Alokito Ukhiya
Alokito Ukhiya is a daily news paper. We work with anti corruption. The Daily Alokito Ukhiya Works against of corruption.
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা জানিয়েছেন মৃণাল আচার্য্য
গত ৯ ডিসেম্বর কক্সবাজারের স্থানীয় দৈনিক পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালে প্রকাশিত "ঈদগাঁওতে কোটিপতি মাহাজনের হাতে জিম্মি দরিদ্র পরিবারের জমি ! " শীর্ষক সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন এবং উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে প্রতিবাদ ও ব্যাখা জানাচ্ছি।
আমি মৃণাল আচার্য্য, পিতা- অদীন্দু আচার্য্য। প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। আমি একজন প্রবীণ স্বর্ন ব্যাবসায়ী। দ্বীর্ঘ দিন ধরে সুনামের সাথে ব্যবসা করে আসতেছি। পূজা উদযাপন পরিষদ ঈদগাঁও উপজেলার সভাপতি হওয়ার পর থেকে যারা কমিটিতে স্থান পাইনি তারা সেই থেকে অদ্যবদি পর্যন্ত আমার বিরোধীতা করে আসছে। তারা নানান ফন্দি একে আমি এবং আমার পরিবারকে হয়রানি করে আসছে। সংবাদে আমাকে ভূমিদস্যু বানানোও হয়েছে। সংবাদটি সম্পূর্ন উদ্যেশ্য প্রণোদিত ও মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন আমাকে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার উদ্যেশ্যে। আমি দ্বীর্ঘদিন ধরে এ্যাকশনালি লিজ্ এবং সরকারি ডিসিআর মূলে দোকানের ভোগ দখলীয় মালিক হিসাবে দীর্ঘদিন ধরে আছি। সংবাদে মৃদুল কান্তি দে গংরা উক্ত জমির মালিক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু তাদের নামীয় কোন সৃজিত খতিয়ান নাই। উল্টো তারা ১৩৬নং- খতিয়ান দেখিয়ে জোরপূর্বক মালিকানা দাবি করছে যার কোন ভিত্তি নেই। জমির উপর নির্মিত পাকা ভবনটিও আমার টাকায় নির্মাণ করা। মালিকানা দাবি করা মৃদুল গংদের দখলও নাই, দলিল পত্রাদিও নাই, খতিয়ানও নাই। বিষয়টি হাস্যকরও বটে। জেলা দায়রা জজ আদালতের টেকনাফ কোর্টে চলমান অপ মামলা নং ২৭০/২১। মামলাটি শুনানির পর্যায়ে রয়েছে। এবং বি এস এর বিপরীতে মামলা নং ৩/৪, ২০১৭/১৮ সনের এ্যাকশনালি লিজ্ মূলে জমির মালিক আমি মৃণাল আচার্য্য।
প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যাকারী
মৃণাল আচার্য্য
পিতা- অদীন্দু আচার্য্য।
সত্ত্বাধিকারি - মুক্তা জুয়েলার্স।
সভাপতি- ঈদগাঁও উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদ।
ঈদগাঁওতে ভুমিদস্যু মৃণাল মহাজনের হাতে জিম্মি দরিদ্র পরিবারের জমি !
গিয়াস উদ্দীন গিয়াস :
কক্সবাজারের ঈদগাঁও বাজারের প্রবীণ স্বর্ন ব্যবসায়ী মৃদুল কান্তি দে গং এর পৈত্রিক সম্পত্তি দখল করে রেখেছে কোটিপতি মাহাজন মৃণাল আচার্য্য। মৃণাল আচার্য্য একসময় ভারাটিয়া ছিলো। ভাড়া চুক্তিনামাও সংরক্ষিত আছে মৃদুল কান্তি দে গং এর কাছে। ভাড়া চুক্তি নামায় বাজারের ব্যবসায়ী পরিমল দে এবং সাবেক মেম্বার বাবু্ল কান্তি দে সাক্ষী রয়েছেন। ২০১৫ সাল পর্যন্ত মৃণাল আচার্য্য ভাড়াটিয়া দোকান ভাড়া দিয়ে আসছিলো। ভোক্তভোগী মৃদুল কান্তি দে গংরা দরিদ্র ও অসহায় দূর্বল প্রকৃতির। ভাড়া চুক্তিনামা শেষ হওয়ার পরপরই হঠাৎ করে উক্ত জমিটির একসনা লীজ্ মূলে মালিক দাবি করে বসে মৃণাল আচার্য্য। যা দাড়ায় ভাড়াটিয়া হয়ে দোকান ভাড়া নিয়ে চলচাতুরি করে মালিক বনে যায় তিনি। ভোক্তভোগীরা তাকে ভুমিদস্যু হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। ভুমিদস্যু মৃণাল আচার্য্যকে সমাজচ্যুত করা হয়েছে বলে জানান সনাতনী সমাজের নেতৃবৃন্দরা।
বেশ কয়েকদিন ধরে দু পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ চলমান রয়েছে। গত বুধবার ভাড়া চাইতে গেলে মৃদুল গংরা হামলার শিকার হয়। ঘটনার দিন ঈদগাঁও কেন্দ্রীয় কালি মন্দিরের সভাপতি উত্তম রায় পুলক দুপক্ষকে থামিয়ে দিতে এগিয়ে এলে হেনস্তার শিকার হয় বলে জানা যায়।
ভোক্তভোগী পরিবার মৃদুল কান্তি দে গং এর কাছে থাকা দলিলপত্র পর্যালোচনা করে জানা যায়, সুরেন্দ্র চন্দ্র রায়, পিতা- ত্রিপুরা চরন রায়ের কাছ থেকে ১৯৪৪-৪৫ সনে নজির আহমদ, পিতা- আলীম উদ্দীন ক্রয় করেন। নজির আহমদ হতে ১৯৫২ সনে মোঃ সোলেমান, পিতা- হাজী আবু বক্কর এবং মোঃ সোলেমান হতে ১৯৬২ সালে ২৫৫৮ ও ২৫৫৯ কবলা দলীল মূলে এক শতক জমির মালিক ঈদগাঁও বাজারের তৎকালিন সুনামধন্য মুদি ব্যবসায়ী যতিন্দ্র মোহন দে। ঈদগাঁও মৌজার আরএস ১৩৬, এমআরআর ১৫৬, বিএস দাগ ৭৭৬৯। জমিটি পাকিস্তান আমলের চান্দিনা স্বত্বের রেকর্ডীয় মালিক যতেন্দ্র মোহন দে। পরবর্তীতে জমিটি বিএস জরিপে খাস হিসেবে রেকর্ড হয়। ২০১২ সালে জেলা প্রশাসনের বিরুদ্ধে বিএস সংশোধনী মামলা জেলা দায়রা জজ কোর্টে চলমান রয়েছে।
