Buses of Cumilla Zone
Nearby photography services
3500
3500
Chouddagram Cumilla
3500
Jhawtola
কুমিল্লা, Bijoynagar
This page is only for those who loves buses & bus journey
Rules:
1. Don't post any kind of adverti
ALHAMDULILLAH🤲
Today is the 10th Ramadan❤️
And the last Ramadan of the 10 days of "RAHMOT"
📸Badhon Abir
আমরা যাত্রা পথে প্রায়শই আসল নকল না চিনে বা যাচাই-বাছাই না করে বাসে উঠে পড়ি। যার ফলে বড় ধরনের ভোগান্তি এবং পাশাপাশি টাকাগুলো বেশি খরচ করে ফেলি। আমরা যদি একটু যাচাই-বাছাই করে উঠি তাহলে আর এধরনের সমস্যায় পড়তে হয় না। যেমন বিশ্বরোড থেকে তিশা প্লাসের সার্ভিস আছে এবং যেটা অনেক ভালো সার্ভিস দেয়।
তিশা প্লাসের ফ্রন্ট গ্লাসে হলুদ স্টিকার সম্বলিত বড় করে বাংলায় "তিশা প্লাস" লেখা। নকল গুলোতে বাংলায় এমন করে লেখা নেই। আবার অনেক সময় তিশা প্লাস থেকে বাস কিনে বাসের পেইন্ট একই থাকে বা জানালায় তিশা প্লাস লেখা থাকে। পিছনের গ্লাসে শুধু তিশা এবং ঢাকা - কুমিল্লা - ঢাকা লেখা থাকে। অতএব বাসের সাইডে তিশা লেখা দেখে উঠলে হবে না। সামনে কি লেখা আছে সেটা অবশ্যই দেখবেন। তিশা এক্সক্লুসিভের ক্ষেত্রে ও সেইম। অবশ্যই সামনের লেখা দেখে উঠবেন। তিশাতে এভাবে লেখা থাকে যেমন: Tisha Exclusive
ঢাকা - কুমিল্লা - ঢাকা
শাসনগাছা
তিশা এক্সক্লুসিভের ক্ষেত্রে যেটা খেয়াল করবেন ফ্রন্ট গ্লাসে অবশ্যই শাসনগাছা লেখা থাকবেই তা না হলে সেটা নকল।
এশিয়া ট্রান্সপোর্টের ক্ষেত্রে ও এমন সমস্যায় পড়তে হয় আশা ট্রান্সপোর্ট এবং এশিয়া ট্রান্সপোর্টের সাথে অনেক সময় পার্থক্য বুঝা যায় না। যেমন: Asha Transport and Asia Transport। তবে এশিয়া ট্রান্সপোর্ট চেনার সহজ উপায় হল ফ্রন্ট গ্লাসে
Asia Transport
ঢাকা-কুমিল্লা- টমছমব্রীজ
পদুয়ার বাজার- বিশ্বরোড
এশিয়া
এতএব ফ্রন্ট গ্লাসে ব্যানারের নামের সবার শেষে বাংলায় ছোট করে এশিয়া লেখা থাকবেই যেটা আশা ট্রান্সপোর্টে নেই।
আরো অনেক পার্থক্য আছে যেটা আপনারা আরো ভালো বুঝবেন আশা করি। অনেক ভুল ক্রটি থাকতে পারে তাই ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। কমেন্টে আপনাদের সহযোগিতা মুলক এবং গঠনমূলক মন্তব্য আশা করছি। আমাদের সম্পর্কটা হোক সহযোগিতার, আক্রমণাত্মক নয়।
>
মৃত্যুকালীন যন্ত্রনা কে আরবীতে “সাকারাতুল মউত” বলে। প্রত্যেককেই সাকারাতুল মউত (মৃত্যুকালীন যন্ত্রনা) এর সম্মুখীন হতে হবে, এমন কি নবীরাও এর সম্মুখ হয়েছেন।
আরবী সাকারাত শব্দটি এসেছে “সুকর” শব্দ থেকে, যার অর্থ হলো – অচেতন / অসজাগ। যখন মৃত্যু যন্ত্রনা শুরু হয় – মানুষ তখন এই মূহুর্তে সজাগ, তো পরমুহুর্তে অসজাগ হয়ে যায়, জ্ঞান আসে-যায় করতে থাকে, মৃত্যুর পূর্বের এই অবস্থাকে “সাকারাত” বলে।
“আর মৃত্যুযন্ত্রণা (সাকারাতুল মউত) সত্য সহ আসবে – এ তো তাই যা তুমি এড়িয়ে যেতে চাইতে।” (সূরা কাফ:১৯)
ইমাম আল-গাজ্জালী বলেন – “মানুষের জন্য পরকালে কোন শাস্তির বিধান যদি না-ও থাকত, তাও শুধুমাত্র মৃত্যুকালীন যন্ত্রণার কথা চিন্তা করেই মানুষের সারাজীবন মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি নেয়া উচিত হত। এই যন্ত্রণা যথেষ্ট আমাদের জীবনের সকল আনন্দ কেড়ে নেয়ার জন্য, এই যন্ত্রণা যথেষ্ট আমাদের জন্য যে আমরা সারাজীবন ঐ মূহুর্তের প্রস্তুতি নিয়েই চিন্তা করব। সাকারাতুল মউতের বাস্তবতা কেউ জানে না, শুধু সে ছাড়া, যে এটার মধ্য দিয়ে গেছে।”
তাবাকাত ইবনে আল সা’দ গ্রন্থে সাকারাতুল মউত নিয়ে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা আছে: সাহাবী আমর ইবনুল আস(রা) ছিলেন মিশর এর গভর্ণর। তার মৃত্যুশয্যায় তার ছেলে আব্দুল্লাহ তাকে এসে একটা প্রশ্ন করল।
আব্দুল্লাহ বলল – “বাবা, তোমার কি মনে পড়ছে না – তুমি আমাকে আগে বলতে – আমি সবসময় অবাক হয়ে ভাবি সেই লোকের কথা যে মৃত্যুশয্যায় আছে, কিন্তু তখনও তার হুঁশ আছে, সে কেন তার আশেপাশের মানুষজনকে বলে না মৃত্যুযন্ত্রণা কেমন (তাহলে আমরা মৃত্যুযন্ত্রণা সম্পর্কে জানতে পারতাম)। কাজেই, বাবা আমার, তুমি কি এখন বলবে যে মৃত্যু যন্ত্রণা কেমন?”
