ভৈরবপাশা ইউনিয়ন যুব উন্নয়ন সংস্থা-বাইডু/Buydo

ভৈরবপাশা ইউনিয়ন যুব উন্নয়ন সংস্থা-?

06/03/2024

Dear All Members,
Assalamualikum,
We have created & developed a page and group for society development.ভৈরবপাশা ইউনিয়ন যুব উন্নয়ন সংস্থা-বাইডু/Bhairabpasha Union Youth Development Organization-BUYDO.This is Non-Profit Organization.So,Please everyone join this page and group to build up a strong society for our motherland. So we need everyones support & co-operation for development.
Please follow below these link about BUYDO….
1.Facebok Page- https://web.facebook.com/BhairabpashaUnionYouthDevelopmentOrganization/
2.Facebok Group- https://web.facebook.com/groups/530710267611733/?ref=group_header
Thanks &Advance
Md.Lokman Hossain Nazmul
https://web.facebook.com/lhnazmul/
Cell+880171280645

ভৈরবপাশা ইউনিয়ন যুব উন্নয়ন সংস্থা-বাইডু/Buydo ভৈরবপাশা ইউনিয়ন যুব উন্নয়ন সংস্থা-�

17/07/2022
01/08/2020

বিশেষ করে,,,,৷
ঈদের দিন আপনার মোটর-সাইকেলের চাবি অন্য কাউকে দেবেন নাহ বিশেষ করে যাদের নিজস্ব মোটরসাইকেল নেই,কারন অন্যের কাছ থেকে ধার করে আনা মোটরসাইকেলে ঈদের দিন অনেক বেশি দুর্ঘটনা ঘটে। ইতিহাস তাই বলে !!!

দয়া করে হেলমেট পরিধান করে রাইড করুন☺️
মনে রাখবেন একটি দুর্ঘটনা বয়ে আনতে পারে আপনি ও আপনার পরিবারের জন্য কান্না।

সবাইকে ইদুল আযহার শুভেচ্ছা😍ঈদ মোবারাক।

Photos from ভৈরবপাশা ইউনিয়ন যুব উন্নয়ন সংস্থা-বাইডু/Buydo's post 29/05/2020

মা মাছ গুলোকে মারবেন না প্লিজ। হাজারো পোনা মাছ গুলোর কি হবে?

26/05/2020

এস আলম গ্রুপ!! দেশের শীর্ষ ধনীদের মধ্যে অন্যতম। দখলে রয়েছে ৮টি ব্যাংক, ৩টি ব্যাংক বর্হিভুত আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং দুটি বীমা কোম্পানিসহ মোট ৩৪টি কোম্পানি। শুধু বাংলাদেশে নয়, সিঙ্গাপুর ও কানাডার ধনীদের তালিকায়ও স্থান পেয়েছে গ্রুপটি। গ্রুপের ৫ ভাইসহ মোট ৬জন করোনায় আক্রান্ত। এরমধ্যে দুই ভাইয়ের অবস্থা সংকটাপন্ন। কিন্তু তাদের জন্য হাসপাতালে দেয়া হয়েছে একটাই আইসিইউ বেড। একবারে একজনকেই সেবা দিতে পারবে এই যন্ত্র। অথচ দুজনই মরণাপন্ন। অন্তিম সময়ে ছোট ভাইয়ের মুখ থেকে খুলে নিয়ে বড় ভাইকে দেয়া হল ভেন্টিলেশন সাপোর্ট। কিন্তু ততক্ষণে তার ফুসফুসের কার্যক্ষমতা পুরোপুরি হারিয়ে মারা গেলেন বড় ভাই মোরশেদুল আলম। তড়িঘড়ি করে যন্ত্রটি আবার দেয়া হলো ছোট ভাইয়ের মুখে। মৃত্যুর সঙ্গে এখনও লড়ছেন তিনি।তাদের মত দুয়েকজন উদ্যোক্তা চাইলেই দেশের পুরো স্বাস্থ্যব্যবস্থাকে পাল্টে দিতে পারতেন। কিন্তু তারা কি জানতেন যে এমন দিন আসবে, যখন কাড়ি কাড়ি টাকা ঢাললেও সিঙ্গাপুর-থাইল্যান্ডের দরজা খুলবে না! মহামারীর বিশ্বায়ন হবে, আর জাতিরাষ্ট্রগুলো নিজ নিজ বাউন্ডারির মধ্যে খিল এঁটে বসে থাকবে! কোনো কারেন্সি দিয়েই এই দরজা আর খোলা যাবে না! করোনা-উত্তর বাংলাদেশে যেসব উদ্যোক্তা বেঁচে থাকবেন, তাদের মনে কি থাকবে এই ঘটনা? শুধু এস আলম গ্রুপই নয়, এমন অনেক শিল্প গ্রুপের মালিক আজ আগাম বুকিং মানি দিয়েও হাসপাতালের আইসিউ ব্যবস্থা করতে পারছেন না!! আর সরকার বাহাদুরের মন্ত্রী এমপিরা তো আরো দূরে!! আমলা ও আমাদের মতো কামলারাও আজ একই কাতারে। হায় করোনা...তুমি কি আমাদের কিছু শিক্ষা দিয়ে যেতে পারছো!!

