Raiyan Homeo Hall
রাইয়্যান হোমিও হল একটি আদর্শ চিকিৎস?
সব ক’টা জানালা খুলে দাও না! আমি গাইবো, গাইবো বিজয়েরই গান। ওরা আসবে চুপি চুপি যারা এই দেশটাকে ভালোবেসে দিয়ে গেছে প্রাণ…
বিজয় মানে একটা মানচিত্র, বিজয় মানে লাল সবুজের পতাকা, বিজয় মানে একটা গর্বিত জাতি, বিজয় মানে অস্তিত্বে বাংলাদেশ। বিজয়ের ৫০ বছর পূর্তিতে এই গর্বিত জাতি গড়ার সকল কারিগরকে মন থেকে জানাই শুভেচ্ছা।
প্রধান চারটি মায়াজমকে খুব সহজে চিনবো
*** সোরা - ইবলিশ শয়তানের ন্যায় মানুষকে অলস করে,কু চিন্তায় মানুষের মনকে কলুষিত করে ।
*** সিফিলিস - চুরি ডাকাতি,অন্যের সম্পত্তি আত্মসাৎ করে,স্বার্থপরতা ,বিবেকহীনতা,ধর্মকে খাটো করা সহ সকল অশান্তির সৃষ্টি কারী , এবং মহা বুদ্ধিমান।
*** সাইকোসিস-- আবেগ ,বিবেক,দয়াবান,ধার্মিকতা ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে সকলকে এক সুতায় রাখার চেষ্টা করে, শান্তির বাহক।
*** টিউবার কুলার- সারা জীবনই কোন না কোন রোগে ভোগাবে,অকাল মৃত্যু দিবে।
collected
লাইট একটিভ মেডিসিন ফর একিউট ডিজিজ (48 Remedy) :
1. একোনাইট 200।
2.বেলাডোনা 200,1M।
3.আর্নিকা 200,1M,50M।
4.ব্রায়োনিয়া 200,1M।
5.আর্জন্ট নাইট 200,1M।
6.চায়না 6,30,200।
7.এসিড ফস 30,200।
8.জেলসিমিয়াম 30,200।
9.নাক্স 30,200।
10.আর্সেনিক 30,200।
11.কলোসিন্থ 200।
12.ইগ্নেশিয়া 1M।
13.ককুলাস 200।
14.এলুমিনা 30,200।
15.এনাকার্ড 200।
16.এন্টিম টার্ট 30,200।
17.এপিস মেল 200।
18.ব্যাডিয়াগা 200,1M।
19.বেলিস পার 200,1M।
20.বারবারিস ভালগারিস 200।
21.ক্যান্থারিস 30,200।
22.সিনা 30,200।
23.কফিয়া ক্রুডা 200।
24.কলচিকাম 200।
25.ডালকামারা 200।
26.ফেরাম মেট 200।
27.জেলসিমিয়াম 200।
28.হিপার 30,200।
29.হাইড্রাসটিস ক্যান 200।
30.হায়োসিয়েমাস 30,200,1M,50M,CM
31.হাইপেরিকাম 200,1M,50M
32.হেক্লা লাভা 200,1M।
33.ইপিকাক 200।
34.ল্যাক ডিফ্লোর 200।
35.লিডাম 200।
36.এসিড নাইট্রিক 200,1M।
37.পেট্রোলিয়াম 200,1M,10M।
38.পডোফাইলাম 200।
39.রাসটক্স 200,1M।
40.রুটা 1M,50M।
41.স্যাবাইনা 200।
42.সিকেলি কর 200।
43.সেলেনিয়াম 200,1M,10M।
44.স্পাইজেলিয়া 200।
45.স্পঞ্জিয়া 200।
46.স্ট্রামোনিয়াম 30,200,1M,50M।
47.জিংকাম মেট 200।
48. গ্লোনয়িন 200।
ডিপএকটিভ এন্ড কনিস্টিটিউশনাল মেডিসিন ফর ক্রণিক ডিজিজ (37 Remedy) :
1.মেডোরিনাম 1M,50M,CM।
2.সিফিলিনাম 1M,50M,CM।
3.কার্সিনোসিন 1M
4.সিসি 30,200,1M,50M,CM।
5.ক্যাল্কেরিয়া ফস 1M,50M,CM।
6.আয়োডিয়াম 1M।
7.অরাম মেট 1M।
8.ক্যালি আয়োড 200।
9.লাইকোপোডিয়াম 30,200,1M,50M,CM।
10.হাইড্রোফোবিনাম 1M,50M।
11.পালসেটিলা 30,200,1M,50M,CM।
12.নেট্রাম মিউর 30,200,1M,50M,CM।
13.ওপিয়াম 30,200।
14.মার্কসল 200,1M,50M।
15.সাইলিসিয়া 200,1M।
16.এমন কার্ব 200।
17.এন্টিম ক্রুড 30,200।
18.ব্যাসিলিনাম 200,1M।
19.ব্যারাইটা কার্ব 200,1M,50M,CM।
20.কার্বো ভেজ 30,200,1M,50M,CM।
21.ক্যাল্কেরিয়া ফ্লোর 200,1M,50M,CM
22.কার্বো এনিম্যালিস 200,1M।
23.কস্টিকাম 200,1M।
24.কোনিয়াম 200,1M।
25.ড্রসেরা 30,200।
26.গ্রাফাইটিস 200,1M।
27.ক্যালি কার্ব 200।
28.ক্রিয়োজোটাম 200,1M।
29.ল্যাকেসিস 30,200,1M।
30.মেজেরিয়াম 200।
31.ন্যাজা 200।
32.প্লাটিনাম মেট 30,200,1M,50M।
33.সোরিনাম 200।
34.সিপিয়া 200,1M।
35.স্ট্যাফিস্যাগরিয়া 200,1M।
36.টিউবারকিউলিনাম 200,1M।
37. সালফার 30,200,1M।
collected
@@ মনে রাখবেন,, Lycopodium-এর রোগীর, কথা বলার সময় ঠিকই সায় দেয় কিন্তু মন পড়ে থাকে অন্য জায়গায় |
সৈয়দ মামুন সিরাজুল ইসলাম |
হ্যানিম্যান হোমিও ফার্মেসী
কলাপাড়া, পটুয়াখালী |
নাকে পলিপাস ও পাইলস চিকিৎসার নামে, বিভিন্ন প্রকার এসিড ও কেমিক্যাল এর সংমিশ্রণে যে ওষুধ নাকে ও মলদ্বারে লাগানো হয়,এটা মারাত্মক ক্ষতিকর। কিছু অর্থলোভী মানুষ বুঝে না বুঝেই এ ধরনের কাজের মাধ্যমে প্রতারণা করছে।অনেকের জীবন ধ্বংস করে দিচ্ছে।সবাই এ থেকে দূরে থাকবেন।
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের সাথে এই প্রতারণার কোন সম্পর্ক নেই। এটা হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নয়। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় মুখে ঔষধ সেবনে মাধ্যমে পলিপাস ও পাইলস চিরতরে ভালো হয়।
এই এসিড ব্যবহারে যে ক্ষতি হয়ঃ
১) ব্রেইন মারাত্মক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
২) চোখের পাওয়ার কমে যাবে।
৩) তালু ফুটা হয়ে যেতে পারে।
৪) নাকের গন্ধ পাওয়া চিরিদিনের জন্য হারাতে পারেন।
৫) নাকের হাড় পুড়ে নাক চিরদিনের জন্য বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
৬) ইনফেকশন হয়ে নাক, শ্বাসনালী এমন কি ফুসফুস সহ ক্যান্সার হতে পারে।
৭)মলদ্বার ইনফেকশন ক্যান্সার সহ বিভিন্ন রোগ হতে পারে।
তথ্য সংগ্রহ
ডা.আরমান হোসাইন
#অতিরিক্ত_ঘামের_হোমিওপ্যাথি_চিকিৎসাঃ
Hyperhidrosis এর ক্ষেত্রে দুই ধরনের গ্রন্থি থেকেই ঘাম বাহির হয়ে থাকে।।
প্রকারভেদ :
Hyperhidrosis কে প্রধানত দুইভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে।যথাঃ
১। প্রাইমারি অথবা ফোকাল হাইপারহাইড্রোসিস :
