Genius Biology Center
Nearby schools & colleges
2236
Chittagong
اللهماحفظنامنكلبلاءالدنياوعذابالآخرة
40222
Kajir Taluk
557799
London KHAIR110
https://youtu. be/RO03Nh_dNoo
4760
Epz. Chittagong
Nagar Para
Maijdee Court
SSC and HSC (Biology and Chemistry) instructor [5 years experienced] Medical Student
মাইটোসিস কোষ বিভাজন
Mitosis cell division
DNA (Deoxyribonucleic Acid)
DNA
তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম। 🌙
সবাইকে Genius Biology Center এর পক্ষ থেকে ঈদ- উল ফিতরের শুভেচ্ছা।
ঈদ মুবারক 🥰
স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন।
দেশ তুমি আবারো সোনার বাংলা হয়ে ওঠো। 😍❤️
সকল শহীদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।
মানবদেহের সবচেয়ে বড় অঙ্গের নাম কি?
ক. যকৃত (Liver) খ.বৃক্ক (Kidney)
গ. ত্বক (Skin) ঘ. হৃদপিন্ড (Heart)
আল্লাহর ৯৯টি গুনবাচক নাম ও ফজিলত সমূহ
১। الله (আল্লাহ)। অর্থ : আল্লাহ, প্রভু
আল্লাহর নাম সর্বদা পাঠ করিলে যে রােগী চিকিৎসায় ভাল হইবার নয়, চিকিৎসকগণও সেই আশা ছাড়িয়া দেয়, সে আরােগ্য লাভ করিবে। হযরত রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেন(আফালুয যিকরি যিকরুল্লাহ) । ‘আল্লাহ’ নাম প্রত্যহ ১,০০০ বার পড়িলে ঈমান দৃঢ় ও মজবুত হইবে। জুমার নামাযের আগে নির্জন স্থানে বসিয়া ২০০ বার ‘আল্লাহ’ নামের যিকির করিলে মনের বাসনা পূর্ণ হয় ও গুণাহ মাফ হয়।
২। ইয়া-রহমানু । অর্থ : সবচাইতে দয়ালু, কল্যাণময়, করুণাময়।
এই পবিত্র নামটি সর্বদা যিকির করিলে যাবতীয় বিপদ-আপদ দূর হয় প্রত্যহ ‘ইয়া রাহীমু’ এই নাম ১,০০০ বার যিকির করিলে মন দয়ালু হয়। ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোন কাজ বা ঘটনা ঘটিবার আশঙ্কা থাকিলে ।
৩। ইয়া রাহীমু। অর্থ : সবচাইতে ক্ষমাশীল।
এই পবিত্র নামটি সর্বদা যিকির করিলে যাবতিয় বিপদ-আপদ দুর হয়। প্রত্যহ ইয়া রাহীমু এই নাম ১০০০ বার যিকির করিলে মন দয়ালু হয়।
৪। ইয়া মালিকু । অর্থ : অধিপতি।
এই পবিত্র নামটি সূর্যাস্তের সময় ৩০৩ বার পাঠ করিলে আল্লাহ তায়ালা পাঠকারীর প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য গুনাহ মাফ করিয়া দিবেন। তাহা ছাড়া আল্লাহ পাক তাহার অন্তরের মলিনতা দূর করিয়া দিবেন।
৫। ইয়া কুদ্দুছু । অর্থ : পূতপবিত্র, নিখুঁত।
এই নামটি ১২৫ বার পাঠ করিয়া ভাত অথবা রুটিতে ফু দিয়া খাইলে আল্লাহর ইবাদতে মন আকৃষ্ট হয়, খারাপ স্বভাব দূর হয় এবং সকল বিপদ হইতে মুক্ত থাকা যায়।
৬। ইয়া সালামু । অর্থ : শান্তি এবং নিরাপত্তার উৎস, ত্রাণকর্তা।
এই পাক নামটি যে কোন অস্থিরতার জন্য দৈনিক ৬২ বার পাঠ করিলে অশান্তি দূর হয়। মনে পূর্ণ শান্তি আসে।
৭. ইয়া মুমিনু । অর্থ : জামিনদার, সত্য ঘোষণাকারী।
আল্লাহ তায়ালার এই পাক নামটি নিয়মিতভাবে কয়েকবার পাঠ করিলে শয়তানের কুমন্ত্রণা হইতে রক্ষা পাওয়া যায়।
৮। ইয়া মুহাইমিনু । অর্থ : অভিভাবক, প্রতিপালক।
গােসল করিয়া দুই রাকআত নফল নামাজ পড়িয়া নির্জন স্থানে বসিয়া এই পাক নাম ১০০ বার যিকির করিলে সাহস বৃদ্ধি পায়, মনের ভয় দূর হয় এবং অন্তরে আল্লাহর নুর সৃষ্টি হয়।
৯। ইয়া আযীযু । অর্থ : সর্বশক্তিমান, সবচেয়ে সম্মানিত।
৪০ দিন পর্যন্ত ৩১ বার করিয়া এই পাক নাম পড়িলে মনের চিন্তা দূর হয়, সম্মান লাভ হয় এবং কাহারও মুখাপেক্ষী হইতে হয় না।
১০। ইয়া জাব্বারু । (হে ক্ষমতাশালী!)।
এই পাক নাম প্রভাতে ও সন্ধ্যায় ২১৬ বার করিয়া পড়িলে অত্যাচারীর হাত হইতে নিরাপদ থাকা যায়।
১১।(আল-মুতাকাব্বির)। অর্থ : সর্বশ্রেষ্ঠ, গৌরবান্বিত।
এই পবিত্র নাম সর্বদা যিকির করিলে সম্মান ও উন্নতি লাভ হয়। স্ত্রীর সহিত প্রথম মিলনের রাত্রে ১০০ বার এই নাম পড়িয়া সঙ্গম করিলে ভাগ্যবান ও চরিত্রবান সন্তান লাভ হয়।
১২।ইয়া খালিকু । (হে সৃজনকারী!)
