WENS Real Estate Ltd
Wens is a real estate company where you get any type of property dealings, property related service.
জমি কেনার আগে অবশ্যই যে বিষয়গুলো যাচাই-বাছাই করবেন:
I. প্রথমেই , জমির তফসিল অর্থাৎ জমির মৌজা, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর এবং উক্ত দাগে জমির মোট পরিমাণ সম্পর্কে জানতে হবে।
II. যার কাছ থেকে জমি কিনবেন তার কাছ থেকে ঐ জমি সংক্রান্ত সকল কাগজপত্রের ফটোকপি চেয়ে নিন, যেমন- সি.এস খতিয়ান, এস.এ খতিয়ান , আর.এস খতিয়ান, বি.এস/ঢাকা সিটি জরীপের খতিয়ানসহ সর্বশেষ পর্যন্ত যে সকল বেচাকেনা হয়েছে সেগুলোর বায়া দলিল(chain of title), নামজরী খতিয়ান এবং হাল সনের খাজনার দাখিলাসহ সংশ্লিষ্ট সকল কাগজপত্র।
III. যার কাছ থেকে জমি কিনবেন সে যদি ক্রয়সূত্রে ভূমির মালিক হয়ে থাকলে তার ক্রয় দলিল বা বায়া দলিল রেকর্ডের সঙ্গে মিল করে বিক্রেতার মালিকানা নিশ্চিত করতে হবে এবং সে যদি উত্তরাধিকার সূত্রে ভুমির মালিক হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে সর্বশেষ জরিপের খতিয়ান বিক্রেতা বা তিনি যার মাধ্যমে প্রাপ্ত তাঁর নামে অস্তিত্ব (যোগসূত্র) মিলিয়ে দেখতে হবে।
IV. উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত জমি বিক্রেতার শরিকদের সঙ্গে বিক্রেতার সম্পত্তি ভাগাভাগির বণ্টননামা (ফরায়েজ) দেখে নিতে হবে। বিক্রেতা যদি বলেন যে আপোষমুলে বণ্টন হয়েছে, কিন্তু রেজিস্ট্রি হয়নি, তবে ফারায়েজ অনুযায়ী বিক্রেতা যেটুকু অংশের দাবিদার শুধু সেটুকু কিনাই নিরাপদ হবে।
V. উক্ত জমিটি নিয়ে কোন মামলা বিচারাধীন আছে কিনা কিংবা কোন প্রকার মামলা নিস্পত্তি হয়েছে কিনা এবং ব্যাংক কিংবা অন্য কোন প্রতিষ্ঠানে জমিটি বন্ধক/ দায়বদ্ধতা আছে কিনা।
VI. যাচাই করতে হবে জমিটি খাস, পরিত্যক্ত, শত্রু স¤পত্তি কিনা বা সরকার কোন কারনে অধিগ্রহণ করেছে কিনা সে বিষয়ে উপজেলা ভূমি অফিস বা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের এল এ শাখা থেকে জেনে নিতে হবে।
VII. জমির মালিক নাবালক বা অপ্রকৃতিস্থ কিনা লক্ষ্য রাখতে হবে। নাবালক হলে আদালতের মাধ্যমে অভিভাবক নিযুক্ত করে বিক্রয়ের অনুমতি নিতে হবে।
VIII. সর্বশেষ নামজারি পরচা ডিসিআর খাজনা দাখিল (রসিদ) যাচাই করে দেখতে হবে।
IX. জমির মালিকানা স্বত্ব সঠিক পাওয়ার পর আপনাকে সি.এস/আর.এস/বি.এস/ঢাকা সিটি জরীপের নকশা নিয়ে সরেজমিনে গিয়ে দেখতে হবে নকশা অনুযায়ী ঐ জমিটি সেই দাগের কিনা এবং সাব–রেজিস্ট্রারের অফিসে তল্লাশি দিয়ে জমির সর্বশেষ বেচাকেনার তথ্য জেনে নেওয়া যেতে পারে।
X. এরপর বিক্রয়ের জন্য নির্দিষ্ট জমিটি বর্তমানে কে দখলে আছে, কিনতে গেলে কোন কারনে ভোগ দখলে বাধাগ্রস্থ হবে কিনা কিংবা রাস্তা বা পথাধিকারের কোন বাধা নিষেধ আছে কিনা তাও সরেজমিনে যাচাই করে নিতে হবে।
= ''খতিয়ান'' কি?
= ''সি এস খতিয়ান'' কি?
= ''এস এ খতিয়ান'' কি?
= ''আর এস খতিয়ান'' কি?
= ''বি এস খতিয়ান'' কি?
=“দলিল” কাকে বলে?
=“খানাপুরি” কাকে বলে?
= ''নামজারি'' কাকে বলে ?
=“তফসিল” কাকে বলে?
=“দাগ” নাম্বার/''কিত্তা'' কাকে বলে?
= “ছুটা দাগ” কাকে বলে?
= ''পর্চা'' কাকে বলে ?
= ''চিটা'' কাকে বলে ?
= ''দখলনামা'' কাকে বলে ?
= “খাজনা” ককে বলে?
= ''বয়নামা'' কাকে বলে ?
= ''জমাবন্দি'' কাকে বলে ?
= ''দাখিলা'' কাকে বলে ?
= ''DCR'' কাকে বলে ?
=“কবুলিয়ত” কাকে বলে ?
= “ফারায়েজ” কাকে বলে?
= “ওয়ারিশ” কাকে বলে?
= ''হুকুমনামা'' কাকে বলে ?
= ''জমা খারিজ'' কাকে বলে ?
= ''মৌজা'' কি/ কাকে বলে ?
= “আমিন” কাকে বলে?
= “কিস্তোয়ার” কাকে বলে?
= “সিকস্তি” কাকে বলে ?
= “পয়ন্তি” কাকে বলে?
