শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদ ।। সাহেরখালী
তারণ্যে যারা অকুতোভয়,
তারাই আনবে ?
স্বৈরাচারী মার্কা নির্বাচনের নমুনা...
১৬ অক্টোবর ২০২৩, সোমবার
অবৈধ সরকারের পদত্যাগ ও সংসদ বিলুপ্ত করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির লক্ষ্যে ১ দফা দাবি আদায়ে জাতীয়তাবাদী যুবদলের উদ্যােগে “যুব সমাবেশ”।
প্রধান অতিথিঃ মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মহাসচিব, বিএনপি।
#বিএনপি #যুবদল #একদফাদাবী #টেইক_ব্যাক_বাংলাদেশ
জিয়ার ঘোষণা'ই ছিল মুক্তিযুদ্ধের তূর্যধ্বনি...
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি ঘোষিত 'গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার ১০ দফা'
১. বর্তমান অনির্বাচিত অবৈধ জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত করিয়া ভোটবিহীন, গণতন্ত্র হরণকারী, লুটেরা ক্ষমতাসীন ফ্যাসিস্ট সরকারকে পদত্যাগ করিতে হইবে;
২. ১৯৯৬ সালে সংবিধানে সংযোজিত ধারা ৫৮-খ, গ ও ঘ’এর আলোকে দল নিরপেক্ষ একটি অন্তবর্তীকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করিতে হইবে;
৩. নির্বাচনকালীন দল নিরপেক্ষ অন্তবর্তীকালীন তত্ত্ববধায়ক সরকার বর্তমান অবৈধ নির্বাচন কমিশন বাতিল করিয়া সকলের নিকট গ্রহণযোগ্য একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠন করিবে। উক্ত নির্বাচন কমিশন অবাধ নির্বাচনের অনিবার্য পূর্বশর্ত হিসাবে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আরপিও সংশোধন, ইভিএম পদ্ধতি বাতিল ও পেপার ব্যালট এর মাধ্যমে ভোটের ব্যবস্থা নিশ্চিত করিবে এবং স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক ব্যবহার বাতিল করিতে হইবে;
৪. দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াসহ সকল বিরোধী দলীয় নেতা-কর্মী, পেশাদারিত্বের সাথে দায়িত্ব পালনকারী সকল মানবাধিকার কর্মী ও সাংবাদিক এবং আলেমদের সাজা বাতিল, সকল মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও সকল রাজনৈতিক কারাবন্দীদের অনতিবিলম্বে মুক্তি দিতে হইবে। দেশে সভা-সমাবেশ ও মত প্রকাশে কোনো বাঁধা সৃষ্টি না করা; সব দলকে স্বাধীনভাবে গণতান্ত্রিক ও শান্তিপূর্ণ কর্মসূচী পালনে প্রশাসন ও সরকারী দল কর্তৃক কোনো প্রকার হস্তক্ষেপ বা বাঁধা সৃষ্টি না করা; স্বৈরাচারী কায়দায় বিরোধী কণ্ঠস্বরকে স্তব্ধ করার লক্ষ্যে নতুন কোন মামলা ও বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের গ্রেফতার যাইবে না;
৫. ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮, সন্ত্রাস দমন আইন-২০০৯ এবং বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪ সহ মৌলিক মানবাধিকার হরণকারী সকল কালা-কানুন বাতিল করিতে হইবে;
৬. বিদ্যুৎ, জ্বালানি, গ্যাস, সার ও পানিসহ জনসেবা খাতসমূহে মূল্যবৃদ্ধির গণবিরোধী সরকারি সিদ্ধান্ত বাতিল করিতে হইবে;
৭. নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে আনয়ন করিতে হইবে ও নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজারকে সিন্ডিকেট মুক্ত করিতে হইবে। মুদ্রাস্ফীতির আলোকে শ্রমজীবি মানুষের ন্যায্যমজুরী নিশ্চিত করা, শিশুশ্রম বন্ধ করা ও কৃষি পণ্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করিতে হইবে;
৮. গত ১৫ বছরব্যাপী বিদেশে অর্থ-পাচার, ব্যাংকিং ও আর্থিক খাত, বিদ্যুৎ-জ্বালানী খাত ও শেয়ার বাজারসহ রাষ্ট্রীয় সকল ক্ষেত্রে সংঘটিত দূর্নীতি চিহ্নিত করার লক্ষ্যে একটি কমিশন গঠন করিতে হইবে;