আমর ইবনুল আস ক্ষীন কন্ঠে বললেন, “ও আমার প্রিয় ছেলে! মৃত্যু এত বিশাল এক ব্যাপার যে একে ভাষায় বর্ণনা করা যাবে না। কিন্তু আমার কেমন লাগছে খানিকটা আমি তোমাকে বলতে পারব। আমার মনে হচ্ছে আমার বুকটা রাদওয়া পাহাড়ের (মদীনায় অবস্থিত বিশাল এক পাহাড়) নিচে চাপা পড়েছে, আর আমার গলায় কাঁটা আছে যা বের হয়ে যেতে চাচ্ছে, আর মনে হচ্ছে আমার জানটাকে যেন সুঁই এর মাথার ভেতরে ভরে দেয়া হচ্ছে!”
তিরমিজী শরীফে, কাসিম ইবনে মুহাম্মাদ ইবনে আবু বকর থেকে বর্ণিত এক হাদিস থেকে আমরা জানি, মৃত্যুর সময় রাসূলুল্লাহ(সা) তাঁর কপালে পানি দিচ্ছিলেন আর বলছিলেন –
“আল্লাহুম্মা আ’ইন্নি ‘আলা সাকারাতিল মউত”
(হে আল্লাহ আমাকে মৃত্যুকালীন যন্ত্রণা থেকে সাহায্য করুন)।
আসুন উপরের ছোট্ট দু’আটি আমরা নিয়মিত পড়ি আর মহান আল্লাহর কাছে সাকারাতুল মউত থেকে সাহায্যের জন্য প্রার্থনা করি।
📸 শামীম আলম
গ্রুপ Buses of Cumilla Zone
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের বিপিএল যাত্রা শুরু।
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের জন্য Buses of Cumilla Zone এর পক্ষ থেকে রইলো শুভকামনা❤️❤️
বাঙালির গৌরবের ঐশ্বর্যের তাজ রক্তস্নাত মহান বিজয় দিবসে সকল শহীদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ও বাঙালির সুর্য সন্তান মহান মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি রইলো আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা।
একটি হালাল বিনোদনঃ
রামাদান সময়ে ইফতারের আগে স্বামী জায়নামাজে বসে দোয়া করছিলো। আর স্ত্রী রান্নাঘরে রান্না করছিলো আর স্বামী কি দোয়া করে তা শুনছিলো।
স্বামী : ও আল্লাহ! আমার বন্ধুকে একটা বিয়ে করিয়ে দাও।
স্ত্রী : দোয়া করার সময় সতর্ক হও। এই সময় কিন্তু দুয়া কবুল হয়।
স্বামী একটু থামলো পরে আবার বলল,
স্বামী : ও আল্লাহ! আমার বন্ধুকে একটা যুবতী, সুন্দরী, ধার্মিক বউ দাও।
স্ত্রী এবার রান্নাঘর থেকে ছুটে আসলো এবং স্বামীকে বকা শুরু করলো।
স্বামী : তোমার সমস্যা কোথায়? আমি তো আমার বন্ধুর জন্য দোয়া করছি।
স্ত্রী : আমি জানি সেটা।
স্বামী : তাহলে দোষ কোথায়?
স্ত্রী : আমাকে বোকা ভেবো না। তুমি কি মনে কর আমি সেই হাদিসটা জানি না?
যে কোন মুসলমান অন্য কারো জন্য দোয়া করলে পেছন থেকে একজন ফেরেশতা বলে আল্লাহ যেন তোমাকেও তা দেয়...
(অর্থাৎঃ তোমার ভাইয়ের জন্য যা চাইলে আল্লাহ তা’আলা তোমাকেও তা-ই দান করুন)।
সহীহ মুসলিম- হা. ৮৮ (২৭৩৩), ৪/২০৯৪।
অট্টহাসি হাসবেন না, মুচকি হাসুন; এটি সুন্নাহ।
📷 ফরহাদ হোসাইন রসুলপুরী
গ্রুপ Buses of Cumilla Zone
ইতিহাস পাল্টে দেয়া মুসলিম বিজ্ঞানী -
নাজমুদ্দিন হাসান আল রাম্মাহ
খৃস্টীয় ত্রয়োদশ শতক। সময়টা ছিলো চরম যুদ্ধ-বিগ্রহের । একদিকে মুসলমানদের পারস্পরিক দ্বন্দ্ব , ক্রুসেডারদের ধারাবাহিক আক্রমণ আর অপরদিকে তাতারদের তাণ্ডবলীলা ছেয়ে ফেলেছিলো পুরো মুসলিম দুনিয়া। এই শতকের প্রথম পাদে (১২২০-২৬ সালের মধ্যে) নাজমুদ্দিন হাসান আল রাম্মাহ আল-আহদাব বর্তমান লেবাননের তারাবলিসে জন্ম গ্রহণ করেন।
তাঁর বাপ-দাদারা যুদ্ধবিদ্যা ও বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র তৈরিতে পারদর্শী ছিলো।সে সূত্রে তিনিও তাঁর দীর্ঘ জীবন এই পথে অতিপান করেন। তাঁর নতুন নতুন আবিষ্কারগুলো অনেক শক্তিশালী বাহিনীর ভিত নাড়িয়ে দেয় রণাঙ্গনে , কাঁপন ধরায় শত্রুমনে।
আরব এবং চিনারা আগ থেকে বারুদ সম্পর্কে জানলেও চতুর্দশ শতকের পূর্বে সেটার মাধ্যমে বিস্ফোরণ ঘটানোর বিষয়টি কেউই জানতো না । বোমা বানানোর পদ্ধতি সম্পর্কে সর্বপ্রথম এই হাসান আল-রাম্মা'ই কলম ধরেন ।তাঁর আবিস্কৃত সমরাস্ত্রগুলো অনেক গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধে বিজয় এনে দেয় মুসলমানদের জন্য।
১২৪৮ সালে সপ্তম ক্রুসেড শুরু হয় রাজা নবম লুইয়ের নেতৃত্বে। এই যুদ্ধে সর্বপ্রথম হাসানের উদ্ভাবিত কামান ব্যবহার হয়।যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ঐতিহাসিক লর্ড জোইনভিলের মতে কামানের গোলাগুলোর পেছন দিকে বর্শার মতো আগুনের লেজ থাকতো । বাতাস ভেদ করে উড়ে আসতো, মাটিতে পড়ার পর আওয়াজ হতো বজ্রের মতো এবং পুরো রণাঙ্গন আলোকিত হয়ে যেতো। তিনি বলেন, " মুসলমানদের গোলা নিক্ষেপের আওয়াজ শুনলে আমাদের পুণ্যকৃৎ রাজা লুইস বিছানা থেকে উঠে দাঁড়াতেন। দুই হাত প্রসারিত করে কেঁদে কেঁদে বলতেন, হে মহান ইশ্বর! আমার লোকদেরকে রক্ষা করুন। "
