KJUUB

KJUUB

Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from KJUUB, Education, .

31/01/2024

পিঠা উৎসব ২০২৪,
আয়োজক-
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স,
কুতুবদিয়া,কক্সবাজার।
৩০-০১-২০২৪

যেখানে বহুমুখী প্রতিভাধর মজনু মোর্শেদ চৌধুরী বাংলা(আসি আসি প্রেম),
হিন্দি(ইশক ইশক করনা হ্যায় করলে) ও ইংরেজি (ইউ মেইক মি সু আপসেট সামটাইমস) এ তিন ভাষায় তিনটি গান পরিবেশন করে ভূয়সী প্রশংসা অর্জন করেন।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কুতুবদিয়া,মহেশখালী,চকরিয়া,পেকুয়া,রামু,উখিয়া,টেকনাফ ও কক্সবাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের উপঃ স্বাস্থ্য ও পঃপঃ কর্মকর্তাবৃন্দ,জেলা সিভিল সার্জন মহোদয় ও চট্টগ্রাম বিভাগের ডিভিশনাল ডিরেক্টর মহোদয়।

ডিভিশনাল ডিরেক্টর মহোদয় তাঁর বক্তব্যে বহুমুখী প্রতিভাধর কন্ঠশিল্পি মজনু মোর্শেদ চৌধুরীর ইংলিশ গানের ভূয়সী প্রশংসা করেন।

12/01/2024
25/12/2023

কৃষি জমিতে হিউমিক এসিড এর ব্যবহার।

উপাদান ও পরিমাণ: হিউমিক এসিড: ৭২%, পটাশিয়াম: ৬%, ফালভিক এসিড: ৪.০৩%, পি এইচ ৮.০-১০.০

উপকারিতা:

* মাটিতে বিদ্যমান সকল পুষ্টি উপাদানকে গাছের গ্রহন উপযোগী করে তোলে।
* মাটির সকল উপকারী অণুজীবকে সক্রিয় করে ফলে রাসায়নিক সারের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়।
* বীজের অংকুরোদগম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং রোপণকৃত চারা খুব দ্রুত বেড়ে উঠে।
* মাটির গঠন উন্নত করে, উর্বরতা বৃদ্ধি করে এবং পি এইচ এর ভারসাম্য রক্ষা করতে সহায়তা করে।
* বিভিন্ন প্রতিকূল পরিবেশ যেমন খরা, শৈত্য প্রবাহ ইত্যাদি গাছের স্বাভাবিক বৃদ্ধি বজায় রাখে।
* মাটির গঠন উন্নত করে ও উর্বরতা বৃদ্ধি করে।
* গাছের কোষকলার দ্রুত বিভাজন ঘটিয়ে এর ডালপালা ও শিকড়ের সংখ্যা ব্যাপক বৃদ্ধি করে।
* সার্বিকভাবে বিশেষ খাদ্য উপাদান সরবরাহ করে এবং ফলন বাড়ায়।

প্রয়োগমাত্রা ও বিধি:

বিঘা প্রতি (৩৩ শতাংশ) ১.০ - ১.৫ কেজি হিউমিক এসিড জমি তৈরির শেষ চাষে অথবা মাদা প্রতি ২০-২৫ গ্রাম মাদা তৈরির সময় প্রয়োগ করতে হবে।

16/10/2023

মজনু মোর্শেদ চৌধুরী,
আমাদের কুতুবদিয়ারই একজন।
আমাদের আপনজন।আমাদের প্রিয়জন।
অল্প বয়সে তিনি অনেক কারিশমা দেখিয়েছেন।কিন্তু তিনি প্রচারবিমুখ।
ভালবাসেন গোপনে কাজ করতে।
কারণ মানুষের প্রতিহিংসা ও ঈর্ষা তাকে
মর্মাহত করে।আমরা মুখে বলি বাংলাদেশ এগিয়ে যাও।কিন্তু যারা নিঃস্বার্থ ভাবে এগিয়ে নিয়ে যায়, আমরা তাঁদের থামিয়ে দিতে তাদের নামে রটনা রটায়।তাতে তাঁদের কিছু যায় আসে না।বরং দেশের প্রতি-দেশের মানুষের প্রতি তাদের মত মহৎ ব্যক্তিদের অদম্য ভালবাসায় ভাঁটা নামে।কুতুবদিয়ার ৬ ইউনিয়নে ১২ টি দ্বিতল বিশিষ্ট কমিউনিটি ক্লিনিক ইতিমধ্যে নির্মিত হয়েছে,যার প্রতিটার নির্মাণ ব্যয় ৫৬ লক্ষ টাকা।১২ টির নির্মাণ ব্যয় ৬ কোটি ৭২ লক্ষ।এটা আমাদের এই বহুমুখী প্রতিভাধর মজনু মোর্শেদ চৌধুরীর অবদান।২০১৯ সালে বিশ্ব ব্যাংককে তিনিই কমিউনিটি ক্লিনিককে দ্বিতল করার প্রস্তাব দেন।২০২০ সালে বিশ্বব্যাংক তাতে সম্মত হয়ে কুতুবদিয়া উপজেলা স্বাস্হ্য কমপ্লেক্সে কল দিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জনাব ডাঃ রেজাউল হাসানের কাছ থেকে মজনু মোর্শেদ চৌধুরীর কন্টাক্ট নাম্বার চায়।এরপরে কক্সবাজার জেলার প্রতিটি উপজেলার স্বাস্হ্য খাতের সব ক'টি স্থাপনাকে নতুন করে ঢেলে সাজাতে বিশ্বব্যাংক ১২০০ কোটি টাকা অনুদান দেয়।

সেই অনুদানে নির্মিত ভবনে দাঁড়িয়ে একটি ট্রেনিং এ ট্রেইনার হিসেবে ট্রেনিং এর শেষাংশে বহুমুখী প্রতিভাধর জনাব মজনু মোর্শেদ চৌধুরী উপস্থিত সকলের উদ্দেশ্যে এমন ভাবে বক্তব্য দিচ্ছেন যেন কেউ দৃষ্টি সরাতে না পারে।তার মানে জাদু শুধু ওনার গানে নয়,উপন্যাসে নয়,কবিতায় নয়, বক্তব্যেও আছে।তেমন জাদুমাখা বক্তব্যে মুগ্ধ হয়েইতো বিশ্বব্যাংক ১২০০ কোটি টাকা দিল।

ওনার এই অল্প বয়সে
এই ১২০০ কোটি টাকা+বায়ু বিদ্যুৎ প্রকল্পের ৩৮ কোটি ৭৭ লক্ষ টাকা = মোট ১২৩৮ কোটি ৭৭লক্ষ টাকা কক্সবাজার জেলাকে এনে দিয়েছেন।

এছাড়া ২০১৬ সালে ওনার নির্মিত "রোয়ানো পরবর্তী কুতুবদিয়া" নামক ভিডিওটির কারণে কুতুবদিয়াবাসী পেয়েছি-

★জাতীয় গ্রীডের বিদ্যুৎ (পেয়েছি)

★বেড়িবাঁধ ও বাঁধের বাইরে বনায়ন (অস্থায়ীভাবে পেয়েছি, স্থায়ীটা ধীরে ধীরে নির্মিত হবে)

★অডিটরিয়াম
(পাইনি,ওনার প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে)

★ইকো পার্ক
(পেয়েছি সিটিজেন পার্ক)

★ফায়ার সার্ভিস
(কলেজ রোডে নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে)

★এ্যম্বুলেন্স (পেয়েছি)

★সী এ্যম্বুলেন্স
(IOM এর কান্ট্রী ডিরেক্টরকে ২০১৩ সালে ওনার রিকেয়েস্টের প্রক্ষিতে IOM কতৃক পেয়েছি)

★ ধুরুং টু ছনোয়া ব্রীজ
(ব্রীজের পরিবর্তে সমুদ্রের তলদেশ দিয়ে নির্মিত হচ্ছে টানেল,সেই টানেলের মাধ্যমে কুতুবদিয়া মূল ভু-খন্ডের সাথে যুক্ত হবে)

