Learn Computer & Graphic Design With Sakib Sp
Nearby advertising & marketing companies
Dhaka
3850
kazifahim2k23@gmail. com
চট্টগ্রাম
South Ambaria
Chittagong
Chittagong
Kotwali Chattogram
Patiya
Hi, I am Mohammed Sakib. I am a graphic designer. Please follow me
একটি স্বয়য়ংসম্পূণ ভালো মানের কম্পিউটার গঠনে মূল কয়েকটি অংশ হলো ঃ
১/ মনিটর
২/ মাদারবোর্ড (M.B)
৩/ প্রসেসর (CPU)
৪/ রেম (RAM)
৫/ হাডডিস্ক (HDD)
৬/ পাওয়ার সাপ্লাই
৭/ ইউপিএস (UPS)
৮/ কোলিং ফ্যান
৯/ কেসিং
১০/ এস এস ডি(SSD)
১১/ গ্রাফিক্স কার্ড
১২/ অপটক্যাল ডিস্ক ড্রাইভ
১৩/ পেন্ড্রাইভ
১৪/ কী বোর্ড
১৫/ মাউস
Perfume Box Design
In Photoshop
Designed by me
যারা যারা কম্পিউটার বিল্ড করতে চান তাদের জন্য Star Tech অ্যাপসটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই অ্যাপে কম্পিউটার তৈরির সব উপাদানের কোম্পানির, আপনার বাজেট অনুযায়ী পছন্দমত তালিকা তৈরি করতে পারেন।
যারা কম্পিউটারে লং টাইম কাজ করেন তাদের ব্যাকপেইন থেকে বাঁচার উপায়।
1/ ভালো একটা চেয়ার সাথে কোমরে পিছনে সাপোর্ট থাকবে এমন কিছু।
2/ সঠিক ভাবে চেয়ার ট্যাবিলের উচ্চতা ঠিক হতে হবে।
3/ অনেক পানি খাওয়া।
4/ 1-2 ঘন্টা পর পর উঠে কমর রেষ্ট দেওয়া।
5/ অবশ্যই ভিটামিন ডি পরিক্ষা করা।
বিঃদ্রঃ ঘাট ব্যাথা ও চোখের সমস্যা হতে বাঁচতে হলে অবশ্যই টেবিলের উচ্চতা চেয়ার থেকে ৮/১০ ইঞ্চির বেশি করা যাবেনা।
কম্পিউটার ড্রাইভ ‘সি’ থেকে শুরু কেন? জেনে নিন...
কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপে কখনোই ‘A’ কিংবা ‘B’ ড্রাইভ থাকে না। ড্রাইভগুলোর নাম ‘C’ থেকে শুরু হয়। কিন্তু কেন?
আপনি যদি কম্পিউটারের শুরুর দিককার ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন, তাহলে এ প্রশ্নের উত্তর হয়তো আপনার জানার কথা। কিন্তু আপনি যদি বর্তমান প্রজন্মের ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন, তাহলে নিশ্চয়ই আপনার মনে এই প্রশ্ন উদয় হয় যে, উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের আপনার কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপের ড্রাইভের নাম ‘C’ থেকে শুরু কেন?
অর্থাৎ কম্পিউটারের মূল ড্রাইভ সর্বদা ‘C’ থেকে শুরু হয় এবং এরপর অন্যান্য ড্রাইভগুলো ধারাবাহিকভাবে ‘D’, ‘E’, ‘F’ এরকম হয়ে থাকে। আর যদি কম্পিউটারে ইউএসবি ড্রাইভ ব্যবহার করেন, তাহলে সেটি ‘G’ এবং ‘H’ হয়ে থাকে। সুতরাং ‘A’ এবং ‘B’ ড্রাইভের কী হলো?
