Minhaz Pharma
খুচরা ও পাইকারি ওষুধ বিক্রেতা
আদার উপকারিতা
আবহাওয়া পরিবর্তনের সাথে সাথে চারিদিকে সবার কাশি, জ্বর, সর্দি হচ্ছে।
পরিষ্কার ও সাবধানে থাকতে হবে।
কিছু করণীয়:
১. আদা পানি বা মশলা পানি খান।
২. খুব ঠান্ডা লেগে থাকলে রঙ চা বা মশলা চা খান। যাদের ডায়াবেটিস নেই তারা মধু মিশিয়ে খান অল্প করে।
৩. খুসখুসে কাশিতে মুখে লবঙ্গ বা আদা দিয়ে রাখুন।
৪. লবন মেশানো গরম পানি দিয়ে গড়গড়া করুন।
৫. গরম সুপ ও গরম পানি খান।
৬. ধুলাবালি থেকে দূরে থাকুন।
৭. ফ্যান এর বাতাস নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
৮. পুষ্টিকর খাবার খান।
৯. খুব জ্বর ও গলাব্যথা হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
Collected
জন্মনিয়ন্ত্রন পিল নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা:-
** বেশির ভাগ মেয়েই জন্মনিয়ন্ত্রন পিল খায়।জন্মনিয়ন্ত্রনের জন্য পিল খাওয়া মেয়েদের কাছে একটি সাধারন ব্যাপার, তাছাড়া মাসিক ঠিক করার জন্য ও অনেক সময় মেয়েরা পিল খায়। কিন্তু এই পিল সম্পর্কে মানুষের ধারণা খুব কম। একজন মেয়ের জন্য পিল কখনোই ভাল কিছু না বরং একটা মেয়ের জীবনকে ধিরে ধিরে শেষ করতে এই পিলই যথেষ্ট।
কি কি সমস্যা হতে পারে পিল খেলেঃ
⬆️⬆️ হার্ট হ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ৩৫ বছরের বেশি মহিলাদের কখনোই পিল খাওয়া উচিত না কারণ এতে হার্ট এট্যাক হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
⬆️⬆️পিলে লেভেনোগ্যাস্ট্রেল ও ৩০ মিলিগ্রাম ইস্ট্রোজেন থাকে, যেসব মেয়েদের মাইগ্রেন থাকে তারা যদি পিল কন্টিনিউ করে তাহলে তাদের স্ট্রোকের সম্ভাবনা বেশি থাকে।
⬆️⬆️উচ্চ রক্তচাপের একটি উল্লেখযোগ্য কারণ হল পিল সেবন।
⬆️⬆️যারা বেশি পিল খায় তাদের ভেনাস থ্রোম্বোএম্বলিসম নামক রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
⬆️⬆️বেশি মাথা ব্যথা হয়।
⬆️⬆️হতাশার একটি কারণ ও হল অতিরিক্ত পিল খাওয়া।
⬆️⬆️খিটখিটে মেজাজ ও দেখা যায় পিল খাওয়ার কারণে।
⬆️⬆️বমি বমি ভাব এবং বমি হয়।
⬆️⬆️ব্রেস্টে অনেক ব্যথা হয়।
⬆️⬆️সাদা স্রাব হয়।
⬆️⬆️যারা পিল খায় নিয়মিত তারা সেক্সের সময় তেমন আনন্দ পায় না।
⬆️⬆️জরায়ু সিস্ট ও জরায়ু টিউমারও হতে পারে।
⬆️⬆️স্তন ও জরায়ুর বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে।
⬆️⬆️পিল খাওয়ার কারণে ওজন বেড়ে যায়।
⬆️⬆️১ বছরের বেশি পিল খেলে তাদের গ্লুকোমা হয়।
*দীর্ঘদিন পিল খেলে ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়।
সুতরাং যত কম পিল খাওয়া যায় একটা মেয়ের জন্য তা ততই মঙ্গলজনক। নিয়মিত না খেয়ে কিছুদিন গ্যাপ রেখে রেখে খেতে পারেন।
Collected
মেস্তার জন্য মেলাট্রিন ক্রিমটি দিতে পারেন।তবে খুব হালকা করে লাগাবেন।সপ্তাহে দুইদিন দেন,এর বেশি না।