★স্টেডিয়াম (শেখ রাসেল স্টেডিয়াম নির্মাণের কাজ মগডেইলে এগিয়ে চলছে)।

এটার পরিবর্তে সমুদ্রের নিচে টানেলের মাধ্যমে কুতুবদিয়া কে মূল ভূখণ্ডের সাথে যুক্ত করা হচ্ছে।)

২০১৭ সালে ভালোবাসার রোদ বৃষ্টি নামক আইডিতে ওনার আপলোড দেয়া মুল ভিডিওটার লিংক

https://fb.watch/n35791hj7b/?mibextid=Nif5oz

ওনি একাই একশ।দেশের ও দশের ভাগ্য বদলাতে এ ধরণের একজনই লাগে।ওনি তেমনই একজন।

এ ধরণের আরো অনেক অবদান ওনার আছে,ওনার ভক্ত-সমর্থকদের অনেকে অনেক কিছু জানেন।এখানে ওসব লিখলে পোস্ট অনেক বড় হয়ে যাবে।

দেশ ও দশের কল্যাণে তিনি আরো অনেক মহৎ কাজ আমাদের মাঝে উপহার দেবেন, এই প্রত্যাশা।

ভালো থাকুক,সুস্থ্য থাকুক মহৎ মানুষগুলো এই দোয়া।

12/10/2023

শিশুকে প্রতিদিন গোসল করাতে হবে। এ ছাড়া দৈনিক অন্তত দুবার মাথাসহ পুরো শরীর নরম সুতি কাপড় কিংবা ভেজা গামছা দিয়ে ভালোভাবে মুছে দিতে হবে।

শিশুর শরীরে পানির ঘাটতি মেটাতে কিছুক্ষণ পরপর নিরাপদ বিশুদ্ধ পানি, ডাবের পানি, তাজা ফলের শরবত খাওয়াতে হবে। ঈদযাত্রার সময় এটা মেনে চলতে হবে।

যেসব শিশু এখনো বুকের দুধ পান করে, তাদের ঘনঘন বুকের দুধ দিতে হবে।

যেসব শিশু কৌটার দুধে অভ্যস্ত, তাদের জন্য মা-বাবাকে বাড়তি সতর্ক থাকতে হবে। বিশেষত দুধ খাওয়ানোর সরঞ্জাম (বাটি, চামচ, ফিডার, ইত্যাদি) ভালোভাবে পরিষ্কার রাখতে হবে। দুধ তৈরি কিংবা খাওয়ানোর আগে যিনি খাওয়াবেন, তাঁর হাত পরিষ্কার করে নিতে হবে। কেননা সামান্য অসতর্কতায় শিশু বমি কিংবা ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে।

শিশুকে জোর করে খাওয়ানো যাবে না। মনে রাখতে হবে, জোর করে খাওয়ালে শিশুর বমি হতে পারে। আর বমির কারণে শিশুর শরীরে পানিস্বল্পতা দেখা দিতে পারে।

গরমে শিশুকে ঢিলেঢালা ও পাতলা সুতির কাপড় পরাতে হবে। ঘেমে গেলে দ্রুত শরীর মুছে দিতে হবে।

বিজ্ঞাপন

বাড়িতে শিশুর শোবার ঘর ঠান্ডা ও আরামদায়ক রাখা জরুরি। ঘরে বাতাস চলাচল নিশ্চিত করতে হবে। এ ছাড়া ঘরের ভেতর ভেজা তোয়ালে কিংবা গামছা ঝুলিয়ে রাখলেও ঘর ঠান্ডা থাকে। ঘরে ফ্যান চালু রাখতে হবে।

ঘুমানোর সময় শিশুদের কাঁথা কিংবা বিছানার চাদরের ওপর শোয়ালে ভালো। এতে শিশুর ঘাম শুকিয়ে যাবে। নরম বালিশ কিংবা তোশকে না শোয়ানো ভালো। কেননা নরম বালিশ কিংবা তোশক দেবে গেলে গরম ও অস্বস্তি আরও বেড়ে যায়।

একটু বড় শিশুদের চোখে চোখে রাখতে হবে। সুযোগ পেলে এসব শিশু পানির কাছাকাছি যাওয়ার চেষ্টা করে। এতে অনেক সময়
দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। অনেক সময় শিশুরা তৃষ্ণা মেটাতে পথের ধারে আইসক্রিম, নানান পানীয় খায়। এতে বমি ও ডায়রিয়া হওয়ার ঝুঁকি
বেড়ে যায়।

তীব্র গরমে অস্বস্তির কারণে শিশুরা বিরক্ত করে থাকে। কিন্তু মা–বাবার বিরক্ত হলে চলবে না। এ সময় শিশুদের কীভাবে একটু স্বস্তি দেওয়া যায়, তা নিয়ে বড়দের ভাবতে হবে।

05/08/2022

কলেজে থাকতে এক বন্ধুর কাছ থেকে ১০ টাকা নিয়েছিলেন। পরে আর শোধ করেননি, সে বন্ধুও ক্ষমা করেনি।
আজ একযুগ পেরিয়ে গেলো।কারও কিছু মনেই নেই। কিন্তু
একদিন সে আপনার সামনে ক্ষমাহীন দাবী নিয়ে আসবে। আপনি বড্ড রকমের অবাক হয়ে যাবেন।
দশজনে মিলে টাকা তুলে পার্টি দিলেন। আপনি ক্যাশিয়ার। খরচাদি শেষে দু'টাকা রয়ে গেল পকেটে। তখনই ক্লিয়ার করুন।
নাহলে ভাগের বিশ পয়সা একদিন ওরা চাইবে।
আর ধন-সম্পদ, জমি-জমা, জনগণের রিলিফের চাল-আটা, রাস্তার টাকা, বয়স্কভাতা, জাতীর টাকা মেরে দেওয়ার বিষয়তো অনেক অনেক উপরে।
পথে একটা মেয়ের দিকে নজর পড়লো। মুহূর্তেই আল্লাহর ভয়ে চোখ নামিয়ে নিলেন। কিন্তু শয়তান আপনাকে আবার তাকাতে বাধ্য করলো। ভালো লাগলো।
আবার কয়েক সেকেন্ড দেখলেন।
পরেরবার আপনার পক্ষে নয়।
এই কয়েক সেকেন্ডও পাপের খাতায় লিখা হবে।
পরের কয়েক সেকেন্ড কে গুনাহ্ মনে করে ক্ষমা চেয়েছেন কখনো রব্বে কারীমের কাছে?
পথে হাটঁছেন। হঠাৎ একটা কুত্তা দেখে হুদ্দাই একটা ইট নিয়ে মেরে দিলেন। কুত্তা ব্যথা পেল, এতে কার কি?
ডাজন্ট ম্যাটার।
এটারও পরিপূর্ণ বদলা নেয়া হবে।
অপেক্ষায় থাকা কাউকে ফোন কলে বললেন এইতো বেরিয়েছি, অথচ আপনি বেরুননি। এটা মিথ্যা।
পাপ লিখা হবে। লঘু নয়, গুরুতর।
এইতো কাঁচা আমের সিজন।
মন চাইলো আর ঢিল মেরে নিয়ে গেলেন। মালিকের অনুমতি ছিলোনা। এর মূল্য চুকাতে হবে। চড়া মূল্য।
গ্রামের বাড়িতে আম-জাম, কাঁঠাল চুরি, শসা ক্ষীরা, তরমুজ এগুলো চুরি করে খেয়ে থাকলে ক্ষমা চেয়ে নিন। একেবারেই মালিককে পাওয়া সম্ভব না হলে তার নামে সদাকা করুন, তার জন্য দোয়া করুন আল্লাহর কাছে এবং এর গুনাহ্ থেকে ক্ষমা চান।
একজন নেতা টাইপ লোককে দেখে সালাম দিলাম।
তারপর রিক্সাওয়ালা গেলেন।সালাম দিলাম না। মনে ভাব হয়েছিল,
'আরে একে কি সালাম দিব!'
অথবা বাচ্চা, দারোয়ান, কুলি টাইপ কেউ সালাম দিলো, সালামটা নেওয়ার প্রয়োজন বোধ করলাম না।
বিচারের ময়দানে এগুলো মোটাদাগে জিজ্ঞেস করা হবে।
টালী খাতা আছে।
সদা সর্বদা প্রস্তুত লেখকদ্বয় আছেন।
লিখে রাখছেন সব।
একদিন পেশ করা হবে।
আমরা প্রচুর অবাক হবে বলবো,
‎ مَالِ هَٰذَا ٱلْكِتَٰبِ لَا يُغَادِرُ صَغِيرَةً وَلَا كَبِيرَةً إِلَّآ أَحْصَىٰهَا
এ কেমন হিসাব নামা?
ছোট থেকে বড় কিছুই যে ছাড়া হলোনা![সূরা কাহফ: ৪৯]
তাই হিসাব সহজের জন্য দোয়া করা আমাদের দায়িত্ব, কারন হিসাব মিলানো আমাদের দারা অসম্ভব !

