AKM ABBAS
#ভূগোল #Geography যেটি এসেছে #গ্রীক শব্দ #geographia থেকে যার শাব্দিক অর্থ:#পৃথিবী সম্পর্কিত বর্ণনা
এটাই ইসলাম! এখানেই ইসলামের শক্তি!!
Good luck dear team 💕💕💕
가족 끼리왜 이래-2
আমার দেখা কোরিয়ান ভাষা শিক্ষা ও পারিবারিক শিক্ষার জন্য সেরা ড্রামা ছিল।
가족 끼리왜 이래.
আমার দেখা কোরিয়ান ভাষা শিক্ষা ও পারিবারিক শিক্ষার জন্য সেরা ড্রামা ছিল।
সাকিব বনাম সাকিব!
একটা ফাটাফাটি হবে মনে হচ্ছে! Stay tuned.
অবহেলা না করে, দ্রুত টেস্ট ও চিকিৎসা নিন।
বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কঃ-
খালেদা জিয়া তখন দেশের প্রধানমন্ত্রী। সে সময় একদিন খবর পেলাম, ঢাকায় পাকিস্তানের এক সেনা অফিসার তাঁদের এক গোপন ডেরায় বেশ কিছু উলফা জঙ্গি নেতার সঙ্গে গোপন বৈঠক করেছেন। ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নানা রাজ্যের নানা বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতাও সেই বৈঠকে আসেন। উদ্দেশ্য ছিল একটাই, ভারতবিরোধী এই সংগঠনগুলোকে এক ছাতার তলে নিয়ে আসা।
আমি তখন কলকাতার বর্তমান খবরের কাগজের দিল্লি প্রতিনিধি। এই সংবাদ বর্তমান খবরের কাগজের প্রথম পাতায় লিড স্টোরি হলো। ব্যস, পরদিন সাউথ ব্লকের বিদেশ মন্ত্রক থেকে ফোন।
‘আপনি জয়ন্ত ঘোষাল?’
‘হ্যাঁ, স্যার।
‘আপনি বাংলাদেশের বিষয়ে আজ যে খবরটি লিখেছেন, সেটি নিয়ে আপনার সঙ্গে একটু আলোচনা করতে চাই। যদি দয়া করে আপনি একবার সাউথ ব্লকে আসতে পারেন?’
আমি বললাম, আমার আসতে বা কথা বলতে কোনো অসুবিধা নেই।
সাউথ ব্লকের বাংলাদেশ ডেস্কের ওই অফিসার তখন খুবই উত্তেজিত। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, ‘এই খবরের সূত্রটি কী? আপনি কি ভারতের হোম মিনিস্ট্রি থেকে খবরটা পেয়েছেন? নাকি গোয়েন্দারা দিয়েছে?’
আমি বললাম, ‘দেখুন, আমরা সাংবাদিক।
খবরের উৎস জানাতে কোনোভাবেই বাধ্য নই। তাহলে আমি কেন এ কথা আপনাকে বলব?’
সেই প্রধান কূটনীতিক সেদিন আমাকে বলেছিলেন, ‘আসলে জানেন তো, ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক বড় সংবেদনশীল। একটা শালিক পাখিও যদি ১৫৬০ মাইল সীমান্তের কোনো এক প্রান্ত দিয়ে ভারতে ঢুকে পড়ে, তাহলেও বড় বিতর্ক শুরু হয়ে যায়। তার ওপর আবার পাকিস্তান। আরো সমস্যা, বুঝলেন মহাশয়!’