প্বার্শবর্তী নিউ লক্ষী জুয়েলার্সের মালিক টুন্টু আচার্য্য বলেন দোকানের আরএস, এমআরআর সূত্রে মালিক মৃদুল কান্তি গে গং। ভাড়াটিয়া হিসেবে মৃণাল আচার্য্য দ্বীর্ঘদিন ধরে থাকার পর হঠাৎ করে লিজ সূত্রে মালিক দাবি করছে। বাজুস ঈদগাঁও শাখার সাধারন সম্পাদক সুকুমার রায় এবং বিরোধীয় দোকানের প্বার্শবর্তী একতা গার্মেন্টস্ এর মালিক স্বপন কান্তি দেসহ বেশ কয়েকজন প্রবীন ব্যবসায়ীও একই মন্তব্য করেছেন। লক্ষী জুয়েলার্সের মালিক কমলেন্দু আচার্য্য বলেন তিনি ১৯৯২ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত ওই দোকানের একটি অংশের ভাড়াটিয়া ছিলেন। ভাড়াটিয়া হিসেবে মৃদুল কান্তি দে গংদের কাছে নিয়মিত ভাড়া দিতেন।
ঈদগাঁও কেন্দ্রীয় কালি মন্দিরের সভাপতি উত্তম রায় পুলক বলেন মৃণাল আচার্য্য পূজা উদযাপন পরিষদের নেতা হয়ে অন্যের জমি দখল করে, বিচারের নামে জামানত নিয়ে ব্যবসা করাসহ নানান অনিয়ম করে আসছে। অপকর্মের কারনে মৃণাল আচার্য্যকে সনাতনী সমাজচ্যুতও করা হয়েছে।
বাজার পরিচালনা কমিটির সাধারন সম্পাদক জানান মৃণাল আচার্য্য একজন মৃদুল কান্তি দে গংদের ভারাটিয়া। ভাড়া চুক্তিনামার কপি বাজার কমিটির অফিসে জমা আছে।
অভিযুক্ত মৃণাল আচার্য্য প্রতিবেদককে বলেন- মৃদুল কান্তি দে গংদের কোন স্বত্ত নাই। ভাড়া চুক্তি নামা অস্বীকার করে খাস জমি লিজ মূলে তিনি মালিক। মৃদুল গংদের পক্ষে যারা কথা বলছেন তাদের সবাইকে দালাল বলে আখ্যায়িত করেছেন।
ফুলছড়ি রেঞ্জের নাপিতখালী বিটের বনের গাছ কাটার সময় আটক ১
গিয়াস উদ্দিন ::
কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের ফুলছড়ি রেঞ্জের অওতাধীন নাপিতখালী বিটের মধ্যম নাপিত খালী
এলাকায় থেকে। বিভিন্ন প্রজাতির গাছ কাটার গোপন সংবাদ পেয়ে রেঞ্জ কর্মকর্তার নির্দেশে চৌকস বিট কর্মকর্তা নুর মোহাম্মদের নেতৃত্বে সঙ্গীয় স্টাফ সহ অভিযান পরিচালনা করেন।
সূত্রে জানা যায় অদ্য ০৩ /১২ /২০২৩ ইং তারিখে বিকাল আনু:৫:৩০ ঘটিকার সময়,একদল কাঠ পাচারকারী অবৈধভাবে মধ্যম নাপিতখালীর সৃজিত বন বিভাগের বাগানে ঢুকে গাছ কর্তনের সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিট কর্মকর্তার স্টাফ সহ অভিযান চালিয়ে এক জনকে ধৃত করে। বাকিরা কৌশলে পালিয়ে যায়,আটককৃত ব্যক্তির নাম জিয়াবুল করিম (প্রকাশ) জিয়াবু (বয়স আনু: ৩২) পিতা আব্দু শুক্কুর সাং পুর্ব বোয়ালখালি ০৫ নং ওয়ার্ড় ইসলামাবাদে বলে জানাযায়।
এই বিষয়ে বিট কর্মকর্তা নুর মোহাম্মদের সাথে কথা হলে তিনি জানান আমি বিশস্ত সংবাদমাধ্যমে জানতে পারলাম যে মধ্যম নাপিতখালী এলাকায় বিবিধ গাছ কাটিতেছে তৎখানাত রেঞ্জ কর্মকর্তার নির্দেশে সঙ্গীয় স্টাফ সহ অভিযান পরিচালনা করে একজন আসামি কে হাতে নাতে ধৃত করি এবং বন মামলা দাখিল করত: ঈদগাঁও আমলী আদালত কক্সবাজার কোর্ট এ সোপর্দ করি।
রেঞ্জ কর্মকর্তার সাথে কথা হলে তিনি বলেন। মধ্যম নাপিতখালী নামক এলাকায় গাছ কাটার কথা শুনে সাথে সাথে বিট কর্মকর্তাকে নির্দেশ দিয়ে পাঠাই। এবং গাছ চোরকে ধৃত করতে সক্ষম হই, পরে আইনি কাজ শেষ করে আদালতে সোপর্দ করতে নির্দেশ প্রদান করি।
ট্যালেন্ট পুল বৃত্তি পেয়েছেন পালংখালী চেয়ারম্যান এর মেয়ে মাহিয়া সুলতানা মাহিয়া ।
নিজস্ব সংবাদ:-
দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিচ্ছে থাইংখালী শিক্ষক পরিবার।
দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলার থাইংখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আজ ২রা ডিসেম্বর-২০২৩ইং অনুষ্ঠিত হয় বৃত্তি পরিক্ষা।
উক্ত বৃত্তি পরিক্ষা আয়োজন করেন থাইংখালী শিক্ষক পরিবার নামে একটি সংস্থা,এতে পালংখালী ইউনিয়ন এর প্রায় ৫শতাদিক শিক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করেন।
এর মধ্যেই অংশ গ্রহণ করেন পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদ এর মান্যবর চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন চৌধুরী ও জান্নাত আরা বেগম এর মেয়ে মাহিয়া সুলতানা মাহিয়া।
মাহিয়া সুলতানা থাইংখালী হলিচাইল্ড কেজি স্কুল থেকে এইবার ৫ম শ্রেণির ফাইনাল পরীক্ষা কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ণ হয়। মাহিয়া সুলতানা মাহিয়ার অনেকদিনের স্বপ্ন ছিল,সেই বৃত্তি পরিক্ষা দিবে,এই বৃক্তি পরিক্ষার আয়োজন করায়
বৃহত্তর থাইংখালী শিক্ষক পরিবার সহ সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন বৃত্তি পরিক্ষায় টেলেন্ট পুল বৃত্তি পেয়ে যিনি পিতা-মাতার মুখ উজ্জ্বল করেছে মাহিয়া সুলতানা মাহিয়া।
এবং পালং খালী ইউনিয়ন পরিষদ এর মান্যবর চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন চৌধুরী।
সে ও তার পিতা-মাতা সকল শিক্ষক ও দেশ বাসির নিকট দোয়া প্রার্থী।
কক্সবাজার জেলা আইনজীবী সমিতির সিনিয়র সদস্য এড. সাঈদ হোছাইন আর নেই!