এই পবিত্র নাম সাত দিন পর্যন্ত অনবরত প্রত্যহ যিকির করিলে সকল বিপদাপদ হইতে নিরাপদ থাকা যায়। মধ্য রাত্রে অনেক বার যিকির করিলে । আল্লাহ্ তায়ালা ফেরেশতাগণকে এবাদত করার আদেশ করেন এবং কেয়ামত পর্যন্ত ফেরেশতাগণের ইবাদত আমলকারীর আমলনামায় লেখা হইতে থাকে।
১৩। ইয়া বারিউ । (হে মুক্তিদাতা)
এই নাম প্রত্যহ ৭ বার পড়িলে কবর আযাব হইতে মুক্তি পাওয়া যায়।
১৪। ইয়া মুসাব্বিরু । (হে আকৃতি গঠনকারী)
যে স্ত্রীলােকের সন্তান হয় না কিংবা গর্ভ নষ্ট হইয়া যায়, সে স্ত্রীলোেক ৭ দিন রােজা রাখিয়া প্রত্যেক দিন ইফতারের সময় এই নাম ২১ বার পড়িয়া পানির উপর ফুক দিয়া ঐ পানির দ্বারা ইফতার করিবে এবং ইফতারের পর পুনরায় এই পবিত্র নাম ২১ বার পড়িলে ইনশাআল্লাহ তাহার গর্ভ সঞ্চার হইবে ও রক্ষা পাইবে।
১৫। ইয়া গাফফারু। অর্থ: পুনঃমার্জনাকারী।
এই পবিত্র নাম জুমার নামাজের পর ১০০ বার পড়িলে গােনাহ মাফ হয়, যাবতীয় অভাব দূর হয় ও সুখে বাস করা যায় ।
১৬। ইয়া কাহহারু । অর্থ : দমনকারী।
সর্বদা এই নাম যিকির করিলে সংসারের মায়া-মমতা দূর হয়, আল্লাহ ব্যতীত কাহারও খেয়াল মনের মধ্যে থাকে না এবং শত্রুর উপর প্রভাব বিস্তার করা যায়।
১৭। ইয়া ওয়াহহাবু । অর্থ : পুরুস্কারকারী।
নামাজের পর সেজদায় যাইয়া এই নাম ১০০ বার পাঠ করিলে ধন ও প্রতাপের অধিকারী হওয়া যায়। মধ্য রাত্রে নির্জন ঘরে কিংবা মসজিদে খালি মাথায় বসিয়া হাত উঠাইয়া এই নাম ১০০ বার পড়িলে মনের বাসনা পূর্ণ হয়।
১৮। ইয়া রাযযাকু । অর্থ : রিজিকদাতা।
ফজরের নামাজের পূর্বে এই নাম ঘরের প্রত্যেক কোণে ১০ বার করিয়া পড়িলে অভাব দূর হয়।
১৯। ইয়া ফাত্তাহু । অর্থ : প্রারম্ভকারী, বিজয়দানকারী।
ফজরের নামাজের পর বুকের উপর দুই হাত রাখিয়া ৭ বার এই নাম পড়িলে মনের কালিমা দূর হয় সকল কার্য সহজসাধ্য হয়, অভাব দূর হয় ও ভাগ্যের উন্নতি হয়।
২০। ইয়া আলীমু । (হে মহাজ্ঞানী!)।
এই পাক নাম সর্বদা যিকির করিলে জ্ঞান বৃদ্ধি পায়, গােনাহ মাফ হয় ও মনের কপাট খুলিয়া যায়।
২১। ইয়া কাবিযু । অর্থ : নিয়ন্ত্রণকারী, সরলপথ প্রদর্শনকারী।
৪০ দিন পর্যন্ত এই নাম রুটির প্রথম লােকমায় লিখিয়া খাইলে জীবনে কখনও ক্ষুধায় কষ্ট পাইবে না। জ্বিন ভূতের আছর ও যাদুর আক্রমণ হইতে রক্ষা পাওয়া যায়।
২২। ইয়া বাসিতু । অর্থ : প্রসারণকারী।
ফজরের নামাজের পর হাত উঠাইয়া এই নাম ১০ বার পড়িয়া হাত মুখের উপর মালিশ করিলে কখনও অন্যের মুখাপেক্ষী হইবে না এবং রুজিতে বরকত হইতে থাকিবে।
২৩। ইয়া খাফিযু । অর্থ : (অবিশ্বাসীদের) অপমানকারী।
৫০০ বার এই নাম পড়লে মনের বাসনা পূর্ণ হয় এবং ৭০০ বার পড়িলে শক্রর অপকার হইতে রক্ষা পাওয়া যায়।
২৪। ইয়া রাফিউ । অর্থ : উন্নীতকারী।
দিনে ও রাতে শুইবার সময় এই পাক নাম ১০০ বার পড়িলে সকল বিপদাপত হইতে রক্ষা পাওয়া যায় এবং সম্মান লাভ হয়। ৬০০ বার পড়িলে অত্যাচারীর হাত হইতে রক্ষা পাওয়া যায় ।
২৫। ইয়া মুয়িযযু । অর্থ : সম্মানপ্রদানকারী।
সােমবার ও শুক্রবার নামাজের পর এই পাক নাম ৪০ বার পড়িলে সংসারে প্রতাপশালী হওয়া যায় এবং সকলের নিকট সম্মান লাভ করা যায়।
