Madenat Alsahaab Typing Center.
Nearby home improvement businesses
Al Nabba
Al Nabba Street
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Madenat Alsahaab Typing Center., Street-13, Al Naba'a Sharjah-UAE, Sharjah.
Our Services:
*Trade License service New & Renew.
*Visit, partner & Family Visa Services.
*Emigration and Labour Service
*All Emirates Vahicle, Driving License New & Renew.
*Saudi Multiple & Umrah visa service.
মুসলিম উম্মাহর জন্য মসজিদে আ ক সা কেন এত গুরুত্বপূর্ণ?
আবু হাসসান রাইয়ান বিন লুৎফুর রহমান
গত কয়েকদিন আগের কথা, আমার মাকতাবায় এক ভাই এলেন। এলাকায় নতুন এসেছেন। পরিচিত হওয়ার জন্য নাম জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেন, আমার নাম সুলাইমান। আমি বললাম, মাশাআল্লাহ অত্যন্ত সুন্দর নাম। আপনি তো অবশ্যই জানেন, হযরত সুলাইমান আ. একজন প্রসিদ্ধ নবী ছিলেন। যাকে আল্লাহ তাআলা নবুওত দান করেছিলেন, আবার বিশাল রাজত্বও দান করেছিলেন। তিনি দ্বীনের বড় বড় খেদমত আঞ্জাম দিয়েছিলেন। মসজিদে আকসা, যার আরেক নাম বাইতুল মাকদিস-এর পুনঃনির্মাণ ও সংস্কারের কাজও তিনি করেছিলেন। এতটুকু বলতেই সুলাইমান ভাই-এর প্রশ্ন, ‘মসজিদে আকসা―এটা কোন্ মসজিদ?’ প্রশ্নটি শুনে প্রথমে অবাক হলাম, তারপর ব্যথিত হলাম। বিশেষ করে ফিলি/স্তিনের এই সংকটময় মুহূর্তে এমন প্রশ্ন শুনে আরো বেশি মর্মাহত হলাম।
তবে বাস্তবতা এটাই যে, আমাদের বর্তমান প্রজন্মের একটি বড় অংশ মসজিদে আকসার পরিচয়, মর্যাদা ও মাহাত্ম্য সম্পর্কে ন্যূনতম ধারণাও রাখে না। সাধারণ মানুষের সাথে ওঠা-বসার দরুন এই অভিজ্ঞতা আমার বহু আগেই হাসিল হয়েছে। তাই বর্তমান প্রবন্ধে সংক্ষিপ্তাকারে মসজিদে আকসার পরিচয় ও মর্যাদা এবং উল্লেখযোগ্য কিছু দিক ও বৈশিষ্ট্য তুলে ধরতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
এক. দ্বিতীয় প্রাচীনতম মসজিদ
মসজিদে আকসার একটি বড় পরিচয় ও বৈশিষ্ট্য হল, এটি পৃথিবীর ইতিহাসে দ্বিতীয় প্রাচীন মসজিদ। মসজিদে হারামের পরেই এই মসজিদের বুনিয়াদ স্থাপিত হয়েছে।
عَنْ أَبِي ذَرٍّ، قَالَ قُلْتُ يَا رَسُولَ اللهِ أَيُّ مَسْجِدٍ وُضِعَ فِي الأَرْضِ أَوَّلُ؟ قَالَ: الْمَسْجِدُ الْحَرَامُ. قُلْتُ: ثُمَّ أَيٌّ قَالَ: الْمَسْجِدُ الأَقْصى. قُلْتُ: كَمْ بَيْنَهُمَا؟ قَالَ: أَرْبَعُونَ سَنَةً...
আবু যর রা. বলেন, আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! পৃথিবীতে সর্বপ্রথম কোন্ মসজিদ স্থাপিত হয়েছে? তিনি বললেন, মসজিদে হারাম। আমি বললাম, অতঃপর কোন্ মসজিদ? তিনি বললেন, মসজিদে আকসা। বললাম, এই দুইয়ের নির্মাণের মাঝে কত সময়ের ব্যবধান? তিনি বললেন, চল্লিশ বছর। ―সহীহ বুখারী, হাদীস ৩৩৬৬; সহীহ মুসলিম, হাদীস ৫২০
দুই. বরকতময় মসজিদ, বরকতপূর্ণ ভূমি
মসজিদে আকসার একটি বিশেষ ফযীলত হল, আল্লাহ একে বরকতময় করেছেন। এই মসজিদকে কেন্দ্র করে আশপাশের জনপদকেও বরকতপূর্ণ করে দিয়েছেন। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন―
سُبۡحٰنَ الَّذِیۡۤ اَسۡرٰی بِعَبۡدِہٖ لَیۡلًا مِّنَ الۡمَسۡجِدِ الۡحَرَامِ اِلَی الۡمَسۡجِدِ الۡاَقۡصَا الَّذِیۡ بٰرَکۡنَا حَوۡلَہٗ لِنُرِیَہٗ مِنۡ اٰیٰتِنَا ؕ اِنَّہٗ ہُوَ السَّمِیۡعُ الۡبَصِیۡرُ.
