Ali Bhai

Ali Bhai

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় "ফ্রি অনলাইন বিজনেস স্কুল"

18/07/2020
18/07/2020

কেমন হবে আমাদের আগামীর পথচলা? কোরোনার কারণে কি ধরণের সুযোগ তৈরী হতে যাচ্ছে আমাদের উদ্যোক্তাদের জন্য? - এ সকল প্রশ্নের উত্তর জানতে চোখ রাখুন আজ রাত ৯:৩০ মিনিট

12/07/2020
12/07/2020

Four friends one dream...ফেইসবুক স্টোর শুরু করবার মধ্যে দিয়ে স্বপ্নের যাত্রা শুরু. তারপর ফিরে তাকাতে হয়নি খুব একটা.

F-commerce বিসনেসে সফল হবার সিক্রেট জানতে চেষ্টা করবো Newton's Archive-এর কো-ফাউন্ডার Tasnim Farah Zaman-এর কাছে আজ ৯:৩০ মিনিট.

27/06/2020
27/06/2020

Internet Restaurant ব্যবসা খুব অল্প দিনে একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় ব্যবসা হয়ে দাঁড়িয়েছে. সাধারণ ব্যবসার তুলনায় অল্প পুঁজি লাগবার কারণে এই ব্যবসা শুরু করা ক্ষানিকটা সহজ.

আমাদের আজকের অতিথি, Faiyaz Al Zami, একজন ক্লাউড রেস্টুরেন্ট উদ্যোক্তা. ফাইয়াজের কাছ থেকে আমরা তার স্টার্টআপ Dawaat-এর শুরুর গল্প জানবো এবং তাকে কি ধরণের চ্যালেঞ্জ ফেস করতে হয়েছে তার সম্পর্কে জানবো. চোখ রাখতে ভুলবেন না আজ রাত ৯:৩০ মিনিট.

20/06/2020
18/06/2020

সিলিকোন ভ্যালির আলোচিত স্টার্টআপ SigFig-এর প্রোডাক্ট ডিরেক্টরের পদবি এবং সিক্স ফিগার বেতনের গোল্ডেন-হ্যান্ডকাফ ভেঙে দেশে ফিরে বাংলাদেশের অন্যতম সফল স্টার্টআপ, Chaldal.com, শুরু করবার রোমাঞ্চকর কাহিনী জানতে চোখ রাখুন আমাদের এই সপ্তাহের Facebook Live-এ

Chaldal-এর প্রতিষ্ঠাতা ওয়াসিম আলিম ভাইয়ের মাস্টারক্লাস-এ যোগ দিতে চোখ রাখুন ২০ জুন, শনিবার রাত ৯:৩০ মিনিট.

14/06/2020
14/06/2020

হ্যালো উদ্যোগটা বন্ধুরা! আজকে আমরা কথা বলবো বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন লার্নিং এন্ড টিচিং মার্কেটপ্লেস REPTO - Education Center এর ফাউন্ডার এবং CEO Sheyam ভাইয়ের সাথে.

Sheyam ভাই HSC-তে পড়বার সময় বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন লার্নিং এন্ড টিচিং মার্কেটপ্লেস, REPTO Education Center তৈরী করেন. তারপর বাংলাদেশের সবচেয়ে স্বনামধন্য এবং কম্পিটিটিভ Venture Accelerator প্রোগ্রাম, GP Accelerator-এ join করেন.

আজ Sheyam ভাইয়ের কাছে আমরা তার উদ্যোগটা জীবনের উৎত্থান-পতনের কথা জানতে চেষ্টা করবো এবং GP Accelerator প্রোগ্রাম-এ কি ভাবে এপলাই করতে হয় তার সম্পর্কে জানতে চেষ্টা করবো.

13/06/2020
13/06/2020

আজকে আমরা কথা বলবো অত্যন্ত জনপ্রিয় SME কন্সালটেন্সি প্রতিষ্ঠান Shahin's Helpline-এর প্রতিষ্ঠাতা আমিনুল ইসলাম ভাইয়ের সাথে. প্রায় এক যুগ ধরে আমিনুল ভাই এবং তার প্রতিষ্ঠান, Shahin's Helpline, ছোট ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের বিভিন্ন ভাবে সাহায্য করে আসছেন যেমন ট্রেড লাইসেন্স তৈরী করা, BSTI লাইসেন্স তৈরী করা, Import-Export লাইসেন্স তৈরী করা, ট্রেড লাইসেন্স, পেটেণ্ট লাইসেন্স তৈরী করা, কারিগরি প্রশিক্ষণ দেয়া, ইত্যাদি.

আজকে আমি আমিনুল ভাইয়ের সাথে কথা বলবো ব্যবসা শুরুর নানা খুঁটিনাটি বিষয়ে. যোগ দিতে ভুল করবেন না কিন্তু!!!

07/06/2020

অত্যন্ত দুঃখের সাথে জানানো যাচ্ছে যে আমাদের আজকে লাইভ সেশন-টি সাময়িক ভাবে স্থগিত করা হয়েছে. পরবর্তী সময় শীঘ্রই জানিয়ে দেয়া হবে.

আমরা আন্তরিক ভাবে দুঃখিত!!

01/06/2020

একজন বেকারকে চাকুরী দিয়ে কর্মচারী না বানিয়ে চাকুরীদাতা হিসেবে তৈরী করার উদ্দেশ্য নিয়ে ২০১৩ সালে "নবীন উদ্যোক্তা" প্রোগ্রাম শুরু করেছিলেন নোবেল বিজয়ী ডঃ মুহাম্মদ ইউনূস। অল্প পূজির উদ্যোক্তাদের ফান্ডিং সমস্যা থেকে উত্তরণে ফান্ডের ব্যবস্থা করা ও ব্যবসা পরিচালনায় সার্বিক সহায়তা করাই এ উদ্যোগের মূল উদ্দেশ্য।

আপনি যদি ১৮-৩০ বছর বয়সী হন; গ্রামীণ ব্যাংক ঋণ গ্রহীতার সন্তান হন ও একটি ব্যবসা শুরু করে থাকেন, তবে নবীন প্রোগ্রাম থেকে ব্যবসা সম্প্রসারণের জন্য ইকুইটি ইনভেস্টমেন্ট পেতে পারেন। আর ভবিষ্যতে ইনভেস্টমেন্ট + ২০% “ট্রান্সফার ফী” ফিরিয়ে দিয়ে ব্যবসার পূর্ণ মালিকানা ফিরে পাবারও সুন্দর ব্যবস্থা আছে।

জুন ২০১৮ পর্যন্ত গ্রামীনের ৪ টি ফান্ডিং কোম্পানী মোট ৩২,৮৬৮ জন স্বল্প পূজির ব্যবসায়ীকে ফান্ড দিয়ে সাহায্য করেছে। আপনি যদি উপরোক্ত ক্রাইটেরিয়া গুলো পুরণ করেন, তবে নিকটস্থ গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় যোগাযোগ করতে পারেন।

এ প্রোগ্রাম নিয়ে আরো জানতে ভিজিট করুন- http://socialbusinesspedia.com/wiki/details/197/what-is-nobin-udyokta-young-entrepreneur

26/05/2020

Learn how to start a Wedding Photography business with Ankur Roy

26/05/2020

Join us to learn the ropes of Wedding Photography business from the serial entrepreneur, Ankur Roy.