৯. গত ১৫ বছরে গুমের শিকার সকল নাগরিকদের উদ্ধার করিতে হইবে এবং বিচারবহির্ভূত হত্যা ও রাষ্ট্রীয় নির্যাতনের প্রতিটি ঘটনার আইনানুগ বিচারের ব্যবস্থা করিয়া যথাযথ শাস্তি নিশ্চিত করা এবং ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বাড়ি-ঘর, উপসানালয় ভাংচুর ও সম্পত্তি দখলের জন্য দায়ীদের বিরুদ্ধে বিচারিক প্রক্রিয়ায় শাস্তি নিশ্চিত করিতে হইবে;
১০. আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী, প্রশাসন ও বিচার বিভাগকে প্রাতিষ্ঠানিক শৃংখলা ও পেশাদারিত্বের সাথে দায়িত্ব পালনের উপযোগী করার লক্ষ্যে সরকারি হস্তক্ষেপ পরিহার করিয়া স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ দিতে হইবে।
বিএনপি ও আওয়ামী লীগ কখনোই এক নয় -তারেক রহমান।
৭ নভেম্বর। জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের ডাক।
১৯৭৫ সালের এই দিনে সিপাহী-জনতার মিলিত বিপ্লবে নস্যাৎ হয়ে যায় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ববিরোধী ষড়যন্ত্র। আধিপত্যবাদী ও সাম্রাজ্যবাদী শক্তির আগ্রাসন থেকে রক্ষা পায় বাংলাদেশ। এদিন সিপাহী-জনতা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ঢাকা সেনানিবাসের বন্দিদশা থেকে মুক্ত করে আনেন তৎকালীন সেনাপ্রধান ও স্বাধীনতার ঘোষক মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে।
৭ নভেম্বর সংঘটিত হওয়ার পর প্রতিটি সরকার দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করেছে। কিন্তু ড. ফখরুদ্দীনের নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার এ দিনের সরকারি ছুটি বাতিল করে এবং দিবসটি পালন করা থেকে বিরত থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় আঁতাতের মাধ্যমে ক্ষমতার মসনদে চেপে বসা বর্তমান আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারও তা পালন করছে না। এর আগে ১৯৯৬ সালের আওয়ামী লীগ সরকারও দিবসটি পালন করা থেকে বিরত ছিল। বাতিল করেছিল সরকারি ছুটি।
আগ্রাসী শক্তি তাদের থাবা বিস্তারে অনেকটাই সফল হয়েছে। ট্রানজিট ও ট্রান্সশিপমেন্টের নামে অবাধ করিডোর দিয়ে হুমকির মুখে ঠেলে দেয়া হয়েছে দেশের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তাকে।
১৯৭৫ সালের ৩ থেকে ৬ নভেম্বর মধ্যরাত পর্যন্ত দেশে এক শ্বাসরুদ্ধকর অনিশ্চিত অবস্থা বিরাজ করছিল। হুমকির সম্মুখীন হয়ে পড়েছিল স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব। ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফের নেতৃত্বে ৩ নভেম্বর সেনাবাহিনীর একটি উচ্চাভিলাষী দল সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে ক্যান্টনমেন্টের বাসভবনে বন্দি করে এক সামরিক অভ্যুত্থান ঘটালে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়। এ ঘটনা সাধারণ জনগণ ও সিপাহীদের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি করে। জিয়াউর রহমান সেনাবাহিনীর সর্বমহলে, বিশেষত সিপাহীদের কাছে ছিলেন খুবই জনপ্রিয়। ফলে তারা পাল্টা ব্যবস্থা গ্রহণ ও জিয়াউর রহমানকে মুক্ত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। ৬ নভেম্বর মধ্যরাতে ঘটে সিপাহী-জনতার ঐক্যবদ্ধ এক বিপ্লব, যা ইতিহাসে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস হিসেবে স্থান লাভ করেছে। দেশবাসী সেদিন জিয়ার হাতেই তুলে দিয়েছিল রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব।
