Dawaah of Islam
Dawaah of Islam is page which helps the people for being a practicing Muslim and spread the light of
এই পোস্ট যাদের চোখে পড়বে কমপক্ষে ১০ হ্যাসটেক না দিয়ে যাবেন না।
রাসূল [সাঃ] এর উম্মত হিসেবে নিজের দায়িত্ব পালন করি। আসুন আমরা অন্তত এই সামান্য প্রতিবাদে শরিক হই । যেন হাশরের ময়দানে নবীজির ভালোবাসার থেকে আমরা বঞ্চিত না হই।
💕
💕
💕
💕
💕
ফ্রেমে বন্দি করে রাখার মতো একটি নসীহাহ :
• অল্প একটু অস্থায়ী আরাম আয়েশের জন্য গুনাহ করবো না।
কারণ, আরাম শেষ হয়ে যাবে, গুনাহের মজাও শেষ হয়ে যাবে, কিন্তু গুনাহ সাথে থেকেই যাবে। এই গুনাহ আমার সাথে কবরে থাকবে, হাশরে থাকবে, বিচার দিনে থাকবে, শেষে আমাকে জাহান্নামে নিয়ে রেখে আসবে!!
• অল্প একটু কষ্টের জন্য সওয়াবের কাজ ছেড়ে দিবো না।
কারণ, কষ্ট শেষ হয়ে যাবে, সাওয়াব তোমার সাথে থাকবে, এই সওয়াব কবরে থাকবে, হাশরে থাকবে, বিচার দিনে থাকবে, শেষ পর্যন্ত তোমাকে জান্নাতে রেখে আসবে!
— দা'য়ী মুফতী যুবায়ের আহমেদ হাফিযাহুল্লাহ [ফাক্কাল্লাহু আসরাহ!]
প্রিয় উস্তাদ আলহামদুলিল্লাহ
সাহরি সংক্রান্ত বিদআত
▬▬▬▬💠🌀💠▬▬▬▬
আমাদের দেশে দেখা যায়, রমাযান মাসের মধ্যরাত থেকেই মুয়াজ্জিনগণ মাইকে কুরআন তিলাওয়াত, গজল, ইসলামী সঙ্গীত ইত্যাদি গাওয়া শুরু করে অথবা টেপ রেকর্ডার, মোবাইল, ইউটিউব ইত্যাদি থেকে বক্তাদের ওয়াজ, গজল ইত্যাদি বাজাতে থাকে। সেই সাথে চলতে থাকে অনবরত ডাকাডাকি: রোযাদার ভায়েরা, মা ও বোনেরা, উঠুন, সেহরীর সময় হয়েছে, রান্নাবান্না করুন, খাওয়া-দাওয়া করুন” ইত্যাদি। অথবা কোথাও বা কিছুক্ষণ পরপর উঁচু আওয়াজে হুইশেল বাজানো হয়!
এর থেকে আরো আজব কিছু আচরণ দেখা যায়। যেমন, এলাকার কিছু যুবক রমাযানের শেষ রাতে মাইক নিয়ে সম্মিলিত কণ্ঠে গজল বা কাওয়ালি গেয়ে বা অডিও রেকর্ড বাজিয়ে মানুষের দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে চাঁদা আদায় করে অথবা মাইক বাজিয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরতে থাকে! এ ছাড়াও এলাকা ভেদে বিভিন্ন ধরণের কার্যক্রম দেখা যায়।
আমাদের জানা উচিত যে, শেষ রাতে মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা নিচের আসমানে নেমে আসেন। এটি দুআ কবুলের গুরুত্বপূর্ণ সময়। আল্লাহ তাআলার নিকট এ সময় কেউ দুআ করলে তিনি তা কবুল করেন। মুমিন বান্দাগণ এ সময় তাহাজ্জুদের সালাত আদায় করেন, কুরআন তিলাওয়াত করেন, মহান আল্লাহ তাআলা তায়ালা দরবারে রোনাজারি-কান্নাকাটি করেন।
সুতরাং এ সময় মাইক বাজিয়ে, গজল গেয়ে বা চাঁদা তুলে এ মূল্যবান সময়ে ইবাদতে বিঘ্নিত করা নিঃসন্দেহে গুনাহর কাজ। এতে রোগী, শিশু বা যাদের উপর রোযা ফরয নয় তাদের ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে। এদের হাঁকডাকে অস্থির হয়ে অনেকে সেহরির শেষ সময় পর্যন্ত বিলম্ব না করে আগে ভাগে সেহরি শেষ করে দেয়।
🔰 তাহলে আমাদেরকে জানতে হবে এ ক্ষেত্রে সুন্নত কি?
