Bogura Hijama Acupuncture and Chiropractic Forum
WE CARE FOR YOU,WE CARE FOR LIFE
(পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে বিশেষ অফারে হিজামা কাপিং থেরাপি নেয়ার সুযোগ থাকবে ইনশাআল্লাহ)
আলহামদুলিল্লাহ,
রমজান মাসের ১৭, ১৯ ও ২১ তারিখ অনুযায়ী ' ২৮ ও ৩০ মার্চ এবং ০১ এপ্রিল হিজামা গ্রহণের সুন্নাহ তারিখ হিসেবে বিবেচিত হবে ইনশাআল্লাহ।
অর্থাৎ
#বুধবার_মাগরিব_পর_থেকে___বৃহস্পতিবার_মাগরিবের_পূর্ব_পর্যন্ত,
#শুক্রবার_মাগরিবের_পর_থেকে_শনিবার_মাগরিবের_পূর্ব_পর্যন্ত এবং
#রবিবার_মাগরিবের_পর_থেকে__সোমবার_মাগরিবের_পূর্ব_পর্যন্ত ,, হিজামা গ্রহণের সুন্নাহ তারিখ হিসেবে বিবেচিত হবে ইনশাআল্লাহ।
🔲আনাস বিন মালেক রা. থেকে বর্ণিত রাসুল (স:) বলেন, “যে হিজামা চিকিৎসা গ্রহন করতে চায়, তাকে (ইসলামি) চন্দ্র মাসের ১৭ তম, ১৯ তম ও ২১ তম দিন অনুসন্ধান করতে বলো।
[সহীহ সুনান ইবনে মাজাহ (৩৪৮৬)]
🔲আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত রাসুল সঃ বলেন, “কেউ যদি ইসলামি চন্দ্র মাসের ১৭ তম, ১৯ তম ও ২১ তম দিনে হিজামা করে, তাহলে ইহা প্রতিটি রোগের জন্যই প্রতিকার।” [সহীহ সুনান আবু দাউদ (৩৮৬১)]
উপরিউক্ত দুটি হাদিস থেকে বুঝা যায়, হিজামা করানোর জন্য মাসের বিশেষ কয়েকটি দিন খুব গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু শ্রেষ্ঠ নবী ও রাসূল মুহাম্মাদ (সা) কর্তৃক দিনগুলোর পরামর্শ এসেছে সেহেতু ওলামায়ে কেরাম দিনগুলোকে সুন্নতি দিন/তারিখ হিসেবে উল্লেখ করেন।
♻️একজন সুস্থ মানুষও সুন্নাহ হিসেবে হিজামা করানোর মাধ্যমে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে নিতে পারেন।
♻️হিজামা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক চিকিৎসা এবং এর সাথে কোন মেডিসিন গ্রহণ করতে হয় না বিধায় এর কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই।
𝐇𝐢𝐣𝐚𝐦𝐚 𝐜𝐮𝐩𝐩𝐢𝐧𝐠 𝐚𝐧𝐝 𝐀𝐜𝐮𝐩𝐮𝐧𝐜𝐭𝐮𝐫𝐞 𝐂𝐞𝐧𝐭𝐞𝐫 𝐁𝐨𝐠𝐮𝐫𝐚
ঠিকানাঃ লতিফপুর কলোনি বগুড়া।
জামিল মাদরাসা গেট থেকে ২০ গজ পূর্ব দিকে
মোবাইল: ০১৭১৭৯৯৯৪৫২
#রমাদানের_আগে_এটাই_শেষ__সুন্নাহ_তারিখ।
আলহামদুলিল্লাহ,
আরবী শাবান মাসের ১৭, ১৯ ও ২১ তারিখ অনুযায়ী ' ২৮ ফেব্রুয়ারী এবং ১ ও ৩ মার্চ হিজামা গ্রহণের সুন্নাহ তারিখ হিসেবে বিবেচিত হবে ইনশাআল্লাহ।
অর্থাৎ
#মঙ্গলবার_মাগরিব_পর_থেকে_বুধবার_মাগরিবের_পূর্ব_পর্যন্ত,
#বৃহস্পতিবার_মাগরিবের_পর_থেকে_শুক্রবার_মাগরিবের_পূর্ব_পর্যন্ত এবং
#শনিবার_মাগরিবের_পর_থেকে__রবিবার_মাগরিবের_পূর্ব_পর্যন্ত ,, হিজামা গ্রহণের সুন্নাহ তারিখ হিসেবে বিবেচিত হবে ইনশাআল্লাহ।