এইক্ষেত্রে শরীরের নির্দিষ্ট কিছু অংশ থেকে ঘাম বাহির হয়, যথা হাতের তালু, পায়ের পাতা, বগল এবং মাথা থেকে ঘাম বের হয়। প্রাইমারি হাইপারহাইড্রোসিস মূলত ফিজিওলজিক্যাল ।
রাগের সময়, ভয়ের সময় anxiety, ও stress, এর সময় অঅধিকহারে Sympathetic সিস্টেম stimulation এর কারণে ঘর্মগ্রন্থি গুলি অধিকহারে active হয়ে যায়।
আর তখন ফোকাল হাইপারহাইড্রোসিস তথা মাথা, মুখ, হাত, পা, থেকে অতিরিক্ত ঘাম বের হতে পারে।।
এইটার জন্য ভয়ের কোনো কারণ নাই। প্রাইমারী হাইপারহাইড্রোসিস অনেকের ক্ষেত্রে ফ্যামিলিগত ভাবে
ট্রান্সমিশন হতে পারে
২। সেকেন্ডারি হাইপারহাইড্রোসিস বা জেনারেলাইজড হাইপারহাইড্রোসিস :
কোন সিস্টেমিক রোগের কারণে যদি সারা শরির থেকে অস্বাভাবিক হাতে ঘাম বের হয়, তখন এইটাকে সেকেন্ডারি হাইপার হাইড্রোসিস বলা হয়।।
সেকেন্ডারি হাইপারহাইড্রোসিস এর কারণ সমূহ:
এ ধরনের সমস্যা আমাদের সমাজের অনেকের মধ্যেই রয়েছে।এই অতিরিক্ত ঘামা একটা রোগ।
এই রোগের কারনে জামা-কাপড়,জুতা-মোজা পরার অসুবিধা,গায়ে প্রচন্ড দুর্গন্ধ,সামাজিক সম্পর্ক,বন্ধুত্ব স্থাপন,মানসিক অশান্তি সহ দাম্পত্য জীবনেও বাজে প্রভাব পরে।
এছাড়া গরমের দিনে অতিরিক্ত ঘাম শরীরের পানি শূন্যতার ফলে হিট স্ট্রোকের মত নানাবিধ মারাত্মক সমস্যারও সম্মুখীন হতে পারে।
অতিরিক্ত ঘামার এই রোগকে মেডিকেলের ভাষায় হাইপার হাইড্রোসিস বা পলি হাইড্রোসিস বা সিউডোরিয়া বলা হয়।
সাধারনত কারও কারও দুই হাতের তালু বা দুই পায়ের তালু,বগলের নীচ,দুপায়ের কুচকি ইত্যাদি জায়গা গুলোতে বেশী ঘাম হয় আবার কারও কারও সারা শরীরেও প্রচুর ঘাম হয়।
অনেক কারনেই এই সমস্যা গুলো হয়ে থাকে। তার মধ্যে অতিরিক্ত কাঁচা লবন খাওয়া,অতিরিক্ত মোটা বা ওবেসিটি,গাউট,মনোঃপজ,টিউমার,মারকারি পয়জনিং,ডায়াবেটিস মেলাইটাস ও হাইপারথাইরোডিজম ইত্যাদি।
অতিরিক্ত ঘামের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা
রোগ বিবরণঃ-
অতিরিক্ত ঘামের কারণ ও প্রতিকার:
ঘর্ম নিজে কোন রোগ নয়। অন্য কোন রোগের উপসর্গ মাত্র।সাইকোটিস দোষাশ্রিত রোগীদের ঘর্মে দুর্গন্ধ হয়।
জ্বরে অন্যান্য লক্ষণে হ্রাসের সঙ্গে ঘর্ম হইতে থাকিলে শুভ লক্ষণ।
আপদ কালীন অন্যান্য উপসর্গ হ্রাস না হইয়া ঘর্ম হইতে থাকিলে কুলক্ষণ।সামান্য পরিশ্রমে অধিক ঘাম হইলে দুর্বলতার লক্ষণ।
ভালো হোমিও চিকিৎসকের কাছ থেকে চিকিৎসা নিবেন ।
ঘর্মের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত ঔষধ সমুহের লক্ষণভিত্তিক আলোচনাঃ
সাইলেসিয়াঃ-শীত কাতরে রোগী হাত ও পায়ের তলায় দুর্গন্ধ ঘাম।মাথার সম্মুখ ভাগ অর্থাৎ মুখমন্ডলের ঘামেও সাইলেসিয়া উপকারী।
ক্যালেডিয়ামঃ-ঘাম মিষ্টি,শরীর ঘামিলেই গায়ে মাছি বসে,তাদের জন্য ক্যালাডিয়াম সেগা উপযোগী।
এসিড নাইটঃ-শীত কাতর,ক্রুদ্ধ স্বভাবের,ভীরু,প্রস্রাবে তীব্র গন্ধ,হাতে,পায়ে,বগলে দুর্গন্ধ ঘাম।পায়ের ঘামে আঙ্গুলের ফাকে ঘায়ের রোগীর জন্য উপযোগী।
ক্যালকেরিয়া কার্বঃ-মোটা থল থলে মেদপুর্ণ রোগীদের সমস্হ শরীর ঘামে।টক গন্ধযুক্ত মাথার ঘামে বালিশ ভিজে,সেই রোগীর জন্য ক্যালকেরিয়া কার্ব উপযোগী।
এসিড ল্যাকটিকঃ-হাত বা পায়ের তালু অত্যন্ত ঘামে,ঘামে কোন রুপ গন্ধ না থাকিলে ইহা উপকারী।
ভেরেট্রাম এলবঃ-কপালে ঠান্ডা ঘাম।নতুন,পুরাতন,জটিল,কঠিন যে কোন রোগই হোক কপালে ঠান্ডা ঘাম থাকিলে ভিরেট্রাম তা আরোগ্য করিতে পারে।
বোভিষ্টাঃ-শীত কাতুরে রোগীর বগলের ঘামে রসুনের গন্ধের মত গন্ধ হইলে ইহা উপযোগী।
সোরিনামঃ-অপরিস্কার,নোংরা,ময়লা হাতে খাদ্য খায়।ধুলা বালি পায়ে বিছানায় শুইতে যায়।শীত কাতর,স্নান করিতে চায় না।এই ধাতুর রোগীদের শরীরে দুর্গন্ধ ঘাম,লোক কাছে বসিতে চায় না।
কোনিয়ামঃ-ঘুমের জন্য চক্ষু মুদিত করিলে ঘুমের তন্দ্রা আসিলে সমস্ত শরীর ঘামিয়া যায়।
থুজাঃ-বদ মেজাজী,নাতিশীতোষ রোগীর নিদ্রা অবস্থায় শরীর ঘামে।ঘুম ভাঙ্গলে ঘাম বন্ধ সেই রোগীর জন্য থুজা উপযোগী।
স্যাম্বুকাসঃ-ঘুমের সময় শরীর শুস্ক,ঘুম থেকে জাগলে শরীরে ঘামলে স্যাম্বুকাস উপযোগী
#বিঃদ্রঃ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া যে কোনো ওষুধ সেবন ই বিপদজনক।
Collected
@@ মনে রাখবেন,,
শিশুদের জন্মথেকে অন্ডকোষ ফোলা /একশিরা রোগে সর্বপ্রথম Rhododendron ঔষধ-টিকে একটিবারের জন্য স্মরণ করিবেন |
সৈয়দ মামুন সিরাজুল ইসলাম |
হ্যানিম্যান হোমিও ফার্মেসী (HHP)
কলাপাড়া, পটুয়াখালী |
#ক্যানসার_গল্পঃ
একজন এলোপ্যাথিক ক্যানসার বিশেষজ্ঞ একবার ক্যানসার রোগীদের মন-মানসিকতা নিয়ে অদ্ভুত একটা কথা বলেছিলেন । তিনি জীবনে অগণিত ক্যানসার রোগীদের চিকিৎসা করেছেন তাদের সাথে ঘনিষ্টভাবে মিশেছেন । তিনি তাদের সবাইকে প্রশ্ন করতেন কারো উপর আপনার রাগ আছে কিনা ? তারা সবাই বলত হ্যাঁ অমুক আত্মীয় বা অমুক বন্ধু বা অমুক প্রতিবেশীর উপর আমার রাগ আছে । তিনি জিজ্ঞাসা করতেন কেন ? তারা বলতেন সে আমার সাথে অনেক খারাপ ব্যবহার করেছে বা আমার অনেক ক্ষতি করেছে , তাকে আমি জীবনেও ক্ষমা করব না । তিনি বলতেন যদি একজন ফেরেশতা এসে আপনাকে বলে যে, তুমি যদি তাকে ক্ষমা করে দাও তবে আমি তোমার ক্যানসার ভাল করে দিব তাহলে কি আপনি তাকে ক্ষমা করবেন ? তারা বলতেন না মরলে মরব তারপরও তাকে কখনো ক্ষমা করব না । এতে বুঝা যায় অধিকাংশ ক্যানসার রোগী হয় নির্মম দয়ামায়াহীন ক্ষমাহীন । এবার বলেন মানুষকে ক্ষমা না করার এই মানসিক লক্ষণটি কোন হোমিও ঔষধে আছে ? হ্যাঁ তার নাম হলো নাইট্রিক এসিড । নাইট্রিক এসিড ঔষধটা শরীরের ছিদ্রযুক্ত এলাকায় বেশী কাজ করে আর ক্যানসারও শরীরের ছিদ্রযুক্ত এলাকায় বেশী হয় । যেমন ব্রেস্ট , জরায়ু , মুখ , পায়খানার রাস্তা , প্রোস্টেট গ্ল্যান্ড , জরায়ু মুখ , পাকস্থলী , ইন্টেস্টাইন ইত্যাদি । আরেকটা অদ্ভুত ব্যাপার হলো ক্যানসার একটা মিক্সড মায়াজম্যাটিক রোগ আর নাইট্রিক এসিডও এক সাথে সকল মায়াজমের বিরুদ্ধে কাজ করে এমন একটি ঔষধ ।
