UAE Business Pathfinder
We’re the Business Master...
"Expert Guidance for Your Business Journey in UAE & Beyond"!
বিশ্বস্ত সূত্রে জানতে পারলাম, এই লোকটি যেদিন থেকে গণভবনে প্রবেশ করেছে সেদিন থেকেই #হায়েনার কাউন্টডাউন শুরু হয়েছে!
কথা কি সত্যি?
এটা সেনাবাহিনীর দেয়া ....
কারো বাসায়/মন্দিরে/পূজা মন্ডপে/ ধর্মীয় উপাসনালয়ে হামলা হলে প্লিজ যোগাযোগ করুন।
⚠️for all over Bangladesh
1. Dinajpur
20 BIR
CO Lt Col Raushanul Islam, 57 LC
01769682454
2. Mymensingh
21 EB
Capt Faisal
01769208174
3. Sirajganj
40 Fd
Capt Shudipto
01769510524
4. Rampura-7RE Bn,
CO- Lt Col Rehgir Al Shahid,
57 LC, 01769053150
5. Rangpur
30 EB
Capt Ashraf
01615332446
6. Rangpur
34EB (Mech)
Capt Ma-ariz
01745207469
7. Kishorganj (Bhairab)
4 Fd Regt Arty
CO: 01769202354
Capt Raihan
Adjt: 01769202366
8. Jashore
14 BIR
Capt Sabbir
+880 1886-910514
9. Rajbari
2 EB
Capt Enam
+880 1795-615950
10. Dhaka (Jatrabari)
5 BIR (sp bn)
Capt Hemel, 01766162077
11. Uttara , airport, Diabari
CO: 01769024280
Adjt: 01769024284
Capt Sazzad (Parvez):01769510457
12. Cox’s Bazar
9 EB
Capt Muztahid: 01769119988
13. Thakurgaon (7bir)
Lt Faiz -01769510866
Capt Mohtashim -01769009855
14. Mirpur Area (25 AD)
Capt Mahomud : 01833585736
01769024256
Adjt: 01769024254
⚠️FOR DHAKA
1. Capt Saikat: 017 6951 0515 (Mohammadpur)
2. Capt Ridnan Saleh: +880 16 4196 8237 (Mohammadpur)
3. Capt Ashik: +880 17 3899 8458 (Segunbagicha)
4. Capt Abrar: +880 17 4156 9832 (Uttara)
5. Capt Atahar Ishtiaq: +880 17 6951 1144 (Mirpur)
6. Capt Zarraf: 01708375371 (Stadium, Polton)
7. Capt Nasif: +880 17 6951 0803 (Baridhara)
8. Lt Imrul 81: +880 17 0526 0019 (Agargaon)
9. Adjt 21 Engrs Bn: 01769013094 (Gulshan/Banani)
10. Capt Shihab: 017 6604 7323 (Motijheel, Bangladesh Bank KPI)
মৃত্যুর আগে লেখা আবু সাইদের ফেসবুক স্ট্যাটাস:
‘প্রজন্মে যারা আছেন, আপনারাও প্রকৃতির নিয়মে একসময় মারা যাবেন। কিন্তু যতদিন বেঁচে আছেন মেরুদণ্ড নিয়ে বাঁচুন। নায্য দাবিকে সমর্থন জানান, রাস্তায় নামুন, শিক্ষার্থীদের ঢাল হয়ে দাঁড়ান। প্রকৃত সম্মান এবং শ্রদ্ধা পাবেন। মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গেই কালের গর্ভে হারিয়ে যাবেন না। আজন্ম বেঁচে থাকবেন শামসুজ্জোহা হয়ে।
গতকাল নতুন #গাড়িটি নিয়ে আজমান থেকে দুবাইয়ের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করলে পথিমধ্যে কোমর পানিতে গাড়িটি ডুবে যায়।
গাড়িটির ক্ষতি হলেও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।
পানিতে #ভাসছে দুবাই, মরুশহরের কেন এই বিপর্যয়?
টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত মধ্যপ্রাচ্যের দেশ আরব আমিরাত। গত #৭৫ বছরে এত বৃষ্টিপাত দেখেনি দেশটির মানুষ। এতে প্রধান বাণিজ্যিক শহর দুবাইয়ের অবস্থা খুবই ভয়াবহ। সেখানে সৃষ্টি হয়েছে বন্যা পরিস্থিতি। ডুবে গেছে রাস্তাঘাট, শপিংমল। এমনকি তলিয়ে গেছে বিমানবন্দরও। এতে পৃথিবীর অন্যতম ব্যস্ততম বিমানবন্দরটিতে ফ্লাইট ওঠানামা বিঘ্নিত হচ্ছে। অনেক বিমান সংস্থা তাদের ফ্লাইট বাতিল করেছে।
পশ্চিম এশিয়ার অর্থনৈতিক কেন্দ্র হিসেবে গণ্য করা হয় দুবাইকে। কিন্তু প্রবল ঝড়-বৃষ্টির জেরে যে বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে, তাতে এই মুহূর্তে থমকে রয়েছে যাবতীয় কাজকর্ম। দুবাই মল এবং মল অফ দ্য এমিরেটসে ঢুকে গেছে পানি। পানিতে তলিয়ে গেছে মেট্রো স্টেশনও। কোথাও কোথাও হাঁটু পর্যন্ত পানি জমে রয়েছে। নৌকায় চেপে পার হতেও দেখা গিয়েছে মানুষজনকে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় যে ছবি এবং ভিডিও সামনে এসেছে দুবাইয়ের, তাতে পানিতে খেলনার মতো ভাসতে দেখা গিয়েছে দামি গাড়িকে। রাস্তাঘাট সব জলমগ্ন হয়ে রয়েছে। গগনচুম্বী বিল্ডিংগুরোর সামনেও পানি থৈ থৈ অবস্থা। দুবাই বিমানবন্দরে নামার কথা থাকলেও বিপর্যয়ের জেরে একাধিক বিমানকে অন্যত্র ঘুরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
এই মুহূর্তে যা পরিস্থিতি, তাতে বুধবারও দুবাইয়ে পরিস্থিতি উন্নতির কোনো লক্ষণ নেই। স্কুল-কলেজ আপাতত বন্ধ। আমিরাতের আল আইন এবং সৌদির আল হিলালের মধ্যে এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফুটবল সেমিফাইনাল ম্যাচেও আবহাওয়ার প্রভাব পড়েছে। ঝড়-বৃষ্টির জেরে ম্যাচ ২৪ ঘণ্টার জন্য স্থগিত রাখা হয়।
তেলসমৃদ্ধ আমিরাত একটি মরুদেশ। সেখানে বৃষ্টির দেখাই পাওয়া যায় না। কৃত্রিমভাবে বৃষ্টিপাত ঘটাতে হয়। তাই আচমকা ভারী বৃষ্টি, বন্যা কেন সেটা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। এর জন্য জলবায়ু পরিবর্তনকেই দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা। জলবায়ু পরিবর্তনের জেরেই আবহাওয়ার আচরণ খামখেয়ালি বলে দাবি তাদের।
জলবায়ু পরিবর্তনের জেরেই এমন পরিস্থিতি বলে জানিয়েছে আমিরাতের সরকারও। আগামী দিনে প্রায়শই এমন ঘটতে পারে বলেও আশঙ্কা তাদের।
তবে দুবাইয়ের এই বন্যা পরিস্থিতির জন্য বিশেষজ্ঞদের কেউ কেউ ‘ক্লাউড সিডিং’-কেই দায়ী করেছেন। তারা বলছেন, অত্যাধুনিক এই প্রযুক্তির কারণেই বানভাসি হয়েছে বিশ্বের অন্যতম বাণিজ্যিক শহর দুবাই।
বিশ্বের মধ্যে অন্যতম উষ্ণতম এবং শুষ্ক মরু অঞ্চল হলো সংযুক্ত আরব আমিরাত। সেখানে বৃষ্টি প্রায় হয় না বললেই চলে। আর সেই কারণেই বৃষ্টির পরিমাণ বাড়াতে ‘ক্লাউড সিডিং’ প্রযুক্তির সাহায্য নেওয়া হয়েছে। যার ফলে কৃত্রিম বৃষ্টি তৈরি করা যায়। এই প্রযুক্তির আসল উদ্দেশ্য হলো, মরু এলাকায় পানির ঘাটতি মেটানো।
এমনিতে বছরে দুবাইয়ে গড়ে ১০০ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়। সেই তুলনায় গত ২৪ ঘণ্টাতেই ৮০ মিলিমিটারের বেশি বৃষ্টি হয়েছে। গত ৭৫ বছরের ইতিহাসে মঙ্গলবারই সর্বাধিক বৃষ্টি হয়েছে বলে জানিয়েছে আমিরাতের সরকার।
দেশের আবহাওয়া বিভাগ জানিয়েছে, গত ৭৫ বছরে এত পরিমাণ বৃষ্টি দেখা যায়নি। খতম আল-শকলায় ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে ২৫৪.৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। দেড় বছরে যে বৃষ্টি হয়, তা একদিনে হয়ে গিয়েছে। ২৪ ঘণ্টায় পাঁচ ইঞ্চি পানি জমে যায়।
আবহাওয়া বিভাগের পক্ষ থেকে সাধারণ মানুষকে সতর্ক করা হয়েছে। বন্যাদুর্গত এবং জলমগ্ন এলাকা থেকে দূরে থাকতে বলা হয়েছে সবাইকে।
ঈদ মানে খুশি হলেও #প্রবাসীদের ঈদ আসলেই কষ্টের। কারণ পরিবারের লোকজন ছাড়াই এখানে ঈদ পালন করতে হয়। তবুও জেনে রাখা ভালো জীবনের প্রতিটি ধাপে আল্লাহ সকলের উপর তার রহমত বর্ষণ করবেন। সকল প্রবাসীদের পক্ষ থেকে ঈদ মোবারক।
আবরার ও তার টেলিস্কোপ: অনন্ত মহাকালে এই যাত্রা, অসীম মহাকাশের অন্তে....
