Sheikh Asif
Every soul will taste death. Then unto Us will you be returned. And that’s for your own good.
When you forget that you need Allah (God), He puts you in a situation that causes you to call upon Him.
একুশে স্মৃতি পদক-২০২৪ এর জন্য চূড়ান্ত পর্যায় মনোনীত হয়েছেন কলারোয়ার কৃতি সন্তান শেখ আবির আহম্মেদ।
শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল মেধা বিকাশে সহায়তা প্রদান, শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা তৈরী করা এবং তরুণ বয়সে সমাজ সেবায় বিশেষ অবদান রাখায় একুশে স্মৃতি পরিষদ কতৃক
"একুশে স্মৃতি পদক-২০২৪" এর জন্য চূড়ান্ত পর্যায়ে মনোনীত হয়েছেন। আবির কলারোয়া পৌরসভার ঝিকরা গ্রামের সন্তান। সে স্বনামধন্য স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংগঠন দেশমাতৃ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি। তরুণ বয়সে সে সমাজ সেবায় বিশেষ অবদান রাখায় ইতিমধ্যে আন্তর্জাতিক শান্তি পুরষ্কার-২০২৩ প্রাপ্ত হয়েছেন এছাড়াও আবির ২০১৯ সালে বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন। কলারোয়ার সর্ব শ্রেণির মানুষের কাছে সে বেশ জনপ্রিয়। আবির বলেন তার এই অর্জনগুলি, তার সামনে এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ কোরবে। তার এই অর্জনে কলারোয়ার সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা আনন্দিত। আবির সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন।
সূরা কাহাফ পড়ছেন না??? 💔
দিন শেষে অন্যের আমল দেখে আফসোস ছাড়া আর কিছুই হবেনা। তাই আফসোস যেন না হয় তাড়াতাড়ি সূরা কাহাফ তেলাওয়াত করে নিন। মাত্র ১১০ আয়াত, আগামী শুক্রবার পাবেন কি না পাবেন আল্লাহই ভালো যানেন।
সূরা কাহাফ পড়ে নিন,আর বেশি বেশি দুরুদ পাঠ করুন।
اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ وَعَلٓى اٰلِ مُحَمَّدٍ
আল্লহুম্মা সল্লি আ'লা মুহা'ম্মাদিন ওয়া আ'লা আলি মুহা'ম্মাদ! 💕⭕ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন-
‘তোমরা জুমার রাত ও জুমার দিনে আমার ওপর বেশি বেশি দরূদ পাঠ কর। যে ব্যক্তি আমার ওপর একবার দরূদ পাঠ করে আল্লাহ তায়ালা তার ওপর দশবার রহমত নাজিল করেন।
(আসসুনানুল কুবরা, বায়হাকী) 💞
চোখ ওঠা রোগ থেকে
মুক্তি লাভের উপায়।
কুরআন সুন্নাহর চিকিৎসা গ্রহণ করুন।
১ নং- কুরআনী চিকিৎসা:
"فَکَشَفۡنَا عَنۡکَ غِطَآءَکَ فَبَصَرُکَ الۡیَوۡمَ حَدِیۡدٌ"
/سورة --ق ﴿۲۲﴾
উচ্চারণঃ "ফাকাশাফনা-‘আনকা গিত্বা-আকা ফাবাছারুকাল ইয়াওমা হাদীদ"।
অর্থঃ "এখন তোমার সম্মুখ হতে পর্দা উম্মোচন করেছি। অদ্য তোমার দৃষ্টি প্রখর।"
[সূরা:- ক্বাফ -- ২২ আয়াত]
নিয়মঃ আয়াত শরীফ বিছমিল্লাহির রাহমানির রাহীম সহ সাতবার তিলাওয়াত করবে এবং সাথে সূরা ফাতিহা এবং যে কোন দরূদ শরীফ পাঠ করে হাতের তালুতে অথবা দু হাতের বৃদ্ধ আংগুলের নখের উপর ফুঁ দিয়ে দু চোখে আলতোভাবে মলে দিবে।
ছোটদের চোখ ওঠলে বড়রা উক্ত নিয়মে পাঠ করে তাদের চোখে ফুঁ দিবে,ইনশা- আল্লাহ্ অল্প সময়ে আরোগ্য লাভ করবে ।
২ নং--কুরআনী চিকিৎসা:
"رَبَّنَاۤ اَتۡمِمۡ لَنَا نُوۡرَنَا وَ اغۡفِرۡ لَنَا ۚ اِنَّکَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ" /سورة -التحريم-- ﴿۸﴾
উচ্চারণঃ "রাব্বানা আতমিম লানা-নূরানা- ওয়াগফিরলানা-
ইন্নাকা ‘আলা-কুল্লি শাইয়িং ক্বাদীর"।
অর্থঃ "হে আমাদের রাব্ব!
