Dr.Abdur rahim colorectal and laparoscopic surgeon

https://youtu.be/9L-JV4DN1Wc?si=zd5HqCeE2oR_X673

কোলনিক পলিপেকটমি ও লেজার হেমোরয়েডো প্লাস্টি অপারেশন পরবর্তী সাক্ষাৎকার।#laser#piles#polypectomy# কোলনিক পলিপেকটমি ও লেজার হেমোরয়েডো প্লাস্টি অপারেশন পরবর্তী সাক্ষাৎকার।

পিত্ত পাথরের লক্ষণঃ
😌বুকের ডান পাঁজরের নিচে ব্যথা শুরু হতে পারে তা কয়েক মিনিট থেকে কয়েক ঘণ্টা পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। ব্যথা ধীরে ধীরে ডান কাঁধ বরাবর ছড়িংয়ে পড়ে, এমন সময় জ্বরও হতে পারে।
🙁পিঠের বা পেটের মাঝ বরাবর এবং বুকের ভেতরও ব্যথা ছড়িয়ে পড়তে পারে।
🙁বমি বা বমি বমি ভাব হতে পারে।
🙁পায়খানার রঙ সাদা সাদা এবং পায়খানার সাথে চর্বি যেতে পারে।
🙁বদহজম বা চর্বি জাতীয় খাবার খেলেই বদহজম হয়।
😔বারবার ঢেঁকুর ওঠা।
😌পেটে গ্যাস জমা, পাতলা পায়খানা হওয়া।
😌কাধের ডান পাশে ব্যথা করা।

💇‍♂️চিকিৎস্যাঃ
ওপেন সার্জারি: গল ব্লাডার পেটে কেটে সরানো হয়। ওপেন সার্জারিতে ভালো হতে সময় বেশি লাগে এবং সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি। পিত্তথলি ফুলে গেলে বা রোগাক্রান্ত হলে বা ল্যাপারোস্কোপিক অপসারণ সম্ভব না হলে ওপেন সার্জারি করা হয়। Cholecystectomy পদ্ধতির প্রকারের সিদ্ধান্ত সার্জনের উপর নির্ভর করে।

ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি: পেটে তিন বা চারটি ফুটো করে এক অস্ত্রোপচার করে পিত্তথলি বের করা হয়।
ডাঃআবদুর রহিম
সহকারী অধ্যাপক (সার্জারী)
কোলরেক্টাল এন্ড ল্যাপারস্কপিক সার্জন
চেম্বারঃ
ডিল্যাব মেডিকেল সার্ভিসেস
সদর রোড
বরিশাল।
মোবাঃ+8801822885975

পাকস্থলীর ক্যানসারঃ
কারনঃ
নারীদের চেয়ে পুরুষরা বেশি আক্রান্ত হন। যে কারণে পাকস্থলীতে ক্যান্সার হয়, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে-

* হেলিকোব্যাকটর পাইলোরি নামক এক প্রকার জীবাণুর আক্রমণ

* প্রচুর পরিমাণে মদপান

* অত্যধিক লবণ আছে এমন খাবার গ্রহণ করা

* সংরক্ষিত টিনজাত খাবার

* অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের অভাব রয়েছে এমন খাবার গ্রহণ করা

* যারা ধূমপায়ী

* বংশগত কারণেও পাকস্থলীতে ক্যান্সার হয়।
উপসর্গঃ
* অল্প খেলে তৃপ্তি চলে আসে * পেট ফেঁপে ও ফুলে থাকে * বমি হয় * রক্তস্বল্পতা দেখা দেয় * খাদ্যগ্রহণের পর খাদ্যনালীতে ব্যথা হয় * শরীরের ওজন কমে যায় * বমির সঙ্গে রক্ত যাওয়া*কালো পায়খানা হওয়া।

চিকিৎসাঃ
১)অপারেশন -ক্যানসার আক্রান্ত অংশ কেটে বাকী অংশ জুড়ে দেয়া হয়।
২) কেমোথেরাপি।
৩)ইমিউনোথেরাপি।

Gall Stones(পিত্ত পাথর) এর লক্ষণ ও চিকিৎসাঃ

পিত্ত পাথরের লক্ষণগুলি সাধারণত দেখা যায় যখন তারা নালীতে/থলিতে প্রদাহ/ বাধা সৃষ্টি করে। সাধারণ লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:

• পেটে অসহ্য যন্ত্রণা... ডান পাশে।

• পিঠে বা কাঁধে ব্যথা

• বমি বমি ভাব

• বমি

• জ্বর

• প্রস্রাব এবং মলের দৃশ্যমান পরিবর্তন

• কিছু খাবারের কারণে পেটে ব্যথা শুরু হয।

পিত্ত পাথর হওয়ার জন্য নিম্নলিখিত কারণগুলি রয়েছে:

• মহিলাদের পিত্ত পাথর হওয়ার ঝুঁকি বেশি

• 40 বছরের বেশি বয়সীরা উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে

• হাই ফ্যাট ডায়েট

• ইয়ো-ইয়ো ডায়েটিং

• উচ্চ কলেস্টেরল

• ডায়াবেটিস

• যকৃতের রোগ

• রক্তের ব্যাধি

• ওজন কমানোর সার্জারি

চিকিৎস্যাঃ
ওপেন সার্জারি: গল ব্লাডার পেটে কেটে সরানো হয়। ওপেন সার্জারিতে ভালো হতে সময় বেশি লাগে এবং সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি। পিত্তথলি ফুলে গেলে বা রোগাক্রান্ত হলে বা ল্যাপারোস্কোপিক অপসারণ সম্ভব না হলে ওপেন সার্জারি করা হয়। Cholecystectomy পদ্ধতির প্রকারের সিদ্ধান্ত সার্জনের উপর নির্ভর করে।

ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি: পেটে তিন বা চারটি ফুটো করে এক অস্ত্রোপচার করে পিত্তথলি বের করা হয়।
ডাঃআবদুর রহিম
কোলরেক্টাল এন্ড ল্যাপারস্কপিক সার্জন
চেম্বারঃডিল্যাব মেডিকেল সার্ভিসেস
সদর রোড, বরিশাল।

ব্রেস্ট ক্যানসার রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসাঃ
লক্ষণঃ

* স্তন এ চাকা দেখা দেয়া।

* স্তন এর চামড়ার রং পরিবর্তন হওয়া বা চামড়া মোটা হওয়া। (কমলালেবুর খোসার মতো)

* স্তনের বোঁটা ভেতরে দেবে যাওয়া।

* বোটা দিয়ে রক্ত পড়া।

ডায়াগনোসিস বা শনাক্তকরণ পরীক্ষাঃ

প্রথমেই বিশেষজ্ঞরা রোগীর রোগের হিস্ট্রি নিয়ে থাকেন। শারীরিক পরীক্ষা করেন। বিভিন্ন পরীক্ষার মাধ্যমে ব্রেস্ট ক্যান্সার শনাক্ত করা হয়। রোগীর বয়সের সঙ্গে সামাঞ্জস্য রেখেই বিশেষজ্ঞরা তা দিয়ে থাকেন। যেমন-

* ম্যামোগ্রাফি * আলট্রাসনোগ্রাফি * এমআরআই * FNAC -চাকা থেকে * বায়োপসি/মাংস পরীক্ষা

চিকিৎসা

প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়লে শতকরা ৯০-৯৫ ভাগ রোগী সুস্থ্য হতে পারেন। এ ক্যান্সারের চিকিৎসা প্রধানত কয়েকভাগে বিভক্ত-

* সার্জারি * কেমোথেরাপি * রেডিওথেরাপি

* হরমোন থেরাপি * টার্গেটেড থেরাপি।

পাইলস প্রতিরোধের উপায় হচ্ছে সময়মতো কোষ্ঠকাঠিন্য ও ডায়রিয়ার চিকিৎসা করা, টয়লেটে বসে বসে পেপার/বই না পড়া, খাবারের সঙ্গে আঁশজাতীয় জিনিস যেমন-ফল, সবজি, সালাদ পরিমাণ মতো খাওয়া, দৈনিক ১০-১২গ্লাস পানি পান করা, গরু -খাসির মাংস কম খাওয়া,ভাজা পোড়া খাবার পরিহার করা,ভারি ওজন না তোলা, অতিরিক্ত গরমে বেশিক্ষণ না থাকা ইত্যাদি।

কোলন ক্যান্সার এবং রেক্টাল ক্যান্সার একত্রে কোলরেক্টাল ক্যান্সার নামে পরিচিত। বর্তমান বিশ্বে নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে এটি ক্যান্সারের তৃতীয় প্রধান কারণ। বাংলাদেশেও এ রোগের প্রকোপ কম নয়। প্রথম দশটি ক্যান্সারের মধ্যে একটি হল কোলরেক্টাল ক্যান্সার।

https://youtu.be/A-F4_hMvW2Y

obstructed defecation syndrome(কোষ্ঠ আটকে যাওয়া) রোগের স্হায়ী চিকিৎসা। obstructed defecation syndrome(কোষ্ঠ আটকে যাওয়া) রোগের স্হায়ী চিকিৎসা।ODS এর সাধারণ কিছু লক্ষণ ও উপসর্গঃ • মলাশয়ে মল এসে থাকলেও সেই মল ব...

