জ ন্ম ভূ মি ব রি শা ল

We will love and respect our motherland Barisal �with all our heart � ��

08/08/2022

জমির পরিমাণ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ধারনাঃ
১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট = ৮০ বর্গগজ
১ কাঠা = ৬৬.৮৯ বর্গমিটার
১ কাঠা = ১.৬৫ শতাংশ
১ কাঠা = ১৬ ছটাক
১ কাঠা = ৩২০ বর্গহাত
২০ কাঠা = ১ বিঘা
৬০ কাঠা = ১ একর
১৪৮২০ কাঠা = ১ বর্গকিলোমিটার
১৪৮.২ কাঠা = ১ হেক্টর
কানি পরিমাপক
১ কানি = ১৭২৮০ বর্গফুট = ১৬১৯ বর্গমিটার = ৪০০০০ বর্গলিংক = ৮০ করা
১ কানি = ৭৬৮০ বর্গহাত = ১৯৩৬ বর্গগজ = ১২০ শতাংশ
১ কানি = ২০ গন্ডা = ৪০ একর
১ কানি = ২০ গন্ডা=৪০০০০ বর্গলিংক
১ কানি = ২৪ কাঠা
বিঘা পরিমাপক
১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ = ১ পাকি
১ বিঘা =২০ কাঠা
১ বিঘা = ৬৪০০ বর্গহাত
১ বিঘা = ৩৩০০০ বর্গলিংক
১ বিঘা = ১৬০০ বর্গগজ
১ বিঘা = ১৪৪০০ বর্গফুট = ১৩৩৮ বর্গ মিটার
১ বিঘা = ১৬ গন্ডা ২ করা ২ ক্রান্তি
৩ বিঘা = ১ একর (মোটামুটি) = ১৬০০ বর্গইয়ার্ড
৭৪১ বিঘা=১৪৮২০ কাঠা=১০৬৭০৪০০ বর্গফুট =৯৯১৬৭২ বর্গমিটার= ১বর্গকিলোমিটার=
২৪৭একর
৭.৪১বিঘা=১৪৮.২কাঠা=১০৬৭০৪ বর্গফুট =৯৯১৩ বর্গমিটার=১ হেক্টর=২.৪৭একর
জেনে নিন খতিয়ান, পর্চা, চিটা, দখলনামা, বয়নামা, জমাবন্দি, দাখিলা, হুকুমনামা, জমা খারিজ, মৌজা কি?
পাকি পরিমাপক
১ পাকি = ১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ
১ পাকি = ২০ কাঠা = ৩৩ শতাংশ
শতাংশ নির্ণয়ের সুত্র
১.৬৫ শতাংশ = ১ কাঠা = ১৬৫ অযুতাংশ =৭২০ বর্গফুট (মোটামুটি)
১ শতাংশ = ১ শতক = ৪৩৫.৬ বর্গফুট (মোটামুটি)
১ শতাংশ = ১০০ অযুতাংশ = ১০০০ বর্গলিংক
৩৩ শতাংশ = ১ পাকি = ১ বিঘা = ২০ কাঠা
১ শতাংশ =১৯৩.৬ বর্গহাত
২৪৭.১০৫ শতাংশ = ১ আয়ের
একর পরিমাপক
১ একর = ১০ বর্গচেইন = (৬৬*৬৬০) = ৪৩৫৬০ বর্গফুট
১ একর = ১০০ শতক = ৪৩৫৬৯ বর্গফুট
১ একর = ১০০ শতক = ১০০০০০ বর্গলিংক
১ একর = ১৯৩৬০ বর্গহাত
১ একর = ৪৮৪০ বর্গগজ
১ একর = ৪০৪৭ বর্গ মিটার = ০.৬৮০ হেক্টর
৬৪০ একর = ১ বর্গমাইল
১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটাক
১ একর = ৬০.৫ কাঠা
১ একর = ২ কানি ১০ গন্ডা ( ৪০ শতক কানি অনুসারে)
২৪৭ একর = ১ বর্গকিলোমিটার
হেক্টর পরিমাপক
১ হেক্টর=২.৪৭একর
১ হেক্টর = ৭.৪১বিঘা
১ হেক্টর = ১৪৮.২কাঠা
১ হেক্টর = ১০৬৭০৪ বর্গফুট
১ হেক্টর = ১০০০০ বর্গমিটার =৯৯১৩ বর্গমিটার
১ হেক্টর = ১১৯৬০ বর্গগজ
১ হেক্টর = ১.৪৭ একর
১ আয়ের = ২৮.৯ বিঘা
১ হেক্টর = ২৪৭.১০৫ শতক
১ হেক্টর = ৪৭৮৯.৫২৮ বর্গহাত
১ হেক্টর = ১০৭৬৩৯ বর্গফুট
১ হেক্টর = ১১৯৫৯.৮৮২ বর্গগজ
১ হেক্টর = ৭.৪৭৪ বিঘা
১ হেক্টর = ১০০ আয়ের গন্ডা পরিমাপক ১ গন।
লেখা সংগৃহীত

02/07/2022

কোন রোগের জন্য কি টেষ্ট করা হয়ঃ
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°
🔴CBC যে যে রোগে করা হয়ঃ
"""''''''''""""""""""""""'"''"'""""'''''''''"
⏩জ্বর হলে কি কারণে হচ্ছে তার ধারণা নেয়ার জন্য।অনেক সময় blood culture করতে হয়।
⏩শরীরে রক্তের পরিমাণ কেমন আছে জানার জন্য।
⏩রক্তের ঘাটতি থাকলে সেটা আয়রণ বা ভিটামিনের অভাবে হচ্ছে কিনা জানার জন্য।
⏩শরীরে এলার্জি কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।
⏩রক্তে ইনফেকশন বা প্রদাহ কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।
⏩রক্ত জমাট বাধার উপাদান কি পরিমাণ আছে তা জানা যায়।
⏩ব্লাড ক্যান্সার হয়েছে কিনা তার ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।
🔵Urine R/E প্রস্রাব টেস্ট যে যে কারনে করা হয়ঃ
""'''''''''''''''''''''''''''""""""""""""""""""
👉ইনফেকশন আছে কিনা,থাকলে সিভিয়ারিটি কতটুকু
👉ডায়াবেটিস আছে কিনা
👉প্রোটিন যায় কিনা
👉রক্ত যায় কিনা
👉কিডনীতে পাথর আছে কিনা
🔴RBS-Random Blood Sugar: ডায়াবেটিস আছে কিনা তার ধারণা করার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।
🔵Serum Creatinine:যেইসব রোগীর কিডনীর সমস্যা হতে পারে বলে ধারণা করা হয় এ টেস্ট তাদের করা হয়।(প্রেশার ও ডায়াবেটিস রোগীর জন্য বাধ্যতামূলক টেস্ট। ব্যথার ঔষধ দেয়ার আগেও এটেস্ট করা উচিত)
🔴Lipid profile: রক্তে চর্বির পরিমাণ বুঝার জন্য এটা করা হয়।হার্টের ও প্যানক্রিয়াটাইটিস রোগীর জন্য এটা খুব জরুরি।
🔵Serum Bilirubin: জন্ডিস আছে কিনা দেখা হয়।একদম প্রাথমিক টেস্ট।জন্ডিস হয়ে গেলে আরো টেস্ট করতে হয়।
🔴SGPT/SGOT: লিভারের কন্ডিশন বুঝার জন্য এটা করা হয়।লিভার কতটুকু এনজাইম উৎপন্ন করছে তা দেখা হয়।
🔵Serum Electrolyte: রক্তে খনিজের পরিমাণ জানার জন্য এটা করা হয়।শরীর দূর্বল লাগলে,বেশীবমি, ডায়রিয়া এসব ক্ষেত্রে এ পরীক্ষা করা হয়।
🔴HBsAG: জন্ডিস এবং লিভার কন্ডিশন বুঝার জন্য এ পরিক্ষা করা হয়।
🔵HBA1c: ডায়বেটিস বা রক্তে গ্লুকোজ নির্ণয়ের জন্য করা হয়।
🔵LFT: লিভারের সমস্যা বুঝতে এ পরিক্ষা করা হয়।
🔴BT CT: রক্তরােগের ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।
🔵Via Test: সার্ভিক্সের ইনফেকশন বা ক্যান্সার নির্ণয়ের জন্য এ পরিক্ষা করা হয়।
🔴TSH: Thyroid stimulating hormone এই পরিক্ষা হরমন নির্ণয়ের জন্য করা হয়।
🔵EcG: হৃদরােগের অবস্থা বুঝার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।
🔴ChestX-ray: বুকের ও হার্টের কন্ডিশন বুঝার জন্য করা হয়।
©