Wedding Photography এবং Cinematography ব্যবসা সম্পর্কে জানতে চোখ রাখুন আজ রাতের ফেইসবুক লাইভ-এ Ankur ভাইয়ের সাথে

14/07/2019

হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ সাহেব আজকে সকাল ৭:৪৫ মিনিটে ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

১৯৮৮ সালে এরশাদের হাত ধরে বাংলাদেশ প্রথম জাতিসংঘে পিসকিপিং ফোর্স পাঠানো শুরু করে যা এখন বাংলাদেশের অন্যতম রেমিট্যান্সের উৎস। এছাড়াও বাংলাদেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নের পেছনে হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। ১৯৮৫ সালে যমুনা সেতু তৈরির উদ্যেশে মুহাম্মদ এরশাদ যমুনা মাল্টিপারপাস ব্রিজ অথরিটি তৈরী করেন।

এরশাদ সরকারের আমলে প্রথমবারের মতো প্রাইভেট ইন্সুরেন্স (জেনারেল এবং লাইফ) ইন্সুরেন্স কোম্পানি প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশে। আশির দশকে যখন বাংলাদেশের শতকরা ৭৩ জন মানুষ কৃষিকাজের সাথে যুক্ত ছিলেন তখন হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ সাহেব কৃষিক্ষেত্রের দিনমুজুরদের জন্য নুন্নতম বেতন কাঠামো তৈরী করেন - দিনে ৩.৫ কেজি চাল বা তার বাজারদামের সমপরিমাণ টাকা। এছাড়াও, এরশাদ সাহেব অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ডিসেন্ট্রালাইজ করবার জন্য ৪৬০টি উপজেলা তৈরী করেন এবং ২১টি জেলা ভেঙে ৬৪টি জেলা গঠন করেন।

08/07/2019

"প্যাশন" শব্দটা শুনতে শুনতে আমার কান একেবারে পচে গেছে। যখননি কাউকে প্রশ্ন করি, "তুমি কেন উদ্যোক্তা হতে চাও?" সে আমার প্রশ্ন শেষ করবার আগেই উত্তর দিয়ে বসে, "কারণ আমি "x"-এর প্রতি প্যাশনেট, "y"-এর প্রতি প্যাশনেট, "z"-এর প্রতি প্যাশনেট।

দেখুন, অনেক চাকরির বিজ্ঞাপনে ৩.০ সিজিপিএ যেমন এপলাই করবার জন্য "মিনিমাম রিকুইরেমেন্ট রিকোয়ারর্মেন্ট" হিসাবে থাকে, ঠিক তেমনি স্টার্টআপ ফাউন্ডারদের জন্য "প্যাশন" একটি মিনিমাম রিকোয়ারর্মেন্ট মাত্র। আরো একটি ব্যাপার আছে, কাউকে দুঃখ দেবার জন্য বলছি না, ইন্টারভিউ বোর্ডে যেমন সব উনিভার্সিটির সিজিপিএকে একভাবে দেখা হয় না, ঠিক তেমনই, সব ধরণের প্যাশনেট লোককে এক ভাবে দেখা হয় না।

আমার অভিজ্ঞতা অনুযায়ী, "প্যাশনেট লোকেরা" তিন ধরণের হয়ে থাকে। প্রথম হচ্ছে "লেজি বা অলস প্যাশনেট মানুষ," দৃতীয় হচ্ছে "ড্রিমি বা স্বপ্নে-বিভোর প্যাশনেট মানুষ" আর সব শেষে হচ্ছে "রিয়ালিস্টিক বা বাস্তববাদী প্যাশনেট লোক।"

আমাদের সবার পরিচিত, লেজি প্যাশনেট লোকরা কোন একটি ব্যাপার নিয়ে প্যাশনেট থাকে ঠিকই কিন্তু ওই পার্টিকুলার জিনিসটার উপর এক্সপার্ট হবার জন্য যতটুকু পরিশ্রম করা দরকার, তারা তা ভুলেও কখনো করে না। এই ধরণের লোকদেরকে দিয়ে আর যা কিছু হোক না কেন স্টার্টআপ শুরু হবে না।

দৃতীয় টাইপের প্যাশনেট লোক হচ্ছে, "ড্রিমি প্যাশনেট।" এই ধরণের লোকগুলো একটু পাগল প্রকৃতির হয় এবং এদের পক্ষেই প্যারাডাইম শিফট আনা সম্ভব, নেক্সট ফেইসবুক, গুগল, মাইক্রোসফট শুরু করা সম্ভব। কিন্তু, এই ধরণের উদ্যোক্তাদের একটা বড় উইকনেস আছে। স্টার্টআপ শুরু করবার প্রথম দিকে এদের কনভেনশনাল বিসনেস ম্যানেজমেন্ট স্কিলের ঘাটতি থাকে এবং তাই তাদের দরকার পড়ে এমন একজন কো-ফাউন্ডারের বা মেন্টরের যে বিসনেস অপারেশন্স-এর ব্যাপারে ভালো জ্ঞান রাখে।
গুগলের শুরুর দিকে গুগলের বোর্ড মেম্বাররা গুগলের কো-ফাউন্ডার, ল্যারি পেজকে বাধ্য করেছিল প্রফেশনাল CEO হায়ার করবার জন্য। আর ফেসবুকের আজকের এই পসিশনে পৌঁছবার পেছনে Sean Parker-এর কতটুকু কান্ট্রিবিউশন আছে তা তো সবাই জানে।

এখন শেষ টাইপের লোক হচ্ছে "বাস্তববাদী প্যাশনেট উদ্যোক্তা।" এই ধরণের উদ্যোক্তারা অনেকটা "চ্যাকা -খাওয়া" প্রেমিকদের মতো। প্রথম দিকে এরাও স্বপ্ন দেখতো, এরাও কবিতা লেখতো, কিন্তু কয়েকবার ব্যবসায় ফেল করবার পর এখন তারা পানি খেলেও তা দোয়া পড়ে ফু দিয়ে তারপর খায়।

অনেকবার ফেল করবার এক্সপেরিয়েন্স আর সফল উদ্যোক্তা হবার জিদ, "রিয়ালিস্টিক প্যাশনেট" উদ্যোক্তাদের, এফেক্টিভ ম্যানেজার হিসাবে তৈরী করে। যদি কোনো ভাবে একজন রিয়েলিস্টিক কো-ফাউন্ডার একজন ড্রিমি প্যাশনেট কো-ফাউন্ডার পেয়ে যায় তাহলে তারা তুলকালামকান্ড করে দিবে।

ফেসবুকের Sean Parker একজন বাস্তববাদী প্যাশনেট উদ্যোক্তা, আমেরিকার Walmart-এর ফাউন্ডার স্যাম ওয়াল্টন একজন রিয়ালিস্টিক প্যাশনেট উদ্যোক্তা। তো, উদ্যোক্তা-বন্ধুরা, বুঝতেই পারছেন, শুধু প্যাশনেট হলেই চলবে না, ড্রিমি বা রিয়ালিস্টিক প্যাশনেট হতে হবে। আর ড্রিমি প্যাশনেট হলে রিয়ালিস্টিক-প্যাশনেট একজন কো-ফাউন্ডার বের করতে হবে। আর রিয়ালিস্টিক প্যাশনেট হলে একজন ড্রিমি প্যাশনেট কো-ফাউন্ডার বের করতে হবে।

07/07/2019

বিইউবিটি থেকে সদ্য বিবিএ সম্পন্ন করা এক তরুণ সাকিব মুন্না। সফটওয়্যার ফার্মে কিছুদিন চাকরি করলেন কিন্তু নিজে কিছু করবার ইচ্ছা তাড়া করে ফেরে তাকে সবসময়।