24/05/2020

Stay Home Stay Safe ....

Photos from BECLAP's post 14/05/2020
08/05/2020

মূলত মানুষের আর্থিক সক্ষমতা, জনসংখ্যা বৃদ্ধি এবং আরবানাইজেশনের কারণে মানুষের খাদ্যাভ্যাসে ব্যাপক পরিবর্তন আসছে গত এক দশক ধরে। এ কথার স্বপক্ষে বিজ্ঞানীরা ইতোমধ্যে বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন করেছেন। তারা জানিয়েছেন আর্থিক সক্ষমতা বৃদ্ধির সাথে খুব জোরালো একটি সম্পর্ক রয়েছে। খাদ্যদ্রব্য হিসেবে প্রাণীজ আমিষ গ্রহণের মাত্রা বিশেষ করে দুধ, মাংস ও ডিম গ্রহণের মাত্রা বৃদ্ধিতে।

যদি আমরা শহরের নাগরিকদের দিকে একটু খেয়াল করি তাহলে দেখতে পাব দুধ, মাংস ও ডিম উৎপাদিত রকমারি খাবারের প্রতি তাদের আসক্তি কী রকম বৃদ্ধি পেয়েছে। আর যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক এক রিপোর্ট অনুযায়ী ২০৫০ সাল নাগাদ বিশ্বের ১০ জন ব্যক্তির ভিতর ৭ জন ব্যক্তি শহরে বসবাস করবেন। খাদ্য ও কৃষি সংস্থা এর ২০০৩ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী সারা বিশ্বেই প্রাণীজ আমিষের সরবরাহ বেড়েছে। শিল্পোন্নত দেশগুলোতে বেড়েছে কয়েকগুণ হারে। এর প্রেক্ষিতে গত ১০ বছরে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে দানাদার খাদ্যের মাধ্যমে ক্যালরি গ্রহণের মাত্রা ৬০ ভাগ থেকে দাঁড়িয়েছে ৫৪ ভাগ।

খাদ্য ও কৃষি সংস্থা বলছে ২০৩০ সাল নাগাদ এটা আরও কমবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, খাদ্য ও কৃষি সংস্থা এর বরাত দিয়ে জানিয়েছে ২০৩০ সাল নাগাদ মাংস এর মাধ্যমে ক্যালরি গ্রহণটা বাড়বে দ্বিগুণ হারে এবং এর পাশাপাশি অন্যান্য খাদ্যদ্রব্য গ্রহণের মাত্রা প্রায় স্থির থাকবে। যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক জার্নালে খাদ্য ও কৃষি সংস্থার বরাত দিয়ে উদাহরণ হিসেবে বলা হয়, এশিয়া মহাদেশে জনপ্রতি প্রাণীজ আমিষ গ্রহণের মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে ২২৫ শতাংশ, ১৯৬১ থেকে ২০০৭ সালের সাথে তুলনা করে এ তথ্য প্রদান করা হয়েছে।

এর বিপরীতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, প্রাণিসম্পদের খাতের পণ্যসমূহ খাদ্য হিসাবে দ্রুত গ্রহণ করার কারণে গত চার দশকে মৎস্য থেকে উৎপাদিত খাদ্য সমূহ গ্রহণ সামান্য কমেছে।