এই যুদ্ধে ক্রুসেডাররা খুব বাজেভাবে পরাজিত হয়।যুদ্ধ শেষে হাসান নিজ এলাকায় ফিরে যান। গবেষণা এগিয়ে নেন সময়ের সাথেসাথে। ১২৬০ সালে মোঙ্গলদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের সময় সুলতান কুতুজ তাঁকে ডেকে পাঠান । এতোদিনে তিনি তাঁর কামানের কার্যকারিতা আরো নিখুঁত করে তোলেন । সপ্তম ক্রুসেডে কামান ব্যবহারের কথা কিছু পশ্চিমা ঐতিহাসিক স্বীকার না করলেও আইনে জালুতের এই যুদ্ধকে সবাই সর্বপ্রথম কামান ব্যবহারের ক্ষেত্র হিসেবে মেনে নেন।যুদ্ধে কুতুজ আর বাইবার্সদের ঈমানী বল, তওয়াক্কুল আলাল্লাহ আর যথাযোগ্য নেতৃত্বের পাশাপাশি হাসানের কামান হয়ে ওঠে মোঙ্গলদের অসহায়ত্বের কারণ। তৎকালীন মোঙ্গলদের অপরাজেয় হবার যেই মিথ মানুষের অন্তরে গেঁথে গিয়েছিলো, তা উপড়ে ফেলে আইনে জালুতের এই যুদ্ধ।
মোঙ্গলদের বিরুদ্ধে কামান ব্যবহার বিষয়ে আরবী ভাষায় লিখিত ৪টি প্রমাণপত্রের উপর নির্ভর করা হয়। তন্মধ্যে একটি রয়েছে রাশিয়ার সান পিটার্সবার্গে (এটি সবচে প্রসিদ্ধ),দুটি প্যারিসের জাতীয় বইঘরে আর একটি ইস্তম্বুলে।
আইনে জালুতের যুদ্ধ শেষে সুলতান কুতুজ এবং বাইবার্স তাঁকে সঙ্গে করে কাহেরায় (কায়রো) নিয়ে আসেন এবং সেখানে গবেষণার জন্য একটা জায়গা করে দেন।পরবর্তীতে তারা কায়সারিয়া , যাফা ইত্যাদি যুদ্ধে তাঁর সহায়তা নেন ।
১২৬৮ সালে আনতাকিয়াকে ক্রুসেডারদের থেকে মুক্ত করতে বাইবার্স হাসানকে সঙ্গে নেন । এই যুদ্ধে তিনি প্রথম তার উদ্ভাবিত রকেট ব্যবহার করেন । সে রকেটের নাম দেন "তাইয়ার" । যুদ্ধটি উভয় পক্ষের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিলো । আল্লাহপাক মুসলমানদেরকে বিজয় দান করেন ।
এর কিছুদিন পর হাসান আরেকটা নতুন চমক নিয়ে হাজির হন। তৈরি করে ফেলেন টর্পেডো। অনেকে হয়তো শুনেই চমকে উঠেছেন–ত্রয়োদশ শতকে টর্পেডো ! হ্যাঁ, হাসান টর্পেডো তৈরি করেছিলেন। মামলুক সুলতানের পৃষ্ঠপোষকতায় তিনি শামের সমুদ্র উপকূলে সেটির পরিক্ষা-নিরিক্ষা চালাতেন । আমেরিকার Smithsonian National Air and Space Museum –এ হাসানের উদ্ভাবিত টর্পেডোর একটি নমুনা সংরক্ষিত আছে ।
১২৭৭ সালে সুলতান বাইবার্স মারা যাওয়ার পর সুলতান কালাউন ক্রুসেডারদের থেকে হিমস , হামা ইত্যাদি মুক্ত করতে তাঁর সহায়তা নেন । ১২৯১ সালে সুলতান কালাউন মৃত্যুবরণ করলে তাঁর ছেলে আশরাফ খলিল "আকা" বিজয়ে তার সহায়তা নেন ।ফলে একশত বছর পর "আকা" মুসলমানদের হাতে ফিরে আসে। সেই যুদ্ধে তিনি এক ধরনের ছোট মিনজানিক ব্যবহার করেন , যার নাম দেন আল-ছি'রানুস সাওদা (কালো ষাঁড়), এর ধ্বংসক্ষমতা ছিলো ভয়াবহ রকম ।এছাড়াও এই যুদ্ধে একজন সৈন্যের পক্ষে বহনযোগ্য বন্দুক ব্যবহৃত হয়।
এই বছরকেই (১২৯১) ক্রুসেড যুদ্ধের সমাপ্তি হিসেবে ধরা হয়।এর তিন বছর পর ১২৯৪ সালে নিজ গৃহে গবেষণারত অবস্থায় এক ভয়ঙ্কর বিস্ফোরণে হাসান মারা যান আর জ্ঞানসম্পদগুলো রেখে যান অলস,অযোগ্যদের হাতে। তাঁর রেখে যাওয়া জ্ঞান চর্চিত না হওয়া ছিলো তাঁর জন্য দ্বিতীয় মৃত্যু।
তাঁর লিখিত কিছু গবেষনণা গ্রন্থ,
(১)الفروسية والمناصب الحربية ( ছাপায় আসা এটিই তাঁর একমাত্র বই)
(২)الفروسية في رسم الجهاد (এই বইটির পান্ডুলিপি প্যারিসে এখনো বিদ্যমান।
(৩) البنود في معرفة الفروسية. (এটির একটি কপি বর্তমানে দারুল কুতুবিল মিসরিয়্যাতে আছে)
📷 Md Mahmudul Hasan Khan
গ্রুপ Buses of Cumilla Zone
আল্লাহ তা'য়ালা ৭ টি গুণ পছন্দ করেন,
১. তওবা
"আল্লাহ তওবাকারীকে ভালোবাসেন"
(বাকারাহ, ২২২)
২. তাহারাত (পবিত্রতা)
"যারা পবিত্র থাকে আল্লাহ তাদের ভালোবাসেন"
(বাকারাহ, ২২২)
৩. তাক্বওয়া (আল্লাহ ভীতি)
"নিশ্চই আল্লাহ মুওাকিদের ভালোবাসেন"
(তওবাহ, ৪)
৪. ইহসান
"আল্লাহ নেককারদের ভালোবাসেন"
(আল ইমরান, ১৩৪)
৫. তাওয়াক্কুল
"নিশ্চই আল্লাহ ভালোবাসেন তার উপর ভরসাকারীদের"
(আল ইমরান, ১৫৯)
৬. ন্যায়বিচার
"আল্লাহ ন্যায়বিচারকারীদের ভালোবাসেন"
(মায়িদাহ, ৪২)
৭. সবর
"আল্লাহ ধৈর্যশীলদের ভালোবাসেন"
(আল ইমরান, ১৪৬ )
সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে তার মনোনীত বান্দা হওয়ার তাওফিক দান করুক৷ (আমিন)