-DrBashir Mahmud Ellius
🍁যেকোনো বিষয়ের পেছনে যুক্তি বের করা👉 সিফিলিস মায়াজমের কাজ।
🍁যুক্তি না দেখে আবেক ও বিবেক দিয়ে বিচার করে👉 সাইকোসিস
🍁যুক্তিও মেনে নেয় এবং আবেগ /বিবেক কেউ প্রাধান্যতা দেয়👉 টিউবারকুলার মায়াজম। কেননা এদের মধ্যে সাইকোসিস ও সিফিলিসের সংমিশ্রন ঘটে।
এর জন্যই যারা নাস্তিক বা ঈশ্বরে অবিশ্বাসী হয়ে থাকেন তারা মূলতো "সিফিলিস" মায়াজম গ্রস্থ। কারণ তারা ঈশ্বরের অস্তিত্বের পেছনেও যুক্তি খুজে, এরাই নাস্তিক তথা মুশরিক। এবং প্রকৃত ধার্মিক ব্যক্তি হয় মূলতো "সাইকোসিস" মায়াজমের। যারা বিশ্বাস করেন তাদের ঈশ্বরের উপর থাকা আবেগকে ও চোখ বন্ধ করে ধর্মকে মেনে চলেন, এরাই প্রকৃত ইমানদ্বার। এবং মধ্যপন্থা অবলম্বন কারীরা হলো "টিউবারকুলার" এরা সাইকোসিসের মতো ঈশ্বরে চোখ বুজে বিশ্বাস করে ঠিকই কিন্তু সাথে সিফিলিস মিশ্রিত থাকায় ধর্ম পালনে অনীহা, অলসতা কাজ করে। অর্থাৎ যারা দুর্বল ইমানদার। হঠাৎ নামাজ ধরবে,4/5 দিন পরেই আবার বেনামাজি। এরা দোদুল্যমান অবস্থায় থাকে। কোনো ব্যক্তি টিউবারের ব্যক্তিকে ঈশ্বরের না থাকার পেছনে যুক্তি দিলে সে সাথে সাথেই নাস্তিক হয়ে পরবে।এবং তাকে কোনো ইমান দ্বার ব্যক্তি আবেগি ভাবে ধর্মের কথা শুনালে সে সঙ্গে সঙ্গেই ইমান এনে ধর্ম পালনে ব্যস্ত হয়ে পরবে।
অর্থাৎ বিষয়টি দাড়াচ্ছে- আপনি ধার্মিক না অধার্মিক তাও নির্ভর করছে আপনার মায়াজমেটিক অবস্থার উপর।
Collected
# এপিস মেল ঔষধ টি সেবনের পরপর শুয়ে পরা নিষধ।
# আর্সেনিক এই ঔষধ টি খাবারের পরপরই ব্যবহার করা উচিৎ।
# এব্রোটেনাম ঔষধ টি রাতে প্রয়োগ নিষেধ।
# সালফার সোরিনাম ঔষধ সকালে খালি পেটে ব্যবহার উত্তম।
# অরাম মেট ঔষধটি রাতে প্রয়োগ নিষেধ।
# ক্যালকেরিয়া কার্ব ঔষধ পূর্ণিমা অমাবস্যায় নিষেধ।
# ইউফ্রেসিয়া ঔষধটি খাবারের পরই ভাল কাজ করে।
# জেলসিমিয়াম ঔষধটি প্রস্রাব হলুদ অবস্থায় প্রয়োগ নিষেধ।
# হিপার সালফার ঔষধটি খুব সকালে প্রয়োগ নিষেধ।
# ইগনেশিয়া ঔষধটি খুব সকালে ভালো কাজ করে।
# কেলি মিউর সকালে ঘুম থেকে উঠার পর প্রয়োগ নিষেধ।
# মার্ক সল ঔষধটি রাতে প্রয়োগ নিষেধ।
# নাক্স ভোমিকা রাতে ভালো কাজ করে।
# ফসফরাস ঔষধটি টিক খাবারের পূর্বে অথবা ঘুমানোর পূর্বে প্রয়োগ নিষেধ।
# সাইলেসিয়া অমাবস্যা পূর্ণিমায় প্রয়োগ নিষেধ।
# থুজা ভালো ফলাফলের জন্য রাতে শুইতে যাওয়ার পূর্বে প্রয়োগ করুন।
# মেডোরিনাম ভালো ফলাফলের জন্য রাতে শুতে যাওয়ার পূর্বে প্রয়োগ করুন।
# সিপিয়া ঔষধ টি সন্ধ্যার পরপরই ভালো কাজ করে।
Collected
থুজা আর ল্যাকেসিস এর মিথ্যা সন্দেহে কতো বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটেছে।
হিপার সালফারের ধ্বংসাত্বক রোগের করাল গ্রাসে কতো জীবন অকালে ঝরেছে বা ঘর দুয়ার পুড়ছে।
নাইট্রিক এসিডের জেদে আজও কতো হাজার হাজার মামলা চালু থেকে লাখ লাখ টাকা নষ্ট করছে।
এসিড ফ্লোরের উৎকট যৌন বাসনার খপ্পরে পড়ে কতো মেয়ে যে হাইজাক হয়েছে এবং সতীত্ব হারিয়েছে।
হাইড্রোফোবিনামের ভয়ে কতো মানুষ যে কাপুরুষ বনে গেছে।
অরামের নিরাশায় মগ্ন হয়ে কতো লোক যে আত্বাহত্যা করছে।
নেট্রাম মিউওরের প্রভাবে কতো সুখের সংসার দোযখে পরিনত হয়ছে।(প্রিয়তমা কে হারিয়ে,প্রেমে ব্যর্থ হয়ে,শোকতাপে)
ব্যারাইটা কার্ব এর মেধার দরুণ কতো শিশু যে লেখাপড়া বাদ দিয়েছে।
বিউফো রানার কারনে কতো যুবক যে সোনার জীবন শেষ করে দিয়েছে।
ফসফরাসের বিষে কতো সতীত্ব যে নষ্ট হয়ছে।
প্লাটিনা,এপিস,ট্যারেন্টুলার অতি কামুকতা কতো নারীকে যে স্বামী হারা করছে।
সিপিয়ার উদাসীনতার জন্য কতো আনন্দের সংসার নিরানন্দ মরুময় করছে।
কে তার সন্ধান রাখে?কে রাখে তার হিসাব?অথচ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় এসব বন্ধ করা সম্ভব।কিন্তু কেউ এসব নিয়ে ভাবেনা।কেউ শুনেনা,বললেও বিশ্বাস করেনা।
Dr.Shakhawat Hossen স্যারের কমেন্ট থেকে সংগৃহীত
টিউবার কুলার মায়াজমের ঝুঁকি গুলো
"""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""
# নিউমোনিয়া প্রবণতা ।
# রক্তশূন্যতা প্রবণতা।
# টিউবার কুলার মায়াজমে তিনটি মায়াজম বিদ্যমান থাকায় সাইকোসিসের টিউমার হলে অপারেশনের পর সিফিলি নামের ক্ষত তৈরি করে ,ফলে ক্যান্সারে রূপান্তরিত হয় ।
# এজমা বা হাঁপানি প্রবণতা।
# সারাবছর ঠান্ডা লেগে থাকা।
# সাইনোসাইটিস এর সমস্যা।
# টিভি যক্ষা প্রবণতা।
# অটিজম বা প্রতিবন্ধী প্রবণতা।
# গর্ভাবস্থায় সন্তান মরে যাওয়া।
# যে কাজটি করলে রোগী অসুস্থ হবে সেটিই করা।
# সারা বছরের কোন না কোন রোগে আক্রান্ত প্রবণতা।
# রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকা ফলে মারাত্মক সব রোগের সৃষ্টি হওয়া এই টিউবার কুলারেরই কাজ ।
এছাড়াও বিভিন্ন নামে অগণিত রোগের সৃষ্টি করছে এই টিউবার কুলার মায়াজম ।
Collected