এটা সম্ভবত ২০০১ সালের ঘটনা।
আজ এত বছর পর এখন ২০১৯ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি কাশ্মীরে জইশ-ই-মোহাম্মদ যে ভয়ংকর সন্ত্রাসকাণ্ড করল, তা উরি অথবা অতীতের পাঠানকোটের সন্ত্রাসের চেয়ে আরো অনেক বেশি ভয়াবহ। কাশ্মীরের পুলবামাতে পাকিস্তানের মদদপুষ্ট জইশ-ই-মোহাম্মদ সুইসাইডাল স্কোয়াড আর আরডিএক্স পাঠিয়ে এক ভয়ংকর সন্ত্রাসের কাণ্ড করেছে। এ অবস্থায় ভারত কী করবে? নরেন্দ্র মোদি মন্ত্রিসভার নিরাপত্তাবিষয়ক ক্যাবিনেট কমিটির বৈঠক ডেকে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে কিছুদিনের মধ্যেই ভারতীয় সেনাবাহিনী পাকিস্তানে আক্রমণাত্মক ব্যবস্থা নেবে। সে আক্রমণাত্মক ব্যবস্থা যে কী হবে, সে তো সামরিক গোপনীয়তা; কিন্তু এটা খুব স্পষ্ট যে ভারত এখন চেষ্টা করছে, যাতে কূটনৈতিক দিক থেকে একদিকে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, এমনকি চীনের সামনেও পাকিস্তানের কাজকর্ম সম্পর্কে সবিস্তার তথ্য পেশ করা; আর অন্যদিকে ভারত তার প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোকেও বোঝাতে চাইছে, পাকিস্তান ঠিক কী করছে। এত বড় একটা নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর কেন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। আজকের এই ভয়াবহ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ হঠাৎই ভারতের কাছে এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী রাষ্ট্র হয়ে উঠেছে। আয়তনে বাংলাদেশ ছোট হতে পারে; কিন্তু তার জিও-স্ট্র্যাটেজিক অবস্থান আজ ভারতের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যে ঘটনা থেকে আজকের লেখা শুরু করেছিলাম। ভারত আজও মনে করে, খালেদা জিয়ার জমানায় পাকিস্তান বাংলাদেশের জমি ব্যবহার করে ভারতবিরোধী সন্ত্রাসের ব্লুপ্রিন্ট তৈরি করতে সক্রিয় ছিল। কিন্তু শেখ হাসিনার জমানায় এ কথা মানতেই হবে, তিনি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে স্বার্থহীনভাবে সোচ্চার হয়েছেন। ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন। সার্ক অথবা জাতিসংঘে গিয়ে শেখ হাসিনা বারবার বলেছেন, সন্ত্রাসের জন্য বাংলাদেশও ভিকটিম। এ অবস্থায় সব দেশ মিলে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সমবেতভাবে রুখে দাঁড়াতে হবে। হাসিনা সরকার বারবার বলেছে, বাংলাদেশের জমিকে ভারতবিরোধী সরকারের জমি হতে দেব না। সত্যি কথা বলতে কি, উলফা জঙ্গিদের ভারতে প্রত্যাবর্তনই হোক না কেন, পাক সন্ত্রাস রুখতে হাসিনা সরকার যে সদর্থক ভূমিকা নিয়েছে, তার জন্য নরেন্দ্র মোদি সরকারও কৃতজ্ঞ।
বাংলা নামের উৎপত্তিঃ-