''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''
=খতিয়ানঃ
মৌজা ভিত্তিক এক বা একাধিক ভূমি মালিকের ভূ-সম্পত্তির বিবরণ সহ যে ভূমি রেকর্ড জরিপকালে প্রস্ত্তত করা হয় তাকে খতিয়ান বলে। এতে ভূমধ্যাধিকারীর নাম ও প্রজার নাম, জমির দাগ নং, পরিমাণ, প্রকৃতি, খাজনার হার ইত্যাদি লিপিবদ্ধ থাকে। আমাদের দেশে বিভিন্ন ধরনের খতিয়ানের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। তন্মধ্যে সিএস, এসএ এবং আরএস উল্লেখযোগ্য। ভূমি জরিপকালে ভূমি মালিকের মালিকানা নিয়ে যে বিবরণ প্রস্তুত করা হয় তাকে “থতিয়ান” বলে। খতিয়ান প্রস্তত করা হয় মৌজা ভিত্তিক।
= সি এস খতিয়ানঃ
১৯১০-২০ সনের মধ্যে সরকারি আমিনগণ প্রতিটি ভূমিখণ্ড পরিমাপ করে উহার আয়তন, অবস্থান ও ব্যবহারের প্রকৃতি নির্দেশক মৌজা নকশা এবং প্রতিটি ভূমিখন্ডের মালিক দখলকারের বিররণ সংবলিত যে খতিয়ান তৈরি করেন সিএস খতিয়ান নামে পরিচিত।
=এস এ খতিয়ানঃ
১৯৫০ সালের জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন পাসের পর সরকার জমিদারি অধিগ্রহণ করেন। তৎপর সরকারি জরিপ কর্মচারীরা সরেজমিনে মাঠে না গিয়ে সিএস খতিয়ান সংশোধন করে যে খতিয়ান প্রস্তুত করেন তা এসএ খতিয়ান নামে পরিচিত। কোনো অঞ্চলে এ খতিয়ান আর এস খতিয়ান নামেও পরিচিত। বাংলা ১৩৬২ সালে এই খতিয়ান প্রস্তুত হয় বলে বেশির ভাগ মানুষের কাছে এসএ খতিয়ান ৬২র
খতিয়ান নামেও পরিচিত।
= আর এস খতিয়ানঃ
একবার জরিপ হওয়ার পর তাতে উল্লেখিত ভুলত্রুটি সংশোধনের জন্য পরবর্তীতে যে জরিপ করা হয় তা আরএস খতিয়ান নামে পরিচিত। দেখা যায় যে, এসএ জরিপের আলোকে প্রস্তুতকৃত খতিয়ান প্রস্তুতের সময় জরিপ কর্মচারীরা সরেজমিনে তদন্ত করেনি। তাতে অনেক ত্রুটি-বিচ্যুতি রয়ে গেছে। ওই ত্রুটি-বিচ্যুতি দূর করার জন্য সরকার দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরেজমিনে ভূমি মাপ-ঝোঁক করে পুনরায় খতিয়ান প্রস্তুত করার উদ্যোগ নিয়েছেন। এই খতিয়ান আরএস খতিয়ান নামে পরিচিত। সারাদেশে এখন পর্যন্ত তা সমাপ্ত না হলেও অনেক জেলাতেই আরএস খতিয়ান চূড়ান্তভাবে প্রকাশিত হয়েছে।
সরকারি আমিনরা মাঠে গিয়ে সরেজমিনে জমি মাপামাপি করে এই খতিয়ান প্রস্তুত করেন বলে তাতে ভুলত্রুটি কম লক্ষ্য করা যায়। বাংলাদেশের অনেক এলাকায় এই খতিয়ান বি এস খতিয়ান নামেও পরিচিত।
= বি এস খতিয়ানঃ
সর্ব শেষ এই জরিপ ১৯৯০ সা পরিচালিত হয়। ঢাকা অঞ্চলে মহানগর জরিপ হিসাবেও পরিচিত।
= “দলিল” কাকে বলে?
যে কোন লিখিত বিবরণ আইনগত সাক্ষ্য হিসাবে গ্রহণযোগ্য তাকে দলিল বলা হয়। তবে রেজিস্ট্রেশন আইনের বিধান মোতাবেক জমি ক্রেতা এবং বিক্রেতা সম্পত্তি হস্তান্তর করার জন্য যে চুক্তিপত্র সম্পাদন ও রেজিস্ট্রি করেন সাধারন ভাবেতাকে দলিল বলে।
= “খানাপুরি” কাকে বলে?
জরিপের সময় মৌজা নক্সা প্রস্তুত করার পর খতিয়ান প্রস্তুতকালে খতিয়ান ফর্মের প্রত্যেকটি কলাম জরিপ কর্মচারী কর্তৃক পূরন করার প্রক্রিয়াকে খানাপুরি বলে।
= নামজারি কাকে বলে ?
ক্রয়সূত্রে/উত্তরাধিকার সূত্রে অথবা যেকোন সূত্রে জমির নতুন মালিক হলে নতুন মালিকের নাম সরকারি খতিয়ানভুক্ত করার প্রক্রিয়াকে নামজারী বলা হয়।
= “তফসিল” কাকে বলে?
জমির পরিচয় বহন করে এমন বিস্তারিত বিবরণকে “তফসিল” বলে। তফসিলে, মৌজার নাম, নাম্বার, খতিয়ার নাম্বার, দাগ নাম্বার, জমির চৌহদ্দি, জমির পরিমাণ সহ ইত্যাদি তথ্য সন্নিবেশ থাকে।
= “দাগ” নাম্বার কাকে বলে? / কিত্তা কি ?
দাগ শব্দের অর্থ ভূমিখ-। ভূমির ভাগ বা অংশ বা পরিমাপ করা হয়েছে এবং যে সময়ে পরিমাপ করা হয়েছিল সেই সময়ে ক্রম অনুসারে প্রদত্ত ওই পরিমাপ সম্পর্কিত নম্বর বা চিহ্ন।
যখন জরিপ ম্যাপ প্রস্তুত করা হয় তখন মৌজা নক্সায় ভূমির সীমানা চিহ্নিত বা সনাক্ত করার লক্ষ্যে প্রত্যেকটি ভূমি খন্ডকে আলাদা আলাদ নাম্বার দেয়া হয়। আর এই নাম্বারকে দাগ নাম্বার বলে। একেক দাগ নাম্বারে বিভিন্ন পরিমাণ ভূমি থাকতে পারে। মূলত, দাগ নাম্বার অনুসারে একটি মৌজার অধীনে ভূমি মালিকের সীমানা খূটিঁ বা আইল দিয়ে সরেজমিন প্রর্দশন করা হয়। দাগকে কোথাও কিত্তা বলা হয়।
= “ছুটা দাগ” কাকে বলে?
