LCD ডিসপ্লেতে প্রতিটি পিক্সেল তিনটি সাবপিক্সেলে বিভক্ত যাদের একটি লাল, একটি সবুজ এবং অবশিষ্টটি নীল রং বিশিষ্ট। এদের একটি অপরটির সাথে বিভিন্ন ফিল্টার দ্বারা যুক্ত থাকে। যেমন পিগমেন্ট ফিল্টার, ডাই ফিল্টার এবং মেটাল অক্সাইড ফিল্টার। প্রতিটি সাবপিক্সেলের বর্ণ বিভিন্নমাত্রায় পরিবর্তন করে পিক্সেলকে লাকখানেক রং প্রদান করা যায়। এভাবে প্রতি মিলিসেকেন্ডে বারবার রং পরিবর্তনের মাধ্যমে রাঙিয়ে তুলছে LCD ডিসপ্লে।LED মুলত একটি ছোট আকারের আলোক নিংসরণকারী যন্ত্র। এলইডি ডিসপ্লের ইতিহাস আলোচনা করতে গেলে এই বস্তুটির ইতিহাস জানা আবশ্যক। এটি যুগের বিবর্তনে ক্ষুদ্র থেকেক্ষুদ্রতর হয়ে এবং হাজার হাজার এলইডি একত্রিত হয়ে তৈরী করেছে আজকের এলইডি ডিসপ্লে।এলসিডি ও এলইডি ডিসপ্লে নিয়ে অনেকের মাঝে নানা ধরনের বিভ্রান্তি আছে। প্রযুক্তিগত দিক থেকে ব্যপারটা এই রকম যে, এলইডি (লাইট এমিটিং ডায়োড) কে এলসিডি ডিসপ্লের ব্যাকলাইটিং এর জন্য যখন ব্যবহার করি তখনই আমরা তাকে বলি এলইডি ডিসপ্লে। মনিটরের ব্যাকলাইটের ক্ষেত্রে এলইডি আগের যে প্রযুক্তিটির বদলে ব্যবহৃত হচ্ছে সেটি হল ফ্লুরোসেন্ট টিউব যা কিনা আমাদের বাসা বাড়িতে ব্যবহৃত টিউব লাইটের সমগোত্রীয়। যেকোন এলসিডি মনিটরই ব্যাকলাইটিং এর জন্য এলইডি বা ফ্লুরোসেন্ট টিউব ব্যবহার করতে পারে। তার মানে এই নয় যে, কোন মনিটর ব্যাকলাইটিং এর জন্য এলইডি ব্যবহার করার মানেই এটি আর এলসিডি মনিটর থাকল না। এটিকে তখনও এলসিডি মনিটর বলতে হবে কারন নন এলইডি ব্যাকলাইট সমৃদ্ধ এলসিডি মনিটর যে প্রযুক্তি এলসিডি প্যানেল ব্যবহার করছে এটিও ঠিক তাই করছে। এখানে পার্থক্যটা হচ্ছে শুধু এলইডি ব্যাকলাইটিং এর বেলায়।মনিটরের এলসিডি অংশটি হল এর লাল, নীল এবং সবুজ পিক্সেল যার ফলে আমরা মনিটরের পর্দায় ছিব দেখি। পেছন থেকে যদি আলোর প্রতিফলন না ঘটে তাহলে আমরা মনিটরের পর্দায় কিছুই দেখতে পারব না এবং এটাকেই বলছি ব্যাকলাইট। সুতরাং বোঝা গেল, এলসিডি মনিটরে পিক্সেলকে আলোকিত করার জন্য যে আলো ব্যবহৃত হচ্ছে সেটি এলইডি ভিত্তিক হতে পারে অথবা হতে পারে ফ্লুরোসেন্ট টিউব ভিত্তিক।এলইডি মানেই হল লাইট এমিটিং ডায়োড অর্থাৎ ডায়োড থেকে আলোর প্রতিফলন ঘটবে এলইডিতে। বিদ্যুৎতায়িত শক্তি এলইডি বাল্ব এর মধ্যে রাখা সেমিকন্ডাক্টর থেকে আলোর প্রতিফলন করতে সাহায্য করে। লাইটিং প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে এলইডি মনিটরে আলো এড়িয়ে যেতে পারে না। যার ফলে এর ছিবর গুনাগুন মানসম্মত থাকে এবং ছবি থাকে পরিষ্কার। নীল বা সাদা আলো প্রতিফলনে ব্যবহৃত নাইট্রাইড এলইডি মডিউলে ব্যবহৃত সবচেয়ে বেশী প্রচলিত সেমিকন্ডাক্টর গুলোর মধ্যে একটি। এলইডি ডায়োডকে নির্দিষ্ট কোনো রং প্রতিফলন করার মত করে ডিজাইন করা যায়, আবার এমনভাবেও ডিজাইন করা যায় যাতে একটি ডায়োড থেকে ভিন্ন ভিন্ন রংয়ের আলো প্রতিফলন করা যায়। মাল্টিকালার ভিত্তিক এলইডি ডায়োড ব্যবহার করে বড় বড় এলইডি পর্দায় ছবি প্রদর্শন করা যায়।ফ্লুরোসেন্ট টিউবের তুলনায় এলইডি ৪০ শতাংশ কম বিদ্যুৎ খরচ করে। অন্যদিকে এলসিডিতে ফ্লুরোসেন্ট টিউবের ব্যবহারের ফলে আলোর প্রতিফলনে বাধা পড়ে। ফলে একটু হলেও পর্দায় ছবির মান এলইডি থেকে কম আসে। ফ্লুরোসেন্ট টিউব ভিত্তিক ব্যাকলিট মনিটরে আরো কিছু সুবিধা আছে যেমন: এগুলো একটু বেশী উজ্জল হয়, বেশ সংখক রং সাপোর্ট করে এ বলা হয়। আবার এলইডি ব্যাকলাইট সমৃদ্ধ মনিটর বন্ধ অবস্থা থেকে মাত্র কয়েক মিলিসেকেন্ডেই সর্বোচ্চ উজ্জলতায় পৌছে যেতে পারে। এদিক থেকে এগুলো ফ্লুরোসেন্ট টিউবভিত্তিক মনিটরের চেয়ে এগিয়ে আছে কারন এসব মনিটরে উজ্জলতায় পৌছাতে কয়েক মিনিট ও লাগতে পারেলাইক, শেয়ার ও কমেন্ট করে একটিভ থাকুন অন্যকে জানার সুযোগ দিন।