পবিত্র সেই সত্তা, যিনি নিজ বান্দাকে রাতারাতি মসজিদে হারাম থেকে মসজিদে আকসায় নিয়ে যান, যার চারপাশকে আমি বরকতময় করেছি, তাকে আমার কিছু নিদর্শন দেখানোর জন্য। নিশ্চয়ই তিনি সব কিছুর শ্রোতা, সব কিছুর জ্ঞাতা। ―সূরা বনী ইসরাঈল (১৭) : ১
আল্লাহ আরো ইরশাদ করেন―
وَجَعَلۡنَا بَیۡنَہُمۡ وَبَیۡنَ الۡقُرَی الَّتِیۡ بٰرَکۡنَا فِیۡہَا قُرًی ظَاہِرَۃً...
আমি ওদের এবং যে জনপদগুলোতে বরকত রেখেছি, তার মাঝে এমন সব জনপদ স্থাপন করেছিলাম, যা নজরে আসত...। ―সূরা সাবা (৩৪) : ১৮
ইবনে আব্বাস রা. বলেন, এখানে বরকতময় জনপদ দ্বারা উদ্দেশ্য হল বাইতুল মাকদিসের জনপদ। ―তাফসীরে ইবনে কাসীর, খ. ৬, পৃ. ৪৬৮
তিন. তৃতীয় মর্যাদাপূর্ণ মসজিদ
ইসলামের দৃষ্টিতে সবচে মর্যাদাপূর্ণ মসজিদ হল মসজিদে হারাম, যা পবিত্র মক্কা নগরীতে অবস্থিত। দ্বিতীয় মর্যাদাপূর্ণ মসজিদ হল মসজিদে নববী, যা মদীনা মুনাওয়ারায় অবস্থিত। এই দুই মসজিদের পরেই তৃতীয় পবিত্রতম ও শ্রেষ্ঠতম মসজিদ হল মসজিদে আকসা, যা ফিলি/স্তিনের জেরুজালেম নগরীতে অবস্থিত। এ কারণেই রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন―
لاَ تُشَدُّ الرِّحَالُ إِلَّا إِلَى ثَلاَثَةِ مَسَاجِدَ: المَسْجِدِ الحَرَامِ، وَمَسْجِدِ الرَّسُولِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَمَسْجِدِ الأَقْصَى
সফর করলে তিনটি মসজিদের উদ্দেশ্যে সফর করা উচিত। মসজিদে হারাম, মসজিদে নববী, এবং মসজিদে আকসা। ―সহীহ বুখারী, হাদীস ১১৮৯; সহীহ মুসলিম, হাদীস ১৩৯৭
এই হাদীস প্রমাণ করে মসজিদে হারাম, মসজিদে নববীর পরেই মর্যাদার দিক থেকে মসজিদে আকসার অবস্থান।
চার. মুসলিমদের একসময়ের কেবলা
মসজিদে আকসার একটি অনন্য বৈশিষ্ট্য হল এটি মুসলিম উম্মাহর একসময়ের কেবলা।
ইবনে আব্বাস রা. বলেন―
كَانَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُصَلِّي وَهُوَ بِمَكَّةَ نَحْوَ بَيْتِ الْمَقْدِسِ، وَالْكَعْبَةُ بَيْنَ يَدَيْهِ، وَبَعْدَ مَا هَاجَرَ إِلَى الْمَدِينَةِ سِتَّةَ عَشَرَ شَهْرًا، ثُمَّ صُرِفَ إِلَى الْكَعْبَةِ.
قال الهيثمي في مجمع الزوائد: رَوَاهُ أَحْمَدُ وَالطَّبَرَانِيُّ فِي الْكَبِيرِ وَالْبَزَّارُ، وَرِجَالُهُ رِجَالُ الصَّحِيحِ.
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মক্কায় কা‘বাকে সামনে রেখে বাইতুল মাকদিসের দিকে ফিরে নামায আদায় করতেন। মদীনায় হিজরতের পরও ষোলো মাস বাইতুল মাকদিসের দিকে ফিরেই নামায আদায় করেছেন। অতঃপর কেবলা কা‘বার দিকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। ―মুসনাদে আহমাদ, হাদীস ২৯৯১; আলমুজামুল কাবীর, তবারানী, হাদীস ১১০৬৬; মাজমাউয যাওয়ায়েদ, হাদীস ১৯৬৭
হযরত বারা ইবনে আযেব রা. বলেন, নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন প্রথম মদীনায় এলেন, তাঁর মামাদের বাড়িতে মেহমান হলেন। আর তিনি বাইতুল মাকদিসের দিকে ফিরে ১৬ থেকে ১৭ মাস পর্যন্ত নামায আদায় করেছেন। তবে তিনি চাইতেন বাইতুল্লাহ যেন তাঁর কেবলা হয়...। ―সহীহ বুখারী, হাদীস ৪০, সহীহ মুসলিম, হাদীস ৫২৫
পাঁচ. ইসরা ও মেরাজের স্মৃতি বিজড়িত মসজিদ
মসজিদে আকসার গুরুত্ব বোঝার জন্য এটাই যথেষ্ট যে, মেরাজ রজনীতে আমাদের নবীজী ঊর্ধ্বজগতের সফর শুরু করার পূর্বে জিবরীল আমীনের সাথে প্রথমে এই মসজিদে এসেছেন এবং নামায আদায় করেছেন। তিনি ইমামতি করেছেন আর সমস্ত নবীগণ তাঁর ইকতিদা করেছেন। আবু হুরায়রা রা. বলেন, রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (বাইতুল মাকদিসের বিবরণ দিতে গিয়ে) বলেন―
وقَدْ رَأَيْتُنِي فِي جَمَاعَةٍ مِنَ الأَنْبِيَاءِ فَإِذَا مُوسَى قَائِمٌ يُصَلِّي، فَإِذَا رَجُلٌ ضَرْبٌ جَعْدٌ كَأَنَّه مِنْ رِجَالِ شَنُوءَةَ، وَإِذَا عِيسَى ابْنُ مَرْيَمَ -عَلَيْهِ السَّلاَمُ- قَائِمٌ يُصَلِّي، أَقْرَبُ النَّاسِ بِه شَبَهًا عُرْوَةُ بْنُ مَسْعُودٍ الثَّقَفِيُّ، وَإِذَا إِبْرَاهِيمُ -عَلَيْهِ السَّلاَمُ- قَائِمٌ يُصَلِّي، أَشْبَهُ النَّاسِ بِه صَاحِبُكُمْ -يَعْنِي نَفْسَه- فَحَانَتِ الصَّلاَةُ فَأَمَمْتُهُمْ...
