Jobyer Hossain

চট্টগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজির কার্যালয়ে সংযুক্ত এসপি মোঃ শাহজাহান ছিলেন হাসিনার স্বৈরশাসনে রংপুরের পুলিশ সুপার। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ১৯ জুলাই রংপুর সিটি কর্পোরেশনের সামনে নিজেই এপিসি দিয়ে গু"লি করে ৪ জনকে হ*ত্যা করেন।

হাসিনার পতনের পর এই মহারাজকে আইনের আওতায় না এনে বরং চট্টগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজির কার্যালয়ে যুক্ত করা হয়েছে।

পুলিশ সূত্রের তথ্য মতে, পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের সিন্ডিকেটকে ম্যানেজ করে চট্টগ্রাম গিয়ে নতুন পদায়নের অপেক্ষায় আছেন মহারাজ। তার বিরুদ্ধে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নিয়ে পুলিশ বাহিনীকে ক"লঙ্ক'মুক্ত করুন।

- খুবই ভালো উদ্যোগ

একটা গামছা ৮ বছর কীভাবে টিকে ওটার উত্তর মাইকেল চাকমা দিয়েছেন।

উনিও ৪ বছর আয়নাঘরে ছিলেন।

প্রতি দিনে ১০-২০ মিনিট সময় দেওয়া হতো বাথরুমে যাওয়ার জন্য। এই সময়ের মধ্যেই আপনাকে বাথরুম ইউজ করতে হবে, গোসল বা ওজু করতে হবে।

মাইকেল চাকমা বলতেছেন, বেশিরভাগ সময়ই ঐ ২০ মিনিটও দেওয়া হতো না। বাথরুমের দরজা খুলে টেনে হিচড়ে নিয়ে আসা হতো।

এক হাতে হাতকড়া বাঁধা থাকতো বাথরুমের মধ্যেও।

এখন বলেন? আপনাকে ১০ মিনিট টাইম দিলে আপনি ফ্রেশ হবেন নাকি গোসল করবেন?

আপনারা এখনও বুঝতেছেন না, আয়নাঘর মানে কী। ভাবতেছেন আব্দুল্লাহ আমান আযমী বা মাইকেল চাকমারা দিনে তিনবার গোসল করতো আর ৫ বার ওজু করে গামছাতে মুছতো? উনারা ওখানে পিকনিকের মুডে ছিলো?

উহু। বরং যেদিন ঐ ১০ মিনিটের বেশি সময় পেতেন ঐদিন হয়তো গোসল করতে পারতেন। এর মানে হলো, আট বছরের জীবনে উনারা গোসল করতে পেরেছেন খুব কম।

এরপরও যারা গামছা নিয়ে মজা নিতেছেন, এই মানুষগুলোকে নিয়ে হাসি মজা করতেছেন, আপনারা নিজেরাও শেখ হাসিনার চেয়ে কম সাই*কোপ্যাথ নন। ©

ছবি: আমার ৬ বছর বয়সী গামছা, যেটা দিয়ে আমি প্রতিদিন চুল মুছি। এখনো চকচকে, অথচ ৬ বছর আগে দেশ থেকে এনেছিলাম।

Collected
MD Nazmul Hasan

ভারতের মৌমিতার জন্য মোমবাতি প্রজ্জ্বলন করে ফেলছিলেন আপনারা,

অথচ স্বর্ণা দাস নামের একটা মেয়েকে বিএসএফ গু*লি করে মে*রে ফেলেছে।

এই মেয়েটার বয়স কত ছিলো জানেন? ১৪ বছর।

মেয়েটার একটা ছবি পত্রিকাতে এসেছে। বাংলাদেশের জার্সি গায়ে দেওয়া। স্বর্ণার স্কুলের টিচার জানিয়েছেন, স্বর্ণা খুব ভালো ছাত্রী ছিলো। খেলাধুলা আর ছবি আঁকাতেও সে খুব ভালো ছিলো।

জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে কিছু বললে আপনার মন খারাপ হয়। কারণ এই গানের "মা তোর বদনখানি মলিন হলে আমি নয়ন জলে ভাসি" লাইনটা আপনার প্রিয়।

আপনার দেশের ১৪ বছরের একটা বাচ্চা মেয়েকে বিএসএফ গু*লি করে মে*রে ফেলেছে। লা*শ নিয়ে গেছে। এরচে মলিন বদন একটা দেশের জন্য আর কিছু পারে?

কিন্তু আপনার আমার চোখে অশ্রুটা কই?