যা হোক, এবার উত্তরটি জেনে নিন। কম্পিউটার যখন প্রথম দিকে বাজারে আসে, তখন তাতে ইন্টারনাল স্টোরেজ ছিল না। কম্পিউটারে স্টোরেজ হিসেবে শুরুর দিকে ফ্লপি ডিস্ক ড্রাইভ ব্যবহার করা হতো। ফ্লপি ডিস্ক কম্পিউটারে প্রাথমিক অবস্থায় ‘A’ ড্রাইভ হিসেবে ব্যবহৃত হতো। ফ্লপি ডিস্ক দুই ধরনের মাপের ছিল ৫ ১/৪ ইঞ্চি এবং ৩ ১/২ ইঞ্চি। ফলে কম্পিউটারে যখন উভয় ফ্লপি ডিস্ক ব্যবহার করা হতো, তা ‘A’ এবং ‘B’ ড্রাইভ নামে ছিল।
এরপর ১৯৮০ সালের দিকে যখন কম্পিউটারের ইন্টারনাল স্টোরেজ হিসেবে হার্ডডিস্ক আসে, তখন সেটি ধারাবাহিকতা অনুসারে ‘C’ ড্রাইভ নামে ব্যবহৃত হতে থাকে। কারণ তখনো কম্পিউটারে এক্সটারনাল স্টোরেজ হিসেবে ‘A’ এবং ‘B’ ড্রাইভ ছিল। হার্ডডিস্কে সাধারণত কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করা হয়। ধীরে ধীরে সময়ের পরিক্রমায় অতি অল্প স্টোরেজ ক্ষমতার ফ্লপি ডিস্কের ব্যবহার কম্পিউটার কমতে থাকে। এবং পরবর্তী সময়ে ফ্লপি ডিস্ক পুরোপুরি অপ্রয়োজনীয় হয়ে পড়ায়, কম্পিউটার থেকে থেকে বিদায় নেয় ফ্লপি ডিস্ক এবং ‘A’ এবং ‘B’ নাম দুইটি। কিন্তু হার্ডডিস্ক আজও অক্ষুণ্ন থাকায় মূল ড্রাইভ হিসেবে হার্ডডিস্ক ‘C’ নামেই রয়েছে।
তবে আপনার কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপের হার্ডডিস্ক ড্রাইভটি যে ‘C’ হিসেবেই আজীবনের জন্য নির্ধারিত তা কিন্তু নয়। আপনি চাইলে কম্পিউটারের অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ অপশন থেকে ড্রাইভের নাম ‘A’ করতে নিতে পারবেন।(c)
সেরা ২০ টি কম্পিউটার টিপস ট্রিক্স বাংলায়↓
কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬কম্পিউটার হয়ে যাক আরও গতিশীল▬Computer tips & tricks bangla 1
GO “ RUN “ – tree লিখে এন্টার করুন।
GO “ RUN “ – prefetch লিখে এন্টার করুন।( একটা নতুন উইন্ডো আসবে সব ফোল্ডার এবং ফাইল ডিলিট করুন।
GO “ RUN “ – temp লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
GO “ RUN “ – %temp% লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
প্রতিটা ড্রাইভের উপর মাউসের রাইট বাটুন ক্লিক করুন তারপুর প্রপারট্রিজ এ ক্লিক করুন ডিস্ক ক্লিনআপ এ ক্লিক করুন। আশা করি আপনার কম্পিটার এ অনেক গতি বেড়ে যাবে। পুরাতন কম্পিউটার এর জন্য বেশী কার্যকরী।
কম্পিউটারের প্রসেসরের মান বা কাজের তুলনায় স্পীড কম হলে ।
কম্পিউটার র্যামের তুলনায় বেশী পরিমাণ কাজ করলে।আপনার কম্পিউটার র্যাম এর পরিমাণ কম কিন্তু আপনি অনেক বড় বড় কয়েকটি প্রোগ্রাম চালু করলেন। তাহলে তো হবেই।
কম্পিউটার হার্ডডিক্স এর কানেকশন এবং প্রসেসরের কানেকশন ঠিকমত না হলে, বার বার একই সমস্যা হতে পারে
যদি বার বার হ্যাং হয় তাহলে Cooling Fan টা check করেন এটা স্পীডে গুরছে কিনা।
hard diskএ Bad sector থাকলে বা অন্য কোন হার্ডওয়্যারে ত্রুটি থাকলে।
অপারেটং সিস্টেমে ত্রুটি থাকলে মানে…কোনো সিস্টেম ফাইল file delete হয়ে যাওয়াকে বুঝায়। যার কারণে কম্পিউটারে সমস্যা হতে পারে।
কম্পিউটার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলে সাধারণত Hang হতে পারে।
এই কারণেই কম্পিউটারে বেশী Hangহয়। আর এই ভাইরাস অপারেটিং সিস্টেমের কিছু ফাইলের কার্যপদ্ধতিকে বন্ধ করে দেয় যার কারণে কম্পিউটার প্রয়ই হ্যাং হয়। কম্পিউটারে অতি উচ্চ মানের এন্টি ভাইরাস ব্যবহার করুন।