২০১৭ সালের শেষের দিকে ফেসবুকে কিছু গ্রুপে নিজের ইচ্ছার কথা পোষণ করেন মুন্না। সাড়া মিললো প্রায় ২০ জনের কাছ থেকে। মূলধন যা যোগাড় হলো তা যথেষ্ট নয় বলে তারা একত্রে আরও শেয়ারহোল্ডার খুঁজতে থাকলেন। ২০১৮ সালে মুন্নার শেয়ারহোল্ডার হলো ১৫০ জন। তাদের সকলকে নিয়ে মুন্না শুরু করলেন “হিডেন শেফ” রেস্টুরেন্ট এন্ড ক্যাফে।

দারুন সাড়া মিললো। যাত্রার মাত্র ৬ মাসের মাথায় কালশী তে আরো দুটি রেস্টুরেন্ট ওপেন করলো হিডেন শেফ। এর মধ্যে একটি হল চাপ এক্সপ্রেস। আজ ঢাকা কমার্স কলেজ এর বিপরীত পার্শ্বে হিডেন শেফ তার সবচেয়ে বড় শাখা উদ্বোধনের অপেক্ষায়। ৫০ জনের মত কর্মসংস্থান। হিডেন শেফের মুন্না বলেন “এই সংখ্যা হাজার ছাড়িয়ে যাবার পরিকল্পনা রয়েছে আমাদের।” বর্তমানে হিডেন শেফে বিনিয়োগকারীদের সংখ্যা বেড়ে ৫০০ ছাড়িয়েছে যা দিন দিন বেড়েই চলেছে।

হিডেন শেফ ফুড সার্ভিসে সেবা দিচ্ছে এখন মিরপুর অঞ্চলে যার মাঝে রয়েছে জন্মদিন, এনিভারসারি, কর্পোরেট পার্টি ব্যবস্থাপনা, ফ্রি হোম ডেলিভারি।

সাকিব আরও জানান, “বিশ্বের প্রায় ২২টি দেশ থেকে প্রবাসী বাঙ্গালি ৭০ জনেরও বেশি বিনিয়োগকারী আছেন আমাদের সাথে যাদের সহযোগিতা না পেলে হিডেন শেফের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়ত। সেই সকল পার্টনারদের জীবনে যাতে কোন দুঃখ-কষ্ট না থাকে তার জন্য নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায় হিডেন শেফ। হিডেন শেফ নির্মাণ করছে প্রবাসী কল্যাণ ফান্ড যেখানে হিডেন শেফে বিনিয়োগকারী সকল প্রবাসীদের জন্য দেশে ফিরে যেকোন ব্যবসা বা কাজের মাধ্যমে দেশে নিজের আয়কে সমৃদ্ধশালী করতে পারা। সময়ের সাথে সাথে হিডেন শেফ তার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে এগিয়ে যেতে চায়। সকলের সহযোগিতা এবং হিডেন শেফের ঐকান্তিক কর্মপ্রচেষ্টায় এগিয়ে যাব সকলের ভালোবাসার হিডেন শেফকে নিয়ে”।

--------------
সাকিব মুন্না
রেস্টুরেন্ট ব্যবসা, হিডেন শেফ

আমাদের ফলোয়ার সাকিব মুন্না ভাইয়ের সফলতার গল্প.
ভিসিট Hidden Chef at https://bit.ly/2xCwQy0
**আপনার সফলতার গল্প সবার সাথে শেয়ার করতে চাইলে আমাদের কাছে লিখে পাঠাতে পারেন ইনবক্সে**
---------------------------------------------------------------------------

01/07/2019

চালডাল.কম-এর এক্সপ্লোসিভ সফলতার রহস্য (পার্ট ২)

Link to Part 1: shorturl.at/ahrXZ

29/06/2019

বাংলাদেশের জাতীয় বদঅভ্যাস: পেজে কোন পোস্ট শেয়ার না করে, "Invite Friends", "Select All" দিয়ে পুরো বাংলাদেশকে ইনভাইট করা।

একজন ফার্স্ট-টাইম পেইজ ভিসিটরকে ফলোয়ার বা পেইড কাস্টোমারে কনভার্ট করবার জন্য তাকে কমপক্ষে ৩০ সেকেন্ড পেইজে ধরে রাখতে হয়। তাই আপনার পেজে ৩০ সেকেন্ড স্ক্রল করবার মতো ভালো কনটেন্ট পোস্ট না করে কাউকে ইনভাইট করবেন না।

এছাড়াও আমি যদি কোনো কারণে আপনার এতিম পেজে লাইকও দেই তাহলেও কোন লাভ নেই কারণ ভবিষ্যতে আপনি যদি ভাল কোন পোস্ট আপলোড দেনও ফেসবুকের আলগোরিথমের রিসেন্ট কিছু পরিবর্তনের কারণে ফেইসবুক আমাকে সেই পোস্ট শো বা রেকমেন্ড করবে না। সো, আমার ফার্স্ট ইম্প্রেশনই, আমার লাস্ট ইম্প্রেশন।

28/06/2019

“মনে প্রাণে যে ছেলে ব্যবসায়ী হতে চায়, তাকে কী আর পড়ার টেবিল টানে! শুরুটা যশোর শাহীন কলেজে পড়ার সময়ে। ছোটবেলা থেকেই সৎ ব্যবসায়ী হিসেবে বাবাকে দেখেছি কাছ থেকে। ‘বাগাট রাজকুমার মিষ্টান্ন ভাণ্ডার’, বাবার মিষ্টির দোকান। মনে মনে আমিও তার মতোই সততার সাথে সফল হতে চেয়েছি। তাই নিজের সিদ্ধান্ত বাবাকে জানালাম। বাবাও সায় দিল আর বাবার সাথেই আমার পুরোদস্তুর ব্যবসায়ী ক্যারিয়ার শুরু হয়ে গেলো। ব্যবসা করতে গিয়ে অনেক কিছু শিখেছি। এখনো শিখছি। সেই শিক্ষা থেকে এখন মনে করি, সবাই মিলে সহযোগিতা করলে যেকোনো কিছুই সম্ভব।
বিজনেসে চ্যালেঞ্জ থাকেই। আর সেই চ্যালেঞ্জ সামলে নতুন আইডিয়া নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হয়। এরকম চিন্তা-ভাবনা থেকে, ২০ বছর আগে প্রতিষ্ঠা করা বাবার মিষ্টির দোকান ঘিরেই ২০১৪ সালে আমি ডিজাইন করি নতুন ব্যবসার, নাম দেই রাজকুমার ফুড প্রোডাক্টস। প্রথমে বিস্কুট দিয়ে শুরু করে, আস্তে আস্তে আমি ব্যবসার পরিধি বাড়াতে থাকি। পরবর্তীতে চানাচুর, চিপস্, জুস ইত্যাদি নানারকম উন্নতমানের পণ্য উৎপাদন শুরু করি। নতুন এই উদ্যোগের শুরু থেকেই আমি যে বিষয়ে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি, তা হলো ঠিকঠাক ম্যানেজমেন্ট নিশ্চিত করা। কারণ আমি বিশ্বাস করি, ব্যবসায়ে সাফল্য পেতে সঠিক ব্যবস্থাপনা খুব বড় ভূমিকা রাখে। যতো টাকাই বিনিয়োগ করেন না কেন, ব্যবস্থাপনা খারাপ হলে যেকোনো উদ্যোগ মুখ থুবড়ে পড়বে।

রাজকুমার ফুড প্রোডাক্টস-এর শুরু থেকে আজ অব্দি নিজেকে এই প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত প্রায় ৪০০ মানুষের একজন বলেই মনে করি। যেকোনো কাজ নিজের মনে করে, ভালোবাসা নিয়ে করলে তাতে সফলতা আসবেই।”