♊♊ লক্ষণ থাকলে কোনো ঔষধকে হেলা করা যাবে না এবং রোগের তরুণ অবস্থায় বাড়াবাড়ির সময় গভীরক্রিয় ঔষধ প্রয়োগ করা অনুচিত। ♊♊
ডাঃ এবিএম শহীদুল্লাহ্ ✍️
🔸🔹🔸🔹🔸🔹🔸🔹🔸🔹🔸🔹🔸🔹🔸
যদি গরুর মাংসের কথা বললে বা নাম শুনলে কোনো রোগীর বমি বমি ভাব হয় বা বমিই হয়ে যায় এবং এ রকম কোনো লক্ষণ সরাসরি যদি কোনো ঔষধকে বিশেষভাবে নির্দেশ করে, তবে তাকে কি সেই ঔষধ দেয়া ভুল হবে? রোগের তরুণ আক্রমণকে তো তরুণ প্রকৃতির ঔষধ দিয়েই প্রথমতঃ মোকাবিলা করতে হয়, এটাই তো হোমিওর নিয়ম এবং পরে হয়তো সেই দোষটুকু সংশোধণের জন্য ধাতুগত চিকিৎসার প্রয়োজন দরকার হয়। রোগের বাড়াবাড়ি অবস্থায় তো ধাতুগত চিকিৎসা দেয়ার কোনো নিয়ম নেই। এছাড়া অনেক সময় রোগ গুলো ছয়মাস যাবৎ ভোগলেও রোগটি তরুণ প্রকৃতিরই হতে পারে। আবার এমনও বলা হয়েছে যে, আজ এইমাত্র একটি রোগ দেখা দিলেও সেটি ক্রনিক ডিজিজের আওতায় পড়তে পারে। অবশ্যি এ গুলোকে রোগের নেচার দ্বারা স্থিরীকৃত করতে হয়, রোগটা কি তরুণ, না পুরাতন। যা হোক্, চিকিৎসাটা যেহেতু সদৃশ বিধান এটা ভুলে গেলে তো হবেনা? সুতরাং কেমন করে আমি সদৃশ লক্ষণকে বাদ দিয়ে চিকিৎসা করবো? সুতরাং বিষয়টি তো এটাই যে রোগের তরুণ অবস্থা উত্তীর্ণ হওয়ার পর প্রয়োজনে ধাতুগত চিকিৎসা দিতে হয়। এখন কথা হলো যদি কোনো রোগীর স্যাবাডিলার লক্ষণ থাকে, তবে তো স্যাবাডিলাই প্রয়োগ করতে হবে। যদি স্যাবাডিলা তরুণ প্রকৃতির ঔষধ হওয়ায় প্রয়োগ করতে বাধা থাকে, তবে তো আমাদের এলিয়াম সেপাও প্রয়োগ করা অনুচিত। কেননা, এলিয়াম সেপাও তো তরুণ প্রকৃতির ঔষধ এবং তার ক্রিয়াকালও সীমিত সময়ের জন্যে। অনেক সময় কিন্তু কোনটা তরুণ, কোনটা পুরাতন রোগ, তা-ও বুঝতে কষ্টই হয়ে যায়! তখন কিন্তু আমাদেরকে রোগের লক্ষণের সদৃশতা ও তার কারণের উপর নিশ্চয়ই নির্ভর করতে হয়। আমরা জানি একোনাইট একটি তরুণ প্রকৃতির ঔষধ; কিন্তু কারণের উপর নির্ভর করে ২ বৎসর যাবৎ ভুগতে থাকা এক রোগীর তীব্র সূচীবিদ্ধবৎ হৃৎপিন্ডের বেদনা ডাঃ টেষ্টি একোনাইট দ্বারা আরোগ্য করেছিলেন। এখানে তবে কেন এমন একটি তরুণ প্রকৃতির ঔষধ দ্বারা ২ বৎসর যাবৎ ভোগতে থাকা রোগীটি আরোগ্য হলো? এখানে তো ঔষধ প্রয়োগ করা হয়েছিলো কারণের উপর নির্ভর করেই এবং সেই কারণটি ছিলো ঐ রোগীর বরফের উপর দিয়ে স্লেজ গাড়ী দিয়ে সুদীর্ঘ ঠান্ডা পথ পাড়ি দেয়া। এখানে যদি ধাতুগত লক্ষণের খোঁজ নেয়া হতো, তাহলে বোধহয় আরোগ্য কার্যটি সম্পন্ন হতো না। সুতরাং কোনো বিষয়ে হিসেব করেই বাড়াবাড়ি করতে হবে আমাদের। এখন আসি আনকমন লক্ষণের বিষয়ে। আনকমন লক্ষণ গুলো প্রুভিং লক্ষণ হতে হবে এমন কোনো কথার কট্টর সমর্থনের মনেহয় প্রয়োজন নেই। কেননা, বার বার পরীক্ষিত ক্লিনিক্যাল লক্ষণ গুলোর প্রতিও ব্যবহারের দিক থেকে হ্যানিম্যানের উপদেশ পাওয়া যায়। তাই যদি হয়, তবে এ ধরণের আনকমন লক্ষণ গুলোকে কেন পিকুলিয়ার লক্ষণ বলা যাবে না? যদি না-ও হয়, তবে স্যাবাডিলা তো স্যাবাডিলাই। তার আদর্শে সে তো নিশ্চয়ই তার চরিত্রই বহন করে। এখানে তো তার নেচারে অন্য আর কেউ নেই। আরও একটি বিশেষ কথা, কেউ যদি ভেবে থাকেন ক্রণিক জিডিজ সম্পর্কে আমার ধারণা নেই, তবে সেটিও একটি ভুল। আমি একবার এক রোগীর হাঁচি হলেই একজন চিকিৎসক তাঁকে এলিয়াম সেপা খাওয়াতো, সর্দিও কমে যেতো। এভাবে ঐ রোগীর যখনই সর্দি-হাঁচি-কাশি দেখা দিতো তখনই এলিয়াম সেপায় আরোগ্য হতো। হঠাৎ এমন একদিন আসলো রোগীর, আর এলিয়াম সেপায় কাজ হলো না এবং কাজ না হওয়ায় রোগী চিকিৎসক পাল্টিয়ে আমার কাছে আসলো। আমি তখন ঐ রোগীর লক্ষণ সদৃশে ক্যাল্কে কার্ব দিলে তাঁর সর্দি লক্ষণ ভালো হওয়ার সাথে সাথে, রোগীর বুকে পিঠে না বলা শত শত আঁচিল গুলোও ঝরে পড়ে, এটাই তো ধাতুগত চিকিৎসা, তাই না? নাকি কিছু ভুল বললাম? আসলে আনকমন বা যা-ই বলা হোক্ না কেন, লক্ষণ থাকলে কোনো অবস্থাতেই একটি ঔষধের বদলে অন্য ঔষধ দেয়া যায় না। আর ফুলের নাম শুনলেই হাঁচি হওয়া, এ লক্ষণটি কেনই বা তাহলে স্যাবাডিলার পিকুলিয়ার লক্ষণ হবে না? কেননা, যেহেতু এ ঔষধে ফুলের নাম শুনলেই হাঁচি আসে, সেটা কিন্তু ফুলের গন্ধ নেয়ার চেয়েও আরো উল্লেখযোগ্য। তাহলে এ লক্ষণ ধরে কেন আমি ঔষধ প্রয়োগ করবোনা। আমি যখন একটি রোগীকে লক্ষণ সদৃশে নেট্রাম দিয়ে উপকার পাইনি, তখন ঐ গন্ধ সম্পর্কে অবগত হয়ে স্যাবাডিলা প্রয়োগ করায় কেবল ঐ সময়কার হাঁচি সম্পর্কিত লক্ষণটির উপশম হতে দেখে ছিলাম; পরে অবশ্যি আবার নেট্রাম প্রয়োগ করে রোগীকে রোগী হিসেবে আরোগ্য করতে হয়েছিলো। এখন প্রশ্ন– তবে কেন ধাতুগত লক্ষণ সদৃশে নেট্রাম প্রয়োগে প্রথমাবস্থায় রোগী আরোগ্য হলো না? হলো নাতো এজন্যেই যে, স্যাবাডিলার তরুণ অবস্থাটি অবশ্যই আরোগ্য করার প্রয়োজন ছিলো। সুতরাং রোগের বাড়াবাড়ি অবস্থায় এজন্যেই তো বলা হয়েছে যে, রোগের তরুণ অবস্থাটি তরুণ প্রকৃতির ঔষধ দ্বারা আরোগ্য করে, পরে রোগীর ধাতের উপর ঔষধ প্রয়োগ করতে হয়।
Collected
@@ অনেক সময় রোগী বা রোগীর স্ত্রী হতে একটা গুরুত্বপূর্ণ লক্ষন পাওয়া যায়,,,, | সেটা হলো-- পুরুষ পার্টনারের সেক্সুয়াল ইচ্ছা একেবারেই কম বা ইচ্ছা নেই বললেই চলে | বিভিন্ন ভাবেই জাগানো যায় না | এমনকি, সেক্সুয়াল আলোচনা, অঙ্গভঙ্গি বা পর্ন ভিডিও দেখে-ও লিঙ্গ উত্তেজিত হয়ে শক্ত হতে চায় না | লিঙ্গ শিথিল থাকে,, শিথিল অবস্থায় লিঙ্গ কোঁচকাইয়া একেবারেই ছোট হয়ে থাকে | অনেক সময় শিথিল অবস্থায় বীর্যপাতের মতো বের হয়ে থাকে |
