Online Homeo Hall
Nearby clinics
Jatrabari 1236
You may also like
এখানে সকল ধরনের হোমিও সেবা প্রদান করা হয়
বাচ্চার মায়েদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপদেশঃ👇
আমাদের বাচ্চাদের ব্রেইনের ৯৫% গঠন হয় প্রথম ৫ বছরে। বাকি ৫% গঠন হয় পরের ৩ বছরে। তাই প্রথম ৮ বছর আপনার সন্তানের জন্য - সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়। এর ভিতর ৫ বছর বেশী গুরুত্বপূর্ণ!
ফলে এই সময়ে সবচেয়ে careful থাকা উচিৎ! এই গঠন বলতে বুঝায় - ব্রেইনের connection তৈরী হওয়া।
যার যত connection তৈরী হবে, সে তত ব্রিলিয়ান্ট হবে!
এই connection তৈরীতে রঙিন খেলনা, পুষ্টিকর খাবার, বাচ্চার সাথে খেলা করা, গল্প বলা - এমনই অনেক কিছু নির্ভরশীল!
কিন্তু আমাদের দেশে - বাচ্চা কথা বলা শেখার আগেই - সবাই লাঠি নিয়ে বসে - ঠিকমত পড়ালেখা শিখছে তো?
#খাবারঃ
একসময় এদেশে মায়েদের বাচ্চার খাবারই ছিল - বার্লি আর সাগু!
তখন বার্লি Face বলে, একটা অপুষ্টির লক্ষ্মণ দেখা যেত। বাচ্চা হতো মোটাতাজা, মা মনে করতো - বেশ ভাল স্বাস্থ্য হয়েছে!
আজ সেই জায়গাটা নিয়েছে, সুজি! সুজি হয় চালের গুড়া, নাহলে গমের।
আবার এর সাথে কোন না কোন দুধ মিশ্রিত করে, সাথে থাকে চিনি। অথচ এর সবগুলোই অপুষ্টির জন্য যথেষ্ট।
কারণ গরীব হলে, গরুর দুধ মিশ্রিত করে - আর টাকা থাকলে infant formula. অথচ দুটোই বাচ্চার জন্য ক্ষতিকারক!
Infant formula'তে কোন কিছু মিশানো নিষেধ। আবার কোন চিকিৎসক লিখে দিলে - শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
আমরা জানি সবসময়ই সুষম খাবার প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে খিচুড়ি হলো, বাচ্চার সুষম খাবার।
অথচ মা'দের বুঝানো কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে। সাথে যোগ হয়েছে - দাদা/দাদি, নানা/নানি।
মুরুব্বিদের ধারণা - তারাও তো বাচ্চা মানুষ করেছে, কখনো তো সমস্যা হয় নাই!
এর উত্তরে অনেক সময় বলি, দেশ যে ব্রিলিয়ান্ট জনসংখ্যার সংকটে ভুগছে, তা আপনাদের দান!
জাপানে প্রাইমারি স্কুলে কোন পরীক্ষা নেয় না! ওরা এই early childhood development এর উপর গুরুত্ব দিয়ে থাকে।
আর তাই সেরা ব্রিলিয়ান্ট ঐদেশে তৈরী হয়। আমাদের মত লাঠি হাতে নিয়ে শিক্ষা দেয় না।
#কেন_খিচুড়ি_সেরা?
আমরা সবাই বা অনেকেই জানি essential amino acid বলে, একটা শব্দ আছে। যা শরীর তৈরী করতে পারে না। ফলে বাহিরের খাবার খেয়ে সেই অভাব পূরণ করতে হয়।
একমাত্র খিচুড়িতেই সবগুলো পাওয়া সম্ভব (চালে আটটি আর বাকিগুলো ডালে থাকে)। ফলে চাল-ডাল একসাথে থাকলেই শুধু সবগুলো essential amino acid পাওয়া সম্ভব!