আমাদের জ্যোতিকে পূর্ণতা দান করুন
এবং আমাদেরকে ক্ষমা করুন,
আপনি সর্ব বিষয়ে ক্ষমতাবান"।
[সূরা:- আত্ তাহরীম-- ০৮]
নিয়মঃ প্রত্যেক ফরয নামাযের পর আয়াত শরীফ তিলাওয়াত করে চোখে ফুঁ দিবেন
এবং দ্রুত আরোগ্য লাভের জন্য আল্লাহর নিকট কায়মনবাক্যে দোয়া করবেন ।
৩ নং হাদীসের চিকিৎসা:
আমল: যে ব্যক্তি প্রত্যেক নামাজের পর এই দোয়াটি ৩ বার পড়বে। তার চোখের ব্যথা দূর হয়ে যাবে।
"اللّهمَّ عَافِنِي فِي بَدَنِيْ اللَّهمَّ عَافِنِيْ فِي سَمْعِيْ اللَّهمَّ عَافِنِي فِي بَصَرِي لَا إلهَ إلَّا أنْت"/
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা 'আ-ফিনি ফি বাদানি, আল্লাহুম্মা 'আ-ফিনি ফি সাম-ই, আল্লাহুম্মা 'আ-ফিনি ফি বাসারি, লা-ইলাহা ইল্লা- আনতা।
অর্থ: হে আল্লাহ! আমার দেহ সুস্থ রাখুন। হে আল্লাহ! আমাকে সুস্থ রাখুন আমার শ্রবণ ইন্দ্রিয়ে। হে আল্লাহ! আমাকে সুস্থ রাখুন আমার দৃষ্টিশক্তিতে। আপনি ছাড়া কোনো উপাস্য নাই।
বৃষ্টির সময়ের ৬টি সুন্নাহ 🖊️
{১} বৃষ্টির দোয়া পাঠ করা। 👇
দোয়াটি হলো- اللَّهُمَّ صَيِّبًا نَافِعًا “হে আল্লাহ কল্যাণকর বৃষ্টি দাও” (বুখারী: ৬৯১)🍂
অতিবৃষ্টি বা ক্ষতিকর বৃষ্টি হলে এই দোয়া পাঠ করা- اللَّهُمَّ حَوَالَيْنَا، وَلاَ عَلَيْنَا “হে আল্লাহ আমাদের আশপাশে (জনবসতির বাহিরে) বৃষ্টি দাও, আমাদের উপর নয়।’’ (বুখারী: ৯৩৩)🍂
{২} আল্লাহর ভয়ে ভীত-সন্ত্রস্ত থাকা।
উম্মুল মুমিনীন আয়েশা রা. বলেন, আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হলে এবং ঝড়ো হাওয়া প্রবাহিত হলে প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঘাবড়ে যেতেন যে, এটি আল্লাহর আযাব কিনা। (সহীহ মুসলিম: ১৯৫৭)🍂
{৩} বৃষ্টিকে আল্লাহর রহমত বলে অভিহিত করা।
উম্মুল মুমিনীন আয়েশা রা. বলেন, প্রিয়নবী সা. যখন বৃষ্টি দেখতেন তখন বলতেন, “এ তো আল্লাহর রহমত।” (সহীহ মুসলিম: ১৯৫৭)🍂
{৪} বৃষ্টি-বাদল সংক্রান্ত কুসংস্কার থেকে মুক্ত হয়ে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসী হওয়া।
প্রিয়নবী সা. হাদীসে কুদসীতে বলেন, “যে বলে, আল্লাহর করুণা ও রহমতে আমরা বৃষ্টি লাভ করেছি, সে হল আমার প্রতি বিশ্বাসী এবং নক্ষত্রের (শক্তির) প্রতি অবিশ্বাসী। আর যে বলেছে, অমুক অমুক নক্ষত্রের প্রভাবে আমাদের উপর বৃষ্টিপাত হয়েছে, সে আমার প্রতি অবিশ্বাসী এবং নক্ষত্রের প্রতি বিশ্বাস স্থাপনকারী।” (সহীহ মুসলিম: ৮৪৬)🍂
{৫} বৃষ্টির পানি গায়ে লাগানো।
রাসুলুল্লাহ সা. বৃষ্টির পানি গায়ে লাগাতেন। সহীহ মুসলিম: ১৯৫৬
{৬} বৃষ্টির সময় দোয়া কবুল হয়, তাই এ সময়ে দোয়া করা।🍂
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, “দুই সময়ের দো’আ প্রত্যাখ্যাত হয় না কিংবা কম প্রত্যাখ্যাত হয়। (এক) আযানের সময়। (দুই) বৃষ্টির সময়।” সহীহুল জামে: ৩০৭৮💜
⚠️ঈমান বিধ্বংসী এক আয়োজনের
নাম BTS - বিটিএস।🚫 👇
বর্তমান সময়ের ভয়াবহ ফেতনাগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি হচ্ছে বিটিএস। মস্তিষ্ক বিকৃত মানুষ আর একেবারেই দ্বীন ইসলাম সম্পর্কে অজ্ঞ ব্যাক্তি ছাড়া এমন ফেতনায় কারও পরার কথা না। যারা BTS FAN আছেন তাদেরকে আল্লাহ এবং আল্লাহর রাসূল (সাঃ) এর কয়েকটি আদেশ উপদেশ আর সতর্কবাণী পৌঁছে দিতে চাই। তবে হ্যাঁ আপনি যদি প্রকৃত মুসলিম হয়ে থাকেন তাহলে এটি আপনার জন্যই করা পোস্ট। অমুসলিম কাফির, নাস্তিক কিংবা তথাকথিত মুসলিম যাদের কাছে কুরআন-হাদিস খুব একটা মুল্যবান নয় তাদের জন্যে এই পোস্ট না।
