Slogaan BD
Nearby media companies
Ring Road Mohammadpur
Shyamoli Ring Road
Uttar Badda
Haji Chinnu Miah Road
1207
Mohammadpur
1207
Mohammad Pur
Mohammadpur
South Central Road, Khulna
Dhaka, Ramna
Mohammodpur
Ring Road
You may also like
First Bangla Online DESKNEWS Magazine.
সাহারা মরুভূমিতে বরফ আর বরফ (ভিডিও) বরফের চাদরে ঢেকে গেছে আফ্রিকার সাহারা মরুভূমি। যেখানে কদিন আগেই সর্বোচ্চ ৫৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রা .....
Release now!
হাজার বছর যদি | শুভ্রদেব | SLOGAANDESK Bochor Jodi | Shuvro DevAlbum: Shopnoloke TumiSubscribe channel
Start big earning campaign
CryptoTab Browser - Get ready for Summer 2021 The warm season is here! This is the best time to shake things up and try something new. We’re launching our seasonal promo with a prize fund of more than This is your chance to kill two birds with one stone—win some cash and get more referrals! Reap the benefits and enjoy carefree summer.
মিনিকেট চালের ভাতের রসনা তৃপ্তির জন্য ব্যাকুল মানুষ। অথচ দেশে ‘মিনিকেট’ নামে কোনো ধানের জাত না থাকলেও এই নামে প্রতারণার মাধ্যমে রমরমা বাণিজ্য চলছে দীর্ঘকাল ধরে। এক শ্রেণির চালকল মালিক মোটা চাল ছেঁটে সরু করে ‘মিনিকেট’ বলে বাজারজাত করে বিপুল পরিমাণ মুনাফা লুটে নিচ্ছে। প্রায় ১ মাস ধরে অনুসন্ধানে বের হয়েছে এমন তথ্য।
বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত জাতগুলোর পাশাপাশি বিভিন্ন প্রকার ভারতীয় জাতের ধান চাষ হয়। কিন্তু মিনিকেট নামে কোনো ধানের জাত বাংলাদেশ কিংবা ভারতেও নেই।
স্থানীয়ভাবে কৃষকরা এটাকে মিনিকেট বললেও বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট থেকে এই ধানের কোনো স্বীকৃতি দেয়া হয়নি। ভারত থেকে আসা কথিত এই ধানই মিনিকেট বলে চাষ করেন স্থানীয় কৃষকরা। এ কারণে এই উপজেলায় সাড়ে ২২ হাজার হেক্টর আবাদি জমির মধ্যে বেশিরভাগই কথিত মিনিকেট ধান দিয়ে ভরা থাকে।
সম্প্রতি বাংলাদশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট ব্রি-৫৭ নামের একটি ধান অনুমোদন দিয়েছে। এই ধান কথিত মিনিকেটের মতোই চিকন। ফলনও হয় বেশি।
অনুসন্ধানে দেখা গেছে, অটোরাইস মিলে রয়েছে একটি অতি বেগুনি রশ্নির ডিজিটাল সেন্সর প্লান্ট। এরমধ্যে দিয়ে যেকোনো ধান বা চাল পার হলে সেটি থেকে প্রথমে কালো, ময়লা ও পাথর সরিয়ে ফেলা হয়। এরপর মোটা ধান চলে যায় অটোমিলের বয়লার ইউনিটে। সেখানে পর্যায়ক্রমে ৫টি ধাপ পার হওয়ার পর লাল কিংবা মোটা চাল সাদা রঙ ধারণ করে। এরপর আসে পলিশিং মেশিং। অতি সুক্ষ এই মেশিনে মোটা চালের চারিপাশ কেটে চালটিকে চিকন আকার দেয়া হয়। এরপর সেটি আবারও পলিশ ও স্টিম দিয়ে চকচকে শক্ত আকার দেয়া হয়। শেষে সেটি হয়ে যায় কথিত এবং আকর্ষণীয় মিনিকেট চাল।
কীভাবে এলো মিনিকেট
মিনিকেট নামের উৎপত্তি নিয়ে আরেক কৃষিবিদ সিরাজুল করিম চমৎকার তথ্য দেন। তিনি জানান, ১৯৯৫ সালের দিকে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত ভারতের কৃষকদের মাঝে সে দেশের ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট নতুন জাতের চিকন ‘শতাব্দী’ ধানের বীজ বিতরণ করে। মাঠপর্যায়ে চাষের জন্য কৃষকদের এ ধান বীজের সাথে কিছু কৃষি উপকরণসহ একটি ‘মিনিপ্যাকেট’ দেয়া হয়। মিনিপ্যাকেটে করে দেয়ায় ভারতীয় কৃষকদের কাছে এ ধান শেষমেশ মিনিপ্যাকেট শব্দটির ‘প্যা’ বাদ দিয়ে মিনিকেট বলে পরিচিতি লাভ করে। এটিই পরে চলে আসে বাংলাদেশে।
কৃষি বিভাগের অন্য একটি সূত্র জানায়, ৯৫ পরবর্তী সময়ে বোরো মৌসুমে সেই মিনিপ্যাকেটের শতাব্দী ধানের বীজ সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশের কৃষকদের হাতে পৌঁছে যায়। ঝিনাইদহ জেলার সীমান্তবর্তী মহেশপুর উপজেলার চাষিরা এনে সর্বপ্রথম এ ধানের চাষ শুরু করেন। আমাদের দেশে আগে নাজিরশাইল, পাজাম ও বালাম ধানের চাষ হত। এসব দেশি সরু ধানের চালের ব্যাপক চাহিদা ছিল।