📷ফরহাদ হোসাইন রসুলপুরী
Buses of Cumilla Zone গ্রুপের সাথেই থাকুন
কুসিকের উন্নয়নে দেড় হাজার কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন একনেকে।..........
কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনকে গুরুত্ব দিয়ে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠকে প্রায় ১৫৩৮ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। মঙ্গলবার এনইসি সম্মেলন কক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একনেকের সভায় এ প্রকল্প অনুমোদন করা হয়।
প্রকল্পটি অনুমোদন প্রদান করায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নগরবাসীর পক্ষ থেকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র জনাব মো: মনিরুল হক সাক্কু। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিব শতবর্ষে এ উপহার প্রদান করায় কুমিল্লাবাসী আনন্দিত। কুমিল্লা নগরীর সকল উন্নয়ন চাহিদাকে একত্রিত করে স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী জনাব মো: তাজুল ইসলামের নির্দেশনায় কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও কর্মকর্তাগণ কর্তৃক এ প্রকল্প তৈরি করা হয় । অবশেষে সংশ্লিষ্ট নিরসল পরিশ্রম ও প্রচেষ্টার পর আজ প্রধানমন্ত্রী প্রকল্পটি অনুমোদন দেন। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ঢেলে সাজানো হবে কুমিল্লা নগরীকে।
এ প্রকল্পের মাধ্যমে ১৫ তলাবিশিষ্ট আধুনিক সেবাসম্বলিত নগরভবন, ৬ তলা বিশিষ্ট দুটি সেবক কলোনি, আঞ্চলিক অফিসগুলোর উন্নয়ন করা হবে। প্রকল্পটির মূল লক্ষ্য হচ্ছে নগরীর জলবদ্ধতা দূরীকরণ, যানজট নিরসন, রাস্তাঘাট উন্নয়ন ও সৌন্দর্য বৃদ্ধিকরণ। পুরাতন গোমতি নদী এলাকাসহ নগরীর বিভিন্ন পুকুরের উন্নয়ন করে ঢাকার হাতির ঝিলের ন্যায় রূপ দান করা হবে। দৃষ্টি নন্দন ব্রিজ, নদী শাসন, ড্রেন নির্মান, রাস্তাঘাটের আধুনিকায়ন ও আলোকসজ্জার মাধ্যমে নগরীর আধুনিকায়নে এক ধাপ এগিয়ে যাবে কুমিল্লা নগরী। তাছাড়া ১৪৬টি কবরস্থান উন্নয়ন, ৩০৫ কিমি রাস্তা নির্মান, ২০৩ কিমি বিস্তৃত ও প্রশ্বস্ত ড্রেন নির্মান, ১৩ কিমি ফুটপাথ নির্মান, ৭টি আধুনিক পাবলিক টয়লেট, ১টি ট্রাক টারমিনাল নির্মান ও ১টি বাস টার্মিনাল উন্নয়ন করা হবে কুমিল্লা।
কুসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. সফিকুল ইসলাম বলেন, স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রীর দিকনিদের্শনা অনুসরণ করে কুসিকের মেয়র, প্রকৌশলীগণ ও কর্মকর্তারা প্রায় এক বছর ধরে নগরীর উন্নয়নের জন্য বৃহৎ এই প্রকল্পটি নিয়ে কাজ করেছি। আজ প্রকল্পটি পাশ হয়েছে। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এই উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। আমাদের সন্তানদের জন্য আগামীর বাসযোগ্য নগরী গড়ে তুলতে মাননীয় মন্ত্রী ও মাননীয় সংসদ সদস্যগণের উপদেশ গ্রহণ করে কুসিক কাজ করে । এই প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে সকলের স্বপ্নের আধুনিক, উন্নত, বাসযোগ্য নগরী গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে।
এ ব্যাপারে কুসিক মেয়র জনাব মো: মনিরুল হক সাক্কু বলেন, কুমিল্লা সিটির উন্নয়নে মেগা প্রকল্পটি অনুমোদন দিয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। এজন্য প্রধানমন্ত্রীকে কুমিল্লাবাসীর পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। ধন্যবাদ জানাই স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী জনাব মো: তাজুল ইসলামকে ও কুমিল্লা -৬ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আকম বাহাউদ্দিন বাহার মহোদয়কে, এ প্রকল্প অনুমোদনে সার্বিক নির্দেশনা প্রদান করায়। মাননীয় মেয়র আরো বলেন, এই প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে কুমিল্লা নগরীর সামগ্রিক উন্নয়ন হবে। আরো বাসযোগ্য, আধুনিক, উন্নত শহরে পরিণত হবে কুমিল্লা।
