Nelufa Akter

ডিজিটাল মার্কেটিং কি? ডিজিটাল মার্কেটিং এ নিজেকে দক্ষ করে তোলা কতটা গুরুত্বপূর্ণ। এই দক্ষতা দিয়ে লোকাল মার্কেট প্লেসে এবং ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট প্লেসে কিভাবে কাজ পাবেন এবং কি ভাবে কাজ করবেন। অন্য পেশার পাশাপাশি ডিজিটাল মার্কেটিং এ কিভাবে স্বাচ্ছন্দ্যে কাজ করা যায় তা নিয়ে থাকছে বিশেষ মেগা ফ্রী সেমিনার। সীমিত আসনে আপনার সীট টি কনফার্ম করতে এখুনি যোগাযোগ করুন। 👇👇👇

ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে অংশ গ্রহণ করুন ফ্রী মেগা সেমিনারে।আপনার আসনটি নিশ্চিত করতে ইনবক্স করুন।

Made by pixellab.

👉👉 সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কি? কেন সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করতে হয়?

✍️✍️ সোস্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং হল এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে সোস্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলি ব্যবহার করে একটি পণ্য, পরিষেবা বা ব্র্যান্ড প্রচার করা হয়। এটি ব্র্যান্ড সচেতনতা বাড়াতে, গ্রাহকদের সাথে যোগাযোগ করতে, বিক্রি বাড়াতে এবং ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বাড়াতে সহায়ক। সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ে বিভিন্ন কৌশল এবং পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়, যেমন:

1. **কনটেন্ট ক্রিয়েশন ও শেয়ারিং**: আকর্ষণীয় এবং মূল্যবান কনটেন্ট তৈরি ও শেয়ার করা যাতে ব্যবহারকারীরা তা লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ার করতে উৎসাহিত হয়।

2. **সোস্যাল মিডিয়া অ্যাডভার্টাইজিং**: ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার ইত্যাদি প্ল্যাটফর্মে পেইড বিজ্ঞাপন প্রচার করা। এটি একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য শ্রোতাকে লক্ষ্য করে কাস্টমাইজ করা যায়।

3. **ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং**: প্রভাবশালী ব্যক্তি বা সেলিব্রিটিদের মাধ্যমে পণ্য বা পরিষেবা প্রচার করা। তাদের ফলোয়াররা সাধারণত তাদের সুপারিশ বিশ্বাস করে এবং সেই অনুযায়ী পণ্য কিনে থাকে।

4. **কমিউনিটি এনগেজমেন্ট**: গ্রাহকদের সাথে সরাসরি মিথস্ক্রিয়া করা, তাদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়া, এবং তাদের মতামত গ্রহণ করা।

5. **এনালাইটিক্স ও রিপোর্টিং**: সোস্যাল মিডিয়া কার্যক্রমের ফলাফল বিশ্লেষণ করা এবং তার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ কৌশল নির্ধারণ করা।

সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের মূল উদ্দেশ্য হলো একটি ব্র্যান্ডের সাথে গ্রাহকদের জড়িত করা, তাদের আগ্রহ বাড়ানো এবং শেষ পর্যন্ত ব্যবসার উন্নতি করা।
নিলুফা আক্তার
ডিজিটাল মার্কেটার।

I got 6 reactions on my recent top post! Thank you all for your continued support. I could not have done it without you. 🙏🤗🎉

অফার অফার অফার

✍️✍️ কাজে মনোযোগী হওয়ার কিছু কার্যকরী কিছু টিপস নিম্নরূপ:👇👇

🔴1. **কাজের তালিকা তৈরি করুন**:
- দিনের শুরুতেই গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোর তালিকা তৈরি করুন। এতে কোন কাজটি আগে করবেন এবং কোন কাজটি পরে করবেন তা নির্ধারণ করা সহজ হবে।

🟠2. **একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করুন**:
- প্রতিটি কাজের জন্য নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করুন। এটি আপনাকে সময়মত কাজ শেষ করতে এবং সময় নষ্ট না করতে সাহায্য করবে।

🟡3. **প্রচুর বিরতি নিন**:
- দীর্ঘ সময় একটানা কাজ না করে মাঝে মাঝে ছোট বিরতি নিন। এটি আপনার মনকে পুনরায় সতেজ করবে এবং কাজের প্রতি মনোযোগ বৃদ্ধি করবে।

🟢4. **পরিবেশ পরিষ্কার রাখুন**:
- কাজের স্থান পরিষ্কার এবং গোছালো রাখুন। অগোছালো পরিবেশ মনোযোগ বিঘ্নিত করতে পারে।

🔵5. **মোবাইল ফোন এবং সামাজিক মিডিয়া থেকে দূরে থাকুন**:
- কাজের সময় মোবাইল ফোন এবং সামাজিক মিডিয়া ব্যবহারের প্রবণতা কমান। এটি আপনার মনোযোগ ধরে রাখতে সাহায্য করবে।

🟣6. **প্রত্যেকটি কাজ এক এক করে সম্পন্ন করুন**:
- একসাথে অনেক কাজ করতে গেলে মনোযোগ বিভ্রান্ত হতে পারে। তাই এক এক করে কাজ সম্পন্ন করার চেষ্টা করুন।

🟤7. **মেডিটেশন এবং যোগব্যায়াম করুন**:
- নিয়মিত মেডিটেশন এবং যোগব্যায়াম মনকে শান্ত করে এবং মনোযোগ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

🟥8. **স্বাস্থ্যকর খাদ্যগ্রহণ করুন**:
- পুষ্টিকর খাদ্যগ্রহণ আপনার মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং মনোযোগ বাড়ায়।

🟩9. **পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করুন**:
- পর্যাপ্ত ঘুম না হলে কাজের প্রতি মনোযোগ ধরে রাখা কঠিন হতে পারে। তাই প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করুন।

