NEXUS IT INSTITUTE

সফলতা vs ABCDE মেথড ⬇️
➡️A হলো এমন একটা মেথড যা " You Must Do" , জীবনে সফল হওয়ার মানে একেক-জনের কাছে একেক রকম, কেউ ভালো ভাবে বাঁচতে চায়, নিজেকে নিয়ে, কেউ আবার নিজের চারিপাশের মানুষদের নিয়ে বাঁচতে চায়। সুখের কোন নির্দিষ্ট সংজ্ঞা নেই, সুখ একেকজনের কাছে, একেকরকম।
A মেথড হলো আপনি সুখে থাকার জন্য যে জিনিসটা এচিভ করতে চাচ্ছেন, সেই জিনিসটার জন্য সবচেয়ে বেশি শক্তি, সবচেয়ে বেশি সময় আর সবচেয়ে বেশি চিন্তা করছেন। আর আপনার জীবনের প্রধান লক্ষ্যই এটাই হওয়া উচিত্। যদি আপনার কাছে ভালো থাকার মানে একটা ভালো চাকরী হয় তাহলে আপনার A মেথড ভালো চাকরীর জন্য আগামী ২-৩ বছরে নিজেকে যোগ্য করা তোলা, যদি আপনি নিজের ব্যবসা দাড়া করতে চান তাহলে নিজের ব্যবসার প্ল্যান, স্ট্রাটেজি, ইম্পলিমেন্ট করা আর যদি ডাক্তার হতে চান এখন থেকেই লেগে যাওয়া। জীবন সুযোগ দিবে আর সেই সুযোগ কেড়ে ও নিবে।
আমি কখনো পরিশ্রমীদের হারতে দেখিনি, কিন্তু অলসদের অবহেলার স্বীকার হতে দেখেছি। 🔥
➡️B মেথড হলো " You Should Do"
আপনার A মেথড এর উপর ডিপেন্ড করে আপনার B কতোটা সাকসেসফুল হবে, আমাদের যুবক বয়সে একটা স্বপ্ন থাকে যে, আমরা বড় হয়ে এই করবো, সেই করবো, যা আমরা খুব আপনজনের সাথে ভালো সময়ে বসে শেয়ার করি, সেটা হতে পারে, নিজের মা বাবাকে হজ্বে পাঠানো, নিজের একটা স্বপ্নের বাড়ি, নিজের একটা বাগান অথবা কোন এক স্বপ্নের দেশে ঘোরা।
ভেবে দেখেন আপনি B টাকে তখনোই এচিভ করতে পারবনেয যখন আপনি A মেথড টা নিজের জন্য ইমপ্লিমেন্ট করতে পারবেন।
A হাত থেকে গেলো মানে , আপনার B মেথড টাও গেলো।
➡️ C মেথড হলো " would be nice to do"
যদি করতে পারি ভালো না পারলে সমস্যা নাই, আমাদের ছেলেদের একটা দূর্বলতা থাকে, ইসসস আমার কাছে যদি একটা ভালো ব্র‍্যান্ডের বাইক থাকতো, ইসসস যদি আমার ভালোবাসার মানুষটাকে আমার করে পেতাম অথবা মেয়েদের সেই অল্প অল্প করা জমানো ছোট স্বপ্ন যা মেয়েরা নিজের অজান্তেই গড়ে তুলে, এই ছোট ছোট স্বপ্ন গুলো সত্যি হলে জীবনে আলাদা প্রান আসে, জীবনে বেঁচে থাকার আলাদা মানে হয়।
এইবার ভেবে দেখেন A-B-C তিনটা জিনস ই কানেক্টেড আবার উপর থেকে মিলিয়ে দেখেন , যদি A হাত থেকে যায় তাহলে B এবং C দুইটাই হাতছাড়া হবে।
➡️ D মেথড হলো " Deligate"
নিজেকে উপরের মেথডের জন্য এমন ভাবে রেডি করেন, যেন উপরে আল্লাহ আর আপনি ছাড়া কেউ নেই, সাহায্য চাওয়ার জন্য আপনার আল্লাহ ইনাফ, তাওয়াক্কুল রাখবেন, যখন পথহারা হবেন নিজের মা, বাবার, দিকে তাকাবেন, পৃথিবীতে এর চেয়ে বড় মোটিভেশন কোথাও পাবেন না , যদি এই জীবনে তাদের ঋন শোধ না করে যান তাহলে পুরো জীবন ই বৃথা। নিজের উপর বিশ্বাস রাখবেন হ্যা অবশ্যই পারবেন।
এই D আপনাকে A-B-C এচিভ করতে হেল্প করবে।
➡️ E মানে " Eliminate"
নিজেকে নিজের মধ্যে নেগিটিভিটি, নিজের মধ্যে লুকানো আবর্জনাকে ছুড়ে ফেলতে হবে। আপনি তখন নিজেকে হালকা মনে করবেন, যখন অন্যের সাকসেস, অন্যের এচিভমেন্ট আপনাকে হিংসাত্মক করবেনা, যখন অন্যের নামে গীবত আপনাকে মোহিত করবেনা। আপনার মধ্যে পজিটিভ, নেগেটিভ দুই এনার্জি থাকে।
আর পজিটিভ এনার্জি আপনাকে আপনার গোলের কাছে নিয়ে যাবে। আর নেগেটিভ এনার্জি আপনাকে গোল থেকে ছিটকে দিবে।
লোকে বলবে , লোকের কাজ বলা, বিশ্বাস করেন যখন সফলতা কথা বলবে তখন লোকের কথার জবাব দিতে হবে না , চুপ হয়ে যাবে চারিপাশ।
আপনার ব্যর্থতার দায়, শুধু আপনি না আপনার মা, বাবা ও বয়ে বেড়ায়, যখন আপনার বাবাকে কেউ খোচা দিয়ে বলে, ছেলে/মেয়ে কি করে আজকাল, বিশ্বাস করেন আপনার বাবার ছোট হয়ে যাওয়া মুখটাই আপনার ব্যর্থতা। আর এই ব্যর্থতা থেকে আপনার বাবাকে আপনার নিজের মানুষদের বের করার দায়িত্ব আপনার।
নিজের উপর বিশ্বার রাখেন আপনি পারবেন, যখন ই মনে হবে যে, সব শেষ এই মেথডে আবার চোখ বুলিয়ে নিবেন বিশ্বাস করেন আলাদা এনার্জি পাবেন।
ABCDE মেথড
©Copy Post