উক্ত প্রকল্প অনুমোদন করায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, মাননীয় অর্থমন্ত্রী ও মাননীয় এলজিআরডি মন্ত্রীকে কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা হয়। এ্কই সাথে সার্বিক সহযোগিতা, পথ প্রদর্শণ ও অনুমোদন প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করায় স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী জনাব মো: তাজুল ইসলামকে ও কুমিল্লা -৬ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আকম বাহাউদ্দিন বাহার মহোদয়কে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা হয়।
📷 জিহান জোবায়ের।
গ্রুপ : Buses of Cumilla Zone
আজ ঐতিহাসিক ৮ ডিসেম্বর, কুমিল্লা মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে পাক হানাদার বাহিনীর কবল থেকে মুক্ত হয় কুমিল্লা। এদিন বিকাল ৪টায় কুমিল্লা টাউন হল মাঠে তৎকালীন পূর্বাঞ্চলের প্রশাসনিক কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মরহুম জহুর আহমেদ চৌধুরী দলীয় পতাকা ও কুমিল্লার প্রথম প্রশাসক অ্যাডভোকেট আহমদ আলী স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন।
জানা যায়, ১৯৭১ সালের ৭ ডিসেম্বর রাতে মুক্তিযোদ্ধা ও মিত্রবাহিনী কুমিল্লা বিমানবন্দরে পাক বাহিনীর ২২ বেলুচ রেজিমেন্টের প্রধান ঘাঁটিতে আক্রমণ শুরু করে। মিত্রবাহিনীর ১১ গুর্খা রেজিমেন্টের আর কে মজুমদারের নেতৃত্বে কুমিল্লা বিমানবন্দরের তিনদিক থেকে আক্রমণ চালানো হয়। সীমান্তবর্তী বিবির বাজার দিয়ে লে. দিদারুল আলমের নেতৃত্বে একটি দল এবং অপর দুটি দল গোমতী নদী অতিক্রম করে কুমিল্লা শহরের ভাটপাড়া দিয়ে এবং চৌদ্দগ্রামের বাঘেরচর দিয়ে এসে বিমানবন্দরের পাকসেনাদের ঘাঁটিতে আক্রমণ করে। রাতভর পাকবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধে ২৬ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। কতিপয় পাকিস্তানি সেনা বিমানবন্দরের ঘাঁটি ত্যাগ করে শেষ রাতে কুমিল্লার বরুড়ার দিকে ও ময়নামতি সেনা ছাউনিতে ফিরে যায় এবং কয়েকজন আত্মসমর্পণ করে। একপর্যায়ে পাকসেনাদের বিমানবন্দরের প্রধান ঘাঁটি দখল করে মুক্তিসেনারা।
এভাবেই একাত্তরের ৮ ডিসেম্বর ভোরে কুমিল্লা হানাদার মুক্ত হয় এবং বাংলাদেশ স্বাধীনতার দিকে আরেকধাপ এগিয়ে যায়।
📷 MK Khan
Buses of Cumilla Zone এর সাথেই থাকুন
সন্তান জন্মগ্রহণ করার পর তাহনিক করা (কিছু চিবিয়ে মুখে দেয়া) এবং তাহনিক করার জন্য ভাল বা নেককার লোকের নিকট নিয়ে যাওয়া মুস্তাহাব।
সন্তান যেদিন জন্মগ্রহণ করবে, সেদিনই নাম রাখা যায় এবং ‘আবদুল্লাহ, ইবরাহীম ও সমস্ত নাবীগণের নামে নাম রাখা মুস্তাহাব।
আবূ ত্বলহা (রাঃ) এর ছেলে সন্তান জন্মগ্রহণ করার পর, তিনি তার সন্তানকে নবী কারীম ﷺ এর নিকট নিয়ে যান।
রাসূলে কারীম ﷺ বাচ্চাটিকে কোলে নেন, সঙ্গে থাকা খেজুর নিজে চিবিয়ে তা বাচ্চার মুখে দেন, তিনি এর দ্বারাই তার তাহনীক করলেন এবং তার নাম রাখলেন আবদুল্লাহ।
(আল-লুলু ওয়াল মারজান:১৩৮৬)
আবু মূসা (রাঃ) বলেন, আমার একটি পুত্র সন্তান জন্মগ্রহণ করলে আমি তাকে নিয়ে নবী ﷺ-এর কাছে গেলাম। তিনি ﷺ তার নাম রাখলেন ইবরাহীম। তারপর খেজুর চিবিয়ে তার মুখে দিলেন এবং তার জন্য বারকাতের দুআ করে আমার কাছে ফিরিয়ে দিলেন। সে ছিল আবূ মূসার বড় সন্তান।
(আল-লুলু ওয়াল মারজান:১৩৮৭)
আবদুল্লাহ্ ইবনু যুবায়ের রাঃ জন্মগ্রহণ করলে মাতা আসমা (রাঃ) সন্তানকে নাবী ﷺ-এর কাছে নিয়ে গেলেন এবং সন্তানকে উনার কোলে দিলেন। তিনি ﷺ একটি খেজুর আনালেন এবং তা চিবিয়ে তার মুখে দিলেন। কাজেই সর্বপ্রথম যে বস্তুটি আবদুল্লাহর পেটে গেল তা হল নাবী ﷺ-এর থুথু। নবী ﷺ সামান্য চিবানো খেজুর নবজাতকের মুখের ভিতরের তালুর অংশে লাগিয়ে দিলেন। এরপর তার জন্য দু’আ করলেন এবং বরকত চাইলেন। তিনি হলেন প্রথম নবজাতক সন্তান যিনি হিজরাতের পর মুসলিম পরিবারে জন্মলাভ করেন।
(আল-লুলু ওয়াল মারজান:১৩৮৮)
‘আয়িশাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত যে, রসূলুল্লাহ ﷺ-এর কাছে নবজাতক শিশুদেরকে আনা হত, তিনি তাদের কল্যাণের জন্য দু‘আ করতেন এবং তাদেরকে তাহনিক করতেন।
(সহীহ : মুসলিম ২৮৬-১০১; মিশকাত:৪১৫০)
আল্লাহ আমাদের সবাইকে এই আমলটি করার তাওফিক দিন, আমিন।
📷 তুহিন আহমেদ
Buses of Cumilla Zone এর সাথেই থাকুন।
আসসালামু আলাইকুম
আজ ৫ ডিসেম্বর।
১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালে এই দিনটি ছিল অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। কি ঘটেছিল এই দিন?