মোঃ মাহফুজ আহমেদ
নীড কমিউনিকেশ এন্ড আই টি ইনন্সিটিটিউট
202, 177 ভি. আই.পি টাওয়ার কাজির দেউড়ী, কোতোয়ালী, চট্টগ্রাম।
প্রশিক্ষনের জন্য আজই যোগাযোগ করুন
01842440276

16/03/2016

কম্পিউটার কি বোর্ড এর উপরের দিকের F1 থেকে F12 পর্যন্ত এই বাটন গুলোর প্রত্যেকের রয়েছে আলাদা আলাদা এবং গুরুত্তপূর্ণ ব্যবহার। বিশেষ করে মাউস এর বিকল্প হিসেবে এদের ব্যবহার করা যায়।চলুন দেখে নিই কি গুলোর প্রয়োগঃF1 : সাহায্যকারী কি হিসেবেই ব্যবহিত হয়। যখন F1 কি চাপা হয় তখন প্রত্যেক প্রোগ্রামেরই হেল্প পেইজ চলে আসে।F2 : ধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডার Rename করার জন্য ব্যবহার হয়। Alt+Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডেরনতুন ডকুমেন্ট খোলা যায় । Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা হয়।F3 : কি চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ অপশন চালু হয়।Shift+F3 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের লেখা বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা প্রত্যেক শব্দের প্রথম অক্ষর বড় হাতের বর্ণ দিয়েশুরু ইত্যাদি কাজ করা হয়।F4 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের last action performed Repeat করা যায়। Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়। Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয়।F5 : চেপে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি Refresh করা হয়।পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইড শো আরম্ভ করা হয়। এবং মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের find, replace, go to উইন্ডো খোলা হয়।F6 : চেপে মাউসের কার্সরকে ইন্টারনেট ব্রাউজারের অ্যাড্রেসবারে নিয়ে যাওয়া হয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্টে খোলা অন্য ডকুমেন্টটিসক্রিয় করা হয়।F7 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লেখা বানান ও গ্রামার ঠিক করা হয় এবং মজিলা ফায়ারফক্সের Creat browsing চালু করা হয়। Shift+F7 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে কোনো নির্বাচিত শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার ডিকশনারি চালু করা হয়।F8 : কি টি অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে। সাধারণত উইন্ডোজ Safe Mode-এ চালু করার জন্য এই কি টি চাপতে হয়।F9 : কি চেপে Quark 5.0 এর মেজারমেন্ট টুলবার ওপেন করাহয়।F10 :কি চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয়।Shift+F10 চেপে কোনো নির্বাচিত লেখা বা লিংক বা ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা হয়।F11 : চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজারের ফুল-স্ক্রিন মোড অন-অফ করা হয়।F12 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো ওপেন করা হয়। Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট সেভ করা হয়। এবং Ctrl+Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট প্রিএই ধরণের গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট পেতে লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার করে আমাদের সাথে একটিভ থাকুন

মোঃ মাহফুজ আহমেদ
নীড কমিউনিকেশ এন্ড আই টি ইনন্সিটিটিউট
202, 177 ভি. আই.পি টাওয়ার কাজির দেউড়ী, কোতোয়ালী, চট্টগ্রাম।
প্রশিক্ষনের জন্য আজই যোগাযোগ করুন
01842440276

11/12/2015

ট্রিম ভিউয়ার এর নতুন ভার্ষন এর সফটওয়্যার এর ডায়োরলোট করুন এবং নিজের সমস্যা দূর করুন বন্ধুদের মাধ্যমে।
https://www.teamviewer.com/en/download/windows.aspx

