M.M.K Health Care

On our page you will get all types of health related information and also get all health related med

Photos from M.M.K Health Care's post 18/09/2022

মস্তিষ্কের জন্য সেরা খাবার কোনটি?

মস্তিষ্কের উপকারী খাবার:

পুষ্টিবিজ্ঞানীরা বলছেন, চকলেট বা মিষ্টি জাতীয় খাবারগুলো যতই মুখরোচক আর সু্স্বাদু হোক, মস্তিষ্কের জন্য তা উপকারী নয়৷ মস্তিষ্কের জন্য ভিটামিন এ, সি এবং ই-এর গুরুত্ব অপরিসীম৷

অফিসে কাজের ফাঁকে, মিটিং-এর মাঝখানে চকোলেট খেতে ভালোবাসেন বুঝি আপনি? সেই সাথে দিনে দু‘চার বার বেশ ভালো করে দুধ চিনি মিশিয়ে চা বা কফি না হলে চলে না আপনার? আর সুযোগ পেলেই বার্গার, হটডগ এবং নানাবিধ স্ন্যাকস খেতে বড় ভালো লাগে? হ্যাঁ, পুষ্টিবিদেরা আপনাকেই সতর্ক করছেন৷

চকলেট, স্ন্যাকস এবং অন্যান্য মিষ্টি জাতীয় খাবার খুবই মুখোরোচক বটে কিন্তু এ ধরনের খাদ্য মস্তিষ্কের জন্য খুব একটা উপকারী নয় বলে জানিয়েছেন পুষ্টিবিজ্ঞানীরা৷ তারা বলছেন, মস্তিষ্ককে সতেজ, চাঙ্গা ও স্থির রাখতে প্রয়োজন কার্বোহাইড্রেট এবং ভিটামিন এ, সি ও ভিটামিন ই জাতীয় খাবার৷

মানুষ যখন কাজের খুব চাপের মধ্যে থাকে তখন শরীর থেকে এক ধরনের হরমোন নিঃসৃত হয়৷ফলে মিষ্টি জাতীয় খাবারের প্রতি আগ্রহ তৈরি হয়৷ আর এসময় চকোলেট বা মিষ্টি জাতীয় খাবার খেলে রক্তে সুগারের পরিমাণ খুব দ্রুত বাড়ে এবং শরীর চাঙ্গা হয়ে ওঠে৷

ভিয়েনার পুষ্টিবিজ্ঞানী ইনগ্রিড কিফার বলছেন, রক্তে সুগারের পরিমাণকে খুব দ্রুত বাড়িয়ে দেয় চকলেট, ফলে এটি মস্তিষ্কে এক ধরণের সুখবোধ তৈরি করে৷ কিন্তু এই চাঞ্চল্য বা সুখবোধের অনুভুতি আবার বিলীনও হয়ে যায় খুব দ্রুত৷ অর্থাৎ চকলেট থেকে পাওয়া কর্মচাঞ্চল্য খুবই ক্ষণস্থায়ী৷ ফলে, অল্প সময়ের মধ্যই মানুষ আবার শ্রান্ত, অবসন্ন ও উদ্যমহীন হয়ে যেতে পারে৷ তাই, দীর্ঘস্থায়ী কর্মচাঞ্চল্যের জন্য কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার গ্রহণের পরামর্শ দিয়েছেন কিফার৷

কিফার আরো বলছেন যে, চকোলেট বা গ্লুকোজের মতো খাবার রক্তে খুব দ্রুত মিশে যায়৷ কিন্তু কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবারগুলো পরিপাকতন্ত্রে একটু সময় নিয়ে হজম হওয়ার প্রক্রিয়াটা সম্পন্ন করে৷ এর ফলে রক্তে সুগারের পরিমাণ দীর্ঘ সময় ধরে স্থির থাকে এবং কাজে মনোযোগ ধরে রাখা যায় দীর্ঘ সময়৷

পুষ্টিবিজ্ঞানীরা বলছেন, শস্যকণা, যব, জই, আলু, গম, শিম, মটরশুঁটি, ফল এবং সবজি জাতীয় খাবারগুলো মস্তিষ্ককে প্রচুর পরিমাণ কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট যোগায়৷ এছাড়া বাদাম, চীনা বাদাম, চীনা বাদামের তেল, সামুদ্রিক মাছ যেমন - হেরিং, ম্যাকারেল, টুনা ও স্যামন মাছও মস্তিষ্কের খাবার হিসেবে বেশ উপকারী৷ কারণ এই খাবারগুলোতে আছে এমন এক ধরণের অ্যাসিড, যা স্ট্রোক এবং এই জাতীয় নানা রোগের হাত থেকে বাঁচতে সাহায্য করে৷

মস্তিষ্কের জন্য ভিটামিন এ, সি এবং ই এর গুরুত্ব অপরিসীম বলে উল্লেখ করেছেন বার্লিনের পুষ্টিবিজ্ঞানী মানুয়েলা মারিন৷ মস্তিষ্কের বিভিন্ন কোষ-এর ক্ষয়রোধ করা এবং স্নায়ু ও রক্তপ্রবাহী পথের সুরক্ষার জন্য এই ভিটামিনগুলো ভীষণ উপকারী৷

মিউনিখ এর জীববিজ্ঞানী আন্দ্রেয়া ফ্লেমার বলছেন, যদি শরীরে ভিটামিন এ, সি এবং ই- এর ঘাটতি হয় তাহলে, মানুষ খুব দ্রুত বিচলিত, রাগান্বিত, উত্তেজিত, খিটখিটে এবং ক্লান্ত ও অবসাদগ্রস্ত হয়ে যায়৷ তাই এই ভিটামিনগুলো যে সব খাবারে আছে সেগুলো গ্রহণ করার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিশেষজ্ঞরা৷ ভিটামিন সি এর জন্য শুধু কমলা নয় বরং স্ট্রবেরি ও কিউই ফলও বেশি বেশি খাওয়ার জন্য তাগিদ দিয়েছেন তারা৷

আর ভিটামিন ‘বি‘ও কিন্ত কম গুরুত্বপূর্ণ নয়৷ একদিকে মস্তিষ্কের পুরোনো স্নায়ু কোষগুলোকে সুরক্ষা দেয় এবং নতুন কোষ গজাতে সাহায্য করে এই ভিটামিন৷ গম, শিম, কলিজা এবং কলা‘র মধ্যে এই ভিটামিন প্রচুর পরিমাণে আছে বলে জানিয়েছন পুষ্টিবিজ্ঞানীরা৷

এবার আপনার সিদ্ধান্ত নেবার পালা৷ একটি অতি সুস্বাদু চকোলেট ও একটি কলা বা কমলার মধ্য থেকে আপনি কোনটি বেছে নেবেন?

17/09/2022

ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে চা খেলে কী কী উপকার বা অপকার হতে পারে?