আর আমি নিজেকে আম্বিয়া আলাইহিস সালামের জামাতের মধ্যে দেখতে পেলাম। দেখি, হযরত মূসা আ. নামাযরত আছেন। তিনি ছিলেন ছিপছিপে ও দীর্ঘ দেহের অধিকারী। তাঁর চুল কোঁকড়ানো, যা ছিল কান পর্যন্ত ঝুলন্ত। দেখে মনে হবে, যেন ‘শানওয়া’ গোত্রেরই একজন লোক। হযরত ঈসা আ.-কেও নামাযে দণ্ডায়মান দেখা গেল। তাঁর আকার আকৃতি সাহাবী উরওয়া ইবনে মাসউদ সাকাফী রা.-এর সাথে অধিক সাদৃশ্যপূর্ণ। হযরত ইবরাহীম আ.-কেও নামাযরত অবস্থায় দৃষ্টিগোচর হল। নবীজী বলেন, তাঁর দেহাবয়বের সাথে আমার দেহাবয়বের মিল বেশি। ইতিমধ্যে নামাযের সময় হয়ে গেল আর আমি তাঁদের সকলের ইমামতি করলাম। ―সহীহ মুসলিম, হাদীস ১৭২
একটি দীর্ঘ হাদীসের বর্ণনায় হযরত আনাস ইবনে মালেক রা. বলেন, রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন―
ثُمَّ دَخَلْتُ بَيْتَ الْمَقْدِسِ فَجُمِعَ لِيَ الأَنْبِيَاءُ عَلَيْهِمُ السَّلاَمُ فَقَدَّمَنِي جِبْرِيلُ حَتى أَمَمْتُهُمْ.
অতঃপর আমি বাইতুল মাকদিসে প্রবেশ করলাম। সমস্ত নবীদেরকে একত্রিত করা হল। জিবরীল আমাকে সামনে এগিয়ে দিলেন আর আমি তাঁদের ইমামতি করলাম। ―সুনানে নাসায়ী, হাদীস ৪৪৯
ছয়. হাশরের ময়দান
বাইতুল মাকদিসের গুরুত্ব এখান থেকেও বোঝা যায় যে, কিয়ামতের দিন এটাই হবে হাশরের ময়দান। হযরত মাইমুনা রা. বলেন―
يَا رَسُولَ اللهِ، أَفْتِنَا فِي بَيْتِ الْمَقْدِسِ قَالَ: هُوَ أَرْضُ الْمَحْشَرِ وَأَرْضُ الْمَنْشَرِ ائْتُوهُ فَصَلُّوا فِيهِ...
হে আল্লাহর রাসূল! আমাদেরকে বাইতুল মাকদিস সম্পর্কে বলুন। তিনি বললেন, কিয়ামতের দিন এটা হবে হাশরের ময়দান। এখান থেকে মানুষ নিজ নিজ গন্তব্যের দিকে যাবে। তোমরা এখানে আসো এবং নামায আদায় করো...। ―মুসনাদে আবু ইয়ালা, হাদীস ৭০৮৮
নুরুদ্দীন হাইছামী রাহ. বলেন―
رجاله ثقات.
এই হাদীসের বর্ণনাকারীগণ নির্ভরযোগ্য। ―মাজমাউয যাওয়ায়েদ ৩/৬৭৫
সাত. যিয়ারতকারীর জন্য বিশেষ দুআ
মসজিদে আকসার একটি বড় ফযীলত হল, হযরত সুলাইমান আ. এই মসজিদ যিয়ারতকারীর জন্য একটি বিশেষ দুআ করেছিলেন। আর স্বয়ং আমাদের নবী এই দুআ কবুল হওয়ার বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। আব্দুল্লাহ ইবনে আমর রা. বলেন, রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন―
لَمَّا فَرَغَ سُلَيْمَانُ بْنُ دَاودَ مِنْ بِنَاءِ بَيْتِ الْمَقْدِسِ سَأَلَ اللهَ ثَلاَثًا: حُكْمًا يُصَادِفُ حُكْمَه، وَمُلْكًا لاَ يَنْبَغِي لأَحَدٍ مِنْ بَعْدِه، وَأَلاَّ يَأْتِيَ هَذَا الْمَسْجِدَ أَحَدٌ، لاَ يُرِيدُ إِلاَّ الصَّلاَةَ فِيهِ، إِلاَّ خَرَجَ مِنْ ذُنُوبِه كَيَوْم وَلَدَتْهُ أُمُّه.
