Kamrul's Math Academy

Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Kamrul's Math Academy, Education, Barishal.

26/02/2024

📛শুদ্ধ বানানের জাদুকরী টেকনিক নিয়ে মেগাপোস্ট 📛
সহজে খুঁজে পেতে শেয়ার করে রাখুন।
আমিনুল স্যার,বাংলা

📛 ১. দূরত্ব বোঝায় না এরূপ শব্দে উ-কার যোগে 'দুর' ('দুর' উপসর্গ) বা 'দু+রেফ' হবে। যেমন— দুরবস্থা, দুরন্ত, দুরাকাঙ্ক্ষা, দুরারোগ্য, দুরূহ, দুর্গা, দুর্গতি, দুর্গ, দুর্দান্ত, দুর্নীতি, দুর্যোগ, দুর্ঘটনা, দুর্নাম, দুর্ভোগ, দুর্দিন, দুর্বল, দুর্জয় ইত্যাদি।

📛 ২. দূরত্ব বোঝায় এমন শব্দে ঊ-কার যোগে 'দূর' হবে। যেমন— দূর, দূরবর্তী, দূর-দূরান্ত, দূরীকরণ, অদূর, দূরত্ব, দূরবীক্ষণ ইত্যাদি।

📛 ৩. পদের শেষে '-জীবী' ঈ-কার হবে। যেমন— চাকরিজীবী, পেশাজীবী, শ্রমজীবী, কৃষিজীবী, আইনজীবী ইত্যাদি।

📛 ৪. পদের শেষে '-বলি' (আবলি) ই-কার হবে। যেমন— কার্যাবলি, শর্তাবলি, ব্যাখ্যাবলি, নিয়মাবলি, তথ্যাবলি, রচনাবলি ইত্যাদি।

📛 ৫. 'স্ট' এবং 'ষ্ট' ব্যবহার: বিদেশি শব্দে 'স্ট' ব্যবহার হবে। বিশেষ করে ইংরেজি st যোগে শব্দগুলোতে 'স্ট' ব্যবহার হবে। যেমন— পোস্ট, স্টার, স্টাফ, স্টেশন, বাসস্ট্যান্ড, মাস্টার, ডাস্টার, পোস্টার, স্টুডিও, ফাস্ট, লাস্ট, বেস্ট ইত্যাদি। ষত্ব-বিধান অনুযায়ী বাংলা বানানে ট-বর্গীয় বর্ণে 'ষ্ট' ব্যবহার হবে। যেমন— বৃষ্টি, কৃষ্টি, সৃষ্টি, দৃষ্টি, মিষ্টি, নষ্ট, কষ্ট, তুষ্ট, সন্তুষ্ট ইত্যাদি। অর্থাৎ 'স্ট'-এর উচ্চারণ হবে ‘স্ট্’-এর মতো এবং 'ষ্ট'-এর উচ্চারণ হবে ‘শ্টো’-এর মতো। যেমন— পোস্ট (পোস্ট্), লাস্ট (লাস্ট্), কষ্ট (কশ্টো), তুষ্ট (তুশ্টো) ইত্যাদি।

📛 ৬. যুক্তবর্ণে ‘স’ এবং ‘ষ’ ব্যবহার:
▓ অ/আ-কারের পর যুক্তবর্ণে স হবে। যেমন— তিরস্কার, তেজস্ক্রিয়, নমস্কার, পুরস্কার, পুরস্কৃত, বয়স্ক, ভস্ম, ভাস্কর, ভাস্কর্য, মনস্ক, সংস্কার, পরস্পর, বৃহস্পতি ইত্যাদি। এর ব্যতিক্রম বাষ্প দ্বারা গঠিত শব্দসমূহ। এছাড়া স্পৃশ্য, স্পর্ধা, স্পষ্ট, স্পন্দ, স্পন্দন, স্পর্শ, স্পৃষ্ট, স্পর্শী, স্মর, স্মৃত/স্মৃতি, স্মিত, স্মরণ, বিস্ময় দ্বারা গঠিত শব্দে স হবে। নিষ্ফল বাদে সকল ‘ফ’-এ ‘স’ হবে।
▓ ই/ঈ-কার, উ/ঊ-কার, এ/ঐ-কার এবং ও/ঔ-কারের পর যুক্তবর্ণে ষ হবে। যেমন— আবিষ্কর, আয়ুষ্কাল, আয়ুষ্কর, আয়ুষ্মান, আয়ুষ্মতী, উষ্ম, কুষ্মাণ্ড, গ্রীষ্ম, গীষ্পতি, গোষ্পদ, চতুষ্কোণ, চতুষ্পার্শ্ব, চতুষ্পদ, জ্যোতিষ্ক, দুষ্কর্ম, দুষ্কর, দুষ্প্রাপ্য, নিষ্কাশন, নিষ্কণ্টক, নিষ্পাপ, নিষ্পত্তি, নৈষ্কর্ম্য, পরিষ্কার, পুষ্করিণী, পুষ্প, মস্তিষ্ক, শ্লেষ্মা, শুষ্ক ইত্যাদি। এর ব্যতিক্রম বিস্ময় দ্বারা গঠিত শব্দসমূহ।
[দ্রষ্টব্য: বাংলা বানানে স্ট/স্ঠ এবং ষ্ত/ষ্থ হবে না। তাই নিম্নের নিয়মগুলোতে ‘ষ্ট/ষ্ঠ’ এবং ‘স্ত/স্থ’ দ্বারা গঠিত বানান প্রযোজ্য নয়।]

📛 ৭. 'পূর্ণ' এবং 'পুন' (পুনঃ/পুন+রেফ/পুনরায়) ব্যবহার : 'পূর্ণ' (ইংরেজিতে Full/Complete অর্থে) শব্দটিতে ঊ-কার এবং র্ণ যোগে ব্যবহার হবে। যেমন— পূর্ণরূপ, পূর্ণমান, সম্পূর্ণ, পরিপূর্ণ ইত্যাদি। 'পুন-' (পুনঃ/পুন+রেফ/পুনরায়— ইংরেজিতে Re- অর্থে) শব্দটিতে উ-কার হবে এবং অন্য শব্দটির সাথে যুক্ত হয়ে ব্যবহার হবে। যেমন— পুনঃপ্রকাশ, পুনঃপরীক্ষা, পুনঃপ্রবেশ, পুনঃপ্রতিষ্ঠা, পুনঃপুন, পুনর্জীবিত, পুনর্নিয়োগ, পুনর্নির্মাণ, পুনর্মিলন, পুনর্লাভ, পুনর্মুদ্রিত, পুনরুদ্ধার, পুনর্বিচার, পুনর্বিবেচনা, পুনর্গঠন, পুনর্বাসন ইত্যাদি।

📛 ৮. পদের শেষে'-গ্রস্থ' নয় '-গ্রস্ত' হবে। যেমন— বাধাগ্রস্ত, ক্ষতিগ্রস্ত, হতাশাগ্রস্ত, বিপদগ্রস্ত ইত্যাদি।

📛 ৯. অঞ্জলি দ্বারা গঠিত সকল শব্দে ই-কার হবে। যেমন— অঞ্জলি, গীতাঞ্জলি, শ্রদ্ধাঞ্জলি ইত্যাদি।

📛 ১০. 'কে' এবং '-কে' ব্যবহার: প্রশ্নবোধক অর্থে 'কে' (ইংরেজিতে Who অর্থে) আলাদা ব্যবহার হয়। যেমন— হৃদয় কে? প্রশ্ন করা বোঝায় না এমন শব্দে '-কে' একসাথে ব্যবহার হবে। যেমন— হৃদয়কে আসতে বলো।

📛 ১১. বিদেশি শব্দে ণ, ছ, ষ ব্যবহার হবে না। যেমন— হর্ন, কর্নার, সমিল (করাতকল), স্টার, বাসস্ট্যান্ড, ফটোস্ট্যাট, আস্সালামু আলাইকুম, ইনসান ইত্যাদি।
১২. অ্যা, এ ব্যবহার: বিদেশি বাঁকা শব্দের উচ্চারণে 'অ্যা' ব্যবহার হয়। যেমন— অ্যান্ড (And), অ্যাড (Ad/Add), অ্যাকাউন্ট (Account), অ্যাম্বুলেন্স (Ambulance), অ্যাসিস্ট্যান্ট (Assistant), অ্যাডভোকেট (Advocate), অ্যাকাডেমিক (Academic), অ্যাডভোকেসি (Advocacy) ইত্যাদি। অবিকৃত বা সরলভাবে উচ্চারণে 'এ' হয়। যেমন— এন্টার (Enter), এন্ড (End), এডিট (Edit) ইত্যাদি।
১৩. ইংরেজি বর্ণ S-এর বাংলা প্রতিবর্ণ হবে 'স' এবং sh, -sion, -tion বর্ণগুচ্ছে 'শ' হবে। যেমন— সিট (Seat/Sit), শিট, (Sheet), রেজিস্ট্রেশন (Registration), মিশন (Mission) ইত্যাদি।

📛 ১৪. আরবি বর্ণ ﺵ (শিন)-এর বাংলা বর্ণ রূপ হবে 'শ' এবং ﺙ (সা), ﺱ (সিন) ও ﺹ (সোয়াদ)-এর বাংলা বর্ণ রূপ হবে 'স'। ﺙ (সা), ﺱ (সিন) ও ﺹ (সোয়াদ)-এর উচ্চারিত রূপ মূল শব্দের মতো হবে এবং বাংলা বানানের ক্ষেত্রে 'স' ব্যবহার হবে এবং 'স'-এর স্বতন্ত্র উচ্চারণ হবে। যেমন— সালাম, শাহাদত, শামস, ইনসান ইত্যাদি। আরবি, ফারসি, ইংরেজি ও অন্যান্য ভাষা থেকে আগত শব্দ বা নামসমূহে ছ, ণ ও ষ ব্যবহার হবে না।

📛 ১৫. শ ষ স :
তৎসম শব্দে ষ ব্যবহার হবে। খাঁটি বাংলা ও বিদেশি শব্দে ষ ব্যবহার হবে না। বাংলা বানানে 'ষ' ব্যবহারের জন্য অবশ্যই ষত্ব-বিধান, উপসর্গ, সন্ধি সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। বাংলায় অধিকাংশ শব্দের উচ্চারণে 'শ' বিদ্যমান। এমনকি 'স' দিয়ে গঠিত শব্দেও 'শ' উচ্চারণ হয়। 'স'-এর স্বতন্ত্র উচ্চারণ বাংলায় খুবই কম। 'স'-এর স্বতন্ত্র উচ্চারণ হচ্ছে— সমীর, সাফ, সাফাই। যুক্ত বর্ণ, ঋ-কার ও র-ফলা যোগে যুক্তধ্বনিতে 'স'-এর উচ্চারণ পাওয়া যায়। যেমন— সৃষ্টি, স্মৃতি, স্পর্শ, স্রোত ইত্যাদি।

📛 ১৬. সমাসবদ্ধ পদ ও বহুবচনমূলক শব্দগুলোর মাঝে ফাঁক রাখা যাবে না। যেমন— চিঠিপত্র, আবেদনপত্র, ছাড়পত্র (পত্র), বিপদগ্রস্ত, হতাশাগ্রস্ত (গ্রস্ত), গ্রামগুলি/গ্রামগুলো (গুলি/গুলো), রচনামূলক (মূলক), সেবাসমূহ (সমূহ), যত্নসহ, পরিমাপসহ (সহ), ত্রুটিজনিত, (জনিত), আশঙ্কাজনক, বিপজ্জনক (জনক), অনুগ্রহপূর্বক, উল্লেখপূর্বক (পূর্বক), প্রতিষ্ঠানভুক্ত, এমপিওভুক্ত, এমপিওভুক্তি (ভুক্ত/ভুক্তি), গ্রামভিত্তিক, এলাকাভিত্তিক, রোলভিত্তিক (ভিত্তিক), অন্তর্ভুক্তকারণ, এমপিওভুক্তকরণ, প্রতিবর্ণীকরণ (করণ), আমদানিকারক, রফতানিকারক (কারক), কষ্টদায়ক, আরামদায়ক (দায়ক), স্ত্রীবাচক (বাচক), দেশবাসী, গ্রামবাসী, এলাকাবাসী (বাসী), সুন্দরভাবে, ভালোভাবে (ভাবে), চাকরিজীবী, শ্রমজীবী (জীবী), সদস্যগণ (গণ), সহকারী, আবেদনকারী, ছিনতাইকারী (কারী), সন্ধ্যাকালীন, শীতকালীন (কালীন), জ্ঞানহীন (হীন), দিনব্যাপী, মাসব্যাপী, বছরব্যাপী (ব্যাপী) ইত্যাদি। এ ছাড়া যথাবিহিত, যথাসময়, যথাযথ, যথাক্রমে, পুনঃপুন, পুনঃপ্রকাশ, পুনঃপরীক্ষা, পুনঃপ্রবেশ, পুনঃপ্রতিষ্ঠা, বহিঃপ্রকাশ শব্দগুলো একত্রে ব্যবহার হয়।