ভুলেও খাবেন না। সকালে উঠলে আমাদের পেট থাকে খালি যেখানে থাকে শুধুই হাইড্রোক্লোরিক এসিড HCl যেটা আমাদের পাকস্থলীর দেয়াল থেকে বের হয় খাদ্য পরিপাকের জন্য। চা কিংবা কফি কিংবা ক্যাফেইন জাতীয় কিছু সকালে খালি পেটে খেলে সেটা গোলযোগ সৃষ্টি করবে। যেমন -

১. পেটব্যথা করতে থাকবে।

২. বদহজমের সমস্যাও হতে পারে।

৩. গ্যাস্ট্রিকজনিত অস্বস্তি লাগবে সারাদিন। পেট ফাঁপা, ঢেকুর আটকানো এগুলো।

৪. খালি পেটে গরম গরম চা ঢুকলে সেটা কিন্তু আলসারের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিতে পারে।

এতোগুলো কারণে আপনার উচিত চা-কফি সকালে ঘুম থেকে উঠে না খাওয়া। সবচেয়ে ভালো হলো সকালে উঠেই ১/২ গ্লাস পানি খেয়ে ফেলা। তাতে করে আপনার পাকস্থলীটা এক্কেবারে পরিষ্কার হয়ে যায়। আমার আম্মু তো আমাকে ছোটোবেলা থেকেই সকালে খালিপেটে পানি খাওয়ানোর অভ্যাস করিয়েছে। সকালে উঠে হালকা কুসুম গরম পানিতে খানিকটা লেবুর রস, আদা ছেঁচে সেটার রস দিয়ে খেয়ে নিবেন।এটা আপনার জন্য অনেকভালো হবে। দরকার হলে গুগলেও একটু ঢুঁ মেরে দেখে নেবেন।

ধন্যবাদ। আশা করি কাজে লাগবে।

15/09/2022

What is the best thing you learned today?
Today I learned ——
👄Kiss👄
Sounds incredible to me. I don't know if it's true or not, but I learned it today.
Yes, I was talking about the kiss.
A kiss from a loved one not only boosts confidence, but also burns calories.
Kissing is the easiest way to express love and affection. Feelings are expressed through kissing at the moment of intimacy with a lover. Kissing is healthy according to experts. A kiss is an expression of love and care towards a loved one. So this kiss from a loved one helps to boost confidence in many cases.
Benefits of kissing,,,😱😱😱
Kissing reduces hormones, kissing is essential to reduce physical and mental stress.
Kissing helps boost immunity. Bacteria are exchanged during a kiss on the lips. which can help boost the immune system by strengthening the immune system's ability to fight these bacteria. According to him, kissing can reduce allergy symptoms.
According to doctors, kissing can reduce allergy symptoms.
Unbelievably, it is true that kissing causes the release of adrenaline hormone in the body, which helps to reduce pain in the body.
Kissing is also a form of exercise. At the time of kissing, about thirty muscles are used from both sides of the mouth. So kissing is a mouth exercise.
All that I have said so far is a theory of science
Now I will say, you will do it only when you are married. Never do this before marriage, with a girlfriend or boyfriend. Do it only with your wife.

15/09/2022

Which food or drink is the healthiest to get up in the morning on an empty stomach?
1. Get up in the morning and drink fenugreek-soaked water on an empty stomach.

Because if you drink it, the heart is good and the stomach is good.

2. After 30 minutes you can eat eggs for breakfast because eggs

Ensures adequate daily caloric intake.

15/09/2022

সকালে উঠে খালি পেটে কোন কোন খাবার বা পানীয় সেবন করা সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর?

১।সকালে উঠে খালি পেটে মেথির ভেজানো পানি পান করতে পারেন ।

কারণ এটা পান করলে হার্ট ভালো রাখে ও গ্যাসটিক ভালো হয়ে যায়।

২। ৩০ মিনিট পর সকালের নাশতায় ডিম খেতে পারেন কারণ ডিম

প্রতিদিনের পর্যাপ্ত ক্যালরি গ্রহণ নিশ্চিত করে।

15/09/2022

আপনি আজ সেরা জিনিসটি কী শিখলেন?
আজ আমি শিখলাম ——

চুমু ( kiss)

আমার কাছে অবিশ্বাস্য মনে হয়। সত্যি কিনা মিথ্যা তা জানি না, তবে আজ শিখলাম।

হ্যাঁ বলছিলাম চুমু সম্পর্কে।
প্রিয়জনের কাছ থেকে পাওয়া চুমু শুধু আত্মবিশ্বাসই বাড়ায় না, Kiss করলে ক্যালরিও বার্নহয়।

ভালোবাসা ও স্নেহ প্রকাশের সবচেয়ে সহজ উপায় হল চুম্বন। প্রেমিকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হওয়ার মুহূর্তে চুম্বনের মাধ্যমে অনুভূতি প্রকাশ পায়। বিশেষজ্ঞদের মতে চুমু স্বাস্থ্যসম্মত। চুমু প্রিয়জনের প্রতি ভালোবাসা প্রেম ও যত্নের প্রকাশ। তাই প্রিয়জনের কাছ থেকে পাওয়া এই চুমু অনেক ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সাহায্য করে।

চুমুর উপকারিতা,,,😱😱😱

চুমু হরমোন কমায়, শারীরিক ও মানসিক চাপ কমাতে চুমু অপরিহার্য।
চুমু খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ঠোঁটে চুমু খাওয়ার সময়ে ব্যাকটেরিয়া বিনিময় হয়। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে যা এই ব্যাকটেরিয়াগুলির বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য ইমিউন সিস্টেমের ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে। মতে, চুুমু অ্যালার্জির লক্ষণ কমাতে পারে ।
চিকিৎসকেদের মতে, চুুমু অ্যালার্জির লক্ষণ কমাতে পারে ।
অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি যে , চুমু দেহে এড্রিনালিন হরমোনের ক্ষরণ ঘটায় , যা দেহের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
চুমু একপ্রকারের ব্যায়ামও বটে । চুমুর সময় মুখের দুই দিক থেকে ত্রিশটির মত মাসেলের ব্যবহার হয়ে থেকে । তাই কিস করলে মুখের ব্যায়াম হয় ।
এতক্ষণ যা বললাম সব বিজ্ঞানের থিওরি

এবার আমি বলব, এটা আপনারা তখনই করতে যাবেন যখন আপনি বিবাহিত থাকবেন। বিয়ের আগে কখনই এমনটা করবেন না, কোন গার্লফ্রেন্ড বা বয়ফ্রেন্ড এর সাথে। একমাত্র স্ত্রীর সাথেই করবেন।

কারন এটাও মনে রাখতে হবে যে ইসলাম ধর্মে যিনা করা,

হারাম ⚠️
হারাম⚠️
হারাম⚠️
ধন্যবাদ এতক্ষণ পড়ার জন্য কিছু শিখে থাকলে, একটা শেয়ার দিয়ে জানিয়ে দিবেন।

আল্লাহ সর্বশক্তিমান। 💝💝

Photos from হক বস্ত্র বিতান's post 15/09/2022
14/09/2022

নাকের লোম তুলে ফললে কি স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয়? কী কী হয়?