১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর তদানীন্তন দৈনিক বাংলার রিপোর্টে বিপ্লব সম্পর্কে বলা হয়, ‘সিপাহী ও জনতার মিলিত বিপ্লবে চারদিনের দুঃস্বপ্ন শেষ হয়েছে। মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান বন্দিদশা থেকে মুক্ত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার রাত প্রায় ১টায় সশস্ত্র বাহিনীর প্রতিক্রিয়াশীল চক্রের বিরুদ্ধে সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী, নৌবাহিনীর সিপাহী-জওয়ানরা বিপ্লবী অভ্যুত্থান ঘটিয়েছেন। ষড়যন্ত্রের নাগপাশ ছিন্ন করে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে উদ্ধার করেছেন বিপ্লবী সিপাহীরা। ৭ নভেম্বর শুক্রবার ভোরে রেডিওতে ভেসে আসে, ‘আমি মেজর জেনারেল জিয়া বলছি।’ জেনারেল জিয়া জাতির উদ্দেশে ঐতিহাসিক ভাষণ দিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে যথাস্থানে নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান। ওইদিন রাজধানী ঢাকা ছিল মিছিলের নগরী। পথে পথে সিপাহী-জনতা আলিঙ্গন করেছে একে অপরকে। নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবর, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ ধ্বনিতে ফেটে পড়েন তারা। সিপাহী-জনতার মিলিত বিপ্লবে ভণ্ডুল হয়ে যায় স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ববিরোধী সব ষড়যন্ত্র। আনন্দে উদ্বেলিত হাজার হাজার মানুষ নেমে আসেন রাজপথে। সাধারণ মানুষ ট্যাঙ্কের নলে পরিয়ে দেন ফুলের মালা। এই আনন্দের ঢেউ রাজধানী ছাড়িয়ে দেশের সব শহর-নগর-গ্রামেও পৌঁছে যায়।’
৭ নভেম্বর সম্পর্কে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সাংবাদিক অ্যান্থনি মাসকারেনহাস তার ‘বাংলাদেশ এ লিগ্যাসি অব ব্লাড’ বইতে লেখেন, ‘১৯৭৫ সালের ৫ ও ৬ নভেম্বর ক্যান্টনমেন্টসহ সারা শহরে ছড়ানো হলো হাজার হাজার প্রচারপত্র। একটি ব্যাপারে ডান ও বাম উভয় রাজনৈতিক দলই একমত ছিল, আর তা হচ্ছে খালেদ মোশাররফ একজন বিশ্বাসঘাতক, ভারতের দালাল এবং সে ঘৃণিত বাকশাল ও মুজিববাদ ফিরিয়ে আনতে চাইছে।’
৭ নভেম্বরের ভোরের দিকে জওয়ানরা ব্যারাক থেকে বেরিয়ে পড়ল। সারা ঢাকা শহরে এই ‘সিপাহী বিপ্লব’ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ল। রাত ১টার মধ্যেই সিপাহীরা পুরো ক্যান্টনমেন্ট দখল করে নিল। একদল জওয়ান গেল জেনারেল জিয়ার বাসভবনে। চারদিন বন্দি থাকার পর মুক্তি পেলেন জেনারেল জিয়া। নৈশ পোশাক পরা অবস্থাতেই জিয়াকে উল্লসিত জওয়ানরা কাঁধে করে নিয়ে গেল ২ ফিল্ড আর্টিলারির হেডকোয়ার্টারে। ঘটনার আকস্মিকতায় তখন বিহ্বল হয়ে পড়েন জিয়া। নাম না জানা অনেক জওয়ানের সঙ্গে আলিঙ্গন, করমর্দন করেন তিনি।
গ্রন্থটিতে আরও বলা হয়েছে, ‘রেডিওতে ক্রমাগত সিপাহী জনতার বিপ্লবের ঘোষণা এবং জেনারেল জিয়ার ক্ষমতা দখলের খবর শুনে হাজার হাজার লোক স্রোতের মতো রাস্তায় নেমে এলো। তিন দিন ধরে তারা বিশ্বাস করছিল যে, ভারত খালেদ মোশাররফের মাধ্যমে তাদের কষ্টে অর্জিত স্বাধীনতাকে বিপন্ন করছে। এখন সেই দুঃস্বপ্ন কেটে গেছে। সর্বত্র জওয়ান এবং সাধারণ মানুষ খুশিতে একে অপরের সঙ্গে কোলাকুলি করল, রাস্তায় নামল। সারারাত তারা স্লোগান দিল, ‘আল্লাহু আকবর, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ, সিপাহী বিপ্লব জিন্দাবাদ।’ অবস্থা দেখে মনে হচ্ছিল, ১৯৭১ সালের মার্চ মাসের মতো এদেশের মানুষ আবার জেগে উঠেছে।
৭ নভেম্বর সিপাহি-জনতা অভ্যুত্থানের প্রকৃত তাৎপর্য শাসক সমাজের ওপর বৈদেশিক মুরুব্বিয়ানার বাধ্যতা প্রত্যাখ্যান করে গণচেতনায় জাতিরাষ্ট্রের আত্মবিশ্বাস পুনরুদ্ধার। দেশবাসীর মনে সার্বভৌমত্বের গর্ববোধ পুনঃপ্রতিষ্ঠা। পঁচিশ বছর মেয়াদি শান্তি ও মৈত্রী চুক্তির অসম সম্পর্কের মায়াজাল এদেশের অভিজন সমাজে যে ভারতমুখাপেক্ষিতা ও হীনম্মন্যতার প্রসার ঘটিয়ে চলেছিল, তার বজ্রআঁটুনি ছিন্ন করেছিল দৃপ্ত সিপাহি-জনতার অভ্যুত্থান ও আত্মস্থশক্তির বহিঃপ্রকাশ। রাষ্ট্রক্ষমতা থেকে উৎখাত হয়েছিল দিল্লির প্রাসাদকামী পরগাছার জঞ্জাল।