নাকি আমাদের অশ্রু এতোটাই দামী যে গ্রামের এক সাধারণ কিশোরী, স্বর্ণা দাসের জন্য ঐটা খরচ করা যায় না?

©সংগৃহীত।

সত্যিকারের সংস্কার শুরু হোক শিক্ষা দিয়ে। এই সংস্কারের ফল দশ পর কী হবে একবার ভাবুন তো!

যাদের চোখ অন্ধ, তারা সংস্কার না দেখে, দেখে শুধু সাধারণ পাবলিকের উন্মাদনা। আরে ভাই এই গণ উন্মাদনা থামাবে কে? অবশ্যই রাষ্ট্র। সেই রাষ্ট্রেরই যদি সংস্কার না হয়, তাহলে সত্যিকারের মুক্তি কীভাবে সম্ভব? মাত্র রাষ্ট্র সংস্কারের কাজ শুরু। মনে রাখতে হবে, সংস্কার এন্টিবায়োটিক মেডিসিন না যে, সেবনের সাথে সাথে ফল পাবেন। এর জন্য অপেক্ষা করতে হবে, কাজ করতে হবে।

ইদানিং ট্রাফিক পুলিশ ভাইদের দেখলে মায়া লাগে। কেমন যেন মন মরা হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে। আগের মতো ড্রাইভারদের সাথে হাসি মুখে হ্যান্ডশেক করেনা।

এমন স্বাধীনতাই কি চেয়েছিলাম আমরা 😎

- ইন্টারনেট ডাটার দাম কমানো হোক।

পিরোজপুরের নেছারাবাদ (স্বরুপকাঠী) উপজেলার কৃতি সন্তান মিরাজকে "সাফ চ্যাম্পিয়ন ট্রফি অনূর্ধ্ব-২০" এর গোল্ডেন বুট এবং ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ বিজয়ী হওয়ায় অভিনন্দন । নেপালকে ৪-১ গোলে হারিয়ে বাংলাদেশ এ বিজয় অর্জন করে ।
এরা আমাদের গর্ব ❤️🇧🇩

আলহামদুলিল্লাহ।

#ঘোষনা
নতুন বাংলাদেশে কোনো প্রকার সম*কামীতা প্রমোট চলবেনা।
যদি কোনো প্রতিষ্ঠান কোনো ব্যাক্তি এটার সাথে সংযুক্ত থাকে তবে আমরা তাদের ধ্বং'স করে দিবো। এটা প্রথম এবং শেষ ওয়ার্নিং !

কতবার লিখে,
কতবার যে কেটেছি,
ক্ষমতাসীনদের ভয়ে।

আনসার বিলুপ্তি ঘোষনা করাটা এখন সময়ের দাবী !

কারণ (১) দুর্যোগপূর্ণ বিপজ্জনক সময়ে যখন দেশের প্রথম সেক্টর থেকে নিয়ে লাষ্ট সেক্টর পর্যন্ত সবাই বন্যা নিয়ে ব্যস্ত তখন তারা নিজেদের দাবি-দাওয়া নিয়ে লাফালাফি করাটা মোটেই ঠিক হয়নি।
(২) দাবিদাওয়া মনে নেওয়ার পরে-ও তাঁরা সচিবালয় ঘেরাও করে রাখাটা অন্যায় ছিল।
(৩) দাবি আদায়ের পরে-ও গাড়ি ভাংচুর করা।
(৪) যেই আনসার বাহিনী গঠন করা হয়েছিলো দেশের সার্বিক বিভিন্ন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য সেই আনসার বাহিনীকে ছাত্ররা নিয়ন্ত্রণ করতে পারাটাই প্রমানিত হয় তারা অযোগ্য।
(৫) একটি মাত্র ভার্সিটির ছাত্রদের সামনে তারা যেহেতু টিকে থাকতে পারেনি এটাই অযোগ্যতার প্রমাণ বহন করে। তাহলে তারা দেশের বিভিন্ন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেনা বলে এই সকল আনসার বাহিনীকে বিলুপ্ত করে নতুন লোক নিয়োগ দেওয়া হোক

এরা দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়!................✍️
এই আনসার বাহিনী কিন্তু লুটেরা সদস্য! এরা এয়ারপোর্ট ও বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে ডিউটি করে। এদের কাছে এয়ারপোর্টের যাত্রী, হাসপাতালের রোগী ও সাধারণ মানুষ জিম্মি। এরা সবচেয়ে বড় অমানুষ, অসভ্য লুটেরা! এরা ফ্যাসিবাদের সক্রিয় সহযোগী। ছাত্রদের কারণে এদের দুর্নীতি বাধাগ্রস্ত! তাই এরা আবার দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়! এদেরকে প্রতিহত করা দরকার।