সুপ্রাচীনকালে বাংলার ছিল কৌমভিত্তিক চেতনা, স্বতন্ত্র্য কিছু জনপদ, ঐক্য তখনও বাংলায় আসেনি; বঙ্গ, পুন্ড্র, রাঢ়, সমতট, হরিকেল, গৌড়সহ বিভিন্ন সময়ের বাংলার বিভিন্ন অংশ বিভিন্ন নামে পরিচিত ছিল। তবে ‘বঙ্গ’ নামটিই শেষ পর্যন্ত বৃহৎ আকারে ‘বাঙ্গালা’ নামে রূপান্তরিত হয়। অনেকে বঙ্গকে চীন তিব্বতী গোষ্ঠীর শব্দ এবং এ শব্দের ‘অং’ অংশের সঙ্গে গঙ্গা, হোয়াংহো, ইয়াংসিকিয়াং ইত্যাদি নদীর নামের সম্বন্ধ ধরে অনুমান করেন যে, শব্দটির মৌলিক অর্থ ‘জলাভূমি’ এবং ‘বঙ্গ’ নামের উদ্ভব হয়েছে বাংলার অসংখ্য নদ-নদী, বিল-হাওড়ের বাস্তব ভৌগোলিক অবস্থা থেকে। মধ্যযুগের ঐতিহাসিক আবুল ফজল ‘আইন-ই-আকবরী’ গ্রন্থে বলেন, ‘বাঙ্গালার আদি নাম ছিল বঙ্গ। এখানকার রাজারা প্রাচীনকালে ১০ গজ উঁচু এবং ২০ গজ প্রশস্ত প্রকান্ড ‘আল’ নির্মাণ করতেন।এ থেকেই ‘বাঙ্গাল’ এবং ‘বাঙ্গালাহ’ নামের উৎপত্তি।” নদীমাতৃক, বারিবহুল এবং বন্যা ও জোয়ারের দেশে ছোটোবড়ো ‘আল’ বা ‘আইল’ বা ‘বাঁধ’ নির্মাণ করার যুক্তি একেবারে অগ্রহণযোগ্য নয়।
প্রাচীন যুগে হিন্দু-বৌদ্ধ শাসনামলে সমগ্র বাংলার ভূভাগ বিভিন্ন জনপদের নামে পরিচিত ছিল। মুসলমানদের আগমনের পর বাংলায় রাজনৈতিক ঐক্য আসে। অবশ্য সেন আমলেই প্রথম সমগ্র বাংলা রাজনৈতিকভাবে ঐক্যবদ্ধ হয়। ‘বাংলা’ নামের উৎপত্তির ইতিহাস খুঁজতে হলে সুলতান শামসউদ্দিন ইলিয়াস শাহের কথা বলতেই হবে।
বস্তুত ইলিয়াস শাহ (১৩৫২ খ্রি:) সত্যিকার অর্থে ‘বাঙ্গালা’ নাম প্রদানের কৃতিত্বের অধিকারী। একই সাথে একথাও আজ ঐতিহাসিকভাবে সত্য যে, ইলিয়াস শাহই বাংলার তিনটি শাসনকেন্দ্রের (লখনৌতি, সাতগাঁও, সোনারগাঁও) ওপর তাঁর নিয়ন্ত্রণ স্থাপন করেন এবং ‘লখনৌতির মুসলিম রাজ্যকে’ ‘বাঙ্গালার মুসলিম রাজ্য’ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন। সম্ভবত এরপর থেকেই সমগ্র বাংলাভাষী অঞ্চলের জন্য ‘বাঙ্গালা’ নামটি ব্যবহৃত হতে থাকে। সমকালীন ভারতের ঐতিহাসিক শামস-ই-সিরাজ আফীফ ইলিয়াস শাহকে অভিহিত করেন ‘শাহ-ই-বাঙালাহ্’ বা ‘শাহ-ই-বাঙালীয়ান’ আখ্যায়।
ইলিয়াস শাহের সেনাবাহিনীকে বলা হয়েছে ‘বাঙ্গালার পাইক’। বাংলার শ্রেষ্ঠ সুলতান আলাউদ্দিন হুসেন শাহের আমলে ‘বাঙ্গালা’ এবং এখানকার অধিবাসীদের ‘বাঙ্গালি’ নাম সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে। পরবর্তীকালে মুঘলদের আমলে বাংলা পরিচিত হয় ‘সুবা বাঙ্গালা’ হিসেবে। আরো পরে পর্তুগিজ, ইংরেজ এবং অন্যান্য ইউরোপীয়রা বাংলাকে ‘বেঙ্গালা’, ‘বেঙ্গল’ (Bengal) নামে অভিহিত করেছে। ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত বাংলা অঞ্চল সারা পৃথিবীতে ‘বেঙ্গল’ হিসেবেই পরিচিত ছিল।
সংক্ষেপে বাংলাদেশের প্রাচীন ইতিহাসঃ-
