Sajjad Amir
আমি ব্যর্থতাকে মেনে নিতে পারি,
কিন্তু vlogs videos
উকিলরা মিথ্যা বলে,তাই উকিল হওয়া যাবেনা.. (গ্রামের চাচাদের কথা)
আমার জানা মতে, প্রতিটা ব্যাবসায়ী প্রতিদিন নিয়মিত এই মিথ্যা কথা বলে
"কোয়ালিটি প্রোডাক্ট,
বাংলাদেশে ১ নাম্বার,
আমার বাসায় ও ব্যবহার করি,
এই দামে কেনাও নাই,
লস এ সেল দিলাম,
কেনা অনেক বেশী,
গ্যারান্টি করা ৫ বছরেও কিছু হবেনা,
একেবারে অরিজিনাল।
২. প্রতিটা চাকরিজীবী বলে
স্যার, জ্যাম এর জন্য দেরী হই গেছে।
হাত একদম খালি
এই মাসে এখনো বেতন পাইনাই।
আমি ডেডিকেশন দিয়ে চাকরি করি,বাস্তবে ফেসবুক এ পড়ে থাকে ২ ঘন্টা।
৩. প্রতিটা ষ্টুডেন্ট নিয়মিত বলে
এবার থেকে নিয়মিত পড়ালেখা করবো,
কালকে শিখবো স্যার।
আজকে সন্ধ্যা থেকে মনোযোগ দিয়ে পড়ছি।
৪. প্রতিটা ডাক্তার
অযথাই মিথ্যা টেষ্ট দেয়,অষুধ লেখে
হাসপাতাল গুলা অযথাই সিজার করে
৫. প্রতিটা টিচার ক্লাস থেকে প্রাইভেট এ ভালো পড়ায়।
৬. ঘূষ ছাড়া চাকরি হয়না।
৭. রাজনীতি বিদরা বলে দেশপ্রেম এর কথা, কিন্তু বাড়ী গাড়ী, সন্তান সন্তনি দেশের বাহীরে।
৮. মসজিদ কমিটির সভাপতি সুদ খায়।
৯. মাংস বিক্রেতা মাংসের হাড় চর্বি ঢুকাই দেয়,ওজন কম দেয়
১০. পাতি নেতা এলাকায় চাদা তোলে।
১১. ইয়াং জেনারেশন কিশোর গ্যাং করে।
১২. ব্যাবসায়ী সিন্ডিকেট করে, খাদ্য ভেজাল করে।
১৩. ইঞ্জিনিয়ার রাস্তাঘাট,বাড়ি ঘরে দুই নাম্বারী করে।
১৪ মেকানিক নকল পার্টস লাগিয়ে বলে ১ নাম্বার স্যার।
১৫. হুজুর সততার কথা বলে অন্যর বঊ বিয়ে করে ফেলে,টাকা বেশী না হলে ওয়াজ করেনা,ওয়াজ যা করে নিজের লাইফ এ মিল নাই।
১৬. সামী স্ত্রীর সাথে, স্ত্রী সামীর সাথে দিনে ১০১ টা মিথ্যা কথা বলে।
১৭, নাম গোপন করে ফেসবুক চালানো।
১৮. স্কুল কলেজ মাদ্রাসাএ সামনে দাঁড়িয়ে মেয়ে দেখা
১৯. বিয়ের প্রতিজ্ঞা করে আকাশ বাতাশ সাক্ষী রেখে প্রেম করা
এগুলা কি মিথ্যা না?
এগুলার যেকোন এক্টাতে হলেও আপনি আছেন।
আগে নিজে ঠিক হন।
হাদীস পড়ে মাইরেন।
অসাধারণ উক্তি।
رب زدني علما
আমি একবার আমার শায়েখকে অভিযোগ করলাম, শায়েখ! আমি বই পড়ি, কিন্তু পড়া শেষ করার পর আমার কিছুই মনে থাকে না।
শায়েখ আমার দিকে একটি খেজুর বাড়িয়ে দিয়ে বললেন, ❝এটা চিবিয়ে খাও।❞ আমি তাই করলাম।
শায়েখ: এখন শারিরীক কোনো বৃদ্ধি টের পাচ্ছো কি?
আমি: না তো!
শায়েখ: ❝তুমি অনুভব না করলেও খেজুরটি কিন্তু আলাদা আলাদা হয়ে তোমার রক্ত, গোস্ত, হাড্ডি, চামড়া, চুল ও নখে পরিনত হচ্ছে। ঠিক এমনিভাবে আমরা যখন কোনো বই পড়ি, তখন তা আমাদের অগোচরেই আমাদের ভাষাকে শক্তিশালী করে, জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করে, চরিত্রকে শুদ্ধ করে, লেখনী ও বাচনভঙ্গি উন্নত করে।❞
- শায়খ সালমান আল আওদাহ।
©
কেউ আপনাকে বাঁশ দিলে হতাশ হবেন না।
বাঁশটাকে ভেঙে দেখবেন, ভিতরে বিরিয়ানিও থাকতে পারে। 😁
😁😪
আমাদের থ্রি ইডিয়টস দেখতে ভাল্লাগসিলো কারণ র্যাঞ্চো ফার্স্ট হইতো। ও গতানুগতিক না হয়েও যা করসে সেটাও সফলতার গল্প, বিপ্লব করে ফেলা ফুংসুক ওয়াংড়ু ছিল সে।
আমাদের 12th fail ভালো লাগতেসে কারণ মনোজ শেষ পর্যন্ত হইতে পারসে আইপিএস অফিসার। ব্যক্তিজীবনে এমন অনেক মানুষ চিনি যারা মনোজের চেয়ে অমানুষিক পরিশ্রম করেও কিছু পায় নাই। তাদের কেউ মনে রাখেনি।
দিনশেষে আমরা সফলতার গল্প শুনতে ভালোবাসি। মনোজ লাস্ট এটেম্পটেও ফেইল করলে সিনেমা হইতো না, গ্রামেও যাইতে পারতো না, এসব গল্প ও কেউ শুনতো না। ব্যর্থতার গল্প মানুষ শুনে না। লুজারের সাথে কেউ থাকেও না।
বিজয় দিবস কারাতে টুর্নামেন্ট ২০২৩
ইকবাল আহমদ খাঁনের নতুন বই -
#কারাতের #আদ্যোপান্ত : #মার্শাল #আর্ট, #ইতিহাস, #ঐতিহ্য ও #সাম্প্রতিক #ভাবনায়
বইটির বিভিন্ন প্রবন্ধে মার্শাল আর্ট বলতে কী বুঝায়, এর ইতিহাস, কারাতের অনেক গুলা গুরুত্বপূর্ণ অথচ কম আলোচিত বিষয়, কারাতের আদর্শিক ভাবনা ,কারাতের মাস্টার মাইন্ডদের সাক্ষাৎকার, বাংলাদেশে মার্শাল আর্ট আগমনের গোড়ার কথা, কারাতের অতি সাম্প্রতিক অনেকগুলা ইস্যুর উপর গভীর আলোকপাত করা হয়েছে। বইটি সাধারণ পাঠক এবং মার্শাল আর্ট চর্চাকারীদের আবশ্য পাঠ হিসাবে বিশেষ বিবেচনা রাখে !!!!