জীবনে ভালো করার জন্য, একদিনে ৩ বার জয়ী হতে হবেঃ
১. A Physical Win 🤝
৩০-৩৫ মিনিট হাটা 🚶‍♂️
১০-১৫ মিনিট দৌড়ানো🏃
৩০-৪৫ মিনিট জীম 🏋️
অথবা
১০-১৫ মিনিট সাতার কাটা। 🏊‍♂️
এই PHYSICAL STRENGTH আপনার Mental Strength বাড়াবে, শুধু তাই নয়, আপনি কাজে আলাদা এনার্জি পাবেন, কাজে মন বসবে। 💕
২. A Mental Win 🤝
Reading
Writing
Creating
Learning
এই ৪ টা জিনিস কে অভ্যাস করে ফেলুন, বিশ্বাস করেন মাথায় কোন নেগেটিভিটি আসবে না , যখন পড়বেন তখন শিখবেন, যখন লিখবেন, প্রবলেম সলভিং এর এভিলিটি জন্মাবে, যখন কোন কিছু নিজ থেকে তৈরি করবেন তখন আত্মনির্ভর হবেন আর যখন শিখবেন তখন উপার্জন করার পথ তৈরি করবেন। 💕
৩. A Spiritual Win
১. নামাজ
২. ৩/৪ লাইন পবিত্র কোর-আনের আয়াত ( বাংলা অর্থ সহ)
৩. ৫ মিনিট এর ম্যাডিটেশন।
এই জিনিস গুলো আপনার মনে আলাদা শান্তি দিবে, হতাশা দূর করার জন্য এই তিনটা জিনিস ই যথেষ্ট। আপনার প্রধান উদ্দেশ্য যদি সফল হওয়া হয় তাহলে নিজেকে নিজের সাথে কানেক্টেড করেন। 🔗
ইন শা আল্লাহ, কিছু দিন কমপক্ষে ১ সপ্তাহ মেনে চলুন, দেখবেন নিজের মধ্যে এক আলাদা পরিবর্তন লক্ষ্য করবেন।
হৃদয় 💕

🎯 আপনি যে প্রফেশনেই আসতে চান না কেন, স্যাক্রিফাইস ছাড়া কিন্তু কখনোই ভালো পজিশনে যেতে পারবেন না।

🎯 ফ্রিল্যান্সার হতে চান? ক্লায়েন্টদের অর্ডার কমপ্লিট করার জন্য রাতের ঘুম স্যাক্রিফাইস করতে হবে, নিজের স্কিল আপডেট করার জন্য বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেওয়া বাদ দিয়ে কোনো একটা কোর্স করতে হবে, খুব শখের কিছু কেনার চিন্তা স্যাক্রিফাইস করে ক্লায়েন্টদের আরো বেটার সার্ভিস দেওয়ার জন্য নিজের গ্যাজেটগুলো আপডেট করতে হবে।

⛔ আমি একটা কথা সবসময় বলি, অনলাইন মার্কেটপ্লেস কখনোই ক্যারিয়ার হিসেবে সাস্টেইনেবল নয়।
⛔ মার্কেটপ্লেসে সারাজীবন সার্ভিস অফার করার চিন্তা মাথায় আসা মানে নিজের পুরো ক্যারিয়ারকে একটা রিস্কি পজিশনে ফেলে দেয়া।

তাহলে কি মার্কেটপ্লেসে কাজ করা যাবে না? ☹️

✅ অবশ্যই যাবে, Only when you're a beginner.
✅ নিজের নিশে স্কিল বাড়ানো, ক্লায়েন্টদের প্রোপারলি হ্যান্ডেল করার প্রসেস, যখন আর্নিং আসা শুরু করবে তখন মানি ম্যানেজমেন্টের উপায় এসবের জন্য অনলাইন মার্কেটপ্লেস খুব ভালো একটা লার্নিং অপোরচুনিটি ক্রিয়েট করে নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য।

🎯 কিন্তু যখনই মার্কেটপ্লেসে কাজ করার এক থেকে দুই বছর হয়ে যাবে, তখনই আউটসাইড মার্কেটপ্লেস ক্লায়েন্ট হান্টিং শুরু করতে হবে।

✅ যারা মনে করেন শর্টকাট কিছু টেকনিক ফলো করেই সাকসেসফুল হওয়া যায়, তারা সাকসেসের প্রোপার ডেফিনেশন জানেনই না। সাকসেসফুল হতে চাইলে স্যাক্রিফাইস করতে হয়, স্যাক্রিফাইস করার জন্য রেডি থাকতে হয়!
post ©️

Keywords Stuffing কী?
জানতে ছবির কেপশনটুকু পড়েন।

🔥Home Page SEO-

Home Page হল Website এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ Page। Home Page SEO-এর জন্য নিচের টিপসগুলো অনুসরণ করতে পারেন:

✅ Use Main Keyword: Home Page আপনার Website এর Main Keyword ব্যবহার করুন। আপনার Keyword গুলি Page টির Tags, Titles এবং Content এ অন্তর্ভুক্ত করুন।

✅ Write High Quality Content: Home Page ব্যবহারকারীদের জন্য Useful এবং Informative Content লিখুন। আপনার Content এ মূল্যবান information, documentaries এবং videos অন্তর্ভুক্ত করুন।

✅ Provide social media links: Home Page এ আপনার Website এর Social media link প্রদান করুন। এতে ব্যবহারকারীরা আপনার Website এর সাথে Social media সংযুক্ত হতে পারবে।

✅ Stay up-to-date: Home Page সর্বশেষ তথ্য এবং সংবাদ প্রদান করুন। এতে ব্যবহারকারীরা আপনার Website এ আসতে আগ্রহী হবে।

👉 এছাড়াও, Home Page SEO-এর জন্য নিচের বিষয়গুলো খেয়াল রাখুন:

✅ Home Page এর Titles এবং Tag গুলি স্পষ্ট এবং সংক্ষিপ্ত হওয়া উচিত।

✅ Home Page Content ব্যবহারকারীদের জন্য আকর্ষক হওয়া উচিত।

✅ Home Page এর লেআউট Clean এবং Simple হওয়া উচিত।

✅ Home Page এর Loading Time কম হওয়া উচিত।

এই টিপসগুলো অনুসরণ করে আপনি আপনার Website এর HOME PAGE SEO উন্নত করতে পারেন। ধন্যবাদ।

✅ The Best Free Design Web Apps
Canva✔️
Gravit✔️ Designer (Web version)
Vectr✔️
Figma✔️ (Free plan)
Photopea✔️
Crello✔️
Snappa✔️
Infogram✔️

🚀🌟 Calling all Fiverr newbies! If you've ever felt like setting up your profile on Fiverr is like navigating a labyrinth, worry not! Here are some top-secret tips to make your services pop and have clients chasing you like you're the last pizza slice at a party! 🍕✨

Profile Picture Power: Remember, it's not LinkedIn—smile! A professional yet friendly snap will reel in clients faster than you can say "Gig Economy."

Title Tactics: Don't go all Shakespeare on your gig title. Keep it snazzy, concise, and specific. "I turn coffee into code" is cooler than "Software Developer Extraordinaire."

Description Delight: No snooze-fest here! Use keywords like a magician and weave them into a story about your skills. Make them WANT to click that order button.

Gallery Goldmine: Pictures speak louder than words. Show off your best work, but remember, no cat memes unless you're a meme magician!

Pricing Panache: Be fair, be competitive, but don't sell yourself short. You're not just a freelancer; you're a superhero with a keyboard!

FAQ Finesse: Anticipate those burning client questions. Show them you've got all the answers, even if they're asking about the mysteries of the universe.

Gig Extras Galore: Think of it like a fast-food menu—extra cheese, anyone? Upsell your services like you're adding sprinkles to an ice cream sundae.

