S.E Engineering
Green ship breaking yard, residential, commercial and industrial building design Consultant
ANOTHER MOSQUE PROJECT....AT Kalar pool
CLIENT: Taeyoung E&C
STRUCTURE TYPE: RCC
STORIED: 3
CONSULTANT: S.E Engineering
FOR YOUR DREAM HOUSE CONTACT WITH US....
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=869710011179874&id=100044226504272&mibextid=Nif5oz
Another existing building look transformation project......
Another existing building look transformation project ....
Arab ship breaking office building
building type: RCC
Consultant: S.E Engineering
For your dream house call : 01717621063
ছাদে ইলেকট্রিক পাইপ ওয়্যারিং কৌশল
****************************************
কনসিল্ড কন্ডুইট ওয়্যারিং করার জন্য আমাদের দেশে ছাদে পাইপ স্থাপন করা হয় । আর এই পাইপ স্থাপন করার আগে আমাদের ফেন লাইট ইত্যাদির পয়েন্ট স্থাপন করে পাইপ ওয়্যারিং করতে হয়। এই পোস্ট এ আমরা দেখবো এই পাইপ বসাতে হবে কি কি সতর্কতা মেনে কাজ করতে হয়।
১.ছাদের রড বাইন্ডিং-এর পর তার উপর দিয়ে কনসিল ওয়্যারিং এর জন্য পাইপ ফেললে ছাদ ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে! রুফ-স্ল্যাবে কনসিল ওয়্যারিং করতে চাইলে টেকনিক্যালি ক্যালকুলেশন করে স্ল্যাব থিকনেস বাড়ানোর দরকার হয়!
*
২.বর্তমান সময়ের উন্নত মানের সিমেন্ট, উচ্চ-গ্রেডের রড ও আবহাওয়া জনিত তাপমাত্রার বৃদ্ধির কারনে ব্যবহৃত বিল্ডিং ম্যাটেরিয়ালস এর মধ্যে সমন্বয়ের গড়মিলের কারনে অনেক ছাদেই ফাটল দেখা দিচ্ছে!
*
৩. রুফ স্ল্যাবে আপনি যদি বেশি ওয়্যারিং পাইপ ফেলবেন, তার কনটিনিউটি ও ইউনিফরমিটি ক্ষতিগ্রস্ত হবে! ফলে টেনসাইল ও কমপ্রেসিভ ইলাসট্রিসিটির মধ্যে আনুপাতিক বৈষম্য ঘটবে! এর সঙ্গে যুক্ত হবে আবহাওয়া জনিত তাপমাত্রার প্রভাব!
আমরা জানি রিইনফোর্সমেন্ট (রডের) ও পিভিসি পাইপের উপাদানের আপেক্ষিক তাপ, স্থিতিস্থাপকতা সমমানের নয়! আর এইভাবে সৃষ্ট অভ্যন্তরীন পীড়নের কারনে ফাটল আসা খুবই স্বাভাবিক!
*
৪.এই ধরনের ফাটল ছাদ ঢালাই এর ৩ মাস পরও দেখা যেতে পারে আবার ১০ বছর পরও দেখা যেতে পারে!
*
৫. মূলত ছাদে একটা পাইপ ফেলার দরকার হয় যা শুধুমাত্র ফ্যানের জন্য। কিন্ত ইলেকট্রিশায়ানরা একটা দেওয়াল থেকে বিপরীত দেওয়ালে কানেকশান নিয়ে যাওয়ার সমস্ত পাইপ ছাদের মধ্যে দিয়ে নিয়ে যান। ফলে ছাদে পাইপের পরিমান বেড়ে যায়! এর ফলেই ঘটে বিপত্তি!
*
৬.ডি.বি. বক্স-এর কাছে যেখানে অনেক পাইপ এসে একসাথে মিলিত হয়, সেখানে বিপদের সম্ভাবনা সবথেকে বেশি। গোছা গোছা পাইপের কারনে, ফাটল এরকম জায়গা থেকে শুরু হয়, এবং এরপর পাইপের পথ বরাবর এগিয়ে চলে। যা ধীরে ধীরে স্ট্রাকচারাল ফেইলিউর এর দিকে ধাবিত হতে থাকে।
তাহলে কি করবেন?
**********************
১. ছাদের ক্ষেত্রে ফ্যান পয়েন্টের জন্য একটি মাত্র সরু পাইপ (হাফ ইঞ্চির থেকেও সরু মাপে যে পাইপটি পাওয়া যায়) ব্যবহার করতে হবে। এই পাইপটি একটি দেওয়াল থেকে ফ্যান হুক পর্যন্ত যাবে। পাইপটি ঘরের এক কর্নার থেকে ফ্যান পয়েন্ট পর্যন্ত প্লেস করবেন।
বিমের সমান্তরাল ভাবে পাইপ ফেলবেনা না! অপর দেওয়াল পর্যন্ত যাবে না। কখনোই কোনো পাইপের দ্বারা রুফ স্ল্যাব দিখন্ডিত করা যাবে না!
*
২.বাকী পাইপ মেশিন দিয়ে দেওয়াল কেটে পারাপার করবেন! কলাম থাকলে কলাম কাটবেন না!
*
৩.লিন্টলের উপর 3-ইঞ্চি অ্যাডিশনাল (রড বিহীন) ঢালাই করে তার মধ্যে দিয়ে কনসিল ওয়্যারিং-এর পাইপ নেওয়া সবথেকে যুক্তিযুক্ত!
*
৪.গ্রাউন্ড ফ্লোর-এর ক্ষেত্রে মেঝের রাফ ঢালাই-এর মধ্যে দিয়ে পাইপ পারাপার করতে পারেন!