সব সময়ই আমরা নিজেদের সুন্দর করে তোলার চেষ্টা করি। তার জন্য কত সময় কত কিছুই না করি। তবে কিছু পরিচর্যা শরীরের চরম ক্ষতি করতে পারে। অনেক সময় ঝামেলার সৃষ্টি করে নাকের লোম। অতিরিক্ত বার বাড়ন্তের কারণে তা নাকের বাইরের দিকে বেরিয়ে আসে। আর হাসার সময় তা আরও স্পষ্ট হয়ে যায়। এটা খুবই বিরক্তিকর। তাই এর হাত থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য অনেকেই নাকের লোম টুইজার বা চিমটার মাধ্যমে তুলে ফেলেন। কিন্তু, এতে সাময়িকভাবে দেখতে সুন্দর লাগলেও, এর জন্য মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

ফিল্টার হিসেবে কাজ করেঃ
নাক দিয়ে নিশ্বাস নেওয়ার সময় আমরা যতটা বাতাস ভিতর পর্যন্ত টেনে নিই, তা নাক ফিল্টার করে। নাকের ভিতরে থাকা লোমগুলি সর্বপ্রথম ধুলাবালি থেকে রক্ষা করার জন্য ফিল্টার হিসেবে কাজ করে থাকে।

অ্যালার্জি হতে পারেঃ
ধুলো-বালি আটকে যায় সেই লোমের মধ্যে। এর ফলে আমরা বিশুদ্ধ বাতাস গ্রহণ করতে পারি। কিন্তু, লোম না থাকলে বাতাসের সঙ্গে সঙ্গে ধুলো-বালিও আমাদের নাকে ঢুকে যেতে পারে। তার থেকে হতে পারে অ্যালার্জি।

চিমটার মাধ্যমে লোম তোলাঃ
কিন্তু, অনেকেই নাকের লোম একেবারেই পছন্দ করেন না। আর সেই কারণে টুইজার বা চিমটার মাধ্যমে অনেকেই সেই লোম তুলে ফেলেন। এতে শরীরের প্রচুর ক্ষতি হয়।

ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করে নাকেঃ
নাকের ভিতরে থাকা লোমগুলি চিমটা দিয়ে তুলে ফেলার ফলে এটি গোড়া থেকে উঠে আসে। এর ফলে সেখানে গর্তের সৃষ্টি হয়। আর নিশ্বাস নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই গর্ত দিয়ে ব্যাকটেরিয়া আমাদের নাকের ভিতর লোমকূপে সহজেই প্রবেশ করে। রক্তের মাধ্যমে ইনফেকশন ছড়িয়ে পড়ে

লোম তোলার সময় অনেকের নাক দিয়ে রক্ত বের হয়। আসলে লোমের ঠিক গোড়ার দিকে রক্তনালী থাকে। ফলে লোম তুলে ফেলার সময় ব্যাক্টেরিয়া নাকের মধ্যে প্রবেশ করে তা লোমকূপ দিয়ে খুব সহজেই রক্তে মিশে যেতে পারে। এর ফলে ইনফেকশন গোটা শরীরে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়।

ব্রেন টিউমারঃ
উপড়ে ফেলা লোমের মধ্যে দিয়ে ব্যাকটেরিয়াগুলো অনেক সময় মস্তিষ্কের মধ্যেও চলে যেতে পারে। তার থেকে ব্রেন টিউমার হতে পারে। যার ফলে আপনার মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

চিমটা দিয়ে তোলার দরকার নেইঃ
আসলে নাকের বাইরে লোম বেরিয়ে আসা কারও পছন্দ নয়। তবে সেগুলিকে চিমটা দিয়ে তোলার কোনও প্রয়োজন নেই। এতে আখেরে ক্ষতিই হবে।

ট্রিমার দিয়ে কেটে ফেলুনঃ
নাকের লোম বেশি বড় হয়ে গেলে তা কাঁচি বা ট্রিমার দিয়ে কেটে ফেলুন। তবে লোমগুলি গোঁড়া পর্যন্ত কেটে ফেললে তা রোগের কারণ হয়ে দাঁড়াবে। তাই যতটুকু প্রয়োজন ততখানি কাটুন।

নির্ভয়ে শ্বাস নিনঃ
বাজারে নাকের লোম কাটার জন্য কাঁচি পাওয়া যায়। প্রয়োজনে তা কিনে নিন। তা দিয়ে লোম কাটুন। এতে ভয়ের কোনও কারণ থাকবে না। এমনকী, আপনি শ্বাস নেওয়ার সময় ফিল্টারের ক্ষেত্রেও কোনও সমস্যা হবে না।

11/09/2022

আজ আপনার থেকে কী শিখতে পারি?

ভয়ঙ্কর ঘাতক !

গাছটি খুব পরিচিত ।অফিস, স্কুল বা বাড়িতে শখ করে লাগানো এই পাতাবাহারটি যে আদতে কি ভয়ঙ্কর, তা আমরা ঘুণাক্ষরেও টের পাই না! এই গাছটির কারণে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন আপনি, এমনকি মারাও যেতে পারেন!

বাড়িতে পাতাবাহার জাতীয় গাছ রাখতে ভালোবাসেন অনেকেই। তবে গাছ রাখার আগে অবশ্যই জেনে নেওয়া প্রয়োজন গাছটি আমাদের কোনো ক্ষতি করতে সক্ষম কি না। বিশেষ করে বাসায় ছোট শিশু থাকলে অবশ্যই সাবধান হওয়া প্রয়োজন। এই যে গাছটির ছবি দেখছেন, তার পোশাকি নাম হলো Dieffenbac hia এবং অফিস আদালতে, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বারান্দা বা করিডোরে, এমনকি বাসাবাড়ির বারান্দাতেও একে দেখা যায়। সুন্দর এই গাছটি যে আসলে আমাদের ক্ষতি করতে সক্ষম তা আমরা কেউই জানি না।

একজন অভিভাবকের পরামর্শ হচ্ছে এটি, যে বাড়িতে ছোট বাচ্চা থাকলে আপনার উচিত হবে এদের ব্যাপারে জেনে নিয়েই এসব গাছকে বাসায় রাখা। কারণ তার ৩ বছর বয়সী কন্যাশিশু ভুল করে এই গাছের একটি পাতা গিলে ফেলে। এতে তার জিহ্বা ফুলে যায় এবং তার মৃত্যু ঘটে। সামান্য অসাবধানে এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটতে পারে আপনার জীবনেও।

খুব সুন্দর একটি পাতাবাহার। এটাকে বাসায় রাখা তো উচিতই নয়, তার পাশাপাশি বাইরেও এই গাছ দেখলে বাচ্চাদেরকে এর কাছাকাছি যেতে দেবেন না। এর প্রভাব এতই খারাপ, যে এর যে কোনো অংশ খাওয়ার এক মিনিটের মাথায় একটি শিশুর মৃত্যু হতে পারে। প্রাপ্তবয়স্কদের মৃত্যু হতে পারে ১৫ মিনিটের মাঝে। এমনকি এই গাছ হাত দিয়ে ধরলে এবং এই হাত চোখে গেলে অন্ধত্বের সম্ভাবনা থাকে।

এই গাছ যদি আপনার ঘর বা প্রতিষ্ঠান থেকে সরাতে না চান বা সরানো সম্ভব নাও হয়, তাহলে এর চারপাশে বেড়া অথবা গ্রিল দিয়ে রাখুন যাতে বাচ্চারা এর পাতার নাগাল না পায়। এতে দুর্ঘটনা ঠেকানো সম্ভব হবে।

(সংগৃহীত)

11/09/2022

কাঁচা রসুন খাওয়ার ক্ষ‌তিকর দিকগু‌লো কী কী?