বরিশালের বালামের সুনাম ছিল ভারত উপমহাদেশব্যাপী। কালের বিবর্তনে সব সরু জাতের ধান চাষ উঠে যায়। সরু চালের সন্ধান করতে থাকেন ক্রেতারা। এ সময় বাজারে কথিত মিনিকেটের আবির্ভাব ঘটে। ক্রেতারা লুফে নেয় এ সরু জাতের চাল। সুযোগ বুঝে এক শ্রেণির মিল মালিক মাঝারি সরু বি আর-২৮, বিআর-২৯ ও বি আর-৩৯ জাতের ধান ছেঁটে ‘মিনিকেট’ বলে বাজারজাত করতে শুরু করেন। বর্তমানে সারা দেশে চিকন চাল বলতে এখন ‘মিনিকেট’ই বোঝায়, যার দামও চড়া। দেখতেও চকচকে, আকর্ষণীয়।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের তথ্যমতে, একমাত্র পশ্চিমের জেলা যশোর, ঝিনাইদহ, সাতক্ষীরা ও চুয়াডাঙ্গাতে ভারত থেকে আসা কথিত সেই ‘মিনিকেট’ ধানের চাষ হয়। বিগত মৌসুমে যশোর জেলায় ৩০ হাজার হেক্টরে, ঝিনাইদহ জেলায় ১৮ হাজার হেক্টরে, চুয়াডাঙ্গা জেলায় তিন হাজার হেক্টরে ও মাগুরা জেলায় এক হাজার হেক্টর কথিত এ মিনিকেট ধানের চাষ হয়।
এর বাইরে যেসব জেলায় মিনিকেট ধান বা চালের কথা বলা হয় সেটি পুরোপুরি ভুয়া। মোটা চাল ছেঁটে তৈরি করা চালই মিনিকেট নামে সেখানে পরিচিত।
দেশব্যাপী মিনিকেট চালের নামে যে প্রতারণা চলছে তা কেবল ক্রেতাদের মাঝে সচেতনা বৃদ্ধি হলেই নিরসন সম্ভব।
বিষয়টি নিয়ে কৃষিবিদ ড. শমসের আলী জানান, মিনিকেট নামে কোনো জাতেরধান বাংলাদেশে নেই। এটা প্রতারণা। এই প্রতারণার হাত থেকে বাঁচতে হলে সচেতনতার পাশাপাশি আমাদের সৎ হতে হবে। চাল ব্যবসায়ীরা আসল পরিচয়ে চাল বিক্রি করলে ক্রেতারা প্রতারিত হবেন না। আমাদের চাল বাজারগুলো ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রণে। এ কারণে তারা ইচ্ছামতো নাম দিয়ে বাজারে চাল বিক্রি করেন।
বগুড়ার তালোড়া, দুপচাঁচিয়া ও শেরপুর বাজারের একাধিক চালকল ব্যবসায়ী জানান, উত্তরের সীমান্তবর্তী জয়পুরহাট, নওগাঁ, বগুড়া, দিনাজপুর জেলায় ‘মিনিকেট’ ধান উৎপাদন হয় না। এখানকার এক শ্রেণির অসাধু চালকল মালিক বিআর-২৯ ও বিআর-৩৯ জাতের চাল ফিনিশিং করে মিনিকেট বলে বাজারজাত করছে।
Obhimani Prem - Habib Wahid ft T K Tareq (Official Audio) I am always enjoyed composing songs for other singers alongside singing my own. I enjoyed working wth T K Tareq as i felt this is a voice which is very power...
Choose the right place
Business Card Mockup Generator | Mediamodifier Mockups Create beautiful business card mockups that help you showcase your print designs. This business card mockup generator will be your new best friend!
Slogaan BD wishes to all Happy New Year 2021!💚
Waiting for new day
এনজিও নিবন্ধন
এনজিও হিসেবে নিবন্ধন করার অবশ্যই কিছু সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। নিবন্ধন প্রক্রিয়ার ধাপগুলো আজকের লেখায় উল্লেখ করা হলো। যথাযথ তথ্যের অভাবে বাংলাদেশে এনজিও নিবন্ধন করাটা বেশ কষ্টসাধ্য একটি ব্যাপার। বিভিন্ন সরকারি সংস্থাগুলো থেকে আপনার এনজিও নিবন্ধন করিয়ে নিতে পারেন। আপনার এনজিওর লক্ষ্যের সাথে সামঞ্জস্য রেখে এই সংস্থাগুলোর নানান দিক তুলে ধরা হয়েছে।
১। বাংলাদেশ এনজিও ব্যুরোর মাধ্যমে নিবন্ধন- আপনার প্রতিষ্ঠানটি যদি আন্তর্জাতিক হয়ে থাকে (বাংলাদেশের বাইরে নিবন্ধিত), তাহলে বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু করার আগে এনজিও ব্যুরো থেকে নিবন্ধন করে নিতে হবে। দুর্ভাগ্যবশত, বিভিন্ন প্রকারের আর্থিক জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত এনজিওদের দমন করার উদ্দেশ্যে সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকারের কঠোর পরীক্ষা-নিরীক্ষার পদ্ধতির কারণে প্রক্রিয়াটি বেশ দীর্ঘ হয়ে গিয়েছে।
আপনার নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান (বাংলাদেশের বাইরে) থেকে যদি আইনত টাকা পয়সা আনা নেয়ার পদ্ধতির ব্যাপার থাকে, তাহলে এনজিও ব্যুরোতে অবশ্যই নিবন্ধন করতে হবে। অন্য আরেকটি পদ্ধতি হলো, আন্তর্জাতিক যেসব সংস্থার ইতিমধ্যে এই পদ্ধতিটি রয়েছে তাদের সাথে অংশীদারিত্বে যাওয়া।
