Travelers of Cox'sbazar - TOC
We like to travel. Our main target is to show whole Bangladesh in a platform.
লালগোলা,খুটাখালী ইউনিয়ন,চকরিয়া,কক্সবাজার।
📎🟥🟥🟥🟥🟥
যে মানুষটার নাম দিয়ে আজ কক্সবাজার,সেই ক্যাপ্টেন হিরাম কক্সের বাংলোটা বছরের পর বছর পড়ে আছে কোনরকম অবহেলায় দাড়িয়ে।
মেহগনি গাছের শীতল ছায়াঘেরা লাল টিনের ঐতিহাসিক এই "বাংলোবাড়িটি" ইংরেজ ক্যাপ্টেন ‘হিরাম কক্স’- এর বাংলো, যার বয়স এখন ২২০ বছর।যাঁর নামে এখন এই কক্সবাজার জেলা।
সরকারি ভাবে চাইলে একটু সংস্করণ করে, এতোটুকু সম্মানকি এই মানুষটাকে দেওয়া যেতোনা?
কয়েকটি প্রতিবেদন দেখে মনটা খারাপ হয়ে গেলো....
১৭৮৪ সালের দিকে আরাকান দখল করে নিয়েছিলেন বার্মার রাজা বোধাপায়া। রাজার আক্রমণ থেকে বাঁচতে প্রায় ১৩ হাজার আরাকানি এদিকে চলে আসে, আশ্রয় নেয় পালংকীতে। বলে রাখি, কক্সবাজারের প্রাচীন নাম কিন্তু পালংকী। সমুদ্র ও জঙ্গলঘেরা পালংকীতে আশ্রিত লোকজনকে পুনর্বাসনের জন্য ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ক্যাপ্টেন হিরাম কক্সকে সেখানে নিয়োগ দিয়েছিল। হিরাম কক্স পালংকী এলাকায় প্রতিষ্ঠা করেন একটি বাজার। প্রথম প্রথম এ বাজার ‘কক্স সাহেবের বাজার’ নামে পরিচিত ছিল। পর্যায়ক্রমে ‘কক্স-বাজার’ এবং ‘কক্সবাজার’ নামের উৎপত্তি ঘটে। জায়গাটি ‘প্যানোয়া’ নামেও পরিচিত। ‘প্যানোয়া’ শব্দের অর্থ ‘হলুদ ফুল’। তখন কক্সবাজার হলুদ ফুলের রাজ্য ছিল।
হিরাম কক্স তো দায়িত্ব নিয়েছিলেন শরণার্থী পুনর্বাসনের। কিন্তু তাঁকে তো রাত যাপন করতে হবে, করতে হবে দাপ্তরিক কাজ! এ জন্যই রামুতে নির্মিত হয় এই বাংলোবাড়ি।
ইংরেজ ক্যাপ্টেন কক্স সাহেবের বাংলো।
© Team Salahuddin Saamir
শুধুই বাইকারসদের জন্য 🤔🤔🤔🤔
পাম্পে তেল কম দেওয়া ঠেকাবেন যেভাবে...
পাম্পে তেল চুরির সিস্টেম করা হয় মূলত মেশিনে। যতদূর জানি ২টি উপায়ে তেল চুরি করা হয়ে থাকে-
১) লিটার প্রতি চুরিঃ
আপনি ১ লিটার, ২ লিটার, এভাবে ৩,৪,৫ যত লিটারই নেন না কেন, ওখান থেকে চুরি হবেই। ওরা চুরি করলে ঠেকাতে পারবেন না।
২) নির্ধারিত টাকার এমাউন্টে চুরিঃ
আপনি লিটার মাপে না কিনে ১০০ টাকা ২০০ টাকা ৩০০ টাকা, ৫০০ টাকা, ১০০০ টাকার তেল কিনলে সেটা থেকেও চুরি করার উপায় আছে। কারণ, মিটারে এরকম রাউন্ড ফিগারগুলোও কাস্টোমাইজ করা যায়।
মনে প্রশ্ন জাগতে পারে- “তাহলে উপায় কী?”
উপায় আছে। আপনাকে যা করতে হবে, তা হলো- তেল কেনার সময় কখনো রাউন্ড ফিগারে কিনবেন না। যেমন- ১০০ টাকার তেল নাকি কিনে ১০৫ টাকা বা ১১০ টাকার তেল কিনবেন। একইভাবে ৫০০ টাকার না কিনে ৪৯৯ টাকার তেল কিনবেন(১ টাকা আবার ফেরত চাইতে যেয়েন না 😛) কিংবা ৫১০ বা ৫২০ টাকার কিনবেন।
এর ফলে যেটা হবে, তা হলো- আপনি পুরোপুরি ঐ নির্ধারিত টাকার সমপরিমাণ তেলই পাবেন। কারণ এই আন-ইউজুয়াল এমাউন্ট-গুলো মিটারে কনফিগার করা থাকে না বললেই চলে। আমি তেল কিনলে ৫১০, ৫২০ বা ৫৫৫ টাকা এভাবে তেল কিনি।
এই পদ্ধতি মোটামুটি পরীক্ষিত। এ সম্পর্কে আগেই শুনেছিলাম আমার এক কাজিনের কাছে। ২০১৯ সালে Gixxer বাইক কেনার পরে পাম্পে গিয়ে ১০০০ টাকার তেল না চেয়ে কাজিনের কথার সত্যতা যাচাইয়ের জন্য ১০১০ টাকার তেল চাইলাম। খাপে খাপ, ময়নার বাপ! কথা শুনেই একপ্রকার বেজার হয়ে একজন আরেকজনের মুখ চাওয়া-চাওয়ি করতেছিলো। এরপর একজন অন্যজনকে জিজ্ঞেস করলো, “ভাই, হাজার দশ চায়, কী করবো, দেবো?” অন্যজনের উত্তর ছিলো- “চাইতাছে যখন দিয়া দ্যাও”
তারপর থেকেই সবসময় উল্টাপাল্টা ফিগারে তেল কিনি। আপনারাও চাইলে এভাবে তেল কিনতে পারেন। আশাকরি তেল কিনে ঠকবেন না।
[পুরো ব্যাপারটা আমার নিজস্ব অভিজ্ঞতা থেকে বলেছি। এটা প্রতিষ্ঠিত সত্য না-ও হতে পারে। ভুল ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন]
ছবিটির ডান পাশের ভদ্রলোকের নাম কাজী হামিদুল হক। তাঁকে বলা হয় বাংলাদেশের অ্যাডভেঞ্চার গুরু।
বিখ্যাত বাংলা চ্যানেলের আবিষ্কারক, কীর্তিমান আণ্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফার ও বরেণ্য স্কুবা ডাইভার কাজী হামিদুল হক।
সেই যে যৌবনে সাগর টেনেছিল কাজী হামিদুল হককে, সেই টান ছিল আমৃত্যু। দেশে ফেরার পর ছুটে যান সমুদ্রে। চষে বেড়িয়েছেন কক্সবাজার, টেকনাফ, সেন্ট মার্টিন এলাকার বঙ্গোপসাগর। বঙ্গোপসাগরের এই পথে নৌকায় ঘুরে বেড়াতে বেড়াতে তাঁর মাথায় খেলা করে সাঁতারে সাগর পাড়ি দেওয়ার একটা রুট। সঙ্গে ছিলেন কামাল আনোয়ার।
কামাল আনোয়ার বলেছিলেন, ‘টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ থেকে ভাটার সময় সেন্ট মার্টিন পর্যন্ত সাঁতরে পার হওয়া যাবে, এটা হামিদ ভাই বের করলেন। কখন কোথায় স্রোত কোন দিকে যায়, তা-ও আমরা বের করে ফেলি বিভিন্ন রঙের বোতল ভাসিয়ে। এই পথে স্রোতের দুটি ধারা আছে, এর একটা যায় আরাকানের দিকে। হামিদ ভাই সঠিক রুটটা বের করে ফেলেন।’
নৌকা চালিয়ে সেন্ট মার্টিনে যাওয়ার পরই সাঁতারের এই রুট বের করার দিকে মন দেন তিনি। ‘ওরা যেমন ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দেয়, আমরাও এমন একটা সাঁতার চালু করতে পারি।’ বলতেন কাজী হামিদুল হক।
২০০৬ সালে প্রথম সাঁতারের আয়োজন করা হয়। সে দলে সাঁতারু হিসেবে ছিলেন লিপটন সরকার, ফজলুল কবির ও সালমান সাইদ। দলে বয়সে সবচেয়ে ছোট সালমান সাইদ। তিনি বলেছিলেন, ‘দলে আমিই ছিলাম অনভিজ্ঞ সাঁতারু। কিন্তু হামিদ ভাই মানসিকভাবে এত শক্তি জোগাতেন যে কোনো ভয়ই লাগেনি।’
