Jiku Das

মানুষের প্রিয় হতে হলেও অর্থনৈতিক যোগ্যতা লাগে
অর্থশূন্য মানুষ কখনো কারো প্রিয় হতে পারে না।

একটা মেয়ের জন্য সবচেয়ে বড় স্কুল হচ্ছে তার শ্বশুর বাড়ি,

যেখানে শিক্ষকের অভাব নেই আর শিক্ষারও শেষ নেই।

বাবার আশ্রয় থেকে বেড়িয়ে
ইনকাম করে দেখো,
লোক দেখানো ফূর্তি
দুদিনে বেড়িয়ে যাবে.
😶

আমি প্রেম চাই না!!!
কারণ প্রেমে বিচ্ছেদ থাকে!!😔
আমি ভালোবাসা চাই ❤️
যার কোন শেষ অধ্যায় থাকে না 🖤🖤

সমাজ নিয়ে কিছুই হয়না কারন সমাজ মানেই তো
ব্যার্থ লোককে নিয়ে মজা করা।
আর successful মানুষকে দেখে হিংসা করা।

দেখতে সুন্দর হওয়ার চেয়েও -
ব্যবহার আর ব্যক্তিত্ব সুন্দর হওয়া বেশি জরুরি।'🖤

- শত জন কে নয়...!!
- একজন কে শত উপায়ে ভালোবাসতে চাই!_♥️🌼

জীবনে এমন একজন মানুষ আসুক
🥺 যে কিনা আমাকে পেয়ে আর কাউকে পাওয়ার আশা করবেনা।

- স্বপ্ন গুলো প্রেফাইলের পিকচারের মতো সুন্দর.!😍
- কিন্তু বাস্তবে ভোটার আইডি কার্ডের ছবির মতো.!😒🙊

অনুপ্রেরণা এবং ভালোবাসা রাজা পেলে এর যাত্রা চিহ্নিত করেছে, যিনি শান্তিপূর্ণভাবে আজ মারা গেছেন। তার যাত্রায়, এডসন খেলায় তার প্রতিভা দিয়ে সবাইকে মুগ্ধ করেছেন, একটি যুদ্ধ বন্ধ করেছেন, সারা বিশ্বে সামাজিক কাজ করেছেন, এবং আমাদের সব সমস্যার প্রতিকার হিসেবে তিনি যা সর্বাধিক বিশ্বাস করেন তা ছড়িয়ে দিয়েছেন: ভালবাসা।

জীবনে আপনার বার্তা আগামী প্রজন্মের জন্য একটি উত্তরাধিকার হয়ে উঠবে।

ভালবাসা ভালবাসা এবং ভালবাসা চিরকাল

সন্তানের ভবিষ্যৎ রচনা না করে,
চরিত্র নির্মাণ করুন,

তাহলে দেখবেন দুইটাই পরিবর্তন হবে।

- ঘড়ি মানুষকে সময় দেখায়..!! ⌚

- আর সময় মানুষের আসল রুপ দেখায়..!! 🙂🌺🥀

...বার বার ব্যর্থ হচ্ছো মানে 🫵তুমি সাফল্যের আরো কাছাকাছি চলে আসছো!😌

শেষটুকুতেও ধৈর্য টা রাখো!🫵💕💕

বেশিরভাগ পুরুষ মানুষ ঠকে নারীর
সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে,😎
আর নারী ঠকে পুরুষ মানুষকে
অন্ধ বিশ্বাস করে!🙂
নিশ্চয়ই এমন নারী সুখি এবং সৌভাগ্যবতী।
যে পুরুষ বিভিন্ন নারীর সাথে কথা বার্তায়,
হাসি তামাশায় মেতে থাকে না... 🖤
এমন কয়জন পুরুষ আছে...??? 😀

🔴 কার দোষ ?????

কথায় আছে না যার হয়না ৯ তে তার হয়না ৯০ তে । অনেককেই দেখি কেউ ডিপ্লোমা করতে চাইলে তাকে না করে , অনুৎসাহিত করে , আরো অনেক কিছু বলে চাকরী নেই ব্লা , ব্লা ব্লা .... ... ।

কেউ আছে ডিপ্লোমা না বুঝেই জ্ঞান দেয় । আর কেউ আছে যারা নিজেরা ডিপ্লোমা করেছেন বা করছেন , তবে এমনভাবে ডিপ্লোমার দোষ দেন , যেন জেনারেল এ পড়লে সে হয়তো বিসিএস ক্যাডার‌ই হয়ে যেত, ডিপ্লোমা করে বড় একটা ভুল করে ফেলেছে । অনেক টা যত দোষ নন্দ ঘোষ এর মত 🙄 । মানে হলো জেনারেল এ পড়াশোনা করা হাজারো , লক্ষ মানুষ বেকার থাকলেও কোন দোষ নাই , কিন্তু পলিটেকনিক এ একশ জনে যদি দশ জন‌ও চাকরী না পায় তাহলে সব দোষ ওই ডিপ্লোমার ।