এছাড়াও ডিমে এইসবগুলো essential amino acid থাকে।
#ফলে_বাচ্চার_খাবার_হওয়া_উচিৎঃ
১) মায়ের বুকের দুধ ২ বছর পর্যন্ত, এর বাহিরে আর কোন দুধ নয়।
২) খিচুড়ি (চাল+ডাল+সয়াবিন/অলিভ ওয়েল+সবজি)
৩) ডিম
৪) মা যখন যা খাবেন - সেখান থেকে মাছ/মাংস/সবজি বাচ্চাকে দিবেন। (ফ্রেশ হতে হবে)
৫) সারাদিনে একবার ফল খাবে। #আঙ্গুর বাদে। বাচ্চা সকাল/দুপুর/রাত, প্রচুর ফল খায় - এটাও ভাল লক্ষ্মণ নয়। কারণ পেট ভরা থাকায়, অন্য প্রয়োজনীয় খাবার খাবে না।
সবশেষে মা'দের বলি - আপনার সন্তান যদি পড়ালেখা নাও করে - Early Childhood Development ঠিক থাকলে, সে যাই হোক সেরাটাই হবে।
তাই সবাই Early Childhood Development এর উপর সময় দিন। সঠিক খাবার নিশ্চিত করুন! সুজি/গরু/ছাগলের (২ বছর বয়স পর্যন্ত) দূধ খাওয়ানো বন্ধ করুন।
বি.দ্র. ছাগলের দূধে অতিরিক্ত অসুবিধা, এক ধরনের রক্তশূন্যতা রোগ হয়।
সংগৃহিত
জিহ্বার লক্ষণে রোগ নির্নয়,
* জিহ্বা শুকনা -- স্নায়বিক দুর্বলতা বা জ্বর ইংগিত করে।
* জিহ্বা ফ্যকাশে-- রক্তহীনতা ইংগিত করে।
* জিহ্বা লাল -- পাকস্থলীর রোগ ইংগিত করে।
* জিহ্বা হলুদ--পিত্তের গোলযোগ ইংগিত করে।
* জিহ্বা সাদা-- কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ ইংগিত করে।
* জিহ্বা লেপাবৃত, কিনারা কালচে -- টাইফয়েড /প্যরাটাইফয়েড ইংগিত করে।
* জিহ্বায় ছোট ছোট লাল দাগ-- স্কারলেট জ্বর।
* জিহ্বা একদিকে ঝুলে পড়া -- স্নায়বিক বা মস্তিষ্কের দুর্বলতা ইংগিত করে।
* জিহ্বা ঘা-- ভিটামিনের অভাব ইংগিত করে।
* জিহ্বা সামনের দিকে আদ্র পিছনের দিকে শুকনা --রোগারোগ্য ইংগিত করে।
* জিহ্বা কম্পমান-- দুর্বলতা ইংগিত করে।
★★★হোমিওপ্যাথি ডাক্তাররা এখনও অনেক রোগ জিহ্বা দেখে সনাক্ত করে চিকিৎসা করেন।
পক্ষান্তরে এ্যালোপ্যথি ডাক্তররা জেনে বুঝেও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে পাঠায় কমিশন খাবার জন্য।
তবে সবাই এক নয়, অনেক মহান চিকিৎসক আছেন যারা এদের থেকে আলাদা তাঁদের জন্য শ্রদ্ধা!💕
হোমিও চিকিৎসা বিষয়ক সম্পূরক সমস্যা❓(পর্ব - ০১)
🔴 সমস্যা - অনেক সময় দেখা যায়, ওষুধ খাওয়ার পর তা কাজ করছে না। এমন পরিস্থিতিতে কী করবেন তা কি জানা আছে?
