CricSpin
ক্রিকেটের রাজ্যে গদ্যময়
Happy Birthday Shaking
আচ্ছা, আমার মতো কি অনেকেই আছে যে ওয়ার্ল্ড কাপের পর ক্রিকেটের প্রতি ক্রেজ কিছুটা কমে গিয়েছে।এবারের ওয়ার্ল্ড কাপে বেশিরভাগ একপাশে হওয়া, বাংলাদেশের ভরাডুবি হয়তো সবচেয়ে বড় কারণ।১৯ ওয়ার্ল্ড কাপে গ্রুপ পর্বের বেশিরভাগ ম্যাচ একপাশে হলেও ফাইনালই তো ছিল ক্রিকেটে ইতিহাসের সর্বকালের সেরা ম্যাচ।জনপ্রিয়তার কথা বাদ দিলেও ক্রিকেট ও ফুটবলের মধ্যে সবচেয়ে বড় পার্থক্যটা হলো ফুটবলের ফ্রেন্ডলি ম্যাচ খুবই কম, কিন্তু ক্রিকেটে ওয়ার্ল্ড কাপ শেষ হওয়ার এক সপ্তাহ না হতেই সিরিজ শুরু।অদূর ভবিষ্যতে অনেকের ধারণা ক্রিকেট হয়তো ফুটবলের মতো অনেকে লীগ ভিত্তিক হবে, হয়তো বছরে দুই-তিন সিজন আইপিএল হবে।কিন্তু ১০ দলের বিশ্বকাপ খেলা ক্রিকেট লীগভিত্তিকে কতটুকু জনপ্রিয়তা পায় তা সময়ের ব্যাপার মাএ।
cricket
বয়স মাত্র ২৮
● টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে বেস্ট বোলিং স্ট্রাইক রেট ( ৩৯.৭) এখন তার দখলে । (কমপক্ষে ২০০+ উইকেট)
● সর্বকনিষ্ঠ বোলার হিসেবে টেস্ট রাঙ্কিং এ ১ নম্বরে উঠে আসার রেকর্ড তার দখলে।
● মাত্র ২৮ বছর বয়সেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৫০০ উইকেটের অধিকারী।
আজ সেঞ্চুরিয়নে ভারতের বিরুদ্ধে প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে সে নিলো পাঁচ উইকেট। এটি তার টেস্ট ক্যারিয়ারের ১৪ তম।
ওয়েল ডান Kagiso Rabada
GENERATIONAL 🔥
1% chance
99% faith
Here we gooooooo!!!!!
cup
"চার ছক্কা হই হই"
"চলো বাংলাদেশ"র মতো Aurthohin এর আরেকটা মাস্টারপিস হতে যাচ্ছে "পারবে তুমিও"। এখন হয়তো ঐ দুইটার লেভেলে লাগবে না কিন্তু আজ থেকে ৪-৮ বছর পরে ঠিকই নস্টালজিয়া/গুজবাম্প ফিল করবেন.
রাচিন রবীন্দ্র ছেলেটাকে প্রথম দেখেছিলাম ২০২১ সালে বাংলাদেশের সাথে নিউজিল্যান্ড যখন দ্বিতীয় সারির টি২০ দল পাঠিয়েছিল।মূলত একজন বোলিং অলরাউন্ডারই লাগতো।তার ওডিআই অভিষেক চলতি বছরের মার্চে।আজকের ম্যাচ বাদ দিলে তার স্কোর ৪৯,৯,২৮,৪,২৮,৬১,১০
লোয়ার অর্ডারে ব্যাটিং করার কারণে খুব সুযোগ পাচ্ছিলো না।কিন্তু আজকের ইনিংসের পর তার ব্যাটিং ক্যালিবার নিয়ে ডাউট নেই।
Maiden ODI 5-fer for Haris Rauf to bundle Afghanistan out for just 59 🔥🔥
Fab 4 in ICC knockouts of all format :
• M Runs Avg 50s 100s
•Smith - 9 - 477 - 68 - 3 - 2
•Kohli - 16 - 683 - 48 - 6 - 0
•Kane - 12 - 477 - 43 - 3 - 0
•Root - 7 - 238 - 47 - 1 - 0
• Apart from Smith, No one has scored a century in an ODI World Cup semi-final.
• Apart from Smith, No one has scored 50+ runs in the ODI World Cup final.
• No one except Smith has scored a century in a WTC final.
•Apart from Smith, No one has scored 50+ runs in the ODI World Cup QF.