Remember, Fiverr isn't just a platform; it's a playground where your talents can shine! So go ahead, sprinkle that magic dust on your profile, and watch those orders roll in faster than a snowball down a hill! ❄️✨🎉

এই check list টি আশা করি সবার জন্য অনেক উপকারে আসবে।

🔥খুব গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য, এই ছবিটা ✅আপনাদের কাজে লাগতে পারে 🙂
✅ সেইভ বা টাইমলাইন এ শেয়ার করে রাখতে পারেন।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড শীটের সাথে আমরা একটি বাংলা কী-বোর্ডের লে-আউটসহ প্রতিটি বর্ণমালার (কমান্ড সংযুক্ত) ছক প্রদান করেছি তাতে কোন্ বোতামে কোন্ বাংলা হরফ রয়েছে তা ইংরেজীর পাশাপাশি মুদ্রিত রয়েছে।

বিজয় কীবোর্ড কিভাবে সেট করবেন ?
বিজয় কীবোর্ড ইন্সটল দেয়ার পর এটিকে ব্যবহারের জন্য সেট করা প্রয়োজন। বিজয় কীবোর্ড এর মাধ্যমে লেখার জন্য আপনাকে দুটি কাজ করতে হবে। প্রথমে বাংলা ফন্ট সেট করতে হবে এবং বাংলা লেখার সফটওয়্যার চালু করতে হবে ।এ দুটি কাজের মধ্যে কোন একটি কাজ না করলে বাংলা লেখা যাবে না।

বাংলা লেখার সফটওয়্যার চালু করার জন্য কীবোর্ডে প্রেস করুন Ctrl+Alt চাপ দিয়ে ধরে B চাপ দিতে হবে, এখন আপনার কীবোর্ডটি বাংলা লেখার জন্য সেট হয়ে গেছে। সাধারনত SutonnyMJ ফন্টটি বিজয়ে লেখার জন্য বেশি ব্যবহার হয় । যদি আপনার ফন্ট সেটআপটি ঠিক থাকে তাহরে বাংলা বর্ণমালার প্রথম বর্ণটি আসবে, অর্থাৎ অ আসবে ।

যদি বাংলা থেকে পুনরায় ইংরেজী ফন্টে আসতে চান, তাহলে আবার Ctrl+Alt+B প্রেস করুন এবং ফন্টকে পরিবর্তন করতে যেকোন একটি ইংরেজী ফন্ট যেমন (Times New Roman/Calibri) সেট করুন । তাহলে আপনি পুনরায় ইংরেজী টাইপ করতে পারবেন।

বাংলা কী-বোর্ডের লে-আউটসহ প্রতিটি বর্ণমালার
বিজয় কী-বোর্ডে প্রতিটি বোতামে দুটি করে বাংলা অক্ষর আছে। শিফট (Shift) বোতাম চেপে কোন বোতামে চাপ দিলে ঐ বোতামের উপরের বাংলা অক্ষর এবং শিফট (Shift) বোতাম না চেপে কোন্ বোতামে চাপ দিলে ঐ বোতামের নিচের বাংলা অক্ষর পাওয়া যায়।
বিজয় কী-বোর্ড -এ ‘অ’ এবং ‘ও’ ছাড়া অন্য কোন স্বরবর্ণ নেই। আপনি যদি সেসব স্বরবর্ণ ব্যবহার করতে চান তবে প্রথমে এ (কী-বোর্ডে সংযুক্তি বা হসন্ত মুদ্রিত থাকবে) টাইপ করবেন এবং এরপর সংশ্লিষ্ট স্বরচিহ্ন টাইপ করবেন।
বাংলায় যুক্তাক্ষর তৈরির জন্য ইংরেজী (G) বোতামকে সংযুক্তি বোতাম হিসেবে ব্যবহার করা হয়। যেমন- ‘শক্ত’ শব্দের ‘ক্ত’ বর্ণটি হচ্ছে ‘ক’ এবং ‘ত’ বর্ণের যুক্তরূপ। এজন্য ‘ক’ টাইপ করে ্ (হসন্ত) বা G বোতামে চাপ দিয়ে ‘ত’ টাইপ করলে ‘ক্ত’ যুক্তাক্ষর তৈরি হয়ে যায়।

বিজয় কী-বোর্ড পরিচিতি ও ব্যবহার
বাংলা কী-বোর্ডের লে-আউটসহ প্রতিটি বর্ণমালার

কিন্তু কিছু যুক্তাক্ষর সম্পর্কে অনেক ক্ষেত্রেই সমস্যা দেখা দেয়। কোন কোন বর্ণের সমন্বয়ে ঐ যুক্তার তৈরি হয় তা জানা নাও থাকতে পারে। যেমনঃ ডিস্ক, ঋষি, বাক্স, সূক্ষ্ম, রাষ্ট্র, গ্রীষ্ম, মন্ত্র, স্বপ্ন, সম্ভ্রম, কম্প্লেইন, উল্কা, ভ্রু, ভ্রূ, ম্লান, লম্ফ, কম্বল, শুষ্ক, স্ক্রু, হৃদয়, অপরাহ্ণ, চিহ্ন, শুশ্রূষা, ভস্ম, অঞ্জন, বিজ্ঞান, বাঞ্ছনীয়, কৃষ্ণ, ব্রহ্মান্ড, আকাঙ্খা, মুগ্ধ, উৎকণ্ঠা, তেজস্ক্রিয়, চঞ্চল, শুদ্ধ, চট্টগ্রাম ইত্যাদি শব্দে ব্যবহৃত যুক্তাক্ষরগুলো।

বিজয় কীবোর্ড লেআউটে বাংলা লেখার কিছু নির্দেশনা
কীবোর্ডে লক্ষ্য করলে দেখবেন প্রতিটি কী তে দুটি করে বাংলা অক্ষর রয়েছে।আপনি যখন বাংলা টাইপ করবেন তখন নিচের অক্ষর গুলো লিখতে চাইলে সাধারণ প্রেসেই সেগুলো লিখবে। কিন্তু যখন উপরের অক্ষর গুলো লিখবেন তখন অবশ্যই আপনাকে Shift বাটন চেপে ধরে নিচের অক্ষর গুলো লিখতে হবে। এছাড়াও যখন কোন যুক্ত অক্ষর লিখার প্রয়োজন হবে তখন একটি অক্ষরের সাথে অন্য অক্ষর লিঙ্ক করতে অর্থাৎ যুক্ত করতে ‘G’ বাটন প্রেস করতে হবে। তাই ‘G’ বাটনটি হল লিঙ্ক বাটন যার মাধ্যমে যুক্ত অক্ষর গুলো লিখা যায়।