*
৫.যেক্ষেত্রে ছাদে পাইপ ফেলা ছাড়া উপায় নেই, সেই ক্ষেত্রে রুফ-স্ল্যাব নয়, বিমের মধ্যে দিয়ে পাইপ ফেলুন! তবে রডের খাঁচার (স্টিরাপ) মধ্যে দিয়ে নয়, বাইরে দিয়ে বা কভারিং জোন দিয়ে পাইপ প্লেস করুন।
*
৬.কলাম স্ট্রাকচারে বড় স্প্যানের ক্ষেত্রে লোড বিয়ারিং বিমের মধ্যে দিয়ে পাইপ ফেলবেন না।
*
৭.যেসব স্ল্যাব ৩-ইঞ্চি পুরু সেসব ছাদে কোনো পাইপ ফেলবেন না! আর বাড়ীর শেষ ছাদে কোনো পাইপ ফেলবেন না।
*
৮.দেওয়ালে পাইপ ফিটিং করার পর প্লাস্টারিং (রেন্ডারিং) এর আগে প্রত্যেকটি দেওয়ালের ছবি তুলে রাখুন! পরে দেওয়ালে বিভিন্ন কারনে ফুটো করার সময় কনসিল পাইপের গতিপথ আপনার রেকর্ডে থাকবে! ভুলবসত ড্রিল মেসিনের ফলা কনসিল পাইপকে ফুটো করবে না!
*
৯.ইলেকট্রিশিয়ান বা রাজমিস্ত্রী তাদের কাজের সুবিধার জন্য আপনাকে নানা রকম বোঝাবে! এজন্য ইঞ্জিনিয়ার এর রক্ষনাবেক্ষনে কাজ করুন।
*
১০.ছাদের স্ট্রেন্থ এর কথা চিন্তা করলে, সবথেকে বুদ্ধিমানের কাজ হলো ক্যাপিং-ক্যাসিং ওয়্যারি করা! কিন্তু এই পদ্ধতি দৃষ্টিনন্দন নয়!
বিভিন্ন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং তথ্য পেতে পেজ এ লাইক দিয়ে সাথে থাকুন ।
***** খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় *****
পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১৩০ টি শব্দের অর্থ
👉দলিলে লিখিত অনেক শব্দ আছে,যার সংক্ষিপ্ত রুপ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এমনও কিছু শব্দ আছে যা খুব কম ব্যবহার হয়। যারা পুরাতন দলিলের ব্যবহৃত শব্দের অর্থ বোঝেন না,তাদের জন্য বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
১) মৌজা 👉 গ্রাম।
২) জে.এল নং 👉 মৌজা নং/গ্রাম নম্বর।
৩) ফর্দ 👉 দলিলের পাতা।
৪) খং 👉 খতিয়ান।
৫) সাবেক 👉 আগের/পূর্বের বুজায়
৬) হাল 👉 বর্তমান।
৭) বং 👉 বাহক, অর্থাৎ যিনি নিরক্ষর ব্যক্তির নাম লিখে।
৮) নিং 👉 নিরক্ষর।
৯) গং 👉 আরো অংশীদার আছে।
১০) সাং 👉 সাকিন/গ্রাম।
১১) তঞ্চকতা 👉 প্রতারণা।
১২) সনাক্তকারী 👉 যিনি বিক্রেতাকে চিনে।
১৩) এজমালী 👉 যৌথ।
১৪) মুসাবিদা 👉 দলিল লেখক।
১৫) পর্চা 👉 বুঝারতের সময় প্রাথমিক খতিয়ানের যে নকল দেওয়া হয় তাকে পর্চা বলে।
১৬) বাস্তু 👉 বসত ভিটা।
১৭) বাটোয়ারা 👉 বন্টন।
১৮) বায়া 👉 বিক্রেতা।
১৯) মং 👉 মবলগ/মোট
২০) মবলক 👉 মোট।
২১) এওয়াজ 👉 সমপরিমাণ কোন কিছু বদলে সমপরিমাণ কোন কিছু বদল করাকে এওয়াজ বলে।
২২) হিস্যা 👉 অংশ।
২৩) একুনে 👉 যোগফল।
২৪) জরিপ 👉 পরিমাণ।
২৫) এজমালী 👉 কোনো ভূমি বা জোতের একাধিক শরীক থাকিলে তাহাকে এজমালী সম্পত্তি বা এজমালী জোত বলে।
২৬) চৌহদ্দি 👉 সীমানা।
২৭) সিট 👉 নকশার অংশ বা মৌজার অংশের নকশাকে সিট বলে।
২৮) দাখিলা 👉 খাজনার রশিদ।
২৯) নক্সা 👉 ম্যাপ।
৩০) নল 👉 জমি পরিমাপের নিমিত্তে তৈরী অংশ দণ্ড।
৩১) নাল 👉 চাষাবাদের উপযোগী ভূমি।
৩২) পিং 👉 পিতা।
৩৩) জং 👉 স্বামী।
৩৪) দাগ নং 👉 জমির নম্বর।
৩৫) এতদ্বার্থে 👉 এতকিছুর পর।
৩৬) স্বজ্ঞানে 👉 নিজের বুঝ মতে।
৩৭) সমূদয় 👉 সব কিছু।
৩৮) ইয়াদিকৃত 👉 পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে শুরু করিলাম।
৩৯) পত্র মিদং 👉 পত্রের মাধ্যমে।
৪০) বিং 👉 বিস্তারিত।
৪১) দং 👉 দখলকার।
৪২) পত্তন 👉 সাময়িক বন্দোবস্ত।
৪৩) বদল সূত্র 👉 এক জমি দিয়া অন্য জমি গ্রহণ করা।
৪৪) মৌকুফ 👉 মাপ।
৪৫) দিশারী রেখা 👉 দিকনির্দেশনা।
৪৬) হেবা বিল এওয়াজ 👉 কোন জিনিসের পরিবর্তে ভূমি/জমি দান করাকে হেবা বিল এওয়াজ বলে।