২৬। ইয়া মুযিল্লু । অর্থ : সম্মানহরণকারী।
নামাজের পর সেজদায় গিয়া ৭৫ বার এই পাক নাম পড়িয়া আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করিলে শত্রুতা হইতে রক্ষা পাওয়া যায়।
২৭। ইয়া সামীউ (হে শ্রবণকারী)।
বৃহস্পতিবার চাত নামাজের পর কাহারও সহিত কথা না বলিয়া এই পাক নাম ৫০০ বার পড়িয়া যে দোয়া করা হয় তাহা কবুল হয়।
২৮। ইয়া বাসীরু (হে দ্রষ্টা)।
জুমার নামাজের সুন্নত ও ফরজের মধ্যে এই পাক নাম ১০০ বার পড়িলে আল্লাহর নিকট আদরণীয় হইবে, দৃষ্টিশক্তি তীক্ষ হইবে এবং সৎ কাজ করিবার সাহস, শক্তি ও ইচ্ছা পাইবে।
২৯। ইয়া হাকামু (হে সুবিচারক) ।
কোন কঠিন কাজ উপস্থিত হইলে এই নাম যিকির করিলে কাজ সহজসাধ্য হইবে। রাত্রে এই নাম যিকির করিলে মনের পবিত্রতা লাভ হয়।
৩০। ইয়া আদলু (হে ন্যায়বিচারক)।
শুক্রবার রাত্রে ২০ টুকরা রুটির উপর এই নাম লিখিয়া খাইলে মানুষ বাধ্য থাকিবে ও মনের পরিবর্তন হইবে।
৩১। ইয়া লাতীফু (হে করুণাময়)।
অযু করিয়া এই নাম ৪০০ বার পাঠ করিলে মনের বাসনা পূর্ণ হয়, সকল কাজ শান্তিতে সুসম্পন্ন হয়। অবিবাহিত মেয়ে এই নাম যিকির করিলে বিবাহের বন্দোবস্ত হয়। দৈনিক ১৩১ বার পড়িলে রুজিতে বরকত হয় ও রােগের উপশম হয়।
৩২। ইয়া খাবীরু (হে সর্বজ্ঞ)।
এই নাম সর্বদা পড়িলে খারাপ ভাব ও খারাপ চিন্তা দূর হয়। ৭ দিন পর্যন্ত অনবরত পড়িলে অনেক বাতেনী তত্ত্ব অবগত হওয়া যায়। কোন খারাপ লােকের চক্রান্তে পড়িলে এই নাম অনেক বার পাঠ করিলে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।
৩৩। ইয়া হালিমু (হে ধৈর্যশীল)।
এই নাম অনেক বার পড়িলে ধন-দৌলত, স্থায়ী থাকে ও শান্তিতে থাকা যায়। এই নাম কাগজে লিখিয়া পানি দ্বারা ধুইয়া সেই পানি তেজারতী মাল ও দাঁড়িপাল্লায় ছিটাইয়া দিলে ব্যবসায়ে উন্নতি ও বরকত হয়।
৩৪। ইয়া আযীমু (হে মহান)।
এই নাম অনেক বার যিকির করিলে মান-সম্মান বৃদ্ধি হয় ও সকল রােগ হইতে নিরাপদ থাকা যায়।
৩৫। ইয়া-গফুর। অর্থ : মার্জনাকারী।
এই নাম ৩ বার কাগজে লিখিয়া ধুইয়া পানি খাইলে রােগের উপশম হয়। | এই পাক নামটি বেশি করিয়া পাঠ করিলে গােনাহ মাফ হয় ।
৩৬. ইয়া শাকুরু (হে কৃতজ্ঞতা প্রিয়) ।
প্রত্যহ ৪১ বার এই নাম পড়িয়া পানি ফুক দিয়া ঐ পানি ঘাড়ে ও বুকে মালিশ করিলে অবস্থা সচ্ছল হইবে, দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি পাইবে এবং শরীরের বেদনা দূর হইবে।
৩৭। ইয়া আলিয়ু (হে উন্নত)।
এই নাম জিকির করিলে মর্যদাবান হওয়া যায়।
৩৮। ইয়া কাবিরু (হে মহান)।
এই পাক নাম লিখিয়া সঙ্গে রাখিলে বিপদাপদ হইতে রক্ষা পাওয়া যায়। কোন হিংস্র জীবজন্তু কোন প্রকার ক্ষতি করিতে পারে না।
৩৯। ইয়া হাফীযু (হে রক্ষাকর্তা)।
এই নাম পড়িলে বিপদাপদ হইতে রক্ষা পাওয়া যায়। এই নাম পড়িয়া খাদ্যদ্রব্যের উপর ফু দিয়া স্বামী-স্ত্রী খাইলে উভয়ের মধ্যে গাঢ় ভালবাসা স্থাপিত হইবে।
৪০। ইয়া মুকীতু (হে শক্তিদাতা)।
প্রবাসে এই নাম ৮৭ বার পড়িয়া তৎপর মাটির পেয়ালায় এই নাম লিখিয়া ঐ পেয়ালা ধােয়া পানি খাইলে প্রবাসের যাবতীয় ভয় ও বিপদ হইতে নিরাপদে থাকা যায়।