BTS এর কয়েকটি কার্যক্রম আর বৈশিষ্ট্যের মধ্যে নাচ এবং গান অন্যতম। এরা এদের জীবনের লড়াইয়ের গল্প নিয়ে গান তৈরী করে থাকে। এবং এদের গান যেকোন ভাষার মানুষের কাছেই শ্রুতিমধুর লাগে। এছাড়া তাদের চেহাড়া বেশ আকর্ষণীয় যা অনেক মহিলাদেরকেও কাছে টানে। এছাড়া ওরা অনেক ভালো ভালো কাজের সাথে জড়িত যেমনঃ বিরাট অংকের অর্থ দান করা। আর এদেরকে সমকামীদের মতো আচরণ করতেও দেখা যায়। আর তারা মোটামুটি সকলেই নাস্তিক বলেই আমরা জানি।
আসুন এদের প্রত্যেকটা কার্যক্রম আর বৈশিষ্ট্য নিয়ে আজকে সংক্ষেপে আলোচনা করার চেষ্টা করবো, ইনশাআল্লাহ।
1️⃣ গান বাজনা ও নাচঃ
🔴 নবী (সাঃ) বলেছেনঃ আমার উম্মাতের মধ্যে অবশ্যই এমন কতগুলো দলের সৃষ্টি হবে, যারা ব্যভিচার, রেশমী কাপড়, মদ ও বাদ্যযন্ত্রকে হালাল জ্ঞান করবে। [বুখারী হা/৫৫৯০]
🔴 রাসূল (সা) বলেন, আমার উম্মাতের এক প্রকার লোক বের হবে যারা বাদ্যযন্ত্র চালাবে। আল্লাহ তাআলা এদেরকে মাটির নিচে ধ্বসিয়ে দিবেন এবং তাদের কতককে বানর ও শুকরে রুপান্তরিত করবেন।
[আবু দাউদ হা/৩৬৮৮]
🔴 উমর ইব্ন আবদুল আযীয (রহঃ) বলেন, তুমি যে বাদ্যযন্ত্র ও সেতার বের করেছ, তা তো ইসলামে বিদআত (নতুন আবিষ্কার)। আমি স্থির করেছি তোমার নিকট এমন এক ব্যক্তিকে পাঠাব, যে তোমার মাথার লম্বা বাবড়ি সমান করে কেটে দেবে। [নাসাঈ হা/৪১৩৫]
2️⃣ চেহাড়া দেখে আকর্ষিত হওয়াঃ
আমাদের মধ্যে অনেক মেয়েরাই আছে যারা BTS দের চেহারা বেশ পছন্দ করে। অনেকে এদের চেহারা দেখে এতোটাই আকর্ষিত হয় যে তাদেরকে নিজের মনের মাধুরী মিশিয়ে রোমান্টিক কথাবার্তাও বলে। আবার কেউ যদি এদের সমালোচনা করে তখন তারা এর প্রতিবাদ করতেও ভুলেন না।
🔴আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা কুরআন কারীমে বলেন,
وَ قُلۡ لِّلۡمُؤۡمِنٰتِ یَغۡضُضۡنَ مِنۡ اَبۡصَارِہِنَّ وَ یَحۡفَظۡنَ فُرُوۡجَہُنَّ وَ لَا یُبۡدِیۡنَ زِیۡنَتَہُنَّ اِلَّا مَا ظَہَرَ مِنۡہَا وَ لۡیَضۡرِبۡنَ بِخُمُرِہِنَّ عَلٰی جُیُوۡبِہِنَّ
অর্থ: আর মুমিন নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত করে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হেফাযত করে। [সূরা আন-নুর - ৩১]
অর্থাৎ উক্ত আয়াত দ্বারা আল্লাহ মুমীন নারীদেরকে বলছেন তাদের দৃষ্টিকে হেফাজত করতে। তারা কোন বেগানা পুরুষের দিকে অপ্রয়োজনে তাকাতে পারবে না। শুধু ছেলেরাই তাদের চোখের হেফাজত করবে বেপারটি এমন নয়। মেয়েদেরকেও তাদের চোখের হেফাজত করতে বলা হয়েছে।
3️⃣ অমুসলিমদের ভালো কাজঃ
একজন মানুষ ততক্ষণ মুসলিম হতে পারে না যতক্ষণ না তার আকিদা সঠিক থাকে। “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ” যে এই কালিমা মনে প্রাণে বিশ্বাস করবে, মুখে স্বীকার করবে এবং কর্মে প্রকাশ করবে তাকে মুসলিম বলা যাবে। তাছাড়া সে মুসলিম হতে পারে না। আর যে ব্যাক্তির এই আকিদা ঠিক নাই অর্থাৎ যে কাফির কিংবা অমুসলিম তার কোন ইবাদাত বা ভালো কাজ কিছুই গ্রহণ করা হয় না।
وَ مَنۡ یَّکۡفُرۡ بِالۡاِیۡمَانِ فَقَدۡ حَبِطَ عَمَلُہٗ ۫ وَ ہُوَ فِی الۡاٰخِرَۃِ مِنَ الۡخٰسِرِیۡنَ
অর্থ: আর কেউ ঈমানের সাথে কুফরী করলে তার কর্ম অবশ্যই নিষ্ফল হবে এবং সে আখেরাতে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। [মায়েদাহ - ৫]
🔴 আল্লাহ তা’আলা মুশরিকদের ইসলাম গ্রহণের পরও তাদের কোন আমল কবুল করবেন না যতক্ষণ না তারা মুশরিকদেরকে পরিত্যাগ করে মুসলিমদের কাছে এসে যায়। [ নাসাঈ -২৫৭০]
অর্থাৎ কোন ব্যাক্তির কোন ভালো কাজই আল্লাহর কাছে কবুল হয়না যতক্ষণ পর্যন্ত সে মুসলিম না হয়। আর আপনি তাদের দান করা দেখে তাদের প্রসংশায় পঞ্চমুখ। কেন আপনি কী কোন মুসলিমদের দান করা দেখেন না? আর কী বললে আপনি বুঝবেন যে আপনি ইসলাম থেকে বেরিয়ে গেছেন। আপনার একটুও ভয় হয় না আল্লাহর বিরুদ্ধে যেতে?