Timeline photos 16/11/2015

কম্পিউটার চালু হতে বেশি সময় লাগলে করণীয়

কম্পিউটার চালু হতে বেশি সময় নিলে ধরে নেওয়া যায় অনেক বেশি প্রোগ্রাম স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হওয়া বা ‘স্টার্টআপ আইটেম’ হিসেবে সক্রিয় হয়ে আছে। এ ব্যাপারটা খুবই সাধারণ। কম্পিউটার ব্যবহারে ধীরে ধীরে বিভিন্ন সফটওয়্যার ইনস্টলের ফলে স্টার্টআপ তালিকায় এসব ঢুকে পড়ে। ফলে কম্পিউটার যখন চালু হয়, স্বাভাবিকভাবেই সেসব প্রোগ্রামও একই সঙ্গে চালু হতে থাকে। ফলে কম্পিউটার চালু হয়ে পুরোপুরি কাজের উপযুক্ত হতে হতে সময় চলে যায় অনেকটা। বিষয়টি তাই একটু বিরক্তিকরও বটে। এসব ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কিছু বিষয় অনুসরণ করে কম্পিউটার চালুর ক্ষেত্রে সময় কমিয়ে আনা সম্ভব। এ সমস্যায় বর্তমানে অনেকেই পড়েন। কম্পিউটারের গতি কমে যাবে বলে অবশ্য নতুন কোনো সফটওয়্যার কম্পিউটারে ইনস্টল করা বন্ধ করাটাও কোন সমাধান নয়। মোটেই না বরং নিশ্চিত করতে এসব সফটওয়্যার প্রয়োজন ছাড়া যেন সব সময় চলতে না পারে। এতে কম্পিউটারের কর্মক্ষমতা অনেকটাই বেড়ে যাবে।
কোন প্রোগ্রাম স্বয়ংক্রিয় তালিকায় থাকতে পারে?
কম্পিউটারে কিছু প্রোগ্রাম স্বয়ংক্রিয় ভাবেই থাকে। এর মধ্যে উল্লেলেখযোগ্য অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রাম, ফায়ারওয়াল বা নিরাপত্তা অ্যাপ, বাংলা লেখার সফটওয়্যার, সিস্টেম বা ব্যাটারি তদারকির প্রোগ্রাম, বার্তা আদান-প্রদানের সফটওয়্যার (যেমন স্কাইপ), ক্লাউডভিত্তিক অ্যাপ (যেমন ড্রপবক্স, ওয়ান ড্রাইভ) ইত্যাদি। কীভাবে এগুলো বন্ধ করবেন? Windows Key+R চেপে রান চালু করে তাতে লিখুন msconfig এবং ওকে করুন। সিস্টেম কনফিগারেশন উইন্ডো চালু হলে ওপরের স্টার্টআপ ট্যাব নির্বাচন করুন। যেসব প্রোগ্রাম কম্পিউটার চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নিজে থেকেই চালু হয়ে যায় তার একটা তালিকা এখানে পাবেন। অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো স্টার্টআপ আইটেমের তালিকা থেকে টিক উঠিয়ে দিয়ে ওকে করুন।
কীভাবে বুঝবেন কোনটি অপ্রয়োজনীয়?
অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রামটি রাখতে পারেন, গ্রাফিকস বা অন্য কোনো প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার যেটি কম্পিউটার চালুর সঙ্গে সঙ্গেই আপনার প্রয়োজন সেটা রেখে দিতে পারেন, বাকিগুলো বাদ দিন। ওকে করার পর কম্পিউটার বন্ধ করে পুনরায় চালুর (রিস্টার্ট) একটি বার্তা পাবেন। কম্পিউটার পুনরায় চালু করেন (রিস্টার্ট)। এভাবে সিস্টেম থেকে স্টার্টআপ আইটেম কমিয়ে কম্পিউটার চালুর সময়টা কমিয়ে আনতে পারেন। তবে সবচেয়ে ভালো হয়, কোনো সফটওয়্যার ইনস্টল করার পর সেটির প্রোপার্টিজে ঢুকে কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় নিজে থেকে চালু হওয়ার অপশনটি বন্ধ করে দিলে। যেমন স্কাইপ যদি ইনস্টল করা থাকে তাহলে টুলস মেনু থেকে অপশন, তারপর স্টার্ট স্কাইপ হোয়েন আই স্টার্ট উইন্ডোজ অপশনটি থেকে টিক উঠিয়ে দিন। এভাবে নির্দিষ্ট স্বয়ংক্রিয় অপশনগুলো প্রোগ্রামগুলো থেকে বাদ দিলে পরবর্তী সময়ে আবার স্টার্টআপ আইটেমে যোগ হবে না।

Timeline photos 10/11/2015
Timeline photos 08/10/2015

:: এক্সেলের শর্টকাট কি ::
এমএস এক্সেলে কিছু কিছু বিশেষ নির্দেশের মাধ্যমে দ্রুত কাজ করা সম্ভব। ব্যস্ততার মুহূর্তে সময় বাঁচাতে শর্টকার্ট কি ব্যবহার করা ভালো। নিচে এক্সেলের বিভিন্ন কাজের শর্টকাট কি দেওয়া হলো।
অ্যারো কি: ডানে, বামে, ওপরে এবং নিচে কারসর নাড়াতে।
Ctrl+Arrow : ডানে, বামে, ওপরে এবং নিচে লেখার শেষে কারসর যাবে।
Ctrl+Home : ফিল্ড বা লেখার শুরুতে কারসর।
Ctrl+End : ফিল্ড বা লেখার শেষে কারসর।
Ctrl+Page Up : আগের পৃষ্ঠা বা ওয়ার্কশিটে যাওয়া।
Ctrl+Page Down : পরের পৃষ্ঠা বা ওয়ার্কশিটে যাওয়া।
Atl+Page Up : ডকুমেন্টের প্রথম কলামে অবস্থান করা।
Atl+Page Down : ডকুমেন্টের শেষ কলামে অবস্থান করা।
Atl+Enter : ফিল্ডে কারসর রেখে দুই ক্লিকের মাধ্যমে পরের লাইন তৈরি করা।
Shift+TAB : পেছনের ফিল্ড থেকে প্রথম ফিল্ডে একেক করে যাওয়া।
Ctrl+1 : ফন্ট, বর্ডার, নম্বর ইত্যাদির পরিবর্তন করা।
Ctrl+2 : ফন্ট বোল্ড করা।
Ctrl+3 : লেখাকে ইটালিক করা।
Ctrl+4 : লেখা আন্ডারলাইন করা।
Ctrl+5 : লেখার মাঝখান বরাবর কাটা দাগ (স্ট্রাইক থ্রু)।
Ctrl+7 : স্ট্যান্ডার্ড টুলবার সরিয়ে দেওয়া।
Ctrl+9 : কারসর যে ফিল্ডে আছে, তা মুছে ফেলা (রো ডিলিট)।
Ctrl+0 : কলাম ডিলিট।
Atl+F1 : ওয়ার্কশিটের সঙ্গে চার্টশিট যুক্ত করা।
Atl+F2 : সেভ অ্যাজ।
Ctrl+F3 : ডিফাইন ডায়ালগ বক্স খোলা।
Ctrl+F4 : ফাইল বন্ধ করা।
Ctrl+F5 : ফাইল নামসহ আদালা উইন্ডো।
Ctrl+F8 : ম্যাক্রো তৈরির জন্য ডায়লগ বক্স খোলা।
Ctrl+F9 : ফাইল মিনিমাইজ করা।
Ctrl+F10 : ফাইল নামসহ আলাদা ইউন্ডো।
Ctrl+F11: ওয়ার্কশিটের সঙ্গে ম্যাকরো শিট যুক্ত করা।
Ctrl+F12 : ওপেন ডায়ালগ বক্স।
যদি আপনাদের কোন প্রশ্ন থাকে এই ব্যাপারে, দয়া করে আমাকে কল করে জেনে নিতে পারেন অথবা আমাদের অফিসে সরাসরি এসে ফ্রি টিপস নিয়ে যেতে পারবেন।
মোহাম্মদ মাহফুজ আহমেদ
কল: 01842440276
নীড কমিউনিকেশ এন্ড আই টি ইন্সটিটিউট
202, 177 ভিিআই.পি টাওয়ার, কাজির দেউড়ী, চট্টগ্রাম।
ধন্যবাদ সবাই কে, সবাই ভাল থাকবেন।