৪১. (আল-হাসিব)। অর্থ : মীমাংসাকারী।
৪২. ইয়া জালীলু (হে মহিমান্বিত)।
এই পাক নামটি অনেক বার যিকির করিলে সম্মান বৃদ্ধি পায়।
৪৩।ইয়া কারীমু (হে অনুগ্রহকারী)।
শুইবার সময় এই পাক নামটি বহুবার পড়িলে সকলের নিকট সম্মানের পাত্র হওয়া যায় ।
৪৪। ইয়া রাকীবু (হে পাহারাদার)।
স্ত্রীলােক গর্ভপাত হইবার ভয় হইলে এই নাম প্রত্যহ ৭ বার পড়িলে গর্ভপাত নিবারণ হয় । প্রবাসে যাইবার সময় সন্তানদের গায়ে হাত রাখিয়া এই নাম ৭ বার পড়িলে তাহারা নিরাপদে থাকে। কোন বস্তু হারাইয়া গেলে এই নাম অনেকবার পড়িলে ঐ বস্তু চুরি না হইয়া থাকিলে পাওয়া যায়।
৪৫। ইয়া মুজীবু (হে প্রার্থনা কবুলকারী) :
কোন দোয়া করার পূর্বে এই নাম পড়িয়া লইলে দোয়া সহজে কবুল হয়।
৪৬। ইয়া ওয়াসিউ (হে বিস্তারকারী) ।
এই নাম যিকির করিলে ধনবান ও সমৃদ্ধশালী হওয়া যায় এবং মনের চিন্তা দূর হয়।
৪৭। ইয়া হাকীমু (হে মহাজ্ঞানী) ।
এই নাম মধ্য রাতে পড়িলে আল্লাহ তায়ালা পাঠকারীর নিকট অনেক গােপনীয় বিষয় প্রকাশ এবং তাহার এলেম বৃদ্ধি করিয়া দিবেন।
৪৮। ইয়া ওয়াদুদু (হে শ্রেষ্ঠ বন্ধু)।
এই নাম ১০০১ বার পড়িয়া খাদ্যদ্রব্যের উপর ফু-দিয়া স্বামীর অবাধ্য স্ত্রীকে খাওয়াইলে অবাধ্য স্ত্রী স্বামীর প্রেমে মত্ত হয়, অত্যন্ত তাবেদার হয়।
৪৯। ইয়া মাজীদু (হে মহিমান্বিত) ।
ধবল-কুষ্ঠ রােগী প্রত্যেক চাঁদের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখে রােজা রাখিয়া ইফতারের সময় এই নাম বহুবার যিকির করিলে ইনশাআল্লাহ ঐ রােগ হইতে আরােগ্য লাভ করিবে। |
৫০। ইয়া বায়িসু (হে পুনরুত্থানকারী)।
শয়নকালে বুকের উপর হাত রাখিয়া এই নাম ১০০ বার পড়িলে এলেম ও হিকমতের শক্তি বৃদ্ধি হয়।
৫০। ইয়া শাহীদু (হে মহা সাক্ষী) ।
সকালে অবাধ্য স্ত্রী-পুত্রের কপাল ধরিয়া এইনাম ২১ বার পড়িয়া আকাশের দিকে চাহিলে কিংবা ১০০০ বার পড়িয়া তাহাদের উপর ফুক দিলে তাহারা বাধ্য হয়।
৫১। ইয়া হাক্কু (হে সত্য) ।
এক টুকরা কাগজের চারি কোণে এই নাম লিখিয়া ঐ কাগজ হাতের তালুর উপর রাখিয়া শেষ রাত্রে আকাশের দিকে হাত লম্বা করিয়া কতক্ষণ দাঁড়াইয়া থাকিলে বিপদ দূর হয়।
৫২। ইয়া ওয়াকীলু (হে কার্যকারক) ।
নাবিকগণ সর্বদা এই নাম পড়িলে ঝড়-তুফান হইতে নিরাপদ থাকে এবং প্রত্যেক বাসনা পূর্ণ হয়।
৫৩। ইয়া কাবিয়ু (হে শক্তিশালী) ।
সর্বদা এই নামের যিকির করিলে শক্তি বৃদ্ধি পাইবে ও শক্ৰমাত্রই দূরে থাকিবে।
৫৪। ইয়া মাতীনু (হে অটল) ।
স্ত্রীলােকের দুধ কমিয়া গেলে এই নাম লিখিয়া পানি দ্বারা ধুইয়া খাওয়াইবে ফলে স্তনে পর্যাপ্ত দুধ হইবে। খারাপ লােক এই নাম যিকির করিলে তাহার মনের অসদ্ভাব দূর হইয়া যাইবে।
৫৫। ইয়া ওলিয়ু (হে বন্ধু)।
এই নাম সর্বদা অনেক বার পড়িলে সকলে তাহাকে বন্ধুভাবে গ্রহণ করিবে। কঠিন বিপদের সময় শুক্রবার রাতে ১০০০ বার পড়িলে বিপদ দূর হইবে।
৫৬। ইয়া হামীদু (হে প্রশংসিত) ।
সর্বদা এই নাম পড়িলে চরিত্র ও আচার-ব্যবহার উন্নত হয়।
৫৭। ইয়া মােহসিউ (হে সর্বাজ্ঞী) ।
জুমার রাত্রে ১০০ বার এই নাম পড়িলে কেয়ামতের দিন আযাব হইতে রক্ষা পাইবে ও হিসাব-নিকাশ সহজ হইবে। এই নাম ২০ বার পড়িয়া ২০টি রুটির উপর ফু-দিয়া খাইলে মানুষ বাধ্য ও বশীভূত হইবে।