4️⃣ সমকামীতাঃ
যারা BTS FAN তারা কেউই মানতে চায় না যে এরা সমকামী। অথচ ওরা হরহামেশাই অভিনয়ের মাধ্যমে এগুলো করে থাকে। অন্তত এইটা তো আপনি মানবেন যে BTS এর মাধ্যমে সমকামীতাকে আর যায় হোক খারাপ দৃষ্টিতে দেখা হয় না। বলা যায় সমকামীতা প্রমোট করা হয়। আর আপনিই একটু ভেবে দেখুন তো আপনার কাছে এই সমকামীতা সহজ হয়ে গিয়েছে কিনা?
আসুন এইবার এই সমকামীতা সম্পর্কে আল্লাহ তা'আলা কি বলেছেন জেনে নিই,
অবশ্যই ইসলামে homosexuality সম্পূর্ণ হারাম। এবং স্বাভাবিক ব্যভিচারের চেয়েও খারাপ। লুত (আ) এর কওমকে (S***m আর Gomorrah নগরী) আল্লাহ ধ্বংস করে দিয়েছিলেন যেসব কারণে এর মধ্যে সমকামিতা ছিল একটি। আমি এখানে কুরআনের আয়াত আর হাদিসগুলো উল্লেখ করছি।
🔴 "এবং আমি লূতকে প্রেরণ করেছি। যখন সে স্বীয় সম্প্রদায়কে বললঃ তোমরা কি এমন অশ্লীল কাজ করছ, যা তোমাদের পূর্বে সারা বিশ্বের কেউ করেনি ? তোমরা তো কামবশতঃ পুরুষদের কাছে গমন কর নারীদেরকে ছেড়ে। বরং তোমরা সীমা অতিক্রম করেছ।" (আরাফ ৭:৮১-৮২)
🔴 "সারা জাহানের মানুষের মধ্যে তোমরাই কি পুরূষদের সাথে কুকর্ম কর?এবং তোমাদের পালনকর্তা তোমাদের জন্য সঙ্গিনী হিসেবে যাদের সৃষ্টি করেছেন, তাদেরকে বর্জন কর? বরং তোমরা সীমালঙ্ঘনকারী সম্প্রদায়।" (শুয়ারা ২৬:১৬৫-১৬৬)
🔴 "স্মরণ কর লূতের কথা, তিনি তাঁর কওমকে বলেছিলেন, তোমরা কেন অশ্লীল কাজ করছ? অথচ এর পরিণতির কথা তোমরা অবগত আছ! তোমরা কি কামতৃপ্তির জন্য নারীদেরকে ছেড়ে পুরুষে উপগত হবে? তোমরা তো এক বর্বর সম্প্রদায়। উত্তরে তাঁর কওম শুধু এ কথাটিই বললো, লূত পরিবারকে তোমাদের জনপদ থেকে বের করে দাও। এরা তো এমন লোক যারা শুধু পাকপবিত্র সাজতে চায়। অতঃপর তাঁকে ও তাঁর পরিবারবর্গকে উদ্ধার করলাম তাঁর স্ত্রী ছাড়া। কেননা, তার জন্যে ধ্বংসপ্রাপ্তদের ভাগ্যই নির্ধারিত করেছিলাম।" (কুরআন 27:54-57)
🔴 "আমার প্রেরিত ফেরেশতাগণ সুসংবাদ নিয়ে ইব্রাহীমের কাছে আগমন করল, তখন তারা বলল, আমরা লুতের জনপদের অধিবাসীদেরকে ধ্বংস করব। নিশ্চয় এর অধিবাসীরা অপরাধী।" (২৯:৩১)
দুর্ভাগ্য আমাদের, Al-Fatiha Foundation নামে একটা "মুসলিম" foundation আছে। যেটা কিনা মুসলিম গে, লেজবিয়ানদের প্রতিনিধিত্ব করে! (নাউজুবিল্লাহ)
কুরআনের স্পষ্ট আয়াত থাকা সত্ত্বেও কীভাবে তারা এটা করতে পারে??