বই:কারাতের আদ্যোপান্ত :মার্শাল আর্ট, ইতিহাস,ঐতিহ্য ও সাম্প্রতিক ভাবনায়
লেখক:ইকবাল আহমদ খাঁন
মুদ্রিত মূল্য: ৪০০ টাকা
প্রকাশক :টইটম্বুর
বইটি কেনার জন্য যোগাযোগ : পিয়ন অনলাইন বুক শপ http://www.facebook.com/peononline
যোগাযোগ: 01638314185, 01869604368
www.rokomari.com, বাতিঘর,, টইটম্বুর,ইকবাল আহমদ খান (Bikash # 01713197730 )
যারা সিজেকেএস এ প্রশিক্ষন নিয়ে বাংলাদেশ কারাতে ফেডারেশনের কারাতে ড্যান পরীক্ষা ২০২৩ দিয়েছেন তাদের রেজাল্ট প্রকাশ।
বাংলাদেশ কারাতে ফেডারেশন এর আয়োজনে ও চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থার ব্যাবস্থাপনায় চট্টগ্রাম জেলার কারাতেকাদের নিয়ে সোতোকান ব্ল্যাক বেল্ট ড্যান পরীক্ষা গত ১২ অক্টোবর ২০২৩ দামপাড়া পুলিশ লাইন ইনডোর স্পোর্টস্ কমপ্লেস এ সম্মপন্য হয় এই ড্যান পরীক্ষায় CJKS এর ১৭ জন খেলোয়াড় পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ১৭ জনই উত্তীর্ণ হয়, যথাক্রমে....
১.সাজেদা আক্তার সাজু ৩য় ড্যান,
২.জিনান ফয়সাল ২য় ড্যান
৩.ইশা ধর ২য় ড্যান
৪.মাহদিয়া মাহনূর ২য় ড্যান
৫.সাজ্জাদ মাহমুদ ১ম ড্যান
৬.আবু আরাবি রাফি ১ম ড্যান
৭. মো: আলাউদ্দিন মিয়া ১ম ড্যান
৮.রবিউল আলম রবি ১ম ড্যান
৯.বিশারত উল্লাহ ১ম ড্যান
১০.মুজাদ্দেদ আল ফেছানী ১ম ড্যান
১১. সৈয়দ শাফিন তাউসিফ ১ম ড্যান
১২. মো: শাকির উল্লাহ ১ম ড্যান
১৩. মো: ফারহানুল ইসলাম ১ম ড্যান after 3 month
১৪. মো: মোহতাসিম ইসলাম ১ম ড্যান after 6 month
১৫. জান্নাতুন নাহার শিরু ১ম ড্যান after 3 month
১৬. সমুদ্রা মজুমদার ১ম ড্যান after 3 month
১৭. ফারজানা আকতার আখি ১ম ড্যান after 3 month।
ছাত্র/ছাত্রীদের ১৫ দিনের ট্রেনিং ক্যাম্প ও আমাদের এই অর্জনের জন্য যে মানুষ গুলোর অক্লান্ত ও নিরলসভাবে পরিশ্রম করে গেছেন তারা হচ্ছেন সিজেকেএস কারাতে কমিটির ভাইস- চেয়ারম্যান কাজী রাশেদ আলী জাহাঙ্গীর শিহান ,
সেন্সি হাজী মো: হাসান,
সেন্সি আব্দুর রাজ্জাক,
সেন্সি এস এম আরিফ চৌধুরী,
মহিলা প্রশিক্ষক সাজেদা আক্তার সাজু সেন্সি।
এবং ড্যান পরীক্ষার পূর্ববর্তী ১৫ দিনের ট্রেনিং ক্যাম্প ও সম্পূর্ণ বিষয়টি তত্ত্বাবধান করেন সিজেকেএস কারাতে কমিটির চেয়ারম্যান জনাব
শিহান শাহজাদা আলম।
আর যারা আমাদের যে কোন বিষয়ে সহযোগিতা ও সুন্দর পরামর্শ দিয়ে পাশে থাকে তারা হলেন
সেন্সি শেখ দিদার উদ্দিন,
সেন্সি ইকবাল আহমেদ খান,
সেন্সি আবু মাসুদ,
সেন্সি সরওয়ার খসরু,
আমরা ড্যান প্রাপ্ত সকল ছাত্র ছাত্রী বৃন্দ আপনাদের প্রতি চির কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি ।
যখন তোমার আম্মু জিজ্ঞেস করবে, ''তোর কাছে টাকা আছে?''
তখন, ''টেবিলের ওপর মানিব্যাগ আছে, যা লাগে নিয়ে যাও" বলতে পারলে বুঝবা You have become a man.
এই মুরোদ যতদিন না হবে, ততদিন যতই ক্লাসি গেট-আপে পিক আপ্লোড দাও আর পশ রেস্টুরেণ্টে চেক-ইন দাও না কেন, you will still be considered as a মাকুন্দা kid.
Hard working gives a man successful life 💚🥀
ভারতের কলকাতায় আখের রস বের করার অন্যরকম এক মেশিন
৩৫ হাজার টাকা বেতনে একটা ছেলে/মেয়ে ৩০ বছরের পরিশ্রমে যখন বিসিএস ক্যাডার হয় তখন সে অভিনন্দন পাবার অবশ্যই যোগ্য।
তার চেয়েও বেশি অভিনন্দন পাবার যোগ্য হচ্ছে যে বা যারা এই ৩০ বছরের মধ্যে নিজের কোন প্রতিষ্ঠান দাড় করিয়েছে। নিজের পাশাপাশি কিছু মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি করেছে অথচ আমরা তাদের প্রমোট করিনা, তাদেরকে নিয়ে প্রাউড ফিল করিনা!
যদি কোন ক্যাডার ১০০% হালাল ইনকাম করে জীবন পরিচালনা করতে চায় তাহলে পরিবার নিয়ে এই সময়ে ৩৫ হাজার টাকা দিয়ে কিভাবে চলবে?