আসলে প্রথমে আমাদের লক্ষ্যকে অথবা নিয়্যাত ঠিক করতে হবে আর সেই লক্ষ্য অনুযায়ী নিজেকে দক্ষ ও যোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে । জেনারেল নাকি ডিপ্লোমা ? সেটা আগে ঠিক করতে হবে আর সেই অনুযায়ী পরিশ্রম করতে হবে ।

আমি ডিপ্লোমা করে কিছু করতে না পারলে যে আরেকজন‌ও পারবেনা , সেটা তো আমি বা আপনি জানিনা তাই না ?? মনে রাখবেন জেনারেল পড়ুয়া সবাই যেমন বিসিএস ক্যাডার হয়না আবার ডিপ্লোমা পড়ুয়া সবাই সফল হয়না ।

তাই ডিপ্লোমার ঘাড়ে দোষ না দিয়ে নিজের দোষ টা দেখি । আমরা নিজেদের ব্যার্থতাকে যতদিন পর্যন্ত অন্যের ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়া বন্ধ না করব , ততদিন পর্যন্ত কোন সফলতাই পাবনা । সেটা ডিপ্লোমা হোক বা জেনারেল।

আর একটা কথা ডিপ্লোমা করলেই , সে বিশেষ কোন এলিয়েন হয়ে যায়না বা আলাদীনের প্রদীপ পেয়ে যায়না যে প্রদীপ ঘষা দিবে আর জ্বীন এসে তাকে চাকরী দিয়ে যাবে অথবা চাকরী তাকে হন্যে হয়ে খুঁজবে , আর তার ঘরে এসে চাকরী দিয়ে যাবে ।

এই লাইনটি লিখে আমি নিজেই হাসতে, হাসতে শেষ । আরে ভাই ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়াররাও মানুষ । তবে হ্যা ডিপ্লোমার চাইতে জেনারেল পড়ুয়াদের বেকারত্বের হার বেশি। এইটা আমার কথা না , সরকারী গবেষণা অনুযায়ী বলা হয়েছে ।

ধন্যবাদ।

ভুল হলে ক্ষমাপ্রার্থী 🙏🙏

অনেক ছোট ভাই ফোন দিয়ে জিজ্ঞাসা করেন,ভাই ইঞ্জিনিয়ার তো হলাম কিন্তু

আমার এখন কি করা উচিত?

বিসিএস দিব কিনা?

নাকি অটোমোবাইল জবে ডুকে যাব?

ব্যাংক জব কেমন?

সবাইকে একটা কথাই বলি ফোনে কথা বলে একটা মানুষের ক্যারিয়ার প্লানিং বলে দেওয়া, কার ও পক্ষে সম্ভব না।আমার মতে সবার একই ধরনের ক্যারিয়ার প্লানিং হতে পারে না।ক্যারিয়ার প্লানিং অনেক ফ্যাক্টর এর উপর নির্ভর করে।হুট করে নেওয়া সিদ্ধান্ত আপনার ক্যারিয়ার এর ১২ টা বাজিয়ে দিতে পারে।আমরা যে সেক্টরেই জব করি না কেন,ওই সেক্টরে ভাল করতে পারাটাই জীবনের সফলতা।সফলতা মানে কোন নির্দিষ্ট জব না,আপনি যে জব ই করেন না কেন,ওই জবে সেরা হওয়াটাই সফলতা।

যে জব করে আপনি আপনার পরিবার কে নিয়ে সুখী থাকতে পারবেন,ওই জব টাই আপনার জন্য উত্তম।মনে করেন,আপনার পরিবারে আপনার সাপোর্ট খুব দরকার এই সময়ে,তাহলে আপনি যতই মেধাবী হোন না কেন ৩-৪ বছর ব্যয় করে বিসিএস দেওয়া আপনার জন্য কখনোই যৌক্তিক হবে না।এরকম অনেক বিষয়ের উপর নির্ভর করবে আপনার ক্যারিয়ার প্লানিং।

যেতে চাই একদিন প্রাণের ক্যাম্পাসে,আড্ডা দিতে চাই ছোট ভাই বোন দের সাথে।শেয়ার করতে চাই নিজের কিছু অভিজ্ঞতা।

সুষ্ঠ মস্তিষ্কের মানুষ কখনো Messi, Neymar দের নিয়া ট্রল করে নাহ!

