Hamim Hossain - হামীম হোসাইন
আলহামদুলিল্লাহ লিল্লাহি রাব্বিল আলামিন।
ইন্ডিয়ায় এক মহিলার সিজারে বেরিয়ে আসলো
এক ভয়াবহ সাপ শুনুন তাহেরী হুজুরের ওয়াজে।
তরুন আলোচক কারী জুনায়েদ আল হাবিবের বিবাহের
অনুষ্টানে গজল গাইলেন জুবায়ের আহমেদ তাশররিফ|
অনুভূতিটা বলে বুজানো যায় না প্রিয় রাহবার।
অবশেষে মুখ খুললেন কারাদণ্ড দেয়া মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদি মামুনুল হক সহ আলেমদের নিয়ে।
আহ হা হা আমি পারি না আর পারি না।
অসুস্থ এমন বিনোদন থেকে বাঁচা দরকার আমাদের।
রায় ঘোষণার আগে ট্রাইব্যুনালের বিচারকদের উদ্দেশ্যে আল্লামা সাঈদী হাফিজাহুল্লাহ যা বলেছিলেন -
মাননীয় আদালত !
আমি দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী, ৫৬ হাজার বর্গমাইলের এ বাংলাদেশের প্রতিটি জেলা-উপজেলার আপামর জনগণের অতি পরিচিত দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী। আল্লাহ সাক্ষী তদন্ত কর্মকর্তা হেলাল উদ্দীনের রচিত দেলোয়ার শিকদার বর্তমান সাঈদী বা দেলোয়ার শিকদার ওরফে দেলু ওরফে দেইল্যা রাজাকার আমি নই।
গণতন্ত্রের লেবাসধারী বর্তমান আওয়ামী সরকার রাজনৈতিক প্রতিহিংসাবশত যুদ্ধাপরাধের দায় চাপানোর মিশন নিয়ে তদন্ত কর্মকর্তা হেলাল উদ্দিনকে আমার বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিয়েছে। মিথ্যাচার প্রতিষ্ঠায় স্বনাম খ্যাত হেলাল উদ্দীন আমার বিরুদ্ধে ২০টি জঘন্য মিথ্যা অভিযোগ এনে সরকারি ও দলীয় আদেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে গিয়ে আমাকে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য, আমার নাম বিকৃত করেছে।
আমার পারিবারিক পরিচয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, ছাত্রজীবন থেকে শুরু করে লুটেরা, খুনি, ধর্ষক, নারী সরবরাহকারী, অগ্নিসংযোগকারী পাকবাহিনীর দোসর, দুর্ধর্ষ রাজাকার, এক কথায় এইতদন্ত কর্মকর্তা মনের মাধুরী মিশিয়ে ৪ হাজার পৃষ্ঠার নাটক রচনা করেছেন আমার বিরুদ্ধে।
কোনো মুসলমানের কলিজায় সর্বশক্তিমান আল্লাহর উপর বিন্দু পরিমাণ বিশ্বাস থাকলে, মৃত্যুর ভয় থাকলে, পরকালে আল্লাহর কাছে জবাবদিহিতার ভয় থাকলে, জাহান্নামের কঠিন শাস্তির ভয় থাকলে অন্য কোনো মুসলমানের বিরুদ্ধে শুধু আদর্শিক ও রাজনৈতিক শত্রুতার কারণে এতো জঘন্য মিথ্যাচার করা আদৌ সম্ভব হতো না।
মাননীয় আদালত !
আজকের এই বিচার প্রক্রিয়া নিঃসন্দেহে দুটি পর্বে শেষ হবে। তার একটি এই জাগতিক আদালতে আর অপরটি আখেরাতের আদালতে। আজ আমি এই আদালতের অসহায় এক নির্দোষ আসামি, আর আপনারা বিচারক। রাজনৈতিক প্রতিহিংসা পূরণে, ক্ষমতার জোরে আমার প্রতি যদি জুলুম করা হয়, তাহলে আজকের দুর্দান্ত প্রতাপশালী ব্যক্তিবর্গ, যারা একজন নির্দোষ ব্যক্তিকে আদর্শিক কারণে প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে আমার প্রতি জুলুমের প্রয়াস পাচ্ছেন, তারা দ্বিতীয় পর্বের বিচারের দিন, কিয়ামতের দিন তারা নিঃসন্দেহে আসামি হবে। সেদিন আমি হবো বাদী আর সর্বশক্তিমান, রাজাধিরাজ, সম্রাটের সম্রাট, আকাশ ও জমিনের সার্বভৌমত্বের একচ্ছত্রঅধিপতি, সকল বিচারের মহাবিচারপতি আল্লাহ রাব্বুল আলামীন, তিনিই হবেন সেদিনের আমার দায়ের করা মামলার বিচার প্রক্রিয়ার বিচারক।
সুরা আত ত্বীনের ৮নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, ‘আল্লাহতায়ালা কি সকল বিচারকের তুলনায় শ্রেষ্ঠ বিচারক নন?’