এবার হাদিস দেখুনঃ
🔴 "ইবনে আব্বাস (রা) বলেন, রাসুল (স) বলেছেন, তোমরা যদি কাউকে পাও যে লুতের সম্প্রদায় যা করত তা করছে, তবে হত্যা কর যে করছে তাঁকে আর যাকে করা হচ্ছে তাকেও।" (আবু দাউদ 38:4447)
🔴 "আবু হুরাইরা (রা) থেকে বর্ণিত, রাসুল (স) বলেন, এক পুরুষ আরেক পুরুষের সাথে বা এক নারী আরেক নারীর সাথে ঘুমাতে পারবে না লজ্জাস্থান ঢাকা ব্যতীত। তবে ব্যতিক্রম করা যাবে, শিশু আর পিতার ক্ষেত্রে... রাসুল (স) ৩য় আরেকজনের কথা বলেছিলেন কিন্তু আমি ভুলে গিয়েছি।" (আবু দাউদ, 31:4008)
🔴 "জাবির (রা) থেকে বর্ণিত, রাসুল (স) বলেছেন, আমি আমার কওমের জন্য সবচেয়ে বেশি যে জিনিসটা আশঙ্কা করি সেটা হল লুতের কওম যা করত সেটা যদি কেউ করে... " (তিরমিজি, 1457)
এবার আসুন সমকামীদের শাস্তি কী সেটা দেখা যাক। হাদিস আমাদের জানাচ্ছেঃ
🔴 "ইবনে আব্বাস বলেন, অবিবাহিত কাউকে যদি সমকামিতায় পাওয়া যায় তাহলে তাঁকে পাথর মেরে হত্যা করতে হবে।" (আবু দাউদ, 38:4448 )
🔴 "ইবনে আব্বাস (রা) বলেন, আলী (রা) তাঁর সময়ে ২ জন সমকামীকে পুড়িয়ে দেন। আর আবু বকর(রা) তাদের উপর দেয়াল ধ্বসিয়ে দেন।" (মিশকাত, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ৭৬৫, প্রস্তাবিত শাস্তি)
5️⃣ নারীদের মতো বেশভূষাঃ
BTS এর সদস্যরা পুরুষ হয়েও নারীদের মতো পোশাক পড়া থেকে শুরু করে মেকাপ, লিপ্সটিক এমনকি কানে দুলও লাগায়। অথচ এমন ব্যক্তিদের উপর রাসুলুল্লাহ (সাঃ) অভিসম্পাত করেছেন।
🔴 ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ঐসব পুরুষকে লা’নত করেছেন যারা নারীর বেশ ধরে এবং ঐসব নারীকে যারা পুরুষের বেশ ধরে।
[সহিহ বুখারী/৫৮৮৫]
🔴 ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) পুরুষ হিজড়াদের উপর এবং পুরুষের বেশধারী মহিলাদের উপর লা’নত করেছেন। তিনি বলেছেনঃ ওদেরকে ঘর থেকে বের করে দাও। ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) বলেছেনঃ নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) অমুককে বের করেছেন এবং ‘উমার (রাঃ) অমুককে বের করে দিয়েছেন। [সহিহ বুখারী/৫৮৮৬]
6️⃣ অমুসলিমদেরকে ভালোবাসাঃ
একজন প্রকৃত ইমানদার ব্যাক্তি সকল মানুষকে ভালোবাসবে। আমরা জানি, রাসূল (সাঃ) অমুসলিমদের সাথে ভালো ব্যবহার করতেন। কিন্তু কোন ইহুদী, খ্রীষ্টান, কাফির, নাস্তিক এদের সবাইকে এতোটা ঘৃণা করতেন যে আপনি অবাক হয়ে যাবেন।
ইহুদীরা আগে তাদের অস্ত্র একটা গাছে সাজিয়ে রাখতো। এইগুলো সাহাবীরা দেখে রাসূল (সা) এর কাছে বলেছিল তাদের জন্যও যেন এমন একটা গাছ নির্ধারণ করা হয় যেখানে তারাও অস্ত্র সাজিয়ে রাখতে পারে। তখন রাসূল (সা) তাদের এই কথা শুনে কঠিনভাবে নিষেধ করেন। এছাড়া রাসূল (সা) মুসলিমদের সাথে যদি ইহুদীদের কোন বিষয়ে সাদৃশ্য দেখতেন তখনই তিনি নিষেধ করতেন। বিভিন্ন হাদিসে আমরা এইগুলো দেখতে পাই। আর আল্লাহ তা'আলা বলেছেন
یٰۤاَیُّہَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تَتَّخِذُوا الۡیَہُوۡدَ وَ النَّصٰرٰۤی اَوۡلِیَآءَ ۘؔ بَعۡضُہُمۡ اَوۡلِیَآءُ بَعۡضٍ ؕ وَ مَنۡ یَّتَوَلَّہُمۡ مِّنۡکُمۡ فَاِنَّہٗ مِنۡہُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰہَ لَا یَہۡدِی الۡقَوۡمَ الظّٰلِمِیۡنَ ﴿۵۱﴾
হে মুমিনগণ! তোমরা ইয়াহুদী ও নাসারাদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, তারা পরস্পর পরস্পরের বন্ধু। আর তোমাদের মধ্যে কেউ তাদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহন করলে সে নিশ্চয় তাদেরই একজন। নিশ্চয় আল্লাহ যালিম সম্প্রদায়কে হেদায়াত দেন না। [সূরা মায়িদা-৫১]
আর আপনি এই জালিম, কাফিরদের ভালোবাসেন?!
