Barisal Falaq Women’s Hijama Center
আমাদের এখানে মহিলা থেরাপিস্ট দ্বারা হিজামা করিয়ে থাকি😊
দয়া করে শুধু আপুরা কল করুন,দেয়া নম্বরে🙂
আসসালামু আলাইকুম ☺️☺️
গ্যাস্টিকে আক্রান্ত আপনি❓❓
গ্যাস্টিকের সঠিক সমাধান আমারা দিচ্ছি😊
জি হ্যাঁ সঠিক পড়েছেন আপনি 🥰
হিজামার মাধ্যমে গ্যাস্টিক চিরতরে কমে যাবে ইন শা আল্লাহ ☺️
আমরা মাসাজ এবং ড্রাই কাপিং এর মাধ্যমে গ্যাস্টিক এর সমস্যাকে নিরাময় করে থাকি।🙂
তাই যারা গ্যাস্টিকের সমস্যাই ভুগছেন আর দেরি না করে এখনি চলে আসুন, আমাদের সেন্টারে😊
আমাদের এখানে মহিলাদের জন্য পর্দা সহ হিজামার ব্যাবস্হা রয়েছে। আমরা পর্দার ব্যাপারে খুবই সচেতন☺️
তাই পরহেজগার আপুরা নির্দ্বিধায় আমাদের সেন্টারে চলে আসতে পারেন।🧕
✅বি:দ্র: আমাদের পেইজে দেয়া নম্বারটায় দয়া করে শুধু আপুরাই কল করবেন🙏
#হিজামা #বরিশাল_হিজামা_সেন্টার #বরিশাল_মহিলা_হিজামা_সেন্টার
বাতের ব্যাথায় অস্হির হয়ে যাচ্ছেন❓❓
হাদীসে আছে তোমরা যেসব পদ্ধতিতে চিকিৎসা নাও তন্মধ্য হিজামা সর্বোত্তম চিকিৎসা।
হিজামা এমন একটি চিকিৎসা যেটা মানুষের শরীরকে ফ্রেশ রাখে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়,বড় বড় রোগ (যেমন হার্টের রোগ, কিডনির রোগ, লিভারের রোগ, ষ্ট্রোক) থেকে নিরাপদ রাখে।
কারন হিজামা দ্বারা শরীর থেকে ক্ষতিকর উপাদান বের হয়ে যায় এবং হিজামাই শরীর থেকে ক্ষতিকর উপাদান বের করার একমাত্র ন্যচারাল পদ্ধতি।
বিভিন্ন ব্যথা, উচ্চরক্তচাপ, কোলেষ্টরেল ইত্যাদির জন্য হিজামা খুবই উপকারী এবং পরিক্ষীত চিকিৎসা । সুতরাং হিজামা নিন সুস্থ থাকুন।
⭕হাদীস শরীফে আরবী মাসের ১৭-১৯-২১ তারিখে হিজামা লাগানোর ব্যপারে বিশেষ গুরত্ব দেয়া হয়েছে। এজন্য কেউ সুন্নাত হিসেবে হিজামা নিতে চাইলে এই তারিখগুলোতে হিজামা নিলে ভাল।
আর কোন রোগের জন্য হিজামা নিলে যে কোন তারিখে নেয়া যায়।হাদীসে আছে তোমরা এই তারিখগুলিতে হিজামা নাও কারন এতে শেফা রয়েছে।
✅বিশেষ দ্রষ্টব্য-সুন্নাহ ডেগুলিতে মহিলা ডাক্তার দ্বারা মহিলাদের হিজামার ব্যবস্থা থাকবে।
যে কোনো বিষয়ে যে কোনো সময় হিজামা সম্পর্কে কথা বলুন এ নাম্বারে: ০১৩৩১-১৪৪২০২
🥹বাত একটি সিস্টেমিক বা প্রগ্রেসিভ ডিজিজম অর্থাৎ যা কিনা পুরো শরীরে প্রভাব ফেলে। এর ফলে যেকেউ শয্যাশায়ী ও কর্মক্ষমতাহীন হয়ে পড়াতে পারেন। এর জন্য প্রয়োজন সঠিক চিকিৎসা এবং সচেতনতা।
🍁আমাদের দেশে অনেকের মধ্যেই একটি ভুল ধারণা রয়েছে, তা হচ্ছে বাতজ্বর ও বাতের ব্যথাকে অনেকেই গুলিয়ে ফেলে। কারণ হচ্ছে বাতজ্বরে গিঁটে গিঁটে ব্যথা হয়। বাতের ব্যথায়ও একই সমস্যা দেখা যায়। কিন্তু দুটোর মধ্যে পার্থক্য হলো বাতজ্বরের ক্ষেত্রে জয়েন্টগুলো ফুলে যায়। শরীরের বড় জয়েন্টগুলো আক্রান্ত হয়। এই ব্যথা নড়াচড়া করে। অর্থাৎ একটি জয়েন্টে ব্যথা হলো সঙ্গে সঙ্গে দেখা যাবে আরেকটি জয়েন্টে ব্যথা হচ্ছে। একে পলিআরথ্রাইটিস বলা হয়। এটি হলো বাতজ্বরের নির্দিষ্ট পয়েন্ট। বাতজ্বর সাধারণত ছোটদের, অর্থাৎ পাঁচ থেকে পনেরো বছরের বাচ্চাদের হয়ে থাকে।
অন্যদিকে, গিরার ব্যথা হচ্ছে সাময়িক একটি সমস্যা। এই রোগে গিরা বা জয়েন্টে ব্যথা হলেও তা চার থেকে ছয় সপ্তাহ পর্যন্ত থাকে। দীর্ঘমেয়াদি বাতব্যথার অনেক ধরনে রয়েছে। সঠিক চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন এই ধরন নির্ণয় করা। কারণ, একেক ধরনের বাতের চিকিৎসা একেক রকম।
বাত একটি প্রোগ্রেসিভ রোগ, এটি চলতেই থাকে শরীরের ভেতর। তাই সঠিক সময়ে এর চিকিৎসা প্রয়োজন। তা না হলে অন্য জটিলতা দেখা দিতে পারে। যেমন চিকিৎসা না করলে এই রোগ প্রাথমিকভাবে শরীরের গিরা গুলোকে আক্রমণ করবে এবং নষ্ট করে ফেলবে। এরপর প্রচণ্ড ব্যথা হবে। এর পর্যায়ে গিয়ে গিরা বাঁকা হয়ে যাবে। রোগীর স্বাভাবিক নড়াচড়া ব্যাহত হবে। করান তিনি তার গিরাগুলো নড়াচড়া করাতে পারবেন না। এগুলো শুধু গিরার ক্ষতি করে না অন্য অঙ্গগুলোকেও আক্রান্ত করে। এতে লাং ফাইব্রোসিস হতে পারে, সেকেন্ডারি ভাসকুলার ডিজিজ হতে পারে, আমাদের আঙলগুলো কালো হয়ে যায় বা পচনও ধরতে পারে, আমাদের শরীরের চামড়ায় ক্ষত তৈরি করতে পারে। বাতের জন্য শরীরের চর্বির মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। ফলে হৃদ্রোগ দেখা দিতে পারে।
এটি শুধু গিঁট বা গিরার জন্যই ক্ষতিকর নয়। এটি শরীরের সব গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গকেই আক্রান্ত করে। এটি মাল্টিসিস্টেম ডিজিজ। তাই বাতকে অবহেলা করা উচিত নয়। আর ওষুধ সেবনে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ প্রয়োজন। কারণ, অনেকেই আছে ব্যথা সহ্য করতে না পেরে ইচ্ছেমতো ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করে থাকে। শুধু বাতের ব্যথায় নয়, সব ধরনের ব্যথায় এমনটি অনেকেই করে থাকে। এর ফলে কিডনি, লিভারে নানা রকম জটিলতা, খাদ্যনালিতে ঘা হওয়ার মতো গুরুতর সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা অনেক বেড়ে যায়। তাই যেকোনো রকমের ব্যথানাশক ওষুধ অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে খেতে হবে।