©Collected

বাচ্চা একটা ছেলে তার ওমরার জন্য জমানো টাকা নিয়ে এসেছে বন্যা দূর্গত মানুষদের কাছে পৌঁছে দেয়ার জন্য। বরিশালের একটা মন্দির থেকে শুনলাম তাদের পূজার বাজেটের একটা অংশ তারা ডোনেট করে দিয়েছে বন্যার্তদের জন্য। আবার বৌদ্ধ ভিক্ষুদের একটা টিম দেখলাম ত্রাণ সহযোগিতা নিয়ে হাজির।
এরপরেও বলবেন এদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নেই? এরপরও এই দেশে মাইনোরিটি গেইম খেলতে চাইবেন? বয়কট রেন্ডিয়া।

©AB Zubair

রানা প্লাজা এবং তাজরীন ফ্যাশন গার্মেন্টস দু'র্ঘটনায় ভুক্তভোগীদের সাথে মতবিনিময় সভার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে কার্যক্রম শুরু করলাম।

বিগত সরকারের আমলে ন্যায্য ক্ষতিপূরণ, চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের বাস্তব চিত্র নিরূপণে তদন্ত কমিটি গঠন।

৮০ হাজার টাকা বেতনের হারুন ভাই! সুবহানাল্লাহ।
সময় নিয়ে পড়বেন! সামান্য তথ্য এখানে।
১/ সপরিবারে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব আছে হারুন সাহেবের।
২/ যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের নিউ হাইড পার্ক এলাকায় স্ত্রীর নামে পাঁচ মিলিয়ন ডলারের একটি বাড়ি কিনেছেন হারুন।
৩/ উত্তরা ৩ নম্বর সেক্টরের ২০ নম্বর রোডে (লেকপাড়ের রোডে) রয়েছে ৬তলা একটি আলিশান বাড়ি। এটি গেস্ট হাউস হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
৪/ একই রোডের মাথায় ৮তলা আরেকটি বাড়ি আছে হারুনের। এই বাড়ির চতুর্থ তলায় পরিবারে নিয়ে থাকতেন।
৫/ উত্তরা ৩ নম্বর সেক্টরের ৭ নম্বর রোডের হোল্ডিং নম্বর-৫ এ ১০ কাঠা জায়গার ওপর একটি ১০তলা মার্কেট। এটি হারুনের শ্বশুরের নামে করা হয়েছে।
৬/ উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টরের সোনারগাঁও জনপথ রোডের ২১ নম্বরে ৬তলা একটি বাড়ি। এই বাড়িটি বন্ধক রেখে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়া হয়েছে।

৭/ উত্তরা ১৩ নম্বর সেক্টরের শাহ মখদুম এভিনিউয়ে ১২ নম্বর প্লটটির মালিক হারুন। এখানে তাজ ফুডকোর্টসহ কয়েকটি দোকান ভাড়া দেওয়া আছে।
৮/ উত্তরা ১৩ নাম্বার সেক্টরের সোনারগাঁও জনপথ রোডের ৭৯ নম্বর হোল্ডিংয়ের একটি প্লট জজ মিয়া নামের এক ব্যক্তির কাছে ভাড়া দেওয়া আছে।
৮/ ৩ নম্বর সেক্টরে ১৫ নম্বর রোডের ২৩ নম্বর হোল্ডিংয়ে ১৪ তলা বাণিজ্যিক ভবন,
৯/ ১৩ নম্বর সেক্টরে ৩ নম্বর রোডের ৪৯ নম্বর বাড়িতে ৬তলা ভবন,
১০/ ৩ নম্বর সেক্টরের ৯ নম্বর রোডের ১ নম্বর হোল্ডিংয়ে ৭ কাঠার বাণিজ্যিক প্লট,
১০/ ১০ নম্বর সেক্টরের ১১ নম্বর রোডের ৩৯ নম্বর হোল্ডিংয়ে ৫ কাঠার একটি প্লট
১১/ ৫ নম্বর সেক্টরে ৬ নম্বর রোডে ঢুকতেই প্রথমে ২৯ ও ৩০ নম্বর হোল্ডিংয়ের ১০ কাঠার দুটি প্লটের মালিক হারুন। শেষ দুটি প্লটের মধ্যে একটিতে টিনশেড ঘর বানিয়ে ভাড়া দেওয়া এবং অন্যটি গোডাউন।
১২/ ১৪ নম্বর সেক্টরের ২০ নম্বর রোডের ১৭ ও ১৯ নম্বর প্লট চারটি কোম্পানির শোরুম হিসেবে ভাড়া দেওয়া।
১৩/ ১০ নম্বর সেক্টরের ১২ নম্বর রোডের ৪ নম্বর বাড়ির ৫ তলায় কথিত মামা জাহাঙ্গীরের অফিস। এই অফিসেই হারুনের সব সম্পত্তির কাগজপত্র রক্ষিত থাকে বলে জানিয়েছে জাহাঙ্গীরের ঘনিষ্ঠ সূত্র।