৬ অক্টোবর ২০১৯।
রাত ৮.১৩।
বুয়েট শেরেবাংলা হলের ১০১১ নাম্বার কক্ষে ঘুমাচ্ছিলো একটা ছেলে। একই ব্যাচের তানিমসহ তিনজন এসে তাকে ঘুম থেকে ডেকে তোলে।
-- বড় ভাইয়েরা তোকে ডাকছে। ২০১১ তে আয়।
-- কেনো?
-- গেলেই দেখতে পাবি।
-- কখন যাওয়া লাগবে?
-- এখনই। তোর ল্যাপটপ এটা?
-- হ্যাঁ।
-- মোবাইলটাও দে।
--কেনো?
-- দিতে বলছি তাই দিবি। ভাইরা বলছে।
মোবাইল, ল্যাপটপ এবং ছেলেটাকে নিয়ে তারা রওনা দিলো ২০১১ নাম্বার রুমের উদ্দেশ্যে। এই ছেলেটা কোন সাধারণ ছেলে ছিলো না। বুয়েটের EEE বিভাগে ২০১৮ সালে ভর্তি হওয়া এই ছেলের নাম আবরার ফাহাদ রাব্বি। অসাধারণ মেধাবী এই ছেলে ঢাবি 'ক ইউনিট' ভর্তি পরীক্ষায় ১৩ তম হয়েছিলো। চান্স পেয়েছিলো ঢাকা মেডিকেলেও। বড় ভাইদের ডাকে ২০১১ নাম্বার রুমের দিকে পা বাড়ানো আববার তখনো জানতো না, "অনন্ত মহাকালে এই যাত্রা, অসীম মহাকাশের অন্তে"।
আবরারের অপরাধ ছিল তাদের চোখে মারাত্মক! ভারতের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে স্ট্যাটাস দিয়েছে সে। আবরারেরই রুমমেট মিজানের সন্দেহ, "আবরার শিবির করে।" তাই বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের আজ এই আয়োজন। কক্ষে ঢোকার পরই মোবাইল আর ল্যাপটপ চেক করা শুরু করে তারা। তেমন কোন প্রমাণ না পেয়ে রুমে থাকা রবিন ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে।
-- এদিকে আয়। চশমা খোল।
আবরার চশমা খোলার পর রবিন প্রচন্ড জোরে তার গালে কয়েকটি চড় মারে। হাত দিয়ে গাল চেপে বসে পড়ে আবরার। এরই মধ্যে মোরশেদ কাঠের তৈরি শক্ত ক্রিকেট স্ট্যাম্প নিয়ে আসে। ইফতি প্রথমে রবিনের মতোই গায়ের জোরে থাপ্পড় মারে আবরারকে।
এরপর হাতে তুলে নেয় ক্রিকেট স্ট্যাম্প। পিঠে, পায়ে, পায়ের তালুতে, হাতে সর্বশক্তিতে মারতে থাকে। প্রচণ্ড শক্তিতে মারার কারণে কয়েক বাড়ি দেওয়ার পরই স্ট্যাম্প ভেঙে দুই টুকরা হয়ে যায়। আবরার ততক্ষণে চিৎকার দিতে দিতে লুটিয়ে পড়েছে মেঝেতে।
সেই চিৎকার শুনে আশেপাশের রুমের জানালা ভয়ে দ্রুত বন্ধ হয়ে যায়। এহতেসামুল, রাব্বি ও তানিম আরেকটি নতুন স্ট্যাম্প নিয়ে আসে। এবার অনিক স্ট্যাম্প হাতে তুলে নেয়। একাধারে মাটিতে লুটিয়ে থাকা আবরারের সারা শরীরে আঘাত করতে থাকে।
প্রায় ৫০ থেকে ৬০টি আঘাত করে অনিক নিজেই ক্লান্ত হয়ে পড়ে। মেঝেতে পড়ে কাতরাতে থাকে আবরারের শরীর। সঙ্গে সঙ্গে মুজাহিদ ও শামিম স্কিপিং রোপ (মোটা দড়ি) দিয়ে মারতে শুরু করে। আবরার তখন বাঁচার জন্য আকুতি-মিনতি করে কিন্তু তাতে কারো মন গলেনি।
কারো মধ্যেই মনুষ্যত্ব ফিরে আসেনি। বরং জীয়ন এগিয়ে এসে অনিক থেকে ক্রিকেট স্ট্যাম্প নিয়ে আবরারের শরীরের বিভিন্ন স্থানে সর্বশক্তিতে মারতে থাকে।
রাত সাড়ে দশটা। অমানুষিক মার খেয়ে মেঝেতে লুটিয়ে গোঙাতে থাকে আবরার। ইফতি ধমক দিয়ে টেনে দাঁড় করায়। তারপর সর্বশক্তিতে কয়েকটি চড় মারে। এরপর আবার স্ট্যাম্প দিয়ে পেটাতে থাকে।
রাত এগারোটা। ২০১১ নাম্বার কক্ষে এসে হাজির হয় এস এম মাহমুদ সেতু। এসেই সবাইকে জিজ্ঞেস করলো,
-- কি অবস্থা? কিছু বাইর হইছে?