অথচ বছর ঘুরতেই তাদের বাড়ী হয়, গাড়ী হয়, কোটি কোটি টাকা ব্যাংক ব্যালেন্স হয়। তাদের কেউ প্রশ্ন করার নেই। পরিবারও প্রশ্ন করেনা ৩৫ হাজার বেতনে এতো কিছু কিভাবে সম্ভব? পরিবার সমাজ রাষ্ট্র সবাই বৈধতা দেয় তাদের উপরি ইনকাম আছে বলে।
অথচ একজন উদ্যোক্তা? পরিবার, সমাজ,রাষ্ট্রের কোন জায়গায় সাপোর্ট ঠিকঠাক পায়না। বছরের পর বছর হালালভাবে আয় করতে কষ্ট করে যায়। তাদের এই শ্রমের গল্পে কজন প্রাউড ফিল করে? কজন প্রমোট করে?
আসাদ নূরের একটা ভিডিও ৮ লাখ ২৯ হাজার রিয়েক্ট পড়ছে তার মধ্যে অ্যাংরি রিয়েক্ট পড়ছে ৭ লাখ ১৫ হাজার।
তার মানে এই মানুষগুলো ওই ভিডিও এর বিরোধিতা করেছেন।
আমি এর আগেও অনেকবার বলেছি ধর্ম বিদ্বেষীদের রিচ বাড়াবেন না! এদের পোস্ট ভিডিও এসবে লাইক কমেন্টস করবেন না।
আপনারা বার বার একি কাজ করে যান একি ভুল বার বার করে যান।
এই যে ৭ লাখ ১৫ হাজার মানুষ অ্যাংরি রিয়েক্ট দিয়েছেন আপনারা প্রত্যেকে একটা করে রিপোর্ট করে আসলেই আসাদ এর পেইজ ডিসেবল হয়ে যাওয়ার কথা।
আপনাদের এসব ভুলের কারণে এসব ধর্ম বিদ্বেষীদর পেইজ ডিসেবল করতে আমাদেরই খবর হয়ে যায়।
ভেবেছিলাম বড় হয়ে গরিবদের পাশে দাঁড়াবো, বড় হয়ে দেখছি আমি নিজেই গরিব।😪
আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্ট,জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়নে হিরো আলমকে নিয়ে আলোচনা! আপনি আমি তাকে পছন্দ না করলেও, তার কর্মকাণ্ড নিয়ে বিতর্ক থাকলেও কেবলমাত্র সীমাহীন সাহসের কারণেই
এতো দূর পর্যন্ত হিরো আলমের নাম পৌঁছে গেছে! পৃথিবীর কোনো ইউটিউবারকে নিয়ে এই পর্যায়ে আলোচনার ঘটনা এই প্রথম...
মোরাল স্টোরি হলো:
জীবনে সফলতার জন্য পাগলাটে সাহস রাখুন বা নাছোড়বান্দা বান্দা হোন, সফলতা আসবেই...
নির্মম বাস্তবতা 🙂😒
মার্টিনেজ এভাবে ঢাকায় আসা, না আসার চেয়ে উত্তম ছিল না? যারা এনেছেন তারা অবশ্যই তাদের লাভে এনেছেন, এখানে অহেতুক বাংলাদেশের উপর ভালোবাসার টানে আসা এই শব্দ ব্যবহার করার প্রয়োজন কি?
২০১৩ সাল, এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল দিয়েছিলো আমাদের। আমি পরীক্ষায় গোল্ডেন A+ পেয়েছিলাম কিন্তু আমার সমবয়সী ফুফাতো ভাই জামিল পরীক্ষায় ফেল করে। সেদিন আমার পরিবার আমাকে নিয়ে অনেক খুশি ছিলো। স্কুলে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছিলো যারা A+ পেয়েছেড়ে তাদের। পুরো এলাকায় শুধুমাত্র আমি A+ পেয়েছিলাম। সেদিন সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের বক্তব্যে বলা হয়েছিলো আমি এলাকার গর্ব, স্কুলের গর্ব।
সেদিন গোল্ডেন A+ পেয়ে আমি ভালো লেখাপড়ার জন্য শহরের কলেজে ভর্তি হয়েছিলাম আর আমার ফুফাতো ভাই জামিল বিদেশে চলে গিয়েছিলো টাকা কামাতে।
আজ ঠিক ১০বছর পর আমি বেকার খালি হাতে বাড়ি ফিরছি ঈদ করতে আর আমার ফুফাতো ভাই জামিলের ২টি ইলেকট্রনিকস প্রোডাক্টের দোকান আছে,নিজের টাকায় করা একটি বাড়ি আছে আর কোরবানি করছে নিজেই একটি গরু কিনে!!!
সেদিনের এলাকার গর্ব ছেলেটি আজ এলাকার নিজের চেহারা লুকিয়ে হাটে! নিজের সমবয়সী বন্ধুরা কেউ ব্যবসা করছে,কেউ কলেজ শেষ করে ছোটখাটো চাকরিতে ঢুকেছে, কেউ বিদেশে গিয়ে টাকা কামাচ্ছে, মোটামুটি সবাই অনন্ত ফ্যামিলিকে সাপোর্ট করার মত কিছু না কিছু করছে। আর আমি এদিকে মুখ লুকিয়ে হাঁটছি নিজ এলাকায়।
এ কাহিনী হয়তো কেবল আমার না, এ কাহিনী আমার মত হাজারো শিক্ষিত বেকার ছেলেদের যারা নিজ এলাকায় মুখ লুকিয়ে বেড়ায় নিজের অস্তিত্বের সন্ধানে।
#সংগৃহীত
৩০০ থেকে ৫০০ লোক নিয়ে বিয়ে করতে যান। বাচ্চা হওয়ার সময় এক ব্যাগ রক্ত জোগাড় করতে পারেন না।
কাদের খাওয়ান??
