R H B Foundation. আর এইচ বি ফাউন্ডেশন।
Nearby non profit organizations
Alimabad
Barishal, Barisal
Kornokathi
Govt. B. M. College, Barisal
Band Road Barisal, Barisal
8200
Barisal Sadar, Barisal
Agailjhara
Barisal 8200
Barisal 8200
Dhanshiri.2nd floor.sho road., Barisal
জামান ইলেকট্রিক্স, Barisal
Amir Kutir Lane, Barisal
Barisal, Barisal
You may also like
সমাজের সুবিধাবঞ্চিত ও অসহায় পথ শিশু?
২১ শে ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের জাতীয় শোক দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। ১৯৫২ সালের এই দিনে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য বাংলাভাষী মানুষ পাকিস্তানি সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করে। এই আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন বহু ছাত্র ও সাধারণ মানুষ। তাদের ত্যাগ ও আত্মত্যাগের স্মরণে আমরা আজকের এই দিনটি পালন করি। এই দিনটি আমাদের সকলকে মনে করিয়ে দেয় যে, আমাদের মাতৃভাষা আমাদের অহংকার, আমাদের গর্ব। আমাদের সকলের উচিত আমাদের মাতৃভাষা বাংলাকে সমৃদ্ধ ও উন্নত করার জন্য কাজ করা।...........২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে সকল শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা জানিয়েছেন আর এইচ বি ফাউন্ডেশন এর চেয়ারম্যান মো: রাকিব হাওলাদার।
ছিন্নমূল মানুষ খেলো কি না খেলো -- তাতে কার বা কি আসে যায়! কিন্তু ক্ষুধার কষ্ট সবার জন্যই যে সমান।
দ্রব্যমূল্যের অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কারণে সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় রয়েছে ছিন্নমূল ভাসমান মানুষ। অনেকেই বিভিন্ন ধরনের কাজকর্ম করে তাদের দৈনন্দিন খাবারের ব্যবস্থা করে থাকে। রাজনৈতিক অবরোধের কারণে মানুষ ও যানবাহন চলাচলে সীমাবদ্ধতা থাকায় ভাসমান মানুষদের অনেকেই খেয়ে না খেয়ে দিন কাটাচ্ছে। মানুষ হিসাবে তাদের খবর আমরা কয়জনই বা রাখছি?
আপনিও আপনার চারপাশের হতদরিদ্র মানুষদের সাহায্যে সাধ্যমতো এগিয়ে আসতে পারেন। দেখবেন, এর চেয়ে প্রশান্তি অন্য কিছু হতে পাবেন না। আর এইচ বি ফাউন্ডেশন সব সময় সুবিধাবঞ্চিত অসহায় মানুষরদের পাশেই আছে। আপনিও থাকুন আর এইচ বি ফাউন্ডেশন এর সাথেই।
দারিদ্রতা প্রয়োজন সবার জীবনে আছে, সীমাবদ্ধতা প্রত্যেকটা জীবনে আছে, কিন্তু খাদ্যের কষ্ট যাদের আছে, তারাই বোঝে সীমাবদ্ধতার সাগর পাড়ি দেওয়া কতটা কঠিন😰
ঈদের আনন্দ তখনই পাওয়া যায়, যখন সুবিধা-বঞ্চিত মানুষদেরও সেই আনন্দে সামিল করা যায়...
ঈদে সবাই চায় তার পরিবার পরিজন নিয়ে একটু ভালো খেতে, ভালো পরতে। কিন্তু আর্থিক অনটনে কারণে অনেকেরই পক্ষে তা সম্ভব হয়ে ওঠেনা!