‎"اللهم حاسبني حسابا يسيرا"
হে মালিক!
আমার হিসাবকে সহজ করে নিয়েন।

05/08/2022

কিছু বাস্তব কথা বলি, হয়ত কঠোর শোনাবে।
একদিন আপনি বুঝবেন,পরিবার পরিজন সবাইকে ছেড়ে একাকী দূর প্রবাসে হায়ার স্টাডি, সেটলমেন্ট এগুলো দুনিয়াবী কিছু উপার্জন, কিছু স্ট্যাটাস ছাড়া আর কিছু দিতে পারেনি। বরং কেড়ে নিয়েছে অনেক কিছুই।
একদিন বাসা থেকে বের হবার সময় বয়স থাকবে ত্রিশ, বাসায় ফিরে দেখবেন বয়স পঞ্চান্ন।

সরকারী চাকরি/ বিসিএস এর আশায়, বাবা মা পরিবার থেকে দূরে মেসে থেকে, না ঘুমিয়ে, মায়ের হাতের খাবার না খেতে পেরে, বিয়েতে দেরী করে, বাচ্চা নিতে দেরী করে যে সময় গুলো হারিয়ে ফেলেছেন, আজ সরকারী চাকরিজীবী হয়েও, ক্যাডার হয়েও ক্ষমতা অর্জন করেও সেই সময় গুলো আর ফিরে পাবার ক্ষমতা আপনার নেই। জীবনের শেষ পাঁচ বছরের তুলনায়, যৌবনের পাঁচ বছরকে খুব করে মিস করবেন, কারণ এখন আপনি বাঁচেন অন্যের জন্য, তখন সময় গুলো ছিল নিজের জন্য। কি ইবাদাত, কি দুনিয়াবী - যৌবনের থেকে মুল্যবান সময় নেই।
একদিন খুব করে বুঝবেন জীবনে পরিবারের থেকে বড় কিছু ছিলনা। পরিবারের সাথে থেকের চেয়ে উত্তম ক্যারিয়ার নেই।
একদিন হঠাৎ উপলব্ধি করেছেন, জীবনের অনেকটা পথ পেরিয়ে এসেছেন। অনর্থক অর্থ নষ্ট করেছেন, অসময়ে সময় নষ্ট করেছেন; শর্ট টার্ম হয়ত ভাল থেকেছেন, লং টার্ম না আখেরাতের না দুনিয়ার কোন ফায়দা হয়েছে।
একদিন এটাও বুঝবেন, আপনি মানুষকে জবাবের জন্য একটা সফল জীবন বেছে নিতে এত পরিশ্রম করেছেন, মনকে একাকী জিজ্ঞাসা করে দেখবেন - এই জীবন সন্তোষজনক ছিল না। খুব করে বুঝবেন, সন্তুষ্ট জীবন, সফল জীবনের থেকে উত্তম, কারণ আপনার সফলতার সংজ্ঞা নির্ধারণ করে অন্যরা, যেখানে আপনার সন্তুষ্টির সংজ্ঞা নির্ধারণ করেন আপনি।
একদিন আপনার অনেক টাকা হবে, বাবা মা কে অনেক কিছু কিনে দেবার সামর্থ্য থাকবে, সেদিন বাবা মা কবরে। আপনি তাদের জন্য হত মিলাদ করেন, কবর বাঁধাই করেন ইত্যাদি ইত্যাদি কিন্তু হাত পা টিপে দিতে পারেন না, নখ কেটে দিতে পারেন না, একসাথে বসে খেতে পারেন না।
আপনার বাচ্চা অনেক বড় হয়ে গেছে। সপ্তাহে বা মাসে বা কয়েকমাস পর পর আপনি তাকে বেড়ে উঠতে দেখেছেন, চোখের সামনে প্রতিদিন তার হাঁটা শেখার মুহুর্ত, কথা শেখার মুহুর্ত, দুষ্টামি শেখার মুহুর্ত এগুলো আপনি মিস করে গেছেন এই চরম ক্যারিয়ারিস্ট মনসত্ত্বার জন্য।
হঠাত বুঝবেন - আপনি আর আপনার স্ত্রী দুজনই যৌবনের অনেক গুলো বছর পার করে এসেছেন, একটা অজানা অপ্রত্যাশিত দূরত্ব তৈরী হয়েছে।

কোন হাস্যরস নেই, ভালবাসা নেই, রোম্যান্স নেই, শুধুমাত্র জীবনে চলার জন্য যেন একসাথে চলা, রোজকার সেইম রুটিন৷ অবশ্যই দায়িত্ববোধ আগে, কিন্তু দায়িত্ব ছাড়াও দাম্পত্যে আরো ফ্যাক্টর থাকে, যেগুলো এখন নেই।
ছোট্ট জীবন গোছানো এত প্ল্যান প্রোগ্রাম করে হয় না।

যখন যে রিজিক পাওয়া যাবে, আল্লাহ’র রহমত কামনা করে ক্যারিয়ার শুরু করে দিতে হবে। একটু যোগ্যতা হলেই বিয়ে করে ফেলতে হবে। সব কিছু গুছিয়ে বিয়ে নয়, বরং বিয়ে করে সব কিছু গুছানো৷

যেটুকু সামর্থ্য আছে, সেটুকু দিয়েই বাবা মা পরিবার দেখভাল করতে হবে। সন্তান না নেবার কোন প্ল্যান করা যাবেনা যে অতদিন পর নিব, বরং প্রথম থেকেই আল্লাহ'র কাছে চাইতে হবে, নেবার নিয়ত করতে হবে। আল্লাহ তায়ালা যতজন সন্তান দিবেন, যখন দিবেন তখনই নিয়ে নিতে হবে।
সত্য এটাই যে - যিনি মুখ দিবেন, তিনিই আহার দিবেন। এটা কুসংস্কার নয়, এটাই রিজিকের মালিকের উপর তাওয়াক্কুল।

আল্লাহ তায়ালাই আপনার জীবন উনার নিজস্ব প্ল্যানে এক্সিকিউট করে দিবেন। আপনার জীবন সাজিয়ে দিবেন। আপনার নিজের সাজানো জীবনটা বাস্তবিক অগোছালো। আপনি বুঝতে পারেন না, বা বুঝতে চান না।
একদিন বুঝবেন যে এতসবের আসলে দরকার ছিলনা৷
এতকিছু না হলেও হতো৷

এর থেকে বরং ভাড়া বাসায় একসাথে থাকা, একসাথে বড় হওয়া, একসাথে খাওয়া, বাচ্চা কাচ্চা গুলোকে চোখের সামনে বড় হতে দেখা, দাদী নাতনির খুনসুটি উপভোগ করা, সপ্তাহে একদিন আউটিং এভাবে জীবন পার করা যেত, নির্ঝঞ্ঝাট এর জীবন যাপন হতো৷
একদিন বুঝবেন যে খুব দেরী হয়ে গিয়েছে, সেদিন টা আসার পুর্বেই তাই বুঝে ফেলুন।
©ইয়াসিন আরাফাত

19/06/2022

👉 জ্বিন বা পরীর আছরের লক্ষন সমুহ।

আলোচনার সুবিধার্থে জীন দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ গুলোকে,আমরা দুই ভাগে ভাগ করে নিচ্ছি। ঘুম সংক্রান্ত এবং জাগ্রত অবস্থায়।