চশমা পড়লেও মরণোত্তর চক্ষুদান করা যায় 🙂

চশমা পড়া মানে হচ্ছে চোখের পাওয়ার এর সমস্যা এবং এর কারন হল বাইরের আলোটা রেটিনাতে সঠিকভাবে পড়ে না। চোখের অক্ষিগোলকের ব্যাসার্ধ পরিবর্তন হলে বা চোখের লেন্সের ফোকাস করার ক্ষমতা কমে গেলে এমনটা হয়। এতে চোখের কর্ণিয়ার কোনো সমস্যা নেই।

যেহেতু মরণোত্তর চক্ষুদানে কর্ণিয়া কালেক্ট করা হয়, তাই চশমা পড়া ব্যক্তিও মৃত্যুর পর চক্ষুদান করতে পারবেন।

মরণোত্তর চক্ষুদানে এগিয়ে আসুন... 🙂

🔹কারো বাহিরটা দেখে ভিতোরটা নির্বাচন করবেননা..।

একজন ডাক্তার একটি জরুরী সার্জারির জন্য তাড়াহুড়ো করে হাসপাতালে দ্রুত গতিতে আসে। হাসপাতালে পৌঁছেই সে নিজেকে দ্রুত প্রস্তুত করে নিলো সার্জারীর জন্য। এরপর সার্জারীর ব্লক এগিয়ে সে দেখলো রোগীর (একটি ছোট্ট ছেলে) বাবা ওখানে পায়চারি করছে ডাক্তারের অপেক্ষায়, ডাক্তার কে দেখামাত্র লোকটি চেঁচিয়ে উঠলো-... আপনার আসতে এত দেরী লাগে? দায়িত্ববোধ বলতে কিছু আছে আপনার? আপনি জানেন আমার ছেলে এখানে কতটা শোচনীয় অবস্থায় আছে ???? ডাক্তার ছোট্ট একটা মুচকি হাসি হেসে বলল- "আমি দুঃখিত, আমি হাসপাতালে ছিলাম না, বাসা থেকে তাড়াহুড়ো করে এলাম তাই খানিকটা দেরী হলো, এখন আপনি যদি একটু শান্ত হোন, তবে আমি আমার কাজ টা শুরু করি ? লোকটি এবার যেন আরও রেগে গেলো,ঝাঁঝাঁলো স্বরে বলল-"ঠাণ্ডা হবো? আপনার সন্তান যদি আজ এখানে থাকতো? আপনার সন্তান যদি জীবন মৃত্যুর মাঝে দাঁড়াইয়া থাকতো, তবে আপনি কি করতেন? শান্তো হয়ে বসে থাকতেন ? ডাক্তার আবার হাসলেন আর বললেন "আমি বলবো পবিত্র গ্রন্থে বলা হয়েছে মাটি থেকে আমাদের সৃষ্টি আর মাটিতেই আমরা মিসে যাবো ! ডাক্তার কাউকে দীর্ঘ জীবন দান করতে পারেননা। আপনি আপনার সন্তানের জন্য প্রার্থনা করতে থাকুন আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা টা করবো। লোকটি পুনরায় রাগতস্বরে বলল-"যখন আপনার টেনশন না থাকে তখন উপদেশ দেয়া সহজ-ই!!" এরপর ডাক্তার সাহেব সার্জারীর রুমে চলে গেলো, ২ ঘণ্টার মত লাগলো, শেষে হাসি মুখে ডাক্তার হাসি মুখে বের হয়ে এলেন, " অপারেশন সফল" এরপর লোকটির উত্তরের অপেক্ষা না করেই ডাক্তার আবার বলে উঠলেন- "আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে নার্সকে জিজ্ঞেস করুন",বলে তিনি চলে গেলেন । এরপর লোকটি নার্সকে বললেন- "ডাক্তার এত ভাব নেন কেন? তিনি কি আর কিছুক্ষণ এখানে দাঁড়াতে পারতেন না? যাতে আমি ওনাকে আমার সন্তান এর ব্যাপারে কিছু জিজ্ঞেস করতাম। "নার্স কান্নায় ভেঙ্গে পড়লেন আর জানালেন- ডাক্তারের ছেলে আজ সকালে মারা গেছেন রোড এক্সিডেন্টে,তিনি আপনার ফোন পেয়ে ওনার ছেলের শেষ ক্রিয়া না করে এখানে এসেছেন ,
এখন আবার দৌড়ে চলে গেলেন-শেষ ক্রিয়া দিতে।

নৈতিক শিক্ষা :-একজন মানুষ কে কখনো তার বাইরের আচরণ দেখে যাচাই করবেন না, কারণ আপনি কখনই জানেন না তিনি কিসের মাঝে আছেন।

__পিক ফর অ্যাটেনশন 😊