নিন্মে কিছু গুরুত্বপূর্ন যুক্ত বর্ণের তালিকা সমূহ দেয়া হল:
ত্থ = ত + থ (উদাহরন: উত্থান, উত্থাপন)
ত্ত = ত + ত (উদাহরন: উত্তম, উত্তর, সত্তর)
ত্ম = ত + ম (উদাহরন: মাহাত্ম্য)
ক্ক = ক + ক; যেমন- আক্কেল, টেক্কা
ক্ট = ক + ট; যেমন- ডক্টর
ক্ট্র = ক + ট + র; যেমন- অক্ট্রয়
ক্ত = ক + ত; যেমন- রক্ত
ক্ত্র = ক + ত + র; যেমন- বক্ত্র
ক্ব = ক + ব; যেমন- পক্ব, ক্বণ
ক্ম = ক + ম; যেমন- রুক্মিণী
ক্য = ক + য; যেমন- বাক্য
ক্র = ক + র; যেমন- চক্র
ক্ল = ক + ল; যেমন- ক্লান্তি
ক্ষ = ক + ষ; যেমন- পরীক্ষা
ক্ষ্ণ = ক + ষ + ণ; যেমন- তীক্ষ্ণ
ক্ষ্ব = ক + ষ + ব; যেমন- ইক্ষ্বাকু
ক্ষ্ম = ক + ষ + ম; যেমন- লক্ষ্মী
ক্ষ্ম্য = ক + ষ + ম + য; যেমন- সৌক্ষ্ম্য
ক্ষ্য = ক + ষ + য; যেমন- লক্ষ্য
ক্স = ক + স; যেমন- বাক্স
খ্র = খ+ র যেমন; যেমন- খ্রিস্টান
গ্ণ = গ + ণ; যেমন – রুগ্ণ
গ্ধ = গ + ধ; যেমন- মুগ্ধ
গ্ধ্য = গ + ধ + য; যেমন- বৈদগ্ধ্য
গ্ধ্র = গ + ধ + র; যেমন- দোগ্ধ্রী
গ্ন = গ + ন; যেমন- ভগ্ন
গ্ন্য = গ + ন + য; যেমন- অগ্ন্যাস্ত্র, অগ্ন্যুৎপাত, অগ্ন্যাশয়
গ্ব = গ + ব; যেমন- দিগ্বিজয়ী
গ্ম = গ + ম; যেমন- যুগ্ম
গ্ল = গ + ল; যেমন- গ্লানি
ঘ্ন = ঘ + ন; যেমন- কৃতঘ্ন
ঙ্ক = ঙ + ক; যেমন- অঙ্ক
ঙ্ক্ত = ঙ + ক + ত; যেমন- পঙ্ক্তি
ঙ্ক্য = ঙ + ক + য; যেমন- অঙ্ক্য
ঙ্ক্ষ = ঙ + ক + ষ; যেমন- আকাঙ্ক্ষা
ঙ্খ = ঙ + খ; যেমন- শঙ্খ
ঙ্গ = ঙ + গ; যেমন- অঙ্গ
ঙ্গ্য = ঙ + গ + য; যেমন- ব্যঙ্গ্যার্থ, ব্যঙ্গ্যোক্তি
ঙ্ঘ = ঙ + ঘ; যেমন- সঙ্ঘ
ঙ্ঘ্য = ঙ + ঘ + য; যেমন- দুর্লঙ্ঘ্য
ঙ্ঘ্র = ঙ + ঘ + র; যেমন- অঙ্ঘ্রি
ঙ্ম = ঙ + ম; যেমন- বাঙ্ময়
চ্চ = চ + চ; যেমন- বাচ্চা
চ্ছ = চ + ছ; যেমন- ইচ্ছা
চ্ছ্ব = চ + ছ + ব; যেমন- জলোচ্ছ্বাস
চ্ছ্র = চ + ছ + র; যেমন- উচ্ছ্রায়
চ্ঞ = চ + ঞ; যেমন- যাচ্ঞা
জ্জ্ব = জ + জ + ব; যেমন- উজ্জ্বল
জ্ঝ = জ + ঝ; যেমন- কুজ্ঝটিকা
জ্ঞ = জ + ঞ; যেমন- বিজ্ঞান
ঞ্চ = ঞ + চ; যেমন- অঞ্চল
ঞ্ছ = ঞ + ছ; যেমন- লাঞ্ছনা
ঞ্জ = ঞ + জ; যেমন- কুঞ্জ
ঞ্ঝ = ঞ + ঝ; যেমন- ঝঞ্ঝা
ট্ট = ট + ট; যেমন- চট্টগ্রাম
ট্ম = ট + ম; যেমন- কুট্মল
ড্ড = ড + ড; যেমন- আড্ডা
ড্ব = ড + ব; যেমন- অন্ড্বান
ণ্ট = ণ + ট; যেমন- ঘণ্টা
ণ্ঠ = ণ + ঠ; যেমন- কণ্ঠ
ণ্ঠ্য = ণ + ঠ + য; যেমন- কণ্ঠ্য
ণ্ড = ণ + ড; যেমন- গণ্ডগোল
ণ্ড্য = ণ + ড + য; যেমন- পাণ্ড্য
ণ্ড্র = ণ + ড + র; যেমন- পুণ্ড্র
ণ্ঢ = ণ + ঢ; যেমন- ষণ্ঢ
ণ্ণ = ণ + ণ; যেমন- বিষণ্ণ
ণ্ব = ণ + ব; যেমন- স্হাণ্বীশ্বর
ণ্ম = ণ + ম; যেমন- চিণ্ময়
ত্ত = ত + ত; যেমন- উত্তর
ত্ত্ব = ত + ত + ব; যেমন- সত্ত্ব
ত্ত্য = ত + ত + য; যেমন- উত্ত্যক্ত
ত্থ = ত + থ; যেমন- অশ্বত্থ
ত্ন = ত + ন; যেমন- যত্ন
ত্ম = ত + ম; যেমন- আত্মা
ত্ম্য = ত + ম + য; যেমন- দৌরাত্ম্য
ত্র = ত + র যেমন- ত্রিশ, ত্রাণ
থ্ব = থ + ব; যেমন- পৃথ্বী
দ্গ = দ + গ; যেমন- উদ্গম
দ্দ্ব = দ + দ + ব; যেমন- তদ্দ্বারা
দ্ধ = দ + ধ; যেমন- রুদ্ধ
দ্ব = দ + ব; যেমন- বিদ্বান
দ্ভ = দ + ভ; যেমন- অদ্ভুত
দ্ভ্র = দ + ভ + র; যেমন- উদ্ভ্রান্ত
দ্ম = দ + ম; যেমন- ছদ্ম
ধ্ন = ধ + ন; যেমন- অর্থগৃধ্নু
ধ্ব = ধ + ব; যেমন- ধ্বনি
ধ্ম = ধ + ম; যেমন- উদরাধ্মান
ন্ঠ = ন + ঠ; যেমন- লন্ঠন
ন্ত্ব = ন + ত + ব; যেমন- সান্ত্বনা
ন্ত্য = ন + ত + য; যেমন- অন্ত্য
ন্ত্র = ন + ত + র; যেমন- মন্ত্র
ন্ত্র্য = ন + ত + র + য; যেমন- স্বাতন্ত্র্য
ন্থ = ন + থ; যেমন- গ্রন্থ
ন্দ্ব = ন + দ + ব; যেমন- দ্বন্দ্ব
ন্দ্র = ন + দ + র; যেমন- কেন্দ্র
ন্ধ = ন + ধ; যেমন- অন্ধ
ম্প = ম + প; যেমন- কম্প
ম্প্র = ম + প + র; যেমন- সম্প্রতি
ম্ফ = ম + ফ; যেমন- লম্ফ
ম্ব = ম + ব; যেমন- প্রতিবিম্ব
ম্ভ = ম + ভ; যেমন- দম্ভ
ম্ভ্র = ম + ভ + র; যেমন- সম্ভ্রম
ম্ম = ম + ম; যেমন- সম্মান
ম্ল = ম + ল; যেমন- অম্ল
ষ্ণ= ষ + ণ; যেমন- কৃষ্ণ
হ্ম = হ + ম; যেমন- ব্রাহ্মান্ড

যুক্তাক্ষর মূলত উচ্চারনের উপর নির্ভর করে। যে যত ভাল উচ্চারন করতে পারবে সে তত ভাল যুক্তাক্ষর লিখতে পারবে।