🟪10. **কাজের উদ্দেশ্য নির্ধারণ করুন**:
- প্রতিটি কাজের একটি স্পষ্ট উদ্দেশ্য নির্ধারণ করুন। এটি আপনাকে কাজের প্রতি অধিক মনোযোগী হতে সাহায্য করবে।

👉👉এই টিপসগুলো অনুসরণ করলে কাজের প্রতি মনোযোগ বৃদ্ধি পাবে এবং কাজগুলো আরও কার্যকরভাবে সম্পন্ন করতে পারবেন।
🔰🔰🔰
নিলুফা আক্তার
ডিজিটাল মার্কেটার।

➡️Backlink কি❓

, 🌏ব্যাকলিঙ্ক (Backlink) হল একটি লিঙ্ক যা একটি ওয়েবসাইট থেকে অন্য একটি ওয়েবসাইটে নির্দেশিত হয়। ব্যাকলিঙ্কগুলিকে ইনবাউন্ড লিঙ্ক বা ইনকামিং লিঙ্কও বলা হয়। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে (SEO) ব্যাকলিঙ্ক গুরুত্বপূর্ণ কারণ সার্চ ইঞ্জিনগুলি, যেমন গুগল, সেগুলিকে অন্য ওয়েবসাইটগুলি আপনার কন্টেন্টের মান এবং প্রাসঙ্গিকতার জন্য একটি ভোট হিসাবে বিবেচনা করে।

একটি ওয়েবসাইটে যত বেশি উচ্চ-মানের ব্যাকলিঙ্ক থাকবে, সেই ওয়েবসাইটটি সার্চ ইঞ্জিনের র‍্যাঙ্কিংয়ে তত বেশি উচ্চ অবস্থানে থাকার সম্ভাবনা থাকে। ব্যাকলিঙ্কগুলি কন্টেন্টের বিশ্বাসযোগ্যতা এবং কর্তৃত্ব বাড়ায় এবং সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট পেজে (SERP) উন্নত অবস্থানে আসতে সাহায্য করে।

🟢ব্যাকলিঙ্কের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য:
1. **গুণমান:** উচ্চ-মানের ওয়েবসাইট থেকে আসা ব্যাকলিঙ্কগুলি সবচেয়ে বেশি মূল্যবান।
2. **প্রাসঙ্গিকতা:** যদি ব্যাকলিঙ্কগুলি প্রাসঙ্গিক ওয়েবসাইট থেকে আসে, তবে সেগুলি আরও কার্যকরী।
3. **অ্যাঙ্কর টেক্সট:** লিঙ্কের জন্য ব্যবহৃত পাঠ্যটি যদি প্রাসঙ্গিক কীওয়ার্ড ধারণ করে, তবে এটি SEO-এর জন্য উপকারী হতে পারে।

সার্চ ইঞ্জিনগুলি সাধারণত ব্যাকলিঙ্কের গুণমান এবং পরিমাণ উভয়কেই বিবেচনায় নিয়ে একটি ওয়েবসাইটের র‌্যাঙ্ক নির্ধারণ করে।
নিলুফা আক্তার
ডিজিটাল মার্কেটার

👉 SEO কি ❓

🌐 SEO (Search Engine Optimization) হল একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইট বা ওয়েব পেজকে সার্চ ইঞ্জিনের ফলাফলের প্রথম দিকে নিয়ে আসার চেষ্টা করা হয়। এর মূল লক্ষ্য হল ওয়েবসাইটের অর্গানিক (অর্থাৎ বিনামূল্যের) ট্রাফিক বৃদ্ধি করা। SEO বিভিন্ন কৌশল এবং পদ্ধতি ব্যবহার করে সার্চ ইঞ্জিনের র‍্যাংকিং অ্যালগরিদমকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করে।

🌍 SEO প্রধানত দুটি ভাগে বিভক্ত:

🌏1. **অন-পেজ SEO**: এটি ওয়েবসাইটের ভিতরে বিভিন্ন ফ্যাক্টর যেমন কন্টেন্ট, কিওয়ার্ড, মেটা ট্যাগ, হেডিং ট্যাগ, ইউআরএল স্ট্রাকচার, ইমেজ অল্ট ট্যাগ ইত্যাদির উন্নতির উপর নির্ভর করে। এর মধ্যে রয়েছে:
- কিওয়ার্ড রিসার্চ: সঠিক কীওয়ার্ড নির্বাচন করা, যা ব্যবহারকারীরা সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করে।
- কন্টেন্ট অপটিমাইজেশন: সার্চ ইঞ্জিন এবং ব্যবহারকারীদের জন্য প্রাসঙ্গিক ও মানসম্মত কন্টেন্ট তৈরি করা।
- টাইটেল ও মেটা ডিসক্রিপশন অপটিমাইজেশন: সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট পেজে প্রদর্শিত টাইটেল ও বিবরণ সম্পাদনা করা।

🌏 2. **অফ-পেজ SEO**: এটি ওয়েবসাইটের বাইরে বিভিন্ন কার্যক্রম যেমন ব্যাকলিঙ্ক তৈরি, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, গেস্ট ব্লগিং ইত্যাদির মাধ্যমে ওয়েবসাইটের প্রভাব এবং বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধি করার প্রক্রিয়া। এর মধ্যে রয়েছে:
- ব্যাকলিঙ্ক: অন্যান্য সাইট থেকে আপনার সাইটে লিঙ্ক করা।
- সোশ্যাল মিডিয়া শেয়ারিং: সোশ্যাল মিডিয়ায় কন্টেন্ট শেয়ার করা।
- গেস্ট পোস্টিং: অন্যান্য ওয়েবসাইটে গেস্ট আর্টিকেল লেখা এবং সেখানে আপনার সাইটের লিঙ্ক অন্তর্ভুক্ত করা।