22/06/2022

26/05/2022

*****খুব গুরুত্বপূর্ণ জানা খুব জরুরী*****

০১= মৌজা 👉 গ্রাম।
০২= জে.এল নং 👉 মৌজা নং/গ্রাম নম্বর।
০৩= ফর্দ 👉 দলিলের পাতা।
০৪= খং 👉 খতিয়ান।
০৫= সাবেক 👉 আগের/পূর্বের বুজায়
০৬= হাল 👉 বর্তমান।
০৭= বং 👉 বাহক, অর্থাৎ যিনি নিরক্ষর ব্যক্তির নাম লিখে।
০৮= নিং 👉 নিরক্ষর।
০৯= গং 👉 আরো অংশীদার আছে।
১০= সাং 👉 সাকিন/গ্রাম।

১১= তঞ্চকতা 👉 প্রতারণা।
১২= সনাক্তকারী 👉 যিনি বিক্রেতাকে চিনে।
১৩= এজমালী 👉 যৌথ।
১৪= মুসাবিদা 👉 দলিল লেখক।
১৫= পর্চা 👉 বুঝারতের সময় প্রাথমিক খতিয়ানের যে নকল দেওয়া হয় তাকে পর্চা বলে।
১৬= বাস্তু 👉 বসত ভিটা।
১৭= বাটোয়ারা 👉 বন্টন।
১৮= বায়া 👉 বিক্রেতা।
১৯= মং 👉 মবলগ/মোট
২০= মবলক 👉 মোট।

২১= এওয়াজ 👉 সমপরিমাণ কোন কিছু বদলে সমপরিমাণ কোন কিছু বদল করাকে এওয়াজ বলে।
২২= হিস্যা 👉 অংশ।
২৩= একুনে 👉 যোগফল।
২৪= জরিপ 👉 পরিমাণ।
২৫= এজমালী 👉 কোনো ভূমি বা জোতের একাধিক শরীক থাকিলে তাহাকে এজমালী সম্পত্তি বা এজমালী জোত বলে।
২৬= চৌহদ্দি 👉 সীমানা।
২৭= সিট 👉 নকশার অংশ বা মৌজার অংশের নকশাকে সিট বলে।
২৮= দাখিলা 👉 খাজনার রশিদ, দখলদার।
২৯=হোল্ডিং 👉 দখলি সম্পত্তি, জোত জমা,অধিষ্ঠিত,অধিষ্ঠাতা, আয়ত্তে।
৩০=রেকর্ড 👉 নথি,দলিল,প্রমাণ,প্রমাণপত্র।সাক্ষ্য প্রমাণ

৩১= নাল 👉 চাষাবাদের উপযোগী ভূমি।
৩২= পিং 👉 পিতা।
৩৩= জং 👉 স্বামী।
৩৪= দাগ নং 👉 জমির নম্বর।
৩৫= এতদ্বার্থে 👉 এতকিছুর পর।
৩৬= স্বজ্ঞানে 👉 নিজের বুঝ মতে।
৩৭= সমূদয় 👉 সব কিছু।
৩৮= ইয়াদিকৃত 👉 পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে শুরু করিলাম।
৩৯= পত্র মিদং 👉 পত্রের মাধ্যমে।
৪০= বিং 👉 বিস্তারিত।

৪১= দং 👉 দখলকার।
৪২= পত্তন 👉 সাময়িক বন্দোবস্ত।
৪৩= বদল সূত্র 👉 এক জমি দিয়া অন্য জমি গ্রহণ করা।
৪৪= মৌকুফ 👉 মাপ।
৪৫= দিশারী রেখা 👉 দিকনির্দেশনা।
৪৬= হেবা বিল এওয়াজ 👉 কোন জিনিসের পরিবর্তে ভূমি/জমি দান করাকে হেবা বিল এওয়াজ বলে।
৪৭= বাটা দাগ 👉 কাটা দাগ এটি ভগ্নাংশ আকারে থাকে, যার উপরের সংখ্যা আগের দাগ এবং নিচের সংখ্যা এই দাগের বাটা।
৪৮= অধুনা 👉 বর্তমান।
৪৯= রোক 👉 নগদ।
৫০= ভায়া 👉 বিক্রেতার পূর্বের ক্রয়কৃত দলিল।