সুলাইমান ইবনে দাউদ আ. যখন বাইতুল মাকদিস নির্মাণ থেকে ফারেগ হলেন, আল্লাহর কাছে তিনটি দুআ করলেন―
১. তাঁর প্রতিটি ফায়সালা যেন আল্লাহর ফায়সালা মোতাবেক হয়।
২. তাকে যেন এত বড় রাজত্ব দেওয়া হয়, যা তাঁর পরে আর কাউকে দেওয়া হবে না।
৩. একমাত্র নামাযের উদ্দেশ্যে যে ব্যক্তি এই মসজিদে আগমন করবে, আল্লাহ্ যেন তাকে সেদিনের মতো নিষ্পাপ করে দেন, যেদিন তার মা তাকে জন্মদান করেছেন।
নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, প্রথম ও দ্বিতীয় দুআ তো আল্লাহ কবুল করেছেন। আর আমি আশাবাদী আল্লাহ তাঁর তৃতীয় দুআও কবুল করেছেন। ―সুনানে নাসায়ী, হাদীস ৬৯২; সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস ১৪০৮
আট. মসজিদে আকসায় নামাযের সওয়াব
মসজিদে হারাম, মসজিদে নববীর পাশাপাশি মসজিদে আকসায় নামায পড়ার সওয়াবও অন্যান্য মসজিদের তুলনায় অনেক গুণ বেশি।
হযরত আবুদ দারদা রা. বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন―
الصَّلَاةُ فِي الْمَسْجِدِ الْحَرَامِ بِمِائَةِ أَلْفِ صَلَاةٍ وَالصَّلَاةُ فِي مَسْجِدِي بِأَلْفِ صَلَاةٍ وَالصَّلَاةُ فِي بَيْتِ الْمَقْدِسِ بِخَمْسِمِائَةِ صَلَاةٍ.
মসজিদে হারামের নামায এক লক্ষ নামাযের সমতুল্য। আমার মসজিদে (মসজিদে নববীতে) নামায এক হাজার নামাযের সমতুল্য। আর বাইতুল মাকদিসের নামায পাঁচ শ নামাযের সমতুল্য। ―মুসনাদে বাযযার (কাশফুল আসতার), হাদীস ৪২২; শুআবুল ঈমান, বায়হাকী, হাদীস ৩৮৪৫
নূরুদ্দীন হাইছামী রাহ. বলেন―
رواه الطبراني في الكبير ورجاله ثقات، وفي بعضه كلام وهو حديث حسن.
―মাজমাউয যাওয়ায়েদ ৩/৬৭৫
নয়. মসজিদে আকসার খেদমতে অংশগ্রহণ
যদি বাইতুল মাকদিস যিয়ারত করা বা মসজিদে আকসায় নামায আদায় করা সম্ভব না হয়, তাহলে যে কোনোভাবে এই মসজিদের খেদমতে অংশগ্রহণের প্রতি উদ্বুদ্ধ করেছেন নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। মাইমুনা রা. বলেন―
قُلْنَا: يَا رَسُولَ اللَّهِ فَمَنْ لَمْ يَسْتَطِعْ أَنْ يَتَحَمَّلَ إِلَيْهِ؟ قَالَ: مَنْ لَمْ يَسْتَطِعْ أَنْ يَأْتِيَهُ فَلْيُهْدِ إِلَيْهِ زَيْتًا يُسْرَجُ فِيهِ، فَإِنَّ مَنْ أَهْدَى إِلَيْهِ زَيْتًا كَانَ كَمَنْ قَدْ أَتَاهُ.
আমরা বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! যে ব্যক্তি সরাসরি বাইতুল মাকদিস যিয়ারত করতে সক্ষম না হবে, সে কী করবে?
তিনি বললেন, যে ব্যক্তি এখানে আসার সামর্থ্য রাখবে না, সে যেন এখানের বাতি জ্বালানোর জন্য তেল হাদিয়া পাঠায়। নিশ্চয়ই যে ব্যক্তি তেল হাদিয়া পাঠাবে সে ঐ ব্যক্তির ন্যায় সওয়াবের অধিকারী হবে, যে সরাসরি বাইতুল মাকদিস যিয়ারত করেছে। ―মুসনাদে আবু ইয়ালা, হাদীস ৭০৮৮; মুসনাদে আহমাদ, হাদীস ২৭৬২৬
নুরুদ্দীন হাইসামী রাহ. বলেন―
رجاله ثقات.