# # মনে রাখবেন,,, পুরুষের যৌন মিলনের ইচ্ছার অভাব বা সম্পূর্ণ অভাব হলে একটিবারের জন্য Nuphar Lut ঔষধটিকে স্মরণ করিবেন |
** প্রাতকালীন উদরাময়ের বৃদ্ধি-ও ঔষধটির বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ লক্ষন |
সৈয়দ মামুন সিরাজুল ইসলাম |
হ্যানিম্যান হোমিও ফার্মেসী (HHP)
কলাপাড়া, পটুয়াখালী |
বিঃদ্রঃ -- আমি সাধারণত এই ঔষধটির মাদার প্রয়োগ করে থাকি |
@@ একজন কমান্টসে লিখেছেন,, তেমন কাজ করে না,,, হয়তো লক্ষন ঠিকমতো মিলাতে পারেন নাই বা অন্যান্য লক্ষন মিলে নাই | সেক্ষেত্রে, ২য় চয়েজ হিসেবে Lupulinum মিলিয়ে দেখতে পারেন |
IBS - কী ও কেনো?🤔
👉 ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রম ( আইবিএস) একটি সাধারণ ব্যাধি, যা পাকস্থলি ও অন্ত্রকে প্রভাবিত করে। একে গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ট্র্যাক্টও বলা হয়। এটি এমন এক ক্রনিক অবস্থা, মায়াজমেটিক চিকিৎসা ব্যতীত অন্যান্য প্যাথিতে যার চিকিৎসা দীর্ঘমেয়াদি ও অনিরাময় যোগ্য।
😖😣 সমস্যাটি বিরক্তিকর ও বেশিরভাগ রোগীর ভেতরই এর লক্ষণ মারাত্মক হতে দেখা যায়। সঠিক চিকিৎসা না হওয়ার এই রোগীদের দীর্ঘদিন সমস্যায় ভুগতে হয়।
লক্ষণ:- অ্যাবডোমিনাল ব্যথা, ক্র্যাম্প ও পেট ফাপা হওয়া আইবিএসের সাধারণ লক্ষণ। মলত্যাগের ধরন ও সময় ঘন ঘন বদলে যাওয়া, মলের সঙ্গে বেশিমাত্রায় গ্যাস ও তরল নিগর্ত হওয়া এবং মলত্যাগ অসম্পূর্ণ অনুভূত হওয়া।
কারণ:- মায়াজমেটিক প্রভাবই এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রধান কারণ। এছাড়া জীবনের যেকোনো সময় হওয়া মাত্রাতিরিক্ত রক্তক্ষরণ, মানসিক দুশ্চিন্তা এর উত্তেজক কারণ হিসেবে থাকে। টিউবারকুলার মায়াজম গ্রস্থ ব্যক্তিরাই আইবিএসে ভুগে থাকেন। কেননা টিউবারকুলার মায়াজমের প্রভাবে অন্ত্রে পেশির সংকোচ ঘটে যার ফলে খাবার সঠিক প্রক্রিয়ার হজম হতে না পেরে গ্যাস, পেট ফোলা ভাব এমনকি ডায়রিয়াও দেখা দেয়। অনেক সময় কোষ্ঠকাঠিন্য ও দেখা দিয়ে থাকে। এছাড়া টিউবারকুলার মায়াজমের প্রভাবেই ব্যক্তির স্নায়ুমন্ডলী দুবর্ল হয়ে পরে। তাই হজমপ্রক্রিয়ার জড়িত স্নায়ুতে দুর্বলতা বসতো পরিপাকতন্ত্রের বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি করে। এতেও পেট ব্যাথা, ডায়ারিয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্য হয়ে থাকে।
IBS - এ খাবার:- এই রোগীদের হজম শক্তি খুবই দুবর্ল হওয়ায় কিছু কিছু খাবারে সমস্যা বৃদ্ধি পায়। যেমন- গম, দুগ্ধজাত পণ্য, টক ফল, কোমল পানীয় ও মাংস। কারো কারো ক্ষেত্রে সামান্য মানসিক চাপেও উল্টাপাল্টা আচরণ শুরু করে হজম প্রক্রিয়া। জটিল এই অবস্থা জীবন যাত্রায় দারুন প্রভাব ফেলে। এই রোগের কারণে অনেকে মুড ডিজঅর্ডার, বিষণ্নতা ও মানসিক চাপেও ভোগেন।
চিকিৎসা : রোগীর মায়াজমেটিক অবস্থান শনাক্তকরণ এর চিকিৎসার প্রথম ধাপ। এর পর রোগের বিকাশের পেছনের উত্তেজক কারণ শনাক্ত করে প্রথমে মায়াজমেটি ঔষধ Tuberculinum👉উত্তেজক কারণ দূরী করণ ঔষধটি কিছুদিন চালাতে হবে। Tuber প্রয়োগে মায়াজমেটিক মিশ্র অবস্থা ভেঙ্গে গেলে একে একে তিনটি মায়াজমের উপর ঔষধ প্রয়োগ করে যেতে হবে। এভাবে ২/৩ মাসের মায়াজমেটিক চিকিৎসায় IBS সম্পূর্ণ নিয়াময় হয়।
Collected
@@ মনে রাখবেন -- রোগীর কেসটেকিং নেওয়ার সময় যদি রোগী তাহার সমস্যার কথা, ইচ্ছা-অনিচ্ছা, হ্রাস-বৃদ্ধি, সহ্য-অসহ্য, অনুভুতি, যন্ত্রণার কথা সঠিকভাবে উপস্থাপন করতে না পারে বা নির্দিষ্টভাবে বলতে না পারে তবে ধরে নিবেন রোগী সিফিলিস দোষযুক্ত |
আরেকটি বিষয় মনে রাখবেন,, সাধারনত রাতে বৃদ্ধি, , প্রচুর ঘাম, ঘামে বৃদ্ধি, শরীরের সকল স্রাবেই ঝাঁজাল দুর্গন্ধ, ক্ষত ও পচন প্রবনতা সিফিলিস মায়জম চেনার গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য |
সৈয়দ মামুন সিরাজুল ইসলাম |
হ্যানিম্যান হোমিও ফার্মেসী (HHP)
কলাপাড়া, পটুয়াখালী |
বিঃদ্রঃ -- সিফিলিস মায়জম নিয়ে পূর্বে ছোটখাট একটা পোস্ট দেওয়া হয়েছিলো | সুতরাং, সিফিলিস মায়জম সম্পর্কে কিছুটা ধারণা পেতে সেই পোস্ট-টি দেখতে পারেন |
মানসিক পরিবর্তনে ঔষধের ভূমিকা
****************"*******"*"*"**
# সিফিলিনাম:-চুরি ,ডাকাতি, ছিনতাই, মাদকাসক্ত, স্বার্থপরতা, বিবেকহীনতা ,নাস্তিকতা, মানুষকে আঘাত দিয়ে কথা বলা ইত্যাদি পরিবর্তন করবে।
# সালফার:-অলসতা, কু চিন্তা, কৃপণতা পরিবর্তন করবে।
# থুজা অক্সিডেন্টালিস:- ছলচাতুরি, নিজেকে অনেক চালাক মনে করা,,ছলচাতুরির মাধ্যমে নিজের স্বার্থ উদ্ধার করা, ছলনা করা ইত্যাদি ক্ষেত্রে পরিবর্তন আসবে।
# মেডোরিনাম:-ধর্মান্ধ থেকে পরিবর্তন আসবেন।
# নেট্রাম মিউর :- জিন, ভুতে ,ধরা যত্রতত্র প্রেমে পড়া ,এক গুয়েমি জিৎ থেকে পরিবর্তন আসবে।
# ল্যাকেসিস:-ঝগড়াঝাঁটি ও সন্দেহ করা থেকে পরিবর্তন আসবে।
# সেলিনিয়াম :- সব সময় নারীদের নিয়ে ভাবনার জগত থেকে ফেরত আসবে।
# নাক্স ভম :- খারাপ ভাষায় বকাঝকা ও খারাপ আচরণ থেকে পরিবর্তন আসবে।
Collected
থুজা অক্সিডেন্টালিস
******************
অনেকের ঘুম হারাম,অর্জিত থুজা কি ? এটা জানার জন্য। এই প্রশ্নটি সবার মাথাকে তাল মাতাল করছে ,এর উত্তর জানার জন্য।ধরুন আমরা কোন এক রোগে আক্রান্ত ঐ রোগটি হলো থুজার বা থুজায় ভালো হবে।তাহলে ঐ থুজার রোগটি কিভাবে অর্জন করল?