এ ক্ষেত্রে সুন্নত হচ্ছে, ফজরের আগে সেহরির জন্য আলাদা একটি আযান দেয়া। এই আযান হল সেহরি খাওয়ার জন্য এবং তারপর ফজর সালাতের জন্য আরেকটি আযান দেয়া।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর পক্ষ থেকে দুজন মুয়াজ্জিন নিয়োগ করা ছিল। যেমন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন:
« إِنَّ بِلاَلاً يُؤَذِّنُ بِلَيْلٍ ، فَكُلُوا وَاشْرَبُوا حَتَّى يُؤَذِّنَ ابْنُ أُمِّ مَكْتُومٍ »
“বেলাল রাতে আযান দেয়। অত:এব তোমরা বেলালের আযান শুনলে পানাহার করতে থাক ইবনে উম্মে মাকতুমের আযান দেয়া পর্যন্ত।” [বুখারী, অনুচ্ছেদ: ফজরের আগে আযান দেয়া। মুসলিম: অনুচ্ছেদ: ফজর উদিত হলে রোযা শুরু হবে……।]
সহীহ মুসলিমের বর্ণনা রয়েছে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন:
إِنَّ بِلَالًا يُؤَذِّنُ بِلَيْلٍ لِيُوقِظَ نَائِمَكُمْ وَلِيَرْجِعَ قَائِمَكُمْ
“বিলাল রা. আযান দেয় এজন্য যে, যেন ঘুমন্ত লোক জাগ্রত হয় আর তাহাজ্জুদ আদায়কারী ফিরে আসে অর্থাৎ নামায বাদ দিয়ে সেহরি খায়।” সহিহ মুসলিম,কিতাবুস সওম, হা/ ১০৯৩)
সুতরাং এ দুটির বেশি কিছু করতে যাওয়া বিদআত ছাড়া অন্য কিছু নয়।
এজন্যই ওলামাগণ বলেছেন: “যেখানে একটি সুন্নত উঠে যায় সেখানে একটি বিদআত স্থান করে নেয়।” আমাদের অবস্থাও হয়েছে তাই। সুন্নত উঠে গিয়ে সেখানে নিজেদের মনগড়া পদ্ধতি স্থান দখল করে নিয়েছে। আল্লাহ আমাদেরকে পুনরায় সুন্নতের দিকে ফিরে আসার তাওফিক দান করুন। আমীন।
তবে লক্ষ্য রাখতে হবে, যে এলাকায় দুটি আযান দেয়ার প্রচলন নেই সেখানে রমাযান মাসে হঠাৎ করে দুটি আযান দেয়া ঠিক নয়। কেননা, এতে মানুষের মাঝে সেহরি খাওয়া ও ফজর সালাতের সময় নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে। দুটি আযান চালু করার পূর্বে জনগণের মধ্যে পর্যাপ্ত সচেতনতা তৈরি করা আবশ্যক। অন্যথায় ফেতনা সৃষ্টির আশঙ্কা থাকলে তা না করাই উত্তম।
আল্লাহ আমাদেরকে রমাযান কেন্দ্রিক সব ধরণের বিদাআত ও শরিয়ত গর্হিত কাজ থেকে হেফাজত করুন। আমীন।
◍ ◍ ◍ ◍ ◍ ◍ ◍ ◍ ◍ ◍ ◍
উত্তর প্রদানে:
আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
লিসান্স, মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, সউদী আরব
দাঈ, জুবাইল দাওয়াহ এন্ড গাইডেন্স সেন্টার, সউদী আরব।
fb/AbdullaahilHadi
✨এক যুবতি মেয়ে একজন আলেম
কে প্রশ্ন করলো।
মেয়েঃ সৌন্দর্য যদি লুকিয়েই রাখতে হবে,
তবে কেন নারীকে স্রষ্টা এতো সৌন্দর্য দিলেন ??