―মাজমাউয যাওয়ায়েদ ৩/৬৭৫
১৭ হিজরীতে যখন বাইতুল মাকদিস মুসলমানদের হাতে এল তখন উমর রা. এই মসজিদে নামায পড়েছেন এবং নিজ হাতে ঝাড়ু দিয়েছেন। (দ্র. মুসনাদে আহমাদ, হাদীস ২৬১)
ইবনে কাসীর রাহ. এই হাদীসের সনদকে ‘হাসান’ বলেছেন। ―মুসনাদে ওমর ১/১৬০
দশ. মসজিদে আকসা থেকে ইহরাম বেঁধে উমরা করা
এক পবিত্র ভূখণ্ড থেকে আরেক পবিত্র ভূখণ্ডে সফর করা কতইনা আনন্দ ও সৌভাগ্যের বিষয়। একারণেই হাদীস শরীফে মসজিদে আকসা থেকে ইহরাম বেঁধে উমরাহ করার প্রতি উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। হযরত উম্মে সালামাহ রা. বলেন, রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন―
مَنْ أَهَلَّ بِعُمْرَةٍ مِنْ بَيْتِ الْمَقْدِسِ غُفِرَ لَهُ .
যে ব্যক্তি বাইতুল মাকদিস থেকে ইহরাম বেঁধে উমরাহ্ করবে, তার গোনাহগুলো মাফ করে দেওয়া হবে। ―সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস ৩০০১
ইমাম মুনযীরী রাহ. বলেন―
رواه ابن ماجه بإسناد صحيح.
(আততারগীব ওয়াত তারহীব ২/১৮৮)
এগারো. বাইতুল মাকদিসের সান্নিধ্যে বসবাস
পবিত্র ভূখণ্ডের সান্নিধ্যে কিছু সময় যাপন করতে পারাই তো সৌভাগ্যের বিষয়। উপরন্তু বসবাসের জন্য যদি এক টুকরো মাটি পাওয়া যায়, তাহলে এটা তো আরো অনেক বড় প্রাপ্তি। একারণেই হাদীস শরীফে বাইতুল মাকদিসের কাছাকাছি বসবাসের প্রতি উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। আবু যার রা. বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন―
وَلَيُوشِكَنَّ أَنْ يَكُونَ لِلرَّجُلِ مِثْلُ شَطَنِ فَرَسِهِ مِنَ الْأَرْضِ حَيْثُ يَرَى مِنْهُ بَيْتَ الْمَقْدِسِ خَيْرٌ لَهُ مِنَ الدُّنْيَا جَمِيعًا...
অচিরেই এমন সময় আসবে, যখন কোনো ব্যক্তি যদি ঘোড়ার রশি পরিমাণ জায়গাও পেয়ে যায়, যেখান থেকে বাইতুল মাকদিস দেখা যায়, তাহলে এটা তার জন্য সমগ্র দুনিয়া থেকে বেশি উত্তম হবে। ―মুসতাদরাকে হাকেম ৪/৫০, হাদীস ৮৫৫৩; আলমুজামুল আওসাত, তবারানী, হাদীস ৬৯৭৯, ৮২২৬
নূরুদ্দীন হাইসামী রাহ. মাজমাউয যাওয়ায়েদে (৩/৬৭৬) বলেন―
رجاله رجال الصحيح
ইমাম হাকেম রাহ.-ও সহীহ বলেছেন।
বারো. বাইতুল মাকদিসে মৃত্যুর তামান্না
পবিত্র ভূখণ্ডে জীবন অতিবাহিত করার পাশাপাশি মৃত্যুবরণ করাও একজন মুমিনের পরম কাক্সিক্ষত বিষয়। বাইতুল মাকদিস যেহেতু পবিত্রতম স্থান, তাই তো হযরত মূসা আ. এই মাটিতে মৃত্যুর আরজি পেশ করেছিলেন। রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হযরত মূসা আ.-এর মৃত্যুর ঘটনার বিবরণ দিতে গিয়ে বলেন―
فَسَأَلَ اللهَ أَنْ يُدْنِيَهٗ مِنَ الأَرْضِ المُقَدَّسَةِ رَمْيَةً بِحَجَرٍ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: فَلَوْ كُنْتُ ثَمَّ لَأَرَيْتُكُمْ قَبْرَهٗ، إِلَى جَانِبِ الطَّرِيقِ، عِنْدَ الكَثِيبِ الأَحْمَرِ.
তিনি আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করলেন, যেন তাঁকে পবিত্র ভূখণ্ডের এত কাছে নিয়ে যাওয়া হয়, যেখান থেকে একটি পাথর নিক্ষেপ করলে পবিত্র ভূখণ্ডে পতিত হবে। যদি আমি সেখানে থাকতাম, তবে লাল টিলার কাছে রাস্তার পাশে আমি তোমাদেরকে তাঁর কবর দেখিয়ে দিতাম। ―সহীহ বুখারী, হাদীস ১৩৩৯; সহীহ মুসলিম, হাদীস ২৩৭২
এই হাদীসে পবিত্র ভূখণ্ড দ্বারা বাইতুল মাকদিস উদ্দেশ্য করা হয়েছে।
তেরো. আহলে হকের অবস্থানস্থল
বাইতুল মাকদিস এবং আশপাশের অঞ্চলে সর্বদা এমন একটা জামাতের উপস্থিতি থাকবে, যারা সত্যের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকবে। আবু উমামা বাহিলী রা. বলেন, রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন―
لَا تَزَالُ طَائِفَةٌ مِنْ أُمَّتِي عَلَى الدِّينِ ظَاهِرِينَ لَعَدُوِّهِمْ قَاهِرِينَ لَا يَضُرُّهُمْ مَنْ خَالَفَهُمْ إِلَّا مَا أَصَابَهُمْ مِنْ لَأْوَاءَ حَتَّى يَأْتِيَهُمْ أَمْرُ اللهِ وَهُمْ كَذَلِكَ. قَالُوا: يَا رَسُولَ اللهِ وَأَيْنَ هُمْ؟ قَالَ: بِبَيْتِ الْمَقْدِسِ وَأَكْنَافِ بَيْتِ الْمَقْدِسِ.