আপনার প্রতিষ্ঠানের সাথে এই চুক্তিতে আসতে চায়, এমন অনেক সংস্থাই পাবেন। তবে, বিভিন্ন বিষয় আপনাকে মাথায় রাখতে হবে। যেমন- সংযুক্ত সার্ভিস চার্জ (তাদের মধ্যে বেশিরভাগই ফি এর বিষয়টি এড়িয়ে যাবে), প্রসিদ্ধ কোনো প্রতিষ্ঠানের নামের আদলে কাজ করা এবং অংশীদারি প্রতিষ্ঠানের নিয়মনীতি মেনে কার্যক্রম পরিচালনা করা।
২। সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে ডিপার্টমেন্ট অব সোশ্যাল সার্ভিসে নিবন্ধন-
অপেক্ষাকৃত সহজ আবেদন প্রক্রিয়া (অনলাইনে আবেদন করা যায়) এবং প্রক্রিয়াধীন সময় ছয় থেকে সাত মাস লম্বা হয়। তবে ডিএসএস এর নিবন্ধনের মাধ্যমে আপনি শুধুমাত্র বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনা করার অনুমতি পাবেন। এক্ষেত্রে বৈদেশিক কোন সংস্থা থেকে অর্থ গ্রহণের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
৩। বাংলাদেশ রেজিস্টার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ এন্ড ফার্মসে নিবন্ধন-
রেজিস্টার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ এন্ড ফার্মস্ বা সাধারণভাবে পরিচিত বাংলাদেশ জয়েন্ট স্টকের মাধ্যমে নিবন্ধন অনেকটা ডিপার্টমেন্ট অব সোশ্যাল সার্ভিসের মতোই। তবে যেসব কারণে আপনি এই দুটোর মধ্যে বাংলাদেশ জয়েন্ট স্টকের মাধ্যমে নিবন্ধন করতে পারেন তা হলো-
আবেদন প্রক্রিয়ার সময়সীমা অপেক্ষাকৃত দ্রুত। আবেদন প্রক্রিয়া সহজতর। অনলাইনে বিভিন্ন সেবা যেমন- নাম খোঁজা, নাম অনুমোদন করার মতো কাজগুলো করা যায়। বাংলাদেশ জয়েন্ট স্টকের মাধ্যমে আপনার প্রতিষ্ঠান নিবন্ধনের প্রথম ধাপ হিসেবে আপনাকে নাম অনুমোদিত করার একটি আবেদনপত্র দাখিল করতে হবে।
নাম খোঁজার বা খালি আছে কিনা তা জানতে পারবেন এই অনলাইন সার্ভিস থেকে। এনটিটি টাইপে গিয়ে ‘সোসাইটি’ সিলেক্ট করতে হবে এবং আপনি প্রতিষ্ঠানের যে নাম খুঁজছেন তা সার্চ দিতে হবে। যদি দেখেন যে, সেই নামে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান নেই, তাহলে আপনি নাম অনুমোদনের আবেদনটি অনলাইনে করে নিতে পারেন (এক্ষেত্রে একটি ইউজার অ্যাকাউন্ট করে নিতে হবে)।
প্রতিটি নামের জন্য ফি বরাদ্দ করা রয়েছে ছয়শত টাকা যা বাংলাদেশের যেকোন স্থানীয় ব্যাংকে জমা দেয়া যায় (অনলাইনে টাকা জমা দেয়ার কোনো নিয়ম নেই)। প্রথমে অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়াটি শেষ হওয়ার পর নির্দেশনা অনুসরণ করতে হবে। ফি জমা করার চব্বিশ ঘণ্টা পর নামের অনুমোদন পাওয়া যাবে।
আর এই অবস্থানটি বোঝা যাবে নাম অনুমোদনের আবেদন করার সময় যে অ্যাকাউন্ট তৈরি করা হয় সেখান থেকে। এর পরের ধাপটিই প্রকৃতপক্ষে প্রতিষ্ঠানটি নিবন্ধনের আবেদন করার প্রক্রিয়া। এই আবেদনপত্রটি হাতে লিখে প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্রের সাথে জমা দিতে হবে।
ঢাকার কারওয়ান বাজার এলাকার ওয়াসা ভবনের পাশে বেশ কিছু কন্সাল্টিং ফার্ম আছে যেগুলো ৭০০০-১৫,০০০ টাকার বিনিময়ে পুরো আবেদন প্রক্রিয়াটি প্রস্তুত করতে সহায়তা করে। তাদের মাধ্যমে আবেদনপত্র এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ঠিক করে নিতে পারেন। কারণ তারা সম্পূর্ণ প্রক্রিয়ার একেবারে সবকিছুই জানে (এমনকি আপনার হয়ে তারা সেগুলো জমাও দিতে পারে)।
আবেদনপত্রের ফর্ম এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের লিস্ট দেখে আপনি আতঙ্কিত হয়ে যেতে পারেন। তাই প্রথমে চোখ বুলিয়ে নিন এবং বোঝার চেষ্টা করুন যে, আপনি বা আপনার প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষ এই বিষয়টি সামাল দিতে পারবেন কিনা। যদি হাতে কম সময় থাকে, তবে এখানে উল্লেখিত কন্সাল্টিং ফার্মের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
এছাড়াও বাংলাদেশের এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর নিয়ম অনুযায়ী এনজিও সমূহের বাস্তবায়িত/ বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পের জন্য যেসকল তথ্যের দরকার রয়েছে, তা ছক আকারে এখানে দেয়া আছে।