শাকুর মাহমুদ চৌধুরী, উখিয়া থেকেঃ
কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার ৩ নং হলদিয়াপালং ইউনিয়নের মৌলবী পাড়া এলাকার শিকার পরিবারের সন্তান, সম্পর্কে আমার (চাচ্চু) কক্সবাজার জেলার আওয়ামী লীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মরহুম একে এম আহমদ হোছাইনের বড় ছেলে। কক্সবাজার জেলা আইনজীবী সমিতির সিনিয়র সদস্য এড. সাঈদ হোছাইন আজ রাত ১২:৩০ মিনিটের সময় ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ হয়ে হাসপালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ছিলেন।
হঠাৎ চাচ্চু'র মৃত্যুর খবর পেয়ে নিজেকে খুবই অসহায় মনে হলো। প্রার্থনা করি, মহান আরশের অধিপতি আল্লাহ্ পাক যেন আমার (চাচ্চু) কে জান্নাতুল ফেরদৌসের সর্বোচ্চ মকাম দান করেন। (আমিন)
এদিকে এডভোকেট সাঈদ হোছাইনের মৃত্যুর খবর পেয়ে উপজেলা প্রেসক্লাব-উখিয়া'র সভাপতি / সম্পাদকসহ অত্র ক্লাবের সকল সদস্য বৃন্দরা গভীর ভাবে শোকাহত ও শোক সমাপ্ত পরিবার-পরিজনদের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন জানিয়ে মহান আল্লাহ পাকের নিকট মরহুমের রুহে আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।
দেশের প্রথম সফল কোরাল মাছের হ্যাচারী পরিদর্শনে মৎস্য সচিব
বাংলাদেশে প্রথমবারের মত বেসরকারী খাতের হ্যাচারী গ্রীনহাউজ মেরিকালচার, কলাতলী, কক্সবাজার-এ সামুদ্রিক কোরাল বা ভেটকি মাছের কৃত্রিম প্রজনন সফলভাবে সম্পন্ন করেছে। গত ০৪ নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধায় তাদের এ সাফল্যে আসে যা ইতিমধ্যে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রচারিত হয়েছে। গ্রীনহাউজ মেরিকালচার হ্যাচারীর এ সফলতা সরেজমিনে প্রত্যক্ষ করার জন্য অদ্য ২৫ শে নভেম্বর ২০২৩ সকালে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নাহিদ রশীদ মহোদয়ের নেতৃত্বে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (পরিকল্পনা) জনাব মোঃ তোফাজ্জেল হোসেন, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জনাব খঃ মাহবুবুল হক, সাস্টেইনেবল কোষ্টাল এন্ড মেরিন ফিশারিজ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক জনাব মোঃ জিয়া হায়দার চৌধুরী, উক্ত প্রকল্পের উপ-প্রকল্প পরিচালক ডঃ শরিফুল আজম এবং কক্সবাজারের জেলা মৎস্য কর্মকর্তা জনাব বদরুজ্জামান ও অন্যান্য কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে একটি উচ্চ পর্যায়ের সরকারী প্রতিনিধিদল গ্রীনহাউজ মেরিকালচার হ্যাচারী পরিদর্শন করেছেন। পরিদর্শনকালে মৎস্য সচিব গ্রীনহাউজ মেরিকালচার-এর এই সাফল্যের জন্য হ্যাচারীর স্বত্বাধিকারী জনাব তারিকুল ইসলাম চৌধুরীকে সাধুবাদ জানান এবং এ সাফল্যের নেপথ্যে সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জনান। তিনি উল্লেখ করেন যে, দেশে প্রথমবারের জন্য এ সাফল্যের দাবিদার গ্রীনহাউজ মেরিকালচার এবং এর প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি প্রদানের যাবতীয় ব্যবস্থা নেযার জন্য মৎস্য অধিদপ্তরকে নির্দেশনা দেন। প্রতিনিধিদল গ্রীনহাউজ মেরিকালচার-এর সাফল্যের এই ধারাবাহিকতা বজায় রাখাসহ প্রান্তিক পর্যায়ে কোরাল মাছের পোনার নার্সারী ব্যবস্থাপনা, খাদ্য ব্যবস্থাপনা ও কোরাল মাছের চাষ তথা মেরিকালচার প্রযুক্তি সম্প্রসারনের জন্যেও গ্রীনহাউজ মেরিকালচারকে পরামর্শ দেন। মৎস্য সচিব ও মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ সম্পর্কিত সরকারের তরফ হতে গ্রীনহাউজ মেরিকালচারকে সব ধরনের সহযোগীতা প্রদানের আশ^াস দেন। উল্লেখ্য যে, গ্রীনহাউজ মেরিকালচার এর এই উদ্দ্যেগটি মৎস্য অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন সাস্টেইনেবল কোষ্টাল এন্ড মেরিন ফিশারিজ প্রকল্প হতে আংশিক গবেষণা অনুদান প্রাপ্ত।
কক্সবাজারে জাতীয় দৈনিক ভোরের চেতনা প্রত্রিকার
২৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
মোহাম্মদ নোমান
দেশে বহুল প্রচারিত এবং পাঠক প্রিয় জাতীয় দৈনিক ভোরের চেতনা প্রত্রিকার ২৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী বর্ণাঢ্য আয়োজনে উদযাপন করা হয়েছে। বোধবার বিকেলে শহরের দিল্লি কিচেন রেস্টুরেন্টের ২য় তলায় কনফারেন্স রুমে বেলা ৩.৩০ টায় কেক কাটা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি রাশেদুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে ও সদর প্রতিনিধি এ আর মোবারক হোছেন এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন স্টাফ রিপোর্টার ইফতেকারুল ইসলাম জুয়েল এবং রামু উপজেলা প্রতিনিধি মোহাম্মদ নোমান ও জেলা কোর্ট প্রতিনিধি রায়হান উদ্দিন এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয় ।উক্ত প্রতিষ্ঠা বাষির্কীতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ট্রাফিক বিভাগ) জনাব জসীম উদ্দিন,বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টুয়াকের সাধারণ সম্পাদক নুরুল কবির পাশা,উপকূলীয় সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি স.ম.