৫১= দান সূত্র 👉 কোনো ভূমি দলিল মূলে দান করিলে দান গ্রহণকারী দান সূত্রে ভূমির মালিক বলিয়া গন্য হয়।
৫২= দাখিল খারিজ 👉 কোনো জোতের ভূমি ও জমা হইতে কতেকাংশ ভূমির খরিদ্দার ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত ব্যাক্তিকে পৃথকভাবে নাম জারি করিয়া দিলে তাহাকে দাখিল খারিজ বলে।
৫৩= তফসিল 👉 তালিকা, কোনো দলিলের নিম্নভাগে লিখিত সম্পত্তির তালিকাকে তফসিল বলে।
৫৪= খারিজ 👉 বাতিল।যখন কোনো সরকার বা জমিদার কোনো প্রজাকে তাহার অংশীদারের জমা হইতে পৃথকভাবে খাজনা দিবার অনুমতি দেন তখন তাহাকে খারিজ বলে।
৫৫= খতিয়ান 👉 একাউন্ট বা হিসাব। প্রত্যেক মৌজার এক বা একাধিক ভূমির জন্য একত্রে যে রেকর্ড সৃষ্টি করা হয় তাহাকে খাতিয়ান বলা হয়। খতিয়ানে তৌজি নম্বর, পরগনার নাম, জে.এল বা গ্রামের নাম, খতিয়ান নম্বর, স্বত্ত্বের বিবরণ মালিকের নাম, তাহার পিতা ও গ্রামের নাম, দাগ নম্বর, প্রত্যেক দাগের উত্তর সীমানা, ভূমির প্রকার অর্থাৎ (ডাঙ্গা, ধানী, ডোবা, পতিত, গর্ত, হালট, ইত্যাদি) দখলকারের নাম, ভূমির ষোল আনা পরিমাণ, হিস্যা ও হিস্যা মত পরিমাণ একর লিখিত থাকে।
৫৬= জরিপ 👉 সাধারণত কর নির্ধারণ ভিত্তিতেই এই সার্ভে করা হইয়া থাকে।
৫৭= এওয়াজ সূত্র 👉সমপরিমাণ কোনো ভূমি বা জিনিসের বদলে সমপরিমাণ কোনো ভূমি বা জিনিস প্রাপ্ত হইলে তাহাকে এওয়াজ সূত্রে প্রাপ্ত বলা হয় ইহাকে বদল সূত্রও বলে।
৫৮= অছিয়তনামা 👉 যদি কোনো ব্যাক্তি মৃত্যুর পূর্বে তাহার ওয়ারিশ বা আত্বীয় স্বজনকে তার স্থাবর- অস্থাবর সম্পত্তির বাটোয়ারা সম্পর্কে দলিল মূলে কোনো নির্দেশ দিয়া যান তবে তাহাকে অছিয়তনামা বলে। মৃত্যুর পর উক্ত অছিয়ত প্রবলের জন্য জেলা জজ সাহেব হইতে অনুমতি লইতে হয় হিন্দু ধর্মে উহাকে উইল বলে।
৫৯= তফসিল 👉 বিক্রিত জমির তালিকা।
৬০= নামজারী 👉 অন্যান্য অংশীদার থেকে নিজের নাম খতিয়ানে খোলাকে নামজারী বলে।

৬১= অধীনস্থ স্বত্ত্ব 👉 উপরিস্থিত স্বত্ব বা জমিদারী স্বত্বের অধীনে কোনো স্বত্ত্ব সৃষ্টি করিলে তাহাকে অধীনস্থ স্বত্ত্ব বা নীচস্থ স্বত্ত্ব বলে।
৬২= আলামত 👉 ম্যাপের মধ্যে গাছপালা, বাড়ীঘর, মন্দির, মসজিদ, গোরস্থান, জলভূমি, ইত্যাদি বুঝাইবার জন্য ব্যবহৃত চিহ্নকে আলামত বলে।
৬৩= আমলনামা 👉 কোনো ব্যক্তি অন্যের নিকট হইতে কোনো ভূমি নিলাম বা খোস – খরিদ করিয়া ভূমিতে দখল লওয়ার যে দলিল প্রাপ্ত হয় তাহাকে আমনামা বলে।
৬৪= আসলি 👉 মূল ভূমি।
৬৫= আধি 👉 উৎপন্ন ফসলের অর্ধেক ভূমির মালিক, অর্ধেক প্রজায় রাখিলে তাহাকে আধি বা বর্গ বলে।
৬৬= ইজারা 👉 ঠিকা। নির্দিষ্ট খাজনায় নির্দিষ্ট সময়ের জন্য তালুক বা মহলাদির বন্দোবস্ত দেওয়া বা নেওয়া।
৬৭= ইয়াদদন্ত 👉 স্মারকলিপি।
৬৮= ইন্তেহার 👉 ঘোষণাপত্র।
৬৯= এস্টেট 👉 ১৭৯৩ সালে সরকার বাহাদুর যে সমস্ত মহাল স্থায়ীভাবে বন্দোবস্ত দিয়াছেন তাহাদিগকে জমিদারী বা এস্টেট বলে।
৭০= ওয়াকফ 👉 ধর্মীয় কাজের উদ্দেশ্যে আল্লাহর নামে উৎসর্গকৃত সম্পত্তি।

৭১= কিত্তা 👉 চারিটি আইন দ্বারা বেষ্টিত ভূমি খন্ডকে এক একটি কিত্তা বা পট বলে।
৭২= কিস্তোয়ার জরিপ 👉 গ্রামের অন্তর্গত জমিগুলো কিত্তা কিত্তা করে জরিপ করার নাম কিস্তোয়ার
৭৩= কিস্তি 👉 নির্দিষ্ট তারিখ অনুযায়ী টাকা দিবার অঙ্গীকার বা ব্যবস্থা।
৭৪= কায়েম স্বত্ত্ব 👉 চিরস্থায়ীভাবে বন্দোবস্ত দেওয়া ভূমিকে কায়েম স্বত্ত্ব বলে।
৭৫= কবুলিয়ত 👉 মালিকের বরাবরে স্বীকারোক্তি করিয়া কোনো দলিল দিলে তাহাকে বকুলিয়ত বলে। কবুলিয়াত নানা প্রকার। যথা- রায়তি, দর রায়তি, কোর্ফা ও আদি বর্গা কবুলিয়াত।
৭৬= কটকোবালা 👉 সুদের পরিবর্তে মহাজনের দখলে জমি দিয়া টাকা কর্জ করত: যে দলিল দেওয়া হয় তাহাকে কটকোবালা বল।
৭৭= কান্দা 👉 উচ্চ ভূমি। গোবামের সন্নিকটস্থ ভূমিকেও কান্দা বলে।
৭৮= কিসমত 👉 মৌজার অংশকে কিসমত বলে।
৭৯= কোলা ভূমি 👉 বসত বাড়ীর সংলগ্ন নাল জমিকে কোলা ভূমি বলে।
৮০= কোল 👉 নদীর কোনো ছোট অংশ তাহার প্রধান স্রোতের সহিত বা হইতে সংযুক্ত হইয়া গেলে তাহাকে কোল বলে।

৮১= খানাপুরী 👉 প্রাথমিক স্বত্ত্ব লিপি। ইহা রেকর্ড অব রাইটস তৈরির ধাপ। খসড়া ও খতিয়ানের কলাম বা ঘর পূরণ করাই ইহার কাজ।
৮২= খামার 👉 ভূম্যধিকারী খাস দখলীয় ভূমিকে খামার, খাস-খামার, নিজ জোত বা কমত বলে।
৮৩= খাইখন্দক 👉 ডোবগর্ত, খাল, নালা ইত্যাদি চাষের অযোগ্য ভূমিকে খাইখন্দক বলে।
৮৪= খিরাজ 👉 কর, খাজনা।
৮৫= খানে খোদাঃ মসজিদ।
৮৬= খসড়াঃ জমির মোটামুটি বর্ণনা।
৮৭= গর বন্দোবস্তিঃ যে জমির কোনো বন্দোবস্ত দেওয়া হয় নাই।
৮৮= গরলায়েক পতিতঃ খাল, নালা, তীরচর, ঝাড়, জঙ্গল ইত্যাদি অনাবাদি ভূমিকে গরলায়েক পতিত বলে।
৮৯= গির্বিঃ বন্ধক।
৯০= চক 👉 থক বসত ম্যাপের এক একটি পটকে চক বলে।