আমার উম্মতের একটি দল সর্বদা সত্যের ওপর অবিচল থাকবে। তাদের দুশমনদের ওপর বিজয়ী থাকবে। তাদের সঙ্গ ত্যাগ করে কেউ তাদের কোনো ক্ষতি করতে পারবে না। অবশেষে আল্লাহর নির্দেশ আসবে আর তারা এভাবেই থেকে যাবে।
সাহাবায়ে কেরাম জিজ্ঞেসা করলেন, এই দলটির অবস্থান কোথায় হবে?
তিনি বললেন, বাইতুল মাকদিস ও তার আশেপাশে। ―মুসনাদে আহমাদ, হাদীস ২২৩২০; আলমুজামুল কাবীর, তবারানী, হাদীস ৭৬৪৩
নুরুদ্দীন হাইসামী রাহ. বলেন―
رواه عبد الله بن أحمد في المسند وجادة عن خط أبيه، والطبراني، ورجاله ثقات.
অর্থাৎ, এর বর্ণনাকারীগণ সবাই নির্ভরযোগ্য। ―মাজমাউয যাওয়ায়েদ ৭/৫৬৪
চৌদ্দ. হক-বাতিলের চূড়ান্ত ভাগ্য নির্ধারণী লড়াই
পৃথিবীতে মানব জাতির যাত্রালগ্ন থেকেই শুরু হয়েছে হক ও বাতিলের লড়াই, সত্য ও মিথ্যার সংঘাত। এটা অতীতে ছিল, বর্তমানে আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। তবে হক-বাতিলের চূড়ান্ত ভাগ্য নির্ধারণী লড়াই হবে বাইতুল মাকদিস অঞ্চলে। আবু হুরায়রা রা. বলেন, রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন―
لَا تَقُومُ السَّاعَةُ حَتَّى يُقَاتِلَ الْمُسْلِمُونَ الْيَهُودَ، فَيَقْتُلُهُمُ الْمُسْلِمُونَ حَتَّى يَخْتَبِئَ الْيَهُودِيُّ مِنْ وَرَاءِ الْحَجَرِ وَالشَّجَرِ، فَيَقُولُ الْحَجَرُ أَوِ الشَّجَرُ: يَا مُسْلِمُ يَا عَبْدَ اللهِ هَذَا يَهُودِيٌّ خَلْفِي، فَتَعَالَ فَاقْتُلْهُ، إِلَّا الْغَرْقَدَ، فَإِنَّهُ مِنْ شَجَرِ الْيَهُودِ.
কিয়ামত কায়েম হবে না, যতক্ষণ না মুসলিমগণ ইহু/দীদের সাথে লড়াই করবে আর মুসলিমগণ তাদের হত্যা করবে। এমনকি ইহু/দীরা যে পাথর বা গাছের পেছনেই আত্মগোপন করবে, সে পাথর বা গাছও বলে উঠবে, হে মুসলিম! হে আল্লাহর বান্দা! এই যে আমার পেছনে ইহু/দী আছে। এসো তাকে হত্যা করো। তবে গারকাদ গাছ কিছু বলবে না; কারণ এটা ইহুদীদের গাছ। ―সহীহ মুসলিম, হাদীস ২৯২২; সহীহ বুখারী, হাদীস ২৯২৬
ইমাম নববী রাহ. এই হাদীসের ব্যাখ্যায় বলেন, ‘গারকাদ’ একধরনের কাঁটাদ্বার গাছ, যা বাইতুল মাকদিসে প্রচুর পরিমাণে হয়। আর সেখানেই দাজ্জাল ও ইহুদী বধের ঘটনা ঘটবে। (দ্র. শরহে মুসলিম, নববী ১৮/৪৫)
উপরের আলোচনা দ্বারা স্পষ্ট হয়ে গেল, আলআকসা বা বাইতুল মাকদিস ইসলামের দৃষ্টিতে কতটা তাৎপর্যপূর্ণ আর মুসলিম উম্মাহ্র জন্য কতই না গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, গোটা মুসলিম উম্মাহ আলআকসার বিষয়ে দায়িত্বহীনতার শিকার হয়ে পড়েছে।
আল্লাহ আমাদের মাফ করুন এবং আলআকসার মুক্তির জন্য আবারো জেগে ওঠার তাওফীক দান করুন। আমীন, ইয়া রাব্বাল আলামীন।
- মাসিক আলকাউসার
বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল দুবাই যে আউটসোর্সিং কোম্পানির সঙ্গে পাসপোর্ট সেবার চুক্তি করেছে অনেকেই লোকশন চাচ্ছিলেন।
লোকেশন: https://maps.app.goo.gl/PGjua72dBnnkmg8L6
📍 এছাড়াও দুবাই মেট্রোরেলের রেড লাইনে ADCB স্টেশনে নামলে ৫/৭ মিনিটে পেয়ে যাবেন।
বি:দ্র: আপাতত এই সেবা কেন্দ্রে কেবলমাত্র MRP পাসপোর্ট এর সেবা দেওয়া হচ্ছে।
নতুন করে ভিসা কেন্সেল করা, ট্রান্সফার করা, লেবার ভিসার জন্য লেনদেন থেকে বিরত থাকুন। গত দুই দিন থেকে সাধারণ লেবার ভিসার জন্য আবেদন করা গেলেও আজ থেকে আবার আবেদন করা যাচ্ছে না।
তবে ভালো প্রফেশনাল ভিসা বা পাটনার ভিসা দুবাইতে হচ্ছে।
নতুন কোন আপডেট আসলে আমরা জানিয়ে দেব ইনশাআল্লাহ।
18/01/2024
আলহামদূলিল্লাহ সংযুক্ত আরব আমিরাতে প্রত্যেক ষ্টেটে লেবার ভিসা চালু হয়েছে। প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন,
055 435 5739
https://www.dhakapost.com/probash/247090
দুবাইয়ে বাংলাদেশ কনস্যুলেটের আউটসোর্সিং সেবা কেন্দ্র উদ্বোধন সংযুক্ত আরব আমিরাতের বাণিজ্যিক নগরী দুবাইয়ের কারামায় উদ্বোধন হলো বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলের আধুনিক আউটসোর্.....