৪৭) বাটা দাগ 👉 কাটা দাগ এটি ভগ্নাংশ আকারে থাকে, যার উপরের সংখ্যা আগের দাগ এবং নিচের সংখ্যা এই দাগের বাটা।
৪৮) অধুনা 👉 বর্তমান।
৪৯) রোক 👉 নগদ।
৫০) ভায়া 👉 বিক্রেতার পূর্বের ক্রয়কৃত দলিল।
৫১) দান সূত্র 👉 কোনো ভূমি দলিল মূলে দান করিলে দান গ্রহণকারী দান সূত্রে ভূমির মালিক বলিয়া গন্য হয়।
৫২) দাখিল খারিজ 👉 কোনো জোতের ভূমি ও জমা হইতে কতেকাংশ ভূমির খরিদ্দার ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত ব্যাক্তিকে পৃথকভাবে নাম জারি করিয়া দিলে তাহাকে দাখিল খারিজ বলে।
৫৩) তফসিল 👉 তালিকা, কোনো দলিলের নিম্নভাগে লিখিত সম্পত্তির তালিকাকে তফসিল বলে।
৫৪) খারিজ 👉 যখন কোনো সরকার বা জমিদার কোনো প্রজাকে তাহার অংশীদারের জমা হইতে পৃথকভাবে খাজনা দিবার অনুমতি দেন তখন তাহাকে খারিজ বলে।
৫৫) খতিয়ান 👉 প্রত্যেক মৌজার এক বা একাধিক ভূমির জন্য একত্রে যে রেকর্ড সৃষ্টি করা হয় তাহাকে খাতিয়ান বলা হয়। খতিয়ানে তৌজি নম্বর, পরগনার নাম, জে.এল বা গ্রামের নাম, খতিয়ান নম্বর, স্বত্ত্বের বিবরণ মালিকের নাম, তাহার পিতা ও গ্রামের নাম, দাগ নম্বর, প্রত্যেক দাগের উত্তর সীমানা, ভূমির প্রকার অর্থাৎ (ডাঙ্গা, ধানী, ডোবা, পতিত, গর্ত, হালট, ইত্যাদি) দখলকারের নাম, ভূমির ষোল আনা পরিমাণ, হিস্যা ও হিস্যা মত পরিমাণ একর লিখিত থাকে।
৫৬) জরিপ 👉 সাধারণত কর নির্ধারণ ভিত্তিতেই এই সার্ভে করা হইয়া থাকে।
৫৭) এওয়াজ সূত্র 👉সমপরিমাণ কোনো ভূমি বা জিনিসের বদলে সমপরিমাণ কোনো ভূমি বা জিনিস প্রাপ্ত হইলে তাহাকে এওয়াজ সূত্রে প্রাপ্ত বলা হয় ইহাকে বদল সূত্রও বলে।
৫৮) অছিয়তনামা 👉 যদি কোনো ব্যাক্তি মৃত্যুর পূর্বে তাহার ওয়ারিশ বা আত্বীয় স্বজনকে তার স্থাবর- অস্থাবর সম্পত্তির বাটোয়ারা সম্পর্কে দলিল মূলে কোনো নির্দেশ দিয়া যান তবে তাহাকে অছিয়তনামা বলে। মৃত্যুর পর উক্ত অছিয়ত প্রবলের জন্য জেলা জজ সাহেব হইতে অনুমতি লইতে হয় হিন্দু ধর্মে উহাকে উইল বলে।
৫৯) তফসিল 👉 বিক্রিত জমির তালিকা।
৬০) নামজারী 👉 অন্যান্য অংশীদার থেকে নিজের নাম খতিয়ানে খোলাকে নামজারী বলে।
৬১) অধীনস্থ স্বত্ত্ব 👉 উপরিস্থিত স্বত্ব বা জমিদারী স্বত্বের অধীনে কোনো স্বত্ত্ব সৃষ্টি করিলে তাহাকে অধীনস্থ স্বত্ত্ব বা নীচস্থ স্বত্ত্ব বলে।
৬২) আলামত 👉 ম্যাপের মধ্যে গাছপালা, বাড়ীঘর, মন্দির, মসজিদ, গোরস্থান, জলভূমি, ইত্যাদি বুঝাইবার জন্য ব্যবহৃত চিহ্নকে আলামত বলে।
৬৩) আমলনামা 👉 কোনো ব্যক্তি অন্যের নিকট হইতে কোনো ভূমি নিলাম বা খোস – খরিদ করিয়া ভূমিতে দখল লওয়ার যে দলিল প্রাপ্ত হয় তাহাকে আমনামা বলে।
৬৪) আসলি 👉 মূল ভূমি।
৬৫) আধি 👉 উৎপন্ন ফসলের অর্ধেক ভূমির মালিক, অর্ধেক প্রজায় রাখিলে তাহাকে আধি বা বর্গ বলে।
৬৬) ইজারা 👉 ঠিকা। নির্দিষ্ট খাজনায় নির্দিষ্ট সময়ের জন্য তালুক বা মহলাদির বন্দোবস্ত দেওয়া বা নেওয়া।
৬৭) ইয়াদদন্ত 👉 স্মারকলিপি।
৬৮) ইন্তেহার 👉 ঘোষণাপত্র।
৬৯) এস্টেট 👉 ১৭৯৩ সালে সরকার বাহাদুর যে সমস্ত মহাল স্থায়ীভাবে বন্দোবস্ত দিয়াছেন তাহাদিগকে জমিদারী বা এস্টেট বলে।
৭০) ওয়াকফ 👉 ধর্মীয় কাজের উদ্দেশ্যে আল্লাহর নামে উৎসর্গকৃত সম্পত্তি।
৭১) কিত্তা 👉 চারিটি আইন দ্বারা বেষ্টিত ভূমি খন্ডকে এক একটি কিত্তা বা পট বলে।
৭২) কিস্তোয়ার জরিপ 👉 গ্রামের অন্তর্গত জমিগুলো কিত্তা কিত্তা করে জরিপ করার নাম কিস্তোয়ার
৭৩) কিস্তি 👉 নির্দিষ্ট তারিখ অনুযায়ী টাকা দিবার অঙ্গীকার বা ব্যবস্থা।
৭৪) কায়েম স্বত্ত্ব 👉 চিরস্থায়ীভাবে বন্দোবস্ত দেওয়া ভূমিকে কায়েম স্বত্ত্ব বলে।
