•• Proud to be Chittagonian ••

Page Owner : Iftakhairul Islam Jimmy
www.facebook.com/jimmyctg Described by the Chinese poet Traveer Hiuan Tsang (7th century A.D.)

With a picturesque hinterland of large hill forests and lakes Chittagong, the second largest city of Bangladesh and a busy international seaport, is a good vacation spot. Its find harbor, green hills forests and sea beaches and soothing sun shine attract holiday makers to swim in the blue waters of the Bay of Bengal, bask in the sun, fish in the lakes and rivers and shoot with camera in the game f

28/09/2023

ম্যাচ ফিক্সিং এর মতো প্রস্তাব পেয়েও কেউ বিসিবিকে না জানিয়ে গোপনে ফিক্সারের সাথে দেখা করার ইচ্ছা প্রকাশ করে এবং তা বিসিবিকে না জানিয়ে চেপে যায়, আর তুমি সামান্য ইন্জুরির খবরটা চেপে যেতে পারলেনা? সত্যটা না বলে চুপ থাকতে, নিউজল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় ম্যাচে যেরকম খেলেছো কোনো ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব গোপন করা ব্যাক্তি বা দেশের ক্রিকেটকে লাথি দিয়ে একবার চলে গিয়ে আবার কোচ হিসাবে ফিরে আসা কারো বাপের সাধ্য ছিলোনা তোমাকে স্কোয়াডে রাখা নিয়ে প্রশ্ন তোলার।
কি দরকার ছিলো দেশের প্রতি আর দলের প্রতি ভালোবাসা দেখাতে গিয়ে নিজের অবস্থান সম্পূর্ণ প্রকাশ করার? ম্যাচে নেমে দুই তিন ম্যাচ খারাপ করলেও তা খেলার অংশ বলে চালিয়ে দিতে,দল গোল্লায় গেলে যেতো। তবুও কোনো ফিক্সিংয়ের অভিযোগে অভিযুক্ত ক্রিকেটার আর একবার লাথি দিয়ে নিয়ম অমান্য করে চলে যাওয়া কোচ থেকে আমাদের নিয়ম শিখতে হতোনা।

২০১১ সালের বিশ্বকাপে যখন মাশরাফি ছিলোনা, তখনও কিন্তু অধিনায়ক ছিলো সে।এই বিশ্বকাপে সে সরালো তামিমকে।

11/06/2022

নয়নাভিরাম রাতের চট্টগ্রাম ...

ছবি সনি ক্যামেরায় তোলা।
০৮ জুন ২০২২

ছবি তুলেছে - রিজওয়ানুল আলম

24/01/2022

Hello Chittagong

27/12/2017

চাটগাঁইয়া ভাষায় চট্টগ্রামকে নিয়ে অসাধারণ একটি গান ...

27/12/2017

স্বর্গের সিড়ি @ খাগড়াছড়ি
ছবি কৃতজ্ঞতাঃ Bishan Sadid

Photos from •• Proud to be Chittagonian ••'s post 26/12/2017

~•~ একজন মাস্টার দা ~•~

আজ আমি যে মানুষটির গল্প বলব তাকে হয়ত অনেকেই চিনেন অথবা অথবা অনেকেই না। কিন্তু আমি একটি বিশেষ কারনে আজকে তাঁর গল্প শোনাতে এসেছি। আমরা জানি আমাদের চট্টগ্রামের আরেক নাম " বীর চট্টলা "। যে কেউ শুনে থাকবে চট্টগ্রামে কোন জনসভার ঘোষণা যখন মাইকে প্রচার করা হয় তখন " বীর চট্টলার সংগ্রামী জনতা " বলে চট্টগ্রাম বাসীকে সম্ভোধন করা হয়। কিন্তু কেন এই সম্ভোধন তা অনেকেই জানেনা। যে মানুষটি বা তার দলের জন্যে সমগ্র ব্রিটিশ ভারতে আমাদের চাঁটগা শহর "বীর চট্টলা " উপাধি পেয়েছিল আজকে তার কাহিনী আপনাদের শোনাব।