He is maintaining social distance. Don For a reason.
Collected-Rafi Sikder
Speed💥💥💥💥
এশিয়া কাপের জন্য টিম ইন্ডিয়ার স্কোয়াড।
রোহিত (অধিনায়ক), গিল, কোহলি, আইয়ার, কেএল, সূর্য, তিলক, কিশান, হার্দিক (সহ অধিনায়ক), জাদেজা, অক্ষর, শার্দুল, বুমরাহ, শামি, সিরাজ, কুলদীপ এবং প্রসিদ কৃষ্ণ।
এই পোস্টটা আনুশকা শার্মা দিয়েছিলেন যখন ভিরাট কোহলি টেস্ট ক্যাপ্টেন্সি ছেড়ে দেন।
২০২১ টি২০ বিশ্বকাপের পর টি২০ অধিনায়কত্ব নিজে থেকে ছেড়ে দিয়েছিলেন কোহলি।
এর ঠিক দুই মাস পর কোহলির সাথে কোনো আলোচনা না করে, সাউথ আফ্রিকা সিরিজের টেস্ট দল ঘোষণার দেড় ঘন্টা আগে বলা হয়,' ৫ জন নির্বাচক তোমাকে ওডিয়াই ক্যাপ্টেন হিসেবে না রাখার ব্যাপারে একমত হয়েছেন। '
বোর্ড প্রেসিডেন্ট সৌরভ গাঙ্গুলী বলেছিলেন,' কোহলিকে টি২০ ক্যাপ্টেন্সি ছেড়ে দেওয়ার ব্যাপারে আমরা ভেবে দেখতে বলেছিলাম।কিন্তু কোহলি তা করে নাই। তাই সাদা বলের ক্রিকেটে আমরা দুইজন ক্যাপ্টেন রাখতে চাচ্ছি না। '
'টু মাচ লিডারশিপ ইন ড্রেসিংরুম' তত্ত্ব দিয়েছিলেন।
কিন্তু প্রেস কনফারেন্সে এসে কোহলি বলেছিলেন, ' টি২০ অধিনায়কত্ব ছাড়ার ব্যাপারে আমাকে কোনো অনুরোধ বা পুনরায় ভেবে দেখতে বলা হয় নাই। সে সময় সবাই বিষয়টা বুঝেছিলেন। '
অর্থাৎ, কোহলির ভাষ্যমতে বোর্ড প্রেসিডেন্ট স্রেফ মিথ্যাচার করেছিলেন।
সবথেকে মজার ব্যাপার, যে বোর্ড প্রেসিডেন্ট বলেছিলেন সাদা বলের ক্রিকেটে দুইজন ক্যাপ্টেন রাখা যাবে না; ঠিক তার ১০ মাস পরেই বা ২০২২ বিশ্বকাপের পরেই হার্দিক পান্ডিয়াকে টি২০ দলের ক্যাপ্টেন করা হয়। এখন সাদা বলের ক্রিকেটে কিন্তু ঠিকই দুইজন ক্যাপ্টেন। রোহিত শার্মা আর হার্দিক পান্ডিয়া।
সে যাই হোক, ভিরাট কোহলির নামে এই যে মিথ্যাচার, কোনো ধরনের যোগাযোগ না করেই ওডিয়াই ক্যাপ্টেন্সি থেকে সরিয়ে দেওয়া - এতে স্বভাবিকভাবেই অপমানিত বোধ করেছিলেন কোহলি। যার কারণে, সেই সাউথ আফ্রিকা সিরিজেই টেস্ট ক্যাপ্টেন্সিটাও ছেড়ে দেন কোহলি।
এত কিছু বলার একটাই কারণ, গত ২০ বছরে বা একবিংশ শতাব্দীর সবথেকে সফল ক্রিকেটার কোহলি। অথচ সেই কোহলিকে ইন্ডিয়ান ক্রিকেট কীভাবে ট্রিট করলো! তার কাছে থেকে ক্যাপ্টেন্সি কেড়ে নেওয়া হলো মিথ্যাচার আর যোগাযোগ না করেই।
এখন কোহলি যখন টেস্ট ক্যাপ্টেন্সি বা ৩ ফরম্যাটের ক্যাপ্টেন্সি থেকে সরে দাঁড়ালেন, তখন আনুশকা শার্মা কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানালেন?