📝বাতের দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসায় কিছু লাইফস্টাইল মডিফিকেশন প্রয়োজন। যেমন ওজন বেশি থাকলে কমাতে হবে। মদ্যপানের অভ্যাস থাকলে বাদ দিতে হবে। প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার, যেমন মাছ, মাংস (হাঁস, ভেড়া, কবুতর, খাসি ইত্যাদি), ডিম, শিমের বিচি, কলিজা ইত্যাদি খাওয়া যথাসম্ভব কমিয়ে আনতে হবে।
যেসব রোগের কারণে গিঁটে ব্যথা হয়, সেসব রোগের যথাযথ চিকিৎসা করাতে হবে। কিছু ওষুধ দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। রিহ্যাবিলিটেশন ও ফিজিক্যাল থেরাপিও লাগতে পারে। বাতের ব্যথার চিকিৎসা সময়মতো করা সম্ভব হলে একজন মানুষ পঙ্গুত্বের হাত থেকে রক্ষা পাবে। যেকোনো রোগের ক্ষেত্রেই সচেতনতার বিকল্প নেই।
#বরিশাল_হিজামা_সেন্টার #বরিশাল_মহিলা_হিজামা_সেন্টার #হিজামা #বরিশাল_হিজামা
মুখের ব্রোন নিয়ে চিন্তিত🤔
আর চিন্তা না করে আপনি এখনি এর ট্রিটমেন্ট করে নিন, চিরতরে এই সমস্যার সমাধান করুন💫
✨হ্যা, হিজামার মাধ্যমে আপনার শরীর থেকে টক্সিন ( দূষিত রক্ত) বের করে, শরীরকে জীবানু মুক্ত করুন এবং নিজেকে একটি সুন্দর চেহারা উপহার দিন।🎁☺️☺️
🗣️আসুন এই ব্রোন সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেই
ত্বকের একটি অস্বস্তিকর সমস্যা ব্রণ। অনেকেরই ব্রণ হয় এবং তা পরিচর্যা করলে সেরে যায়। আবার কিছু ব্রণ আছে যা সহজে সারতেই চায় না, সারলেও বারবার ফিরে আসে।
প্রথমে জানা যাক ব্রণের কারণ সম্পর্কে♣️
🌿ত্বকের রোমকূপ ব্লক হয়ে গেলে,
🌿অতিরিক্ত তেল, সিবাম নিঃসৃত হলে ব্রণের সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
🌿 এ ছাড়া প্রোপিয়োনিব্যাকটেরিয়াম অ্যাকনেস নামের ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে এটি হতে পারে।
ব্রণের কিছু ধরন রয়েছে।
🍀যেমন প্রাথমিক পর্যায়ের ব্রণকে কমিডন বলে। এটি হলে মুখে ব্ল্যাকহেডস বা সাদা দানার মতো হয়।
🍀ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের ফলে যে ব্রণ হয় তাকে পাস্টিউলার অ্যাকনে। এই ব্রণ একটু বড় এবং ব্যথাযুক্ত আর এর ভেতরে পুঁজ থাকে।
🍀আবার আরেক ধরনের ব্রণ হয় যাতে মুখ ভর্তি হয়ে থাকে। একে সিস্টিক অ্যাকনে বলে।
🔺অনেকে জানতে চাই ব্রণ কি কোন বয়সের সাথে সম্পৃক্ত তাদের জন্য কিছু কথা 👇
ব্রণ হওয়ার ক্ষেত্রে বয়স বেশ বড় একটি ফ্যাক্টর। বয়ঃসন্ধিকাল শুরু হলে শরীরে অ্যান্ডোজেন হরমোন বেড়ে যায়। এ সময় ছেলে ও মেয়ে উভয়ের ক্ষেত্রে ব্রণ হওয়াটা খুব স্বাভাবিক। আবার এটাও দেখা যাচ্ছে, ২৫ বছর বয়সের পরও অনেকের নতুন করে ব্রণ হচ্ছে।
বয়ঃসন্ধিকাল বা অন্য যেকোনো সময়ে যে ব্রণ হয়, সেটি অনেক বেশি হলে বা ত্বকের কোনো সমস্যা যেমন দাগ বা গর্ত সৃষ্টি করে তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ বলেন, এই দাগ বা গর্ত কোনো ক্রিম বা জেলে সেরে যায় না। এ জন্য প্রয়োজন দীর্ঘ চিকিৎসার। তাই প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসা করালে মুখে দাগ বা গর্ত হওয়ার মতো সমস্যাগুলো সহজেই এড়ানো যায়
কিন্তু এই দাগও হিজামা ট্রিটমেন্টে চলে যায়
(ইন শা আল্লাহ)
চলুন আর দেরি না করে এখনই ট্রিটমেন্টে নিয়ে, উজ্জ্বল চেহারায় ফিরে আসি🥳
আমাদের ঠিকানা: C&B road, 1no poal,barisal sador.Baarisal
#বরিশাল_হিজামা_সেন্টার #বরিশাল_মহিলা_হিজামা_সেন্টার #বরিশাল_হিজামা #হিজামা #ব্রোনের_জন্য_করণীয় #ব্রোনের_চিকিৎসা
কমরের ব্যাথায় ভুগছেন😢😢
বেশি সময় বসা যায় না, দাড়ানো যায় না, হাটা যায় না🚶♀️🚶♀️
✨হিজামা আপনার সকল সমস্যা সমাধান করে দিবে (ইন শা আল্লাহ)
আমরা যে ট্রিটমেন্ট দিয়ে থাকি👇
✅ওয়েট কাপিং
✅ড্রাই কাপিং
✅ম্যাসেজ কাপিং
✅কিছু নির্দেশণা
বর্তমানে বয়স্কদের পাশাপাশি কমবয়সী অনেকের ব্যাক পেইন হতে দেখা যায়। এর একটি কারণ হতে পারে দীর্ঘসময় ঝুঁকে বসে কাজ করা। এখন তো বেশিরভাগই ডেস্কটপ কম্পিউটার বা ল্যাপটপে কাজ করেন। আর কাজ করার সময় সেখান থেকে খুব একটা ওঠেনও না। পেশীর নড়াচড়া একেবারে হয় না বললেই চলে।
সাধারণত ব্যাক পেইন শুধু পিঠে ও মেরুদণ্ডে যন্ত্রণা দিয়েই শেষ হয়ে যায় না। এরসঙ্গে কোষ্ঠকাঠিন্য, হজম না হওয়া, বমি ভাব ইত্যাদিও চলে আসে। পেইন কিলার খেলে সাময়িক মুক্তি পাওয়া যায়, তবে তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তো থাকেই। আবার একটানা পেইনকিলার খাওয়া খুবই ক্ষতিকর অভ্যাস হিসেবে বিবেচিত হয়।
📌📌নিম্নে ব্যাকপ্যান থেকে মুক্তি পাওয়ার সাধারণ কিছু পদ্ধতি চলুন সে সম্পর্কে জেনে নেই-