৯১= জমা বন্দী 👉 খাজনার তালিকা।
৯২= চাকরাণ 👉 জমিদার বাড়ীর কাজ-কর্ম নির্বাহ করণার্থে ভোগ-দখল করিবার নিমিত্তে যে জমি দেওয়া হয় তাহাকে চাকরাণ বলে।
৯৩= চাঁদা 👉 জরিপ কার্যে নির্দিষ্ট করা স্টেশনকে চাঁদা বলে।
৯৪= চটান 👉 বাড়ীর সন্নিকটস্থ উচ্চ পতিত স্থানকে চটান বলে।
৯৫= চালা 👉 উচ্চ আবাদি ভূমি (পুকুরের পাড় ইত্যাদি)
৯৬= চর 👉 পলিমাটি গঠিত ভূমি।
৯৭= জবর-দখল 👉 জোরপূর্বক দখল।
৯৮= জমা 👉 এক বা একাধিক ভূমির জন্য একত্রে যে খাজনা দেওয়া হয় তাহাকে এক একটি জমা বলে।
৯৯= জোত 👉 এক প্রকার প্রজাস্বত্ত্ব।
১০০= জজিরা 👉 নাব্য নদীতে যে দ্বীপ গঠিত হয় তাহাকে জজিরা বলে।

১০১= জায়সুদী 👉 হস্তান্তরকরণ ক্ষমতা ব্যতীত কিয়ং কালের জন্য বন্ধক। অর্থাৎ মহাজনের নিকট বন্ধক দিয়া যদি এই মর্মে টাকা কর্জ করা যায়, যে যতদিন পর্যন্ত আসল টাকা পরিশোধ না হইবে ততদিন পর্যন্ত মহাজন উক্ত জমি ভোগ-দখল করিতে থাকিবেন, তবে তাহাকে জায়সুরি বলে।
১০২= জালি 👉 এক প্রকার ধান যাহা জলাভূমিতে জন্মে।
১০৩= টেক 👉 নদী ভগ্নস্থান ভরাট হইয়া যে পয়স্তি উৎপন্ন হয় তাহাকে টেক বলে।
১০৪= টাভার্স 👉 ঘের জরিপ।
১০৫= ঠিকা রায়ত 👉 নির্দিষ্ট মেয়াদে সাময়িকভাবে দখলকারকে ঠিক রায়ত বলে অথবা যে রায়তের কোনো দখলি স্বত্ত্ব নেই।
১০৬= ঢোল সহরত 👉 কোনো ক্রোক, নিলাম ইস্তেহার বা দখলি পরওয়ানা সরজমিনে ঢোল পিটাইয়া জারি করাকে ঢোল সহরত বলে।
১০৭= তামিল 👉 আদেশ মোতাবেক রেকর্ড সংশোধন করা।
১০৮= তামাদি 👉 খাজনা আদায় করার নির্দিষ্ট সময় অতিক্রম হইলে তাহাকে তামাদি বলে।
১০৯= তুদাবন্দী 👉 সীমানা নির্দেশ।
১১০= তহশিল 👉 খাজনাদি আয়ের নিমিত্ত নির্দিষ্ট এলাকাকে তহশিল বলে।

১১১= তলবানা 👉 সমন জারির সময় পিয়নকে প্রদত্ত ফিস।
১১২= তলববাকী 👉 বকেয়া খাজনা আদায়ের কিস্তি।
১১৩= তালুক 👉 নিম্নস্থ স্বত্ত্ব।
১১৪= তরমিমঃ শুদ্ধকরণ।
১১৫= তরতিব 👉 শৃংখলা।
১১৬= তৌজি 👉 ১৭৯৩ সালে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তীয় ভূমির জন্য কালেক্টরীতে যে রেজিষ্ট্রী বই থাকে তাহাকে তৌজি বলে। প্রত্যেক তৌজির ক্রমিক নম্বর থাকে। জমিদারের অধীন প্রজার জোতকেও তৌজি বলা হয়।
১১৭= দিয়ারা 👉 পলিমাটি দ্বারা গঠিত চর।
১১৮= দর পত্তনী 👉 পত্তনীর অধীন।
১১৯= দখলী স্বত্ত্ব বিশিষ্ট প্রজা 👉 দখলদার হিসেবে যে প্রজার স্বত্ত্ব আছে।
১২০= দশসালা বন্দোবস্ত 👉 দশ বৎসরের মেয়াদে বন্দোবস্ত দেওয়াকে দশসালা বন্দোবস্ত বলে।

১২১= দিয়ারা 👉 পলিমাটি দ্বারা গঠিত চর।
১২২= দাগ নম্বর 👉মৌজা নকশায় প্রত্যেক প্লটের যে সিরিয়াল নম্বর বসান হয়,তাহাকে দাগ নম্বর বলে।
১২৩= দরবস্ত 👉 সমুদয়।
১২৪= নথি 👉 রেকর্ড।
১২৫= দেবোত্তর 👉 দেবতাদিগকে প্রদত্ত নিষ্কর ভূমি।
১২৬= দেবিচর 👉 যে সকল বালুচর সাধারণ জোয়ারের পানিতে ডুবিয়া যায় তাহাদিগকে দেবিচর বলে।
১২৭= দিঘলি 👉 নির্দিষ্ট পরিমাণ খাজনা আদায়কারী একপ্রকার প্রজা।
১২৮= নক্সা ভাওড়ন 👉 পূর্ব জরিপ অনুসারে গ্রামের সীমাগুলো এখন আর ঠিক মতো পাওয়া যায় না। ফলে সীমানা লইয়া প্রায়ই জমিদারের মধ্যে ঝগড়া বাঁধে। পূর্বের ফিল্ডবুক অনুসারে প্রত্যেক লাইনের মাপ ও বিয়ারিং লইয়া, লাইনটি প্রথমে যেখানে যেভাবে ছিল, তা চিহ্নিত করিয়া, কোন জমি কোন মৌজার অন্তর্গত,তাহা ঠিক করার নামই,নক্সা ভাওড়ান বা রিলেইং বাউন্ডারীজ।
১২৯= নামজারী 👉 ভূম্যধিকারী সরকারের সাবেক নামের পরিবর্তে খরিদ্দার অথবা ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত ব্যক্তির নাম রেজিস্ট্রী করাকে নামজারী বলে।
১৩০= নাম খারিজ বা জমা খারিজ 👉 ১৬ আনা জোতার মোট জমা হইতে নামজারীকৃত ওয়ারিশ বা খরিদ্দারের দখলীয় জমির জমা ১৬ আনা জোতার জমার হার অনুসারে জাম ভাগ করিয়া দিয়া পৃথক জমা সৃষ্টি করাকে নাম খারিজ বা জাম খারিজ বলে।
১৩১= নক্সা 👉 ম্যাপ।
১৩২=নল 👉 জমি পরিমাপের নিমিত্তে তৈরী অংশ দণ্ড।
১৩৩=জমা খারিজ 👉 কোন যৌথ মালিকানা বিভক্ত করে নতুন খতিয়ান সৃষ্টি করাই জমা খারিজ। জমা খারিজের মাধ্যমে পূর্বের খতিয়ান থেকে নতুন জোতের মাধ্যমে নুতন মালিকের নামে তার অংশ চিহ্নিত হয়। একটি খতিয়ানে একাধিক ব্যক্তির নাম থাকলে জমা খারিজের মাধ্যমে নির্দিষ্ট ব্যক্তির অংশ নির্ধারণ করা।

🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻🌻

১~ খতিয়ান'' কি?
২~ সি এস খতিয়ান'' কি?
৩~ এস এ খতিয়ান'' কি?
৪~ আর এস খতিয়ান'' কি?
৫~ বি এস খতিয়ান'' কি?
৬~©দলিল” কাকে বলে?
৭~ খানাপুরি” কাকে বলে?
৮~ নামজারি'' কাকে বলে ?
৯~ তফসিল” কাকে বলে?
১০~ দাগ” নাম্বার/''কিত্তা'' কাকে বলে?
১১~ ছুটা দাগ” কাকে বলে?
১২~পর্চা'' কাকে বলে ?
১৩~ চিটা'' কাকে বলে ?
১৪~ দখলনামা'' কাকে বলে ?
১৫~ খাজনা” ককে বলে?
১৬~ বয়নামা'' কাকে বলে ?
১৭~ জমাবন্দি'' কাকে বলে ?
১৮~ দাখিলা'' কাকে বলে ?
১৯~ DCR'' কাকে বলে ?
২০~ কবুলিয়ত” কাকে বলে ?
২১~ ফারায়েজ” কাকে বলে?
২২~ ওয়ারিশ” কাকে বলে?
২৩~ হুকুমনামা'' কাকে বলে ?
২৪~ জমা খারিজ'' কাকে বলে ?
২৫~ মৌজা'' কি/ কাকে বলে ?
২৬~ আমিন” কাকে বলে?
২৭~ কিস্তোয়ার” কাকে বলে?
২৮~ সিকস্তি” কাকে বলে ?
২৯~ পয়ন্তি” কাকে বলে?
''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''
★১= খতিয়ানঃ
মৌজা ভিত্তিক এক বা একাধিক ভূমি মালিকের ভূ-সম্পত্তির বিবরণ সহ যে ভূমি রেকর্ড জরিপকালে প্রস্ত্তত করা হয় তাকে খতিয়ান বলে। এতে ভূমধ্যাধিকারীর নাম ও প্রজার নাম, জমির দাগ নং, পরিমাণ, প্রকৃতি, খাজনার হার ইত্যাদি লিপিবদ্ধ থাকে। আমাদের দেশে বিভিন্ন ধরনের খতিয়ানের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। তন্মধ্যে সিএস, এসএ এবং আরএস উল্লেখযোগ্য। ভূমি জরিপকালে ভূমি মালিকের মালিকানা নিয়ে যে বিবরণ প্রস্তুত করা হয় তাকে “থতিয়ান” বলে। খতিয়ান প্রস্তত করা হয় মৌজা ভিত্তিক।

★২= সি এস খতিয়ানঃ
১৯১০-২০ সনের মধ্যে সরকারি আমিনগণ প্রতিটি ভূমিখণ্ড পরিমাপ করে উহার আয়তন, অবস্থান ও ব্যবহারের প্রকৃতি নির্দেশক মৌজা নকশা এবং প্রতিটি ভূমিখন্ডের মালিক দখলকারের বিররণ সংবলিত যে খতিয়ান তৈরি করেন সিএস খতিয়ান নামে পরিচিত।

★৩= এস এ খতিয়ানঃ
১৯৫০ সালের জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন পাসের পর সরকার জমিদারি অধিগ্রহণ করেন। তৎপর সরকারি জরিপ কর্মচারীরা সরেজমিনে মাঠে না গিয়ে সিএস খতিয়ান সংশোধন করে যে খতিয়ান প্রস্তুত করেন তা এসএ খতিয়ান নামে পরিচিত। কোনো অঞ্চলে এ খতিয়ান আর এস খতিয়ান নামেও পরিচিত। বাংলা ১৩৬২ সালে এই খতিয়ান প্রস্তুত হয় বলে বেশির ভাগ মানুষের কাছে এসএ খতিয়ান ৬২র
খতিয়ান নামেও পরিচিত।

★৪= আর এস খতিয়ানঃ
একবার জরিপ হওয়ার পর তাতে উল্লেখিত ভুলত্রুটি সংশোধনের জন্য পরবর্তীতে যে জরিপ করা হয় তা আরএস খতিয়ান নামে পরিচিত। দেখা যায় যে, এসএ জরিপের আলোকে প্রস্তুতকৃত খতিয়ান প্রস্তুতের সময় জরিপ কর্মচারীরা সরেজমিনে তদন্ত করেনি। তাতে অনেক ত্রুটি-বিচ্যুতি রয়ে গেছে। ওই ত্রুটি-বিচ্যুতি দূর করার জন্য সরকার দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরেজমিনে ভূমি মাপ-ঝোঁক করে পুনরায় খতিয়ান প্রস্তুত করার উদ্যোগ নিয়েছেন। এই খতিয়ান আরএস খতিয়ান নামে পরিচিত। সারাদেশে এখন পর্যন্ত তা সমাপ্ত না হলেও অনেক জেলাতেই আরএস খতিয়ান চূড়ান্তভাবে প্রকাশিত হয়েছে।
সরকারি আমিনরা মাঠে গিয়ে সরেজমিনে জমি মাপামাপি করে এই খতিয়ান প্রস্তুত করেন বলে তাতে ভুলত্রুটি কম লক্ষ্য করা যায়। বাংলাদেশের অনেক এলাকায় এই খতিয়ান বি এস খতিয়ান নামেও পরিচিত।

★৫= বি এস খতিয়ানঃ
সর্ব শেষ এই জরিপ ১৯৯০ সা পরিচালিত হয়। ঢাকা অঞ্চলে মহানগর জরিপ হিসাবেও পরিচিত।

★৬= “দলিল” কাকে বলে?
যে কোন লিখিত বিবরণ আইনগত সাক্ষ্য হিসাবে গ্রহণযোগ্য তাকে দলিল বলা হয়। তবে রেজিস্ট্রেশন আইনের বিধান মোতাবেক জমি ক্রেতা এবং বিক্রেতা সম্পত্তি হস্তান্তর করার জন্য যে চুক্তিপত্র সম্পাদন ও রেজিস্ট্রি করেন সাধারন ভাবেতাকে দলিল বলে।

★৭= “খানাপুরি” কাকে বলে?
জরিপের সময় মৌজা নক্সা প্রস্তুত করার পর খতিয়ান প্রস্তুতকালে খতিয়ান ফর্মের প্রত্যেকটি কলাম জরিপ কর্মচারী কর্তৃক পূরন করার প্রক্রিয়াকে খানাপুরি বলে।