♻️ SEO করতে হলে সার্চ ইঞ্জিনের অ্যালগরিদম এবং ব্যবহারকারীদের প্রবণতা বুঝতে হয় এবং সেই অনুযায়ী ওয়েবসাইটকে অপটিমাইজ করতে হয়।

➡️কী ওয়ার্ড রিসার্চ কি❓

🔵কীওয়ার্ড রিসার্চ হলো একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে আমরা নির্দিষ্ট শব্দ বা বাক্যাংশ সনাক্ত করি যা মানুষ সার্চ ইঞ্জিনে লিখে তথ্য খুঁজে পেতে চান। এটি ডিজিটাল মার্কেটিং এবং সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশনের (SEO) একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কীওয়ার্ড রিসার্চের মাধ্যমে আমরা জানতে পারি কোন কোন শব্দ বা বাক্যাংশ বেশি জনপ্রিয় এবং প্রতিযোগিতামূলক।

🟣কীওয়ার্ড রিসার্চের প্রক্রিয়া সাধারণত নিম্নলিখিত ধাপগুলো অনুসরণ করে:

1. **উদ্দেশ্য নির্ধারণ:** প্রথমেই, কী উদ্দেশ্যে এই রিসার্চ করা হচ্ছে তা নির্ধারণ করতে হবে। এটি হতে পারে ওয়েবসাইটের ট্রাফিক বৃদ্ধি, পণ্য বিক্রি, ব্র্যান্ড সচেতনতা ইত্যাদি।

2. **কীওয়ার্ড আইডিয়া সংগ্রহ:** বিভিন্ন টুল এবং পদ্ধতি ব্যবহার করে সম্ভাব্য কীওয়ার্ডের একটি তালিকা তৈরি করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, Google Keyword Planner, Ahrefs, SEMrush ইত্যাদি।

3. **কীওয়ার্ড বিশ্লেষণ:** সম্ভাব্য কীওয়ার্ডগুলোর সার্চ ভলিউম, প্রতিযোগিতা, এবং প্রাসঙ্গিকতা বিশ্লেষণ করা হয়। এতে বোঝা যায় কোন কীওয়ার্ডগুলোতে কাজ করা উচিত।

4. **কীওয়ার্ড নির্বাচন:** বিশ্লেষণের ভিত্তিতে এমন কীওয়ার্ড নির্বাচন করা হয় যা আপনার উদ্দেশ্য পূরণে সহায়ক হবে।

5. **অপ্টিমাইজেশন:** নির্বাচিত কীওয়ার্ডগুলোকে ওয়েবসাইটের কনটেন্ট, মেটা ট্যাগ, হেডিং ইত্যাদিতে সঠিকভাবে ব্যবহার করা হয় যাতে সার্চ ইঞ্জিনগুলোতে আপনার কনটেন্ট ভালোভাবে প্রদর্শিত হয়।

🔵কীওয়ার্ড রিসার্চের মাধ্যমে আপনি আপনার লক্ষ্যবস্তু দর্শকদের কাছে পৌঁছানোর সম্ভাবনা বাড়াতে পারেন, যার ফলে ওয়েবসাইটের ট্রাফিক এবং ব্যবসায়ের উন্নতি সম্ভব হয়।

ইউটিউব এসইও কেন প্রয়োজন?

ইউটিউব এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান) করা প্রয়োজন, সম্পূর্ণ ইউটিউব এসইও কেন প্রয়োজন তার কিছু কারণ ব্যাখ্যা করা:

1. **ভিডিওর দৃশ্যমানতা বাড়ানো**: YouTube SEO এর মাধ্যমে আপনার ভিডিও সার্চ রেজাল্টে উচ্চ অবস্থানে আসতে পারে, যা দর্শকদের কাছে সহজে প্রকাশে সাহায্য করে।

2. **দর্শক সংখ্যা বৃদ্ধি**: সঠিক এসইও কৌশল প্রয়োগের মাধ্যমে আপনার ভিডিও দর্শক সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে পারে। সার্চ উচ্চার্যাঙ্কিং আরও বেশি দর্শক দেখতে পাবেন।

3. **চ্যানেল গ্রোথ**: ভিডিও চ্যানেল দর্শক বাড়ার সাথে সাথে আপনার সংখ্যার সাব স্ক্রাইবার সংখ্যা বাড়াও, যা ভিডিওর মোট গ্রথে সাহায্য করে।

৪।

5. **মোনেটেজেশন সুবিধা**: বেশি দর্শকের মধ্যে বেশি বিজ্ঞাপন প্রদর্শন এবং সেই সাথে আয় বাড়াতে চাই। সম্পূর্ণ মনিটেজ করতে এসইও এর গুরুত্ব অপরিসীম।

6. **টার্গেট অডিয়েন্স**: এসইও এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট কীওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনি আপনার টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে প্রকাশ করতে পারেন।

# # # কিছু ইউটিউব এসইও কৌশল

1. **সঠিক কীওয়ার্ড রিসার্চ**: আপনার ভিডিওর জন্য সঠিক এবং প্রাসঙ্গিক কীওয়ার্ড নির্বাচন করুন।
2. **ভিডিও টাইটেল**: আকর্ষণীয় এবং কীওয়ার্ড সম্পদ টাইটেল ব্যবহার করুন।
৩।
4. **ট্যাগ**: প্রাসঙ্গিক ট্যাগ ব্যবহার করুন যা আপনার ভিডিওর বিষয়ের সাথে সম্পর্কিত।
5. **থাম্বনেইল**: দেখতে এবং-বেইট থাম্বনেইল তৈরি করুন যা দর্শকদের ক্লিক করতে পারবেন।
6. **ভিডিও ট্রান্সক্রিপ্ট**: ভিডিও ট্রান্সক্রিপ্ট যুক্ত করুন সার্চ ইঞ্জিনগুলি আপনার কন্টেন্ট ভালভাবে ইনডেক্স করতে পারে।

ইউটিউব এসইও কৌশলগুলি আপনার ভিডিও সঠিকভাবে প্রয়োগ করে এবং ভিডিওকে আরও সফল করতে পারে।

গুগল এডস, গুগলের একটি বিপণন প্রণালী যা ওয়েবসাইটে প্রচারের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি ওয়েবসাইটের দৃশ্যমানতা বা ট্রাফিক বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন প্রদান করে। গুগল এডস ব্যবহার করে, আপনি অনুমোদিত প্ল্যাটফর্মগুলিতে আপনার বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করতে পারেন, যা গুগল নেটওয়ার্কের অংশ, যেমন গুগল সার্চ, ইউটিউব, গুগল ডিসপ্লে নেটওয়ার্ক ইত্যাদি।

গুগল এডস করতে হলে প্রথমে আপনাকে গুগল এডস অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। তারপরে, আপনি আপনার পণ্য, পরিষেবা, বা ওয়েবসাইটের জন্য বিজ্ঞাপন তৈরি করতে পারেন। বিজ্ঞাপনে আপনি নির্দিষ্ট লক্ষ্য কাস্টমারদের টার্গেট করতে পারেন, যেমন বয়স, লোকেশন, আঞ্চলিক পছন্দ, সার্চ হিসাবে জানা গিয়েছে ইত্যাদি ভিত্তিতে। এরপরে, আপনি কত পরিমান টাকা বা কত বার্তা প্রচার করতে চান তা নির্ধারণ করতে হবে। শেষে, আপনি আপনার বিজ্ঞাপন শুরু করতে পারেন এবং সেটির পারformance ট্র্যাক করতে পারেন এবং প্রয়োজনে বিজ্ঞাপন ক্যাম্পেইন সম্পাদনা করতে পারেন।

✍️Microsoft হলো একটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান যা ১৯৭৫ সালে বিল গেটস এবং পল অ্যালেন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি বিশ্বের সর্ববৃহৎ সফটওয়্যার উৎপাদক এবং সেবা সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি।

👉এর উপাদান সমূহ সংগঠিত হয় Microsoft Windows অপারেটিং সিস্টেম, Microsoft Office সফটওয়্যার সুইট, Xbox গেইমিং প্লেটফর্ম, এবং আরও অনেক ধরনের প্রোডাক্ট এবং সেবা।

👉Microsoft প্রযুক্তি উন্নতি, প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা, ডেটা সংগ্রহ এবং অ্যানালাইসিস, ক্লাউড সেবা, সাইবার সিকিউরিটি, এবং বিভিন্ন অনুষ্ঠানে প্রযুক্তি প্রযুক্তির বিষয়ে গবেষণা এবং উন্নতি করে। Microsoft এছাড়াও সামাজিক দায়িত্ব নেওয়া এবং প্রযুক্তি শিক্ষার ক্ষেত্রে প্রচুর কাজ করে।
Nelufa Akter
Digital marketer

LinkedIn marketing ⁉️

LinkedIn মার্কেটিং ব্র্যান্ড সচেতনতা তৈরি করতে, লিড তৈরি করতে এবং আপনার শিল্পের মধ্যে চিন্তার নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে প্ল্যাটফর্মের বৈশিষ্ট্যগুলিকে কাজে লাগাতে জড়িত। কার্যকর লিঙ্কডইন বিপণনের জন্য এখানে কিছু কৌশল রয়েছে:

আপনার প্রোফাইল অপ্টিমাইজ করুন: নিশ্চিত করুন যে আপনার লিঙ্কডইন প্রোফাইল সম্পূর্ণ, পেশাদার এবং আপনার ব্র্যান্ড পরিচয় প্রতিফলিত করে। একটি উচ্চ-মানের প্রোফাইল ছবি ব্যবহার করুন এবং একটি আকর্ষণীয় শিরোনাম এবং সারাংশ লিখুন।

আকর্ষক বিষয়বস্তু তৈরি করুন: মূল্যবান বিষয়বস্তু শেয়ার করুন যেমন নিবন্ধ, ব্লগ পোস্ট, ভিডিও এবং ইনফোগ্রাফিক যা আপনার লক্ষ্য দর্শকদের সাথে অনুরণিত হয়। বিষয়বস্তু তথ্যপূর্ণ, প্রাসঙ্গিক এবং আপনার দক্ষতা প্রদর্শন করা উচিত।

লিঙ্কডইন গ্রুপগুলি ব্যবহার করুন: আপনার শিল্প বা কুলুঙ্গির সাথে সম্পর্কিত লিঙ্কডইন গ্রুপগুলিতে যোগ দিন এবং অংশগ্রহণ করুন। আলোচনায় নিযুক্ত হন, প্রশ্নের উত্তর দিন এবং নিজেকে জ্ঞানী সম্পদ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সহায়ক অন্তর্দৃষ্টি শেয়ার করুন।

নিবন্ধগুলি প্রকাশ করুন: লিঙ্কডইন ব্যবহারকারীদের দীর্ঘ ফর্মের নিবন্ধগুলি সরাসরি প্ল্যাটফর্মে প্রকাশ করতে দেয়। গভীর অন্তর্দৃষ্টি, শিল্প প্রবণতা, কেস স্টাডি এবং চিন্তা নেতৃত্বের টুকরো শেয়ার করতে এই বৈশিষ্ট্যটি ব্যবহার করুন।