৫৮। ইয়া মুয়িদু (হে জীবনদাতা) ।
কোন কথা ভুলিয়া গেলে এই নাম পুনঃ পুনঃ যিকির করিলে তাহা স্মরণ হয়। কোন লােক হারাইয়া গেলে এই নামের যিকির করিলে ৭০ দিনের মধ্যে ঐ ব্যক্তি ফিরিয়া আসিবে কিংবা খবর পাওয়া যাইবে।
৫৯। ইয়া মুহয়ী (হে জীবনদাতা) ।
এই নামটি দৈনিক ১০০ বার ৭ দিন পর্যন্ত পড়িয়া শরীরে ফুক দিলে হাসরের ময়দানে আযাবের ভয় থাকে না।
৬০। ইয়া মুমীতু (হে মৃত্যুদাতা) ।
মনের মধ্যে ভয় উপস্থিত হইলে ৭ দিন পর্যন্ত শুইবার সময় কাধের উপর | হাত রাখিয়া ৭ বার এই নাম পড়িলে মনের ভয় দূর হয়। সর্বদা এই নাম পড়িলে বাহুল্য ব্যয়ের অভ্যাস দূর হয় ও আল্লাহর ইবাদতে মন আকৃষ্ট হয়।
৬১। ইয়া হাইউ (হে চিরঞ্জীব) ।
এই নাম পড়িয়া রুগীর উপর ফুক দিলে অথবা পানির উপর ফুকিয়া পানি খাওয়াইলে আল্লাহর রহমতে রােগ আরােগ্য হয়। ফেরেশতাগণ সর্বদা এই নাম যিকির করিয়া থাকেন। এই নামের যিকির করিলে সকল প্রকার রােগ হইতে বাঁচিয়া থাকা যায়।
৬২। ইয়া কাইয়ুমু (হে চিরস্থায়ী)।
প্রত্যহ সকালবেলা এই নাম পড়িলে অধিক নিদ্রা দূর হয়।
৬৩। ইয়া মাজিদু (হে গৌরবময়) ।
এই নাম সর্বদা পাঠ করিলে হৃদয়ে আল্লাহর নুর প্রকাশিত হয়।
৬৪। ইয়া ওয়াহিদু (হে অদ্বিতীয়) ।
এই নাম ১০০০ বার পড়িলে মন হইতে পৃথিবীর যাবতীয় বিষয়ের মায়া দূর হয়। একাকী চলিবার সময় মনে ভয় হইলে পুনঃ পুনঃ এই নাম পাঠ করিলে কোন ভয় থাকিবে না।
৬৫। ইয়া আহাদু (হে একক আল্লাহ) ।
একাকী অবস্থায় এই নাম ১০০০ বার পড়িলে মনের ভয় দূর হয়।
৬৬। ইয়া সামাদু (হে অভাবহীন) ।
এই পাক নাম অর্ধেক রাত্রে কিংবা রাতে ১১১ বার পড়িলে সত্যবাদী ও ঈমানদার হওয়া যায়। শেষ রাত্রে ১০০০ বার পড়িলে ক্ষুধার কষ্ট দূর হয়।
৬৭। ইয়া মুক্তাদিরু (হে সর্বশক্তিমান) ।
শত্রুকে দমন করিবার জন্য অযু করিবার সময় প্রত্যেক অঙ্গ ধুইতে এই নাম পড়িলে ইনশাআল্লাহ শত্রু দমন হইবে। দুই কআত নফল নামাজ পড়িয়া এই নাম ১০০ বার পাঠ করিলে ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
৬৮। ইয়া মুআখখিরু (হে পশ্চাদ্বর্তীকারী) ।
এই নাম প্রত্যহ ১০০০ বার পড়িলে আল্লাহর স্মরণ ব্যতীত অন্য কিছু মনের মধ্যে থাকিবে না ও মন্দ কার্য হইতে বিরত থাকিবে।
৬৯। ইয়া আওয়্যালু (হে আদি) ।
প্রবাস অবস্থায় প্রত্যেক জুমার রাত্রে এই নাম ১০০ বার পড়িলে শীঘ্রই ফেরত আসা যায়।
৭০। ইয়া আখিরু (হে অনন্ত) ।
যে ব্যক্তির আয়ু শেষ হইয়া গিয়াছে বলিয়া মনে হয়, অথচ তাহার জীবনে কোন সৎ কর্ম করে নাই, তাহার পক্ষে এই নাম ১০০০ বার পড়া উচিত। এই আমল দ্বারা পরকালের পথ পরিষ্কার হয়।
৭১। ইয়া জাহিরু (হে প্রকাশ্য) ।
এশার নামাজের পর ১০০০ বার এই পাক নাম পড়িলে মনের মধ্যে | আল্লাহর নূর প্রকাশিত হইবে ও মনের বাসনা পূর্ণ হইবে।
৭২। ইয়া বাতিনু (হে অপ্রকাশ্য) ।
প্রত্যহ এই নাম ১০৩০ বার পড়িলে আল্লাহ তায়ালা কুদরতের রহস্য এবং মানব জীবনের দূঢ়তত্ত্ব অবগত হওয়া যায়।
৭৩। ইয়া ওয়ালিউ (হে অধিপতি) ।
এই নাম পাঠ করিলে ঝড়-তুফানের ভয় হইলে ইহা দূর হয়।