এটির আসল উত্তর ছিল: কাঁচা রোসন খাওয়ার ক্ষ‌তিকর দিকগু‌লো কি কি?
রসুন একটি বহুল প্রচলিত মসলা। এটি দেখতে অনেকটা পেঁয়াজের মতো। এটি মূলত এক ধরণের সবজি। রসুনের নানাবিধ উপকার রয়েছে। তাই এটি ভেষজ ঔষধ তৈরিতেও ব্যবহৃত হয়। পাশাপাশি রসুনের কিছু অপকারিতাও আছে।

রসুনের উপকারিতা ও অপকারিতা
ছবিঃ ডিএমপি নিউজ

কাঁচা রসুনের আলাদা কিছু গুণাগুণ ও উপকারিতা রয়েছে। সেগুলো আপনার সামনে তুলে ধরবো।

কাঁচা রসুনের উপকারিতা কি?

রান্না করা রসুনের থেকেও কাঁচা রসুনের উপকারিতা অনেক বেশি। তাই রসুনের সম্পূর্ণ উপকারিতা পেতে হলে কিছু কাঁচা রসুন খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।

একুশে টিভির ওয়েবসাইটে রসুনের গুণাগুণ নিয়ে একটি রিপোর্ট লেখা হয়েছে। এছাড়াও আরো কিছু ওয়েবসাইট থেকে কাঁচা রসুনের উপকারিতা গুলো নিচে দেওয়া হলোঃ

কাঁচা রসুন উচ্চ রক্তচাপ কমাতে দারুণভাবে সাহায্য করে।
বিপাকীয় ক্রিয়া ও পরিবেশ দূষণের ফলে যে ফ্রি র‌্যাডিক্যালস তৈরি হয় তা হার্ট তথা সমস্ত শরীরের জন্য ক্ষতিকর৷ রসুনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সেই ক্ষতি খুব ভাল ভাবে ঠেকাতে পারে৷
এটি খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
ভালো কোলেস্টেরল বাড়াতেও সাহায্য করে।
লেড টক্সিসিটি কমাতে সাহায্য করে।
সংক্রমণজনিত রোগবালাই কমাতে সাহায্য করে।
খালি পেটে রসুন খেলে যকৃত এবং মূত্রাশয় সঠিকভাবে নিজ নিজ কাজ করতে পারে।
রসুনের সাপ্লিমেন্ট বা কাঁচা রসুন খেলে ফ্লু এবং কমন কোল্ড তাড়াতাড়ি সেরে যায়।
যক্ষ্মা রোগ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
কাঁচা রসুন কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।
হাড়ের জোর বাড়ায়।
দ্রুত স্কিন ইনফেকশন সারিয়ে তোলে।
রসুন যৌনসক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
এক কোয়া রসুনের উপকারিতা কি

এক কোয়া রসুনের নানাবিধ উপকারিতা পাওয়া যায়। প্রতিদিন এক কোয়া কাঁচা রসুন খেলে উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাড প্রেসার কমানো সম্ভব।

এছাড়াও, এক কোয়া রসুনেও উপরের দেওয়া উপকারিতাগুলো পাওয়া যায়। তাই প্রতিদিন অন্তত এক কোয়া রসুন খাওয়ার চেষ্টা করতে পারেন। কোনো সমস্যা হলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

ওজন কমাতে রসুন

এটা শুনলে আপনি হয়তো অবাক হবেন। কিন্তু হ্যাঁ এটাই সত্যি। ওজন কমাতে রসুন খুব কাজে লাগে। রসুনে বিভিন্ন ঔষধি গুণ রয়েছে।

রসুনে ভিটামিন-বি, ভিটামিন সি, ফাইবার ও ক্যালশিয়াম থাকে। এর পাশাপাশি, রসুনে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, আয়রন, সোডিয়ামও থাকে।

যেনো তেন ভাবে রসুন খেলেই ওজন কমে না। এজন্য আপনাকে কিছু নিয়ম মানতে হবে। নির্দিষ্ট নিয়মে রসুন খেলেই ওজন কমাতে পারবেন।

ওজন কমালেও এটি শরীরের শক্তি বাড়ায়। এছাড়াও এটি হজমেও সাহায্য করে। অতিরিক্ত ক্ষুদা নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে ওজন কমাতে খুব সহজ হয়।

যে নিয়মে খেতে হবে রসুন

রসুনকে ৪৫ মিনিট ধরে রান্না করলে তার গুণগুলি কমে যায়।
রসুন কাঁচা হলে উপকারিতাও বেশি থাকে।
সকালে একদম খালি পেটে কাঁচা রসুন খাওয়া উচিত।
রসুনের ৩-৪ টি কোয়া খুলে ১০-১৫ মিনিট রেখে দিন। এরপর পানি দিয়ে খেয়ে নিন।
ওজন কমাতে চাইলে লেবুর রসের সাথে রসুন খান।
মধুর সঙ্গে রসুন মিশিয়ে খেলেও ভালো ফল পাওয়া যায়।
রসুনের অপকারিতা

রসুনের উপকারি দিক গুলোর পাশাপাশি কিছু অপকারিতাও আছে। তাই আমাদের এগুলোও জানতে হবে। রসুনের অপকারিতা ও ক্ষতিকর দিকগুলো নিয়ে বিডি নিউজ ২৪ ডট কমে একটি রিপোর্ট লেখা হয়েছে।

অতিরিক্ত রসুন খেলে যকৃতের ক্ষতি হতে পারে।
বমি হতে পারে।
মুখে দুর্গন্ধ হতে পারে।
খালি পেটে রসুন খেলে ডায়রিয়া হতে পারে।
খালি পেটে তাজা রসুন খেলে বুক জ্বালাপোড়া, বমিভাব ও বমি হতে পারে।
শিশুকে বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন এমন মায়েদেরও রসুন থেকে দূরে থাকতে হবে কারণ তা দুধের স্বাদ পাল্টে দেয়।
রসুন খেলে গর্ভবতী নারীদের প্রসব যন্ত্রণা বেড়ে যায়। (গর্ভাবস্থায় কাঁচা রসুন খাওয়া থেকে বিরত থাকুন)
অতিরিক্ত রসুন খেলে রক্তচাপ অনেক কমে যায়।
রক্তচাপ কমে গেলে মাথা ঘুরাতে পারে ও নিম্ন রক্তচাপজনিত সমস্যা দেখা দিতে পারে।
রসুন নারী যৌনাঙ্গের সংবেদনশীল টিস্যুতে অস্বস্তি সৃষ্টি করে।
অতিরিক্ত রসুন খাওয়ার কারণে ‘আইরিস’ ও ‘কর্নিয়ার মাঝে রক্তক্ষরণ ঘটতে পারে। ফলে, হারাতে পারে দৃষ্টিশক্তি।
ধন্যবাদ 💙

10/09/2022

মস্তিষ্ক সবসময় ভালো রাখার উপায় কী?

এটির আসল উত্তর ছিল: মাথার ব্রেন সব সময় ভালো রাখার উপায় কি আছে?
কীভাবে ব্রেইন ভালো রাখা যায়?

