MD: SUZON MIAH
Nearby public figures
1216
Mirpur
Mirpur, Rajshahi
1216
1206
Mohammedpur
Osaka
Mukto Bangla Shopping Complex Mirpur
Shop#17 Shah Ali Plaza Mirpur
dhaka
Dhaka, Mirpur
Welcome Welcome to in my page ....❤❤❤❤
Love is Beautiful 💙
When You Have The Right Person❤
অসাধারণ একটা গান ফজলুল রহমান বাবু
অভিনন্দন
বাংলাদেশ ক্রিকেট টিম
বিশ্বকাপ জয় দিয়ে যাত্রা শুরু এবারের ক্রিকেট বিশ্বকাপ
জাতির ক্রাশ🥰🥰🥰
মিরপুরে জলাবদ্ধ সড়কে বৈদ্যুতিক তার ছিঁড়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ৫ জনের মৃত্যু
চাঁদে বসবাসের রসদ মিলেছে,
========
মহাকাশ ও চাঁদে দীর্ঘদিন বসবাস করার জন্য দরকার নির্ভরযোগ্য ও পরিবেশবান্ধব জ্বালানি। বিজ্ঞানীরা এবার জানালেন, এমন জ্বালানির উৎস খুঁজে পেয়েছেন তাঁরা। সবকিছু ঠিক থাকলে ২০৩০ সালে এই জ্বালানির ওপর ভর করেই আর্টেমিস প্রকল্পের মাধ্যমে চাঁদে ঘাঁটি বানাতে চায় নাসা।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি বলছে, ইংল্যান্ডের ব্যানগোর বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক পারমাণবিক জ্বালানি কোষ বানিয়েছেন। এগুলোর আকার পোস্তদানার মতো। আর এতেই মহাকাশে দীর্ঘদিন বসবাস করা যাবে।
চাঁদ এখন হাতের মুঠোয় এসে পড়েছে। এবার পৃথিবীর নিকটতম গ্রহ মঙ্গলে মানুষ পাঠাতে হবে। সেখানে করতে হবে গবেষণা।
তবে পৃথিবী থেকে বারবার মঙ্গলে গিয়ে তথ্য এনে গবেষণা করা বেশ কঠিন। চাঁদে ঘাঁটি বানাতে পারলে সেখানে থেকেই করা যাবে এসব গবেষণা। তবে সেখানে থাকার জন্য লাগবে রসদ।
ব্যানগোর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মিডলবার্গ জানান, কয়েক মাসের মধ্যেই এই জ্বালানির পরীক্ষামূলক কার্যক্রম শুরু করা হবে। এরই মধ্যে ট্রিসোফুয়েল নামের এই জ্বালানি পাঠানো হয়েছে চাঁদে।
এই ট্রিসোফুয়েল ব্যবহার করে একটি ছোট আকারের পারমাণবিক জেনারেটর চালানো হবে। এই জেনারেটর বানিয়েছে প্রখ্যাত প্রতিষ্ঠান রোলস রয়েস। জেনারেটরটি একটি ছোট গাড়ির মতো।
গত মাসে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে মহাকাশযান পাঠিয়ে ইতিহাস গড়েছে ভারত। সেখান থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে তথ্য। এমন দিন হয়তো বেশি দূরে নয়, যখন মানুষ চাঁদে বাস করতে শুরু করবে।
এখনকার যুগে দেখতে সুন্দর হওয়া লাগে, স্মার্ট হওয়া লাগে! একটা দামি ফোন হাতে থাকা লাগে! পড়নের ড্রেস ঝলমলে থাকা লাগে! প্রচুর টাকা থাকা লাগে! সবকিছু যদি থাকে তাইলে,আপনি বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজন সবার কাছে পর্যাপ্ত Priority পাবেন!
ছেলেদের সম্পর্কে ৫ টি তথ্যঃ
১. রিলেশনশীপ এ থাকাকালীন ছেলেরা অন্য কোনো মেয়ের দিকে তাকায় না!