উত্তরা ৩ নম্বর সেক্টরের ৯ নম্বর রোডের ১৪ নম্বর প্লটটি হিরন নামের এক ব্যক্তির কাছে ৩২ কোটি টাকায় বিক্রি করেছেন হারুন। ৩ নম্বর সেক্টরের সাবেক ৯ নম্বর রোড বর্তমানে রবীন্দ্র সরণিতে ৭ কাঠার ৪১ নম্বর প্লটটি মাসিক ১৪ লাখ টাকায় ভাড়া দেওয়া আছে। ১১ নম্বর সেক্টরের উত্তরা স্মৃতি কেবল টিভি লিমিটেডের পাশে ৫ কাঠার আরেকটি প্লট ‘স্টার কার সেলেকশন’ নামের একটি প্রতিষ্ঠানকে ভাড়া দেওয়া আছে। এ ছাড়া ১৩ নম্বর সেক্টর, জম টাওয়ারের পাশে, উত্তরা থার্ড ফেইসে, পূর্বাচলে কয়েক ডজন ফ্ল্যাট রয়েছে হারুনের।

বনানী কবরস্থানের দক্ষিণ পাশে ২০ কাঠার প্লট দখল করে একটি কোম্পানির কাছে ৭০ কোটি টাকায় বিক্রি করেন হারুন। টঙ্গীর সাতাইশ মৌজায় ৮ বিঘা জমিতে কোনো অনুমোদন ছাড়াই নির্মাণ করা হচ্ছে ‘জেএইচ-জিওটেক্স লিমিটেড’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান। টঙ্গীর গুশুলিয়া মৌজায় ছায়াকুঞ্জ-৫ আবাসিক প্রকল্পের ভেতরে ১২ বিঘা জমিতে গড়ে তোলা হচ্ছে আবাসিক হোটেল। ছাড়া হারুন অর রশীদের নামে কিশোরগঞ্জে মিঠামইনে প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট নামে একটি বিলাসবহুল রিসোর্ট রয়েছে। যেটি পরিচালনা করেন হারুনের ভাই ডাক্তার শাহরিয়ার। গাজীপুরে রয়েছে সবুজ পাতা রিসোর্ট এবং ‘গ্রিন টেক’ নামে আরও একটি বিলাসবহুল রিসোর্টের শেয়ার। এ ছাড়া নন্দন পার্কেও শেয়ার আছে হারুনের। আছে আমেরিকান ডেইরি নামে একটি কোম্পানিতে বিনিয়োগ। এই কোম্পানির এমডি হারুনের স্ত্রী। ময়মনসিংহের ত্রিশালের সাবেক এমপি আনিসের সঙ্গে ফিশারিজ এবং রেস্টুরেন্টের যৌথ ব্যবসা আছে হারুনের।
বিদেশে অর্থ পাচারের সুবিধার জন্য গড়ে তোলা হয় নিজস্ব মানি এক্সচেঞ্জ। ঢাকায় এই প্রতিষ্ঠানের অফিস পুরানা পল্টনের আজাদ প্রোডাক্টসের গলিতে। কার্যক্রম পরিচালনায় দুবাইয়ে আছে আরেকটি অফিস। এই মানি এক্সচেঞ্জ পরিচালনা করেন এডিসি সাইফুল ইসলামের দুই ভাই। একজন থাকেন দেশে। আরেক ভাই রিফাত অবস্থান করেন দুবাই।

“পদ্মাসেতু নির্মাণে খরচ ৩২ হাজার কোটি টাকা আর দরবেশ বাবার ব্যাংক ঋণ ৩৬ হাজার কোটি টাকা। পলক এর ৪০ হাজার কোটি টাকা। জয় ও তার খালাতো বোন টিউলিপ রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে মাত্র ৫৮ হাজার কোটি টাকা নিয়েছে “এস আলম গ্রুপ এক ইসলামী ব্যাংক থেকেই লোন নিয়েছে ৫০ হাজার কোটি টাকা। বাহ কী চমৎকার উন্নয়ন!!