রাজকুমার ঘোষ
রাজকুমার ফুড প্রোডাক্টস, ফরিদপুর
Title: যে ছেলে ব্যবসায়ী হতে চায়, তাকে কী আর পড়ার টেবিল টানে!
Source: https://www.facebook.com/IDLC.FinancingHappiness/
Photo Credit: IDLC. Financing Happiness

বিখ্যাত কফি হাউজ Starbucks এর ইতিহাস - বিডিপ্রেনার 22/06/2019

আমাদের লক্ষ্য ছিল – “TO BUILD A COMPANY WITH A SOUL”. ভাবতে খুবই ভালো লাগে যে আমরা তা করতে পেরেছি।

তিন স্টেপে সফল Howard Schultz: (১) ব্যবসায় নামার আগে ব্যবসা পরিচালনার অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন, (২) কফি ইন্ডাস্ট্রিতে চাকরি করবার সময় "ইন্ডাস্ট্রি গ্যাপ" বা নতুন সুযোগ খুঁজে বের করতে চেষ্টা করেছেন সর্বক্ষণ, এবং (৩) "গ্যাপ" ইডেন্টিফাই করবার পর ২৪২ জন ইনভেস্টরের কাছে গলাধাক্কা খেয়েও নিজের স্বপ্নের প্রতি আস্থা রেখেছিলেন.

বিখ্যাত কফি হাউজ Starbucks এর ইতিহাস - বিডিপ্রেনার মান্না দে’র সেই বিখ্যাত গান “কফি হাউজের সেই আড্ডাটি আজ আর নেই, আজ আর নেই” – আপনি নিশ্চয় শুনেছেন। কিন্তু অ্যামেরিকা...

19/06/2019

অনলাইন রিভিউ; বর্তমানে ক্রেতার এক চরম হাতিয়ার। বেশীর ভাগ সময় ক্রেতা মাত্রাতিরিক্ত উচ্ছসিত না হলে ভালো রিভিউ দেয় না; আর সামান্য খারাপ হলেই একটা ১স্টার রেটিং দিয়ে বসে থাকে। কিন্তু এই রিভিউ কি আসলেই কোন প্রভাব ফেলে অন্য ক্রেতার উপরে?

রিসার্চ বলছে অনলাইন রিভিউ প্রতি ১০০জনে ৮৪ জনের উপর প্রভাব ফেলে! ভালো রিভিউ যেমন ঐ প্রতিষ্ঠানকে বিশ্বাস করতে সাহায্য করে, তেমনি খারাপ রিভিউ ঐ প্রতিষ্ঠানের কোয়ালিটি প্রশ্ন বিদ্ধ করে।

আপনার মেমরী সামান্য সার্প হলেই হয়ত মনে করতে পারবেন; মাত্র কিছুদিন আগেই বাংলাদেশেরই এক নাম করা পত্রিকা তাদের ফেসবুক রিভিউ বন্ধ করে দিয়েছে; কারণ কোন একটা বিষয় নিয়ে বাংলার জনতা ক্ষেপে গিয়ে ১স্টার রিভিউ দিতে দিতে তাদের রেটিং এর বারোটা বানিয়ে দিয়েছিলো। এমনটা কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই হয়; হয়েছে এবং সব থেকে বাজে বিষয় হলো আগামীতেও হবে।

অনলাইন রিভিউ কতটুকু প্রভাব ফেলে?

সম্প্রতি আমেরিকার ক্রেতাদের একটা জরিপে দেখা গেছে যে প্রতি ১০০জন ক্রেতায় ৭৪জনই বলছে তারা পজেটিভ রিভিউকে খুব গুরুত্ব দেন। এটা তাদের মনের বিশ্বাসকে বাড়িয়ে তোলে।

যেমন, আমার কথাই ধরুন। আমি শাওমি এর একটা ফিট ব্যান্ড ২ কিনেছি একটা অনলাইন স্টোর থেকে; পরবর্তিতে আমার পরিচিত একজন কিনে দিতে বললেন, আমি কিনতে গিয়ে দেখি একটা স্টোরে আমি যে স্টোর থেকে কিনেছিলাম তার থেকে ৪০০ টাকা কমে (প্রোডাক্টের দামই ১৮০০ টাকা) বিক্রি করছে। কিন্তু ঐ বিক্রেতার রেটিং দেখলাম ২স্টার। ব্যাস, ভাই আমাকে বললেন যে ৪০০ টাকা বাড়তি দিতে রাজি; কিন্তু রিস্ক নিবো না। মজার বিষয় হচ্ছে এখানে রিস্কের কোন বিষয়ই নাই। যদি প্রোডাক্ট অরিজিনাল না হয়, আমি কেনার ৭দিনের মধ্যে ফেরৎ দিয়ে সম্পূর্ণ টাকা পাচ্ছি; আর যদি প্রোডাক্ট হাতেই না পাই, তাতেও আমি টাকা ফেরৎ পাচ্ছি। কিন্তু ঐ ভাইকে কে বুঝাবে?

জ্বী, এমন ক্রেতায় মার্কেট ভরা।

নেগেটিভ রিভিউ দেখলে আগে কোয়ালিটির কথা চিন্তায় আসেঃ

আগের উদাহরণের ঐ ভাই কিন্তু টাকা ফেরতের গ্যারন্টি থাকবার পরও শুধুমাত্র বিক্রেতার সার্ভিস কোয়ালিটির কথা চিন্তা করে প্রোডাক্টটি নিচ্ছেন না; যদিও তিনি কম মূল্যে পাচ্ছেন।

ঠিক তেমনি প্রায় ৬০ শতাংশ ক্রেতাই বাজে রেটিং মানে বিক্রেতার কোয়ালিটি সাথে সাথে প্রোডাক্টও নকল হতে পারে এমনটাই ধরে নেন।

কতজন কেয়ার করেন না?

শুনলে অবাক হবেন যে মাত্র ৫% মানুষ বলছে যে তারা কখনও অনলাইন রিভিউ পড়েও দেখেন না; তাকিয়ে স্টার মার্কও দেখেন না। প্রোডাক্ট পছন্দ হলে কিনেন, না পছন্দ হলে নাই। কেউ কেউ আবার দামের কাছে সব কিছু বিসর্জন দিয়ে দেন।

আর ২১% ক্রেতা বলছে যে রিভিউ পড়ি, কিন্তু সেটা তেমন প্রভাব ফেলে না। বিশ্বাস হয়? আপনার ওপর প্রভাব ফেলবে না, কিন্তু তারপরও আপনি প্রতিবার পড়বেন; হয় এটা?

বাজে রেটিং পেলে কি করবো?