এ সকল কারণে স্বাভাবিকভাবেই প্রাণিসম্পদ বিভাগের উপরে অতিরিক্ত চাপ বাড়বে। এই চাপ বাঁড়ার অন্যতম আরো একটি কারণ হলো, খাদ্য ও কৃষি সংস্থা বা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য খাদ্যে অ্যামাইনো এসিডের যে চাহিদা পূর্বে নিরূপণ করেছিল তা এখন বহুগুণ বেড়ে গেছে, কারণ হিসেবে গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, প্রাণীজ আমিষ ওজন কমাতে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখার পাশাপাশি কার্যকর শরীর গঠনে সহায়তা করে।

খাদ্য ও কৃষি সংস্থা ২০০৬ সালে এক রিপোর্টে দেখিয়েছে, বিশ্বে মাংস এবং দুধ উৎপাদিত পণ্য গ্রহণের মাত্রা বাড়বে যথাক্রমে ১০২ ও ৮২ শতাংশ, ২০০০ থেকে ২০৫০ সালের ব্যবধানে। কিন্তু, এসব পণ্যের উৎপাদনের হার উন্নয়নশীল দেশে আরো বেশি থাকবে এবং তা যথাক্রমে হবে ১৬৪ এবং ১৭২ শতাংশ।

উৎপাদন বাড়ার পাশাপাশি গত তিন দশকে জনপ্রতি মাংস ও মাংস উৎপাদিত পণ্য গ্রহণের মাত্রা বেড়েছে ১৫০ ভাগ এবং দুধ ও দুধ উৎপাদিত পণ্যের গ্রহণের মাত্রা বেড়েছে ৬০ ভাগ। ২০৩০ সাল নাগাদ জনপ্রতি মাংস ও মাংস উৎপাদনের হার বাড়বে আরও ৪৪ ভাগ। খাদ্য ও কৃষি সংস্থা আরো জানিয়েছে, উন্নয়নশীল দেশসমূহে যেখানে ১৯৯৭-১৯৯৯ সালে জনপ্রতি বাৎসরিক মাংস গ্রহণ ছিল ২৫.৫০ কেজি সেখানে ২০৩০ সালে দাঁড়াবে ৩৭ কেজি এবং দুধ ও দুধ উৎপাদিত পণ্য ৪৫ কেজি থেকে বেড়ে দাঁড়াবে ৬৬ কেজি ও ডিম গ্রহণের পরিমাণ হবে ৬.৫ কেজি থেকে ৮.৯ কেজি।

এটাতো হলো উন্নয়নশীল দেশসমূহে চিত্র, শিল্পোন্নত দেশগুলোতে এর পরিমাণ আরও বাড়বে বলে আন্তর্জাতিক সংস্থাটি অভিক্ষেপণ করেছে। এগুলো হবে মূলত জনসংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি উন্নয়নশীল দেশসমূহ আদর্শ জীবন ব্যবস্থা এর প্রতি সচেতন হওয়ার কারণে।

এবার আসি উন্নয়নশীল দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় ২০১৮-২০১৯ এর বার্ষিক প্রতিবেদন অনুযায়ী মাংস উৎপাদন ছিল ৭৫.১৪ লক্ষ মেট্রিক টন, দুধ ৯৯.৩ লক্ষ মেট্রিক টন ও ডিম ছিল ১৭১১ কোটি। শুধু এক বছরের বার্ষিক প্রতিবেদনে নয়, যদি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের গত ৮ বছরের( ২০০৯-২০১৭) বার্ষিক রিপোর্টের দিকে লক্ষ্য করলে এ সকল পণ্যের ক্রমবর্ধমান চিত্র সহজে স্পষ্ট হয়।

গত এক দশকে দুধ, মাংস ও ডিম উৎপাদন বেড়েছে যথাক্রমে ৪.৩ গুন, ৭ গুন ও ৩.৬ গুন, যেখানে জনপ্রতি দৈনিক ১২০ গ্রাম মাংসের চাহিদার প্রেক্ষিতে উৎপাদিত হচ্ছে প্রায় ১২৫ গ্রাম, জনপ্রতি দৈনিক ২৫০ মিলি দুধের চাহিদার প্রেক্ষিতে উৎপাদিত হচ্ছে প্রায় ১৬৫ মিলি ও জনপ্রতি বছরে ১০৪ টি ডিমের চাহিদা সম্পূর্ণ পুরণ হচ্ছে। সকল তথ্য-উপাত্তের প্রেক্ষিতে এ কথা স্পষ্ট বলা যায়, উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশ সঠিক পথেই রয়েছে। কিন্তু ২০২১ সালে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে থাকবে এবং ২০৪১ সালে বাংলাদেশ উন্নত দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে।