🔲আনাস বিন মালেক রা. থেকে বর্ণিত রাসুল (স:) বলেন, “যে হিজামা চিকিৎসা গ্রহন করতে চায়, তাকে (ইসলামি) চন্দ্র মাসের ১৭ তম, ১৯ তম ও ২১ তম দিন অনুসন্ধান করতে বলো।
[সহীহ সুনান ইবনে মাজাহ (৩৪৮৬)]
🔲আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত রাসুল সঃ বলেন, “কেউ যদি ইসলামি চন্দ্র মাসের ১৭ তম, ১৯ তম ও ২১ তম দিনে হিজামা করে, তাহলে ইহা প্রতিটি রোগের জন্যই প্রতিকার।” [সহীহ সুনান আবু দাউদ (৩৮৬১)]
উপরিউক্ত দুটি হাদিস থেকে বুঝা যায়, হিজামা করানোর জন্য মাসের বিশেষ কয়েকটি দিন খুব গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু শ্রেষ্ঠ নবী ও রাসূল মুহাম্মাদ (সা) কর্তৃক দিনগুলোর পরামর্শ এসেছে সেহেতু ওলামায়ে কেরাম দিনগুলোকে সুন্নতি দিন/তারিখ হিসেবে উল্লেখ করেন।
♻️একজন সুস্থ মানুষও সুন্নাহ হিসেবে হিজামা করানোর মাধ্যমে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে নিতে পারেন।
♻️হিজামা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক চিকিৎসা এবং এর সাথে কোন মেডিসিন গ্রহণ করতে হয় না বিধায় এর কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই।
𝐇𝐢𝐣𝐚𝐦𝐚 𝐜𝐮𝐩𝐩𝐢𝐧𝐠 𝐚𝐧𝐝 𝐀𝐜𝐮𝐩𝐮𝐧𝐜𝐭𝐮𝐫𝐞 𝐂𝐞𝐧𝐭𝐞𝐫 𝐁𝐨𝐠𝐮𝐫𝐚
ঠিকানাঃ লতিফপুর কলোনি বগুড়া।
জামিল মাদরাসা গেট থেকে ২০ গজ পূর্ব দিকে
মোবাইল: ০১৭১৭৯৯৯৪৫২
আলহামদুলিল্লাহ,
আরবী 'রজব' মাসের ১৭, ১৯ ও ২১তারিখ অনুযায়ী'৩০ জানুয়ারি' এবং ০১ ও ০৩ তারিখ হিজামা গ্রহণের সুন্নাহ তারিখ হিসেবে বিবেচিত হবে ইনশাআল্লাহ ।
অর্থাৎ
#সোমবার_মাগরিবের_পর_থেকে_মঙ্গলবার_মাগরিবের_পূর্ব_পর্যন্ত,
#বুধবার_মাগরিবের_পর_থেকে___বৃহস্পতিবার_মাগরিবের_পূর্ব_পর্যন্ত এবং
#শুক্রবার_মাগরিবের_পর_থেকে__শনিবার_মাগরিবের_পূর্ব_পর্যন্ত ,,, হিজামা গ্রহণের সুন্নাহ তারিখ হিসেবে বিবেচিত হবে ইনশাআল্লাহ।
🔲আনাস বিন মালেক রা. থেকে বর্ণিত রাসুল (স:) বলেন, “যে হিজামা চিকিৎসা গ্রহন করতে চায়, তাকে (ইসলামি) চন্দ্র মাসের ১৭ তম, ১৯ তম ও ২১ তম দিন অনুসন্ধান করতে বলো।
[সহীহ সুনান ইবনে মাজাহ (৩৪৮৬)]
🔲আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত রাসুল সঃ বলেন, “কেউ যদি ইসলামি চন্দ্র মাসের ১৭ তম, ১৯ তম ও ২১ তম দিনে হিজামা করে, তাহলে ইহা প্রতিটি রোগের জন্যই প্রতিকার।” [সহীহ সুনান আবু দাউদ (৩৮৬১)]
উপরিউক্ত দুটি হাদিস থেকে বুঝা যায়, হিজামা করানোর জন্য মাসের বিশেষ কয়েকটি দিন খুব গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু শ্রেষ্ঠ নবী ও রাসূল মুহাম্মাদ (সা) কর্তৃক দিনগুলোর পরামর্শ এসেছে সেহেতু ওলামায়ে কেরাম দিনগুলোকে সুন্নতি দিন/তারিখ হিসেবে উল্লেখ করেন।