🔴 রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তুমি যাদেরকে ভালোবাসো তাদের দলভুক্ত হবে। [আবু দাউদ হা/৫১২৬]
আর আপনি জানেন, ওরা নাস্তিক, ইহুদী, খ্রীষ্টান। তারপরও আপনি তাদেরকে নিয়ে পরে আছেন? তাদেরকে ভালোবাসেন? তাদের জন্য অপরজনের সাথে ঝগরা করেন? তাদের ছবি প্রোফাইল পিকচারে দিয়ে রাখেন? তাদের বিপক্ষে কথা বললে আপনার কষ্ট লাগে? আপনি কী মুসলিম? লজ্জা লাগে আপনার মতো মুসলিমদের দেখে।
অনেকে নাকি আছেন যারা দোয়া করেন যেন BTS মুসলমান হয়ে যায়। শুধু BTS কেন, সকলেই যেন মুসলমান হয়ে যায় সেটা আমরাও চাই। তবে সবার প্রথমে তাদেরকে ইসলামদের দাওয়াত দিতে হবে। আর ইসলাম কবুল যদি করে তাহলে তাকে অবশ্যই গান বাজনা ত্যাগ করতে হবে। এইভাবে উচ্ছৃঙ্খলভাবে চলা ফেরা করতে পারবে না। নিজেদেরকে মেয়েদের সামনে প্রদর্শন করতে পারবে না। অর্থাৎ আপনিই চাচ্ছেন যেন ওরা এইসব গান বাজনা বাদ দিয়ে দেয়। অথচ আপনি ওদের গান পছন্দ করেন। এই থেকে এতোটুকু আপনি ক্লিয়ার হোন যে, আপনি আর যায় হোক মুসলিম হতে পারেননি। আর যে নিজে মুসলিম হতে পারেনি সে কীভাবে আরেকজনকে মুসলিম বানাবে? ইসলাম কী, তা আপনি বুঝেনই নাই। এগুলো আপনাদের ভন্ডামি ছাড়া কিছুই না। শয়তান আপনাকে আষ্টেপৃষ্টে বেঁধে ফেলেছে। এখনও সময় আছে, তাওবা করে ফিরে আসুন রবের দিকে 🍂
🍂 দ্বীনের পথে মেয়েদের বাঁধা 👇
একটা মেয়ে যখন নন-ফ্রেক্টিসিং মুসলিম পরিবারে দ্বীন চর্চা করা শুরু করে এতে তার অনেক সমস্যার সম্মুক্ষীন হতে হয়। সাধারণত ছেলেরা চাইলে দ্বীনএর পথে এগুতে পারে কারণ ছেলেরা ঘাড়তেড়ামি দেখিয়ে হলেও ফ্যামিলির অনেক কিছু এভয়েড করতে পারে। আর ছেলেরা অনেক সময় এগুলোকে পাত্তাই দেয়না। হুম,ছেলেরা যে হয়না তা নয়। হয়,বাট ছেলেরা ঘাড়তেড়ামি দেখিয়ে এগিয়ে যেতে পারে।।
তবে একটা মেয়ের পক্ষে এটা মানা খুব কঠিন। কারণ যখন মেয়েটা হিজাব করতে চায়,বোরখা পড়তে চায়,নন মাহরামের সামনে যেতে না চায়,বিয়ের অনুষ্ঠানে যেতে না চায় এতে তার ফ্যামিলি থেকে অনেক অনেক চাপ সহ্য করতে হয়। এবং কি অনেকে ঠিক পথে চলতেও পারেনা। ফ্যামিলিতো অনেক সময় বলেই দেয়,'তোর বয়স হয়নি।'
আবার কেউ বা বলে, বিয়ের পরে পর্দা করবি। এখন কিসের কি!?😓
আর বিয়ের সময় সেই মেয়েটা যখন একজন দ্বীনদার পাত্র খুঁজে। ফ্যামিলি অত সতো বুঝেনা,টাকাওয়ালা লাগবেই। সে যাই করুক না কেন? ফ্যামিলির কারণেই মেয়েটা জীবন নষ্ট হয়। মেয়ে চায় তার বিয়েতে হলুদ হবেনা।,তাকে কোন পুরুষ দেখবেনা,ছবি তুলবেনা। কিন্তু এগুলা আর হয়ে উঠেনা। এমন এক ফ্যামিলিতে বিয়ে দিলো। না বুঝে দ্বীন, না বুঝে কিছু। জামাই চায় তার বউকে দেখিয়ে দেখিয়ে বন্ধুদের সামনে,মানুষের সামনে বেড়াতে, স্ত্রী চায়না। তবে কিছু যে করার নেই,মনের বিরুদ্ধে স্ত্রী ও মেনে নেয়। একটা সময় স্ত্রীর কাছেও এগুলা নরমাল হয়ে যায়। মেয়েটাও দ্বীনবিমূখ হয়ে যায়। কারণ মেয়েটাতো তার সঙীর সাপোর্ট পেলোই না,ফ্যামিলির ও না। 🍂
অনেক সময় টাকার কাছে শুধু মাত্র হেরে যাচ্ছে এসব। ব্যাপারটা খুব খারাপ লাগে। এই ঘটনা গুলো সত্য আশে পাশে খেয়াল রাখলেই দেখতে পাবেন। 🍂
মেয়েরা এসবে আরো জোরালো হওয়া জরুরি। চুপ থাকলে হেরে গেলেন। নিজের বিয়ের ব্যাপারটা যেন,অন্তত ফ্যামিলিকে জানিয়ে দেয় যে জীবনসঙী এমন(দ্বীনদার) না হলে বিয়ে করবোনা!🍂
একটা মেয়ের জন্য এদেশে ফ্যামিলির কারণে দ্বীন মানা খুবী কঠিন। 🍂
বিঃদ্রঃ সুন্দরভাবে গুছিয়ে লিখতে পারিনা,মাফ করবেন ভূল হলে। জাজাকাল্লাহ খাইরান
পুনরায় পোস্ট করা হয়েছে।
~ কদরের রাতে এই দোয়াটি বেশি বেশি পাঠ করবেন.. ❤️🌺
𝗣𝗼𝘄𝗲𝗿 𝗼𝗳 𝗶𝗺𝗮𝗮𝗻 😍🔥
𝗣𝗿𝗮𝘆 𝗳𝗼𝗿 𝗔𝗹 𝗔𝗾𝘀𝗮 𝗣𝗮𝗹𝗲𝘀𝘁𝗶𝗻𝗲 🇵🇸
তুমি কাদছো কেনো?