বিল গেটস এর অতি সত্য বাণী, ‘আপনার সবচাইতে অসন্তুষ্ট ক্রেতাই আপনার জন্য সবচাইতে বড় শেখার জায়গা’, এটা মাথায় রেখে কাজ করতে হবে। বাজে রেটিং পেলে প্রথম করণীয় হচ্ছে মাথায় ঠান্ডা পানি ঢেলে মাথা ঠান্ডা রাখা। বিশ্বাস করেন, মাথা ঠান্ডা রেখে বাজে রেটিং এর ৭০% এর বেশী রেটংকে সহজেই ভালো রেটিং এ পরিবর্তন করা যায়।

ক্রেতার সাথে কথা বলুন, কিসে সমস্যা সেটা জানতে চান। যদি প্রোডাক্ট পছন্দ না হয় পরিবর্তন বা ফেরৎ নিন। যদি তার দাম সম্পর্কে আপত্তি থাকে, তাকে বুঝান কেন আপনি এই দাম রেখেছেন। প্রয়োজনে তাকে পরবর্তি যে কোন প্রোডাক্টে একটা ডিসকাউন্ট অফার করুন। সর্বপোরি ক্রেতাকে এটা বুঝান যে আপনি আপনার ক্রেতাকে সন্তুষ্ট করতে কতটা সচেষ্ট। এভাবে ৭০% এর ও বেশী ক্রেতা তার দেওয়া রেটিং পরিবর্তন করে বা করানো যায়।

বাকি ৩০%? এই সেকশনটা বেশ জটিল। অনেক সময় মানুষ এমনি এমনি রেটিং দেয়। কেন দেয়, কি মনে করে দেয় তার কোন হিসাব নাই। এটা ৫% এর বেশী যাবে না।

বাকি থাকে ২৫%। এই ক্রেতারা সাধারণতই একটু ঘাড় ত্যাড়া টাইপের হয়। আপনি তার টাকা ফেরৎ দিয়ে দিলেও হয়ত সে রেটিং উঠাবে না। তার সাথে কথা বলুন। এবং যদি তাকে সন্তুষ্ট করা সম্ভবই না হয়, তার রেটিং এ একটি চরম ভদ্রোচিত মন্তব্য করুন ও পুরো ঘটনা তুলে ধরুন। আপনার ভুল থাকলে অকপটে তা স্বীকার করুন; এবং ভুল না থাকলেও তার কাছে ক্ষমা চান।

এতে কি হবে? অন্য অনেক ক্রেতা, যে ঐ লোকের রিভিউ পড়বে, সে আপনার মন্তব্যও পড়বে। তাতে করে ৫০-৫০ একটা চান্স থাকে যে মানুষ আপনার ব্যবহারে সন্তুষ্ট হবে।

মানুষতো রেটিং দেয় না!
হুম, এটা মানুষের স্বভাব; বিশেষ করে প্রোডাক্ট ভালো হলে বেশীর ভাগ মানুষই সেটাকে গ্রান্টেড ধরে নিয়ে ভালোটা বলে না। তাই রেটিং নিতে হলে আপনাকে কৌশল করতে হবে। সেটা বলছি, তবে তার আগে আজকেই কেএফসি বা পিজা হাট এর একটা ব্রাঞ্চে গিয়ে যে কোন একটা খাবার খেয়ে বিলটা হাতে নিয়ে বের হয়ে আসেন।

বিলের নিচে লক্ষ্য করেন; দেখবেন সেখানে তারা আপনাকে একটি ওয়েব সাইটের এড্রেস ধরিয়ে দিয়ে রেটিং চেয়েছে। আবার রেটিং দিলে পরেরবার একটা কোড নিয়ে হাজির হলেই বাড়তি খাবার। এটা একটা টোপ, যার মাধ্যমে কেএফসি বা পিজা হাট এর মত ব্রান্ড তাদের প্রতিটি ব্রাঞ্চের সার্ভিস কোয়ালিটি যাচাই করে চলেছে।

আপনিও ক্রেতাকে উৎসাহ দিন। হয়ত রেটিং দিলেই তাকে একটা বাড়তি ছাড় দেওয়া হবে কিংবা কোন বাড়তি সুবিধা অফার করুন।

আমেরিকার একটা অনলাইন শপ থেকে কিছু কম্পিউটারের প্রোডাক্ট কিনেছিলাম একবার। এর পরেরবার যখন কিনতে গেলাম, চেক আউটে তারা একটা সুযোগ দিলো, আগের ঐ তিনটা প্রোডাক্টের রিভিউ দিলে ডেলীভারী চার্জ তো ফ্রি, সাথে আরও কিছু ডিসকাউন্ট। সব হিসাব করে দেখলাম আমার প্রায় ৪হাজার টাকা বেঁচে যাচ্ছে। ৪ হাজার টাকা দিয়ে তারা একটা রিভিউ কিনছে ভাবতেই একটু অবাক হলাম, এবং বেশ বড় করে রিভিউ লিখলাম।

আবার প্রোডাক্ট যখন হাতে পেলাম, তখন দেখলাম তারা একটা কার্ড টাইপের জিনিষ পাঠিয়ে দিয়েছে, তাতেও রিভিউয়ের জন্য অনুরোধ করেছে।

বাংলাদেশের বেশীরভাগ অনলাইন বিক্রেতারাই মনে করেন যে এসব আসলে কোন বিষয় না। কিন্তু এগুলি এমন কিছু বিষয়, যেমন আপনি রাস্তায় হাটতে হাটতে যে সব সময় চোখ খোলা রাখেন, তা কি কাউকে বলে দিতে হয় বা মনে রাখতে হয়? অর্থাৎ ক্রেতা এগুলি এমনেই দেখে, এমনেই পড়ে, এমনেই এগুলি বিশ্বাস করে, এমনেই এগুলির উপর নির্ভর করে। কেউই হয়ত সেটা খুব যে প্লান প্রোগ্রাম করে করছে তা নয়।

তাই, নিজের ব্যবসায় উন্নতি চাইলে রিভিউয়ে জোর দিন। মাথায় রাখবেন, একটা ভালো রিভিউ আপনাকে শত শত ক্রেতা এনে দিতে পারে।

Bdpreneur.com এর জন্যে লিখেছেন: Shafiul Alam Chowdhury

অনলাইন রিভিউ; বর্তমানে ক্রেতার এক চরম হাতিয়ার। বেশীর ভাগ সময় ক্রেতা মাত্রাতিরিক্ত উচ্ছসিত না হলে ভালো রিভিউ দেয় না; আর সামান্য খারাপ হলেই একটা ১স্টার রেটিং দিয়ে বসে থাকে। কিন্তু এই রিভিউ কি আসলেই কোন প্রভাব ফেলে অন্য ক্রেতার উপরে?

রিসার্চ বলছে অনলাইন রিভিউ প্রতি ১০০জনে ৮৪ জনের উপর প্রভাব ফেলে! ভালো রিভিউ যেমন ঐ প্রতিষ্ঠানকে বিশ্বাস করতে সাহায্য করে, তেমনি খারাপ রিভিউ ঐ প্রতিষ্ঠানের কোয়ালিটি প্রশ্ন বিদ্ধ করে।

আপনার মেমরী সামান্য সার্প হলেই হয়ত মনে করতে পারবেন; মাত্র কিছুদিন আগেই বাংলাদেশেরই এক নাম করা পত্রিকা তাদের ফেসবুক রিভিউ বন্ধ করে দিয়েছে; কারণ কোন একটা বিষয় নিয়ে বাংলার জনতা ক্ষেপে গিয়ে ১স্টার রিভিউ দিতে দিতে তাদের রেটিং এর বারোটা বানিয়ে দিয়েছিলো। এমনটা কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই হয়; হয়েছে এবং সব থেকে বাজে বিষয় হলো আগামীতেও হবে।

অনলাইন রিভিউ কতটুকু প্রভাব ফেলে?