আলেমঃ মা-মনি বলছি। আগে বলো, তোমার হাতে কী ? আর এরকম কচ্ছপের মতো হাটছো কেন?
মেয়েঃ এগুলো ডিম। জোরে হাটলে
ভেঙ্গে যাবে তো, তাই।
আলেমঃ ভাঙলে অসুবিধা কী ? ডিম ভেঙ্গেই তো খেতে হবে।
মেয়েঃ কী যে বলেন ভেঙ্গে গেলে তো সর্বনাশ।
ডিম যাবে, রাস্তাও নষ্ট হবে। কেউ আবার তাতে পিছলে পড়ে আমাকে গালি দেবে।
আলেমঃ তার মানে, তুমি কি ডিম ভেঙ্গে খেতে চাও না?
মেয়েঃ খেতে হলে আমি এই রাস্তায় ভাঙবো কেন! বাসায় নেয়ার পর আম্মুকে দিবো।আম্মু রান্নার সময় ভেঙ্গে রান্না করবেন।
আলেমঃ দেখো মা-মনি সামান্য একটা ডিম ভাঙ্গার জন্য নির্দিষ্ট স্থান এবং পাত্র আছে। সবাই তা জানে। অথচ সৃষ্টিজগতের শ্রেষ্ঠ জাতি নারীর সৌন্দর্য যেথায় সেথায় প্রদর্শন করবে !!
নির্দিষ্ট স্থান এবং পাত্র থাকবে না। সেটা কি যুক্তিযুক্ত হল? ?
শোনো মেয়ে নারীদেরও সৌন্দর্য প্রদর্শনের জন্য, নির্দিষ্ট স্থান ও পাত্র আছে। সেখানেই সৌন্দর্য প্রদর্শন করো, অন্য কোথাও না। এখানে নারীর সৌন্দর্য প্রদর্শনের স্থান হল ঘর। আর নারীদের সৌন্দর্য দেখার একমাত্র অধিকার তার স্বামীর। আর অন্য কারো সে অধিকার নাই ।
ইসলাম নারীর জন্য পর্দা ফরজ করে
দিয়েছে। ঘরের বাহিরে যেতে হলে অবশ্যই পর্দা করতে হবে তোমার সৌন্দর্য যেন অন্য কেউ না দেখে। তুমি তোমার সৌন্দর্য যেখানে সেখানে প্রদর্শন করতে পারবেনা। আর যাকে তাকে তোমার সৌন্দর্য দেখাতে পারবেনা।
অতএব, তুমি সৌন্দর্য প্রদর্শন করবে তোমার স্বামীর জন্য তাও নির্দিষ্ট স্থানে। অন্য কোথাও নয়।✨
প্রস্তুত তো????
জুম'আর দিনের আমল💝
সূরা আসর ❤❤
_"Valentine অর্থ কী?..
_ভালোবাসা.!.
__" কোন dictionary তে পেয়েছেন.!.
এখনই সার্চ দেন! দেখেন তো পান কিনা!
" কখনো না!
__________"কারণ
কোন dictionary তে valentine অর্থ দেওয়া নাই! তবে যদি valentine অর্থ ভালোবাসা হয় তাহলে কতজন ছেলে মেয়ে একে অন্য কে এইটা বলেছে যে
I valentine you..!
এখন বলেন?
কিন্তু valentine day অর্থ ভালবাসা দিবস!
কিভাবে!
___অযথা-
"মনে রাখতে হবে এটা মুসলিম নিধন করার একটি চাল!
"আসুন জেনে নিই এই.