সমগ্র ভারতবর্ষে প্রায় দু'শ বছর ধরে অপরাজেয় ব্রিটিশ বাহিনীর বিরুদ্ধে সর্ব প্রথম যে সফল সশস্র বিদ্রোহ সংঘটিত হয়েছিল তা হয়েছিল চট্টগ্রাম বাসীদের মাধ্যমে, মাস্টার দা সূর্য সেনের নেতৃত্বে। এজন্যই তখন সমগ্র ব্রিটিশ ভারতে আমাদের চাটগাঁ "বীর চট্টলা " নামে পরিচিতি পেয়েছিল। যে নাম এখনো বহাল আছে, কিন্তু আমরা ভুলে গেছি সেই বীরদের যাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা চট্টগ্রাম বাসীগণ "বীর চট্টলার সংগ্রামী জনতা" উপাধি পেয়েছিলাম।

ভারত উপমহাদেশের স্বাধীনতার লক্ষ্যে ব্রিটিশ বিরোধী যত আন্দোলন হয়েছিল তার মধ্যে সবচেয়ে সফল একটি নাম মাস্টারদা সূর্য সেন। তাঁর জন্ম ১৮৯৪ সালের ২২ মার্চ পূর্ববঙ্গের চট্টগ্রামের রাউজান থানার নোয়াপাড়ার একটি অর্থনৈতিক ভাবে অস্বচ্ছল পরিবারে। তাঁর পিতার নাম রাজমনি সেন এবং মাতার নাম শশী বালা সেন।
এই বাঙালি বীর বিপ্লবীর নাম শোনেনি এমন দেশপ্রেমিক নেই।

১৮ এপ্রিল ১৯৩০, শুক্রবার রাত ৮টা মাস্টারদার নেতৃত্ব বিদ্রোহের দিন হিসাবে ঠিক হয়। পরে তা ১০টা করা হয়। চারটা বাড়ি হতে চারটা দল আক্রমণের জন্য বের হয়। সে রাতেই ধুম রেলস্টেশনে একটা মালবহনকারী ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে উল্টে যায়। একদল বিপ্লবী আগে থেকেই রেল লাইনের ফিসপ্লেট খুলে নেয়। এর ফলে চট্টগ্রাম সমগ্র বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। অন্য একটি দল চট্টগ্রামের নন্দনকাননে টেলিফোন এবং টেলিগ্রাফ অফিস আক্রমণ করে। হাতুড়ি দিয়ে তারা সব যন্ত্রপাতি ভেঙ্গে দেয় এবং পেট্রোল ঢেলে সেখানে আগুন জ্বালিয়ে দেয়া হয়। আরেকটি দল পাহাড়তলীতে অবস্থিত চট্টগ্রাম রেলওয়ে অস্ত্রাগার দখল করে নেয়। উন্নতমানের রিভলবার ও রাইফেল গাড়ীতে নিয়ে অস্ত্রাগারটি পেট্রোল ঢেলে আগুন লাগানো হয়। তবে সেখানে কোনো গুলি পাওয়া যায়নি। সর্বশেষ পরিকল্পনা অনুযায়ী বিপ্লবীরা দামপাড়ায় পুলিশ রিজার্ভ ব্যারাক দখল করে নেয়। এই আক্রমনে অংশ নেয়া বিপ্পবীরা দামপাড়া পুলিশ লাইনে সমবেত হয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। মিলিটারি কায়দায় কুচকাওয়াজ করে সূর্য সেনকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। সূর্যসেন অস্থায়ী বিপ্লবী সরকার গঠনের ঘোষনা দেন।
সমগ্র চট্টগ্রাম সম্পূর্ণরুপে ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্ত ছিল টানা চারদিন।
কিন্তু এরমধ্যে বিপ্লবীদের খাদ্যসংকট দেখা দিল এবং সূর্য সেন সহ অন্যদের কচি আম, তেঁতুল পাতা, কাঁচা তরমুজ এবং তরমুজের খোসা খেয়ে কাটাতে হয়। সূর্যসেন সহ ছয়জন শীর্ষস্থানীয় বিপ্লবীকে ধরার জন্য ইংরেজ সরকার ১০০০০ টাকা পুরস্কার ঘোষনা করে। ১৯৩০ সালের ২২ এপ্রিল বিপ্লবীরা যখন জালালাবাদ পাহাড়ে (চট্টগ্রাম সেনানিবাসের পাহাড়) অবস্থান করছিল সে সময় সশস্ত্র ইংরেজ সৈন্যরা তাঁদের আক্রমণ করে। দুই ঘন্টার প্রচন্ড যুদ্ধে ব্রিটিশ বাহিনীর ৭০ থেকে ১০০ জন এবং বিপ্লবী বাহিনীর ১২ জন নিহত হয়।এর পর শুরু হয় তাদের পলাতক জীবন।