সূরা দোখানের ১৬নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন, “একদিন আমি এদেরকে অবশ্যই কঠোরভাবে পাকড়াও করব এবং নিশ্চয়ই প্রতিশোধ নেবই।”
মাননীয় আদালত !
যাঁর হাতের মুঠোয় আমাদের সকলের জীবন, সেই মহাশক্তিধর আল্লাহ তায়ালার নামে আপনাদের এই আদালতে বসে শপথ করছি, তাঁর পবিত্র কোরআন স্পর্শ করে কসম করে বলছি - ‘আমার নামে আপনাদের এ আদালতে যতগুলো অভিযোগ আনা হয়েছে তার হাজার কোটি মাইলের মধ্যে আমার অবস্থান ছিল না। উত্থাপিত অভিযোগের একটি বর্ণনাও সত্য নয়।
আল্লাহর কসম !
সব ঘটনা বা দুর্ঘটনার সঙ্গে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আমার নাম যোগ করা হয়েছে। এ সকল অভিযোগের সাথে আমার দূরতম সম্পর্ক নেই।
মাননীয় আদালত !
আমি আশা করি সকল প্রকার রাগ-অনুরাগ ও সকল প্রকারের চাপ ও আদেশ-নির্দেশের ঊর্ধ্বে উঠে সত্য ও মিথ্যা সার্বিকভাবে বিবেচনায় নিয়ে সকল প্রকার প্রভাব মুক্ত হয়ে শুধুমাত্র মহান আল্লাহকে ভয় করে আমার প্রতি জুলুম না করে ন্যায়বিচার করবেন। মহান আল্লাহ আপনাদের সে তওফিক দান করুন।
আমার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা পূরণে যিনি যতটা ষড়যন্ত্র করে, জঘন্য থেকে জঘন্যতর মিথ্যা মামলা দিয়ে, মিথ্যা সাক্ষী দিয়ে, মিথ্যা সাক্ষীর প্রশিক্ষণ দিয়ে আমাকে মানসিক যন্ত্রণা দিয়েছেন, দেশ-বিদেশে অসংখ্য অগণিত মানুষের কাছে কোরআনের বাণী পৌঁছানোর ক্ষেত্রে আমাকে বঞ্চিত করেছেন, আমার প্রিয়জনদের কাঁদাচ্ছেন, কলঙ্কের তিলক পরিয়ে আমাকে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করেছেন, আমি দোয়া করি আল্লাহ তাদের হেদায়াত করুন।
আর হেদায়াত যদি তাদের নসিবে না থাকে তাহলে আমার এবং আমার প্রিয়জন, আমার কলিজার টুকরা সন্তান, বিশ্বব্যাপী আমার ভক্ত- অনুরক্তদের যত চোখের পানি পড়েছে, তাদের সকলের প্রতিফোঁটা চোখের পানি অভিশাপের বহ্নিশিখা হয়ে আমার থেকে শতগুণ যন্ত্রণা ভোগের আগে, কষ্ট ভোগের আগে আল্লাহ তায়ালা যেন তাদের মৃত্যু না দেন।
মিথ্যাবাদী ও জালিমদের উপর আল্লাহর অভিশাপ অযুত ধারায় বর্ষিত হোক। আর জাহান্নাম যেন হয় এদের চিরস্থায়ী ঠিকানা।
মহাজনের থেকে লেহেঙ্গা আর নেয়া হলোনা রিপনের 🥲🥲
বঙ্গবাজারের দোতলা, বিয়ের লেহেঙ্গার শোরুম। রমজানের শুরুতে চাকরিতে যোগ দেয় এগার বছরের রিপন। জোহরের নামাজ শেষে মহাজন গদিতে এসে বসে। রিপন কাছে গিয়ে মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে। মহাজন বলে, কিছু কবি?
কাকা। ইদের পর বড় বোনের বিয়া। আমারে একটা লেহেঙ্গা দিবেন, রোজার মাসের বেতন, বোনাস কাইটা রাখার পর যেই টেকা বাকী থাকবো, হেই টেকা মাসে মাসে বেতন থিকা কাইটা নিয়েন।
মহাজন হাসে, কত দামেরটা নিবি?
