Mahfuz Property Management
Property Developer
অনেকেই নিজের স্বপ্ন থাকে নিজের একটা সুন্দর বাড়ির। চট্টগ্রামের প্রাইম লোকেশন কুসুমবাগ আবাসিক এলাকায় আপনার বাড়ির স্বপ্নকে সত্যিতে রূপান্তর করতে যোগাযোগ করুন Mahfuz Villa - তে। সরাসরি কথা বলতে কল করুনঃ ০১৭১৭২৯৯৩৪১
Alhamdulillah ! First Roof Casting Completed 😊
Mahfuz Villa! Near to first roof completion !
বহুদিন আগে আমার বাবা তার খালি জমিতে একটা গরিব পরিবারকে থাকতে দিয়েছিলেন।
বেশ কয়েক বছর পর বাবা বাড়ি করার জন্য জমিটা ছাড়তে বললে তারা ছাড়তে রাজি হলো না। পরে অনেক কসরত করে, টাকা পয়সা দিয়ে তাদেরকে সরানো হয়েছিল।
শুনে যা বুঝলাম, তাহলো একটা জমিতে অনেকদিন থাকলে নাকি তাতে তার অধিকার জন্মে যায়।
আমিতো অবাক। দয়া করে থাকতে দিয়েছে। কোথায় কৃতজ্ঞ হবে, তানা উল্টো দখল করে বসে আছে। ভাবলাম জমির ব্যাপারতো
তাই লোভ সামলাতে পারেনি।
আমি যেখানে থাকি সেখানে এক রিক্সাওয়ালা আছে আমার দেশি। বাজারে সে থাকলে আমি তার রিক্সাতেই আসি। বাজার থেকে আমার বাসা পর্যন্ত ভাড়া ৪০ টাকা ফিক্সড। তবে আমি নিয়মিত ৫০ টাকা দিতাম।
একদিন আমার কাছে খুচরা ৪৫ টাকা ছিলো। ঐ টাকাই দিলাম। টাকাটা দেয়ার সাথে সাথে একরকম চিৎকার করে উঠলো, “ আর ৫ টাকা ? " আমি কিছুক্ষন চুপ থেকে বললাম, " ভাড়াতো ৪০ টাকা, বাকি ৫ টাকা ফেরত দেন। "লোকটা হেসে বলল না সবসময়তো ৫০ টাকা দেন তাই কইলাম। ভাবলাম থাক গরিব মানুষতো, তাই এমন করলো।
আমার এক প্রতিবেশী।
রোজ বাচ্চাকে স্কুলে দিতে যায়। তার গোয়ালাটা সে ফেরার আগে দুধ নিয়ে আসে। আমি বাড়িতে না থাকায় সেই দুধ নেয়ার দায়িত্বটা আমার কাজের লোকের উপর পড়ে।
প্রতিবেশি হিসেবে এটুকু উপকারতো করতেই হয়। একদিন আমার কাজের লোকটি কোথাও একটা কাজে বেড়াতে গেছে, দুধটা আর নেয়া হয়নি।
আমি বাসায় ফেরার পর উনি এসে বলল,
" আপনার কাজের লোক কোথায়? "
-- একটু বেড়াতে গেছে।
--আমাকে আগে বলল না। এখন দেখেনতো আমার ছোট ছেলেটা কি খাবে ?
আগে বললে আমি অন্য কাউকে দায়িত্ব দিতাম।
--ভাবি ও হয়তো ভুলে গেছে।
--না যাই বলেন কোনো দায়িত্ব নিলে ঠিক ভাবে পালন করতে হয়।
--ভাবি ও হয়তো আপনার এই দায়িত্বের জন্য উপযুক্ত পারিশ্রমিক পায়না তাই অবহেলা করেছে। আপনি বরং দায়িত্বটা অন্য কাউকে দিয়েন।
সে কিছুক্ষন আমার দিকে তাকিয়ে থেকে গটগট করে চলে গেলো।
ভাবলাম, অল্প শিক্ষিত মহিলাতো তাই এমন আরকি।
আমার এক কলিগ। গর্ভবতী হয়ে অফিসে কাজ করেন, আমি তার কষ্ট দেখে তার একটা কাজের দায়িত্ব নিজে থেকেই নিলাম।
সে মাতৃত্বকালীন ছুটিতে গেলো। সে ফিরেও এলো। তাকে কাজটা ফিরিয়ে দিতে চাইলে সে গরিমসি শুরু করলো। ভাবটা এমন যে কাজটা আমারই ছিলো। এবার ভাবনাটা বদলালাম।
আসলে মানুষ একটা সুবিধা বেশিদিন ভোগ করলে সেটাকে তার অধিকার ভেবে নেয়।
ভুলে যায় --"It's facility, not right."