Valentine day কি করে আসলো!
_ খৃষ্টীয় এক পাদ্রী।কখনো কখনো গির্জার মাঝেই ধর্ষণ করে!আবার কখনো কখনো নারী বৈরাগ্যবাদীদের সাথে গড়ে তোলে অবৈধ সম্পর্ক!
_বৈধ সম্পর্ক বিয়ের ধার না ধারলেও অবৈধ প্রেমেই জীবন কাঁটায় সে!
_এমনই এক পাদ্রী হলো ভ্যালেন্টাইন।.
যাকে এক রাজা গ্রেফতার করে জেলে বন্দি করে রাখে!আর কারাগারের কারারক্ষীর অন্ধ মেয়ের সাথে গড়ে তোলে অবৈধ সম্পর্ক এই পাদ্রী।
সবকিছু জানার পর তাকে ফাঁসি দেওয়া হয়।কারণ ইসলামের মত প্রতিটা ধর্মেই জিনা ব্যাভিচার কে কবিরা গুনাহ বলা হয়েছে!কোন ধর্মেই জেনা কে সার্পোট করে না!
"তারপর ঐ পাদ্রীর মৃত্যুর পর তার শিষ্যরা মিলে এই দিনটাকে স্বরনীয় করে রাখতে চায়।
তারপর এই দুশ্চরিত্র পাদ্রীর স্বরনেই ১৪ই ফেব্রুয়ারিকে "ভ্যালেন্টাইন'স ডে" পালন করা হয়।
ঘোষণা করেন পোপ সেন্ট জেলাসিউও ১ম জুলিয়াস।
_ উইকিপিডিয়াতে ভ্যালেন্টাইনস ডে কে বলা হয়েছে।একটি খ্রিস্টীয় সংস্কৃতি হিসেবে!
#..আর এই দিনের সাথে ভালোবাসার নূন্যতম কোন সম্পর্ক বিদ্যমান নেই।এই দিনটাই উৎযাপন হয় এক দুশ্চরিত্র খ্রিষ্টান পাদ্রীর স্বরনে।যাদের জীবনে পবিত্র ভালোবাসা বলে কিছুই নেই।তারা জীবনে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয় নাই। যাদের জীবনটই কাটে অবৈধ প্রেম আর শারীরিক সম্পর্কের মাঝে।তেমনি একজন পাদ্রীর স্বরনে পালন করা হয় ভালোবাসা দিবস।
একজন মুসলিম এর জন্য এই দিবস পালন করার মতো লজ্জাজনক কোনো ঘটনা হতেই পারে না।
--Valentine's day মুসলিমদের জন্য না।
Collected....
⚫আল কুরআনের গুরুত্বপূর্ণ ১০০ নির্দেশনাঃ
০১. কথাবার্তায় কর্কশ হবেন না। (০৩ঃ১৫৯)
০২. রাগকে নিয়ন্ত্রণ করুন (০৩ঃ১৩৪)।
০৩. অন্যের সাথে ভালো ব্যবহার করুন। (০৪ঃ ৩৬)
০৪. অহংকার করবেন না। (০৭ঃ ১৩)
০৫. অন্যকে তার ভুলের জন্য ক্ষমা করুন (০৭ঃ ১৯৯)
০৬. লোকদের সাথে ধীরস্থির হয়ে শান্তভাবে কথা বলুন। (২০ঃ ৪৪)
০৭. উচ্চস্বরে কথা বলবেন না। (৩১ঃ ১৯)
০৮. অন্যকে উপহাস করবেন না (৪৯ঃ ১১)
০৯. পিতামাতার প্রতি দায়িত্বশীল আচরণ করুন। (১৭ঃ ২৩)
১০. পিতামাতার প্রতি অসম্মানজনক শব্দ উচ্চারণ করবেন না। (১৭ঃ ২৩)
১১. অনুমতি না নিয়ে পিতামাতার শোবার ঘরে প্রবেশ করবেন না। (২৪ঃ ৫৮)
১২. ঋণ গ্রহণ করলে তা লিখে রাখুন। (০২ঃ ২৮২)
১৩. কাউকে অন্ধভাবে অনুসরণ করবেন না। (০২ঃ ১৭০)
১৪. ঋণ গ্রহণকারীর কঠিন পরিস্থিতিতে পরিশোধের সময় বাড়িয়ে দিন। (২ঃ ২৮০)