গ্যাসের সমস্যা লেটেস্ট ঔষধ হলো Vonomax।এটা ম্যাজিকের মতো কাজ করে।
Tab.Vonomax 20 mg,
প্রতিদিন একটা করে খাবেন---এক মাস
মেস্তার জন্য মেলাট্রিন ক্রিমটি দিতে পারেন।তবে খুব হালকা করে লাগাবেন।
খুশকির সমস্যা দূর করতে Dancel শ্যাম্পু ব্যবহার করেন
প্রতিদিন একটি করে কলা খান। এতে আয়রনের অভাব কমবে, চুল পড়া কমে যাবে ইনশাআল্লাহ।
একটি কমদামী পুষ্টিকর খাবারের নাম খুঁজলাম অনেকক্ষণ ধরে।পাইনি। আপনাদের জানা থাকলে জানাবেন।
🚫Flucloxacillin যা আমাদের দেশে ৯৯% মানুষ ভুল ভাবে সেবন করে।
উক্ত ওষুধটি সিরাপ, ২৫০ মি.গ্রা /৫০০ মি.গ্রা ক্যাপসুল হিসাবে পাওয়া যায়, যা এক ধরনের Penicillinase Resistant Penicillins এন্টিবায়োটিক, অর্থাৎ ব্যাকটেরিয়া বিধবংস কারী ওষুধ।
➡️এটি সেবনের নিয়ম খালি স্টোমাকে / খালিপেটে
অর্থাৎ খাবার প্রায় ১ ঘন্টা আগে ১ টা করে ৬ ঘন্টা পর পর দিনে ৪ টি।চিকিৎসকেরা লিখে থাকে(১+১+১+১)।
➡️খালিপেটে না খাবার কারনে ওষুধটির এখন কার্যক্ষমতা প্রায় কমে গেছে বলেই চলে।।
🚫বি:দ্র রেজিষ্টড চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতিত সেবন থেকে বিরত থাকুন, আর যেহেতু জানতে পারলাম খাবার ১ ঘন্টা আগে সেবন করতে হয় তাই খাবার আগেই সেবন করা উচিৎ।
Collected
হাত পা জ্বালাপোড়া করার অন্যতম প্রধান কারণ ভিটামিন-B12 এর অভাব।
গ্যাসের সমস্যা লেটেস্ট ঔষধ হলো Vonomax।এটা ম্যাজিকের মতো কাজ করে।Tab.Vonomax 20 mg,প্রতিদিন একটা করে খাবেন---এক মাস
ব্রণ একধরণের বেকটেরিয়ার জন্য হয়।তাই না বুঝে অনেকেই মুখে উল্টা পাল্টা মলম লাগায়।এতে ব্রণ তো ভালো হয়ই না,উল্টো ব্রণ আরো বাড়ে।
শরীর সুস্থ রাখতে প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় রাখা দরকার:
-দিনে কমপক্ষে ৬ থেকে ৮ গ্লাস পানি পান করা,
-দিনে পাঁচটি ফল এবং শাকসবজি খাওয়া,
-উচ্চমাত্রার আঁশযুক্ত খাবার যেমন আলু, রুটি, চাল এবং পাস্তা, দুধ বা দুগ্ধ জাতীয়
খাবার,আমিষ জাতীয় খাবার খাওয়া অন্যান্য প্রোটিন, অসম্পৃক্ত তেল এবং অল্প পরিমাণে স্যান্ডউইচ।
Collected
যাদের ব্রণ রয়েছে, ব্রণ খুটবেন না, চুলকাবেন না, এতে ব্রণ আরো বাড়ে। ফল শসা, শাক সবজি বেশী করে খাবেন।
খাবারের রুচি বাড়ানোর জন্য Bicozin ট্যাবলেট খেতে পারেন।
স্ক্যাবিস রোগে আক্রান্ত হলে পরিবারের সবাই একত্রে ট্রিটমেন্ট নিবেন,না হয় এই রোগ কখনোই ভালো হবে না।দীর্ঘদিন সাফার করবেন।
ব্রন হচ্ছে ত্বকের একটি দীর্ঘ মেয়াদী রোগ,যার দ্বারা কখনোই আক্রান্ত হয়নি....এমন একজন ব্যক্তি খুজে পাওয়া কষ্টকর। কৈশোরে পদার্পণের পর থেকে সাধারণত ১২ বছর বয়স থেকে ৩৫ বা কখনো ৪০ বছর বয়স পর্যন্ত, জীবনে প্রায় সবাই কম বা বেশি ব্রন এ আক্রান্ত হয়েছেন, পরবর্তীতে এর দাগ কিংবা গর্ত নিয়ে চিন্তিত হয়েছেন, সে মেয়ে হোক, কিংবা ছেলে।