১৯৩২ সালের ১৩ জুন সাবিত্রী চক্রবর্তীর বাড়িতে সূর্যসেন ধরার চেষ্টা ব্যর্থ হয়। ইংরেজ প্রশাসন সূর্যসেনকে জীবিত অথবা মৃত অবস্থায় ধরার জন্য সর্বাত্নক চেষ্টা অব্যাহত রাখে। সূর্যসেন গৈরলা গ্রামে ক্ষীরোদপ্রভা বিশ্বাসের বাড়িতে আত্মগোপন করে ছিলেন। ১৯৩৩ সালের ১৬ই ফেব্রুয়ারী রাতে সেখানে এক বৈঠকে ছিলেন কল্পনা দত্ত, শান্তি চক্রবর্তী, মণি দত্ত, ব্রজেন সেন আর সুশীল দাসগুপ্ত। ব্রজেন সেনের সহোদর নেত্র সেন সূর্য সেনের উপস্থিতির খবর পুলিশকে জানিয়ে দেয়। রাত প্রায় ১০টার দিকে পুলিশ আর সেনাবাহিনী ক্ষীরোদপ্রভা বিশ্বাসের বাড়িটি ঘিরে ফেলে। রাতের অন্ধকারে গুলি বিনিময় করে কল্পনা দত্ত, শান্তি চক্রবর্তী, মণি দত্ত আর সুশীল দাসগুপ্ত পালিয়ে যেতে পারেন। কিন্তু রাত ২টার দিকে অস্ত্রসহ সূর্য সেন এবং ব্রজেন সেন ধরা পড়েন।

সূর্য সেন গ্রেপ্তার হবার খবর সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়। আনন্দবাজার পত্রিকায় লেখা হয়েছিল “চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠন সম্পর্কে ফেরারী সূর্য সেনকে গত রাতে পটিয়া হইতে ৫ মাইল দূরে গৈরলা নামক স্থানে গ্রেপ্তার করা হইয়াছে। সূর্য সেনকে চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠনের মামলায় প্রধান আসামি বলিয়া অভিহিত করা হইয়াছে। গত ১৯৩০ সাল হইতে সূর্য সেন পলাতক ছিলেন এবং তাঁহাকে ধরাইয়া দিবার জন্য গভর্নমেন্ট দশ হাজার টাকা পুরস্কার ঘোষনা করিয়াছিলেন”।

আরেকজন বিপ্লবী তারকেশ্বর দস্তিদার, দুজনই ব্রিটিশ বিরোধী বিপ্লবের অগ্রদূত।যতদিন বেঁচেছিলেন, তাদের দাপটে সমগ্র চট্টগ্রামকে ব্রিটিশ শাসন মুক্ত করে রেখেছিলেন। ব্রিটিশ সরকার তাদের ফাঁসির রায় দিলেন।
জানেন মৃত্যু নিশ্চিত, তবু জেলে বসেও মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি কাগজে চিঠির মাধ্যমে বিপ্লব করে গেছেন।
শেষ বার্তায় তিনি লেখেন “আমার শেষ বাণী-আদর্শ ও একতা” ।