ভালোটা। আমার বড় বইন। হের কোলে কইরা বড় হইছি। হেই বইন।
মাসে মাসে বেতন থিকা কাটতে হইবো না। তোর যেইডা ভালো লাগে, নিয়া যাইস।
খুশিতে অনেকক্ষণ কথা বলতে পারে নাই রিপন। মন দিয়ে কাজ করে। লেহেঙ্গা ভাঁজ দেখে আর শিখে। পাইকারদের মালের গাট্টি কাঁধে করে নিয়ে নামিয়ে দেয়। মার্কেট বন্ধ হলে দোকানেই ঘুমাতো রিপন, আর মনে মনে ভাবতো, কোন রঙের লেহেঙ্গায় বড় বোনকে সুন্দর দেখাবে।
আজ খুব ভোরে আগুন লাগে মার্কেটে। ভয়াবহ আগুন। পাশাপাশি তিনটা মার্কেট, দুপুরের মধ্যেই পুড়ে ছাই। পঞ্চাশটা দমকল ইউনিট, পুলিশ, সেনা, নৌ, বিমান বাহিনী এবং সাধারণ মানুষের সহযোগীতায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। সকাল থেকে রিপমের মামা পাগলের মতো খুঁজছে। আর্তনাদ করে বলছে, আমার ভাইগ্নারে কি মরনের লাইগা আমি চাকরিতে দিছি? আমার রিপন, রিপনরে। তোর মারে আমি কি জবাব দিমু!
এখন সন্ধ্যা, রিপনকে পাওয়া যায় নাই। হয়তো লেহেঙ্গার ছাইয়ের সাথে মিলে মিশে আছে, আলাদা করতে পারবে কেউ?
গল্প: পোড়া লেহেঙ্গা
উল্লেখিত ঘটনাটির সত্যতা কতটুকুই আছে আল্লাহ ভালো জানেন যদি সত্য হয় তাহলে মন থেকে দোয়া করি।
রিপনের পরিবারকে ধৈর্য্য ধরার তাওফিক দিন মালিক।বড় বোনের যথাযথ ব্যবস্থা করে রিপনকে জান্নাতি করে নিন।
তাকরিম কত টাকা পেয়েছে?
সব টাকা কি তার পরিবার বুজে পাবে?
আলহামদুলিল্লাহ লিল্লাহি রাব্বিল আলামিন।
মায়ার পৃথিবী ছেড়ে যেতে হবে অন্ধকার ঘরে মৃত্যুর আগে শুনুন আর কাঁদুন। হাফেজ মাওলানা হামিম হোসাই ভিডিও ধারণে: Bangla Islamic Contents (বি.আই.সি-মিডিয়া●▬ஜ۩۞۩ஜ▬● BIC-Media)শব্দ গ্রহণে : Bangla Islamic Contents (বি.আই.সি-মিডিয়া●▬ஜ۩۞۩ஜ▬● BIC-Media)আমাদের সাথ...
আলহামদু লিল্লাহী রাব্বিল আলামিন
জাতীয় শিল্পী থেকে এখন সেরা বক্তা, কাঁপাচ্ছেন গোটা দেশ। হাফেজ মাওলানা হামিম হোসাইন পিরোজপুরী। B ভিডিও ধারণে: Bangla Islamic Contents (বি.আই.সি-মিডিয়া●▬ஜ۩۞۩ஜ▬● BIC-Media)শব্দ গ্রহণে : Bangla Islamic Contents (বি.আই.সি-মিডিয়া●▬ஜ۩۞۩ஜ▬● BIC-Media)আমাদের সাথ...
সন্তান ও সম্পদ মানুষের জীবনের শ্রেষ্ঠ নেয়ামত
এই নেয়ামতের ভাগীদার আমরা সবাই হতে চাই।
বিয়ের দিন দাওয়াত পায় সমাজের গন্যমান্য ব্যক্তি বর্গ।আর মৃত্যুর দিন কবর খুঁড়তে আসে গরীব খেটে খাওয়া মানুষ!
আল্লাহ এই জাতিকে হেদায়েত দান করুন।
আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন।আমার জিবনের সফলতার অন্যতম শ্রেষ্ঠ দুইটি মুহুর্ত।
প্রথম->ঝালকাঠি এন এস কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ ও সহকারি অধ্যক্ষ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের (নাত) শুনে খুশি হয়ে হাদিয়া দিয়েছিলেন।
দ্বিতীয়->বার্ষিক সাংস্কৃতিক প্রতিযোগীতার ফাইনাল রাউন্ডের চারটা ইভেন্টের পুরস্কার গ্রহণ করার মুহূর্ত।এ যে এক ভিন্ন অনুভূতি।
১-[কেরাত-প্রথম স্থান]
২-[নাতে রাসূল-প্রথম স্থান]
৩-[আযান-দ্বিতীয় স্থান]
৪-[লোকসংগীত-দ্বিতীয় স্থান]
উল্লেখ্য, একাধিকবার জাতীয় পর্যায় পুরস্কার অর্জন করার সুযোগ হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ।
সর্বোপরি, দোয়া চাই আল্লাহ তায়ালা তার গোলামকে যেন কোরআনের একজন হক্কানী আলেমে দ্বীন হিসেবে ইখলাছ ও আমলের সাথে দাঈ ইলাল্লাহ হওয়ার তাওফিক দান করেন।
স্বপ্ন তিন প্রকার..