✅ সমাধান - মনে রাখবেন, যখনই হোমিওপ্যাথি খাওয়া শুরু করবেন, তার দুই সপ্তাহ আগে থেকেই নিজের শরীরকে এ ওষুধের জন্য তৈরি করে নেবেন।
কোনোরকম নেশাজাতীয় বদভ্যাসে যুক্ত থাকলে তা ছেড়ে দিতে চেষ্টা করুন। একেবারে না পারলে অন্তত ওষুধ খাওয়ার জন্য এক মাস বন্ধ রাখুন।
এ ছাড়া আরও যে ভুলটি অনেকেই করে তা হলো, হোমিও চিকিৎসা নেয়ার পাশাপাশি অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসাও চালিয়ে যান। মনে রাখবেন, একই সঙ্গে দু-ধরনের ওষুধ খেলে কোনো ওষুধেরই কার্যকারিতা শরীরে হয় না।
হোমিওপ্যাথি খাওয়ার আগে পানিতে ভালো করে মুখ কুলকুচি করে নিন। বিশেষত কিছু খাওয়ার পর মুখ না ধুয়ে কখনোই ওষুধ খাবেন না।
হোমিও ওষুধ খাওয়ার ৩০ মিনিট আগে বা পরে কিছু খাওয়া যাবে না। এমনকি পানি খাওয়া থেকেও বিরত থাকুন। হোমিও ওষুধ দানা আকারে থাকলে তা কখনোই সরাসরি হাতে নিয়ে খাবেন না। এর ফলে ওষুধে ব্যবহার করা স্পিরিট উবে যায়। তাই এ সময় পরিষ্কার টিস্যুর সাহায্য নিতে পারেন।
এভাবে খেলে এক মাসের মধ্যে ওষুধের কার্যকারিতা শতভাগ লক্ষ করা যাবে আপনার মধ্যে।
ডাঃ এম এ রহমান
Homeopathic Consultant
Medicure Homeo Laboratories
★শিমুল মাদার টিংচার(Shimul Q):
★স্নায়বিক দুর্বলতা ও শারিরীক দুর্বলতা দূর করে।
★নার্ভ টনিক হিসেবে কাজ করে।
★বীর্য বর্ধক,দ্রুত বীর্যপাত রোধ করে।
★মূত্র বর্ধক,প্রস্রাব পরিস্কার করে।
★ধ্বজভংগ,ইরেক্টাইল ডিসফাংসান,দ্রুত বীর্যপাত রোধ করে।
★পুরুষদের যৌবন শক্তি বাড়িয়ে দিতে কার্যকরী।
শিমুল সম্পর্কিত আরো কিছু মূল্যবান তথ্য:-
প্রচলিত নামঃ শিমুল গাছ
ইউনানী নামঃ সেম্ভল
আয়ুর্বেদিক নামঃ শিমুল, শেম্ভল
ইংরেজি নামঃ Cotton tree, Red silkcotton tree
বৈজ্ঞানিক নামঃ Bombax ceiba Linn
পরিবারঃ Bombacaceae
প্রাপ্তিস্থানঃ শিমুল মূল বাংলাদেশের সর্বত্রই পাওয়া যায়।
রাসায়নিক উপাদানঃ শিমুল ছালে ট্যানিন, স্টেরল, ফিনল জাতীয় পদার্থ, লুপিয়ল, ন্যাফতোকুইনোন, ল্যাকটোন ও গ্লাইকোসাইড বিদ্যমান। বিচিতে টকোফেরল ও টার্পিন থাকে।
ব্যবহার্য অংশঃ মূল, গাছের ছাল, কষ, ফুল ও বীজ।
শিমুল মূলের উপকারিতা ও ভেষজ গুণাবলি
গুনাগুনঃ শিমুল শুক্রবর্ধক, প্রদর ও অতিরিক্ত রক্তস্রাবে কার্যকর। বলকারক, কামোদ্দীপক, মলরোধক। মেছতা, উদরাময় ও অতিরিক্ত রক্তস্রাবে উপকারী।
বিশেষ কার্যকারিতাঃ শুক্রবর্ধক, প্রদর ও অতিরিক্ত রক্তস্রাবে অধিক কার্যকরী।
বিশেষ রোগ অনুযায়ী ব্যবহার পদ্ধতি---
রোগের নামঃ শুক্রতারল্য, শারীরিক দুর্বলতা ও যৌন দুর্বলতায় শিমুল ব্যবহার্য অংশঃ মূল চূর্ণ
মাত্রাঃ ৭-১২ গ্রাম
ব্যবহার পদ্ধতিঃ সম পরিমান চিনিসহ প্রত্যহ ১-২ বার সেব্য।