২. প্রেমিকা কে কখনো কাঁদায় না!
৩. সারাক্ষন মানে প্রতি মিনিটে প্রতি সেকেন্ডে প্রেমিকার কথাই ভাবে!
৪. প্রেমিকা বাদে অন্য কোনো মেয়ের সাথে চ্যাট করার রুচিও তাদের আসেনা!
৫. প্রেমিকার জন্য সব মেয়েকে আনফ্রেন্ড করতে রাজী থাকে!❤️
এই পৃথিবীতে একজন পুরুষের জন্য দুইজন নারী কাঁদে। একজন তার গর্ভধারিণী অন্যজন তার কন্যা। পারত পক্ষে দুজনেই মা। গর্ভধারিনীর সান্ত্বনা থাকে তার হয়ত আরো সন্তান আছে। কিন্তু কন্যার কোন সান্ত্বনা থাকে না।
কারন পৃথিবীতে বাবা নামক মানুষ একজনই থাকে! ❤️
আমার এক ভাইয়ের স্ত্রী প্রেগন্যান্ট! ভাই বললেন, তিনি সকালে উঠে ভাবীর সারাদিনের খাবারের ব্যবস্থা করে অফিসে যান! অফিস থেকে বাসায় ফিরে ইফতার, রাতের খাবার তৈরি করেন!
জিজ্ঞেস করলাম, ভাবী কি রাঁধতে পারেন না? বললেন, `রাঁধতে পারে না তা না, রাঁধতে দেই না! চুলার কাছটাতে গেলে আঁচ লাগে তো, কষ্ট হয়!`
শুনে কী যে ভালোলাগলো আমার! নারী তার শরীরের ভেতর সন্তান ধারণ করে মা হয়, আর বাবা বুঝি এভাবেই একটু একটু করে হয়ে উঠতে হয়!
পুরুষ নিয়ে শত অভিযোগ, নালিশের ভিড়ে এই ভালোলাগার গল্পটুকুও থাকুক!!
দুধের বাচ্চা নিয়ে বাসরঘরে বসে আছি। অনেকে বলেছিল বাচ্চাকে মা চাচিদের দিয়ে দিতে। বাসর রাত বলে কথা৷ কিন্তু রাজি হয়নি। বাচ্চাটা একটু থেকে একটু হলেই কান্না করে দেয়। যে শান্ত করতে পারতো সে এখন আমার উপর সব দায়িত্ব দিয়ে কবরে আরাম করে ঘুমিয়ে আছে। হ্যাঁ, ঠিকই ধরেছেন। এটা আমার দ্বিতীয় বিয়ে৷ আমার এখনের স্বামির নাম ফারাবী। ঘরোয়াভাবেই বিয়েটা হয়েছে আজ আমাদের। আত্মীয় স্বজন বেশি নেই। গোটা বিশেক লোক হবে এসেছে।
মাত্র আমার মেয়েটা ঘুমালো। একটু পরই ফারাবী এসে ঢুকলেন রুমে। দরজা মারলেন নিঃশব্দে। আমি পা দুটো আরো গুটিয়ে নিয়ে মেয়েটাকে আরেকটু জোরে জাপটে ধরলাম। তিনি এসে বসলেন আমার কাছে। আমি মাথা নিচু করে মেয়ের দিকে তাকিয়ে আছি। কতক্ষণ নীরব থাকার পর তিনি বললেন, জানেন তো আমাদের দুজনেরই এটা দ্বিতীয় বিয়ে? আমি মাথা নাড়লাম। তিনি তাচ্ছিল্যের সুরে বললেন, কেন আমার স্ত্রী ছেড়ে গেছে এটা জানেন? আমি আবারও হ্যাঁ সূচক মাথা নাড়লাম। তিনি মৃদু হেসে বললেন, আমাদের সাত বছরের প্রেম আর এক বছরের সংসার জীবন ছিল। কিন্তু আমাদের সবটা প্রেমই রয়ে গেল ভালোবাসা হয়ে ওঠেনি। আমি তাকে মাতৃত্বের সুখ দিতে পারব না জেনেই ছেড়ে চলে গেল। আমি চুপ করে রইলাম।
- কি নাম ওর?