২০০৬ সালের জানুয়ারির মাঝামাঝি এই দলটি শাহপরীর দ্বীপ থেকে বঙ্গোপসাগরে ১৪ দশমিক ৪ কিলোমিটার সাঁতার কেটে পৌঁছায় সেন্ট মার্টিনে। তখনো সাঁতারের এ পথের নামকরণ হয়নি। পরে ঢাকায় কাজী হামিদুল হক এর নাম দেন বাংলা চ্যানেল।
২০০৪ সালের ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ। বুড়িগঙ্গা নদী থেকে একটি নৌকা পাড়ি জমায় বঙ্গোপসাগরের উদ্দেশে। শুনলে অবাক লাগে কারন নৌকাটি দৈর্ঘ্যে ছিলো মাত্র ২১ ফুট আর প্রস্থে নয় ফুট। সেই নৌকায় ছিল না কোনো বাথরুম বা রান্নাঘর। স্টোভ জ্বালিয়ে রান্নার ব্যবস্থা। কাজী হামিদুল হকের নেতৃত্বে এই নৌকায় অভিযাত্রী ছিলেন ১৩ জন। সে যাত্রায় অংশ নেন বাংলাদেশের পর্বতারোহী মুসা ইব্রাহীম। তাঁর কাছ থেকে জানা গিয়েছিলো সেই যাত্রার ইতিবৃত্ত ।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের জাহাজ ভাঙার জায়গা থেকে একটা লাইফ বোট (বড় জাহাজের সঙ্গে এগুলো বাঁধা থাকে) কিনে আনেন। এরপর ঢাকায় নিয়ে এসে সেটায় ইঞ্জিন লাগানো হয়। নৌকাকে নদী-সমুদ্রে চলাচলের উপযোগী করতে নানা কারিগরি ফলানো হয়। এসব কাজ নিজেই করেছিলেন হামিদুল হক।
রাতে বুড়িগঙ্গা থেকে নৌকা ছাড়ার কথা, কিন্তু যাত্রা শুরু হলো ভোরে। এই অভিযাত্রায় সে সময় অংশ নিয়েছিলেন হামিদুল হক, মুসা ইব্রাহীম, ইমরান, ফজলুল কবির, কামাল আনোয়ার, রফিক, রবিউল হুসাইন, একুশে টিভির দুই সাংবাদিক এবং আরও কয়েকজন। রুট চেনার কারণে সারেং আনা হয়েছিল সীতাকুণ্ড থেকে।
মুসা ইব্রাহীম বলেছিলেন, ‘ভোরে রওনা দিয়ে সেদিনই পৌঁছাই চাঁদপুরে। আমাদের হিসাব ছিল দুই দিনে সেন্ট মার্টিনে যাব। কিন্তু দেখা গেল, সন্দ্বীপ পর্যন্ত পৌঁছাতেই লেগে গেল পাঁচ-ছয় দিন। কারণ, নৌকার গতি ছিল খুব ধীর। সন্দ্বীপ থেকে পরের দিন যাচ্ছিলাম চট্টগ্রামের দিকে। কর্ণফুলীতে নৌকা যখন পৌঁছাল, তখন দেখি কর্ণফুলী চ্যানেল থেকে সব জাহাজ মিছিল করে গভীর সমুদ্রে যাচ্ছে। আমাদের নৌকায় জিপিএস, কম্পাস ছিল, কিন্তু রেডিও ছিল না। তাই আমরা কোনো খবরই পাচ্ছিলাম না। কিছুক্ষণের মধ্যে দেখি সমুদ্র পুরো উত্তাল। ১৫ থেকে ২০ ফুট উঁচু একেকটা ঢেউ। হামিদ ভাই সবাইকে নৌকার পেছনে জড়ো হয়ে থাকতে বললেন। নিজেদের জান হাতে নিয়ে আমরা তা-ই করলাম।’
সমুদ্রের তাণ্ডব থামার পর কাজী হামিদুল হকের নৌকা কর্ণফুলী জেটিতে পৌঁছাল। তখন জানা গেল, সেই দিনটিতে ইন্দোনেশিয়ায় ভারত মহাসাগরে ঘটে প্রলয়ংকরী সুনামি।
চট্টগ্রামে গিয়ে সারেং তাঁর বাড়িতে ঘুরতে যান, কিন্তু তিনি আর ফেরেননি। হামিদুল হক নিজে আবার সীতাকুণ্ডে গিয়ে আরেকজন সারেং নিয়ে আসেন। এরপর মহেশখালী হয়ে টেকনাফ, তারপর সেন্ট মার্টিনে পৌঁছায় হামিদুল হকের নৌকা। হামিদুল হক ও আরও কয়েকজন নৌকা চালিয়েই আবার ফিরে আসেন ঢাকা।
সত্তরের দশকের মাঝামাঝি সময়ে নিউইয়র্কে এক প্রবীণ স্কুবা ডাইভারের (ডুবুরি) সঙ্গে পরিচয় ঘটেছিলো কাজী হামিদুল হকের। তাঁর কাছেই হাতেখড়ি ডুবসাঁতারে। এরপর তাঁর আগ্রহ তৈরি হয় অতল জলের বিচিত্র-বর্ণিল জগতের প্রতি। এ সময়টাতেই জলের নিচে ছবি তোলার কৌশল শিখে ফেলেন। ডুব দেওয়া আর জলের নিচে ছবি তোলাই হয়ে ওঠে হামিদের পেশা। তিনি সাগরের ২০০ ফুট নিচ পর্যন্ত ডুব দেওয়ার জন্য লাইসেন্সধারী ছিলেন।