লিভারেজ লিঙ্কডইন বিজ্ঞাপন: স্পনসর করা বিষয়বস্তু, পাঠ্য বিজ্ঞাপন, বা স্পনসর করা ইনমেইল বার্তাগুলির সাথে নির্দিষ্ট জনসংখ্যা, শিল্প, বা চাকরির শিরোনাম লক্ষ্য করতে লিঙ্কডইন-এর বিজ্ঞাপন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করার কথা বিবেচনা করুন।

আপনার নেটওয়ার্কের সাথে জড়িত থাকুন: নিয়মিতভাবে আপনার সংযোগগুলির সাথে লাইক, মন্তব্য এবং তাদের আপডেটগুলি ভাগ করে ইন্টারঅ্যাক্ট করুন৷ এটি সম্পর্ক গড়ে তুলতে সাহায্য করে এবং আপনার ব্র্যান্ডকে সর্বোপরি মনে রাখে।

কোম্পানির সংস্কৃতি প্রদর্শন করুন: কর্মচারী স্পটলাইট, নেপথ্যের বিষয়বস্তু এবং কোম্পানির ইভেন্ট বা উদ্যোগের আপডেটের মাধ্যমে আপনার কোম্পানির সংস্কৃতি প্রদর্শন করতে LinkedIn ব্যবহার করুন।

LinkedIn Analytics ব্যবহার করুন: আপনার বিষয়বস্তু এবং প্রচারাভিযানের পারফরম্যান্স ট্র্যাক করতে LinkedIn-এর অ্যানালিটিক্স টুলের সুবিধা নিন। আপনার কৌশল পরিমার্জন এবং ভবিষ্যতের প্রচেষ্টা অপ্টিমাইজ করতে এই ডেটা ব্যবহার করুন।

প্রভাবশালীদের সাথে নেটওয়ার্ক: আপনার শিল্পে প্রভাবশালীদের সনাক্ত করুন এবং তাদের সাথে সংযোগ করুন। তাদের বিষয়বস্তুর সাথে জড়িত থাকুন, প্রকল্পগুলিতে সহযোগিতা করুন বা আপনার নাগাল এবং বিশ্বাসযোগ্যতা প্রসারিত করার জন্য অনুমোদনের সন্ধান করুন৷

কর্মচারী অ্যাডভোকেসিকে উৎসাহিত করুন: কর্মীদের তাদের ব্যক্তিগত লিঙ্কডইন প্রোফাইলে কোম্পানির আপডেট এবং বিষয়বস্তু শেয়ার করতে উৎসাহিত করুন। কর্মচারী অ্যাডভোকেসি উল্লেখযোগ্যভাবে আপনার ব্র্যান্ডের নাগাল এবং বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধি করতে পারে।

এই কৌশলগুলি বাস্তবায়নের মাধ্যমে, আপনি কার্যকরভাবে আপনার ব্র্যান্ড বাড়াতে, আপনার শ্রোতাদের সম্পৃক্ত করতে এবং ব্যবসায়িক ফলাফলগুলি চালনা করার জন্য একটি শক্তিশালী বিপণন সরঞ্জাম হিসাবে লিঙ্কডইনকে কার্যকরভাবে ব্যবহার করতে পারেন।

✍️ অন-পেজ এসইও বলতে পৃথক ওয়েব পৃষ্ঠাগুলির অপ্টিমাইজেশনকে বোঝায় যাতে তাদের সার্চ ইঞ্জিন র‌্যাঙ্কিং উন্নত করা যায় এবং অর্গানিক ট্রাফিক আকর্ষণ করা যায়। এটি একটি ওয়েবপৃষ্ঠার বিষয়বস্তু, গঠন, এবং HTML সোর্স কোড উন্নত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন কৌশল এবং অনুশীলন জড়িত। এখানে অন-পেজ এসইও এর কিছু মূল দিক রয়েছে:

⏩কীওয়ার্ড অপ্টিমাইজেশান: আপনার সামগ্রীর সাথে সম্পর্কিত প্রাসঙ্গিক কীওয়ার্ডগুলি সনাক্ত করুন এবং শিরোনাম ট্যাগ, মেটা বিবরণ, শিরোনাম এবং সমগ্র সামগ্রীতে কৌশলগতভাবে অন্তর্ভুক্ত করুন।

⏩উচ্চ-মানের সামগ্রী: আসল, মূল্যবান এবং আকর্ষক বিষয়বস্তু তৈরি করুন যা আপনার লক্ষ্য দর্শকদের চাহিদা এবং আগ্রহকে সম্বোধন করে। নিশ্চিত করুন যে আপনার বিষয়বস্তু সুগঠিত, পড়া সহজ এবং এতে ছবি ও ভিডিওর মতো মাল্টিমিডিয়া উপাদান রয়েছে।
⏩মেটা ট্যাগ: আকর্ষক মেটা শিরোনাম এবং বিবরণ লিখুন যা আপনার পৃষ্ঠার বিষয়বস্তুকে সঠিকভাবে বর্ণনা করে এবং ব্যবহারকারীদের অনুসন্ধান ফলাফল থেকে ক্লিক করতে উত্সাহিত করে৷
⏩ইউআরএল স্ট্রাকচার: বর্ণনামূলক এবং এসইও-বান্ধব ইউআরএল ব্যবহার করুন যাতে প্রাসঙ্গিক কীওয়ার্ড থাকে এবং পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু সঠিকভাবে প্রতিফলিত হয়।

⏩হেডার ট্যাগ: সঠিক শিরোনাম ট্যাগ ব্যবহার করুন (H1, H2, H3, ইত্যাদি) আপনার বিষয়বস্তু ক্রমানুসারে সংগঠিত করতে এবং সার্চ ইঞ্জিনের জন্য আপনার পৃষ্ঠার গঠন বোঝা সহজ করে তুলুন।

⏩অভ্যন্তরীণ লিঙ্কিং: নেভিগেশন উন্নত করতে এবং আপনার সাইট জুড়ে লিঙ্ক ইক্যুইটি বিতরণ করতে আপনার ওয়েবসাইটে অন্যান্য প্রাসঙ্গিক পৃষ্ঠাগুলির অভ্যন্তরীণ লিঙ্কগুলি অন্তর্ভুক্ত করুন।

⏩অপ্টিমাইজ করা ছবি: অ্যাক্সেসিবিলিটি উন্নত করতে এবং সার্চ ইঞ্জিনে অতিরিক্ত প্রসঙ্গ প্রদান করতে বর্ণনামূলক ফাইলের নাম, ALT ট্যাগ এবং ক্যাপশন ব্যবহার করে ছবি অপ্টিমাইজ করুন।

⏩পৃষ্ঠার গতি: ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা এবং সার্চ ইঞ্জিন র‌্যাঙ্কিং উন্নত করতে চিত্রগুলি অপ্টিমাইজ করে, HTTP অনুরোধগুলি কমিয়ে এবং ক্যাশিং কৌশল ব্যবহার করে দ্রুত লোডিং সময় নিশ্চিত করুন৷

⏩মোবাইল-বন্ধুত্ব: মোবাইল ডিভাইস থেকে ইন্টারনেট অ্যাক্সেসকারী ব্যবহারকারীদের ক্রমবর্ধমান সংখ্যা পূরণ করতে আপনার ওয়েবসাইটকে প্রতিক্রিয়াশীল এবং মোবাইল-বান্ধব হতে ডিজাইন করুন।

⏩স্কিমা মার্কআপ: আপনার বিষয়বস্তু, যেমন পর্যালোচনা, রেটিং এবং অন্যান্য স্ট্রাকচার্ড ডেটার মতো অতিরিক্ত প্রসঙ্গ সহ সার্চ ইঞ্জিনগুলি প্রদান করতে স্কিমা মার্কআপ প্রয়োগ করুন৷

⏩এই অন-পৃষ্ঠা এসইও কৌশলগুলি কার্যকরভাবে প্রয়োগ করে, আপনি সার্চ ইঞ্জিন ফলাফলে আপনার ওয়েবসাইটের দৃশ্যমানতা উন্নত করতে পারেন এবং আরও লক্ষ্যযুক্ত জৈব ট্র্যাফিক আকর্ষণ করতে পারেন।

Flyer design

✍️Lead generation এর কাজ কি?

🔶 Lead generation হলো প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির কাছে সম্ভাব্য গ্রাহকদের তথ্য সংগ্রহ করা এবং তাদেরকে প্রয়োজনীয় পরিষেবা বা পণ্যের সাথে যুক্ত করা নিয়ে একটি নির্দিষ্ট সংস্থা বা ব্যক্তির দিকে নির্দেশনা করা। এটি আমার মতে ব্যবসার জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি পদক্ষেপ, কারণ এটি গ্রাহকদের সঠিক মানের তথ্য অবলম্বন করে এবং পণ্য বা পরিষেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের সাথে তাদের সংযোগ করে।

🔶 লিড জেনারেশনের মাধ্যমে নতুন গ্রাহকদের আকর্ষণ করা হয় এবং তাদেরকে প্রাপ্ত করার চেষ্টা করা হয়। লিড জেনারেশনের জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়, যেমন ডিজিটাল মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, এসইও, ওয়েবসাইট ট্রাফিক উত্তোলন, ইভেন্ট মার্কেটিং ইত্যাদি।

নিলুফা আক্তার
ডিজিটাল মার্কেটার।

👉👉 LinkedIn marketing কেন করবেন?❓

✍️✍️ LinkedIn মার্কেটিং কেন করা উচিত সেটি বিভিন্ন ধরনের ব্যবসায়ের জন্য উপযোগী হতে পারে। এটি পেশাদার নেটওয়ার্কিং, ব্র্যান্ড নির্মাণ, বিপণন, এবং নতুন কর্মকর্তাদের নিয়োগের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক মাধ্যম।

কিছু কারণঃ

পেশাদার নেটওয়ার্কিং: LinkedIn একটি পেশাদার সম্প্রদায়, এখানে আপনি অন্যান্য ব্যবসা, পেশাদার, এবং বৈশ্বিক নেটওয়ার্কে যোগ দিতে পারেন। এটি আপনার ব্যবসার মৌলিক গুরুত্বপূর্ণ সংজ্ঞার উপর নির্ভর করে নেটওয়ার্কিং করার একটি স্বাধীন উপায়।

ব্র্যান্ড নির্মাণ: LinkedIn আপনার ব্যবসা বা ব্যক্তিগত ব্র্যান্ড নির্মাণে সাহায্য করে এবং আপনার সেবা বা পণ্যের মান এবং অবস্থান প্রদর্শন করে।

বিপণন: LinkedIn একটি গুরুত্বপূর্ণ বিপণন প্ল্যাটফর্ম হিসাবে কাজ করে, যা ব্যবসায়ের সেবা বা পণ্যের জন্য লক্ষ্যযুক্ত পাবলিক মূল্যায়ন এবং প্রচারে ব্যবহার করা যায়।

নিয়োগ: বিভিন্ন সরকারি এবং বেসরকারি সংস্থা এবং প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ প্রক্রিয়া চালানোর জন্য LinkedIn একটি প্রাথমিক সূত্র হতে পারে।

তবে, সফল লিঙ্কডইন মার্কেটিং করার জন্য আপনার নিয়মিত পোস্ট করা, উত্তর দেওয়া, আপডেট করা, এবং নেটওয়ার্কিং করা জরুরি।
নিলুফা আক্তার
ডিজিটাল মার্কেটার।