📛 ১৭. বিদেশি শব্দে ই-কার ব্যবহার হবে। যেমন— আইসক্রিম, স্টিমার, জানুয়ারি, ফ্রেরুয়ারি, ডিগ্রি, চিফ, শিট, শিপ, নমিনি, কিডনি, ফ্রি, ফি, ফিস, স্কিন, স্ক্রিন, স্কলারশিপ, পার্টনারশিপ, ফ্রেন্ডশিপ, স্টেশনারি, নোটারি, লটারি, সেক্রেটারি, টেরিটরি, ক্যাটাগরি, ট্রেজারি, ব্রিজ, প্রাইমারি, মার্কশিট, গ্রেডশিট ইত্যাদি।

📛 ১৮. উঁঅ (ঙ) ব্যবহার যোগে কিছু শব্দ। এক্ষেত্রে অনুস্বার (ং) ব্যবহার করা যাবে না। যেমন— অঙ্ক, অঙ্কিত, অঙ্কন, অঙ্কুর, অঙ্গ, অঙ্গন, আকাঙ্ক্ষা, আঙিনা, আঙুর (ঙ্গ বর্জন), আতঙ্ক, আশঙ্কা, ইঙ্গিত, উচ্ছৃঙ্খল, উলঙ্গ, কঙ্কাল, কঙ্কর, কামরাঙা (ঙ্গ বর্জন), গঙ্গা, গাঙ (ঙ্গ নয়), গাঙচিল (ঙ্গ নয়), চাঙ্গা, চোঙা, টাঙা, ঠুঙি (ঙ্গ নয়), ঠোঙা (ঙ্গ নয়), ঠোঙা, ডিঙা (ঙ্গ নয়), ডিঙি (ঙ্গ নয়), ডিঙানো (ঙ্গ নয়), ডিঙোনো (ঙ্গ নয়), দাঙ্গা, নোঙর (ঙ্গ নয়), প্রাঙ্গণ, প্রসঙ্গ, পঙ্ক্তি, পঙ্কজ, পতঙ্গ, ফিঙে (ঙ্গ বর্জন), বঙ্গ, বাঙালি, ভঙ্গ, ভঙ্গুর, ভাঙা, মঙ্গল, রঙিন (ঙ্গ নয়), রাঙা (ঙ্গ নয়), লঙ্কা, লঙ্গরখানা, লঙ্ঘন, লিঙ্গ, শঙ্কা, শঙ্খ, শৃঙ্খল, শৃঙ্গ, শশাঙ্ক, সঙ্গ, সঙ্গী, সঙ্গে, সঙ্ঘাত, হুঙ্কার, হাঙ্গামা, হাঙর (ঙ্গ নয়)।
[দ্রষ্টব্য: অলংকার, অহংকার, কিংকর, ভয়ংকর, শংকর, শুভংকর, সংকুচিত, সংকীর্ণ, সংকীর্তন, সংকেত, সংকট, সংকর, সংকল্প, সংকুল, সংকলক, সংকলন, সংগীত, সংগম, সংঘ, সংঘাত, সংঘর্ষ শব্দে ঙ এবং ং উভয়ই ব্যবহার করা হলেও প্রমিত বানানে এসব শব্দে ং (অনুস্বার) ব্যবহার করতে হবে।]

📛 ১৯. অনুস্বার (ং) ব্যবহার যোগে কিছু শব্দ। এক্ষেত্রে উঁঅ (ঙ) ব্যবহার করা যাবে না। যেমন— কিংকর্তব্য, কিংকর্তব্যবিমূঢ়, কিংবদন্তি, সংজ্ঞা, সংক্রামণ, সংক্রান্ত, সংক্ষিপ্ত, সংখ্যা, সংগঠন, সংগ্রাম, সংগ্রহ, সংগৃহীত।
[দ্রষ্টব্য: বাংলা ও বাংলাদেশ শব্দ দুটি অনুস্বার (ং) দিয়ে লিখতে হবে। বাংলাদেশের সংবিধানে তাই করা হয়েছে।]

📛 ২০. ‘কোণ, কোন ও কোনো’-এর ব্যবহার:
কোণ : ইংরেজিতে Angle/Corner (∠) অর্থে।
কোন : উচ্চারণ হবে কোন্। বিশেষত প্রশ্নবোধক অর্থে ব্যবহার করা হয়। যেমন— তুমি কোন দিকে যাবে?
কোনো : ও-কার যোগে উচ্চারণ হবে। যেমন— যেকোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও।

📛 ২১. বাংলা ভাষায় চন্দ্রবিন্দু একটি গুরুত্বপূর্ণ বর্ণ। চন্দ্রবিন্দু যোগে শব্দগুলোতে চন্দ্রবিন্দু ব্যবহার করতে হবে; না করলে ভুল হবে। অনেক ক্ষেত্রে চন্দ্রবিন্দু ব্যবহার না করলে শব্দে অর্থের পরিবর্তন ঘটে। এ ছাড়া চন্দ্রবিন্দু সম্মানসূচক বর্ণ হিসেবেও ব্যবহার করা হয়। যেমন— তাহাকে>তাঁহাকে, তাকে>তাঁকে ইত্যাদি।

📛 ২২. ও-কার: অনুজ্ঞাবাচক ক্রিয়া পদ এবং বিশেষণ ও অব্যয় পদ বা অন্য শব্দ যার শেষে ও-কার যুক্ত না করলে অর্থ অনুধাবনে ভ্রান্তি বা বিলম্ব সৃষ্টি হতে পারে এমন শব্দে ও-কার ব্যবহার হবে। যেমন— মতো, হতো, হলো, কেনো (ক্রয় করো), ভালো, কালো, আলো ইত্যাদি। বিশেষ ক্ষেত্র ছাড়া ও-কার ব্যবহার করা যাবে না। যেমন— ছিল, করল, যেন, কেন (কী জন্য), আছ, হইত, হইল, রইল, গেল, শত, যত, তত, কত, এত ইত্যাদি।

📛 ২৩. বিশেষণবাচক আলি প্রত্যয়যুক্ত শব্দে ই-কার হবে। যেমন— সোনালি, রুপালি, বর্ণালি, হেঁয়ালি, খেয়ালি, মিতালি ইত্যাদি।

📛 ২৪. জীব, -জীবী, জীবিত, জীবিকা ব্যবহার। যেমন— সজীব, রাজীব, নির্জীব, চাকরিজীবী, পেশাজীবী, জীবিত, জীবিকা।

📛 ২৫. অদ্ভুত, ভুতুড়ে বানানে উ-কার হবে। এ ছাড়া সকল ভূতে ঊ-কার হবে। যেমন— উদ্ভূত, ভূত, ভস্মীভূত, বহির্ভূত, ভূতপূর্ব ইত্যাদি।

📛 ২৬. নীল অর্থে সকল বানানে ঈ-কার হবে। যেমন— নীল, সুনীল, নীলক, নীলিমা ইত্যাদি।

📛 ২৭. না-বাচক (নাই, নেই, না, নি) পদগুলো আলাদা করে লিখতে হবে। যেমন— বলে নাই, আমার ভয় নাই, আমার ভয় নেই, হবে না, যাবে না ইত্যাদি। তবে সমাসবদ্ধ হিসেবে নি একসঙ্গে ব্যবহার করা যাবে। যেমন— করিনি, হয়নি ইত্যাদি।

📛 ২৮. অ-তৎসম অর্থাৎ তদ্ভব, দেশি, বিদেশি, মিশ্র শব্দে ই-কার ব্যবহার হবে। যেমন— সরকারি, তরকারি, গাড়ি, বাড়ি, দাড়ি, শাড়ি, চুরি, চাকরি, মাস্টারি, মালি, পাগলামি, পাগলি, বোমাবাজি, দাবি, হাতি, বেশি, খুশি, হিজরি, আরবি, ফারসি, ফরাসি, ইংরেজি, জাপানি, জার্মানি, ইরানি, হিন্দি, সিন্ধি, ফিরিঙ্গি, সিঙ্গি, ছুরি, টুপি, দিঘি, কেরামতি, রেশমি, পশমি, পাখি, ফরিয়াদি, আসামি, বেআইনি, কুমির, নানি, দাদি, বিবি, চাচি, মাসি, পিসি, দিদি, বুড়ি, নিচু।

📛 ২৯. ত্ব, তা, নী, ণী, সভা, পরিষদ, জগৎ, বিদ্যা, তত্ত্ব শব্দের শেষে যোগ হলে ই-কার হবে। যেমন— দায়িত্ব (দায়ী), প্রতিদ্বন্দ্বিতা (প্রতিদ্বন্দ্বী), প্রার্থিতা (প্রার্থী), দুঃখিনী (দুঃখী), অধিকারিণী (অধিকারী), সহযোগিতা (সহযোগী), মন্ত্রিত্ব, মন্ত্রিসভা, মন্ত্রিপরিষদ (মন্ত্রী), প্রাণিবিদ্যা, প্রাণিতত্ত্ব, প্রাণিজগৎ, প্রাণিসম্পদ (প্রাণী) ইত্যাদি।

📛 ৩০. ঈ, ঈয়, অনীয় প্রত্যয় যোগ ঈ-কার হবে। যেমন— জাতীয় (জাতি), দেশীয় (দেশি ), পানীয় (পানি), জলীয়, স্থানীয়, স্মরণীয়, বরণীয়, গোপনীয়, ভারতীয়, মাননীয়, বায়বীয়, প্রয়োজনীয়, পালনীয়, তুলনীয়, শোচনীয়, রাজকীয়, লক্ষণীয়, করণীয়।

📛 ৩১. রেফের পর ব্যঞ্জনবর্ণের দ্বিত্ব হবে না৷ যেমন— অর্চনা, অর্জন, অর্থ, অর্ধ, কর্দম, কর্তন, কর্ম, কার্য, গর্জন, মূর্ছা, কার্তিক, বার্ধক্য, বার্তা, সূর্য৷

📛 ৩২. ভাষা ও জাতিতে ই-কার হবে। যেমন— বাঙালি/বাঙ্গালি, জাপানি, ইংরেজি, জার্মানি, ইরানি, হিন্দি, আরবি, ফারসি ইত্যাদি।

📛 ৩৩. ব্যক্তির '-কারী' বা ‘-আরী’-তে ঈ-কার হবে। যেমন— সহকারী, উপকারী, অধিকারী, আবেদনকারী, পথচারী, কর্মচারী ইত্যাদি। এমনটা নয়—সেখানে ই-কার হয়। যেমন— সরকারি, দরকারি, তরকারি, শিকারি ইত্যাদি। আনন্দ-ব্যথা দান কর্মে ই-কার হয়। যেমন— ইয়ার্কি, মশকারি, বাঁদরামি, পাগলামি, ফাজলামি, বদমায়েশি, ইতরামি, মারামারি, হাতাহাতি ইত্যাদি।

📛 ৩৪. প্রমিত বানানে শব্দের শেষে ঈ-কার থাকলে –গণ যোগে ই-কার হয়। যেমন— সহকারী>সহকারিগণ, কর্মচারী>কর্মচারিগণ, কর্মী>কর্মিগণ, আবেদনকারী>আবেদনকারিগণ ইত্যাদি।

📛 ৩৫. 'বেশি' এবং '-বেশী' ব্যবহার: 'বহু', 'অনেক' অর্থে ব্যবহার হবে 'বেশি'। শব্দের শেষে যেমন— ছদ্মবেশী, প্রতিবেশী অর্থে '-বেশী' ব্যবহার হবে।

📛 ৩৬. 'ৎ'-এর সাথে স্বরচিহ্ন যোগ হলে 'ত' হবে। যেমন— জগৎ>জগতে জাগতিক, বিদ্যুৎ>বিদ্যুতে বৈদ্যুতিক, ভবিষ্যৎ>ভবিষ্যতে, আত্মসাৎ>আত্মসাতে, সাক্ষাৎ>সাক্ষাতে ইত্যাদি।

📛 ৩৭. ইক প্রত্যয় যুক্ত হলে যদি শব্দের প্রথমে অ-কার থাকে তা পরিবর্তন হয়ে আ-কার হবে। যেমন— অঙ্গ>আঙ্গিক, বর্ষ>বার্ষিক, পরস্পর>পারস্পরিক, সংস্কৃত>সাংস্কৃতিক, অর্থ>আর্থিক, পরলোক>পারলৌকিক, প্রকৃত>প্রাকৃতিক, প্রসঙ্গ>প্রাসঙ্গিক, সংসার>সাংসারিক, সপ্তাহ>সাপ্তাহিক, সময়>সাময়িক, সংবাদ>সাংবাদিক, প্রদেশ>প্রাদেশিক, সম্প্রদায়>সাম্প্রদায়িক ইত্যাদি।

📛 ৩৮. সাধু থেকে চলিত রূপের শব্দসমূহ যথাক্রমে দেখানো হলো: হউক>হোক, যাউক>যাক, থাউক>থাক, লিখ>লেখ, গুলি>গুলো, শুন>শোন, শুকনা>শুকনো, ভিজা>ভেজা, ভিতর>ভেতর, দিয়া>দিয়ে, গিয়া>গিয়ে, হইল>হলো, হইত>হতো, খাইয়া>খেয়ে, থাকিয়া>থেকে, উল্টা>উল্টো, বুঝা>বোঝা, পূজা>পুজো, বুড়া>বুড়ো, সুতা>সুতো, তুলা>তুলো, নাই>নেই, নহে>নয়, নিয়া>নিয়ে, ইচ্ছা>ইচ্ছে ইত্যাদি।