Photos from Need communication & It Institute's post 07/10/2015

নীড কমিউনিকেশন এন্ড আই টি ইনন্সিটিউট ছাত্র/ছাত্রীদের জন্য নিয়ে এলো দারুন অফার
কম্পিউটার আই টি, ড্রাইভিং, গ্গ্রামেন্স এবং ইলেট্রিক্যাল কোর্চ্ চালু করছে। গ্রামেন্স কোর্চ্ শেষে 100% চাকুরীর নিশ্চয়তা প্রদান করা হচ্ছে।
যোগাযোগ: নীড কমিউনিকেশন এন্ড আই টি ইনন্সিটিউট। 202 ভি.আই.পি টাওয়ার শপিং মল, কাজির দেউড়ী, কোতোয়ালী, চট্টগ্রাম।
কল: 01842440276, 01842440275, 01876844674.
মোহাম্মদ মাহফুজ আহমেদ

22/09/2015

01- কম্পিউটার যখন–তখন বন্ধ হলে

চালু কম্পিউটার কিছুক্ষণ পরপর হঠাৎ বন্ধ হয়ে আবার চালু (রিস্টার্ট) হয়, এমন সমস্যায় মাঝেমধ্যেই পড়তে হয়। এমনটা হলে বিচলিত হয়ে পড়েন ব্যবহারকারী। হতে পারে এটা সফটওয়্যারের কোনো সমস্যা কিংবা যন্ত্রাংশের সমস্যা। বেশির ভাগ সময় নিজেই এর সমাধান বের করা যায়। অন্তত ধারণা পাওয়া যাবে আসলে ঠিক কী কারণে এমন ঘটছে।
হঠাৎ করে কম্পিউটার বন্ধ হওয়ার সমস্যা কেন হচ্ছে, তা খুঁজে বের করতে Windows key + R চেপে রান প্রোগ্রাম চালু করুন। এবার sysdm.cpl লিখে এন্টার করুন বা ডেস্কটপের কম্পিউটার আইকনে ডান ক্লিক করে প্রপার্টিজে ক্লিক করুন। এখানে বাঁ পাশের Advanced system settings-এ ক্লিক করুন। দুই ক্ষেত্রেই সিস্টেম প্রপার্টিজ উইন্ডো আসবে।
সিস্টেম প্রপার্টিজ এলে Advanced ট্যাবে ক্লিক করে Startup and Recovery বোতামের নিচে Settings-এ ক্লিক করুন। নতুন উইন্ডো খুললে এর মধ্যে থাকা System failure অপশনের নিচে Automatically restart অপশন থেকে টিকচিহ্ন উঠিয়ে দিন। Write an event to the system log-এ টিক দিয়ে ওকে করুন। ফলে এখন থেকে কিছু হলেও হঠাৎ করে কম্পিউটার বন্ধ হয়ে আবার চালু (রিস্টার্ট) হবে না। কম্পিউটারে সমস্যা হলে কিছু লেখাসহ একটা নীল পর্দা দেখা যাবে। মাইক্রোসফট এটাকে স্টপ এরর বললেও উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের মধ্যে ব্লু স্ক্রিন অব ডেথ বা বিএসওডি নামেই ব্যাপক পরিচিত।
এই নীল পর্দা বা ব্লু স্ক্রিনে ভেসে থাকা লেখাগুলো থেকেই প্রাথমিকভাবে বোঝা যাবে কম্পিউটারে আসলে ঠিক কী সমস্যা হচ্ছে। সব লেখা পড়ে হয়তো বোঝা যাবে না, কারণ অনেক কারিগরি তথ্য থাকে। তবে পর্দার ওপরের এবার কম্পিউটার পুনরায় চালু করে গুগলদিক থেকে দ্বিতীয় অনুচ্ছেদে বড় করে থাকা লেখাটাই আসলে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এ লেখাটি কোথাও লিখে রাখুন।
অনুসন্ধানের মাধ্যমে ইন্টারনেট থেকে জেনে নিন এই কম্পিউটার ত্রুটির আসল কারণ কোনটি। এটা কি কোনো সফটওয়্যারের কারণে ঘটছে? সমস্যাটি র্যামের ত্রুটির কারণেও হতে পারে। আবার নতুন কোনো যন্ত্রাংশ ঠিকমতো ইনস্টল বা সমর্থন না করলেও এ রকম হতে পারে। মূল কারণ বের করে ফেললে সমস্যার সমাধান বের করা খুব একটা কঠিন হবে না, আশা করা যায়।