এছাড়াও ক্ষেত্রেভেদে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় ফর্ম নিচে উল্লেখ করা হলো- দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য জরুরী ত্রাণ কার্যক্রম/ প্রকল্প এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। বৈদেশিক অনুদানের ক্ষেত্রে নিয়মাবলি। ফরেন কন্ট্রিবিউশন (রেগুলেশন) অর্ডিন্যান্স ১৯৮২ (অর্ডিন্যান্স নং ৩১, ১৯৮২) এর অধীনে বৈদেশিক অনুদান গ্রহণের জন্য ব্যক্তি/সংস্থা কর্তৃক পূরণযোগ্য।
বৈদেশিক অনুদানের ৩(১) এর নিয়মের অধীনে (স্বেচ্ছাসেবী কার্যক্রম), রেগুলেশন রুলস্ ১৯৭৮। বৈদেশিক অনুদান (স্বেচ্ছাসেবী কার্যক্রম) রেগুলেশন রুলস্ ১৯৭৮ এর ৪(১) বিধি অনুযায়ী বাংলাদেশে স্বেচ্ছাসেবামূলক কার্যক্রম পরিচালনার উদ্দেশ্যে বৈদেশিক অনুদান গ্রহণ/ পরিচালনার অনুমতির জন্য আবেদন।
বৈদেশিক অনুদানের ৫(২) এর নিয়মের অধীনে (স্বেচ্ছাসেবী কার্যক্রম), রেগুলেশন রুলস্ ১৯৭৮- বৈদেশিক সহায়তাপুষ্ট প্রকল্প সমূহের নমুনা ছক। অডিটরদের কর্তৃক প্রদানকৃত সনদ। বাণিজ্যিক আমদানিকারক হিসাবে আমদানি রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট। বৈদেশিক নাগরিকের কর্মসংস্থানে নিয়োগের আবেদনপত্র।
মাথা ব্যথায় যে দোয়া পড়বেন
যারা মাইগ্রেনসহ বিভিন্ন কারণে মাথায় আক্রান্ত হন। তাদের জন্য এ ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া অনেক জরুরি। কুরআনুল কারিমে মাথা ব্যথায় রয়েছে আমল ও দোয়া-
لَّا يُصَدَّعُونَ عَنْهَا وَلَا يُنزِفُونَ
উচ্চারণ : লা ইউসাদ্দাউনা আনহা ওয়া লা ইয়ুনযিফুন।’
(সুরা ওয়াকিয়া : আয়াত ১৯)
You're going to love AppSumo! Hey! You can stop paying monthly for software by using AppSumo and getting the best deals on tools to help you and your business grow. Here's $10 to get started. You can thank me later :)
মহামারি যুগে যুগে Online bangla megazine by slogaandesk
In 1930, Finding a job in the street In 1930, Finding a job in the street
Xiaomi's Mi 10 Ultra Coming Xiaomi's Mi 10 Ultra Coming
ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের স্পিড বাড়িয়ে নিবেন যেভাবে Online bangla megazine by slogaandesk
পিরামিড তৈরির নেপথ্যে ভিনগ্রহের জীব, ইলন মাস্কের দাবি Online bangla megazine by slogaandesk
ভয়ংকর সব ভাইরাসের বাহক হয়েও বাদুড় কেনো আক্রান্ত হয় না? — Steemit চিনের উহানে প্রথম চিহ্নিত হওয়া করোনাভাইরাসের উৎস কী তা নিয়ে গবেষকরা এখনও কোনও সিদ্ধান্তে আসতে পারেননি, তবে অনেকে...
আন্তর্জাতিক আলোকচিত্র প্রতিযোগিতার বিজয়ী বাংলাদেশি Online bangla megazine by slogaandesk
আমি আর কারো ভালবাসা চাইনা | Andrew Kishore আমি আর কারো ভালবাসা চাইনা Andrew Kishore Share the song in your timeline.
বাংলাদেশের ‘ভুয়া’ করোনা সনদের খবর ইতালির গণমাধ্যমে প্রধান শিরোনাম! | Bangladesh Today ঢাকা থেকে যাওয়া যাত্রীদের মধ্যে করোনাভাইরাস সংক্রমণ ধরা পড়ায় এক সপ্তাহের জন্য বাংলাদেশ থেকে সব ধরনের ফ্লাইট বাত....
করোনাকালে বাড়িভাড়া নিয়ে সঙ্কট
https://tinyurl.com/ycxcprnt
চিকিৎসা : কিছু হাদিস সব রোগের চিকিৎসা রয়েছে : আবু হুরাইরা রা: থেকে বর্ণিত। নবী করিম সা: বলেছেন, ‘আল্লাহ তায়ালা এমন কোনো রোগ সৃষ্টি করেননি...
Adobe's Photoshop Camera app is here with plenty of goofy filters to play with
mashable.com Turn yourself into glitch art with Adobe's newest app.
অবিশ্বাস্য কাণ্ড! বাতাসে উড়ছে ট্রাক (ভিডিও) | Bangladesh Today চীনের ইনচুয়ান প্রদেশে এক অদ্ভুত ছবি ধরা পড়ল রাস্তায় লাগানো সিসিটিভি ক্যামেরায়। ফুটেজটিতে দেখা যাচ্ছে, বাতাসের ....
Upgrade your MIND
মোটিভেশন এখান থেকেই হোক
UPGRADE YOUR MIND - Motivational Video UPGRADE YOUR MIND - Motivational Video - Download or Stream the speech here: https://www.fearlessmotivation.com/2020/02/17/upgrade-your-mind-motivational-vid...