সাধারণত মুখমন্ডলে বিশেষ করে গালে, নাকে, থুতনিতে কিংবা কপালে এটা সবচেয়ে বেশি হয়।এছাড়া বুকে, পিঠের ওপরের দিকে, গলা, হাতের উপরিভাগেও ব্রন হয়ে থাকে। বিভিন্ন রকম ব্রন হতে পারে যেমন কমেডোন, সিস্ট, নডিউল, প্যাপিউল, কখনো আবার পুঁজযুক্ত ব্রনও হয়ে থাকে।
বয়ঃসন্ধি কালে ব্রণ এর প্রকোপ একটু বেশি হওয়া স্বাভাবিক। আবার কখনও হরমোনের অসমতাজনিত কারণ,প্রেগন্যান্সি,জন্ম নিয়ন্ত্রণ বড়ি, পিরিয়ডের অনিয়ম সহ বিভিন্ন বিষয় ব্রণ হওয়ার সাথে জড়িত থাকতে পারে। আজকাল আমরা মেয়েরা বিভিন্নরকম মেকাপ, কসমেটিক সামগ্রী ব্যবহার করে থাকে, লোমকূপের ইনফেকশন হয়। কেউ আবার তথাকথিত ফর্সা হওয়ার ক্রিম ব্যবহার করে ব্রণ দুর্ভোগ নিজেই কাছে টেনে আনছেন।মাতার ত্বকের খুশকি থেকেও ব্রণ হতে পারে।
তবে যাই হোক, মন খারাপ করার কিছু নেই,সব সমস্যার ই সমাধান আছে।
বর্তমানে ব্রনের জন্য উদ্ভাবিত হয়েছে অত্যন্ত কার্যকরী আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি, এমনকি সাথে দাগ ও গর্ত সারিয়ে আপনিও পেতে পারেন আগের চেয়েও আরো উজ্জল ত্বক। এজন্য আছে বিভিন্নরকম এসথেটিক ট্রিটমেন্ট প্রসিডিওর, আছে বিভিন্ন লেজার ট্রিটমেন্ট।
কিন্তু আপনাকে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী আপনার জন্য উপযুক্ত চিকিৎসা পদ্ধতি নিতে হবে এবং তার পরামর্শ অনুযায়ী চলতে হবে।
নখ কেটে দেওয়ার পরেও বিড়ালের বাচ্চার মত খামচি দিতে পারে🐾
একজন ঘুমন্ত ব্যক্তিকে,
জোরে ডাকাডাকি বা ধাক্কা দিয়ে কখনই ঘুম থেকে জাগাবেন না।
না মানে না।
Thyroid : থাইরয়েড মানেই শুধু মোটা হওয়া নয় ! ভুল ধারণা থেকে বেরিয়ে আসুন, জানুন লক্ষণ।
থাইরয়েড ( Thyroid )। শুনলেই মনে ভয় ! থাইরয়েড মানেই কি মোটা হয়ে যাওয়া , বা চেহারা শুকিয়ে যাওয়া ? না থাইরয়েডের আরও নানা লক্ষণ আছে, যা অনেকে জানেনই না। যার দরুণ শরীরে এই অসুখ বাসা বাঁধলেও অনেকে জানেনই না। আর রোগ বেড়ে যায় চুপিসাড়ে। সেই সঙ্গে বাড়তে থাকে জটিলতা। সারা বিশ্বে বহু মানুষই থাইরয়েডের সমস্যায় ভুগে থাকেন। বিশিষ্ট চিকিৎসক রুদ্রজিৎ পাল জানাচ্ছেন, এটি একটি অটো ইমিউনড ডিসিজ। কোনও বংশানুক্রমিক অসুখ নয়, জিনগত অসুখও নয়।
Thyroid : থাইরয়েড মানেই শুধু মোটা হওয়া নয় ! ভুল ধারণা থেকে বেরিয়ে আসুন, জানুন লক্ষণ।
Thyroid Symptoms : অনেকের ধারণা, থাইরয়েড হলেই মোটা হয়ে যায় মানুষ। কিন্তু তা নয়।
Thyroid : থাইরয়েড মানেই শুধু মোটা হওয়া নয় ! ভুল ধারণা থেকে বেরিয়ে আসুন, জানুন লক্ষণ
Thyroid : থাইরয়েড মানেই শুধু মোটা হওয়া নয় ! ভুল ধারণা থেকে বেরিয়ে আসুন, জানুন লক্ষণ
