Dr. Md. Baha Uddin
আসসালামু আলাইকুম!
চিকিৎসা আমার পেশা, ?
এই টীমের অংশ হতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করছি।
May Allah grants Jannat for you Sir
এই যে দুনিয়া (Solo performance) | Prof. Dr. Towhidul Alam (Surgery)| 17th Int'l Surgical Congress 23 17th Int'l Surgical Congress 2023, Dhaka, "এই যে দুনিয়া" Solo Stage performance done by Prof. Dr. Towhidul AlamProfessor of SurgeryGreen life Medical Colle...
জুমার নামাজের পর মুনাজাতে ফিলিস্তিনের মুসলিম ভাই-বোনদের জন্য সকল মসজিদে দোয়া করবেন। 🤲🏻
আলহামদুলিল্লাহ,
আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ (বৃহস্পতিবার) পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী স.
🤩🤩😍😍💃💃💃
গানের তালে তালে রোগের বর্ণনা :-
Case 1:-
আমি জ্ঞান হারাবো পড়েই যাবো
বাচাতে পারবে না কেউ
Provisional Diagnosis:
Stroke
Case 2:-
জ্বলে আগুন বুকেতে
দে আগুন নিভাইয়া দে
Provisional Diagnosis: (GERD)
Gastro Oesophageal Reflux Disease
Case 3:-
আসি আসি বলে তুমি আর এলে না
Provisional Diagnosis:
(BPH) Benign Prostatic Hyperplasia
Case 4:-
পাগল মন মনরে
মন কেন এতো কথা বলে
Provisional Diagnosis:
Schizophrenia
Case 5:-
হায়রে মানুষ রংগীন ফানুশ
দম ফুরাইলেই ঠুস
Provisional Diagnosis:
Sudden Cardiac death
Case 6:-
ভিতর বলে দূরে থাকুক
বাহির বলে আসুক না
Provisional Diagnosis :
Acute Watery Diarrhoea
Case 7:-
বড় কষ্ট কষ্ট লাগে এই বুকে
Provisional Diagnosis:
Unstable Angina
Case 8:-
সোয়াচান পাখি আমি ডাকিতাছি
তুমি ঘুমাইছো নাকি
Provisional Diagnosis:
Sedative Poisoning
Case 9:-
হলুদিয়া পাখি সোনারও বরন
পাখিটি ছাড়িল কে
Provisional Diagnosis:
Obstructive Jaundice
Case 10:-
আমার আছে জল
আমার আছে জল
Provisional Diagnosis:
Diabetes Insipidus
Case 11:-
ঘুম আসেনা, চৈতি হাওয়ায়
মন কিযে চায় জানিনা
Provisional Diagnosis:
Exopthalmos( Thyrotoxicosis)
Case 12:-
কিযে কষ্ট আমার,এই মনে
কি করে বুঝাবো
এই পৃথিবির কোথাওকি
এমন একটা কিছু নেই
Provisional Diagnosis:
Constipation.
Case 13:-
সেই তুমি কেনো
এতো অচেনা হলে
Provisional Diagnosis:
Dementia
Case 14:-
আগেতো ছিলাম ভালো
আজ আমার কি হলো
সে কথা বলতে পারিনা
সে জালা সইতে পারিনা
Provisional Diagnosis:
Thread worm infestation
( গুড়া কৃমির উৎপাত)
Collected
'অ্যাড পপুলাম' নামে একটা জনপ্রিয় ফ্যালাসি আছে। এটার মানে হলো জনগণ খুব পছন্দ করে এরকম কোনো কথা প্রচার করা যা আদতে মিথ্যা। এরকম 'পাবলিকে খায়' থিওরি সবচেয়ে বেশি কাজে লাগানো হয় ডাক্তারদের বিরুদ্ধে। দেখে নেয়া যাক ডাক্তারদের বিরুদ্ধে বাজারে চালু এরকম কিছু 'অ্যাড পপুলাম ফ্যালাসি'।
১/ ডাক্তাররা জনগণের টাকায় পড়াশোনা করে:
আসল তথ্য হলো সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে লাখ লাখ পরিক্ষার্থীদের সাথে ভর্তিযুদ্ধে জয়ী হয়ে মাত্র চার হাজারের মতো ছাত্রছাত্রী প্রতিবছর সরকারের টাকায় ডাক্তারী পড়ার সুযোগ পায়। বাদবাকি সিংহভাগ যারা ডাক্তারী পড়ে, তারা নিজের বাপের টাকাতেই পড়ে, জনগণের টাকায় না।
আবার সরকারি টাকায় শুধু মেডিকেলে না, একইরকম সরকারি টাকায় সরকারি প্রতিষ্ঠানে পড়ার সুযোগ পায় ইঞ্জিনিয়ারিং, কৃষি, মৎস্য, পশুসহ বিভিন্ন পাবলিক ভার্সিটির হাজার হাজার ছাত্রছাত্রী। সমাজের প্রতি এদের সবার দায়বদ্ধতা ডাক্তারদের চেয়ে কোনো অংশেই কম নয়।