এই দিনে মিত্রবাহিনীর বিমানবাহিনী ঢাকার আকাশ পুরোপুরি দখল করে নেয়। বাংলাদেশ নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গন উত্তপ্তহয়ে পড়ে। আর জাতিসংঘে বাংলাদেশকে নিয়ে তৈরি হয় বিতর্ক। এদিকে বাংলাদেশকে নিয়ে মার্কিন সরকারের বিশেষ উদ্যোগে জাতিসংঘে নিরাপত্তা পরিষদের অধিবেশন বসে। এতে যুদ্ধ বিরতির জন্য মার্কিন প্রতিনিধি সিনিয়র বুশের চেষ্টায় সোভিয়েত প্রতিনিধি কমরেড মালিক ‘ভেটো’ প্রয়োগ করেন।
‘ভেটো’ প্রয়োগের পূর্বে কমরেড মালিক বলেন, ‘পাকস্তানি সামরিক জান্তার নিষ্ঠুর কার্যকলাপের ফলইপূর্ব বাংলার বর্তমান পরিস্থিতি উদ্ভব হয়ছে।
মূলত বাংলাদেশ নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে মূল লড়াইটা ছিল দুই পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়নের মাঝে। সোভিয়েত ইউনিয়ন ছিল বাংলাদেশের পক্ষে আর যুক্তরাষ্ট্র ছিল পাকিস্তানের পক্ষে। আর বাংলাদেশ সম্পর্কে পরিষদে তৃতীয় প্রস্তাবটি পেশ করে বেলজিয়াম, ইতালি ও জাপান।
এদিকে জাতিসংঘে চীনের প্রতিনিধিরা বলেন, ‘কোনো শর্ত ছাড়াই পাকিস্তান থেকে ভারতীয় সৈন্য প্রত্যাহার করতে হবে। অন্যদিকে আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক অঙ্গনে এ উত্তপ্ত অবস্থাতে যাতে মুক্তিযোদ্ধারা মনোবল হারিয়ে না ফেলেন সে জন্য মুক্তিবাহিনীর সেনাপতি জেনারেল ওসমানী জাতির উদ্দেশে বেতারে ভাষণ দেন।’
সারাবাংলার সঙ্গে আলাপচারিতায় সে সময়ের স্মৃতি তুলে ধরেন বীর মুক্তিযোদ্ধা অবসরপ্রাপ্ত লেফট্যানেন্ট কর্নেল কাজী সাজ্জাদ আলী জহির বীরপ্রতীক। তিনি বলেন, ‘সার্বিক পরিস্থিতিতে নৌবাহিনী, বিমান বাহিনী, স্থলবাহিনী, মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় বাহিনীর সমন্বিত ও সুষ্ঠু পরিকল্পনার মাধ্যমে যুদ্ধে বিজয়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলাম। ৫ ডিসেম্বর। কিন্তু তখনো রাস্তা অনেক দূর ছিল। আন্তজার্তিক মহলে তখন অনেকগুলো বিষয় চলছিল। পাকিস্তানকে সমর্থন করছিল আমেরিকা, চীন, মধ্যপ্রাচ্যের কিছু দেশ, ইউরোপের কিছু দেশ। তারা জাতিসংঘের কাছে যুদ্ধবিরতির সুপারিশ করেছিল। কিন্তু পরিস্থিতি তখনো অনুকূলে ছিল না। তখন আমাদের মুজিবনগর সরকার ৮ নম্বর থিয়েটার রোড থেকে কূটনৈতিক তৎপরতা চালাচ্ছিল বিভিন্ন দেশে। যারা তখন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছিলেন, তারাও কাজ করেছেন বিশ্ব বিবেক জাগ্রত করতে।
📷 ফরহাদ হোসাইন রসুলপুরী
♻️stay with Buses of Cumilla Zone
একটা বয়স পার হয়ে গেলে মনে হয় হুট করে বড় হয়ে গেছি। অনেক কিছু বুঝে ফেলেছি। এতো কিছু হয়তো না বুঝলেও চলতো। ইচ্ছা করে শৈশবের চোখ দিয়ে পৃথিবীটাকে দেখতে। আহ! কতোই না পবিত্র পৃথিবী! যে বয়সে বন্ধুর সাথে সকালে কাট্টি নিলে বিকেলে আঙুল মিলিয়ে মিল করিয়ে নেয়া যেতো। যে একটা বয়সে ঠাস করে আছাড় খেলে একটু পরেই ব্যাথা ভুলে দৌড় দেয়া যেতো।
বয়স বেড়ে গেলে কেন যেন মানুষকে সহজে ক্ষমা করা যায় না। সহজে ক্ষমা চাওয়াও যায় না। একই কারণেই হয়তো শরীরে ব্যাথা পেলে সে ব্যাথা সারতে অনেক সময় লাগে।
একটা বয়স পার হয়ে গেলে আমরা বুঝতে শিখি আমাদের সব ইচ্ছা পূরণ হবার নয়। শুধু তাই না, আমাদের বেশীরভাগ ইচ্ছাই এ সমাজের নিকট, এমনকি আমাদের পরিবারের নিকটই খুব হাস্যকর। ঠিক যেমনটা আমাদের নিকট হাস্যকর শুধু অর্থ- সম্পদের চিন্তা করতে করতেই পুরোটা জীবন কাটিয়ে দেয়া।
একটা বয়স পার হয়ে গেলে মনে হয়, কেউ আর আমাদের বুঝতে চাইছে না। বুঝতে পারছে না। বন্ধু-বান্ধব না, ভাই-বোন না। এমনকি মা ও না। আমাদের মনের কষ্টগুলো মনেই রয়ে যায়। আমাদের ঠাণ্ডা লাগলে নাক দিয়ে অনবরত সর্দি পড়ে। শরীরের ব্যাথা সইতে না পারলে চোখ দিয়ে অশ্রু ঝড়ে। একইভাবে অন্তর দিয়েও সর্দি পড়ে, কষ্টের বৃষ্টি ঝড়ে। সেটা অবশ্য দেখা যায় না।
সবার দেখার কি প্রয়োজন আছে?