বস আসার আগে অফিস যেভাবে বদলে যায় এভাবে আপনি অফিসের ভেতর ব্যবসাও চালিয়ে যেতে পারেন মজার ভিডিও পেতে সাবস্ক্রাইব করে রাখুন চ্যানেলটি
করনাকালে ফ্রিজ ব্যবহারে যেসব সতর্কতা মেনে চলবেন বর্তমান মহামারী সময়ে প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে সতর্কতার কোন বিকল্প নাই। বাজার থেকে শুরু করে ফ্রিজে সংরক্ষণ ও ব্যবহা.....
জামা-কাপড়-জুতা-চুলে কি করোনাভাইরাস আটকায়?
আমরা জানি দু-চার ফুট দূরে থেকে কেউ যদি কথা বলেন, তাহলে ভাইরাস আপনার গায়ে লাগবে না। অবশ্য যদি জোরে হাঁচি-কাশি দেয় তাহলে ছয় ফুট দূরে থাকলে নিরাপদ। এ সবই ঠিক। কিন্তু কিছু ক্ষত্রে ব্যতিক্রমও থাকে। জুতা তো অবশ্যই। পিচ ঢালা রাস্তায় কোনো করোনা রোগী থুতু ফেললে অন্তত পাঁচ ঘণ্টা সেটা থাকবে এবং আপনারা জুতার নিচে লেগে বাসা পর্যন্ত যাবে। সে জন্য জুতা জোড়া বাইরে খুলে আপনার ফ্ল্যাটে ঢুকবেন। ঘরের ভেতরে যে স্যান্ডেল পরবেন, সেটা কখনো বাইরে নেবেন না। এ কথাগুলো আমরা এখন সবাই জানি। কিন্তু, জামা-কাপড়, চুল?
জামা-কাপড়-জুতা-চুলে কি করোনাভাইরাস আটকায়?
আপনি সহজে বাইরে যান না। ঘরেই থাকেন। কিন্তু সেদিন জরুরি কিছু ওষুধ কেনার জন্য পাড়ার দোকানে গেছেন। অন্য কারও থেকে অন্তত দুই হাত দূরে থেকেছেন। বাসায় ফিরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সাবান দিয়ে ভালো করে হাত ধুয়েছেন। মুখের মাস্কটা এক মগ সাবান পানিতে ভিজিয়ে রেখেছেন। ভাবছেন আর কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু ভেবে দেখেছেন কি যে, আপনার জামা-কাপড়, চুল, জুতায় করোনাভাইরাস লেগে আছে কি না?
আমরা জানি দু-চার ফুট দূরে থেকে কেউ যদি কথা বলেন, তাহলে ভাইরাস আপনার গায়ে লাগবে না। অবশ্য যদি জোরে হাঁচি-কাশি দেয় তাহলে ছয় ফুট দূরে থাকলে নিরাপদ। এ সবই ঠিক। কিন্তু কিছু ক্ষত্রে ব্যতিক্রমও থাকে। জুতা তো অবশ্যই। পিচ ঢালা রাস্তায় কোনো করোনা রোগী থুতু ফেললে অন্তত পাঁচ ঘণ্টা সেটা থাকবে এবং আপনারা জুতার নিচে লেগে বাসা পর্যন্ত যাবে। সে জন্য জুতা জোড়া বাইরে খুলে আপনার ফ্ল্যাটে ঢুকবেন। ঘরের ভেতরে যে স্যান্ডেল পরবেন, সেটা কখনো বাইরে নেবেন না। এ কথাগুলো আমরা এখন সবাই জানি। কিন্তু, জামা-কাপড়, চুল?
এ বিষয়গুলো নিয়ে দা নিউইয়র্ক টাইমস পত্রিকা সপ্তাহ খানিক আগে ( ১৭ এপ্রিল, আপডেট ১৮ এপ্রিল ২০২০) লিখেছে। বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে সেখানে কিছু জরুরি পরামর্শ ওরা দিয়েছে। কাপড়ের ব্যাপারটাই ধরুন না। ঘরে ফিরেই কি জামা-কাপড় ধুয়ে ফেলতে হবে, গোসল করতে হবে? গবেষণায় দেখা গেছে, না, সব সময় এত কিছুর দরকার নেই। এটা বোঝার জন্য আমাদের জানতে হবে বায়ু প্রবাহের গতি-প্রকৃতির (অ্যারো-ডায়নামিকস) কয়েকটি সাধারণ নিয়ম। আমরা জানি, কথা বলা বা হাঁচি-কাশির সময় অতি ক্ষুদ্র পানির কণার (ড্রপলেট) সঙ্গে ভাইরাসটি কিছু দূরে গিয়ে মাটিতে পড়ে যায়। কিন্তু একটু জোরে কথা বললে বা হাঁচি-কাশি দিলে সেটা বাতাসে বেশ কিছু দূর ভেসে চলতে থাকে। এই সময় আমরা ওই এলাকা দিয়ে হেঁটে গেলে ড্রপলেটগুলো সাধারণত আমাদের পাশ কাটিয়ে বাতাসে ভেসে যাবে, জামা-কাপড়ে লাগবে না।
কেন ভাইরাস কাপড়ে লাগবে না?