এভাবে জাতিরাষ্ট্রের আত্মমর্যাদাবোধ ঐ দিন থেকে যে স্বকীয়তা, স্বনির্ভরতা ও আত্মোন্নতির উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছিল, আজও তা জাতিকে প্রেরণা জুগিয়ে চলেছে। যদিও ভূরাজনৈতিক চক্রান্তে আবারও রাষ্ট্রক্ষমতা দিল্লির পদলেহি একটা পরিবারতন্ত্রের সংঘশক্তির করায়ত্ত, জাতিরাষ্ট্রের প্রতিটি প্রতিষ্ঠান ও সংবিধানকে সাবোটাজ করে ঐ সংঘশক্তির পঞ্চম বাহিনী এদেশকে বিশ্বের চোখে স্বশাসনের অযোগ্য প্রমাণ করতে উঠে পড়ে লেগেছে, প্রকাপ্রন্তরে বাংলাদেশের ভারতভুক্তির একটা নীলনকশা অনুসরণ করে চলেছে, নভেম্বর বিপ্লবে জাগ্রত দেশবাসী পদে পদে নতজানু ভারতমুখাপেক্ষী সরকারি উদ্যোগগুলোকে জনমতের প্রাচীর দিয়ে অবরুদ্ধ করেছে। জনস্বার্থ রক্ষায় রাষ্ট্রের বিকলাঙ্গ প্রতিষ্ঠানগুলোর খর্বশক্তি দিয়েও প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে।
চলমান বিশ্বব্যবস্থার সংঘাতসঙ্কুল আবর্তে, আঞ্চলিক আধিপত্যবাদের হুমকিতে কিংবা বিশ্বায়ন প্রক্রিয়ার গোলকধাঁধায় পথ হারায়নি। রাষ্ট্রঘাতী চক্রান্তের মোকাবেলায় রাজপথে নেমে এসেছে, প্রতিবাদে প্রতিরোধে সোচ্চার হয়ে উঠেছে।
রাষ্ট্রঘাতী চক্রের কবল থেকে অচিরে আবার রাষ্ট্রক্ষমতা ছিনিয়ে নেবে স্বাধীনতাকামি জাগ্রত জনতা।
🌾🇧🇩🌾মিশন বিভাগীয় গণ-সমাবেশ বরিশাল🌾🇧🇩🌾
🟥 বলেছিলাম মানিকের উপর হামলা স্রেফ নাটক এবং এই নাটকটি করা হয়েছে দেশব্যাপী বিএনপির চলমান শান্তিপূর্ণ গণসমাবেশকে বানচাল করার জন্য। এই ধরণের ঘটনা (নাটক) পরবর্তী পর্বে শুরু হয় মিডিয়া ট্রায়াল পরে মামলা এবং সবশেষে আসে মহামহিমের নির্দেশ।
তো সময় টিভিতে মানিকের বিবৃতি সম্পর্কিত নিউজ দেখলাম সে সরাসরি বলেছে "মুখে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির কথা বললেও বিএনপি-জামায়াত সহিংস পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাইছে"। তার এই কথার পর আর কোন সন্দেহের অবকাশ নাই যে এই ঘটনাটি নয়া বাকশালের সাজানো। ইতিমধ্যে বিএনপির মির্জা ফখরুল ও রুহুল কবীর রিজভীর বিরুদ্ধে মামলা হয়ে গেছে। এবার মিডিয়া ট্রায়ালের পালা, ওরা কেমন মাতম জুড়ে দেয় সেইটা দেখার বাকী! আর শেষে মহামহিমের আদেশ।
ওহ্ ভালো কথা দেশব্যাপী যে গণসমাবেশ চলছে এটা শুধু মাত্র বিএনপির, এখানে জামাতে কোনরূপ সংস্রব নাই। সুতারং বিএনপি যেনো মানিকের দূর্ভিসন্ধিমূলক বিবৃতিকে খারিজ করে পাল্টা বিবৃতি দেয়। সিনিয়র নেতারা যেনো বক্তব্য বিবৃতি দেয় (আর্জি)।
©️ Mahbub Khaled ভাই
পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বড় চোরটার নাম ইভিএম।’
‘ইভিএম মানেই ১০০ ভাগ ভুয়া; যাকে মন চায় তাকেই জেতানো সম্ভব।’
- এজেডএম সেকেন্দার আলী মন্ডল।
সভাপতি, পীরগঞ্জ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ।
‘আমি আর আওয়ামী লীগ করব না’ রংপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে সাধারণ সদস্য পদে হেরে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন পীরগঞ্জ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের স...
শত শহীদ ডাক পাঠালো
সব সাথীদের খবর দে,
গ্রামে গঞ্জে দুর্গ গড়ে
ফ্যাসিবাদের কবর দে।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় গণ- সমাবেশ পলোগ্রাউন্ড মাঠ পেরিয়ে টাইগারপাস হয়ে নিউ মার্কেট পযর্ন্ত জন সমুদ্রে পরিণত হয়েছে। সড়কপথে, জলপথে, নৌপথে, পাহাড়ী পথ পাড়ি দিয়ে আসছে মানুষ আর মানুষ৷
এই গণজোয়ার রুখিবার সাধ্য কারো নাই।
দেশ বাচাও.. মানুষ বাচাও...
আগামী কাল ১২/১০/২০২২ ইং চট্টগ্রাম বিভাগীয় গণসমাবেশে যোগ দিন সফল করুন।
স্থান; ঐতিহাসিক পলোগ্রাউন্ড ময়দান, চট্টগ্রাম।
রণক্ষেত্র মুন্সিগঞ্জ!