কম্পিউটার টিপস এন্ড ট্রিক্স | Computer Tips & Tricks

Tips & Tricks-1
• Windows Key + R চাপুন Run ডায়ালগ বক্স আসবে, prefetch লিখে এন্টার করুন। একটা উইন্ডো আসবে এখানে সবগুলো ফাইল ডিলেট করুন।
• Windows Key + R চাপুন Run ডায়ালগ বক্স আসবে, %temp% লিখে এন্টার করুন। একটা উইন্ডো আসবে এখান থেকে সবগুলো ফাইল ডিলিট করুন।
• Windows Key + R চাপুন Run ডায়ালগ বক্স আসবে, temp লিখে এন্টার করুন। একটা উইন্ডো আসবে এখান থেকে সবগুলো ফাইল ডিলিট করুন।
• প্রত্যেকটি ড্রাইভের উপর মাউসের রাইট ক্লিক করে প্রপারটিজ এ যান এবং ডিস্ক ক্লিনআপ করুন। এখন আপনার কম্পিউটারের গতি আগের চেয়ে অনেকগুন বেড়ে যাবে।
• Windows Key + R চাপুন Run ডায়ালগ বক্স আসবে, tree লিখে এন্টার করুন।

Tips & Tricks-2
আপনার পিসি সম্পূর্ণভাবে চালু না হওয়া পর্যন্ত কোন Program/Application চালু করবেননা।
Tips & Tricks-3
ডেক্সটপ ওয়ালপেপার হিসেবে খুব বড় সাইজের ইমেজ ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। ডেক্সটপে প্রয়োজনের বেশী সর্টকাট রাখবেননা। কারন ডেক্সটপে রাখা সর্টকাটগুলো র্যাম ব্যবহার করে।

Tips & Tricks-4
কম্পিউটারের র্যাম কম থাকলে কম্পিউটার স্লো হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে ভার্চুয়াল র্যাম বাড়িয়ে কম্পিউটারের গতি কিছুটা বাড়ানো যায়। এর জন্য My Computer এ মাউসের রাইট ক্লিক করে Properties এ যান- Advanced System Settings এ যান Performance এর Settings এ যান Advanced ট্যাব এ ক্লিক করুন, Change -এ ক্লিক করুন এবার Initial size x Maximum size এ ইচ্ছা মত সাইজ লিখে Set এ ক্লিক করে Ok করুন।

Tips & Tricks-5
অনেক সময় আমাদের পিসির পাওয়ার বাটনে সমস্যা হলে কম্পিউটার চালু করতে পারিনা। এ ক্ষেত্রে আপিনি কীবোর্ডের সাহায্যে কম্পিউটার চালু করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে প্রথমে কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় Del কী চেপে Bios সেটআপ এ প্রবেশ করতে হবে। তারপর power management setup সিলেক্ট করে এন্টার করুন। এবার power on my keyboard সিলেক্ট করে এন্টার করুন। এরপর পাসওয়ার্ড নির্বাচন করে এন্টার দিন। এরপর কোন একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে সেভ করে বেরিয়ে আসুন। এখন কীবোর্ড থেকে সেই পাসওয়ার্ড চেপে কম্পিউটার চালু করতে পারবেন।

Tips & Tricks-6
অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় আমাদের কম্পিউটারের স্টার্ট মেনু আসতে দেরি হয় বা লোকাল ডিস্ক ওপেন হতে দেরি হয়। এই সমস্যা সমাধান করতে যা করতে হবে- কীবোর্ড থেকে Windows Key + R চাপুন। Run ডায়ালগ বক্স আসবে এখনে Regedit.exe লিখে Ok দিন। একটি উইন্ডো ওপেন হবে। এখান থেকে HKEY_CURRENT_USER এ ক্লিক করুন নিচে ড্রাপডাউন থেকে Control Panel এ ক্লিক করুন। এরপর নিচে ড্রাপডাউন থেকে Desktop সিলেক্ট করুন। Desktop সিলেক্ট থাকা অবস্থায় ডান পাশ থেকে MenuShowDelay এর উপর ডাবল ক্লিক করে Value Data 0 করে OK দিন। কম্পিউটার রিস্টার্ট দিন।

Tips & Tricks-7
যে কোন Program/Application ক্লোজ করার পর আপনার ডেক্সটপে গিয়ে কীবোর্ড থেকে F5 চেপে রিফ্রেস করে নিন। যা আপনার কম্পিউটারের র্যাম হতে অব্যবহৃত ফাইল রিমুভ করে দিবে।
Tips & Tricks-8
আপনার কম্পিউটারের হার্ডডিস্কে ২/৩টি Partition করুন। ২য় বা ৩য় Partition এ বড় বড় সফ্টওয়্যারগুলো ইন্সটল করুন। Windows এর জন্য পারলে পুরো C ড্রাইভ খালি রাখুন। কম্পিউটারের ভাল ফারফর্মেন্স পাবেন।

মার্কেটারদের জন্য সেরা ১০০টি টুলসের লিস্ট
এই লিস্টটি সেইভ করে রাখুন, শেয়ার করুন এবং আরো বেশি একটিভিটি বৃদ্ধি করুন! ! এতে করে তাদেরও কাজে লাগবে ।
1. পোস্ট শিউডিউল করার টুলস
Buffer
Later
TweetDeck
SocialOomph
Friends+Me
Crowdfire
Hootsuite
ScoopIt
2. আপনার কাজগুলোকে অর্গানাইজ করার টুলস
Trello
Station
Slack
Uberconference
Asana
Hellosign
Dropbox
Evernote
3. অ্যানালাইজিং টুলস
Google Analytics
Cyfe
Databox
Dasheroo
ChartMogul
4. কীওয়ার্ড খোঁজার টুলস
Displaypurposes
Google Keyword Planner
Answerthepublic
Keyword Tool
Meta Tag Extractor
Keyword Eye
SpyFu
Ubersuggest
Moz
5. সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট টুলস
Embedsocial
Facebook Debug
Tweriod
Mustbepresent
Likealyzer
Fanpage Karma
Barometer
SharedCount
BuzzBundle
6.পাবলিকেশন টুলস
Expertise Finder
GlobalExperts
Smedian
7. রাইটিং টুলস
Hemingway App
Coschedule Headline Analyzer
Grammarly
Multitran
8. এসইও টুলস
Screaming Frog
Peek
Google Search Console
SEOquake
Serprobot
Segment
Copyscape
Google’s Mobile-Friendly Test
9. ইমেইল মার্কেটিং টুলস
MailChimp
SendGrid
Beefree
Neverbounce
Mail-tester
Streak
Hubspot Email Signature Generator
Putsmail
Share Link Generator
FreshMail
Stripo
Sendinblue
10. ওয়েবসাইট অডিটিং টুলস
Mixpanel
SimilarWeb
GTmetrix
Pingdom
Varvy
WebPageTest
Website Grader
Google Developers PageSpeed
Siteliner
11. ডিজাইন টুলস
Crello
Freelogoservices
Animoto
Venngage
Google Fonts
WhatFont
Tiny Png
Iconfinder
DeGraeve
Canva
PlaceIt
12. লিড জেনারেশন টুলস
Sumo
Drip
Hubspot CRM
Freshsales
Zoho CRM
13. রিসার্চ টুলস
FollowerWonk
Feedly
Hubspot Blog Ideas Generator
Google Scholar
Portent
Content Row
Latest is
Alltop
Google Trends
-----------------------------------------
HAPPY DIGITAL MARKETING

Most usable' Abbreviation of some SEO related terms, keep in mind.