৭৫) কবুলিয়ত 👉 মালিকের বরাবরে স্বীকারোক্তি করিয়া কোনো দলিল দিলে তাহাকে বকুলিয়ত বলে। কবুলিয়াত নানা প্রকার। যথা- রায়তি, দর রায়তি, কোর্ফা ও আদি বর্গা কবুলিয়াত।
৭৬) কটকোবালা 👉 সুদের পরিবর্তে মহাজনের দখলে জমি দিয়া টাকা কর্জ করত: যে দলিল দেওয়া হয় তাহাকে কটকোবালা বল।
৭৭) কান্দা 👉 উচ্চ ভূমি। গোবামের সন্নিকটস্থ ভূমিকেও কান্দা বলে।
৭৮) কিসমত 👉 মৌজার অংশকে কিসমত বলে।
৭৯) কোলা ভূমি 👉 বসত বাড়ীর সংলগ্ন নাল জমিকে কোলা ভূমি বলে।
৮০) কোল 👉 নদীর কোনো ছোট অংশ তাহার প্রধান স্রোতের সহিত বা হইতে সংযুক্ত হইয়া গেলে তাহাকে কোল বলে।
৮১) খানাপুরী 👉 প্রাথমিক স্বত্ত্ব লিপি। ইহা রেকর্ড অব রাইটস তৈরির ধাপ। খসড়া ও খতিয়ানের কলাম বা ঘর পূরণ করাই ইহার কাজ।
৮২) খামার 👉 ভূম্যধিকারী খাস দখলীয় ভূমিকে খামার, খাস-খামার, নিজ জোত বা কমত বলে।
৮৩) খাইখন্দক 👉 ডোবগর্ত, খাল, নালা ইত্যাদি চাষের অযোগ্য ভূমিকে খাইখন্দক বলে।
৮৪) খিরাজ 👉 কর, খাজনা।
৮৫) খানে খোদাঃ মসজিদ।
৮৬) খসড়াঃ জমির মোটামুটি বর্ণনা।
৮৭) গর বন্দোবস্তিঃ যে জমির কোনো বন্দোবস্ত দেওয়া হয় নাই।
৮৮) গরলায়েক পতিতঃ খাল, নালা, তীরচর, ঝাড়, জঙ্গল ইত্যাদি অনাবাদি ভূমিকে গরলায়েক পতিত বলে।
৮৯) গির্বিঃ বন্ধক।
৯০) চক 👉 থক বসত ম্যাপের এক একটি পটকে চক বলে।
৯১) জমা বন্দী 👉 খাজনার তালিকা।
৯২) চাকরাণ 👉 জমিদার বাড়ীর কাজ-কর্ম নির্বাহ করণার্থে ভোগ-দখল করিবার নিমিত্তে যে জমি দেওয়া হয় তাহাকে চাকরাণ বলে।
৯৩) চাঁদা 👉 জরিপ কার্যে নির্দিষ্ট করা স্টেশনকে চাঁদা বলে।
৯৪) চটান 👉 বাড়ীর সন্নিকটস্থ উচ্চ পতিত স্থানকে চটান বলে।
৯৫) চালা 👉 উচ্চ আবাদি ভূমি (পুকুরের পাড় ইত্যাদি)
৯৬) চর 👉 পলিমাটি গঠিত ভূমি।
৯৭) জবর-দখল 👉 জোরপূর্বক দখল।
৯৮) জমা 👉 এক বা একাধিক ভূমির জন্য একত্রে যে খাজনা দেওয়া হয় তাহাকে এক একটি জমা বলে।
৯৯) জোত 👉 এক প্রকার প্রজাস্বত্ত্ব।
১০০) জজিরা 👉 নাব্য নদীতে যে দ্বীপ গঠিত হয় তাহাকে জজিরা বলে।
১০১) জায়সুদী 👉 হস্তান্তরকরণ ক্ষমতা ব্যতীত কিয়ং কালের জন্য বন্ধক। অর্থাৎ মহাজনের নিকট বন্ধক দিয়া যদি এই মর্মে টাকা কর্জ করা যায়, যে যতদিন পর্যন্ত আসল টাকা পরিশোধ না হইবে ততদিন পর্যন্ত মহাজন উক্ত জমি ভোগ-দখল করিতে থাকিবেন, তবে তাহাকে জায়সুরি বলে।
১০২) জালি 👉 এক প্রকার ধান যাহা জলাভূমিতে জন্মে।
১০৩) টেক 👉 নদী ভগ্নস্থান ভরাট হইয়া যে পয়স্তি উৎপন্ন হয় তাহাকে টেক বলে।
১০৪) টাভার্স 👉 ঘের জরিপ।
১০৫) ঠিকা রায়ত 👉 নির্দিষ্ট মেয়াদে সাময়িকভাবে দখলকারকে ঠিক রায়ত বলে অথবা যে রায়তের কোনো দখলি স্বত্ত্ব নেই।
১০৬) ঢোল সহরত 👉 কোনো ক্রোক, নিলাম ইস্তেহার বা দখলি পরওয়ানা সরজমিনে ঢোল পিটাইয়া জারি করাকে ঢোল সহরত বলে।
১০৭) তামিল 👉 আদেশ মোতাবেক রেকর্ড সংশোধন করা।
১০৮) তামাদি 👉 খাজনা আদায় করার নির্দিষ্ট সময় অতিক্রম হইলে তাহাকে তামাদি বলে।
১০৯) তুদাবন্দী 👉 সীমানা নির্দেশ।
১১০) তহশিল 👉 খাজনাদি আয়ের নিমিত্ত নির্দিষ্ট এলাকাকে তহশিল বলে।
১১১) তলবানা 👉 সমন জারির সময় পিয়নকে প্রদত্ত ফিস।
১১২) তলববাকী 👉 বকেয়া খাজনা আদায়ের কিস্তি।
১১৩) তালুক 👉 নিম্নস্থ স্বত্ত্ব।
১১৪) তরমিমঃ শুদ্ধকরণ।
১১৫) তরতিব 👉 শৃংখলা।
১১৬) তৌজি 👉 ১৭৯৩ সালে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তীয় ভূমির জন্য কালেক্টরীতে যে রেজিষ্ট্রী বই থাকে তাহাকে তৌজি বলে। প্রত্যেক তৌজির ক্রমিক নম্বর থাকে। জমিদারের অধীন প্রজার জোতকেও তৌজি বলা হয়।