ভূমি জরিপকালে প্রাথমিক অবস্থায় নকশা প্রস্তুত অথবা সংশোধনের সময় নকশার প্রতিটি ভূমি এককে যে নাম্বার দেওয়া হয় সে সময় যদি কোন নাম্বার ভুলে বাদ পড়ে তাবে ছুটা দাগ বলে। আবার প্রাথমিক পর্যায়ে যদি দুটি দাগ একত্রিত করে নকশা পুন: সংশোধন করা হয় তখন যে দাগ নাম্বার বাদ যায় তাকেও ছুটা দাগ বলে।
= পর্চা কীঃ / “পর্চা” কাকে বলে?
ভূমি জরিপকালে চূড়ান্ত খতিয়ান প্রস্তত করার পূর্বে ভূমি মালিকদের নিকট খসড়া খতিয়ানের যে অনুলিপি ভুমি মালিকদের প্রদান করা করা হয় তাকে “মাঠ পর্চা” বলে। এই মাঠ পর্চা রেভিনিউ/রাজস্ব অফিসার কর্তৃক তসদিব বা সত্যায়ন হওয়ার পর যদি কারো কোন আপত্তি থাকে তাহলে তা শোনানির পর খতিয়ান চুড়ান্তভাবে প্রকাশ করা হয়। আর চুড়ান্ত খতিয়ানের অনুলিপিকে “পর্চা” বলে।
= চিটা কাকে বলে?
একটি ক্ষুদ্র ভূমির পরিমাণ, রকম ইত্যাদির পূর্ণ বিবরণ চিটা নামে পরিচিত। বাটোয়ারা মামলায় প্রাথমিক ডিক্রি দেয়ার পর তাকে ফাইনাল ডিক্রিতে পরিণত করার আগে অ্যাডভোকেট কমিশনার সরেজমিন জমি পরিমাপ করে প্রাথমিক ডিক্রি মতে সম্পত্তি এমনি করে পক্ষদের বুঝায়ে দেন। ওই সময় তিনি যে খসড়া ম্যাপ প্রস্তুত করেন তা চিটা বা চিটাদাগ নামে পরিচিত।
= দখলনামা কাকে বলে?
দখল হস্তান্তরের সনদপত্র। সার্টিফিকেট জারীর মাধ্যমে কোনো ব্যক্তি কোনো সম্পত্তি নিলাম খরিদ করে নিলে সরকার পক্ষ সম্পত্তির ক্রেতাকে দখল বুঝিয়ে দেয়ার পর যে সনদপত্র প্রদান করেন তাকে দখলনামা বলে।
সরকারের লোক সরেজমিনে গিয়ে ঢোল পিটিয়ে, লাল নিশান উড়ায়ে বা বাঁশ গেড়ে দখল প্রদান করেন। কোনো ডিক্রিজারির ক্ষেত্রে কোনো সম্পত্তি নিলাম বিক্রয় হলে আদালত ওই সম্পত্তির ক্রেতাকে দখল বুঝিয়ে দিয়ে যে সার্টিফিকেট প্রদান করেন তাকেও দখলনামা বলা হয়। যিনি সরকার অথবা আদালতের নিকট থেকে কোনো সম্পত্তির দখলনামা প্রাপ্ত হন, ধরে নিতে হবে যে, দখলনামা প্রাপ্ত ব্যক্তির সংশ্লিষ্ট সম্পত্তিতে দখল আছে।
= “খাজনা” ককে বলে?
সরকার বার্ষিক ভিত্তিতে যে প্রজার নিকট থেকে ভূমি ব্যবহারের জন্য যে কর আদায় করে তাকে খাজনা বলে।.
= বয়নামা কাকে বলে?
১৯০৮ সালের দেওয়ানি কার্যবিধির ২১ আদেশের ৯৪ নিয়ম অনুসারে কোনো স্থাবর সম্পত্তির নিলাম বিক্রয় চূড়ান্ত হলে আদালত নিলাম ক্রেতাকে নিলামকৃত সম্পত্তির বিবরণ সংবলিত যে সনদ দেন তা বায়নামা নামে পরিচিত।
বায়নামায় নিলাম ক্রেতার নামসহ অন্যান্য তথ্যাবলি লিপিবদ্ধ থাকে। কোনো নিলাম বিক্রয় চূড়ান্ত হলে ক্রেতার অনুকূলে অবশ্যই বায়নামা দিতে হবে।
যে তারিখে নিলাম বিক্রয় চূড়ান্ত হয় বায়নামায় সে তারিখ উল্লেখ করতে হয়।
= জমাবন্দিঃ
জমিদারি আমলে জমিদার বা তালুকদারের সেরেস্তায় প্রজার নাম, জমি ও খাজনার বিবরণী লিপিবদ্ধ করার নিয়ম জমাবন্দি নামে পরিচিত। বর্তমানে তহশিল অফিসে অনুরূপ রেকর্ড রাখা হয় এবং তা জমাবন্দি নামে পরিচিত।
= দাখিলা কাকে বলে?
সরকার বা সম্পত্তির মালিককে খাজনা দিলে যে নির্দিষ্ট ফর্ম বা রশিদ ( ফর্ম নং১০৭৭) প্রদান করা হয় তা দাখিলা বা খাজনার রশিদ নামে পরিচিত।
দাখিলা কোনো স্বত্বের দলিল নয়, তবে তা দখল সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ বহন করে।
= DCR কাকে বলে?
ভূমি কর ব্যতিত আন্যান্য সরকারি পাওনা আদায় করার পর যে নির্ধারিত ফর্মে (ফর্ম নং ২২২) রশিদ দেওয়া হয় তাকে DCR বলে।
=“কবুলিয়ত” কাকে বলে?
সরকার কর্তৃক কৃষককে জমি বন্দোবস্ত দেওয়ার প্রস্তাব প্রজা কর্তৃক গ্রহণ করে খাজনা প্রদানের যে অঙ্গিকার পত্র দেওয়া হয় তাকে কবুলিয়ত বলে।
= “ফারায়েজ” কাকে বলে?
ইসলামি বিধান মোতাবেক মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বন্টন করার নিয়ম ও প্রক্রিয়াকে ফারায়েজ বলে।
= “ওয়ারিশ” কাকে বলে?