ভার্জিনিয়া টেক-এর অ্যারোসল বিজ্ঞানী লিনজি মার (Linsey Marr) ব্যাখ্যা করে বলেন, আমরা সাধারণত আস্তে হাঁটি। চলার গতির কারণে সামনের বাতাস একটু ধাক্কা খেয়ে ড্রপলেটগুলোসহ আমাদের দুপাশ দিয়ে চলে যাবে। এ কারণে বাতাসে ভাসমান ড্রপলেটগুলো আমাদের জামা-কাপড়ে সাধারণত লাগবে না। যেমন, আমরা দেখি, কোনো গাড়ি যদি ধীরে চলে তাহলে তার সামনের কাচে ধুলাবালু কম লাগে। কিন্তু জোরে চললে বেশি লাগে। আমাদের হেঁটে চলার ক্ষেত্রেও সেরকমই ঘটে। তবে যদি কেউ খুব সামনাসামনি এসে থুতু ছিটিয়ে কথা বলেন, বা খুব জোরে হাঁচি-কাশি দেন, তাহলে অবশ্যই বাসায় ফিরে কাপড় ধুয়ে নিতে হবে। কিন্তু সে রকম কিছু না হলে, রাস্তা দিয়ে ধীরে হেঁটে যাওয়ার সময় পদার্থ বিজ্ঞানের সাধারণ নিয়মেই ভাইরাসবাহিত ক্ষুদ্র বাতাসের কণাগুলো দু পাশ কাটিয়ে চলে যাবে, জামা কাপড়ে লাগবে না। ড্রপলেটগুলো খুব ভারী হলে সমস্যা হতো, কিন্তু ড্রপলেটগুলো এত ক্ষুদ্রাকায় যে গায়ে লাগার সম্ভাবনা প্রায় নেই। তাই বাইরে ব্যবহৃত কাপড় খুলে বারান্দায় কয়েক ঘণ্টা হ্যাঙ্গারে ঝুলিয়ে রাখলেও চলে। ঘরে ঢুকে অন্য কাপড় ব্যবহার করা যায়।
তবে বিজ্ঞানীরা বারবার সাবধান করে বলেন, এ সব ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকতে হবে। চলার পথে খেয়াল রাখতে হবে, কখন কম ঘটছে, আশপাশ দিয়ে কে কীভাবে যাচ্ছেন ইত্যাদি। সব সময় চোখ-কান খোলা রাখতে হবে।
চুলের ঝুঁকি কতটা?
আমরা সাধারণত চুলের ব্যাপারটা চিন্তা করি না। জামা কাপড়ে ভাইরাস লেগে যাওয়ার ভয় যেমন সাধারণভাবে কম, চুলের ক্ষেত্রেও দুশ্চিন্তার তেমন কিছু নেই। ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি স্কুল অব মেডিসিন সেন্ট লুই চিলড্রেনস হসপিটালের শিশু সংক্রমণ রোগ বিশেষজ্ঞ ড. অ্যান্ড্রু জানোওয়াস্কি (Dr. Andrew Janowski) বলেন, ধরা যাক, কেউ একজন আপনার পেছন থেকে জোরে হাঁচি দিল। বেশ কিছু ভাইরাস চুলে লেগে গেল। তাহলে তো নিশ্চয়ই আপনি ঝুঁকিতে পড়লেন। কিন্তু কতটা ঝুঁকি? আপনাকে পেছনে চুলে হাত দিতে হবে। তার পর সেই হাত নাকে-চোখে স্পর্শ করলে আপনি ভাইরাসে আক্রান্ত হবেন। এটা একটা বেশ দীর্ঘ প্রক্রিয়া। ঝুঁকি যে নেই, তা নয়। তবে খুব কম। অবশ্য সে রকম ভয় থাকলে ঘরে ফিরে গোসল করে নেওয়াই ভালো।
ভিটামিন-ডি
করোনার এই ভয়ের সময় ভিটামিন-ডি খুব দরকার। এটা ক্যালসিয়াম, ফসফরাস প্রভৃতি খনিজ পদার্থ শরীরে সংশ্লেষণে সাহায্য করে। আমাদের দাঁত ও হাড় শক্ত করে। তবে এই সময়ে ভিটামিন-ডি এর বেশি প্রয়োজন। কারণ এটা পেশি, স্নায়ু ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। সূর্যের আলো থেকে এই ভিটামিন পাওয়া যায়। এ ছাড়া ডিম, চর্বিসমৃদ্ধ মাছ, দুধ ও খাদ্যশস্য থেকে ভিটামিন-ডি পাওয়া যায়। এই ভিটামিন প্রচুর পরিমাণে দরকার।
নিয়মিত ব্যায়াম
এই সময় লকডাউনে বাসায় বিশেষ কিছু ব্যায়াম করা দরকার। এদের মধ্যে ব্রিদিং ও স্ট্রেচিং তো অবশ্যই করতে হবে। সকাল ও সন্ধ্যায় প্রতিদিন মাত্র পাঁচ মিনিট করে দুবার ব্যায়াম করুন। বুক ভরে শ্বাস নিন। কয়েক সেকেন্ড ধরে রেখে মুখ দিয়ে এক ঝটকায় ছাড়ুন। এ রকম করুন কয়েকবার। আর স্ট্রেচিং এর জন্য হাত ও পায়ের সব অস্থিসন্ধিগুলো হালকাভাবে নাড়াচাড়া, হাত দিয়ে পা ছোঁয়া, চোখ দুটো কয়েকবার হালকাভাবে ঘোরানো ইত্যাদি। ব্রিদিং ও স্ট্রেচিং বিভিন্নভাবে করা যায়, আজকাল এর সচিত্র বিবরণের জন্য গুগল করুন।
খুব হালকা ব্যায়াম। কিন্তু আপনাকে সব সময় সতেজ রাখে।
আব্দুল কাইয়ুম
‘গ্যাস্ট্রো-করোনাভাইরাস’, কভিড-১৯ এর দ্বিতীয় সংস্করণ! জেনে নিন লক্ষণ… | Bangladesh Today করোনাভাইরাস আতঙ্কে কাঁপছে গোটা বিশ্ব। সারাবিশ্বে এখনও পর্যন্ত ২৫ লক্ষ ৭৮ হাজার ৯৩০ জন নোভেল করোনায় আক্রান্ত হয়ে....