🔸১১৭) দিয়ারা 👉 পলিমাটি দ্বারা গঠিত চর।
১১৮) দর পত্তনী 👉 পত্তনীর অধীন।
১১৯) দখলী স্বত্ত্ব বিশিষ্ট প্রজা 👉 দখলদার হিসেবে যে প্রজার স্বত্ত্ব আছে।
১২০) দশসালা বন্দোবস্ত 👉 দশ বৎসরের মেয়াদে বন্দোবস্ত দেওয়াকে দশসালা বন্দোবস্ত বলে।
১২১) দিয়ারা 👉 পলিমাটি দ্বারা গঠিত চর।
১২২) দাগ নম্বর 👉মৌজা নকশায় প্রত্যেক প্লটের যে সিরিয়াল নম্বর বসান হয়,তাহাকে দাগ নম্বর বলে।
১২৩) দরবস্ত 👉 সমুদয়।
১২৪) নথি 👉 রেকর্ড।
১২৫) দেবোত্তর 👉 দেবতাদিগকে প্রদত্ত নিষ্কর ভূমি।
১২৬) দেবিচর 👉 যে সকল বালুচর সাধারণ জোয়ারের পানিতে ডুবিয়া যায় তাহাদিগকে দেবিচর বলে।
১২৭) দিঘলি 👉 নির্দিষ্ট পরিমাণ খাজনা আদায়কারী একপ্রকার প্রজা।
১২৮) নক্সা ভাওড়ন 👉 পূর্ব জরিপ অনুসারে গ্রামের সীমাগুলো এখন আর ঠিক মতো পাওয়া যায় না। ফলে সীমানা লইয়া প্রায়ই জমিদারের মধ্যে ঝগড়া বাঁধে। পূর্বের ফিল্ডবুক অনুসারে প্রত্যেক লাইনের মাপ ও বিয়ারিং লইয়া, লাইনটি প্রথমে যেখানে যেভাবে ছিল, তা চিহ্নিত করিয়া, কোন জমি কোন মৌজার অন্তর্গত,তাহা ঠিক করার নামই,নক্সা ভাওড়ান বা রিলেইং বাউন্ডারীজ।
১২৯) নামজারী 👉 ভূম্যধিকারী সরকারের সাবেক নামের পরিবর্তে খরিদ্দার অথবা ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত ব্যক্তির নাম রেজিস্ট্রী করাকে নামজারী বলে।
🔸১৩০) নাম খারিজ বা জমা খারিজ 👉 ১৬ আনা জোতার মোট জমা হইতে নামজারীকৃত ওয়ারিশ বা খরিদ্দারের দখলীয় জমির জমা ১৬ আনা জোতার জমার হার অনুসারে জাম ভাগ করিয়া দিয়া পৃথক জমা সৃষ্টি করাকে নাম খারিজ বা জাম খারিজ।
OUR ANOTHER ON GOING RESIDETIAL PROJECT......
QUARTER BUILDING
Location: Mousumi Abasik DC Road
CLIENT: MR AMAN
Structure type: RCC
Design and project management team: S.E Engineering
For your dream home contact 01717621063
From conception to implementation we are your trusted partner....
OUR ANOTHER ON GOING TRANSFORMATION PROJECT......
QUARTER BUILDING
Location: Sh*tolpur sitakundo
CLIENT: ARAB SHIP BREAKING AND RECYCLING YARD
Structure type: RCC
Design and project management team: S.E Engineering
For your dream home contact 01717621063
From conception to implementation we are your trusted partner....
ON GOING TRANSFORMATION PROJECT......
N.R NiRiBiLi (G+4)
Location: Bhatiyary station road , chittagong
CLIENT: Mr Rubel
Structure type: RCC
Design and project management team: S.E Engineering
For your dream home contact 01717621063
From conception to implementation we are your trusted partner....
বাংলাদেশে সিমেন্ট
===============
এই পোস্টে আমরা সিমেন্ট ব্যাগের বিভিন্ন মার্ক, প্রপার্টি ডিটেইলস, এছাড়া সিমেন্টের স্ট্রেনথ,বিভিন্ন ল্যাব টেস্ট,ফিল্ড টেস্ট,স্টোরেজ নিয়ে আলোচনা করবো। আর এর মধ্যেই পেয়ে যাবেন কোন সিমেন্ট আপনার নির্মানের জন্য সহায়ক।
👷 কোন কোড মেনে তৈরি করা হয়?
বাংলাদেশে সিমেন্টের গায়ে (BDS EN 197-1:2003) লেখা থাকে। এটা লেখা থাকার মানে হচ্ছে এটি বি. এস. টি. আই. দ্বারা মান নিয়ন্ত্রিত হয়েছে। বি. এস. টি. আই. কর্তৃক প্রণীত সিমেন্টের বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অনুসরণ করে বাংলাদেশে সিমেন্টগুলো তৈরি হয়। এজন্য সিমেন্টের ব্যাগগুলোতে বি. এস. টি. আই. এর লোগো থাকা অত্যাবশ্যক।
👷👷 কোন ধরণের সিমেন্ট?