ওয়ারিশ অর্থ উত্তরাধিকারী । ধর্মীয় বিধানের অনুয়ায়ী কোন ব্যক্তি উইল না করে মৃত্যু বরন করলেতার স্ত্রী, সন্তান বা নিকট আত্মীয়দের মধ্যে যারা তার রেখে যাওয়া সম্পত্তিতে মালিক হওয়ার যোগ্যতাসম্পন্ন এমন ব্যক্তি বা ব্যক্তিগণকে ওয়ারিশ বলে।
= হুকুমনামা কাকে বলে?
আমলনামা বা হুকুমনামা বলতে জমিদারের কাছ থেকে জমি বন্দোবস্ত নেয়ার পর প্রজার স্বত্ব দখল প্রমাণের দলিলকে বুঝায়। সংক্ষেপে বলতে গেলে জমিদার কর্তৃক প্রজার বরাবরে দেয়া জমির বন্দোবস্ত সংক্রান্ত নির্দেশপত্রই আমলনামা।
= জমা খারিজ কিঃ
জমা খারিজ অর্থ যৌথ জমা বিভক্ত করে আলাদা করে নতুন খতিয়ান সৃষ্টি করা। প্রজার কোন জোতের কোন জমি হস্তান্তর বা বন্টনের কারনে মূল খতিয়ান থেকে কিছু জমি নিয়ে নুতন জোত বা খতিয়ান খোলাকে জমা খারিজ বলা হয়। অন্য কথায় মূল খতিয়ান থেকে কিছু জমির অংশ নিয়ে নতুন জোত বা খতিয়ান সৃষ্টি করাকে জমা খারিজ বলে।
= “মৌজা” কাকে বলে?
CS জরিপ / ক্যাডষ্টাল জরিপ করা হয় তখন থানা ভিত্তিক এক বা একাধিক গ্রাম, ইউনিয়ন, পাড়া, মহল্লা অালাদা করে বিভিন্ন এককে ভাগ করে ক্রমিক নাম্বার দিয়ে চিহ্তি করা হয়েছে। আর বিভক্তকৃত এই প্রত্যেকটি একককে মৌজা বলে।। এক বা একাদিক গ্রাম বা পাড়া নিয়ে একটি মৌজা ঘঠিত হয়।
= “আমিন” কাকে বলে?
ভূমি জরিপের মাধ্যমে নক্সা ও খতিয়ান প্রস্তত ও ভূমি জরিপ কাজে নিজুক্ত কর্মচারীকে আমিন বলে।
= “কিস্তোয়ার” কাকে বলে?
ভূমি জরিপ কালে চতুর্ভুজ ও মোরব্বা প্রস্তত করার পর সিকমি লাইনে চেইন চালিয়ে সঠিকভাবে খন্ড খন্ড ভুমির বাস্তব ভৌগলিক চিত্র অঙ্কনের মাধ্যমে নকশা প্রস্তুতের পদ্ধতিকে কিস্তোয়ার বলে।
= “সিকস্তি” কাকে বলে?
নদী ভাংঙ্গনের ফলে যে জমি নদী গর্ভে বিলিন হয়ে যায় তাকে সিকন্তি বলে। সিকন্তি জমি যদি ৩০ বছরের মধ্যে স্বস্থানে পয়ন্তি হয় তাহলে সিকন্তি হওয়ার প্রাক্কালে যিনি ভূমি মালিক ছিলেন তিনি বা তাহার উত্তরাধিকারগন উক্ত জমির মালিকানা শর্ত সাপেক্ষ্যে প্রাপ্য হবেন।
= “পয়ন্তি” কাকে বলে?
নদী গর্ভ থেকে পলি মাটির চর পড়ে জমির সৃষ্টি হওয়াকে পয়ন্তি বলে।
--------------------------
আপনার এবং আপনার ভবিষ্যৎ প্রজন্মের বসবাস উপযোগী বসতভিটা এবং চাষাবাদযোগ্য
জমিকে নির্ভেজাল রাখতে আপনি সচেতন হোন।
---------------------------
আপনি আপনার বন্ধুদের তথা আপনজনদেরকে উপরোক্ত আইনটি/ তথ্যটি জানাতে অগ্রহী হলে শেয়ার করুন.
আইন জানুন, সচেতন হোন, সতর্ক থাকুন।
পরবর্তী আপডেট পেতে লাইক, কমেন্ট, শেয়ার করে একটিভ থাকুন,
দাগ নাম্বার দিয়ে জমির মালিকের নাম বের করার উপায়
>> eporcha gov bd থেকে দাগ নাম্বার দিয়ে জমির মালিকের নাম বের করার উপায় জেনে নিন।
জমির প্রকৃত মালিকের নাম জানার জন্য আপনার মোবাইলের যেকোনো একটি ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে। মোবাইলের ব্রাউজার এ গিয়ে সার্চ করতে হবে www.land.gov.bd এই ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার মোবাইলটিকে ডেক্সটপ মোডে অন করতে হবে। তারপর যা করতে হবে। অথবা সরাসরি নিচের পদ্ধতি
অনুসরন করুন:-
• প্রথমে এই লিংকে ভিজিট করুন তারপর আরএস খতিয়ান নাম্বার এ যেতে হবে।
• এবার বিভাগ বাছাই করুন।
• জেলা বাছাই করুন।
• উপজেলা বাছাই করুন।
• মৌজা বাছাই করুন অথবা সার্চ বক্সে লিখুন। • তারপর দাগ নং অনুযায়ী সিলেক্ট করে দিন।
• বক্সে দাগ নম্বর টি লিখুন।
ক্যাপচা পূরন করুন ।
তাহলে ওই জমির সমস্ত খতিয়ান নাম্বার গুলো পেয়ে যাবেন।
খতিয়ান নম্বর দিয়ে মালিকের নাম জানুন আপনার প্রাপ্ত খতিয়ান নাম্বার গুলো দিয়ে এখন আপনি মালিকের নাম জানতে পারবেন।
পূর্বে ইন্টারফেসে যেখানে আপনি দাগ নম্বর দিয়ে খতিয়ান নাম্বার গুলো বের করলেন ওই জায়গায় এখন
• দাগ নম্বর সিলেক্ট করুন।
• বক্সে দাগ নাম্বারটি লিখুন।
তারপর ক্যাপচা ঘরটি পূরন করুন।
• এরপর খুঁজুন অপশনটিতে ক্লিক করুন। তাহলে মালিকের নাম
পেয়ে যাবেন।
• এখন ওই জমিতে ওই মালিক কতটুকু পরিমান অংশ পাবে তার পরিমাণ টি দেখাবে।
এভাবে আপনার জমির প্রকৃত মালিকের নাম জানতে পারবেন। আপনি কোনো জমি ক্রয় করতে চাইলে সেই জমির প্রকৃত মালিকের নাম জানাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ পদ্ধতিতে জমির প্রকৃত মালিকের নাম জানা থাকলে আপনার জমি ক্রয়ের ক্ষেত্রে কোনোরকম ডুবলিকেট হওয়ার কথা নেই।
আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ। কুমিল্লা সিটির ভিতরে ১নং মুরাদপুর জানু মিয়া মসজিদ সামনে প্রফেসর পাড়া হাউজিং 3 নাম্বার লেন। 7.83 শতক জায়গা 4 তলা ফাউন্ডেশন দেওয়া। 4 তলা প্লান পাস করা আছে। জায়গাটি আর্জেন্ট বিক্রি হবে। কাগজপত্র কমপ্লিট আছে। রাস্তা 12 ফিট। যোগাযোগ মোবাইল : 01402936709
land Sale in Cumilla আকর্ষণীয় মূল্যে জমি কিনুন। আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ। কুমিল্লা সিটির ভিতরে একমা মুরাদপুর জানু মিয়া মসজিদ সামনে প্রফেসর পাড়া হাউজি....