১৯৩৪ সালের ১২ই জানুয়ারি মধ্যরাতে সূর্য সেন ও তারকেশ্বর দস্তিদারের ফাঁসী কার্যকর। ফাঁসির আগে সূর্য সেন এবং তারকেশ্বর দস্তিদারকে ব্রিটিশ সেনারা নির্মম ভাবে অত্যাচার করে। ব্রিটিশরা হাতুরী দিয়ে তাঁর দাঁত ভেঙ্গে দেয় এবং তাঁর হাড় ও ভেঙ্গে দেয়। হাতুরী দিয়ে নির্মম ভাবে পিটিয়ে অত্যাচার করা হয়। এরপর তিনি অজ্ঞান হয়ে যান। নিষ্ঠুরভাবে তাদের অর্ধমৃতদেহ দুটি ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। সূর্য সেন ও তারকেশ্বর দস্তিদারের লাশ আত্মীয়দের হাতে হস্তান্তর করা হয়নি এবং হিন্দু সংস্কার অনুযায়ী পোড়ানো হয়নি। ফাঁসীর পর লাশদুটো জেলখানা থেকে ট্রাকে করে সদর ঘাটে ৪ নম্বর স্টীমার ঘাটে নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর মৃতদেহ দুটোকে ব্রিটিশ ক্রুজার “The Renown” এ তুলে নিয়ে বুকে লোহার টুকরা বেঁধে বঙ্গোপসাগর আর ভারত মহাসাগরের সংলগ্ন একটা জায়গায় ফেলে দেয়া হয়।

মাস্টারদা যে জালালাবাদ পাহাড়ে ব্রিটিশদের সাথে যুদ্ধ করেছিলেন সেই পাহাড়ের পাশেই আমার বাড়ি।মাস্টার দার বাড়িও আমাদের কাছেই অথচ এলাকার শতকরা নব্বই জন মানুষ তাকে নিয়ে গর্বিত হওয়া দূরে থাক তার নামটাও জানে না। অথচ এখনো সমগ্র ভারতের মানুষ এই মহান বীরের কথা পরম শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করে। কয়েক বছর আগে কলকাতার এক বাঙালির সাথে বন্ধুত্ব হয়েছিল। আমার বাড়ি জালালাবাদ শুনে সে এখানে এসে জালালাবাদ পাহাড়ের একটু মাটি সংগ্রহ করে ভারতে নেওয়ার জন্যে যে আকুতি করেছিল তা দেখেই আমি বুঝেছিলাম কত শ্রদ্ধা ভরে তারা মাস্টার দা সূর্যসেনকে স্মরণে রেখেছে। কিন্তু দুঃখের সাথে বলতে হয় তার সে অনুরোধ আমি রাখতে পারিনি। কারন সে যে জালালাবাদ পাহাড়ে আসতে চেয়েছিল সেটি এখন চট্রগ্রাম সেনানিবাস এলাকা, তার চেয়ে বড় কথা চট্টগ্রাম যুদ্ধের স্মৃতি বিজরিত সেই স্হানে কোন স্মৃতি স্তম্ভ বা নূন্যতম একটি নাম ফলকও নেই। লজ্জায় আমি তাকে ঐ পাহাড় দেখাতে আনতে পারিনি,দিতে পারিনি ঐ পাহাড়ের মাটি।

আমাদের দূর্ভাগ্য জাতির এই সূর্য সন্তানদের আমরা পূর্ণ সম্মানের সহিত মনে রাখিনি।
তবে তাঁর সম্মানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি করে আবাসিক হলের নামকরণ করা হয়েছে। হয়তো এই হলের কল্যাণেই অনেকেই তাঁর নাম জানছে আজ, নয়তো আমরা ভাষা আন্দোলনের শহীদ বা মুক্তিযোদ্ধাদের যেভাবে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি তার নূন্যতম ভগ্নাংশ সম্মান দিয়েও ব্রিটিশ আন্দোলনের এই বিপ্লবী বীরদের স্মরণ করিনা । তাদের আত্মদানের কথাগুলো এই প্রজন্মের মানুষদের কাছে গুরুত্বহীন অবহেলিত ও অজানাই রয়ে গেছে।