-- না, কোন কিছু বলতেছে না।
-- মারতে থাক।
সেতুর নির্দেশে আবরারকে আবার ক্রিকেট স্ট্যাম্প, স্কিপিং রোপ দিয়ে মারা শুরু হয়। ইফতি ও অনিক আবরারকে ক্রিকেট স্ট্যাম্প দিয়ে মারতে থাকে। হাতের কনুই দিয়ে পিঠে প্রচণ্ড আঘাত করে। উৎসাহিত হয়ে তখন সবাই মিলে প্রচন্ড শক্তিতে আবরারকে এলোপাতাড়ি কিল-ঘুষি চড়-থাপ্পড়, লাথি মারতে থাকেন। আবরারের কুঁকড়ে যাওয়া শরীর থেকে তখন শুধু গোঙানি শোনা যাচ্ছিলো।
রাত সাড়ে এগারোটা। কিছুক্ষণের জন্য রুম থেকে বের হওয়ার আগে অনিক ও রবিন অন্যদের বলে যায়,
-- তোরা অর কাছ থেকে যেমনেই হোক তথ্য বের কর।
এবার মনির ক্রিকেট স্টাম্প দিয়ে আবরারকে পেটাতে শুরু করে। তাবাখখারুল, নাজমুস সাদাত, তানিম, জেমি আবরারকে চড়-থাপ্পড় মারতে থাকে।
বাইরে থেকে আবার রুমে ঢুকে অনিক হাতে ক্রিকেট স্ট্যাম্প তুলে নেয়। এরপর আবরারকে প্রচন্ড জোরে একটানা আরও ৪০ থেকে ৫০টি আঘাত করে। মুমূর্ষু আবরার তখন বমি ও প্রস্রাব করে ফেলে। ব্যথায় চিৎকার করার মতো শক্তিও অবশিষ্ট নেই।
বাঁচার জন্য ইশারা-ইঙ্গিতে কাকুতি-মিনতি করে। নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসার উপক্রম হয়। শ্বাসকষ্ট দেখে ইফতি আবরারের মাথার নীচে বালিশ দেয়। পরপর আরো কয়েকবার বমি করে আববার। এমন অবস্থায় আবরারকে হলের বাথরুমে নিয়ে যাওয়া হয়।
ধুয়ে মুছে জামা কাপড় বদলানো হয়।
রাত সাড়ে বারোটা। ইফতি ও মেহেদীর নির্দেশে আবরারকে ধরাধরি করে ২০০৫ নম্বর কক্ষে নিয়ে আসা হয়। ইফতি মোশাররফ হলের মেস বয় জাহিদ হাসানকে ডেকে আসে।
২০১১ নম্বর রুমে আবরারের বমি তাকে দিয়ে পরিষ্কার করানো হয়।
২০০৫ নম্বর কক্ষে আনার পর ইফতি বলে,
-- তোরা এবার অর থেকে তথ্য বাইর কর।
বুয়েটে কে কে শিবির করে বাইর কর।
দুই-একজন আবরারের মুমূর্ষু অবস্থা দেখে ভয়ে ভয়ে বললো,
-- ভাই, অবস্থা বেশ খারাপ। হাসপাতালে নেওয়া দরকার।
এই কথা শোনার পর রবিন তেলেবেগুনে জ্বলে উঠেন।
-- যা বলছি তাই কর। এইগুলি সব নাটক। ভং ধরছে। তোরা শিবির চেনস না। শিবির চেনা কষ্ট।
রবিনের রেগে ওঠা দেখে সবাই ভয়ে জলদি আবরারকে আবার ইন্টারোগেট শুরু করে। কিন্তু আবরারের মুখ থেকে কোন শব্দ আসে না। নিশ্চল, নিস্তেজ পড়ে থাকা দেহ কোন সাড়া না দেওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে আবার আরেক দফা পেটানো শুরু হয়।
রাত দুইটা। সিদ্ধান্ত হয় আবরারকে হল থেকে বের করে পুলিশে দেওয়া হবে। মেহেদী চকবাজার থানা পুলিশকে ফোন দেয়, "হলে একটা শিবির ধরা পড়েছে। এসে নিয়ে যান।" চকবাজার থানা পুলিশ একটা টহল দল পাঠায় শেরে বাংলা হলের গেইটে। কিন্তু দেরী হওয়ায় গেইট থেকে পুলিশকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।