এরই ধারাবাহিকতায় আমাদেরকে আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রজেকশনের দিকে খেয়াল রেখে এই সেক্টরকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে আরও কিছু কর্ম পরিকল্পনা হাতে নেওয়া একান্ত জরুরি।

১) প্রাণিসম্পদ উৎপাদিত পণ্যের সাথে সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠানকে জরুরি প্রতিষ্ঠানে রূপদান করার মধ্য দিয়ে খামারিদের পাশে থেকে সপ্তাহে ২৪ ঘণ্টা সেবা নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা বর্তমান মহামারি পরিস্থিতিতে সবার কাছে বিশেষভাবে দৃষ্টিগোচর হয়েছে।

২) গ্রাম পর্যায়ে প্রাণীদের চিকিৎসা ও পরামর্শ সার্বক্ষণিকভাবে নিশ্চিত করার জন্য ইউনিয়ন পর্যায়ে প্রাণিসম্পদ সেবা সম্প্রসারণ করার জন্য আমাদেরকে এখনই উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।

৩) দেশের বিভিন্ন এলাকায় উন্নত মানের গবেষণাগার ও পাবলিক হেলথ ইন্সটিটিউট প্রতিষ্ঠা করা।

৪) দুধ, মাংস ও ডিমের উৎপাদন বাড়ানোর লক্ষ্যে জাতীয় ডেইরি ডেভলপমেন্ট করপোরেশন, জাতীয় পোল্ট্রি ডেভেলপমেন্ট করপরেশন ও জাতীয় বিফ ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন নামক প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করার উদ্যোগ গ্রহণ করা সম্ভব হলে উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলা সম্ভব হবে বলে আশা করা যায়।

৫) প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ইপিডেমিওলজি ইউনিটকে আরও শক্তিশালী করার মধ্য দিয়ে বিভিন্ন রোগ সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব হলে খামারিদের উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার হাত থেকে অনেকাংশে কমানো সম্ভব হবে।

৬) খামারিদের উৎপাদিত পণ্য সুষ্ঠুভাবে বিপণনের জন্য প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের আলাদা বিপণন প্রতিষ্ঠা করা খুবই জরুরি, যা এই মহামারির সংকটকালে এর প্রয়োজনীয়তার বাস্তব চিত্র সবার মাঝে ফুটে উঠেছে।

পরিশেষে বলতে চাই, প্রাণিসম্পদ খাত আমিষের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি মানবদেহের বিভিন্ন প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও মিনারেলও সরবরাহ করে থাকে। সর্বোপরি, দুধ, মাংস ও ডিম মানুষের মেধা বিকাশের অন্যতম হাতিয়ার। মেধাবী জাতি যদি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হয়, তবে মেধা-মননকে কাজে লাগিয়ে অন্যান্য সেক্টরগুলোকে এগিয়ে নিয়ে আমাদের স্বপ্নের সোনার বাংলার বাস্তব রূপ দেওয়া সম্ভব হবে ২০৪১ সালের আগেই। স্কটিশ কবির খাবারের পূর্বের প্রার্থনা দিয়ে শেষ করতে চাই-

Some have meat and cannot eat.

Some no meat but want it.

We have meat and we can eat and

so the Lord be thanked.

08/05/2020

Dear All Members,
Assalamualikum,
We have created & developed a page and group for society development.ভৈরবপাশা ইউনিয়ন যুব উন্নয়ন সংস্থা-বাইডু/Bhairabpasha Union Youth Development Organization-BUYDO.This is Non-Profit Organization.So,Please everyone join this page and group to build up a strong society for our motherland. So we need everyones support & co-operation for development.
Please follow below these link about BUYDO….
1.Facebok Page- https://web.facebook.com/BhairabpashaUnionYouthDevelopmentOrganization/
2.Facebok Group- https://web.facebook.com/groups/530710267611733/?ref=group_header
Thanks &Advance
Md.Lokman Hossain Nazmul
https://web.facebook.com/lhnazmul/
Cell+880171280645