- মাইশা।
- বাহ্, অনেক সুন্দর নাম তো।
- ওর বাবার দেওয়া।
- দেখতেও কি বাবার মতো হয়েছে?
- হুম।
- আমার কোলে দেবেন একটু?
এবার আমি তার দিকে তাকালাম। মুখে আকুতিভরা, চোখ পানিতে ভরে উঠছে। দিলাম তাঁর হাতে। মেয়ে আমার যদিও জেগে গিয়েছিল কিন্তু কাঁদলো না। ফারাবী খেলল কতক্ষণ তার সাথে। আর মাইশা হাসছে। আমি অবাক হয়ে তাদের দিকে আছি। তাকে মেহরাজ, আমার প্রাক্তন স্বামীর মতো লাগছে। খেলা শেষে ওকে কোলে নিয়ে ঘুম পাড়াতে পাড়াতে বললেন, জানেন আমার মেয়ের খুব শখ ছিল। নুপুরকে বলতাম আমরা মেয়ে নেবো। কিন্তু বুঝতেই পারিনি সে ক্ষমতা আমার নেই। মাইশা না থাকলে হয়ত এ বিয়েটাও হতো না। কে জাইবে এমন ছেলের কাছে মেয়ে দিতে?
মাইশাকে পাশে শুইয়ে দিয়ে বললেন, আপনি ঘুমিয়ে যান। সারাদিন খাটুনি গেছে অনেক। বলে মাইশার পাশে শুয়ে পড়লেন। আমি তখনো তাকিয়ে আছি। তারপর ফ্রেশ হয়ে এসে শুয়ে পড়লাম। গভীর রাতে হঠাৎ অজানা অনিশ্চিত ভয়ে জেগে উঠলাম। পাশে ফিরে দেখলাম মাইশা ঠিক আছে কি না। ফারাবী একহাত দিয়ে রেখেছেন মাইশার উপর। যেন ঘুম পাড়াতে পাড়াতে নিজেও ঘুমিয়ে গেছে। কি করে পরের মেয়েকে এত আপন করতে পারলেন!
সকালে চোখ খুলতেই দেখলাম মাইশা ফারাবী কেউই নেই। আমি ধড়মড় করে উঠে বসে আশেপাশে তাকাতেই বারান্দায় চোখ পড়ল। ফারাবী রকিং চেয়ারে বসে ঘুম পাড়াতে চাইছে মাইশাকে। আমি কাছে যেতেই বললেন, কান্না করছিল, আপনার ঘুম ভেঙে যাবে দেখে এদিকে নিয়ে এসে ঘুম পাড়াতে চাইছিলাম। দুষ্ট বাচ্চাটা কিছুতেই ঘুমাতে চাইছে না। আমি দেখলাম মেয়ে হাত দিয়ে ফারাবীর দাড়ি নিয়ে খেলছে৷ আমি ফিক করে হেসে দিলাম। তিনি বললেন, হাসছেন যে বড়?
- মেয়ের আমার আপনার দাড়ি পছন্দ হয়েছে।
- তা হয়েছে। ভাবছি আরো বড়ো করব দাড়ি মেয়ে যাতে খেলতে পারে। আপনি ফ্রেশ হয়ে নিন।
আমি মুচকি হেসে ফ্রেশ হতে গেলাম। নাস্তা খেতে বসেছি। ফারাবী বললেন, আপনি বেলের আচার বানাতে পারেন? আমি বললাম, দেখেছিলাম। আমার প্রাক্তন শ্বাশুড়ি বানাতেন খুব ভালো। তার আচারের স্বাদই আলাদা ছিল। তিনি রুটিটা ছিঁড়তে ছিঁড়তে বললেন, আমার বেশ প্রিয় বেলের আচার।
- ঝোলটা আরেকটু দেবো?