শ্বাসকষ্ট সামলাবেন যেভাবে করোনাকালে (ডা. ফেরদৌস) ফুসফুসের ব্যায়াম চর্চা শ্বাসকষ্টে লাঘব করতে পারে অনেকটা নিউইয়র্ক থেকে ডা. ফেরদৌস
কোরআন সত্যি সত্যিই এক অসীম মিরাকল..
অবাক হওয়ার মতো আয়াতই এগুলো।
-সূরা আহযাব-৯
-৯/ আর তারপর আমি তোমাদের শত্রুদের বিরুদ্ধে পাঠিয়েছিলাম এক ঝঞ্ঝা বায়ু এবং এক বাহিনী । এমন এক বাহিনী যা তোমরা চোখে দেখতে পাওনি ।
-সূরা আনআম-৪২
-৪২/ তারপর আমি তাদের উপর রোগব্যাধি, অভাব, দারিদ্র্য, ক্ষুধা চাপিয়ে দিয়ে ছিলাম, যেন তারা আমার কাছে নম্রতাসহ নতি স্বীকার করে।
-সূরা ইয়াসীন-২৮-২৯
-২৮-২৯/ তারপর ( তাদের এই অবিচার মূলক জুলুম কার্জ করার পর ) তাদের বিরুদ্ধে আমি আকাশ থেকে কোনো সেনাদল পাঠাইনি । পাঠানোর কোনো প্রয়োজনও আমার ছিল না । শুধু একটা বিস্ফোরণের শব্দ হলো, আর সহসা তারা সব নিস্তব্ধ হয়ে গেল ( মৃত লাশ হয়ে গেল )
-সূরা আ'রাফ-১৩৩
-১৩৩/ শেষ পর্যন্ত আমি এই জাতিকে পোকামাকড় বা পঙ্গপাল, উকুন, ব্যাঙ, রক্ত, প্লাবন ইত্যাদি দ্বারা শাস্তি দিয়ে ক্লিষ্ট করি ।
-সূরা বাকারা-২৬
-২৬/ নিশ্চয়ই আল্লাহ্ মশা কিংবা এর চাইতেও তুচ্ছ বিষয় দিয়ে উদাহরণ বা তাঁর নিদর্শন প্রকাশ করতে লজ্জাবোধ করেন না ।
-সূরা আ'রাফ-৯৪
-৯৪/ ওর অধিবাসীদেরকে আমি দূঃখ, দারিদ্র্য রোগ-ব্যধি এবং অভাব-অনটন দ্বারা আক্রান্ত করে থাকি । উদ্দেশ্য হলো তারা যেন, নম্র এবং বিনয়ী হয় ।
-সূরা মুদ্দাসসির-৩১
-৩১/ তোমার "রবের" সেনাদল বা সেনাবাহিনী ( কত প্রকৃতির বা কত রূপের কিংবা কত ধরনের ) তা শুধু তিঁনিই জানেন ।
-সূরা ইউনুস-১৩
-১৩/ অবশ্যই আমি তোমাদের পূর্বে বহু জাতিকে ধ্বংস করে দিয়েছি, যখন তারা সীমা অতিক্রম করেছিলো।
-সূরা বাকারা-১৪৮
-১৪৮/ নিশ্চয়ই আল্লাহ্ প্রতিটি বস্তুর উপর সর্ব বিষয়ে সর্বশক্তিমান, সবই তাঁর নিয়ন্ত্রণাধীন ।
-সূরা বাকারা-৫৫
-৫৫/ আর আমি অবশ্যই তোমাদেরকে কিছু ভয়, ক্ষুধা, জান-মালের ক্ষতি এবং ফল-ফলাদির স্বল্পতার মাধ্যমে পরীক্ষা করব । তবে তুমি ধৈর্যশীলদেরকে জান্নাতের সুসংবাদ দাও।
-সূরা আন'আম-৪৪-৪৫
-৪৪-৪৫/ অতঃপর যখন আল্লাহর পক্ষ থেকে তাদেরকে উপদেশ এবং দিক-নির্দেশনা দেওয়া হলো, তারা তা ভুলে গেল ( আল্লাহর কথাকে তুচ্ছ ভেবে প্রত্যাখ্যান করলো ) তাদের এই সীমালংঘনের পর আমি তাদের জন্যে প্রতিটি কল্যাণকর বস্তুর দরজা খুলে দিলাম অর্থাৎ তাদের জন্যে ভোগ বিলাসিতা, খাদ্য সরঞ্জাম, প্রত্যেক সেক্টরে সফলতা, উন্নতি এবং উন্নয়ন বৃদ্ধির দরজা সমূহ খুলে দিলাম । শেষ পর্যন্ত যখন তারা আমার দানকৃত কল্যাণকর বস্তু সমূহ পাওয়ার পর আনন্দিত, উল্লাসীত এবং গর্বিত হয়ে উঠলো, তারপর হঠাৎ একদিন আমি সমস্ত কল্যাণকর বস্তুর দরজা সমূহ বা সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার দরজাসমূহ বন্ধ করে দিলাম । আর তারা সেই অবস্থায় হতাশ হয়ে পড়লো । তারপর এই অত্যাচারী সম্প্রদায়ের মূল শিকড় কর্তিত হয়ে গেল এবং সমস্ত প্রশংসা মহান আল্লাহর জন্যেই রইলো, যিনি বিশ্বজগতের কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালনকারী বা সবকিছুর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণকারী "রব" ।
-সূরা ত্বা'হা-১৪
-১৪/ নিশ্চয়ই আমিই হলাম "আল্লাহ" । অতএব আমার আইনের অধীনে থাকো ।
-সূরা আলে-ইমরান-১৭৮