📛 ৩৯. হয়তো, নয়তো বাদে সকল তো আলাদা হবে। যেমন— আমি তো যাব না, সে তো আসবে না ইত্যাদি।
[দ্রষ্টব্য: মূল শব্দের শেষে আলাদা তো ব্যবহারের ক্ষেত্রে এ বিধান প্রযোজ্য হবে।]

📛 ৪০. ঙ, ঞ, ণ, ন, ম, ং বর্ণগুলোর পূর্বে ঁ হবে না। অর্থাৎ ঙ, ঞ, ণ, ন, ম, ং = ঁ। যেমন— খান=খাঁ, চান/চন্দ/চন্দ্র=চাঁদ, পঞ্চ=পাঁচ, ফান্দ=ফাঁদ, গাঞ্জা=গাঁজা, চান্দা=চাঁদা, অঙ্কন=আঁকা, কঙ্কণ=কাঁকন, হংস=হাঁস, অন্ধকার/আন্ধার=আঁধার, বন্ধন=বাঁধন/বাঁধা, কণ্টক=কাঁটা, ক্রন্দন/কান্দা=কাঁদা, ইন্দুর=ইঁদুর, বান্দর=বাঁদর, সিন্দূর=সিঁদুর, চম্পা=চাঁপা ইত্যাদি।

📛 ৪১. ব্য- ব্যা- ব্যবহার:
▓ ক্ত, গ, জ/ঞ্জ, ত, থ, ব, ভ, ষ্ট, স্ত-এর পূর্বে ব-এ য-ফলা (ব্য) হবে। যেমন— ব্যক্ত, ব্যক্তি, ব্যঞ্জন, ব্যতিক্রম, ব্যথা, ব্যর্থ, ব্যবস্থা, ব্যভিচার, ব্যষ্টি, ব্যস্ত ইত্যাদি।
▓ ক, খ, ঘ, দ, ধ, প, প্ত, স, হ-এর পূর্বে ব-এ য-ফলা আ-কার (ব্যা) হবে। যেমন—ব্যাকরণ, ব্যাকুল, ব্যাখ্যা, ব্যাঘাত, ব্যাধি, ব্যাপক, ব্যাপার, ব্যাপ্তি, ব্যাস, ব্যাসার্ধ ব্যাহত ইত্যাদি।
▓ ব, প, স, বর্ণগুলোতে কিছুটা ব্যক্তিক্রম আছে। তবে ব্যক্তিক্রম বানানগুলোর প্রচলন নেই বললেই চলে। তাই ভয়ের কোনো কারণ নেই। ব্যঙ্গ, ব্যয় দ্বারা গঠিত শব্দে ব্য হবে। ব্যাঙাচি, ব্যাঙ্গম, ব্যাঙ্গমি, ব্যায়াম শব্দে ব্যা হবে। ব্যাবসাব্যবসায়ী>ব্যাবসায়িক, ব্যবহার>ব্যবহারী>ব্যাবহারিক।

📛 ৪২. -এর, -এ ব্যবহার:
▓ চিহ্নিত শব্দ/বাক্য বা উক্তির সাথে সমাসবদ্ধ রূপ। যেমন— গুলিস্তান ‘ভাসানী হকি ষ্টেডিয়াম’-এর সাইনবোর্ডে স্টেডিয়াম বানানটি ভুল।
▓ শব্দের পরে যেকোনো প্রতীকের সাথে সমাসবদ্ধ রূপ। যেমন— হাদিস রাসুল (সা.)-এর বাণী।
▓ বিদেশি শব্দ অর্থাৎ বাংলায় প্রতিবর্ণীকরণ নয় এমন শব্দের সাথে সমাসবদ্ধ রূপ। যেমন— SMS-এর মাধ্যমে টাকা পাঠাতে হবে।
▓ গাণিতিক শব্দের সাথে সমাসবদ্ধ রূপ। যেমন— ৫-এর চেয়ে ২ কম।
▓ সংক্ষিপ্ত শব্দের সাথে সমাসবদ্ধ রূপ। যেমন— অ্যাগ্রো কোম্পানি লি.-এর সাথে চুক্তি।
এ ছাড়া পৃথক রূপে ব্যবহার করা যাবে না। যেমন— বাংলাদেশ-এর না লিখে বাংলাদেশের, কোম্পানি-এর না লিখে কোম্পানির, শিক্ষক-এর না লিখে শিক্ষকের, স্টেডিয়াম-এ না লিখে স্টেডিয়ামে, অফিস-এ না লিখে অফিসে লিখতে হবে।

📛 ৪৩. বিসর্গ (ঃ ) ব্যবহার:
বিসর্গ একটি বাংলা বর্ণ—এটি কোনো চিহ্ন নয়। বর্ণ হিসেবে ব্যবহার করতে হবে। বিসর্গ (ঃ) হলো অঘোষ 'হ্'-এর উচ্চারণে প্রাপ্ত ধ্বনি। 'হ'-এর উচ্চারণ ঘোষ কিন্তু বিসর্গ (ঃ)-এর উচ্চারণ অঘোষ। বাংলায় ভাষায় বিস্ময়াদি প্রকাশে বিসর্গ (ঃ )-এর উচ্চারণ প্রকাশ পায়। যেমন— আঃ, উঃ, ওঃ, ছিঃ, বাঃ, হাঃ। পদের শেষে বিসর্গ (ঃ) ব্যবহার হবে না। যেমন— ধর্মত, কার্যত, আইনত, ন্যায়ত, করত, বস্তুত, ক্রমশ, প্রায়শ ইত্যাদি। পদমধ্যস্থে বিসর্গ ব্যবহার হবে। যেমন— অতঃপর, দুঃখ, স্বতঃস্ফূর্ত, অন্তঃস্থল, পুনঃপুন, পুনঃপ্রকাশ, পুনঃপরীক্ষা, পুনঃপ্রবেশ, পুনঃপ্রতিষ্ঠা ইত্যাদি। শব্দকে সংক্ষিপ্ত রূপে প্রকাশে বিসর্গ ব্যবহার করা হলেও আধুনিক বানানে ডট ( . ) ব্যবহার করা হচ্ছে। যেমন— ডাক্তার>ডা., ডক্টর>ড., লিমিটেড> লি. ইত্যাদি। বিসর্গ যেহেতু বাংলা বর্ণ এবং এর নিজস্ব ব্যবহার বিধি আছে—তাই এ ধরনের বানানে (ডাক্তার>ডা., ডক্টর>ড., লিমিটেড> লি.) বিসর্গ ব্যবহার করা যাবে না। কারণ বিসর্গ যতিচিহ্ন নয়।
[সতর্কীকরণ: বিসর্গ (ঃ)-এর স্থলে কোলন ( : ) কোনোভাবেই ব্যবহার করা যাবে না। যেমন— অত:পর, দু:খ ইত্যাদি। কারণ কোলন ( : ) কোনো বর্ণ নয়, চিহ্ন। যতিচিহ্ন হিসেবে বিসর্গ (ঃ) ব্যবহার যাবে না। যেমন— নামঃ রেজা, থানাঃ লাকসাম, জেলাঃ কুমিল্লা, ১ঃ৯ ইত্যাদি।]

📛📛 বিসর্গসন্ধি 📛📛
বিসর্গ (ঃ )-এর সঙ্গে স্বরধ্বনি কিংবা ব্যঞ্জনধ্বনির যে সন্ধি হয়, তাকে বিসর্গসন্ধি বলে। উচ্চারণের দিক থেকে বিসর্গ দু রকম :
১. র্ -জাত বিসর্গ : শব্দের শেষে র্ থাকলে উচ্চারণের সময় র্ লোপ পায় এবং র্-এর জায়গায় বিসর্গ (ঃ) হয়। উচ্চারণে র্ বজায় থাকে। যেমন— অন্তর>অন্তঃ+গত=অন্তর্গত ( অন্তোর্গতো)।
২. স্-জাত বিসর্গ : শব্দের শেষে স্ থাকলে সন্ধির সময় স্ লোপ পায় এবং স্-এর জায়গায় বিসর্গ ( ঃ ) হয়। উচ্চারণে স্ বজায় থাকে। যেমন : নমস্ > নমঃ + কার = নমস্কার ( নমোশ্কার্)।
বিসর্গসন্ধি দু-ভাবে সাধিত হয় : ১. বিসর্গ ( ঃ ) ও স্বরধ্বনি মিলে; ২. বিসর্গ ( ঃ ) ও ব্যঞ্জনধ্বনি মিলে।
১. বিসর্গ ও স্বরধ্বনির সন্ধি:
ক. অ-ধ্বনির সঙ্গে বিসর্গ এবং পরে অ-ধ্বনি থাকলে বিসর্গ ও অ-ধ্বনি স্থলে ও-কার হয়। যেমন—
ততঃ + অধিক = ততোধিক
যশঃ + অভিলাষ = যশোভিলাষ
বয়ঃ + অধিক = বয়োধিক
খ. অ-ধ্বনির সঙ্গে বিসর্গ এবং পরে অ, আ, উ-ধ্বনি থাকলে বিসর্গ ও অ-ধ্বনি মিলে র হয়। যেমন—
পুনঃ + অধিকার = পুনরধিকার
প্রাতঃ + আশ = প্রাতরাশ
পুনঃ + আবৃত্তি = পুনরাবৃত্তি
পুনঃ + উক্ত = পুনরুক্ত
২. বিসর্গ ও ব্যঞ্জনধ্বনির সন্ধি
ক. অ-ধ্বনির সঙ্গে বিসর্গ এবং পরে বর্গের ৩য়/ ৪র্থ/ ৫ম ধ্বনি অথবা য, র, ল, হ থাকলে বিসর্গ ও অ-ধ্বনি স্থলে র-জাত বিসর্গে র/ রেফ (র্) এবং স-জাত বিসর্গে ও-কার হয়। যেমন—
র-জাত বিসর্গ : র্
অন্তঃ + গত = অন্তর্গত
পুনঃ + জন্ম = পুনর্জন্ম
অন্তঃ + ধান = অন্তর্ধান
পুনঃ + বার = পুনর্বার
অন্তঃ + ভুক্ত = অন্তর্ভুক্ত
পুনঃ + মিলন = পুনর্মিলন
স-জাত বিসর্গ : ও
মনঃ + গত = মনোগত
সদ্যঃ + জাত = সদ্যোজাত
তিরঃ + ধান = তিরোধান
তপঃ + বন = তপোবন
অধঃ + মুখ = অধোমুখ
মনঃ + যোগ = মনোযোগ
মনঃ + রম = মনোরম
মনঃ + লোভা = মনোলোভা
মনঃ + হর = মনোহর
খ. বিসর্গের পরে চ/ছ থাকলে বিসর্গের স্থলে শ; ট/ঠ থাকলে ষ এবং ত/থ থাকলে স হয়। যেমন—
নিঃ + চয় = নিশ্চয়
দুঃ + চরিত্র = দুশ্চরিত্র
ধনুঃ + টঙ্কার = ধনুষ্টঙ্কার
নিঃ + ঠুর = নিষ্ঠুর
চতুঃ + টয় = চতুষ্টয়
দুঃ + তর = দুস্তর
নিঃ + তেজ = নিস্তেজ
ইতঃ + তত = ইতস্তত
দুঃ + থ = দুস্থ
গ. অ/আ ভিন্ন অন্য স্বরের সঙ্গে বিসর্গ এবং পরে স্বরধ্বনি, বর্গের ৩য় / ৪র্থ / ৫ম ধ্বনি অথবা য, র, ল, হ থাকলে বিসর্গ স্থলে র হয়। যেমন—
নিঃ + অবধি = নিরবধি
নিঃ + আপদ = নিরাপদ
নিঃ + গত = নির্গত
নিঃ + ঘণ্ট = নির্ঘণ্ট
নিঃ + বাক = নির্বাক
নিঃ + ভয় = নির্ভয়
আবিঃ + ভাব = আবির্ভাব
আশীঃ + বাদ = আশীর্বাদ
দুঃ + অবস্থা = দুরবস্থা
দুঃ + আচার = দুরাচার
দুঃ + গতি = দুর্গতি
দুঃ + বোধ = দুর্বোধ
প্রাদুঃ + ভাব = প্রাদুর্ভাব
দুঃ + মর = দুর্মর
দুঃ + যোগ = দুর্যোগ
দুঃ + লভ = দুর্লভ
ঘ. র-জাত বিসর্গের পরে র থাকলে বিসর্গ লোপ পায় এবং প্রথমে ই-কার থাকলে তা ঈ-কার হয়। যেমন—
নিঃ + রব = নীরব
নিঃ + রস = নীরস
নিঃ + রোগ = নীরোগ
ঙ. অ/আ ধ্বনির সঙ্গে বিসর্গ এবং পরে ক, খ, প, ফ থাকলে বিসর্গ স্থলে স হয়। যেমন—
নমঃ + কার = নমস্কার
তিরঃ + কার = তিরস্কার
পুরঃ + কার = পুরস্কার
ভাঃ + কর = ভাস্কর
চ. ই/উ ধ্বনির সঙ্গে বিসর্গ এবং পরে ক, খ, প, ফ থাকলে বিসর্গ স্থলে ষ হয়। যেমন—
নিঃ + কাম = নিষ্কাম
নিঃ + পাপ = নিষ্পাপ
নিঃ + ফল = নিষ্ফল
বহিঃ + কার = বহিষ্কার
চতুঃ + পদ = চতুষ্পদ
চতুঃ + কোণ = চতুষ্কোণ
ছ. কোনো কোনো ক্ষেত্রে সন্ধির বিসর্গ লোপ পায় না। যেমন—
প্রাতঃ + কাল = প্রাতঃকাল
মনঃ + কষ্ট = মনঃকষ্ট
শিরঃ + পীড়া = শিরঃপীড়া
অন্তঃ + করণ = অন্তঃকরণ