কারো সমালোচনা করেছেন? গত ৪-৫ মাসে তার স্বামীকে যেসব জিনিসের মুখোমুখি হতে হয়েছিলো বা যেসব মিথ্যাচার করা হয়েছিলো সেসব নিয়ে কিছু বলেছেন? কারো দিকে কোনো ইঙ্গিত করেছেন? কোহলির টিমমেটদের ছোট করেছেন? নাহ।
তিনি ২০১৪-২০২২ এই দীর্ঘ সময়ের কোহলির ক্যাপ্টেন্সির জার্নি নিয়ে স্মৃতিরোমন্থন করেছিলেন। এই টাইম পিরিয়ডে তারা দু'জন
৫৫৪ আন্তর্জাতিক উইকেট এক ফ্রেমে 👀
'উৎসবের রঙ কেমন?' উত্তরটা দিয়ে যাবেন প্রজন্মকে...
একটুী জন্য আজ রক্ষা পেল বাংলাদেশ
একটা জিনিস ভাবলে একটু অবাকই লাগে ১৪কে+ রান আর ৬৭৪ উইকেট ক্রিকেট বিশ্বে আর কারো নেই, কারো নেই।এটা শুনলে মনে হতে পারে জ্যাক ক্যালিসেরও নেই।উত্তরটা হচ্ছে না। জ্যাক ক্যালিসের উইকেট সংখ্যা ৫৭৭। কিন্তু জ্যাক ক্যালিসের রান পাহাড়সম।
কেনিয়ার নাইরোবিতে ৪ জাতি ক্রিকেটে লেগ স্পিনার মুস্তাক আহমেদ ইঞ্জুরিতে থাকায় টিনেজার আফ্রিদিকে নেওয়া হয়। সেই সময় বোলাররা ব্যাটিং প্র্যাকটিস কম করত। সারাদিন আফ্রিদি বল করছে, আর ক্যাপ্টেন ওয়াসিম আকরাম খেয়াল করল, এ আসলে মুস্তাকের মত ফ্লাইট দেয় না, কুম্বলের সাথে মিল আছে বোলিং এ। জোরের উপর করে।
সারাদিন প্র্যাকটিস শেষে যখন আলো কমছে, ওয়াসিম আকরাম কি মনে করে জানি বলছে, আচ্ছা একটু ব্যাট করো। আলো কম দেখে ওয়াকার ইউনুস করছে অফ স্পিন, আফ্রিদির মাইরের ধরণ দেখে ওয়াসিম আকরাম বলে এগুলা নেট না থাকলে মাঠের বাইরে চলে যেত৷
পরেরদিন ওয়াসিম আকরামের বাপ করে হার্ট এটাক, সে লাহোরের প্লেন ধরবে, ক্যাপ্টেন্সি করবে সাইদ আনোয়ার, ওয়াসিম আকরাম যাওয়ার আগে বলে যায় শ্রীলংকার স্পিন এটাক ধ্বংস করার জন্য একে আগে নামাইত পার। সাইদ আনোয়ার তাই করে, এরপর হইল ইতিহাস। ১৯৯৬ সালে ৩৭ বলে সেঞ্চুরি জীবনের প্রথম ওয়ানডে ইনিংসে। ছক্কা ১১ টা। কয়েকটা জয়সুরিয়ার বলে যে কয়েকদিন আগে ৪৮ বলে পাকিস্তানের সাথেই রেকর্ড করেছিল সেঞ্চুরি করে। তখন ২৩০ করলেই জিতা যাইত পাকিস্তান করছে ৩৭১।
মাসখানেক আগে অজিঙ্কা রাহানে যখন সিএসকেতে দূর্দান্ত খেলা শুরু করলেন তখন WTC স্কোয়াড দেওয়ার আগে মহেন্দ্র সিং ধোনিকে জিজ্ঞেস করেছিলো রাহানেকে স্কোয়াডে নেয়াটা ঠিক হবে কিনা?।মহেন্দ্র সিং ধোনিও সোজা সাপ্টা জবাব রাহানেকে নিতে বলেছিলো।আজ রাহানে ৮৯ রানের ইনিংস খেললো।রাহানের ইনিংসের ক্রেডিট মোটেও ধোনিকে দিচ্ছি না।কারণ রাহানে রিসেন্টলি ঘরোয়া লিগেও ভালো করে এসেছে। কিন্তু ধোনি একটা প্লেয়ারকে যতটা চেনে সেটা অন্য ক্যাপ্টেনদের মধ্যে নেই।যে রোহিত শর্মা ইন্ডিয়া টিমের মিডেল অর্ডারে হিমশিম অবস্থা ছিল, সেই রোহিত শর্মা বিশ্বসেরা ওপেনার বানানোর কারিগরও মাহি।
কংগ্রেচুলেশন ছোট ব্রডম্যান।
হেড তুলনামূলক স্পিনে দূর্বল। কিন্তু ইন্ডিয়া টিমে স্পিনার একমাত্র জাদেজা। জায়গা হয়নি আক্সার প্যাটেল ও অশ্বিনের। এখন এই হেড ইন্ডিয়াকে কতক্ষণ ভোগায় সেটাই দেখার পালা
From ticket collector to trophy collector
MSD name of an inspiration💥💥💥
বিরাট কোহলি বলেই হয়তো.......