09/08/2015

আপনি কি Facebook/ইন্টারনেট ব্যাবহার করতে পারেন? যদি পারেন তাহলে অনলাইনে আয়ও করতে পারবেন।

আপনি কি Facebook/ইন্টারনেট ব্যাবহার করতে পারেন? যদি পারেন তাহলে অনলাইনে আয়ও করতে পারবেন।

আমার লেখাটিতে মনোযোগ দেন আপনি আজ থেকেই অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ১০০% গ্যারান্টি।


TO OPEN THIS WEBSITE IN NEW TAB CLICK HERE( তারপর bookmark করে রাখুন)

অনলাইনে আয় করার ১০০ এর অধিক পদ্ধতি আছে। তার মধ্যে আমার ২০-২৫ টি পদ্ধতি সম্পর্কে ধারনা আছে।তাহলে বুজুন অনলাইন Earning জগত টা কত বড়। এখানে আমি কয়েকটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। যেমন

1)Ptc (সব চেয়ে সহজ ) 2) Google adsense 2) Affiliate marketing 3) Web development ( Html / PHP / CSS )
4) CMS based web Development ( joomla/ WordPress ) 5) Dollar sell & buy 6) Forex 7) Web design 8) Online Survey 9) SEO 10) Data entry 11) Chitika ads 12) Blogging 13)Animation 14) Email marketing 15) Social marketing ( Fb, twitter,google+,) বিস্তারিত বর্ননা নিচে দিলাম :

1)Ptc (সব চেয়ে সহজ )

PTC নাম শুনে আবার ভয় পেয়েন না নিচের সম্পূর্ণ লেখাটি পড়েন তাহলেই বুজতে পারবেন।১ টাকাও Invest করতে হবে না

Dolencer/skylencer এর কারনে বাংলাদেশ এর সবাই মনে করে PTC সাইট ই মানে ধোঁকা বাজি । কিন্ত না, শুধু ধৈর্য ধরে আসল সাইট চিনতে পারলে মাসে ৪০০০ হাজার থেকে শুরু করে ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করা যায়। কিন্তু সমস্যা হল আসল সাইট চিনা। কারন প্রতিদিন নতুন নতুন সাইট অনলাইন এ আসে। ১-১২ মাসের মধ্যে Scam করে চলে যায়। So নতুন সকল সাইট scam ধরে নিয়ে নতুন কোন সাইট এ কাজ করবেন না। যে সব সাইটের বয়স ৫ বছর শুধু সেই সব সাইট হল আসল সাইট। কারন যারা ৫ বছর যাবত কোন প্রকার ঝামেলা ছাড়া payment দিয়ে যাচ্ছে তারা scam হতে পারে না।আর যদি মনে করেন নিজে নিজে Google search করে সাইট বের না করে অভিজ্ঞ কার সহায়তা নিবেন সে ক্ষেত্রে আমি ত আছিই। কারন আমি গত ৩ বছর যাবত ptc সাইটে কাজ করছি। বেশির ভাগ লোক Google search করে PTC সাইট বের করে কাজ করে।১ মাস পরে যখন সাইট scam করে তখন বলা শুরু করে সব ptc সাইট ভুয়া। কিন্তু আমার কথা হচ্ছে সব সাইট যদি ভুয়া হত তাহলে ৩০০০ হাজার কোটি টাকার এই Market কিভাবে টিকে আছে?

২০০৩ সালে সর্ব প্রথম PTC সাইট চালু হয় । England এর একজন এটা চা্লুকরে। কিন্তু তখন PTC সাইট জনপ্রিয় হয়নি। ২০০৭ সালে আমেরিকা থেকে Jim Grago – ClixSense Inc (USA) চালু করে। ২০০৮ সালে পর্তুগাল থেকে Fernando Neobux নামক সাইট টি চালু করে।Neobux এর এখন আমেরিকায় অফিস আছে। ২০০৯ সালে Germany এর tim kolb চালু করে Bucks247 নামের সাইট টি। ২০০৯ সালে Finland এর Serenity & Saket(indian) নামের দুই জন versity student চালু করে Cashnhits নামের সাইট টি। পরে
Serenity & Saket দুই জন বিয়ে করে,যাইহোক ২০০৯ সালে Dimitrios Kornelatos – “Kordim” (Greece থেকে) – Scarletclicks & gptplanet নামে দুইটি সাইট চালু করে। নাম প্রকাশ না করে কেও একজন আমেরিকার থেকে Ayuwage & Innocurrent নামের দুই টি কিছুটা ভিন্ন ধরনের সাইট চালু করে ২০০৯ ও ২০১০ সালে। আরও ১০-২০ টি সাইট আছে। যারা কোন ধরনের ঝামেলা ছাড়া ৫ বছর যাবত payment দিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু Neobux/clixsence ছাড়া অন্য সাইট এর ইনকাম খুব কম।আমি শুধু এই ২ টি সাইট এ কাজ করার পক্ষ পাতি।

clixsense ( mother of all ptc site)

আমার ধারনা clixsense না আসলে ptc সাইট ই আসত না।তাই আমি clixsense কে mother of all ptc site বলেছি।আসলে clixsense এর মাদ্ধমেই ptc সাইট চালু হয়। ২০০৭ সালে।আপনি যেনে অবাক হবেন যে Clixsense ই একমাত্র company যারা আমেরিকাতে tv তে পর্যন্ত অ্যাড দেয়।clixsense থেকেও হাজার হাজার ডলার কামানো যায়।কিন্তু clixsense এর একটি প্রব্লেম হল এরা RENTED REFERRAL বিক্রি করে না।আপনাকে যা কামাতে হবে সব Direct Referral এর মাধ্যমে। clixsense মেম্বার ১ কোটি। একবার চিন্তা করেন একটা ptc সাইট এর মেম্বার ১ কোটি…।