২/ পাশ করার পরেই ডাক্তাররা কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা কামায়:
প্রকৃতপক্ষে একজন ডাক্তার পাশ করে বের হতে হতে ২৫ বছর বয়স হয়ে যায়। এরপর পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন শেষ করতে করতে বয়স হয়ে যায় প্রায় ৩৫ বছর বা আরো বেশি। তারপর চেম্বার প্র্যাকটিস শুরু থেকে মোটামুটি জমতে বয়স হয়ে যায় ৪০। এ ২৫-৪০ বছর পর্যন্ত এই পনের বছর এভারেজ ডাক্তারদের ইনকাম থাকে অত্যন্ত নগন্য যা দিয়ে সংসার চালাতে হিমসিম খেতে হয় প্রতিনিয়ত।
আবার মোটামুটি ভালো প্র্যাকটিশনার লেভেল পর্যন্ত আসতে পারে শতকরা দশজনের মতো। অথচ এই বয়সে অন্য প্রফেশনালরা আয় রোজগার করে মোটামুটি প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়।
৩/ সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা পাওয়া যায় না:
প্রতিটা উপজেলা থেকে শুরু করে জেলা, মেডিকেল কলেজ ও বিশেষায়িত হাসপাতালে প্রতিদিন বহিঃবিভাগে হাজার হাজার রোগী মাত্র দশটাকার বিনিময়ে সেবা পায়, বিশেষজ্ঞের পরামর্শ পায়, ঔষধ পায়, ভর্তি থেকে চিকিৎসা পায়, খাবার পায়। প্রতিটা হাসপাতালের ওটিতে প্রতিদিন হাজার হাজার বিভিন্ন জটিল রোগের অপারেশন হয় সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।
৪/ ডাক্তাররা অফিস করেন না, অফিস সময়ে বাইরে রোগী দেখেন:
গুটিকয়েক অসাধু ডাক্তার এটা করে থাকলেও বেশিরভাগ ডাক্তারই নিয়মিত অফিস করেন, রোগী দেখেন, ছাত্র পড়ান, অপারেশন করেন, হাসপাতাল পরিচালনা করেন।
অন্যান্য অফিসের মত হাসপাতাল চলেনা। এখানে একজন ডাক্তারের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জায়গায় দায়িত্ব থাকে, তাঁকে রোস্টার বা নির্ধারিত সময়ে নির্ধারিত দায়িত্ব পালন করতে হয়। তাই একজন ডাক্তারকে অন্যান্য অফিসের মতো সবসময় একটা নির্ধারিত জায়গায় বা ডেস্কে পাওয়া যায় না।
৫/ ডাক্তাররা অপ্রয়োজনীয় টেস্ট দেন:
বিভিন্ন প্যাথলজিকাল, বায়োকেমিক্যাল ও রেডিওলজিকাল টেস্ট কোনো রোগ নির্ণয়ের পূর্বশর্ত। একেক রোগে একেক রকম টেস্ট প্রয়োজন হয়। যেমন শুধু জ্বরের কারণ নির্ধারণ করতেও বহু ধরনের টেস্ট করা লাগতে পারে। কোন টেস্ট প্রয়োজনীয় বা কোনটা অপ্রয়োজনীয় এটা নির্ধারণ করতে পারবেন শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট ডাক্তার। তাই ঢালাওভাবে 'ডাক্তাররা অপ্রয়োজনীয় টেস্ট করান' এই কথা বলাটা হাস্যকর, খুবই হাস্যকর।
৬/ ডাক্তাররা হাসপাতাল থেকে কমিশন খান:
রোগীদের টেস্ট বাবদ হাসপাতাল বিল থেকে কমিশন দেয়া হয় এটা সত্য। কিন্তু এই কমিশন খেয়ে থাকে মূলত কোনো রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া আত্মীয় বা বন্ধুবেশী দালালরা। তাদের সাথে হাসপাতালের যোগসাজশ থাকে। রোগির বিলের সাথে সাথে এদের পকেটে নির্ধারিত টাকা ঢুকে যায়। আবার রোগীকে সময় দেয়ার নাম করে রোগীদের কাছ থেকেও এরা হাতিয়ে নেয় প্রচুর টাকা।
কমিশনের সাথে খুবই অল্পসংখ্যক কিছু ডাক্তারও হয়তো জড়িত, কিন্তু সে দায় গণহারে সব ডাক্তারের উপর চাপিয়ে দেয়া চরম বোকামী।
৭/ হাসপাতালের যেকোনো অব্যবস্থাপনার দায় ডাক্তারদের:
সম্পূর্ণরুপে ভুল ধারণার একটা হাস্যকর ফ্যালাসি। হাসপাতালে ডাক্তারদের কাজ শুধু চিকিৎসা দেয়া। বাকি দায়িত্ব পালনের জন্য, প্রশাসনিক বডি, নার্স, মেডিকেল এসিস্ট্যান্ট, ফার্মাসিস্ট, স্টোর কিপার, এমএলএসএস আনসারসহ বিভিন্ন লোকজন আছে। হাসপাতালে কোনো অব্যবস্থাপনা হলেই সব আঙুল ডাক্তারদের দিকে তোলাটা মূর্খতা ছাড়া আর কিছু না।