রোগের নামঃ প্রদর ও মহিলাদের অতিরিক্ত রক্তস্রাবে
শিমুল ব্যবহার্য অংশঃ শুষ্ক কষচূর্ণ
মাত্রাঃ ১-২ গ্রাম
ব্যবহার পদ্ধতিঃ সমপরিমান চিনিসহ প্রত্যহ ১-২ বার দুধসহ সেব্য।
সেবনের ক্ষেত্রে থাকতে হবে সতর্ক--
শিমুল চূর্ণ সেবনের সময় সতর্ক থাকা ভালো। ঈষৎ উষ্ণ প্রকৃতির লোকদের ক্ষেত্রে চিনি ও শতমূলী সহযোগে সেবন করা উত্তম।
★হোমিওপ্যাথিক মাদার টিংচারের সেবনবিধি:-
প্রাপ্ত বয়স্করা ১০-১২ ফোঁটা হোমিওপ্যাথিক মাদার টিংচার ১০ মিলি পানির সাথে মিশিয়ে দিনে তিনবার খাবার ১ঘন্টা পর সেবন করতে পারেন।
শক্তিকৃত মেডিসিনের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের সহযোগীতা নিন।
(ঔষধটা কারো প্রয়োজন থাকলে পেজের ইনবক্সে যোগাযোগ করতে পারেন।)
🪴-------ক্যান্হারিস✴---🔷-Cantharis🎋
-----🫒--- কবিতা----🫒---
ছিড়ে ফেলার অনুভূতি,জ্বালা পোড়া বিষ
হোমিওপ্যাথিক শ্রেষ্ঠ ঔষধ,নাম ক্যান্হারিস
ঘনঘন প্রশাব কিংবা থেমে থেমে হয়
কোন জায়গা পুড়ে গেলে ভীষন জ্বালাময়।
স্পর্শকাতর অনুভূতি,অসহিষ্ণু মন
সকল অঙ্গেই অনুভূতি থাকে সারাক্ষণ
অগ্নিদগ্ধ রোগীর ক্ষেত্রে,চামড়া গেলে পুড়ে
ক্যান্হারিস বাহ্যিক প্রয়োগে সহজে যায় সেরে
পুং-জনন, স্ত্রী-জনন,মুত্রযন্ত্রে ক্রিয়া
নিম্ন উদর,অন্ত্র,স্নায়ু, দক্ষিন দিক দিয়া
প্রদাহের যন্ত্রনা আগুন সম হয়
প্রশাবকালে রোগী পাবে ইহার পরিচয়।
পানির শব্দে,ঠান্ডা লাগলে,কফিপানে রোগ বাড়ে
গরমের পর,ঘামে কিংবা শুয়ে থাকলেই সারে
আকষ্মিকতা,ভীষনতা লক্ষনীয় ক্ষয়
৩টা থেকে ৩টা তাহার শীত বোধ হয়।
উদ্বেগপূর্ণ অস্হিরতা, সঙ্গমইচ্ছা বেশী
প্রচন্ড ক্রোধ প্রলাপ বকা সদা রাশিরাশি।
ভ্রান্ত বিশ্বাস রোগী মধ্যে, করতে থাকে বাস
পোকা হাটার অনুভূতি আরেক সর্বনাশ।
গোসলে,সঙ্গমকালে,ঠান্ডাতে রোগ বাড়ে
সঞ্চালনে,চাপপ্রয়োগে,যন্ত্রনা দেয় তারে
পিঠে চেপে শুইলে পরে,আরাম লাগে বেশ
একটুখানি টিপে দিলে যন্ত্রনা হয় শেষ।
সর্ব রোগের সাথে যদি,জ্বালাযন্ত্রণা রয়
অস্হিরতা থাকে তাহার সারা শরীরময়
আগুনে পোড়া,গনোরিয়া,এসব রোগের কারন
ক্যান্হারিস প্রয়োগ করলে ফলাফল দারুন।
মরা বাচ্চা,গর্ভফুল করে দেয় বের
জ্বলাতংক রোগে দেখায়,জাদুকরী খেল।
বন্ধ্যাত্ব নির্মুল করতে নেই এর জুড়ি
উত্তেজনা বৃদ্ধি করতে দারুন বাহাদুরি।
লেখা- Dr.Md.Forhad Hossain
🔴 যৌন রোগে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ✅