সম্প্রতি আমেরিকার ক্রেতাদের একটা জরিপে দেখা গেছে যে প্রতি ১০০জন ক্রেতায় ৭৪জনই বলছে তারা পজেটিভ রিভিউকে খুব গুরুত্ব দেন। এটা তাদের মনের বিশ্বাসকে বাড়িয়ে তোলে।

যেমন, আমার কথাই ধরুন। আমি শাওমি এর একটা ফিট ব্যান্ড ২ কিনেছি একটা অনলাইন স্টোর থেকে; পরবর্তিতে আমার পরিচিত একজন কিনে দিতে বললেন, আমি কিনতে গিয়ে দেখি একটা স্টোরে আমি যে স্টোর থেকে কিনেছিলাম তার থেকে ৪০০ টাকা কমে (প্রোডাক্টের দামই ১৮০০ টাকা) বিক্রি করছে। কিন্তু ঐ বিক্রেতার রেটিং দেখলাম ২স্টার। ব্যাস, ভাই আমাকে বললেন যে ৪০০ টাকা বাড়তি দিতে রাজি; কিন্তু রিস্ক নিবো না। মজার বিষয় হচ্ছে এখানে রিস্কের কোন বিষয়ই নাই। যদি প্রোডাক্ট অরিজিনাল না হয়, আমি কেনার ৭দিনের মধ্যে ফেরৎ দিয়ে সম্পূর্ণ টাকা পাচ্ছি; আর যদি প্রোডাক্ট হাতেই না পাই, তাতেও আমি টাকা ফেরৎ পাচ্ছি। কিন্তু ঐ ভাইকে কে বুঝাবে?

জ্বী, এমন ক্রেতায় মার্কেট ভরা।

নেগেটিভ রিভিউ দেখলে আগে কোয়ালিটির কথা চিন্তায় আসেঃ

আগের উদাহরণের ঐ ভাই কিন্তু টাকা ফেরতের গ্যারন্টি থাকবার পরও শুধুমাত্র বিক্রেতার সার্ভিস কোয়ালিটির কথা চিন্তা করে প্রোডাক্টটি নিচ্ছেন না; যদিও তিনি কম মূল্যে পাচ্ছেন।

ঠিক তেমনি প্রায় ৬০ শতাংশ ক্রেতাই বাজে রেটিং মানে বিক্রেতার কোয়ালিটি সাথে সাথে প্রোডাক্টও নকল হতে পারে এমনটাই ধরে নেন।

কতজন কেয়ার করেন না?

শুনলে অবাক হবেন যে মাত্র ৫% মানুষ বলছে যে তারা কখনও অনলাইন রিভিউ পড়েও দেখেন না; তাকিয়ে স্টার মার্কও দেখেন না। প্রোডাক্ট পছন্দ হলে কিনেন, না পছন্দ হলে নাই। কেউ কেউ আবার দামের কাছে সব কিছু বিসর্জন দিয়ে দেন।

আর ২১% ক্রেতা বলছে যে রিভিউ পড়ি, কিন্তু সেটা তেমন প্রভাব ফেলে না। বিশ্বাস হয়? আপনার ওপর প্রভাব ফেলবে না, কিন্তু তারপরও আপনি প্রতিবার পড়বেন; হয় এটা?

বাজে রেটিং পেলে কি করবো?

বিল গেটস এর অতি সত্য বাণী, ‘আপনার সবচাইতে অসন্তুষ্ট ক্রেতাই আপনার জন্য সবচাইতে বড় শেখার জায়গা’, এটা মাথায় রেখে কাজ করতে হবে। বাজে রেটিং পেলে প্রথম করণীয় হচ্ছে মাথায় ঠান্ডা পানি ঢেলে মাথা ঠান্ডা রাখা। বিশ্বাস করেন, মাথা ঠান্ডা রেখে বাজে রেটিং এর ৭০% এর বেশী রেটংকে সহজেই ভালো রেটিং এ পরিবর্তন করা যায়।

ক্রেতার সাথে কথা বলুন, কিসে সমস্যা সেটা জানতে চান। যদি প্রোডাক্ট পছন্দ না হয় পরিবর্তন বা ফেরৎ নিন। যদি তার দাম সম্পর্কে আপত্তি থাকে, তাকে বুঝান কেন আপনি এই দাম রেখেছেন। প্রয়োজনে তাকে পরবর্তি যে কোন প্রোডাক্টে একটা ডিসকাউন্ট অফার করুন। সর্বপোরি ক্রেতাকে এটা বুঝান যে আপনি আপনার ক্রেতাকে সন্তুষ্ট করতে কতটা সচেষ্ট। এভাবে ৭০% এর ও বেশী ক্রেতা তার দেওয়া রেটিং পরিবর্তন করে বা করানো যায়।

বাকি ৩০%? এই সেকশনটা বেশ জটিল। অনেক সময় মানুষ এমনি এমনি রেটিং দেয়। কেন দেয়, কি মনে করে দেয় তার কোন হিসাব নাই। এটা ৫% এর বেশী যাবে না।

বাকি থাকে ২৫%। এই ক্রেতারা সাধারণতই একটু ঘাড় ত্যাড়া টাইপের হয়। আপনি তার টাকা ফেরৎ দিয়ে দিলেও হয়ত সে রেটিং উঠাবে না। তার সাথে কথা বলুন। এবং যদি তাকে সন্তুষ্ট করা সম্ভবই না হয়, তার রেটিং এ একটি চরম ভদ্রোচিত মন্তব্য করুন ও পুরো ঘটনা তুলে ধরুন। আপনার ভুল থাকলে অকপটে তা স্বীকার করুন; এবং ভুল না থাকলেও তার কাছে ক্ষমা চান।

এতে কি হবে? অন্য অনেক ক্রেতা, যে ঐ লোকের রিভিউ পড়বে, সে আপনার মন্তব্যও পড়বে। তাতে করে ৫০-৫০ একটা চান্স থাকে যে মানুষ আপনার ব্যবহারে সন্তুষ্ট হবে।

মানুষতো রেটিং দেয় না!
হুম, এটা মানুষের স্বভাব; বিশেষ করে প্রোডাক্ট ভালো হলে বেশীর ভাগ মানুষই সেটাকে গ্রান্টেড ধরে নিয়ে ভালোটা বলে না। তাই রেটিং নিতে হলে আপনাকে কৌশল করতে হবে। সেটা বলছি, তবে তার আগে আজকেই কেএফসি বা পিজা হাট এর একটা ব্রাঞ্চে গিয়ে যে কোন একটা খাবার খেয়ে বিলটা হাতে নিয়ে বের হয়ে আসেন।

বিলের নিচে লক্ষ্য করেন; দেখবেন সেখানে তারা আপনাকে একটি ওয়েব সাইটের এড্রেস ধরিয়ে দিয়ে রেটিং চেয়েছে। আবার রেটিং দিলে পরেরবার একটা কোড নিয়ে হাজির হলেই বাড়তি খাবার। এটা একটা টোপ, যার মাধ্যমে কেএফসি বা পিজা হাট এর মত ব্রান্ড তাদের প্রতিটি ব্রাঞ্চের সার্ভিস কোয়ালিটি যাচাই করে চলেছে।

আপনিও ক্রেতাকে উৎসাহ দিন। হয়ত রেটিং দিলেই তাকে একটা বাড়তি ছাড় দেওয়া হবে কিংবা কোন বাড়তি সুবিধা অফার করুন।

আমেরিকার একটা অনলাইন শপ থেকে কিছু কম্পিউটারের প্রোডাক্ট কিনেছিলাম একবার। এর পরেরবার যখন কিনতে গেলাম, চেক আউটে তারা একটা সুযোগ দিলো, আগের ঐ তিনটা প্রোডাক্টের রিভিউ দিলে ডেলীভারী চার্জ তো ফ্রি, সাথে আরও কিছু ডিসকাউন্ট। সব হিসাব করে দেখলাম আমার প্রায় ৪হাজার টাকা বেঁচে যাচ্ছে। ৪ হাজার টাকা দিয়ে তারা একটা রিভিউ কিনছে ভাবতেই একটু অবাক হলাম, এবং বেশ বড় করে রিভিউ লিখলাম।

আবার প্রোডাক্ট যখন হাতে পেলাম, তখন দেখলাম তারা একটা কার্ড টাইপের জিনিষ পাঠিয়ে দিয়েছে, তাতেও রিভিউয়ের জন্য অনুরোধ করেছে।