কুমিল্লা মহিলা কলেজ রোডের বিপরীতে হালুয়া পাড়া দক্ষিণ চর্থা মেইন রোড সংলগ্ন ৪ গন্ডা জমির ওপর ৬ তলা ফাউন্ডেশন বিশিষ্ট ৫ তলা ভবন বিক্রি করা হবে।
#houseforsale #land_for_sale কুমিল্লায় ৫ তলা ভবন বিক্রি। কুমিল্লা মহিলা কলেজ রোডের বিপরীতে হালুয়া পাড়া দক্ষিণ চর্থা মেইন রোড সংলগ্ন ৪ গন্ডা জমির ওপর ৬ তলা ফাউন্ডেশন বিশি.....
ইচ্ছেমতো জমি কেনা বন্ধ হচ্ছে? একজন কতো জমির মালিক হবেন? || Land Digital Survey আগের সব জরিপের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে চলছে ডিজিটাল ল্যান্ড সার্ভে। আর এটি শতভাগ নির্ভুল হবে বলে আশ্বস্ত করছেন ভূমিমন্...
ঢাকায় দৃষ্টি নন্দন আকর্ষণীয় বাড়ি বিক্রি করা হবে। #জমি_বিক্রয় Wens is a real estate company. You will get any type of property dealings, property related services from this comp...
গুলশান সুটিং ক্লাবের পিছনে দক্ষিণ বাডডা ৭৫০ ইস্কয়ার ফিটের একটি ফ্লাট বিক্রি হবে
বাড়ির বয়স ৬/৭ বৎসর লিফট নেই
তিতাস গ্যাস কারেন্ট পানি সবকিছু আছে
একদাম ৩৫ লাখ টাকা মাত্র
01706210413
#জমি_বিক্রয়
#ফ্ল্যাট_বিক্রি দক্ষিণ বাডডা ৭৫০ ইস্কয়ার ফিটের একটি ফ্লাট বিক্রি হবে #জমি_বিক্রয় ুলশান সুটিং ক্লাবের পিছনে দক্ষিণ বাডড...
"জমি কেনার পূর্বে যে বিষয়গুলো যাচাই করে দেখবেন
>> জমি কেনার সময় কিছু প্রাথমিক সতর্কতা অবলম্বন করা খুবই জরুরি। তা নাহলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যা তৈরি হতে পারে। মামলা মোকদ্দমাসহ জমি পর্যন্ত বেহাত হয়ে যেতে পারে। আপনি প্রতারিত হতে পারেন।
জমি কেনার সময় কী কী বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে তা হলো:-
১। প্রথমেই প্রস্তাবিত জমিটি সরেজমিনে যেয়ে দেখতে হবে। তাহলেই আপনি বুঝতে পারবেন জমিটি আসলে কেমন। আদৌ ভাল জমি নাকি ডোবা-নালা-পুকুর।
২। সংলগ্ন জমির মালিক বা এলাকাবাসীর নিকট হতে জমির বিষয়ে খোঁজখবর নিতে হবে। এরাই আপনাকে জমির বিষয়ে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য তথ্য দিতে পারবেন।
৩। বিক্রেতার কাছ থেকে তার মালিকানার প্রমাণস্বরূপ দলিলাদি ও অন্যান্য কাগজপত্রের ফটোকপি চেয়ে নিতে হবে। জমির দলিল, ওয়ারিশ সনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), সিএস/ এসএ/আরএস/ মহানগর/ মিউটেশন পড়চা, ডিসিআর, খাজনার দাখিলা ইত্যাদির ফটোকপি সংগ্রহের চেষ্টা করতে হবে। বিক্রেতা এসব কাগজপত্র দিতে গড়িমসি করলে তাকে যতদূর সম্ভব চাপ দিতে হবে। সংগৃহীত কাগজপত্র নিয়েসরাসরি তহসিল বা ভূমি অফিসে যেতে হবে। তহসিল অফিসে কর্মরত কাউকে কাগজপত্রগুলো যাচাইয়ের জন্য সহায়তা করতে অনুরোধ করতে পারেন। কোন জমির প্রকৃত অবস্থা সম্পর্কে সঠিক তথ্যকেবলমাত্র তহসিল অফিস থেকেই পেতে পারেন। অর্থাৎ খাজনার রশিদটি সঠিক কি না, প্রস্তাবিত দাগ খতিয়ানের জমির প্রকৃত মালিক কে, জমিতে কোন সরকারি স্বার্থ (খাস, ভিপি, পরিত্যাক্ত, অধিগ্রহণ বাএ্যাকুইজিশনকৃত, কোর্ট অব ওয়ার্ডস, ওয়াকফ ইত্যাদি) জড়িত কি না ইত্যাদি বিষয়ে তহসিল অফিসই আপনাকে প্রকৃত তথ্য দিতে পারে।
৪। এসি (ল্যান্ড) অফিস থেকে পূর্ব মালিকের অর্থাৎ বিক্রেতার নামে মিউটেশনের কাগজপত্র (মিউটেশন পড়চা, ডিসিআর) সঠিক আছে কি না তা যাচাই করে নিতে হবে। যে জমিটি কিনতে চাচ্ছেন তাবিক্রেতার নামে অবশ্যই মিউটেশন করা থাকতে হবে। বিক্রেতার নামে মিউটেশন না থাকলে জমি রেজিস্ট্রেশন হবে না।
৫। জমিটির কাগজপত্র যাচাইয়ে সন্তুষ্ট হয়ে কেনার বিষয়ে মনস্থির করলে বা বায়না করলে আপনার নাম, ঠিকানা, জমির দাগ-খতিয়ান উল্লেখ করে জমিতে একটি সাইনবোর্ড দিন। একইসাথে পত্রিকায় ছোটআকারের হলেও একটি বিজ্ঞাপন দিন। এতে পড়ে কোন সমস্যা হলেও আপনি আইনগত সুবিধা পাবেন। তাছাড়া, এই জমির অন্য কোন দাবীদার বা ওয়ারিশ থাকলে, মামলা মোকদ্দমাসহ অন্য কোন সমস্যাথাকলে তা প্রকাশিত হবে এবং আপনি ভবিষ্যতের একটি স্থায়ী ও জটিল সমস্যা থেকে রক্ষা পাবেন। প্রয়োজনে এবং অবস্থা বুঝে আপনার জমি কেনার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করুন।