বাংলাদেশের প্রাচীন ইতিহাস সম্পর্কে প্রায় দুই হাজার বছর ধরে লেখা হয়েছে। বাংলাদেশের প্রাচীন ইতিহাস একটি প্রাচীন সংস্কৃতি এবং সভ্যতা যা বাংলাদেশ এবং প্রাচীন ভারতের এক অংশ ছিল।
প্রাচীন বাংলাদেশের ইতিহাস শুরু হয় মহাজনপদ কাল থেকে, যার সময়কাল প্রায় ৬থ শতাব্দী পূর্ব হত। তবে বাংলাদেশের ইতিহাস লিখার জন্য আদি স্থান পাওয়া হল মহাসঙ্ঘ কালের পর। বাংলাদেশে বৌদ্ধধর্ম এবং বৌদ্ধ সংস্কৃতির জন্য খ্যাতিমান ছিল এবং একটি বৌদ্ধ মহাসঙ্ঘ সেখানে গড়ে তোলা হয়।
এরপর বাংলাদেশে হিন্দু রাজবংশের শাসন ছিল। বাংলাদেশের সাম্রাজ্য একটি গৌড় সাম্রাজ্য ছিল এবং কিছু রাজবংশের নাম ছিল পাল এবং সেন। গৌড় সাম্রাজ্যের নাম মুহাম্মাদ বক্তিয়ার খলজীর আক্রমণের সময় নষ্ট হয়
ভূপ্রকৃতি বাংলাদেশ তিনটি বৃহৎ নদীপ্রণালী- গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র ও মেঘনার নিম্নতম প্রবাহ অঞ্চলে অবস্থিত এবং এর ভূখন্ডের প্রায় অর্ধাংশই ১০ মিটার সমোন্নতি রেখার নিচে। যুগপৎভাবে সমুদ্রপৃষ্ঠ হতে উচ্চতা এবং ভূপ্রকৃতির উপর ভিত্তি করে দেশটির ভূমিকে তিনটি প্রধান ভূ-অঞ্চলে বিভক্ত করা যেতে পারে: টারশিয়ারি পাহাড় অঞ্চল (বর্তমান সময় থেকে ৬৬০ লক্ষ থেকে ২০ লক্ষ বৎসর পূর্বে), প্লাইসটোসিন উচ্চভূমি (বর্তমান সময় থেকে ২০ লক্ষ থেকে ১ লক্ষ বৎসর পূর্বে গঠিত) এবং নবীন সমভূমি (এক লক্ষ বৎসর পূর্বে এর গঠন শুরু হয়, বর্তমানে সে গঠন প্রক্রিয়া ক্রিয়াশীল)। বর্ষাকালীন ভারি বৃষ্টিপাত এবং দেশটির অধিকাংশ এলাকার সমুদ্রপৃষ্ঠ হতে নিম্ন উচ্চতা দেশটিকে প্রতি বৎসর বন্যার মুখোমুখি করে।
ভূপ্রকৃতি অনুসারে বাংলাদেশকে পাঁচটি পৃথক অঞ্চলে বিন্যস্ত করা যেতে পারে, যার প্রত্যেকটি অঞ্চলেরই রয়েছে নিজস্ব পৃথক বৈশিষ্ট্যসমূহ। ভূপ্রকৃতির বিস্তারিত ব্যাখ্যায় সমগ্র দেশটিকে ২৪টি উপ-অঞ্চল এবং ৫৪টি একক অঞ্চলে বিভক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে প্রধান অঞ্চল এবং উপ-অঞ্চলগুলি হলো: (১) পুরাতন হিমালয় পাদদেশীয় সমভূমি, (২) তিস্তা প্লাবনভূমি, (৩) পুরাতন ব্রহ্মপুত্র প্লাবনভূমি, (৪) ব্রহ্মপুত্র-যমুনা প্লাবনভূমি, (৫) হাওর অববাহিকা, (৬) সুরমা-কুশিয়ারা প্লাবনভূমি, (৭) মেঘনা প্লাবনভূমি- (ক) মধ্য মেঘনা প্লাবনভূমি, (খ) লোয়ার মেঘনা প্লাবনভূমি, (গ) পুরাতন মেঘনা মোহনা প্লাবনভূমি (ঘ) নবীন মেঘনা মোহনা প্লাবনভূমি, (৮) গাঙ্গেয় প্লাবনভূমি, (৯) গাঙ্গেয় জোয়ারভাটা প্লাবনভূমি, (১০) সুন্দরবন, (১১) নিম্নতর আত্রাই অববাহিকা, (১২) আড়িয়াল বিল, (১৩) গোপালগঞ্জ-খুলনা পিট অববাহিকা, (১৪) চট্টগ্রাম উপকূলীয় সমভূমি, (১৫) উত্তর ও পূর্বাঞ্চলের পাদদেশীয় সমভূমি, (১৬) প্লাইসটোসিন সোপানসমূহ- (ক) বরেন্দ্রভূমি, (খ) মধুপুর গড় (গ) তিপারা পৃষ্ঠ, (১৭) উত্তর ও পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ি অঞ্চল- (ক) স্বল্প উচ্চতাবিশিষ্ট পাহাড়সারি (ডুপি টিলা ও ডিহিং স্তরসমষ্টি), (খ) পর্বতসারি (সুরমা ও টিপাম স্তরসমষ্টি)।
বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান ও সীমানা ব্যাখ্যা করো?
বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস্থান:
বাংলাদেশের ভূখন্ডগত বিস্তৃতি ১৪৭, ৫৭০ বর্গ কিলোমিটার, যা গ্রীসের চাইতে সামান্য বড়। এর ভৌগোলিক অবস্থান ২০°৩৪´ উ থেকে ২৬°৩৮´ উ অক্ষাংশ এবং ৮৮°০১´ পূ থেকে ৯২°৪১´ পূ দ্রাঘিমাংশে। পূর্ব থেকে পশ্চিমে এর সর্বোচ্চ বিস্তৃতি প্রায় ৪৪০ কিমি এবং উত্তর উত্তর-পশ্চিম থেকে দক্ষিণ দক্ষিণ-পূর্বে সর্বোচ্চ বিস্তৃতি ৭৬০ কিমি। বাংলাদেশের পশ্চিমে, উত্তরে, পুর্বে ও দক্ষিণ পূর্বে ঘিরে রয়েছে যথাক্রমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা এবং মায়ানমার সীমান্ত। বাংলাদেশের সর্বমোট ভূসীমান্তের দৈর্ঘ্য ২৪০০ কিমি, যার ৯২% সীমান্ত ভারতের সাথে বাকি, ৮% সীমান্ত মায়ানমারের সাথে। দেশটির দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের উপকূলীয় সীমারেখা। যদিও বাংলাদেশ আয়তনের দিক থেকে একটি ক্ষুদ্র দেশ, এর উপকূলীয় সীমারেখার দৈর্ঘ্য ৪৮৩ কিলোমিটারের অধিক। বাংলাদেশের ভূখন্ডগত সমুদ্রসীমা ১২ নটিক্যাল মাইল (২২.২২ কিমি) এবং উপকূল থেকে ২০০ নটিক্যাল মাইল (৩৭০.৪০ কিমি) পর্যন্ত বিস্তৃত এর অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা। বঙ্গোপসাগর তার ঘূর্ণিঝড়সমূহের জন্য বহুল পরিচিত। এই ঝড় সমুদ্রের পানিকে সমুদ্রতীর হতে দূরবর্তী দ্বীপসমূহের উপকূলীয় এলাকায় আছড়ে ফেলে, কখনও কখনও তা বন্যারও সৃষ্টি করে। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের বিশাল এলাকা জুড়েই জলবেষ্টিত বদ্বীপ বনাঞ্চল পরিশোভিত যা, সুন্দরবন নামে পরিচিত; এটাই পৃথিবী বিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগারের আবাসস্থল।
বাংলাদেশ ৬টি মূল প্রশাসনিক অঞ্চল সমন্বয়ে গঠিত, যা বিভাগ নামে পরিচিত। এগুলো হলো বরিশাল, চট্টগ্রাম, ঢাকা, খুলনা, রাজশাহী এবং সিলেট বিভাগ। এসকল বিভাগের অধীনে রয়েছে ৬৪টি জেলা এবং এই ৬৪টি জেলাকে বিভক্ত করা হয়েছে মোট ৪৯৬টি থানা/উপজেলায়। বাংলাদেশের ৯৫ থেকে ১১৯টি ছিটমহল রয়েছে ভারতের রাষ্ট্রীয় সীমানায়। এসব ছিটমহল এলাকার পরিসীমা ০.৪ হেক্টর থেকে ২০.৭২ বর্গ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত।
বাংলাদেশের সীমানা:
স্থল সীমানা দৈর্ঘ্য : ৪,২৪৬ কিমি. (মায়ানমার : ১৯৩ কিমি., ভারত : ৪,০৫৩ কিমি.) সমুদ্র সীমানা : ৫৮০ কিমি.