না আমি কাদি না।
এই বাচ্চার চোখের পানির দাম আমাদের দিতে হবে।🙂
পবিত্র লাইলাতুল কদরের দোয়া!🥰
اللَّهُمَّ إِنَّكَ عُفُوٌّ تُحِبُّ الْعَفْوَ فَاعْفُ عَنِّي❤️
রমজান বছরের শ্রেষ্ঠ মাস। এ মাসের সবচেয়ে ফজিলতপূর্ণ দিন হলো শেষ ১০ দিন। কেননা এ দশকেই রয়েছে পবিত্র শবে কদর! 😍
বিশেষ হেকমতের কারণে শবে কদরের দিনক্ষণ ঠিক করে দেওয়া হয়নি। এর মাধ্যমে ব্যাপকভাবে ইবাদতের প্রতি মনোনিবেশ করতে বলা হয়েছে।🌺
শবে কদর সম্পর্কে ইরশাদ হয়েছে🥀
‘নিশ্চয়ই আমি কোরআন নাজিল করেছি লাইলাতুল কদরে। তুমি কি জান, লাইলাতুল কদর কী? লাইলাতুল কদর হাজার মাসের চেয়েও উত্তম! (সুরা : কদর)
আরবি লাইলাতুল কদরের ফারসি হলো শবে কদর। বাংলায় ভাগ্যরজনী। এটি শ্রেষ্ঠতম রাত। এ রাতের ইবাদতের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে।
হাদিস শরিফে এসেছে🥀
‘যে ব্যক্তি ঈমানের সঙ্গে সওয়াবের আশায় শবেকদরে ইবাদত করবে, তার আগের সব গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে! (বুখারি)
যারা এ রাতের রহমত ও বরকত থেকে বঞ্চিত, তারা সবচেয়ে হতভাগা। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা এমন একটি মাস পেয়েছ, যার মধ্যে এমন একটি রজনী রয়েছে, যা হাজার মাসের চেয়ে উত্তম। যে ব্যক্তি এই পুণ্যময় রাতে বঞ্চিত থাকে, সে সমূহ কল্যাণ থেকেই বঞ্চিত থাকে। সে খুবই হতভাগা, যে এর কল্যাণ থেকে বঞ্চিত থাকে। (মিশকাত)
মূল কথা হলো, শেষ দশকের সব রাতেই যথাসম্ভব বেশি বেশি ইবাদত করা চাই। বিশেষত শেষ দশকের বিজোড় রাতগুলোতে রমজানের অন্যান্য রাতের তুলনায় বেশি বেশি ইবাদত, নফল নামাজ, তাসবিহ-তাহলিল ও কোরআন তেলাওয়াত করা চাই।
শবে কদরের একটি বিশেষ আমল হাদিসে বর্ণিত হয়েছে,,,হজরত আয়েশা (রা.) বলেন🥀
“আমি রাসুল (সা.)-কে জিজ্ঞাসা করেছি, ‘হে আল্লাহর রাসুল! যদি আমি শবেকদর পেয়ে যাই, তবে আল্লাহর কাছে কী দোয়া করব?’
রাসুল (সা.) বলেন,‘এই দোয়া পড়বে—আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুয়্যুন তুহিব্বুল আফওয়া ফা’ফু আন্নি।” অর্থ : হে আল্লাহ! আপনি ক্ষমাকারী এবং আপনি ক্ষমা করা পছন্দ করেন। সুতরাং আপনি আমাকে ক্ষমা করে দিন।😊
লাইলাতুল ক্বদরঃ আমল, চেনার আলামত ও কিছু কথা।
·
প্রিয়রা, অনেকেরই হয়তো রমাদ্বান এখন পর্যন্ত আশানুরূপ যায়নি। কিন্তু, রমাদ্বানের ২১-২৩-২৫-২৭-২৯ এই ৫ টা দিন অন্তত কাজে লাগাই। সন্ধ্যার পর থেকে ফজর পর্যন্ত সময়টা অন্তত আল্লাহর জন্যে কুরবান করে দিই। পারা যাবে তো ইনশাআল্লাহ আল আযিয?
·
লাইলাতুল কদর রাত চেনার কিছু আলামত হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। যেমনঃ
১/ রাতটি অন্ধকারে ছেয়ে যাবে না।
২/ নাতিশীতোষ্ণ হবে। অর্থাৎ গরম বা শীতের তীব্রতা থাকবে না।
৩/ মৃদুমন্দ বাতাস প্রবাহিত হতে থাকবে।
৪/ সে রাতে ইবাদত করে মানুষ অপেক্ষাকৃত অধিক তৃপ্তিবোধ করবে।
৫/ কোনো ইমানদার ব্যক্তিকে আল্লাহ স্বপ্নে হয়তো তা জানিয়েও দিতে পারেন।
৬/ ঐ রাতে বৃষ্টি বর্ষণ হতে পারে।
৭/ সকালে হালকা আলোক রশ্মিসহ সূর্যোদয় হবে।যা পূর্ণিমার চাঁদের মতো।
- (সহীহ ইবনু খুযাইমাহ,হাদিস নং ২১৯০; বুখারী, হাদিস নং ২০২১; মুসলিম,হাদিস নং ৭৬২)
·
·
আমলঃ-
রমজানের শেষ ১০ দিনের যে কোন রাত লাইলাতুল কদর হতে পারে। কি আমল করব?