Dr.Abdur rahim colore**al and laparoscopic surgeon updated their website address.

রেক্টাল পলিপের চিকিৎস্যা। রেক্টাল পলিপের চিকিৎস্যা।এ্যাডভাণ্সড পাইলস,ল্যাপারস্কপি, জেনারেল এন্ড কোলরেক্টাল কেয়ার,ডিল্যাব মেডিকেল সার্ভ...

ল্যাপারস্কপিক পিত্তপাথরের অপারেশন। ল্যাপারস্কপিক পিত্তপাথরের অপারেশন।এ্যাডভাণ্সড পাইলস,ল্যাপারস্কপি, জেনারেল এন্ড কোলরেক্টাল কেয়ার,ডিল্যাব মেড....

পাইলস বা এনালফিসার রোগের অপারেশন পরবর্তী কোন কোন নির্দেশনা মানা জরুরী। পাইলস বা এনালফিসার রোগের অপারেশন পরবর্তী কোন কোন নির্দেশনা মানা জরুরী।

এ্যাডভান্সড কোলন ক্যানসার অপারেশন পরবর্তী একটি সাক্ষাৎকার। এ্যাডভান্সড কোলন ক্যানসার অপারেশন পরবর্তী একটি সাক্ষাৎকার।

পিত্তনালী ও খাদ্যনালীর সংযোগ স্থলের ক্যানসার (periampulary carcinoma) এ ডাবল বাইপাস সার্জারী। পিত্তনালী ও খাদ্যনালীর সংযোগ স্থলের ক্যানসার (periampulary carcinoma) এ ডাবল বাইপাস সার্জারী।

কোলন ক্যানসার অপারেশন পরবর্তী সাক্ষাৎকার। ক্লোজলুপ সিনড্রোম।

পাইলসের আধুনিক চিকিৎসা -লংগো অপারেশন। পাইলসের আধুনিক চিকিৎসা -লংগো অপারেশন। longo operation, bloodless operation for piles.Stapled haemorrhoidectomy. Hemorrhoid operation .আমাদের ঠিকানাডিল্যা...

কি ভাবে বুঝবেন মুত্রথলিতে পাথর হয়েছে? কি ভাবে বুঝবেন মুত্রথলিতে পাথর হয়েছে?

25 August 2021

পাকস্থলীর ক্যানসার অপারেশন পরবর্তী সাক্ষাৎকার। পাকস্থলীর ক্যানসার অপারেশন পরবর্তী সাক্ষাৎকার।

পায়ুপথের ভিতরে রক্ত ক্ষরণ বন্ধে কোলনস্কপির মাধ্যমে ইলেকট্রকটারাইজেশন করলাম.... সম্ভবত বরিশালে এটাই প্রথম থেরাপিউটিক কোলনস্কপি।

https://www.facebook.com/110630241124635/posts/138001595054166/

https://www.facebook.com/110630241124635/posts/132112692309723/

কেস রিপোর্টঃ
রোগীর বয়স ৫৯ বছর,মহিলা,
কয়েক মাস ধরে পায়খানায় কালো ও তাজা রক্ত যায়। ৪ দিন ধরে পেট ব্যথা।
কোলনস্কপিতে বৃহদন্ত্রের বামদিকে ক্যানসার পাওয়া গেলো।
চিকিৎসাঃ ক্যানসার আক্রান্ত অংশ কেটে ফেলে বাকী অংশ জুড়ে দেয়া।

https://www.facebook.com/110630241124635/posts/126622006192125/

https://youtu.be/rf0LiITk-dk

এনালফিসার রোগের স্থায়ী সমাধান। এনালফিসারঃএনাল ফিসার, সহজ বাংলায় গেজ। এ এনাল ফিসার কী? খুব সহজ ভাষায় এনাল ফিসার হচ্ছে পায়ুপথ ছিঁড়ে যাওয়া, কোষ্ঠ অস.....