১. ব্যাক পেইন হলে মাথার বালিশ দিলে,আপাতত সেটি সরিয়ে রাখুন। বালিশে মাথা রেখে ঘুমালে শরীরের সঠিক ভঙ্গির অভাবে ব্যথা আরও বেড়ে যায়। তাই ব্যাক পেইন কমাতে আপাতত মাথার নিচে বালিশ ছাড়াই ঘুমানোর অভ্যাস করুন।
২. সুস্থ থাকতে চাইলে শরীরচর্চা বাদ দিয়ে দিলে হবে না। প্রতিদিন কিছু ব্যায়ামের অভ্যাস অবশ্যই করতে হবে। তার মধ্যে মকরাসন, শলাভাসন, মার্কাতাসন ইত্যাদি অবশ্যই করবেন। নিয়মিত এসব ব্যায়াম মেনে চললে ব্যাক পেইন থেকে দ্রুত মুক্তি পাবেন।
৩. এক জায়গায় দুই ঘণ্টার বেশি বসে থাকবেন না। সবচেয়ে ভালো হয় ঘণ্টাখানেক পরপর ৫ মিনিটের বিরতি নিলে। এক্ষেত্রে একটু হাঁটুন, কফি খান,পানি খান। সোজা কথা বিরতি নিন।
৪. ব্যাক পেইন হলে প্রথমেই পেইন কিলার না খেয়ে অলিভ অয়েলের সঙ্গে সামান্য লবণ যোগ করে মালিশ করতে পারেন। এছাড়া সর্ষের তেল কিংবা তিলের তেলও ব্যবহার করতে পারেন।
♣️আমাদের এখানে মহিলা থেরাপিস্ট দ্বারা মহিলাদের হিজামা করানো হয়।
📥বিস্তারিত জানতে whatsapp নক করুন: 01747-686344
📞অথবা কল করুন: +8801331-144202
#বরিশাল_মহিলা_হিজামা_সেন্টার #বরিশাল_হিজামা_সেন্টার #বরিশাল_হিজামা #হিজামা
প্রচন্ড ম্যাথা ব্যাথা🤕🤕 কিছুতেই কমছে না❓
তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্যই🙂
আথবা মাইগ্রেনের ব্যাথায় ভুগছেন⁉️ নিশ্চই হিজামা আপনার সকল সমস্যাকে সমাধান দিতে পারবে।
(ইন শা আল্লাহ)
🤷♀️এখন আমরা অনেকেই জানিনা যে মাথা ব্যাথা এবং মাইগ্রেন কি একই জিনিস নাকি মাইগ্রেন আলাদা বিষয়।
তাদের জন্য নিচে বিস্তারিত দেয়া হলো 👇
📝মাইগ্রেন এক বিশেষ ধরনের মাথাব্যথা। মাথার যেকোনো এক পাশ থেকে শুরু হয়ে অনেক সময় পুরো মাথায় ব্যথা করে। এতে মস্তিষ্কে স্বাভাবিক রক্তপ্রবাহ ব্যাহত হয়। মস্তিষ্কের বহিরাবরণে যে ধমনিগুলো আছে, সেগুলো মাথাব্যথার শুরুতে স্ফীত হয়ে যায়। মাথাব্যথার সঙ্গে বমি এবং বমি বমি ভাব রোগীর দৃষ্টিবিভ্রম হতে পারে।
✅রাজধানীর ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্সেস অ্যান্ড হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক এম এস জহিরুল হক চৌধুরী বলেন, সব মাথাব্যথাই মাইগ্রেন নয়। দৃষ্টিস্বল্পতা, মস্তিষ্কের টিউমার, মাথায় অন্য সমস্যার কারণে মাথাব্যথা হতে পারে। মাইগ্রেন একধরনের প্রাইমারি হেডেক, যা নিয়মিত চিকিৎসার মাধ্যমে নিরাময় সম্ভব। চিকিৎসকের অধীনে এবং নিয়মিত চেকআপের মাধ্যমে এ রোগের চিকিৎসা করা উচিত। মাইগ্রেনের ব্যথা চোখের কোনো সমস্যার জন্য হয় না।
🤔🤔এখন কথা হচ্ছে হিজামা থেরাপি কি মাইগ্রেনের সমস্যাকে নিরাময় করতে পারবে❓
জি হ্যাঁ😊।
মাইগ্রেন এর ব্যথার জন্য হিজামা খুবই উপকারী, মেডিকেল সায়েন্স দ্বারা প্রমাণিত এবং এটা একটা সুন্নাহভিত্তিক চিকিৎসাও। তাই হিজামা করানো একটা ভালো সমাধান।হিজামা করানোর পর আপনার বডি পুরো রিলাক্স হয়ে যাবে, যার কারনে ঘুম টাও ভলো হবে। আর ব্যাথা থেকেও অবসান হয়ে থাকে।
📌যেসব খাবার মাইগ্রেনের সমস্যা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে
* ম্যাগনেশিয়ামসমৃদ্ধ খাবার। যেমন
ঢেঁকি ছাঁটা চালের ভাত, আলু ও বার্লি মাইগ্রেন প্রতিরোধক।
* বিভিন্ন ফল, বিশেষ করে খেজুর ও ডুমুর ব্যথা উপশম করে।
* সবুজ, হলুদ ও কমলা রঙের শাকসবজি নিয়মিত খেলে উপকার হয়।
* ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি মাইগ্রেন প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। তিল, আটা ও বিট ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম রয়েছে।
* আদার টুকরো বা রস দিনে দুবার জিঞ্চার পাউডার পানিতে মিশিয়ে খেতে পারেন।
🚫কী ধরনের খাবার এড়িয়ে চলবেন
* চা, কফি ও কোমলপানীয়, চকলেট, আইসক্রিম, দই, দুধ, মাখন, টমেটো ও টক জাতীয় ফল খাবেন না
* গম জাতীয় খাবার, যেমন রুটি, পাস্তা, ব্রেড ইত্যাদি
* আপেল, কলা ও চিনাবাদাম
* পেঁয়াজ
হিজামা থেরাপি নিতে চাইলে আমাদের চেম্বারে চলে আসুন। ঠিকানা হচ্ছে: সি এন্ড বি রোড,১ নং পোল সংলগ্ন, বরিশাল সদর। বরিশাল।
☎️বিস্তারিত জানতে কল করুন: 01331144202
বি;দ্র: শুধু মহিলারা নম্বরে কল করুন।
📥আথবা ইনবক্সে নক করুন।
ধন্যবাদ।😊😊
#বরিশাল #বরিশাল_হিজামা_সেন্টার
#মহিলা_হিজামা_সেন্টার #বরিশাল_মহিলা_হিজামা_সেন্টার #বরিশাল_হিজামা
#হিজামা
#মাথা_ব্যাথা
আপনি কি হিজামা করাতে চাচ্ছেন❓🤔🤔
কিন্তু কোথাও মহিলা হিজামা থেরাপিষ্ট পাচ্ছেন না❓
তাহলে আপনি ঠিক জায়গায় এসেছেন😊
আমরা ট্রেনিং প্রাপ্ত মহিলাদের দ্বারা মা-বোনদের হিজামা করিয়ে থাকি🙂
🍂হিজামা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে শুধু মাত্র আপুরা কল করুন। (কলে যিনি থাকবেন সেও একজন মহিলা)
নিচে দেয়া নাম্বারে।
🍂অথবা ইনবক্সে নক করুন📥
📌বি:দ্র: আমরা পর্দা মেইন্টেন করে হিজামা করিয়ে থাকি।
#মহিলা_হিজামা_সেন্টার
#বরিশাল_হিজামা
#বরিশাল_মহিলা_হিজামা_সেন্টার
.