বাংলাদেশের বেশীরভাগ অনলাইন বিক্রেতারাই মনে করেন যে এসব আসলে কোন বিষয় না। কিন্তু এগুলি এমন কিছু বিষয়, যেমন আপনি রাস্তায় হাটতে হাটতে যে সব সময় চোখ খোলা রাখেন, তা কি কাউকে বলে দিতে হয় বা মনে রাখতে হয়? অর্থাৎ ক্রেতা এগুলি এমনেই দেখে, এমনেই পড়ে, এমনেই এগুলি বিশ্বাস করে, এমনেই এগুলির উপর নির্ভর করে। কেউই হয়ত সেটা খুব যে প্লান প্রোগ্রাম করে করছে তা নয়।

তাই, নিজের ব্যবসায় উন্নতি চাইলে রিভিউয়ে জোর দিন। মাথায় রাখবেন, একটা ভালো রিভিউ আপনাকে শত শত ক্রেতা এনে দিতে পারে।

Bdpreneur.com এর জন্যে লিখেছেন : Shafiul Alam Chowdhury

17/06/2019

“আমি খুব ভালো কইরাই জানি কেন আমি এই অল্প বয়সে আমার স্বামীরে হারাইছি। আমরা আছিলাম গরীবের ও গরীব। ভাত খাওনের ট্যাকাও জুগাড় করতে পারতো না আমার স্বামী। হয়তো এতগুলা মাইনসেরে ভাত দেওনের পেসার নিতে না পাইরাই সে আমাগো এই এক রুমের বস্তিবাড়িতে ছাইড়া চইলা গেছে। তয় এহন আর এইডা নিয়া আমার কোন দুখ নাই।
গেরাম থিকা শহরে আইছিলাম একটু ভালা থাকবার লিগা। কিন্তু আমাগো তো আর কপালে সুখ ছিলো না। আমার স্বামী জামাইল্যা কাম জুগাড়ের অনেক চেষ্টা কইরাও পারলো না। শেষে কিছুদিন রিকশা চালাইলো। তার স্বপ্ন আছিলো আমাগো একটা পোলা হইবো। আমি পোয়াতি হবার পর মাঝে মাঝেই হেতি কইতো পোলার কথা। নামও ঠিক করছিলাম। কিন্তু হইলো একটা মাইয়া। স্বামীর মুখ দেইখাই বুঝলাম হেতি বেজার হইছে। এর এক বছর পর আবার পোয়াতি হইলাম। কিন্তু আল্লাহ আবারও আরেকটা মাইয়া দিলো। এর কিছুদিন পর জামাইল্যা একদিন সকালে কামে বাইর হইলো। এরপর আমরা আর তার চেহারা কোনদিন দেহি নাই।
প্রথম কয়েক সপ্তা আমি পাগলের মত তারে খুইজ্যা বেড়াইলাম। হাসপাতাল, লাশকাটা ঘর – এমন কোন জায়গা নাই আমি তারে খুজি নাই। আমি জানি আর আমার আল্লাহ জানে তহন আমার দিনগুলা কেমনে কাটছে। কিন্তু আমাগো বস্তির বাকি সবাই কইতো – “তর জামাইল্যা রে খুইজা লাভ নাইকা। ও তগো ছাইড়া গেছেগা।“ পরথম পরথম হেগো কথা বিশ্বাস না হইলেও পরে বুঝলাম তারাই ঠিক কইতাছে।
যাই হোক ঠিক ৩ বছর আগে আমার বিজনেস শুরু করনের লাইগা এক এনজিও থিকা আমারে ২৫০০ ট্যাকা দেয়। সাথে আমার কাছেও কয়ডা ট্যাকা আছিলো। ওই দিয়া আমাগো বস্তিতে একটা চায়ের দুকান দেই। দুই মাসের মধ্যেই আমার পুঁজির ট্যাকা উইঠা আসে। এহন আমি চার দুকান কইরাই আলহামদুলিল্লা সংসার চালাইতাছি।
মাইনষে কয় আল্লাহ যা করেন ভালর লিগাই করেন। আমি আমার জীবনে একসময় সব হারাইছিলাম ভাই।হয়তো এই কষ্টডা না পাইলে আমি নিজের বিজনেস শুরু করতে পারতাম না, হয়তো আইজকা আমি এই অবস্থায় আইতে পারতাম না।“

শ্যামলা বেগম,
গাজীপুর, ঢাকা
Source: UNDP and UKAid

12/06/2019

চালডাল.কম-এর সফলতার পেছনে ভূত-পেত্নীর হাত ছিল না, ছিল সুদূর-প্রসারী প্ল্যানিং এর কারিশমা.

"ধীরুভাইজম" ! রিলায়েন্স কর্ণধার ধীরুভাই আম্বানি'র বানিজ্য দর্শন - বিডিপ্রেনার 09/06/2019

“আশা হলো সবচেয়ে শক্তিশালী অস্ত্র। অনেক কঠিন সময়ও আপনার লক্ষ্যের দিকে ধাবিত হোন, প্রতিকূলতাকে সুযোগে রূপান্তরিত করুন। আশা ছাড়বেন না, সাহসে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। THINK BIG. THINK DIFFERENTLY. THINK FAST. THINK AHEAD. AIM FOR THE BEST. IDEAS ARE NO ONE’S MONOPOLY.” - ধীরুভাই আম্বানির

ধীরুভাই আম্বানির জন্ম ১৯৩২ সালের ৮ ডিসেম্বর, গুজরাটের প্রত্যন্ত গ্রামের একজন স্কুলশিক্ষকের ঘরে। মেট্রিকুলেশন দেয়ার পর ১৭ বছর বয়সে তিনি ইয়েমেনের বন্দর এডেন এ চলে যান কাজ করতে। এর নয় বছর পর তিনি ভারতে ফিরে আসেন এবং রিলায়েন্স কমার্শিয়াল কর্পোরেশন নামে একটি ট্রেডিং ব্যবসা শুরু করেন। প্রথমে মসলা তারপর সুতার ট্রেডিং করেন। ১৯৬৬ সালে তিনি উৎপাদনের দিকে চলে যান শুরু করেন টেক্সটাইল ম্যানুফাকচারিং।এরপর তিনি ক্রমাগত হাত বাড়িয়েছেন সুতা, পলেস্টার, পেট্রোকেমিকেলস, তেল এবং গ্যাস ইত্যাদি ইন্ডাস্ট্রির দিকে।

"ধীরুভাইজম" ! রিলায়েন্স কর্ণধার ধীরুভাই আম্বানি'র বানিজ্য দর্শন - বিডিপ্রেনার ধীরুভাই আম্বানি ভারতীয় কর্পোরেট উপাখ্যানের একজন কিংবদন্তী। তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন Reliance Group এর মত এক বিশাল সম্রাজ্য....