Umrah Booking IS OPEN:
🕋 10 Days UMRAH Package By Bus.
✅ Departure every Wednesday
✅ Transportation
✅ Visa
✅ Border Tax Inclusive
✅ 3* Accommodation Makkah & Madinah
✅ Makkah Hotel 1000 meters 🕋
✅ Madinah Hotel 200 meters 🏙️
✅ Makkah - 5 Days
✅ Madinah - 3 Days
✅ Traveling - 2 Days
✅ By Bus with Al Ansari Umrah
✅ One Jumma Prayer at Makkah & One Jumma Prayer at Madinah
✅ Step by Step Umrah Guidance
🔴Required Documents: Passport Copy, Emirates ID Copy, 1 Picture
WhatsApp # 055 435 5739
NID সংশোধন করার নিয়মাবলি বিস্তারিত দেওয়া আছে। প্রয়োজনে সংশোধন করে রাখতে পারেন।।
বাংলাদেশে ২০১৯ সাল হতে নিচ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও অত্যাধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্বলিত ই-পাসপোর্ট সেবা চালু করা হয়। পূর্ববর্তী পাসপোর্ট ও চাহিত তথ্যের মধ্যে বড় ধরনের গড়মিল না থাকলে সাধারণত আবেদন দাখিলের এক মাসের মধ্যে ই-পাসপোর্ট সরবরাহ পাওয়া যায়। এছাড়া, ঘরে বসে নির্ভুলভাবে www.epassport.gov.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ই-পাসপোর্টের আবেদনপত্র পূরণ করা যায়। প্রযোজ্য ফি দিয়ে প্রয়োজনে জরুরিভাবেও (Express) এ সেবা গ্রহণ করা যায়। তাছাড়া, ই-পাসপোর্ট আবেদনের অগ্রগতি অনলাইনে পরীক্ষা করা যায়। উপরন্তু, আবেদনের প্রতিটি ধাপ ই-মেইলে এবং বাংলাদেশে এসএমএসের মাধ্যমে আবেদনকারীকে অবহিত করা হয়।
অন্যদিকে, মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (এমআরপি) সেবাদানের যন্ত্রপাতি ও পদ্ধতি দীর্ঘদিনের পুরাতন হওয়ায় স্বল্পসময়ে মানসম্মতভাবে এ সেবা প্রদান দিনে দিনে দুরূহ হয়ে পড়ছে। বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, দুবাই হতে এমআরপি সেবা প্রদানে ক্ষেত্রবিশেষে তিন-চার মাস বা তারও বেশি সময়ের প্রয়োজন হচ্ছে।
আপনি জেনে আনন্দিত হবেন, বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, দুবাই ও উত্তর আমিরাত ২০২১ সাল হতে ই-পাসপোর্ট সেবা প্রদান করছে। জাতীয় পরিচয়পত্র এবং/বা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ ব্যবহার করে বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশনে ই-পাসপোর্টের আবেদন করা যায়। এ ব্যাপারে আরও জানতে www.dubai.mofa.gov.bd এবং www.epassport.gov.bd দেখতে পারেন।
এমতাবস্থায়, দুবাই ও উত্তর আমিরাতে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকবৃন্দকে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, দুবাই হতে ‘এমআরপি’র পরিবর্তে ‘ই-পাসপোর্ট’ সেবা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।
…
ধন্যবাদান্তে,
মোহাম্মদ কাজী ফয়সাল
কাউন্সেলর (পাসপোর্ট ও ভিসা উইং)
MASJIDE NABWE TALIM SHEKH BAADAL MAGRIB
TikTok · MSTYPING Check out MSTYPING's post.