👉 ঘুম সংক্রান্ত লক্ষণ সমূহ-

(১) নিদ্রাহীনতা: যার জন্য সারারাত শুধু বিশ্রাম নেয়াই হয়, ঘুম হয় না
(২)উদ্বিগ্নতা: যেজন্য রাতে বার বার ঘুম ভেঙে যাওয়া।
(৩) বোবায়ধরা: ঘুমের সময় কেউ চেপে ধরেছে, নড়াচড়া করতে পারছে না। প্রায়ই এমন হওয়া
(৪) ঘুমের মাঝে প্রায়শই চিৎকার করা, গোঙানো, হাসি-কান্না করা
(৫) ঘুমন্ত অবস্থায় হাটাহাটি করা
(৬) স্বপ্নে কোনো প্রাণিকে আক্রমণ করতে বা ধাওয়া করতে দেখা। বিশেষতঃ কুকুর, বিড়াল, ইঁদুর, উট, সিংহ, শিয়াল, সাপ।
(৭) স্বপ্নে নিজেকে অনেক উঁচু কোনো যায়গা থেকে পড়ে যেতে দেখা
(৮) কোনো গোরস্থান বা পরিত্যক্ত যায়গা, অথবা কোনো মরুভূমির সড়কে হাটাচলা করতে দেখা
(৯) বিশেষ আকৃতির মানুষ দেখা। যেমন: অনেক লম্বা, খুবই খাটো, খুব কালো কুচকুচে
(১০) জ্বিন-ভুত দেখা
যদি স্বপ্নে সবসময় দুইটা বা তিনটা প্রাণী আক্রমণ করতে আসছে দেখে, তাহলে বুঝতে হবে সাথে দুইটা বা তিনটা জ্বিন আছে।

👉 ঘুম ব্যতীত অন্য সময়ের লক্ষণ

(১) দীর্ঘ মাথাব্যথা (চোখ, কান, দাত ইত্যাদি সমস্যার কারণে নয়, এমনিই)
(২) ইবাদত বিমুখতা: নামাজ, তিলাওয়াত, যিকির আযকারে আগ্রহ উঠে যাওয়া। মোটকথা, দিনদিন আল্লাহর থেকে দূরে সরে যাওয়া
(৩) মেজাজ বিক্ষিপ্ত হয়ে থাকা, কিছুতেই মন না বসা..
(৪) ব্যাপক অলসতা; সবসময় অবসন্নতা ঘিরে রাখা
(৫) মৃগীরোগ
(৬) শরীরের কোনো অংঙ্গে ব্যাথা কিংবা বিকল হয়ে যাওয়া। ডাক্তাররা যেখানে সমস্যা খুজে পেতে বা চিকিতসা করতে অপারগ হচ্ছে।
আবারও মনে করিয়ে দেই, শারীরিক রোগের কারণেও এসব হয়ে থাকে। তবে যখন দীর্ঘদিন যাবত যখন এসব লক্ষণ দেখা যাবে, তখন ভাববেন কোনো সমস্যা আছে।

যাদুর আক্রান্তর লক্ষন সমুহ :-

কাউকে অসুস্থ বানিয়ে দেয়ার যাদু’। এটা বিভিন্ন রকমের হয়।কখনো শরীরের কোনো অঙ্গ একেবারে বিকল হয়ে স্থায়ী ক্ষতি হয়ে যায়। কখনো চিকিৎসা করলে আবার সুস্থ হয়। এরকমও হয়, কোনো অঙ্গ মাঝে মধ্যে নাড়াচাড়া করতে পারে। মাঝেমধ্য অচল হয়ে যায়। কারো পুরো শরীর আক্রান্ত হয়।
তো যাদুর ক্ষেত্রে সাধারণ লক্ষণগুলো এরকম বলা যায়-
(১) শরীরের কোনো অঙ্গে সবসময় ব্যথা থাকা
(২) কোনো অঙ্গ একেবারে অচল হয়ে যাওয়া
(৩) পুরো শরীর নিশ্চল হয়ে যাওয়া
(৪) মাঝেমধ্যেই শরীর ঝাঁকুনি বা খিঁচুনি দিয়ে বেহুঁশ হয়ে যাওয়া।
আর যাদু আক্রান্ত হলে এই লক্ষণ গুলোও থাকবে।

নিচের লক্ষণগুলো মিলিয়ে দেখুন আপনার সাথে কতগুলো লক্ষণ মিলেঃ

১। চোখের অবস্থা অস্বাভাবিক বা অসুন্দর লাগা।

২। কোন কারণ ছাড়াই শরীর গরম থাকা।

৩। ব্যাকপেইন। বিশেষত মেরুদণ্ডের নিচের দিকে ব্যথা করা।

৪। (মহিলাদের ক্ষেত্রে) অনিয়মিত মাসিক (পুরুষদের ক্ষেত্রে) প্রস্রাবে ইনফেকশন এর সমস্যা।

৫। প্রায়সময় পেট ব্যথা থাকা।

৬। দীর্ঘদিন চিকিৎসা করেও কোন রোগ ভালো না হওয়া।

৭। তীব্র মাথা ব্যথা, ঔষধ খেয়েও তেমন লাভ হয়না।

৮। হঠাৎ করে কারো প্রতি তীব্র ঘৃণা বা তীব্র ভালোলাগা অনুভব হওয়া।

৯। পরিবার, বাসা, সমাজের প্রতি তীব্র বিতৃষ্ণা থাকা।

১০। বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত খুব অস্বস্তিতে ভুগা অথবা মেজাজ খারাপ থাকা।

১১। কোন কারণ ছাড়াই বাড়ি থেকে দৌড় দিয়ে বের হয়ে যেতে ইচ্ছা হওয়া।

১২। শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টে অতিরিক্ত ব্যথা হওয়া।

১৩। ঠিকমত ঘুমাতে না পারা। ঘুমালেও ভয়ংকর স্বপ্ন দেখা।

১৪। স্বপ্নে কোনো গাড়ি বা প্রাণিকে আক্রমণ করতে বা ধাওয়া করতে দেখা (যেমনঃ কুকুর, বিড়াল, গরু, মহিষ, বাঘ, সিংহ, সাপ)।

১৫। স্বপ্নে কোন ফাঁকা বাড়ি, মরুভূমি বা গোরস্থানে হাঁটাচলা করতে দেখা।

১৬। স্বপ্নে বিভিন্ন যায়গায় পানি দেখা (যেমন সাগর, নদী, পুকুর, ইত্যাদি)।

১৭। স্বপ্নে ঘনঘন কোথাও আগুন জ্বলতে বা কিছু পোড়াতে দেখা।

১৮। স্বপ্নে নিজেকে উড়তে দেখা বা কোন পাখি অথবা বড়বড় গাছ দেখা।

১৯ |কোনো ইন্দ্রিয়শক্তি নষ্ট হয়ে যাওয়া।(যেমন: স্বাদ বা গন্ধ না বুঝতে পাওয়া, শুনতে না পারা)

এতক্ষণে একটা বড় প্রশ্ন আপনার মনে উঁকি দেয়ার কথা।প্যারালাইসিস, পোলিও, এপিলেপ্সি। কিংবা অন্যান্য অসুখ-বিসুখের কারণেও তো এসব হয়।তাহলে কেউ যাদু করেছে না অসুখের কারণে হয়েছে তা বুঝার উপায় কী?’
হুম, যৌক্তিক প্রশ্ন বটে! যাদু/ জ্বিনের সমস্যার কারণে হলে সাধারণত ডাক্তারের চিকিৎসায় ফায়দা হয় না। ল্যাব টেস্ট, এক্স-রে, সিটি স্ক্যানে উল্লেখযোগ্য কিছুই পাওয়া যায় না। দ্বিতীয় আরেকটি বিষয় হচ্ছে।ঝার ফুক করে দেখতে হবে। যদি কোরআনের আয়াত কিংবা দোয়া পড়ার সময় ইফেক্ট দেখা যায়।যেমন- শরীরে ঝাঁকুনি দিয়ে ওঠে, অজ্ঞান হয়ে যায়।মাথাব্যথা পেটব্যথা শুরু হয় তবে বুঝা যায়।তাহলে বুজতে হবে যাদু করেছে কেউ। আর এরকম কিছু না হলে বুঝতে হবে যাদুটাদু নাই। তখন ডাক্তারের চিকিৎসা করাতে হবে।