©️Kamrul Hassan

সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে পরিচিত জনদের মেসেজ - তুই/আপনি তো বিসিএস ক্যাডার হয়ে গেলেন। বলে কি? আমি থাকি আমেরিকা, সম্প্রতি তো বিসিএস দেওয়াই হয়নি। যাই হোক- ১৩ বছর আগে বিসিএস এর পুলিশ ভেরিফিকেশনে বাদ পড়েছিলাম: আলহামদুলিল্লাহ। এখন প্রজেক্ট ম্যানেজার হিসেবে একটা প্রাইভেট ফার্মে কর্মরত আছি- সেটাও আলহামদুলিল্লাহ।

বাংলাদেশের কয়জন মানুষ ঠিকমতো জানত যে, গত ১৫ বছরে দেশ থেকে শুধু ১১ লক্ষ কোটি টাকা পাচার হয়নি, অন্তত ২৫৯ জনকে বিসিএস এর ভাইভাতে উত্তীর্ণ হওয়ার পরেও গেজেট প্রকাশের সময় বাদ দেয়া হয় রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে। চিন্তা করতে পারেন কত লক্ষ মেধাবীকে বাদ দিয়ে শুধু দলকানা দালালকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে?

আমার প্রফেশনাল ক্যারিয়ার নিয়ে আমার বিন্দুমাত্রও আক্ষেপ নেই। বিসিএস না হলেও আমি এশিয়া প্যাসিফিক এর মত স্বনামধন্য ইউনিভার্সিটিতে পড়িয়েছি, তিতাস গ্যাসে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং মেধাক্রমে ছিলাম ১ এ, আমেরিকাতে ফুল ফান্ডিং নিয়ে উচ্চতর শিক্ষায় আসি, মাস্টার্স শেষে গত ৫ বছরে ৪ টা ফেস-টু-ফেস ইন্টারভিউ দিয়ে ৪টা চাকরিই পেয়েছি, সম্প্রতিই উপজেলা/কাউন্টি লেভেলে ডেপুটি চিফ অফ ইঞ্জিনিয়রিং সার্ভিস এর ইন্টারভিউ দিয়ে এলাম - আক্ষেপ করার কী কোন কারণ আছে? একটু হয়ত আছে - ১৩ বছর আগে এই চাকরিটা হয়ত আমি চেয়েছিলাম, হয়ত আমার রেমিটেন্স এর বদলে মেধা দেশের কাজে একটু হলেও লাগাতে পারতাম। একটু হিউমিলিয়েশনও কি ফেস করিনি?

রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের পরিবার থেকে কাউকে বিসিএস এর মত সিস্টেমে চাকরি দেওয়া হবে না- একটা স্বৈরাচার সরকারের এমন আচরণের কি ব্যাখ্যা দেয়া সম্ভব ছিল আমার পরিচিতজনদের? চাকরি না দিয়ে আমাকে যদি অপমান করার চেষ্টা হয়, তাহলে আমি তো বলব আল্লাহ আমাকে অনেক ভাল রেখেছেন, দিয়েছেন উত্তম রিজিকও। বিভিন্ন প্রফেশনাল ও স্টুডেন্ট অর্গানাইজেশনে আমি তো আমার সর্বোচ্চ চেষ্টাটাই করেছি ভাল কিছু করার!

But I would like to note the bright side of all of these. Along the way, I have met lots of beautiful minds and learned a lot from them. আমার মনে পড়ে না আমার আচরণে ইচ্ছে করে কাউকে কষ্ট দেয়ার উদ্দেশ্য কখনোই ছিল, কেউ কোনোভাবে কষ্ট পেলে আমি আন্তরিকভাবে ক্ষমাপ্রার্থী। স্বাধীন বাংলাদেশ আরও উন্নত হোক- মেধায়, মননে আর প্রাতিষ্ঠানিকতায়। এই মুহূর্তে এই চাকরিতে যোগ দেয়া সম্ভব হচ্ছে না -