রাত আড়াইটা। ইফতি, মুজাহিদ, তাবাখখারুল ও তোহা মিলে নিশ্চল আবরারকে তোশকে করে হলের দোতালার সিঁড়িতে এনে রেখে দেয়। সিঁড়ির লাইটের আলোয় আবরারের খালি গায়ে তখন স্পষ্ট কালো কালো দাগ। সারা শরীরে স্ট্যাম্পের বাড়ির কারণে কালশিটে পড়ে আছে। চোখ বন্ধ। তবে চেহারায় কোন যন্ত্রণার ছাপ নেই। বরং সেখানে প্রশান্তির চিহ্ন। নিষ্ঠুর অমানুষদের এই পৃথিবী ছেড়ে স্রষ্টার সান্নিধ্যে চলে যাওয়ার প্রশান্তি।
রাত তিনটা। খুনীরা বুয়েটের চিকিৎসক ও অ্যাম্বুলেন্স ডেকে আনে। চিকিৎসক আবরারের দেহ পরীক্ষা করে ঘোষণা দেন সে মারা গেছে। তড়িঘড়ি করে ক্রিকেট স্ট্যাম্প, তোষক, বালিশ, আবরারের ল্যাপটপ, চাপাতি হলের ২০১১ নম্বর কক্ষ থেকে বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মুহতাসিম ফুয়াদ এর কক্ষে নিয়ে রেখে দেওয়া হয়।
বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মেহেদী হাসান রাসেল আবরারের মৃতদেহ হলের নিচে নামানোর পর তড়িঘড়ি করে সেখান থেকে সরিয়ে ফেলার জন্য বুয়েটের চিকিৎসককে চাপ দেন। খুনীরা সিদ্ধান্ত নেয় আবরারের লাশ গুম করে ফেলা হবে। কিন্তু ততক্ষণে কিছু শিক্ষার্থী দেখে ফেলায় তার নতুন পরিকল্পনা করে। আবরারের লাশের সাথে কিছু মাদক দিয়ে গণপিটুনিতে মারা যাওয়ার নাটক সাজানোর চেষ্টা করে। কিন্তু আবরারের সহপাঠীদের দৃঢ়তায় সেই অপচেষ্টা ব্যর্থ হয়।
৭ অক্টোবর ২০১৯। ভোরের আলো ফোটার আগেই বুয়েটের শিক্ষার্থীরা উপহার পায় এক সতেজ তাজা লাশ। পাঁচ ঘন্টা অমানুষিক নির্যাতনে মৃত ফর্সা শরীরটার সবখানে শুধু লাল আর কালোর মিশ্রণ। দেশের পক্ষে ফেসবুকে দেওয়া স্ট্যাটাস আবরার ফাহাদ রাব্বিকে পৌঁছে দিয়েছে অনন্ত মহাকাশের পথে।
***
লেখা- মারুফ হাসান,
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
বিদ্র: খোঁজ নিয়ে দেখলাম,
বর্তমান বুয়েট ছাত্রলীগের সভাপতি "রাব্বি" আমাদের রাংগুনীয়ার ছেলে।
চটগ্ৰামের মেধাবি ছেলে,খুব ভালো খবর।
কিন্তূ বুয়েটে পড়া একটা ছেলের চালচলন দেখে অবাক- লম্বা চুল, "টিক্কা খান" মানে টিকটকারদের মতো বডি ল্যাংগুয়েজ ও Posture।
আমি ছাত্র রাজনীতির বিপক্ষে নই, কিন্তূ যে রাজনীতি ছাত্রদের ছাত্র থেকে মাস্তান বানিয়ে ফেলে আমি তার বিরুদ্ধে!!!
আসসালামু আলাইকুম ভাই ও বোনেরা।
পবিত্র শবে কদরের শুভেচ্ছা নিবেন।
I just registered for GISEC Global 2024. This is the ideal cybersecurity platform. I'll see you there! https://visit.gisec.ae/DWTC/gisec24?culture=en&_sid=53b92fc9-59e1-4314-9c0f-c97188c3f8ca
সংযুক্ত আরব আমিরাতে চালু হলো #১০ বছর মেয়াদী
#গোল্ডেন ট্রেড লাইসেন্স!
প্রবাসী ভাই ও বোনেরা আপনারা কি জানেন,
#দুবাইতে এই অফিস বছরের #৩৬৫ দিন #২৪ ঘন্টা খোলা থাকে।
এখানে #লেবার ও #টাইপিং এর সব কাজ করতে পারবেন।
নিজের কাজ নিজে করুন #দালালমুক্ত সমাজ গড়ুন।
পোস্টটি শেয়ার করে সবাইকে অবহিত করুন প্লিজ।
বিস্তারিত: Amer 247
04 230 0500
https://g.co/kgs/mDqwEcp
Global Business Pro Service LLC, DUBAI
মানুষ কেন #বাংলাদেশ ছেড়ে #দুবাই আসছেন?