অন্যান্য সরকারি কর্মকর্তাদের মতো সরকারি হাসপাতালে কর্মরত সব ডাক্তারই বিসিএস নামক চরম প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ পরীক্ষা পাশ করেই চাকরিতে জয়েন করে। কিন্তু একই বিসিএসে জয়েন করার পরেও অন্যান্য ক্যাডারের কতো ডাক্তারদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বা সরকারি প্রটোকল না থাকায় ডাক্তাররা সহজেই সবার টার্গেটে পরিণত হয়।
কিছু কিছু ডাক্তার যে কাজে ফাঁকি দেন না বা দায়িত্বে অবহেলা করেন না, তা না। সেটা দেখার, দোষী প্রমাণিত হলে শাস্তি দেয়ার জন্য তাদের নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ আছে, বিএমডিসি আছে। সাথে সমাজের সচেতন মহলও অথেন্টিক কোনো ইভেন্ট নিয়ে মানুষজনকে সচেতন করতে পারেন। গুরুতর কোনো ঘটনার জন্য আইনের আশ্রয় নেয়ার ব্যবস্থা ও আছে।
কিন্তু ডাক্তারদের বিরুদ্ধে এখানে বলা 'অ্যাড পপুলাম' নামক প্রপাগাণ্ডাগুলো কাজে লাগায় বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া এক্টিভিস্ট, তথাকথিত মানবতার ফেরিওয়ালা বা কিছু কিছু হলুদ সাংবাদিক। এদেশের মানুষের আবেগকে পুজি করে সস্তা জনপ্রিয়তার লোভে এরা ডাক্তারদের বিরুদ্ধে একধরনের শ্রেণি ঘৃণা তৈরিতে, মব জাস্টিসের মতো ঘৃণ্য অপরাধকে উস্কে দিতে সদা সচেষ্ট।
মনে রাখবেন আপনার জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ আপনার স্বাস্থ্যের যেকোনো ধরনের সমস্যায় ডাক্তাররাই আপনাদের পাশে থাকবে; এসব স্বস্তা জনপ্রিয়তালোভী সুবিধাবাদী মহল না।
এদেরকে বয়কট করুন।
------------------------------------------------------------------------------------
ডা. রায়হান-উল আরেফীন
২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল নোয়াখালী।
প্রতি সপ্তাহে রবিবার আসে, সোমবার আসে, বুধবার আসে কিন্তু স্যার আপনি আর আসেন না 😭😭😭
অর্জিত সম্পদ ভোগ করতে পারবেন কিনা তা অনিশ্চিত।
কিন্তু সম্পদ অর্জন করতে গিয়ে যে অপকর্ম করেছেন, তার ফল ভোগ করতে হবে- তা নিশ্চিত!!
সংসদ ভবনের সামনে যে মানববন্ধন হয়েছে সেটা নিয়ে কিছু কথা:
এরকম মানববন্ধন হলে সেখানে বিভিন্ন মিডিয়ার লোক আসবে এটা খুবই স্বাভাবিক৷ তাই যারা সামনে থাকবেন বা থাকেন তাদের নীতিমালার বিষয় গুলো স্টাডি করে যাওয়াকে শ্রেয় মনে করি নিজের যুক্তি তুলে ধরার জন্য৷ কারন সংসদভবনের মানববন্ধনে অনেকেই কথা বলেছেন বিভিন্ন মিডিয়ায় কিন্তু নিজেদের যুক্তি তুলে ধরতে পারেননি সাথে নীতিমালার শর্তগুলো কেন অযুক্তিক সেটাও বলতে পারেননি৷ ভবিষ্যতেও আরো অনেক যায়গায় কথা বলতে হবে৷
তাই একটু চেষ্টা:
১. ৩০কিমি গতিসীমা- বুয়েটের যে তথ্য নিয়ে নীতিমালা করা হয়েছে সেটা একদমই অযৌক্তিক৷ পৃথিবীর কোন দেশে শহরব্যাপি ৩০কিমি গতিসীমা কার্যকর আছে? নেই৷ এই গতিসীমা নির্দিষ্ট কোন রোডে হতে পারে যেমন-আবাসিক এলাকা, রিজার্ভ কোন এলাকা৷
সাথে আরেকটা কথা৷ যেখানে ৩০কিমি গতি আছে মানে আবাসিক বা রিজার্ভ এলাকা সেখানে সব যানেরই গতিসীমা ৩০৷ নির্দিষ্ট কোন যানের জন্য নয়৷
ঢাকা শহরের রাস্তায় কিভাবে এটা কার্যকর করবেন৷ যেখানে একই রোডে বাস-ট্রাক, কার ৬০-৮০গতিতে চলে৷ সেখানে একটা যান ৩০কিমিতে কেমনে চলবে?? দুর্ঘটনার হার অনেক বেড়ে যাবে নিশ্চিত৷
ঢাকার রাস্তায় বেশিরভাগই গতিসীমা লেখা থাকে৷ ধরেন সেখানে ৫০গতিসীমা লেখা আছে৷ এখন আমি কোনটা মানব৷ ৫০ নাকি ৩০৷ নিয়মটা কন্ট্রাডিকটরি হয়ে গেলনা??