হাই গ্রাফিক্স সম্পন্ন গেইম চালালে তখন র্যাম সম্পূর্ণ লোড হয়ে যায় এবং hang হওয়ার সম্ভনা থকে।
কম্পিউটারের ফাইলগুলো এলোমেলোভাবে সাজানো থাকলে তার জন্য hang হওয়ার সম্ভনা থকে। refresh চাপেন এবং RUN এ গিয়ে tree চাপেন।
কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬2▬Computer tips & tricks bangla
মনিটর এ ছবি দেখা না গেলে- Confirm হন যে মনিটরটি on. এবং brightness control চেক করুন , এবং এটি ঠিক মত সেট হয়েছে কিনা খেয়াল করুন। মনিটর এর সকল কানেকশন চেক করুন এবং surge protector ও surge protector টি চালু কি না চেক করুন।
কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬3▬Computer tips & tricks bangla
কিছু সময় পরপর Start থেকে Run-এ ক্লিক করে tree লিখে ok করুন। এতে র্যামের কার্যক্ষমতা বাড়ে।
কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬4▬Computer tips & tricks bangla
Ctrl + Alt + Delete চেপে বা টাস্কবারে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Task Manager খুলুন।তারপর Processes-এ ক্লিক করুন। অনেকগুলো প্রোগ্রাম-এর তালিকা দেখতে পাবেন। এর মধ্যে বর্তমানে যে প্রোগ্রামগুলো কাজে লাগছে না সেগুলো নির্বাচন করে End Process-এ ক্লিক করে বন্ধ করে দেন। যদি ভুল করে কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেন এবং এতে যদি অপারেটিং সিস্টেম এর কোন সমস্যা হয় তাহলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।
কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬5▬Computer tips & tricks bangla
প্রতি সপ্তাহ একবার আপনার hard drive Defragment এবং disk cleanup করুন।(1. click start – all programs – accessori – system utility – Defragment drive utility
2. click start – all programs – accessori – disk cleanup)
কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬6▬Computer tips & tricks bangla
পিসি সেফ মোডে চালু হলে কি করবেন?
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম স্বাভাবিকভাবে চালু হতে না পারলে অনেক সময় সেফ মোডে চালু হয়৷ সেফ মোড হলো উইন্ডোজের বিশেষ একটি অবস্থা যখন এটি একেবারে প্রয়োজনীয় ফাইল এবং ড্রাইভারসমূহ নিয়ে লোড হয়৷ বলা যেতে পারে ‘বিপদকালীন‘ অবস্থা যখন নূন্যতম রসদ দিয়ে প্রাণে বেচে থাকাটাই গুরুত্বপূর্ণ৷ সেফ মোডে উইন্ডোজ চালু হলে প্রাথমিক ভাবে রিস্টার্ট করে দেখা যেতে পারে পুনরায় স্বাভাবিকভাবে তা চালু হয় কিনা৷ বার বার করে ব্যর্থ হলে বুঝতে হবে সমস্যাটি গুরুতর৷ উইন্ডোজের কোনো গুরুত্বপূর্ণ ফাইলের ক্ষতি বা হার্ডওয়ারের সমস্যার কারণে তা হতে পারে৷ কোনো নতুন হার্ডওয়্যার সেটিংস পরিবর্তনের ফলে যদি উইন্ডোজ বার বার সেফ মোডে চলে যায় তবে পূর্ববর্তী সেটিংসটি রিভার্স করে ফেলাই শ্রেয়৷ সেফ মোডকে এজন্য ডায়াগনিস্টিক মোডও বলা হয়৷ উইন্ডোজ চালু হওয়ার সময় F8 চাপলে যে মেনু আসে সেখান থেকে সেফ মোড চালু করা যেতে পরে৷ তবে আগেই বলা হয়েছে; এটি ডায়াগনিস্টিক মোড৷ এই মোডে বাড়তি কোনো কিছুই যেমন- সাউন্ড, প্রিন্টার, হাই কালার ডিসপ্লে ইত্যাদি কিছুই কাজ করবে না৷.
কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬7▬Computer tips & tricks bangla
আপনার hard disk এ দুইটি partition করুন এবং সেকেন্ড পার্টিশনে Install করুন সব large Softwares (like PSP, Photoshop, 3DS Max etc). Windows এর জন্য আপনার C Drive যথাসম্ভব খালি রাখুন যাতে Windows RAM full হওয়ার পর আপনার C Drive কে virtual memory হিসেবে use করতে পারে।
কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬8▬Computer tips & tricks bangla
আপনার পিসি পুরো বুট না হওয়া পযর্ন্ত কোন application open করবেননা।
কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬9▬Computer tips & tricks bangla
যে কোন application close করার পর আপনার desktop F5 চেপে refresh করে নিন, যা আপনার পিসির RAM হতে unused files remove করবে।
কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬10▬Computer tips & tricks banglaডেস্কটপ wallpaper হিসেবে very large file size image ব্যবহার হতে বিরত থাকুন।
ডেস্কটপে অতিরিক্ত shortcuts রাখবেননা। আপনি জানেন কি ডেস্কটপে ব্যবহৃত প্রতিটি shortcut up to 500 bytes of RAM ব্যবহার করে।
কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬11▬Computer tips & tricks bangla
প্রতিদিন আপনার ডেস্কটপের recycle bin Empty করে রাখুন। (The files are not really deleted from your hard drive until you empty the recycle bin.)
কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬12▬Computer tips & tricks bangla
অনেক সময় PC’র র্যাম কম থাকলে PC slow হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কিছুতা গতি বাড়ানো যায়। এর জন্য- My Computer এ মাউস রেখে right button ক্লিক করে properties-e যান। এখন advance এ ক্লিক করে performance এর settings এ ক্লিক করুন। আবার advance -এ ক্লিক করুন। এখন change এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন। তবে Initial size এ আপনার PC’র র্যামের দ্বিগুণ এবং Maximum size এ র্যামের চারগুন দিলে ভাল হয়।
কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স 13▬Computer tips & tricks bangla
এ ছাড়াও কম্পিউটার ভাল রাখার কিছু টিপ্স জেনে নিন
প্রতি ১ বা ২ মাস পর পর কম্পিউটার খুলে সব parts মুছে নতুন করে লাগিয়ে দিন।
Ram খুলে পাতলা তুলো দ্বারা মুছে নতুন করে লাগিয়ে নিন।
কম্পিউটারের উপর কোন ভারী কিছু রাখবেন না।
রাতে ঘুমাবার সময় কম্পিউটার shut down করে দিন।
বিদু্ৎ চলে গেলে যেন কম্পিউটার বন্ধ না হয়ে যায় সে জন্য UPS ব্যবহার করা উচিৎ।
কম্পিউটার VIRUS দূর করার জন্য অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করা উচিৎ।
কম্পিউটারকে আলো-বাতাসপূর্ণ জায়গায় রাখুন।
প্রতিদিন মনিটর, বিশেষ করে LCD মনিটর একবার করে মুছে রাখবেন।
অনেকে কম্পিউটার চলার সময়ও CPU-র উপর আলাদা পর্দা দিয়ে রাখেন, যাতে ময়লা প্রবেশ না করে। এতে আরও ক্ষতিই হয়।
ওয়ালপেপার হিসেবে এমন ছবি সেট করুন, যা আপনার চোখকে আরাম দেয়। ওয়ালপেপার সাইজে যত ছোট হবে, আপনার কম্পিউটারের গতির জন্য ততই ভাল।
নিয়মিত ‘কুলিং ফ্যান’ মুছে পরিষ্কার করে রাখুন।
কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬14▬Computer tips & tricks bangla
কম্পিউটারের র্যা ম কম থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার গতি কিছুটা বাড়ানো যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে properties-এ যান। এখন Advance-এ ক্লিক করে performance এর settings-এ ক্লিক করুন। আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন। তবে Initial size-এ আপনার কম্পিউটারের র্যা মের size-এর দ্বিগুন এবং Maximum size-এ র্যা মের size-এর চারগুন দিলে ভাল হয়।
কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬15
যে কোন Software uninstall করার সময় ……কন্ট্রোল প্যানেলে যান। Add or Remove-এ দুই ক্লিক করুন। Add/Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বাম পাশ থেকে অদরকারি প্রোগ্রামগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন। তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না সেগুলোর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন next-এ ক্লিক করুন। Successful meassage আসলে Finish-এ ক্লিক করুন।
কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬16
প্রত্যেকবার কম্পিউটার অন করার সময় বিভিন্ন ড্রাইভ চেকিং অপশন আসে যেমনঃ- Checking Drive E:
কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬17
Press any key to canceled এর সমাধান…..