কিভাবে SIGNUP করবেন

>>>এখানে ক্লিক করুন>এখানে ক্লিক করুন

Timeline photos 09/08/2015

আর কোন হতাশা নয়,Online Real $16 earning with prove …Very easy to online earn

আজ আপনাদের মাঝে নিয়ে এলাম এমন একটি সাইট যার নাম পেইডভার্টস।এখান থেকে আপনি অতি সহজেই আয় করতে পারবেন কোন টাকা খরচ না করে। সাইটটি পিটিসি এর ক্যাটাগরিতে পরলেও অন্য সব পিটিসি সাইট থেকে সম্পুর্ন আলাদা।
ফ্রি মেম্বার হিসেবেঃ ফ্রি মেম্বার হিসেবে অন্য পিটিসি সাইট থেকে ১$ আয় করতে আপনার ২০-৩০ দিন সময় লাগবে আর এই সাইটে আপনি প্রায় চার থেকে পাঁচ দিনেই ১$ আয় করতে পারবেন। সবচেয়ে ব্যতিক্রম ব্যাপার হচ্ছে এই সাইট আপনাকে ০.০০১-০৫$ মুল্যের এড দিবে।
ইনভেস্ট হিসেবেঃ যারা একটু ইনভেস্ট করে মেম্বার হয়ে আয় করতে চান, তাদের জন্য রয়েছে আনলিমিটেড আয়ের সুযোগ।এখানে আপনি ইচ্ছা করলে ১$ থেকে শুরু করে যত খুশি তত ইনভেস্ট করে আয় করতে পারেন ( ইনভেস্ট বলতে এই টাকা দিয়ে আপনি আপনার সাইট বা পণ্যের জন্য এড কিনবেন )। যেমনঃ আপনি যদি ১$ ইনভেস্ট করেন তাহলে সাথে সাথে ১.৫৫$ এর এড পাবেন, তার মানে ১$ ইনভেস্ট এ সাথে সাথে ০.৫৫$লাভ যত বেশি ইনভেস্ট তত বেশি আয় ( ইনভেস্ট না করলেও আয় করতে পারবেন,ইনভেস্ট করা আপনার ইচ্ছা)।
পেমেন্ট সিস্টেমঃ এটি my traffic-value এর একটি শাখা আর my traffic-value ৩ বছর যাবত অনলাইনে পে করে আসছে একমাত্র এই সাইটের রয়েছে সর্বোচ্চ পেমেন্ট সিস্টেম।যেমনঃ paypal,payza,egopay,STP,western union, perfect money,money transfer and Bankwire (অন্য কোন সাইট এতগুলো পেমেন্ট প্রসেসর সাপোর্ট করে না)। ১০০% পিওর ও ট্রাস্টেড এবং সকলকে পে করে থাকে।
সম্পুর্ন ফ্রিতে জয়েন করতে ক্লিক করুন নিচের লিঙ্কে:
signup
আসুন এবার দেখে নেয়া যাক Paidverts এ কাজ করার পদ্ধতি।
• প্রথমে আপনার account এ লগিন করুন।• একটু নিচে নামলে দেখতে পারবেন Welcome to paidverts লেখা আছে, তার নিচের বক্সেView paid add নামের একটা অপশন আছে তাতে ক্লিক করুন (এর আগে View Activation Add এই টা তে ক্লিক করে add টা দেখে account activate করে নিতে হবে)।
• এখানে দুই ধরনের add পাবেন, Paid add আর BAP( Bonus Add Point), আপনাকে এই দুই ধরনের add দেখতে হবে।
• এখন যেকোন add এ ক্লিক করলে আপনাকে ৩ টা লাইন এর লেখা লেখতে হবে যার মধ্যে প্রথম ২ টা [ 1st and 2 nd Image e ja lekha ache tai কপি পেস্ট করে দেয়া যাবে ] আর শেষের টা Captcha লিখে দিতে হবে।
1. Paid add : এই add গুলো থেকে আপনার account এ balance add হবে মানে আপনি ইনকাম করতে পারবেন।
2. BAP : এই add গুলো থেকে আপনার point জমা হবে, আপনার bonus point যত বেশী হবে Paid add এ তত বেশী দামের add পাবেন। তার মানে শুরুতে আপনি ১-২ সেন্ট এর Paid add পাবেন, কিন্তু আপনার bonus point বাড়ার সাথে সাথে আপনি ১-৫০ ডলার মুল্যের add পাবেন তাই নিয়মিত এই BAP গুলো দেখতে হবে ( ১$ ইনভেস্ত করলে ৩১০০ BAP আপনার একাউন্টে যোগ হবে )।
• এরপর Check Captcha তে ক্লিক করবেন, Captcha সঠিকভাবে দিলে নিচে Proceed to advisers website এই লেখাটা সবুজ হয়ে যাবে।
• তারপর Proceed to advisers website এ ক্লিক করবেন।
• এরপর নতুন একটি Tab/window ওপেন হবে, সেখানে ৩০ সেকেন্ড অপেক্ষা করেConfirm এ ক্লিক করে Close window তে ক্লিক করলে window টা কেটে যাবে।
• এবার আগের পেজে যেখানে ৩ টা লাইন লিখেছিলেন সেখানে দেখবেন লেখা আছে View another add , এখানে ক্লিক করে বাকি add গুলো একই নিয়মে দেখবেন।
মনে রাখবেন BAP(Bonus add point) যত বেশী হবে paid add er value তত বাড়বে
আশা করি বুঝতে পেরেছেন এর পরেও সমস্যা থাকলে মন্তব্য করে জানাবে.

Timeline photos 09/08/2015

কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কেনার আগে এই লেখাটা একবার পড়ুন !