তাই নিয়ম হওয়া উচিত সবযানের জন্য সমান গতিসীমা৷
২. হাইওয়েতে সিসি লিমিট- কম সিসি মানে ১২৬সিসির নিচে চলতে দিবেনা৷ কেন এই নিয়ম৷ কিসের ভিত্তিতে করা হয়েছে৷ অনেকে বলে থাকেন হাইওয়ে হচ্ছে উচ্চগতির যানের জন্য মানে উচ্চ গতিতে চলবে৷ অথচ আমাদের দেশের হাইওয়ের সর্বোচ্চ গতি ৭০কিমি৷ তাহলে আপনি কি অন্যযান মানে বাস-কারকে বেপরোয়া গতিকে প্রমোট করছেন৷
১২৫সিসি বাইক হরহামেশাই ৮০-৯০কিমিতে চলতে পারে৷ যদিও তারা চলেনা অথচ বলা হয় এসব নিম্নগতির বাইক৷ যেটা সম্পুর্ন ভুল ধারনা৷
৩. দুর্ঘটনা বেশি বাইকে-একটা রিপোর্ট দেখিয়ে বলা হয় বাইকে দুর্ঘটনায় মৃত্যু সবচেয়ে বেশি৷ কিন্তু আইওয়াশ টা ওখানেই করা হচ্ছে৷ মানে ৩৯% মৃত্যু বাইকে৷ কিন্তু এটা বলা হয়না বাইকের সংখ্যা কত৷ মোট যানের ৭৫-৮০ শতাংশ হচ্ছে বাইক৷ সেখানে দুর্ঘটনার সংখ্যাও বেশি হবে এটাই স্বাভাবিক৷
২০২১ এর রিপোর্ট অনুসারে ২২১৪জনের মৃত্যু হয়েছে মোটরসাইকেলে৷ যেখানে মোটরসাইকেলের সংখ্যা ছিল ৩৭লাখ৷ মানে প্রতি হাজারে ০.৬জন৷
অথচ বাসে মৃত্যু ১৭০০জনের মত যেখানে বাসের সংখ্যা ছিল ২লাখ ২০হাজার৷ মানে প্রতি হাজারে প্রায় ৮জনের মত৷ প্রতি হাজারে ৮জন মারা যাচ্ছে তাদের নিয়ে কোন মাথা ব্যথা নেই অথচ হাজারে ০.৬জন মারা যাচ্ছে তাদের সীমিত করা হচ্ছে৷
তারচেয়ে বড় বিপদ হল- বিশ্বব্যাংকের জরিপে বলা হয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে বিপদজনক বাস হল বাংলাদেশের৷ তাদের আগে নীতিমালার মধ্যে আনা দরকার৷
৪. ঈদ/পুজায় বাইক বন্ধ- কোন যুক্তিতে, কাদের সুবিধা দিতে এই নীতিমালা৷ পৃথিবীতে কোন দেশ আছে যেখানে কোন উৎসবে বাইক বন্ধ থাকে৷
আমাদের দেশে ঈদে মোটামুটি ৬০লাখ বা তারও বেশি মানুষ মোভ করে৷ দেশের সকল পরিবহন মিলিয়ে ৪০লাখ মানুষের সেবা দিতে পারে৷ তাহলে বাকি ২০লাখ মানুষ কিভাবে যাবে৷ সে দায়িত্ব কে নিবে৷ বাইক সে চাহিদা পুরন করে আসছে৷
৫. পিলিয়ন নেয়া যাবেনা- মোটরসাইকেল বানানো এবং রেজিষ্ট্রেশন দেয়া হয় ২জন(চালক+পিলিয়ন) নিয়ে চলাচলের জন্য৷ আপন২জন নেয়ার পারমিশন দিয়ে রোড ট্যাক্স, রেজিষ্ট্রেশন ফি নিচ্ছেন অথচ রাস্তায় চলতে দিবেন না৷ কোন আইনের ভিত্তিতে৷
৬. মোটরসাইকেল শিল্প- দেশে হাজার হাজার কোটি টাকার শিল্পে পরিনত হয়েছে মোটরসাইকেল শিল্প৷ সেটাকে উৎসাহিক করে, আপনাদের অব্যবস্থাপনার কারনে আমরা কেন সাফারার হব৷ উদ্দোক্তারা কেন সাফারার হবে৷ আশে পাশের দেশে যেকানে এটাকে উৎসাহিত করা হচ্ছে সেখানে আমাদের দেশে পারলে গলে টিপে হত্যা করতে চাইছে৷
সবশেষে কথা হচ্ছে যেকোন নীতিমালা হওয়া প্রয়োজন জনবান্ধব, কোন মহলকে ফায়দা করার জন্য যেন না হয়৷
(কপিড ফ্রম বাইকবিডি)
দুই চাকার বাহন যারা ইউস করি তারা মাঝেমধ্যে টায়ার প্রেসারের ঝামেলা পরি।
এই ডিভাইসটির সাথে থাকলে ওয়ান ইয়ার কোন টেনশন নাই।
হ্যাপি ট্যুরিং
চাকার হাওয়া শেষ? সহজ সমাধান| বাইক টিপস| আমরা যারা দুই চাকার যান ব্যবহার করি তারা মাঝেমধ্যেই আমরা বিভিন্ন জায়গায় টায়ার পাংচার বা হাওয়া শেষ হবার ঝামেল...