মেয়েদের জিন - যাদু আক্রান্ত হওয়ার লক্ষনঃ-

👉 পিরিয়ড সমস্যা।
(১)মাসিক স্রাব তিন দিনের কম বা ১০ দিনের বেশি হওয়া ।আর এরকম সমস্যা কয়েক মাস হওয়া।

(২) সর্বদা প্রবাহিত হওয়া।

(৩) স্রাব একেবারেই বন্ধ হয়ে যাওয়া।(বয়সের কারণে নয় )
(৪)সাদা স্রাব।

(৫)স্রাবের সময় অতিরিক্ত ব্যথা-বেদনা থাকা।

(৬)ঠিকমতো ঘুম না হওয়া। ঘনঘন বোবায় ধরা বা বাজে স্বপ্ন দেখা।

(৭) অতিরিক্ত পরিমাণে রক্তস্রাব হ‌ওয়া।
(৮)শরীরের বিভিন্ন স্থানে ব্যথা হওয়া বিশেষতঃ ব্যাক পেইন বা লজ্জা স্থানে ব্যথা। অধিকাংশ সময় মাথা ব্যথা করা।
(৯)পিরিয়ড বা মাসিক হবার দুই দিন আগে হতেই পেটে ব্যথা অস্থির হয়ে যাওয়া।

👉 ওয়াসওয়াসা রোগে আক্রান্তের লক্ষন সমুহঃ-

(১) আপনি ইদানীং কারণে-অকারণে চিন্তিত থাকছেন? মাথায় বিক্ষিপ্ত চিন্তা ঘোরাঘুরি করার কারণে দৈনন্দিনের কাজ, সালাত, ইবাদত, যিকির, তিলাওয়াত ইত্যাদিতে মন বসছে না?
(২) আপনি অথবা আপনাদের পরিবারের কোন একজন কি হঠাৎ পরিবর্তন হয়ে গেছে? কেমন যেন উদাস ভাব চলে এসেছে, কিছুই ভালো লাগছে না।
(৩) সালাত বা ওযু নিয়ে বেশি দ্বিধাদ্বন্দ্বে আছেন? বারবার মনে হচ্ছে ঠিকমতো ওযু হচ্ছে না, নামাজের এই অংশটা ঠিকমত হল না।
(৪)পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অথবা পরনের কাপড় নিয়ে আপনি কি অতিরিক্ত চিন্তা করছেন?
(৫) আপনি কি অপ্রয়োজনে টয়লেট বা বাথরুমে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করছেন?
(৬) আপনি কি আপনার প্রিয় মানুষটিকে নিয়ে বাজে স্বপ্ন দেখছেন? যা আপনাকে ভীত করছে?
(৭) আপনার কানে কি ফিস ফিস করে শোনা যাচ্ছে আপনি কুফরের দিকে ধাবিত হচ্ছেন (কুফরি করছেন)
(৮) আপনি কি ওযু-গোসল বা ইস্তিঞ্জার সময় এক অঙ্গ বারবার ধুচ্ছেন? তবুও মনে হচ্ছে ধোয়া হয়নি ঠিকমতো।
(৯) আপনার বারবার মনে হচ্ছে যে, ওযু ভেঙ্গে যাচ্ছে? মনে হচ্ছে প্রসাবের ফোঁটা পড়ছে, অথবা সবসময় মনে হচ্ছে বায়ু বের হয়ে যাচ্ছে? কিন্তু আপনি নিশ্চিত হতে পারছেন না..
(১০) আল্লাহ, রাসুল অথবা ঈমানের ব্যাপারে, ইসলামের মৌলিক ব্যাপারে অবমাননাকর মাথায় চিন্তা আসে?
(১১) মুরব্বি, উস্তায বা বয়োজ্যেষ্ঠদের সামনে বসলে, তাদের সাথে কথা বলতে লাগলে কি আপনার ভেতর থেকে কেউ বারবার বেয়াদবির জন্য উস্কে দিতে চায়?
(১২) আপনি কি কোন অদ্ভুত শব্দ কণ্ঠ শুনতে পাচ্ছেন? কারো সাথে এটা নিয়ে আলোচনা করলে ভাবছে, আপনি প্যারানয়েড বা পাগল হয়ে যাচ্ছেন!
(১৩) আপনি কি নামাজের রাকাত ভুলে যাচ্ছেন? অথবা অন্য আরকানগুলোর ব্যাপারে ভুল হচ্ছে? সাজদাহ একটা দিয়েছেন না দুইটা দিয়েছেন সন্দেহ লাগছে? আর এসব কি প্রায় দিনই হচ্ছে?
(১৪) নামাজে সাজদা করতে গেলে মনের মধ্যে বিভিন্ন অশ্লীল ছবি কিংবা দেবদেবীর মুর্তি ভেসে উঠছে?

উত্তর যদি হয় “হ্যাঁ!”
তবে আপনি শয়তানি ওয়াসওয়াসা রোগে আক্রান্ত..
খেয়াল করার বিষয় হচ্ছে, এক-দুইদিন এরকম হতেই পারে। কিন্তু সবসময়ই বা দিনের পর দিন যদি আপনার মাঝে দেখা যায়, তবে বুঝতে হবে - “হ্যাঁ! সত্যিই আপনি শয়তানি ওয়াসওয়াসা রোগে আক্রান্ত..

👉 জেনে নিন বদনজর লাগার লক্ষন। সমুহ।

(১) শরীরে জ্বর থাকা, কিন্তু থার্মোমিটারে না উঠা।
(২) কোনো কারণ ছাড়াই কান্না আসা
(৩) প্রায়সময় কাজে মন না বসা, নামায যিকর ক্লাসে মন না বসা।
(৪) প্রায়শই শরীর দুর্বল থাকা, ক্ষুধামন্দা, বমি বমি ভাব লাগা।
(৫) চেহারা ধুসর/হলুদ হয়ে যাওয়া।
(৬) বুক ধড়পড় করা, দমবন্ধ অস্বস্তি লাগা।
(৭) অহেতুক মেজাজ বিগড়ে থাকা।
(৮) আত্মীয়-স্বজন বা বন্ধুদের সাথে দেখা হলেই ভালো না লাগা।
(৯) অতিরিক্ত চুল পড়া। শ্যাম্পুতে কাজ না করা।
(১০) পেটে প্রচুর গ্যাস হওয়া।
(১১) বিভিন্ন সব অসুখ লেগে থাকা, দীর্ঘদিন চিকিৎসাতেও ভালো হয় না। (সর্দিকাশি, মাথাব্যথা ইত্যাদি)
(১২) হাত-পায়ে মাঝেমধ্যেই ব্যাথা করা, পুরো শরীরে ব্যাথা দৌড়ে বেড়ানো।
(১৩) ব্যবসায় ঝামেলা লেগে থাকা।
(১৪) যে কাজে অভিজ্ঞ সেটা করতে গেলেই অসুস্থ হয়ে যাওয়া।
(১৫) স্বপ্নে উঁচু থেকে পড়ে যেতে দেখা, মৃত মানুষ দেখা। অথবা স্বপ্নে কাউকে মরে যেতে দেখা।
(১৬) স্বামী স্ত্রী সহবাসে বাধা আসা, ইচ্ছে না হওয়া।

উপরের এই লক্ষন গুলির অনেক মিললে।ধরে নিতে পারেন সমস্যা আছে।

আর তখন কোন বিজ্ঞ রুহানি চিকিৎসক এর কাছ থেকে আপনি চিকিৎসা নিলে আশা করা যায় যে,সুস্থতা অনুভব করবেন।

একটা মানুষের জীবন নষ্ট করে দিতে ১টা পরীই যথেষ্ট।
কোনো মেয়েকে আপনার দিকে তাকাতেও দেবেনা।
প্রেম-বিয়ে-সংসার ওসব দূরের কথা।
প্রতিটা মূহুর্ত অশান্তি আর সমস্যায় ভরা।

06/06/2022

চট্টগ্রামে হতে পারে এসিড বৃষ্টি। এটাও গুজব!