📛 ৪৪. ম-ফলা, ব-ফলা ও য-ফলার উচ্চারণ:
ম-ফলার উচ্চারণ:
▓ পদের প্রথমে ম-ফলা থাকলে সে বর্ণের উচ্চারণে কিছুটা ঝোঁক পড়ে এবং সামান্য নাসিক্যস্বর হয়। যেমন— শ্মশান (শঁশান্), স্মরণ (শঁরোন্)। কখনো কখনো ‘ম’ অনুচ্চারিত থাকতেও পারে। বিশেষ করে যেমন— স্মৃতি (সৃতি বা সৃঁতি)।
▓ পদের মধ্যে বা শেষে ম-ফলা যুক্ত হলে উচ্চারণে সে বর্ণের দ্বিত্ব হয় এবং সামান্য নাসিক্যস্বর হয়। যেমন— আত্মীয় (আত্তিঁয়), পদ্ম (পদ্দোঁ), বিস্ময় (বিশ্শঁয়), ভস্মস্তূপ (ভশ্শোঁস্তুপ্), ভস্ম (ভশ্শোঁ), রশ্মি (রোশ্শিঁ)।
▓ গ, ঙ, ট, ণ, ন, বা ল বর্ণের সঙ্গে ম-ফলা যুক্ত হলে, ম-এর উচ্চারণ বজায় থাকে। যুক্ত ব্যঞ্জনের প্রথম বর্ণের স্বর লুপ্ত হয়। যেমন— বাগ্মী (বাগ্মি), যুগ্ম (যুগ্মো), মৃন্ময় (মৃন্ময়), জন্ম (জন্মো), গুল্ম (গুল্মো)।
ব-ফলার উচ্চারণ:
▓ শব্দের প্রথমে ব-ফলা যুক্ত হলে উচ্চারণে শুধু সে বর্ণের উপর অতিরিক্ত ঝোঁক পড়ে। যেমন— ক্বচিৎ (কোচিৎ), দ্বিত্ব (দিত্তো), শ্বাস (শাশ্), স্বজন (শজোন), দ্বন্দ্ব (দন্দো)।
▓ শব্দের মধ্যে বা শেষে ব-ফলা যুক্ত হলে যুক্ত ব্যঞ্জনটির দ্বিত্ব উচ্চারণ হয়। যেমন— বিশ্বাস (বিশ্শাশ্), পক্ব (পক্কো), অশ্ব (অশ্শো)।
▓ সন্ধিজাত শব্দে যুক্ত ব-ফলায় ব-এর উচ্চারণ বজায় থাকে। যেমন— দিগ্বিজয় (দিগ্বিজয়), দিগ্বলয় (দিগ্বলয়)।
▓ শব্দের মধ্যে বা শেষে ‘ব’ বা ‘ম’-এর সঙ্গে ব-ফলা যুক্ত হলে ব-এর উচ্চারণ বজায় থাকে। যেমন— তিব্বত (তিব্বত), লম্ব (লম্বো)।
▓ উৎ উপসর্গের সঙ্গে ব-ফলা যুক্ত হলে ব-এর উচ্চারণ বহাল থাকে। যেমন— উদ্বাস্তু (উদ্বাস্তু), উদ্বেল (উদ্বেল্)।
▓ ▓ ‘হ’-এর পর ব-ফলা থাকলে হ+ব-ফলা ‘ওভ’ উচ্চারিত হয়। যেমন— জিহ্বা (জিওভা), গহ্বর (গওভর), আহ্বান (আওভান) ইত্যাদি।
য-ফলার উচ্চারণ:
▓ য-ফলার পর ব্যঞ্জনধ্বনি বা অ, আ, ও ধ্বনি থাকলে য-ফলা ‘অ্যা’ উচ্চারিত হয়। যেমন— ব্যবহার (ব্যাবোহার্), ব্যস্ত (ব্যাস্তো) ইত্যাদি।
▓ য-ফলার পরে ‘ই’ ধ্বনি থাকলে য-ফলা ‘এ’ উচ্চারিত হয়। যেমন— ব্যক্তি (বেক্তি), ব্যতীত (বেতিতো) ইত্যাদি।
▓ য-ফলা শব্দের মাঝে বা শেষে থাকলে ‘দ্বিত্ব’ উচ্চারিত হয়। যেমন— বিদ্যুৎ (বিদ্দুত্), বিদ্যা (বিদ্দা) ইত্যাদি।
▓ শব্দের প্রথমে য-ফলার সাথে উ-কার, ঊ-কার, ও-কার থাকলে য-ফলার উচ্চারণ হয় না। যেমন— দ্যুতি (দুতি), জ্যোতি (জোতি) ইত্যাদি।
▓ ▓ ‘হ’-এর পর য-ফলা থাকলে হ+য-ফলা ‘জ্ঝ’ উচ্চারিত হয়। যেমন— সহ্য (শোজ্ঝো), গ্রাহ্য (গ্রাজ্ঝো) ইত্যাদি।
▓ ▓ উদ্যোগ শব্দটির উচ্চারণ বাংলায় দুটি পাওয়া যায়— উদ্দোগ ও উদ্জোগ। তবে জনমনে বেশি প্রচলিত উদ্দোগ। অনেকের মতে উদ্যোগকে যদি সংস্কৃত ভেঙে উদ্যোগ রূপে লেখা হয়—তবে এর উচ্চারণ উদ্জোগ হবে।
▓ ▓ য বা য-ফলার আদি বা সংস্কৃত উচ্চারণ ‘ইঅ (ইয়)’। যেমন— যামিনী (ইয়ামিনি), শ্যাম (শিয়াম) ইত্যাদি।
[দ্রষ্টব্য: আমাদের অবশ্যই বাংলা বানান ও বাংলা বানানের উচ্চারণ সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। কারণ বাংলা বানান ও উচ্চারণের পার্থক্য রয়েছে। যেমন— আছ (আছো), দেখা (দ্যাখা), একা (অ্যাকা) ইত্যাদি।]
--------------------------------------------------
বিভিন্ন পত্রপত্রিকা, সংগঠন, প্রতিষ্ঠান, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, পরিবহন, ব্যানার-পোস্টার ও চাকরির বিজ্ঞপ্তিতে যেসব বানান বেশি ভুল ব্যবহার হচ্ছে
শুদ্ধরূপ-অশুদ্ধরূপ
অ্যাডভোকেট-এডভোকেট ***
অ্যান্ড-এণ্ড ***
অ্যাম্বুলেন্স-এম্বুলেন্স/এ্যাম্বুলেন্স ***
অ্যালবাম-এলবাম/এ্যালবাম **
অ্যাসিস্ট্যান্ট-এসিসটেন্ট ***
আকাঙ্ক্ষা-আকাংখা ***
আগস্ট-আগষ্ট**
আলহাজ-আলহাজ্ব ***
ইতোমধ্যে-ইতিমধ্যে
ইতঃপূর্বে-ইতিপূর্বে
ইনস্টিটিউট-ইনষ্টিটিউট **
উপর্যুক্ত/উপরিউক্ত-উপরোক্ত ***
উল্লিখিত-উল্লেখিত ***
এতদ্দ্বারা-এতদ্বারা ***
কাঙ্ক্ষিত-কাংখিত ***
কোনো-কোন **
কোম্পানি-কোম্পানী **
কর্নার-কর্ণার **
কর্নেল-কর্ণেল **
গভর্নর-গভর্ণর **
চাকরি-চাকুরী ***
চাকরিজীবী-চাকুরীজীবি (-জীবী—আইনজীবী, পেশাজীবী)
চিফ-চীফ ***
চত্বর-চত্ত্বর **
জানুয়ারি-জানুয়ারী ***
জরুরি-জরুরী **
ট্রেজারি-ট্রেজারী ***
যেকোনো-যে কোন/যেকোন ***
টেরিটরি-টেরিটরী **
দেওয়া-দেয়া **
দুর্ঘটনা-দূর্ঘটনা **
দুর্যোগ-দূর্যোগ **
দুর্নীতি-দূর্নীতি **
নিখুঁত-নিখুত ***
নিখোঁজ-নিখোজ **
নির্ভুল-নির্ভূল **
নেওয়া-নেয়া **
নোটারি-নোটারী ***
নমিনি-নমিনী ***
প্রত্যয়নপত্র-প্রত্যয়ন পত্র (পত্র একসঙ্গে হবে—চিঠিপত্র, সংবাদপত্র) ***
পাস-পাশ (Pass) ***
পিস-পিচ/পিছ (Piece) ***
পচা-পঁচা ***
পোস্টার-পোষ্টার ***
পোস্ট-পোষ্ট ***
পুনর্মিলন=পূর্ণমিলন/পূনর্মিলন ***
ফ্যাক্টরি-ফ্যাক্টরী ***
ফার্নিচার-ফার্ণিচার ***
ফার্মেসি-ফার্মেসী ***
ফেব্রুয়ারি-ফেব্রুয়ারী ***
ফটোস্ট্যাট-ফটোষ্ট্যাট ***
ফাঁক-ফাক **
ব্যাটারি-ব্যাটারী ***
বিপজ্জনক-বিপদজনক ***
বিরিয়ানি-বিরাণী (Biryani ﺑﺮﯾﺎﻧﯽ/) ***
ভুল-ভূল **
মার্কশিট-মার্কশীট (Sheet/Sh*t—সব শিট ই-কার হবে) ***
মাস্টার-মাষ্টার ***
মেশিনারি-মেশিনারী **
মডার্ন-মডার্ণ **
মুহূর্ত-মুহুর্ত/মহুর্ত
রঙিন-রঙ্গিন/রঙ্গীন ***
রিকশা-রিক্সা ***
রেজিস্ট্রি-রেজিষ্ট্রি ***
রেনেসাঁ-রেনেসা ***
রেস্টুরেন্ট-রেষ্টুরেন্ট ***
রেস্তোরাঁ-রেস্তোরা ***
লাইব্রেরি-লাইব্রেরী ***
লটারি-লটারী ***
শ্রদ্ধাঞ্জলি-শ্রদ্ধাঞ্জলী ***
শূন্য-শুন্য/শূণ্য **
শনাক্ত-সনাক্ত ***
শর্তাবলি-শর্তাবলী (আবলি দ্বারা গঠিত শব্দ—ব্যাখ্যাবলি, রচনাবলি) ***
শহিদ-শহীদ ***
স্কলারশিপ-স্কলারশীপ (Ship/Sheep) **
স্ট্যাম্প-ষ্ট্যাম্প ***
স্টার-ষ্টার ***
স্টেশনারি-ষ্টেশনারী ***
স্টোর-ষ্টোর ***
সাক্ষ্য-স্বাক্ষ্য ***
সাক্ষী-স্বাক্ষী ***
সেক্রেটারি-সেক্রেটারী ***
সুধী-সূধী **
সমিল-ছমিল (করাতকল) ***
সর্বাঙ্গীণ-সর্বাঙ্গীন ***
সরকারি-সরকারী ***
সরণি-স্বরণী/স্মরণী ***
হর্ন-হর্ণ **
এছাড়া কোলন ( : ) ও ডট ( . )-এর স্থলে বিসর্গ (ঃ) ব্যবহার বেশ লক্ষণীয়। আমাদের অবশ্যই জানা উচিত বিসর্গ (ঃ) কোনো যতিচিহ্ন নয়—এটি একটি বর্ণ। বর্ণ হিসেবে এর ব্যবহার করতে হবে। যেমন— আঃ (আহ্), উঃ (উহ্), ওঃ (ওহ্), ছিঃ (ছিহ্), বাঃ (বাহ্), হাঃ (হাহ্), দুঃখ। পদের শেষে বিসর্গ ব্যবহার হবে না। যেমন— আইনত, ন্যায়ত। বিসর্গের স্থলে কোলন ব্যবহার করা যাবে না। যেমন— দু:খ (দুঃখ), আ: (আঃ)। সংক্ষিপ্ত শব্দে ডট (.) ব্যবহার হবে। যেমন— ড. (ডক্টর), ডা. (ডাক্তার), মি. (মিস্টার), লি. (লিমিটেড)।
--------------------------------------------------
📛📛 যতিচিহ্ন 📛📛
ডট ( . ) ব্যবহার :
বাংলায় সংক্ষিপ্ত শব্দে ডট ব্যবহার হবে। যেমন— ড. (ডক্টর), লি. (লিমিটেড), মি. (মিস্টার) ইত্যাদি। ইংরেজিতে Govt. (Government), Ltd. (Limited), Mr. (Mister), Dr. (Doctor)। ইংরেজি শব্দের সংক্ষিপ্ত বর্ণ রূপে (Abbreviation) ডট ব্যবহার না করাই ভালো। যেমন— SSC, HSC, SMS, MMS, BSS, BA, JSC, MPO, UN, BGB, BSF, RDRS, BRAC, BPL, IPL, ICC, BBC, WFP; বাংলায় এসএসসি, এইচএসসি, এসএমএস, এমএমএস, বিএ, বিকম, বিএসএস, বিএসসি, সিইনএড, পিএইচডি, পিসি, আইসিসি, ইউএন, বিবিসি ইত্যাদি। এক্ষেত্রে ডট ব্যবহার করা ভুল নয়—তবে আমাদের দ্বারা ভুলের সৃষ্টি হতে পারে। যেমন— BSc, PhD লিখতে গিয়ে B.S.C., P.H.D. লেখা। BSc, PhD-তে ডট ব্যবহার এভাবে হবে B.Sc., Ph.D. শুধু মাঝে ডট দিলে চলবে না; যেমন— B.Sc, Ph.D অর্থাৎ Sc. ও D.-এর পরেও ডট হবে—অনুরূপ বাংলাতেও। সুতরাং ভুল এড়াতে এবং বাংলা বানানের পরিচ্ছন্নতা রক্ষায় ডট ব্যবহার না করাই শ্রেয়। এসব শব্দে হাইফেন ( - ) ও কমা ( , ) ব্যবহার করা যাবে না।
কোলন ( : ) ব্যবহার:
▓ উদাহরণ বা দৃষ্টান্ত বোঝাতে কোলন ব্যবহার হয়।
বাংলা সন্ধি দু প্রকার : স্বরসন্ধি ও ব্যঞ্জনসন্ধি।
▓ ব্যাখ্যামূলক/বিবরণমূলক শব্দে কোলন ব্যবহার হয়।
নাম: শামস
পিতার নাম: শামসুল
ঠিকানা: গ্রাম– পায়রাবন্দ, ডাকঘর– পায়রাবন্দ, উপজেলা– রংপুর, জেলা– রংপুর।
বিষয়: বিনা বেতনে অধ্যয়নের জন্য আবেদন।
মোবাইল: ০১*******০০
নিচ: নিচু, তল, নিচের দিক
নীচ: নিকৃষ্ট, হীন
▓ গাণিতিক ক্ষেত্রে কোলন ব্যবহার হয়।
১:৯ (অনুপাত)
▓ সময় ও তারিখে কোলন ব্যবহার হয়।
২:৩০ মিনিট
তারিখ: ১৬ ডিসেম্বর ২০১৩
▓ নাটকের সংলাপের আগে কোলন ব্যবহার হয়।
দুকড়ি: কী চাই?
কাঙালি: আজ্ঞে, মহাশয়
( সংগৃহীত)