♻️একজন সুস্থ মানুষও সুন্নাহ হিসেবে হিজামা করানোর মাধ্যমে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে নিতে পারেন।
♻️হিজামা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক চিকিৎসা এবং এর সাথে কোন মেডিসিন গ্রহণ করতে হয় না বিধায় এর কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই।
𝐇𝐢𝐣𝐚𝐦𝐚 𝐜𝐮𝐩𝐩𝐢𝐧𝐠 𝐚𝐧𝐝 𝐀𝐜𝐮𝐩𝐮𝐧𝐜𝐭𝐮𝐫𝐞 𝐂𝐞𝐧𝐭𝐞𝐫 𝐁𝐨𝐠𝐮𝐫𝐚
ঠিকানাঃ লতিফপুর কলোনি বগুড়া।
জামিল মাদরাসা গেট থেকে ২০ গজ পূর্ব দিকে
মোবাইল: ০১৭১৭৯৯৯৪৫২
আলহামদুলিল্লাহ,
আরবী জুমাদাল আউয়াল মাসের ১৭, ১৯ ও ২১ তারিখ অনুযায়ী ডিসেম্বর' মাসের ০২, ০৪ ও ০৬ তারিখ হচ্ছে হিজামা গ্রহণের সুন্নাহ তারিখ।
অর্থাৎ
#ব শুক্রবার_মাগরিবের_পর_থেকে____শনিবার_মাগরিবের_পূর্ব_পর্যন্ত,
#রবিবার_মাগরিবের_পর_থেকে__সোমবার_মাগরিবের_পূর্ব_পর্যন্ত এবং
#মঙ্গলবার_মাগরিবর_পর_থেকে_বুধবার_মাগরিবের_পূর্ব_পর্যন্ত ,,, হিজামা গ্রহণের সুন্নাহ তারিখ হিসেবে বিবেচিত হবে ইনশাআল্লাহ।
🔲আনাস বিন মালেক রা. থেকে বর্ণিত রাসুল (স:) বলেন, “যে হিজামা চিকিৎসা গ্রহন করতে চায়, তাকে (ইসলামি) চন্দ্র মাসের ১৭ তম, ১৯ তম ও ২১ তম দিন অনুসন্ধান করতে বলো।
[সহীহ সুনান ইবনে মাজাহ (৩৪৮৬)]
🔲আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত রাসুল সঃ বলেন, “কেউ যদি ইসলামি চন্দ্র মাসের ১৭ তম, ১৯ তম ও ২১ তম দিনে হিজামা করে, তাহলে ইহা প্রতিটি রোগের জন্যই প্রতিকার।” [সহীহ সুনান আবু দাউদ (৩৮৬১)]
উপরিউক্ত দুটি হাদিস থেকে বুঝা যায়, হিজামা করানোর জন্য মাসের বিশেষ কয়েকটি দিন খুব গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু শ্রেষ্ঠ নবী ও রাসূল মুহাম্মাদ (সা) কর্তৃক দিনগুলোর পরামর্শ এসেছে সেহেতু ওলামায়ে কেরাম দিনগুলোকে সুন্নতি দিন/তারিখ হিসেবে উল্লেখ করেন।
♻️একজন সুস্থ মানুষও সুন্নাহ হিসেবে হিজামা করানোর মাধ্যমে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে নিতে পারেন।
♻️হিজামা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক চিকিৎসা এবং এর সাথে কোন মেডিসিন গ্রহণ করতে হয় না বিধায় এর কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই।
Hijama Cupping and Acupuncture Center Bogura
ঠিকানাঃ লতিফপুর কলোনি বগুড়া।
জামিল মাদরাসা গেট থেকে ২০ গজ পূর্ব দিকে
মোবাইল: ০১৭১৭৯৯৯৪৫২
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Bogura