যৌন রোগে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা অন্ধকারে যেন আলোর দিশারী । যৌন সমস্যা বর্তমানে একটি জটিল সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে । এ রোগীর হার দিন দিন বেরেই চলেছে । এই সুযোগে দেশের আনাচে কানাচে গড়ে উঠেছে নানা রংবেরংগের পোস্টার সাজিয়ে বিভিন্ন দাওয়া খানা ও চমকপ্রদ চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান । যেখানে চিকিৎসার নামে করা হয় বিভিন্নভাবে প্রতারনা । হতাশা গ্রস্থ যুব সমাজ আরো বেশী হতাশা গ্রস্থ হচ্ছে । এক পর্যায় তারা মনে করে এ রোগের মনে হয় আর চিকিৎসার নেই । অতিরিক্ত হস্তমৈথুন, যৌনবাহিত রোগ( সিফিলিস, গনোরিয়া).রক্তে সেক্স-হরমোনের ভারসাম্যহীনতা ।
এছাড়াও ডায়াবেটিস, দুশ্চিন্তা,টেনশন, অবসাদ, ও অ-পুষ্টি, যৌনরোগ বা এইডস ভীতি । সেক্স-এডুকেশের অভাব, বয়সের পার্থক্য, পার্টনারকে অপছন্দ । নারীর ত্রুটিপূর্ণ যৌনাসন, মানসিক ও শারীরিক সম্যসা। ইত্যাদি কারণে এ রোগ বা সমস্যা হতে পারে । এ সমস্যা যে কোন বয়সেই হতে পারে, সে ক্ষেএে লজ্জা, অবহেলা, আজ কাল, না করে জটিল হওয়ার পূর্বেই দ্রুত চিকিৎসা নেয়া আবশ্যক। সমস্যার সহজ সমাধান হল সময় নিয়ে হোমিওচিকিতসা গ্রহন করা । হোমিও ঔষধ পাশাপাশি কাউনসিলিং এর সাহায্যে, পুরুষত্বহীনতা বা যৌনরোগের সহজ এবং স্বল্প খরচে কোন রকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন প্রাকৃতিক ভাবে শতভাগ আরোগ্য করে। অন্যদিকে মহিলাদেরও যৌন দুরবলতা, যৌনকর্মে অনীহা ইত্যাদি থাকতে পারে এবং হোমিওপ্যাথিতে তারও চমৎকার চিকিৎসা আছে। হোমিও ঔষধের কোনো বিরূপ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই। তাই লজ্জা ও জড়তা ফেলে খোলা মনে ডাঃ এর সাথে আলাপ করুন। এ সমস্যা খুবই সাধারণ এবং এর সফল চিকিৎসাও পাবেন ।
ডাঃ এম এ রহমান
Homeopathic Consultant
Medicure Homeo Laboratories
Aesculus Hip- রক্তপাতযুক্ত হোক অথবা রক্তবিহীন পাইলস - যাই হোকনা কেন - মলদ্বারের এই রোগে ইসকিউলাস ধম্বন্তরী স্বরূপ। এর যেখানে যে বৈশিষ্ট্যই থাকনা কেন মলদ্বারকে বাদ দিয়ে ইসকিউলাস হতেই পারেনা। সুতরাং মলদ্বারে জ্বালা,মলদ্বারে যন্ত্রণা, মলদ্বার থেকে রক্তপাত, মলদ্বার সর্বদা ধকধক করা দেখলে অসাধারণ এই ঔষধটি আপনাকে দিতেই হবে। মেডোরিনাম উচ্চশক্তি দুটি মাত্রা দিয়ে একে ব্যবহার করুন।
কো-র্স টি নিতে এখনই পেইজের SEND MESSAGE 👇 বাটনে ক্লিক করে অর্ডার করুন অথবা ফোন করুন আমাদের কাস্টমার কেয়ারের এই নম্বরে -
01944-984922 (সকাল ১০ টা থেকে রাত ৮ টা)
পিঠের পাঁজরে ব্যথায় -- Bacillinum উচ্চশক্তি প্রয়োজন।
মেরুদণ্ডের নির্দিষ্ট একটা অংশে ব্যথা - Calcarea Flour
ককসিক্স প্রদেশে যন্ত্রণা - Phosphorus
পুরো মেরুদণ্ড বরাবর যন্ত্রণায় বিশেষ করে কম বয়সিদের জন্য -Bacillinum/Calcarea Phos - পরে Nat mur.