11/02/2024

BCS প্রিলিতে আসা বানান শুদ্ধি ১০ম- ৪৫ তম

০১। শুদ্ধ বানান কোনটি – মুমূর্ষু। [১০ম, ২১তম]
০২। কোনটি শুদ্ধ – সৌজন্য। [১১তম]
০৩। কোন বানানটি শুদ্ধ – পাষাণ। [১২তম]
০৪। বাংলা বানান রীতি অনুযায়ী একই শব্দের কোন বানান দুটি শুদ্ধ – হাতি/ হাতী। [১৩তম]
০৫। কোন বানানটি শুদ্ধ – বিভীষিকা। [১৪তম]
০৬। শুদ্ধ বানান নির্দেশ কর – মুহুর্মুহু। [১৫তম]
০৭। কোন বানানটি শুদ্ধ – সমীচীন। [১৮তম]
০৮। কোন বানানটি শুদ্ধ – শুশ্রূষা। [২০তম]
০৯। নিত্য মূর্ধন্য-ষ কোন বানানে বর্তমান – আষাঢ়। [২০তম, ২৪তম]
১০। কোন বানানটি শুদ্ধ – শুচিস্মিতা (৪টি অপশন ভুল ছিল)। [২১তম]
১১। শুদ্ধ বানানের শুদ্ধগুচ্ছ সনাক্ত করুন – স্বায়ত্তশাসন, অভ্যন্তর, জন্মবার্ষিক। [২৩তম]
১২। কোনটি শুদ্ধ বানান – দ্বন্দ্ব। [২৫তম]
১৩। কোন বানানটি শুদ্ধ – নিশীথিনী। [৩১তম, ৩৩তম]
১৪। কোন বানানটি শুদ্ধ – আকাঙ্ক্ষা। [৩১তম]
১৫। কোন বানানটি শুদ্ধ নয় – উর্ধ্ব (শুদ্ধ – ঊর্ধ্ব)। [৩৩তম]
১৬। কোন বানানটি শুদ্ধ – পিপীলিকা। [৩৩তম]
১৭। কোনটি শুদ্ধ বানান – শ্বশুর। [৩৫তম]
১৮। কোন বানানটি শুদ্ধ – প্রতিযোগিতা। [৩৫তম]
১৯। নিচের কোন বানানটি শুদ্ধ – মনীষী। [৩৫তম]
২০। নিচের কোন শব্দে ণ-ত্ব বিধি অনুসারে ‘ণ’ -এর ব্যবহার হয়েছে – প্রবণ। [৩৬তম]
২১। নিচের কোন বানানগুচ্ছের সবগুলোই বানান অশুদ্ধ – নিক্কন, সূচগ্ৰ, অনুর্ধ্ব (শুদ্ধ- নিক্বন, সূচ্যগ্ৰ, অনূর্ধ্ব)। [৩৭তম]
২২। কোনটি শুদ্ধ বানান – শুদ্ধ উত্তর নেই (শুদ্ধরূপ: স্বায়ত্তশাসন)। [৩৮তম]
২৩। কোন শব্দটি শুদ্ধ বানানে লেখা হয়েছে – ত্রিভুজ। [৩৮তম]
২৪। কোনটি শুদ্ধ বানান – প্রোজ্জ্বল। [৪০তম]
২৫।কোন বানানটি শুদ্ধ —স্বত্ব [ ৪১ তম]
২৬।কোনটি শুদ্ধ নয় —যন্ত্রনা ( শুদ্ধরূপ: যন্ত্রণা)[ ৪২ তম]
২৭। সঠিক বানান নয় — প্রানী ( শুদ্ধ বানান :প্রাণী) [ ৪২ তম]
২৮।ভুল বানান কোনটি — অন্তসার (শুদ্ধ বানান: অন্তঃসার [ ৪৩ তম বিসিএস]
২৯।শুদ্ধ বানান কোনটি — মুমূর্ষু [ ৪৪ তম]
৩০। শুদ্ধ বানানের গুচ্ছ কোনটি —শিরশ্ছেদ,দরিদ্রতা,সমীচীন [ ৪৫তম]

29/12/2023

সংগ্রহে রাখুন উপকৃত হবেন…...................