৬। আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে রশিদ নেয়ার এবং সাক্ষী রাখার চেষ্টা করবেন। যতটা সম্ভব চেক বা ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা-পয়সা লেনদেন করবেন।
৭। জমি কেনার ক্ষেত্রে সরাসরি জমির প্রকৃত মালিকের সাথেই আলোচনা করা উচিৎ। মধ্যস্বত্ত্বভোগী বা ভায়া মিডিয়ার মাধ্যমে জমি ক্রয়-বিক্রয়ের আলোচনা যতটা সম্ভব এড়িয়ে যাওয়া ভাল। এতে যেমনজমির নিষ্কন্টকতার বিষয়টি নিয়ে বিভ্রান্ত হতে পারেন, তেমনি দাম-দরের ক্ষেত্রেও প্রতারণার শিকার হতে পারেন। মনে রাখবেন, জমি কেনার সময় কখনই তাড়াহুড়ো করবেন না। কমদামে কেনার আকর্ষণে ভালভাবে যাচাই না করে জমি কিনতে গিয়ে সর্বসান্ত হয়ে যেতে পারেন।
“জমি কেনার পরে যে কাজগুলো অবশ্যই করবেন'
>> নিজ জমির ব্যবস্থাপনা অনেকেই আমরা জমি কিনে ফেলে রাখি। কোনো খোঁজ-খবর রাখিনা। কালে ভদ্রে যাই। অনেকে কখনও যাইনা। এটি একটি মারাত্মক ভুল। এর ফলে জমি নিয়ে আপনাকে সমস্যায় পড়তে হতে পারে বা জমিবেহাত হয়ে যেতে পারে। জমি ফেলে রাখলে সংলগ্ন জমির মালিক বা আগের মালিক বা তার ওয়ারিশরা কিংবা অন্য যে কেউই ঐ জমি বেদখল করে নিতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে জাল দলিল তৈরি করে জমিবিক্রি করে দেয়ার ঘটনাও ঘটে থাকে। ছিন্নমূল মানুষও ঘর বা দোকান বানিয়ে দিব্বি ব্যবসা-বাণিজ্য খুলে বসে। জমি না চেনার বা অবস্থান না জানার জন্য মালিকের মৃত্যুর পর তার ছেলে-মেয়ে বা ওয়ারিশগণ ঐ জমির খোঁজ পান না। জমির খোঁজ খবর না রাখার জন্য এরকম নানা জটিল সমস্যার উদ্ভব হতে পারে।
জমি কেনার পর যা করণীয় :
১। কেনার সময়ই জমি মেপে দখল বুঝে নিন। মাপার সময় সম্ভব হলে সংলগ্ন জমির মালিকসহ ২/১ জন প্রতিবেশীকে উপস্থিত রাখুন।
২। জমি কেনার পর নিজের পরিবার পরিজন, নিকটাত্মীয় বা বন্ধুবান্ধব নিয়ে মাঝে মাঝে দেখতে যান। যাতে করে পরবর্তীতে ঐ জমির অবস্থান চিহ্নিত করতে কোন সমস্যা না হয়।
৩। জমি কেনার পর অবশ্যই সীমানা প্রাচীর (boundary wall) দিতে হবে, সেটি পাকা হোক বা কাঁচা।
৪। মালিকানার বিবরণসহ সাইনবোর্ড টাঙ্গাবেন।
৫। একইসাথে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট এসি (ল্যান্ড) অফিসে গিয়ে নামজারি করাবেন এবং হাল সন পর্যন্ত সকল খাজনা পরিশোধ করবেন। নামজারির পড়চা, ডিসিআর এবং খাজনার রশিদ সাবধানে রাখবেন।প্রয়োজনে একাধিক ফটোকপি করে ভিন্ন ভিন্ন স্থানে সংরক্ষণ করবেন। মনে রাখবেন, ডিসিআর বা খাজনার রশিদ হারিয়ে গেলে তা পুনরায় পাওয়া যায়না। এগুলো একবারই ইস্যু করা হয়৷
৬। জমি ব্যবহার না করে খালি ফেলে না রাখা উচিৎ নয়। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সেখানে ঘর বা প্রয়োজন অনুযায়ী অন্য কোনো স্থাপনা তৈরি করতে হবে বা কৃষি কাজ, বাগান ইত্যাদি কাজে ব্যবহার করতে হবে।
৭। জমি দেখাশোনার জন্য যতটা সম্ভব নিয়মিত যেতে হবে। সম্ভব হলে দেখাশোনার জন্য কোনো বিশ্বস্ত লোক রাখতে হবে।
৮। প্রতিবেশী এবং আশেপাশের জমির মালিকদের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রেখে চলার চেষ্টা করতে হবে।
৯। কোনো বিষয়ে সমস্যা হলে প্রথমে স্থানীয়ভাবে সেটা সমাধানের চেষ্টা করতে হবে। সমাধান না হলে নিকটস্থ থানায় জিডি করতে হবে এবং প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নিতে হবে।
#অনলাইনে ই-নামজারি :
আপনি কি ক্রয়/ওয়ারিশ/হেবা/ডিক্রি/নিলাম/বন্দোবস্তু/অধিগ্রহণ
ইত্যাদ মূলে জমির মালিক হয়েছেন তাহলে আর দেরি না করে আজই #ই-নামজারি/খারিজ এর আবেদন করে ফেলুন।
আবেদন করতে যা লাগবে,
#ক্রয় মুলে হলে দলিল এর ফটোকপি,
#পূর্ব মালিকের নামে খতিয়ানের ফটোকপি'
#ওয়ারিশ হলে ওয়ারিশ সনদপত্র, #ফাইল_নিজ_উপজেলা ভূমি অফিসে জমা দিবেন
#ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ এর রশিদ, #এনআইডি ও মোবাইল নাম্বার।
#আবেদন ফি-
#কোর্ট ফি ২০৮
সর্ব মোট ১১৭০t_
#নোটিশ জারি ফি ৫০৮
#আবেদন মঞ্জুর হলে #রেকর্ড সংশোধন ফি ১০০০৮
#খতিয়ান ফি ১০০ট
অনলাইনে আবেদন, পেমেন্ট করতে হবে এখন থেকে কোন প্রকার আবেদন এবং পেমেন্ট ম্যানুয়ালে গ্রহণ করা হয় না।
What's Record?