ভাবুক বা চিন্তাশীল ব্যক্তিদের মেরুদণ্ডের ব্যথা বেদনায় - Nat mur.
♦সহজ প্রসবের জন্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা♦:
যদি আপনার বড়সড় কোন জটিলতা না থাকে তবে গর্ভাবস্থায় কিছু নিয়মকানুন মেনে ও নিরাপদ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহন করে স্বাভাবিক ডেলিভারির চেষ্টা করতে পারেন৷
যেমনঃ
১. প্রচুর পরিমানে পানি পান করতে হবে।
২. ১ম পর্যায়ে পরপর বারবার খেতে হবে।
৩. আমাদের দেশীয় শাকসবজি, ফলমূল বেশী পরিমানে খেতে হবে। কারন — কোষ্ঠ পরিস্কার রাখার জন্য, যেন কোষ্ঠকাঠিন্য না হয়।
৪. নিয়মিত সকাল - বিকাল হাটা - চলা করতে হবে।
৫. দুপুরে খাবার পর বিশ্রাম নিতে হবে কিন্তু ঘুমানো যাবে না।
৬. সুতি কাপড় ঢিলা করে বা লুজ করে পরতে হবে।
৭. দৈনন্দিন স্বাভাবিক কাজকর্ম করতে হবে।
৮. ১ম ৬ সপ্তাহ এবং শেষের ৬ সপ্তাহ মেলামেশা থেকে দূরে থাকতে হবে।
৯. মানসিক চাপ মুক্ত থাকতে হবে। নরমাল ডেলিভারির জন্য শরীর ও মন উভয়ই সুস্থ রাখা প্রয়োজন।স্ট্রেস বা মানসিক চাপ বাড়লেই শরীর খারাপ হবে।নিজেকে সব সময় খুশি রাখতে হবে।
১০. প্রতি ১ মাস পর পর ওজন নিতে হবে। রক্তের চাপ, প্রেসার, পালস রেট, প্রস্রাব পরীক্ষা করতে হবে।
১১. নরমাল ডেলিভারির জন্য অত্যন্ত উপকারী যোগব্যায়াম।এতে শরীরের পেশি শিথিল থাকবে, ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে, এমনকি স্ট্রেস কমবে। ডেলিভারির যন্ত্রণা কম করতে তাই নিয়মিত যোগব্যায়াম করতে হবে।
💦 লক্ষণভেদে নিচের সঠিক ঔষধটি নির্বাচন করে প্রয়োগ করতে পারলে সিজারের প্রয়োজন হবে না।
🌠 পালসেটিলা: শান্ত স্বভাব কোমল মণ,অভিমানী,গরম কাতর ,খোলা বাতাস পছন্দনীয় স্ত্রীলোকদের অনিয়মিত প্রসব বেদনা। বেদনা কখনও কম কখনও বেশী।আবার কখনও একেবারেই থাকে না।জরায়ুর মুখ আংশিক খুলিয়াছে।কিন্তু বেদনার জোর কম থাকায় প্রসবে বিলম্ব হলে ৩০/২০০শক্তির কয়েক মাত্রা ঘনঘন খাওয়ালে সহজেই প্রসব বেদনা বৃদ্ধি হয়ে নরমাল ডেলিভারি হয় কোন অপারেশনের প্রয়োজন হয় না।