অর্থনৈতিক সুযোগ, কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা, ভাল মজুরি এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করার সুযোগ সহ বিভিন্ন কারণে বাংলাদেশ থেকে লোকেরা দুবাইতে আসে। সংযুক্ত আরব আমিরাত (UAE) এর অংশ হিসাবে দুবাই তার শক্তিশালী অর্থনীতি, বিভিন্ন কাজের বাজার এবং অসংখ্য ব্যবসার সুযোগের জন্য পরিচিত, যা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কর্মসংস্থান এবং উদ্যোক্তা উদ্যোগের জন্য ব্যক্তিদের আকর্ষণ করে।
বাংলাদেশ থেকে লোকেরা বিশেষভাবে দুবাই আসতে পারে এমন কিছু সাধারণ কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:
কর্মসংস্থানের সুযোগ: দুবাই নির্মাণ, আতিথেয়তা, খুচরা, অর্থ এবং প্রযুক্তি সহ বিভিন্ন সেক্টর জুড়ে বিস্তৃত কাজের সুযোগ প্রদান করে। অনেক বাংলাদেশি এই সেক্টরে কর্মসংস্থান খুঁজতে দুবাইতে আসেন, প্রায়ই এমন ভূমিকায় যা তারা বাংলাদেশে যা উপার্জন করতে পারে তার তুলনায় বেশি মজুরি দেয়।
উচ্চতর মজুরি: দুবাইতে প্রদত্ত মজুরি বাংলাদেশের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি হতে পারে, যা কর্মীদের আকৃষ্ট করে যারা নিজেদের এবং তাদের পরিবারকে দেশে ফেরার জন্য আরও অর্থ উপার্জন করতে চায়।
জীবনযাত্রার উন্নত মান: বাংলাদেশের অনেক অংশের তুলনায় দুবাই অবকাঠামো, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা এবং জীবনের সামগ্রিক মানের দিক থেকে উচ্চতর জীবনযাত্রার প্রস্তাব করে। এটি এমন ব্যক্তিদের আকৃষ্ট করে যারা নিজেদের এবং তাদের পরিবারের জন্য উন্নত জীবনযাপনের অবস্থার সন্ধান করে।
ব্যবসার সুযোগ: দুবাইয়ের গতিশীল ব্যবসায়িক পরিবেশ, ট্যাক্স প্রণোদনা এবং কৌশলগত অবস্থান এটিকে বাংলাদেশের উদ্যোক্তা এবং বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি আকর্ষণীয় গন্তব্য করে তোলে যারা ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করতে বা তাদের বিদ্যমান কার্যক্রম সম্প্রসারণ করতে চায়।
নিরাপত্তা এবং নিরাপত্তা: দুবাই তার নিরাপত্তা এবং নিরাপত্তার জন্য পরিচিত, ব্যক্তি এবং পরিবারের জন্য একটি স্থিতিশীল পরিবেশ প্রদান করে, যা বিশেষ করে উচ্চ স্তরের অপরাধ বা রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা সহ অঞ্চল থেকে আগতদের জন্য আকর্ষণীয়।
সামগ্রিকভাবে, বাংলাদেশের লোকেরা, অন্যান্য অনেক দেশের মতো, দুবাইকে একটি সুযোগের দেশ হিসাবে দেখে যেখানে তারা তাদের অর্থনৈতিক সম্ভাবনার উন্নতি করতে পারে এবং নিজেদের এবং তাদের প্রিয়জনের জন্য একটি ভাল ভবিষ্যত গড়ে তুলতে পারে।
"প্রথম যারা- কেমন তারা"?
বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম হওয়া ছাত্রটি সাক্ষাতকারে জানিয়েছে, সে ঘুমানো, নামাজ এবং খাওয়া ছাড়া পুরো সময়টুকু পড়াশোনা করেছে।
অর্থাৎ একটি আঠারো বছর বয়সী যুবক সিনেমা দেখেনি, বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষাকেন্দ্রিক পড়াশোনার বাইরে কোন বই পড়েনি। সে কনসার্টে যায়নি।
বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেয়নি। প্রেম করেনি। প্রেমে পড়েনি। কোন চিত্রশালায় যায়নি। যেহেতু অবসর পায়নি গানও শুনেনি।
পৃথিবীতে যে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ হচ্ছে তাও হয়তো সে জানে না। এর ফলে পৃথিবীতে যে একটা মন্দা চলছে তাও তার অজানা।
টেইলর সুইফট যে তার ইন্টারন্যাশনাল ট্যুরে পৃথিবী কাঁপিয়ে দিচ্ছে তাও তার জানার কথা নয়। কারন সে ব্যস্ত 'বুয়েটকেন্দ্রিক' পরীক্ষা নিয়ে।
কারনটা কি? কেন এত স্যাক্রিফাইস? সাক্ষাৎকারের শেষে সে বলছে, তার স্বপ্ন- যেকোনো টেক জায়ান্ট কোম্পানীতে চাকরি করা।
আমরা তাঁর স্বপ্ন দেখে বুঝি, সে চাকরি করতে চায়। উঁচু দরের শ্রমিক হতে চায়। বড় বেতনে চাকরি করার লক্ষ্যেই তার এই সংকীর্ণ জীবন বেছে নেয়া।
বড় বেতনে চাকরি করার উদ্দেশ্যে সে তার সব শখ-আহ্লাদকে কবর দিয়েছে।
তার চিন্তায় দেশ নাই, মানুষ নাই, রাষ্ট্র নাই। আছে শুধু - আমি।
আমরা বুঝতে পারি, 'প্রথম যাঁরা, কেমন তাঁরা'।
Collected
1. "When the month of Ramadan starts, the gates of heaven are opened and the gates of Hell are closed and the devils are chained." - Prophet Muhammad (Peace Be Upon Him)
আহা জীবন! আহারে জীবন!!