প্রমাণের জন্য পোস্ট। ধন্যবাদ।

আসসালামু আলাইকুম, আপনাদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ SEO Tips নিচে দেওয়া হলো।

Keyword part

1.Keyowrd short tail

2.Long tail keyword

3.LSI keyword

4. K G R

On Page part

1.Yeost plaguing for SEO

2.title and article optimize

3.internal and external morover anchor

4.image and alt text

5.video in article

6. keyword in meta and title

7.post link optimize

technical part

1.Yeost plaguing

2.Sitemap.xml

3.Robots.txt

4.Google search console a to z

5.Google anylitics a to z

6. website speed up

7.mobile friendly test

8.301 & 302 redirect

9.Canonical tag

10.Sceama

🔥Keyword Research Basic:

✅1.কীওয়ার্ড কাকে বলে? (What is keyword?)
উওরঃ কী-ওয়ার্ড হচ্ছে এক প্রকার আইডিয়া এবং টপিক যা একটি কন্টেন্ট সম্পর্কে ধারণা দিয়ে থাকে। এসইও এর ক্ষেত্রে একজন ইউজার ভিবিন্ন প্রকার সার্চ ইঞ্জিনে যে সমস্ত শব্দ বা শব্দগুচ্ছ লিখি সার্চ করে থাকে, তাকেই কী-ওয়ার্ড বলে।

Keywords are ideas and topics that give an idea about a piece of content. In terms of SEO, all the words or phrases that a user searches in various types of search engines are called keywords.

✅প্রধানত কীওয়ার্ড দুই প্রকার যথা: ( Mainly there are two types of keywords likes:)
✔️লংট্রেইল কীওয়ার্ড ( Longtrail keyword )
✔️শর্ট টেইল কীওয়ার্ড ( Short tail keyword )

✅2. লংট্রেইল কীওয়ার্ড কাকে বলে ?
What is long trail keyword?

উওরঃ যে সব কীওয়ার্ডগুলিতে ৩টির বেশি শব্দ বিদ্যমান থাকে সে সব কীওয়ার্ডগুলিকে Long-tail Keyword বলে। Long-tail Keyword-গুলি সাধারণত Short-tail Keyword-গুলির চেয়ে অনেক বেশি কোনো বিষয়কে উপস্থাপন করে। যেমন: “places to visit in Bangladesh“এটি একটি Long-tail Keyword.

The keywords that have more than 3 words are called Long-tail Keywords. Long-tail keywords usually represent a lot more content than short-tail keywords. For example: “places to visit in Bangladesh” is a long-tail keyword.

3. শর্ট টেইল কীওয়ার্ড কাকে বলে ?
What is short tail keyword?

উওরঃ শর্ট টেইল কীওয়ার্ড হলো তিন বা তারচেয়ে কম শব্দের কীওয়ার্ড। ধরা যাক আপনি ‘চাকরি ইন্টার্ভিউ’ লিখে সার্চ দিলেন গুগলে। এখানে ‘চাকরির ইন্টার্ভিউ’ হলো শর্ট টেইল কীওয়ার্ড, কারণ এতে মাত্র দুটো শব্দ রয়েছে।

শর্ট টেইল কীওয়ার্ডের সার্চ ভলিউম বেশি। পাশাপাশি কম্পিটিশনও অনেক বেশি হয়ে থাকে।

Short tail keywords are keywords of three words or less. Let's say you typed 'job interview' and searched on Google. Here 'job interview' is the short tail keyword, as it consists of only two words.
Short tail keywords have high search volume. Besides, the competition is very high.

✅4.কীওয়ার্ড রিসার্চ কাকে বলে ?
What is keyword research?
উওরঃkey word research হলো এক ধরনের গবেষনা বা অনুসন্ধান যার মাধ্যামে টার্গেটেড অডিয়ান্সকে খুজে বের করা যায়।অর্থাত কনটেন্টের মার্কেটিং করার জন্য যখন অডিয়ান্সকে বিচার বিশ্লেষন করে টার্গেটেড কীওয়ার্ড খুজে বের করা হয়, তখন তাকে কীওয়ার্ড রিসার্চ বলে।

Keyword research is a type of research or search through which the target audience can be found. That is, when the target keyword is found by judging the audience for content marketing, it is called keyword research.

✅5. Google suggested কীওয়ার্ড কাকে বলে ? What are Google suggested keywords?

উওরঃ যখন আমরা গুগল সার্চে কোন শব্দ বা কীওয়ার্ড লিখি তখন গুগল আমাদের সেই কীওয়ার্ড বা শব্দের সাথে জডিত যে সকল কীওয়ার্ড দেখায় তাকে আমরা গুগল সাজেসটেড কীওয়ার্ড বলি।

When we write a word or keyword in Google search, Google shows us all the keywords associated with that keyword or word, we call it Google Suggested Keyword.
6.Google monthley সার্চ ভলিউম কাকে বলে ? (What is Google monthly search volume?

উওরঃ একটা নির্দষ্ট লোকেশান থেকে একটা Specepik কীওয়ার্ড লিখে মাসে যতবার সার্চ করা হয় তাকে ওই কীওয়ার্ডের মাসিক সার্চ ভলিউম বলে।

The number of times a month a Specepik keyword is searched from a specific location is called the monthly search volume of that keyword.

✅7.KD বা keyword difficulty বলতে কী বুঝায় ? (What does KD or keyword difficulty mean?

উওরঃ কোন কীওয়ার্ড গুগলের frist page আনা বা Rank করা কতটা কঠিন বা সহজ তার প্যারামিটার কে KD বা keyword difficulty বলে।
The parameter of how difficult or easy it is to get or rank a keyword on the first page of Google is called KD or keyword difficulty.

✅8.keyword difficulty কয় প্রকার ? How many types of key word difficulty?
উওরঃকীওয়ার্ড ডিফিকাল্টি চার প্রকার যথা: There are four types of keyword difficulty. This is :
✔️Easy: (0-10)
✔️Medium (11-30)
✔️Hard (31-70)
✔️Very hard (71-100)

9.Profitable keyword কাকে বলে? ( What is Profitable keyword?
উওরঃ যে কীওয়ার্ডের লো-কম্পিটিটিভ এবং হাই ডিমান্ডিং সার্চ ভলিউম থাকে তাকে Profitable key word বলে।
The keyword that has a low-competitive and high-demanding search volume is called the Profitable keyword.

✅10.কীওয়ার্ড রিলিভেন্সি কাকে বলে? ( What is keyword relevance?
উওরঃমূল কীওয়ার্ডের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ন অথবা মূল কীওয়ার্ডের সাথে হেল্পফুল শব্দসমূহকে কীওয়ার্ড রিলিভেন্সি বলে।

Words that are compatible with the original keyword or helpful with the original keyword are called keyword relevance.

✅11.Search intend কাকে বলে, এবং Search intend কত প্রকার ও কি কি?
What is Search Intend, and what are the types of Search Intend?
উওরঃ গুগলে কোন কিছু লিখে সার্চ করার পিছনে যে উদ্দেশ্য থাকে তাকে সার্চ ইনটেন্ট বলে।

The intention behind searching for something by typing in Google is called search intent.