দাখিল ২০০৪ এর মিলন মেলা ২০২৩।
ডাক দিয়েছেন দয়াল আমারে| ওবাইদুল্লাহ তারিক| দাখিল-২০০৪ মিলনমেলা-২০২৩
দাখিল ২০০৪ বাংলাদেশ, এর মিলনমেলা- ২০২৩ এ মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। থিম সং
দাখিল ২০০৪ বাংলাদেশ, এর মিলনমেলা- ২০২৩ এ মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
আলহামদুলিল্লাহ
নতুন অতিথির আগমন
🥰🥰🥰
সকলের কাছে ডোয়া প্রার্থী!
নিজেকে নিয়েই ঠান্ডা মাথায় ভাবুন একটিবার ঃ
★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★
একদিন আপনি বুঝবেন,পরিবার পরিজন সবাইকে ছেড়ে একাকী দূর প্রবাসে হায়ার স্টাডি, সেটলমেন্ট এগুলো দুনিয়াবী কিছু উপার্জন, কিছু স্ট্যাটাস ছাড়া আর কিছু দিতে পারেনি। বরং কেড়ে নিয়েছে অনেক কিছুই।
একদিন বাসা থেকে বের হবার সময় বয়স থাকবে ত্রিশ, বাসায় ফিরে দেখবেন বয়স পঞ্চান্ন।
সরকারী চাকরি/ বিসিএস এর আশায়,
১। বাবা মা পরিবার থেকে দূরে মেসে থেকে
২। না ঘুমিয়ে,
৩। মায়ের হাতের খাবার না খেতে পেরে,
৪। বিয়েতে দেরী করে,
৫। বাচ্চা নিতে দেরী করে যে সময় গুলো হারিয়ে ফেলেছেন,
আজ সরকারী চাকরিজীবী হয়েও, ক্যাডার হয়েও ক্ষমতা অর্জন করেও সেই সময় গুলো আর ফিরে পাবার ক্ষমতা আপনার নেই। জীবনের শেষ পাঁচ বছরের তুলনায়, যৌবনের পাঁচ বছরকে খুব করে মিস করবেন, কারণ এখন আপনি বাঁচেন অন্যের জন্য, তখন সময় গুলো ছিল নিজের জন্য। কি ইবাদাত, কি দুনিয়াবী - যৌবনের থেকে মুল্যবান সময় নেই।
একদিন খুব করে বুঝবেন জীবনে পরিবারের থেকে বড় কিছু ছিলনা। পরিবারের সাথে থাকার চেয়ে উত্তম ক্যারিয়ার নেই।
একদিন হঠাৎ উপলব্ধি করেছেন,
১। জীবনের অনেকটা পথ পেরিয়ে এসেছেন।
২। অনর্থক অর্থ নষ্ট করেছেন,
৩। অসময়ে সময় নষ্ট করেছেন;
৪। শর্ট টার্ম হয়ত ভাল থেকেছেন,
৫। লং টার্ম না আখেরাতের না দুনিয়ার কোন ফায়দা হয়েছে।
একদিন এটাও বুঝবেন,
১। আপনি মানুষকে জবাবের জন্য একটা সফল জীবন বেছে নিতে এত পরিশ্রম করেছেন,
২। মনকে একাকী জিজ্ঞাসা করে দেখবেন -
এই জীবন সন্তোষজনক ছিল না। খুব করে বুঝবেন,
সন্তুষ্ট জীবন, সফল জীবনের থেকে উত্তম, কারণ আপনার সফলতার সংজ্ঞা নির্ধারণ করে অন্যরা, যেখানে আপনার সন্তুষ্টির সংজ্ঞা নির্ধারণ করেন আপনি।
ক ) একদিন আপনার অনেক টাকা হবে,
খ) বাবা মা কে অনেক কিছু কিনে দেবার সামর্থ্য থাকবে,
গ) সেদিন বাবা মা কবরে।
আপনি তাদের জন্য হয়তো দু'য়ারর মাহফিল করবেন,
কবর বাঁধাই করবেন ইত্যাদি ইত্যাদি কিন্তু হাত পা টিপে দিতে পারবেন না, নখ কেটে দিতে পারবেন না, একসাথে বসে খেতে পারবেন না।