পুনশ্চঃ
সাম্প্রতিক কালে ভারতের বলিউডে "খেলে হাম জিয়ে জান সে " এবং "CHITTAGONG " নামে দুটি অসাধারণ সিনেমা বানানো হয়েছে। অনেকেই হয়ত দেখেছেন। দুটি সিনেমাই মাস্টার দা সূর্যসেনের কাহিনী নিয়ে বানানো হয়েছে। মাস্টার দার ভুমিকায় ছবি দুটোতে অভিনয় করেছেন মনোজ বাজপায়ী এবং অভিষেক বচ্চন। যদি সূর্যসেন সম্পর্কে জানতে চান তবে এই সিনেমা দুটি দেখতে পারেন।

ইফতেখারুল ইসলাম জিমি.
২৬ শে ডিসেম্বর ২০১৭ ইং

#মাস্টারদা
#সূর্যসেন
#বীরচট্টলা

07/12/2017

প্রগতী ইণ্ডাস্ট্রিজ ও বাংলাদেশি গাড়ী
আমরা যারা বাংলাদেশি গাড়ি ব্যবহারকারী তারা সবাই জানি বাংলাদেশের সব গাড়িই ইম্পোর্টেড। যার দরুণ আমদানী শুল্কের কারণে দাম আকাশ ছোঁয়া। অনেকই স্বপ্ন দেখে একদিন বাংলাদেশে গাড়ি তৈরী হবে। কিন্তু অনেকেই জানে না আজ থেকে বহু বছর আগে এই বাংলাদেশেই আন্তর্জাতিক মানের গাড়ি তৈরী ও রপ্তানী হতো।
১৯৬৬ সালে এমআর হাবিবুল্লাহ নামের এক পশতুন রিটায়ার্ড মেজর জেনারেল চট্টগ্রামের আগ্রাবাদে একটি মোটর গাড়ী কোম্পানী খুলে। নাম 'গান্ধারা ইন্ডাস্ট্রিজ।' এই কারখানা মূলত বিদেশ থেকে আমদানী করা সিকেডি বা নির্মিত মোটর গাড়ীর পার্টস সংযোগ করে সম্পূর্ণ গাড়ী ও অন্যান্য গাড়ীর স্পেয়ার স্পার্টস তৈরী করতো। নিজেদের ব্র্যাণ্ড প্রোডাক্ট না থাকলেও বিশ্বমানের অন্যান্য গাড়ী কোম্পানীর অনুমতি নিয়ে আমেরিকান ও ইউরোপীয়ান গাড়ী তৈরী করতো। প্রতিষ্ঠার কয়েক বছরের মাঝেই আমেরিকার বিখ্যাত 'জেনারেল মোটরস্‌ কর্পোরেশন' এই কারখানার সাথে চুক্তিবদ্ধ হয় ও জয়েন্ট ভেঞ্চারে কাজ শুরু করে। জেনারেল মোটরসের সাথে থাকায় বহু বাঘা বাঘা কোম্পানীর গাড়ী তৈরী করার সুযোগ পায়।
সে সময় এই কোম্পানী প্রায় পঞ্চাশ হাজার গাড়ী নির্মান করে যা দেশীয় অর্থনীতিতে গুরুত্ত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কমার্শিয়াল যানবাহন যেমন বাস, ট্রাক, ট্রাক্টর, লরি, পিকআপের পাশাপাশি বিলাশবহুল সেডান, এসইউভি ও এম্বুলেন্সও তৈরী করে। এই কারখানা দেশিয় কারেন্সীর পাচার রোধ ও কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করে।
ট্রাক বললেই যে হলুদ দানবের কথা আমাদের চোখে ভেসে ওঠে তা মূলত ব্রিটিশ 'বেডফোর্ড কোম্পানী'র ট্রাক যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সৈন্য পরিবহনে ব্যবহৃত হতো। নানা প্রতিকূলতার কারণে ১৯৬৯ সালে বেডফোর্ড কোম্পানী দেউলিয়া হয়ে যায়। যাবার আগে সেই মডেলটির পেটেন্ট দেয় গান্ধারাকে যা আজতক বানাচ্ছে।
আরেক ব্রিটিশ সেডান কোম্পানী ভক্সহল। আমাদের দেশীয় কোম্পানীটি লাইসেন্স নিয়ে ভক্সহল ভিভা ও ভক্সহল ভিক্টর নামের দুটি বিলাশবহুল গাড়ী বানাতো যা তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের ধনী ব্যক্তিরা ব্যবহার করতো।
১৯৭১ সালে লিবারেশনের পরে গান্ধারা ইন্ডাস্ট্রিজ রাষ্ট্রায়ত্ত্ব প্রতিষ্ঠান হিসেবে রূপ লাভ করে ও নতুন নাম হয় 'প্রগতী ইন্ডাস্ট্রিজ।'
১৯৭২ সালে এশিয়া বাণিজ্য মেলায় বাংলাদেশ অংশগ্রহন করে ও 'Bangladesh Produce Quality' ক্যাপশন নিয়ে একটি ব্র্যাণ্ড নিউ ভক্সহল ভিভা গাড়ী প্রদর্শিত হয় যা সেই সময় একটি বিলাসবহুল দামী গাড়ী হিসেবে গন্য হতো।
আশির দশক থেকে প্রগতীর পতন শুরু হয়। এখন শুধু মাত্র কিছু গাড়ীর পার্টস সংযোগের মাধ্যমে এটি টিকে আছে। সরকারী মিৎসুবিশি এসইউভি ও কিছু ভারতীয় গাড়ীর ফিট করে কারখানাটি। অথচ এটি একটি প্রমিজিং সেক্টর ছিলো এককালে। ক্রেডিট টু ওয়াসি উদ্দীন মাহিন।