>স্টার্ট থেকে রানে লিখুন সিএমডি (cmd) এবার এন্টার চাপুন।
>এরপর লিখুন সিএইচকেএনটিএফএস-স্পেস-ড্রাইভ লেটার (E:) স্পেস ব্যাকস্লাস(/)এক্স অর্থাতঃ (chkntfs E: /X) লিখে এন্টার দিন ব্যাস এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট দিন।
কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬18
তৈরি করুন একটি অদৃশ্য ফোল্ডার একটি New Folder তৈরি করুন, যখন New Folder লিখাটি নীল রং এ সিলেক্ট করা থাকবে তখন keyboard এর ডান পাশের Alt চেপে ধরে 0160 চাপুন, এবার Alt key থেকে আঙুল সরিয়ে নিন এবং Enter এ ক্লিক করুন। এবার দেখুন একটি নাম ছাড়া ফোল্ডার তৈরি হয়েছে । এখন এই নাম ছাড়া Folder এ mouse এর right buttome ক্লিক করে Properties এ যান, তারপর customize > change icon এ ক্লিক করুন, তারপর icon window থেকে একটি blank icon সিলেক্ট করুন এবং ok তে ক্লিক করুন। এবার দেখুন আপনি একটি অদৃশ্য Folder তৈরি করেছেন।
কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬19
অনেক সময় START MENU SHOW করতে দেরি হয় বা LOCAL DISK এর যে কোন পেজ ওপেন করতে দেরি হয় যা খুব বিরক্তিকর। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নিচের পথ অনুসরন করুন। প্রথমে START MENU থেকে RUN এ ক্লিক করুন। তাতে REGEDIT.EXE লিখে OK করুন। REGISTRY EDITOR BOX আসবে, সেখান থেকে HKEY_CURRENT_USER ট্যাবে ক্লিক করুন তারপর সেখান থেকে CONTROL PANEL হয়ে DESKTOP ক্লিক করুন। DESKTOP এ ক্লিক করার পর ডান পাশের BINARY DATA হতে MENUSHOWDELAY তে ডাবল ক্লিক করুন। যে EDIT STRING BOX আসবে তা হতে VALUE DATA “0” করে OK করুন। তারপর কম্পিউটার RESTART করুন। দেখবেন আপনার কম্পিউটার আগের তুলোনায় দ্রুত গতি সম্পন্ন হয়েছে এবং LOCAL DISK পেজ OPEN হতে সময় কম নিচ্ছে।
কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬20
কি বোর্ডের সাহায্যে চালু করুন কম্পিউটার
আমরা সাধারণত CPU-এর পাওয়ার বাটন চেপে কম্পিউটার চালু করি। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায়, পাওয়ার বাটনে কোনো সমস্যা থাকলে কম্পিউটার চালু করতে অনেক কষ্ট হয়। আমরা ইচ্ছা করলে CPU-এর পাওয়ার বাটন না চেপে কি-বোর্ডের সাহায্যে খুব সহজেই কম্পিউটার চালু করতে পারি। এর জন্য প্রথমে কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় কি-বোর্ড থেকে Del বাটন চেপে Bios-এ প্রবেশ করুন। তারপর Power Management Setup নির্বাচন করে Enter চাপুন। এখন Power on my keyboard নির্বাচন করে Enter দিন। Password নির্বাচন করে Enter দিন। Enter Password-এ কোনো একটি কি পাসওয়ার্ড হিসেবে দিয়ে সেভ (F10) করে বেরিয়ে আসুন। এখন কি-বোর্ড থেকে সেই পাসওয়ার্ড কি চেপে কম্পিউটার চালু করতে পারেন। এই পদ্ধতিটি গিগাবাইট মাদারবোর্ডের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। অন্যান্য মাদারবোর্ডেও এই পদ্ধতি পাওয়া যাবে।(c)