★৮= নামজারি কাকে বলে ?
ক্রয়সূত্রে/উত্তরাধিকার সূত্রে অথবা যেকোন সূত্রে জমির নতুন মালিক হলে নতুন মালিকের নাম সরকারি খতিয়ানভুক্ত করার প্রক্রিয়াকে নামজারী বলা হয়।

★৯= “তফসিল” কাকে বলে?
জমির পরিচয় বহন করে এমন বিস্তারিত বিবরণকে “তফসিল” বলে। তফসিলে, মৌজার নাম, নাম্বার, খতিয়ার নাম্বার, দাগ নাম্বার, জমির চৌহদ্দি, জমির পরিমাণ সহ ইত্যাদি তথ্য সন্নিবেশ থাকে।

★১০= “দাগ” নাম্বার কাকে বলে? / কিত্তা কি ?
দাগ শব্দের অর্থ ভূমিখ-। ভূমির ভাগ বা অংশ বা পরিমাপ করা হয়েছে এবং যে সময়ে পরিমাপ করা হয়েছিল সেই সময়ে ক্রম অনুসারে প্রদত্ত ওই পরিমাপ সম্পর্কিত নম্বর বা চিহ্ন।
যখন জরিপ ম্যাপ প্রস্তুত করা হয় তখন মৌজা নক্সায় ভূমির সীমানা চিহ্নিত বা সনাক্ত করার লক্ষ্যে প্রত্যেকটি ভূমি খন্ডকে আলাদা আলাদ নাম্বার দেয়া হয়। আর এই নাম্বারকে দাগ নাম্বার বলে। একেক দাগ নাম্বারে বিভিন্ন পরিমাণ ভূমি থাকতে পারে। মূলত, দাগ নাম্বার অনুসারে একটি মৌজার অধীনে ভূমি মালিকের সীমানা খূটিঁ বা আইল দিয়ে সরেজমিন প্রর্দশন করা হয়। দাগকে কোথাও কিত্তা বলা হয়।

★১১= “ছুটা দাগ” কাকে বলে?
ভূমি জরিপকালে প্রাথমিক অবস্থায় নকশা প্রস্তুত অথবা সংশোধনের সময় নকশার প্রতিটি ভূমি এককে যে নাম্বার দেওয়া হয় সে সময় যদি কোন নাম্বার ভুলে বাদ পড়ে তাবে ছুটা দাগ বলে। আবার প্রাথমিক পর্যায়ে যদি দুটি দাগ একত্রিত করে নকশা পুন: সংশোধন করা হয় তখন যে দাগ নাম্বার বাদ যায় তাকেও ছুটা দাগ বলে।

★১২= পর্চা কীঃ / “পর্চা” কাকে বলে?
ভূমি জরিপকালে চূড়ান্ত খতিয়ান প্রস্তত করার পূর্বে ভূমি মালিকদের নিকট খসড়া খতিয়ানের যে অনুলিপি ভুমি মালিকদের প্রদান করা করা হয় তাকে “মাঠ পর্চা” বলে। এই মাঠ পর্চা রেভিনিউ/রাজস্ব অফিসার কর্তৃক তসদিব বা সত্যায়ন হওয়ার পর যদি কারো কোন আপত্তি থাকে তাহলে তা শোনানির পর খতিয়ান চুড়ান্তভাবে প্রকাশ করা হয়। আর চুড়ান্ত খতিয়ানের অনুলিপিকে “পর্চা” বলে।

★১৩= চিটা কাকে বলে?
একটি ক্ষুদ্র ভূমির পরিমাণ, রকম ইত্যাদির পূর্ণ বিবরণ চিটা নামে পরিচিত। বাটোয়ারা মামলায় প্রাথমিক ডিক্রি দেয়ার পর তাকে ফাইনাল ডিক্রিতে পরিণত করার আগে অ্যাডভোকেট কমিশনার সরেজমিন জমি পরিমাপ করে প্রাথমিক ডিক্রি মতে সম্পত্তি এমনি করে পক্ষদের বুঝায়ে দেন। ওই সময় তিনি যে খসড়া ম্যাপ প্রস্তুত করেন তা চিটা বা চিটাদাগ নামে পরিচিত।

★১৪= দখলনামা কাকে বলে?
দখল হস্তান্তরের সনদপত্র। সার্টিফিকেট জারীর মাধ্যমে কোনো ব্যক্তি কোনো সম্পত্তি নিলাম খরিদ করে নিলে সরকার পক্ষ সম্পত্তির ক্রেতাকে দখল বুঝিয়ে দেয়ার পর যে সনদপত্র প্রদান করেন তাকে দখলনামা বলে।
সরকারের লোক সরেজমিনে গিয়ে ঢোল পিটিয়ে, লাল নিশান উড়ায়ে বা বাঁশ গেড়ে দখল প্রদান করেন। কোনো ডিক্রিজারির ক্ষেত্রে কোনো সম্পত্তি নিলাম বিক্রয় হলে আদালত ওই সম্পত্তির ক্রেতাকে দখল বুঝিয়ে দিয়ে যে সার্টিফিকেট প্রদান করেন তাকেও দখলনামা বলা হয়। যিনি সরকার অথবা আদালতের নিকট থেকে কোনো সম্পত্তির দখলনামা প্রাপ্ত হন, ধরে নিতে হবে যে, দখলনামা প্রাপ্ত ব্যক্তির সংশ্লিষ্ট সম্পত্তিতে দখল আছে।

★১৫= “খাজনা” ককে বলে?
সরকার বার্ষিক ভিত্তিতে যে প্রজার নিকট থেকে ভূমি ব্যবহারের জন্য যে কর আদায় করে তাকে খাজনা বলে।.

★১৬= বয়নামা কাকে বলে?
১৯০৮ সালের দেওয়ানি কার্যবিধির ২১ আদেশের ৯৪ নিয়ম অনুসারে কোনো স্থাবর সম্পত্তির নিলাম বিক্রয় চূড়ান্ত হলে আদালত নিলাম ক্রেতাকে নিলামকৃত সম্পত্তির বিবরণ সংবলিত যে সনদ দেন তা বায়নামা নামে পরিচিত।
বায়নামায় নিলাম ক্রেতার নামসহ অন্যান্য তথ্যাবলি লিপিবদ্ধ থাকে। কোনো নিলাম বিক্রয় চূড়ান্ত হলে ক্রেতার অনুকূলে অবশ্যই বায়নামা দিতে হবে।
যে তারিখে নিলাম বিক্রয় চূড়ান্ত হয় বায়নামায় সে তারিখ উল্লেখ করতে হয়।

★১৭= জমাবন্দিঃ
জমিদারি আমলে জমিদার বা তালুকদারের সেরেস্তায় প্রজার নাম, জমি ও খাজনার বিবরণী লিপিবদ্ধ করার নিয়ম জমাবন্দি নামে পরিচিত। বর্তমানে তহশিল অফিসে অনুরূপ রেকর্ড রাখা হয় এবং তা জমাবন্দি নামে পরিচিত।