ইকবাল বাহার, জাতীয় দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি জসিম উদ্দিন, সদর উপজেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি আরিফ উল্লাহ নূরী, দৈনিক মেহেদী পত্রিকার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক নাজিম উদ্দীন,দৈনিক আলোকিত উখিয়া পত্রিকার ব্যবস্থপনা সম্পাদক আমিনুল ইসলাম সাগর, দৈনিক গণসংযোগ পত্রিকার পরিচালনা সম্পাদক জাহেদ হােসেন ,দৈনিক আলোকিত উখিয়া পত্রিকার বার্তা সম্পাদক শাহ নেওয়াজ জিল্লু,দৈনিক আমাদের কক্সবাজার পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক আয়াছ রনি,জাতীয় দৈনিক বসুন্ধরা পত্রিকার কক্সবাজার প্রতিনিধি মাষ্টার মো: সেলিম,দৈনিক দৈনন্দিন পত্রিকার বার্তা সম্পাদক ইরফানুল হাসান,জাতীয় দৈনিক খবরের কাগজ পত্রিকার কক্সবাজার প্রতিনিধি মুহিব উল্লাহ মুহিব,জাতীয় দৈনিক আমার সময় এর কক্সবাজার প্রতিনিধি সাহেদ আলম হিরু এসময় জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকার বিভিন্ন স্তরের প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে আমন্ত্রিত অতিথিরা দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকা ২৫ বছরে পদার্পণ করায় পত্রিকার সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, নানা চড়াই-উৎরাই ও কন্টকাকীর্ণ পথ অতিক্রম করে ভোরের চেতনা আজ গণমানুষের মুখপাত্র পরিণত হয়েছে।সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। বিগত মেয়াদে দেশে ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার ব্যাপক সম্প্রসারণের মধ্য দিয়ে তথ্যনির্ভর সমাজ গঠনের পথ এগিয়ে নিচ্ছে সরকার। দেশে গণতন্ত্রের বিকাশ, লালন ও পরিচর্যায় গণমাধ্যমের ভূমিকা অনস্বীকার্য।অতীতের ধারাবাহিকতায় সাহসী, নির্মোহ ও বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা চর্চায় দৈনিক ভোরের চেতনা অব্যাহত ভূমিকা প্রশংসার দাবিদার।দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকাটি এখন সময়ে সাথে পাঠক প্রিয় হয়ে উঠেছে, আমরা আশাবাদী আগামীতেও বস্তু নিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে কক্সবাজারকে আরো পযর্টক বান্ধব করে তুলবে বিশ্বের কাছে। মোহাম্মদ শফিকুল ইসলামের সম্পাদনায় পত্রিকাটি দেশের এবং দশের অধিকার রক্ষায় ব্যাপক ভূমিকা পালন করবে।
ফুলছড়ি রেঞ্জের নাপিতখালী বন বিভাগের উচ্ছেদ অভিযান
গিয়াস উদ্দীন গিয়াস
কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের আওতাধীন ফুল ছড়ি রেঞ্জের নাপিত খালী বিটের পৃথক জায়গায় রেঞ্জ কর্মকর্তা নির্দেশনাই উচ্ছেদ অভিযান চালিয়ে বনের জায়গা দখল করে নির্মিতব্য একাধিক অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিয়েছে বিট কর্মকর্তা সহ স্টাফগন।
১৩/১১/২০২৩ ইং সকাল ৯টা থেকে দুপুর পর্যন্ত পৃথক স্থানে এ অভিযান চালানো হয় বলে জানিয়েছেন নাপিত খালী বিট কর্মকর্তা নূর মোহাম্মদ।
তিনি জানান, আমি গত ২৭/০৭/২০২৩ ইংরেজি হতে ফুলছড়ি রেঞ্জাধীন নাপিত খালী বন বিটের দায়িত্ব ভার গ্রহন করার পর হইতে বিভিন্ন সময় বন অপরাধের সাথে জড়িত এলাকার অপরাধ উদ্ঘাটন ও উচ্ছেদ সহ দায়ী ব্যাক্তিদের বিরুদ্ধে বন আইনে অদ্যাবদি ০৭ টি, পি,ও,আর বন মামলা এবং ৩ ইউ, ডি, ও, আর বন মামলা দাখিল করত ২( দুই)জন ধৃত আসামি কক্সবাজার কোর্ট ০৫ নং মহামান্য আদালতে সোপর্দ করি।
এবং সর্বশেষ নাপিতখালী বিটের বোয়ালখালী মৌজায় আব্দুল কাদের (প্রকাশ) কাদু নামের এক ব্যাক্তি পাকা ঘর নির্মাণের চেষ্টা করলে তা উচ্ছেদ পূর্বক পি ও,আর,বন মামলা দাখিল করি।এবং দুধু মিয়ার ঘোনা নামক এলাকায় মাঠির ঘর নির্মানের চেস্টা করলে রেঞ্জে কর্মকর্তার নির্দেশে বিটের স্টাফ হেডম্যান,এফ সিভির সদস্যদের নিয়ে অভিযান পরিচালনা করে ভেংগে ফেলি।
এতে বিভিন্ন সময়ে বন অপরাধের সাথে জড়িত ব্যাক্তিরা আমাকে নানা ভাবে বিভিন্ন প্রলোভনে প্রোলুভব্দ করে আসতেছে আমি তাতে সারা না দিয়াতে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা বিভ্রান্তিকর ষড়যন্ত্রের লিপ্ত হয়। আরো বলেন উর্ধতন কর্মকর্তার নির্দেশে বিটে টহল জোরদার সহ একজন মাত্র স্টাফ নিয়ে নিয়মিত টহলদান করে যাচ্ছি,
সকলের উদ্দেশ্য আমার একটা অনুরোধ যেখানে বন অপরাধ চোখে পরবে আমাকে বলবেন আমি যত দুর্ত সম্ভব ব্যবস্তা নিবো।
ফুল ছড়ি রেঞ্জ কর্মকর্তা হুমায়ূন আহমেদ বলেন, বনের জমির পরিমাণের বিপরীতে লোকবল কম। কিন্তু বনকে অবৈধভাবে ক্ষতবিক্ষত ও ভোগ করার লোকজন বেশি। সব দখলবাজ ও ক্ষমতাবানরা একীভূত হয়ে পাহাড় ও বন ধ্বংস করায় অনেক সময় অনেক কিছু বন বিভাগের অগোচরে থাকে। কিন্তু যখনই কোন পাহাড় কাটা ও বনে অবৈধ স্থাপনা পাকা দালান করার তথ্য আসে ততক্ষণাতই অভিযান চালানো হয়।
এবং বনখেকোদের জন্য আমরা জিরো টলারেন্স নীতিতে কাজ করি। পাহাড়ের আশপাশের সব পেশার লোকজনের সহযোগিতা পেলেই আমরা সফলভাবে কাজ করতে পারব, তাই সবার সহযোগিতা কামনা করেন তিনি
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
গত ১২ নভেম্বর দৈনিক মেহেদী পত্রিকায় প্রকাশিত 'নাপিত খালি বিট কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে চলছে পাহাড় কাটার মহোৎসব,
শিরোনামে সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদটি মিথ্যা বানোয়াট উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও ষড়যন্ত্রমূলক,
বিট কর্মকর্তা নুর মোহাম্মদ জানান, আমি নাপিত খালি বিটে আসার পর থেকে কিছু অসাধু দুষ্কৃতকারী লোকেরা মাটিকাটা ঘর করা সহ বিভিন্ন কাজ করার চেষ্টা করতে চাইলে আমি বাঁধা প্রদান করি। এবং তাদেরকে জানিয়ে দি-যে আমি নাপিতখালী বিটে কর্মরত থাকাকালীন কোন ধরনের মাটিকাটা অবৈধ স্থাপনা করতে দেয়া হবে না। এতে দুষ্কৃতকারীরা কেঁপে গিয়ে সংবাদ কর্মীদের মিথ্যা ও ভিত্তিহীন তথ্য দিয়ে আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে,
এতে সবার প্রতি অনুরোধ জানাচ্ছি কল্পিত কাহিনীনির্ভর অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হবেন না।
আমি ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
"আর নয় জেলা শহর; উন্নত মানের চিকিৎসা সেবা এখন কুতুপালংয়ে"
জামিন নামঞ্জুর করে কুখ্যাত সন্ত্রাসী হারুনকে কারাগারে পাঠালো আদালত।
জনমনে স্বস্তি বিরাজ!