গুলশান ১
লেকের পাড়ে বাড়ি
গুলশানে লেকের পাড়ে একটি ৩৩০০ ইস্কয়ার ফিট লাক্সারিয়াস ফ্লাট বিক্রি হবে
গাড়ি পার্কিং ২ টা আছে
লিফট জেনারেটর তিতাস গ্যাস কারেন্ট পানি সবকিছু আছে
বাড়ির বয়স ১২ বৎসর
লেক ভিউ ফেস
খুবই সুন্দর একটি flat দেখলেই পছন্দ হবে
বাড়ি ৬ তলা বিক্রি হবে ৪ তলায়
মুল্য ৪.৫০ কোটি টাকা আলোচনার সুযোগ আছে
মালিক দেশেই আছে
মালিক আমার সরাসরি।
#flatforsale #dhaka গুলশানে লেকের পাড়ে একটি ৩৩০০ ইস্কয়ার ফিট লাক্সারিয়াস ফ্লাট বিক্রি। #জমি_বিক্রয় গুলশান ১লেকের পাড়ে বাড়িগুলশানে লেকের পাড়ে একটি...
কুমিল্লা সদর থানায় নানুয়ার দিঘির পূর্ব পাড় গলির ভেতর দিকে ৪ শতক সেমি পাকা ঘরসহ বিক্রি করা হবে।
গলির রাস্তা ৫-৬ ফুট হবে।
শতক প্রতি ২৭ লক্ষ টাকা (কথা বলা যাবে)
যোগাযোগঃ +880 1402-936709
#জমি_বিক্রয় #land_for_sale #কুমিল্লা বাড়িসহ জমি বিক্রি করা হবে। কুমিল্লা সদর থানায় নানুয়ার দিঘির পূর্ব পাড় গলির ভেতর দিকে ৪ শতক সেমি পাকা ঘরসহ বিক্রি করা হবে। গলির রাস্তা ৫-৬ ফুট ....
জমি কেনার সময় কী কী বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে?
১। প্রথমেই প্রস্তাবিত জমিটি সরেজমিনে যেয়ে দেখতে হবে। তাহলেই আপনি বুঝতে পারবেন জমিটি আসলে কেমন। আদৌ ভাল জমি নাকি ডোবা-নালা-পুকুর।
২। সংলগ্ন জমির মালিক বা এলাকাবাসীর নিকট হতে জমির বিষয়ে খোঁজখবর নিতে হবে। এরাই আপনাকে জমির বিষয়ে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য তথ্য দিতে পারবেন।
৩। বিক্রেতার কাছ থেকে তার মালিকানার প্রমাণস্বরূপ দলিলাদি ও অন্যান্য কাগজপত্রের ফটোকপি চেয়ে নিতে হবে। জমির দলিল, ওয়ারিশ সনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), সিএস/ এসএ/ আরএস/ মহানগর/ মিউটেশন পড়চা, ডিসিআর, খাজনার দাখিলা ইত্যাদির ফটোকপি সংগ্রহের চেষ্টা করতে হবে। বিক্রেতা এসব কাগজপত্র দিতে গড়িমসি করলে তাকে যতদূর সম্ভব চাপ দিতে হবে। সংগৃহীত কাগজপত্র নিয়েসরাসরি তহসিল বা ভূমি অফিসে যেতে হবে। তহসিল অফিসে কর্মরত কাউকে কাগজপত্রগুলো যাচাইয়ের জন্য সহায়তা করতে অনুরোধ করতে পারেন। কোন জমির প্রকৃত অবস্থা সম্পর্কে সঠিক তথ্যকেবলমাত্র তহসিল অফিস থেকেই পেতে পারেন। অর্থাৎ খাজনার রশিদটি সঠিক কি না, প্রস্তাবিত দাগ খতিয়ানের জমির প্রকৃত মালিক কে, জমিতে কোন সরকারি স্বার্থ (খাস, ভিপি, পরিত্যাক্ত, অধিগ্রহণ বাএ্যাকুইজিশনকৃত, কোর্ট অব ওয়ার্ডস, ওয়াকফ ইত্যাদি) জড়িত কি না ইত্যাদি বিষয়ে তহসিল অফিসই আপনাকে প্রকৃত তথ্য দিতে পারে।
৪। এসি (ল্যান্ড) অফিস থেকে পূর্ব মালিকের অর্থাৎ বিক্রেতার নামে মিউটেশনের কাগজপত্র (মিউটেশন পড়চা, ডিসিআর) সঠিক আছে কি না তা যাচাই করে নিতে হবে। যে জমিটি কিনতে চাচ্ছেন তাবিক্রেতার নামে অবশ্যই মিউটেশন করা থাকতে হবে। বিক্রেতার নামে মিউটেশন না থাকলে জমি রেজিস্ট্রেশন হবে না।
৫। জমিটির কাগজপত্র যাচাইয়ে সন্তুষ্ট হয়ে কেনার বিষয়ে মনস্থির করলে বা বায়না করলে আপনার নাম, ঠিকানা, জমির দাগ-খতিয়ান উল্লেখ করে জমিতে একটি সাইনবোর্ড দিন। একইসাথে পত্রিকায় ছোটআকারের হলেও একটি বিজ্ঞাপন দিন। এতে পড়ে কোন সমস্যা হলেও আপনি আইনগত সুবিধা পাবেন। তাছাড়া, এই জমির অন্য কোন দাবীদার বা ওয়ারিশ থাকলে, মামলা মোকদ্দমাসহ অন্য কোন সমস্যাথাকলে তা প্রকাশিত হবে এবং আপনি ভবিষ্যতের একটি স্থায়ী ও জটিল সমস্যা থেকে রক্ষা পাবেন। প্রয়োজনে এবং অবস্থা বুঝে আপনার জমি কেনার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করুন।
৬। আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে রশিদ নেয়ার এবং সাক্ষী রাখার চেষ্টা করবেন। যতটা সম্ভব চেক বা ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা-পয়সা লেনদেন করবেন।
৭। জমি কেনার ক্ষেত্রে সরাসরি জমির প্রকৃত মালিকের সাথেই আলোচনা করা উচিৎ। মধ্যস্বত্ত্বভোগী বা ভায়া মিডিয়ার মাধ্যমে জমি ক্রয়-বিক্রয়ের আলোচনা যতটা সম্ভব এড়িয়ে যাওয়া ভাল। এতে যেমনজমির নিষ্কন্টকতার বিষয়টি নিয়ে বিভ্রান্ত হতে পারেন, তেমনি দাম-দরের ক্ষেত্রেও প্রতারণার শিকার হতে পারেন। মনে রাখবেন, জমি কেনার সময় কখনই তাড়াহুড়ো করবেন না। কমদামে কেনার আকর্ষণে ভালভাবে যাচাই না করে জমি কিনতে গিয়ে সর্বসান্ত হয়ে যেতে পারেন।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ভেতরে কান্দিরপাড় থেকে টমছমব্রীজ এর মধ্যে যারা জায়গা কিনতে চাচ্ছেন তারা জন্য একটি সুখবর।