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم
আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ
الرُّؤْيَا ثَلاَثٌ
স্বপ্ন তিন প্রকারঃ
فَرُؤْيَا حَقٌّ
(১) সত্য স্বপ্ন.
وَرُؤْيَا يُحَدِّثُ بِهَا الرَّجُلُ نَفْسَهُ
(২) বান্দার মনের চিন্ত-ভাবনা (যা চিন্তা করে তাই স্বপ্নে দেখে) ও
وَرُؤْيَا تَحْزِينٌ مِنَ الشَّيْطَانِ
(৩) শাইতানের পক্ষ হতে ভীতি প্রদর্শনমূলক কিছু।
জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২২৮০
এক.
ভালো স্বপ্ন সুসংবাদ বহনকারী,
أَنَّ أَبَا هُرَيْرَةَ قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ
আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, আমি রসূলূল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি।
لَمْ يَبْقَ مِنْ النُّبُوَّةِ إِلاَّ الْمُبَشِّرَاتُ قَالُوا وَمَا الْمُبَشِّرَاتُ قَالَ الرُّؤْيَا الصَّالِحَةُ
সু-সংবাদ বহনকারী বিষয়াদি ব্যতীত নবুয়তের আর কিছু অবশিষ্ট নেই। সাহাবীগণ জিজ্ঞেস করলেন, সু-সংবাদ বহনকারী বিষয়াদি কী? তিনি বললেন, ভাল স্বপ্ন।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৬৯৯০
দুই.
ভালো স্বপ্ন আল্লাহর পক্ষ থেকে,
খারাপ স্বপ্ন শয়তানের পক্ষ থেকে।
عَنْ أَبِي سَلَمَةَ أَنَّ أَبَا قَتَادَةَ الأَنْصَارِيَّ وَكَانَ مِنْ أَصْحَابِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَفُرْسَانِهِ قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ
আবূ ক্বাতাদাহ আনসারী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
যিনি নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সহাবী ও অশ্বারোহী যোদ্ধা ছিলেন। তিনি বলেন, আমি রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি,
الرُّؤْيَا مِنْ اللهِ
ভালো স্বপ্ন আল্লাহ্র তরফ থেকে
وَالْحُلْمُ مِنْ الشَّيْطَانِ
এবং খারাপ স্বপ্ন শয়তানের তরফ থেকে হয়ে থাকে।
فَإِذَا حَلَمَ أَحَدُكُمْ الْحُلُمَ يَكْرَهُهُ فَلْيَبْصُقْ عَنْ يَسَارِهِ وَلْيَسْتَعِذْ بِاللهِ مِنْهُ فَلَنْ يَضُرَّهُ.
যখন তোমাদের কেউ খারাপ স্বপ্ন দেখে যা তার কাছে অপছন্দনীয় মনে হয়, তখন সে যেন তার বামদিকে থু থু নিক্ষেপ করে এবং এ স্বপ্ন থেকে আল্লাহ্র আশ্রয় চায়। সেক্ষেত্রে এ স্বপ্ন তার কোন ক্ষতি করবে না।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৭০০৫
তিন.
শয়তান স্বপ্নে মানুষের সাথে তামাশা করে,
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ جَاءَ رَجُلٌ إِلَى النَّبِيِّ ـ صلى الله عليه وسلم ـ فَقَالَ
আবূ হুরায়রাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, এক ব্যক্তি নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর নিকট এসে বললো,
إِنِّي رَأَيْتُ رَأْسِي ضُرِبَ فَرَأَيْتُهُ يَتَدَهْدَهُ
আমি স্বপ্নে দেখলাম যে, আমার মাথায় প্রহার করা হচ্ছে। আর প্রহারকারীকে দেখলাম যে, সে থর থর করে কাঁপছে।
فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ
يَعْمِدُ الشَّيْطَانُ إِلَى أَحَدِكُمْ فَيَتَهَوَّلُ لَهُ ثُمَّ يَغْدُو يُخْبِرُ النَّاسَ
রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ শয়তান তোমাদের কারো সাথে তামাশা করে, যাতে সে ভয় পায়। অতঃপর সকাল বেলা সে লোকদের নিকট তা বলে ববেড়ায়।
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৩৯১১
চার.