১৫. কখনো সুদের সাথে জড়িত হবেন না। (০২ঃ ২৭৫)
১৬. কখনো ঘুষের সাথে জড়িতে হবেন না। (০২ঃ১৮৮)
১৭. প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করবেন না। (০২.১৭৭)
১৮. আস্থা রাখুন (০২ঃ ২৮৩)
১৯. সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশ্রিত করবেন না। (২:৪২)
২০. ইনসাফের সাথে বিচার করবেন। (০৪ঃ ৫৮)
২১. ন্যায়বিচারের জন্য দৃঢ়ভাবে দাঁড়িয়ে যান। (০৪: ১৩৫)
২২. মৃতদের সম্পদ তাদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সুষ্ঠভাবে বিতরণ করুন। (০৪ঃ ০৭)
২৩. মহিলাদের উত্তরাধিকারের অধিকার আদায় করুন। (০৪ঃ ০৭)
২৪. এতিমদের সম্পত্তি গ্রাস করবেন না। (০৪.১০)
২৫. এতিমদের রক্ষা করুন। (০২.২২০)
২৬. অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করবেন না। (০৪ঃ ২৯)
২৭. মানুষের মধ্যে বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য চেষ্টা করুন। (৪৯ঃ ০৯)
২৮. সন্দেহ এড়িয়ে চলুন। (৪৯ঃ ১২)
২৯. গুপ্তচরবৃত্তি করবেন না, কুৎসা রটাবেন না। (৪৯ঃ ১২)
৩০. আল্লাহর বিধানুসারে বিচার করুন। (০৫ঃ ৪৫)
৩১. সাদাকাতে সম্পদ ব্যয় করুন। (৫৭ঃ০৭)
৩২.দরিদ্রকে খাবার খাওয়ান। (১০৭ঃ ০৩)
৩৩. অভাবীকে অভাব পূরুনের উপায় বাতলে দিন। (০২ঃ ২৭৩)
৩৪. অপব্যয় করবেন না। (১৭ঃ ২৯)
৩৫. খোঁটা দিয়ে দানকে নষ্ট করে দিবেন না। (০২ঃ ২৬৪)
৩৬. অতিথিকে সম্মান করুন। (৫১ঃ ২৬)
৩৭. কেবলমাত্র নিজে আমল করে তারপর সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অন্যকে আমল করার আদেশ দিবেন। (০২ঃ৪৪)
৩৮. কাউকে গালাগালি করবেন না। (০২ঃ ৬০)
৩৯. লোকজনকে মসজিদে যেতে বাধা দিবেন না। (০২ঃ ১৪৪)
৪০. কেবল তাদের সাথেই লড়াই করুন, যারা আপনার সাথে লড়াই করে (০২ঃ ১৯০)
৪১. যুদ্ধের শিষ্টাচার মেনে চলুন। (০২ঃ ১৯১)
৪২. যুদ্ধেংদেহী হবেন না। (০৮ঃ১৫)
৪৩. দ্বীন নিয়ে বাড়াবাড়ি করবেন না। (০২ঃ ২৫৬)
৪৪. সকল নবির উপর ঈমান আনুন। (২: ২৮৫)
৪৫. স্ত্রীর মাসিকের সময় যৌন মিলন করবেন না। (০২ঃ ২২২)
৪৬. আপনার শিশুকে পূর্ণ দুবছর বুকের দুধ খাওয়ান। (০২ঃ ২৩৩)
৪৭. অননুমোদিত উপায়ে যৌন মিলন করবেন না। (১৭ঃ ৩২)
৪৮. যোগ্যতা অনুসারে নেতৃত্বের দায়িত্ব অর্পণ করুন। (০২ঃ ২৪৭)
৪৯. কোনো ব্যক্তিকে সামর্থ্যের বাহিরে বেশি বোঝা চাপিয়ে দিবেন না। (০২ঃ ২৮৬)
৫০. বিভক্তি উসকে দিবেন না। (০৩ঃ ১০৩)
৫১. মহাবিশ্বের বিস্ময় ও সৃষ্টি সম্পর্কে গভীরভাবে চিন্তা করুন (৩: ১৯১)