৭৪। ইয়া মুতাআলী (হে সর্বপ্রধান) ।
স্ত্রীলােকের ঋতুর কষ্ট হইলে এই নাম পড়িতে থাকিলে তাহা দূর হয়। এই নাম সর্বদা পড়িলে মানবীয় গুণাবলী প্রকাশ হয়। ১০০০ বার পড়িয়া সন্তান-সন্তুতির গায় ফুঁকিলে তাহারা নিরাপদ থাকিবে ও নেককার হইবে।
৭৫। ইয়া তাওয়াবু (হে ক্ষমা প্রার্থনা কবুলকারী) ।
চাত নামাজের পর এই নাম ৩৬০ বার পড়িলে তওবা করিবার ক্ষমতা লাভ করা যায়।
৭৬। ইয়া মুনইমু (হে নেয়ামতদাতা) ।
এই নাম সর্বদা পড়িলে সুখে থাকা যায় ও ধন লাভ হয়।
৭৭। ইয়া মুস্তাকিমু (হে প্রতিফলদাতা) ।
শত্রুর শত্রুতা অসহ্য হইলে জুমার রাত্রে এই নাম অধিক সংখ্যায় পড়িলে ইনশাআল্লাহ তিন রাত্রি গত না হইতে শত্রু বাধ্য হইয়া যাইবে।
৭৮। ইয়া আফুবু (হে ক্ষমাকারী) ।
গােনাহগার ব্যক্তি নিরাশ হইয়া পড়িলে সর্বদা এই নামের যিকির করিলে গােনাহ মাফ হইয়া যায়।
৭৯। ইয়া রাউফু (হে দয়ালু) ।
নিজের কিংবা অন্যের উপর ক্রোধ উপস্থিত হইলে এই নাম ১০ বার ও দরূদ শরীফ ১০ বার পড়িলে ক্রোধ থামিয়া যায়।
৮০। ইয়া মালিকাল মুলকি (হে জগতপতি) ।
দৃঢ় বিশ্বাস রাখিয়া এই নাম যিকির করিলে ধনবান হওয়া যায় ও অবস্থা সচ্ছল হয়।
৮১। ইয়া যালযালালি ওয়াল ইকরাম (হে মহিমাময় ও গৌরবের অধিকারী) ।
এই নামে যিকির করিলে মান-সম্মান লাভ হয়। হযরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেন যে, প্রত্যেক মুসলমানের পক্ষে এই নাম যিকির করা আবশ্যক। এই নামটি ইসমে আযম বলিয়া অনেকেই মনে করেন।
৮২। ইয়া রাব্বুল আলামিন (হে প্রতিপালক) ।
সর্বদা এই নামের যিকির করিলে ইবাদতে কোনাে সন্দেহ থাকে না।
৮৩। ইয়া জামিউ (হে একত্রকারী) ।
এই নাম যিকির করিলে বন্ধু-বান্ধব ও আত্মীয়-স্বজনের সহিত সহজভাবে থাকা যায়। কাহারও কিছু হারাইয়া গেলে এই নামের যিকির করিলে তাহা ফেরত পাওয়া যায়।
৮৪। ইয়া গানিউ (হে সম্পদশালী) ।
বিপদকালে এই নাম যিকির করিলে বিপদমুক্ত হওয়া যায়।
৮৫। ইয়া মুগনিউ (অভাব মােচনকারী) ।
এই নাম ১০০০ বার পড়িলে দারিদ্র দূর হয়। স্ত্রীসহবাসের সময় এই নাম | পড়িলে স্ত্রীর অকৃত্রিম ভালবাসা পাওয়া যায়।
৮৬। ইয়া মু’তিউ (হে দাতা) ।
যাহার কোন উদ্দেশ্য সিদ্ধ হয় না, সে সকালে বিকালে এই নামের যিকির করিলে বিশেষ ফল লাভ হয়।
৮৭। ইয়া মানিউ (হে নিষেধকারী) ।
উদ্দেশ্য সিদ্ধির জন্য এই নামের যিকির বিশেষ ফলপ্রদ।
৮৮। ইয়া দাররু (হে বিপদদাতা) ।
শুক্রবার রাত্রে এই নাম ১০০ বার পড়িলে সর্বপ্রকার বিপদ ও কষ্ট দূর হয়।
৮৯। ইয়া নাফিউ (হে সুফলদাতা) ।
কোন বস্তু দ্বারা কিছু লাভ করিবার ইচ্ছা থাকিলে তাহা ধ্যান করিয়া এই পাক নাম মনে মনে পড়িলে সিদ্ধি লাভ হয়।
৯০। ইয়া নূরু (হে জ্যোতি) ।
এই নামের যিকির দ্বারা অন্তর নূরানী হয়।
৯১। ইয়া হাদিউ (হে সৎপথ প্রদর্শক) ।
এই নামের জিকির করিলে হেদায়েত নছিব হয়।
৯২। ইয়া বাদিউ (হে সর্বপ্রথম সৃষ্টিকর্তা) ।
উদ্দেশ্য সাধনের জন্য ও দুঃখ-কষ্ট নিবারণের জন্য এই নাম ১০০০ বার পড়িলে বিশেষ ফলপ্রদ হয়।
৯৩। ইয়া বাকিউ (হে অনন্ত) ।
দুঃখ-কষ্ট নিবারণের জন্য এই নাম ১০০০ বার পড়িলে উপকার পাওয়া যায়।
৯৪।ইয়া ওয়ারিসু (হে স্বত্বাধিকারী) ।