আমাদের হিজামা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে কল করুন এই নম্বরে 👇+8801968111348
আসসালামু আলাইকুম।
#হিজামাঃ
অনেকেই প্রশ্ন করেন হিজামা কি? রুকইয়াহ এর সাথে হিজামা র সম্পর্কে কি? আজকের লেখাটি তাদের জন্য।
দীর্ঘদিন রুকইয়াহ্ করার পরেও প্রয়োজন অনুযায়ী হিজামা করার দরকার হয়ে থাকে। রুকইয়াহ ছাড়াও শারিরীক সুস্থতার জন্য হিজামা গ্রহণ করা যায়।
রুকইয়াহ মূলত জ্বিন, যাদু, বদনজর, ওয়াসওয়াসা এসব সমস্যার জন্য ইসলাম সম্মত উপায়ে কুরাআন হাদিসের আয়াত, দুয়া পড়ে ঝাড়ফুক করার নাম।
হিজামা মুলত মানুষের সকল প্রকার শারীরিক, মানসিক ও আধ্যাত্মিক সুস্থতার জন্য নববী এক চিকিৎসার ব্যবস্থার নাম। আর জ্বীনযাদু/যাদুর/সিহরের চিকিৎসার জন্য রুকইয়াহ এর সাথে সাথে হিজামা ও খুব গুরত্বপূর্ণ কার্যকরী ভুমিকা রাখে। তাই রুকইয়াহ এর সাথে সাথে হিজামার সম্পর্কও খুবই গুরত্বপূর্ণ।
বদনজরের সমস্যার ক্ষেত্রে যেমন রুকইয়াহ করতে হয় বদনজর নষ্টের। আবার যাদুর জন্যও রুকইয়াহ্ করতে হতে পারে। সেক্ষেত্রে শারিরিক মানসিক আরো অনেক ধরনের চেইঞ্জ আসে। লক্ষনগুলো চেক করে তবে তার জন্যও রুকইয়াহ করতে হবে।
hijama হিজামা কী? কেন করা উচিত? রুকইয়ার সাথে এর সম্পর্ক কী?
📖 #হিজামা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনাঃ📖
📝1 #
📌হিজামা কী?
হিজামা অন্যতম একটি সুন্নাহ চিকিৎসা যা বিজ্ঞান সম্মত। যাতে মানুষের সকল প্রকার শারীরিক, মানসিক ও আধ্যাত্মিক সুস্থতা বিদ্যামান রয়েছে।
ইউনানী ও আয়ুর্বেদ চিকিৎসারও অন্তর্ভুক্ত। যাকে বাংলায় শিঙ্গা এবং ইংরেজিতে Cupping Therapy ও বলা হয়। ইউনানীতে হাজামাৎ আর আয়ুর্বেদিকে রক্তমোক্ষণ নামে বেশ পরিচিত।
📌হিজামার পদ্ধতি:
এই চিকিৎসা ব্যবস্থা বহু প্রাচীণ। আগে বাঁশ কিংবা প্রাণীর শিং ব্যবহার করে এই চিকিৎসা করা হত। কিন্তু বর্তমানে শরীরের নির্দিষ্ট কিছু অংশ থেকে সাধারণত গ্লাস কিংবা প্লাস্টিক কাপের সাহায্যে রক্ত বের করে ফেলে দেয়া হয়। এর দ্বারা ভেতরের দূষিত রক্ত দূর হয়ে যায়। যার ফলে মানুষ প্রশান্তি অনুভব করে।
📌কেন হিজামা করাবেন?
সুস্থ লোকেরাও হিজামা করাতে পারেন। এতে সুস্থতার সাথে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ে। আপনার রোগ হলে যেমন ডাক্তারের কাছে যান। তারপর প্রয়োজন পড়লে অস্ত্রপোচারও করান। তেমনি আপনার শারিরীক রোগ যাদু/সিহরের সমস্যার জন্য হিজামা করাবেন। তাহলে ফায়দা স্বরূপ রোগ থেকে মুক্তি পাবেন এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর একটি সুন্নাতের উপরও আমল করা হবে ইনশাআল্লাহ।
📌আচ্ছা প্রচলিত চিকিৎসা বিজ্ঞান কি হিজামাকে সমর্থন করে? প্রচলিত চিকিৎসা ব্যবস্থা কিংবা প্রচলিত চিকিৎসা বিজ্ঞান এটাকে বাতিল, অকার্যকর বা ক্ষতিকর বলে না, বরং সমর্থন করে। প্রচলিত চিকিৎসা ব্যবস্থার সহযোগী হিসেবে এই চিকিৎসা গ্রহণ করা যায়।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হচ্ছে এই যে, হিজামার ব্যপারে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হিজামাকে বলেছেন সর্বশ্রেষ্ঠ চিকিৎসা ব্যবস্থা।
📝2 #
📌 হিজামা সংক্রান্ত উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হাদীস দেখেন নিতে পারেন। এছাড়াও আরও হাদিস রয়েছে।
ক) হযরত জাবির রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওযাসাল্লাম বলেছেন, নিশ্চয় হিজামায় শেফা রয়েছে।” সহীহ মুসলিম, হাদীছ নম্বর: ২২০৫
খ) হযরত আবদুল্লাহ্ বিন আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “হিজামাকারী কতইনা উত্তম লোক। সে দূষিত রক্ত বের করে মেরুদন্ড শক্ত করে ও দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে।” সুনানে তিরমিযী, হাদীছ নম্বর: ২০৫৩
গ) হযরত আবু হুরাইরা রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “জিবরীল আমাকে জানিয়েছেন যে, মানুষ চিকিৎসার জন্য যতসব উপায় অবলম্বন করে, তম্মধ্যে হিজামাই হল সর্বোত্তম।” আল-হাকিম, হাদীছ নম্বর: ৭৪৭০
ঘ) হযরত আবদুল্লাহ বিন উমর রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওযাসাল্লাম বলেছেন, খালি পেটে হিজামাই সর্বোত্তম। এতে শেফা ও বরকত রয়েছে এবং এর মাধ্যমে বোধ ও স্মরণশক্তি বৃদ্ধি পায়।” সুনানে ইবনে মাজা, হাদীছ নম্বর: ৩৪৮৭
ঙ) হযরত আনাস রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওযাসাল্লাম বলেছেন, কেউ হিজামা করতে চাইলে সে যেন আরবী মাসের ১৭, ১৯ কিংবা ২১ তম দিনকে নির্বাচিত করে। রক্তচাপের কারণে যেন তোমাদের কারো মৃত্যু না হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখবে।” সুনানে ইবনে মাজা, হাদীছ নম্বর: ৩৪৮৬
চ) ইবনু আব্বাস (রাঃ) এর সূত্রে নবী (সাঃ) থেকে বর্নিত, “তিনি বলেন রোগমুক্তি তিন জিনিসের মধ্যে রয়েছে। হিজামা লাগানো, মধু পাণ করা এবং আগুন দিয়ে দাগ দেয়ার মধ্যে। তবে আমি আমার উম্মতকে আগুন দিয়ে দাগ দিতে নিষেধ করি”
ছ) কালো যাদু বা কুফুরী বিনষ্ট করার উদ্দেশ্যেঃ
ইবনুল কাইয়্যূম (রহঃ) মন্তব্য করেন, রাসুলুল্লাহ রাসুলুল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন যাদু দ্বারা পীড়িত হন তখন তিনি মাথায় সিঙ্গা লাগান এবং এটাই সবচেয়ে উত্তম ঔষধ যদি সঠিকভাবে করা হয়। (যাদ আল মাআদঃ ৪/১২৫-১২৬)
📝3 #
📌হিজামা কিভাবে কাজ করে?