🌠 সিমিসিফিউকা: জরায়ুর মুখ শক্ত,কোমর ও তলপেট বেদনা,রোগিনী ভয়ে কাপতে থাকে।বেদনা য় মুর্ছার ভাব হয় ও প্রসবে বিলম্ব হলে ১,৩ এক্স শক্তির ঔষধ আধ ঘন্টা পরপর কয়েক মাত্রা প্রয়োগেই সহজে প্রসব হবে।
🌠 জেলসিমিয়ম: জরায়ুর মুখ অত্যন্ত শক্ত।অনেক্ষণ যাবৎ প্রসব বেদনা সত্বেও জরায়ুর মুখ না খুললে ।প্রসবে বিলম্ব হলে ১এক্স শক্তির ৪/৫ ফোটা অর্ধ ঘন্টা পর পর পানিতে মিশিয়ে খাইতে দিলে সহজেই প্রসব হবে।
🌠 বেলেডোনা: রোগিনীর চোখ মুখ লাল,মাথা বেদনা প্রচন্ড প্রসব বেদনা এক বার হঠাৎ বাড়ে ও একবার কমে তার জন্য ৩এক্স শক্তির ্ঔষধ ১৫/২০ মিনিট পরপর কয়েক মাত্রা প্রয়োগেই সহজ প্রসব হয়।
🌠 কলোফাইলম: প্রসুতির স্থান পরিবর্তনশীল বেদনা, বেদনায় ক্লান্ত,বেদনা আসে ও চলিয়া যায়,জরায়ুর মুখ খুলিতে বিলম্ব হলে কলোফাইললম১এক্স শক্তির ৪/৫ ফোটাসামান্য জলসহ আধা ঘন্ট পরপর দিলে সহজেই প্রসব হয়।
🌠 কফিয়া ক্রুডা: ক্রুদ্ধ স্বভাবের রমনীর প্রসব বেদনার সাথে মাথা বেদনা,রোগিনী ছটফট করলে এবং চিৎকার করে তাকে ৩০/২০০শক্তির ঔষধ ৩০ মিনিট পর পর দিলে সহজ প্রসব হয়।
🌠 ইপিকাক: প্রসব বেদনা সাথে গা বমি বমি ভাব,বমি হলেও বমি ভাব কমে না তবে ইপিকাক ৩০/২০০শক্তির আধা ঘন্টা পর পর দিলে সহজ প্রসব হবে।
🌠 ক্যামোমিলা: অত্যন্ত বদ মেজাজ,ভীষণ মেজাজী প্রসব বেদনা সকলকে গালাগালি করলে সেই প্রসুতির জন্য ৬,৩০শক্তির কয়েক মাত্রা আধা ঘন্টা পর পর দিলে সহজ প্রসব হবে।
🌠 ক্যালি কার্ব: কোমরে প্রচন্ড বেদনা ,বেদনায় রোগিনী কোমড় গেল কোমড় গেল বলে চিৎকার করিতে থাকে তবে ক্যালি কার্ব ২০০শক্তির ৩০ মিনিট পরপর দিলে এক ঘন্টার মধ্যেই প্রসব হয়। এছাড়াও আরো অসংখ্য ঔষধ লক্ষন অনুসারে ব্যবহার করা হয়........
দু'ই মা-সের ফু'ল কো-র্স টি নিতে এখনই পেইজের SEND MESSAGE 👇 বাটনে ক্লিক করে অর্ডার করুন অথবা ফোন করুন আমাদের কাস্টমার কেয়ারের এই নম্বরে -
01944-984922 (সকাল ১০ টা থেকে রাত ৮ টা)
#ব্রণ :
-----------------------
♦ যৌবনে মুখে লাল লাল ব্রণে ভরে যায়- Cal Phos 30.
♦ মাথা ধরাসহ বয়ব্রণে - Acid Pic.
♦ বালিকাদের বয়ব্রণে প্রথমে Thuja পরে- Baci শেষে Cal Phos প্রদেয়।
♦ শান্ত স্বভাবী ও অভিমানী রমণীদের ব্রণে- Puls.