আর এইচ বি ফাউন্ডেশন, চেষ্টা করেছে সুবিধাবঞ্চিত এই মানুষগুলোর মুখে একটু হাসি ফোটাতে।
আপনাকে ধন্যবাদ আর এইচ বি ফাউন্ডেশন এর সাথে থাকার জন্য। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন--
আপনাদের সবার ঈদ আনন্দময় হোক। ঈদ মোবারক।
আর এইচ বি ফাউন্ডেশন, এর পক্ষ থেকে দেশ ও প্রবাসে সকল শ্রেণী সকল পেশার মানুষকে জানাই পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা ঈদ মোবারক 🌷
ইফতারের ছোট বাজার ❤️
বাংলাদেশে জাকাত বাণিজ্য :
রমাদান আসলে অনেক প্রতিষ্ঠান, সংগঠন, ফাউন্ডেশন সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘটা করে তাদের প্রচার প্রচারণা চালান। এমনকি এর মধ্যে কিছু প্রতিষ্ঠান আছে যারা অন্য ধর্মের লোকজন দ্বারা পরিচালিত। তাদের আলাদা লক্ষ্য উদ্দেশ্য আছে। তারাও জাকাতের টাকা গ্রহণ করেন।
কয়েকদিন আগে শুনে অবাক হলাম জাকাত বা অনুদানের টাকা কালেকশন করে কিছু খরচ করে বাকী টাকা দিয়ে জমি কেনা হয় প্রতিষ্ঠানের নামে।
আমরা যারা জাকাত দাতা তাদেরকি একবার খতিয়ে দেখা উচিত না যে জাকাতটা কি? কেন জাকাত আদায় করবো? জাকাতের উদ্যেশ্য কি? কার বা কোন ধরণের প্রতিষ্ঠানের হাতে জাকাত তুলে দেয়া যায়? যাকে বা যে প্রতিষ্ঠানকে জাকাত দিচ্ছি তাদের কর্মসূচি কি?
এক কথায় জাকাত একটি মৌলিক এবাদত। আল্লাহ তা'য়ালার নির্দেশ।
আল্লাহ নির্দেশ দিয়েই বসে থাকেননি বরং বলে দিয়েছেন জাকাত কাকে কাকে দেয়া যাবে। রাসুল স., খলিফাগণ এবং সাহাবায়ে কেরামগণ রা. আমাদের হাতে কলমে শিখিয়ে গিয়েছেন এসব বিষয়।
জাকাত মানুষের প্রয়োজন পুরণ করে দিতে হবে। রাস্তায় ১ টাকা ২ টাকার খাবার বিতরণ। ২০ টাকা ৩০ টাকার ইফতার বিতরণ। কার হাতে খাবারের প্যাকেটটি দিলাম তিনি আদৌ জাকাত গ্রহণ করতে পারেন কিনা এটা দেখা কি জরুরী নয়?
হজরত ওমর রা. এর একটি ঘটনা ইউসুফ আল কারজাভী র. তার একটা বই দেখলাম এক মহিলাকে পুরো বছরের প্রয়োজন পুরণ করে দিয়েছিলেন।
প্রতিদিন কারো হাতে খাবার তুলে দিয়ে ভিক্ষুক বানিয়ে রাখা জাকাতের উদ্যেশ্য নয় বরং তার প্রয়োজন পুরণ করে আর যেন তাকে জাকাত না চাইতে হয় সে ব্যাবস্থা করা জরুরী।
কোন কোন ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কথা শুনি জাকাতের টাকায় কর্মচারীদের ওমরা বা হজ্বে পাঠান। গৃহকর্মীকে প্রদান করেন যাতে তার কাজ ছেড়ে না জায়। বুঝিনা এসব করে জাকাতের হক্ব আদায় হয় কিনা।
যাইহোক আমাদের উচিত দেখেশুনে, বুঝে কোন প্রতিষ্ঠান বা ব্যাক্তির হাতে জাকাতের টাকাটা তুলে দেয়া।
আল্লাহ আমাদের জাকাত সহ সকল এবাদত কবুল করুন। ডঠিক ভাবে আদায়ের তৌফিক দিন। আমীন।
কোন কাজগুলো সর্বোত্তম? –
মানুষের মনে খুশির সৃষ্টি করা,
ক্ষুধার্তকে খাবার দেয়া,
পঙ্গু ও অসুস্থদের সাহায্য করা,
দুঃখীদের দুঃখকে হাল্কা করা,
এবং আহতের যন্ত্রণাকে লাঘব করা !
– বুখারী
আর এইচ বি ফাউন্ডেশন এর পক্ষ থেকে ইফতার বিতরণ!