কুমিল্লা রেসিডেন্সিয়াল স্কুলের বিপরীত পাশে কাসেমুল মাদ্রাসার সাথে গলি দিয়ে ভেতরে খুবই ভালো মূল্যে ২-৩ গন্ডা জমি বিক্রি করা হবে।
মালিকের দাম প্রতি গন্ডা ৩৫ লক্ষ টাকা ( কথা বলা যাবে)।
জায়গাটির দূরত্ব কান্দিরপাড় থেকে টমছমব্রীজ রাস্তা থেকে ১০(+,-) মিনিটের হাঁটা রাস্তা (আনুমানিক)।
(বিঃদ্রঃ যাদের আসলেই জায়গা কিনার বা টাকা কোথাও ইনভেস্ট করে রাখতে চাচ্ছেন বা জায়গা কিনতে চান তারাই যোগাযোগ করুন। রাতের অন্ধকারে কেউ জায়গা দেখার মনোভাব নিয়ে আসবেন না।)
বিস্তারিত পড়ে তারপরই সিদ্ধান্ত নিয়ে কল দেবেন।
যোগাযোগঃ +8801402936709
Hi! Myself Md Tauhidur Rahman
I am a real estate realtor. I work with various big companies and commercial properties in Bangladesh.
There is an investor or buyer who is interested in buying a running business in Bangladesh.
I have some reputed factories and groups of industries in Bangladesh. I have sellers of some reputed factories and groups of industries in Bangladesh.
Spinning mill, Knit and Composite factory, garment factory, jacket factory, restaurants and hotels are among the companies that I have sellers. And Group of Industries includes Aman Group of Industries, Sinha Group of Industries & So.
If anyone’s/ industrialist wants to buy industrial factory and commercial land then he can feel free to connect with me.
Full garments setup for sell.
Almost 200+ garment+ sweater +Deying machine
Location Camilla, Bangladesh
Land details 430 shotok
For more information.
Please call +8801402936709
Good day to All...
Stay Connect with Us.
কুমিল্লা ইপিজেড এ জেকেট ফেক্টোরি বিক্রয় করা হবে।
পেজের নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন।
Good Day!
Want to stay up to date with what is going on? Follow our page for the latest updates.
🏖 কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক মানের একটি রিসোর্ট বিক্রি হবে :
🏖 রিসোর্টটির নাম :
🏖 মূল্য : ৫০ কোটি টাকা।
🏖 রিসোর্টটি ১০ কাঠা জায়গার ওপর। এখানে বর্তমানে প্রতি কাঠার মূল্য এক কোটি টাকা।
🏖 ৬০০০ স্কোয়্যার ফিটের ওপর ১০ তলা বিল্ডিংটি করা হয়েছে।
🏖 নির্মাণ কাল : রিসোর্টটি ২০১৬ সালের ডিসেম্বর মাসে তৈরী করা হয়েছে।
🏖 ব্যাংক লোন : রিসোর্টটির কোনো ব্যাংক লোন নেই।
🏖 Royal resort is a laxurious hotel with indoor restaurant and *3 star* amenities. A spacious car
parking is at underground floor. All rooms, coffee-shop, lobby and restaurant are fully air conditioned.
1. 10 floors building on 10
kata land.
2. 98 suits/rooms
(28 deluxe rooms-single
persons, 70 suit type -
multiple persons )
3. Fully air-conditioned
rooms.
4. Rooms are spacious,
well-furnished and with
belcony.
5. Hot & cold water with
door card lock system.
6. Smart TV with worldwide
satellite connection.
7. Smart refrigerator in
room.
8. Smart intercom system
with quick response.
9. Fire extinguisher attached
by fire service.
10. Underground spacious
basement parking.
11. Spacious lobby lounge
with coffee shop.
12. AC roof top conference
hall with all kinds of
facilities.
13. Roof Top BAR-B-Q.
14. 24/7 CCTV Security
surveillance system.
15. 24/7 generator with AC
Support.
16. 24/7 dual lift service.
17. One big restaurant with
one cafe and BBQ
Contact 01402936709
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Tomsombridge, Laksham Road
Cumilla
3500
Kutumbapur Molla Bari, Chandina
Cumilla
The world largest Quranic Monjil in Bangladesh