28/04/2019

"এ চকলেট ব্যবসা শুরু করি যখন আমি ইন্টার ফার্স্ট ইয়ারে ছিলাম। ফার্স্ট ইয়ারে উঠেই চিন্তা করছিলাম যে কি করবো কি করবো!হাতেও অনেক সময় ছিলো, পড়ালেখা করতাম ঠিকমত। পরে এ বিজনেস শুরু করি। ফেসবুকে চট্টগ্রাম চকলেট ফ্যাক্টরি নামে একটি পেইজ খুলি। ফ্রেন্ডের সাথে শুরু করলেও সে মালয়েশিয়া চলে যায় ও আমি একা হয়ে পড়ি। আবার ইন্টার পরীক্ষার কারণে প্রায় ১০ মাস ব্যবসা বন্ধ রাখতে হয়।

২০১৭ সালে পুরো দমে ব্যবসা শুরু করি। আমরা খুজে দেখলাম চট্টগ্রামে অন্য সব প্রোডাক্টের ভালো সোর্স থাকলেও চকলেটের জন্য কোন ডেডিকেটেড বিজনেস নেই। তাই, আমরা এ ব্যবসা শুরু করি মাত্র ৭৫ হাজার টাকা ইনভেস্টমেন্ট করে।

চকলেট ব্যবসার আইডিয়া পেয়েছিলাম আব্বুর কাছ থেকে। উনি সৌদি আরব থেকে অনেক গুলো চকলেট আনতো যেগুলো আমি খেয়ে শেষ করতে পারতাম না। একবার ফেসবুকের একটা গ্রুপে ছবি তুলে পোস্ট করার পর দেখি ডিমান্ড অনেক।অনেকেই কেনার আগ্রহ প্রকাশ করল। আমি বুঝলাম যে চকলেটের ব্যবসা মন্দ না।

এখন দৈনিক ২০-২৫ হাজার টাকার চকলেট বিক্রি হয়।প্রফিট থাকে ২৫% এর মত। ভবিষ্যতে এ ব্যবসাকে সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে দিতে চাই। সব জায়গায় আমাদের ফ্রেঞ্চাইজি ও ব্রাঞ্চ থাকবে।"

===================
চট্টগ্রাম চকলেট ফ্যাক্টরি
Photo Credit: ব্যবসায় বিস্তারিত
Source: https://www.youtube.com/watch?v=utRdkaqRmwY
-----------------------------------------------------------------------------------------------
**DISCLAIMER: This content is a copyrighted material of the party that is mentioned in ‘Source”. The use of this by উদ্যোক্তা-বন্ধু Ali Bhai may not be specifically authorized by the copyright owner. We believe that our use of such material for non-profit educational purposes constitutes a “fair use” of the copyrighted material as provided for in Section 36 of the Bangladesh Copy Right Act, 2000 and Title 17 U.SC. section 107 of the US Copyright Law. In accordance with Section 36 and Title 17 U.S.C. Section 107, the material on this site is distributed without fee or payment of any kind. If you are the owner of any of the content on this page and would like it removed please contact our page and we will take it down.
-----------------------------------------------------------------------------------------------

Photos from Ali Bhai's post 09/04/2019

CP ফাইভ স্টার দেশের জনপ্রিয় ব্র্যান্ড গুলোর একটি বলেই অনেকেই চায় একটি ফ্রাঞ্চিসে খোলার। নিয়ম জানা না থাকার কারণে হয়তো এগোতে পারেন না। তাই, ফ্রাঞ্চিসে নেয়ার পদ্ধতি আগ্রহীদের জন্য তুলে ধরা হলো।
ফ্রাঞ্চিসে নেয়ার জন্য কোম্পানীর সাথে শুরুতে যোগাযোগ করতে হয়। কোম্পানীর চাওয়া গুলো হলো ১০ ফুট বাই ১০ ফুটের নিজের মালিকানা অথবা ভাড়ায় একটি দোকান, সে দোকানটি নেয়ার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য এডভান্স ও সিপির দেয়া ডিজাইন অনুযায়ী নিজ খরচে সাজিয়ে নেয়ার সক্ষমতা, ২ জন কর্মচারী নিয়োগ যাদের প্রশিক্ষণ দিবে সিপি ও পণ্য মজুত রাখার জন্য প্রয়োজনীয় ফ্রিজার। সিপি আপনার সব ধরণের মার্কেটিং ও ব্রান্ডিং করে দিবে। সাথে দেয়া হবে কোকা-কোলা কোম্পানীর একটি ফ্রিজ ও সুলভ মূল্যে কোকাকোলা কেনার সুবিধা।

CP Five Star কর্তৃপক্ষ ভাষ্য মতে, সব শর্ত মেনে ১০-১২ লক্ষ টাকা ইনভেস্ট করে একটি ফ্রাঞ্চিসে খুলতে পারলে আপনি মাসে আয় করতে পারবেন ৩০০০০-৪০০০০ টাকার মত।

তাই, আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন উক্ত নাম্বার গুলোতে- ০১৭৬৬৬৬৮৮৪৩, ০১৯২৬৬৯৯৯৭২, ০১৯২৬৬৯৯৯২৩, ০১৯২৬৬৯৯৯৬২, ০১৯৯১১৭৯৫১৭। কাস্টমার কেয়ারে যোগাযোগ করতে ডায়াল করুন ০১৭৩৩৫৮২৭৫ নম্বরে।

05/04/2019

ব্যবসায় প্রতিদিনের আয়-ব্যায়ের হিসাব রাখার গুরুত্ব কতুটুকু তা শুধু ব্যবসায় ফেল করা উদ্যোক্তারাই অনুভব করতে পারে. বড় কোম্পানী গুলো সফটওয়্যার কিনে হিসেব করতে পারলেও নতুন স্টার্টআপ, মাঝারী ও ছোট উদ্যোক্তাদের বিপদেই পড়তে হয়। কোন মতে খাতায় লিখে চালালেও মাস শেষে হিসাবে ঘাপলা দেখা দেয়।

উদ্যোক্তাদের এই সমস্যার সমাধান করতে আমার খুঁজে বের করেছি Waveapps নামের উত্যন্ত জনপ্রিয় একটি ফ্রি অনলাইন একাউন্টিং সফটওয়্যার। https://www.waveapps.com/accounting এ ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করে ব্যবসার সব হিসেব নিকেশ, রিসিট-ইনভয়েস তৈরী এবং মাস শেষের রিপোর্ট তৈরী করতে পারবেন যে কোন জায়গা থেকে।

*****কিন্তু শুধু সফটওয়্যার দিয়ে কাজ চলেবনা। উদ্যোক্তাদের একাউন্টস সামলানোর উপায় জানতে হবে। আর সেটি জানতে প্রশিক্ষণ জরুরী। প্রশিক্ষণটি অল্প দামেই করে নিতে পারেন ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প ইন্সটিটিউট থেকে মাত্র ১০০০ টাকায় ৫ দিনে। ছোট এবং মাঝারি ব্যাবসার ফিনান্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট কোর্স সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ফোন করুন এ নম্বরে ০১৭৩৮৯০২৪০৮ অথবা ভিজিট করুন https://www.sciti-sme.gov.bd/faculties_courses.php

Videos (show all)

Road to Economic Recovery - Bijon Islam, CEO, LightCastle Partners
F-commerce Success Story - Newton's Archive
How to Start an "Internet" Restaurant" with Faiyaz Al Zami
Startup Masterclass with Waseem Alim (CEO, Chaldal.com)
"Repto"-র পথ চলা এবং GP Accelerator-এর জন্য প্রস্ত���তি
ব্যবসা শুরুর প্রস্তুতি - SME Business Tips with Aminul Bhai
Wedding Photography  ব্যবসা শুর��র প্রস্তুতি
Chaldal.com | Case Study | শেষ পর্ব
Chaldal.com-এর সফলতার রহস্য | Case Study | Part 1
এক দম্পতির উদ্যোক্তা হয়ে উঠার গল্প
Madchef-এর মতো সফল হবার স্ট্রাটেজি | CASE STUDY 2 | উদ্যোক্তা-বন্ধু Ali Bhai
"Madchef" কিভাবে বাংলাদেশের সেরা FAST FOOD CHAIN হয়ে উঠলো? | CASE STUDY | উদ্যোক্তা-বন্ধু আলী ভাই

Website