-১৭৮/ আমি জালিমদেরকে সুযোগ দিই বা বেঁচে থাকার সময় দেই, তাদের পাপকে পাকাপোক্ত করার জন্য। ( এই বেঁচে থাকার সুযোগে তারা নিজেদের পাপের বোঝা বা পরিমাণকেই বৃদ্ধি করে থাকে ) অতঃপর তাদের জন্য রয়েছে কঠিন অপমানকর শাস্তি।
-সূরা ইব্রাহিম-৪২
-৪২/ জুলুমকারী বা ক্ষমতার অপব্যাবহার কারীদের সম্পর্কে তুমি কখনোও মহান আল্লাহকে উদাসীন মনে করবে না ।
-সূরা আন'আম-১৩৪
-১৩৪/ তোমরা আল্লাহকে কখনোও অক্ষম বা দুর্বল করতে পারবে না। তোমাদের জন্য নির্ধারিত সময় ঠিক করে রাখা কর্মফল দিবস অবশ্যম্ভাবী ।
-সূরা আ'রাফ-১৮৩
-১৮৩/ আমি (জুলুমকারী শক্তি গুলোকে) প্রচুর সময় সুযোগ দিয়ে যাচ্ছি, নিশ্চয়ই আমার কৌশল অত্যন্ত জটিল ।
-সূরা মারইয়াম-৭৪
-৭৪/ আমিতো তাদের পূর্বে বহু মানব গোষ্ঠীকে ( তাদের সীমা লঙ্ঘনের কারণে ) সমূলে বিনাশ করে দিয়েছিলাম । তারা তাদের চাইতেও সম্পদে এবং জাঁক-জমকে শ্রেষ্ঠ ছিল ।
-সূরা হূদ- ১১৩
-১১৩/ তোমাদেরকেও জাহান্নামের আগুন স্পর্শ করবে, যদি তোমরা ক্ষমতার অপব্যবহার কারীদের বা অবিচারমূলক শক্তি প্রয়োগকারীদের সাথে সাথে থাকো কিংবা তাদের সহযোগী হও !!
-সূরা হজ্জ-৪৮
-৪৮/ আমি বহু জনপদকে এমন অবস্থায় বেঁচে থাকার সুযোগ দিয়েছিলাম যে তারা ছিল অপরাধী, সীমালংঘনকারী সম্প্রদায় । তারপর ( নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ার পর ) আমি তাদেরকে পাকড়াও করি ।
-সূরা নং-৮৫, আয়াত-১৫-১৬
-১৫-১৬/ আমি "আল্লাহ্" আমার যা খুশি আমি তাই করি, আমিই আরশের মালিক ।
-সূরা মারইয়াম--৬৮ ও ৭২
-৬৭ ও ৭২/ আমি আল্লাহ্ জুলুম কারীদেরকে নতজানু অবস্থায় জাহান্নামের চতুর্দিকে উপস্থিত করাবই এবং নতজানু অবস্তায় তাদের এতে রেখে দেব ।
-সূরা ফালাক্-২
-২. আমি আরোও আশ্রয় চাচ্ছি তাঁর ( আল্লাহর ) সকল সৃষ্টির ক্ষতি বা অনিষ্ট থেকে যা তিনি সৃষ্টি করেছেন।
তোমরা স্থলে, জলে বা আকাশে আল্লাহকে কখনো অক্ষম বা দুর্বল করতে পারবে না, তিঁনি ব্যতীত হিতাকাঙ্খী অভিভাবকও পাবে না এবং পাবে না সাহায্যকারী। অতএব তাঁর শরণাপন্ন হও, সাহায্য প্রার্থনা করো তাঁর কাছে।
আল্লাহ তুমি আমাদের সকলকে ক্ষমা করে দাও।আমীন।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Slogaandesk
Slogaandesk non-profitable initiative and practising for making a difference in online.
Slogaandesk is a shade of strugglers. inviting you to join with me for creating future here.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Address
Mohammadpur
Dhaka
1207
64–65, Kazi Nazrul Islam Avenue
Dhaka, 1215
Till June 2013, was a weekly young people's magazine by The Daily Star. It’s coming back 27th July.
17 Mohakhali C/A, Red Crescent Concord Tower, 17th Floor
Dhaka, 1212
Official page of bdnews24.com, Bangladesh's largest news publisher by reach & volume; Bangla/English, Internet-only, a global first, open since 23 Oct 2006
19 New Eskaton Road (mogbazar)
Dhaka, 1000
বাংলাদেশের থিয়েটার সংক্রান্ত তথ্য, কোথায় কি হচ্ছে বা হয়েছে তা জানা যাবে। থাকবে শিক্ষনীয় বিষয়বস্তু আর-
House 18, Road 1, Dakhingaon, Sabujbagh
Dhaka, 1214
An online news portal focused on breaking news and analysis from home and abroad.
14, Darussalam Arcade, Purana Paltan
Dhaka, 1000
আমার এই পেজটি রাজনীতি বিশ্লেষন বিষয়ক ?