১০ম পাস পুলিশ,,, উচ্চশিক্ষিত ছাত্র ও ছাত্রী দের কে পিটাচ্ছে,,,পুরুষ পুলিশ কি ভাবে,, ছাত্রী কে ধরে নিয়া যাচ্ছে,, আজকে শাহবাগ চত্বরে চার দফা দাবি আন্দোলন এর সাধারণ শিক্ষার্থীদেরকে পুলিশ লাঠিচার্জ করেছে এবং অবরোধ কর্মসূচির ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছে ও লিমন ভাই সহ কয়েকজনকে গ্রেফতার করেছে ।।😰
পুলিশের এরকম আচরণে তীব্র নিন্দা প্রকাশ করছি ।।😠😠😡😡
Hi there!
I wish you and your business well!
Experienced Facebook Ads Manager Here! I am a Digital marketer. Here in particular I have taken Facebook promotion as the most important in my career. I use graphic and animation as needed to highlight the product in the best way possible. I have completed long training in Facebook promotion. Learned the technique of reaching a customer with a product. There are good ideas about the keywords. I will practically advance your post or the link to the right ad to generate quality traffic visitors.
My Service
Prioritize the client's wishes.
Efficiently and accurately product description.
High quality posting.
The post needs to include graphic design.
Customize product images and videos.
Reaching out to active customers.
Quick response and VIP service.
World Wide Promotion.
Long time Supervision.
100% protected surety.
Why choose Me!
Well Communication.
All time Customer service.
2+ Years Competence.
High quality marketing.
Provided proof of work at Google Sheets.
To be delivered on time.
Achieving client satisfaction.
Nice and colorful Stock ..
Click here to claim your Sponsored Listing.
Welcome to our E-Health Srevice
Best wishes and congratulations to all the members of this page. We hope all members will be satisfied with our service. This is our pioneering journey for your health service.
All our doctors are sincerely serving. We wish the cooperation of all our members to bring success in this long journey. Our reputable and experienced doctors are bringing good reputation by providing mass treatment.
Ultrasonic and digital treatments are provided. Our doctors go to public homes and provide health care to patients.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Barisal
8200
Barisal, 8710
আসসালা মুয়ালাইকুম, প্রিয় সাবস্ক্রাইব " 100k " I live in Bangladesh. Please follow my Page & Suppor.
Barisal, 420
Hello Everyone! I'm Jannat, Welcome to my page. Please Like and Follow my page. Thank You So Much.��