৫০ টি কম্পিউটার কীবোর্ড শর্টকাট কোড এবং টেকনিক (windows shortcuts)
Keyboard shortcut keys for Microsoft word
Shift + F10 Key: শর্টকাট মেনু পাওয়ার জন্য।
F4: এই বাটন ব্যবহার করে আপনারা আগের অবস্থায় ঘুরে যেতে পারবেন।
F5: ওয়ার্ড এ কাজ করার সময়, যদি আপনি আপনার ডকুমেন্টের আলাদা আলাদা পেজে যেতে চান, তাহলে বার বার মাউসে স্ক্রল করে যেতে হবেনা। F5 key ব্যবহার করে কেবল পেজ নম্বর দিয়ে দিলেই আপনি আপনার ডকুমেন্টের যেকোনো পেজে যেতে পারবেন।
Ctrl + A : ডকুমেন্টের সব টেক্সট (text) সিলেক্ট করার জন্য।
Ctrl+B : টেক্সট (text) বোল্ড (bold) করার জন্য।
Ctrl + C : সিলেক্ট করা টেক্সট কপি করার জন্য।
Ctrl + E : টেক্সট বা লিখা গুলি মধ্যেখানে আনার জন্য (center alignment)।
Ctrl + F : যেকোনো শব্দ বা বাক্য খুজার জন্য।
Ctrl + I : সিলেক্ট করা টেক্সট italic font style করার জন্য।
Ctrl + K : আপনার সিলেক্ট করা টেক্সট (text) এ hyperlink (URL web address) বা ওয়েবসাইটের এড্রেস যোগ করার জন্য।
Ctrl + L : Left alignment বা আপনার লেখা গুলি বামদিকে নিয়ে নেয়ার জন্য।
Ctrl + N : নতুন word document খোলার জন্য।
Ctrl + O : আগের থেকে বানানো word file খোলার জন্য।
Ctrl + S : আপনার বানানো ওয়ার্ড ফাইল সেভ করার জন্য।
Ctrl + U : টেক্সট বা লেখাতে underline করার জন্য।
Ctrl + V : কপি করা টেক্সট (text) সহজে পেস্ট (paste) করার জন্য।
Ctrl + X : যেকোনো সিলেক্ট করা টেক্সট এর অংশ cut করার জন্য।
Ctrl + Z : ওয়ার্ডে কাজ করার সময় যদি কোনো ভুল হয়, তাহলে ও শর্টকাট (shortcut) ব্যবহার করে আবার আগের অবস্থায় যেতে পারবেন।
Ctrl + Shift + C : Copy formats এর জন্য।
Ctrl + Shift + D : যেকোনো টেক্সটে Double underline ব্যবহার করার জন্য।
Ctrl + Shift + F : আপনার লেখনের ফন্ট স্টাইল (Font style) চেঞ্জ বদলানোর জন্য।
Ctrl + Shift + H : কিছু লুকোনো (hidden) Text formatting এপলাই করার জন্য।
Ctrl + Shift + L : আপনার লেখনে list style apply করার জন্য।
Ctrl + Shift + P : আপনার টেক্সটের (text) ফন্ট সাইজ (size) বদলানোর জন্য।
Ctrl + Shift + S : একটি নতুন স্টাইল এপলাই করার জন্য। (Apply a style).