বদ-রক্ত, রোগের জন্য দায়ী জীবাণু প্লাজমা বা ফ্লুইডের সাথে বের করে নিয়ে আসা হয়। যা শরীর থেকে রোগের জন্য দায়ী জীবাণু সরিয়ে ফেলে। এর মাধ্যমে বর্তমানে সংক্রামক সকল রোগের চিকিৎসা করা হচ্ছে। এছাড়া অসংক্রামক অনেক রোগও ভালো হয় নিয়মিত হিজামা করালে। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে ও রক্ত পরিষ্কার রাখে, শরীর থেকে টক্সিন বা বিষাক্ত জৈব-রাসায়নিক বর্জ্য নিষ্কাশন করে।
হিজামা একটি চিকিৎসা যাতে অন্যান্য মেডিক্যাল ড্রাগসের মত কোন সাইড ইফেক্ট নেই। কেবল নিরাময় আছে (সুবহানাল্লাহ)। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর নিজের জন্য এ চিকিৎসাটি করিয়েছিলেন।
📝4 #
📌হিজামাতে যে সকল সমস্যায় উপকার হয়:
(১) রক্তদূষণ, উচ্চরক্তচাপ, (২) ঘুমের ব্যাঘাত, স্মৃতিভ্রষ্টতা, মানসিক সমস্যা, (৩) মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘমেয়াদী মাথা ব্যাথা, অস্থি সন্ধির ব্যাথা, পিঠে ব্যাথা, হাঁটু ব্যাথা, দীর্ঘমেয়াদী সাধারণ মাথা ব্যাথা, ঘাড়ে ব্যাথা, কোমর ব্যাথা, পায়ে ব্যাথা, মাংসপেশীর ব্যাথা, দীর্ঘমেয়াদী পেট ব্যথা, হাড়ের স্থানচ্যুতি জনিত ব্যাথা।
(৪) সাইনুসাইটিস (৫) ব্রণ (৬) কোলেস্টেরল (৭) হাঁপানি (৮) গ্যাস্ট্রিক পেইন, গ্যাস্ট্রিক আলসার (৯) বিষক্রিয়া (১০) দীর্ঘমেয়াদী চর্মরোগ (১১) ত্বকের নিম্নস্থিত বর্জ্য নিষ্কাশন (১২) ফোঁড়া-পাঁচড়া (১৩) চুল পড়া (১৪) স্পোর্টস ইঞ্জুরি (১৫) হরমোনাল সমস্যা (১৬) ইরেক্টিল ডিসফাংশন [ই.ডি], (১৭) মাদকাসক্ত এবং আরও অনেক সমস্যার জন্য হিজামা কার্যকরী ইনশাআল্লাহ।
📝 #5
📌 শিঙা নিয়ে সতর্কতাঃ
আমাদের দেশে পূর্ব থেকে এই শিঙা লাগানোর একটা প্রথা প্রচলিত আছে, যা কিনা বেদে সম্প্রদায়ের মানুষজন করে থাকে, বিশেষ করে বেদে মহিলারা। এরা শিঙা লাগানোর কথা বলে বাড়ি বাড়ি মহল্লায় ডাকাডাকি করে বেরায়। শিঙা লাগানোর পাশাপাশি কৌশলে পরিবারের সার্বিক অবস্থা জেনে নানারকম কথার চাতুরতায় আপনাকে ধোকাবাজি করে:- নগদ অর্থ, স্বর্ণ অলংকার এবং ঘরের চাল, ডাল,তেল, ফ্রিজে থাকা সংরক্ষিত মাছ গোস্তও এমনি কাপড় চোপড়ও হাতিয়ে নিতে বেশ পটু। এরা শিঙা লাগানোর সময়ে ও আগে-পরে কিছু বাক্য উচ্চারণ/মন্ত্র পড়ে থাকে। অর্থাৎ যাদুর মন্ত্র পড়ে শয়তানের সাহায্য নিয়ে সে রোগিকে সাময়িকভাবে উপকার করে। সুতরাং এদের কাছে না যাওয়া, তাদের কাছ থেকে শিঙা না লাগানো জন্য সর্বোচ্চ সতর্ক থাকা তথা ঈমান হেফাজত করা।
লিখেছেনঃ তাশফিকুর রহমান ভাই
#মহিলাদের_হিজামা_সেন্টার
আসসালামু আলাইকুম।
যারা(শুধু মাত্র মহিলা) হিজামা থেরাপি নিতে চান তারা আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন এই নম্বরে 👇
01576411959
#মহিলা_হিজামা_থেরাপি
#ফালাক_হিজামা_সেন্টার
বরিশালের মধ্যে যারা হিজামা(শুধু মাত্র মহিলাদের জন্য) থেরাপি নিতে চান তারা আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
আসসালামু আলাইকুম।
💢হিজামা ট্রিটমেন্ট নিতে চাইলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
📌01576411959 এই নম্বরে।
আসসালামু আলাইকুম।
🍁আপনারা কি জানেন হিজামায় লিভারের সমস্যা দূর হয়ে থাকে?