১. পল্লী উন্নয়ন একাডেমি ( RDA) অবস্থিত → বগুড়া
২. গোবি মরুভূমি অবস্থিত → এশিয়া,
৩. প্রাচীন চন্দ্রদ্বীপ এর বর্তমান নাম → বরিশাল
৪. তিতাস উপজেলা অবস্থিত → কুমিল্লা
৫. ADB এর সদর দপ্তর → ম্যানিলায়
৬. নেদারল্যান্ডের মুদ্রার নাম → গিল্ডার / ইউরো
৭. মালয়েশিয়ার মুদ্রার নাম → রিংগিট
৮. মায়ানমারের মুদ্রার নাম → কিয়াট
৯. OIC এর বর্তমান নাম → Organization of Islamic Cooperation (প্রতিষ্ঠিত : ২৫ সেপ্টেম্বর ১৯৬৯ সালে)
১০. ঢাকা বাংলার রাজধানী হয় → ১৬১০
১১. কোন দেশের সংবিধান অলিখিত → ব্রিটেন
১২. সিডর শব্দের অর্থ → চোখ
১৩. UNESCO সদর দপ্তর → প্যারিসে
১৪. বাংলাদেশের ' কৃষি দিবস ' → পহেলা অগ্রহায়ণ
১৫. বিশ্ব শিক্ষক দিবস → ৫ অক্টোবর
১৬. জাতীয় স্মৃতি সৌধের স্থাপতি → সৈয়দ মঈনুল হোসেন
১৭. কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের স্থাপতি → হামিদুর রহমান
১৮. মুক্তিযুদ্ধে সাবসেক্টর ছিল → ৬৪টি
১৯. ঢাকা সেক্টর ছিল → ২
২০. মেহেরপুর / মুজিবনগর সেক্টর → ৮
২১. অভ্যন্তরীন নৌপথ ও সমুদ্র উপকূলীয় সেক্টর→১০
২২. কম্পিউটারের মস্তিষ্ক → CPU
২৩. বাংলাদেশ জাতিসংঘে সদস্যপদ লাভ → ১৯৭৪ সালে
২৪. বাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বীপ → ভোলা
২৫. বাংলাদেশের বিদ্যুৎ শক্তির প্রধান উৎস → প্রাকৃতিক গ্যাস
২৬. বিখ্যাত ট্রয় নগরী অবস্থিত → তুরস্ক
২৭. টোপর হলো → দেশী শব্দ
২৮. দেশি শব্দ → টোপর, কুলা, ঢেঁকি, কুঁড়ি, ডাব, পেট
২৯. পূর্বপদ বিশেষণ ও পরপদ বিশেষ্য হলে → সমানাধিকরণ বহুব্রীহি
৩০. পকেট মার → উপপদ তৎপুরুষ সমাস
৩১. কোন ভাষারীতির পদবিন্যাস সুনিয়ন্ত্রিত ও সুনিদিষ্ট → সাধু ভাষা
৩২. সারাংশের মূল উদ্দেশ্য → অন্তর্নিহিত তাৎপর্য তুলে ধরা
৩৩. মহাকীর্তি = মহতী যে কীর্তি
৩৪. হৃদয়াবেগ প্রকাশ করতে হয় → বিস্ময় চিহ্ন দিয়ে
৩৫. বাক্যে সেমিকোলন ( থাকলে থামতে হয় → ১ বলার দ্বিগুণ সময়
৩৬. ব্যাসবাক্যের অপর নাম → বিগ্রহ বাক্য
৩৭. সাহিত্যের প্রাচীন নিদর্শন → চর্যাপদ
৩৮. বানান → ক্ষুৎপীড়িত
৩৯. পত্র শব্দের ব্যবহারিক / অাভিধানিক অর্থ → চিহ্ন বা স্বারক
৪০. অাঞ্চলিক ভাষার অপর নাম → উপভাষা
৪১. এই ঘরটি ভাড়া দেয় হবে → This house is to let
৪২. ডাক্তার রোগীর নাড়ী দেখলেন → The doctor felt the pulse of the patient
৪৩. এক টাকার ভাংতি দাও → Give me a taka change
৪৪. দৃশ্যটি অতি মনোরম → The scenery is very charming
৪৫. The baby is always full of smiling → শিশুটির মুখে হাসি লেগেই অাছে।
৪৬. He asked me to do it → তিনি অামাকে এটা করতে বলছিলেন।
৪৭. patience is bitter but its fruit sweet→ সবুরে মেওয়া ফলে
৪৮. The noun form ' beautiful ' → beauty
৪৯. The verb form ' ability ' → enable
৫০. বাড়ি বা রাস্তার নম্বরের পরে চিহ্ন বসে → কমা
৫১.' ইঁদুর কপালে ' বিপরীত বাগধারা → একাদশে বৃহস্পতি
৫২. বানান → শুশ্রূষা
৫৩. বাংলা সাহিত্যে চলতি রীতির প্রবর্তক → প্রমথ চৌধরী
৫৪. সারাংশ বা সারমর্ম কয়টি অনুচ্ছেদ লিখতে হয় → একটি
৫৫. দেশী ও তৎসম শব্দের মিশ্রণকে বলে → গুরুচণ্ডালী দোষ
৫৬.'সারাংশ লিখন ' শিক্ষার উদ্দেশ্য → বক্তব্য সংক্ষেপণ
৫৭. ভাষার কোন রীতি নাটকের সংলাপ ও বক্তৃতার উপযোগী → চলিত রীতি
৫৮. বানান → দরিদ্রতা
৫৯. অাপাদমস্তক → অব্যয়ীভাব সমাস
৬০.ব্যাসবাক্যের অন্তর্গত প্রত্যেকটি পদকে বলে → সমস্যমান পদ
৬১. ভাব- সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে দোষ → একই কথার পুনরাবৃত্তি
৬২. কুল কাঠের অাগুন → তীব্র জ্বালা
৬৩. বাক্যে কমা অপেক্ষা বেশি বিরতি → সেমিকোলন
৬৪. সংখ্যাবাচক শব্দ পূর্বপদে বসে যে সমাস হয় → দ্বিগুসমাস
৬৫. The man is in great trouble → লোকটা খুবই অসহায়
৬৬. The rains have set in → বর্ষাকাল শুরু হয়েছে
৬৭. Suddenly he began to weeping → হঠাৎ সে কাঁদতে শুরু করল
৬৮. were the birds chirping? → পাখিরা কি কিচিরমিচির করছিল?
৬৯. এটা কি ধরনের ফুল ? → what kind of flower is it ?
৭০. বাংলাদেশ দিনে দিনে উন্নতি করুক → May Bangladesh prosper day by day
৭১. চরিত্র জীবনের মুকুট → Character is the crown of life
৭২. দয়া একটি মহৎ গুন → Kindness is a great virtue
৭৩. বিপদ কখনো একা অাসেনা → Misfortune never comes alone
৭৪. বাংলা সনের প্রবর্তক → সম্রাট অাকবর
৭৫. গ্রিনহাউজ প্রভাব সৃষ্টির জন্য দায়ী → সি. এফ. সি গ্যাস
৭৬. হিমছড়ি অবস্থিত → কক্সবাজার
৭৭. মোরাসমাস রোগের ফলে → পেশী ও মেদ ক্ষয় হয়।
৭৮. বাংলাদেশ OIC এর সদস্যপদ লাভ করে → ১৯৭৪ সালে
৭৯. বাংলাদেশের সবচেয়ে উত্তরে স্থান → বাংলাবান্ধা
৮০. কোন দেশের জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত হয় না → সৌদি অারব
৮১. কোন দেশের পার্লামেন্টের নাম কংগ্রেস → USA
৮২. বৈদ্যুতিক পাখা ধীরে ধীরে ঘুরলে বিদ্যুৎ খরচ → একই হয়
৮৩. কম্পিউটারের কাজের গতি প্রকাশ হয় → ন্যানো সেকেন্ডে
৮৪. চীনের দুঃখ নামে পরিচিত → হোয়াংহো নদী
৮৫. স্মরণশক্তি হ্রাস পায় কোন খনিজের অভাবে → অায়রন, জিংক
৮৬. উদ্ভিদের পাতা হলদে হয় → নাইট্রোজেনের অভাবে
৮৭. হেপাটাটিস ' বি' ভাইরাস অাক্রমণ করে → যকৃতে
৮৮. কত ডিগ্রি তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব সর্বাধিক → ৪ ডিগ্রি
৮৯. পেনিসিলিয়াম অাবিষ্কার করেন → অালেকজান্ডার ফ্লেমিং
৯০. মহাশূন্য থেকে পৃথিবীতে অাগত রশ্মির কণাকে বলে → কসমিক রশ্মি
৯১. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য গঠিত কমিশনের নাম → নাথান কমিশন (১৯১২ সালে) সদস্য ছিল : ১৩ টি
৯২. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয় → ১৯২১ সালে
৯৩. বাংলাদেশে মোট রাষ্ট্রীয় খেতাব → ৬৭৬ জন
৯৪.
৯৮. পানিতে দ্রবীভূত হয় না → ক্যালসিয়াম কার্বনেট
৯৯. কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের স্থপতি হামিদুর রহমান
একুশে পদক পান → ১৯৮০ সালে
১০০. C.N.G ( সি.এন.জি) হলো → রূপান্তরিত প্রাকৃতিক গ্যাস
১০১. C.N.G ( সি.এন.জি)→ Compressed Natural Gas
১০২. কোন হরমোনের অভাবে শিশু বামন হয় → থাইরক্সিন
১০৩. অ্যানথ্রাক্স রোগের টিকা অাবিষ্কার করেন → লুইপাস্তুর, ১৮৮১
১০৪. ভবদহ বিল অবস্থিত → যশোরে
১০৫.' লেডি উইথ দি ল্যাম্প ' কার উপাধি → ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল
১০৬. পঞ্চইন্দ্রিয় তৈলচিত্রের চিত্রশিল্পী → মকবুল ফিদা হোসেন
১০৭. ফেয়ার ফ্যাক্স → মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা
১০৮. অান্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস → ১০ ডিসেম্বর
১০৯. ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর জাতিসংঘের সাধারন পরিষদে মানবাধিকার চুক্তি গৃহীত হয়।
১১০. বাংলাদেশ তার ও টেলিফোন বোর্ডের নাম → BTCL
১১১. শান্ত সাগর অবস্থিত → চাঁদে
১১২.রাতকানা রোগ হয় → ভিটামিন - এ অভাবে
১১৩. কোন ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম → বঙ্গকামরূপী
১১৪. ভাষার কোন রীতি পরিবর্তনশীল → চলতি রীতি
১১৫. বাংলা ভাষার লেখ্য রূপ → দুটি( সাধু এবং চলতি)
১১৬. সমুদ্র শব্দের সমার্থক → নদীকান্ত , পয়োধি , সাগর , রত্নাকর , জলধি , সিন্ধু , বরিধি , জলধর , পাথরে , জলনিধি।
১১৭. দুটি পদের সংযোগস্থলে বসে → হাইফেন
১১৮. অম্বু শব্দের অর্থে → জল , সলিল , বারি , অপ , উদক , তোয় , পানি , নীর
১১৯. লেখার সময় বিশ্রামের জন্য অামরা যে চিহ্ন ব্যবহার করি → বিরাম চিহ্ন। কমা(,) ,দাঁড়ি(।) ,কোলন ( ,ড্যাস ( -)
১২০. মনমাঝি → মন রূপ মাঝি ( রূপক কর্মধারয়)
১২১. বিরাম চিহ্ন ব্যবহার করা হয় → বাক্যের অর্থ স্পষ্টীকরনের জন্য
১২২. ব্যাখার মাধ্যমে ভাবকে সহজ করে তোলার নামই → ভাবসম্প্রসারণ
১২৩. কোন বাগধারাটির অর্থ "চির শান্তি" → রাবনের চিতা
১২৪. ফপর দালালি বাগধারাটি → গায়ে পড়ে মাতব্বরী
১২৫. বানান : দীনতা
১২৬. সমাসের রীতি কোন ভাষা থেকে অাগত → সংস্কৃত
১২৭. পর্বত শব্দের সমার্থক → গিরি , শৈল , পাহাড় , অদ্রি , ভূধর , নগ , গিরিবাজ , সমীধর , একাধর, ক্ষিত্রিধর।
১২৮. বন্যেরা বনে সুন্দর, শিশুরা মাতৃক্রোড়ে " উক্তিটি → জীবমাত্রই স্বাভাবিক অবস্থানে সুন্দর
১২৯. ইঁদুর কপালে বাগধারাটি → মন্দ ভাগ্য
১৩০. বাংলা ভাষায় মাত্রাহীন বর্ণ → ১০টি
১৩১. বাংলা ভাষায় মাত্রাযুক্ত বর্ণ→ ৩২টি
১৩২. বাংলা ভাষায় অর্ধমাত্রা বর্ণ→ ৮টি
১৩৩. গায়ে হলুদ → বহুব্রীহি সমাস
১৩৪. সূর্য শব্দের সমার্থক → রবি , তপন , অাদিত্য , সভাকর , দিবাকর , দিনেশ , দিনমনি , দিনপতি , ভানু , মার্তন্ড , দিকবায়ু , দিত্রভানু
১৩৫. গায়ে মানে না অাপনি মোড়ল → He is a self - styled leader
১৩৬. Call a spade a spade → স্পষ্টাস্পষ্টি কথা বলা
১৩৭. The elephant is the largest Quadruped animal in the world → হাতি পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহৎ চতুষ্পদ প্রানী
১৩৮. বর্ষা শুরু হয়েছে → The rains have set in
১৩৯. অামি এটা না করে পারলাম না → I could not help doing it
১৪০. Look before you leap → ভাবিয়া করিও কাজ
১৪১. It is raning cat and dogs → মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে।
১৪২. He has killed himself → সে অাত্নহত্যা করেছে
১৪৩. Diamond cuts diamond → মানিকে মানিক চেনে
১৪৪. I am badly hard up → অামার টাকার খুব অনটন হয়েছে
১৪৫. জাতীয় সংসদের অধিবেশন অাহ্বান করেন → রাষ্ট্রপতি
১৪৬. ঢাকায় রাজধানী স্থাপনের সময় মুঘল সুবেদার → ইসলাম খান
১৪৭. ইউরোপীয় বনিকদের মধ্যে সর্বপ্রথম বাংলায় এসেছিল → পতুর্গীজরা
১৪৮. মানুষের গড় অায়ু সবচেয়ে বেশী → জাপান
১৪৯. জাপানের পার্লামেন্টের নাম → ডায়েট
১৫০. নিউজিল্যান্ডের অধিবাসীদের বলা হয় → মাউরি
১৫১. দুধে থাকে → ল্যাকটিক এসিড
১৫২. ১ মেগাবাইট = ১০২৪ কিলোবাইট
১৫৩. '' কবর '' নাটকটির রচয়িতা → মুনীর চৌধুরী
১৫৪. এপিকালচার → মৌমাছি চাষ
১৫৫. অন্ধদের জন্য লিখনরীতি উদ্ভাবন করেন → ব্রেইল
১৫৬. বিশ্বে কার্বন ডাই অক্সাইড নি:সরনে শীর্ষ দেশ → চীন
১৫৭. ২০১০ বিশ্বকাপ ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন হয় → স্পেন
১৫৮. ২০১৪ বিশ্বকাপ ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন হয় → জার্মানি
১৫৯. ২০১৮ বিশ্বকাপ ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন হয় → ফ্রান্স (২য় শিরোপা)
১৬০. বাংলাদেশের সাথে বন্দী বিনিময় চুক্তি অাছে → ভারতের
১৬১. কোন দেশের মুদ্রায় বৃটেনের রানীর ছবি অাছে → কানাডা
১৬২. গিন্নী → অর্ধতৎসম শব্দ
১৬৩. বাড়ি বা রাস্তার নামের পরে যতি চিহ্ন বসে → কমা
১৬৪. যার কোন মূল্য নেই '' এর সমার্থক → ঢাকের বায়া
১৬৫. সংবাদপত্রে প্রকাশের জন্য নিখোঁজ সংবাদ কোন ধরনের পত্র → বিজ্ঞপ্তি
১৬৬. শুকনো → চলতি রীতির শব্দ
১৬৭. বিষ নেই তার কুলোপনা চক্কর বাগধারাটি → অক্ষম ব্যাক্তির বৃথা অাস্ফালন
১৬৮. কোনটির অভাবে চিঠি লেখার উদ্দেশ্য ব্যর্থ → প্রাপকের ঠিকানা
১৬৯. সাক্ষী গোপাল বাগধারাটি → নিষ্ক্রিয় দর্শক
১৭০. পাউরুটি → পর্তুগিজ শব্দ
১৭১. গরমিল → মিলের অভাব
১৭২. সম্বোধন পদে কোন যতিচিহ্ন বসে → কমা
১৭৩. বাংলা ভাষায় যতি বা ছেদচিহ্ন → ১২টি
১৭৪. বানান → মধুসূদন দও
১৭৫. সাতসমুদ্র → দ্বিগু সমাসের সমস্ত পদ
১৭৬. যে যে পদে সমাস হয় তাদের প্রত্যেকটি পদকে বলে → সমস্যমান পদ
১৭৭. শিরোনামের প্রধান অংশ → প্রাপকের ঠিকানা
১৭৮."ইঁদুর কপালের" এর বিপরীত বাগধারা → একাদশে বৃহস্পতি
১৭৯. পর্তুগীজ শব্দ → অানারস , অালমারি , গুদাম
১৮০. তেপান্তর → দ্বিগু সমাস
১৮১. উপপদের সঙ্গে কৃদন্ত পদের যে সমাস হয় তাকে → উপপদ তৎপুরুষ সমাস বলে
১৮২. হাতি " শব্দের সমার্থক নয় → উরগ
১৮৩. হাতি শব্দের সমার্থক → করী , দ্বীপ , মাতঙ্গ , গজ, নাগ , কুঞ্জন, দন্তী , দ্বীরদ, হস্তী , বারণ
১৮৪.'' কোরক '' শব্দের সমার্থক → কুঁড়ি , মুকুল , কলি , কলিকা , বউল
১৮৫. গৌরচন্দ্রিকা '' বাগধারাটি → ভূমিকা
১৮৬. মেঘ শব্দের সমার্থক → ঘন , বারিদ , জলধর , অম্বুদ , পয়োধর , নীরদ , জলদ , বলাহক।
১৮৭. সোম শব্দের অর্থ → বিধু
১৮৮. কাঁচামিঠা → যা কাঁচা তাই মিঠা
১৮৯. সমাস নিষ্পন্ন পদকে বলে → সমস্ত পদ
১৯০. একটি পত্রের প্রধান অংশ → দুইটি
১৯১. বাংলা ভাষা কোন মূল ভাষার অন্তর্গত → ইন্দো- ইউরোপীয়
১৯২. বানান → অাকাঙ্ক্ষা , গ্রামীণ , দারিদ্র্য , দুরন্ত
১৯৩. ''বিদ্বান মুর্খ অপেক্ষা শ্রেষ্টতর'' এর শুদ্ধ → বিদ্বান মূর্খ অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ
১৯৪. "স্বেচ্ছাচারী ব্যাক্তি " বাগধারাটি → ধর্মের ষাঁড়
১৯৫. জোসনা → সাধুরীতি শব্দ
১৯৬. একাধিক স্বাধীন বাক্যকে একটি বাক্যে লিখলে সেগুলোর মাঝখানে বসে → সেমিকোলন
১৯৭. দ্বিগু সমাসে কোন পদ প্রধান → পরপদ
১৯৮. নবপৃথিবী → নব যে পৃথিবী
১৯৯. বানান → সাত্ত্বনা
২০০. সাধু ও চলিত রীতিতে অভিন্নরূপে ব্যবহৃত হয় → অব্যয়
২০১. বিশ্বে সবচেয়ে বেশি কার্বন নির্গমনকারী দেশ → চীন
২০২. কঙ্গোর রাজধানী → ব্রাজাভিল
২০৩. ইন্টারনেটের জনক → Vinton Gray Cerf
২০৪. বিশ্ব সাক্ষরতা দিবস পালিত হয় → ৮ সেপ্টেম্বর
২০৫. নোবেল বিজয়ী প্রথম মুসলমান নারী → শিরিন এবাদি
২০৬. নোবেল বিজয়ী সর্বশেষ মুসলিম নারী → মালালা ইউসুফ জাই ২০১৪ সালে
২০৭. দুই মহাদেশে অবস্থিত নগরী → ইস্তাম্বুল যা ট্রয়নগরী নামে পরিচিত
২০৮. সুনামীর কারন → সমুদ্রতলের ভূমিকম্প
২০৯. রঙিন টেলিভিশন থেকে যে ক্ষতিকর রশ্মি বের হয়→ রঞ্জনরশ্মি।
২১০. তথ্য প্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে প্রথম হাইটেক পার্ক → গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর
২১১. ম্যালেরিয়ার ঔষধ 'কুইনিন 'পাওয়া যায় কোন গাছ থেকে → সিনকোনো
২১২. বাংলাদেশের দ্বিতীয় এভারেস্ট বিজয়ী → মোহাম্মদ অাবদুল মোহিত
২১৩. NASA (নাসা) → মহাকাশ গবেষনা কেন্দ্র
২১৪. স্বোপার্জিত স্বাধীনতা '' স্থপতি → শামীম সিকদার
২১৫. সেপ্টেম্বর অন যশোর রোড় " রচয়িতা → এলেন গিন্সবার্গ
২১৬. বাকল্যান্ড বাঁধ কোন নদীর তীরে → বুড়িগঙ্গা
২১৭. বাংলা বর্ণমালা কোন লিপি থেকে এসেছে → ব্রাক্ষী লিপি
২১৮. I hardly go out after dusk → অামি সন্ধ্যার পর কদাচিৎ বাইরে যাই
২১৯. বাংলা ভাষার মূল উৎস → প্রাকৃত ভাষা
২২০. রেস্তোরা → ফরাসি শব্দ
২২১. বুনো → চলতি ভাষা
২২২. বাংলাভাষায় যতি চিহ্নের প্রচলন করেন → ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
২২৩. পত্রের দুটি অংশ থাকে → শিরোনাম ও পত্রগর্ভ
২২৪. বক ধার্মিক বাগধারাটি → ভন্ড
২২৫. বিড়াল তপস্বী বাগধারাটি → কপট সাধু ধার্মিক
২২৬. ব্যাঙের অাধুলি বাগধারাটি → অহংকারী ব্যক্তি
২২৭. ব্যাঙে সর্দি বাগধারাটি → মিথ্যা ভয়
২২৮. অন্ধের ষষ্ঠি বাগধারাটি → একমাত্র অবলম্বন
২২৯. অাশীবিষ → অাশীতে বিষ যার ( বহুব্রীহিসমাস).
২৩০. ব্যাকরণ কোন ভাষার শব্দ → সংস্কৃতি
২৩১. হিন্দি শব্দ → চানাচুর , গাং , টুপি , পানি , কুফা , জুতা
২৩২. উদ্ধৃতি চিহ্ন কত প্রকার → ২ প্রকার
২৩৩." ফাঁকা অাওয়াজে কাজ অাদায় " সমার্থক বাগধারা → কথায় চিড়া ভাজা
২৩৪. হরতাল → গুজরাটি শব্দ
২৩৫. সারাংশ কোন পুরুষে লিখতে হয় → প্রথম পুরুষ
২৩৬. ইলেক বা লোপ চিহ্ন দিতে হয় → বিলুপ্ত বর্ণের জন্য
২৩৭. পরীক্ষা → পরি + ঈক্ষা
২৩৮. ভাবের সুসংগত প্রসারণের নাম → ভাব - সম্প্রসারণ
২৩৯. সারাংশে প্রয়োজন → সরলতা, সংক্ষেপন , প্রাঞ্জলতা
২৪০. অামি তাকে দু'বছর যাবৎ চিনি → I know her for two years
২৪১. সূর্য উঠেছে → The sun is up
২৪২. It is really a vexed qusestion → এটি প্রকৃতপক্ষে একটি বিরক্তিকর প্রশ্ন
২৪৩. The clouds rolled away → মেঘ কেটে গেল
২৪৪. A little learning is a dangerous thing → অল্পবিদ্যা ভয়ংকর
২৪৫. Sathi is known to me → সাথী অামার পরিচিত
২৪৬. Time and tide wait for none → সময় ও জলস্রোত কারও জন্য অপেক্ষা করে না।
২৪৭. Don't cry down your enemy → শত্রুকে খাটো করে দেখো না
২৪৮. সে গতকাল বাড়ি এসেছে → He came home yesterday
২৪৯. The noun form know → knowledge
২৫০. The road runs ---- hill and plain. Ans : across