বিএনপির শান্তিপূর্ণ কর্মসূচীতে পুলিশ ও আ:লীগের যৌথ হামলা।
গুলিতে নিহত ছাত্রদল ও যুবদলের দুই কর্মী।
ইয়াশাফি! জুলুমের বিরুদ্ধে এই মজলুম সৈনিকদের তুমি শেফায়ে কামেলা দান করুন, যারা জালিমের হাতে মৃত্যু বরণ করেছে তাদের শহীদি মর্যাদায় কবুল করুন এবং তাদের বিজয় সহজ করেদিন আমিন।
ভোলা নাঃগঞ্জের পর এবার পুলিশের গুলিতে কিশোরগঞ্জ ছাত্রদল নেতা শ্রাবণের অবস্থা আশঙ্কাজনক সে বারবার রক্ত বমি করছে...
ডেইলি স্টারের আজকের শিরোনাম।
"রাজপথে ফিরে এসেছে বিএনপি"।
ভোলার রক্তের দাঘ শুকিয়ে যাওয়ার আগেই আজ নারায়ণগঞ্জ রক্তাক্ত হলো বিএনপির দুজন শহীদের রক্তে।
বাংলাদেশের জনগণ এবারই শেষ সময়, রাজপথে নামা বিএনপি যদি এবার ঘরে ফিরে যেতে বাধ্য হয়,তবে মনে রাখবেন সেই সাথে ফিরে যাবে আপনাদের গনতন্ত্র এবং ভোটের অধিকারের স্বপ্ন।
সিদ্ধান্ত নিতে হবে আমাদের,আপনাদের।
স্বাধীনতার পতাকা উদ্ধার করবেন,নাকি চিরস্থায়ী গোলামীর জিঞ্জির গলায় আটকাবেন।
ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজিউন...
নারায়ণগঞ্জ বিএনপির শোভাযাত্রায় বিনা উস্কানিতে পুলিশের গুলি বর্ষনে যুবদল কর্মী শাওনের মৃত্যু😭
শুভ জন্মদিন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)
শেখ মুজিবের হাত ধরেই এই দেশে গুম খুন ও ক্রসফায়ার শুরু হয়।
স্বাধীন বাংলাদেশে সর্বপ্রথম গুমের শিকার জহির রায়হান এবং সর্বপ্রথম ক্রসফায়ারে সিরাজ শিকদারকে হত্যা করা হয়।
শুভ জন্মদিন...
আপোষহীন দেশনেত্রী বেগম খালেদাজিয়া।
জন্মদিনে আপনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি।
"ভোলা জেলা ছাত্রদলের সভাপতি
নুর এ আলম ও আব্দুর রহিম কে
হত্যার ঘটনায় ভোলা জেলায় আগামীকাল সকাল-সন্ধ্যা হরতাল"
পুলিশের গুলিতে ভোলা জেলা ছাত্রদলের সংগ্রামী সভাপতি নুর ই আলম ভাই শহীদ হয়েছেন। ঐ সমাবেশস্থলে তাৎক্ষনিক আব্দুর রহিম ভাইও পুলিশের গুলিতে শহীদ হন।
ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজিউন।
ভোলায় লোডশেডিং ও জ্বালানি খাতে অব্যবস্থাপনার প্রতিবাদে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশে পুলিশের গুলিতে ভোলা জেলা সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দল-এর সদস্য আব্দুর রহিম নিহত। গুলিবিদ্ধ অসংখ্য নেতাকর্মী।
শেখ হাসিনা আসার ১৩ দিন পর জিয়া মারা গেছেন কেন?
হাসিনা বোরকা পরে বর্ডার পাড়ি দিচ্ছিলেন কেন?
জিয়াউর রহমান হত্যাকান্ডের বিচার চাই!
১৯৯৬-২০০১ ক্ষমতায় থাকাকালে সুপ্রিমকোর্টের ফুল বেঞ্চ শেখ হাসিনাকে রং হেডেড অর্থাৎ মাথা খারাপ, পাগলি বলে রায দিয়েছিলো। একজন রং হেডেড ব্যক্তি দেশের সংসদ সদস্য ও প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন না। তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে তারা এখন আদালতের রায় মানার কথা বলছেন। এ বিষয়ে আদালতের রায় মানলে প্রধানমন্ত্রীর রং হেডেড রায় মেনে অবিলম্বে পদত্যাগ করা উচিত।
মরহুম ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আ. স. ম হান্নান শাহ,
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সাবেক সদস্য।
[] ইতিহাসের চোখে পাকিস্থানপন্থী ও রাজাকার পূণর্বাসন []
জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালের ২১শে এপ্রিল বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসাবে শপথ নিয়ে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
দেখা যাক এর আগের ইতিহাস কী বলে...