08/05/2020

আসুন কৃষিকাজ বৃদ্ধি করি
দেশের অর্থনীতি চালু রাখি।

BUYDO

03/05/2020

আসুন কৃষিকাজ বৃদ্ধি করি
দেশের অর্থনীতি চালু রাখি।

Photos from ভৈরবপাশা ইউনিয়ন যুব উন্নয়ন সংস্থা-বাইডু/Buydo's post 30/04/2020

# একটি সংখ্যাকে কত রকম ভাবেই না তুলে ধরা যায়।
এই যেমন ধরুন, গত চার দিন ধরে আমাদের দেশে কভিড-১৯ সংক্রমণের সংখ্যা বেড়ে গেছে। তাই বিভিন্ন সংবাদপত্র যথার্থ ভাবেই হেড লাইন দিয়েছেনঃ “টেস্টের সাথে সংক্রমণের সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে”। এবং তাদের এই বক্ত্যবে কোন ভুল নেই।
আবার তারা চাইলে এটিও বলতে পারতেনঃ “টেস্ট -এর সংখ্যা বৃদ্ধি হলেও পজিটিভ টেস্টের হার প্রায় একই আছে”। তাহলেও তাদের বক্ত্যবে কোন ভুল হতো না। আসলেই গত ৭ দিনে টেস্টের সংখ্যা প্রায় ১৫০০ বৃদ্ধি পেলেও পজিটিভ টেস্টের হার প্রতি ১০০ টেস্টের জন্য ৯ থেকে ১৩ এর মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে।
এই সংখ্যাটি কমে শূন্য বা শূন্যের কাছাকাছি চলে না আশা পর্যন্ত আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। সেটি না হওয়া পর্যন্ত সম্ভব হলে ঘরে অবস্থান করুন, নিরাপদে থাকুন।

# কল-কারখানা সীমিত ভাবে খুলে দেয়া, অথবা ইফতারের জন্য রেস্টুরেন্ট খুলে দেয়ার প্রভাব কভিড-১৯ সংক্রমণের উপর কতটুকু পরবে, তা বুঝতে আরও প্রায় ৭ থেকে ১৪ দিন অপেক্ষা করতে হবে।
এটার প্রভাব আরও বাড়াতে না চাইলে অনুগ্রহ করে ঘরে অবস্থান করুন, নিরাপদে থাকুন।
পরিবার পরিজন নিয়ে বেচে থাকলে ইফতারে জিলাপি এবং হালিম আরও অনেক খেতে পারবেন। ইনশাল্লাহ।
তাই সম্ভব হলে ঘরেই ইফতার প্রস্তুত করুন, ঘরে অবস্থান করুন, এবং পরিবার পরিজন নিয়ে নিরাপদে থাকুন।

28/04/2020

কোভিড-১৯ (COVID-19) আপডেট,
মঙ্গলবার, ২৮-০৪-২০২০ইং।

27/04/2020

করোনা ভাইরাস শনাক্তকরন পদ্ধতি : সোয়াব বনাম রক্ত পরীক্ষা

করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের পর থেকেই একজন মানুষের শরীরে ভাইরাসের প্রবেশ ঘটেছে কি না তা শনাক্ত করতে সোয়াবের মাধ্যমে (নাক-মুখের ভেতরের অংশের পিচ্ছিল তরল নিয়ে) পরীক্ষা চালানো হচ্ছে। করোনা ভাইরাসটি শরীরে ঢোকার সাথে সাথেই সোয়াব টেস্টের মাধ্যমে জানা সম্ভব যে মানুষটি আক্রান্ত হয়েছে কি না! এমনকি সিম্পটম (জ্বর, কাশি, হাঁচি, ক্লান্তি, ডায়রিয়া, মাংসপেশী ব্যাথা ইত্যাদি) শুরু হবার আগেই সেটা জানা সম্ভব। এখন পর্যন্ত সিংহভাগ দেশই এই পদ্ধতি অনুসরণ করছে। সম্প্রতি কানাডা অতিদ্রুত, ঘন্টা দুয়েকের ভেতরই, সোয়াব পরীক্ষার পোর্টেবল ডিভাইস চালু করেছে।

ভাইরাসের বিস্তারের সাথে সাথে বিভিন্ন দেশ এবং বানিজ্যিক কোম্পানিগুলো ’র‌্যাপিড টেস্টে’র পদ্ধতি উদ্ভাবন করে যা কন্ঠের লালাজাতীয় পদার্থে নয়, রক্তে ভাইরাসের উপস্থিতি প্রমাণ করে। এই পদ্ধতিতে দ্রুত করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ পরীক্ষা করা যায় বলে কোম্পানিগুলোর পক্ষ থেকে দাবি করা হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ৭০টিরও বেশি কোম্পানি তড়িঘড়ি করে র‌্যাপিড টেস্টের কিট প্রস্তুত শুরু করলে মার্কিন নিয়ন্ত্রক সংস্থা এ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করে। তারা অননুমোদিত টেস্টিং কিটের ব্যবহারের ব্যাপারে সতর্কতা জারি করে।