-- প্রথমত খেয়াল রাখতে হবে বড় জায়গায় ছোট বেয়াদবি ও বড় হয়ে যায়। তাই এই দিনে-রাতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করব গুনাহ যাতে আমার দ্বারা না হয় কোনভাবেই।
-- ঈমান বিশুদ্ধ করতে হবে। শিরক, বিদ'আত মুক্ত ঈমান নিয়ে লাইলাতুল ক্বদরের আমল করতে হবে। কেননা ঈমানহীন আমল কোন উপকারেই আসবেনা।
-- পরস্পরের প্রতি হিংসা-বিদ্বেষ একদম অন্তর থেকে দূর করে দিতে হবে নতুবা আমল কিন্তু কোন উপকারেই আসবেনা।
-- দ্বিতীয়ত তওবার নিয়তে কিছু নফল সলাত পড়ব ইন শা আল্লাহ।
-- চেষ্টা থাকবে শেষ দশদিনে একবার কুরআন খতম দেওয়ার। না পারলে যতটুকু সম্ভব ততটুকু।
-- মাগরিব, ইশা, ফজর, তারাবি জামাত সহকারে পড়ব।
-- সুরা ইখলাস ১০ বার পড়লে জান্নাতে একটা বাড়ির ওয়াদা আছে। কমপক্ষে ১০০ বার না পারলেও ১০ বার পড়ব।
-- খুব মনোযোগ সহকারে দুয়া করব। অবিবাহিতদের জন্যে মোক্ষম সুযোগ দুয়া কবুল করিয়ে নেওয়ার। দুয়া কবুলের শর্তগুলো ঠিক রেখে।
-- সদাকা সাধ্যমতো যা পারি করব।
-- যা যা তাসবীহ, যিকর জানা আছে। সেগুলো ১০০ বার করে পড়বো (আরবী উচ্চারণ শুদ্ধ রেখে)। যেমনঃ- সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবার, লা ইলা হা ইল্লাল্লাহ, সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি, সুবহানাল্লাহিল আযিম, লা হাওলা ওয়া লা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ, লা ইলা হা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু ওয়া হুওয়া আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বদির।
-- লাইলাতুল ক্বদর এর হাদিসে বর্ণিত দুয়া, ইস্তিগফার (সাইয়্যেদুল ইস্তেগফার) আর দরুদ সাধ্যমতো পড়ব। ১০০/২০০ যা পারা যায়।
-- তিলাওয়াত নিজের সুবিধা মত করব। ইন শা আল্লাহ।
শেষ ১০ দিন প্রতি রাতে এই আমলগুলো করতে থাকলে আশা করি লাইলাতুলকদর এর বরকত থেকে মাহরুম হবোনা কেউই ইন শা আল্লাহ। শুরু আজ রাত থেকেই...
~ MNU, 21/04/2022, #লাইলাতুলকদর
একমাত্র আল্লাহ ছাড়া মুসলমান কারো কাছে মাথা নত করে না‼️☝
- ইমরান খান ❤️🥰
লাইলাতুল কদরের দোয়া ❤️🌸
লাইলাতুল কদর কিভাবে পালন করবো⁉️
🎙️আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান💝🥀
ইসরায়েলি বাহিনী আজ মুসলিম উপাসকদের উপর নৃশংসভাবে আক্রমণ করা সত্ত্বেও, 150,000 মুসলিম উপাসক # আল-আকসা মসজিদে # রমজানের তৃতীয় জুমার নামাজ আদায় করেছেন।আলহামদুলিল্লাহ
#ফিলিস্তিন #ইসলাম ❣️🇦🇪🇦🇪❣️
আবারও রনক্ষেত্র মসজিদুল আল আকসা😥
যে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিলেন আবু ত্ব-হা মোহাম্মদ আদনান ভাই ⁉️
বান্দা আল্লাহর সম্পর্কে যেমন ধারনা করে
আল্লাহ বান্দার সাথে তেমন ব্যবহার করেন।❤️
আবু ত্ব-হা মোহাম্মদ আদনান😍
জান্নাতী লোকের ১৪টি আলামত..মিলিয়ে নেন ❤️
শায়েখ আহমদউল্লাহ😊
আন্দাজ এবং অনুমান ভিত্তিক কথা বলা ঠিক নয়!😇
ড. মিজানুর রহমান আজহারী🖤
সূরা আর রাহমান 🖤👌
পবিত্র রমজান মাস এর আগমন ঘটলে!🌷
জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়!🖤
♥ সহীহ্ বোখারী ♥
হে! মুমিনগণ 🌸
তোমাদের প্রতি সিয়াম ফরজ করা হয়েছে, যেমন ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর, যাতে তোমরা মূত্তাকী হতে পারো!🥀
💜 সূরাতূল বাকারা :১৮৩ 💜
বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেনঃ
সিয়াম ঢাল স্বরূপ সুতরাং অশ্লীলতা করবে না, যদি কেউ তার সাথে ঝগড়া করতে চায়!🥀
তাকে গালি দেয় তবে সে যেন দুই বার বলে,
আমি সাওম পালন করছি! 🖤
[] সহীহ্ বোখারী ১৮৯৪ []
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Website
Address
Kolaroa, Satkhira
Benapole
743273