ব্যাক্তিগত বা ব্যাবসয়িক কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কেনার আগে যে বিষয়গুলা সবার জেনে নেওয়া দরকার , আজকে সে বেপারগুলা আলোচনা করতে যাচ্ছি।কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কেনার আগে আমরা অনেকেই দ্বিধায় পরে যাই আবার অনেক সময় আমরা বেশ কিছু ভয়ানক অভিজ্ঞতার সম্মুখিন হই। কেউবা কেনার আগে অভিজ্ঞ কাউকে খুজে বেড়ান। আজ আমি আপনাদের কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কেনার আগে যে বিষয় গুলো জানা খুব দরকার তার কিছু বিবরন দিচ্ছে। আশা করছি অন্যের সহযোগীতা ছাড়াই নিজেই নিজের ল্যাপটপ বা কম্পিউটার কিনে নিতে পারবেন।

কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কেনার আগে পর্যবেক্ষন কেন প্রয়োজন?

যখন একটি কম্পিউটার কেনা হচ্ছে , তখন কম্পিউটার সম্পর্কে সম্ভবত আপনার একটা সাধারন জ্ঞান আছে , যেমন- কম্পিউটার কেমন, অথবা কিরকম কম্পিউটার কেনা উচিৎ। নিচে কিছু কম্পিউটার যন্ত্রাংশের বিবরন ও কিছু পরামর্শ দেওয়া হলো যা আপনি কম্পিউটার কেনার সময় খুব সহজেই আপনার প্রয়োজন খুজে নিতে পারবেন।

ডিসপ্লে:

সকল কম্পিটার বা ল্যাপটপেই ডিসপ্লে রয়েছে। যখন আপনি ল্যাপটপ বহন করে থাকেন তখনও এর সাথেও রয়েছে ডিসপ্লে, তাই ডিসপ্লে একটি গুরুত্বপূর্ন পর্যালোচনার বিষয়। যখন আপনি ডিসপ্লে খুজবেন তখন বিবেচনা করুন এটি আপনার নিজের প্রয়োজনের জন্য যথেষ্ট কিনা। খরচ কমানোর জন্য ডিসপ্লে সাইজ গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে। আপনাদের জন্য পরামর্শ থাকবে কমপক্ষে ১২” অথবা বড় এল সি ডি যার সাইজ ১৪” নেওয়ার জন্য।

ড্রাইভস:

ড্রাইভার হলো সেটি যেটি কম্পিউটার কেনার আগে বিবেচনা করা হয়। কিন্তু এটাও একটি গুরুত্বপূর্ন অংশ। ড্রাইভ বলতে আমরা যা বুঝি সেগুলা হলো, CD-ROM, DVD-ROM, Flopppy Drive ইত্যাদি। কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কেনার আগে অবশ্যই আপনাকে বিবেচনা করতে হবে কোন ড্রাইভগুলো আপনার প্রয়োজন।শুধু শুধু বাড়তি ড্রাইভ আপনার খরচ অনেক বাড়িয়ে দিতে পারে। আমরা অনেক সময় দেখে থাকি হাই কনফিগারেশনের কম্পিউটার গুলোতে অনেক ড্রাইভই আমাদের তেমন কোন কাজে আসে না। এক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজনকেই মূল্য দিন।

হার্ডড্রাইভ:

কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কেনার আগে হার্ডড্রাইভ সব সময়ের জন্যই একটি গুরুত্বপূর্ন বিবেচনার। হার্ডড্রাইভ হলো সেই জিনিস যেটা আপনার সকল ফাইল বা তথ্য সংরক্ষন করবে। যদি আপনার হার্ডড্রাইভ ফুল হয়ে যায় তখন আপনে অবশ্যই আপনার প্রয়োজনিয় তথ্য অন্য কোথায় সংরক্ষন করতে হবে তা না হলে আপনাকে একটি অতিরিক্ত হার্ডড্রাইভ যুক্ত করতে হবে। মুক্তমঞ্চ.কম আপনাদের সব সময়ই পরামর্শ দেবে সবচেয়ে বেশি জায়গার হার্ডড্রাইভ কেনার জন্য। করন মানুষের প্রয়োজন দিন দিন বাড়ে ছাড়া কমে না। বর্তমানে একটি ভালো মানের মুভির সাইট ৩ গিগা, যদি আপনার ড্রাইভটি কম স্পেসের হয় তাহলে একবার চিন্তা করুন আপনি কয়টি মুভি সংরক্ষন করতে পারবেন। এর পর সফট্ওয়ার, অডিও, ইমেজ, ইত্যাদিতো রয়েছেই।

লক:

লক সিস্টেম ল্যাপটপের জন্য বিবেচনার বিষয়। আপনার ডিসপ্লেটা কিভাবে লক হচ্ছে কিংবা হচ্ছে না ল্যাপটপ কেনার আগে তা অবশ্যই দেখে কিনুন।

মেমরী বা ব্যাম:

র‌্যাম সব সময়ই কম্পিউটার বা ল্যাপটের জন্য বিবেচনার বিষয়। এটি আপনার কম্পিউটারের গতি ও প্রাইমারি ডাটা সংরক্ষনে ব্যবহার হয়ে থাকে। অনেক সময় দেখা যায় কম্পিউটারে সকল কনফিগার হাই অথচ র‌্যাম কম । সে সকল ক্ষেত্রে আপনি অবশ্যই বিপদে পরবেন।

মডেম:

এটি একটি এডিশনাল অংশ। মডেমের কথা এখানে উল্লেখ করার কারন হলো, আপনার ল্যাপটপ বা কম্পিউটারে যথেষ্ট পরিমান USB port আছে কিনা। যদিও WiFi মাডেমের ব্যবহার অনেক কমিয়ে দিয়েছে। তারপরও যদি মডেম ব্যবহার করতে চান তাহলে দেখে নিন আপনার USB Port কয়টা। অনেক ল্যাপটপে একটি বা দুটি পোর্ট দেখা যায় সে ক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজন বৃদ্ধির সাথে সাথে ইএসবি পোর্টের ও প্রয়োজন অনুভব করতে থাকবেন।