কেস রিপোর্টঃ
রোগীর বয়স ২৭বছর,পুরুষ,
কয়েক মাস ধরে পাতলা পায়খানা ও শরীর দুর্বল।
কোলনস্কপিতে সিকাম নামক বৃহদন্তে ক্যানসার পাওয়া গেল।
চিকিৎসাঃ ক্যানসার আক্রান্ত অংশ কেটে ফেলে বাকী অংশ জুড়ে দেয়া।

https://youtu.be/4Th0PPg8Dz8

ফিস্টুলা/ভগ্ননাল রোগের স্থায়ী চিকিৎস্যা। ফিস্টুলা/ভগ্ননাল রোগের স্থায়ী চিকিৎস্যা।ফিস্টুলা কী?মলদ্বারের বিশেষ ধরনের সংক্রমণের ফলে এই রোগ হয়। মলদ্বারের ভ...

কেস হিস্টিরিঃ গতকাল একজন রোগীর কোলনস্কপি করলাম।তার সমস্যা ছিলো পায়ুপথে ফ্রেস রক্ত যেত কিন্তু পায়ুপথ থেকে কোন পিন্ড বের হতো না যেমনটি পাইলস হলে বের হয়।
কোলনস্কপি করে বড় একটি রেক্টাল পলিপ পেলাম।
পলিপ নিয়ে একটু আলোকপাত করা যাক।

পলিপ হচ্ছে আঙুলের মাথার মতো একটি অস্বাভাবিক অংশ যা কোলনের/ রেক্টামের দেয়াল থেকে বেরিয়ে আসে। সাধারণত ৩০ বছরের পর বৃহদন্ত্রে এই পলিপ দেখা দেয়, অবশ্য রেক্টাল পলিপ ছোটবেলাতে দেখা দিতে পারে। প্রশ্ন হচ্ছে পলিপ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ? কোলন পলিপ গুরুত্বপূর্ণ কারণ এখান থেকেই কোলন ক্যান্সারের সূত্রপাত হতে পারে।

লক্ষণ : শুরুতে সাধারণত এই রোগের কোনো লক্ষণ দেখা যায় না, পরে মলের সঙ্গে রক্ত, কাল মল হওয়া, রক্তশূন্যতা, পেটে ব্যথা, ডায়রিয়ার মতো লক্ষণ হওয়া এবং কোষ্ঠ পরিষ্কার না হওয়ার মতো সমস্যা হয়।

রোগ নির্ণয় : পাইলস ও পায়ুপথের অন্যান্য রোগের মতো কোলন পলিপেও রক্ত যায়। এ সমস্যাকে রোগীরা পাইলস ভেবে ভুল করেন। কোলন পলিপ নির্ণয়ের আধুনিক পরীক্ষা হচ্ছে কোলোনোস্কোপি। একমাত্র এই পরীক্ষার মাধ্যমেই কোলন পলিপ নির্ণয় করা যায়। কোলনের কোনো স্থানে পলিপ দেখা দিলে পুরো কোলন কোলোনোস্কোপির মাধ্যমে পরীক্ষা করা হয়।
চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, পলিপ কোলোনোস্কোপির মাধ্যমেই অপসারণ করা যায়, অর্থাৎ এর জন্য কোনো বড় অপারেশনের প্রয়োজন নেই। রোগীকে অজ্ঞান করারও কোনো প্রয়োজন নেই। কয়েক ঘণ্টা পরেই পলিপ অপারেশনের রোগী বাসায় ফিরে যেতে পারেন। পলিপ অপারেশনের পরপরই রোগী স্বাভাবিক খাবার খেতে পারেন। কোলন পলিপ অপসারণের পর সেটি পরীক্ষা করে দেখতে হয় কী ধরনের পলিপ বা তাতে ক্যান্সার হয়েছে কি না।

পরবর্তী চিকিৎসা : কোলন পলিপ অপারেশনের পর চিকিৎসক প্রায়ই কয়েক বছর পরপর কোলোনোস্কোপির উপদেশ দেন। কারণ কিছু কিছু পলিপ কোলোনের অন্যান্য স্থানে আবার হয়। আবার বিশেষ ধরনের পলিপ (Adenometous Polyp) অপারেশনের পরও সেখানে ভবিষ্যতে ক্যান্সার হতে পারে তাই এসব ক্ষেত্রে বারবার কোলোনোস্কোপি করা জরুরি। তাই মলে রক্ত গেলে পলিপ আছে কি না তা নিশ্চিত হয়ে নিন।

গতরাতে করা পাইলসের আধুনিক অপারেশন লংগো। ।লংগো কি? জানুন নিচের লিংকে https://youtu.be/7MB_ZvzPCSQ