সেটি যদি দেখতে যাই,তাহলে আমরা দেখব থুজা কে কিভাবে অর্জন করে।
# টিকার কুফল কত কারণে
#সারাজীবন ছলচাতুরি ও চালাকি করে নিজের স্বার্থ উদ্ধার করার কারণে
# একাধিক নারী বা পুরুষের দৈহিক সম্পর্কের কারণে
# পতিতাবৃত্তির কারণে
# নিজেকে বড় দেখানোর জন্য মিথ্যের আশ্রয় নেয়ার কারণে
# যারা মাজারে গিয়ে তপস্যা করে বা ফকিরান্তি করে তাদেরও থুজা অর্জিত
# যাদের মাথায় ও দাড়িতে জট তারাও থুতায় আক্রান্ত
# যে মহিলার মুখে দাড়ি বা গুফ আছে তারাও থুজা অর্জন করেছে
# যারা দালালি করে সেখানেও তাদের চাতুরতা আছে তাই তারাও থুজাকে অর্জন করেছে
# যারা মেম্বার চেয়ারম্যান নেতা তারাও থুজাকে অর্জন করেছে,ছলচাতুরির মাধ্যমে
# যারা নায়ক নায়িকা তারাও থুজা কে অর্জন করেছে একাধিক দৈহিক সম্পর্কের কারণে
এভাবে যারাই থুজাকে অর্জন করেছে তাদের যেকোনো রোগেই প্রথমে থুজা না দিলে বর্তমান লক্ষণের ওষুধ তাদের কোন কাজই করবে না।
বর্তমান লক্ষণের ওষুধ তখনই কাজ করবে যখন থুজা দিয়ে থুজার বাঁধাকে সরিয়ে ফেলা হয়। যে টিকার কুফল নষ্ট করতে থুজা লাগে তখন থুজাআগে দিয়েই পরে লক্ষণের ঔষধ দিতে হয়,এখন কথা হল টিকা দিক আর অন্যভাবে হোক থুজার সমস্যা শরীরে থাকলে আগে থুজা দিয়ে পরে লক্ষণের ঔষধ দিতে হবে। আর বর্তমানে প্রায় প্রতিটা মানুষই এভাবেই থুজাকে অর্জন করেছে । তাই থুজাকে অর্জিত থুজা বলা হয়।
থুজার রোগ গুলো হল মুখে মেছতা,পস্রাবের ইনফেকশন,প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া,কিডনির সমস্যা,শরীরের শোথ,হার্টের সমস্যা,শরীরে খসখসে আঁচিল,মাথায়ও দাড়িতে জট,নারীদের মুখে দাড়ি বা গোঁফ,জরায়ু ক্যান্সার স্তন ক্যান্সার ও টিউমারগত ক্যান্সারের ক্ষেত্রে এই থুজাই রোগকে দ্রুত অগ্রসর করিয়ে দেয়।তাহলে বুঝাই যায় এই থুজা কত গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ।
অর্জিত থুজা সম্পর্কে আরো জানতে চাইলে প্রশ্ন করতে পারেন? বিশেষ দ্রষ্টব্য:- থুজা অর্জিত থাকার পরও অন্য ওষুধের লক্ষণ বা অন্য ওষুধের রোগ গুলো শরীরে থাকবে ,অন্য ওষুধের রোগ গুলো প্রকৃতিগতভাবে শরীরে আসে,আর থুজার সমস্যাগুলো রোগী নিজেই থুজাকে অর্জন করে সমস্যাগুলো সৃষ্টি করে। এর জন্যই অন্যান্য রোগের সাথেও থুজার রোগ গুলো বিদ্যমান থাকে ।আর ওই ক্ষেত্রেই থুজা কে আগে প্রয়োগ করতে হয়।
Collected
এক নজরে মায়াজমগুলো ও তাহাদের চিকিৎসা পদ্ধতি....
Miasm কী ও কেন?
কোন রোগ স্থূল ওষুধ প্রয়োগে বা অসম বিধানে চিকিৎসা করায় তা দেহে চাপা পড়ে শক্তিশালী রোগ বীজ নামে দেহাভ্যন্তরে অবস্থান করে। এটাই রোগ-জীবাণু বা উপবিষ। এই উপবিষই Miasm যা বংশপরম্পরায় মানবদেহে চিরস্থায়ী রূপ লাভ করে।
Miasm প্রধানত তিন প্রকার :
১. Psora, ২. sycosis ও ৩. Syphilis.
স্যামুয়েল ফ্রেডারিক হ্যানিমেনের মতে মুসা আ.-এর যুগ হতে Psora-এর আবির্ভাব হয়েছে। তিনি বলেন, মানুষের পাপের প্রায়শ্চিত্তই Psora বা কুণ্ডয়ন বা চুলকনা। চুলকনাই Psora-এর বহিঃপ্রকাশ।
Psoric Miasm : Posra বা কুণ্ডয়ন অসম-বিধানে চিকিৎসা করায় তা উপবিষ নামে দেহাভ্যন্তরে লুপ্ত অবস্থায় সজীব থাকে। এই সজীব Posra বীজাণুই Psoric Miasm.
Sycotic Miasm: Sycosis দেহে অবস্থান নিলে বাহ্যিকভাবে আঁচিল বা টিউমার প্রকাশ পায়, তা অসম বিধানে চিকিৎসা করলে উপবিষ সৃষ্টি হয়ে দেহে চিরস্থায়ীভাবে অবস্থান নেয়। Sycosis-এর উপবিষই sycotic Miasm.
Syphilitic Miasm: যৌন ক্ষত অসম বিধানে চিকিৎসায় চিরস্থায়ী সিফিলিস উপবিষ নামে বীজাণু দেহে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পায়। এই সিফিলিস উপবিষই Syphilitic Miasm.
চিকিৎসার নামে আরও একটি মানব সৃষ্ট Miasm-এর সন্ধান পাওয়া গেছে। বিভিন্ন Vaccin, যেমন টীকা ও ইনজেকশন মানব দেহে Push করার পর যে Miasm-এ রূপ নেয় তাই Vacccin Miasm.
Miasm-এর চিকিৎসা :
সমবিধান বা Homoeopathy চিকিৎসায়ই কেবল Miasm ধ্বংস করতে পারে।
উপযুক্ত তিন জাতীয় Miasm-ই যখন উত্তরসূরীর দেহে স্থানান্তরিত হয় | তখন তাকে Tuberculosis বলা হয়ে থাকে। Tuberculosis-এর চিকিৎসার মোক্ষম সময় হল শিশুকাল। পৌঢ়াবস্থায় এর চিকিৎসা একেবারেই অসম্ভব। পৌঢ়াবস্থায় এর চিকিৎসা করলে তা অধিক বৃদ্ধি না পেয়ে উপশম অবস্থায় থাকে। |
Miasm আক্রান্ত রোগীই চিররোগী (অর্গানন ৭৮নং সূত্র)। তাই চিররোগী চিকিৎসার সময় গনোরিয়া/ সিফিলিসের ইতিহাস জানা গেলে এর উপর নির্ভর করেই চিকিৎসায় এগুতে হয়। সুনির্বাচিত ওষুধে কাজ না হলে বুঝতে হবে Miasm প্রভাবিত ধাতু দোষ রয়েছে (অর্গানন ২৬নং সূত্র)। রোগীর লক্ষণে Miasm ধরা না পড়লে বংশ অনুসন্ধানে ব্রত হওয়া বাঞ্ছনীয়। ধাতু দোষ বা Miasm চিকিৎসায় যান্ত্রিক বা আঙ্গিক শক্তির ক্ষতি হয়ে থাকলে ৩০/২০০ শক্তি দ্বারা চিকিৎসা শুরু করতে হয় আর তা না হলে উচ্চশক্তি M/10M প্রয়োগ করা উচিৎ।
Vacccin Miasm-এর প্রতিষেধক হল Thuja, Silicea, Malendrinum, Variolinum.
ক. Sycosis-এর চিকিৎসাঃ
নামকরণ : Sycosis একটি গ্রীক শব্দ। এর অর্থ ডুমুর। Sycosis নামক | Miasm-এর উপস্থিতিতে আঁচিল জাতীয় রোগ প্রকাশিত হয়। এই আঁচিল ডুমুরের মত বলেই এই Miasm-এর নামকরণ হয়েছে Sycosis.