★১৮= দাখিলা কাকে বলে?
সরকার বা সম্পত্তির মালিককে খাজনা দিলে যে নির্দিষ্ট ফর্ম বা রশিদ ( ফর্ম নং১০৭৭) প্রদান করা হয় তা দাখিলা বা খাজনার রশিদ নামে পরিচিত।
দাখিলা কোনো স্বত্বের দলিল নয়, তবে তা দখল সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ বহন করে।

★DCR = কাকে বলে?
ডুপ্লিকেট কার্বন রশিদ। খাজনা ছাড়া সরকারি পাওনা আদায় করার পর যে ( ফরম নং-২২২) রশিদ দেওয়া হয় তাকে DCR বা Duplicate Carbon Receipt বলে। {DCR এ যে তর্থ্য থাকে (১) জমির মালিকের নাম (২) জমির পরিমাণ (৩) DCR নাম্বার (৪) নতুন খতিয়ান নাম্বার (৫) মামলা বা কেস নাম্বার

★২০=“কবুলিয়ত” কাকে বলে?
সরকার কর্তৃক কৃষককে জমি বন্দোবস্ত দেওয়ার প্রস্তাব প্রজা কর্তৃক গ্রহণ করে খাজনা প্রদানের যে অঙ্গিকার পত্র দেওয়া হয় তাকে কবুলিয়ত বলে।

★২১= “ফারায়েজ” কাকে বলে?
ইসলামি বিধান মোতাবেক মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বন্টন করার নিয়ম ও প্রক্রিয়াকে ফারায়েজ বলে।

★২২= “ওয়ারিশ” কাকে বলে?
ওয়ারিশ অর্থ উত্তরাধিকারী । ধর্মীয় বিধানের অনুয়ায়ী কোন ব্যক্তি উইল না করে মৃত্যু বরন করলেতার স্ত্রী, সন্তান বা নিকট আত্মীয়দের মধ্যে যারা তার রেখে যাওয়া সম্পত্তিতে মালিক হওয়ার যোগ্যতাসম্পন্ন এমন ব্যক্তি বা ব্যক্তিগণকে ওয়ারিশ বলে।

★২৩= হুকুমনামা কাকে বলে?
আমলনামা বা হুকুমনামা বলতে জমিদারের কাছ থেকে জমি বন্দোবস্ত নেয়ার পর প্রজার স্বত্ব দখল প্রমাণের দলিলকে বুঝায়। সংক্ষেপে বলতে গেলে জমিদার কর্তৃক প্রজার বরাবরে দেয়া জমির বন্দোবস্ত সংক্রান্ত নির্দেশপত্রই আমলনামা।

★২৪= জমা খারিজ কিঃ
জমা খারিজ অর্থ যৌথ জমা বিভক্ত করে আলাদা করে নতুন খতিয়ান সৃষ্টি করা। প্রজার কোন জোতের কোন জমি হস্তান্তর বা বন্টনের কারনে মূল খতিয়ান থেকে কিছু জমি নিয়ে নুতন জোত বা খতিয়ান খোলাকে জমা খারিজ বলা হয়। অন্য কথায় মূল খতিয়ান থেকে কিছু জমির অংশ নিয়ে নতুন জোত বা খতিয়ান সৃষ্টি করাকে জমা খারিজ বলে।

★২৫= “মৌজা” কাকে বলে?
CS জরিপ / ক্যাডষ্টাল জরিপ করা হয় তখন থানা ভিত্তিক এক বা একাধিক গ্রাম, ইউনিয়ন, পাড়া, মহল্লা অালাদা করে বিভিন্ন এককে ভাগ করে ক্রমিক নাম্বার দিয়ে চিহ্তি করা হয়েছে। আর বিভক্তকৃত এই প্রত্যেকটি একককে মৌজা বলে।। এক বা একাদিক গ্রাম বা পাড়া নিয়ে একটি মৌজা ঘঠিত হয়।

★২৬= “আমিন” কাকে বলে?
ভূমি জরিপের মাধ্যমে নক্সা ও খতিয়ান প্রস্তত ও ভূমি জরিপ কাজে নিজুক্ত কর্মচারীকে আমিন বলে।

★২৭= “কিস্তোয়ার” কাকে বলে?
ভূমি জরিপ কালে চতুর্ভুজ ও মোরব্বা প্রস্তত করার পর সিকমি লাইনে চেইন চালিয়ে সঠিকভাবে খন্ড খন্ড ভুমির বাস্তব ভৌগলিক চিত্র অঙ্কনের মাধ্যমে নকশা প্রস্তুতের পদ্ধতিকে কিস্তোয়ার বলে।

★২৮= “সিকস্তি” কাকে বলে?
নদী ভাংঙ্গনের ফলে যে জমি নদী গর্ভে বিলিন হয়ে যায় তাকে সিকন্তি বলে। সিকন্তি জমি যদি ৩০ বছরের মধ্যে স্বস্থানে পয়ন্তি হয় তাহলে সিকন্তি হওয়ার প্রাক্কালে যিনি ভূমি মালিক ছিলেন তিনি বা তাহার উত্তরাধিকারগন উক্ত জমির মালিকানা শর্ত সাপেক্ষ্যে প্রাপ্য হবেন।

★২৯= “পয়ন্তি” কাকে বলে?
নদী গর্ভ থেকে পলি মাটির চর পড়ে জমির সৃষ্টি হওয়াকে পয়ন্তি বলে।
--------------------------

★ নামজারি,খারিজ বা মিউটেশন করতে যা দরকার ★
👉 (১) মূল দলিল (২) বায়া দলিল (৩) পাসপোর্ট সাইজের ছবি (৪) সর্ব শেষ খাজনার রশিদ (৫) NID কাডের ফটোকপি বা জন্ম নিবন্ধন (৬) সর্ব শেষ রেকর্ডিও খতিয়ান।

★ নামজারি,খারিজ বা মিউটেশনের ধাপ সমূহ ★
👉 (১) আবেদন করতে হবে (২) শুনানি (৩) খারিজ মুঞ্জুর হলে DCR কাটতে হবে এসিল্যান্ড অফিসে (৪) এসিল্যান্ড অফিস হতে খারিজ খতিয়ান ও DCR কপি নিতে হবে (৫) ইউনিয়ন ভূমি অফিসে হোল্ডিং খুলতে হবে (৬) খাজনার রশিদ বা দাখিলা রশিদ নিতে হবে।

নামজারি আবেদন ও শুনানির মাঝে ১৬ টি কার্যক্রম (১)আবেদন করার পর হার্ডকপি যাবে নায়েবের নিকট (২)নায়েব সাহেব চুলচিরে পরীক্ষা করে খারিজের প্রস্তাব পাঠাবেন এসিল্যান্ড সাহেবের নিকট (৩) এসিল্যান্ড সাহেব পাঠাবেন সার্ভেয়ারের নিটক (৪) সার্ভেয়ার সাহেব পাঠাবেন (৫) কানুনগো সাহেবের নিকট (৬) কানুনগো পাঠাবেন নোটিশ কারকের নিকট (৭) নোটিশ কারক নোটিশ জারি করবেন এবং ফাইল ফেরত দিবেন কাননগোর নিকট (৮) কানুনগো পাঠাবেন এসিল্যান্ডের নিকট (৯) এসিল্যান্ড শুনানীর করবেন আবেদ মুন্জু করে পাঠাবেন অফিস সহকারীর নিকট (১০) অফিস সহকারী পাঠাবেন রেকর্ড রুমে (১১) রেকর্ড রুম থেকে ফাইল যাবে ই সেবার রুমে (১২) ই সেবা থেকে ফাইল যাবে ডিসিআর কাটার রুমে (১৩) সেখানে ১১৫০ টাকা জমা দিবেন (১৪) এরপর ফাইল আবার যাবে ই সেবার রুমে (১৫) এরপর ফাইল যাবে নায়েবের নিকট (১৬) এরপর নায়েব সাহেব হোল্ডিং খোলে খাজনার রশিদ দিবেন।