থাইরয়েড ( Thyroid )। শুনলেই মনে ভয় ! থাইরয়েড মানেই কি মোটা হয়ে যাওয়া , বা চেহারা শুকিয়ে যাওয়া ? না থাইরয়েডের আরও নানা লক্ষণ আছে, যা অনেকে জানেনই না। যার দরুণ শরীরে এই অসুখ বাসা বাঁধলেও অনেকে জানেনই না। আর রোগ বেড়ে যায় চুপিসাড়ে। সেই সঙ্গে বাড়তে থাকে জটিলতা। সারা বিশ্বে বহু মানুষই থাইরয়েডের সমস্যায় ভুগে থাকেন। বিশিষ্ট চিকিৎসক রুদ্রজিৎ পাল জানাচ্ছেন, এটি একটি অটো ইমিউনড ডিসিজ। কোনও বংশানুক্রমিক অসুখ নয়, জিনগত অসুখও নয়।
থাইরয়েড গ্লান্ডের কার্যকারিতা কমে যাওয়া মানেই সমস্যার শুরু। আর থাইরয়েড ধরার সর্বোত্তম উপায় হল রক্ত পরীক্ষা। যদিও থাইরয়েডের লক্ষণগুলো সহজেই লক্ষ্য করা যায়।
থাইরয়েড সমস্যা যে কারও হতে পারে, কিন্তু পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের ক্ষেত্রে এই সমস্যাটি বেশি হয়। আসুন থাইরয়েড সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।
থাইরয়েড কি সারে ?
থাইরয়েড একটি প্রজাপতি আকৃতির গ্রন্থি যা ঘাড়ের সামনের দিকে থাকে। এই গ্রন্থিটি T3 এবং T4 হরমোন নিঃসরণ করে। থাইরয়েড যে কারও হতে পারে। কেউ কেউ থাইরয়েড রোগ নিয়ে জন্মায়। কারও কারও আবার পরবর্তীতে এই অসুখ দেখা যায়। কারও কারও আবার গর্ভাবস্থায় থাইরয়েড ধরা পড়ে। তবে গর্ভধারণ করার পর কারও থাইরয়েড ধরা পড়লে সঙ্গে সঙ্গে ওষুধ শুরু করে দিতে হয়। বিশিষ্ট চিকিৎসক রুদ্রজিৎ পাল জানালেন, থাইরয়েড কিন্তু সারে না। ওষুধ খেয়ে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হয়। চিকিৎসকরা বলছেন, মহিলাদের মধ্যে কিছু সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা থাইরয়েডের জন্য হয়ে থাকে।ত্বকের সমস্যা , অনিয়মিত মাসিক, বন্ধ্যাত্বর মতো সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
হাইপোথাইরয়েডিজমের লক্ষণ
সব সময় ক্লান্তি লাগা
ত্বক শুষ্ক বোধ হওয়া
সামান্য ওজন বৃদ্ধি
চুল পড়ে যাওয়া
নখে ক্ষয় ধরা
মানসিক ভাবে ভেঙে পড়া
হৃদস্পন্দন ধীর হয়ে আসা
মেনস্ট্রুয়েশন সংক্রান্ত সমস্যা
অন্যদিকে হাইপারথাইরয়েডিজমের লক্ষণগুলি হল ,
ওজন কমে যাওয়া
ক্ষুধা বৃদ্ধি হওয়া
হার্ট রেট বেড়ে যাওয়া
উদ্বেগ বেড়ে যাওয়া
চোখ ঠেলে বেরিয়ে আসা
ঘুমের ব্যাঘাত
মানসিক সমস্যা হওয়া
থাইরয়েড নিয়ে ভুল ধারণা :
অনেকের ধারণা, থাইরয়েড হলেই মোটা হয়ে যায় মানুষ। কিন্তু তা নয়। থাইরয়েডের জন্য মুখ বা হাত পায়ে ফোলাভাব আসতে পারে, কিন্তু কেউ অতিরিক্ত মোটা হয়ে গেলে জানতে হবে, সেই ওবেসিটির কারণ আলাদা। হাইপো থাইরয়েড থেকে সেরে ওঠা সম্ভব নয়। ওষুধের মাধ্যমে হরমোন রিপ্লেসমেন্টই এর একমাত্র সমাধান। অবশ্য হাইপার থাইরয়েডিজম সেরে যায়। হাইপার থাইরয়েডিজম চিকিৎসা না করে ফেলে রাখলে হৃদযন্ত্র বিকল হয়ে মৃত্যুও ঘটতে পারে।
Collected
🍁 পা মচকে গেলে কি করণীয় ?