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
বিগত ১২ ই অক্টোবর ২০২৩ ইং কক্সবাজার সদরের পিএম খালী ইউনিয়নের বাংলাবাজারস্থ নয়া পাড়ায় জমি দখল করতে গিয়ে রহমত উল্লাহর ছেলে কলেজ ছাত্র ইয়াসিন আরফাত ও ভাই প্রবাসী কেফায়েত উল্লাহ কে মরধর সহ দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করায় রহমত উল্লাহ বাদী হয়ে এর পরের দিন ১৩ই অক্টোবর২০২৩ইং তারিখ বাংলাবাজারস্থ দক্ষিণ নয়া পাড়ার আবুল হোসেন বলির ছেলে কুখ্যাত সন্ত্রাসী ভুমিদস্যু মোঃ হারুন ও তার সহযোগী একই এলাকার মৃত আলমগীরের ছেলে মোঃ নয়ন, আবুল হোসেন বলির ছেলে মোঃ মামুন, নেছার আহম্মদের ছেলে সুলতান আহম্মদ সহ অজ্ঞাত ২/৩ জনের বিরুদ্ধে কক্সবাজার সদর মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন।
উক্ত মামলার চার নম্বার আসামি সুলতান আহম্মদ কয়েকদিন আগে আত্মসমর্পণ করে জামিন নিয়ে এলাকায় এসে মামলার বাদীকে হুমকি ধমকি দিলেও ০৭ নভেম্বর ২০২৩ ইং তারিখ মামলার ১ও২নং আসামি হারুন ও নয়ন আত্মসমর্পণ করলে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠিয়ে দেন। এদিকে কুখ্যাত সন্ত্রাসী হারুন ও তার সহযোগী নয়ন কে জামিন না দেওয়ায় জনমনে স্বস্তি বিরাজ করছে অত্র এলাকায়।
খোজ নিয়ে জানাযায় সন্ত্রাসী হারুনের অত্যাচারে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী, সে বিভিন্ন সময় অপরাধ সংঘটিত করে অনেকবার জেল হাজতে গেলেও ফিরে এসে আবার একইভাবে তার সন্ত্রাসী কর্যক্রম চালিয়ে যায়। তার নামে হত্যা চেষ্টা, অপহরণ, চাদাবাজি সহ অসংখ্য মামলা রয়েছে, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কক্সবাজার সদর মডেল থানা জিআর ১৯৪/২০১৯, জিআর৭৮৭/২০১৮, জিআর ৮৩১/২০১৪, জিআর ৫৮২/২০১১, জিআর৩৮/২০১২, জিআর৩৮২/২০১২, থানা মামলা নং ৪৬-১৫/০৫/২০১২ইং।
এলাকাবাসীর দাবী সন্ত্রাসী হারুন সহ সকল সন্ত্রাসী কে আইনের যথাযথ প্রয়োগের মাধ্যমে শাস্তির ব্যবস্থা করা হউক।
দৈনিক আলোকিত উখিয়ার প্রকাশক মরহুম এডভোকেট একে আহামদ হোছাইন এর ৫ম মৃত্যু বার্ষিকীতে আমারা আলোকিত উখিয়া পরিবার থেকে জানাচ্ছি গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি। আল্লাহ মরহুমকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুক।
এবার বিপুল পরিমাণ ইয়াবা নিয়ে আটক হলো খরুলিয়ার এন আলমের ভাই সাহাব উদ্দিন
নিজস্ব প্রতিবেদক::
এবার বিপুল সংখ্যক ইয়াবা নিয়ে আটক হলো খরুলিয়ার কথিত শীর্ষ ধনী 'এন আলম ফিলিং স্টেশনের' স্বত্বাধিকারী এন আলমের চাচাতো ভাই সাহাব উদ্দীন প্রকাশ আমইজ্যা প্রকাশ আমরু। এসময় আভিযানিক দলের চোখ ফাঁকি দিয়ে কৌশলে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয় তার আরেক সহযোগী নুরুল হক।
সূত্রে জানা যায়- গত ৬ নভেম্বর সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে এন আলমের ভাই সাহাব উদ্দিনকে আটক করে। এসময় তার কাছ থেকে ১০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে বলে দাবী করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি)। তবে স্থানীয় সূত্র বলছে- সেখানে ১৮ হাজার পিস ইয়াবা ছিলো। উদ্ধারকৃত মাদকের ব্যাপারে কর্তৃপক্ষ সঠিক তথ্য দিচ্ছে না।
স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান- ঝিলংজার খরুলিয়াস্থ মহাসড়কের পাশে মেরিস্টোর নামে একটি দোকানের সামনে উক্ত মাদক বেচাবিক্রির সময় সাহাব উদ্দীন প্রকাশ আমইজ্যাকে আটক করে কর্তৃপক্ষ। এসময় সাহাবউদ্দীনের অপর সহযোগী সাবেক মেম্বার মৃত মনু মিয়ার পুত্র নুরুল হক পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।
প্রাথমিক ভাবে জানা যায়- খরুলিয়ার দুই সাবেক মেম্বার মৃত কবির আহমদের পুত্র সাহাব উদ্দীন ও মৃত মনু মিয়ার পুত্র নুরুল হক যৌথ ভাবে দীর্ঘদিন ধরে মাদক বিক্রি করে আসছে। সাহাব উদ্দীন আটকের ঘন্টাখানেক আগেও দুজনে মিলে আরও ২০ হাজার ইয়াবা বিক্রি করে ফেলে। পরে আরও ১৮ হাজার ইয়াবা বিক্রির সময় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের হাতে সাহাব উদ্দীন আটক হয়। একই সাথে থাকা নুরুল হক পালিয়ে যেতে সক্ষম হয় এবং আত্মগোপন করে।
এদিকে ১০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার দেখিয়ে হাতেনাতে আটক সাহাবউদ্দীনকে একমাত্র আসামী করে সদর মডেল থানায় একটি এজাহার জমা দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। অন্যদিকে সাহাব উদ্দীনের অন্যতম সহযোগী নুরুল হক পালিয়ে গেলেও তাকে আটকে কোনো ধরণের তৎপরতা দেখায়নি প্রশাসন। এমনকি সংশ্লিষ্ট মামলায় তাকে পলাতক হিসেবেও আসামী করা হয়নি। এঘটনায় স্থানীয় সচেতন মহলে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে ও নেতিবাচক আলোচনা সমালোচনা চলছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ- এর আগেও বিভিন্ন সময় এন আলমের ডজনাধিক নিকটাত্মীয় মাদক সহ আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর হাতে আটক হয়। তবে বরাবরের মতো আলোচনার বাইরে থেকে যান রহস্য মানব এন আলম। ধৃত আসামীরা জবানবন্দীতে বিভিন্ন সময় তাদের গডফাদার হিসেবে এন আলমের কথা বললেও আইনশৃঙ্খলাবাহিনীও তাকে আইনের আওতায় আনতে ব্যর্থ হচ্ছে বারবার।
জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের এক শীর্ষ কর্মকর্তা জানান- ধৃত আসামী এন আলম ফিলিং স্টেশন হয়ে বিভিন্ন গাড়িতে করে রাজধানী ঢাকা ও চট্টগ্রামে ইয়াবা পৌঁছে দেন বলে স্বীকার করেছেন।