মাগরিব ও এশার নামাজের মধ্যে এই নাম ১০০০ বার পাঠ করিলে ভয় ও দুঃখ-কষ্ট দূর হইয়া যায়।
৯৫। ইয়া রাশীদু (হে সৎপথ প্রদর্শক)।
এশার নামাজের পর এই নাম ১০০০ বার পড়িলে সকল আমল কবুল হয়।
৯৬। ইয়া সাবুরু (হে ধৈর্যশীল) ।
সূর্যোদয়ের পূর্বে এই নাম ১০০০ বার পড়িলে দুঃখ-কষ্ট দূর হইয়া যায়।
৯৭। ইয়া সাদিকু (হে সত্যবাদী) ।
এই নামের যিকিরে ঈমান বৃদ্ধি পায় ।
৯৮। ইয়া সাত্তারু (হে দোষ গােপনকারী) ।
দৈনিক ১০০ বার এই নামের যিকির করিলে সসম্মানে থাকা যায়, এই নামটি দৈনিক ১০৯২ বার পড়িলে আল্লাহ পাক পাঠকারীর যাবতীয় দোষত্রুটি গােপন রাখিবেন।
৯৯। ইয়া ওয়াজিদু (হে ইচ্ছাময়)
৮ খাওয়ার সময় এই নামের জিকির করিলে মনের শক্তি বৃদ্ধি পায়
Please subscribe the channel
Ashfaqul Islam - YouTube Share your videos with friends, family, and the world
🖤
২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে সকল ভাষা শহীদদের গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি 🖤
আগামীকাল অনুষ্ঠিত মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার্থীদের প্রতি রইল Genius Biology Center এর পক্ষ থেকে অনেক অনেক দোয়া এবং শুভ কামনা।
২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে সকল ভাষা শহীদদের গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি 🖤
#পরিপাক
Keep in touch with Genius Biology Center
For more details contact: 01846407714
keep in touch with Genius Biology Center
For more details contact: 01846407714
কালকে "মানব শারীরতত্ত্বঃ পরিপাক ও শোষণ" নিয়ে একটা ভিডিও আপলোড হবে ইনশাআল্লাহ।
এইচএসসি, আলিম ও সমমানের পরীক্ষার্থীদের প্রতি রইল Genius Biology Center এর পক্ষ থেকে অনেক অনেক দোয়া এবং শুভ কামনা।
It's my 1st recorded uncut video class..please pardon my mistakes.. 🙏
Keep in touch with Genius Biology Center
For more details contact: 01846407714
আজকে Human Brain এর উপর একটা ক্লাস হবে ইনশাআল্লাহ।
Keep in touch with Genius Biology Center
#কার্পাল
#মেটাকার্পাল
#ফ্যালাঞ্জেস
keep in touch with Genius Biology Center
For more details contact: 01846407714
কিছু সমস্যার কারণে পেইজে রেকর্ডেড ভিডিও ক্লাস আপলোড করতে পারতেছি না বলে আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
Genius Biology Center লাইক করে পাশে থাকুন।
জাযাকাল্লাহু খায়রান
চোখ উঠা বা কনজাংটিবাটিস (Conjucntivites) বা পিঙ্কআই(pink eye)
গত কয়েকদিন ধরে চোখ উঠা বা কনজাংটিবাটিস বা পিঙ্কআই রোগের প্রাদুর্ভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
★চোখ ওঠার কারণ কী কী?
>> ভাইরাস (এডিনো ভাইরাস, হার্পিস সিমপ্লেক্স,কেরাটাইটিস বা হারপেম সিমপ্লেক্স)
>> ব্যাকটেরিয়া(স্ট্যাফাইলোকক্কাস অরিয়াস,স্ট্যাফাইলোকক্কাস এপিডার্মিডিস,স্ট্রেপ্টোকক্কাস নিউমোনিয়া,হ্যামোফাইলাস ইনফ্লুয়েঞ্জা)
>> অ্যালার্জি
>> চোখে রাসায়নিকের প্রবেশ
>> চোখে কোনো বস্তু ঢুকলে
★এটা কিভাবে ছড়ায়?