ইউটিউব, ফেইসবুক মনিটাইজেশন উঠিয়ে নিলে দেশে আর কোনো মানবতার ফেরিওয়ালাদের খুঁজে পাওয়া যাবে না!😒
আসলে আমাদের কারো চেহারা খারাপ না। পকেটের প্রতিচ্ছবি মানুষের চেহারায় দেখা যায়।
কক্সবাজার বীচে রাতে সাইফুল ইসলাম চমৎকার গান শুনিয়ে ভাইরাল
তথ্যই শক্তি। ছোট একটি ইনসাইডার ইমফর্মেশন আপনাকে ক্যারিয়ারের কোথায় নিয়ে যাবে কল্পনাও করতে পারবেন না। আবার ছোট একটি তথ্য না জানার জন্য ক্যারিয়ারে আপনি কয়েক বছর পিছিয়ে থাকবেন।
যাদের দেশের বাইরে স্কলারশিপ নিয়ে পড়ার সুপ্ত বাসনা রয়েছে এবং বিভিন্ন দেশের স্কলারশিপ ও হায়ার স্টাডি সম্পর্কে জেনুইন তথ্য জানতে চান তাদের জন্য এই প্লে লিস্ট। আমার দীর্ঘ ১০ বছরের উচ্চ শিক্ষা ও স্কলারশিপ নিয়ে ঘাটাঘাটি করা, আমেরিকা, কানাডা, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, অক্সফোর্ড সহ বিভিন্ন জায়গায় আবেদন ও পড়ার সুবাদে লব্ধ অভিজ্ঞতার আলোকে তৈরীকৃত এই প্লে লিস্টটি একটি "উইকিপিডিয়া অব স্কলারশিপের" মতো। শেয়ার করুন। নিজের টাইম লাইনে রাখার মত প্লে লিস্ট।
✔হায়ার স্টাডি সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য:
** রিসার্চ ফান্ডিং আছে এমন প্রফেসর খুঁজে বের করার পাঁচটি গোল্ডেন টিপস: https://youtu.be/5g807iZv7fc
** কিভাবে ফান্ডিং সহ অস্ট্রেলিয়ান প্রফেসর খুজবেন: https://youtu.be/twVnSe2xz08
** রিসার্চ ফান্ডিং আছে এমন ক্যানাডিয়ান প্রফেসর কিভাবে খুজবেন?: https://youtu.be/YC0qi_eq-rI
****আমেরিকায় কি মাস্টার্স ছাড়াই ডিরেক্ট পিএইচডিতে এপ্লাই করা যায়? বিস্তারিত: https://youtu.be/WBwrFGa_6OA
**লো সিজিপি নিয়ে, ও রিসার্চ পেপার ছাড়া আমেরিকাতে স্কলারশিপ বিস্তারিত:
https://youtu.be/UDIoG0bBxUU
**পিএইচডি কোথায় করবেন আমেরিকা কানাডা ইউকে নাকি অস্ট্রেলিয়ায়? বিস্তারিত: https://youtu.be/bpPeK-dNT6Y
**কাদের কানাডায় মাস্টার্স করতে আসা উচিত? কাদের উচিত নয়?
https://youtu.be/QX0I3fns7iA
**স্কলারশিপ প্রাপ্তিতে স্টাডি গ্যাপ, বয়স ও জব এক্সপেরিয়েন্স কোনো বড় বাঁধা কিনা?
https://youtu.be/ceadzFC5C_s
**কানাডাতে এপ্লাইয়ের সময় নিজ প্রোফাইল অনুযায়ী ভার্সিটি কিভাবে সিলেক্ট করবেন?
https://youtu.be/A4HfS4qPz8w
**Statement of Purpose (SOP)/Motivation letter লেখার খুঁটিনাটি ও স্যাম্পল:
https://youtu.be/nIaLDxjcLh8
**গুগল থেকে প্রফেসর খুঁজে বের করার উপায় হাতে কলমে: https://youtu.be/DLDQyneFZ5w
**মাস্টার্স, পিএইচডির জন্য প্রফেসরদের ইমেলে কি লিখতে হয়: https://youtu.be/_yNnWm3XdyY
** প্রফেসর রিপ্লাই না দিলে ফলো-আপ ইমেইল কিভাবে লিখবেন?: https://youtu.be/ZeU352-XwRA
** প্রফেসরদের সপ্তাহের কোন দিনে কখন ইমেইল দেবেন? : https://youtu.be/mMbv8g1yCO8
**সেন্ট্রালি এপ্লিকেশন করে (প্রফেসরকে ইমেইল করা ছাড়া) কানাডায় ফান্ড: https://youtu.be/dS5vNvaTXSM
**আমেরিকায় পড়াশুনা শেষ করে সেটেল হবার প্রক্রিয়া কেন দীর্ঘমেয়াদি ও কঠিন?
https://youtu.be/MKUGNIJDSuk
✔ বিভিন্ন দেশের স্কলারশিপ তথ্য :
** আয়ারল্যান্ড গভমেন্ট MS ও PhD স্কলারশিপ (সব সাবজেক্ট) বিস্তারিত: https://youtu.be/SAX7XE-Jw2g
**বেলজিয়াম গভমেন্ট স্কলারশিপ- মাস্টার্স সব সাবজেক্ট- বিস্তারিত:
https://youtu.be/pScHdJfTdp0
**সাউথ কোরিয়াতে স্কলারশিপ বিস্তারিত: https://youtu.be/TECKCiqUlrY
**ইরেসমাস মুন্ডাস স্কলারশিপ বিস্তারিত: https://youtu.be/fGamzuHzOMY
** কানাডায় আন্ডারগ্রাজুয়েট পড়াশুনা: https://youtu.be/JKytzcoXCGk
**কানাডায় MS/PhD স্কলারশিপ বিস্তারিত: https://youtu.be/30EEn_J_Hrg
**EduCanada Exchange স্কলারশিপ বিস্তারিত: https://youtu.be/N2UlaNOQhXo
** কানাডায় PRএর এপ্লিকেশন, সুবিধাবলী ও PhD রিসার্চ: https://youtu.be/DZwBccNTzDM
**UBC Night:এপ্লিকেশন, প্রফেসর ম্যানেজ, রিসার্চ বিস্তারিত: https://youtu.be/xA8aLaOGoso
**আমেরিকায় স্কলারশিপ বিস্তারিত: https://youtu.be/nME263qngfo
**নেদারল্যান্ডসে স্কলারশিপ বিস্তারিত: https://youtu.be/nnkleZSCsws
**সুইডেনে স্কলারশিপ বিস্তারিত: https://youtu.be/a4TLDnl5n6E
** অস্ট্রেলিয়ায় স্কলারশিপ, হায়ার স্টাডি ও রিসার্চ: https://youtu.be/ZKIuZlHqQZ8
** স্কলারশিপ ও ফান্ডিং এর খুঁটিনাটি: https://youtu.be/Ia4xuUH8ceg
** UK কমনওয়েলথ স্কলারশিপ নিয়ে বিস্তারিত:https://is.gd/A8IPhY
** জার্মানিতে হায়ার স্টাডিজ : A টু Z:https://youtu.be/aODRLYfhEbg
** আমেরিকা ও কানাডাতে ফুল ফান্ডিং নিয়ে MBA বিস্তারিত: https://youtu.be/r9pDifz82_U
**GRE ছাড়া আমেরিকাতে এনথ্রোপলজি ও আর্কিওলজিতে মাস্টার্স ফুল স্কলারশিপ বিস্তারিত:
https://youtu.be/f0wXO_KUaRI
** হার্ভার্ডে স্কলারশিপ নিয়ে MBA করার উপায়: https://youtu.be/SBgU_8A1z0g
** ইউরোপে MBA স্কলারশিপ - স্টিপেনডিয়াম হাঙ্গেরিকাম:
https://youtu.be/wS6uJN3_07c
**নরওয়েতে স্কলারশিপ ও উচ্চ শিক্ষা বিস্তারিত গাইডলাইন
https://youtu.be/0fXo2eqtg7M
**জাপান সরকারের মনবুশো স্কলারশিপ (MEXT) গাইডলাইন: https://youtu.be/GFH-Mc94fX0
✔রিসার্চ সম্পর্কিত তথ্য:
** রিসার্চ শুরু করার ৫টি সহজ ধাপ: সব সাবজেক্টের জন্য
https://youtu.be/j_cHkFCqEsA
**গুগল স্কলার থেকে কিভাবে রিসার্চ পেপার সার্চ ও ডাউনলোড করে পড়বে?: https://youtu.be/q4QxdlMJ2Bs
**রিসার্চ কিভাবে শুরু করবে? পাবলিশ কিভাবে করবে?: https://youtu.be/GWIGi5QHUXA
**IEEE পেপার নিয়ে ভুল ধারণা- লোকাল ও ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স: https://youtu.be/k62HVJznXkg
**দেশের বাইরে গবেষণা: ড. আতিয়ার রহমান- চেয়ারম্যান, বায়োকেমিস্ট্রি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়: https://youtu.be/4Z3SWNROdqg
**ইকোনোমিক্স, বিজনেস স্টাডিজ ও সোশ্যাল সায়েন্সের রিসার্চ পেপার ও থিসিস লেখার ড্যাটা কোথায় পাওয়া যাবে?: https://youtu.be/votiIYYqgW0
**বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের গবেষণায় শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের উপায়: ড. রউফুল আলম https://youtu.be/8UJ3VLx_VAA
**অস্ট্রেলিয়া, ডেনমার্ক, নর্থ আমেরিকায় স্কলারশিপ ও রিসার্চ গাইডলাইন: https://youtu.be/y5c4tkmkkZI
**কনফারেন্স পেপার পাবলিকেশনের ধাপ, প্রিডেটরি ভুয়া কনফারেন্স চেনার উপায় ও জেনুইন কনফারেন্স লিস্ট
https://youtu.be/oW8XTX1PP4Q
✔ইমিগ্রেশন সম্পর্কিত তথ্য:
**আমেরিকা ও কানাডায় স্টাডি ভিসায় পার্ট-টাইম জব বৃত্তান্ত: https://youtu.be/C18LKhCkkCE
**কানাডার নতুন চমকপ্রদ ইমিগ্রেশন পলিসি 2020: https://youtu.be/OTbPffqhYLc
**পড়াশুনা শেষ করে কানাডায় পিআর পাওয়া বা সেটেল হওয়াটা কতটা সহজ?: https://youtu.be/Qy7d6gUYNjA
**কানাডায় স্কিল্ড মাইগ্রেশনের খুঁটিনাটি। জিয়া হাসান:
https://youtu.be/XoELX1vRkGY
✔IELTS প্রিপারেশন তথ্য:
**IELTS প্রিপারেশন নিজে নিজে শুরু করার দুর্দান্ত টিপস: https://youtu.be/YplPPazRLSE
**IELTS কমপ্লেক্স সেন্টেন্স রাইটিং একদম ভেঙ্গে ভেংগে লিখা শিখুন : https://youtu.be/2Cg_ofESdvo
** IELTS কমপ্লেক্স সেন্টেন্স লিখার Baby steps: https://youtu.be/T02zW-JWfMA
**IELTS writing Task1 গ্রাফের ড্যাটাগুলো একই বাক্যে সুনিপুনভাবে তুলে ধরার 7+ স্কোর টেকনিক: https://youtu.be/Hqfvk5XDlx8
**ইংলিশ স্পিকিংয়ে মুখের জড়তা কাটিয়ে কিভাবে ফ্লুয়েন্সি বাড়াবেন?: https://youtu.be/F58U1LrMThw
**IELTS স্পিকিং মক টেস্ট: https://youtu.be/XgBd9PSlIGg
**IELTS স্পিকিং এক্সামের মার্কিং ক্রাইটেরিয়া ও ভালো স্কোর পাবার উপায়: https://youtu.be/GJalAWRUr20
**IELTS স্পিকিংয়ে "আ-উ" শব্দ এড়ানোর কৌশল কি?: https://youtu.be/9XSpXSK14G8
** How to be a charismatic speaker
https://youtu.be/jbZjXBtvjg4
✔ GRE প্রিপারেশন:
** GRE পরীক্ষার খুঁটিনাটি: সিলেবাস, ফরম্যাট, রেজিস্ট্রেশন, স্কোর পাঠানো বিস্তারিত তথ্য:
https://youtu.be/e5K2aGV9jHU
✔ফোনেটিক্স (নেটিভদের মত ইংরেজি উচ্চারনের টিপস ও ট্রিক্স শিখুন):
** ব্রিটিশ ও আমেরিকান ইংলিশ উচ্চারণ পার্থক্য- শুনে শুনে শিখুন: https://youtu.be/AA2PAdSMkF4
**Phonetics: শুদ্ধ উচ্চারণে ইংরেজি শিখুন- Phlegmatic: https://youtu.be/0jpPvHc0iTs
**Phonetics: শুদ্ধ উচ্চারণে ইংরেজি শিখুন- Voracious: https://youtu.be/7pX98qwqri4
**Phonetics: শুদ্ধ উচ্চারণে ইংরেজি শিখুন- Erudite: https://youtu.be/zFHySn421WA
**Phonetics: শুদ্ধ উচ্চারণে ইংরেজি শিখুন- Pragmatic: https://youtu.be/MzEBy9vJY3s
**Phonetics: শুদ্ধ উচ্চারণে ইংরেজি শিখুন- Truculence: https://youtu.be/FJVmiuZKj4Y
আরো প্রশ্ন থাকলে জয়েন করুন Scholarship school BD ফেসবুক গ্রূপ। প্লে লিস্টটি সবাই শেয়ার করুন।
Website: www.sschoolbd.com
© Md Nazmul Hasan Topu
রিসার্চ ফান্ডিং আছে এমন প্রফেসর খুঁজে বের করার পাঁচটি গোল্ডেন টিপস দেশের বাইরে মাস্টার্স পিএইচডি করতে যাবার জন্য আপনার গবেষণার সাবজেক্টের সাথে ম্যাচ করে এমন প্রফেসরদের ইমেইলে আগ.....
আমেরিকায় উচ্চশিক্ষাঃ নিজেই করুন নিজের আবেদন
পৃথিবীর অন্যতম শক্তিশালী, অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ দেশ আমেরিকা। বলা যেতে পারে, সব সম্ভবের দেশ হল আমেরিকা। আর রিসার্চ, পড়াশুনা, জ্ঞানচর্চার আর এরপর ভালো সুযোগ ও বেতনের চাকুরির জন্য সবচেয়ে ভালো ডেস্টিনেশন এখন আমেরিকা। আর বিশ্বের সকল দেশের একগুচ্ছ ভালো শিক্ষার্থী প্রতি বছর জড়ো হচ্ছে এই United Stated of America-এ আর গড়ে তুলছে নিজেরদের ভবিষ্যৎ। অন্যভাবে দেখলে বলা যায়, বিশ্বে পরিশ্রমী ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য আমেরিকা তৈরী করেছে অপার সুযোগ ও নিশ্চিত ভবিষ্যৎ- আর এই শক্তিশালী মেধাবীরাই গড়ে তুলেছে উন্নত আমেরিকা। বিশ্বের সব দেশের সব ভাষার শিক্ষার্থীদের আমেরিকা নিয়ে উৎসাহের কমতি নেই- আর সেই উৎসাহের ও উদ্দীপনার কথা মাথায় রেখে আজ আমরা আপনাদের তুলে ধরছি আমেরিকায় উচ্চশিক্ষার বিষয়ে।
কেন আমেরিকায় পড়তে যাবেন?
জ্ঞান-বিজ্ঞানের ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায়, আগে প্রাচ্য ছিল জ্ঞানের আধার। চীন, ভারতীয় উপমহাদেশে মানুষ আসত জ্ঞান লাভের জন্য। কালের পরিক্রমায় আজ পাশ্চাত্যের আমেরিকা হয়েছে জ্ঞান ও বিজ্ঞানের আখড়া। শুধু আপনি জ্ঞান বিজ্ঞানের চর্চা করে আনন্দিত হবেন আমেরিকায় তাই নয়- পরবর্তীতে ভালো চাকুরী প্রাপ্তির সম্ভবনা ও সুযোগ সবটাই আছে এই দেশে। সাধারণ মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়াররা বাৎসরিক ৫০-৬০ হাজার ডলার রেমুনারেশন পেয়ে থাকে। আর ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা এই দেশে আরো কিঞ্চিৎ বেশি। অনেক ক্ষেত্রে আপনার বাৎসরিক বেতন আরো বেশি হতে পারে। বুঝতেই পারছেন- এই দেশে টেকনিক্যাল বিষয়ে চাকুরীর সুযোগ অনেক অনেক বেশি ও সম্ভবনাময়।
আমেরিকা ৫০ টি স্টেটস বা অঙ্গরাজ্য নিয়ে গঠিত যার আয়তন ৯৮,৩৩,৫২০ বর্গকিলোমিটার আর জনসংখ্যা ৩২৮ মিলিয়ন। এই দেশের রাজধানী ওয়াশিংটন ডি,সি আর সবচেয়ে বড় শহর নিউ ইয়র্ক। অর্থনৈতিক ভাবে সমৃদ্ধ এই দেশের জিডিপি ২২.৩ ট্রিলিয়ন। আর আবহাওয়া এই দেশের অঞ্চলভেদে পরিবর্তন করে আর এই দেশের মধ্যেই আছে ৯টি স্টান্ডার্ড টাইম জোন। তাহলে বুঝতেই পারছেন, এই দেশ কতটা বড় আর কতটা বৈচিত্র্যময়।
আমেরিকায় পড়তে যাবার জন্য নূন্যতম যোগ্যতা
আপনি যদি অনার্স বা ব্যাচেলর পড়তে যেতে চান, তাহলে SAT বা ACT পরীক্ষায় বসতে হবে। এরপর আপনার পছন্দের কলেজ কিম্বা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি ফর্ম ফিলাপ করে আবেদন করতে হবে। ব্যাচেলরে বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজগুলো মূলত তাদের প্রতিষ্ঠানে ভর্তি করে- কোন নির্দিষ্ট বিষয়ে ভর্তি করে না। আর ব্যাচেলর কোর্সে প্রথম দুই বছর সব ডিসিপ্লিনে একই বিষয় পড়ানো হয়। তাই, কোন নির্দিষ্ট বিষয় না সিলেক্ট করেই আপনি প্রথম দুই বছর পার করে দিতে পারেন। পরবর্তীতে আপনি আপনার যোগ্যতা ও মেধা অনুযায়ী, আপনার কোর্স বেছে নিতে পারবেন। আর মাস্টার্স করতে গেলে আপনাকে GRE/ GMAT স্কোর প্রয়োজন পরবে। মাস্টার্সে গেলে আপনাকে আপনার ব্যাচেলরের ডিগ্রীর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ যে কোন বিষয় নির্বাচন করে নিতে হবে। মাস্টার্সে দুইটি ক্যাটেগরী থাকেঃ কোর্স বেজড ও থিসিস বেজড।
আমেরিকায় পড়তে যাবার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের নূন্যতম রিকোয়ারমেন্ট থাকে GRE/GMAT আর IELTS/TOEFL। অর্থাৎ, বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করার জন্য এই যোগ্যতা থাকতে হবে- মূলত এই স্কোর আপনার ভর্তি নিশ্চিত করে না। যদিও ভালো GRE/ GMAT স্কোর ভর্তির দৌড়ে আপনাকে এগিয়ে রাখবে। আমেরিকায় বিভিন্ন রেঞ্জের বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে- আপনি আপনার সুবিধা ও যোগ্যতা অনুযায়ী অনেক বিশ্ববিদ্যালয় পেয়ে যাবেন।
কোর্স সার্চ ও বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন
আমেরিকায় আপনি পড়তে পাড়বেন যেকোন বিষয়। বিজ্ঞানের যে কোন শাখায়, ইঞ্জিনিয়ারিং-এর যেকোন অঙ্গনে, বিজনেস স্কুলের যেকোন অলি-গলি কিম্বা মেডিকেল টেকনোলজী বা সাইন্স সব বিষয়েই পড়তে পারবেন। তবে আমেরিকায় কেমিস্ট্রি, ফিজিক্স, ম্যাথ, বায়োলোজী, বিজনেস এডমিনিস্ট্রেশন, আইন, ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে বা মূলত গবেষণামুলক বিষয়ে পড়তে বেশি উৎসাহিত করা হয়। প্রযুক্তিবিদ্যা ও এপ্লাইড সায়েন্সর কদর এই মুলুকে একটু বেশি।
কোন ইউনিভার্সিটি বেছে নেবেন? কেন বেছে নেবেন?এ ব্যাপারে কখন কিভাবে আগাবেন? ব্যাপারগুলো খুব কনফিউজিং বলে মনে হতে পারে। কিন্তু একটু পরিচিত হয়ে গেলে সেটা সহজ হয়ে আসবে আপনার জন্য।