Photos from •• Proud to be Chittagonian ••'s post 25/09/2017

চট্টগ্রামের হারিয়ে যাওয়া কালো বাঘ (Black Tiger) :

04/09/2017
Photos from •• Proud to be Chittagonian ••'s post 05/07/2017

বাংলাদেশের যে শহরটি জাতীয় অর্থনীতিতে সবচেয়ে বেশি অবদান রাখে, সেই শহরটিকে কি পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করা হচ্ছে .?

আমাদের চোখের সামনেই আমাদের প্রানের শহর চট্টগ্রাম তিলে তিলে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।

১৯৯৫ এর মাস্টারপ্ল্যানকে বৃদ্ধা আঙ্গুল দেখিয়ে, সমালোচকদের যাবতীয় আপত্তি ও প্রতিবাদ উপেক্ষা করে সমপন্ন করা হলো মুরাদপুর-লালখান বাজার ফ্লাইওভারের কাজ।

ইতোমধ্যেই নির্মাণকাজ সম্পন্ন হওয়া সব ফ্লাইওভারগুলোর পরিকল্পনা মারাত্মক ত্রুটিপূর্ণ ।

আর এখন ১৯৬১ ও ১৯৯৫ এর মাস্টারপ্ল্যান অনুযায়ী কালুরঘাট থেকে শাহ আমানত সেতু পর্যন্ত কর্ণফুলী নদীর তীর ঘেঁষে উপকূলীয় বেড়িবাঁধ কাম রোড নির্মাণের কাজ শুরু হচ্ছে।

কিন্তু কথা হচ্ছে ২২ বছর পুরানো মাস্টারপ্ল্যান যেহেতু চট্টগ্রামের সড়ক ও পরিবহন ক্ষেত্রে বাস্তবায়িত হয়নি সেহেতু জল নিষ্কাশনের ক্ষেত্রে কেন..?

প্রানের শহরটিকে কি পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করা হচ্ছে .?