১৯৪৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর আসামে জন্মগ্রহণ করা অ্যাডভেঞ্চার গুরু কাজী হামিদুল হক মারা ২০১৩ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারী শেরপুর থেকে ঢাকা ফেরার পথে বাসে মারা যান।
আজ বাংলাদেশের অ্যাডভেঞ্চারের মহারথীর জন্মদিন। বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই তাঁর প্রতি। 🙏💕
©Collcected
Shindukchori-Mohalchori
Selfi Road...
Hayako...
Fotikchori....
Porshi Bari Beach Resort
Life
Nidania
Teknaf
Bahar Chara, Teknaf
Rangamati Lake , Winter Season
Baghaichari
Ali Khali, Teknaf
Kakara
Khutakhali
Chera Dwip, Saint Martin
Reju river metal bridge
Betel nut market of Shonar Para
Shells on the beach
Shells on the sandy beach
The return of a fisherman at sunset
Colour of nature
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Chittagong
North Madarsha
Chittagong, 4339
ঐতিহ্যবাহী হালদা নদীর পাড়ঘেঁষে তৈরি মনোরম সৌন্দর্য্যের দর্শনীয় স্থান।
Chittagong, PAHARTOLI-4202
*India visa processing [Tourist visa, medical visa,business visa,entry visa] ,*Air ticket booking,* Indian all hospital doctors appointment * indian hotel booking,*indian visa fee ...
Ramgati Upazila
Chittagong, 3730LAKSHMIPUR
বৃহত্তর নোয়াখালীর কোল ঘেষে জেগে ওঠা চ?
S. S Khaled Road, Kazir Dewri
Chittagong, 4000
Sugandha Tours and Travels is a travel agency, We provide Air tickets, Visa processing, Hotel reservation, Tour Packages.
Habib Manjil, Golepahar Circle, 5321, O. R. Nizam Road
Chittagong, 4302
এটি ভ্রমণ বিষয়ক পেজ। এখানে শেয়ার করা তথ্য ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য সহায়ক হবে।
Khagrachari
Chittagong, 4400
Welcome to Khagrachhari Travel Agency. You are cordially invited to enjoy the beautiful environment of Khagrachari with its beautiful hills, waterfalls and lakes. We ensure 100% to...
1st Floor, Agrabad Shopping Complex, 1742 Sheikh Mujib Road, Beside Orchid Business Hotel, Chowmuhony, Agrabad
Chittagong, 4200
Make Your Sweet Memories With Us. Our Services: Air Ticket Hotel Booking Visa Passport Umrah package
, Pathantooly Road , Motiar Pool
Chittagong, 4100
Assalamualaikum, everyone! We work to present the hidden beauty of our country. This tourism will be unveiled the highly dedicated beauty. Our BD is rich in natural resources but ...
Panchlish
Chittagong
I'm Saif from Bangladesh, motorcycle adventure traveller and video creator. Hoping to inspire people