তাই শুধু সুবিধা দেয়া নয়, নেয়ার ক্ষেত্রেও সাবধান থাকা দরকার।
হিউম্যান বিহেভিয়ার খুব অদ্ভুত। এটা প্রায় সবার ক্ষেত্রেই কাজ করে।
টিউশনি করানোর সময় আন্টি প্রতিদিন নাস্তা দিতেন। হঠাৎ টানা ২-৩ দিন নাস্তা না দেয়ায় আমার খুব খারাপ লেগেছিল, আরে নাস্তাই দিল না।
পরে অবশ্য আমার নিজের আচরণে আমি নিজেই অবাক হই। আমার সাথে তো কখনো অভিভাবক এর নাস্তা নিয়ে চুক্তি হয়নি,
তারা তো আমাকে নাস্তা দিতে বাধ্য নন।
বরং নাস্তা দেয়ার জন্য আমার তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা উচিৎ ছিল।
কোনটা অধিকার আর কোনটা অতিরিক্ত পাচ্ছি, সেটা বোঝা জরুরি।।
[সংগৃহীত] বাংলাদেশ ভ্যাট স্কুল Bangladesh VAT School
An idea can change your life !
বহুতল ভবনে গ্যাস সরবরাহের এর জন্য বেক্সিমকো এলপিজি নিয়ে এলো সর্বাধুনিক সিলিন্ডার ব্যাংক বা রেটিকুলেশন পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে আপনি পাচ্ছেন...
- নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ
- সম্পূর্ণ বিল্ডিং এর জন্য সিলিন্ডার সেটআপ
রেটিকুলেশন পদ্ধতি স্থাপনের জন্যে নূন্যতম ১০ টি ফ্ল্যাট প্রয়োজন। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন ০১৩২১১৫৪৫৬৬ অথবা ১৬৫৬৫ নাম্বারে।
Updated 3D view of Mahfuz Villa 🏡
Alhamdulillah!
Water Reservoir of Mahfuz Villa (1 lac Litre)!
In-between Rainy Weather!
Alhamdulillah Basement work has completed of Mahfuz Villa!
Eid Mubarak 🎉
Foundation work in process!
Alhamdulillah! Last pile is Complete!
অস্থির নির্মাণ সামগ্রীর বাজার II Construction materials market করোনা সংক্রমণ কমে আসায় ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে দেশের আবাসন খাত। কিন্তু হঠাৎ নির্মাণসামগ্রীর দাম বৃদ্ধিতে আবারো শং....
জিডিপির উত্তোরণের সময়ে চ্যালেঞ্জের মুখে আবাসন খাত !
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উত্তরণের দারুন সম্ভাবনা নিয়ে সম্প্রতি ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ড (আইএমএফ) তাদের অর্থনৈতিক আউটলোক ডাটাবেইসে অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক তথ্য প্রকাশ করেছে । তারা প্রত্যাশা করছে ২০২৪-২৫ আর্থিক বছরে বাংলাদেশ জিডিপি সাইজ হবে অর্ধ ট্রিলিয়ন ডলার । যা ছাড়িয়ে যাবে সিঙ্গাপুর, ডেনমার্ক, হংকং, আরবআমিরাতের মতো দেশকে ।
প্রত্যাশা অনুযায়ী ঐ সময়ে বাংলাদেশ এর অর্থনীতির আঁকার হবে ৫১৬ বিলিয়ন ডলার যখন একই সময়ে সিঙ্গাপুরের সাইজ হবে ৪৬১ বিলিয়ন ডলার, হংকং এর ৪৫২ বিলিয়ন ডলার, আরবআমিরাতের ৪৮০ বিলিয়ন ডলার, নরওয়ের ৪৯৭ বিলিয়ন ডলার এবং ফিলিপিন ৫০৬ বিলিয়ন ডলার ।
আমি বলছিনা যে অর্থনীতির আঁকার বৃদ্ধির ফলেই আমরা সিঙ্গাপুর এর মতো ধনী রাষ্ট্র হয়ে যাব ।
আমাদের দেশে যেহেতু ১৭০ মিলিয়ন মানুষের বাস তাই কেবল জিডিপি বৃদ্ধি দিয়েই আমরা ডেনমার্ক, সিঙ্গাপুর, হংকং, আরব আমিরাত থেকে ধনী রাষ্ট্র বা উন্নত রাষ্ট্র হয়ে যাবনা । অর্থনীতির অনেক অংক আছে, সেটাও বুঝতে হবে । ধরেন আমাদের জিডিপি ৫০০ বিলিয়ন হলো, তখন আমাদের মাথা পিছু আয় হবে প্রায় ৩হাজার ডলার । অথচ আমাদের চেয়ে কম জিডিপি নিয়েও সিঙ্গাপুরের মাথা পিছু আয় হবে তখন ৭৯ হাজার ডলার ! আরো একটু ভেঙ্গে বলি, এই দক্ষিন এশিয়ার সবচেয়ে বড় জিডিপি হলো ভারতের । ২০২৫ এ ভারতের জিডিপি হবে ৪ ট্রিলিয়ন ডলার কিন্তু তাদের মাথা পিছু আয় হবে আমাদের চেয়ে কম, ২হাজার ৮শত ডলার । কারন ভারতের জনসংখ্যা প্রায় ১৫০ কোটি !
কাজেই আমাদের জিডিপি যেদিন ৫০০ বিলিয়ন হবে সেদিনই আমরা ধনী রাষ্ট্র হয়ে যাচ্ছিনা যতক্ষননা আমরা নতুন নতুন বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান তৈরী করতে পারছি । যখন অধিকাংশ জনগনের হাত কর্মীর হাতে রুপ নেবে, কন্ট্রিবিউটরের হাতে রুপ নেবে, তখনই মাথা পিছু আয় বাড়বে । আমরা ধীরে ধীরে উন্নত রাষ্ট্রের পথে পা বাড়াব ।
এখন অন্য প্রসঙ্গে আসি । বাংলাদেশ এর বর্তমান জিডিপি সাইজ ৩৫৫ বিলিয়ন ডলার, এবং মাথাপিছু আয় সম্প্রতি ২৫০০ ডলার ছুয়েছে । ভিয়েতনামের জিডিপি সাইজ ২৯০ বিলিয়ন ডলার এবং তাদের মাথাপিছু আয় ৩৬০৯ ডলার । একটা বিষয় খেয়াল করা দরকার যে ভিয়েতনামের জিডিপি সাইজ আর তাদের রপ্তানী আয় প্রায় সমান । কিন্ত বাংলাদেশ এর জিডিপি কেবল রপ্তানীর উপর নির্ভর নয় । আমাদের যে প্রায় সাড়ে তিনশত বিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তার ১৪ শতাংশ আসে কৃষি থেকে । সেবা, রেমিটেন্স এবং এসএমই খাত মিলে ৫২ শতাংশ অবদান । আর শিল্প খাতের অবদান ৩৩ শতাংশ । এই শিল্প খাতের মাঝে রপ্তানী নির্ভর তৈরী পোশাক শিল্প ১২ শতাংশ অবদান রাখছে । তাহলে খেয়াল করে দেখুন জিডিপির একটা বড় অংশ আভ্যন্তরিণ দেশীয় শিল্পের উপর নির্ভর করছে । আর এখানে নির্মাণ ও আবাসন শিল্পের অবদান ৮ শতাংশ । যেখানে জড়িত প্রায় ৪০ লাখ লোকের কর্মসংস্থান ।
ধরেন ২০৩০ এ প্রত্যাশা অনুযায়ী যদি বাংলাদেশ এর জিডিপি বৃদ্ধি ঘটে তাহলে এর সাইজ হবে ১ ট্রিলিয়ন ডলার । তাহলে নির্মাণ এবং আবাসন খাতের অবদান যদি তখনো ৮ শতাংশ থাকে তাহলে ৭০/৮০ বিলিয়ন ডলারের একটা মার্কেট দাঁড়াবে তখন, ভাবা যায় ?
ভাবা না গেলেও এখন আমাদেরকে ভাবতে হচ্ছে । আমরা তো বেসরকারি উদ্যেগে দীর্ঘদিন থেকে মানুষের আবাসনের ব্যবস্থা করার চেষ্টা করছি । আমরা চেষ্টা করছি এটাকে টেকসই করতে । সেজন্য আমাদের আবাসন ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিহ্যাব থেকে নানা সময় নানা রকম প্রস্তাবনাও দেয়া হয়েছে । তার খুব অল্প সংখ্যক প্রস্তাবনাই আলোর মুখ দেখেছে । পিপিপি মডেলে কাজ করতে আমরা আমাদের আগ্রহের কথা বারবার জানিয়েছি । অথচ কেন জানি এসব খুব একটা গতি পায়নি । আমাদের দেশে প্রতি বর্গকিলোমিটারে ১২৬৫ জন লোক বসবাস করে কাজেই জমির অপ্রতুলতা এখানে রয়েছে । আর এ কারনে মধ্যবিত্তের আবাসন সংকটের কোনো সুরাহা হয়নি ।
এর মাঝে গেল এক বছর ধরে চলছে নির্মাণ সামগ্রীর অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি । এখন এই খাতকে কী করে টেকসই করবেন ? এটাতো ট্রেডিং নয় । আমরা আজ জমি নিয়ে কালই বিল্ডিং বানিয়ে ফেলতে পারিনা । একটা ভবন নির্মাণ করতে ২/৩/৪ বছর সময় লাগে । অথচ এক বছরের মধ্যেই যদি কাঁচামালের ২৫ শতাংশ মূল্যবৃদ্ধি ঘটে তাহলে কী করে প্রতিষ্ঠানগুলো টিকে থাকবে আর কী করে টেকসই হবে এই খাত ! একটা পরিসংখ্যান দিলে বুঝবেন কতটা কঠিন সময় পার করছি আমরা । গেল ১ বছরে ভবণ নির্মাণের প্রধান কাঁচামাল রডের মূল্যবৃদ্ধি হয়েছে ৩৬ শতাংশ । এক বছর আগে যে রডের দাম ছিল টন প্রতি ৫৮ হাজার টাকা সেই একই রডের বর্তমান বাজার দর ৮০ হাজার টাকা । যেভাবে দাম বাড়ছে তাতে করে আমরা আশংকা করছি এই মূল্য হয়ত টন প্রতি ৯০ হাজারে গিয়ে ঠেকবে । এবার অন্য কাঁচামালের হিসাব দিই । সিমেন্টের দাম বেড়েছে ১০ শতাংশ, ইটের ১২ শতাংশ, পাথরের ৮ শতাংশ, বালুর ৮ শতাংশ. ইলেকট্রিক ক্যাবলের ৫৩ শতাংশ, হোলোবক্স এর ৯৩ শতাংশ, ইউপিভিসি পাইপের ২৬ শতাংশ, রঙের ১১ শতাংশ । এই অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির কারনে এতো অমিত সম্ভাবনাময় একটা খাত কতটা চ্যালেঞ্জে পড়েছে আশা করি সবাই বুঝতে পারছেন ।
পুরো পরিস্থিতিটা এমন যে এখন সমন্বিত উদ্যেগ ছাড়া এই অবস্থা থেকে পরিত্রানের কোনো পথ আমরা আদৌ দেখছিনা । সরকারের সহযোগিতার পাশাপাশি, অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠান, ভ্যালুচেইন পার্টনার, ভুমিমালিক, বিনিয়োগকারী সকলের অংশগ্রহন মূলক ভূমিকা হয়ত আলো দেখাতে পারে এই খাতকে ।
আমাদের জিডিপি বাড়ছে । এই জিডিপি বৃদ্ধি কোনো অংশেই ফেলনা না । আবারো বলছি, আমাদের জিডিপি শুধু রপ্তানী নির্ভর না । এখানে দেশীয় শিল্পের বড় স্টেক আছে, আছে কৃষির বিশাল অবদান সেই সাথে রেমিটেন্স যোদ্ধাদের ঘাম মাখানো অংশগ্রহণ । তাই এই জিডিপির মূল্য আছে । আমাদের দরকার প্রচুর কর্মসংস্থান । দরকার ইজ অব বিজনেস । দরকার সর্বক্ষেত্রে নীতি এবং সততা । তাহলে বাংলাদেশকে কেউ আটকাতে পারবেনা ।
বাংলাদেশ গৌরবে এগিয়ে যাক । Courtesy: Tanvir Shahriar Rimon
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
690/1210 Kushumbag R/A, North Lalkhan Bazar, Khulshi, Chattogram
Chittagong
Opening Hours
Monday | 09:00 - 17:00 |
Tuesday | 09:00 - 17:00 |
Wednesday | 09:00 - 17:00 |
Thursday | 09:00 - 17:00 |
Sunday | 09:00 - 17:00 |
Chittagong, Halishohor
Chittagong, 4216
$ Land Flat related solution are available here $ services ensured properly $ After service also available
Faruk Chamber, 1403, Sk. Mujib Road, Agrabad
Chittagong, 4203
Square Foot Holdings Ltd is the new premium real estate destination in Chittagong!
304/B, Sheikh Mujib Road, Air Arcade, 2nd Floor, Dewanhat
Chittagong, 4100
Hilton Properties Ltd is always committed to give value added services to our customers by creating a
Alhaj Kabir Ahmed Manson (Ground Floor), Hathazari
Chittagong, 4330
We are making dreamy home
AK Khan Moor
Chittagong, 4207
This page is mainly created for those who are interested in buying and selling land. Always check her
J. S Tower (2nd Floor), 89 Nabab Shirajuddowla Road
Chittagong, 4000
J.S Builders Ltd is a well-known real estate & development company based in Chittagong city
Mostafa City Center, Agrabad Access Road , Choto Pool
Chittagong, 4216
Our firm, representing a higher standard since 2019, is a licensed Real Estate company based in Bangladesh.
O. R. Nizam Road R/A, Panchlaish, Gec Moor
Chittagong
We Bulid You Dream With Faithfully