আহা! সে কি দৃশ্য ✨

খুলনায় পুলিশ কমিশনার কে ছাত্ররা বলছে,
" আপনার মত কমিশনার আমরা খুলনায় চাইনা"
কমিশনার আস্তে আস্তে বলতেছে, জি , জি ,

এটা কোন বাড়াবাড়ি না, নাগরিক অধিকার, অথচ আঙ্গুল তোলা তোহ পরের ব্যাপার , চোখ তুল্লেই চোখ নাই করে দেয়ার ব্যাবস্থা হইতো তিন মিনিটে ।

এভাবেই স্বাধীনতা আসুক প্রতিটি জায়গায় ❤️

উন্নয়ন হেইয়া! টাকা পাচার হেইয়া!! বৈদেশিক ঋণ হেইয়া!!!

☞২০০৯ সালে যখন শেখ হাসিনা ক্ষমতা গ্রহণ করেন তখন বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋিণ ছিল➤ ২ লাখ ৭৬ হাজার ৮৩০ কোটি টাকা 🫢

২০২৪ সালে যা ➤১৮ লাখ ৫৮ হাজার ২০৬ কোটি টাকা😲😲 Can you imagine???

☞ যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান Global Financial Integrity তথ্যমতে ২০০৯ সাল থেকে এখন পর্যন্ত বিদেশে টাকা পাচার হয়েছে ➤১৭ লক্ষ ৬০ হাজার কোটি টাকা 🤔🤔🤔এই টাকা গুলো মঙ্গল গ্রহে হেটে হেটে গেছে???

☞শেখ হাসিনা ক্ষমতা গ্রহনের সময় বাংলাদেশের ঋণ কেলাপি ছিল ➤ ২২ হাজার ৪৮২ কোটি!!!
যা বর্তমানে ২ লক্ষ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে
💥💥😲😲 ২০২২ সাল পর্যন্ত অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে সরকারের মোট ঋণ ৭ লক্ষ ১৭ হাজার ১৮৯ কোটি টাকা 🙃🙃

হ্যাঁ যদি সরকার থাকতো তাহলে এই সব রং করার জন্য হাজার কোটি টাকা আবার বাজেট করতে হতো 🙂
আমার কেনো জানি মনে হচ্ছে.... খুব শীগ্রই আমরা এক নতুন বাংলাদেশের সাথে পরিচিত হতে যাচ্ছি৷ যেই বাংলাদেশের সাথে বিগত ৫০ বছরের বাংলাদেশের কোন মিল থাকবেনা। ইনশা-আল্লাহ......❤️

দেওয়াল লিখন
জি.ই.সি মোড় চট্টগ্রাম ❤️

কেউ কি আজ বাজারে গিয়েছেন?
ঢাকায় আজ আমার এলাকার কাঁচা বাজারে এক দিনে জিনিস পত্রের দাম প্রায় অর্ধেক হয়ে গেছে। বেগুনের দাম ছিল ৮০ টাকা। আজ নিয়েছে ৫০ টাকা। চিচিংগার দামও অনেক কম নিয়েছে। বিক্রেতাকে জিজ্ঞেস করলাম
- কি ব্যাপার, দাম কি কমে গিয়েছে?
বিক্রেতা হেসে বললেন
- আগে তো সিন্ডিকেট ছিল। এখন আর নাই।
তাহলে চিন্তা করে দেখেন- এরা কি পরিমাণ খেয়েছে! আমরা এমন দেশই গড়বো, যেখানে কৃষক, শ্রমিক, মেহনতি মানুষও পেট ভরে তিন বেলা খেতে পারবে।
Aminul Islam |

সালমান এফ রহমান বিহীন একদিনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ইন্ডেক্স বেড়েছে ১৮১ পয়েন্টস!

আবার বাজারে জিনিসপত্রের দাম কমতে শুরু করেছে..

ছাত্র সমাজও তাদের ক্ষমতার সর্বোচ্চ প্রয়োগ করবে।

এদেশে হাজারো বিমান সেনা রয়েছে কিন্তু একটাও মতিউর রহমান নেই।

এদেশে হাজারো সৈনিক, কনস্টেবল রয়েছে কিন্তু একটা হামিদুর,মোস্তফা,নুর মোহাম্মদ শেখ নেই।

এদেশের সেনাবাহিনীতে হাজারো ক্যাপ্টেন রয়েছে কিন্তু একটাও মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর নেই।

তোমাদের এমন পদমর্যাদায় লা'নত ।

বরিশালে বিআরটিসি বাসে
আ গু ন দিল হেলমেটধারীরা