যাকে তাকে স্বপ্ন না বলা,
عَنْ جَابِرٍ، قَالَ أَتَى النَّبِيَّ ـ صلى الله عليه وسلم ـ رَجُلٌ وَهْوَ يَخْطُبُ فَقَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ رَأَيْتُ الْبَارِحَةَ فِيمَا يَرَى النَّائِمُ
জাবির (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর ভাষণদানরত অবস্থায় এক ব্যক্তি এসে বললো, ইয়া রাসুলাল্লাহ! ঘুমন্ত ব্যক্তি স্বপ্নে যা দেখে, আমিও গত রাতে তদ্রূপ স্বপ্নে দেখলাম।
كَأَنَّ عُنُقِي ضُرِبَتْ وَسَقَطَ رَأْسِي فَاتَّبَعْتُهُ فَأَخَذْتُهُ فَأَعَدْتُهُ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ " إِذَا لَعِبَ الشَّيْطَانُ بِأَحَدِكُمْ فِي مَنَامِهِ فَلاَ يُحَدِّثَنَّ بِهِ النَّاسَ
আমার ঘাড়ে আঘাত করার ফলে আমার মাথা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে গেল। আমি সেটির অনুসরণ করে তা ধরে ফেললাম এবং পুনরায় ঘাড়ে স্থাপন করলাম। রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ ঘুমের মধ্যে তোমাদের কারো সাথে শয়তান খেলা করলে সে যেন তা লোকের কাছে না বলে।
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৩৯১২
পাচ.
স্বপ্নের ব্যাখ্যা না করা পর্যন্ত তা উড়ন্ত পাখির পায়ে ঝুলন্ত জিনিস সদৃশ।
عَنْ عَمِّهِ أَبِي رَزِينٍ، أَنَّهُ سَمِعَ النَّبِيَّ ـ صلى الله عليه وسلم ـ يَقُولُ " الرُّؤْيَا عَلَى رِجْلِ طَائِرٍ مَا لَمْ تُعْبَرْ فَإِذَا عُبِرَتْ وَقَعَتْ
আবূ রাযীন (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে বলতে শুনেছেন : স্বপ্নের ব্যাখ্যা না করা পর্যন্ত তা উড়ন্ত পাখির পায়ে ঝুলন্ত জিনিস সদৃশ। তার ব্যাখ্যা করা হলে তা ছিটকে পড়ে যায় (বাস্তবায়িত হয়)।
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৩৯১৪
ছয়.
আমানতদার অথবা স্বপ্নের ব্যাখ্যা সম্পর্কে পারদর্শী ব্যক্তি ব্যতীত কারো কাছে তা ব্যক্ত না করা।
وَالرُّؤْيَا جُزْءٌ مِنْ سِتَّةٍ وَأَرْبَعِينَ جُزْءًا مِنَ النُّبُوَّةِ ". قَالَ : وَأَحْسَبُهُ قَالَ : لَا يَقُصُّهَا إِلَّا عَلَى وَادٍّ، أَوْ ذِي رَأْيٍ "
তিনি আরো বলেনঃ স্বপ্ন হচ্ছে নবুওয়াতের ছেচল্লিশ ভাগের একভাগ। তিনি (বর্ণনাকারী) বলেন, আমার মনে হয় তিনি আরো বলেছেনঃ সে যেন আমানতদার অথবা স্বপ্নের ব্যাখ্যা সম্পর্কে পারদর্শী ব্যক্তি ব্যতীত কারো কাছে তা ব্যক্ত না করে।
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৩৯১৪
সাত.
যখন কেউ পছন্দনীয় কোন স্বপ্ন দেখে তখন এমন লোকের কাছেই বলবে, যাকে সে পছন্দ করে।
أَبَا قَتَادَةَ يَقُولُ وَأَنَا كُنْتُ لأرَى الرُّؤْيَا تُمْرِضُنِي حَتَّى سَمِعْتُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ
আবূ সালামাহ (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, আমি এমন স্বপ্ন দেখতাম যা আমাকে রোগাক্রান্ত করে ফেলত। অবশেষে আমি আবূ ক্বাতাদাহ (রাঃ)-কে বলতে শুনেছি, তিনি বলেন, আমি এমন স্বপ্ন দেখতাম যা আমাকে রোগাক্রান্ত করে দিত। শেষে আমি নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি,
الرُّؤْيَا الْحَسَنَةُ مِنْ اللهِ فَإِذَا رَأَى أَحَدُكُمْ مَا يُحِبُّ فَلاَ يُحَدِّثْ بِهِ إِلاَّ مَنْ يُحِبُّ وَإِذَا رَأَى مَا يَكْرَهُ فَلْيَتَعَوَّذْ بِاللهِ مِنْ شَرِّهَا وَمِنْ شَرِّ الشَّيْطَانِ وَلْيَتْفِلْ ثَلاَثًا وَلاَ يُحَدِّثْ بِهَا أَحَدًا فَإِنَّهَا لَنْ تَضُرَّهُ.
