Mozumder Pharmacy

মুখ না খুলতে ভয়াবহ চাপে নাসুম। ৩৫ লাখের আইকন হাথুরুর কাজ চড় মারা/থাপ* *ড়ানো! হাথুরুকে রক্ষায় তদন্ত কমিটির ক্ষমতা হ্রাস করা হয়েছে। বোর্ডের পাঠানো বুধবার সকালে মেইলে বলা হয় 'Look into' ( to inquire into or investigate or ...

TikTok · ❤️বিনদাশ লাইফ❤️ 37.4K likes, 436 comments. “কিভাবে NID কার্ড সংশোধন করবেন এখনি জেনে নিন”

https://www.facebook.com/reel/589951259708585?mibextid=rS40aB7S9Ucbxw6v

https://www.facebook.com/rahatmediamix/videos/186884037007788/?mibextid=rS40aB7S9Ucbxw6v

অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা :-
অর্জুন -
বৈজ্ঞানিক নাম --
Terminalia arjuna....
উপকারিতা --
হ্দপিন্ডের শক্তিবর্ধক, এন্টিঅক্সিডেন্ট, ক্যান্সার প্রতিরোধক ও কোষ্ঠ পরিস্কারক হিসাবে কাজ করে।

[ বি:দ্র : -- আপনি যদি অর্জুন গাছের ছাল গুঁড়ো করে দুধে মিশিয়ে খেতে পারেন নিয়মিত তাহলে অ্যাজমার সমস্যা অনেক কমে যাবে।]

https://www.facebook.com/minisaifultech/videos/240560028504397/?mibextid=rS40aB7S9Ucbxw6v

কিছু মানুষ কথার মাধ্যমে আঘাত করে,
কিছু কাজের মাধ্যমে, কিন্তু সবচেয়ে আঘাত তখনি লাগে, যখন প্রিয় মানুঘটি অবহেলা করে 😣😣।

ব্রেন টিউমারের যত লক্ষণ ......>>

টেনটোরিয়াম নামক একটি পর্দা দিয়ে আমাদের ব্রেন বা মস্তিষ্ক দুটি প্রকোষ্ঠে বিভক্ত- ওপরের প্রকোষ্ঠ ও নিচের প্রকোষ্ঠ। একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের ওপরের প্রকোষ্ঠে ৮০ থেকে ৮৫ শতাংশ টিউমার হতে পারে এবং নিচেরটিতে ১৫ থেকে ২০ শতাংশ। আর শিশুদের ক্ষেত্রে ওপরের প্রকোষ্ঠে ৪০ শতাংশ এবং নিচেরটিতে ৬০ শতাংশ টিউমার হতে পারে।

ব্রেন টিউমার প্রধানত দুই ধরনের

হ বেনাইন টিউমার, যা ক্যানসার নয় এবং

হ ম্যালিগন্যান্ট টিউমার বা ক্যানসার জাতীয় টিউমার।

ম্যালিগন্যান্ট বা ক্যানসার জাতীয় টিউমার আবার দুই ধরনের

হ প্রাথমিক ম্যালিগন্যান্ট- যা মস্তিষ্কের মধ্য থেকে উৎপত্তি হয়ে থাকে।

হ মেটাস্টেটিক- যা শরীরের অন্য জায়গায় উৎপন্ন হয়ে মস্তিষ্কে ছড়িয়ে পড়ে।

কারণ :

মানবশরীরে কিছু জিন আছে- যা টিউমার হওয়ার প্রক্রিয়াকে প্রতিরোধ করে। এদের বলে টিউমার সাপ্রেসর জিন। কোনো কারণে টিউমার সাপ্রেসর জিন যদি যথাযথ কাজ না করে, তাহলে ব্রেন টিউমার হয়ে থাকে।

লক্ষণ :

ব্রেন টিউমারের প্রাথমিক লক্ষণ মাথাব্যথা ও চোখে ঝাপসা দেখা। তবে মাথাব্যথা মানেই ব্রেন টিউমার নয়। সাধারণত মাথাব্যথার ১ শতাংশেরও কম কারণ হলো ব্রেন টিউমার।

ব্রেন টিউমারের জন্য যে মাথাব্যথা হয়, তা সাধারণত খুব ভোরে শুরু হয়। সঙ্গে খিঁচুনি হতে পারে। খিঁচুনি সাধারণত হাতে বা পায়ে বা অন্য কোনো স্থান থেকে শুরু হয়ে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। এই মাথাব্যথা কিছুতেই যেতে চায় না।

মস্তিষ্কের ভেতর পিটুইটারি গস্ন্যান্ডে টিউমার হলে রোগীর দৃষ্টিশক্তি কমে যায়। রোগী সামনের অংশটুকু ভালো দেখতে পেলেও দুপাশে দেখতে পান না এবং একপর্যায়ে অন্ধ হয়ে যান।

ব্রেনের সামনের অংশে বা ফ্রন্টাল লোবে টিউমার হলে রোগীর স্মৃতিশক্তি কমে যায়। তিনি অস্বাভাবিক আচরণ করেন। দৃষ্টিশক্তি নষ্ট হয়ে যায়।

মটর এরিয়ায় টিউমার হলে যেদিকে টিউমার তার উল্টো দিকে প্যারালাইসিস হয়ে থাকে।

মস্তিষ্কের খুলির নিচের প্রকোষ্ঠে টিউমার হলে রোগী হাঁটতে গেলে পড়ে যান বা ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন। কানে ঠিকমতো শোনেন না। কথা স্পষ্ট করে বলতে পারেন না। টিউমার বেশি বড় হয়ে গেলে রোগীর হঠাৎ মৃতু্যও হতে পারে।

নির্ণয় :

ব্রেন টিউমার শনাক্তে এমআরআই করতে হয়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সিটি স্ক্যান করতে হয়।

প্রতিরোধ :

ব্রেন টিউমার প্রতিরোধ করার সুনির্দিষ্ট কোনো উপায় নেই। তবে ধূমপান থেকে বিরত থাকতে হবে। তেজস্ক্রিয় বিকিরণ যথাসম্ভব পরিহার করতে হবে। যেমন মুঠোফোনের ব্যবহার

Happy " New year 2020"