■
● ইয়াহিয়া খান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে “আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা” যে মামলার ট্রায়াল শুরু করেছিলেন সেই মামলায় বঙ্গবন্ধু'র বিরুদ্ধে সাক্ষী ছিলেন করাচির “ডন” পত্রিকার ঢাকাস্থ প্রতিনিধি মাহবুবুল আলম। শেখ মুজিবুর রহমান প্রধানমন্ত্রী হয়ে মাহবুবুল আলমকে প্রেস সেক্রেটারি নিযুক্ত করেন।
● '৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় কুষ্টিয়া অঞ্চলের এডিসি ইনচার্জ স্বাধীনতার পরে প্রমোশন পেয়ে হন জেলা জজ।
● একাত্তর সালে ঢাকার এ.পি.পি. অফিসের জেনারেল ম্যানেজার আবুল হাশিম স্বাধীনতার পরে হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমানের জনসংযোগ অফিসার। সিএসপি রফিকুল্লাহ ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর সেক্রেটারি।
● কুখ্যাত খুনি জেনারেল টিক্কা খানের পি.এস. অনু ইসলাম চাকরি পান গণভবনে। মোনায়েম খানের এডিসি ব্রিগেডিয়ার মশরুলকে বঙ্গবন্ধু নিজের এডিসি পদে নিয়োগ দেন।
● পাকিস্তান আমলে তাজউদ্দিন আহমদের উপর নজরদারির জন্য “৩০৩” নামে একটি গোয়েন্দা দল ছিল। ওই “৩০৩” টিমের সক্রিয় সিনিয়ার সদস্য সিএসপি মতিউল ইসলামকে বসানো হয়েছিল অর্থসচিব পদে।
● ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি বাহিনীর গণহত্যা ও ধ্বংসলীলার সময়ে ঢাকা সিটির পুলিশের এসপি হিসেবে পাকিস্তান সরকারের চাকুরি করেছেন ই.এ. চৌধুরী। স্বাধীনতার পরে তিনি প্রমোশন পেয়ে ডিআইজি হন এবং গোয়েন্দা বিভাগের প্রধানের দায়িত্ব লাভ করেন।
● “আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা”র মিথ্যা সাক্ষী তৈরী করেছিলেন পুলিশ অফিসার এ.বি.এস. সফদর। স্বাধীনতার পরে তিনি কিছুদিন জেলে ছিলেন। বিশেষ তদবিরে মুক্তি পেয়ে তিনি হয়ে গেলেন প্রধানমন্ত্রীর অনুসন্ধান কমিটির প্রধান (গোয়েন্দা প্রধান)।
● লে.কর্নেল এ.কে.এম. রহমান বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সরবরাহ বিভাগের প্রধানের দায়িত্ব লাভ করেন। মুক্তিযুদ্ধের সময়ে কর্নেল রহমানের অবদান ছিল তিনি পাকিস্তান আর্মির সামরিক আদালত-১ এর বিচারক ছিলেন।
পাকিস্থান সামরিক আদালতের অন্য আরেক বিচারক হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ আত্মীয়তার সম্পর্কের জেরে রংপুরের এক আওয়ামি লিগ নেতার বঙ্গবন্ধুর কাছে
বিশেষ তদবিরে দেশ স্বাধীনের পর ফিরে সামরিক চাকরি ফিরে পান।
● মুক্তিযুদ্ধের সময়ে রাজাকার বাহিনীর উপ-প্রধান ছিলেন লে. কর্নেল ফিরোজ সালাহউদ্দিন। স্বাধীন বাংলাদেশে তিনি নিযুক্ত হলেন বঙ্গবন্ধুর সরকারের সামরিক সচিব পদে।
● বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সরকারের সেনাপুলিশের প্রধান হয়েছিলেন ক্যাপ্টেন হাকিম। মুক্তিযুদ্ধের সময়ে তিনি পাকিস্তান আর্মির ৩১ ফিল্ড রেজিমেন্টের ট্রানজিট ক্যাপ্টেন হিসেবে মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে সরাসরি অপারেশন পরিচালনা করেন। আখাউড়া, তেলিয়াপাড়া এলাকার অনেক মুক্তিযোদ্ধা তার অপারেশনে শহীদ হয়েছেন।
● মুক্তিযুদ্ধের সময়ে পাকিস্তান আর্মির জন্য গোলাবারুদ সরবরাহের দায়িত্বে থাকা পাকিস্তান আর্মির অর্ডিন্যান্স কোরের অফিসার লে. মোদাব্বের ও লে. ফরিদ স্বাধীন বাংলাদেশের পুলিশ বিভাগে উচ্চপদ লাভ করেন।
● এয়ার কমোডর আমিনুল ইসলাম মুক্তিযুদ্ধের সময়ে পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আই.এস.আই. এর ঢাকা অঞ্চলের প্রধান ছিলেন। স্বাধীনতার পরে শেখ মুজিব সরকারের প্রশাসনে তিনি হলেন সশস্ত্র বাহিনীর গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান। [*১]
■