👉 Pinterest marketing কি ❓❓

🔶 Pinterest marketing হল পিন্টারেস্ট একাউন্ট ব্যবহার করে প্রোডাক্ট, সেবা, ব্র্যান্ড বা ওয়েবসাইটের প্রচার-প্রসারের একটি উপায়। পিন্টারেস্ট একটি ভিজুয়াল সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম, যেখানে ব্যবহারকারীরা ছবি, ভিডিও এবং অন্যান্য ভিজুয়াল কন্টেন্ট শেয়ার করে থাকেন এবং তা পিন করে থাকেন তাদের নিজস্ব বোর্ডে।

পিন্টারেস্ট মার্কেটিং সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি হল:

1. **ভিজুয়াল কন্টেন্ট প্রচারণ**: পিন্টারেস্ট হোয়াইট কন্টেন্টের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। প্রতিটি পোস্ট আকর্ষণীয় এবং ভালো কোয়ালিটির ছবি এবং ভিডিও থাকতে হবে।

2. **কন্টেন্ট পরিচালনা**: বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিভিন্ন কন্টেন্ট তৈরি করা এবং সংক্রান্ত বোর্ড তৈরি করা প্রয়োজন।

3. **কমিউনিটি বিনির্মাণ**: পিন্টারেস্টে একটি প্রতিষ্ঠানের সাথে সংযোগ গড়ার জন্য বিভিন্ন সম্প্রদায় অনুসন্ধান করা এবং সংযোগ করা প্রয়োজন।

4. **পিন্টারেস্ট এসইও (SEO)**: অনুসন্ধানে পিন্টারেস্ট সামগ্রিক অনুসন্ধানে উত্তরগুলি প্রদান করে, সুনির্দিষ্ট টার্গেট করে সাধারণ অনুসন্ধান ইঞ্জিন এর মাধ্যমে প্রয়োজনীয় লেভেলে পৌঁছে যাওয়ার জন্য পিন্টারেস্ট অনুসন্ধান সংক্রান্ত কাজ করা প্রয়োজন।

5. **পেইড প্রচার**: পিন্টারেস্টে পেইড প্রচার বিজ্ঞাপন অপশন রয়েছে যাতে ব্যবহারকারীরা প্রচার করতে পারেন এবং টার্গেট করে আরও বৃদ্ধি করতে পারেন।

এই ধরনের মার্কেটিং এর মাধ্যমে একটি প্রতিষ্ঠান তাদের লক্ষ্য পাবে নতুন ক্রেতা, বিপণনের উপায় বৃদ্ধি করবে, এবং তাদের ব্র্যান্ড সংস্করণ বা উৎপাদনের প্রচার করতে পারবে।
নিলুফা আক্তার
ডিজিটাল মার্কেটার।

⏩ Instagram marketing কি⁉️

➡️ Instagram marketing হলো একটি ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্রাটেজি, যা ইনস্টাগ্রাম প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে প্রোডাক্ট বা সেবার প্রচার ও বিপণনে ব্যবহৃত হয়। এটি কোম্পানির বা ব্যবসার আইডেন্টিটি অধিক জনপ্রিয়তা এবং ব্র্যান্ড সংস্থান গড়ার জন্য ব্যবহৃত হয়।

ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিং এর মধ্যে বিভিন্ন কিছু মৌলিক উপায় রয়েছে:

👉 পোস্টিং এবং স্টোরিজ: রুচিপূর্ণ ছবি, ভিডিও বা অন্যান্য কন্টেন্ট শেয়ার করা যা আপনার প্রোডাক্ট বা সেবার উপর ভাল প্রভাব ফেলবে।

👉 হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করা: ইনস্টাগ্রামে হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে আপনি আপনার পোস্টগুলির দৃষ্টিগোচরকরণ বা খুঁজে পাওয়ার সহজ মাধ্যম সৃষ্টি করতে পারেন।

👉ইনস্টাগ্রাম স্টোর: আপনার প্রোডাক্ট বা সেবা বিক্রি করার জন্য ইনস্টাগ্রাম স্টোর ব্যবহার করুন।

👉 স্পন্সরশিপ এবং বিজ্ঞাপন: আপনি ইনস্টাগ্রামে বিজ্ঞাপন স্থাপন করে আপনার প্রোডাক্ট বা সেবা প্রচার করতে পারেন এবং টার্গেট করা সাম্প্রতিক গ্রাহকদের মুখে আপনার বার্তা পৌঁছেতে পারেন।

👉 সাম্প্রতিকতার সংবাদপত্র: আপনি আপনার কাস্টমারদের এবং অন্যান্য ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীদের সাথে যোগাযোগ করতে এবং তাদের সাথে যোগাযোগ প্রতিষ্ঠা করতে পারেন।

✅ এই উপায়গুলি মিশ্রিত করে আপনি আপনার ব্যবসার প্রচারে ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করতে পারেন। এটি বিশেষভাবে যুব বা ট্রেন্ডি মার্কেটে আপনার ব্র্যান্ড প্রচারে উপকারী হতে পারে।
নিলুফা আক্তার
ডিজিটাল মার্কেটার।

I've just reached 100 followers! Thank you for continuing support. I could never have made it without each one of you. 🙏🤗🎉

👉👉বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা কেমন 🤔🤔

✍️✍️বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা অত্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রযুক্তির উন্নতি ও মানুষের ইন্টারনেট ব্যবহারের বৃদ্ধির সঙ্গে সাথে সাথে প্রতিষ্ঠানগুলো অনলাইনে উপস্থিতি প্রতিষ্ঠা করছে এবং তাদের প্রোডাক্ট এবং সেবার প্রচারণা করতে ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্ব আরও বেড়ে চলছে।