৫২. আমল অনুযায়ী পুরুষ ও মহিলাদের সমান পুরষ্কার পাবেন; তাই আমল করুন। (৩: ১৯৫)
৫৩. 'মাহরাম' আত্মীয়কে বিবাহ করবেন না। (০৪ঃ ২৩)
৫৪. পুরুষ হিসেবে মহিলাদের সুরক্ষা দিন। (০৪ঃ ৩৪)
৫৫. কৃপণ হবেন না । (০৪ঃ ৩৭)
৫৬. অন্তরে পরশ্রীকাতরতা পুষে রাখবেন না। (০৪ঃ ৫৪)
৫৭. একে অপরকে হত্যা করবেন না। (০৪ঃ ৯২)
৫৮. প্রতারণার পক্ষে ওকালতি করবেন না। (০৪ঃ ১০৫)
৫৯. পাপ কাজে এবং আগ্রাসনে সহযোগিতা করবেন না। (০৫ঃ০২)
৬০. সৎ কাজে সহযোগিতা করুন। (০৫ঃ ০২)
৬১. সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেই কোনোকিছু সত্য বলে গ্রহণ করবেন না। ( ০৬ঃ ১১৬)
৬২. ন্যায়বিচার করুন। (০৫ঃ ০৮)
৬৩. অপরাধীকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিন। (০৫ঃ ৩৮)
৬৪. পাপ ও বেআইনী কাজের বিরুদ্ধে লড়াই করুন (০৫ঃ ৬৩)
৬৫. মৃত প্রাণী, রক্ত, শুকরের মাংস ভক্ষণ থেকে দূরে থাকুন। (০৫ঃ ০৩)
৬৬. মাদক এবং অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন (৫:৯০)
৬৭. জুয়া খেলবেন না। (০৫ঃ ৯০)
৬৮. অন্য ধর্মের দেবদেবীদের অবমাননা করবেন না। (০৬ঃ ১০৮)
৬৯. ক্রেতাকে ঠকানোর উদ্দ্যেশ্যে মাপে কম দিবেন না। (০৬ঃ ১৫২)
৭০. খান এবং পান করুন; তবে অপচয় করবেন না। (০৭ঃ ৩১)
৭১. নামাজের সময় ভালো পোশাক পরিধান করুন। (০৭ঃ ৩১)
৭২. আশ্রয়প্রার্থীকে সুরক্ষা দিন, সহযোগিতা করুন। (০৯ঃ ০৬)
৭৩. বিশুদ্ধতাকে আঁকড়ে ধরুন। (০৯ঃ ১০৮)
৭৪. আল্লাহর রহমতের আশা কখনই পরিত্যাগ করবেন না। (১২ঃ ৮৭)
৭৫. অজ্ঞতাবশত ভুল করলে আল্লাহর ক্ষমা প্রত্যাশা করুন। ( ১৬ঃ ১১৯)
৭৬. মানুষকে আল্লাহর পথে আহ্বান করুন হিকমা ও উত্তমভাবে। (১৬ঃ ১২৫)
৭৭. অন্যের পাপের বোঝা কাউকে বইতে হবে না, বিশ্বাস করুন। (১৭ঃ ১৫)
৭৮. দারিদ্র্যের ভয়ে আপনার বাচ্চাদের হত্যা করবেন না। (১৭ঃ ৩১)
৭৯. যে বিষয়ে জ্ঞান আপনার জ্ঞান নাই, সে বিষয়ে কারও পিছু লাগবেন না। (১৭ঃ ৩৬)
৮০. নিরর্থক কাজ থেকে দূরে থাকুন। (২৩ঃ ০৩)
৮১. অনুমতি না নিয়ে অন্যের বাড়িতে প্রবেশ করবেন না। (২৪ঃ ২৭)
৮২. যারা আল্লাহকে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, তাদের জন্য তিনি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করবেন, এই বিশ্বাস রাখুন। (২৪:৫৫)
৮৩. জমিনে নম্রভাবে চলাফেরা করুন। (২৫ঃ ৬৩)
৮৪. পৃথিবীতে আপনার অংশকে অবহেলা করবেন না। (২৮ঃ ৭৭)
৮৫. আল্লাহর সাথে অন্য কোনো উপাস্যকে ডাকবেন না। (২৮ঃ ৮৮)