করোনা ভাইরাস শনাক্তকরনে রক্ত পরীক্ষা পদ্ধতি (এন্টিবডি/ এন্টিজেন) কতটুকু কার্যকর তা নিয়ে চিকিৎসকদের মধ্যে আলোচনা চলছে। সবার বোঝার সুবিধার্থে সোয়াবের মাধ্যমে এবং রক্ত থেকে করোনা টেস্টের পরীক্ষা কিভাবে করা হয় তা নিয়ে কিছু তথ্য উল্লেখ করা হলো।

করোনা ভাইরাস থেকে রক্ষা পেতে আক্রান্ত ব্যক্তিকে দ্রুত শনাক্ত করার দরকার পরে যাতে রোগীকে দ্রুত অন্যদের থেকে আলাদা করে চিকিৎসা সুবিধা দেয়া যায়। সবচেয়ে বড় কথা, তাঁর মাধ্যমে আর কেউ যাতে সংক্রমিত না হন সেই ব্যবস্থা নেয়া যায়। করোনা ভাইরাস এতই ক্ষুদ্র যে, একটি কোষও তার চাইতে বহুগুণে বড়! ভাইরাসটি একটি মাত্র প্রোটিন (আরএনএ) দিয়ে তৈরি। এইজন্য এটি পরীক্ষার জন্যও অত্যন্ত দক্ষ ও তুলনামূলক শুদ্ধ পদ্ধতি ব্যবহার করার প্রযোজনীয়তা রয়েছে।

ভাইরাসটি (এন্টিজেন) একজন মানুষের নাক -মুখ-গলায় প্রবেশের আরও অনেক অনেক পরে রক্তে যায়। ভাইরাসের সংক্রমণের পর আমাদের শরীরে এন্টিবডি (যোদ্ধা প্র্রোটিন) তৈরি হতেও গড়ে দু-এক সপ্তাহ সময় নেয়। বলা বাহুল্য এন্টিবডি রক্তেরই একটি উপাদান মাত্র। এন্টিবডি তৈরি হতে কার কতদিন সময় লাগবে এবং কি পরিমানে তৈরি হবে, তা নির্ভর করে রোগীর বয়স এবং শরীরের সামর্থ্যর উপর। কারো কারো কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। উল্লেখ্য, করোনা ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করার পরপরই রক্তে এন্টিজেন ও এন্টিবডি, এই দুই বান্দার কাউকেই পাওয়া যায় না!

এখন আমাদের শরীরে ভাইরাস ঢোকার সাথে সাথেই, গলায় ও নাকের ভেতরে থাকা অবস্থায়ই যদি সেটিকে শনাক্ত করা যায়, তবে রোগীকে একেবারে প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসা দেয়া সম্ভব হয়। শুরুতেই তাকে আলাদা করে ফেলার মাধ্যমে মারাত্মক ছোঁয়াচে এ দুশমনকে আশপাশের অন্যদের মধ্যে তা ছড়িয়ে দেয়া রোধ করা যায়।

ভাইরাসটির রক্তে পৌঁছাতে পৌঁছাতে যেটুকু সময় লাগে, সে-পর্যন্ত অপেক্ষা করার পর যদি কারো পরীক্ষা করা হয়, দেখা যাবে ততদিনে রোগী নানারকম সিম্পটম ভোগ করছে অথবা রোগীর অসতর্ক থাকার সম্ভাবনা থাকছে এবং এমনকি গুরুত্ব কম দেবার কারণে অনাকাঙ্ক্ষত মৃত্যুও ঘটতে পারে! এই সময়ে সে আরো মানুষকে সংক্রমিতও করে ফেলতে পারে। এই জন্যই সোয়াব টেস্টকে বলা হয় সরাসরি পদ্ধতি আর রক্ত পরীক্ষাকে বলা হয় পরোক্ষ পদ্ধতি। অর্থাৎ ততদিনে ব্যক্তির “হার্ড ইমিউনিটি” তৈরি হয়ে যায়। আর হার্ড ইমিউনিটি তৈরি হওয়া ব্যক্তিটি প্রকৃতপক্ষে সীমিত আকারে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার জন্য প্রস্তুত থাকে। হার্ড ইমিউনিটির মানুষের রক্ত নিয়ে অবশ্য প্লাজমাথেরাপি বা অন্যান্য ভ্যাকসিন সম্পর্কিত গবেষণায় কাজে লাগানোর সম্ভাবনা থাকে।