চিকিৎসা :
১. Sycosis যখন আঁচিল অবস্থায় থাকে আর Psora সুপ্ত অবস্থায় থাকে তখন Anti-Sycotic ওষুধ দীর্ঘদিন চিকিৎসায় স্থানীয় লক্ষণ দূরীভূত হয়।
২. আঁচিল খুব বড় হলে একই সাথে অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক ওষুধ ব্যবহারের জন্য মহাত্মা হ্যানিম্যানের নির্দেশ আছে। বাকি সমস্ত ক্ষেত্রে বাহ্যিক ওষুধ ব্যবহার নিষিদ্ধ। কারণ বাহ্যিক ওষুধ প্রয়োগের ফলে স্থানীয় লক্ষণ দ্রুত বিলুপ্ত হয়, অথচ অভ্যন্তরীণভাবে রোগ নিরাময় সম্পন্ন হয় না। তাই রোগ আরোগ্য হয়েছে কিনা তা অননুমেয় থেকে যায়। কিন্তু বড় আঁচিলে বাহ্যিক ওষুধ ব্যবহার না করলে অভ্যন্তরীণ ওষুধ প্রয়োগে বাহ্যিক আঁচিল বিলুপ্ত | হওয়ার পূর্বেই এর উপবিষ আরোগ্য হয়। ফলে আঁচিল অবশিষ্ট থেকে যায়। তাই বড় আঁচিলে বাহ্যিক ওষুধ ব্যবহার করলেই স্থানীয় লক্ষণের সাথে সাথে অভ্যন্তরীণ উপবিষও আরোগ্য হয়। বড় আঁচিলে বাহ্যিক ওষুধ
ব্যবহার করলে অভ্যন্তরীণ উপবিষ আরোগ্য হল কিনা তা জানতে অসুবিধা হয় না। কেবল এই ক্ষেত্রেই হ্যানিম্যান বাহ্যিক ওষুধ ব্যবহারে অনুমতি দিয়েছেন, অথচ বর্তমানে Alopathy-এর সাথে পাল্লা দিতে গিয়ে বাহ্যিক ওষুধ প্রয়োগে কেউ বাধা মানছে না। আঁচিল কেটে বা দহনে বিলুপ্ত করলেও অভ্যন্তরে Sycosis উপবিষ থেকেই যায়। এক্ষেত্রে আঁচিলের স্থানের স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে না আসা পর্যন্ত ওষুধ প্রয়োগ করে যেতে হবে। সবশেষে Anti-Psoric ওষুধ দিতে হয়, নয়ত সুপ্ত Psora মাথা চাড়া দিয়ে রোগীকে কষ্ট দিয়ে থাকে।
৩. সাইকোসিস ও সোরা একত্রে অবস্থান করে আর যদি সোরা প্রকট থাকে তাহলে প্রথমে Anit-Psoric ওষুধ প্রদেয়। সোরা প্রশমিত হলেই সাইকোসিস প্রকট হয়। এমতাবস্থায় দীর্ঘদিন Anti-Sycotic ওষুধ প্রয়োগ করে সাইকোসিসমুক্ত হলে পুনরায় Anti-Psoric ওষুধ প্রয়োগ প্রযোজ্য। এরূপে যখন যেটি প্রকট হবে তখন সেটি প্রয়োগ করেই আরোগ্য সম্ভব।
৪. যদি সাইকোসিস বৃদ্ধিপ্রাপ্ত সোরা আর লুপ্ত সিফিলিসের সাথে একযোগে অবস্থান নেয় তবে প্রথমে Anti-Psoric ওষুধ প্রয়োগ করে সোরা প্রশমিত হলে Anti-Sycotic ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে। সাইকোসিস প্রশমিত হলে সিফিলিস প্রকট হতে পারে। তখন Anti-Syphilitic ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে। এরূপে যখন যেটি বৃদ্ধি পাবে তখন সেটির ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে। এভাবে দীর্ঘদিন ব্যবস্থা গ্রহণ করলেই সম্পূর্ণ আরোগ্য লাভ সম্ভব হবে।
৫. যদি সাইকোসিস বৃদ্ধিপ্রাপ্ত সোরা ও বৃদ্ধিপ্রাপ্ত সিফিলিসের সাথে একযোগে প্রকাশ পায় তবে প্রথমে Anti-Psoric ওষুধ দিয়ে পরে সাইকোসিস ও সিফিলিসের মধ্যে যেটি প্রকট আকার ধারণ করে সেটার ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে। পরে বাকিটার ওষুধ দিতে হবে। এরূপে Miasmatic ওষুধ পরিবর্তন করেই আরোগ্য সম্ভব।
৬. যদি সাইকোসিস ও সোরা সুপ্ত অবস্থায় থাকে আর সিফিলিস প্রকট থাকে তবে প্রথমে Anti-Syphilitic ওষুধ দিয়ে তারপর Anti-Psoric ও সব শেষে Anti-Sycotic ওষুধ প্রয়োগ প্রযোজ্য। পরিশেষে Anti-Psoric প্রয়োগে চিকিৎসা সম্পূর্ণ হয়।
স্মরণযোগ্য :
১. সাইকোসিসের চিকিৎসার সময় যদি আঁচিলের আবির্ভাব হয় তাহলে শুভ লক্ষণ। কোন ওষুধ প্রয়োগ ছাড়াই অপেক্ষা করলে আরোগ্য হয়। যদি তা না হয় তাহলে প্রয়োগকৃত ওষুধের শক্তি বৃদ্ধি করে প্রয়োগে তা দূরীভূত হয়।
২. প্রাথমিক লক্ষণ যদি ফিরে আসে এবং তা যদি Miasmatic ওষুধ দিয়ে আরোগ্য করা যায় তাহলে সন্দেহাতীতভাবে আরোগ্য লাভ করে। অন্যথায় আরোগ্য সম্বন্ধে সন্দেহ থাকে।
খ. Syphilis ও তার চিকিৎসাঃ
দূষিত সংগমের মাধ্যমে কুৎসিত রোগ হয়, এতে লিঙ্গমুণ্ডে ও বাইরে প্রদাহ ও ক্ষত হয়; তা-ই সিফিলিস রোগ।
কুচিকিৎসায় এই রোগ উপদংশ বিষ নামে পরিচিতি লাভ করে।
স্মরণযোগ্য : এই রোগে আক্রান্ত হলে অকালে বৃদ্ধ হয়ে পড়ে।
চিকিৎসা :
১. সিফিলিস একা অবস্থান করলে Merc Sol 30 প্রয়োগেই নিরাময় হয়। যতক্ষণ ক্ষতস্থান স্বাভাবিক অবস্থা না পাবে ততদিন বারবার এই ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে। তবে অন্তর্বর্তীকালীন Hepar Sulph ব্যবস্থেয়, কারণ M. Sol বারবার প্রয়োগ নিষিদ্ধ।
সিফিলিস আরোগ্য হলে একটি Anti-Psoric ওষুধ প্রদেয়। তা না হলে সুপ্ত সোরা জাগ্রত হয়ে দ্বিতীয় দশার লক্ষণ আসতে পারে।
২. দ্বিতীয় দশা হল- অস্ত্রোপচারে ক্ষত বা স্থানীয় লক্ষণ না থাকলে সিফিলিস উপবিষ আকারে দেহে অবস্থান নেয়। এঅবস্থাতেও কেবল Anti-Syphilitic ওষুধ প্রয়োগেই আরোগ্য হয়। যতদিন না ক্ষতস্থানের সাদাটে রং ও খসখসে ভাব স্বাভাবিক অবস্থা প্রাপ্ত হয় এবং ঐস্থানের রং স্বাভাবিক হয় ততদিন ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে। শেষে Anti-Psoric ওষুধ প্রযোজ্য।
৩. সিফিলিসের স্থানীয় লক্ষণ থাকুক আর না-ই থাকুক, যদি Syphilis বৃদ্ধিপ্রাপ্ত সোরার সঙ্গে একযোগে অবস্থান করে তবে প্রথমে Anti-Psoric ওষুধ প্রয়োগ করে সোরার উপসর্গ প্রশমিত হলে Anti-Syphilitic ওষুধ দিতে হবে। স্থানীয় লক্ষণ থাকলে পর্যায়ক্রমে Anti-Psoric ও AntiSyphilitic ওষুধ প্রযোজ্য যতক্ষণ স্থানীয় লক্ষণ বিলীন না হয়।
স্মরণযোগ্য :
এরূপ চিকিৎসায় রোগারোগ্য অসমাপ্ত থাকলে সিফিলিস সুপ্ত অবস্থা প্রাপ্ত হবে এবং ভবিষ্যতে দ্বিতীয় দশার লক্ষণ প্রকাশ পাবে।
৪. যদি বৃদ্ধিপ্রাপ্ত সাইকোসিসের সাথে সিফিলিস একযোগে বর্তমান থাকে তবে প্রথমে Anti-Sycotic ওষুধ দিয়ে সাইকোসিসের প্রাধান্য কমিয়ে Anti-Syphilitic ওষুধ দিতে হবে। ক্ষতস্থানের স্বাভাবিক অবস্থা না আসা পর্যন্ত এভাবে পর্যায়ক্রমে ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে।