★ নামজারি খতিয়ানে স্বাক্ষরকারি নাম★
👉 (১) ইউনিয়ন ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা (২) অফিস সহকারী (৩) সার্ভেয়ার (৪) কানুনগো (৫) উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি। মোট পাঁচ জন।।

°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°

★ খতিয়ান কি, কত প্রকার ও কি নামে পরিচিত?

👉 খতিয়ান অর্থ একাউন্ট বা হিসাব,খাজনার পরিমাণ ও আদায় উসূল হিসাব পত্র বই। ভূমির হিসাব সরকারের যে রেজিস্ট্রার খাতায় থাকে তাকে খতিয়ান বলে। খতিয়ানে থাকে মালিকের নাম, অংশ,দাগ নং,মৌজা ও জমির পরিমাণ।

👉 ৪ প্রকার ও যে যে নামে পরিচিত
CS= Cadastral Survey: ভূমি জরিপ (১৮৮৮-১৯৪০) বৃটিশ আমলে তৈরি হয়।DS নামেও পরিচিত
SA= State Aquisition: রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ (১৯৫৬-১৯৬৩) পাকিস্তান আমলে তৈরি হয়।PS.MR নামেও পরিচিত।
RS= Revisional Survey: সংশোধনী জরিপ (১৯৬৬-১৯৮৪)
BS= Bangladesh Survey: বাংলাদেশ জরিপ (১৯৮৪-চলমান) City Jourip

★ খতিয়ান তুলতে যা প্রয়োজন★
👉 (১) জেলার নাম (২) উপজেলার নাম (৩) মৌজার নাম (৪) মালিকের নাম (৫) দাগ নাম্বার (৬) খতিয়ান নাম্বার

★ খতিয়ান পাওয়ার স্হান ★
👉 (১) ইউনিয়ন ভূমি অফিস (২) উপজেলা ভূমি অফিস (৩) জেলা ডিসি অফিস (৪) জেলা সেটেলমেন্ট অফিস
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°

★ ভ্রম সংশোধন দলিল কি ★
👉 যে দলিলের মাধ্যমে পূর্ববর্তি দলিলের ভূল সংশোধন করা হয় তাকে ভ্রম সংশোধন দলিল বলে।মূল দলিল বাতিল হলে এ দলিলও বাতিল হবে।।

★ হেবা ও দান দলিল কি ★
👉 হেবা অর্থ দান করা হলেও হেবা দলিল আর দান দলিল এক নয়। যে দলিলের মাধ্যমে রক্তের সাথে সম্পর্ক ব্যক্তিকে সম্পদ দান করা হয় তাকে হেবা দলিল বলে।
যে দলিলের মাধ্যমে রক্তের সাথে সম্পর্ক ছাড়া অন্য ব্যক্তিকে সম্পতি দান করা যায় তাকে দান দলিল বলে।

দলিল তুলতে প্রয়োজন
👉 (১) জেলার নাম (২) উপজেলার নাম (৩) দলিল নাম্বার (৪) দলিলের তারিখ (৫) দলিল দাতার নাম (৬) দলিল গ্রহীতার নাম।

দলিল পাওয়ার স্হান
👉 (১) উপজেলা সাব রেজিস্ট্রি অফিস (২) জেলা রেজিস্ট্রি অফিস।
ম্যাপ পাওয়ার স্হান
👉 (১) জেলা ডিসি অফিসের রেকর্ড রুম (২) জমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর ঢাকা তেজগাঁও সাত রাস্তার মোড়।

🍁 Copy post 🍁

Want your organization to be the top-listed Government Service in Barisal?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

Real ❤️

Category

Telephone

Website

Address

Barisal
Barisal
8231

Other Landmarks in Barisal (show all)
প্রাণের শহর বরিশাল প্রাণের শহর বরিশাল
বরিশাল
Barisal, 8205

বরিশাল

Charmonai,Barishal-চরমোনাই,বরিশাল Charmonai,Barishal-চরমোনাই,বরিশাল
Charmonai
Barisal, 8200

Charmonai is an administrative union of Barisal District in the division of Barisal in southern-cent

Jhalokati District-জেলা ঝালকাঠি। Jhalokati District-জেলা ঝালকাঠি।
Jhalokati District, Barisal Division Of Bangladesh
Barisal, 8400

A city of peace! looking good.

নাজিরপুর,মুলাদী,বরিশাল নাজিরপুর,মুলাদী,বরিশাল
Muladi Barisal
Barisal

নাজিরপুর,মুলাদী,বরিশাল

Barisal, বরিশাল Barisal, বরিশাল
Barisal Sadar Road
Barisal, 8200

Barisal District, officially spelt Barishal District from April 2018, is a district in south-central Bangladesh, formerly called Bakerganj district, established in 1797. Its headqu...

Ichagura,Bukhainagar - ইছাগুড়া,বুখাইনগর Ichagura,Bukhainagar - ইছাগুড়া,বুখাইনগর
Ichagura, Bukhainagar/ইছাগুড়া, বুখাইনগর
Barisal, 8201

ইছাগুড়া,বরিশাল জেলার, বরিশাল সদর উপজে?

Barguna, বরগুনা Barguna, বরগুনা
Barguna Main Road
Barisal, 8700

Barguna (Bengali: বরগুনা Borguna) is a district in the division of Barisal, Bangladesh.

Mehendiganj Mehendiganj
Mehendigonj
Barisal

Mehendigonj is an Upazila of Barisal District in the Division of Barisal, Bangladesh. Mehendigonj i

Amtali, Barguna Amtali, Barguna
Amtali
Barisal, 8710

Amtali (Bengali: আমতলী) is an Upazila of Barguna District in the division of Barisal, Bang

Betagi -বেতাগী Betagi -বেতাগী
Betagi, Barguna
Barisal, 8740

Betagi is an Upazila of Barguna District in the Division of Barisal, Bangladesh For more information

Padrishibpur Padrishibpur
Barisal, Bakergong, Padrishibpur
Barisal, 8282

beautiful village. This place was originally called Shibpur. It's about 20 km, south of Barisal Town

আমাদের গৌরনদী আমাদের গৌরনদী
8230
Barisal, 8200

বরিশালের গৌরনদী দক্ষিণের ছয় জেলার প্রবেশদ্বার। এর সঙ্গে আগৈলঝাড়া উপজেলা নিয়ে বরিশাল-১ আসন।