সিমেন্টের গায়ে [CEM II/B-M (S-V-L)] .... এই ধরণের লেখা থাকে যা দ্বারা বুঝা যায় এটি কোন ধরণের সিমেন্ট। বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডে ২৭ ধরণের সিমেন্টের কথা বলা আছে যাদের মূল ৫টি ভাগে ভাগ করা হয়।
01.CEM I /Portland cement:
========================
এটি সাধারণ ক্ষেত্রে ব্যবহৃত সিমেন্ট। এটির উপাদানগুলো হচ্ছে ৫৫% (C3S), ১৯% (C2S), ১০% (C3A), ৭% (C4AF), ২.৮% MgO, ২.৯% (SO3), ১.0% ইগনিশন লস এবং ১.0% মুক্ত CaO। এই সিমেন্টের সীমাবদ্ধতা হচ্ছে C3A কখনোই ১৫% এর বেশি হতে পারবে না।
02.CEM II /Portland-composite cement:
===============================
এটি সালফেট অ্যাটাক প্রতিরোধক হওয়ায় মাটি এবং পানি সংযুক্ত স্থাপনায় ব্যবহার করা হয়। এছাড়া এটি কম তাপ উৎপাদন করে। এটির দাম আর সিইএম I এর দাম একই হওয়ায় এই সিমেন্টই নির্মাণের কাজে এখন বহুলভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এটির উপাদানগুলো হচ্ছে ৫১% (C3S), ২৪% (C2S), ৬% (C3A), ১১% (C4AF), ২.৯% MgO, ২.৯% (SO3), .৮% ইগনিশন লস এবং ১.0% মুক্ত CaO। এই সিমেন্টের সীমাবদ্ধতা হচ্ছে C3A কখনোই ৮% এর বেশি হতে পারবে না।
CEM III /Blastfurnace cement:
=========================
জরুরী নির্মাণ বা মেরামত, প্রিকাস্ট নির্মাণ ইত্যাদি কাজে এই সিমেন্ট ব্যবহৃত হয়। এটি আগেই স্ট্রেথ দিয়ে থাকে। সাধারণত টাইপ III এর তিন দিনের স্ট্রেথ পাওয়া যায় সাত দিনের টাইপ I এবং II সিমেন্টে। এটির উপাদানগুলো হচ্ছে ৫৭% (C3S), ১৯% (C2S), ১০% (C3A), ৭% (C4AF), ৩% MgO, ৩.১% (SO3), .৯% ইগনিশন লস এবং ১.৩% মুক্ত CaO।
4–CEM IV Pozzolanic cement:
===========================
এটি যে ইমারতে অনেক কংক্রিট ব্যবহার করা হয়ে থাকে সেসব নির্মাণে ব্যবহৃত হয়। যেমন ড্যাম। একসাথে অনেক কংক্রিট ব্যবহার করলে অত্যাধিক তাপ উৎপন্ন হয় যা কমানোই এই সিমেন্টের উদ্দেশ্য।
এটির উপাদানগুলো হচ্ছে ২৮% (C3S), ৪৯% (C2S), ৪% (C3A), ১২% (C4AF), ১% MgO, ১.৯% (SO3), .৯% ইগনিশন লস এবং ০.৮% মুক্ত CaO।
এখানে C3A ৭% এবং C3S ৩৫% এর বেশি হতে পারবে না।
5- সিইএম V কম্পোজিট সিমেন্ট (CEM V Composite cement):
===========================================
যেখানে অ্যালকালি মাটি এবং পানিতে সালফেট রয়েছে সেখানে এই সিমেন্ট ব্যবহৃত হয়।
এটির উপাদানগুলো হচ্ছে ৩৮% (C3S), ৪৩% (C2S), ৪% (C3A), ৯% (C4AF), ১.৯% MgO, ১.৮% (SO3), .৯% ইগনিশন লস এবং ০.৮% মুক্ত CaO।
এখানে C3A ৫% এর বেশি হতে পারবে না এবং C4AF+2C3A ২০% এর বেশি হতে পারবে না।
কিন্তু বাংলাদেশে আমরা সচরাচর ৩ (তিন) ধরণের সিমেন্ট পেয়ে থাকি।
#সাধারণ পোর্টল্যান্ড সিমেন্ট (Ordinary Portland Cement – CEM I)
#পোর্টল্যান্ড কম্পোজিট সিমেন্ট (Portland Composite Cement – CEM II)
#ব্লাস্ট ফার্নেস সিমেন্ট (Blast Furnace Cement – CEM III)
সাধারণ নির্মাণ কাজে সিইএম II ব্যবহৃত হয়। এই পোর্টল্যান্ড কম্পোজিট সিমেন্ট আবার দুই ধরণের। একটি A-M অন্যটি B-M যা প্যাকেটের গায়ে লেখা থাকে এবং এটি লেখা থাকা অত্যাবশকীয়। কোন সিমেন্টেই সিলিকা ফিউম ১০% এর বেশি হতে পারবে না।
স্ট্রেথ ক্লাস টেবিল (ছবি তে) থেকে স্ট্রেনথ শ্রেণীবিভাগ আমরা বুঝে নিতে পারি।
টেবিলে ২৮ দিনের Strength দুইটি ভাগে ভাগ করে সাধারণ শুরুতে Strength পাওয়া কে #এন এবং বেশি Strength পাওয়াকে #আর নামে সূচিত করা হয়েছে।
👷👷লাইসেন্স
এছাড়া প্রত্যেকটি সিমেন্টের প্যাকেটের গায়ে লাইসেন্স নং, ম্যানুফ্যাকচারারের নাম ও ঠিকানা, ওজন, উৎপাদনের তারিখ, অন্য দেশের অরিজিন দেওয়া থাকবে।
👷👷ল্যাবরেটরী টেস্ট:
সিমেন্টের অনেকগুলো ল্যাবরেটরী টেস্ট আছে। যেমন- টেস্ট ফর ফাইননেস,Initial &Final সেটিং টাইম, সাউন্ডনেস, কম্প্রেসিভ এবং টেনসাইল স্ট্রেন্থ ইত্যাদি। বাজারে ভালো ব্রান্ডের সিমেন্ট এই টেস্টগুলো বুয়েট থেকে করিয়ে থাকে এবং ভোক্তাদের টেস্ট রেজাল্টগুলো দেখিয়ে বিক্রি করে থাকে। আপনি মালিক হিসেবে তাদের রেজাল্টগুলো তুলনা করে দেখতে পারবেন। কোম্পানী গুলোর ওয়েবসাইটে টেস্ট রিপোর্ট পাবেন। আময়রা শেয়ার করলাম না কারন এক কোম্পানীর টা করলে অন্য কোম্পানীর লোকজন সেটা Advertising ভাবে।
👷👷সিমেন্টের ব্যাগের ওজন:
বাজারে সিমেন্টের যে ব্যাগগুলো পাওয়া যায় সেগুলোর নেট ওজন ৫০ কেজি থাকে। এটিও খুব সহজে ওজন নিয়ে যাচাই করা যায়।
👷👷বায়ুরোধক কিনা:
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে এই সিমেন্টের ব্যাগগুলোকে ভালোভাবে বায়ুরোধক করে প্যাকেজিং করা হয়েছে কিনা দেখে নিতে হবে। অন্যদিকে কংক্রিটিং করার জন্য বেশিদিন সিমেন্ট স্টোরে রাখলেও তার শক্তির হ্রাস পেতে থাকে তবে তা কখনই একেবারে শূন্যের কোটায় আসবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত না এটি পানি দ্বারা জমাট না বাধবে।
👷👷স্টোরেজ