কয়েকটি উপায় দিচ্ছি।

১. খাবারঃ পর্যাপ্ত পরিমানে, পর্যাপ্ত পুষ্টিমান বিচার করে সব রকম খাবার খাওয়ার চেষ্টা করবেন। মাছ, মাংসই না শুধু। শাক-সবজি এক্ষেত্রে অধিক গুরুত্বপূর্ণ।

২. ব্যায়ামঃ ব্যায়াম শুধুমাত্র শরীরই ফিট রাখে না, সেই সাথে মাথাটাকেও ফিট রাখতে সহায়তা করে। কারন ব্যায়ামের ফলে শরীরে রক্ত চলাচল দ্রুত হয়, রক্ত দ্রুত পরিশোধিত হয়। বিশুদ্ধ রক্ত অবশ্যই ব্রেনের জন্য দারুণ ভালো।

৩. সমস্যা সমাধানঃ প্রতিদিনই এমন কতোই না সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় আমাদের। সকল সমস্যার সমাধান আমরা করতে পারি না। যাহোক, যদি সমাধান নাও করতে পারি, করার চেষ্টা করলেও ব্রেন সচল থাকবে। মনে রাখবেন সমস্যা সমাধান করলে ব্রেন একটিভ থাকে, সমাধান করার আনন্দে আপনিও থাকবেন উচ্ছ্বসিত 😁

৪. ব্রেন গেমসঃ এমন কোনো গেমস খেলুন যা থেকে আপনি কিছু শিখতে পারবেন অথবা নিজের ব্রেইনকে একটিভ রাখতে পারবেন। ব্রেন গেমস একটি দারুন উপায়। প্লে-স্টোরে খুজে দেখলে মজার মজার অনেক ব্রেন গেমস খুজে পাবেন, যেগুলো ব্রেনকে সচল রাখতে পারবেন।

৫. ঘুমঃ ক্লাসমেটদের মাঝে খুজে দেখুন, এমন অনেকেই আছে যারা দিনের মধ্যে ৯/১০ঘন্টাই ঘুমিয়ে শেষ করে দেন। অথচ রেজাল্টের সময় তারা থাকে এগিয়ে। ঘুমের সময় মানুষের ব্রেন তার যাবতীয় কাজ নিজের মতো সামলে নেয়। সারাদিন কি করলেন, না করলেন, কোন ঘটনা/পড়াটা মেমরিতে রাখা দরকার, সবই ঘুমের মধ্যেই সেটাপ করে নেয় ব্রেইন। এই সেটআপ টাইম পর্যাপ্ত নাহলে কি হবে? মেমরি সেভিং বাধাপ্রাপ্ত হবে এবং মস্তিস্ক পর্যাপ্ত বিশ্রামও করতে পারবে না। ঘুম না মানে আপনার ক্লান্তি, আপনার ক্লান্তি মানে আপনার মস্তিষ্কেরও ক্লান্তি! তবে অতিরিক্ত ঘুমও কিন্তু ভালো নয়।

৬. মাদক গ্রহন না করা।

৭. পর্নোআসক্তি না হওয়া।

৮. হস্তমৈথুন থেকে বিরত থাকা।

৯. ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়া।

আশা করি উপযুক্ত উত্তর দিতে পেরেছি।😊

07/09/2022

স্ট্যামিনা বাড়াতে কী খাবেন?

এটা জানতে গেলে প্রথমে জানতে হবে

স্ট্যামিনা কী? - বাংলাতে ন্স্ট্যামিনার অর্থ অভ্যন্তরীণ শক্তি। সহজ কথায় বলতে গেলে স্ট্যামিনা বলতে বোঝায় যে কোনও ব্যক্তি দীর্ঘকাল ধরে মানসিক বা শারীরিকভাবে যে কোনও কাজকে টিকিয়ে রাখতে আমরা যে শক্তি ব্যবহার করি তা হ'ল স্ট্যামিনা।

স্ট্যামিনা বাড়াতে আয়ুর্বেদিক প্রতিকার

শুকনো খেজুর

৪-৫ টি শুকনো খেজুর, ২-৩ টি কাজুবাদাম এবং দুটি বাদাম ভাল করে 300 গ্রাম দুধে সিদ্ধ করুন এবং সকালে চিনির ক্যান্ডি মিশিয়ে খেলে স্ট্যামিনা অক্ষত রেখে দিন। রাতে ঘুমানোর আগে যদি এটি পান করেন তবে কাজ করার শক্তি বৃদ্ধি পায়।

শিলাজিত

ভারতীয় চিকিত্সকরা প্রাচীনকাল থেকেই এই ওষুধটি ব্যবহার করে আসছেন। শিলজিৎ আপনার শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সহায়তা করে।

অশ্বগন্ধা

অশ্বগন্ধা প্রাচীন কাল থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে।এটি একটি প্রাচীন ঔষধি যা মন এবং দেহের সর্বোএ এর প্রভাব দেখায়। অশ্বগন্ধার শিকড়ও ত্বকের বিভিন্ন রোগ নির্ণয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি যৌন শক্তি বাড়িয়ে প্রজনন ক্রিয়াকে উন্নত করে।

কিসমিস

কিসমিসে প্রচুর ঔষধি গুণ রয়েছে, তাই মধু এবং কিসমিসের সংমিশ্রণ স্ট্যামিনা বৃদ্ধিতে খুব ভাল সহায়তা করে ।একটি গ্লাসের মধ্যে 300 গ্রাম কিসমিস এবং চিনি মিশিয়ে 48 ঘন্টা রাখুন। এর পরে, প্রতিদিন সকালে খালি পেটে মধুতে ভিজিয়ে 4 -5 টি করে কিশমিশ খান, আপনার স্ট্যামিনা কয়েকদিনের মধ্যে বাড়বে।

কলা

কলাতে প্রচুর পরিমাণে শর্করা, ফাইবার, পটাসিয়াম এবং ফ্রুকটোজ ইত্যাদি উপাদান থাকে আপনি যদি স্ট্যামিনা এবং শক্তি বাড়াতে চান তবে আপনি প্রতিদিন কলা খেতে পারেন। নিয়মিত কলা খাওয়া শারিরীক বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। আপনি যদি নিজের চলমান ক্ষমতা বাড়াতে চান তবে আপনার প্রতিদিনের ডায়েটে কলা অন্তর্ভুক্ত করুন।

মিষ্টি আলু

মিষ্টি আলু কে বলা হয় শক্তি বাক্স। স্বাস্থ্যের দিক থেকে এতে বিদ্যমান পুষ্টিগুণ অত্যন্ত উপকারী। আয়রনের অভাবের কারণে আমাদের শরীরে শক্তি থাকে না, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা প্রভাবিত হয় এবং রক্ত কোষগুলি সঠিকভাবে উত্পাদিত হয় না, তবে মিষ্টি আলু আয়রনের ঘাটতি দূর করতে খুব সহায়ক।

ওটস

আজকাল, ওটস খুব বিখ্যাত হয়ে উঠেছে আপনি যদি প্রাতঃরাশে ওট খেতে থাকেন, তবে আপনি অলসতা এবং ক্লান্তি থেকে দূরে থাকবেন এটি প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং শর্করা পাওয়া যায় যা আপনার দেহের স্ট্যামিনা ঠিক রাখে ওটগুলি ধীরে ধীরে হজম হয়, যাতে শরীর দীর্ঘ সময় ধরে শক্তি পায়।

বীট গাছের রস

নিয়মিত বিটরুটের রস খেলেও ক্লান্তি ইত্যাদি থেকে মুক্তি পেতে পারেন চিনিতে প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়াম, ফাইবার, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন এ রয়েছে । এই সমস্ত পুষ্টি স্ট্যামিনা বাড়াতে সহায়ক। যারা ছুটে চর্চা করেন তাদের জন্য চুনকদার রস খুব উপকারী।