এব্যাপারে জানতে চাইলে এন আলম ফিলিং স্টেশনের মালিক এন আলম প্রতিবেদককে জানান- তিনি সাহাবউদ্দীনকে চিনেন না। তবে সাইদুল নামে তার এক জেঠাতো ভাইয়ের ছেলে শীর্ষ মাদক কারবারি রয়েছে বলে তিনি দাবী করেন। এছাড়াও ফিলিং স্টেশনে সিসি ক্যামেরা রয়েছে এমনটি দাবী করে তিনি প্রতিবেদকের কাছে আরও দাবী করেন- প্রশাসন যেনো উক্ত সিসি ক্যামেরার ফুটেজ খতিয়ে দেখে ফিলিং স্টেশনে সাহাব উদ্দীন কিংবা নুরুল হকের যাতায়াত রয়েছে কীনা খতিয়ে দেখেন।
ধৃত মাদক কারবারি সাহাবউদ্দীনের সহযোগী পলাতক নুরুল হকের বিষয়ে জানতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের জেলা কর্মকর্তা রুহুল আমিনের দাপ্তরিক মুঠোফোন নাম্বারে একাধিকবার যোগাযোগ করা হয়। কিন্ত তিনি ফোন রিসিভ না করায় এব্যাপারে বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।
রামু সেনানিবাসে চারদিনের গল্ফ টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত
কক্সবাজারের রামু সেনানিবাসে অবস্থিত গল্ফ এন্ড কান্ট্রি ক্লাব অব কক্সবাজার চারদিনের তৃতীয় ঢাকা মার্কেন্টাইল কো অপারেটিভ ব্যাংক গল্ফ টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে। চারদিন ব্যাপী এই টুর্নামেন্টের আজ শুক্রবার ছিল সমাপনী দিন।
উক্ত প্রতিযোগিতায় দেশের বিভিন্ন অঞ্চল হতে সর্বমোট ৯০ জন পুরুষ গলফার এবং ৩০ জন মহিলা গলফার অংশগ্রহণ করেন। প্রতিযোগিতা শেষে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। রামু সেনানিবাসের সদর দপ্তর ১০ পদাতিক ডিভিশনের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং ও এরিয়া কমান্ডার কক্সবাজার এরিয়া মেজর জেনারেল মোঃ মাসুদুর রহমান, এনডিসি, পিএসসি উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন। এছাড়াও অনুষ্ঠানে চেয়ারম্যান, ডিএমসিবি, গ্রুপ ক্যাপ্টেন আবু জাফর চৌধুরী ও ডিএমসিবি এর উর্ধ্বতন কর্মকর্তা সহ কক্সবাজার অঞ্চলের সেনা অফিসার ও গলফার গন উপস্থিত ছিলেন।
ইউএনও'র ক্যাশিয়ার খ্যাত সিএ উত্তমকে সরাতে গলদঘর্ম ডিসি!
নিজস্ব প্রতিবেদক::
নানা অনিয়ম দুর্নীতি ও অবৈধ আর্থিক লেনদেনের অভিযোগে স্ট্যান্ড রিলিজ হয়েছিলেন কক্সবাজার সদর উপজেলার ইউএনও'র অফিস সহকারী উত্তম চক্রবর্তী। বদলী আদেশের ৬ মাস পেরিয়ে গেলেও এখনও পূর্বের চেয়ারেই বহাল তবিয়তে রয়েছেন তিনি। অফিস করার নামে দিব্যি চালিয়ে যাচ্ছে লুটপাট। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে এলে অসংখ্যবার চেষ্টা করেও অভিযুক্ত উত্তমকে সরাতে ব্যর্থ হয়েছেন তারা। এমনকি গলদঘর্ম খোদ ডিসিও। জেলা প্রশাসক শাহীন ইমরান গত দুই মাসে তিন থেকে চার বার বলার পরেও উত্তমকে তার বদলীকৃত কর্মস্থলে পাঠাতে পারেনি। অফিস আদেশ অমান্য করে সদর উপজেলাতেই গেড়ে বসে আছেন তিনি।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়- কক্সবাজার সদর উপজেলার ইউএনও মো. জাকারিয়া যোগদানের পর থেকে বিভিন্ন পর্যায়ের অনিয়ম দুর্নীতির সাথে জড়িয়ে পড়েন। এভাবে তিনি বিগত কয়েক বছরে বিপুল সংখ্যক অবৈধ আর্থিক লেনদেন করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। তাঁর এসব অনিয়মের কাজে প্রধান সহযোগী হিসেবে কাজ করেছেন অফিস সহকারী উত্তম চক্রবর্তী। উত্তমই মূলত ইউএনও জাকারিয়ার অবৈধ লেনদেনের প্রধান ক্যাশিয়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছে। ফলে উত্তমের হঠাৎই স্ট্যান্ড রিলিজ মেনে নিতে পারেননি ইউএনও। উত্তমের এই বদলি আদেশ ইউএনও'র জন্যও মারাত্মক অস্বস্তি ডেকে এনেছে। বিভিন্ন খাত থেকে উপার্জিত অবৈধ অর্থ সংগ্রহের জন্য উত্তমই ইউএনও জাকারিয়ার একমাত্র বিশ্বস্তজন বলে প্রচার রয়েছে।
ফলে উত্তমের বদলী আদেশ হলেও ইউএনও জাকারিয়া উক্ত অফিস আদেশ অমান্য করে নানা ধরণের ছলছাতুরির আশ্রয় নিয়ে উত্তম চক্রবর্তীকে তার নিজের অফিস সহকারী হিসেবে এখনও পর্যন্ত রেখে দিয়েছে। প্রায় ৬ মাস অতিবাহিত হতে চললেও নবাগত অফিস সহকারীকে কর্মে যোগদান করতে বাঁধা সৃষ্টি করে যাচ্ছেন ইউএনও জাকারিয়া ও উত্তম চক্রবর্তীর সিন্ডিকেট। তবে এসব অভিযোগের ব্যাপারে ইউএনও জাকারিয়ার দাবী- "উত্তম তার বদলীকৃত কর্মস্থলে চলে যাবেন। তার আগে পূর্বের কর্মস্থলের কাজগুলো নবাগতজনকে বুঝিয়ে দিতে একটু সময় লাগছে।"
উল্লেখ্য, উক্ত ইউএনও জাকারিয়া ও অফিস সহকারী উত্তম চক্রবর্তীর সিন্ডিকেট ইতিমধ্যে সদর উপজেলাধীন তিন হাটবাজারকে খাস কালেকশনে বাধ্য করে সরকারকে কোটি টাকা রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত করছে বলে অভিযোগ রয়েছে। কিছুদিন আগেও ইউএনও'র নাম ভাঙিয়ে কতিপয় ইউপি সদস্য বালু ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চাঁদাবাজি করে। এসব ব্যাপারে প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও ইউএনও সেই ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে কোনো ধরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। এছাড়াও বালু ব্যবসায়ীদের অভিযোগ- নিয়মিত মাসোয়ারা না পেলে তালিকাভুক্তদের বাদ দিয়ে মাঝে মাঝে লোক দেখানো অভিযান পরিচালনা করে ইউএনও জাকারিয়ার নেতৃত্বে উপজেলা প্রশাসন। এসময় বালু উত্তোলনের সরঞ্জামসহ পাচার কাজে ব্যবহৃত গাড়ি জব্দ করেন ঠিকই কিন্ত পরবর্তীতে সমঝোতায় আবার ছেড়েও দেন।
এছাড়াও ইউএনও এবং উত্তমের এই সিন্ডিকেট কক্সবাজার সদর উপজেলার প্রতিটি চেক পাশ করতে ২% হারে কমিশন কেটে নিয়ে থাকেন। সদরে কর্মরত শতাধিক এনজিও’র কর্মকর্তাদের কাছ থেকে বিপুল অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়ে কাজের অনুমোদন ও প্রকল্পের কাজের প্রত্যয়ন দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেন। যার ফলে এনজিওগুলো দায়সারা কাজ করে দাতাদের কাছ থেকে বিপুল টাকা হাতিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। এর ফলে দেশের সুনাম ক্ষুন্ন হচ্ছে এবং প্রকৃত উপকারভোগীরা বঞ্চিত হচ্ছে।