*****************************
🌿 পা মচকে যাওয়া / Ankle sprain
পা মচকে যাওয়া খুব সাধারন একটি সমস্যা।আমাদের চেম্বারে প্রায়ই এই ধরনের সমস্যা নিয়ে রুগীরা আসে। চলার পথে ছোট-খাটো গর্তে পা পড়ে, সিঁড়ি দিয়ে ওঠা- নামা করার সময়, খেলা-ধূলা করার সময় এ সমস্যা হতে পারে। তাছাড়া দৈনন্দিন জীবনে রিকশা কিংবা বাস থেকে নামার সময়, জুতার সমস্যার কারনে বিশেষ করে মেয়েরা যারা উঁচু হিল জুতা ব্যাবহার করেন, তাদের এধরনের সমস্যা খুব বেশী হয়ে থাকে।
মচকে যাওয়ার সাথে সাথে আক্রান্ত স্হান ফুলে যায় এবং ব্যাথার অনুভূত হয়। এই ব্যাথা এবং ফুলে যাওয়া নির্ভর করে মচকে যাওয়ার ধরনের উপর। সাধারনত প্রতিটি জয়েন্টের চারপাশে ছোট বড় অনেকগুলো লিগামেন্ট থাকে এবং এই লিগামেন্টগুলো অসংখ্য ফাইবার দারা তৈরী। মচকে যাওয়ার সময় এই লিগামেন্টের ফাইবারগুলো কিছু ছিঁড়ে যায়। আঘাতপ্রাপ্ত লিগামেন্ট এবং তাদের ফাইবারের উপরই ব্যাথা এবং ফুলে যাওয়ার তীব্রতা নির্ভর করে। অনেক সময় আঘাতপ্রাপ্ত স্হানের ছোটছোট রক্তনালী ছিঁড়ে গিয়ে আক্রান্ত স্হান নীল বর্ণ ধারণ করে ( bruise discoloration)।
সামান্য পা মচকালে এর চিকিৎসা ঘরেই সম্ভব, তবে অতিরিক্ত ব্যাথা এবং ফুলে গেলে ডা. এর স্বরণাপন্ন হতে হবে। অনেক সময় আঘাত প্রাপ্ত লিগামেন্টের সাথে হাঁড়ের কিছু অংশ ভেংগে চলে আসে ( একে বলে Avulsion Fracture ), সে ক্ষেত্রে এক্সরে করা বান্চনীয়।
🐞 পা মচকালে অতিদ্রুত করণীয় ঃ
🌸 আঘাত প্রাপ্ত পাঁয়ের উপর ভর দিয়ে হাঁটা বন্ধ করুন।
🌸 পায়ে যত দ্রুত সম্ভব ঠান্ডা বরফ অথবা পানির ছেঁক দিন -- সরাসরি বরফ না দিয়ে বরফের ব্যাগ ( ice bag / cold water bag ) দিয়ে ২০-৩০ মিনিট ধরে রাখুন। বরফ না পেলে তুলা কিংবা তোয়ালে ভিজিয়ে আধা ঘন্টা হাল্কা ভাবে প্যাঁচিয়ে রাখুন, এতে আঘাত পরবর্তী প্রদাহ কমে যাবে।
🌸 কোন ধরণের মালিশ করবেন না।
🌸 আক্রান্ত স্হান উঁচু করে রাখুন- সাধারণত একটি বালিশের উপর পাঁ রাখাটাই ভালো।
🌸 অনেক সময় পাঁয়ে ক্রেপ ব্যান্ডের ব্যাবহারের নির্দেশ দেয়া হয়, এই ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে এটি যেনো বেশী টাইট / শক্ত হয়ে রক্ত চলাচলের বিঘ্ন না ঘটায় ( compartment syndrome )।
প্রাথমিক চিকিৎসার পরেও যদি ব্যাথা এবং ফুলে যাওয়ার তীব্রতা বেশী থাকে, সে ক্ষেত্রে নিকটস্থ হাসপাতালে অর্থোপডিক ডা. এর পরামর্শ নিন। একটি এক্সরে করে নেয়া ভালো ( কোন ফ্রেকচার আছে কি- না সেটা দেখার জন্য )। প্রয়োজনে ২-৩ সপ্তাহের জন্য প্লাস্টার দিতে হতে পারে। ব্যাথা নাশক প্রয়োজন হতে পারে। ডায়াবেটিস থাকলে তা নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
Collected
ডিম নিয়ে মানুষের চিন্তাধারা বনাম বাস্তবতা!