অম্লধর্মী হলেই অ্যাসিড বৃষ্টি ঘটবে এমনটা নয় ৷ H₂O₂ মৃদু অম্লধর্মী ৷ সাধারণ বৃষ্টির পানি বরং এর চেয়ে বেশি অম্লধর্মী ৷ H₂O₂ এর pH 6.2 এবং সাধারণ বৃষ্টির pH 5.0 - 5.5 যা অ্যাসিড বৃষ্টিতে 4.0 তে নামে ৷ আমাদের পাকস্থলির অ্যাসিডের ph 1.5 - 3.5 ৷ H₂O₂ সাধারণ তাপমাত্রায় পানির মতো তরল তবে কিছুটা বেশি ঘন।

গ্যাসীয় অবস্থায় খুব সামান্য পরিমাণে এটা বায়ুমণ্ডলে থাকে ৷ বায়ুমণ্ডলে এর স্বাভাবিক পরিমাণ ০.০১ পিপিএম যা বাতাসে যতটুকু ক্রিপ্টন গ্যাস আছে তার ১১৪ ভাগের ১ ভাগের সমান ৷ গ্যাসীয় অবস্থায় কিছুটা অস্থায়ী এবং অক্সিজেন ও জলীয়বাষ্পে বিয়োজিত হয় ৷ হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড বাতাসে কোনো রকম অ্যাসিড তৈরি করে না কারণ গ্যাসীয় অবস্থায় পানির সাথে বিক্রিয়াই করে না ৷ তরল অবস্থায় পানিতে দ্রবীভূত হয়ে হাইড্রোনিয়াম ও হাইড্রক্সিল আয়নে বিভাজিত হয় ৷ তরল H₂O₂ ও CO₂ (কার্বন ডাইঅক্সাইড) মিশিয়ে তাতে বিদ্যুৎ চালনা করলে অক্সালিক অ্যাসিড তৈরি হয় যা বাতাসে গ্যাসীয় অবস্থায় হয় না ৷ অ্যাসিড বৃষ্টি ঘটায় কার্বন ডাইঅক্সাইড (কার্বনিক অ্যাসিড), সালফার ডাইঅক্সাইড (সালফিউরাস অ্যাসিড), নাইট্রিক অক্সাইড (নাইট্রিক অ্যাসিড) ও নাইট্রোজেন ডাইঅক্সাইড (নাইট্রাস অ্যাসিড) নামক এই চারটি গ্যাস ৷ H₂O₂ এর জলীয় দ্রবণ সালফিউরাস অ্যাসিডের সাথে বিক্রিয়া করে সালফিউরিক অ্যাসিড তৈরি করে কিন্তু বাতাসে তো জলীয় দ্রবণ তৈরি হয় না ৷ গ্যাসীয় H₂O₂ পানিতে মিশবে না ৷ তাছাড়া কন্টেইনারে H₂O₂ 60% জলীয় দ্রবণ আকারে থাকে যার অনেক বড় অংশ ঐ ভয়ানক আগুনে ভেঙে পানি ও অক্সিজেন তৈরি করে ফেলেছে ৷ যা বাকি থাকবে তা জলীয় দ্রবণ আকারে পড়ে থাকবে, সে তো উদ্বায়ী নয় ৷ বাতাসে খুবই সামান্য পরিমাণে মিশবে ৷

তবে অধিক মাত্রায় H₂O₂ যুক্ত বাতাসে শ্বাস নিলে শ্বাসকষ্টসহ ফুসফুসের বিভিন্ন রোগ দেখা দিতে পারে যা কেবল পরীক্ষাগারেই দুর্ঘটনাবশত সম্ভব।

30/05/2022

পার্সোনাল স্কিল ডেভেলপমেন্ট টেকনিক

১/মনে রাখবেন, কখনও কখনও জিততে হলে হারতে হয়.!
আর আপনার আজকের এই হারই আপনাকে পরে বড় জয় এনে
দিতে পারে।

২/হারতে শিখুন! সব জায়গায় জিততে নেই.!পরাজয়কে মেনে নিতে শিখুন- বরণ করে নিন ফুল দিয়ে,একদিন জিতবার আশায়।যেদিন জিতবেন সেদিন অনেকে ফুল হাতে নিয়ে আপনার দরজায় এসে টোকা দেবে।ততদিন নীরবে কাজ করুন।

৩/কথা হজম করতে শিখুন.! শুনবেন বেশি-বলবেন কম।এটা অনেক বড় একটা গুণ.!যা আপনাকে জীবনে জিততে সহায়তা করবে।

৪/ কখনও তর্কে জিততে যাবেন না.! অশিক্ষিতদের সাথে কখনোয় না।যে আপনার সম লেভেলের নয়-আপনাকে বুঝবে না, তার সাথেও না।এটা সময়ের অপচয়।তাদের এড়িয়ে চলুন।

৫/আপনার প্রতিপক্ষকে জিতিয়ে দিন.!তাতে তর্কে না যাওয়াতে সময় বাঁচবে। আপনার প্রতিপক্ষ যদি খুশী হয় সে জিতে গেছে, আপনি একটু হাসুন।

৬/মনে রাখবেন, কথায় কাজ হয় না.! তাই কাজ শুরু করুন
নীরবে! আপনার কাজই একদিন কথা বলবে।

৭/আপনাকে যারা বিশ্বাস করে না, তাদের চিন্তা বাদ দিন.!আপনার যেসব কাজের ওপর অন্যদের বিশ্বাস নেই,তাদের বিশ্বাস করাতে যাবেন না।বাদ দিন-সময় বাঁচান।
নিজের প্রতি বিশ্বাস বাড়ান.! নিজের প্রতি বিশ্বাস আপনাকে সবার
মাঝে বিশ্বাসী করে তুলবে।

৮/আপনি অনেক কিছু পারেন.! কি দরকার বলে বেড়ানোর.!সবাই ইর্ষার আগুনে পুড়বে।হিংসার আগুনে জ্বলবে।কাজে মন বসান। যার মেধা আপনার লেভেলে পৌঁছাবে,সেই আপনাকে সন্মান করবে।

৯/মনে রাখবেন, চিতা বাঘ কখনও কুকুরের সাথে দৌড়
প্রতিযোগিতা লড়ে না.! কুকুরদের জিততে দিন.! আপনি যে
চিতা বাঘ তা বোঝানোর জন্য সঠিক সময়ের অপেক্ষায় থাকুন।

১০/নিজের প্রয়োজনেই তর্ক নিন্দা এড়িয়ে চলুন.! আর নীরবে কাজ
করুন! আপনার কাজই আপনার কথা বলবে।

১১/বিনয়ী হতে শিখুন, বিনয়ী হতে পারলে আপনি বিশ্ব জয়
করতে পারবেন।যদিওবা বিনয় সবার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।

কষ্ট করে পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

-মজনু মোর্শেদ চৌধুরী।

30/05/2022

হায় হায়! কি দেখলাম!ফুটপাতের সুস্বাদু ঝালমুড়ি থেকে শুরু করে পার্কে বসে জেনার পার্টনার প্রেমিকার সাথে গল্প তথা জেনা করতে করতে মুঠোয় মুঠোয় খাওয়া স্বাদের চানাচুর (আ হা হা হা) যেভাবে বানানো হয়(অতুলনীয় -অতুলনীয়, দেখার আগে কেন যে মরণ হল না পূরমুড়ি অলার)।প্রেম বা জেনা যেমন ২ নাম্বার,চানাচুরটাও ২ নাম্বার।যারা বানাচ্ছে তারা ২ নাম্বার,যারা খাচ্ছে তারাওতে ২ নাম্বার।খাও খাও, পেটভরে খাও।এক নাম্বার জীবনে কখনো হতেও পারবে না যখন খাও খাও।যেদিন ১ নাম্বার হবে সেদিনতো চানাচুর খাওয়া এমনিতেই ছেড়ে দিবে।খেলে দোষ হয় না।বললেই দোষ।আমি কি না খেতে বলেছি।🤣🤣🤣🤭🤭😝😝