কয়েকদিন আগে মিডিয়ার কল্যাণে...
আমরা সবাই জেনে গিয়েছি যে, জগদ্বিখ্যাত ধনকুবের মুকেশ আম্বানির ছোট ছেলের নাম অনন্ত আম্বানি।
বলা হচ্ছে ক'দিন আগে হয়ে যাওয়া অনন্ত'র বিয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ে।
এই জগদ্বিখ্যাত পুত্র সন্তান অনন্ত, যে বাড়িতে থাকেন সেটা ২৪ তলা, যেখানে কাজের লোকই হাজারের উপর।
আর যে ঘড়িটা তিনি হাতে দেন তার দাম প্রায় ১৮ কোটি টাকা।
খাবারের যে পানি তিনি পান করেন সেটি আফ্রিকার গহীন জঙ্গল থেকে নিয়ে আসা হয়, যার প্রতি গ্লাসের দাম পরে যায় লাখ টাকা।
এরকম আরো অনেক কিছুই যা সবারই জানা এবং চাইলে লিখাও যায়।
তার প্রাক বিবাহের অনুষ্ঠানের খরচই হাজার কোটি টাকার উপর। জীবন যাপন নয়তো যেন স্বপ্নে জানা রুপকথা গল্প!
অথচ.....
এই অনন্ত আম্বানি ছোট বেলা থেকেই একিউট হাপানির রোগী।
শ্বাসকষ্টের জন্য তাকে প্রায় প্রতিদিনই হাই ডোজের স্টেরয়েড নিতে হয়।
স্টেরয়েডের সাইড ইফেক্ট হিসাবে নতুন রোগ হিসাবে জন্ম নেয় ওবেসিটি বা মুটিয়ে যাওয়া।
তার ওজন এখন প্রায় ২০০ কেজির উপর এবং দিন দিন সেটা বাড়ছেই।
সে আমার আপনার মত স্বাভাবিক কাজকর্ম করতে পারেনা। খুব অল্পতেই হাঁপিয়ে যায়।
হরমোনের আধিক্যের কারনে যে মুটিয়ে যাওয়া রোগ হয়, তার চিকিৎসা এখনো আবিস্কৃত হয়নি।
অবস্থা এমন, স্টেরয়েড না নিলে হাঁপানি রোগে মৃত্যু, নিলেও অধিক ওজনের কারনে মৃত্যু।
কঠিন এক অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে তার যাপিত জীবন। তার সারাদিনের খাদ্য তালিকায় আছে সামান্য কিছু শাক সবজি আর এক বিশেষ ধরনের শ্যাওলা।
তারপরও তার ওজন বৃদ্ধি কমানো যাচ্ছে না। প্রাক বিবাহের অনুষ্ঠানে তার অসুস্থতার কথা যখন সে বলছিলো তখন তার বাবা মা'র চোখ ছিল ছলছলে অশ্রুসজল।
লক্ষ লক্ষ কোটি টাকার মালিক হয়েও কি দুর্বিসহ জীবন!
আর আমরা যারা এখনো ইচ্ছেমতো খেতে পারছি, চলতে পারছি, সুস্থ আছি তারা যে কত সৌভাগ্যবান সেটা কি আমরা ভেবে দেখেছি কখনো! সুস্থতা আল্লাহর অনেক বড় নেয়ামত, সবচেয়ে বড় রহমত।
এই বাস্তব গল্পটি জানার পর আমি অবশ্য নিজেকে অনেকের চেয়ে অনেক বেশী ধনী মনে করি।
এই গল্পটা পড়ে আপনার কি এখনো টাকা না থাকার আক্ষেপ আছে?
নাকি মনে হচ্ছে যা আছে সে অনেক, আপনিও আসলে অনেক ধনী ব্যক্তির চেয়েও ধনী?