স্মৃতির সেলুলয়েডে খুব দূর যেতে হচ্ছে না, গেলো আইপিএলেই। রানটা একেবারেই আসছিল না, ব্যাট নিয়েছে আড়ি। এক মাস নাকি ব্যাটটা ধরেই দেখেননি, হাজারটা দিন আসেনি সেঞ্চুরি। একটা ইনিংসে আউটের পর, ড্রেসিংরুমে ফেরার পথে আকাশ পানে তাকিয়ে অভিযোগই দিচ্ছিলেন যেনো, 'আমার সঙ্গেই কেনো এমন হচ্ছে?'
লোকটা যখন কোহলি, দৃশ্যটা অন্তত আমি মানতে পারিনি। তবুও, তবুও... বিশ্বাসটা ছিল... জানি ফিরবেন... ফিরেছেনও... প্রায়শই বলেন, মনযোগ দিয়ে শুনি। 'যেদিন ঐ মাঠের আগ্রাসনটা থাকবে না, সেদিনই থেমে যাব...' বলি, কোহলি আপনি আগ্রাসনটা ধরেই রাখুন। এতো দ্রুত থামবেন না...
যে দলটার সঙ্গে গেলো আইপিএলে দুটো গোল্ডেন ডাক, এবছরের আইপিএলেই তাদের সঙ্গে সেঞ্চুরি। সেটাও আবার রান তাড়ায়। ৬টা আইপিএল সেঞ্চুরি হলো, তারচেয়ে বেশি নেই আর কারো। এই আইপিএলে পেরোলেন ৫০০ রান, সবমিলিয়ে আরসিবির হয়ে ৭৫০০ রান, টি-টুয়েন্টি কিংবা টি-টুয়েন্টির রান তাড়ায় তারচেয়ে বেশি সেঞ্চুরি নেই আর কোনো ভারতীয় ব্যাটারের... কোহলি, জানেন কীভাবে ফিরতে হয়...
-রিফাত এমিল
এবার হয়তো রিঙ্কু আর জেতাতে পারেননি, তবে তিনি ঠিকই জিতে গিয়েছেন। জিতে গিয়েছেন বাইশ গজে, জিতে গিয়েছেন নিন্দুকের মুখে, জিতে গিয়েছেন জীবন যুদ্ধে। ক'জন পারেন এমন হতে....
এই গল্পটা কোহলির...
১৭ বৎসর বয়স তার; হঠাৎ বাবা মারা যায়। রনজি ট্রফির ম্যাচ খেলায় ৪০* রানে অপরাজিত ছিল সে। বাবার মৃত্যুর পরের দিনে সে মাঠে গিয়ে খেলে দলকে পরাজয়ের হাত থেকে বাঁচায়। দলকে পরাজয়ের হাত থেকে রক্ষা করে নিজ পিতার শেষকৃত্য করে কোহলি।
তার জন্মই হয়েছে ক্রিকেটের জন্য। তার মতো ক্রিকেটকে ভালোবেসেছে খুব কম লোকই। নিজের শতভাগ সে উৎসর্গ করেছে ক্রিকেটের জন্যই।
সে বিশ্বাস করে পরিশ্রম সবকিছু! শুধুমাত্র পরিশ্রমের মাধ্যমেই একটা ভালো প্রচেষ্টা একটা দুর্দান্ত ক্যাচে পরিণত হবে! আপনি কতটুকু অনুশীলন করলেন? কী পরিমাণ ঘুমালেন? তার উপর নির্ভর করে। পয়েন্ট এ থেকে বি এর নির্দিষ্ট দূরত্ব আপনি দুই সেকেন্ডে দৌড়ে কভার করলেন নাকি তিন সেকেন্ডে! দুই সেকেন্ডে কভার করলে সহজ ক্যাচ, তিন সেকেন্ডে করলে ভালো চেষ্টা। পুরোটাই নির্ভর করে আপনি ক্রিকেটের প্রতি কতটা আত্মোৎসর্গ! এমনটাই বিরাটের চিন্তাভাবনা।