গুদামজাত করার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে সিমেন্টের ব্যাগ সরাসরি মাটির উপর না রেখে শুষ্ক জায়গায় কোন উপযুক্ত পাটাতনের উপর (সাধারণত মাটি থেকে ৬ ইঞ্চি উপরে) রাখতে হবে যাতে খুব সহজে পানির সংস্পর্শে না আসতে পারে এবং পাশের ব্যাগের সাথে একেবারে লাগিয়ে পরের ব্যাগগুলো রাখতে হবে যেন দুই ব্যাগের মাঝের পথ দিয়ে সেভাবে বায়ু চলাচল না করতে পারে। সবশেষে সম্পূর্ণ সিমেন্টের স্তুপ পলিথিন বা রেক্সিন দিয়ে ঢেকে দেওয়া ভালো। বেশিদিনের গুদামজাত সিমেন্ট শক্ত হয়ে যায় তাও গুঁড়া করে পুনঃ ব্যবহার করা যায় তবে এক্ষেত্রে সিমেন্টের অনুপাত বাড়িয়ে দিতে হয়।
👷👷গুণগত মান নির্ণয়ের মাঠ পরীক্ষাঃ
সিমেন্টের গুণগতমান নিরূপণের জন্য নিম্নে আরো কয়েকটি বিষয় উল্লেখ করা হলোঃ
১. সিমেন্টের বস্তা খুলে বস্তার ভিতর হাত দিলে ঠান্ডা অনুভূত হবে।
২. এক মুষ্টি সিমেন্ট পানিতে ফেললে তা ডুবে যাবে।
৩. হাতে সিমেন্ট রাখলে কিংবা বস্তার ভিতর হাত দিলে হাতে মিহি পাউডারের মতো অনুভূত হবে।
৪. এক মুষ্টি সিমেন্ট হাতে নিয়ে জড়ো করলে জড়ো হয়ে থাকবে ।
৫. এক খন্ড কাঁচের উপর পোর্টল্যান্ড সিমেন্টের শক্ত পেষ্ট রেখে সেটি পানিতে ২৪ ঘন্টা পানিতে ডুবিয়ে রাখলে একটুও ফাটল সৃষ্টি হবে না বরং আরো দৃঢ়ভাবে জমাটবদ্ধ হবে।
৬। যদি সিমেন্টের ভেতর কোনো ঢেলা পাওয়া যায় যা আংগুলের চাপে ভাঙা সম্ভব নয় তাহলে উক্ত সিমেন্ট কংক্রিটিং এর কাজে ব্যবহার করা যাবে না।
৭। দু’ আঙুলের মাঝে কিছু সিমেন্ট নিয়ে ঘর্ষণ করলে যদি রেশমের মতো মসৃণ অনুভূত হয় তাহলে সেই সিমেন্ট ভালো।
৮। কিছু সিমেন্ট দৃঢ় মুঠিতে ধারণ করে পানির ট্যাপের নীচে ধরে অথবা কিছু পানি ঢেলে যাতে করে মুঠোর ফাঁক দিয়ে পানি প্রবেশ করে সিমেন্ট ভিজতে পারে তখন যদি হাতের ভিতরের তাপমাত্রা বাড়ছে বলে অনুমিত হয় তাহলে সেই সিমেন্টের গুণগত মান ভালো।
এই ফিল্ড টেস্টগুলো সহজেই আপনি নিজে পরীক্ষা করে দেখতে পারেন।
Collected
UP COMMING PROJECT
KHOLIFAR Dighi jam e mosjid
Location: Chandonaish, chittagong
CLIENT: Mr Sajib
Structure type: RCC
Design team: S.E Engineering
For your dream home contact 01717621063
From conception to implementation we are your trusted partner....
➤ একটা বিল্ডিং এর সকল আইটেম মিলে ১০০% কিভাবে ভাগ করা হয়।
☞ উত্তরঃ
1. Structure = 35%
2. Brick work = 6%
3. Wood work = 5%
4. Metal work = 2%
5. Plambing and Sanitary = 6%
6. Electrical work = 7%
7. Plaster work = 4%
8. General Floor Tiles work = 6%
9. Toilet & Kit wall Tiles work = 3%
10. Aluminium work = 4%
11. EME(Lift,Generator,Substation)=10%
12. Paint work = 3%
13. Others civil work = 6%
14. Utility connection & Bill = 3%
Total = 100%
✪ STRUCTURE ~ 35%
- Footing & Column Padestal = 20%
- Grade Beam, UGWR top Slab = 5%
- GF Column, Stair etc = 4%
- 1st Floor Slab = 9%
- Typical Floor Column (5x3%) = 15%
- 2nd floor slab to roof slab (5x8) = 40%
- Roof top = 7%
TOTAL = 100% (৩৫% যেভাবে আসবে।)
#সিভিল_ইঞ্জিনিয়ারিং
✪ BRICK WORK ~ 6%
- GF Brick work = 6%
- 1st floor Brick work = 18%
- 2nd floor Brick work = 18%
- 3rd floor Brick work = 18%
- 4th floor Brick work = 18%
- 5th floor Brick work = 18%
-Roof Top Brick work = 4%
TOTAL = 100% (৬% যেভাবে হবে।)
✪ WOOD WORK ~ 5%
- Door frame = 40%
- Main Door Shutter = 15%
- Partex Door Shutter = 35%
- Cat Door & Accessories = 10%
TOTAL = 100% (৫% যেভাবে হবে)
✪ METAL WORK ~ 2%
- Window grill = 55%
- Verandah Railling = 20%
- Stair Railling = 10%
- Main gate, Gen-Sub, safety grill = 15%
TOTAL = 100% (২% যেভাবে হবে।)
✪ PLAMBING & SANITARY WORK~ 6%
- uPVC vertical line thru duct = 25%
- GI line work = 30%
- Fixture & Fittings = 40%
- Ground Floor = 5%
TOTAL = 100% (৬% যেভাবে হবে।)
✪ ELECTRICAL~ 7%
- Conduiting inside slab = 10%
- Conduiting on wall i/c MK box=15%
- Cabling work = 55%
- Switch-Socket = 20%
TOTAL = 100% (৭% যেভাবে হবে।)
✪ PLASTER ~ 4%
- Ceiling plaster = 20%
- Internal wall plaster = 50%
- Outside plaster/facing bricks = 30%
TOTAL = 100% (৪% যেভাবে হবে।)
✪ GENERAL FLOOR TILES ~ 6%
- General floor & Verandah = 75%
- Stair, typical lobby & lift wall = 20%
- GF lift lobby, wall, reception = 5%
TOTAL = 100% (৬% যেভাবে হবে।)
✪ TOILET & KIT WALL TILES ~ 3%
- Bath wall = 60%
- Kitchen wall = 20%
- Bath floor = 9%
- Bath counter top = 4%
- Kitchen floor = 3%
- Kitchen counter top =4%
TOTAL = 100% (৩% যেভাবে হবে।)
✪ ALUMINIUM WORK ~ 4%
- Outer framing-window sliding= 40%