মাদিনাত আলসাহাব গ্রুপের ডিরেক্টর মাওলানা দেলওয়ার হোসাইনের মেয়ের আকিকা অনুষ্ঠান শেষে আমাদের Madenat Alsahaab Typing Center. ভিজিট করলেন শারজার বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী মাওলানা আবদুল্লাহ আল মামুন, লুলু আল মারজানের সত্ত্বাধিকারী মাওলানা সাইফুল ইসলাম ইয়াহইয়া, আজমানের বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী জনাব আবু সুফিয়ান, শারজার বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী মাওলানা এনামুল ইসলাম, দুবাইয়ের বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী জনাব জামিল আহমদ, মাওলানা সিদ্দিকুর রহমান,
মোবারক আলী, কাউসার আহমদ, আমরা সকলের প্রতি কৃতজ্ঞ।
আজ আমাদের (১২-১০-২০২৩) প্রতিষ্ঠান ভিজিট করে গেলেন সিলেট ওরিয়েন্টাল শপিংমল ব্যবসায়ী সমিতির সেক্রেটারি, আমানা ট্রাভেলস এর সত্ত্বাধিকারী বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী মাওলানা আবুল কালাম আজাদ ও আদর্শ নুরানি কিন্ডারগার্টেনের পরিচালক মাওলানা ইমতিয়াজ উদ্দীন ফুয়াদ।
স্বপ্ল খরচে উমরাহ বুকিং-এর জন্য আজই যোগাযোগ করুন।
MADENAT ALSAHAAB COMMERCIAL BROKERS CO. DUBAI
+971 55 435 5739 | +971 52 637 2203 | +971 52 272 1935
United Arab Emirates | mstyping2022 .com
#বাংলাদেশ_সরকার_তার_নাগরিকবৃন্দের_সুবিধার_কথা_বিবেচনা_করে_২০১৯_সালে_অত্যাধুনিক_নিরাপত্তা_বৈশিষ্ট্য
ও সুযোগ সুবিধা সম্বলিত ই-পাসপোর্ট সেবা চালু করে। পূর্ববর্তী পাসপোর্ট ও চাহিত তথ্যের মধ্যে বড় ধরনের গড়মিল না থাকলে সাধারণত আবেদনের এক মাস সময়ের মধ্যে ই-পাসপোর্ট সরবরাহ পাওয়া যায়। এছাড়া রয়েছে ঘরে বসে নির্ভুলভাবে আবেদনপত্র পূরণের সুযোগ। প্রয়োজনে প্রযোজ্য ফি দিয়ে জরুরিভাবে (এক্সপ্রেস) এ সেবা গ্রহণ করা যায়। এছাড়া, ই-পাসপোর্ট আবেদনের অগ্রগতি অনলাইনে পরীক্ষা করা যায় এবং আবেদনের প্রতিটি ধাপ ই-মেইলে আবেদনকারীকে অবহিত করা হয়।
অন্যদিকে, নির্ধারিত সময়ে মানসম্পন্ন মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (এমআরপি) সেবা প্রদান দিনে দিনে দুরূহ হয়ে পড়ছে। এ সেবা পেতে ক্ষেত্রবিশেষে তিন-চার মাস সময়ের প্রয়োজন হচ্ছে।
আপনি জেনে আনন্দিত হবেন, বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, দুবাই ও উত্তর আমিরাত ২০২১ সাল হতে ই-পাসপোর্ট সেবা প্রদান করছে। এমতাবস্থায়, সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই ও উত্তর আমিরাতে বসবাসরত সকল বাংলাদেশি নাগরিকবৃন্দকে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, দুবাই হতে ই-পাসপোর্ট সেবা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।
ধন্যবাদান্তে,
মোহাম্মদ কাজী ফয়সাল
প্রথম সচিব (পাসপোর্ট ও ভিসা উইং)
বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, দুবাই
Copy paste
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Contact the business
Telephone
Website
Address
Street-13, Al Naba'a Sharjah-UAE
Sharjah
130130
Industrial Area 11
Sharjah, 41447
Established in 1992, Gallery Interior Decor was the first production house in the U.A.E. which specialized in providing CNC cutting, carving and engraving solutions. In addition, w...
Industral Area #11
Sharjah, 34456
Service... is our Reputation
King Faisal Street, Industrial Area 4
Sharjah, 40373
خزائن، مطابخ، كونترات، أسطح الأكليريك الصلبة، رخام صن?
Sharjah Sports Club
Sharjah
Visit us you will have fun and learn how to swim we got qualified coaches Call us 052 571 1175
Al Ghuwair Market
Sharjah, 500001
Rukn Al Hasan Elect. Ware is one of the leading electrical suppliers in UAE with the finest-rated and highest-quality electrical products. Whether you are seeking electrical goods ...
Sharjah, P.O.BOX:32154
We have experienced painters who are very expert in their fields. We offer painting services for hou
JAMALDEEN AL AFGANI ST, AL GHUWAIR 42 Street SHARJAH ROLLA (SWISS BEL HOTEL OPPOSIT)
Sharjah, 515001
We are a professional and trusted company in the field of lighting technology established in all over Middle East.
Shop-29, 17 Steet
Sharjah
We are specialist for furniture manufacture. Build up with us your own furniture |
Sharjah
MEDGE was born out of a passion for intricate design, detailing in furniture, fixtures and interior design. Our passion is to create contemporary furniture and beautiful pieces. ...
Ajman Sharjah City
Sharjah, 000
We Will Provide one stop solutions including supply of different furniture brands as per the custome