আবু ইসহাক আল-হারবি বলেন,
“আমি আমার জ্বরের ব্যাপারে আমার মা, বোন, স্ত্রী ও কন্যার নিকট কখনোই অভিযোগ করিনি। সত্যিকারের পুরুষ তো সে যে, নিজের সমস্যাগুলো নিজের কাছেই রাখে, নিজের বোঝা পরিবারের উপর চাপায় না।”
তিনি আরো বলেন,
"আমি ২৫ বছর ধরে মাইগ্রেনের ব্যাথায় কষ্ট পেয়েছি কিন্তু কাউকেই তা জানাইনি। ২০ বছর আগে আমার এক চোখ নষ্ট হয়ে গিয়েছিলো। এটার ব্যাপারেও আমি কাউকে জানাইনি।" [তাবাকাত আল হানাবিলাহ]
একটা বয়স পার হয়ে গেলে আমরা বুঝতে শিখি সবার সব কিছু জানার প্রয়োজন নেই। আমাদের মনের ব্যাথাগুলো। শরীরের কষ্টগুলো।
আবু ইসহাক এর কথাগুলো আমাদের নিকট হয়তো খুব উগ্র মনে হতে পারে। কিন্তু তাকে কি খুব বেশী দোষ দেয়া যায়? উনি তো ইয়াকুব (আ.) এর ঈমানের স্বাদ অনুভব করেছিলেন। যিনি হারিয়েছিলেন তার আদরের ছেলে ইউসুফ (আ.) কে। শোকে হয়ে গিয়েছিলেন অন্ধ। তারপরেও কাউকে তার জীবনের কষ্ট জানাতে চাননি। শুধু বলেছিলেন---
“আমি তো আমার দু:খ কষ্টগুলো আল্লাহর কাছেই জানিয়েছি।” (১২:৮৬)
সবার সব কিছু জানার প্রয়োজনও নেই।
শুধু একজন ছাড়া।
📷 MK Khan
গ্রুপ : Buses of Cumilla Zone
🙋♂️আসসালামু আলাইকুম
সবাইকে নতুন সকালের শুভেচ্ছা
❗ আজ শুক্রবার
২৬ নভেম্বর ২০২১ খ্রিস্টাব্দ
১১ অগ্রহায়ণ ১৪২৮ বঙ্গাব্দ
২০ রবিউস সানি ১৪৪৩ হিজরি
🌞 সূর্যোদয় ০৬ : ২০ পূর্বাহ্ন
সূর্যাস্ত ০৫ : ১০ অপরাহ্ণ
তাপমাত্রা : সর্বোচ্চ ২৯ সর্বনিম্ন ১৮ সেলসিয়াস
🕌 আজকের নামাজের সময়
জুমা (صَلَاة ٱلْجُمُعَة): দুপুর ১১:৪৯ মিনিটে
আছর (صلاة العصر): বিকাল ৩:৩৫ মিনিটে
মাগরীব (صلاة المغرب): সন্ধ্যা ৫:১৪ মিনিটে
এশা (صلاة العشاء): রাত ৬:৩১ মিনিটে
কালকের ফজর (صلاة الفجر): ভোর ৫:০০ মিনিটে
*নামাজের সময়সূচি ঢাকার জন্য প্রযোজ্য*
ছবিয়ালঃ ফরহাদ হোসাইন রসুলপুরী
💚 সুস্থ থাকুন, প্রফুল্ল থাকুন, Buses of Cumilla Zone সাথে থাকুন
কল্যাণকর হোক আপনার পথচলা
🙋♂️আসসালামু আলাইকুম
সবাইকে নতুন সকালের শুভেচ্ছা
❗ আজ বৃহস্পতিবার
২৫ নভেম্বর ২০২১ খ্রিস্টাব্দ
১০ অগ্রহায়ণ ১৪২৮ বঙ্গাব্দ
১৯ রবিউস সানি ১৪৪৩ হিজরি
🌞 সূর্যোদয় ০৬ : ১৯ পূর্বাহ্ন
সূর্যাস্ত ০৫ : ১০ অপরাহ্ণ
তাপমাত্রা : সর্বোচ্চ ৩০ সর্বনিম্ন ১৮ সেলসিয়াস
🕌 আজকের নামাজের সময়
যোহর (صلاة الظهر): দুপুর ১১:৪৯ মিনিটে
আছর (صلاة العصر): বিকাল ৩:৩৫ মিনিটে
মাগরীব (صلاة المغرب): সন্ধ্যা ৫:১৪ মিনিটে
এশা (صلاة العشاء): রাত ৬:৩১ মিনিটে
কালকের ফজর (صلاة الفجر): ভোর ৫:০০ মিনিটে
*নামাজের সময়সূচি ঢাকার জন্য প্রযোজ্য*
💚 সুস্থ থাকুন, প্রফুল্ল থাকুন, BCZ এর সাথেই থাকুন
কল্যাণকর হোক আপনার পথচলা
📷 Atik
গ্রুপ ঃ Buses of Cumilla Zone
💥তিশা এক্সক্লুসিভ💥
কুমিল্লার ঐতিহ্যবাহী একটি অপারেটর। মাঝের সময়টা অনেকটা এলোমেলো ছিল। বর্তমানে সার্ভিসকে ঢেলে সাজানোর সবরকম চেষ্টা করে যাচ্ছে। তার জন্য বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। আশা করছি সেগুলোর বাস্তবায়ন আমরা খুব শীঘ্রই দেখতে পারবো।
শুভ কামনা রইলো তিশা এক্সক্লুসিভের জন্য 💐💐
📷 ট্রিপের জন্য দাড়িয়ে থাকা অবস্থায় কুমিল্লার পরিবহন সেক্টরের সুন্দরীর সুন্দর একটি ছবি তুলে আমাদের উপহার দিয়েছেন Somraj Dey
♻️কুমিল্লা জেলার বাসের অসাধারণ সব ছবি পেতে এবং বাস সম্পর্কিত যে কোন তথ্য জানতে বা নিজের অভিজ্ঞতা জানাতে যোগ দিতে পারেন https://www.facebook.com/groups/284496698799767/ গ্রুপে।
আসসালামু আলাইকুম।
💥জরুরি ঘোষনা 💥 জরুরি ঘোষনা 💥
বেশ কিছুদিন ধরে গ্রুপে লক্ষ করা যাচ্ছে যে, কিছু বাস লাভার এক গাড়ি থেকে আরেক গাড়িকে ওটি দিয়ে সেই ভিডিও গ্রুপে আপলোড করছে। পাশাপাশি চালককে জোরে চালাতে উৎসাহিত করে🚫🚫