হ্যা. হিজামায় লিভারের সমস্যা দূর হয়ে থাকে যদি আল্লাহতালা চান।
🍂এতে রাসূলের সুন্নতও রয়েছে।
তাই হিজামা করতে চাইলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
015 7641 1959
#বরিশাল_হিজামা_সেন্টার
#বরিশাল_মহিলা_হিজামা_সেন্টার
#বরিশাল_মহিলা_হিজামা
আসসালামু আলাইকুম।
আমাদের অনেকেরই স্কিনে অনেক প্রবলেম হয়ে থাকে,আর তা নিয়ে অনেক চিন্তিত হয়ে থাকি। তবে হিজামা কিন্তু আপনার স্কিন প্রবলেম এর সলিউশন।
তাই হিজামা করতে চাইলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
015 7641 1959
আসসালামু আলাইকুম। বরিশালের মধ্যে যারা হিজামা করাতে চান তারা আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।আমরা শুধু মহিলাদের হিজামা করে থাকি।
আমাদের ট্রেনিং প্রাপ্ত মহিলা হিজামা থেরাপিস্ট রয়েছে।
🔺হিজামায় যেসকল রোগের সমাধান রয়েছে👇
🍁এলার্জি
🍁কোলেস্টেরল
🍁এজমা বা হাপানী
🍁চর্মরোগ
🍁মাইগ্রেন
🍁মাথা ব্যথা
🍁বাত ব্যথা
🍁কোমর ব্যথা
🍁পায়ে ব্যথা হাটু ব্যথা
🍁ঘাড়ে ব্যথা
🍁মাংস পেশির ব্যথা
🍁দীর্ঘ মেয়াদি মাথা ব্যথা
🍁মেরুদন্ড ব্যথা
🍁গোড়ালি ব্যথা
🍁স্পোর্টস ইঞ্জুরি
🍁গেটে বাত
🍁চুল পড়া সমস্যা
🍁ফুসফুসের সমস্যা
🍁ঘুমের সমস্যা।
🍁মানসিক সমস্যা
🍁হতাশা
🍁স্মরন শক্তির দূর্বলতা
🍁চর্মরোগ
🍁প্যারালাইসি
🍁হাত পা অবশ
🍁পায়ের পাতা ব্যথা
🍁ইউরিক এসিড
🍁হরমোনাল সমস্যা
🍁সাইনোসাইটিস
🍁লিভারের সমস্যা
🍁হাড় ক্ষয়
🍁বডি ডিটক্স ইত্যাদি প্রায় সকল রোগের জন্য হিজামা করানো হয়।
🍁আপনার শরীরকে রোগ মুক্ত করতে এবং নবীজির একটি সুন্নত পালনের জন্য হিজামা করে নিন।
📌হিজামা সম্মন্ধে বিস্তারিত জানতে বা হিজামা করাতে চাইলে এই নম্বরে কল করুন (01576411959)
#বরিশাল_হিজামা
#বরিশাল_মহিলা_হিজামা
#বরিশাল_মহিলা_হিজামা_সেন্টার
#মহিলা_হিজামা
হিজামা বা কাপিং পদ্ধতি কিঃ
হিজামা (আরবি: حجامة অর্থ:"শোষণ") হল শিঙ্গা লাগানো নামক প্রচলিত চিকিৎসার আরবি নামকরণ। মাথাব্যথা শরীরব্যথার মত অসুস্থতা নিরাময়ে এই চিকিৎসা প্রয়োগ করা হয়। হাদিসে এই চিকিৎসা পদ্ধতি উল্লেখ করা হয়েছে।
🍂নবী করিম (সাঃ)এর হিজামা (কাপিং)গ্রহনের সম্পর্কে আলোচনাঃ
আবূ হুরায়রাহ থেকে বর্ণিত,
নবী (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন তোমরা যে সকল জিনিস দ্বারা চিকিৎসা করো তার কোনটির মধ্যে উপকার থাকলে তা রক্তমোক্ষণের মধ্যে আছে।
আবূ কাবশাহ আল-আনমারী বর্ণনা করেন:
নবী (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাঁর মাথার মাঝখানে এবং দু’কাঁধের মাঝ বরাবর রক্তমোক্ষণ করাতেন এবং বলতেন: যে ব্যক্তি নিজ দেহের এ অংশ থেকে রক্তমোক্ষণ করাবে, সে তার কোন রোগের চিকিৎসা না করালেও তার কোন ক্ষতি হবে না।
🍂হিজামার সঠিক সময় সম্পর্কে আলোচনাঃ
ইবনু উমার বলেন:
আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে বলতে শুনেছি: বাসি মুখে রক্তমোক্ষণ করানো উত্তম, তা জ্ঞান বৃদ্ধি করে, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে এবং হাফেজের মুখস্থ শক্তি বৃদ্ধি করে। কেউ রক্তমোক্ষণ করাতে চাইলে যেন আল্লাহর নামে বৃহস্পতিবারে তা করায়। তোমরা শুক্র, শনি ও রবিবার রক্তমোক্ষণ করানো পরিহার করো এবং সোমবার ও মঙ্গলবার রক্তমোক্ষণ করাও, কিন্তু বুধবার তা করাবে না। কারণ এইদিনই আইউব (আলাইহিস সালাম) বিপদে পতিত হন। আর কুষ্ঠরোগ ও শ্বেতরোগ বুধবার দিনে বা রাতেই শুরু হয়।
#বরিশাল_মহিলা_হিজামা_সেন্টার
#বরিশাল_হিজামা
বিস্তারিত জানতে এই নম্বরে কল করুনঃ0157 6411 959
👉আসুন আমরা হিজামা সম্পর্কে কিছু জেনে নেই👇
👉হিজামা (حِجَامَة) একটি নববী চিকিৎসা ব্যবস্থা। এটি আরবী শব্দ ‘আল-হাজম’ থেকে এসেছে। যার অর্থ চোষা বা টেনে নেওয়া। আধুনিক পরিভাষায় Cupping (কাপিং)। হিজামার মাধ্যমে দূষিত রক্ত (Toxin) বের করা হয়। এতে শরীরের মাংসপেশী সমূহের রক্ত প্রবাহ দ্রুততর হয়। পেশী, চামড়া, ত্বক ও শরীরের ভিতরের অরগান সমূহের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। ফলে শরীর সতেজ ও শক্তিশালী হয়।
👉হিজামা বা Wet Cupping অতি প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি হিসাবে আরব বিশ্বে জনপ্রিয়। নির্দিষ্ট স্থান থেকে সূঁচের মাধ্যমে নেগেটিভ প্রেশার দিয়ে (টেনে/চুষে) নিস্তেজ প্রবাহহীন দূষিত রক্ত বের করে আনা হয়।
🍂এ হিজামা থেরাপী ৩০০০ বৎসরেরও পুরাতন চিকিৎসা পদ্ধতি। মধ্যপ্রাচ্য থেকে উৎপত্তি হ’লেও চিকিৎসা পদ্ধতি হিসাবে চীন, ভারত ও আমেরিকায় বহু পূর্বে থেকেই এটি প্রচলিত ছিল। ১৮ শতক থেকে ইউরোপেও এর প্রচলন রয়েছে।
📌হিজামা তিবেব নববী : হিজামা রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর অন্যতম চিকিৎসা পদ্ধতি। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) হিজামার উপকারিতা সম্পর্কে অবহিত করেছেন, নিজে ব্যবহার করেছেন এবং হিজামা ব্যবহারে উৎসাহিত করেছেন। হিজামার ব্যবহার রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ও ছাহাবায়ে কেরাম (রাঃ)-এর মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচলিত ছিল। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) হিজামা করেছেন তাঁর মাথা ব্যথার জন্য[1], পায়ে[2], পিঠে, পিঠের ব্যথার জন্য দুই কাঁধের মধ্যে[3], ঘাড়ের দু’টি রগে[4] ও হাড় মচকে গেলে।[5]