ভাল স্বপ্ন আল্লাহ্র পক্ষ থেকে হয়ে থাকে। তাই যখন কেউ পছন্দনীয় কোন স্বপ্ন দেখে তখন এমন লোকের কাছেই বলবে, যাকে সে পছন্দ করে। আর যখন অপছন্দনীয় কোন স্বপ্ন দেখে তখন যেন সে এর ক্ষতি ও শয়তানের ক্ষতি থেকে আল্লাহ্র আশ্রয় চায় এবং তিনবার থু থু ফেলে আর সে যেন তা কারো কাছে বর্ণনা না করে। তাহলে এ স্বপ্ন তার কোন ক্ষতি করবে না।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৭০৪৪
আট.
খারাপ স্বপ্ন দেখলে তিনটি করনীয়,
عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، عَنْ رَسُولِ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ أَنَّهُ قَالَ
জাবির বিন আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ
إِذَا رَأَى أَحَدُكُمُ الرُّؤْيَا يَكْرَهُهَا
তোমাদের কেউ অপছন্দনীয় স্বপ্ন দেখলে সে যেন
فَلْيَبْصُقْ عَنْ يَسَارِهِ ثَلاَثًا
১.বাম দিকে তিনবার থুথু ফেলে,
وَلْيَسْتَعِذْ بِاللَّهِ مِنَ الشَّيْطَانِ ثَلاَثًا
২.তিনবার আল্লাহর কাছে শয়তান থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করে
وَلْيَتَحَوَّلْ عَنْ جَنْبِهِ الَّذِي كَانَ عَلَيْهِ
৩.এবং সে যে দিকে কাৎ হয়ে শুয়েছিলো তা যেন পরিবর্তন করে।
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৩৯০৮
নয়.
স্বপ্নের ব্যাপারে মিথ্যা কথা না বলা,
عَنْ ابْنِ عُمَرَ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ إِنَّ مِنْ أَفْرَى الْفِرَى أَنْ يُرِيَ عَيْنَيْهِ مَا لَمْ تَرَ.
ইব্নু ‘উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ সবচেয়ে নিকৃষ্ট মিথ্যা হল আপন চক্ষু দিয়ে এমন কিছু দেখার (দাবি করা) যা চক্ষুদয় দেখতে পায়নি।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৭০৪৩
ডারউইনের থিওরি কোনো মুসলমান বিশ্বাস করতে পারে না।
আল কোরআনে বর্ণিত মানব সৃষ্টির উপাদানঃ
১.یٰۤاَیُّہَا النَّاسُ اتَّقُوۡا رَبَّکُمُ الَّذِیۡ خَلَقَکُمۡ مِّنۡ نَّفۡسٍ وَّاحِدَۃٍ وَّخَلَقَ مِنۡہَا زَوۡجَہَا وَبَثَّ مِنۡہُمَا رِجَالًا کَثِیۡرًا وَّنِسَآءً ۚ وَاتَّقُوا اللّٰہَ الَّذِیۡ تَسَآءَلُوۡنَ بِہٖ وَالۡاَرۡحَامَ ؕ اِنَّ اللّٰہَ کَانَ عَلَیۡکُمۡ رَقِیۡبًا
(আন নিসা - ১)
হে মানব সমাজ! তোমরা তোমাদের পালনকর্তাকে ভয় কর, যিনি তোমাদেরকে এক ব্যক্তি থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং যিনি তার থেকে তার সঙ্গীনীকে সৃষ্টি করেছেন; আর বিস্তার করেছেন তাদের দু’জন থেকে অগণিত পুরুষ ও নারী। আর আল্লাহকে ভয় কর, যাঁর নামে তোমরা একে অপরের নিকট যাচঞ্ঝা করে থাক এবং আত্নীয় জ্ঞাতিদের ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন কর। নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের ব্যাপারে সচেতন রয়েছেন।
২.
اَوَلَمۡ یَرَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اَنَّ السَّمٰوٰتِ وَالۡاَرۡضَ کَانَتَا رَتۡقًا فَفَتَقۡنٰہُمَا ؕ وَجَعَلۡنَا مِنَ الۡمَآءِ کُلَّ شَیۡءٍ حَیٍّ ؕ اَفَلَا یُؤۡمِنُوۡنَ
(আল আম্বিয়া - ৩০)
কাফেররা কি ভেবে দেখে না যে, আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর মুখ বন্ধ ছিল, অতঃপর আমি উভয়কে খুলে দিলাম এবং প্রাণবন্ত সবকিছু আমি পানি থেকে সৃষ্টি করলাম। এরপরও কি তারা বিশ্বাস স্থাপন করবে না?