শুষ্ক ফল

শুকনো ফলগুলি আপনাকে শক্তিশালী রাখার পাশাপাশি আপনার শরীরকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। এটি কারণ শুকনো ফলগুলিতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি এবং খনিজ থাকে যা আপনার শক্তি এবং স্ট্যামিনা বাড়াতে সহায়ক। শুকনো ফলের মধ্যে ভিটামিনের পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে ওমেগা 3 ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে যা আপনার দেহে সঠিক শক্তি সরবরাহ করতে সহায়তা করে।

সাদা মুসুলির ব্যবহার

স্টিমিনা বাড়াতে হোয়াইট মুসালি বিভিন্ন চিকিত্সা অনুশীলন যেমন আয়ুর্বেদ, ইউনানী, প্রাকৃতিক চিকিৎসা ইত্যাদিতে ব্যবহৃত হয়েছে। এটি একটি প্রাকৃতিক ঔষধি, যা শারীরিক ক্ষমতা বৃদ্ধি করার জন্য খুব বিখ্যাত। এটি বন্ধ্যাত্ব এবং শুক্রাণুর ঘাটতি কাটিয়ে ও যৌন ক্ষমতা বাড়াতে ব্যবহৃত হয়েছিল।

এসব ছাড়াও আর কী? স্ট্যামিনা বাড়াতে কী খাবেন

স্ট্যামিনা বাড়ানোর জন্য শরীরের পর্যাপ্ত পুষ্টি হিসাবে প্রোটিন, আয়রন এবং ক্যালসিয়ামও প্রয়োজনীয়। দেহে পুষ্টির জন্য পুষ্টিকর খাবার প্রয়োজনীয়, যা দেহে প্রচুর পরিমাণে শক্তি দেওয়ার সময় স্ট্যামিনা বাড়ানো প্রয়োজন। স্টামিনের জন্য কী খাবারগুলি গ্রহণ করতে হবে তা নীচে জানুন

প্রোটিন: ব্রোকলি, পালং শাক, মাশরুম, ফুলকপি, কলা, জলচর, মটর, ওট, মটরশুটি, কুমড়োর বীজ, বাদাম, চাল, সূর্যমুখী বীজ, ভেটের রুটি, তিলের বীজ, চিনাবাদাম এবং কাজু ইত্যাদি

ক্যালসিয়াম: দুধ, তোফু, তিল, চিয়া বীজ, কিডনি মটরশুটি এবং বাদাম।

আয়রন: পালং শাক, অ্যাস্পারাগাস, সুইস চার্ড, ব্রকলি, টফু, মসুর, কুমড়োর বীজ, তিলের বীজ এবং সয়াবিন।

এগুলি ছাড়াও স্ট্যামিনা বাড়াতে আপনি ফল-সবজি, ওটমিল, বাদামি চাল, ফ্যাটবিহীন বা স্বল্প ফ্যাটযুক্ত দুধ এবং পনির খেতে পারেন।

আপনি এইভাবে আপনার স্ট্যামিনা বাড়াতে পারেন।

02/09/2022

Assalamu Alaikum friends .
How are You ?
Jumma Mubarak!

01/09/2022

মানুষের পেটে গ্যাস হয় কেন?

যদি কারো কোষ্ঠকাঠিন্য হয় এবং খাদ্য অন্ত্রে ধীরে ধীরে যায়, তাহলে এটি পেটে গ্যাস গঠনের সুযোগ বেশি দেয়। পেটে যখন খাবার দীর্ঘ সময় থাকে, তখন জীবাণুগুলো দীর্ঘ সময় সক্রিয় থাকে এবংপেটে গ্যাস তৈরি করে। বয়স বাড়ার সাথে সাথে হজমশক্তি কমে যায়, যা আরও গ্যাস গঠনের দিকে নিয়ে যেতে পারে।

আবার এর উল্টো দিকও আছে।

কারো জেনেটিক কারনে পাকস্থলীর গ্যাসট্রিক গ্ল্যান্ডে অতিরিক্ত অ্যাসিড নিঃসরণের ফলে অ্যাসিডিটি বা গ্যাসের সমস্যা হয়। সাধারণত অনেকক্ষণ খালি পেটে খাকলে, অতিরিক্ত চা,কফি পান করলে, মশলাযুক্ত ও ভাজাভুজি খাবার বেশি খেলে, খাওয়ার অনিয়ম হলে, রাতের খাবার খেয়ে সঙ্গে সঙ্গে ঘুমিয়ে পড়ার অভ্যাস থাকলে, অতিরিক্ত মদ্যপান, ধূমপান, দুশ্চিন্তা, অনিদ্রা ইত্যাদি কারণে পেটে গ্যাস হতে পারে। গ্যাস, অম্বলের কারণেই পেট ফুলে ওঠে, ঢেকুর ওঠে, বুক জ্বালা করে ও পেটের অন্যান্য সমস্যা দেখা দেয়।

একটি নতুন জীবন ধারা ও কিছু নিয়ম পারে অতিরিক্ত গ্যাস থেকে মুক্তি দিতে।
সে বিষয় নিয়ে পরবর্তী পোস্টটি দেখার জন্য অনুরোধ করছি।

Copy from Quora

31/08/2022

মস্তিষ্কে শক্তি বৃদ্ধি করার সবচেয়ে ভালো উপায় কী?
প্রশ্নটিই করার কারণে আপনাকে ধন্যবাদ।

সাইকোলজিতে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করার বিভিন্ন কৌশল রয়েছে। তার মধ্যে কিছু কৌশল নিয়ে আজকে আলোচনা করলাম। আপনি আপনার জীবনে এগুলো এপ্লাই করে দেখতে পারেন।
আমার স্মৃতিশক্তি কমে গেছে, আমি আর আগের মত মনে রাখতে পারিনা, আমি কোন কিছু পড়লে ভুলে যাই, এরকম অভিযোগ অনেকেই করে থাকেন। অনেকেই আবার তাদের বর্তমান স্মৃতিশক্তি নিয়ে সন্তুষ্ট নয় । স্মৃতিশক্তি আসলে অনেকগুলো বিষয়ের সাথে জড়িত। কোন বিষয় নিয়ে বারবার চিন্তা করলে, শারীরিকভাবে গুরুতর অসুস্থ থাকলে,কোন ট্রমার মধ্যে দিয়ে গেলে, মস্তিষ্কে আঘাত পেলে, একসাথে অনেক তথ্য মুখস্থ করার চেষ্টা করলে, কোন মানসিক সমস্যা থাকলে ব্যক্তি স্মৃতি থেকে তথ্য পুনরুদ্ধার করতে ব্যর্থ হতে পারেন। দৈহিক ও মানসিক অসুস্থতার কারণে আমরা নতুন বিষয় মুখস্থ করতে ব্যর্থ হই এবং কোন কোন ক্ষেত্রে মুখস্থ করা বিষয়ও ভুলে যাই । তাছাড়া বার্ধক্য জনিত কারণে মানুষের স্মৃতিশক্তি লোপ পেতে পারে। আমাদের মস্তিষ্কের প্রতিটি স্মৃতি কতগুলো নিউরনের সংযোগে তৈরি হয়। আমরা যদি আমাদের ইন্দ্রিয়ের সাহায্যে প্রথম কোন সাধারণ তথ্য পেয়ে থাকি তাহলে তা আমাদের স্মৃতিতে নিউরোনের মধ্যে একটি নতুন সংযোগ তৈরী করে। যদি ঐ তথ্য বারবার পুনরাবৃত্তি করা হয় তাহলে নিউরনগুলো মধ্যে সংযোগ শক্তিশালী হয়।