২৯০) বাংলা ১১৭৬ সালে ছিয়াত্তরের মন্বন্তরে কত লোকের প্রাণহানি ঘটে?
উত্তর: ১কোটি
২৯১) বাংলাদেশেন দীর্ঘতম গাছের নাম কী?
উত্তর: বৈলাম(২৪০ফুট)
২৯২) “WHO” কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তর: ১৯৪৮ সালের ৭এপ্রিলে
২৯৩) জাতীয় স্মৃতিসৌধের অন্য কী নাম?
উত্তর: সম্মিলিত প্রয়াস
২৯৪) “Dead Sea”কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: ইসরাইল ও জর্ডানের মধ্যে
২৯৫) সবচেয়ে বেশি সালোকসংশ্লেষ হয়?
উত্তর: লাল আলোতে
২৯৬) ফরাসী বিপ্লব কোন সালে অনুষ্ঠিত হয়?
উত্তর: ১৭৮৯ সালে
উত্তর: উত্তর: _রমজানউত্তর: উত্তর: উত্তর:
২৯৭) উপমহাদের প্রথম মুসলিম মহিলা চিকিৎসা বিজ্ঞানী কে?
উত্তর: ডা:জোহরা বেগম কাজী
২৯৮) পৃথিবীতে কোন বস্তুর ওজন সবচেয়ে বেশি কোথায়?
উত্তর: মেরু অঞ্চলে
২৯৯)”IC” চিপ দিয়ে তৈরি প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটারের নাম কী?
উত্তর: Altair-8800
৩০০) সবচেয়ে শক্তিশালি সৌরচুল্লী তৈরি হয়েছে কোন দেশে?
উত্তর: যুক্তরাষ্ট্রে
৩০১) নাইট্রোজেনের প্রধান উৎস কী?
উত্তর: বায়ুমণ্ডল।
৩০২) সিমেন্টের তৈরি অন্যতম কাঁচামালের নাম কী?
উত্তর: জিপসাম।
৩০৩) কোন বৃত্তের পরিধি ও ব্যাসের অনুপাত কত?
উত্তর: ২২/৭ (বৃত্তের পরিধি ও ব্যাসকে π বলে)
৩০৪) ১.৩.৬.১০.১৫.২১……ধারাটির দশম পদ কত?
উত্তর: ৫৫
(ব্যাখ্যা নিজে চেষ্টা করেন)
৩০৫) বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম নাটকের নাম কী?
উত্তর: ভদ্রার্জুন।
৩০৬)সমাসের রীতি কোন ভাষা থেকে আগত?
উত্তর: সংস্কৃত।
৩০৭) কাকনিদ্রা”শব্দটির অর্থ কী?
উত্তর: অগভীর সতর্ক নিদ্রা।
৩০৮)”হত্যা করার ইচ্ছা”এক কথায় হবে?
উত্তর: জিঘাংসা।
৩০৯)”ঋজু”এর বিপরীত কী?
উত্তর: বঙ্কিম বা বাঁকা
৩১০) “To keep one’s head’ means?
উত্তর: to keep calm
৩১১) What is the timeউত্তর: _your watch?
উত্তর: by
৩১২) Antonyms of “Queer(অদ্ভুদ)”
উত্তর: orderly(সুশৃঙ্খল)
৩১৩)একটি ঘড়ি প্রতিদিন করে হারায় ১০ মিনিট। কতদিন পর ঘড়িটি এমন অবস্থায় পৌঁছাবে যখন ঘড়িটি সঠিক সময় দিবে?
উত্তর: ৭২
(১ দিনে হারায় ১০মি.৬দিনে ১ঘণ্টা হরায়।
সম্পপূর্ণ কাটা ১২(১২*৬=৭২)
৩১৪)সামন্তরিকের ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের সূত্র কী?
উত্তর: ভূমি*উচ্চতা
৩১৫) a+b=6 এবং ab=8 হলে
(a-b)2=কত?
উত্তর: 4

৩১৬) You should (—-)swimming.
উত্তর: start up
৩১৭)”প্রতিদিন ঘরহীন ঘরে”কাব্যগ্রন্থটি কার?
উত্তর: শামসুর রাহমান
৩১৮)”দৃষ্টিহীন”কার ছদ্মনাম?
উত্তর: মধুসূদন মজুমদার।
৩১৯)”A search for identity”উত্তর: বইটি কার?
উত্তর: মেজর আব্দুল জলিল
৩২০)”গ্রামের মেয়ে,বেদের মেয়ে” নাটকটি কার?
উত্তর: জসীম উদদীন।
৩২১) ত্রিভুজের বৃহত্তর বাহু সংলগ্ন কোনদ্বয়কে কী বলে?
উত্তর: সূক্ষ্মকোণ
৩২২) Noun of the word”Break”উত্তর:
উত্তর: Breakdown
৩২৩)বাংলাদেশের প্রথম সংবাদপত্রের নাম কী?
উত্তর: রঙ্গপুর বার্তাবহ(পূর্বব
ঙ্গ-১৯৪৭)
৩২৪)প্রত্যক্ষ কোন বস্তুর সাথে পরোক্ষ কোন বস্তুর তুলনা করলে প্রত্যক্ষ বস্তুটিকে কী বলে?
উত্তর: উপমেয়(ভ্রমরের ন্যায় কৃষ্ণ কেশ=কেশ)
৩২৫)বামেতর”শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: ডান(ডান ডাহিন,দক্ষিণ)
৩২৬)”মনীষা”শব্দের বিপরীত শব্দ কী?
উত্তর: নির্বোধ
৩২৭)”Fad end(সর্বশেষ)”means?
উত্তর: The last part
৩২৮)”By fits and starts”means?
উত্তর: irregularly
৩২৯)”যার বাসস্থান নেই”এক কথা কী?
উত্তর: অনিকেতন
৩৩০)বুলবুলিতে ধান খেয়েছে খাজনা দিবে কিসে”উত্তর: বুলবুলিতে কোন কারকে কোন বিভক্তি?
উত্তর: কর্তৃকারকে ৭মী
৩৩১)”মনস্তাপ”এর সন্ধি বিচ্ছেদ কী?
উত্তর: মনঃ+তাপ
৩৩২)The idiom “Bring to book”উত্তর:
উত্তর: Rebuke (তিরস্কার করা)
৩৩৩)”পেট্রোল ইঞ্জিন”কে চালু করেন?
উত্তর: জার্মানি বিজ্ঞানী নিকোলাস অটো।
৩৩৪)কাকে কোষের প্রাণশক্তি বলা হয়?
উত্তর: মাইটোকন্ড্রিয়াকে
৩৩৫) পৃথিবীতে প্রাণের সূচনা হয় আনুমানিকউত্তর: _
উত্তর: ১০০কোটি বছর আগে।
৩৩৬) Antonym of”somber-অন্ধকারময়”?
উত্তর: Bright
৩৩৭)টলেমী কে ছিলেন?
উত্তর: জ্যোতির্বিদ
৩৩৮) “ইন্টারনেট”কবে চালু হয়?
উত্তর: ১৯৬৯ সালের ১৪ জানুয়ারি
৩৩৯)”ইন্টারনেট”কবে বাংলাদেশে আসে?
উত্তর: ৪ জুন ১৯৯৬ সালে।