শীতকালে অনেকে অল্প পানি পান করে থাকেন। এজন্য প্রস্রাবে সমস্যা, কোষ্ঠকাঠিন্য সহ নানা ধরণের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
তাই রেগুলার বেশি বেশি পানি পান করুন।
ক্যালরির চাহিদা মেটাতে সবচেয়ে সহজলভ্য ফল কলা। ফলটিতে থাকা ক্যালরির পরিমাণ ১০০। এছাড়াও এতে রয়েছে খনিজ পদার্থ, ভিটামিন, অ্যান্টি_অক্সিডেন্ট। যা আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সহায়তা করে। অনেকেই সকালের নাস্তায় কলা খান। কেউ কেউ আবার দিনের অন্য সময় কলা খান। তবে বিশেষজ্ঞরা সকালেই কলা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
সকালে কলা খেলে শরীরে শক্তি বৃদ্ধি হয়। তবে খালি পেটে কলা খাওয়া ঠিক নয়। সকালে কলা খেলে আরো যেসব উপকারিতা পাওয়া যায়-
সকালের নাস্তায় কলাঃ সকালের নাস্তায় ডিম, টোস্ট কিংবা কর্নফ্লেক্সের সঙ্গে অনেকেই কলা খান। এতে যেমন পেট ভরা থাকে তেমন পুষ্টিও পাওয়া যায়। যারা নিয়মিত শরীরচর্চা করেন, তারা অবশ্যই সকালের নাস্তায় কলা খাবেন। হজমের সমস্যা থাকলেও কলা খেতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে কলা সবসময় হেলদি_ফ্যাটের সঙ্গে খেতে হবে। পিনাট বাটার, ইয়োগার্ট কিংবা পরিজের সঙ্গে কলা খেতে পারেন।
ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতেঃ অনেকেই মনে করেন, কলা খেলে ওজন বাড়ে। আর তাই ওজন_নিয়ন্ত্রণে রাখতে খাদ্যতালিকা থেকে অনেকেই কলা বাদ দিয়ে দেন। কিন্তু কলা খুবই পুষ্টিকর একটি ফল। রক্তচাপ ঠিক রাখা থেকে শুরু করে হৃদরোগের সমস্যা সবই দূরে রাখে কলা। এছাড়াও পাকা হলুদ কলায় প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় এটি শরীরের নানা উপকার করে।
পানির চাহিদা পূরণে কলাঃ আগের রাতে বেশি তেল মসলাদার খাবার খাওয়া হলে পরের দিনও তার একটা প্রভাব থেকে যায়। কলা পটাশিয়াম সমৃদ্ধ হওয়ায় এই সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়া কলা, মধু দিয়ে তৈরি স্মুদি স্নায়ুর উত্তেজনা কমায়। এ কারণে সুস্থ থাকতে কলার স্মুদি খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকলেঃ পেট পরিষ্কার না হলে শরীরে নানা সমস্যা দেখা যায়। এ কারণে সকালে উঠেই যাতে পেট পরিষ্কার হয় সেই দিকে খেয়াল রাখা উচিত। যাদের আলসারের মতো সমস্যা রয়েছে, যারা কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন তাদের নিয়ম করে প্রতিদিন একটা কলা খাওয়া উচিত।
Collected
দেশের অর্ধেক মানুষের গলা ব্যাথা ,ঠান্ডা ,কাশি, জ্বর, নাক বন্ধ।
আবহাওয়া পরিবর্তনে এমন হয়েছে ,দ্রুতই ঠিক হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খান যেমন - লেবু ,আমলকি ,আমড়া ,জাম্বুরা ,মালটা সহ যাবতীয় টকখাবার খান।
গরম পানির ভাপ নিন।
Collected
প্রশ্ন : ভিটামিন ট্যাবলেট খেলেই কি শরীরে শক্তি জোগায় বা ওজন বাড়ে?