স্মৃতিশক্তির সাথে আমাদের খাদ্যের একটি নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে । কিছু খাবার যেমন, ওমেগা -3 এসিড মস্তিষ্ক এবং স্নায়ু কোষ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আর এ ওমেগা -3 চর্বিযুক্ত মাছে পাওয়া যায় । আবার কিছু কিছু খাবার যেগুলো আপনার মস্তিষ্কের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে যেমন, চিনি, প্রক্রিয়াজাতকরণ খাবার, মাখন, লাল মাংস, ফাস্টফুড, লবণ ইত্যাদি।স্মৃতি সংক্রান্ত সমস্যা দূর করতে আমরা এসব খাবার পরিহার করে চলতে পারি । আমরা যখন কোন মানসিক চাপে থাকি তখন আমাদের ব্রেইন থেকে কর্টিসোল নামক এক ধরনের নিউরোট্রান্সমিটার ক্ষরণ হয় যেটা আমাদের স্মৃতি থেকে কোন তথ্য পুনরুদ্ধার করার ক্ষমতাকে বাধাগ্রস্ত করে। তাই চাপ মুক্ত জীবন যাপন স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে।

অনুশীলনের সাহায্যে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করা না গেলেও অনুশীলনের মাধ্যমে স্মৃতির উপাদানের (যেমন, শিখন, সংরক্ষণ,পুনরুদ্রেক, প্রত্যাভিজ্ঞা, স্থান-কাল নির্দেশ ইত্যাদি )কাজকে ত্বরান্বিত করা যায়। নিম্নে এ সম্পর্কে আলোচনা করা হল:

১। উচ্চারণ: কোন তথ্য মুখস্থ করার ক্ষেত্রে নিরবে পড়ার চেয়ে উচ্চারণ করে পাঠ করা অনেক ভাল। উচ্চারণের একটি বিশেষ সুবিধা হল এর ফলে চক্ষু এবং কর্ণ এ দুটি ইন্দ্রিয় সমানভাবে কাজ করে। আপনি যদি কোন কিছু শব্দ করে পড়েন তাহলে স্মৃতির নিউরনগুলো মধ্যে সংযোগ শক্তিশালী হবে এবং সেটা মনে রাখার সহজ হবে। এছাড়া ছন্দ ও সুরের মাধ্যমে পাঠ করলে তা সহজে মুখস্থ হয়

২। সামগ্রিক বনাম আংশিক পদ্ধতি: ছোট একটি তথ্য মুখস্থ করার ক্ষেত্রে অংশ অংশ ভাবে পড়ার চেয়ে সামগ্রিকভাবে পড়া উত্তম। অর্থহীন বিষয়বস্তু শেখার ক্ষেত্রে আংশিক পদ্ধতি অধিক কার্যকর

৩। বিরতি পদ্ধতি: কোন নির্দিষ্ট পাঠ মুখস্থ করার সময় মাঝে মাঝে বিরতি দিয়ে শিক্ষা লাভ করলে তথ্যগুলি স্থায়ীভাবে স্মৃতিতে সংরক্ষণের পর্যাপ্ত সময় পায় এর ফলে শিক্ষন স্থায়ী হয়

৪।অর্থ অনুধাবন: বিষয়বস্তুর অর্থ বুঝে পাঠ অভ্যাস করলে দ্রুত মুখস্থ হয়। অর্থ না বুঝে পাঠ অভ্যাস করলে মুখস্থ হতে বেশী সময় লাগে

৫। রুটিন পদ্ধতি: রুটিন অনুযায়ী পাঠ অভ্যাস করলে স্মৃতির পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে

৬।সংগঠন: পাঠ করার পর যদি বিষয়বস্তু সুন্দরভাবে সাজান হয় তবে তা স্মরণ করা সহজতর হয়। এলোমেলোভাবে পাঠ করলে তা সহজে স্মরণ করা যায়না

৭।নিদ্রা পূর্বে পাঠ : নিদ্রার পূর্বে পাঠ মুখস্থ করলে তা সহজে স্মৃতিচিহ্ন থেকে বিলীন হয় না। কারণ নিদ্রায় যাওয়ার ফলে স্মৃতির চিহ্নগুলো বাধাগ্রস্ত হয় না। তাছাড়া পর্যাপ্ত ঘুম স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক

৮।গভীর মনোযোগ: স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে গভীর মনোযোগ একটি শর্ত হিসেবে কাজ করে। গভীর মনোযোগ সহকারে পাঠ করলে তা সহজেই স্মরণ করা যায়

৯।Survey Q 3R : কোন বিষয়বন্তু মুখস্থকরণের ক্ষেত্রে রবিনসন এক যুগান্তকারী নিয়ম প্রণয়ন করেছেন। তার নিয়মটি Survey Q 3R পদ্ধতি নামে পরিচিত। এখানে, Survey মানে -জরিপ করা Q মানে Question - প্রশ্ন করা, Read - পড়া (R-1), Recite- আবৃত্তি (R-2) এবং Review-পর্যালোচনা(R-3)। এ পদ্ধতিতে শিক্ষার্থী প্রথমে বিষয়বস্তু সম্পর্কে জরিপ করে নিজে নিজে প্রশ্ন করবে এবং নিজে নিজে সে প্রশ্নগুলোর উত্তর অনুসন্ধান করবে । পড়ার সময় আবৃতি সহকারে পাঠ করবে এবং বিষয়বস্তু পড়া শেষে তা পুনরায় স্মরণ করার চেষ্টা করবে। এ রূপ প্রক্রিয়ায় একজন শিক্ষার্থী সহজেই কোন বিষয়েকে আয়ত্ত আনতে পারবে

১০।সংক্ষেপণ/মনেমোনিক্স (mnemonics): কোন তথ্য মুখস্থ করার জন্য আপনি সংক্ষেপণ/মনেমোনিক্স (mnemonics) ব্যবহার করতে পারেন। এ পদ্ধতিতে আপনি কতগুলোর শব্দ প্রথম অদ্যাক্ষর দিয়ে একটি ছোট শব্দ তৈরি করতে পারেন । যেমন: আপনাকে কতগুলি পয়েন্ট মুখস্থ করতে হবে। আপনি ওই পয়েন্ট গুলির প্রথম অদ্যাক্ষর দিয়ে একটি শব্দ বা বাক্য তৈরি করে তা খুব সহজেই মুখস্থ করতে পারেন।যেমন: ছোটবেলায় আমরা শিখেছি বেনীআসহকলা অর্থাৎ বেগুনি, নীল, আসমানী, সবুজ, হলুদ, কমলা এবং লাল। এক্ষেত্রে শব্দটি বা বাক্যটি অর্থবহ করলে ফলাফল আরো ভালো পাওয়া যায়।

উল্লিখিত কৌশল গুলো অনুসরণের মাধ্যমে আমরা আমাদের স্মৃতির উপাদানের কাজ ত্বরান্বিত করতে পারি।
মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আপনি এই আর্টিকেলটি শেয়ার করতে পারেন এবং মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ে আপনার জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করতে এই মঞ্চে যুক্ত হতে পারেন। আপনাকে ধন্যবাদ।