- দিন। আপনার রান্নার হাতও বেশ ভালো।
আমি হেসে বললাম, রুটিটা একটু পুড়ে গেছে। তাও বলছেন? ফারাবী শেষটুকু খেয়ে বলল, ভালো হাতের পোড়া রুটিও অমৃত হয়। বলে উঠে চলে গেলেন মাইশার কাছে। মেয়েটা ঘুমাচ্ছে দোলনায়। মাথায় হাত বুলিয়ে ল্যাপটপটা খুলে পাশে বসলেন।
পরদিন থেকে অফিস। মাত্র তিন দিনের ছুটি নিয়েছিলেন। বলতে গেলে পেয়েছেন আর কি। প্রথম বিয়ে হলে হয়ত সপ্তাহ খানেক ছুটি পেতেন। বের হওয়ার সময় জুতো পরতে পরতে বললেন, আমার খুব শখ ছিল কাজে যাওয়ার আগে বউয়ের কপালে ভালোবাসার চিহ্ন দিয়ে যাবো। কিন্তু নুপুরের কাছে এটা ন্যাকামি ছিল। তাই কখনো এই শখ পূরণ হয়নি। আপনারও কি অপছন্দ? আমি লজ্জায় নিচের দিকে তাকিয়ে না বোধক মাথা নাড়ালাম। তিনি হেসে আমার কপালে চুমু এঁকে দিলেন। তারপর বেরিয়ে গেলেন।
রান্না করতে করতে মেহরাজের কথা অনেক মনে পড়ল। মেহরাজেরও বেলের আচার অনেক প্রিয় ছিল। এক বসাতে একটা বয়াম শেষ করে ফেলে বলতো কাল বেল কিনে আনবো, মাকে বোলো তো আচার বানাতে। আমিও শিখেছিলাম। একবছর হলো ও নেই। তাই বানানো হয়নি আর। মাইশা যখন পেটে তিন মাস হবে তখনই হঠাৎ কার এক্সিডেন্টে চলে গেল না ফেরার দেশে। মেয়েটাকে দেখে যেতে পারেনি। আমরা নাম ঠিক করে রেখেছিলাম। ওর পছন্দের নামটাই দিলাম আকিকার সময়। কত ঝগড়া করেছিলাম নাম নিয়ে ওর সাথে! চোখ দিয়ে কয়েক ফোঁটা পানি গড়ালো। সেগুলো টুপ করে পড়ার আগেই ফোনটা বেজে উঠল। তাড়াতাড়ি গিয়ে দেখি ফারাবী কল দিয়েছেন। ধরতেই বললেন, কি করছেন? নাক টানছেন যে। কাঁদছিলেন নাকি? আমি নাকটা মুছে নিয়ে বললাম, পেঁয়াজ কাটছিলাম।
- ও, রান্না করবেন তাহলে। আমার মেয়ে কি করে?
- খেয়ে দেয়ে ঘুমাচ্ছে এখন।
- আমি তো দুপুরে এখানে লাঞ্চ করি। আপনার অসুবিধা হবে না তো?
- না সমস্যা নেই। আপনি খেয়ে নেবেন।
- আপনিও। কোনো ফাঁকিবাজি যাতে না করেন। খেয়ে তারপর কাজ থাকলে করবেন।
- আচ্ছা।
- রাখছি তাহলে?
- হুম
ফারাবী ফোন কেটে দিলেন। আমি রান্নাঘরে যেতে যেতে ভাবলাম, দুজন মানুষ কি করে একই হয়!
রাত আটটায় বেল বাজলো। আমি মাইশাকে কোলে নিয়ে টিভি দেখছিলাম। গিয়ে দরজা খুলে দেখলাম ফারাবী দাঁড়িয়ে আছেন। ঘেমে আছেন পুরোটা। আমি দরজা খুলতেই যেন হাফ ছেড়ে বাঁচলেন। সোফায় বসতেই ফ্যান ছেড়ে দিয়ে এক গ্লাস পানি এনে দিলাম। সেটা খেয়ে ফ্রেশ হতে গেলেন। আমি সোফায় বসে আছি। তিনি ব্যাগ থেকে পাঁচটা বকুল লতা বের করে বললেন, আম্মুর কাছে শুনেছি আপনার নাকি বকুল পছন্দ। তাই আনলাম। সে একটা লতা নিয়ে মাইশার হাতে লাগিয়ে দিয়ে বললেন, এটা আমার মেয়ের। বাকি চারটা লতা আমার খোঁপায় লাগিয়ে দিয়ে বললেন, আর এগুলো আমার মেয়ের আম্মুর। আমি লজ্জায় মুচকি হাসলাম। তিনি বললেন, লজ্জা পেলে আপনাকে দেখতে বেশ সুন্দর লাগে।
সাত মাস চলছে আমাদের সংসারের। ফারাবী বেশ খেয়াল রাখেন। আমার টুকটাক ভালো লাগাগুলো তিনি বেশ গুরুত্ব দেন। আর মাইশা বলতে পাগল। মেয়েটাও বাবার কোলে কোলে ঘুরে বেড়ায় যতক্ষণ বাসায় থাকে। অফিসে গেলেই মেয়ের কি কান্না! এখন হাঁটতে পারে একটু আধটু। কলিং বেলের শব্দ পেলেই সব ফেলে বসার ঘরে চলে আসে বাবার কোলে ওঠার জন্য। ভালোই কাটছিল। এর মধ্যে হঠাৎ তার প্রাক্তন স্ত্রী এসে হাজির। আমি তখন রান্নায় ব্যস্ত। প্রায় শেষ। জুম্মার নামাজ পড়ে এসে মেয়েকে নিয়ে খেলা করছিলেন তিনি। তখনই কলিংবেল বাজল। দরজা খুলতেই নুপুর এসে ঢুকল।
ফারাবী চুপ করে চেয়ে আছে তার দিকে। নুপুরকে বেশ বিধ্বস্ত লাগছে। ঢুকেই ফারাবীর দিকে কাঁদো কাঁদো হয়ে এগিয়ে এসেছিল জড়িয়ে ধরার জন্য। তিনি মাইশাকে কোলে নিয়ে দু কদম পিছিয়ে গিয়ে বললেন, কেন এসেছো?
- একটু ঠাঁই পেতে এসেছি, ফারু।
- দুঃখিত। এটা কোনো আশ্রয় কেন্দ্র নয়।
- প্লিজ ফারু আমাকে ফিরিয়ে দিও না। রায়হানের সাথে বিয়ে হওয়ার পর বুঝেছি আমি কি হারিয়েছি। ও আমার সাথে খুবই বাজে বিহেভ করে। ওকে ডিভোর্স দিয়ে আমি ফিরে আসতে চাই ফারু।
- সরি নুপুর, আমি আমার মেয়েকে ছেড়ে থাকতে পারবো না।
- তাহলে রেখে দাও ওকে। এমনিতেও তো তুমি বাবা হতে পারবে না। আমরা দুজন ওকে মানুষ করব।
এবার বেশ রেগে গেলেন ফারাবী। বললেন, তোমার মতো স্বার্থপর মেয়ে আমি দুটো দেখিনি। যখন সময় ছিল তখন নিজের স্বার্থ দেখে আমাকে ভেঙেচুরে চলে গিয়েছিলে। আজ এসেছো ফিরতে। তাও আমার স্ত্রীর সামনে এমন কথা বলেছো? আর যাই হোক সে তোমার মতো নয়। আমি বেশ সুখে আছি। তুমি সুখে নেই এটা তোমার সমস্যা। এখন আসতে পারো। তোমার মতো মানুষের ছায়া আমার সুখের সংসারে পড়ুক আমি চাই না। চলে যাও। নুপুর অনেক কাকুতি মিনতি করতে চেয়েছিল কিন্তু ফারাবী সুযোগ দিল না। তাকে গলাতে না পেরে হতাশ হয়ে বেরিয়ে গেল নুপুর।