৩.وَلَقَدۡ جَعَلۡنَا فِی السَّمَآءِ بُرُوۡجًا وَّزَیَّنّٰہَا لِلنّٰظِرِیۡنَ ۙ
(আল হিজর - ১৬)
নিশ্চয় আমি আকাশে রাশিচক্র সৃষ্টি করেছি এবং তাকে দর্শকদের জন্যে সুশোভিত করে দিয়েছি।
৪.الَّذِیۡۤ اَحۡسَنَ کُلَّ شَیۡءٍ خَلَقَہٗ وَبَدَاَ خَلۡقَ الۡاِنۡسَانِ مِنۡ طِیۡنٍ ۚ
(আস সেজদাহ্ - ৭)
যিনি তাঁর প্রত্যেকটি সৃষ্টিকে সুন্দর করেছেন এবং কাদামাটি থেকে মানব সৃষ্টির সূচনা করেছেন।
৫.ثُمَّ جَعَلَ نَسۡلَہٗ مِنۡ سُلٰلَۃٍ مِّنۡ مَّآءٍ مَّہِیۡنٍ ۚ
(আস সেজদাহ্ - ৮)
অতঃপর তিনি তার বংশধর সৃষ্টি করেন তুচ্ছ পানির নির্যাস থেকে।
৬.فَاسۡتَفۡتِہِمۡ اَہُمۡ اَشَدُّ خَلۡقًا اَمۡ مَّنۡ خَلَقۡنَا ؕ اِنَّا خَلَقۡنٰہُمۡ مِّنۡ طِیۡنٍ لَّازِبٍ
(আস ছাফ্ফাত - ১১)
আপনি তাদেরকে জিজ্ঞেস করুন, তাদেরকে সৃষ্টি করা কঠিনতর, না আমি অন্য যা সৃষ্টি করেছি? আমিই তাদেরকে সৃষ্টি করেছি এঁটেল মাটি থেকে।
৭.خَلَقَ الۡاِنۡسَانَ مِنۡ صَلۡصَالٍ کَالۡفَخَّارِ ۙ
(আর রহমান - ১৪)
তিনি মানুষকে সৃষ্টি করেছেন পোড়া মাটির ন্যায় শুষ্ক মৃত্তিকা থেকে।
৮.قَالَ یٰۤاِبۡلِیۡسُ مَا مَنَعَکَ اَنۡ تَسۡجُدَ لِمَا خَلَقۡتُ بِیَدَیَّ ؕ اَسۡتَکۡبَرۡتَ اَمۡ کُنۡتَ مِنَ الۡعَالِیۡنَ
(ছোয়াদ - ৭৫)
আল্লাহ বললেন, হে ইবলীস, আমি স্বহস্তে যাকে সৃষ্টি করেছি, তার সম্মুখে সেজদা করতে তোমাকে কিসে বাধা দিল? তুমি অহংকার করলে, না তুমি তার চেয়ে উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন?
৯.ثُمَّ سَوّٰىہُ وَنَفَخَ فِیۡہِ مِنۡ رُّوۡحِہٖ وَجَعَلَ لَکُمُ السَّمۡعَ وَالۡاَبۡصَارَ وَالۡاَفۡـِٕدَۃَ ؕ قَلِیۡلًا مَّا تَشۡکُرُوۡنَ
(আস সেজদাহ্ - ৯)
অতঃপর তিনি তাকে সুষম করেন, তাতে রূহ সঞ্চার করেন এবং তোমাদেরকে দেন কর্ণ, চক্ষু ও অন্তঃকরণ। তোমরা সামান্যই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর।
১০.خَلَقَکُمۡ مِّنۡ نَّفۡسٍ وَّاحِدَۃٍ ثُمَّ جَعَلَ مِنۡہَا زَوۡجَہَا وَاَنۡزَلَ لَکُمۡ مِّنَ الۡاَنۡعَامِ ثَمٰنِیَۃَ اَزۡوَاجٍ ؕ یَخۡلُقُکُمۡ فِیۡ بُطُوۡنِ اُمَّہٰتِکُمۡ خَلۡقًا مِّنۡۢ بَعۡدِ خَلۡقٍ فِیۡ ظُلُمٰتٍ ثَلٰثٍ ؕ ذٰلِکُمُ اللّٰہُ رَبُّکُمۡ لَہُ الۡمُلۡکُ ؕ لَاۤ اِلٰہَ اِلَّا ہُوَ ۚ فَاَنّٰی تُصۡرَفُوۡنَ
(আয্-যুমার - ৬)
তিনি সৃষ্টি করেছেন তোমাদেরকে একই ব্যক্তি থেকে। অতঃপর তা থেকে তার যুগল সৃষ্টি করেছেন এবং তিনি তোমাদের জন্যে আট প্রকার চতুষ্পদ জন্তু অবতীর্ণ করেছেন। তিনি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন তোমাদের মাতৃগর্ভে পর্যায়ক্রমে একের পর এক ত্রিবিধ অন্ধকারে। তিনি আল্লাহ তোমাদের পালনকর্তা, সাম্রাজ্য তাঁরই। তিনি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। অতএব, তোমরা কোথায় বিভ্রান্ত হচ্ছ?