এবিষয়ে জানতে চাইলে জেলা প্রশাসক শাহীন ইমরান জানান- উত্তমকে তার নির্দিষ্ট কর্মস্থলে যেতে একাধিকবার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কিন্ত কেনো তাকে এখনও রেখে দেওয়া হয়েছে এটা খোঁজ নিয়ে জানতে হবে।
খুরুশকুল আশ্রয়কেন্দ্রে এক দুর্ধর্ষ পরিবারের কাছে জিম্মি ৬শ পরিবার
সমিতিপাড়ার শীর্ষ মাদক সম্রাজ্ঞী সাজেদা গ্রেফতার, স্বামী পলাতক
নিজস্ব প্রতিবেদক::
শহরের সমিতিপাড়ার চিহ্নিত মাদক ও পতিতা সম্রাজ্ঞী সাজেদা বেগম প্রকাশ সাজু ও তার ছেলে হত্যা মামলার এজাহার নামীয় আসামী ছোটনকে (২৫) গ্রেফতার করেছে কক্সবাজার মডেল থানা পুলিশ। এসময় সাজুর সাথে থাকা একাধিক মামলার আসামী রোহিঙ্গা রফিক পুলিশের সাথে হাতাহাতি করে পালিয়ে যায়।
৭ অক্টোবর (শনিবার) বিকাল ৩টায় খুরুশকুল আশ্রয়কেন্দ্রে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করে পুলিশ।
কক্সবাজার সদর মডেল থানার এস আই চিন্ময় বড়ুয়ার নেতৃত্বে এক আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এই দুই দুর্ধর্ষ আসামীকে গ্রেফতার করে।
জানা যায়- শহরের ১ নং ওয়ার্ডের সমিতিপাড়ায় দীর্ঘদিন ধরে মাদক ও পতিতা বাণিজ্য করে আসছে সাজেদা বেগম প্রকাশ সাজু এবং তার স্বামী রোহিঙ্গা রফিক। এসব কারণে উক্ত এলাকায় সামাজিক ভাবে প্রতিরোধের সম্মুখীন হলে তারা কৌশলে খুরুশকুল আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেয়। সেখানেও গড়ে তুলে ত্রাসের রাজত্ব। অন্ধকার জগতের এই দম্পতি ইয়াবা পাচার ও বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে পতিতা সরবরাহ করে আশ্রয়কেন্দ্রেও বিতর্কিত হয়ে উঠে। পাশাপাশি প্রতিবেশীদের সাথেও নানারকম সংঘাত ও সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এর জের ধরে খুরুশকুল আশ্রয়কেন্দ্র এলাকায় হত্যা, ছিনতাই ও গর্ভপাতের মতো একাধিক ঘটনা ঘটে। এসব ঘটনায় সাজু-রফিক দম্পতি ও তার প্রাপ্তবয়স্ক ছেলেরা সরাসরি জড়িত রয়েছে বলে এলাকাবাসীর দাবী।
এব্যাপারে কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুকনুজ্জামান জানান- আসামিদের বিরুদ্ধে একাধিক ওয়ারেন্ট রয়েছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। পরবর্তীতে তাদের কোর্টে চালান দেওয়া হয়েছে।
সংবাদ প্রকাশের জেরে পালংখালীর নিষ্ঠাবান সাংবাদিক দৈনিক আলোকিত উখিয়ার বিশেষ প্রতিনিধি নুরুল বশরের উপর অতর্কিত হামলা চালিয়েছে কথিত কৃষকলীগ নেতা মাসুদ। এসময় সাংবাদিক বশরের হাতে থাকা মোবাইল ও নগদ টাকা ছিনিয়ে নেয় মাসুদ ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা। দৈনিক আলোকিত উখিয়ার সম্পাদক মিজানুর রশিদ মিজান ও পরিচালনা পর্ষদ এঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। এবং অনতিবিলম্বে অভিযুক্ত মাসুদ সহ জড়িত অপরাপর সহযোগীদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনতে প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান।
বাড়ীতে ভেলিভারি নয়,স্বাস্থ্য কেন্দ্র হোক আত্মবিশ্বাস,'পিএইচডি' উদ্ধদ করন সভা অনুষ্ঠিত
জিয়াউল হক জিয়া,
কক্সবাজার সদর উপজেলার ভারুয়াখালী ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোগে বাড়ীতে ডেলিভারি বন্ধ করে সরকারের এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের লক্ষ্যে ইউনিয়নের সকল গ্রাম্য ধাত্রীদের নিয়ে ২১ সেপ্টেম্বর সকাল দশটায় ইউনিয়ন পরিষদ হলরুমে এক উদ্ধদ করন সভা অনুষ্ঠিত হয়, এতে সার্বিক সহযোগিতা করে পাশে ছিল পার্টনার্স ইন হেলথ এন্ড ডেভেলপমেন্ট (পিএইচডি) । ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব কামাল উদ্দিন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় পরিষদের সকল সদস্য/সদস্যা সহ আরো উপস্থিত ছিলেন পার্টনার্স ইন হেলথ এন্ড ডেভেলপমেন্ট(পিএইচডি)র ফিল্ড কোঃ অর্ডিনেটর মোঃ কামরুল হাসান, এসএসিএমও নাছিমা আক্তার, এফপিআই মোঃ মামুনুল করিম, আরটিএমআই এফএমও মোঃ সিফাতুল ইসলাম । সভায় গ্রাম্য ধাত্রীদের বাড়িতে ভেলিভারির বিভিন্ন সমস্যা/বিপদ সম্পর্কে জানানো হয়, চেয়ারম্যান ঘোষণা করেন যে সকল গ্রাম্য ধাত্রী বাড়ীতে ডেলিভারি বন্ধ করে সরকারের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন এ সহযোগিতা করবে তাদেরকে ইউনিয়ন পরিষদ এর পক্ষ থেকে সকল সুযোগ-সুবিধা প্রদানের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রদান করা হবে।
দুপুর দুইটায় কক্সবাজার সদর উপজেলার চৌফলদণ্ডী ইউনিয়নের সাগরমনি উচ্চ বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপানা কমিটির সদস্য ও শিক্ষকদের সাথে বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়নে ইউএনএফপিএ'র কারিগরি সহযোগিতায় হেলথ এন্ড জেন্ডার সাপোর্ট প্রকল্পের আওতায় এক এডভোকেসী সভা অনুষ্ঠিত হয়, সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ। এতে সভাপতিত্ব করেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোঃ নোমান, প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্কুল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ও এমইউপি মোঃ নাছির উদ্দিন, আরো উপস্থিত ছিলেন সাবেক এম ইউপি মোঃ রাসেল উদ্দিন, পার্টনার্স ইন হেলথ এন্ড ডেভেলপমেন্ট (পিএইচডি)র ফিল্ড কোঃ অর্ডিনেটর মোঃ কামরুল হাসান, এফপিআই সুভাষ চন্দ্র দে, স্বাস্থ্য সহকারী ফোরকান আহমদ।