আরও কথা আছে। যেহেতু এন্টিবডি (IgG, IgM) তৈরি হতে সময় লাগে এবং রোগী ভালো হয়ে যাবার পরও এন্টিবডি রক্তে থেকেই যায়, তাই শুধুমাত্র এন্টিবডি পরীক্ষা করে কাউকে “রোগী” সাব্যাস্ত করা ১০০% ঠিক বলা যায় না। আবার করোনা ভাইরাস ছাড়াও অন্য কোনো কারণে ( সাধারন ফ্লু) শরীরে আগে থেকেই বেশি পরিমানে এন্টিবডি তৈরি হয়ে থাকতে পারে। সেক্ষেত্রেও রক্তে এন্টিবডির পরিমানের উপর নির্ভর করে করোনা-আক্রান্ত নয় এমন কাউকেও ভুলক্রমে করোনা-আক্রান্ত বলে নির্বাচন করা হতে পারে।

সোয়াব টেস্ট করা হয় নাক ও গলার ভেতরের দিকে তুলার কাঠি ঢুকিয়ে লালামতো জিনিস এনে পরীক্ষা করে। ওই লালাতে ভাইরাসের প্রেটিনটি থাকে। সোয়াব বা পিসিআর পদ্ধতিতে ভাইরাসের জেনেটিক উপদানের অংশবিশেষ আলাদা করে
সেগুলো অসংখ্যবার কপি করা হয়। তারপর নিশ্চিত করে বলা হয় যে এটি করোনা ভাইরাস। তবে স্যাম্পল নেবার বেলায় দক্ষতার দরকার আছে। আগে কয়েকদিন সময় লাগলেও এখন দ্রুত করার পদ্ধতি আবিষ্কৃত হয়েছে।

ভাইরাসটি নাক এবং মুখ দিয়ে ঢোকার পর প্রথমে নাকের ভিতরে এবং গলায় বাসা বাঁধে। তারপর ফুসফুসে যায় ও ফুসফুস আক্রান্ত করে। ফুসফুসের ছোট ছোট অক্সিজেন বহনকারী বলগুলোর (অ্যালভিউলাই) কোষে ঢুকে বিলিয়ন বিলিয়ন নতুন ভাইরাস তৈরি করে ও কোষগুলো নষ্ট করতে থাকে। আমাদের ইমিউন সিস্টেম তখন ভাইরাসটিকে একটি অপরিচিত প্রোটিন বা শত্রু-এন্টিজেন হিসেবে শনাক্ত করে এবং দ্রুত শরীরকে জানান দিতে থাকে যে ”বাইরের শত্রু” এসেছে ! এই অবস্থায় রোগী কাশবে, জ্বর আসবে, হাঁচি দেবে, ডায়রিয়া ইত্যাদি হবে অর্থাৎ শরীর জানবে যে সে আক্রান্ত! একে বলা হয় তাৎক্ষণিক ইমিউন রেসপন্স! এই সময়কালে কোভিড-১৯ রোগীর চারিদিকে ভাইরাসটি দ্রুত ছড়িয়ে পরার সম্ভাবনা থাকে।

ভাইরাসটি যতক্ষণ পর্যন্ত ফুসফুসে আটকা থাকে, ততক্ষণ পর্যন্ত এই আক্রমণকে “লোকাল ইনফেকশন” নামে পরিচিত। তারপর ধীরে ধীরে ভাইরাসটি অন্যান্য প্রত্যঙ্গে ছড়িয়ে পরে এবং ফুসফুস ছেদ করে রক্তে প্রবেশ করে। তখন তাকে “জেনারেল ইনফেকশন” বা সেপসিস বলে। রোগটি এতদূর গড়িয়ে গেলে রোগীর বাঁচার সম্ভাবনাও কমে আসে।

লোকাল ইনফেকশন থাকা অবস্থায়ই শরীরের ইমিউন সিস্টেম এন্টিবডি তৈরিতে মনোযোগ দেয়। কখনো কখনো তা কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত লেগে যেতে পারে। রক্তের মাধ্যমে যে পরীক্ষা পদ্ধতি তাতে কোনো ব্যক্তি করোনায় আক্রান্ত কীনা তা নিশ্চিত হ্ওয়ার জন্য ভাইরাসটি ফুসফুসকে ক্ষতিগ্রস্থ করে রক্ত পর্যন্ত যেতে হবে। ভাইরাসটি রক্তে যাবার পরই এই ধরনের পরীক্ষায় ভাইরাস
সংক্রমিত হ্ওয়ার প্রমাণ পা্ওয়া যাবে।

বিশ্বস্বাস্থ্য স্বাস্থ্য সংস্থা চিকিৎসাকেন্দ্রে বা চিকিৎসারজন্য করোনায় পরীক্ষায় এই ধরনের এন্টিবডি বা রক্তের মাধ্যমে পরীক্ষাকে সমর্থন দিচ্ছে না। গত ৮ এপ্রিল তারা এক বিবৃতিতে বলে দিয়েছে তারা এন্টিজেন চিহ্নিত করনের মাধ্যমে র‌্যাপিড টেস্টকে সুপারিশ করে না। তবে গবেষণা বা এই টেস্টের কার্যকারিতা বৃদ্ধি বা মানোন্নয়নের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।

27/04/2020

Wash your hands properly....

27/04/2020

Daily Precautions for COVID-19

26/04/2020

ভৈরবপাশা ইউনিয়ন যুব উন্নয়ন সংস্থা-বাইডু/Bhairabpasha Union Youth Development Organization-BUYDO.This is Non-Profit Organization for build up our people & society.

Want your organization to be the top-listed Non Profit Organization in Barishal?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Telephone

Address


Barishal
8400

Other Youth Organizations in Barishal (show all)
Freelancers Club, Barisal Freelancers Club, Barisal
DC Office
Barishal, 8200

Freelancers Club, Barisal is an innovative project of the District administration of Barisal. This is a platform focused on providing support to the next and current generation of...

Rupnagar Jubo Club Rupnagar Jubo Club
Choto Gourichanna, Rupnagar
Barishal

Bangladesh national child parliament BNCP Jhalokati Bangladesh national child parliament BNCP Jhalokati
Jhalakathi Sader Upazila
Barishal, 8400

Welcome to the official page of BNCP JHALOKATHI PRODESH

Sports Zone Sports Zone
Bhola
Barishal

You will find the best quality jerseys in budget on our page.

Shoponochowa Youth Organisation Shoponochowa Youth Organisation
Barishal, 8280

স্বপ্নছোঁয়া অরাজনৈতিক স্বেচ্ছাসেবী যুব সংগঠন।

Isse Puron Foundation-ইচ্ছে পুরন ফাউন্ডেশন Isse Puron Foundation-ইচ্ছে পুরন ফাউন্ডেশন
Fakir Bari Road
Barishal, 8200

��� Let humanity evolve���

আমরাই গড়বো আগামীর আলিমাবাদ আমরাই গড়বো আগামীর আলিমাবাদ
Barishal, Mahendigonj , Alimabad
Barishal, 8274

আমরা দাড়াঁলে হারবেনা দেশ, কারন তরুন?

নবজাগরণ ইয়ুথ ফাউন্ডেশন - বাংলাদেশ নবজাগরণ ইয়ুথ ফাউন্ডেশন - বাংলাদেশ
Galachipa, Patuakhali
Barishal, 8640

"NOBOJAGORON YOUTH FOUNDATION" is a youth development non-profitable social organization."

ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ গাভা রামচন্দ্রপুর ইউনিয়ন, শাখা,ঝালকাঠী ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ গাভা রামচন্দ্রপুর ইউনিয়ন, শাখা,ঝালকাঠী
Jhalokathi
Barishal, 8403

আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ আপনা?

Sanchitha Sapno Mohila Sangstha Sanchitha Sapno Mohila Sangstha
Barishal, 8700

SANCHITHA SAPNO MOHILA SANGSTHA (SSMS) believes in non-directive, bottom up, participatory and integrated development frameworks and acts as a catalyst with its beneficiaries.

BUBC Insider BUBC Insider
Barishal University
Barishal, 8254

BUBC Insider is a wing of the Barishal University Business Club-(BUBC)

কাজিরহাট ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন কাজিরহাট ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন
Kazirhat Thana
Barishal

কাজিরহাট থানা উন্নয়ন ফোরাম-নন প্রফিট অরগানাইজেশান।