সাধারনত তিন ধরণের ইন্টেন্ড কি-ওয়ার্ডের দেখতে পাওয়া যায়- ( There are generally three types of Intended keywords to see-
✔️ট্রানজেকশনাল ( Transactional )
✔️নেভিগেশনাল ( Navigational )
✔️ইনফরমেশনাল ( Informational )

✅12.ট্রানজেকশনাল Intend
উওরঃযে ধরণের কি-ওয়ার্ড সরাসরি কোন কিছু কেনার উদ্দেশ্যে সার্চ করা হয়, তাকে বলা হয় ট্রানজেকশনাল ইন্টেন্ট কি-ওয়ার্ড। যেমন ‘Size 10 red sneakers under 80 dollars, where can i sign up for cheap flight alerts’ ইত্যাদি।
The type of keywords that are searched for directly with the intention of buying something is called transactional intent keywords. Like 'Size 10 red sneakers under 80 dollars, where can i sign up for cheap flight alerts' etc.

✅13.নেভিগেশনাল Intend
উওরঃকোন কিছু নেভিগেট করার মত অর্থাৎ খোঁজাখুঁজি মূলক কি-ওয়ার্ড গুলোকে বলা হয়ে থাকে নেভিগেশনাল ইন্টেন্ড কি-ওয়ার্ড। যেমন, (what is serp, Barack Obama twitter’ ইত্যাদি।

Keywords that are used to navigate something are called navigational intent keywords. For example, (what is SERP, Barack Obama's Twitter, etc.

✅14.ইনফরমেশনাল Intend
উওরঃএটি খুব সহজ ভাবেই অনুমেয়, সাধারণত আমরা কোন কিছু খুঁজতে, জানতে যে ধরণের কি-ওয়ার্ড ব্যবহার করি, সেটাই ইনফরমেশনাল ইন্টেন্ড কি-ওয়ার্ড। যেমনঃ ‘Where is Cox’s Bazar, What is seo’ ইত্যাদি।

It is very easy to imagine, usually the type of keyword we use to find something, to know, is the informational intent keyword. For example: 'Where is Cox's Bazar, What is seo' etc.