Ctrl + Home : ডকুমেন্টের একেবারে আরম্ভে (beginning) যাওয়ার জন্য।
Ctrl + Delete : আপনার লেখনের ডানদিকের একটি শব্দ ডিলিট (delete) করার জন্য।
Ctrl + Backspace : আপনার লেখনের বাঁদিক থেকে একটি শব্দ ডিলিট করার জন্য।
Ctrl + Alt + S : লেখনে Copyright symbol ব্যবহার করার জন্য।
Ctrl + Alt +R : MS Word ডকুমেন্টে Registered trademark symbol ব্যবহার করার জন্য।
F7 Key : লেখনের স্পেলিং চেক করার জন্য “Spell checker” ফাঙ্কশন ব্যবহার করার জন্য।
Windows general shortcut keys
Windows key + R : কম্পিউটারে রান (Run) মেনু ওপেন করার জন্য।
Windows key + E : এই key ব্যবহার করে File explorer খুলতে পারবেন।
Alt + Tab : কম্পিউটারের খোলা থাকা প্রোগ্রাম (open program) গুলির মধ্যে বাছাই (select) করার জন্য।
Windows key + Up arrow key : বর্তমান ওপেন থাকা উইন্ডোটি maximize বা full screen করার জন্য।
Ctrl + Shift + Esc : কম্পিউটারে task manager খোলার জন্য।
Windows key + D : খোলা থাকা program / Desktop স্ক্রিন Hide বা Display করার জন্য।
Ctrl + Esc : কম্পিউটারের স্টার্ট মেনু (start menu) ওপেন করার শর্টকাট।
Alt + F4 : চালু থাকা এপ্লিকেশন (application) বন্ধ করার শর্টকাট।
Alt + Space bar : চালু থাকা application এর menu ওপেন করার জন্য।
F1 : এতে চালু থাকা application এর help menu ওপেন হবে।
Windows key + M : সবধরণের উইন্ডোস স্ক্রিন minimize করার জন্য।
Shift + Windows key +M : ওপরের শর্টকাট ব্যবহার করে minimize করা windows বা screen রিস্টোর (restore) বা আবার ওপেন করার জন্য।
Windows key + Tab : এতে Task view ওপেন হবে।
Windows key + Break key = এতে system properties dialog box ওপেন হবে।
Best browser shortcut keys
Alt +Left arrow : আবার পিছনে যাওয়ার জন্য।
Alt +Right arrow : আমার আগে যাওয়ার জন্য।
F5 : পেজ reload করার যাবে।
F11 : Full screen এবং regular স্ক্রিনের ভেতরে বাছাই করুন।
ESC : পেজ load হওয়ার থেকে বাধা দিন।
Ctrl+Shift+Delete : ব্রাউজার হিস্ট্রি (browser history) ডিলিট করার জন্য।
Ctrl+D : যেকোনো ওয়েবসাইট বুকমার্ক (bookmark) করার শর্টকাট।
Ctrl +Shift+B : আগের থেকে থাকা bookmark করা site গুলি ডিসপ্লে করার জন্য।
Ctrl+J : ব্রাউজারের Download window খোলার জন্য।
Ctrl+N : ব্যবহার করা ব্রাউজার নতুন করে আরেকটা ওপেন করতে পারবেন।
Ctrl+P : বর্তমানে ওপেন থাকা ওয়েবসাইটের পেজ প্রিন্ট করার জন্য।
Ctrl+T : নতুন tab ওপেন করতে পারবেন।
Ctrl+W : ওপেন থাকা ট্যাব বন্ধ করার জন্য।
Ctrl+Shift+T : বন্ধ করা ট্যাব (tab) আবার পেতে হলে। (Undo closed tab).
Ctrl+Tab : ওপেন করা ট্যাব (tab) গুলিতে জলদি যাওয়ার জন্য। (Move to open tabs).
Bangladesh Cricket Logo
Designed by me
🇧🇩
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Chittagong
Agrabad
Chittagong, 4100
Hi, I am Rahul Saha. I have been working in the graphic design line for 3 long years.
Nanupur Bazar, Khiram Road, Fatikchari, Chattogram
Chittagong, 4351
Customer Satisfy is first priority
North Kattali
Chittagong, 4217
Hello There, Are you looking for a graphic designer for your business?Then you are in right place.I
Khulshi
Chittagong
Hello, I'm a graphics designer. I work on thumbnails, banners, and social content design. For any type of graphics-related work, you can hire me. You are welcome.