সভায় বক্তারা দেশ ও সমাজ থেকে বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ করে মাতৃ মৃত্যু ও শিশু মৃত্যুর হার কমিয়ে আনার জন্য সকল শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি মূলক বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করতে বদ্ধপরিকর বলে জানান এবং প্রতি মাসে ঝরে পড়া কিশোর/কিশোরীদের বাড়ি পরিদর্শন করবেন বলে জানান।
মাতৃ মৃত্যু ও শিশু মৃত্যু রোধ কল্পে পিএইচডি’র মা সমাবেশ
জিয়াউল হক জিয়া,কক্সবাজার
কক্সবাজার সদর উপজেলার ভারুয়াখালী ইউনিয়নে ওয়াল্ড ব্যাংকের অর্থায়নে ইউএনএফপি’র কারিগরি সহযোগিতায় উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের সার্বিক তত্বাবধানে পার্টনার্স ইন হেলথ এন্ড ডেভেলপমেন্ট ( পিএইচডি)র উদ্যোগ হেলথ এন্ড জেন্ডার সার্পোট প্রকল্পের অধীনে এক মা ও কিশোরী সমাবেশ অনুষ্টিত হয় । ১৮ই সেপ্টেম্বর ভারুয়াখালী ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের হলরুমে সভা অনুষ্টিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা সহকারী পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো: হালিম উল্লাহ, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহিলা মেম্বার মনোয়ারা বেগম, বক্তব্য রাখেন মো: কামরুল হাসান ( ফিল্ড কো: অর্ডিনেটর, পিএইচডি ), জিয়াউল হক জিয়া । অনুষ্টান পরিচালনা করেন ইউনিয়ন পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শক মো: মামুনুল করিম । উক্ত মা ও কিশোরী সমাবেশে ইউনিয়নের গর্ভবতী মা ও কিশোরীদের রক্তের গ্রুপ নির্ণয়, সুগার পরীক্ষা সহ গর্ভকালীন সেবা প্রদান করা হয় এবং কিশোরীদের কৈশোরকালীন পরামর্শ প্রদান করা হয়। বক্তারা গর্ভবতী মায়েদের প্রাতিষ্টানিক ডেলিভারি এবং কিশোরীদের কৈশোরকালীন স্বাস্থ্য সেবার জন্য ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র ২৪/৭ সেবা প্রদান করে সরকারের স্থায়ীত্বশীল উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য প্রস্তুত বলে জানান।
সাদা পোশাকে ৩ দিন আগে তুলে নেওয়া নুরুল হামিদের খোঁজ মিলছে না!
বার্তা পরিবেশকঃ
নিজেদের ডিবি পরিচয় দাবি করা সাদা পোশাকে একদল ব্যক্তি গত ১৪ সেপ্টেম্বর বিকাল ৪:০০টার সময় কক্সবাজার সদর ভারুয়াখালী ইউনিয়নের বানিয়াপাড়া নিজ বাড়ি থেকে ওয়ার্কশপের মালিক উজির আলীর পুত্র নুরুল হামিদকে তুলে নিয়ে যায় ।
এ ঘটনার পর পেরিয়ে গেছে ৩দিন। কিন্তু হামিদকে এখনো কোনো আদালতে তোলা হয়নি কিংবা পরিবার তার কোনো খোঁজ পাচ্ছে না।
তার ভাই আব্দুল হামিদ ও নিখোঁজ এর স্ত্রী উম্মে হাবিবা বাড়িতে থাকা অবস্থানকালীন তাদের সামনে থেকে সাদা পোশাকে প্রায় ৭/৮ জনের একটি দল তাকে নিয়ে যায়। সাদা পোশাকধারী ব্যক্তিরা কোন পরিচয় বা নাম প্রকাশ করেননি। নিখোঁজ নুরুল হামিদের ভাই আব্দুল হামিদ জানাই, আমার ভাইকে একটি সাদা মাইক্রোবাস গাড়িতে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় যাহার গাড়ি নং চট্টমেট্রো-৫২-৫৭১৭। নিখোঁজ হামিদের মোবাইল নং ০১৮৪৬-৫৩৩৭৬৯ সংযোগ বন্ধ রয়েছে। ভাইয়ের ধারণা তার ভাইকে গোপনীয় কোন শত্রু পক্ষের ইন্ধনে খুন করার উদ্দেশ্যে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর লোক পরিচয় দিয়ে কৌশলে বর্ণিত ঘটনার দিন ও সময়ের বর্ণিত ঘটনাস্থল হতে অপহরণ করিয়া নিয়ে যাওয়া হয়েছে। কক্সবাজার গোয়েন্দা শাখায় যোগাযোগ করা হলে সেখানে নুরুল হামিদ কে নেওয়া হয়নি বলে ডিবি পুলিশের পক্ষ থেকে তাকে জানানো হয়। ভিকটিমের পরিবার আইনের সহযোগিতা কামনা করেন।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Daily Alokito Ukhiya
Our revolution newspaper goals, The voice of the revolutionary persecuted People, provides the foundation, guideline, and organizational scaffolding for the whole process of carrying out our strategy for revolution. Through publishing works of all humane right and through many different articles, interviews, letters, graphics, To keep up with current events for local news, entertainment, sports, analysis of opinion, comics , to find a job, to purchase or sell items and other features. This is an opportunity to discuss what you enjoy most current events, classifieds, international economies, global warming, information about current wars, national and local political activities, a major accident, elections, reports on celebrities’ lives, human interest stories etc.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Green Vally Complex. Biman Bondor Road
Cox's Bazar
4700
Chowdhury Bhaban , South Rumaliar Chara
Cox's Bazar, 4700
https://www.cbnbd.com is online news portal of Cox's Bazar , Bangladesh.
Saintmartine Taknaf
Cox's Bazar, 4700
K.T mediar পক্ষ থেকে সবাইকে স্বাগতম, please follow like coment,,
Moheshkhali, Cox’s Bazar
Cox's Bazar, 4710
Assalamualaikum, "Yashabd" অফিসিয়াল পেইজে আপনাকে স্বাগতম। আশা করি লাইক দিয়ে পাশে থাকবেন। ধন্যবাদ
Bahar Chara
Cox's Bazar, 4700
সত্য ও তথ্য প্রকাশে বুদ্ধিদীপ্ত প্রজন্মের হাতিয়ার।
Cox's Bazar, 4770
অন্যের চোখ মানুষকে মাপতে নেই,আসমানের চোখে মানুষকে বিবেচনা করুন।