🔺আমর বিন আমির (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আনাস (রাঃ)-কে বলতে শুনেছি যে, নবী করীম (ছাঃ) হিজামা লাগাতেন এবং কোন লোকের পারিশ্রমিক কম দিতেন না।[6]
🍂🍂
হিজামার ফযীলত : হিজামার ফযীলত সম্বলিত বহু হাদীছ রয়েছে। নিম্নে এ সম্পর্কে কিছু হাদীছ উল্লেখ করা হ’ল।-
عَنْ حُمَيْدٍ قَالَ سُئِلَ أَنَسُ بْنُ مَالِكٍ عَنْ كَسْبِ الْحَجَّامِ فَقَالَ احْتَجَمَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم حَجَمَهُ أَبُو طَيْبَةَ فَأَمَرَ لَهُ بِصَاعَيْنِ مِنْ طَعَامٍ وَكَلَّمَ أَهْلَهُ فَوَضَعُوا عَنْهُ مِنْ خَرَاجِهِ وَقَالَ إِنَّ أَفْضَلَ مَا تَدَاوَيْتُمْ بِهِ الْحِجَامَةُ أَوْ هُوَ مِنْ أَمْثَلِ دَوَائِكُم-
🔺হুমাইদ (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, আনাস বিন মালিক (রাঃ)-এর নিকট হিজামার উপার্জন সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হ’লে তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) হিজামা লাগিয়েছেন। আবু তায়বা তাকে হিজামা করেছেন। তিনি তাকে দুই ছা‘ (প্রায় ৫ কেজি) খাদ্যদ্রব্য দেওয়ার নির্দেশ দেন এবং তার মালিকদের সাথে আলোচনা করেন। এতে তারা তার উপর ধার্যকৃত কর কমিয়ে দেয়। তিনি আরও বলেন, তোমরা যেসব পদ্ধতিতে চিকিৎসা করাও হিজামা সেগুলোর মধ্যে উত্তম ব্যবস্থা অথবা (বলেছেন) এটি তোমাদের ঔষধের মধ্যে অধিক ফলদায়ক’।[7]
عَنْ عَاصِمِ بْنِ عُمَرَ بْنِ قَتَادَةَ حَدَّثَهُ أَنَّ جَابِرَ بْنَ عَبْدِ اللهِ رضى الله عنهما عَادَ الْمُقَنَّعَ ثُمَّ قَالَ لاَ أَبْرَحُ حَتَّى تَحْتَجِمَ فَإِنِّىْ سَمِعْتُ رَسُوْلَ اللهِ صلى الله عليه وسلم يَقُوْلُ إِنَّ فِيْهِ شِفَاءًٌ-
আছেম বিন ওমর বিন ক্বাতাদা থেকে বর্ণিত আছে যে, জাবির বিন আবদুল্লাহ (রাঃ) অসুস্থ মুকান্নাকে দেখতে যান। এরপর তিনি বলেন, আমি সরব না, যতক্ষণ না তুমি শিঙ্গা লাগাবে। কেননা আমি রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-কে বলতে শুনেছি, নিশ্চয়ই এর (হিজামার) মধ্যে নিরাময় রয়েছে’।[8]
ইবনু আববাস (রাঃ)-এর সূত্রে নবী করীম (ছাঃ) হ’তে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘রোগমুক্তি তিনটি জিনিসের মধ্যে নিহিত। শিঙ্গা লাগানো, মধু পান করা এবং আগুন দিয়ে গরম দাগ দেয়ার মধ্যে। তবে আমি আমার উম্মাতকে আগুন দিয়ে গরম দাগ দিতে নিষেধ করি’।[9]
عَنْ عَاصِمِ بْنِ عُمَرَ بْنِ قَتَادَةَ قَالَ جَاءَنَا جَابِرُ بْنُ عَبْدِ اللهِ فِي أَهْلِنَا وَرَجُلٌ يَشْتَكِي خُرَاجًا بِهِ أَوْ جِرَاحًا فَقَالَ مَا تَشْتَكِي قَالَ خُرَاجٌ بِي قَدْ شَقَّ عَلَيَّ فَقَالَ يَا غُلَامُ ائْتِنِي بِحَجَّامٍ فَقَالَ لَهُ مَا تَصْنَعُ بِالْحَجَّامِ يَا أَبَا عَبْدِ اللهِ قَالَ أُرِيدُ أَنْ أُعَلِّقَ فِيهِ مِحْجَمًا قَالَ وَاللهِ إِنَّ الذُّبَابَ لَيُصِيبُنِي أَوْ يُصِيبُنِي الثَّوْبُ فَيُؤْذِينِي وَيَشُقُّ عَلَيَّ فَلَمَّا رَأَى تَبَرُّمَهُ مِنْ ذَلِكَ قَالَ إِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ إِنْ كَانَ فِي شَيْءٍ مِنْ أَدْوِيَتِكُمْ خَيْرٌ فَفِي شَرْطَةِ مِحْجَمٍ أَوْ شَرْبَةٍ مِنْ عَسَلٍ أَوْ لَذْعَةٍ بِنَارٍ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَمَا أُحِبُّ أَنْ أَكْتَوِيَ قَالَ فَجَاءَ بِحَجَّامٍ فَشَرَطَهُ فَذَهَبَ عَنْهُ مَا يَجِدُ-
আছেম বিন ওমর বিন ক্বাতাদা হ’তে বর্ণিত, তিনি বলেন, জাবির বিন আবদুল্লাহ (রাঃ) আমাদের বাড়ীতে আসেন। বাড়ির একজন লোক তার ক্ষত রোগের কথা বলল। জাবির (রাঃ) জিজ্ঞেস করলেন, তোমার কি সমস্যা? সে বলল, ক্ষত হয়েছে যা আমার কাছে অসহনীয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। জাবির (রাঃ) বলেন, বৎস! আমার কাছে একজন হিজামাকারী ডেকে নিয়ে এসো। সে বলল, হে আবু আবদুল্লাহ! হিজামাকারীকে দিয়ে কি করবেন? তিনি বললেন, ক্ষতস্থানে শিঙ্গা লাগাতে চাই। সে বলল, আল্লাহর শপথ! মাছি আমাকে উত্যক্ত করবে কিংবা (ক্ষতস্থানে) কাপড় লেগে গেলে আমার কষ্ট হবে। হিজামা করাতে তার অসম্মতি দেখে জাবির (রাঃ) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ্ (ছাঃ)-কে বলতে শুনেছি, ‘যদি তোমাদের কোন ঔষধে কল্যাণ থেকে থাকে তাহ’লে তা আছে (১) হিজামা করানো (২) মধু পান করা এবং (৩) আগুনের টুকরা দিয়ে দাগ দেয়া’। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) আরও বলেন, আমি ব্যক্তিগতভাবে আগুন দিয়ে দাগ লাগানো পসন্দ করি না। রাবী বলেন, অতঃপর তিনি হিজামাকারীকে আনালেন। অতঃপর সে তাকে হিজামা করল। এতেই সে আরোগ্য লাভ করল’।[10]
🔺হিজামার গুরুত্ব : জাবির (রাঃ) হ’তে বর্ণিত যে, নবী করীম (ছাঃ)-এর (পায়ে) যে ব্যথা ছিল, তার জন্য তিনি ইহরাম অবস্থায় হিজামা লাগিয়েছিলেন।[11]
قَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ إِنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حِيْنَ عُرِجَ بِهِ مَا مَرَّ عَلَى مَلَإٍ مِنْ الْمَلاَئِكَةِ إِلاَّ قَالُوْا عَلَيْكَ بِالْحِجَامَةِ-
🍂ইবনু আববাস (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) মি‘রাজে যাওয়ার সময় তিনি ফিরিশতাদের যে দলের নিকট দিয়ে অতিক্রম করেন তারা বলেন, ‘আপনি অবশ্যই হিজামা করাবেন’।[12]