বিকালে বারান্দায় মাইশাকে নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল। হঠাৎ আমার হাত ধরে বলল, আমার সাথে এসো তো। ছাদে নিয়ে গেল। দেখলাম রংধনু উঠেছে৷ অনেকদিন দেখা হয় না। তিনি আমার হাত শক্ত করে ধরে বললেন, মেহরাজ ভাই আমার জন্য রত্ন রেখে গেছেন। এই রত্ন আমি হারাতে চাই না, আয়েশা। বলেই মাইশা আর আমার কপালে চুমু এঁকে আইডি ফলো করে রাখুন।কথা দিলাম আইডির গল্পগুলো আপনাদে
বিয়ের দিন মেয়ের জামাইকে ডেকে মেয়ের বাবা বললেন:
প্রথম যে পুরুষটি ভালোবেসে আমার মেয়েকে ছুঁয়েছিলো,
সে তুমি নও। সে আমি।
প্রথম যে পুরুষটি ওকে ভালোবেসে চুমু দিয়েছিলো,
সে তুমি নও। সে আমি।
প্রথম যে পুরুষটি ওকে জানপ্রাণ দিয়ে ভালোবেসেছিলো,
সে তুমি নও। সে আমি।
যাই হোক, যে পুরুষটি ওকে সারাজীবন যত্নে রাখতে পারবে,
আমি আশা করি সে আমি নই। সেটা তুমি।
কিন্ত কোনো কারনে যদি কোনোদিন আমার রাজকন্যাকে ভালোবাসতে না পারো,
তাহলে ওকে জানিও না। আমাকে জানিও।
আবার নিয়ে আসবো রাজকন্যাকে আমার কাছে। আমার রাজকন্যার জন্য আমার রাজ্য সবসময় উন্মুক্ত! ❤️
😎😎😎😎
খালি পায়ে হাঁটার উপকারিতা জানলে চমকে উঠবেন!
সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠা শরীরের জন্য খুবই ভালো। ঘুম থেকে কাজে বেরোনোর আগে নিজের জন্য মাত্র ৩০ মিনিট বের করুন। দ্রুত ফ্রেশ হয়ে বেরিয়ে পড়তে হবে সামনের খোলা মাঠের উদ্দেশে। সেখানে গিয়ে জুতা খুলে সবুজ ঘাসের ওপর খালি পায়ে মাত্র কয়েক মিনিট হাঁটুন। আর এতেই হবে ম্যাজিক। বহু শারীরিক জটিলতা দূরে পালাবে।
খালি পায়ে হাঁটার উপকারিতা জানলে চমকে উঠবেন!
খালি পায়ে হাঁটা সবার জন্যই মঙ্গলজনক। বিশেষত সকালের দিকে খালি পায়ে হাঁটতে পারেন। এই সময়ে মাটি ঠান্ডা থাকে। ফলে পায়ে গরম লাগে না। এখন প্রশ্ন হলো, খালি পায়ে হাঁটলে কোন কোন উপকার মেলে?
এইটাই জীবন আল্লাহ সহায় হোক।
গুলশানের ১২ তলা ভবনটিতে এখনো আগুন জ্বলছে। ভবনে আটকে পড়া ব্যক্তিদের বের করে আনছেন ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
Dhaka
1216
Dhaka, 1100
Collection of photographs and videos from various places for records.
Dhaka, 01212
computer, mobile, gadget & technological house for modern epoch.
Dhaka
Dhaka
❖ ❖❖ ❖♥️❖ ❖❖♥️❖❖ ♦️❖♦️❖♦️❖♦️❖♦ ╔━━❖❖❖❖━━╗ ⭕ RIDOY.VAI ⭕ ╚━━❖❖❖❖━━╝ ♦️❖♦️❖♦️❖♦️❖♦ ❖❖♥️❖❖ ❖♥️❖ ❖❖ ❖