➡️ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবসায়ীদের এবং ব্রান্ডগুলোর কাছে একটি পরিচিতি ও বিস্তারিত দেয় যে সর্বোত্তম উপায়ে তাদের লক্ষ্য মানুষকে অনুসরণ করা ও তাদের পণ্য এবং সেবার উপর আকর্ষণ তৈরি করা যেতে পারে। এছাড়াও, ডিজিটাল মার্কেটিং মানেবে অনেক বেশি তার্গেটেড পাবলিসিটি এবং মার্কেটিং রসুলি নির্মাণ করা যা অধিক প্রতিক্রিয়াশীল এবং কার্যকর হতে পারে।

➡️এই সময়ে, সোশ্যাল মিডিয়া, ইমেইল মার্কেটিং, অনলাইন বিজ্ঞাপন, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO), কন্টেন্ট মার্কেটিং, ভিডিও মার্কেটিং, ব্লগিং, এবং পেইড মার্কেটিং সহ অনেক ধরনের ডিজিটাল মার্কেটিং টেকনিক ব্যবহার করা হচ্ছে।

☑️সার্বিকভাবে বলা যায় যে, বর্তমানে ব্যবসায়ীরা অনলাইনে প্রতিস্থান করতে সক্ষম হওয়ার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে তাদের উপাদান এবং সেবার উপর দৃষ্টি নিতে সচেষ্ট থাকতে হবে।
নিলুফা আক্তার
ডিজিটাল মার্কেটার।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর টুলস সমূহ :-👉👉👇

➡️ ডিজিটাল মার্কেটিং ক্ষেত্রে ব্যবহৃত টুলস অনেক বেশি এবং বৈচিত্রিক। কিছু জনপ্রিয় টুলস হল:

🟢 গুগল এনালিটিক্স (Google Analytics): ওয়েবসাইটের ট্রাফিক, ব্যবহারকারীর অনুপ্রেরণা, বিভিন্ন পৃষ্ঠার কার্যকারিতা ইত্যাদি নিয়ে তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করে।

🟢 সিএমএস স্টুডিও (SEM Studio): এটি সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং এর জন্য ব্যবহৃত হয় এবং পেইড সার্চ ক্যাম্পেইন ব্যবস্থাপনা, অপ্টিমাইজেশন সরঞ্জাম ইত্যাদি সরবরাহ করে।

🟢 সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট টুলস: প্রসারণ, পর্যালোচনা, এবং সম্প্রচারের সুবিধাজনক সরঞ্জাম যেমন - Hootsuite, Buffer, Sprout Social ইত্যাদি।

🟢 ইমেল মার্কেটিং টুলস: ইমেল সংক্রান্ত অটোমেশন, স্বতন্ত্র প্রচার, ট্র্যাকিং ইত্যাদি ফিচার প্রদান করে, উদাহরণস্বরূপ - Mailchimp, Constant Contact, ConvertKit ইত্যাদি।

🟢 সিইও টুলস: কীওয়ার্ড রিসার্চ, সাইট অপ্টিমাইজেশন, লিঙ্ক বিল্ডিং, র‌্যাংকিং মনিটরিং ইত্যাদি কাজে আসে এমন সরঞ্জাম যেমন - Ahrefs, SEMrush, Moz ইত্যাদি।

🟢 ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন অপ্টিমাইজেশন (Web Application Optimization) টুলস: সাইট লোড স্পীড, ইউজাবিলিটি, সিকিউরিটি ইত্যাদি পরীক্ষা করার জন্য যেমন - Google PageSpeed Insights, GTmetrix, Pingdom Tools ইত্যাদি।

🟢 কন্টেন্ট মার্কেটিং টুলস: কন্টেন্ট তৈরি, সংগ্রহ, সম্প্রচারের সরঞ্জাম যেমন - HubSpot, CoSchedule, Grammarly ইত্যাদি।

🟢 পেইড অ্যাডভার্টাইজিং টুলস: অনুপ্রেরণাশীল পেইড অ্যাড প্ল্যাটফর্মের জন্য টুলস যেমন - Google Ads, Facebook Ads Manager, LinkedIn Ads ইত্যাদি।

⏩এই সমস্ত টুলস একত্রে ব্যবহার করা ডিজিটাল মার্কেটারদের প্রদত্ত প্রশিক্ষণ, অভিজ্ঞতা এবং সুযোগ আরো বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।

নিলুফা আক্তার
ডিজিটাল মার্কেটার

⏩Canva কি এবং এর কাজ কি❓

✳️ Canva একটি অনলাইন ডিজাইন টুল যা প্রযুক্তিগত অল্পদিনের মধ্যে খুব জনপ্রিয় হয়েছে। এটি একটি ওয়েব-ভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম যা ব্যবহারকারীদেরকে প্রিন্ট ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট, প্রেজেন্টেশন, বিজ্ঞাপন ইত্যাদি তৈরি করার জন্য বিভিন্ন ধরনের টুল ও সুবিধা উপলব্ধ করা থাকে।

✴️ Canva-র মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা অনেক সহজেই বিভিন্ন ধরনের ডিজাইন তৈরি করতে পারেন, যেমন লোগো, সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট, ফ্লায়ার, ব্যানার, বিজ্ঞাপন, প্রেজেন্টেশন, ব্রোশার, বুকলেট, কার্ড, ইত্যাদি। এটি বিভিন্ন ধরনের টেমপ্লেট উপলব্ধ করে, যা ব্যবহারকারীদের কাজ সহজ করে থাকে।

➡️ সাধারণত, Canva-র বেসিক ব্যবহার বিনামূল্যে উপলব্ধ কিন্তু এর অতিরিক্ত সুবিধাগুলির জন্য অনুমোদন নেয় প্রিমিয়াম সাবস্ক্রিপশন।

নিলুফা আক্তার
ডিজিটাল মার্কেটার।

ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে মেগা সেমিনারের অংশগ্রহণ করুন। সেমিনার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ইনবক্স করুন।