● মোনায়েম খান প্রবর্তিত “প্রেস এন্ড পাবলিকেশন্স অর্ডিনেন্স” পরিবর্তন করে ১৯৭৩ সালের ২২ শে সেপ্টেম্বর “দি প্রিন্টিং প্রেস ডিক্লেয়ারেশন এন্ড রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্ট-১৯৭৩ ” প্রবর্তনকে কেন্দ্র করে মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্বের কারণে বাংলাদেশের সরকারের প্রথম ভারপ্রাপ্ত তথ্য সচিব বাহাউদ্দিন চৌধুরীকে সরিয়ে এই পদে বসানো হয় মোনায়েম খানের প্রাদেশিক সরকারের পাকিস্থান সিভিল সার্ভিসের জনপ্রশাসন কর্মকর্তা খোরশেদ আলমকে। [*২]
■
১৯৭৪ সালের ২২-২৪শে ফেব্রুয়ারি পাকিস্থানের লাহোরে অনুষ্ঠিত ও.আই.সি.র সদস্যপদের জন্য দ্বিতীয় ইসলামিক সামিটে অংশগ্রহণ শেষে ঢাকায় ফিরে আসলে ভারতীয় সাংবাদিক কুলদীপ নায়ার জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের একটি সাক্ষাতকার নেন।
যেখানে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধ এবং ১৯৫ জন যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রসংগে বলেন,
“আমি সে সব কিছু ভুলে যেতে চাই। আমি চাই আমার জনগণও সে সব কিছু ভুলে যাক। আমাদেরকে সব কিছু আবার নতুন করে শুরু করতে হবে”।
একটু থেমে তিনি আবার যুক্ত করেন, “আপনি জানেন যে জনগণের স্মরণশক্তি দুর্বল” [*৩]
■
জিয়াউর রহমানের আমলে পাকিস্থানপন্থীদের পূণর্বাসনের ব্যাপারে সবচেয়ে বড় অভিযোগের আঙুল যার দিকে ওঠে সেই শাহ্ আজিজুর রহমান; যিনি মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ১৯৭১ সালের নভেম্বরে জাতিসংঘে পাকিস্তান কূটনৈতিক দলের নেতৃত্ব দেন এবং বাংলাদেশে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর গণহত্যার কথা অস্বীকার করে অন্যান্য মুসলিম দেশকে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি না দিতে আহবান জানান; তাকে বিশেষ দালাল আইনে করা মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়ে মুক্ত করে দেয়া হয় ১৯৭৩ সালে।
পরবর্তীতে যিনি রাজনীতিতে পুনরায় সক্রিয় হন।
এছাড়াও একাত্তরে যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে পাকিস্থান সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করা বহু কবি-সাহিত্যিক, সুশীল-বুদ্ধিজীবি, শিল্পী, শিক্ষক, সাংবাদিক স্বাধীনতার বেমালুম সব ভুলে ভোল পাল্টে স্বাধীনতার স্বপক্ষশক্তির চেতনাবাদী সুশীল-বুদ্ধিজীবি সমাজের প্রতিনিধি সেজে যান; যাদের অনেকেই যুদ্ধ চলাকালে পাকিস্থান সরকারের প্রতি আনুগত্য জানিয়ে স্বাধীনতার বিরোধিতা করে বিবৃতি দেয়ার পাশাপাশি নিয়মিত তাদের কর্মস্থলে পেশাগত দায়িত্ব পালন করে গেছেন এবং নভেম্বর মাস পর্যন্তও পাকিস্থান সরকারের বেতন-ভাতা উত্তোলন করেছেন।
■
❑ তথ্যসূত্রঃ
●[*১] এম.আর. আখতার মুকুল (১৯৭৬), মুজিবের রক্ত লাল, পৃষ্ঠাঃ ১২২-১২৩।
●[*২] মাসুদুল হক (ফেব্রুয়ারি, ২০০৫), স্বাধীনতার ঘোষণাঃ মিথ ও দলিল, জাতীয় সাহিত্য প্রকাশ, পৃষ্ঠাঃ ২২৬-২২৭
●[*৩] ১৯৭৪ সালে পাকিস্তান সফর শেষে ভারতীয় সাংবাদিক কুলদীপ নায়ারকে দেয়া সাক্ষাতকার।
“দ্য অবজার্ভার”, ঢাকা, ২৭শে ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৪।
তিনি (শেখ মুজিব) স্বাধীনতা নয় চেয়েছিলেন যুক্ত পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রিত্ব!!
তাইতো তাঁর ভাষণের পুরোটা জুড়েই ছিলো ইয়াহিয়ার সাথে দফায় দফায় আলোচনার ইস্যু, সর্বশেষ তাজউদ্দীনকে দেয়া উপদেশ ‘বাড়ি গিয়ে নাকে তেল দিয়ে ঘুমাও ২৭ তারিখ হরতাল ডেকেছি!!
#ইতিহাস https://t.co/UFskYJa3sr
বাংলাদেশের একমাত্র স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান (বীর উত্তম)
- ৭ মার্চ যদি স্বাধীনতার ঘোষণা হয়ে থাকে তবে ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস কেন?