27/05/2022

এক অপুর্ব সুন্দরী নারী এক কৃষক কে বললো আমি তোমাকে বিবাহ
করিবো। কৃষক তো নারীর চেহারা দেখে
পাগল। কৃষক দেরি না করে নারী কে নিয়ে
কাজী অফিসে গিয়ে বললো তাড়াতাড়ি
আমাদের বিবাহ দিন। কাজী নারীর
চেহারা দেখে সে নিজেও পাগল।
কাজী বলে আরে বেটা কৃষক, তুই তো এই
নারীর উপযুক্তই না,আমি বিবাহ করিব। কৃষক
আর কাজীর মধ্যে ঝগড়া লেগে গেল। এক
পর্যায়ে কৃষক আর কাজী বিচার নিয়ে গেল
বাদশাহের দরবারে। বাদশাহ নারীর
চেহারা দেখে সে নিজেও পাগল। বাদশাহ
বলেন তোরাতো দুই জনই এই নারীর অযোগ্য
বিবাহ আমি করিব। তখন নারী কে বলা হলো
তুমি সিদ্ধান্ত দাও কাকে তুমি বিবাহ করিবে?
নারী সিদ্ধান্ত দিলো, যে আমাকে দৌড়ে
ধরতে পারবে আমি তাকে বিবাহ করিব।
নারী দৌড় দিল পিছে পিছে কৃষক কাজী ও
বাদশাহ দৌড় দিলো। দৌড়াতে দৌড়াতে এক
সময় ছটফট করতে করতে কৃষক মারা গেল। তার
কিছুক্ষণ পর একই অবস্থায় কাজীটাও মারা
গেল। বাদশাহ নারী কে বলেন এখন তো
আমি একা, চল বিবাহ করিব।
তবুও নারী বলে-না, আমাকে দৌড়ে ধরতে
হবে। তখন বাদশাহ বলেন, হে নারী দাড়াও,
বল, আসলে তুমি কে? নারী বলে আমি হলাম ইহকাল মানে
দুনিয়া। আমার মধ্যে আছে শুধু চাকচিক্য মোহ
আর লোভ লালসা। আমার পিছে যে দৌড়াবে
সে শুধু এভাবেই মরবে বিনিময়ে সে কিছুই
পাবে না।

তারচেয়ে পরকাল নিয়ে ভাবো।ভাবো কি কি
আমল করলে সেখানে ভালো থাকা যাবে।কারণ
সেখানে বিজয়ীরা পাবে পৃথিবীর সুন্দরী নারীদের
চেয়েও হাজারগুন বেশি সুন্দরী ৭০০০ মতান্তরে
৭০,০০০হুর পরী।পৃথিবীর ১ টা সুন্দরীর পেছনে
দৌঁড়াতে গিয়ে পরকালের ৭০০০ মতান্তরে ৭০,০০০
সুন্দরীকে যে হারাবে, সে হিরো নয়।জিরো।ডাবল জিরো।
(এডিটেড)

24/05/2022

নোয়াখালির এক ছেলে পরীক্ষায় অনেক বিষয়ে ফেল করেছে। বাবা ছেলেকে জিজ্ঞাসা করছে -
বাবা : তুই কিসে কিসে হেইল কইচ্চস?
ছেলে : ইংরেজি, ইতিহাস আর হিডি (পিটি-শরীরচর্চা)য় হেইল কইচ্চি।
বাবা : ইংরেজিতে হেইল কইচ্চস কিল্লাই?
ছেলে : টিচার আঁরে কয় ট্রানস্লেশন কর- তোমার মা করিম মিয়ার লগে ঘুরতে যায়।
আঁই কইছি, আঁর মা কি খারাপনি যে করিম মিয়ার লগে ঘুরতে যাইবো?
বাবা : ইতিহাসে হেইল কইচ্চস কিল্লাই ?
ছেলে : টিচার আঁরে জিগায়, পানি পথের যুদ্ধ কেন হয়েছিল ? আঁই কইছি, স্থল পথে সুবিধা কইরতে হারে নাই ইয়াল্লাই হানি পথে যুদ্ধ কইচ্চে।
বাবা : হিডি তে হেইল কইচ্চস কিল্লাই। হিডিতে তো আত পাও লারি চারি দিলেই ফাশ করন যায়।

ছেলে : টিচার আঁরে কয় ডাইন আত তোল, আঁই তুইলছি, হেরপর কয় বাম আত তোল, আঁই তুইলছি। হেরপর কয় বাম পা তোল, আঁই তুইলছি, হেরপর কয় ডাইন পা তোল, আঁই কইছি চাইর আত পাও তুলি আই কি আর মাথার উপর খাড়াইতামনি?
বাবা : হুনলাম অংক আর বাঙলায়ও হেইল কইচ্চস। অংকে হেইল কচ্চস কিল্লাই?
ছেলে - অসৎ ব্যবসার প্রশ্ন কইচ্চে দেহি আই উত্তর দেই নো। প্রশ্ন কইচ্চে ২০ টাকা সেরে ১০ সের দুধ কিনে ৩ সের পানি মিশিয়ে আবার ২০ টাকা করে বিক্রি করলে কত লাভ হবে?
আঁর বাপ দাদা চৌদ্দপুরুষ কোনদিন এই ব্যবসা কইচ্চেনি? আইয়ো কইত্তামনা কোনদিন। হেরলাই উত্তর দেই নো।
বাপের প্রশ্ন, ঠিক আছে, বাংলায় হেইল কল্লিকা?
ছেলে - ডাক্তারি প্রশ্ন কইচ্ছে আই কেমনে হারুম?
প্রশ্ন কইচ্ছে, লিঙ্গ পরিবর্তন কর।
আন্নে হারবেন নি?
এডা কি কোন জামা-কাফড় নি যে পরিবর্তন করি ফালামু?🙂🙂

24/05/2022

এক স্বর্ণকারের মৃত্যুর পর তার পরিবারটা বেশ সংকটে পড়ে গেলো। খাদ্য-বস্ত্রে দেখা দিল চরম অভাব।

স্বর্ণকারের বিধবা স্ত্রী তার বড় ছেলেকে একটা হীরের হার দিয়ে বললো--এটা তোমার কাকার দোকানে নিয়ে যাও সে যেন এটা বেচে কিছু টাকার ব্যবস্থা করে দেয়

ছেলেটা হারটি নিয়ে কাকার কাছে গেল। কাকা হারটা ভালো করে পরীক্ষা করে বললো- বেটা, তোমার মাকে গিয়ে বলবে যে এখন বাজার খুবই মন্দা, কয়েকদিন পর বিক্রি করলে ভাল দাম পাওয়া যাবে। কাকা কিছু টাকা ছেলেটিকে দিয়ে বললেন--আপাতত এটা নিয়ে যাও আর কাল থেকে তুমি প্রতিদিন দোকানে আসবে আমি কোন ১দিন ভাল খদ্দোর পেলেই যেন তুমি দৌড়ে হার নিয়ে আসতে পার তাই সারাদিন থাকবে।

পরের দিন থেকে ছেলেটা রোজ দোকানে যেতে লাগলো।সময়ের সাথে সাথে সেখানে সোনা-রুপা-হীরে কাজ শিখতে আরম্ভ করলো।

ভাল শিক্ষার ফলে অল্প দিনেই খুব নামি জহুরত বনে গেল। দূর দূরান্ত থেকে লোক তার কাছে সোনাদানা বানাতে ও পরীক্ষা করাতে আসত। খুবই প্রসংশীত হচ্ছিল তার কাজ।

একদিন ছেলেটির কাকা বললো-- তোমার মাকে গিয়ে বলবে যে এখন বাজারের অবস্থা বেশ ভালো, তাই সেই হারটা যেন তোমার হাতে দিয়ে দেন। এখন এটা বিক্রি করলে ভালো দাম পাওয়া যাবে।

ছেলেটি ঘরে গিয়ে মায়ের কাছ থেকে হারটি নিয়ে পরীক্ষা করে দেখলো যে এটা একটা নকল হীরের হার। তাই সে হারটা আর কাকার কাছে না নিয়ে বাড়িতেই. রেখে দিলো।

কাকা জিজ্ঞেস করলো-- হারটি এনেছো ?ছেলেটি বললো-- না কাকা পরীক্ষা করে দেখলাম এটা একটা নকল হার।

তখন কাকা বললো- তুমি যেদিন আমার কাছে হারটি প্রথম নিয়ে এসেছিলে সেদিন আমি দেখেই বুঝে নিয়েছিলাম যে এটা নকল, কিন্তু তখন যদি আমি তোমাকে এই কথাটা বলে দিতাম, তাহলে তোমরা হয়তো ভাবতে যে আজ আমাদের মন্দা সময় বলেই কাকা আমাদের আসল জিনিষকে নকল বলছে।

আজ যখন এ ব্যাপারে তোমার পুরো জ্ঞান হয়ে গেছে, তখন তুমি নিজেই বলছো এটা নকল হার।

এই দুনিয়াতে প্রকৃত জ্ঞান ছাড়া তুমি যা কিছু দেখছো যা কিছু ভাবছো সবটাই এই হারের মতই নকল, মিথ্যে।

জ্ঞান ছাড়া কোন জিনিসের বিচার সম্ভব নয়। আর এই ভ্রমের শিকার হয়েই অনেক সম্পর্ক শেষ হয়ে যায়। তোমাদের সাথে আমার সেই সম্পর্কটা নষ্ট হোক আমি তা চাইনি।।

23/05/2022

করোনা আতঙ্কের মধ্যেই আবার উদ্বেগ বাড়াচ্ছে মাঙ্কিপক্স। গত ৭ মে লন্ডনে প্রথম এক ব্যক্তির শরীরে মাঙ্কিপক্সের ভাইরাসের খোঁজ মেলে। এরই মধ্যে ভাইরাসটি পর্তুগাল, স্পেন, ইউরোপ ও আমেরিকার মতো কয়েকটি দেশেও ছড়িয়ে পড়েছে।

Advertisement

মাঙ্কিপক্স সম্পর্কে অনেকেরই এখনো তেমন কোনো ধারণা নেই। চিকিৎসকরা বলছেন, এটি এক বিশেষ ধরনের বসন্ত রোগ। প্রাণীদেহের মাধ্যমে ভাইরাসটি ছড়ানোর ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। বিশেষ করে, ইঁদুরের মাধ্যমে এই ভাইরাস দ্রুত ছড়ায়।

কতটা সংক্রামক মাঙ্কিপক্স?

মাঙ্কিপক্সে আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এলে বাড়তে পারে সংক্রমণের ঝুঁকি। শ্বাসনালি, শরীরে তৈরি হওয়া কোনো ক্ষত, নাক কিংবা চোখের মাধ্যমেও অন্যের শরীরের প্রবেশ করতে পারে মাঙ্কিভাইরাস।

Advertisement

বিশেষজ্ঞরা প্রাথমিকভাবে এটাই ধারণা করেছিলেন। তবে সাম্প্রতিক রিপোর্ট বলছে, সঙ্গমের মাধ্যমেও একে অপরের শরীরে ছড়াতে পারে মাঙ্কিপক্সের ভাইরাস।

মাঙ্কিপক্সের লক্ষণ কী কী?

কাঁপুনি দিয়ে জ্বর, মাথা যন্ত্রণা, পেশিতে ব্যথা, গায়ে হাত পায়ে ব্যথা ইত্যাদি মাঙ্কিপক্সের প্রাথমিক কিছু উপসর্গ। এছাড়া মাঙ্কি পক্সে আক্রান্ত হলে শরীরের বিভিন্ন লসিকা গ্রন্থি ফুলে ওঠে। শরীরে ছোট ছোট অসংখ্যা ক্ষতচিহ্নের দেখা মেলে।

ধীরে ধীরে সেই ক্ষত আরও গভীর হয়ে পুরো শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। গুটি বা জলবসন্তের সঙ্গে মাঙ্কিপক্সের উপসর্গে মিল আছে বলে অনেকেই প্রাথমিক পর্যায়ে এই রোগকে বসন্ত বা চিকেন পক্স বলে ভুল করছেন।

Advertisement

চিকেন পক্স ও মাঙ্কিপক্সের মধ্যে পার্থক্য কোথায়?

ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস অনুসারে, মাঙ্কিপক্সকে অনেকেই চিকেন পক্স বলে ভুল করছেন। চিকেন পক্সের মতো মাঙ্কিপক্সের ক্ষেত্রেও শরীরে ছোট ছোট ফুসকুড়ি দেখা দিচ্ছে।

চিকেন পক্সের ক্ষেত্রে শরীরে লালচে রঙের ঘামাচি বা ব়্যাশের মতো গুটি গুটি বের হবে। মাঙ্কিপক্সের ক্ষেত্রেও এমনটি ঘটে। শরীরে ব্যথা, কাপুনি দিয়ে জ্বর ইত্যাদি লক্ষণে চিকেন পক্সের সঙ্গে মাঙ্কিপক্সের মিল আছে।

চিকেন পক্সের ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করার ৫-৭ দিনের মধ্যে শরীরে ফুসকুঁড়ির সৃষ্টি করে। সেটা ধীরে ধীরে জলভরা ফোস্কার মতো আকার নেয়। পরে ফোস্কার ভিতরের রস ঘন হয়ে পুঁজের মতো হয়। ৭-১০ দিন পর থেকে তা শুকোতে থাকে।

অন্যদিকে মাঙ্কিপক্সের ইনকিউবেশন পিরিয়ড ৫-২১ দিন পর্যন্ত হতে পারে। জ্বর দেখা দেওয়ার ১-৩ দিনের মধ্যে (কখনো কখনো আরও বেশি) রোগীর একটি ফুসকুড়ি তৈরি হয়। যা প্রায়শই মুখে শুরু হয়, তারপর শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়ে। মাঙ্কিপক্সে আক্রান্ত হলে তা সারতে ২-৪ সপ্তাহ লাগতে পারে।

তরলযুক্ত এই ফুসকুড়িগুলো পরে ত্বকের দাগেরও সৃষ্টি করছে। উপসর্গগত সাদৃশ্য থাকলেও চিকেন পক্স ও মাঙ্কিপক্সের লক্ষণগুলোর মধ্যে প্রধান পার্থক্য হলো, মাঙ্কিপক্সের কারণে লিম্ফ নোডগুলো ফুলে যায় (লিম্ফ্যাডেনোপ্যাথি)। তবে গুটিবসন্ত বা চিকেন পক্স হলে আবার এ সমস্যা হয় না।

লিম্ফনোড হলো একটি ডিম্বাশয় বা কিডনি আকৃতির অঙ্গ। এটি লসিকাতন্ত্রের ও অভিযোজিত রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থাপনার একটি অঙ্গ। লিম্ফনোডগুলো সারা শরীর জুড়ে বিস্তৃতভাবে উপস্থিত থাকে। মাঙ্কিপক্সের ভাইরাস শরীরে ঢুকলে লিম্ফনোডগুলো ফুলে ওঠে।

চিকেন পক্সের মতো রোগের প্রতিকার থাকলেও এই বিরল রোগ নিরাময়ের এখনো পর্যন্ত কোনো সুনির্দিষ্ট চিকিৎসাপদ্ধতি নেই বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। আফ্রিকায় মাঙ্কিপক্সে আক্রান্ত ১০ জনের মধ্যে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে।

সূত্র: সিডিসি

https://fb.watch/dbCZ8IeZOJ/

Videos (show all)

পিঠা উৎসব ২০২৪,আয়োজক-উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স,কুতুবদিয়া,কক্সবাজার। ৩০-০১-২০২৪যেখানে বহুমুখী প্রতিভাধর মজনু মোর্শেদ চৌধ...
মজনু মোর্শেদ চৌধুরী,আমাদের কুতুবদিয়ারই একজন।আমাদের আপনজন।আমাদের প্রিয়জন।অল্প বয়সে তিনি অনেক কারিশমা দেখিয়েছেন।কিন্তু তিন...
শিশুকে প্রতিদিন গোসল করাতে হবে। এ ছাড়া দৈনিক অন্তত দুবার মাথাসহ পুরো শরীর নরম সুতি কাপড় কিংবা ভেজা গামছা দিয়ে ভালোভাবে ম...
গতকাল ছিল চৌধুরী বাড়ির এ প্রজন্মের ইফতার ও দোয়া মাহফিল।উপস্থিত ছিলেন এ প্রজন্মের প্রায় সকলেই।বেশ কয়েক বছর ধরেই তাঁরা ইফত...

Website