عَنِ ابْنِ مَسْعُودٍ قَالَ حَدَّثَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم عَنْ لَيْلَةَ أُسْرِىَ بِهِ أَنَّهُ لَمْ يَمُرَّ عَلَى مَلإٍ مِنَ الْمَلاَئِكَةِ إِلاَّ أَمَرُوْهُ أَنْ مُرْ أُمَّتَكَ بِالْحِجَامَةِ-
🍂ইবনু মাসঊদ (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, তিনি বলেন, মি‘রাজের রাত সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন যে, এই রাতে ফিরিশতাদের যে দলের সম্মুখ দিয়েই তিনি যাচ্ছিলেন তারা বলেছেন, ‘আপনার উম্মতকে হিজামার নির্দেশ দিন’।[13]
🍂হিজামা ফেরেশতাদের দ্বারা সুফারিশকৃত : হিজামা একটি প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি, যা আমরা পূর্বেই উল্লেখ করেছি। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ও তাঁর উম্মতের জন্য এটি ফেরেশতাদের দ্বারা সুপারিশকৃত একটি চিকিৎসা পদ্ধতি। এজন্য কেউ বলতে পারে না যে, এই প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি বর্তমান আধুনিক যুগে অচল। বরং এটি সাফল্যপূর্ণ প্রতিষেধক সমস্ত বিশ্ববাসীর জন্য। কারণ রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-কে সমগ্র বিশ্ববাসীর জন্য রহমত স্বরূপ প্রেরণ করা হয়েছে।[14]
📌হিজামার পদ্ধতি : হিজামার পূর্বে গোসল করে নেওয়া উত্তম। যদি গোসল না করেন, তবে হিজামার পূর্বে ঘণ্টা খানেক বিশ্রাম নেওয়া ভালো।
🍂খালি পেটে হিজামা করা বা শিঙ্গা লাগানো ভাল : ইবনে ওমর (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, ‘বাসি মুখে শিঙ্গা লাগালে তাতে নিরাময় ও বরকত লাভ হয় এবং জ্ঞান ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়’।[15]
📌হিজামার উত্তম সময় : সাধারণত হিজামার জন্য উত্তম সময় হচ্ছে চান্দ্র মাসের ১৭, ১৯ ও ২১ তারিখ। আনাস বিন মালেক (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ঘাড়ের দুই পাশের শিরায় এবং ঘাড়ের কাছাকাছি পিঠের ফুলা অংশে হিজামা করাতেন। তিনি মাসের সতের, ঊনিশ ও একুশ তারিখে হিজামা করাতেন।[16] যদি অসুস্থতা বা ব্যথা অনুভূত হয় তবে উক্ত তারিখের অপেক্ষা না করে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব হিজামা করানো যাবে।
🔺হিজামার জন্য উত্তম দিন হচ্ছে সোম, মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার।
عَنِ ابْنِ عُمَرَ قَالَ ... فَإِنِّيْ سَمِعْتُ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُوْلُ فَاحْتَجِمُوْا عَلَى بَرَكَةِ اللهِ يَوْمَ الْخَمِيسِ وَاجْتَنِبُوا الْحِجَامَةَ يَوْمَ الْأَرْبِعَاءِ وَالْجُمُعَةِ وَالسَّبْتِ وَيَوْمَ الْأَحَدِ تَحَرِّيًا وَاحْتَجِمُوْا يَوْمَ الِاثْنَيْنِ وَالثُّلاَثَاءِ-
🍂ইবনু ওমর (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-কে বলতে শুনেছি, ‘আল্লাহর বরকত লাভের আশায় তোমরা বৃহস্পতিবার হিজামা করাও এবং বুধ, শুক্র, শনি ও রবিবার বেছে নেওয়া থেকে বিরত থাক। আর সোম ও মঙ্গলবারে হিজামা করাও’।[17]
🍂উল্লেখ্য যে, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) হিজামা করেছেন মাসের বিভিন্ন সময়ে। যেমন হজ্জের সময়, চান্দ্র মাসের প্রথমে। কারণ তিনি খারাপ মাথা ব্যথায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। এতে বুঝা যায়, প্রয়োজনে যে কোন সময় হিজামা করা যায়।
🔶হিজামা থেকে বিরত থাকা : অসুস্থ, হায়েয, অন্তঃসত্তা, নেফাস এবং দুর্বল শরীরের অধিকারীদেরকে শিঙ্গা লাগানো থেকে বিরত থাকা উচিত।
🔶ছিয়াম বা ইহরাম বাধা অবস্থায় হিজামা লাগানো : আব্দুল্লাহ বিন আববাস (রাঃ) বর্ণনা করেছেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ইহরাম অবস্থায় আধ কপালির কারণে তাঁর মাথায় শিক্ষা লাগান।[18]
🍂ইবনু আববাস (রাঃ) বর্ণনা করেছেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ছায়েম (রোজা)অবস্থায় শিঙ্গা লাগিয়েছিলেন।[19]
#মহিলাদেরজন্যহিজামা
#বরিশাল_হিজামা_সেন্টার
আসসালামু আলাইকুম।
অনেক আপুরা বা বয়স্ক আন্টিরা রয়েছি,যারা হিজামা করাতে চাই কিন্তু মহিলা হিজামা থেরাপিস্ট পাইনা বলে দেয়া হয় না।
তাই আপনাদের জন্য মহিলা থেরাপিস্ট দ্বারা হিজামা দেয়া সুযোগ রয়েছে।
হিজামা এর উপকারিতা
🍁বাতের ব্যাথা।
🍁হাটু ব্যাথা।
🍁ম্যাথা ব্যাথা।
🍁ব্লাড প্রেসার।
🍁চর্ম রোগ।
🍁ব্রোন।
🍁কিডনির সমস্যা।ইত্যাদি সহ আরো অনেক রোগের সেফা রয়েছে হিজামা এর মধ্যে।
হিজামা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আমাদের পেইজে ভিজিট করুন অথবা এই নম্বরে কল করুন।(01576411959)
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Telephone
Website
Address
Barishal
1 No: C&B Pol Disabhabon
Barishal, 8200
https://www.youtube.com/watch?v=PJWFCxrm3us&t=356s
Abrar Rahman Tower, South Bijoypur, Gournadi
Barishal
Barishal
হেলবিডি, health bd,jihantv,jakariya mahamud, আমার এই চ্যালেনে স্বাস্থ্য নিয়ে সকল কথা। বড় বড় রোগ থেকে বাঁচার উপায়
Barishal
আমাদের পণ্য ক্রয় করার জন্য যোগাযোগ করুন এই নাম্বারে। মোবাইল নং ০১৭১৯২২৪৩৭২
Barisal Sadar
Barishal, 8200
DocLine BD is a Bangladesh-based online promotional company focused on producing the easiest ways fo
বরিশাল বিভাগের ঝালকাঠি জেলা। ৮ নং গাবখান ধানসিঁড়ি ইউনিয়ন।
Barishal
৮ নং গাবখান ধানসিঁড়ি ইউনিয়ন পরিষদের, ২নং ওয়ার্ডের মেম্বার।