আহা জীবন! আহারে জীবন!!
চাকরিদাতাদের কাছে অনুরোধ অভিজ্ঞতা সম্পন্ন দক্ষ লোকের সাথে সাথে #সৎ লোকও খুঁজুন।
আমি অনেক দক্ষ কর্মী দেখেছি যারা কাজে পারদর্শী এবং অনেক অভিজ্ঞতা আছে। কিন্তু সততার অভাব। সুযোগ পেলেই এরা কোম্পানির সিঁদ কাটতে শুরু করে।
আবার অনেক মালিক আছেন যারা পুরনো লোকদের বিশ্বস্ত মনে করে তাদের হাতে কোম্পানির সমস্ত দায়িত্ব তুলে দেন। পরবর্তীতে ঐ কর্মীর কারনেই পুরো কোম্পানি ডুবতেও দেখেছি।
"উত্তর কোরিয়ার ৭৩% মানুষ ধর্মহীন, ১৩% চন্ডোইজম, ১২% শামানিজম, ১.৫% বৌদ্ধধর্ম, ০.৫% অন্যান্য। ওখানকার মানুষের ইসলাম ধর্মের জীবনাচরণ সম্পর্কে ধারণা নেই।
একবার এক বাঙালি মুসলমান কোরিয়ায় বেড়াতে গেলে ওখানকার এক নাগরিকের সাথে তার বন্ধুত্ব হয়।
তখন তিনি বাঙালি বন্ধুকে খেতে বললে, বাঙালি বন্ধুটি বলেন, আমি রোজা আছি। কোরিয়ান বন্ধু জিজ্ঞেস করলো, রোজা কি?
প্রতিউত্তরে বাঙালি বন্ধুটি বললো, রোজা মানে উপোস থাকা। সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত কিছু না খাওয়া।
তখন কোরিয়ান নাগরিক বললো, তোমরা তো গোপনে খেতে পারো। বাঙালি মুসলমান বললো, গোপনে খেলেও আল্লাহ দেখে।
তখন ঐ লোক অবাক হয়ে বলে, তোমরা আল্লাহর ভয়ে গোপনেও খাওনা!
তাহলে তো মনে হয়, তোমাদের দেশে কোন জেলখানা নেই, কোন দুর্নীতি নেই, খাদ্যে ভেজাল নেই, ওজনে কম নেই, কেউ কাউকে ঠকায় না, কেউ মিথ্যা বলে না, কোনো অপরাধ নেই, অনৈতিক কোন কার্যক্রম নেই, শান্তি আর শান্তি!
কারণ যে জাতি আল্লাহর ভয়ে গোপনেও পানাহার করে না সেখানে তো কোন অপরাধ হতে পারে না।
বাঙালি মুসলমান বন্ধু বাকরুদ্ধ!"
আমরা জাতি হিসাবে আরো একটু ভালো হওয়া প্রয়োজন, আসুন নিজে পাল্টাই সময়মত সব পাল্টে যাবে।
Collected
How to be and ?
To achieve wealth and success:
✅ Set clear goals
✅ Continuously learn and develop skills
✅ Take calculated risks
✅ Work hard and smart
✅ Build strong relationships
✅ Practice financial discipline
✅ Stay adaptable and resilient and
give back to others.
Success requires , planning, and a positive mindset.
সংযুক্ত আরব আমিরাতে লাভজনক ব্যবসার পরিকল্পনা করছেন? Global Business Pro Service, UAE ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ওপেনিং থেকে শুরু করে বিজনেস সেটআপের সকল পেপারওয়ার্ক করে দেবো আমরা।বিশ্বমানের ব্যবসা গড়ে তু...
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Sharjah Media City
Sharjah
510000
Z3/Entrance To Administration Road/Saif Zone/Sharjah/
Sharjah
Sustainable Packaging Consultancy and Project Management services
Al Fahidi Area Dubai , Al Estiqlal Street Sharjah
Sharjah, 00
We are one of the leading Business Consultants based in Dubai . visit our website: www.fnauditgroup.
United Arb Emirates
Sharjah
we are deal all kinds of scrap world wide. metal scrap aluminium scrap.cooper scrap . wood and etc
Al Musallah
Sharjah, 00000
The Best Buisness Services based in UAE includes all types of Buisness Consultations.
United Arab Emiartes
Sharjah
AMLAK is pleased to realize your dream of building the house of the future . AMLAK is an Engineering
Sharjah, 2446
Gulf Advisers is an advisory in Fund Raising , Financing, Debt Management Solutions, Arranging Legal
Abu Shagara
Sharjah
I help small and medium business owners/entrepreneurs scale their business by increasing revenues while keeping the operating costs remain low. I will assist you in growing your bu...
P. O Box, Sharjah Media City, Sharjah, UAE
Sharjah, 51500
Get ahead start on your business setup Financial Advises Business Setup Tax Consulting Bank Service Company Liquidation Visa Service Business License