আপনার বাচ্চা অনেক বড় হয়ে গেছে। সপ্তাহে বা মাসে বা কয়েকমাস পর পর আপনি তাকে বেড়ে উঠতে দেখেছেন, চোখের সামনে প্রতিদিন তার হাঁটা শেখার মুহুর্ত, কথা শেখার মুহুর্ত, দুষ্টামি শেখার মুহুর্ত এগুলো আপনি মিস করে গেছেন এই চরম ক্যারিয়ারিস্ট মনসত্ত্বার জন্য।
হঠাত বুঝবেন - আপনি আর আপনার স্ত্রী দুজনই যৌবনের অনেক গুলো বছর পার করে এসেছেন, একটা অজানা অপ্রত্যাশিত দূরত্ব তৈরী হয়েছে। কোন হাস্যরস নেই, ভালবাসা নেই, রোম্যান্স নেই, শুধুমাত্র জীবনে চলার জন্য যেন একসাথে চলা, রোজকার সেইম রুটিন৷ অবশ্যই দায়িত্ববোধ আগে, কিন্তু দায়িত্ব ছাড়াও দাম্পত্যে আরো ফ্যাক্টর থাকে, যেগুলো এখন নেই।
ছোট্ট জীবন গোছানো এত প্ল্যান প্রোগ্রাম করে হয় না।
যখন যে রিজিক পাওয়া যাবে, আল্লাহ’র রহমত কামনা করে ক্যারিয়ার শুরু করে দিতে হবে। একটু যোগ্যতা হলেই বিয়ে করে ফেলতে হবে। সব কিছু গুছিয়ে বিয়ে নয়, বরং বিয়ে করে সব কিছু গুছাতে হয়৷
যেটুকু সামর্থ্য আছে, সেটুকু দিয়েই বাবা মা পরিবার দেখভাল করতে হবে। সন্তান না নেবার কোন প্ল্যান করা যাবেনা যে অতদিন পর নিব, বরং প্রথম থেকেই আল্লাহ'র কাছে চাইতে হবে, নেবার নিয়ত করতে হবে। আল্লাহ তায়ালা যতজন সন্তান দিবেন, যখন দিবেন তখনই নিয়ে নিতে হবে।
সত্য এটাই যে - যিনি মুখ দিবেন, তিনিই আহার দিবেন। এটা কুসংস্কার নয়, এটাই রিজিকের মালিকের উপর তাওয়াক্কুল।
আল্লাহ তায়ালাই আপনার জীবন উনার নিজস্ব প্ল্যানে এক্সিকিউট করে দিবেন। আপনার জীবন সাজিয়ে দিবেন। আপনার নিজের সাজানো জীবনটা বাস্তবিক অগোছালো। আপনি বুঝতে পারেন না, বা বুঝতে চান না।
একদিন বুঝবেন যে এতসবের আসলে দরকার ছিলনা৷
এতকিছু না হলেও হতো৷ এর থেকে বরং ভাড়া বাসায় একসাথে থাকা, একসাথে বড় হওয়া, একসাথে খাওয়া, বাচ্চা কাচ্চা গুলোকে চোখের সামনে বড় হতে দেখা, দাদী নাতনির খুনসুটি উপভোগ করা, সপ্তাহে একদিন আউটিং এভাবে জীবন পার করা যেত, নির্ঝঞ্ঝাট এর জীবন যাপন হতো৷
একদিন বুঝবেন যে খুব দেরী হয়ে গিয়েছে, সেদিনটা আসার পুর্বেই তাই বুঝে ফেলুন। আখেরাতের জন্য সঞ্চয়
করা শুরু করুন----
নব্বুইর দশকে আমি দেখেছি নিজ চোখে পিজির লাইব্রেরীতে কত চিকিৎসকদের যৌবন কেরিয়ারের পিছনে বিলেয়ে দিতে----
নবীন চিকিৎসকরা যেন হন না এব স্বীকার এই লেখা শেয়ার করার উদ্দ্যেশ আমার। কেরিয়ার, উচ্চশিক্ষা, সংসার সবই যেন চলে পাশাপাশি আবার ---
জীবন থেকে নেয়া---
(collected)
একদিনের একটা ঝটিকা ট্যুর,
ট্যুর টা আসলেই অসাধারণ ছিল!