যা Buses of Cumilla Zone গ্রুপ কখনোই সমর্থন করে না। 🚫
তাই গ্রুপের সকল সম্মানিত সদস্যের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, আজ থেকে গ্রুপে কোন ধরনের ওভারটেকিং ভিডিও এপ্রুভ করা হবে না। ⚠️⚠️
যদি কেউ এমন ভিডিও আপলোড করেন, তাহলে প্রথমবার ওয়ার্নিং দেয়া হবে। এবং দ্বিতীয় বার একই কাজ করলে সে বিষয়ে প্যানেল মেম্বারদের সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে। ⛔⛔
ধন্যবাদ।
🌀মিয়ামি এয়ারকন🌀
💥কুমিল্লার নতুন স্মার্ট একটি অপারেটর। সাধ্য মতো চেষ্টা করে যাচ্ছে যাত্রীদের ভালো সার্ভিস দেওয়ার জন্য। সম্প্রতি তাঁরা তাঁদের বহরে ছয় ইউনিট প্যাকেট অশোক লিল্যান্ড ১২মি. এফ ই মডেলের এসি বাস যুক্ত করেছে।
শুভ কামনা রইলো মিয়ামি এয়ারকনের জন্য 💐💐
📷 ছবি: স্মার্ট অপারেটরের স্মার্ট একটি ছবি আমাদের উপহার দিয়েছেন Badhon Abir.
♻️কুমিল্লা জেলার বাসের অসাধারণ সব ছবি পেতে এবং বাস সম্পর্কিত যে কোন তথ্য জানতে বা নিজের অভিজ্ঞতা জানাতে যোগ দিতে পারেন https://www.facebook.com/groups/284496698799767/ গ্রুপে।
🌸এশিয়া এয়ারকন 🌸
ঢাকা - কুমিল্লা রুটে এসি সেক্টরে যাত্রিদের এক নির্ভরতার নাম। হিনো একে ১জে, ইসুজু, অশোক লেলেন্ড ১২ মিটার, আনকাই ব্রান্ডের বাস দিয়ে সাজানো তাদের বহর।
যাত্রি সেবায় শুরু থেকেই যাত্রিদের কাছে পছন্দের নাম এশিয়া এয়ার কন।
ছবিয়াল ঃ Rakib Hasan Rafi
গ্রুপ Buses of Cumilla Zone
🌃 শুভ রাত্রি 🌃
🚩কুমিল্লার আরেক নয়া দামান। এশিয়া এয়ারকন প্যাকেট অশোক লিল্যান্ড ১২মি এম এফ ই। বাসটি তৈরি করেছে এপোলো ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপ। সব মিলিয়ে অসাধারণ কাজ করেছে এপোলো ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপ।
📷 ছবি: Raisul Islam Galib
♻️কুমিল্লা জেলার বাসের অসাধারণ সব ছবি পেতে এবং বাস সম্পর্কিত যে কোন তথ্য জানতে বা নিজের অভিজ্ঞতা জানাতে যোগ দিতে পারেন https://www.facebook.com/groups/284496698799767/ গ্রুপে।
🕌আজ পবিত্র জুম্মার দিন। আজকের দিনটা খুব মর্যাদাপূর্ণ একটি দিন।
মহামারীর মাঝে আল্লাহ যে আমাদের সুস্থ্য রেখেছেন তার জন্য আল্লাহর কাছে লাখো কোটি শুকরিয়া আদায় করি। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি যেন আগামীর প্রতিটা দিন এমন সুন্দর এবং মঙ্গলময় হোক।
🕋জুম্মা মোবারক🕋
📷 ছবি: Mk Khan
♻️কুমিল্লা জেলার বাসের অসাধারণ সব ছবি পেতে এবং বাস সম্পর্কিত যে কোন তথ্য জানতে বা নিজের অভিজ্ঞতা জানাতে যোগ দিতে পারেন https://www.facebook.com/groups/284496698799767/ গ্রুপে।
💥কুমিল্লার নয়া স্মার্ট অপারেটরের সাথে আজকের দিনের ইতি টানছি।
🌃 শুভ রাত্রি 🌃
📷 অসাধারণ ছবিটি তুলেছেন: Forhad Hossain Rosulpuri
♻️কুমিল্লা জেলার বাসের অসাধারণ সব ছবি পেতে এবং বাস সম্পর্কিত যে কোন তথ্য জানতে বা নিজের অভিজ্ঞতা জানাতে যোগ দিতে পারেন https://www.facebook.com/groups/284496698799767/ গ্রুপে।
আপডেট আপডেট আপডেট
কুমিল্লা মিয়ামি গ্যারেজে নতুন করে ৬ টা লেলে ১২ মিটার প্যাকেট গাড়ির বডি প্রস্তুত করছে। যার মধ্যে একটি গাড়ি আগামীকাল বের হবার সম্ভাবনা রয়েছে। আরেকটি গাড়ি ২/৩ দিনের মধ্যে বের হবার সম্ভাবনা রয়েছে। বাকি গাড়ি গুলো ১০-১২ দিনের মধ্যে বের হবে ইনশাআল্লাহ।
গাড়িগুলো ঢাকা - কুমিল্লা রুটে চলবে।
গাড়িগুলোর বডিতে ভিন্নতা আনা হয়েছে। বিশেষ করে ব্যাকে ব্যাবহার করা হয়েছে RN শেইপ।
গ্রুপ Buses of Cumilla Zone
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Website
Address
Cumilla