লেখক: মোঃ আবু তারেক, সাইকোলজিস্ট, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি।

25/08/2022

চিরকালের মতো চুল পড়া বন্ধ করার উপায় সম্পর্কে জানুন এবং চুল লম্বা করুন ।

চুলের সমস্যার কথা বলতে গেলে প্রথমেই আমাদের বলতে হয় চুল ঝরে পড়ার কথা। এটা আমাদের কাছে একটা কমন প্রবলেম হিসেবে দাঁড়িয়েছে। তাই আমরা আপনাদের কিছু টিপস এর কথা বলব যা ব্যবহার করলে চিরকালের মতো চুল পড়া বন্ধ হবে এবং আপনার চুল লম্বা হবে পা পর্যন্ত।

তবে চলুন আমরা জানব কিভাবে চিরকালের মতো চুল পড়া বন্ধ করার উপায়,এবং কিছু টিপস যা খুবই প্রয়োজনীয় চুলকে দ্রুত লম্বা করে তুলতে পারে।

1. আমাদের প্রথম টিপস হলো চুলের গোড়ায় blood circulation বাড়িয়ে তোলা

আমাদের চুল পড়া কমানোর জন্য সর্বোত্তম আমাদেরকে blood circulation বাড়িয়ে তুলতে হবে । এর জন্য আমাদের প্রতিদিন 4 থেকে পাঁচবার তেলের মেসেজ করতে হবে। আর এই তেল অয়েল মেসেজ করার জন্য অবশ্যই খাঁটি তেল ব্যবহার করতে হবে। যেমন খাঁটি নারিকেল তেল অথবা খাঁটি সরিষার তেল ব্যবহার করতে পারেন। আমরা আপনাদেরকে যে তেল এর কথা বললাম এর মধ্যে যেকোনো একটি তেল দিয়ে মেসেজ করুন মেসেজটা অবশ্যই 10 থেকে 15 মিনিট ধরে করতে হবে। তবে আমরা আপনাদেরকে বলবো রাতে করার জন্য। রাতে মেসেজ করার পর সকালে আপনি শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

2. আমাদের দ্বিতীয় টিপসটি হলো:Protein for healthy hair
আমরা সবাই জানি আমাদের চুল প্রোটিন দিয়ে তৈরী। আমাদের চুল পড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ হলো চুলে প্রোটিনের অভাব। আর এই চুল পড়া বন্ধ করার জন্য আমাদের প্রোটিন যুক্ত খাবার খেতে হবে। তাই আমাদেরকে দৈনন্দিন খাবারের সাথে প্রোটিনযুক্ত খাবার রাখতে হব।

আমরা আপনাদেরকে দশটি সেরা প্রোটিন যুক্ত খাবারের তালিকা দিচ্ছি। যা আপনার খাবারের সাথে রাখলে আপনার চুল পড়া বন্ধ হবে।

1.ডিম

2.অঙ্কুরিত ছোলা

3.মুরগির মাংস

4.চিনেবাদাম

5.ব্রকলি

6.সয়াবিন

7.কাঠবাদাম

8.কাজুবাদাম

9.গরুর দুধ

10.মাছ

যে কয়টি প্রোটিনযুক্ত খাবার কথা বললাম এটা আপনারা প্রতিদিন আপনার খাবার তালিকা রাখবেন।

3. আমাদের তিন নম্বর টিপস টি হল:Daly Exercise For Healthy Hair

আমরা সবাই জানি আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য ব্যায়াম করা কতটা জরুরি। আমরা সবাই জানি ব্যায়াম শুধু শরীরচর্চা করার জন্য করে থাকি। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা কিছু ব্যায়াম আছে যা করলে আমাদের চুল পড়া বন্ধ হবে এবং তার সাথে সাথে চুল লম্বা হবে। তাই আজকে আমরা এমন কিছু ব্যায়াম সম্পর্কে জানবো যা করলে আমাদের চুল পড়া বন্ধ হবে এবং তার সাথে সাথে চুল লম্বা হবে।

চুলের ব্যায়াম করার জন্য কার্ডেই এক্সারসাইজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই ব্যায়ামটি আমরা যদি প্রতিনিয়ত করতে থাকি তাহলে আমাদের চুলের গোড়ায় রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাবে। এবং আমাদের চুল পড়া বন্ধ হবে। এই ব্যায়ামটি করার ফলে আমাদের চুল লম্বা হতে সাহায্য করে। তার পাশাপাশি নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।

আরেকটি ব্যায়ামের নাম হল বালাই ইয়োগা
এই ব্যায়ামটি আমাদের চুল পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে। এবং আমাদের চুলের গোড়ায় রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে তাই নতুন চুল উঠতে সাহায্য করে।
YouTube থেকে দেখেনিন বালাই ইয়োগা ব্যায়াম

আজকে আমরা জানলাম চুল পড়া বন্ধ করার জন্য সহজ তিনটি উপায়। আপনারা এই তিনটি উপায় আপনার চুলে প্রয়োগ করে দেখতে পারেন। আমি বলতে পারি এই তিনটি উপায় যদি আপনি প্রয়োগ করেন তাহলে আপনি এক থেকে দুই মাসের মধ্যেই ফল পাবেন । তবে একটি কথা চুল পড়া বন্ধ করার জন্য আমাদেরকে সবসময় টেনশন ফ্রি থাকা খুবই জরুরী।

Want your practice to be the top-listed Clinic in Barisal?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Category

Telephone

Website

Address

Barisal
8720

Other Medical & Health in Barisal (show all)
Medical oxygen Rents Service Medical oxygen Rents Service
C And B Road
Barisal

oxygen rents service for Barisal city.

MD sifat MD sifat
Barisal
Barisal

My life one

Mukta dental care Mukta dental care
Barisal, 8200

মুখ ও দাতের সব ধরনের চিকিৎসা করা হয়

Momotaz Homeo Hall Momotaz Homeo Hall
Village + Post: Chargarobdi, Dumki, Patuakhali
Barisal

আমি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত মানুষের সেবায় ?

Fahim  Mahfuz Fahim Mahfuz
Nazirpur
Barisal, 123456

সব ধরনের বিঙ্গাপন

Hijama Barisal Hijama Barisal
Barisal
Barisal

আসসালামু আলাইকুম, হিজামা সেন্টার বরি?

Dr.Samiran Halder Dr.Samiran Halder
Barisal

চিকিৎসা সংক্রান্ত যেকোনো আপডেট সবার

Fawaedu Al Hijama_فواىٔد الحجامة_ফাওয়াইদুল হিজামা Fawaedu Al Hijama_فواىٔد الحجامة_ফাওয়াইদুল হিজামা
Shagordi Barishal
Barisal

সুন্নাহ চিকিৎসা

Barishal Surgical Equipmet Supplier Barishal Surgical Equipmet Supplier
Barisal, 8200

We are the most trusted medical surgical Equipment wholesaler in Barishal division.We are supplying most authentic medical equipment products in Barisal area. We are providing the ...

Aidh Medicine Shop Aidh Medicine Shop
B. M. College Road
Barisal, 8200

DXN Arif DXN Arif
Barisal, SKARIF098

-" হঠাৎ বৃষ্টি নামলে জানালার বাহিরে দি?

Nadim Drugs House Nadim Drugs House
Barisal
Barisal