♦ বালকদের বয়ন্ত্রণে - Cal Pic.
♦ যৌবনে মুখ ও ঘাড়ের ব্রণ হতে সাদা ভাতের মতো বের হয়- Amica Mont / Kali Mur 6x.
♦ রক্তিম বয়ব্রণে- Radium Bromide 200 ১৫ দিন অন্তর সেব্য।
♦ ব্রণ হতে চালের মতো বের হয়- Thuja.
♦ মুখের অসংখ্য ব্রণ হতে ভাতের মতো বের হয়- Cubeba / KM 6x.
♦ ব্রণে ব্যথাসহ সাদা ভাত বের হয় পরে কালো দাগ পড়ে Arnica Mont / K.M 6x.
♦ ব্রণ টিপলে শক্ত গোটা বের হয় - Staphy.
♦ মুখমণ্ডলে ব্রণে ভরা, চোখের নীচে কালিমা, খুব লজ্জাটে Staphy.
♦ ব্রণে পুঁজ হলে Cal Sulph 12x.
♦ ব্রণ লাল ও ব্যথাযুক্ত হলে- Sulphur.
♦ গাল ও কপালে লাল ব্রণে- Ledum Pal.
♦ ব্রণে পুঁজ জন্মে না, অতিশয় জ্বালা- Abroma Augusta
♦ ব্রণে গর্ত হয়ে গেলে- Variolinum.
♦ বহুমূত্র রোগীদের ব্রণে- Abroma Augusta.
♦ কসমেটিক ব্যবহারে ব্রণ হয় Bovista.
♦ অতিরিক্ত ইন্দ্রিয় চালনায় ব্রণ হয়- Acid Pic.
♦ অতিরিক্ত হস্তমৈথুনে - Acid Phos / Kali Brome
♦ ধাতু বা প্রদর নির্গতকারীদের ব্রণে Cal Phos 6x.
♦ মুখে, ঘাড়ে কপালে ব্রণে - Kali Mur.
♦ যুবতীদের মুখের ব্রণ টিপলে ভাতের মতো বের হয় - Kali Brome 30 দু'বার।
♦ বয় ব্রণসহ ভীষণ কোষ্ঠবদ্ধতা - N Mur
♦ রজস্রাবের পর ব্রণ হয়— Kreosote
♦ ব্রণে জ্বালা যন্ত্রণা থাকলে - Tarentula Cubensis 30 প্রত্যহ দু'মাত্রা ও Hypericum Q 1:25 অনুপাতে লোশন তৈরি করে বাহ্যিক ব্যবহার্য ( ডরোথি সেফার্ড)।
♦ ব্রণ দলে দলে বের হয়ে শক্ত হয়ে থেকে যায়- Silicea.
♦ ব্রণ সূঁচালো ব্যথাযুক্ত Tarentula Cubensis.
♦ মাসিকের আগে মুখে ব্রণ হলে - Puls
সংগৃহীত
#বিঃদ্রঃ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া যে কোনো ওষুধ সেবন ই বিপদজনক।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Telephone
Website
Address
Dhaka
Dhaka, 1207
we share our experience regarding Trauma, Casualty cases in private hospital
House: 1, Road: 8, Bosilla Garden City, Mohammadpur
Dhaka, 1207
Digito, the trusted name in the health and digital gadget sector of Bangladesh. We are ready to serv
Dhaka
Dhaka, 1219
Safiyah Saba is a premature baby. She struggle a lot in Hospital for 3 month in NICU. I am her Mo
Mirpur Road
Dhaka
Living a healthy life is the ultimate choice.Knowledge is a must. So for ensuring the utmost thing and to aware people about different health problems and solutions is my passiona...
Gulshan Grace, CWS (C), 8 South Avenue, Apt-5B, Bir Uttam Ak Khandakar Rd
Dhaka, 1212
Our Audiologist Specializes In Hearing Loss and Tennitus Treatments. Our Aim Is To Make Our Patients