রমজান মাসে আমাদের ঘরে ঘরে বাহারি ইফতার আইটেম না থাকলে যেনো ইফতারটাই অসম্পূর্ণ থেকে যায়! অথচ অনেক আসহায় পরিবারের ঘরে ইফতার হিসাবে থাকে পান্তা ভাত, সাথে কাচা মরিচ না হয় শাক পাতা! আসুন সমাজের অসহায় এই রোজাদারদের জন্য সকলে এগিয়ে আসি।
আপনি চাইলে একজন রোজাদারের ইফতার ব্যবস্থা করতে পারেন।
পেইজে কিছু সংখ্যক এডমিন নিয়োগ দেয়া হবে যারা গরীব অসহায়দের নিয়ে কাজ করতে চান অথবা অসহায় মানুষকে নিয়ে তথ্যচিত্র উপস্থাপন করতে চান তারা ইনবক্সে অথবা কমেন্ট বক্সে যোগাযোগ করুন ধন্যবাদ ঃ-🌷
খোঁজ নিয়ে দেখুন, এমন হাজারও অসহায় মানুষ আপনার আশেপাশে একটু খাওয়ার জন্য কান্নাকাটি করছে।এতো টাকা,পয়সা দিয়ে কি হবে খালি হাতে চলে যেতে হবে।অতএব, দুনিয়ায় বাদশা না হয়ে আখেরাতের বাদশা হন।অসহাদের পাশে দাঁড়ান🙏🙏...
ভাইয়ের ভালোবাসা❤️
আসুন আমরা এই শিতে সকল অসহায়ের পাসে দারাই।
হায়রে জীবন, আমাদের চারপাশে এরকম হাজারো মানুষ আছে যাদের এক বেলা খাবার জোগাতে কষ্ট হয়ে যায়!
তবুও জীবন নিয়ে আমাদের কত অভিযোগ! 😅
এই শিশুদের বয়সী আমাদের অনেকেরই সন্তান আছে। ভাগ্যের পরিহাসে এই শিশুরা খাবার পায়না, আর আমাদের সন্তানেরা খাবার খায়না! খেয়ে না খেয়েই অনেক সময়ই তারা দিন পার করে। একবার তাদের জায়গায় নিজের সন্তানটিকে বসিয়ে ভাবুন তো! আপনার সন্তানটি না খেয়ে থাকলে আপনার কেমন লাগতো? মা-বাবাহীন এই শিশুদের পাশে সব সময়ই থাকার চেষ্টা করেছি। অর্থের অভাবে এই কার্যক্রম চালাতে বেশ হিমশিম খাচ্ছি। চাইলে আপনিও যেকোনো পরিমাণ অর্থ সহায়তা করতে পারেন, ন্যূনতম হলেও একজনের একবেলা খাবারের (৫০-৬০ টাকা) অর্থ দিতে পারেন। এই শিশুদের রূহের দোয়ায় নিশ্চয়ই ভালো থাকবে আপনার সন্তানও।
পোস্টটি শেয়ার করাও এক ধরনের সহায়তা। পোস্টটি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
সে আজ অনেক খুশি।
পরিস্থিতির ছাপ যখন, মুখে ফুটে ওঠে!🥺💔
জীবন যেখানে যেমন...💔
আহা জীবন.. 😢😢
শিশুদের মুখের অল্পতেই হাসি ফোটানো যায় তাই আমরা যদি সবাই চেষ্টা করি এই হাসি গুলো আরো সতেজ করে তুলতে পারি ।
এরা অল্পতেই খুশি ❤️
আমি আমার অবসর সময় টুকু এদের সাথে কাটানোর চেষ্টা করি।
এদের হাসি অব্যাহত রাখতে অবিরাম ছুটে চলা।
পথ শিশুদের মুখে একটু হাসি ফোটানোর চেষ্টা
Try to put a smile on the faces of children
এমন হাসিগুলো অমূল্য। এমন হাসা মানুষগুলো অল্পতেই খুশি কিন্তু আমরা এদের দিকে ফিরেও তাকাই না। অথচ একটু ভালোবাসা আর যত্ন পেলে এমন স্নিগ্ধ হাসিগুলো আরো সতেজ হয়ে ওঠতো।
বৃষ্টি সবার জন্য রোমাঞ্চকর নয়,
কারো কারো জন্য কষ্টের সাক্ষী!😥
বাবা যেদিন বাজার থেকে আধা কেজি খাসির মাংস কিনে আনতেন সেদিন আমাদের ঘরে একটা বড় উৎসব আমেজের ভাব চলে আসতো। মা শাড়ির আঁচলটা কোমড়ে গুজে মসলা বাটতে বসে যেতেন। আমি কাঁচা মাংসগুলোকে নেড়ে চেড়ে দেখতাম, মুখের কাছে নিয়ে গেলেই মা দিতো বকুনি। বলতো "কাচা গিলে খাসনে, পেটে ছাগল হবে"।