- Glass shutter-window sliding = 30%
- Verandah sliding = 20%
- Toilet high window = 5%
- Comnon area = 5%
TOTAL = 100% (৪% যেভাবে হবে।)
✪ EME ~ 10%
- Lift = 50%
- Generator = 25%
- Substation = 20%
- PABX, Fire extinguisher etc = 5%
TOTAL = 100% (১০% যেভাবে হবে।)
✪ PAINT WORK ~ 3%
- Upto putty = 40%
- Internal wall&ceiling 1st coat= 20%
- Internal wall&ceiling 2nd coat= 15%
- Outside paint/ceramic Tites = 25%
TOTAL = 100% (৩% যেভাবে হবে।)
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
✪ OTHERS CIVIL WORK ~ 6%
- Boundary wall = 30%
- Line terracing/Roof top paver= 15%
- LOGO, Gardening & others = 4%
- GF BBC = 14%
- GF pavement & footpath dev = 10%
- Lintel, F/slab, drop wall, counterslab = 20%
- Cable tray = 1%
- Sanitary duct cover, ceiling etc= 4%
- Reception desk, letter box = 2%
TOTAL = 100% (৬% যেভাবে হবে।)
✪ UTILITY CONNECTION & BILL ~ 3%
- DESA/DESCO = 35%
- TITAS = 20
- WASA = 15%
- Utility bills = 30%
TOTAL = 100% (৩% যেভাবে হবে।)
ON GOING PROJECT......
(G+7) full commercial building
Location: opposite of Steel mill bazar, chittagong
CLIENT: Mr Nsyr
Structure type: RCC
Design team: S.E Engineering & D-escape
For your dream home contact 01717621063
From conception to implementation we are your trusted partner....
UP COMMING PROJECT......
N.R Suchona (G+8)
Location: West khulshi , chittagong
CLIENT: Mr Rubel
Structure type: RCC
Design and project management team: S.E Engineering
For your dream home contact 01717621063
From conception to implementation we are your trusted partner....
Location: Mirjir dokan, Chandanaish, Bangladesh
Category: Interior project
Consultant: S.E Engineering
Location: Mirjir dokan, Chandanaish, Chittagong
Category: Residetial Building
Number of story: 6
Frame Type: RCC
Client: Shajib
Consultant: S.E Engineering
Location: Satkaniya, Khonchora. Chittagong
Category: Industrial factory shed with mezzanine floor
Number of story: 2
Frame type: RCC & Steel structure
Client: Lotus Foot ware LTD
Consultant: S.E Engineering
Location: Raujan , Chittagong
Category: Duplex Residential Building
Number of story: 02
Frame Type: RCC
Consultant: S.E Engineering
Location : Uttara sector 15, Dhaka, Bangladesh
Category: Multistoried Residential Building
Number of story: G+6
Frame Type: RCC
Client name: Precise engineering Solution
Consultant: S.E Engineering
Location: B. Baria
Category: Mosque
Number of story: 4
Frame type: RCC
Consultant: S.E Engineering
Location: Lohagora chittagong, Bangladesh
Category: Triplex residential Building
Number of story : 4
Frame type: RCC
Cleient: Hasnat zubair
Consultant : S.E Engineering & Trimatrik
Location: Chandonaish, Mirjir dokan, Chittagong Bangladesh
Category: Multi storied Residential Building
Number of Story: 5
Frame type: RCC
Consultant & Construction: S.E Engineering
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Contact the business
Telephone
Website
Address
Sultan Villa, North Hasimpur, Saidabad Chandanaish
Chittagong
4000
Bepza Economic Zone Mirshari Chittagong
Chittagong
Engr Rayhan kabir
1st Floor, House-11, Lane-06, Road-01, Block-A, Near Water Tank, North Halisahar Housing Estate
Chittagong, 4226
Electrical services: • As built Single Line Diagram(SLD). > Proposed Single Line Diagram(SLD). > E
Chittagong
Chittagong
Electrical/Mechanical /Civil & all Engineering news update. Technical news video update. powerplant. sub-station. all sub-station & all powerplant equipment. All Electrical vide...
Chittagong, 4202
All kind of Design, Planing, Construction, Cinsultancy & Materials.
Fulkoli Bhaban, 4th Floor, 45 College Road, Chawkbazar Gulzar Circle
Chittagong, 4203
Your smart construction solution.
Agailjhara Upzila
Chittagong, 4242
Need to build your dream? Call us
Chittagong, 4210
architecture structural design 3D design exterior design 2d floor plan বাড়ির ডিজাইন ফ্লোর প্লান
Chittagong
Civil Engineering is one of the oldest jobs in the world. Civil engineering deals with constructing, Designing and maintaining a physical environment. This include steuctured such ...