এই লজ্জা কই রাখবো আমরা?

কোথায় চট্টগ্রামের জনপ্রতিনিধি, সুশীল সমাজ, সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবীগণ এবং সর্বোপরি চট্টগ্রামবাসী?

আমরা কি জওয়াব দিবো আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে?

আগামী ১০০ বছরের এর কথা চিন্তা করে, অবিলম্বে চট্টগ্রামের শহররে জন্য যুগ উপযোগী মাস্টারপ্ল্যান করা হোক । নেওয়া হোক আন্তর্জাতিক নগর পরিকল্পনাবিদদের মতামত ।


চট্টগ্রামকে বাসযোগ্য নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে (সত্যিকারের) আপোষহীন চট্টলা প্রেমিক চাই।


#অপরিকল্পিতচট্টগ্রাম

Timeline photos 17/01/2017
Timeline photos 31/08/2016

:-p

লক্ষ্য এবার এভারেস্ট 28/07/2016

লক্ষ্য এবার এভারেস্ট চট্টগ্রামের তিন তরুণ এবার জয় করে এলেন ভারতের হিমাচল প্রদেশের মাউন্ট ইয়ানাম নামের একটি পর্বত। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে পর্বতটির উচ্চতা ২০ হাজার ৭৪ ফুট (৬ হাজার ১১৮ মিটার)। এটুকু পড়েই হয়তো অনেকে ভাবতে শুরু করেছেন, এ আর এমন কী! বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টের চূড়াতেই (২৯ হাজার ৩৫...

ওহ-হো ! চট্টগ্রামের মানুষ হয়েও আমি এটা জানতাম নাঃ চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলাধীন ‘মরিয� 28/07/2016

মাহথির মুহাম্মদ এর আদি নিবাস চট্টগ্রাম ...

ওহ-হো ! চট্টগ্রামের মানুষ হয়েও আমি এটা জানতাম নাঃ চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলাধীন ‘মরিয� ছোটবেলায় রাস্তায় কফি আর কলা ভাজা বিক্রি করতো ছেলেটি। কুকুরকে ভীষণ ভয় পেত সে। পথে কোনো কুকুর দেখলেই ভয়ে দৌড়াতে শুরু করতো। এই ভয় তাকে অস্থির করে তুলতো।

Timeline photos 28/07/2016

গুলি ইবের হতা মনত আচে না???

Beautiful Chittagong 28/07/2016

Beautiful Chittagong....

Timeline photos 28/07/2016

এইয়িনুর হতা আঁরা হ জনে জানি...!!!!

Timeline photos 21/07/2016

চট্টগ্রামের সবকিছু এখন থেকে Chittagong Live Page এ। লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন।

চট্টগ্রাম নগরীতে শনিবার থেকে চালু হচ্ছে এসি বাস সার্ভিস 24/06/2016

চট্টগ্রাম নগরীতে শনিবার থেকে চালু হচ্ছে এসি বাস সার্ভিস চট্টগ্রামবার্তা.কম ডেস্ক :: বন্দর নগরীর পরিবহন ব্যবস্থায় স্বস্তি আনতে এবার চালু হচ্ছে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বাস সার্ভিস। একটি বেসরাকারি কোম্পানি নগরীর যাত্রী পরিবহনে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এই এসি বাস চালুর উদ্যোগ নিয়েছে। প্রাথমিকভাবে নিটল টাটার ২০টি বাস দিয়ে আগামীকাল (শনিবার) থেকে যাত্রা শুরু হবে এসি বাস...