- ৭ মার্চ যদি স্বাধীনতার ঘোষণা হয়ে থাকে তবে ২৭ মার্চ হরতাল ডাকা হয়েছিল পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কেন?
- ৭ মার্চ যদি স্বাধীনতা ঘোষণা হয়ে থাকে তবে ১৯ থেকে ২৫ মার্চ ইয়াহিয়ার সাথে কি বিষয়ে মিটিং করা হয়েছিল?
- ৭ মার্চ যদি স্বাধীনতার ঘোষনার কথা বলা হয়ে থাকত তাহলে সে'ই ঘোষণায় কেন আর্মি ফিরিয়ে নেওয়া সহ গণহত্যার বিচার দাবী করা হয়েছিল?
- ৭ মার্চে কোন নির্বাচিত ক্ষমতা হস্তান্তরের কথা বলা হয়েছিল যদি তা স্বাধীনতার ঘোষনাই হবে?
- ৭ মার্চের ভাষণ শেষ হয়েছিল 'জিয়ে পাকিস্তান' বলে, কেন?
- ভাষনে উল্লেখিত ছিল 'আমি যদি স্বাধীনতার ঘোষণা দিবার না'ও পারি তবে তোমাদের যা কিছু আছে... " অর্থাৎ ঘোষণা দেওয়া হয় নি।
অনেকেই বলে থাকেন ৭ মার্চের মধ্যেই নাকি স্বাধীনতার ঘোষণার সুর ছিল। যা কোন ভাবেই গ্রহনীয় নয়। ৭ মার্চ কোটি বাঙ্গালী উৎসুক হয়ে ছিল স্বাধীনতার ঘোষণা শোনার জন্য কিন্তু তারা হতাশ হয়েছিল। বরং ঘোষণাটা দিলেই বরং ২৫ মার্চের কাল রাত্রির ভয়ংকর হত্যাযজ্ঞ হত না, বেচে যেত লাখ প্রাণ..!!
🇧🇩🌾অভিনন্দন🌾🇧🇩
ক্যানাডিয়ান হিউম্যান রাইটস ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন কর্তৃক "মাদার অব ডেমোক্রেসি" ভূষিত হওয়ায় বাংলাদেশের সাবেক সফল প্রধানমন্ত্রী,গনতন্ত্র ও মানবতার নেত্রী বিএনপির সংগ্রামী চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।
শোক বার্তা;
সন্ত্রাসী হামলায় গুরুত্বর আহত হয়ে টানা ৬ দিন হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে অবশেষে না ফেরার দেশে আবুল কাশেম মেম্বার ( ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্নাইলাইহি রাজিউন)। আজ ভোর ৩টায় চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সাহেরখালী ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের ছয় বারের নির্বাচিত মেম্বার আবুল কাশেম (৬৫)।
গত বুধবার ২৬/০১/২০২২ইং রাতে সন্ত্রাসীরা তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে বাড়ির অদুরে খালের পাশে রেখে যায়।
ঘটনাস্থল: চট্টগ্রাম-১ মিরসরাই উপজেলার ১৬ নং সাহেরখালী ইউনিয়ন।
এই ঘটনায় স্থানীয় ৩নং ওয়ার্ডের সদস্য বেলালকে ১নং আসামি করে ছয়জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরো ৫-৬ জনের নামে মিরসরাই থানায় সোমবার রাতে আবুল কাশেমের স্ত্রী বিবি ফাতেমা একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় অভিযুক্ত বেলালের ছেলে ফাহাদ, নজরুল ও সিরাজুল ইসলাম নামে তিনজনকে আটক করা হয়েছে।
-এম মাঈন উদ্দিন, মিরসরাই।
অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা...
চট্টগ্রাম-১ মিরসরাই উপজেলা বিএনপি'র নব-নির্বাচিত আহবায়ক কমিটি;
আহবায়ক : জনাব শাহীদুল ইসলাম চৌধুরী।
সদস্য সচিব : জনাব গাজী নিজাম উদ্দীন।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the organization
Telephone
Website
Address
সাহেরখালী, মিরসরাই, চট্টগ্রাম।
Chittagong
4321
Chitttagong
Chittagong
This is the official page s supporters of Sheikh Fazle Shams Parash, the Chairman & Mainuddin Hossain Khan ,The Gr.Secretary of Bangladesh Awami Jubo League.
International Islamic University Of Chittagong
Chittagong, 4318
তোমাদের কলম হোক শোষন মুক্তির হাতিয়ার। -জাতির পিতা বঙ্গবন্
Akbarshah
Chittagong, 4209
Bangladesh Islamic Political Party (Akbarshah Thana)
Chittagong, 4003
চরম ত্যাগ স্বীকার ছাড়া কোন দিন কোন জাতির মুক্তি আসেনি *শেখ মুজিবুর রহমান*
I-Block, Halishahar
Chittagong, 4217
নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবার
Chittagong
দোহাজারী পৌরসভা, ধোপাছড়ি ও খাগরিয়া ইউনিয়নের সমন্বয় দোহাজারী থানা শাখা চন্দনাইশ, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ।