Bangladesh Bank

Bangladesh Bank

Imagine ABC and ABC and nothing else for you here :P The government also developed the capital market, which too was performing poorly.

Bangladesh Bank (Bengali: বাংলাদেশ ব্যাংক) is the Central bank of Bangladesh and is a member of the Asian Clearing Union. The bank is active in developing green banking [1] and financial inclusion policy and is an important member of the Alliance for Financial Inclusion.[2] Bangladesh Financial Intelligence Unit (BFIU), a department of Bangladesh Bank, has got the membership of Egmont Group. Conte

Timeline photos 12/03/2019

DOS Circular Letter No. 18/2009: Dress Code for all Private Sector Banks.

15/08/2018
New AFI Board Chairman 28/06/2018

New AFI Board Chairman The Vice-Chairperson of the AFI Board of Directors Mr. Fazle Kabir, Governor of Bangladesh Bank, assumed the role of Chair of the AFI Board of Directors following the relinquishing of that role on 29 May 2018 by the Governor of Banco Central do Brasil, Mr. Ilan Goldfajn.

09/05/2018

Comilla Thank you for following Comilla page in Facebook. Please like the page if you have not yet. You might

17/04/2018

এপিজি’র কো-চেয়ার মনোনীত হলেন বিএফআইইউ প্রধান আবু হেনা মোহাঃ রাজী হাসান
:::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::::
এশিয়া প্যাসিফিক গ্রুপ অন মানিলন্ডারিং (এপিজি) এর কো-চেয়ার হিসেবে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) প্রধান ও বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গর্ভনর জনাব আবু হেনা মোহাঃ রাজী হাসান-কে মনোনীত করেছে সরকার। মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে বর্তমান সরকারের অঙ্গীকার ও উদ্যোগের স্বীকৃতি স্বরূপ সংস্থাটির সদস্যগণ সর্বসম্মতভাবে ২০১৮-২০২০ মেয়াদে অস্ট্রেলিয়ার সাথে বাংলাদেশকে এপিজি’র কো-চেয়ার হিসেবে দায়িত্ব অর্পন করে।

এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ৪১টি দেশের সংগঠন এপিজি মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে আন্তর্জাতিক মান নির্ধারণকারী সংস্থা ফাইন্যান্সিয়াল একশন টাস্কফোর্স এর একটি আঞ্চলিক সংস্থা। মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে ১৯৯৭ সালে প্রতিষ্ঠিত অস্ট্রেলিয়ার সিডনী ভিত্তিক এই আঞ্চলিক সংগঠনটিতে সদস্য ছাড়াও ৮ টি দেশ ও ২৮ টি আন্তর্জাতিক সংস্থা পর্যবেক্ষকের ভূমিকা পালন করছে।

বাংলাদেশ এপিজি’র প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসেবে এর সকল বার্ষিক সাধারণ সভায় অংশ গ্রহণসহ সংস্থাটির কার্যক্রম পরিচালনা ও বেগবান করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এ প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশ ২০০৩-০৪, ২০০৪-০৫, ২০১০-২০১১ ও ২০১১-২০১২ মেয়াদে সংস্থাটির মুল নীতি নির্ধারনি কমিটি, স্ট্রিয়ারিং গ্রুপের সদস্য হিসেবে দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের প্রতিনিধিত্ব করে। বর্তমানেও বাংলাদেশ এপিজি’র মুল নীতি নির্ধারনি কমিটির কাজ করছে।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে এপিজি’র প্রাইমারী কন্ট্যাক্ট পয়েন্ট হিসেবে কাজ করছে। এছাড়া বিভিন্ন ওয়ার্কিং গ্রুপ ও বিভিন্ন বিশেষজ্ঞ কমিটিতে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করছে যা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জল করছে; পাশাপাশি আঞ্চলিক পর্যায়ে মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে বাংলাদেশ ও এর প্রতিবেশী দেশসমূহের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। উল্লেখ্য, ২০১০ সালে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত এপিজি’র ১৩তম টাইপোলজী কর্মশালা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করেন। উক্ত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী মহোদয় ও আইন মন্ত্রী মহোদয় উপস্থিত ছিলেন। বিএফআইইউ প্রধান জনাব হাসান এপিজি’র কো-চেয়ার হিসেবে এর সদস্য ৪১টি দেশের মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ ব্যবস্থা উন্নয়নে নের্তৃত্ব প্রদানের পাশাপাশি সংস্থাটির বিভিন্ন নীতিগত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন, বার্ষিক সভার আয়োজনসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করবেন।

জনাব আবু হেনা মোঃ রাজী হাসান ২০১২ সাল হতে বিএফআইইউ এর প্রধান এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি মানিলন্ডারিং এবং সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে মাননীয় অর্থ মন্ত্রীর নের্তৃত্বে গঠিত জাতীয় সমন্বয় কমিটির সদস্য সচিব এবং ওয়ার্কিং কমিটি ও জঙ্গীবাদ প্রতিরোধ ও প্রতিকার কমিটির সদস্য। জনাব হাসান ২০১৪ সালে বাংলাদেশকে এফএটিএফ এর ধুসর তালিকা হতে বের করে আনা ও বিশ্বের সকল এফআইইউ’র সংগঠন এগমন্ট গ্রুপের সদস্য প্রাপ্তির ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেন। এছাড়া বাংলাদেশের মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ কার্যক্রমের বিদ্যমান ব্যবস্থা পরিবীক্ষণের লক্ষ্যে ৩য় পর্বের মিউচ্যুয়াল ইভালুয়েশন প্রক্রিয়া সফলভাবে সমন্বয় করেন এতে বাংলাদেশ বিশ্বের দরবারে কম্প্ল্যায়েন্ট দেশের স্বীকৃতি অর্জন করে।

জনাব হাসান ১৯৮১ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেন। ৩৬ বছরের বর্নাঢ্য কর্মজীবনে তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি, অফসাইট সুপারভিশন, পরির্দশন, মুদ্রা নীতি এবং বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় নীতি প্রণয়ন সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিভাগে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের একজন সদস্য। জনাব হাসান শিক্ষা জীবনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগ হতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। এছড়া তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ভ্যান্ডারবিল্ট বিশ্ববিদ্যালয় হতে অর্থনীতিতে ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।

12/04/2018

সেখ মোজাফ্ফর হোসেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্বাহী পরিচালক।
:::::::::::::::::::::::::::::::::
জনাব সেখ মোজাফ্ফর হোসেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্বাহী পরিচালক হিসেবে পদোন্নতি লাভ করেছেন। জনাব হোসেন খুলনা জেলার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৮৮ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকে সহকারী পরিচালক পদে যোগদান করেন। দীর্ঘ চাকুরী জীবনে তিনি কৃষি ঋণ বিভাগ, বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, মনিটারী পলিসি বিভাগ এবং ব্যাংক পরিদর্শন বিভাগসহ বিভিন্ন বিভাগে দায়িত্ব পালন করেন। জনাব হোসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে অর্থনীতিতে স্নাতক সম্মানসহ এম.এস.এস ডিগ্রী অর্জন করেন। এছাড়াও তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ইস্টার্ন মিশিগান ইউনিভার্সিটি হতে অর্থনীতিতে মাস্টার্স এবং ইটালীস্থ আইটিসি (আইএলও) হতে প্রোজেক্ট ফাইন্যান্সিং এর উপর ডিপ্লোমা সম্পন্ন করেন। জনাব হোসেন কানাডা, ইংল্যান্ড, জার্মানী, ইটালী, আয়ারল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন এবং সুইজারল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশ হতে ব্যাংকিং এবং সেন্ট্রাল ব্যাংকিং এর উপর প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত । ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন, ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্সিয়াল রেগুলেশন, অন-সাইট সুপারভিশন এবং কর্পোরেট গভর্নেন্স এর উপর তাঁর গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে। তিনি বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংকে পর্যবেক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

Timeline photos 28/06/2017
Timeline photos 01/05/2017

Definition of Basel III: Global banking regulators sealed a deal, in September of 2010, to effectively triple the size of the capital reserves that the world’s banks must hold against losses, in one of the most important reforms to emerge from the financial crisis.
The package, known as Basel III, sets a new key capital ratio of 4.5 per cent, more than double the current 2 per cent level, plus a new buffer of a further 2.5 per cent. Banks whose capital falls within the buffer zone will face restrictions on paying dividends and discretionary bonuses, so the rule sets an effective floor of 7 per cent. The new rules will be phased in from January 2013 through to January 2019.
Banks will be required to triple core tier one capital ratios from 2 per cent to 7 per cent by 2019. This ratio measures the buffer of highest quality capital that banks hold against future losses.

The long-awaited agreement, developed by central bankers and officials, follows months of wrangling among the 27 member countries of the Basel Committee on Banking Supervision over how to make banks more resilient to financial shocks.
Jean-Claude Trichet, president of the European Central Bank and chairman of the negotiating group, called the deal “a fundamental strengthening of global capital standards ... Their contribution to long term financial stability and growth will be substantial.”
Tougher capital standards are considered critical for preventing another financial crisis, but bankers had warned that if the new standards were too harsh or the implementation deadlines too short, lending could be curtailed, cutting economic growth and costing jobs.
In addition to the 4.5 per cent core tier one ratio, and the 2.5 per cent buffer, the reform package also endorses the idea of an additional buffer of up to 2.5 per cent of core tier one capital to counter the economic cycle.

08/03/2016

কোনো অভিযোগ থাকলে ১৬২৩৬ নম্বরে যোগাযোগ করুন