আমি চোখ ড্যাব ড্যাব করে মা কে বলতাম "ছাগল হলে বেশ হবে মা! রোজই তো তাহলে মাংস খেতে পারবো চিবিয়ে চিবিয়ে"।
মা আমার কপালে একটা চুমু খেয়ে হাসি মুখ করে বলত "আমার পাগল ছানা একটা"।
খানিকটা দূরে বসে মা ছেলের খুনসুটি দেখে বাবা ঠোটের মধ্যে লুকিয়ে লুকিয়ে হাসতেন।
একসময় মশলা মিশিয়ে মা ঝোল করা মাংস উনুন থেকে নামাতেন। আমি দৌড়ে হামলে পড়তাম। একটা চামচে এক টুকরো আমায় বাড়িয়ে দিয়ে মা বলতেন -"ধর খোকা, নুন হয়েছে কিনা দেখ তো"। আমি টুকরো খেয়ে দুষ্ট গাল করে বলতাম -"এক টুকরোয় কি বোঝা যায়? আরেকটা টুকরো দাও না মা, খেয়ে ঝটপট বলে দেই। মা আরেক টুকরো দিতো। আমিও খেতাম। স্বাদ করে খেতাম। আর মায়ের শাড়ির আচলে আয়েশ করে মুখ মুছতাম।
সেদিন বাবা আঁধা কেজি মাংস এনেছিলো। এত কম এনেছে কেন জানতে চাইলে বাবা মুখ মলিন করে বলেছিলেন "আজকের ছাগলটা তোর মত বাচ্চা, তাই মাংস কম দিয়েছে"।
সবে এক দুই গুণতে শিখেছি। মা যখন মসলা বাটায় ব্যস্ত তখন মাংসগুলো ধরতে ধরতে আনমনে গুণে দেখলাম মোট ১৪ টুকরো মাংস আছে।
একসময় মা আলু মাখিয়ে ঝোল করে মাংস রাধে। তিন টুকরো আমায় দেয় দুপুরে ভাতের সাথে। আমি খেতে খেতে হিসেব রাখি আর নয় টুকরো আছে।
রাতে মা প্লেটে করে আরো তিন টুকরো মাংস আর ভাত মাখিয়ে দলা করে আমায় খাওয়ায়। আমি খেতে খেতে হিসেব রাখি আর ছয় টুকরো আছে।
এরপরের দিন সকালেও আমার প্লেটে মাংস আসে। দুপুরেও মাংস আসে। খেতে খেতে হঠাৎ হিসেবে গন্ডগোল বেঁধে যায়। হিসেব করে দেখলাম চৌদ্দ টুকরো মাংসই আমার পেটে।
তাহলে বাবা মা কোনও মাংস খায়নি?
অনেক বছর পর আমি যখন অঙ্ক করতে শিখলাম, হঠাৎ অঙ্ক করতে করতে একদিন একটা অঙ্ক মেলালাম-
আঁধা কেজি মাংস যদি চৌদ্দ টুকরো হয় তবে তিনজনে চার টুকরোর বেশি করে খেতে পারবো। কিন্তু যেবার বাবা মাংস আনতেন প্রত্যেকবারই আমার ভাগে সব টুকরো পড়তো!
অঙ্কটার উত্তর দাঁড়ালো:-
"বাবা-মা তাহলে মাংস খায়নি"। আমাকেই খাওয়াতো পেট ভরে!
অথচ বাবা-মায়ের দুইজনেরই খাসির মাংস ভীষণ প্রিয় ছিলো।
আর আজ আমরা চারতলা ফ্লাটে থাকি তিনজন। আমি, আমার স্ত্রী ও ছেলে। প্রতিদিনই প্রায় খাসির মাংস কেনা হয়। আগের মত আধা কেজি না। ২ কেজি, ৩ কেজি। কিন্তু আগের মত সেই উচ্ছাস আর নেই, নেই মায়ের হাতের রান্নার সেই স্বাদ, নেই বাবার মুচকি হাসির মাঝে অফুরন্ত ভালোবাসা।
মা বাবা দুজনেই আজ অনেক দূর থেকে আমার না মেলা অঙ্কের হাসিতে হেসে যাচ্ছেন!! 😢
কালেক্টেড
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
Barishal
Kornokathi (Dhaka-Patuakhali Hwy), Barishal University
Barishal, 8254
Barishal, 8200
আস্থা ফাউন্ডেশন একটি অরাজনৈতিক, অলাভজনক, ও পূর্ণ মানবকল্যাণে নিবেদিত প্রতিষ্ঠান.
Chahata, Ward No. 30, Kashipur
Barishal
This charitable organization is trying to help the poor and helpless people of Bangladesh in the fields of education, health-care and poverty alleviation.