ইনস্টাগ্রামের সাহায্যে আইডিয়াল ক্লায়েন্ট কমিউনিটি বিল্ডআপ করবেন কিভাবে?
একজন ফ্রিল্যান্সার যদি লং-টার্মের জন্য একটা স্টেবল ক্যারিয়ার বিল্ডআপ করতে চান, তাহলে তাকে অনলাইন মার্কেটপ্লেসের বাইরে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম থেকে কিভাবে ক্লায়েন্ট জেনারেট করতে হয় সে প্রসেস সম্পর্কে নলেজ রাখতে হয়। ক্লায়েন্ট জেনারেট করার জন্য ফেসবুক গ্রুপ, লিংকডইন কিংবা ইনস্টাগ্রাম ইত্যাদি প্ল্যাটফর্ম বেশ ইফেকটিভ। তবে আমাদের দেশের ফ্রিল্যান্সাররা কিন্তু ইনস্টাগ্রাম থেকে কিভাবে নিজেদের ফ্রিল্যান্সিং বিজনেসের জন্য ক্লায়েন্ট পেতে পারেন, সে সম্পর্কে খুব একটা বেশি জানেন না৷
যদি ইনস্টাগ্রাম নিয়ে একটু বলতে যাই, এই প্ল্যাটফর্মটা গোটা বিশ্বের সবচাইতে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়াগুলোর মধ্যে একটা৷ বিভিন্ন দেশের সেলিব্রিটি এবং বিজনেস ওউনাররা সবার কাছে নিজেদের পরিচিতি বাড়াতে অর্থাৎ ব্র্যান্ডিং করতে ইন্সটাগ্রামের সাহায্য নিয়ে থাকেন৷
এর পাশাপাশি ইনস্টাগ্রামকে কাজে লাগিয়ে সঠিক কিছু স্ট্র‍্যাটেজি ফলো করার মাধ্যমে এখান থেকে ফ্রিল্যান্সিং বিজনেসের জন্য আইডিয়াল ক্লায়েন্ট কমিউনিটি বিল্ডআপ করা পসিবল।কি? আরো ডিটেইলে জানতে ইচ্ছা করছে তাইতো? কোনো চিন্তা নেই, কারণ আজকে আমি সবার জন্য আলোচনা করব কিভাবে সঠিক উপায়ে ইনস্টাগ্রামকে কাজে লাগিয়ে একজন ফ্রিল্যান্সার এনগেজড আইডিয়াল ক্লায়েন্ট কমিউনিটি বিল্ডআপ করতে পারবেন এবং সাকসেস অ্যাচিভ করতে সক্ষম হবেন।
যারা আইডিয়াল ক্লায়েন্ট নামক টার্মটার সাথে পরিচিত নন, তাদের জন্য লেখার শুরুতেই চলুন জেনে নেয়া যাক আইডিয়াল ক্লায়েন্ট বলতে কী বোঝায়। আইডিয়াল ক্লায়েন্ট হলো কোন বিজনেসের এমন কিছু লয়াল ক্লায়েন্ট যারা সেই বিজনেস থেকে বারবার সার্ভিস নিয়ে থাকেন এবং একই সাথে তারা সেই বিজনেসকে অন্যদের কাছে রেফার করার মাধ্যমে প্রমোট করে থাকেন। যেকোনো বিজনেসের ব্র্যান্ডিং বাড়াতে এবং বেশি বেশি সেল জেনারেট করতে এই ধরনের ক্লায়েন্টদের ভূমিকা অনেক কার্যকরী। একারণেই যদি একজন ফ্রিল্যান্সার হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার একটা এনগেজড আইডিয়াল ক্লায়েন্ট কমিউনিটি থাকা কিন্তু ম্যান্ডেটরি৷
এবার আসা যাক আজকের লেখার আসল অংশে।
যখন ফ্রিল্যান্সাররা ইন্সটাগ্রামের মাধ্যমে তাদের নিশের ওপর বেইজ করে আইডিয়াল ক্লায়েন্ট কমিউনিটি বিল্ড আপ করতে যান, তখন তারা মনে করেন, তাদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে যত বেশি ফলোয়ার থাকবে, ক্লায়েন্ট পাওয়াও ততই সহজ হয়ে যাবে। অর্থাৎ সহজ কথায় তারা মনে করেন "যত বেশি ফলোয়ার, ততবেশি ক্লায়েন্ট। " তখন তারা ফলোয়ার বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন র‍্যান্ডম অ্যাকাউন্টের সাথে কানেক্ট হতে থাকেন এবং বুস্ট করার মাধ্যমে বিভিন্ন ফেইক ফলোয়ার দিয়ে নিজেদের ফলোয়ার লিস্ট বাড়াতে থাকেন।
কিন্তু আসল ব্যাপারটা হচ্ছে ইন্সটাগ্রামের মাধ্যমে আইডিয়াল ক্লায়েন্ট কমিউনিটি বিল্ড আপ করার জন্য অ্যাকাউন্টে ফলোয়ারের সংখ্যা সেভাবে ম্যাটারই করে না। যদি কম সংখ্যক ফলোয়ার থাকে এবং তাদের সাথে প্রোপারলি কানেকশন বিল্ড আপ করতে পারেন, তাহলে দেখতে পাবেন সেই কম সংখ্যক ফলোয়ারের মধ্যে থেকেই আইডিয়াল ক্লায়েন্ট পেয়ে যাবেন৷ অন্যদিকে যদি অ্যাকাউন্টে হাজার হাজার ফলোয়ার থাকে কিন্তু তাদের সাথে কোন কানেকশন না থাকে, তাহলে কিন্তু কখনোই আইডিয়াল ক্লায়েন্ট পাওয়া পসিবল হবে না।
এ কারণে কখনোই ফলোয়ারের সংখ্যা বাড়ানোর দিকে ফোকাস করা যাবেনা। বরং ইনস্টাগ্রামের ফলোয়ার এবং যাদের ফলো করছেন তাদের কোয়ালিটি কেমন, একইসাথে তাদের সাথে কিভাবে প্রোপার কানেকশন মেইনটেইন করা যায় সেই বিষয়ে ফোকাস রাখতে হবে।
এবার আসা যাক কিভাবে আইডিয়াল ক্লায়েন্টদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট খুঁজে পেতে পারবেন সে সম্পর্কে। এই কাজটা করার জন্য শুরুতেই প্রোপার রিসার্চ করে নেয়া প্রয়োজন। আইডিয়াল ক্লায়েন্টদের প্রোফাইল খুঁজে পেতে হলে হ্যাশট্যাগের সাহায্য নিতে পারেন। সবাই নিশ্চয়ই জানেন ইনস্টাগ্রামের পোষ্টের রিচ বাড়ানোর জন্য হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করা হয়। শুরুতে রিসার্চের মাধ্যমে ফাইন্ড আউট করার চেষ্টা করুন যারা আইডিয়াল ক্লায়েন্ট হতে পারেন তারা কোন হ্যাশট্যাগ গুলো ইউজ করতে পারেন। এরপর সেই হ্যাশট্যাগ গুলোর মাধ্যমে সার্চ করে তাদের প্রোফাইল খুঁজে বের করুন এবং তাদের ফলো করুন।
এর পাশাপাশি ইনস্টাগ্রামে সার্চ করে এমন কিছু মানুষের প্রোফাইল খুঁজে বের করার ট্রাই করুন, যারা অলরেডি আপনার কম্পিটিটরদের সাথে কানেক্টেড রয়েছেন। কারণ যারা আপনার কম্পিটিটরদের সাথে কানেক্টেড রয়েছেন তারাই কিন্তু আপনার আইডিয়াল ক্লায়েন্ট কমিউনিটিতে ইনক্লুডেড হতে পারেন।
যখন আইডিয়াল ক্লায়েন্ট হতে পারেন এমন কিছু মানুষের ইন্সটাগ্রাম অ্যাকাউন্ট খুঁজে পেয়ে যাবেন, তারপরের কাজটাই হচ্ছে তাদের সাথে জেনুইন রিলেশনশিপ বিল্ড আপ করার চেষ্টা করা। আর এ রিলেশনশিপ বিল্ড আপ করার জন্য তাদের সাথে সঠিকভাবে ইন্টার‍্যাক্ট করতে হবে। এতে করে নিজের সাথে তাদের এনগেজ করতে পারবেন, যা পরবর্তীতে সুফল বয়ে আনবে।
এখন প্রশ্ন হলো এই কাজটা কিভাবে করবেন? এই কাজটা কিন্তু একদমই কঠিন নয়। সবার প্রথমে তাদের ইনস্টাগ্রামের পোস্টে লাইক দিন। পাশাপাশি তাদের পোস্টের ক্যাপশন পড়ে অথবা ছবি দেখে নিজের থটস কী সেটা ডিটেইলে কমেন্ট বক্সে শেয়ার করতে পারেন৷
মনে রাখবেন, একটা থটফুল কমেন্টই একজন ফ্রিল্যান্সারকে তার আইডিয়াল ক্লায়েন্টদের সাথে এনগেজ করতে অনেকটা হেল্প করে। কারণ যখন কেউ আপনার কমেন্ট পড়বেন, তখন তিনি বুঝতে পারবেন যিনি কমেন্ট করেছেন তিনি যথেষ্ট সময় নিয়েই পোস্টটা পড়েছেন বা ছবিটা নোটিস করেছেন৷ তখন তিনিও আপনার সাথে ইন্টার‍্যাক্ট করতে ইন্টারেস্টেড ফিল করবেন।
কমেন্ট করার পাশাপাশি চাইলে সেসব মানুষকে ইনবক্সেও নক করতে পারেন। তবে কখনোই ইনবক্সে কনভারসেশনের শুরুতেই নিজের সার্ভিস সেল করার চেষ্টা করবেন না। কাউকে ইনবক্স করার সময় একটা স্পেশাল ট্যাকটিক ফলো করতে হবে। সেটা হচ্ছে যাকে ইনবক্স করছেন তাকে বোঝাতে হবে যে আপনি তার সাথে কানেকশান বিল্ড আপ করার জন্য সত্যিকার অর্থেই ইন্টারেস্টেড।
তাই ইনবক্সে শুধু হাই-হ্যালো না করে তাদের প্রোফাইল এর কোন রিসেন্ট পোস্ট নিয়ে নিজের থটস বা ওপিনিয়ন শেয়ার করতে পারেন৷ এতে করে দেখতে পাবেন যাকে ইনবক্স করছেন তিনি আপনার সাথে কনভারসেশন কন্টিনিউ করবেন এবং এখান থেকেই ধীরে ধীরে সেই মানুষটার সাথে জেনুইন রিলেশনশিপ বিল্ডআপ হবে।
এভাবেই আইডিয়াল ক্লায়েন্টের সাথে রেগুলার বেসিসে কানেক্টেড থাকতে হবে, যাতে করে পরবর্তীতে তাদের কাছে নিজের সার্ভিস সেল করা পসিবল হয়। আর এনগেজিং আইডিয়াল ক্লায়েন্ট কমিউনিটি বিল্ড আপ করার অন্যতম মূলমন্ত্র হচ্ছে কনসিস্টেন্ট থাকা।
কোনোভাবেই একবার তাদের পোস্টে লাইক দিয়ে, কমেন্ট করে অথবা ইনবক্সে একবার টেক্সট দিয়ে থেমে থাকা যাবেনা। কেননা আরো অনেক ফ্রিল্যান্সারই কিন্তু এই মানুষগুলোকেই নিজেদের সার্ভিসের প্রতি অ্যাট্রাক্ট করার ট্রাই করেন। তাই, যদি একবার ইফোর্ট দিয়েই থেমে যান, তাহলে ওই ক্লায়েন্টদের নজরে আসতেই হিমশিম খেতে হবে।
তাই যাদেরকে আইডিয়াল ক্লায়েন্ট হিসাবে চিহ্নিত করবেন, তাদের পোস্টে নিয়মিত লাইক দিন, কমেন্ট করুন এবং একইসাথে ইনবক্সেও রেগুলার বেসিসে কনভার্সেশন করার ট্রাই করুন। এতে করে দেখতে পাবেন যখন নিজের সার্ভিসের মার্কেটিং করবেন, তখন তাদের কাছ থেকে সবার আগে পজিটিভ রেসপন্স পাবেন।
এটুকুই ছিলো ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমে আইডিয়াল ক্লায়েন্ট কমিউনিটি বিল্ডআপ করার গাইডলাইন। আশা করি যারা এতদিন ভাবতেন ইনস্টাগ্রাম থেকে ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্লায়েন্ট পাওয়া পসিবল নয়, তাদের ভুল ধারণা ভাংতে পেরেছি। তাই, যদি ইনস্টাগ্রামকে কাজে লাগিয়ে নিজের ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারে সাকসেস নিশ্চিত করতে চান, তাহলে আমার দেখানো এ গাইডলাইনগুলো ধৈর্য্য ধরে ফলো করতে থাকুন।