কোন ইউনিভার্সিটি সেরা এটা একটা খুব সাধারন জিজ্ঞাসা। আর এই জিজ্ঞাসাকে সামনে রেখে ইউএসনিউজ প্রতিবছর একটা র্যাঙ্ক লিস্ট (https://www.usnews.com/best-graduate-schools) প্রকাশ করে। এই র্যাঙ্ক লিস্টকে মোটামুটি সবাই বেশ ভাল বলেই মেনে নেয়। এই র্যাঙ্কিং করার সময় ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষকের কোয়ালিটি, তাদের মোট প্রকাশ করা পেপার, সেই পেপারগুলোর মান, ইউনিভার্সিটিতে ছাত্রদের দেয়া আর্থিক সাহায্য এই সবকিছুকে বিবেচনা করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে ইউনিভার্সিটিতে পার্কিং সুবিধার মত অদরকারী বিষয়গুলোও বিবেচনা করা হয়, সেজন্য অনেকে এই র্যাঙ্কিং প্রথার বিরুদ্ধে মতামত দিয়ে থাকেন। এই র্যাঙ্ক লিস্টটা দেখতে হলে পয়সা দিতে হয়। তাই কেবল উপরের দিকের কয়েকটা ইউনিভার্সিটির নাম দেখা ছাড়া আর কিছুই করা যায় না এ দিয়ে।
আমেরিকায় বিশ্বমানের অনেক অনেক বিশ্ববিদ্যালয় আছে। এই দেশে গড়ে উঠেছে বিশ্বের নামী দামী বিশ্ববিদ্যালয়। আপনি আপনার যোগ্যতা ও মেধা দিয়ে নিজের আসন জোগাড় করে নিতে পারবেন এইসব বিশ্ববিদ্যালয়ে। নিচে আমেরিকার কয়েকটি নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম তুলে ধরা হলঃ
১। Massachusetts Institute of Technology
২। Stanford University
৩। Harvard University
৪। California Institute of Technology
৫। University of Chicago
ফান্ড বা স্কলারশিপ এর সুযোগ
ফান্ড বা স্কলারশিপ পেতে গেলে আপনাকে থিসিস বেজড মাস্টার্স নির্বাচন করে প্রফেসর খুঁজে নিয়ে তার আন্ডারে রিসার্চ করার জন্য যেতে হবে। আপনাকে প্রফেসরদের খুঁজে তাদের রিসার্চ এরিয়া-ভিত্তিক নিজের পোর্ট-ফোলিও সাজিয়ে তাকে মেইল করতে হবে এবং তাকে কনভিন্স করতে হবে। প্রফেসররা সাধারণত স্কাইপি, অথবা অন্য মিডিয়ামে আপনার ইন্টারভিউ নিয়ে থাকে। আমেরিকায় প্রফেসররা অনেক ক্ষমতার অধিকারী। তারা চাইলে আপনাকে ডিরেক্ট এডমিশন দিতে পারেন। প্রফেসর আপনাকে রিকমেন্ডেশন করলে, বিশ্ববিদ্যালয় অথরিটি আপনাকে ভর্তির বিষয়ে অনেক সহায়তা করে থাকে আর স্কলারশিপ পেতে আর কোন বাধা থাকে না। অনেক সময় প্রফেসর তার কাছে বরাদ্দ রিসার্চ ফান্ড থেকে আপনাকে RA (Research Assistant) পোস্ট অফার করে থাকে অথবা আপনাকে TA (Teacher’s Assistant) অফার করে কোর্স ফি দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেন। অন্যদিকে পিএইচডি মাত্রই রিসার্চ বেজড। তাই রিসার্চ করার মন ও মানসিকতা নিয়েই আপনাকে পিএইচডি-তে এপ্লাই করতে হবে।
ভাষাগত দক্ষতা
ভাষাগত দক্ষতার জন্য আপনাকে বসতে হবে TOEFL অথবা IELTS পরীক্ষায়। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো রিকোয়ারমেন্ট ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। তাই আপনি আপনি যে বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে চান, সেই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভর্তির জন্য কি কি যোগ্যতা প্রয়োজন পরবে দেখে নিন। অনেক বিশ্ববিদ্যালয় তাদের ভর্তির জন্য TOEFL/ IELTS চায় না। তবে বিশ্ববিদ্যালয় না চাইলেও এই পরীক্ষা দিয়ে রাখা ভালো- তাহলে ভিসা প্রাপ্তিতে সুবিধা হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের সময়সীমা ও প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস
আমেরিকায় ভর্তির জন্য প্রথমেই আপনাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে এবং আবেদন ফি জমা দিতে হবে। আবেদন ফি জমা না দেওয়া পর্যন্ত আবেদন প্রসেস শুরু হবে না। আমেরিকায় আপনি ব্যাচেলর, মাস্টার্স, পিএইচডি সকল ধরণের প্রোগ্রামে যাবার সুযোগ আছে।
আমেরিকায় বছরে তিনটি সেমিস্টার থাকে, যথাঃ Spring সেমিস্টার, Summer সেমিস্টার ও Fall সেমিস্টার। Spring সেমিস্টার জানুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত আর Summer সেমিস্টার মে থেকে জুলাই পর্যন্ত হয়ে থাকে। মূলত Fall Semester এ International Student ভর্তি কয়া হয়ে থাকে এবং এই সময়েই বেশি স্কলারশিপ অফার করা হয়ে থাকে। Fall Semester এর ব্যাপ্তি আগস্ট থেকে ডিসেম্বর। মনে রাখবেন প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সময়সীমা আলাদা। তাই আবেদনের সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইটে দেখে নেওয়া উচিত আর কোন বিভ্রান্তি থাকলে বিশ্ববিদ্যালয়ের এডমিশন আফিসে যোগাযোগ করা উচিত।
নিচে আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের তালিয়া দেওয়া হলঃ
১। সকল একাডেমিক সার্টফিকেট এবং মার্কশীট [অবশ্যই ইংরেজীতে হতে হবে]
২। রিকমেন্ডেশন বা রেফারেন্স লেটার- এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং আপনার সম্পর্কে ভালো কমেন্ট থাকতে হবে।
৩। Statement of Purpose (SOP)
৪। পাসপোর্টের কপি ও পাসপোর্ট সাইজের ছবি
৫। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাড়পত্র
৬। TOEFL/IELTS এবং GRE/GMAT [For Post-Grad] বা SAT/ACT [For Under graduation]