উত্তর : অনেকেই মনে করেন, শরীর দুর্বল হলে ভিটামিন খেলেই শক্তি আসবে। এমনকি অনেকেই চিকিৎসককে অনুরোধ করেন ভিটামিন দেওয়ার জন্য বা নিজের ইচ্ছামাফিক ফার্মেসি থেকে ভিটামিন কিনে খান। মনে রাখতে হবে, ভিটামিন শরীরে শক্তি জোগায় না, স্বাস্থ্য ভালো করতে কোনো উপকারেও আসে না।
তবে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন স্বল্পতা হলে শরীরে কিছু লক্ষণ দেখা দেয়, তখন ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ভিটামিন খাওয়া উচিত। মোটা হওয়ার জন্য ভিটামিনের কোনো কার্যকারিতা নেই বরং সুস্বাস্থ্যের জন্য সুষম খাদ্য জরুরি।
Collected
প্রশ্ন : জন্ডিসের রোগী কি হলুদ ছাড়া তরকারি খাবেন?
উত্তর : অনেক রোগী মনে করেন, জন্ডিসে আক্রান্ত হলে হলুদ ছাড়া তরকারি খেতে হবে। এ ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। জন্ডিসের হলুদের সঙ্গে তরকারির হলুদের কোনো সম্পর্ক নেই। জন্ডিসের হলুদ রঙ আসে রক্তের বিলিরুবিন বেড়ে যাওয়ার কারণে। আর তরকারিতে দেওয়া হলুদের রং আসে কুরকুমিন নামক উপাদানের কারণে।
Collected
ডায়াবেটিক রোগীর খাবার
ডায়াবেটিসের অন্যতম কারণ ব্যায়ামের অভাব, ঘুমের ব্যাঘাত, স্ট্রেস, টেনশন ও খাওয়াদাওয়ায় অনিয়ম। এসবের কারণে ওজন দ্রুতহারে বাড়ে। ডায়াবেটিস থেকে দূরে থাকতে চাইলে ওজন ঠিক রাখতে হবে, ভুঁড়িও বাড়তে দেওয়া যাবে না। রক্তে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে খাওয়াদাওয়ার জরুরি ভূমিকা রয়েছে।
এর পাশাপাশি পরিমিতিবোধ ও নিয়মানুবর্তিতা মেনে চলতে হবে।
যা খাবেন
♦ প্রথমেই কার্বোহাইড্রেটের প্রসঙ্গে বলা যাক। রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেট যেমন ময়দা, চাল, পাউরুটি ইত্যাদি বাদ দিন। পরিবর্তে বেশি ফাইবারযুক্ত কার্বোহাইড্রেট যেমন ভুসিযুক্ত আটার রুটি, ঢেঁকিছাঁটা চাল বা ব্রাউন রাইস, কর্নফ্লেক্সের পরিবর্তে ব্র্যানফ্লেক্স খান।
♦ আলু খাওয়া কমিয়ে দিতে হবে। বাঁধাকপি, ব্রকোলি, ফুলকপি খাওয়া ভালো। রিফাইন্ড কার্বোহাইড্রেট রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। আর হাই ফাইবার কার্বোহাইড্রেট অনেকটা সময় নিয়ে হজম হয়, তাই রক্তে চিনির মাত্রা অতিরিক্ত বাড়াতে পারে না।
♦ মিষ্টি যে একেবারে বাদ দিতে হবে তা কিন্তু নয়। মাঝেমধ্যে দু-একটি মিষ্টি বা পায়েস-সেমাই একটু খাওয়া যায়। যেদিন মিষ্টি খাবেন, সেদিন একটু বেশি করে হাঁটবেন। তাহলেই আর অসুবিধা নেই।
♦ শুধু ডায়াবেটিক রোগী নয়, স্যাচুরেটেড ফ্যাট ও ট্র্যান্স ফ্যাট কারো জন্যই ভালো নয়। গুঁড়া দুধ, ভেজিটেবল অয়েল, প্যাকেটজাত পণ্য, লাল মাংস ইত্যাদি এড়িয়ে চলুন।