চোখে ভাইরাস দিয়ে প্রদাহ হলে চোখের পানিতে ভাইরাস ভেসে বেড়ায়। যখন এই অশ্রু মুছতে যাই, তখনই এটি আমাদের হাতে এসে যায়। এরপর থেকেই সেই হাত দিয়েই আমরা যা কিছুই ছুঁই না কেন, সেখানে ভাইরাস চলে আসে। যেমন কারোর সঙ্গে করমর্দন, টিভি, এয়ারকন্ডিশনার রিমোট, ব্যবহৃত তোয়ালে, বিছানার চাদর, বালিশের কভার, এমনকি মুঠোফোন ইত্যাদিতে চলে আসতে পারে। এ জন্যই আক্রান্ত ব্যক্তিকে এই সময়ে বাসায় থাকতে পরামর্শ দেওয়া হয়। তার ব্যবহৃত জিনিসপত্রও কিছুটা আলাদা রাখা ভালো।
★রোগের লক্ষণ:-
চোখ জ্বলবে, চোখের ভেতর অস্বস্থি শুরু হয়, সামান্য ব্যথা হয়। রোদে বা আলোতে তাকাতে কষ্ট হয় ও অতিমাত্রায় পানি পড়ে। চোখ লাল হয়ে ফুলে উঠে। ঘুম থেকে উঠার পর চোখের পাতা দুটি একত্রে লেগে থাকে। চোখ থেকে শ্লেষ্মাজাতীয় পদার্থ বের হতে থাকে ও হলুদ রঙের পুঁজ সৃষ্টি হয়। সাধারণত ৫ থেকে ৭ দিনের মধ্যে উপসর্গগুলো কমে আসে। কিন্তু দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যায়। মণি বা কর্নিয়াতে সাদা দাগ পড়ে যায়। খালি চোখে দেখে বোঝা যায় না। এতগুলো উপসর্গ রোগীর ক্ষেত্রে একসাথে দেখা নাও যেতে পারে।
★রোগ হলে কি করবো?
★চোখের পানি বা ময়লা মোছার জন্য আলাদা তোয়ালে বা রুমাল ব্যবহার করা
★ পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। অপরিষ্কার রুমাল ব্যবহার করা যাবে না
★ এই সময়ে কালো চশমা পরা যেতে পারে, এতে বাইরের ধুলাবালু বা বাহ্যিক আঘাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়
★ বাইরের পানি দিয়ে ঝাপটা দেওয়া যাবে না
★চোখের পাতা বেশি ফুলে গেলে বরফ দেওয়া যেতে পারে
★চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী কিছু ওষুধ খাওয়া উচিত
★ হাত না ধুয়ে যখন-তখন চোখ ঘষা বা চুলকানো যাবে না
★চোখ ওঠা শিশুদের আলাদা বিছানায় শোয়াতে হবে।
কোন আতঙ্কের দরকার নেই,বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটা ভাইরাস জনিত রোগ এবং পাঁচ থেকে সাত দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ নিরাময় হয়ে যায়।
অহেতুক আক্রান্ত চোখ ঘষা মজা করবেন না।
চোখকে বিশ্রাম দিবেন,
চোখের কাজ যেমন পড়ালেখা, টিভি, মোবাইল ব্যবহার সীমিত করবেন।
বেশি ব্যথা হলে কুসুম গরম ভাব ব্যবহার করা যেতে পারে,সাথে #প্যারাসিটামল বা #নাপা জাতীয় ওষুধ খাওয়া যেতে পারে এবং চুলকালে #আন্টিহিস্টামিন বা #এলাট্রল দিনে একবারে করে খাওয়া যেতে পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোন এন্টিবায়োটি ড্রপ বা মলমের প্রয়োজন পড়ে না । তবে ব্যাকটেরিয়া জনিত ক্ষেত্রে বা ঝুঁকিপূর্ণ রোগীর ক্ষেত্রে এন্টিবায়োটিক ড্রপ শিশুদের জন্য এবং বড়দের জন্য eye drop দুই ফোঁটা করে, দিন তিন বার সাত দিন ব্যবহার করা যেতে পারে।
★কখন ডাক্তারের কাছে যেতে হবে?
চোখ দিয়ে আঠালো পূজ বের হলে,
সকালবেলা চোখ খুলতে না পারা,
প্রচন্ড মাথা ব্যাথা সাথে জ্বর হলে ,
চোখে ঝাপসা দেখা গেলে ।
এক সপ্তার মধ্যে রোগীর কোন উন্নতি না হলে।
আশফাকুল ইসলাম
Founder of Genius Biology Center
For more update keep in touch with Genius Biology Center
Contact: 01846407714
/Red blood cell (লোহিত রক্ত কণিকা/এরিথ্রোসাইট)
For more update keep in touch with Genius Biology Center
Contact: 01846407714
For more update keep in touch with Genius Biology Center
🧠
One of the largest and most complex organs in the human body.
For more update keep in touch with Genius Biology Center
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the school
Website
Address
Hazi Chand Mia Road, Bahadarhat
Chittagong
Jamal Khan
Chittagong
Online tuition for classes 9-12 (National Curriculum). One-to-one care on Higher Mathematics & Physics.
Chittagong
An English Course Provider Specialized Private Program for Varsity & Medical Admission & HSC English
Chittagong, G.P.O4000
অভিজ্ঞ প্রাইভেট টিচার বাসায় পেতে, যোগাযোগ :01811-536844
Chittagong, 4000
We provide the best and expert home tutor from CU, CMC, CUET, NU in Chittagong city. Please let us k
Chittagong
It's a Korean language page As there r so many kdrama fans in world wide and they r much fascinated
Chittagong, 4310
This page will play an important role in Secondary Education in Sitakunda Upazila. All the students