৫. সিফিলিস যদি বৃদ্ধিপ্রাপ্ত সোরা ও বৃদ্ধিপ্রাপ্ত সাইকোটিক উভয়ের সঙ্গে একযোগে থাকে তবে প্রথমে Anti-Psoric ওষুধ দিয়ে তা প্রশমিত হলে সাইকোসিস ও সিফিলিসের মধ্যে যেটি প্রকট থাকবে সেই ওষুধ প্রয়োগ করে তা প্রশমিত হওয়ার পর বাকিটার ওষুধ দিতে হবে। পুনরায় Anti-Psoric ওষুধ দিয়ে পর্যায়ক্রমে সাইকোসিস ও সিফিলিসের মধ্যে যেটি প্রকট তার ওষুধ দিয়ে তা প্রশমিত হলে পরে বাকিটার ওষুধ দিতে হবে। এভাবে পর্যায়ক্রমে প্রয়োজন মত ওষুধ প্রয়োগে আরোগ্য হয়।
৬. স্থানীয় লক্ষণ বিলুপ্তির পর Anti-Syphilitic ওষুধ প্রয়োগ করলেই স্থানীয় লক্ষণ প্রকাশ পায়। এখন স্থানীয় লক্ষণ বিলুপ্ত না হওয়া পর্যন্ত Anti Syphilitic ওষুধ প্রয়োগ করে যেতে হবে।
সুত্রঃ বিস্ময়কর লক্ষনে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা (ডা. ইদ্রিস আলী)
সোরার রোগীর ধাতুগত লক্ষণ :
১. সর্বদা ভীতিপূর্ণ, পরিপূর্ণ, অবসাদগ্রস্ত, শ্রমবিমুখ।
২. মেজাজ খিটখিটে সামান্য মতের অমিল হলে ক্ষিপ্ত হয়।
৩. স্বার্থপরতা কিন্তু নাটকীয় উদারতা দেখায়।
৪. অস্বাভাবিক ক্ষুধা, খেলে আবার ক্ষুধা লেগে যায়।
৫. অসম্ভব চুলকানি, চুলকানোর পর জ্বালা।
৬. হাত পায়ের তলা জ্বলে।
৭. দেহের বর্র্জ নির্গমন পথগুলি লাল বর্ণের।
৮. যে কোন স্রাব নির্গমনে আরাম বোধ।
৯. দাঁতে, মাড়ীতে ময়লা জমে।
১০. কেবলই শুয়ে থাকতে চায়।
১১. নোংরামি পছন্দ।
১২. স্নয়ুকেন্দ্রে প্রবল বিস্তার করে কিন্তু যান্ত্রিক পরিবর্তন ঘটে না।
১৩. যে কোন সময় রোগাক্রমন বা বৃদ্ধি ।
১৪. চোখে নানা রং দেখে ও দৃষ্টিভ্রম হয়।
সিফিলিসের রোগীর ধাতুগত লক্ষণ :
১. আত্নহত্যা করার ইচ্ছা।
২. নৈরাশ্য, হঠকারিতা, মূর্খতা, বিতৃষ্ণা।
৩. স্মরণশক্তি ও ধারণশক্তি হ্রাস।
৪. মানসিক জড়তায় কথা কম বলে।
৫. মাংসে অরুচি কিন্তু দুগ্ধ খাইবার ইচ্ছা।
৬. অগ্নিকান্ড, হত্যাকান্ডের স্বপ্ন দেখে।
৭. সূর্যাস্ত হতে সূর্যোদয় পর্যন্ত বৃদ্ধি।
৮. জীভ মোটা ও দাঁতের ছাপযুক্ত।
৯. চুলকানীবিহীন চর্মরোগ।
১০. বিকলঙ্গতা।
১১. অস্থির ক্ষয়প্রাপ্তি।
১২. স্রাবের প্রচুরতা, দুর্গন্ধতা এবং স্রাব নিসরনে রোগ বৃদ্ধি।
১৩. দুষ্টজাতীয় ফোঁড়া।
১৪. অতিরিক্ত গরম-ঠান্ডা অসহ্য।
টিউবারকুলিনাম রোগীর ধাতুগত লক্ষণ :
১. চিকিৎসাধীন অবস্থায়ও রোগী একই লক্ষণ ঘুরে ফিরে আসে।
২. একই সময়ে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়।
৩. যে খাবারে বৃদ্ধি সেই খাবারেই আকাঙ্খা।
৪. বিনা কারণে ঠান্ডা-সর্দ্দি লাগে।
৫. যথেষ্ট পানাহার সত্বেও দুর্বলতা, শুষ্কতা শীর্ণতা প্রাপ্ত হয়।
৬. কুকুর ভীতি বিদ্যমান।
৭. উদাসীনতা ও চিন্তাশূন্যতা।
৮. ক্রোধপরায়ণ, অসন্তুষ্ট, চঞ্চল, পরিবর্তনশীল মেজাজ।
৯. কামোত্ততার জন্য যে কোন উপায়ে শুক্রক্ষয় করে।
১০. বার বার চিকিৎসক বদল করে ।
১১. জাঁকজমকের সাথে কাজ শুরু করলেও তা অসম্পূর্ণ থেকে যায়।
১২. অনবরত ঘুরে বেড়ানো স্বভাব।
১৩. নিদ্রায় চিৎকার করে কথা বলে ।
সাইকোসিস রোগীর ধাতুগত লক্ষণ :
১. ডাক্তারের কাছে লক্ষণ বলতে গিয়ে দেখে আশেপাশে কেউ আছে কিনা।
২. ডাক্তার ঔষধ দিয়েছে! সে আবার খোঁজাখুঁজি করে। কারণ ডাক্তার লক্ষণ গুলো পুরাপুররি শুনল কিনা। আবার জিজ্ঞাস করে কোন ঔষধ কিসের জন্য দিয়েছে।
৩. পড়ালেখা করতে গেলেও সন্দেহ । একলাইন লেখে তো বারবার কাটাকাটি করে। চিন্তা করে এই শব্দের বদলে ঐশব্দ যোগ করি।
৪. ঘর থেকে বের হবে দেখবে সক ঠিকঠাক মত আছে তো?
৫. হিসাব করতে যাবে ব্যবসা অথবা চাকুরিতে সেখানেও সমস্যা, সন্দেহ আর ভূলে যাওয়া।
৬. মনেও সন্দেহ! রাতে এই বুঝি কেউ পিছনে পিছনে আসছে; আশেপাশে কেউ আছে।
৭. বাজার করতে যাবে সেখানেও সমস্যা এই বুঝি দোকানদার আমাকে ঠকিয়ে বেশি নিল । আমি বাজার করেছি কেউ দেখে পেলল না তো।
৮. এই ডাক্তার আমার রোগ বুঝবে কি বুঝবেনা, আমার রোগ সারাবে কি সারাবে না সন্দেহ। আরো ২-৩ জন ডাক্তার একাত্রিত হলে ভাল হতো।
৯. মনটি রোগের উপর পড়ে থাকে । সব সময় রোগের কথা বলে ।
১০. রোগ সূর্যোদয় হতে সূর্যান্ত পর্যন্ত বৃদ্ধি ।
১১. আঁচিল, টিউমার মাংস বৃদ্ধি, অন্ডকোষ প্রদাহ এর নিদর্শক।
১২. অস্বাভাবিক গঠন। যেমন- হাত পায়ের আঙ্গুল বেশী বা কম।
১৩. ঝড়-বৃষ্টির পূর্বে বা সময় ঘনঘন মূত্র ত্যাগ।
Collected
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the practice
Telephone
Website
Address
Barishal
C&B Road, 1 No Poal, Barisal Sadar
Barishal
আমাদের এখানে মহিলা থেরাপিস্ট দ্বারা হিজামা করিয়ে থাকি😊 দয়া করে শুধু আপুরা কল করুন,দেয়া নম্বরে🙂
1 No: C&B Pol Disabhabon
Barishal, 8200
https://www.youtube.com/watch?v=PJWFCxrm3us&t=356s
Abrar Rahman Tower, South Bijoypur, Gournadi
Barishal
Barishal
হেলবিডি, health bd,jihantv,jakariya mahamud, আমার এই চ্যালেনে স্বাস্থ্য নিয়ে সকল কথা। বড় বড় রোগ থেকে বাঁচার উপায়
Barishal, RAYHAN30645
Quranic Cure: রাসূল সা: এর নির্দেশিত চিকিৎসা পদ্ধতির আলোকে জ্বিন-জাদু ও বদ-নজর ইত্যাদি সমস্যার জন্য তাবিজ-কুফরি-শিরিকমুক্ত চিকিৎসার বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান। অ্যাপয়েন্টমেন্ট/শিডিউল নিত...
Barishal
আমাদের পণ্য ক্রয় করার জন্য যোগাযোগ করুন এই নাম্বারে। মোবাইল নং ০১৭১৯২২৪৩৭২
Barishal, 8200
Adil Medi Solution is an online medicine suppliers. We will provide unit-based pharmacy services to
Barisal Sadar
Barishal, 8200
DocLine BD is a Bangladesh-based online promotional company focused on producing the easiest ways fo