শুধু ক্রিকেটার না মানুষ হিসেবে সে অনন্য, অসাধারণ! শুরুর কোহলিকে কিছুটা সংশোধন করে নিয়েছে। মাঠে তার আগ্রাসন তাকে আরো বেশি অন্যতম পছন্দের ক্রিকেটার বানিয়ে তুলেছে। জীবনের দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করেছে আনুশকার সাথে। বহু দিনের প্রেমের পর ক্রিকেট আর বলিউড মিলেছে এক বন্ধনে! সেখানেও সফল একজন কোহলি।
অনেকেই তার সাথে শচীনের তুলনা আনে! সে নিজেই তুলনায় বিশ্বাস করেনা। তুলনা কার সাথে করবে? তার আইডলের সাথে? যাকে দেখে সে ক্রিকেটে এসেছে তার সাথে? সে তুলনায় বিশ্বাসী না। রেকর্ডসের জন্য খেলে না। খেলে ক্রিকেটটা উপভোগ করে বলেই।
[৫ বছর আগে রিফাত এমিলের কোহলির জন্মদিনের শুভেচ্ছায় লিখা]
স্মৃতির সেলুলয়েডে খুব দূর যেতে হচ্ছে না, গেলো আইপিএলেই। রানটা একেবারেই আসছিল না, ব্যাট নিয়েছে আড়ি। এক মাস নাকি ব্যাটটা ধরেই দেখেননি, হাজারটা দিন আসেনি সেঞ্চুরি। একটা ইনিংসে আউটের পর, ড্রেসিংরুমে ফেরার পথে আকাশ পানে তাকিয়ে অভিযোগই দিচ্ছিলেন যেনো, 'আমার সঙ্গেই কেনো এমন হচ্ছে?'
লোকটা যখন কোহলি, দৃশ্যটা অন্তত আমি মানতে পারিনি। তবুও, তবুও... বিশ্বাসটা ছিল... জানি ফিরবেন... ফিরেছেনও... প্রায়শই বলেন, মনযোগ দিয়ে শুনি। 'যেদিন ঐ মাঠের আগ্রাসনটা থাকবে না, সেদিনই থেমে যাব...' বলি, কোহলি আপনি আগ্রাসনটা ধরেই রাখুন। এতো দ্রুত থামবেন না...
যে দলটার সঙ্গে গেলো আইপিএলে দুটো গোল্ডেন ডাক, এবছরের আইপিএলেই তাদের সঙ্গে সেঞ্চুরি। সেটাও আবার রান তাড়ায়। ৬টা আইপিএল সেঞ্চুরি হলো, তারচেয়ে বেশি নেই আর কারো। এই আইপিএলে পেরোলেন ৫০০ রান, সবমিলিয়ে আরসিবির হয়ে ৭৫০০ রান, টি-টুয়েন্টি কিংবা টি-টুয়েন্টির রান তাড়ায় তারচেয়ে বেশি সেঞ্চুরি নেই আর কোনো ভারতীয় ব্যাটারের... কোহলি, জানেন কীভাবে ফিরতে হয়...
-রিফাত এমিল
শান্ত যখন অশান্ত হয়ে যায়।
SKY!!!
বাশার অজান্তেই বলে উঠলেন, ‘একি করলি রানা?’ রাসেল, রাজ্জাক চিৎকার করে কাঁদছেন। হোটেলের ভদ্রতা বা সৌজন্যতা আর কারো মাথায় নেই। সিনিয়ররা সবাই হাউমাউ করে কাঁদছেন। মাশরাফী তখন এক দৌড়ে বিছানায় পৌঁছে গেছেন।
মাশরাফী বিছানায় পড়ে আছেন; চোখ দুটো ফোলা। রাসেলকে আলো জ্বালাতে দেখেই হাউমাউ করে কেঁদে বলে উঠলেন, ‘রাসেল রে, অন্ধকার না হলি ঘুমাতি পারত না রানা!’ অতঃপর বললেন- কাল রানার জন্যই খেলবো!
শুভ জন্মদিন মানজারুল ইসলাম রানা।
আজও হাজারো তারার ভিড়ে তোমায় খুঁজে ফিরি।
কখনোই না বদলানো কিছু ঘটনার একটা, গৌতম গম্ভীর আর ভিরাট কোহলি ঝা'মেলা...
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Website
Address
Cumilla