১১.وَاللّٰہُ خَلَقَ کُلَّ دَآبَّۃٍ مِّنۡ مَّآءٍ ۚ فَمِنۡہُمۡ مَّنۡ یَّمۡشِیۡ عَلٰی بَطۡنِہٖ ۚ وَمِنۡہُمۡ مَّنۡ یَّمۡشِیۡ عَلٰی رِجۡلَیۡنِ ۚ وَمِنۡہُمۡ مَّنۡ یَّمۡشِیۡ عَلٰۤی اَرۡبَعٍ ؕ یَخۡلُقُ اللّٰہُ مَا یَشَآءُ ؕ اِنَّ اللّٰہَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
(আন নূর - ৪৫)
আল্লাহ প্রত্যেক চলন্ত জীবকে পানি দ্বারা সৃষ্টি করেছেন। তাদের কতক বুকে ভয় দিয়ে চলে, কতক দুই পায়ে ভর দিয়ে চলে এবং কতক চার পায়ে ভর দিয়ে চলে; আল্লাহ যা ইচ্ছা সৃষ্টি করেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ সবকিছু করতে সক্ষম।
১২.اَلَمۡ نَخۡلُقۡکُّمۡ مِّنۡ مَّآءٍ مَّہِیۡنٍ ۙ
(আল মুরসালাত - ২০)
আমি কি তোমাদেরকে তুচ্ছ পানি থেকে সৃষ্টি করিনি?
১৩.فَقَدَرۡنَا ٭ۖ فَنِعۡمَ الۡقٰدِرُوۡنَ
(আল মুরসালাত - ২৩)
অতঃপর আমি পরিমিত আকারে সৃষ্টি করেছি, আমি কত সক্ষম স্রষ্টা?।
২০২২ সালের সর্বশেষ বয়ান নিজ উপজেলায়
২০২৩ সালে আল্লাহ ইমানকে মজবুত করেদেন
অস্থির বয়ান|বাংলাদেশের উজ্জল নক্ষত্র ড.মিজানুর রহমান আজহারি|মালয়েশিয়ায় রেকর্ড করলেন ইংরেজি ল ালয়েশিয়ায় রেকর্ড করলেন ড.মিজানুর রহমান আজহারি।ইংরেজিতে লেকচার দিলেন। #বাংলা_ওয...
কোরআন নাজিল করেছেন যে আল্লাহ।
ওজনো রেখেছেন তিনি তার কুদরতি পরিচয়ে।
ইসলাম প্রতিষ্ঠায় হযরত আবুবকর (রাঃ)
এর,মর্মান্তিক মুহুর্তে ও নবীর প্রতি ভালবাসা।
ইসলামের সূচনা||মাওলানা হামিম হোসাইন পিরোজপুরী||বাংলা ওয়াজ ২০২২||জুমার বয়ান ২য় পর্ব|#Eqra_Multimedia| #বাংলা_ওয়াজ_২০২২ #মাওলানা_হামিম_হোসাইন_পিরোজপুরী #মাওলানা_হাফিজুর_রহমান_সিদ্দিকী #মাওঃ_হাফিজু...
[28-10-22] গত জুমার বয়ান।
বিষয়ঃ- প্রকৃত মুসলমানের পরিচয়।
মুসলমান হয়ে মৃত্যুবরন করার তাওফিক দিন।
আল্লাহর সৃষ্টি। মুসলমানের পরিচয়।মাওলানা হামিম হোসাইন পিরোজপুরী। বাংলা নতুন ওয়াজ ২০২২। New Waz 2022 #বাংলা_ওয়াজ_২০২২ #মাওলানা_হামিম_হোসাইন_পিরোজপুরী #মাওলানা_মিজানুর_রহমান_আজহারি #মাওঃ_হাফি...
মুসলিম:- মসজিদে যায়, এটা তার দায়িত্ব।
হিন্দু:- মন্দিরে যায়, এটা তার অধিকার।
"মুনাফিক":- উভয় জায়গায় যায়!! এটা তার চরিত্র!!
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Barishal