৮৬. সমকামিতার ঘৃণ্য কাজে লিপ্ত হবেন না। (২৯ঃ ২৯)
৮৭. সৎ কাজের আদেশ দিন, অসৎ কাজে বাধা দিন। (৩১ঃ ১৭)
৮৮. জমিনের উপর দম্ভভরে ঘুরে বেড়াবেন না। (৩১ঃ ১৮)
৮৯. মহিলারা তাদের জাকজমকপূর্ণ পোষাক প্রদর্শন করে বেড়াবে না। (৩৩ঃ ৩৩)
৯০. আল্লাহ সকল গুনাহ ক্ষমা করেন, বিশ্বাস রাখুন। (৩৯ঃ ৫৩)
৯১. আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হবেন না। (৩৯ঃ ৫৩)
৯২. ভালো দ্বারা মন্দকে প্রতিহত করুন। (৪১ঃ ৩৪)
৯৩. পারস্পরিক পরামর্শের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করুন। (৪২ঃ ১৩)
৯৪. সর্বোত্তম মানুষ হওয়ার লড়াই করুন। (৪৯ঃ ১৩)
৯৫. বৈরাগ্যবাদী হবেন না। ( ৫৭ঃ ২৭)
৯৬. জ্ঞান অন্বেষণে ব্যাপৃত হোন। ( ৫৮ঃ ১১)
৯৭. অমুসলিমদের সাথে সদয় এবং নিরপেক্ষ আচরণ করুন। (৬০ঃ ০৮)
৯৮. লোভ থেকে নিজেকে বাঁচান। (৬৪ঃ ১৬)
৯৯. আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the organization
Telephone
Website
Address
Dhaka
1212
Rotary Center, Kawran Bazaar
Dhaka, 1215
We meet every 2nd and 4th Friday at Rotary Center,Near FDC, Karownbazar ,Dhaka Bangladesh Call us: 01682793988 ,01913288180
::▬☺☻ Hacked By Pr1nc3 T1pu ☻☺▬::
Dhaka
সবচেয়ে কম দামে বেস্ট সার্ভিস আমরা দিয়ে থাকি। আমাদের থেকে কেউ প্রতারিত হয় নাই গেরান্টি
House 22, Road 19/A, Banani
Dhaka, 1213
SDG 360 is an organisation situated in Bangladesh that is dedicated to implementing the 17 SDG goals around the country.
Dhaka, 1214
I will be your social media manager, SEO, and digital marketing expert
Dhaka, 1206
It's actually a mission to convert our planet to a whole new eco-world.It inspires and motivates people through a path of green living. Mission statement: "THINK ECO, GO ECO, HERE ...
Krishibid Institution
Dhaka, 1207
কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি) এর সামাজিক উদ্যোগ
Road No/2, Dhanmondi R/A
Dhaka, 1211
The paramount purpose of this page is to help the people who are in need of help. We try our best to
Dhaka
Dhaka
এটা একটা ঊন্মুক্ত, নিরপেক্ষ, অসাম্প্রদায়িক, অরাজনৈতিক, স্বাধীন এবং সুশীল মত প্রকাশের মাধ্যম।
154/B Block:A Road:03 Bashundhara River View Hasnabad South Keraniganj Dhaka 1331
Dhaka