৩৪০) ঈশ্বচন্দ্রকে “সংস্কৃত কলেজ”কত সালে বিদ্যাসাগর উপাধিন প্রদান করেন?
উত্তর: ১৮৩৯ সালে।
৩৪১) আবু মুসা দ্বীপ”কোন সাগরে অবস্থিত?
উত্তর: পারস্য উপসাগরে।
৩৪২)”ব্যাডমিন্টন”কোন দেশের জাতীয় খেলা?
উত্তর: মালয়েশিয়ার
৩৪৩) জেনেটিক কোডের আবিষ্কারক কে?
উত্তর: ড.হরগোবিন্দ খোরানা(ভারত)
৩৪৪)বৈদ্যুতিক পাখা ধীরে ধীরে ঘুরলে বিদ্যুৎ খরচ কী হবে?
উত্তর: একই হয়।
৩৪৫)কোন দেশ অতীতে কোন দেশের উপনিবেশ ছিল না?
উত্তর: থাইল্যান্ড
৩৪৬)উত্তর: থাইল্যান্ড”অর্থ কী?
উত্তর: স্বাধীন ভূমি।
৩৪৭) পানামা খাল কোন কোন মহাসাগরকে যুক্ত করেছে?
উত্তর: আটলান্টিক ও প্রশান্ত মহাসাগরকে
৩৪৮) গোবিন্দলাল ও রোহিনী”কোন উপন্যাসের প্রধান দুটি চরিত্র?
উত্তর: কৃষ্ণকান্তের উইল।
৩৪৯)কাকে ইসলামি রেনেসাঁর কবি বলা হয়?
উত্তর: ফররুখ আহমদকে।
৩৫০) বাংলা ভাষায় প্রথম সাময়িক পত্রের নাম কী?
উত্তর: দিকদর্শন(১৮১৮)
৩৫১)”ভবদহ,ইছামতি” বিল দুটি কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: যশোরে
৩৫২)”রাত্রির শেষ ভাগ”কে এক কথায় কী বলে?
উত্তর: পররাত্র/পররাত
৩৫৩)তিনি ব্যাকরণে পণ্ডিত,এখানে ব্যাকরণে কোন কারকে কোন বিভক্তি?
উত্তর: অধিকরণে ৭মী
৩৫৪) “নিরাময়” এর সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ কী?
উত্তর: নিঃ+আময়
৩৫৫)সাক্ষী গোপাল অর্থ কী?
উত্তর: নিষ্কৃয় দর্শক
৩৫৬)”ম্যাডোনা-৪৩”কী?
উত্তর: একটি চিত্রকর্ম(বাংলা ১৩৫০)
৩৫৭) “দারফুন”কী?
উত্তর: সুদানের একটি অঞ্চলের নাম
৩৫৮)”CIRDAP”এর সদর দপ্তর কোথায়?
উত্তর: ঢাকার চামেলি হাউসে।
৩৫৯)রেল ইঞ্জিনের আবিষ্কারক কে?
উত্তর: স্টিফেনসন।
৩৬০)”Adam”s Peak” তীর্থ স্থানটি কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: শ্রীলংকায়-এখানেই আদম আঃ আসেন
৩৬১)গোধূলির কারণ কী?
উত্তর: আলোর বিক্ষেপণ
৩৬২)দুইটি সন্নিহিত কোণের সমষ্টি ২ সমকোণ হলে একটি অপরটিকে কী বলে?
উত্তর: সম্পূরক কোণ
৩৬৩)সৌরকোষে কী ব্যবহৃত হয়?
উত্তর: সিলিকন
৩৬৪)কলের পানিতে সাধারণত কোন রাসায়নিক উপাদান থাকে?
উত্তর: ক্লোরিন
৩৬৫)০.৩*০.০৩*০.০০৩=কত?
উত্তর: ০.০০০০২৭
৩৬৬)”Patrot”antonym?
উত্তর: Traitor(দেশদ্রোহী
৩৬৭)সমদ্বিবাহুর ত্রিভুজের সমান বাহুদ্বয়
বর্ধিত করলে উৎপন্ন কোণ হবে?
উত্তর: স্থূলকোণ
৩৬৮)Antonym of ” Limpid”?
উত্তর: Muddy(কর্দমাক্ত/অস্বচ্ছ)
৩৬৯)The correct spelling
“Exaggarate”
উত্তর: Exaggerate(অতিরঞ্জিত)
৩৭০)ইন্টারনেটের মাধ্যমে উন্নত চিকিৎসা পদ্ধতি কী বলে?
উত্তর: টেলিমেডিসিন
৩৭১)”Lingua Franca”meansউত্তর:
উত্তর: A mixed language(মিশ্রভাষা)
৩৭২) ০.৫*০.০০০৫=কত?
উত্তর: ০.০০০২৫
৩৭৩)বিশ্বের কোন দেশ/নগরটি দুটি মহাদেশে অবস্থিত?
উত্তর: তুরস্ক/ইস্তামবুল
৩৭৪)কোন দেশে সর্বপ্রথম জ্যামিতি আলোচনা শুরু হয়?
উত্তর: মিসরে
৩৭৫)”Nude”শব্দটির Antonym কী?
উত্তর: Concealed(গোপন/লুকানো)
৩৭৬)কসোভোর’রাজধানীর নাম কী?
উত্তর: প্রিস্টিনা
৩৭৭)দুটি সংখ্যার অনুপাত ৫ঃ৭ এবং তাদের গ.সা.গু ৬ হলে সংখ্যা দুটির ল.সা.গু কত?
উত্তর: ২১০
৩৭৮)যমুনা নদী কোথায় পতিত হয়েছে?
উত্তর: পদ্মা
৩৭৯) নদী ছাড়া “মহানন্দা”কিসের নাম?
উত্তর: আমের
৩৮০)He hankered(—)fame.
উত্তর: after(কোন কিছুর জন্য লালায়িত)
৩৮১) Correct sentence…
উত্তর: I wish I were you.

৩৮২)”Feed the babyউত্তর: উত্তর: milk.
উত্তর: on(খাওয়ানো বুঝালে feed on হয়)
৩৮৩)Man can not live a “alone”উত্তর:
alone is?
উত্তর: adjective
৩৮৪)বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন বিহারের নাম কী?
উত্তর: শালবন বিহার।
৩৮৫)ভুটানের আইনসভার নাম কী?
উত্তর: পার্লামেন্ট অফ ভুটান
৩৮৬)রাশিয়ার মুদ্রার নাম কী?
উত্তর: রুবল
৩৮৭)শাহানামা”কোন ভাষায় রচিত?
উত্তর: ফারসি
৩৮৮) মহাকবি ফেরদৌসী কার সভা কবি ছিলেন?
উত্তর: সুলতান মাহমুদের
৩৮৯)রং ধনুর সাতটি রঙের মধ্যে “মধ্যম”রঙ কোনটি?
উত্তর: সবুজ
৩৯০)দুটি সংখ্যার যোগফল ৮। যদি সংখ্যাগুলো ৩ঃ১ অনুপাতে থাকে,তবে সংখ্যাগুলোর গুণফল কত?
উত্তর: ১২
৩৯১)সত্ত্ব”শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: অস্তিত্ব
৩৯২)বৃত্তের ব্যাস তিনগুণ বৃদ্ধি করলে ক্ষেত্রফল কতগুণ বৃদ্ধি পাবে?
উত্তর: ৯গুণ
৩৯৩)গঠন অনুসারে বাক্য কত প্রকার?
উত্তর: ৩প্রকার(সরল,মিশ্র,যৌগিক)
৩৯৪)বিদ্রোহী বালিকা”জমিলা”কো
ন উপন্যাসের চরিত্র?
উত্তর: লালসালু(মজিদের ২য় নাবালক স্ত্রী)
৩৯৫)মানব দেহের অত্যাবশ্যকীয় এমিনো এসিডের নাম কী?
উত্তর: ফিনাইল এলানিন
৩৯৬)সুলতানি আমলে বাংলার রাজধানীর নাম কী ছিল?
উত্তর: গৌড়/সোনারগাঁও
৩৯৭)বাংলাদেশের উপর দিয়ে যে ভৌগোলিক কাল্পনিক রেখা গেছে তার নাম কী?
উত্তর: কর্কটক্রান্তি রেখা
৩৯৮)ভারতচন্দকে “রায় গুণাকর” উপাধি দেয় কে?
উত্তর: রাজা কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
৩৯৯)১+২+৩+৪+…..+৯৯=কত?
উত্তর: ৪৯৫০
৪০০)”লাঠালাঠি”কোন ধরনের সমাস?
উত্তর: ব্যতিহার বহুব্রীহি
Primary School exam question:
৪০১)বিখ্যাত নাটক”মুন্তাসীর ফ্যান্টাসী”র লেখক কে?
উত্তর: সেলিম আল দীন।
৪০২) বাক্যস্থিত ক্রিয়াপদের সাথে কোন পদের সম্পর্ককে “কারক”বলে?
উত্তর: নাম পদের।
৪০৩)”কোথায় স্বর্গ?কথায় নরক?কে বলে তা বহুদূর?মানুষের মাঝে স্বর্গ নরক, মানুষেতে সুরাসুর।পঙক্তিট
ি কার?
উত্তর: শেখ ফজলল করিম।

৪০৪) Still weters run deep.এখানে Still”শব্দটি?
উত্তর: Adjective
৪০৫) 1+2+3+4+……+20=কত?
উত্তর: 210
৪০৬) Glass is made of (—)bottles.
উত্তর: of
৪০৭) “বিষবৃক্ষ”কোন সমাস?
উত্তর: কর্মধারয়(বিষ যে বৃক্ষ)
৪০৮) ২৪ কে ৭:৬ অনুপাতে বৃদ্ধি করলে নতুন সংখ্যা কত?
উত্তর: ২৮
৪০৯)তিন সন্তানের বয়সের গড় ৬ বছর ও
পিতাসহ তাদের বয়সের গড় ১৩ বছর হলে পিতার বয়স কত?
উত্তর: ৩৪(৩*৬=১৮,১৩*৪=৫২, ৫২-১৮=৩৪)
৪১০)”সাপের খোলস”উত্তর: এককথায়?
উত্তর: নির্মোক।
৪১১)Latent(গুপ্ত)এর সমার্থক শব্দউত্তর: ?
উত্তর: Concealed(সুপ্ত)
৪১২) বৃষ্টি এর সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ কী?
উত্তর: বিষ+তি(ষষ্ঠ–ষষ্+থ)
৪১৩)শতাব্দী”কোন সমাস?
উত্তর: দিগু(শত অব্দের সমাহার)
৪১৪) দুইটি রাশির অনুপাত ৫:১১।
উত্তর রাশি ৯৯ হলে পূর্বরাশি কত?
উত্তর: ৪৫(৯৯*৫/১১=৪৫)
৪১৫)”উন্মিলন,রুপায়ন এর শুদ্ধ বানান কী?
উত্তর: উন্মীলন,রূপায়ন।
৪১৬)Let him sing a song. change voice?
উত্তর: Let a song be sung by him.
৪১৭)”Do you know him?”change voice?
উত্তর: Is he known to you?
৪১৮) Brief এর সমার্থক শব্দ?
উত্তর: Short
৪১৯)জাতিসংঘের প্রথম মহাসচিবের নাম কী?
উত্তর: ট্রিগভেলি(নরওয়ে-১৯৪৬-৫৩)
৪২০)বাংলাদেশ কততম অধিবেশনে জাতিসংঘের ১৩৬তম সদস্যপদ পায়?
উত্তর: ২৯তম(১৯৭৪ এর ১৭ এপ্রিলে)
৪২১) ইউনেস্কো(UNESCO) প্রতিষ্ঠিত হয়
কত সালে?
উত্তর: ১৯৪৫ সালে(কার্যকর-৪ন
ভে:১৯৪৬)

Want your school to be the top-listed School/college in Barishal?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

Category

Telephone

Website

Address


Barishal
8200

Other Education in Barishal (show all)
Speaking English Magic Method Speaking English Magic Method
Barishal, 8333,LALMOHON

To distribute education, knowledge and pleasure is my mission.

Success Point Success Point
Barishal

Success Point একাডেমিতে আপনাকে স্বাগতম Success Point সম্পর্কে জানতে কল করুন 01710871078 এই নাম্বারে।

SOLVE  IT//Math class 9-10 SOLVE IT//Math class 9-10
Barguna Sadar , Barguna
Barishal, 7777

Brilliant Academy,Barishal Brilliant Academy,Barishal
College Row, Chowdhury Bari(2nd Floor)
Barishal

Get the best from the best

Studentslearningcampus Studentslearningcampus
Shewrapara, Mirpur
Barishal, 1216

This is a leading English learning center Happy Learning with me. Have a great day!

Nexus Education Family, Barishal Nexus Education Family, Barishal
Amtala, South Alekanda, Barishal & Rupatali Housing
Barishal, 8200

We are at your side with the challenge of 21st Century Education following the success of a decade of Nexus Education Family.

Alim Exams 2020 Alim Exams 2020
Jalakathi
Barishal, KARIMM

Infra Polytechnic Institute Rover Scout Group Infra Polytechnic Institute Rover Scout Group
ঢাকা বরিশাল হাইওয়ে
Barishal

https://www.facebook.com/IPIRSG/

Association Of Social Work- GBC Association Of Social Work- GBC
Barishal

সমাজকর্ম বিভাগ,বরিশাল সরকারি কলেজ।

Jalalpur kiratul Quraan kariyana & Kowmiya Madrasa Jalalpur kiratul Quraan kariyana & Kowmiya Madrasa
Jalalpur
Barishal

ক্বারী আব্দুল বারী (০১৭৮২৪১২৯২৭) ।।�। মুহতামীম অত্র মাদ্রাসা।�।।

Barishal University English Language Club-BUELC Barishal University English Language Club-BUELC
University Of Barishal, Kornokathi (Dhaka-Patuakhali Hwy)
Barishal, 8254

Welcome to Barishal University English Language Club. Learn English today for a better tomorrow!

Rifat Academy Rifat Academy
Barishal, HTTPS://FACEBOOK.COM/GROUPS/918710118843126/?REF=SHARE

https://youtube.com/@rifatacademy482?si=fNezta0EM-IHZC-K