মালশিয়ার মহান নেতা মাহাথিরের পূর্বপুরুষ চট্টগ্রামী 24/06/2016

মালশিয়ার মহান নেতা মাহাথিরের পূর্বপুরুষ চট্টগ্রামী ছোটবেলায় রাস্তায় কফি আর কলা ভাজা বিক্রি করতো ছেলেটি। কুকুরকে ভীষণ ভয় পেত সে। পথে কোনো কুকুর দেখলেই ভয়ে দৌড়াতে শুরু করতো। এই ভয় তাকে অস্থির করে তুলতো। প্রচণ্ড ভয় পেয়ে একদিন হঠাৎ ছেলেটি প্রতি…

স্বপ্নের কাছাকাছি পিএইচপি পিছু হটছে প্রগতি | কালের কণ্ঠ 09/06/2016

স্বপ্নের কাছাকাছি পিএইচপি পিছু হটছে প্রগতি | কালের কণ্ঠ ২০১১ সাল থেকেই বাংলাদেশে সেডান কার সংযোজনের চেষ্টা চালিয়ে আসছিল রাষ্ট্রায়ত্ত গাড়ি সংযোজনকারী প্রতিষ্ঠান

চট্টগ্রামের শওকত দেশের শীর্ষ ধনী 06/06/2016

চট্টগ্রামের শওকত দেশের শীর্ষ ধনী Latest Chittagong News-চট্টগ্রামের রাজনীতি, বিনোদন, ব্যবসা-বাণিজ্য, মিডিয়া ও প্রযুক্তির সব খবর।

Timeline photos 03/05/2016

অপরুপ প্রিয় নেভাল,পতেঙ্গা,চট্টগ্রাম।।

28/04/2016
Timeline photos 07/04/2016

ওয়া চলিবুনা....?

Photos from প্রিয় চট্টগ্রাম's post 06/04/2016
Mobile uploads 01/01/2016

Lord Clive meeting with Mir Jafar after the Battle of Plassey, oil on canvas (Francis Hayman, c. 1762)
Date 23 June 1757
Location Palashi, Bengal Subah

Mobile uploads 01/01/2016

Company Painting

Want your business to be the top-listed Travel Agency in Chittagong?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

Category

Telephone

Website

Address


Chittagong
4214

Other Tour Agencies in Chittagong (show all)
Glocal Tours & Travels Glocal Tours & Travels
47/A, Chatteshawri Road, (Beside South Asian School) Chawkbazar
Chittagong, 4203

Ctg Air Tours & Travels Ctg Air Tours & Travels
Chottogram
Chittagong, 4000

Rongdhonu tours Rongdhonu tours
Chittagong, PAHARTOLI-4202

*India visa processing [Tourist visa, medical visa,business visa,entry visa] ,*Air ticket booking,* Indian all hospital doctors appointment * indian hotel booking,*indian visa fee ...

Global Mission tour & travels Global Mission tour & travels
Jalal Plaza, 3rd Floor. Top Of Sadias Kitchen. Muradpur
Chittagong, 4203

Global mission is the world wide branding company. This page is about tour & travels all over the world. We ensure Visa support & tour.

Rafi Travel & Hajj Kafela Rafi Travel & Hajj Kafela
Chandgaon Main Road
Chittagong, 4212

Worldwide Air tickets available.

Rahmat-e-alam hajj kafela Rahmat-e-alam hajj kafela
Nur Jahan Plaza, 2nd Floor, Bahaddarhat, Chattogram
Chittagong, 4212

travel agency

Picnic/বনভোজন Picnic/বনভোজন
330 Khatun Gonj
Chittagong, 4000

Its good for tourist, to run anyway in Bangladesh

My Room My Room
Zakir Hossain Road
Chittagong

My Room is a website that provides visitors with many more reliable, delicate and appealing hotel rooms and resorts with the chance to enjoy scenic views while catching a glimpse o...

Noakhali Tour Group Noakhali Tour Group
Chittagong, 3800

এটি একটি ভ্রমন বিষয়ক পেইজ।আপনার ভ্রম?

Freedom Travel Squad Freedom Travel Squad
Muradpur
Chittagong

This is a travel related page where tours will be arranged and announced. it's a Facebook base page Where people can reach us for travel events. we choose happy & safe travelling a...

Rover Tourism Rover Tourism
Agrabad Commercial Area, Fahruk Mahal, 6th Floor, Ctg
Chittagong, 4000

চল যাই দিগন্তের শেষ সীমানায়