নেটওয়ার্ক কার্ড:
কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কেনার আগে দেখে নিন নেটওয়ার্ক কার্ড আছে কিনা। ডেক্সটপ কম্পিউটারে অনেক সময় নেটওয়ার্ক কার্ড থাকে না। সেক্ষেত্রে আপনাকে অতিরিক্ত নেটওয়ার্ক কার্ড যুক্ত করতে হতে পারে যদি আপনার প্রয়োজন পরে।

প্রসেসর:

প্রসেসর কে কম্পিউটারে প্রান বলা হয়ে থাকে। বর্তমানে প্রসেসর কেনার সময় আমাদের বেশ ঝামেলায় ফেলে দেয়। কারন বাজারে এখন বিভিন্ন কম্পানির বিভিন্ন প্রসেসর পাওয়া যায়। এই প্রসেসের কারনেই কম্পিউটার বা ল্যাপটপের দাম অনেকা নির্ভর করে। তাই প্রসেস নির্বাচনের সময় আমরা আপনাকে পরামর্শ দেবে, অবশ্যই প্রসেসরের মান জাচাই করতে নেটে সার্চ দিন,রিভিউ দেখুন। তাহলেই বুঝতে পারবেন কোন কম্পানির প্রসেসর ভালো ।

সাউন্ড কার্ড:

সাউন্ড কার্ড একটি অপশনাল অংশ এটি আপনার প্রয়োজনের উপর নির্ভর করবে। বেশির ভাগ কম্পিউটার ব্যবহারকারীরা স্টান্ডার্ড সাউন্ড কার্ড ব্যবহার করে থাকেন।আবার অনেকে অনেক এডভান্স সাউন্ড কার্ড ব্যবহার করেন যেখানে তাদের স্পিকার কেনার টাকাও বাড়িয়ে দেয়। যখন আপনি সাউন্ড কার্ডের বিষয় বিবেচনা করবেন সে ক্ষেত্রে কিছুটা চিন্তা করুন, বেশির ভাগ ল্যাপটপে পর্যাপ্ত সাউন্ড কার্ড থাকে না। সেক্ষেত্রে আপনাকে বাড়তি স্পিকার বা হেডফোন ইউজ করতে হয়। নিশ্চিৎ করুন যে সাইউ কার্ডের কোয়ালিটি আপনার প্রয়োজনকে মিটাতে পারে কিনা।

ওজন:

ওজন কিন্তু একটা বড় সমস্যা, যখন আপনি আপনার কম্পিউটার বা ল্যাপটপ বহন করবেন তখন এর প্রয়োজন অনুভব করতে পারবেনা।

ভিডিও কার্ড:
ভিডিও কার্ড একটি গুরুত্বপূর্ন বিষয়। কিছু গেম প্রিয় লোকজন আজকাল অতিরিক্ত ভিডিও কার্ড ব্যবহার করে থাকেন। অতিরিক্ত ভিডিও কার্ড আপনার আনন্দকে বারিয়ে দেবে যখন আপনি ভিডিও গেমস খেলতে বসবেন।

কম্পিউটারের ব্রান্ড:

কম্পিউটারের ব্রান্ড আমাদের একটি গুরুত্বপূর্ন বিষয়। এটা অনেক সময় আমাদের মানুষিকতার উপর নির্ভর করে। এক কথায় বলতে গেলে ব্রান্ড বলতে আমার অজ্ঞান। তবে যে ব্রান্ডরই হোক না কেন। আগে নেটে সার্চ করে রিভিউ চেক করুন। বিশ্বে ইন্টেলই যে সব চেয়ে ভালো মাদারবোর্ড তৈরী করে তা কিন্তু নয়। সনি, আসুস, ডেল ই যে সরা আবার তাও নয়। বাজারে এমন অনেক কম্পিউটার বা ল্যাপটপ পাওয়া যায় তার নাম আমরা অনেকেই শুনি না অথচ সেগুলা সার্ভিস দিচ্ছে বছরের পর বছর।

সার্ভিসিং:

কম্পিউটারের শো রুম থেকে কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কেনার আগে নিশ্চিৎ হয়ে নিন সেটির গ্যারান্ট বা ওয়ারেন্টি আছে কিনা। কেনার সময় চুক্তিবদ্ধ না হলে পরে বিপদে পরতে হবে। ইলেক্ট্রনিক্স জিনিস নষ্ট হবে না সেটা কেউ বলতে পারে না।

সফটওয়ার:

কম্পিউটারে প্রয়োজনীয় সফটওয়ার আছে কিনা দেখে নিন। যেগুলা আপনার প্রয়োজন। শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় সফটওয়ারের দিকে নজর দিন। কারন অপ্রয়োজনীয় সফটওয়ার ইন্সটল দিয়ে শুধু শুধু আপনার হার্ডড্রাইভে লোড নিবেন কেন? এতে কম্পিউটারের গতি কমে যায়।

আমার এই ক্ষুদ্র জ্ঞান দিয়ে যতটুকু পারলাম লিখলাম। ভালো লাগলে মন্তব্য করুন। আপনার মন্তব্যই আমার লেখার অনুপ্রেরোণা। একটি কথা মনে রাখবেন কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কেনার আগে অবশ্যই আপনার প্রয়োজনকে মূল্যদিন। ভেবে নিন, কেন আপনি ল্যাপটপ বা কম্পিউটার কিনছেন, কি কাজে ব্যবাহার করবেন। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

Telephone

Website