ধন্যবাদ সবাইকে!!
১৯-২-২০২২
সিন্দুকছড়ি-মহালছড়ি, খাগড়াছড়ি রোড বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক তৈরি সিন্দুকছড়ি মহালছড়ি রোড যেটার কারনে বারৈরহাট থেকে খাগড়াছড়ি হয়ে রাঙ্গামাটি ....
ভাটিয়ারি চট্টগ্রাম
একদিন সক্রেটিসের কাছে তার এক পরিচিত লোক এসে বলল, আপনি কি জানেন আপনার বন্ধু সম্পর্কে আমি কি শুনেছি?
সক্রেটিস তেমন আগ্রহী না হয়ে বললেন, এক মিনিট থামেন।
আমাকে কিছু বলার আগে আপনাকে ছোট্ট একটা পরীক্ষা পার হতে হবে; এই পরীক্ষার নাম ‘ট্রিপল ফিল্টার টেস্ট’।
লোকটা অবাক হয়ে প্রশ্ন করল, ট্রিপল ফিল্টার!!!
এইটা আবার কি জিনিস?
সক্রেটিস বললেন, আমার বন্ধু সম্পর্কে আমাকে কিছু বলার আগে আপনি যা বলবেন তা ফিল্টার করে নেওয়া ভালো।
তিন ধাপে ফিল্টার হবে বলে আমি এটাকে 'ট্রিপল ফিল্টার টেস্ট' বলি।
প্রথম ফিল্টার হলো ‘সত্যবাদিতা/Truthfulness.
আপনি কি নিশ্চিত যে আপনি যা বলবেন তা সত্য?
লোকটা বলল, না, আমি শুধু শুনেছি জাস্ট এতটুকুই।
পুরোপুরি সত্য কিনা, তা নিশ্চিত নই।
সক্রেটিস বললেন, ঠিক আছে।
তাহলে আপনি জানেন না এটা সত্য কিনা?
এবার দ্বিতীয় ফিল্টার। এই ফিল্টারের নাম হল ‘ভালোত্ব/Goodness.
আমার বন্ধু সম্পর্কে আপনি যা বলবেন তা কি ভালো কোনো বিষয়?
লোকটা একটু আমতা আমতা করে বলল,
না, ভালো নয়, খারাপ কিছু।
সক্রেটিস বললেন, তার মানে আপনি আমার বন্ধু সম্পর্কে এমন একটা খারাপ কথা বলতে এসেছেন যা আদৌ সত্য কিনা সে ব্যাপারে আপনি নিশ্চিত নন।
আচ্ছা, আপনি হয়ত এখনো পরীক্ষায় পাস করতে পারেন। কারণ তিন নাম্বার ফিল্টার বাকি আছে।
এটা হল ‘উপকারিতা/Usefulness.
আমার বন্ধু সম্পর্কে আপনি যা বলবেন তা কি আমার বা আপনার কোনো উপকারে লাগবে?
লোকটি বলল, না, সেরকম না। এতে আমার বা আপনার কারোই উপকৃত হওয়ার সম্ভাবনা নেই।
সক্রেটিস তখন শান্তভাবে বললেন বেশ, আপনি যা বলতে চান তা-
সত্য না,
ভালো কিছুও না,
আবার আমার বা আপনার কোনো উপকারেও আসবে না।
তাহলে কেনইবা আমরা এসব অহেতুক কাজে সময় নষ্ট করব? We shall try to use our time truthfulness, goodness and usefulness.
চলুন, সময়টাকে একটা ভালো কাজে ব্যয় করি।
লোকটা তাই আর কিছু না বলে চলে গেল।
Source: Jennifer Cook O’Toole, The Asperkid’s (Secret) Book of Social Rules জীবনের চলার পথে দিকদর্শন ৷
নির্ঝর: পেয়ারা আপনার শরীরে যেসব উপকার ঘটায় আমেরিকান স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীদের করা পরীক্ষায় দেখা গেছে, শীত হোক কিংবা বর্ষা, শরীর সুস্থ রাখতে পেয়ারার কেনো বিকল্...
নির্ঝর: কেন আপনি বসে পানি পান করবেন! কিন্তু আপনি জানেন কী পানি দাঁড়িয়ে না বসে পান করতে হয়? যদি বসে পান করতে হয় তবে কেন? আবার দাঁড়িয়ে পান করলে সমস্যা কী?