♦ উচ্চমাত্রার ফাইবারযুক্ত সবজি যেমন শিম, ব্রকোলি, মটরশুঁটি, বাঁধাকপি ইত্যাদি রাখুন ডায়েটে। ডালজাতীয় খাবারও রাখতে পারেন। এগুলোর প্রতিটিই ডায়াবেটিসের জন্য ভালো। উচ্চ ফাইবারযুক্ত ফল যেমন পেঁপে, কমলালেবু, আপেল, নাশপাতি, পেয়ারা ইত্যাদি খান।
♦ খাবারে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ কম আর পর্যাপ্ত প্রোটিন থাকতে হবে। একবারে বেশি খাওয়া ঠিক নয়, সারা দিনেই অল্প অল্প করে খাবার খাওয়া ভালো।
♦ অতিরিক্ত ওজন অনেক সময় ডায়াবেটিসের প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়। তাই ওজন স্বাভাবিক রাখতে হবে। মাত্র ৭ শতাংশ ওজন কমাতে পারলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে অর্ধেক হয়ে যায়। অনেকেই ওজন কমাতে গিয়ে সকালের নাশতা বা দুপুরের খাবার বাদ দেন, যা একেবারেই স্বাস্থ্যসম্মত নয়। বরং নাশতা ঠিকমতো খাওয়া উচিত।
ব্যায়ামও করতে হবে
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে খাওয়াদাওয়া যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি ব্যায়ামও অতি গুরুত্বপূর্ণ। ওজন যেমন ঠিক রাখতে হবে, তেমনি শরীরে গ্রহণ করা ক্যালরি পুড়িয়ে ফেলতেও হবে। তাই নিয়মিত হাঁটা বা হালকা ব্যায়াম অবশ্যই করবেন। তবে ব্যায়াম করার আগে ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করে নিন। জেনে নিন কতটা সময় ও কী ধরনের ব্যায়াম করবেন।
Collected
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the practice
Telephone
Address
Bogura Town
Bogura
5800
Opening Hours
Monday | 07:30 - 22:30 |
Tuesday | 07:30 - 22:30 |
Wednesday | 07:30 - 22:30 |
Thursday | 07:30 - 22:30 |
Friday | 07:30 - 22:30 |
Saturday | 07:30 - 22:30 |
Sunday | 07:30 - 22:30 |
Khairun Necha Bhaban, Main Road Adamdighi
Bogura, 5890
This Is A best Quality Medicine Shop with genuine quality Medicine
Hatkhola Road, Sherpur
Bogura
we will buy pharmaceutical medicine . buy medicine ,get discount.
Chamrul, Dupchachiya, Bogra, Dhaka
Bogura, 5880
এই বিশ্বে স্থায়ী কিছুই না,�
Kanosgari, Moyej Meyar Bagan Barir Poshchime, School Of The Holy Quaran
Bogura, 5800
All kinds of pathological instruments and reagents, surgical instruments and indigenous and foreign medicines are available at wholesale price in Dhaka, Kangragari, Bogra.
Bogra Sadar
Bogura, 5800
এখানে যেকোনো ধরণের ঔষধ পাওয়া যায় সুলভ মূল্যে বগুড়া সদরের মধ্যে। ডেলিভারি চার্জ ফ্রি।
Joypurhat
Bogura, 5900
আমাদের কাছে মাছ ও মুরগি চাষের সকল ঔষধ পাইকারি ও সুলভ মূল্যে পাবেন এবং ফিস - ক্যাটেল ফিড পাওয়া যায়।