আমেরিকার অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের জন্য রিকোমেন্ডেশন লেটার প্রয়োজন পরে- তাই আপনার সমন্ধে যিনি পজিটিভ লিখবেন সেরকম কোন স্বনামধন্য প্রফেসরের কাছ থেকে রিকোমেন্ডেশন লেটার নেওয়ার চেষ্টা করুন। রিকোমেন্ডেশন লেটার আপনার ভর্তির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। অপর যে ডকুমেন্টসটি আপনার প্রয়োজন পরবে সেটা হল স্টেটমেন্ট অব পারপাস। তাই অত্যন্ত যত্নশীল হয়ে স্টেটমেন্ট অব পারপাস লেখার চেষ্টা করুন।এ ব্যাপারে জানতে http://www.statementofpurpose.com/ ।
এই সমস্ত জিনিস ছাড়াও অনেক ইউনিভার্সিটি স্পেশাল জিনিস পত্র চাইতে পারে। যেমন অনেকের আপনার ইউনিভার্সিটির নম্বরের আর্ন্তজাতিক ইক্যুইভ্যালেন্ট নম্বর চাইতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনাকে ডব্লিউ.ই.এস. (http://www.wes.org/) বলে একটি সার্ভিসের শরনাপন্ন হতে হবে। তাদের কাছে আপনার রেজালটের এক কপি পাঠালে তারা আপনার ইউনিভার্সিটির কাছ থেকে আরো এক কপি চাইবে। এই দুই কপিকে যাচাই করে ইউএস ইকুইভ্যালেন্ট নাম্বার পাঠাবে আপনার পছন্দের ইউনিভার্সিটিতে।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ৬ থেকে ৮ মাসের মত সময় নেয় ভর্তি বিষয়ক তাদের ফলাফল জানানোর জন্য। তাই হাতে কমপক্ষে ১ বছর সময় নিয়ে আবেদন করুন।
সাহায্য নিতে পারেন নিম্মোক্ত ওয়েবসাইট সমুহের –
১। https://educationusa.state.gov/
২। https://www.commonapp.org/
পড়াশোনার খরচ ( টিউশন ফি) ও স্কলারশিপ
আমেরিকায় ব্যাচেলর প্রোগ্রামে আপনার সব মিলিয়ে খরচ হবে ১৫ – ২০ লাখ টাকা। আর মাস্টার্স প্রোগ্রামের জন্য প্রতি টার্মে ৩০,০০০ থেকে ৭০,০০০ টাকা খরচ হবে।
আমেরিকায় ব্যাচেলর লেভেলে স্কলারশিপের সুযোগ ক্ষীণ। কিন্তু মাস্টার্স প্রোগ্রামে স্কলারশিপের সু্যোগ তুলনামূলক বেশি। আমেরিকায় ন্যাশনাল স্কলারশিপ প্রোগ্রামের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও স্কলারশিপ পাওয়া যায়।
ভিসার জন্য আবেদন
আমেরিকার এম্বেসী বাংলাদেশে আছে তাই আপনি ঢাকাস্থ আমেরিকান এম্বেসী থেকে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। আপনার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাপ্ত অফার লেটার ও প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্র সমেত আবেদন করতে হবে ভিসার জন্য।
নিচে কাগজপত্রের জন্য প্রয়োজনীয় তালিকা দেওয়া হলঃ
১। পূরণকৃত ভিসা আবেদন ফর্ম
২। পাসপোর্ট ও ফটোগ্রাফ
৩। CV, Statement of Purpose (SOP) ও রেফারেন্স
৪।সকল মার্কশিট ও সনদ, IELTS-GRE সনদ
৫। No Objection Certificate [শেষ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে]
৬। অফার লেটার
৭। ব্যাংক সলভেন্সি পেপ্যার
৮। ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট
৯। পুলিশ ক্লিয়ারান্স
১১। হেলথ ইন্স্যুরেন্স ও মেডিক্যাল রিপোর্ট
সব কিছু ঠিকমত রুল অনুযায়ী জমা দিতে হবে। ছোট খাট ভুলের জন্যই ভিসা রিজেক্ট হয়।
আমেরিকায় আবাসন ব্যবস্থা ও জীবন-যাপন খরচ
আমেরিকায় যাবার আগেই আপনাকে করতে হবে সেইদেশে থাকার ব্যবস্থা। সাধারণত প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে নিজস্ব হোস্টেল ব্যবস্থা। কিন্তু এইসব হোস্টেল তুলনামূলক ব্যয়বহুল। তাই আপনি চাইলে যাতায়াত ব্যবস্থা, দূরত্ব ও অন্যান্য হিসেব মিলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের আসে-পাশে আপনার স্বাচ্ছন্দ্য অনুযায়ী আবাসনের ব্যবস্থা করতে পারেন। এজন্য আপনি পাবেন মোড়েল। শেয়ারড ফ্ল্যাট, পেইং গেস্ট সুবিধাসহ অনেক ব্যবস্থা।
পার্ট টাইম জব ও স্থায়ী বসবাসের সুযোগ
আমেরিকায় পার্ট টাইম জবের সুযোগ রয়েছে সপ্তাহে ২০ ঘন্টা। ব্যাচেলর স্টুডেন্টদের প্রথম ১ বছর জব করার সুযোগ থাকে না। ইউনিভার্সিটিতে ঘন্টা ভিত্তিক কাজ খুব সুলভ না হলেও মোটামুটি পেতে খুব সমস্যা হয় না। ব্যাচেলরের স্টুডেন্টগণ চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে বিভিন্ন দাপ্তরিক কাজ করতে পারেন। এসব কাজ করলে আপনি ঘন্টায় ৬-২৫ ডলার করে আয় করতে পারবেন। সমস্যা এখানে থাকা-খাওয়ার খরচটা উঠে আসলেও টিউশনটা আপনাকেই পরিশোধ করতে হবে।
আমেরিকায় পড়াশুনার শেষে ১-৩ বছরের Work Permit পাবেন। এরপর বিভিন্ন শর্ত পূরণ সাপেক্ষে আপনি নাগরিকত্ব পাবেন। আমেরিকায় নাগরিকত্ব পেতে আপনাকে সেখানে থাকতে হবে কমপক্ষে বছর দশেক।
© স্টাডিস্পাইস.কম
Best Graduate Schools Ranked in 2023 - US News Find the best graduate program for you using the US News Best Graduate Schools rankings.
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Telephone
Website
Address
Chittagong
4212
Chittagong
Aftab Ahmed is a stroke maker batsman of Bangladesh Cricket team. He is a middle order batsman.He also a great fielder and can bowling.....his fan loving to called him BOOM BOOM AF...
Chittagong
hello friends,how are you?,,,I love to all friends,,,plz like and follow me🥰🥰🥰🥰