বাইক কথন! ✌️
এই পোস্টটা তাদের জন্য যারা বাইক চালান কিন্তু "লেডিস বাইক" (পড়ুন স্কুটার) চালান না।
গত কয়েক মাস ধরে প্রতি দুই এক দিন পর পর এরকম প্রেশেন্ট আমরা পাচ্ছি, যে তার আঙ্গুলের মাথা কেটে গেছে হয় বৃদ্ধাঙ্গুল, তর্জনী আঙ্গুল অথবা দুইটা আংগুল অথবা তিনটা আঙ্গুল। 😭😭
কারণটা কি জানেন? কোন এক্সিডেন্ট না, কারণ হচ্ছে তার পছন্দের মোটর সাইকেলের চেইন পরিষ্কার করতে গিয়ে চেইনে কাটা পড়েছে।
মোটর সাইকেলের চেইনে কখন কাটা পড়ে?
তখনই কাটা পড়ে আপনি যদি বাইক স্টার্ট দিয়ে গিয়ারে রেখে চেইন পরিষ্কার করেন। তখন অসাবধানতাবশত হোক বা অতিরিক্ত কনফিডেন্সের কারণেই হোক আপনি বাইকের চাকা ঘোরাচ্ছেন এবং আপনার হাতটা চেইনের ভিতরে ঢুকে হাতটা কেটে যাচ্ছে।
এরকম অ্যাক্সিডেন্ট প্রতিনিয়তই পাই,
এখানে আপনাকে বুদ্ধিমান বলব নাকি আপনাকে নির্বোধ বলব এটা আসলে বুঝে উঠতে পারিনা।
আপনার পছন্দের বাইক টা কি আপনি সুন্দরভাবে রাখবেন পরিষ্কার করবেন একটু কষ্ট করে পরিষ্কার করেন।
কেন আপনাকে আরাম করার জন্য স্টার্ট দিয়ে তাকে পরিষ্কার করতে হবে এবং আপনার হাতটা নষ্ট করতে হবে তাহলে আলটিমেটলি ক্ষতি হলো নাকি লাভ হলো ভেবে দেখবেন। 🤔
যারা বাইক চালান আপনাদেরকে অনুরোধ করবো কষ্ট করে চেইন পরিষ্কার করার জন্য হলেও কখনোই গাড়ি স্টার্ট করে গিয়ারে দিয়ে কখনো চেইন পরিষ্কার করবেন না প্লিজ।
💫💫 এই ছবি দেখুন, দুইজনেই নিজের বাইক পরিষ্কার করতে গিয়ে উনার হাতের এই অবস্থা করেছেন।
ছবিগুলো সবাইকে সচেতন করার জন্য দেওয়া, যাতে আপনারা জিনিসটা দেখে নিজে সচেতন হতে পারেন এবং আপনার বাইক বন্ধুকে সচেতন করতে পারেন। 💚💙💜
💢💢চিকিৎসা :
এই অবস্থায় বিভিন্ন রকম চিকিৎসা হতে পারে তবে সেক্ষেত্রে আপনার হাতটা একদম হান্ডেট পার্সেন্ট সুস্থ হাতের মতো হবে না। কিছু চিকিৎসার পদ্ধতি হল--
💥যদি আঙ্গুলটা লাগানো যায় "রিপ্লান্টেশন" সেটার জন্য আপনাকে আর্থিক মানসিক ভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে। এবং নির্ধারিত সময়ের ভিতর হাসপাতালে উপস্থিত হতে হবে এবং অবশ্যই আঙ্গুলটা লাগানোর মতো উপযুক্ত থাকতে হবে।
💥অনেক সময় আংগুল লাগানো যায় না সে ক্ষেত্রে বিভিন্ন রকমের প্লাস্টিক এবং রিকনস্ট্রাকটিভ সার্জারি করে আংগুলের সাইজ ঠিক করা হয়, মানে যতটুকু কেটেছে ততটুকু সাইজ করা যায়।
💥অথবা আঙ্গুলটা আরেকটু ছোট করে ক্লোজ করে দেয়া যায়
ধন্যবাদ!
সবাই ভাল থাকবেন।
সুস্থ থাকবেন।
আপনার বাহনের অবশ্যই যত্ন নিবেন, কিন্তু নিজে সুরক্ষিত থেকে।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Contact the business
Telephone
Address
Dhaka, 1207
we share our experience regarding Trauma, Casualty cases in private hospital
House: 1, Road: 8, Bosilla Garden City, Mohammadpur
Dhaka, 1207
Digito, the trusted name in the health and digital gadget sector of Bangladesh. We are ready to serv
Mirpur Road
Dhaka
Living a healthy life is the ultimate choice.Knowledge is a must. So for ensuring the utmost thing and to aware people about different health problems and solutions is my passiona...
R. M Center, 4th Floor, House 101, Gulshan/2
Dhaka, 1212
VLCC BD (Bangladesh) guided by the motto ‘Transforming Lives’ the VLCC Group seeks to spark self-transformation, spread happiness and imbibe every individual with wellness
Gulshan Grace, CWS (C), 8 South Avenue, Apt-5B, Bir Uttam Ak Khandakar Rd
Dhaka, 1212
Our Audiologist Specializes In Hearing Loss and Tennitus Treatments. Our Aim Is To Make Our Patients